রাশেদ নিজাম ও শাহাবুদ্দিন মাহতাব (ঢাকা)

মহামারিতে বিপর্যস্ত পুরো বিশ্ব। কেউ করোনা সংক্রমিত হলে বোঝা যায় সেই পরিবারের অবস্থা। ছোট পরিবার হলে কারও দেখাশোনার জন্য লোকজন পাওয়া কঠিন। আত্মীয়স্বজন বেশি হলে পালাক্রমে রোগীর পাশে থাকতে পারেন অনেকেই। তবে নিজের মায়ের জন্য এসব সামাজিক নিয়মকে ছেলের হাতের মোয়া বানিয়েছেন মৎস্য ও প্রাণী সম্পদ মন্ত্রণালয়ের সচিব রওনক মাহমুদ।
করোনা আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন সচিবের মা। তাঁর দেখাশোনার জন্য ছেলে ব্যাকুল থাকবেন এটাই স্বাভাবিক। কিন্তু রীতিমতো দপ্তর থেকে অপ্রাতিষ্ঠানিক চিঠি ইস্যু করে এক উপসচিবসহ অন্তত ২৪ জন সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীকে তাঁর অসুস্থ মায়ের দেখভালের দায়িত্ব দিয়েছেন। যিনি বরিশালের শেরেবাংলা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি ছিলেন দুদিন। এরপর গত বৃহস্পতিবার (১৯ আগস্ট) ঢাকায় আনার পর হদরোগ ইনস্টিটিউটে ভর্তি করা হয় তাঁকে।
আজকের পত্রিকার কাছে আসা সেই নির্দেশনা কপিতে লেখা আছে, সম্মানিত সচিব স্যারের শ্রদ্ধেয় মায়ের প্রয়োজনীয় চিকিৎসাসেবা নিশ্চিতকল্পে নিম্নবর্ণিত কর্মকর্তা কর্মচারীদের বর্ণিত সময়সূচি অনুযায়ী জাতীয় হৃদরোগ ইনস্টিটিউটের আইসিইউ কোভিড ১৯ সেলে (করোনা ওয়ার্ড ১, ইমার্জেন্সি দিয়ে প্রবেশ করে ডান দিকের দোতলায়) দায়িত্ব পালনের জন্য অনুরোধ করা হলো।
সেখানে প্রতিদিন সকাল ৬টা থেকে পরদিন সকাল ৬টা পর্যন্ত আটজনকে তিন ঘণ্টা করে দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে। সোমবারের সারণিতে দেখা যায়, সকাল ৬টা থেকে ১২টা পর্যন্ত সেখানে দায়িত্ব পালন করেছেন সিস্টেম এনালিস্ট ইলিয়াস হোসেন ও অফিস সহায়ক জাহিদুল ইসলাম। বেলা ১২টা থেকে সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত ছিলেন ঊর্ধ্বতন বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা আসাদুল আলম ও ট্রেইনি সহকারী সানোয়ার হোসেন। রাত ১২টার দিকে আজকের পত্রিকার সঙ্গে কথা হয় সানোয়ারের। তিনি দাবি করেন শারীরিক সমস্যার কারণে তিনি ছিলেন না। আসাদুজ্জামান ছিলেন। বলেন, আমাদের দুইজন লোক থাকবে সব সময়ে। আমার পরিবর্তে মাসুদ নামে একজনকে দেওয়া হয়েছে।
সোমবার সন্ধ্যা ৬টা থেকে রাত ১২টা পর্যন্ত হাসপাতালে দায়িত্ব পালন করেছেন এ্যানামিল প্রডাকশন অফিসার আলী রেজা আহম্মেদ ও ল্যাব টেকনিশিয়ান বিভু চন্দ। আজকের পত্রিকার সঙ্গে ফোনে কথা হয় বিভু চন্দের। ততক্ষণে দায়িত্ব পালন করে বাসায় গেছেন তিনি। জানান, হাসপাতালে গিয়েছিলাম, চলে এসেছি। আমাদের আদেশ করা হয়েছিল দেখাশোনা করার জন্য।
বাকিরা আসবে কিনা জানতে চাইলে তিনি বলেন, আসবে কি না জানি না। সচিব স্যারই বলেছে, লোক চলে এসেছে, আর থাকার দরকার নেই। তাই চলে এসেছি। এটা নিয়ে স্যারের ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ন হবে, তাই চলে এসেছি।
সচিবের মা কে দেখাশোনা করার জন্য যে সূচি দেওয়া হয়েছিল তা নিয়ে তিনি বলেন, এটা কর্তৃপক্ষের ব্যাপার। এটি কে তৈরি করেছে তা জানি না। আমরা তো ছোট চাকরি করি কর্তৃপক্ষ বললে আমাদের যেতে হয়। এর বাইরে মানবিক কারণও রয়েছে।
সোমবার দিবাগত রাত ১২টার থেকে সকাল ৬টা পর্যন্ত হৃদ্রোগ হাসপাতালে দায়িত্ব পালনের কথা মৎস্য ও প্রাণী সম্পদ মন্ত্রণালয়ের বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা আসাদুজ্জামান ও অফিস সহায়ক নোমান উদ্দিনের। সোয়া বারটার দিকে সেখানে আজকের পত্রিকার শেরেবাংলা নগর প্রতিনিধি সরেজমিনে দেখতে যান। দেখা যায় সচিব রওনক মাহমুদের মায়ের পাশে আছেন তার বড় ভাই ও খালাতো ভাইর দুই সন্তান। তবে গেটের বাইরে কাউকে দেখা যায়নি।
সোমবার বেসরকারি টেলিভিশন চ্যানেল 24 এ বিষয়ে একটি সংবাদ প্রচার হওয়ার পর কিছুটা তোড়জোড় হয়েছে বলে জানান হাসপাতালে দায়িত্বপালনকারী দুই তিনজন।
সেখানে রাতে দায়িত্বে থাকা একজন নার্স আজকের পত্রিকাকে জানান, দিনের বেলা প্রচুর সরকারি লোকজন এখানে আসা যাওয়া করেন। ৯৫ বছরের রোগীর শারীরিক অবস্থা সম্পর্কে জানতে চাইলে তিনি বলেন, ওনার ডায়াবেটিক আছে, অ্যাজমার সমস্যাও বেশি। বেশ ঝুঁকির মধ্যে আছেন তিনি।
নিজের অসুস্থ মায়ের দেখভালের জন্য দাপ্তরিক নির্দেশ দিয়ে অধীনস্ত কর্মকর্তাদের হাসপাতালে দায়িত্ব পালন করানোর বিষয়ে জানার জন্য আজকের পত্রিকার পক্ষ থেকে যোগাযোগ করা হলে পাওয়া যায়নি সচিব রওনক মাহমুদকে। তবে চ্যানেল 24 কে তিনি বলেছিলেন, না এটি সঠিক নয়। এটা কি সম্ভব নাকি। তবে কেউ কেউ তো দেখতে যায়।
মন্ত্রণালয়ের সেই চিঠিতে মঙ্গলবার সকাল ৬টা থেকে বেলা ১২টা পর্যন্ত দায়িত্ব পালনের কথা রয়েছে পরিবীক্ষণ ও মূল্যায়ন কর্মকর্তা রাশেদ পারভেজ ও অফিস সহায়ক নাজির হোসেন পারভেজের। বেলা ১২টা থেকে সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা আসাদুল আলম ও ট্রেইনি সহকারী সানোয়ার হোসেন এবং সন্ধ্যা ৬টা থেকে রাত ১২টা পর্যন্ত প্রোগ্রামার নূর মোহাম্মদ ও অফিস সহায়ক আব্দুল কাদেরের। রাত ১২টা থেকে সকাল ৬টা পর্যন্ত হাসপাতালে থাকার কথা বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা ফারুক মিয়া ও ল্যাব টেকনিশিয়ান শহিদ উল্লাহর। একইভাবে বুধবার পর্যন্ত ২৪ ঘণ্টার সময়সূচি করা আছে।
এই কর্মকর্তা-কর্মচারীর দায়িত্ব সমন্বয় ও তাদের কাছ থেকে রোগীর সবশেষ অবস্থা জানার জন্য নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে সচিবের একান্ত সচিব আজিজুল ইসলামকে। এ বিষয়ে কথা বলার জন্য তাকেও বেশ কয়েকবার ফোন দেওয়া হলেও কোন উত্তর মেলেনি।

