নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

সাংবাদিক দম্পতি সাগর-রুনি হত্যাকাণ্ডের ১০ বছরেও শেষ হয়নি মামলার তদন্ত। তবে খুব শিগগির মামলার তদন্ত প্রতিবেদন জমা দেওয়ার কথা জানিয়েছে র্যাব। রাজধানীর কারওয়ান বাজারে আজ শুক্রবার দুপুরে র্যাবের মিডিয়া সেন্টারে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এ কথা জানান র্যাবের আইন ও গণমাধ্যম শাখার পরিচালক কমান্ডার খন্দকার আল মঈন।
এক প্রশ্নের জবাবে খন্দকার মঈন বলেন, ‘আপনারা জানেন র্যাব যখন কোনো মামলার তদন্ত করে, তখন সর্বোচ্চ পেশাদারিত্বের মাধ্যমে তদন্ত করার চেষ্টা করে। আমাদের একটাই উদ্দেশ্য থাকে, কোনো নিরপরাধ ব্যক্তি যেন আমাদের তদন্তের মাধ্যমে সাজা না পায়।’
র্যাব কর্মকর্তা বলেন, ‘সাগর-রুনি হত্যাকাণ্ডের দুই মাস পর র্যাবকে তদন্তের দায়িত্ব দেওয়া হয়। র্যাব সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিয়ে এই মামলা তদন্ত করছে। এই মামলার সঙ্গে প্রাথমিকভাবে ডিবি, সিআইডি, সাংবাদিক ভাই-বোনেরাসহ অন্যান্য আইনশৃঙ্খলা বাহিনী যারা কাজ করেছে, তাদের কাছে যা তথ্য-উপাত্ত ছিল আমরা সবকিছুর চুলচেরা বিশ্লেষণ করেছি। আমরা এই হত্যাকাণ্ডের ১৬০ জন সাক্ষীর সাক্ষ্য গ্রহণ করেছি।’
র্যাবের আইন ও গণমাধ্যম শাখার পরিচালক বলেন, ‘এই ঘটনায় যে সকল আসামি গ্রেপ্তার করা হয়েছে, তাদের বিভিন্ন সময়ে রিমান্ডে নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়েছে। এই হত্যাকাণ্ডের তদন্তে র্যাব ও সরকার এতটাই গুরুত্ব দিয়েছে যে, মামলার বিভিন্ন আলামত পরীক্ষা-নিরীক্ষার জন্য বিদেশেও পাঠানো হয়েছে। সেখান থেকে আমরা বিভিন্ন তথ্য পেয়েছি। সেগুলো পর্যালোচনা করছি। আমরা এখনো তদন্ত চলমান রেখেছি। আমরা দ্রুত সময়ের মধ্যে তদন্ত প্রতিবেদন জমা দেব। আমাদের একটাই কথা—আমরা চাইব না কোনো নিরপরাধ মানুষ যেন দোষী সাব্যস্ত হয়।’
কবে এই দ্রুত সময় শেষ হবে—এমন প্রশ্নের জবাবে খন্দকার মঈন বলেন, ‘এই মামলার অনেক আলামত ডিএনএসহ বিদেশে পাঠাতে হয়েছে। সেখান থেকে রিপোর্ট পেতে সময় লেগেছে। সেগুলো পর্যালোচনা করছি। আমরা অত্যন্ত আন্তরিক। মামলার তদন্ত কর্মকর্তা (আইও) অত্যন্ত পেশাদারিত্বের সঙ্গে সব দিকগুলো খতিয়ে দেখছেন। এতেই আসল ঘটনা বেরিয়ে আসবে। পাশাপাশি আমরা টাইম টু টাইম মামলার অগ্রগতি আদালতে জানিয়েছি। ফলে আদালত সন্তুষ্ট হয়ে সময় বাড়িয়ে দিয়েছেন। তদন্ত চলমান রয়েছে। আশা করি, শিগগিরই তদন্ত প্রতিবেদন দেওয়া হবে।’