মহামারিতে বিপর্যস্ত পুরো বিশ্ব। কেউ করোনা সংক্রমিত হলে বোঝা যায় সেই পরিবারের অবস্থা। ছোট পরিবার হলে কারও দেখাশোনার জন্য লোকজন পাওয়া কঠিন। আত্মীয়স্বজন বেশি হলে পালাক্রমে রোগীর পাশে থাকতে পারেন অনেকেই। তবে নিজের মায়ের জন্য এসব সামাজিক নিয়মকে ছেলের হাতের মোয়া বানিয়েছেন মৎস্য ও প্রাণী সম্পদ মন্ত্রণালয়ের সচিব রওনক মাহমুদ।
করোনা আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন সচিবের মা। তাঁর দেখাশোনার জন্য ছেলে ব্যাকুল থাকবেন এটাই স্বাভাবিক। কিন্তু রীতিমতো দপ্তর থেকে অপ্রাতিষ্ঠানিক চিঠি ইস্যু করে এক উপসচিবসহ অন্তত ২৪ জন সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীকে তাঁর অসুস্থ মায়ের দেখভালের দায়িত্ব দিয়েছেন। যিনি বরিশালের শেরেবাংলা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি ছিলেন দুদিন। এরপর গত বৃহস্পতিবার (১৯ আগস্ট) ঢাকায় আনার পর হদরোগ ইনস্টিটিউটে ভর্তি করা হয় তাঁকে।
আজকের পত্রিকার কাছে আসা সেই নির্দেশনা কপিতে লেখা আছে, সম্মানিত সচিব স্যারের শ্রদ্ধেয় মায়ের প্রয়োজনীয় চিকিৎসাসেবা নিশ্চিতকল্পে নিম্নবর্ণিত কর্মকর্তা কর্মচারীদের বর্ণিত সময়সূচি অনুযায়ী জাতীয় হৃদরোগ ইনস্টিটিউটের আইসিইউ কোভিড ১৯ সেলে (করোনা ওয়ার্ড ১, ইমার্জেন্সি দিয়ে প্রবেশ করে ডান দিকের দোতলায়) দায়িত্ব পালনের জন্য অনুরোধ করা হলো।
সেখানে প্রতিদিন সকাল ৬টা থেকে পরদিন সকাল ৬টা পর্যন্ত আটজনকে তিন ঘণ্টা করে দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে। সোমবারের সারণিতে দেখা যায়, সকাল ৬টা থেকে ১২টা পর্যন্ত সেখানে দায়িত্ব পালন করেছেন সিস্টেম এনালিস্ট ইলিয়াস হোসেন ও অফিস সহায়ক জাহিদুল ইসলাম। বেলা ১২টা থেকে সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত ছিলেন ঊর্ধ্বতন বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা আসাদুল আলম ও ট্রেইনি সহকারী সানোয়ার হোসেন। রাত ১২টার দিকে আজকের পত্রিকার সঙ্গে কথা হয় সানোয়ারের। তিনি দাবি করেন শারীরিক সমস্যার কারণে তিনি ছিলেন না। আসাদুজ্জামান ছিলেন। বলেন, আমাদের দুইজন লোক থাকবে সব সময়ে। আমার পরিবর্তে মাসুদ নামে একজনকে দেওয়া হয়েছে।
সোমবার সন্ধ্যা ৬টা থেকে রাত ১২টা পর্যন্ত হাসপাতালে দায়িত্ব পালন করেছেন এ্যানামিল প্রডাকশন অফিসার আলী রেজা আহম্মেদ ও ল্যাব টেকনিশিয়ান বিভু চন্দ। আজকের পত্রিকার সঙ্গে ফোনে কথা হয় বিভু চন্দের। ততক্ষণে দায়িত্ব পালন করে বাসায় গেছেন তিনি। জানান, হাসপাতালে গিয়েছিলাম, চলে এসেছি। আমাদের আদেশ করা হয়েছিল দেখাশোনা করার জন্য।
বাকিরা আসবে কিনা জানতে চাইলে তিনি বলেন, আসবে কি না জানি না। সচিব স্যারই বলেছে, লোক চলে এসেছে, আর থাকার দরকার নেই। তাই চলে এসেছি। এটা নিয়ে স্যারের ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ন হবে, তাই চলে এসেছি।
সচিবের মা কে দেখাশোনা করার জন্য যে সূচি দেওয়া হয়েছিল তা নিয়ে তিনি বলেন, এটা কর্তৃপক্ষের ব্যাপার। এটি কে তৈরি করেছে তা জানি না। আমরা তো ছোট চাকরি করি কর্তৃপক্ষ বললে আমাদের যেতে হয়। এর বাইরে মানবিক কারণও রয়েছে।
সোমবার দিবাগত রাত ১২টার থেকে সকাল ৬টা পর্যন্ত হৃদ্রোগ হাসপাতালে দায়িত্ব পালনের কথা মৎস্য ও প্রাণী সম্পদ মন্ত্রণালয়ের বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা আসাদুজ্জামান ও অফিস সহায়ক নোমান উদ্দিনের। সোয়া বারটার দিকে সেখানে আজকের পত্রিকার শেরেবাংলা নগর প্রতিনিধি সরেজমিনে দেখতে যান। দেখা যায় সচিব রওনক মাহমুদের মায়ের পাশে আছেন তার বড় ভাই ও খালাতো ভাইর দুই সন্তান। তবে গেটের বাইরে কাউকে দেখা যায়নি।
সোমবার বেসরকারি টেলিভিশন চ্যানেল 24 এ বিষয়ে একটি সংবাদ প্রচার হওয়ার পর কিছুটা তোড়জোড় হয়েছে বলে জানান হাসপাতালে দায়িত্বপালনকারী দুই তিনজন।
সেখানে রাতে দায়িত্বে থাকা একজন নার্স আজকের পত্রিকাকে জানান, দিনের বেলা প্রচুর সরকারি লোকজন এখানে আসা যাওয়া করেন। ৯৫ বছরের রোগীর শারীরিক অবস্থা সম্পর্কে জানতে চাইলে তিনি বলেন, ওনার ডায়াবেটিক আছে, অ্যাজমার সমস্যাও বেশি। বেশ ঝুঁকির মধ্যে আছেন তিনি।
নিজের অসুস্থ মায়ের দেখভালের জন্য দাপ্তরিক নির্দেশ দিয়ে অধীনস্ত কর্মকর্তাদের হাসপাতালে দায়িত্ব পালন করানোর বিষয়ে জানার জন্য আজকের পত্রিকার পক্ষ থেকে যোগাযোগ করা হলে পাওয়া যায়নি সচিব রওনক মাহমুদকে। তবে চ্যানেল 24 কে তিনি বলেছিলেন, না এটি সঠিক নয়। এটা কি সম্ভব নাকি। তবে কেউ কেউ তো দেখতে যায়।
মন্ত্রণালয়ের সেই চিঠিতে মঙ্গলবার সকাল ৬টা থেকে বেলা ১২টা পর্যন্ত দায়িত্ব পালনের কথা রয়েছে পরিবীক্ষণ ও মূল্যায়ন কর্মকর্তা রাশেদ পারভেজ ও অফিস সহায়ক নাজির হোসেন পারভেজের। বেলা ১২টা থেকে সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা আসাদুল আলম ও ট্রেইনি সহকারী সানোয়ার হোসেন এবং সন্ধ্যা ৬টা থেকে রাত ১২টা পর্যন্ত প্রোগ্রামার নূর মোহাম্মদ ও অফিস সহায়ক আব্দুল কাদেরের। রাত ১২টা থেকে সকাল ৬টা পর্যন্ত হাসপাতালে থাকার কথা বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা ফারুক মিয়া ও ল্যাব টেকনিশিয়ান শহিদ উল্লাহর। একইভাবে বুধবার পর্যন্ত ২৪ ঘণ্টার সময়সূচি করা আছে।
এই কর্মকর্তা-কর্মচারীর দায়িত্ব সমন্বয় ও তাদের কাছ থেকে রোগীর সবশেষ অবস্থা জানার জন্য নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে সচিবের একান্ত সচিব আজিজুল ইসলামকে। এ বিষয়ে কথা বলার জন্য তাকেও বেশ কয়েকবার ফোন দেওয়া হলেও কোন উত্তর মেলেনি।

উত্তরের জনপদ পঞ্চগড়ে টানা পাঁচ দিন ধরে মৃদু শৈত্যপ্রবাহ বয়ে যাচ্ছে। রাতের কনকনে ঠান্ডা হাওয়ায় শীতের তীব্রতা বাড়লেও দিনে ঝলমলে রোদে স্বস্তি পাচ্ছেন মানুষ। তবে ভোর ও রাতে শীতের দাপটে জনজীবন কিছুটা ব্যাহত হচ্ছে।
৩৩ মিনিট আগে
আহত সেনা কর্মকর্তার বড় বোন শামীমা আক্তার মোবাইল ফোনে জানান, সন্ত্রাসী হামলায় স্প্লিন্টারের আঘাতে খালেকুজ্জামানের বাঁ হাত ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। তবে তাঁর অবস্থা গুরুতর নয়। ঘটনার পরপরই হেলিকপ্টারে করে তাঁকে আবি শহরের একটি হাসপাতালে নেওয়া হয়। সেখানে তাঁর চিকিৎসা চলছে।
৩৫ মিনিট আগে
ভিটেবাড়ি ও ফসলি জমি একে একে নদীগর্ভে চলে যাওয়ায় এখন আব্দুল রাজ্জাক দম্পতি কার্যত আশ্রয়হীন। একসময় যাঁর নিজের জমি ছিল, আজ তিনি অন্যের দেওয়া সামান্য জমিতে মাথা গোঁজার ঠাঁই খুঁজছেন।
৩৮ মিনিট আগে
খুলনার পূর্ব রূপসায় দুর্বৃত্তের গুলিতে সাগর শেখ (৩৮) নামে এক যুবকের মৃত্যু হয়েছে। গতকাল রাত ১১টার দিকে রূপসা সেতুর পূর্বপাশে জাপুসা চৌরাস্তা সিএনজি স্টেশনের পাশে এ ঘটনা ঘটে। নিহত যুবক গ্রিন বাংলা আবাসিকের পেছনের বাসিন্দা ফয়েক শেখের ছেলে। তাঁর মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন রূপসা থানার এসআই সৌরভ দাশ।
৪১ মিনিট আগেপঞ্চগড় প্রতিনিধি

উত্তরের জনপদ পঞ্চগড়ে টানা পাঁচ দিন ধরে মৃদু শৈত্যপ্রবাহ বয়ে যাচ্ছে। রাতের কনকনে ঠান্ডা হাওয়ায় শীতের তীব্রতা বাড়লেও দিনে ঝলমলে রোদে স্বস্তি পাচ্ছেন মানুষ। তবে ভোর ও রাতে শীতের দাপটে জনজীবন কিছুটা ব্যাহত হচ্ছে।
সোমবার (১৫ ডিসেম্বর) সকাল ৯টায় তেঁতুলিয়া আবহাওয়া পর্যবেক্ষণ কেন্দ্রে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ৯ দশমিক শূন্য ডিগ্রি সেলসিয়াস। এ সময় বাতাসে আর্দ্রতা ছিল ৮৯ শতাংশ। বাতাসের গতিবেগ ছিল ঘণ্টায় ৯ থেকে ১০ কিলোমিটার, যা শীতের অনুভূতিকে আরও বাড়িয়ে দিয়েছে।
সকালে বিভিন্ন এলাকা ঘুরে দেখা যায়, কুয়াশাহীন ভোরে সূর্যের ঝলমলে আলোয় প্রকৃতি স্নিগ্ধ হয়ে উঠেছে। রোদের উপস্থিতিতে বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষের মধ্যে স্বাভাবিক কর্মচাঞ্চল্যও লক্ষ্য করা গেছে।
তেঁতুলিয়া আবহাওয়া অফিসের তথ্যে জানা যায়, গত এক সপ্তাহে তাপমাত্রায় ওঠানামা দেখা গেছে। আজ সোমবার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ৯ দশমিক শূন্য ডিগ্রি সেলসিয়াস। এর আগে রোববার ও শনিবার ৯ দশমিক ৩, শুক্রবার ৯ দশমিক ৫, বৃহস্পতিবার ৮ দশমিক ৯, বুধবার ও মঙ্গলবার ১০ দশমিক ৭ এবং আগের সোমবার ১০ দশমিক ৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস রেকর্ড করা হয়। গতকাল রোববার দিনের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ছিল ২৬ দশমিক ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
আবহাওয়া অধিদপ্তরের সংজ্ঞা অনুযায়ী, তাপমাত্রা ৮ থেকে ১০ ডিগ্রি সেলসিয়াসের মধ্যে থাকলে মৃদু শৈত্যপ্রবাহ, ৬ থেকে ৮ ডিগ্রি হলে মাঝারি এবং ৬ ডিগ্রির নিচে নামলে তীব্র শৈত্যপ্রবাহ হিসেবে গণ্য করা হয়। সে হিসেবে বর্তমানে তেঁতুলিয়ায় মৃদু শৈত্যপ্রবাহ বিরাজ করছে।
তেঁতুলিয়া আবহাওয়া পর্যবেক্ষণ কেন্দ্রের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা জিতেন্দ্রনাথ রায় বলেন, কয়েক দিনে জেলার তাপমাত্রা ধীরে ধীরে কমছে। বাতাসে আর্দ্রতা বেশি থাকায় শীতের অনুভূতি আরও তীব্র হচ্ছে। পরিস্থিতি আরও কয়েক দিন স্থায়ী হতে পারে। রাত ও ভোরে তাপমাত্রা আরও কমে শীতের দাপট বাড়তে পারে বলেও জানান তিনি।