এই ধরনের মামলা তদন্তে র্যাবের সক্ষমতা আছে কি না, এমন প্রশ্নের জবাবে খন্দকার মঈন বলেন, ‘এ বিষয়টি এমন না। র্যাব অনেক চাঞ্চল্যকর মামলার তদন্ত করেছে। চট্টগ্রামে মাদক ও হত্যাকাণ্ডের তদন্তের দায়িত্ব পালন করেছে। আর যখন আদালত র্যাবকে মামলার তদন্ত দেন, তখনই র্যাব কাজ করে। সম্প্রতি বিভিন্ন মামলার তদন্ত করার জন্য বাদীপক্ষ র্যাবের তদন্তের আবেদন করে। মানুষের এই আস্থা রয়েছে বলেই বিভিন্ন মামলার তদন্তভার আদালতের মাধ্যমে র্যাব পায়।’

সাংবাদিক দম্পতি সাগর-রুনি হত্যাকাণ্ডের ১০ বছরেও শেষ হয়নি মামলার তদন্ত। তবে খুব শিগগির মামলার তদন্ত প্রতিবেদন জমা দেওয়ার কথা জানিয়েছে র্যাব। রাজধানীর কারওয়ান বাজারে আজ শুক্রবার দুপুরে র্যাবের মিডিয়া সেন্টারে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এ কথা জানান র্যাবের আইন ও গণমাধ্যম শাখার পরিচালক কমান্ডার খন্দকার আল মঈন।
এক প্রশ্নের জবাবে খন্দকার মঈন বলেন, ‘আপনারা জানেন র্যাব যখন কোনো মামলার তদন্ত করে, তখন সর্বোচ্চ পেশাদারিত্বের মাধ্যমে তদন্ত করার চেষ্টা করে। আমাদের একটাই উদ্দেশ্য থাকে, কোনো নিরপরাধ ব্যক্তি যেন আমাদের তদন্তের মাধ্যমে সাজা না পায়।’
র্যাব কর্মকর্তা বলেন, ‘সাগর-রুনি হত্যাকাণ্ডের দুই মাস পর র্যাবকে তদন্তের দায়িত্ব দেওয়া হয়। র্যাব সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিয়ে এই মামলা তদন্ত করছে। এই মামলার সঙ্গে প্রাথমিকভাবে ডিবি, সিআইডি, সাংবাদিক ভাই-বোনেরাসহ অন্যান্য আইনশৃঙ্খলা বাহিনী যারা কাজ করেছে, তাদের কাছে যা তথ্য-উপাত্ত ছিল আমরা সবকিছুর চুলচেরা বিশ্লেষণ করেছি। আমরা এই হত্যাকাণ্ডের ১৬০ জন সাক্ষীর সাক্ষ্য গ্রহণ করেছি।’
র্যাবের আইন ও গণমাধ্যম শাখার পরিচালক বলেন, ‘এই ঘটনায় যে সকল আসামি গ্রেপ্তার করা হয়েছে, তাদের বিভিন্ন সময়ে রিমান্ডে নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়েছে। এই হত্যাকাণ্ডের তদন্তে র্যাব ও সরকার এতটাই গুরুত্ব দিয়েছে যে, মামলার বিভিন্ন আলামত পরীক্ষা-নিরীক্ষার জন্য বিদেশেও পাঠানো হয়েছে। সেখান থেকে আমরা বিভিন্ন তথ্য পেয়েছি। সেগুলো পর্যালোচনা করছি। আমরা এখনো তদন্ত চলমান রেখেছি। আমরা দ্রুত সময়ের মধ্যে তদন্ত প্রতিবেদন জমা দেব। আমাদের একটাই কথা—আমরা চাইব না কোনো নিরপরাধ মানুষ যেন দোষী সাব্যস্ত হয়।’