উত্তরের জনপদ পঞ্চগড়ে টানা পাঁচ দিন ধরে মৃদু শৈত্যপ্রবাহ বয়ে যাচ্ছে। রাতের কনকনে ঠান্ডা হাওয়ায় শীতের তীব্রতা বাড়লেও দিনে ঝলমলে রোদে স্বস্তি পাচ্ছেন মানুষ। তবে ভোর ও রাতে শীতের দাপটে জনজীবন কিছুটা ব্যাহত হচ্ছে।
সোমবার (১৫ ডিসেম্বর) সকাল ৯টায় তেঁতুলিয়া আবহাওয়া পর্যবেক্ষণ কেন্দ্রে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ৯ দশমিক শূন্য ডিগ্রি সেলসিয়াস। এ সময় বাতাসে আর্দ্রতা ছিল ৮৯ শতাংশ। বাতাসের গতিবেগ ছিল ঘণ্টায় ৯ থেকে ১০ কিলোমিটার, যা শীতের অনুভূতিকে আরও বাড়িয়ে দিয়েছে।
সকালে বিভিন্ন এলাকা ঘুরে দেখা যায়, কুয়াশাহীন ভোরে সূর্যের ঝলমলে আলোয় প্রকৃতি স্নিগ্ধ হয়ে উঠেছে। রোদের উপস্থিতিতে বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষের মধ্যে স্বাভাবিক কর্মচাঞ্চল্যও লক্ষ্য করা গেছে।
তেঁতুলিয়া আবহাওয়া অফিসের তথ্যে জানা যায়, গত এক সপ্তাহে তাপমাত্রায় ওঠানামা দেখা গেছে। আজ সোমবার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ৯ দশমিক শূন্য ডিগ্রি সেলসিয়াস। এর আগে রোববার ও শনিবার ৯ দশমিক ৩, শুক্রবার ৯ দশমিক ৫, বৃহস্পতিবার ৮ দশমিক ৯, বুধবার ও মঙ্গলবার ১০ দশমিক ৭ এবং আগের সোমবার ১০ দশমিক ৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস রেকর্ড করা হয়। গতকাল রোববার দিনের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ছিল ২৬ দশমিক ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
আবহাওয়া অধিদপ্তরের সংজ্ঞা অনুযায়ী, তাপমাত্রা ৮ থেকে ১০ ডিগ্রি সেলসিয়াসের মধ্যে থাকলে মৃদু শৈত্যপ্রবাহ, ৬ থেকে ৮ ডিগ্রি হলে মাঝারি এবং ৬ ডিগ্রির নিচে নামলে তীব্র শৈত্যপ্রবাহ হিসেবে গণ্য করা হয়। সে হিসেবে বর্তমানে তেঁতুলিয়ায় মৃদু শৈত্যপ্রবাহ বিরাজ করছে।
তেঁতুলিয়া আবহাওয়া পর্যবেক্ষণ কেন্দ্রের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা জিতেন্দ্রনাথ রায় বলেন, কয়েক দিনে জেলার তাপমাত্রা ধীরে ধীরে কমছে। বাতাসে আর্দ্রতা বেশি থাকায় শীতের অনুভূতি আরও তীব্র হচ্ছে। পরিস্থিতি আরও কয়েক দিন স্থায়ী হতে পারে। রাত ও ভোরে তাপমাত্রা আরও কমে শীতের দাপট বাড়তে পারে বলেও জানান তিনি।

তাঁর দেখাশোনার জন্য ছেলে ব্যাকুল থাকবেন এটাই স্বাভাবিক। কিন্তু রীতিমতো দপ্তর থেকে অপ্রাতিষ্ঠানিক চিঠি ইস্যু করে এক উপসচিবসহ অন্তত ২০ জন সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীকে তাঁর অসুস্থ মায়ের দেখভালের দায়িত্ব দিয়েছেন। যিনি বরিশালের শেরেবাংলা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি ছিলেন দুদিন...
২৪ আগস্ট ২০২১
আহত সেনা কর্মকর্তার বড় বোন শামীমা আক্তার মোবাইল ফোনে জানান, সন্ত্রাসী হামলায় স্প্লিন্টারের আঘাতে খালেকুজ্জামানের বাঁ হাত ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। তবে তাঁর অবস্থা গুরুতর নয়। ঘটনার পরপরই হেলিকপ্টারে করে তাঁকে আবি শহরের একটি হাসপাতালে নেওয়া হয়। সেখানে তাঁর চিকিৎসা চলছে।
৩৫ মিনিট আগে
ভিটেবাড়ি ও ফসলি জমি একে একে নদীগর্ভে চলে যাওয়ায় এখন আব্দুল রাজ্জাক দম্পতি কার্যত আশ্রয়হীন। একসময় যাঁর নিজের জমি ছিল, আজ তিনি অন্যের দেওয়া সামান্য জমিতে মাথা গোঁজার ঠাঁই খুঁজছেন।
৩৮ মিনিট আগে
খুলনার পূর্ব রূপসায় দুর্বৃত্তের গুলিতে সাগর শেখ (৩৮) নামে এক যুবকের মৃত্যু হয়েছে। গতকাল রাত ১১টার দিকে রূপসা সেতুর পূর্বপাশে জাপুসা চৌরাস্তা সিএনজি স্টেশনের পাশে এ ঘটনা ঘটে। নিহত যুবক গ্রিন বাংলা আবাসিকের পেছনের বাসিন্দা ফয়েক শেখের ছেলে। তাঁর মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন রূপসা থানার এসআই সৌরভ দাশ।
৪১ মিনিট আগেকুষ্টিয়া প্রতিনিধি

সুদানে জাতিসংঘ শান্তিরক্ষা মিশনে সন্ত্রাসী হামলায় আহত বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর লে. কর্নেল খালেকুজ্জামানের পরিবার দিন কাটাচ্ছে উদ্বেগ ও উৎকণ্ঠায়। তাঁর বাড়ি কুষ্টিয়া শহরের ঈদগাহ পাড়ায়।
চলতি বছরের জানুয়ারি মাসে তিনি সুদানে শান্তিরক্ষা মিশনে যোগ দেন। এর আগে তিনি বগুড়া ক্যান্টনমেন্টে ব্যাটালিয়ন কমান্ডার (সিও) হিসেবে কর্মরত ছিলেন। আন্তঃবাহিনী জনসংযোগ পরিদপ্তর (আইএসপিআর) ছবি প্রকাশের পর বিষয়টি জানতে পারে পরিবার। এর পর থেকেই স্বজনদের মধ্যে উদ্বেগ বেড়েছে।
আহত সেনা কর্মকর্তার বড় বোন শামীমা আক্তার মোবাইল ফোনে জানান, সন্ত্রাসী হামলায় স্প্লিন্টারের আঘাতে খালেকুজ্জামানের বাঁ হাত ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। তবে তাঁর অবস্থা গুরুতর নয়। ঘটনার পরপরই হেলিকপ্টারে করে তাঁকে আবি শহরের একটি হাসপাতালে নেওয়া হয়। সেখানে তাঁর চিকিৎসা চলছে। পরিবারের সঙ্গে তাঁর নিয়মিত যোগাযোগ রয়েছে বলেও জানান তিনি।
পরিবার সূত্রে জানা গেছে, লে. কর্নেল খালেকুজ্জামান একজন বীর মুক্তিযোদ্ধার সন্তান। তাঁর বাবা খন্দকার আক্তারুজ্জামান (মৃত)। পরিবারের সদস্যরা বগুড়া ক্যান্টনমেন্ট এলাকায় বসবাস করেন।
রোববার বিকেল ৪টার দিকে কুষ্টিয়া শহরের ঈদগাহ পাড়ায় খালেকুজ্জামানের বাড়িতে গিয়ে মূল ফটকে তালা ঝুলতে দেখা যায়। এ সময় পাশের বাড়িতে বসবাসরত তাঁর চাচা ও খালাতো বোনের সঙ্গে কথা হয়। তাঁরা জানান, খালেকুজ্জামানের মা বর্তমানে শহরের গোশালা রোড এলাকায় থাকেন। তবে তিনি এ বিষয়ে কথা বলতে চাননি। মোবাইল ফোনে শুধু জানান, ছেলের আহত হওয়ার খবর তিনি পেয়েছেন।
খালেকুজ্জামানের খালাতো বোন গুলশান আরা হাসান বলেন, ‘খালেকুজ্জামান আমাদের সামনে মানুষ হয়েছে। খুব ভালো ছেলে। শুনেছি শান্তিরক্ষা মিশনে গিয়ে হাতে গুলিবিদ্ধ হয়েছে। দোয়া করি, সে যেন দ্রুত সুস্থ হয়ে ওঠে।’
চাচা খন্দকার আসাদুজ্জামান খোকন অশ্রুসিক্ত কণ্ঠে বলেন, ‘খালেকুজ্জামান আমার মেজো ভাইয়ের ছেলে। শান্তিরক্ষা মিশনে গিয়ে সন্ত্রাসী হামলার শিকার হয়েছে। সেখানে তার কয়েকজন সহকর্মী নিহত হয়েছেন বলে শুনেছি। সে নিজেও গুলিবিদ্ধ হয়েছে।’ তিনি আরও জানান, খালেকুজ্জামান বিবাহিত এবং তাঁর এক ছেলে ও এক মেয়ে রয়েছে।

সুদানে জাতিসংঘ শান্তিরক্ষা মিশনে সন্ত্রাসী হামলায় আহত বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর লে. কর্নেল খালেকুজ্জামানের পরিবার দিন কাটাচ্ছে উদ্বেগ ও উৎকণ্ঠায়। তাঁর বাড়ি কুষ্টিয়া শহরের ঈদগাহ পাড়ায়।
চলতি বছরের জানুয়ারি মাসে তিনি সুদানে শান্তিরক্ষা মিশনে যোগ দেন। এর আগে তিনি বগুড়া ক্যান্টনমেন্টে ব্যাটালিয়ন কমান্ডার (সিও) হিসেবে কর্মরত ছিলেন। আন্তঃবাহিনী জনসংযোগ পরিদপ্তর (আইএসপিআর) ছবি প্রকাশের পর বিষয়টি জানতে পারে পরিবার। এর পর থেকেই স্বজনদের মধ্যে উদ্বেগ বেড়েছে।
আহত সেনা কর্মকর্তার বড় বোন শামীমা আক্তার মোবাইল ফোনে জানান, সন্ত্রাসী হামলায় স্প্লিন্টারের আঘাতে খালেকুজ্জামানের বাঁ হাত ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। তবে তাঁর অবস্থা গুরুতর নয়। ঘটনার পরপরই হেলিকপ্টারে করে তাঁকে আবি শহরের একটি হাসপাতালে নেওয়া হয়। সেখানে তাঁর চিকিৎসা চলছে। পরিবারের সঙ্গে তাঁর নিয়মিত যোগাযোগ রয়েছে বলেও জানান তিনি।
পরিবার সূত্রে জানা গেছে, লে. কর্নেল খালেকুজ্জামান একজন বীর মুক্তিযোদ্ধার সন্তান। তাঁর বাবা খন্দকার আক্তারুজ্জামান (মৃত)। পরিবারের সদস্যরা বগুড়া ক্যান্টনমেন্ট এলাকায় বসবাস করেন।
রোববার বিকেল ৪টার দিকে কুষ্টিয়া শহরের ঈদগাহ পাড়ায় খালেকুজ্জামানের বাড়িতে গিয়ে মূল ফটকে তালা ঝুলতে দেখা যায়। এ সময় পাশের বাড়িতে বসবাসরত তাঁর চাচা ও খালাতো বোনের সঙ্গে কথা হয়। তাঁরা জানান, খালেকুজ্জামানের মা বর্তমানে শহরের গোশালা রোড এলাকায় থাকেন। তবে তিনি এ বিষয়ে কথা বলতে চাননি। মোবাইল ফোনে শুধু জানান, ছেলের আহত হওয়ার খবর তিনি পেয়েছেন।
খালেকুজ্জামানের খালাতো বোন গুলশান আরা হাসান বলেন, ‘খালেকুজ্জামান আমাদের সামনে মানুষ হয়েছে। খুব ভালো ছেলে। শুনেছি শান্তিরক্ষা মিশনে গিয়ে হাতে গুলিবিদ্ধ হয়েছে। দোয়া করি, সে যেন দ্রুত সুস্থ হয়ে ওঠে।’
চাচা খন্দকার আসাদুজ্জামান খোকন অশ্রুসিক্ত কণ্ঠে বলেন, ‘খালেকুজ্জামান আমার মেজো ভাইয়ের ছেলে। শান্তিরক্ষা মিশনে গিয়ে সন্ত্রাসী হামলার শিকার হয়েছে। সেখানে তার কয়েকজন সহকর্মী নিহত হয়েছেন বলে শুনেছি। সে নিজেও গুলিবিদ্ধ হয়েছে।’ তিনি আরও জানান, খালেকুজ্জামান বিবাহিত এবং তাঁর এক ছেলে ও এক মেয়ে রয়েছে।

তাঁর দেখাশোনার জন্য ছেলে ব্যাকুল থাকবেন এটাই স্বাভাবিক। কিন্তু রীতিমতো দপ্তর থেকে অপ্রাতিষ্ঠানিক চিঠি ইস্যু করে এক উপসচিবসহ অন্তত ২০ জন সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীকে তাঁর অসুস্থ মায়ের দেখভালের দায়িত্ব দিয়েছেন। যিনি বরিশালের শেরেবাংলা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি ছিলেন দুদিন...
২৪ আগস্ট ২০২১
উত্তরের জনপদ পঞ্চগড়ে টানা পাঁচ দিন ধরে মৃদু শৈত্যপ্রবাহ বয়ে যাচ্ছে। রাতের কনকনে ঠান্ডা হাওয়ায় শীতের তীব্রতা বাড়লেও দিনে ঝলমলে রোদে স্বস্তি পাচ্ছেন মানুষ। তবে ভোর ও রাতে শীতের দাপটে জনজীবন কিছুটা ব্যাহত হচ্ছে।
৩৩ মিনিট আগে
ভিটেবাড়ি ও ফসলি জমি একে একে নদীগর্ভে চলে যাওয়ায় এখন আব্দুল রাজ্জাক দম্পতি কার্যত আশ্রয়হীন। একসময় যাঁর নিজের জমি ছিল, আজ তিনি অন্যের দেওয়া সামান্য জমিতে মাথা গোঁজার ঠাঁই খুঁজছেন।
৩৮ মিনিট আগে
খুলনার পূর্ব রূপসায় দুর্বৃত্তের গুলিতে সাগর শেখ (৩৮) নামে এক যুবকের মৃত্যু হয়েছে। গতকাল রাত ১১টার দিকে রূপসা সেতুর পূর্বপাশে জাপুসা চৌরাস্তা সিএনজি স্টেশনের পাশে এ ঘটনা ঘটে। নিহত যুবক গ্রিন বাংলা আবাসিকের পেছনের বাসিন্দা ফয়েক শেখের ছেলে। তাঁর মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন রূপসা থানার এসআই সৌরভ দাশ।
৪১ মিনিট আগেআব্দুল্লাহ আল মারুফ, সিরাজগঞ্জ

সাদা দাড়িতে অর্ধেক মেহেদি, কপালে গভীর চিন্তার ভাঁজ। ডান পায়ে ফোঁড়ার// কারণে বাঁধা ব্যান্ডেজ। কাঠের টুলে বসে থাকা মানুষটির দিকে তাকালে বোঝার উপায় নেই—মাত্র এক বছর আগেও তিনি ছিলেন সাড়ে চার বিঘা আবাদি জমির মালিক।
৬৬ বছর বয়সী এই বৃদ্ধের নাম আব্দুল রাজ্জাক। স্ত্রী মর্জিনা বেগমের বয়স ৫৫। চার ছেলে ও দুই মেয়েকে নিয়ে একসময় ভালোই চলছিল তাঁদের সংসার। জমিতে বছরে বিভিন্ন সময়ে গম, ভুট্টা, খেসারি, কালাই ও বাদামের চাষ হতো। পরিশ্রম করেই চলত জীবন। তবে হঠাৎ করেই সবকিছু বদলে দেয় যমুনা নদীর ভাঙন।
ভিটেবাড়ি ও ফসলি জমি একে একে নদীগর্ভে চলে যাওয়ায় এখন আব্দুল রাজ্জাক দম্পতি কার্যত আশ্রয়হীন। একসময় যাঁর নিজের জমি ছিল, আজ তিনি অন্যের দেওয়া সামান্য জমিতে মাথা গোঁজার ঠাঁই খুঁজছেন। বন, বস্তার চাটাই আর পলিথিনে মোড়ানো ছোট একটি ঘরই তাঁদের বর্তমান ঠিকানা। আব্দুল রাজ্জাক সিরাজগঞ্জ সদর উপজেলার কাওয়াখোলা ইউনিয়নের দোরতা এলাকার বাসিন্দা। তিনি ওই এলাকার মৃত রহিজ তালুকদারের ছেলে।
শনিবার দুপুর গড়িয়ে বিকেলে সিরাজগঞ্জ ক্রসবার এলাকায় প্লাস্টিকের টুলে বসে কথা বলছিলেন আব্দুল রাজ্জাক। তিনি জানান, তাঁর দাদার প্রায় ২৪ বিঘা জমি ছিল। উত্তরাধিকার সূত্রে তিনি পান সাড়ে চার বিঘা। গত বছরেও সেই জমিতে গম, ভুট্টা, কালাইসহ নানা ফসল আবাদ করেছিলেন। ‘বুড়া-বুড়ির ভালোই চলছিল,’ বলেন তিনি।
সন্তানদের প্রসঙ্গে জানতে চাইলে কিছুক্ষণ নীরব থাকেন আব্দুল রাজ্জাক। এরপর ধীর কণ্ঠে বলেন, ‘ওদের নিজেদেরই খুব কষ্ট। আমাদের দেখবে কীভাবে?’
বর্তমানে ফুফাতো ভাইয়ের জমির ওপর কোনোমতে আশ্রয় নিয়েছেন তাঁরা। শীত এলে দুর্ভোগ আরও বাড়ে। আয়ের একমাত্র সম্বল পাঁচটি গরু। তবে বয়স ও শারীরিক অসুস্থতার কারণে এখন বাইরে গিয়ে কাজ করতে পারেন না তিনি।
আব্দুল রাজ্জাক বলেন, ‘তোমার চাচি যমুনার চরে গিয়ে গরুর জন্য ঘাস কেটে আনে। আর অন্যদের সামান্য সহযোগিতা আর মেয়েরা মাঝে মাঝে যা দেয়, তা দিয়েই কোনোমতে সংসার চলে।’
কথার একপর্যায়ে তাঁর কণ্ঠ ভারী হয়ে আসে। শেষবারের মতো বলেন, ‘আমাকে যদি কেউ একটা ঘর আর মাসে মাসে একটু খাবার বা কিছু টাকার ব্যবস্থা করে দিত, তাহলে সারা জীবন দোয়া করতাম।’
যমুনার ভাঙনে হারিয়ে যাওয়া অসংখ্য জীবনের ভিড়ে আব্দুল রাজ্জাক ও মর্জিনা বেগমের গল্পটি শুধু একটি উদাহরণ—নদীভাঙনে সর্বস্ব হারানো মানুষের নীরব দীর্ঘশ্বাসের গল্প।

সাদা দাড়িতে অর্ধেক মেহেদি, কপালে গভীর চিন্তার ভাঁজ। ডান পায়ে ফোঁড়ার// কারণে বাঁধা ব্যান্ডেজ। কাঠের টুলে বসে থাকা মানুষটির দিকে তাকালে বোঝার উপায় নেই—মাত্র এক বছর আগেও তিনি ছিলেন সাড়ে চার বিঘা আবাদি জমির মালিক।
৬৬ বছর বয়সী এই বৃদ্ধের নাম আব্দুল রাজ্জাক। স্ত্রী মর্জিনা বেগমের বয়স ৫৫। চার ছেলে ও দুই মেয়েকে নিয়ে একসময় ভালোই চলছিল তাঁদের সংসার। জমিতে বছরে বিভিন্ন সময়ে গম, ভুট্টা, খেসারি, কালাই ও বাদামের চাষ হতো। পরিশ্রম করেই চলত জীবন। তবে হঠাৎ করেই সবকিছু বদলে দেয় যমুনা নদীর ভাঙন।
ভিটেবাড়ি ও ফসলি জমি একে একে নদীগর্ভে চলে যাওয়ায় এখন আব্দুল রাজ্জাক দম্পতি কার্যত আশ্রয়হীন। একসময় যাঁর নিজের জমি ছিল, আজ তিনি অন্যের দেওয়া সামান্য জমিতে মাথা গোঁজার ঠাঁই খুঁজছেন। বন, বস্তার চাটাই আর পলিথিনে মোড়ানো ছোট একটি ঘরই তাঁদের বর্তমান ঠিকানা। আব্দুল রাজ্জাক সিরাজগঞ্জ সদর উপজেলার কাওয়াখোলা ইউনিয়নের দোরতা এলাকার বাসিন্দা। তিনি ওই এলাকার মৃত রহিজ তালুকদারের ছেলে।
শনিবার দুপুর গড়িয়ে বিকেলে সিরাজগঞ্জ ক্রসবার এলাকায় প্লাস্টিকের টুলে বসে কথা বলছিলেন আব্দুল রাজ্জাক। তিনি জানান, তাঁর দাদার প্রায় ২৪ বিঘা জমি ছিল। উত্তরাধিকার সূত্রে তিনি পান সাড়ে চার বিঘা। গত বছরেও সেই জমিতে গম, ভুট্টা, কালাইসহ নানা ফসল আবাদ করেছিলেন। ‘বুড়া-বুড়ির ভালোই চলছিল,’ বলেন তিনি।
সন্তানদের প্রসঙ্গে জানতে চাইলে কিছুক্ষণ নীরব থাকেন আব্দুল রাজ্জাক। এরপর ধীর কণ্ঠে বলেন, ‘ওদের নিজেদেরই খুব কষ্ট। আমাদের দেখবে কীভাবে?’
বর্তমানে ফুফাতো ভাইয়ের জমির ওপর কোনোমতে আশ্রয় নিয়েছেন তাঁরা। শীত এলে দুর্ভোগ আরও বাড়ে। আয়ের একমাত্র সম্বল পাঁচটি গরু। তবে বয়স ও শারীরিক অসুস্থতার কারণে এখন বাইরে গিয়ে কাজ করতে পারেন না তিনি।
আব্দুল রাজ্জাক বলেন, ‘তোমার চাচি যমুনার চরে গিয়ে গরুর জন্য ঘাস কেটে আনে। আর অন্যদের সামান্য সহযোগিতা আর মেয়েরা মাঝে মাঝে যা দেয়, তা দিয়েই কোনোমতে সংসার চলে।’
কথার একপর্যায়ে তাঁর কণ্ঠ ভারী হয়ে আসে। শেষবারের মতো বলেন, ‘আমাকে যদি কেউ একটা ঘর আর মাসে মাসে একটু খাবার বা কিছু টাকার ব্যবস্থা করে দিত, তাহলে সারা জীবন দোয়া করতাম।’
যমুনার ভাঙনে হারিয়ে যাওয়া অসংখ্য জীবনের ভিড়ে আব্দুল রাজ্জাক ও মর্জিনা বেগমের গল্পটি শুধু একটি উদাহরণ—নদীভাঙনে সর্বস্ব হারানো মানুষের নীরব দীর্ঘশ্বাসের গল্প।

তাঁর দেখাশোনার জন্য ছেলে ব্যাকুল থাকবেন এটাই স্বাভাবিক। কিন্তু রীতিমতো দপ্তর থেকে অপ্রাতিষ্ঠানিক চিঠি ইস্যু করে এক উপসচিবসহ অন্তত ২০ জন সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীকে তাঁর অসুস্থ মায়ের দেখভালের দায়িত্ব দিয়েছেন। যিনি বরিশালের শেরেবাংলা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি ছিলেন দুদিন...
২৪ আগস্ট ২০২১
উত্তরের জনপদ পঞ্চগড়ে টানা পাঁচ দিন ধরে মৃদু শৈত্যপ্রবাহ বয়ে যাচ্ছে। রাতের কনকনে ঠান্ডা হাওয়ায় শীতের তীব্রতা বাড়লেও দিনে ঝলমলে রোদে স্বস্তি পাচ্ছেন মানুষ। তবে ভোর ও রাতে শীতের দাপটে জনজীবন কিছুটা ব্যাহত হচ্ছে।
৩৩ মিনিট আগে
আহত সেনা কর্মকর্তার বড় বোন শামীমা আক্তার মোবাইল ফোনে জানান, সন্ত্রাসী হামলায় স্প্লিন্টারের আঘাতে খালেকুজ্জামানের বাঁ হাত ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। তবে তাঁর অবস্থা গুরুতর নয়। ঘটনার পরপরই হেলিকপ্টারে করে তাঁকে আবি শহরের একটি হাসপাতালে নেওয়া হয়। সেখানে তাঁর চিকিৎসা চলছে।
৩৫ মিনিট আগে
খুলনার পূর্ব রূপসায় দুর্বৃত্তের গুলিতে সাগর শেখ (৩৮) নামে এক যুবকের মৃত্যু হয়েছে। গতকাল রাত ১১টার দিকে রূপসা সেতুর পূর্বপাশে জাপুসা চৌরাস্তা সিএনজি স্টেশনের পাশে এ ঘটনা ঘটে। নিহত যুবক গ্রিন বাংলা আবাসিকের পেছনের বাসিন্দা ফয়েক শেখের ছেলে। তাঁর মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন রূপসা থানার এসআই সৌরভ দাশ।
৪১ মিনিট আগেখুলনা প্রতিনিধি

খুলনার পূর্ব রূপসায় দুর্বৃত্তের গুলিতে সাগর শেখ (৩৮) নামে এক যুবকের মৃত্যু হয়েছে। গতকাল রাত ১১টার দিকে রূপসা সেতুর পূর্বপাশে জাপুসা চৌরাস্তা সিএনজি স্টেশনের পাশে এ ঘটনা ঘটে। নিহত যুবক গ্রিন বাংলা আবাসিকের পেছনের বাসিন্দা ফয়েক শেখের ছেলে। তাঁর মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন রূপসা থানার এসআই সৌরভ দাশ।
পুলিশ ও স্থানীয়রা জানায়, রাত সাড়ে ১০ টার দিকে সাগর বাড়ির দিকে যাচ্ছিল। পথিমধ্যে রাত ১১টায় কয়েকজন যুবক তার গতি রোধ করে এলোপাতাড়ি গুলি করতে থাকে। একটি গুলি তার মাথায় এবং অপরটি তার হাঁটুতে লাগে। গুলির শব্দে আশপাশের লোকজন ছুটে এলে দুর্বৃত্তরা ঘটনাস্থল ত্যাগ করে। পরবর্তী সময়ে তাঁকে খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিলে সেখানকার চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।
রূপসা থানার এএসআই গৌতম বলেন, গোলাগুলির শব্দ শুনতে পেয়ে ওই এলাকার বাসিন্দা আ. রহমান রাতে জাতীয় জরুরি সেবা ৯৯৯-এ ফোন দিয়ে ঘটনার বিস্তারিত জানায়। পরে ৯৯৯ থেকে আমাদের ফোন দিয়ে বিষয়টি জানানো হয়।
রূপসা থানার এসআই সৌরভ দাশ বলেন, ‘রাতে জাপুসা এলাকায় ডিউটি করছিলাম। থানা থেকে ফোন আসলে ঘটনাস্থলে পৌঁছে বিষয়টি জানার চেষ্টা করি। পরে জানতে পারলাম তারা এখানে জায়গা কিনে নতুন বাড়ি করেছে।’ তবে কারা এবং কী কারণে তাকে হত্যা করা হয়েছে তার প্রকৃত কারণ তিনি বলতে পারেনি।
রূপসা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আ. রাজ্জাক মীর বলেন, ‘ঘটনাস্থল পরিদর্শন করা হয়েছে। খুনিদের গ্রেপ্তারে আশপাশের এলাকায় অভিযান শুরু হয়েছে। বিষয়টি তদন্তাধীন আছে।’

খুলনার পূর্ব রূপসায় দুর্বৃত্তের গুলিতে সাগর শেখ (৩৮) নামে এক যুবকের মৃত্যু হয়েছে। গতকাল রাত ১১টার দিকে রূপসা সেতুর পূর্বপাশে জাপুসা চৌরাস্তা সিএনজি স্টেশনের পাশে এ ঘটনা ঘটে। নিহত যুবক গ্রিন বাংলা আবাসিকের পেছনের বাসিন্দা ফয়েক শেখের ছেলে। তাঁর মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন রূপসা থানার এসআই সৌরভ দাশ।
পুলিশ ও স্থানীয়রা জানায়, রাত সাড়ে ১০ টার দিকে সাগর বাড়ির দিকে যাচ্ছিল। পথিমধ্যে রাত ১১টায় কয়েকজন যুবক তার গতি রোধ করে এলোপাতাড়ি গুলি করতে থাকে। একটি গুলি তার মাথায় এবং অপরটি তার হাঁটুতে লাগে। গুলির শব্দে আশপাশের লোকজন ছুটে এলে দুর্বৃত্তরা ঘটনাস্থল ত্যাগ করে। পরবর্তী সময়ে তাঁকে খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিলে সেখানকার চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।
রূপসা থানার এএসআই গৌতম বলেন, গোলাগুলির শব্দ শুনতে পেয়ে ওই এলাকার বাসিন্দা আ. রহমান রাতে জাতীয় জরুরি সেবা ৯৯৯-এ ফোন দিয়ে ঘটনার বিস্তারিত জানায়। পরে ৯৯৯ থেকে আমাদের ফোন দিয়ে বিষয়টি জানানো হয়।
রূপসা থানার এসআই সৌরভ দাশ বলেন, ‘রাতে জাপুসা এলাকায় ডিউটি করছিলাম। থানা থেকে ফোন আসলে ঘটনাস্থলে পৌঁছে বিষয়টি জানার চেষ্টা করি। পরে জানতে পারলাম তারা এখানে জায়গা কিনে নতুন বাড়ি করেছে।’ তবে কারা এবং কী কারণে তাকে হত্যা করা হয়েছে তার প্রকৃত কারণ তিনি বলতে পারেনি।
রূপসা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আ. রাজ্জাক মীর বলেন, ‘ঘটনাস্থল পরিদর্শন করা হয়েছে। খুনিদের গ্রেপ্তারে আশপাশের এলাকায় অভিযান শুরু হয়েছে। বিষয়টি তদন্তাধীন আছে।’

তাঁর দেখাশোনার জন্য ছেলে ব্যাকুল থাকবেন এটাই স্বাভাবিক। কিন্তু রীতিমতো দপ্তর থেকে অপ্রাতিষ্ঠানিক চিঠি ইস্যু করে এক উপসচিবসহ অন্তত ২০ জন সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীকে তাঁর অসুস্থ মায়ের দেখভালের দায়িত্ব দিয়েছেন। যিনি বরিশালের শেরেবাংলা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি ছিলেন দুদিন...
২৪ আগস্ট ২০২১
উত্তরের জনপদ পঞ্চগড়ে টানা পাঁচ দিন ধরে মৃদু শৈত্যপ্রবাহ বয়ে যাচ্ছে। রাতের কনকনে ঠান্ডা হাওয়ায় শীতের তীব্রতা বাড়লেও দিনে ঝলমলে রোদে স্বস্তি পাচ্ছেন মানুষ। তবে ভোর ও রাতে শীতের দাপটে জনজীবন কিছুটা ব্যাহত হচ্ছে।
৩৩ মিনিট আগে
আহত সেনা কর্মকর্তার বড় বোন শামীমা আক্তার মোবাইল ফোনে জানান, সন্ত্রাসী হামলায় স্প্লিন্টারের আঘাতে খালেকুজ্জামানের বাঁ হাত ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। তবে তাঁর অবস্থা গুরুতর নয়। ঘটনার পরপরই হেলিকপ্টারে করে তাঁকে আবি শহরের একটি হাসপাতালে নেওয়া হয়। সেখানে তাঁর চিকিৎসা চলছে।
৩৫ মিনিট আগে
ভিটেবাড়ি ও ফসলি জমি একে একে নদীগর্ভে চলে যাওয়ায় এখন আব্দুল রাজ্জাক দম্পতি কার্যত আশ্রয়হীন। একসময় যাঁর নিজের জমি ছিল, আজ তিনি অন্যের দেওয়া সামান্য জমিতে মাথা গোঁজার ঠাঁই খুঁজছেন।
৩৮ মিনিট আগে