কবে এই দ্রুত সময় শেষ হবে—এমন প্রশ্নের জবাবে খন্দকার মঈন বলেন, ‘এই মামলার অনেক আলামত ডিএনএসহ বিদেশে পাঠাতে হয়েছে। সেখান থেকে রিপোর্ট পেতে সময় লেগেছে। সেগুলো পর্যালোচনা করছি। আমরা অত্যন্ত আন্তরিক। মামলার তদন্ত কর্মকর্তা (আইও) অত্যন্ত পেশাদারিত্বের সঙ্গে সব দিকগুলো খতিয়ে দেখছেন। এতেই আসল ঘটনা বেরিয়ে আসবে। পাশাপাশি আমরা টাইম টু টাইম মামলার অগ্রগতি আদালতে জানিয়েছি। ফলে আদালত সন্তুষ্ট হয়ে সময় বাড়িয়ে দিয়েছেন। তদন্ত চলমান রয়েছে। আশা করি, শিগগিরই তদন্ত প্রতিবেদন দেওয়া হবে।’
এই ধরনের মামলা তদন্তে র্যাবের সক্ষমতা আছে কি না, এমন প্রশ্নের জবাবে খন্দকার মঈন বলেন, ‘এ বিষয়টি এমন না। র্যাব অনেক চাঞ্চল্যকর মামলার তদন্ত করেছে। চট্টগ্রামে মাদক ও হত্যাকাণ্ডের তদন্তের দায়িত্ব পালন করেছে। আর যখন আদালত র্যাবকে মামলার তদন্ত দেন, তখনই র্যাব কাজ করে। সম্প্রতি বিভিন্ন মামলার তদন্ত করার জন্য বাদীপক্ষ র্যাবের তদন্তের আবেদন করে। মানুষের এই আস্থা রয়েছে বলেই বিভিন্ন মামলার তদন্তভার আদালতের মাধ্যমে র্যাব পায়।’
নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

সাংবাদিক দম্পতি সাগর-রুনি হত্যাকাণ্ডের ১০ বছরেও শেষ হয়নি মামলার তদন্ত। তবে খুব শিগগির মামলার তদন্ত প্রতিবেদন জমা দেওয়ার কথা জানিয়েছে র্যাব। রাজধানীর কারওয়ান বাজারে আজ শুক্রবার দুপুরে র্যাবের মিডিয়া সেন্টারে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এ কথা জানান র্যাবের আইন ও গণমাধ্যম শাখার পরিচালক কমান্ডার খন্দকার আল মঈন।
এক প্রশ্নের জবাবে খন্দকার মঈন বলেন, ‘আপনারা জানেন র্যাব যখন কোনো মামলার তদন্ত করে, তখন সর্বোচ্চ পেশাদারিত্বের মাধ্যমে তদন্ত করার চেষ্টা করে। আমাদের একটাই উদ্দেশ্য থাকে, কোনো নিরপরাধ ব্যক্তি যেন আমাদের তদন্তের মাধ্যমে সাজা না পায়।’
র্যাব কর্মকর্তা বলেন, ‘সাগর-রুনি হত্যাকাণ্ডের দুই মাস পর র্যাবকে তদন্তের দায়িত্ব দেওয়া হয়। র্যাব সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিয়ে এই মামলা তদন্ত করছে। এই মামলার সঙ্গে প্রাথমিকভাবে ডিবি, সিআইডি, সাংবাদিক ভাই-বোনেরাসহ অন্যান্য আইনশৃঙ্খলা বাহিনী যারা কাজ করেছে, তাদের কাছে যা তথ্য-উপাত্ত ছিল আমরা সবকিছুর চুলচেরা বিশ্লেষণ করেছি। আমরা এই হত্যাকাণ্ডের ১৬০ জন সাক্ষীর সাক্ষ্য গ্রহণ করেছি।’
র্যাবের আইন ও গণমাধ্যম শাখার পরিচালক বলেন, ‘এই ঘটনায় যে সকল আসামি গ্রেপ্তার করা হয়েছে, তাদের বিভিন্ন সময়ে রিমান্ডে নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়েছে। এই হত্যাকাণ্ডের তদন্তে র্যাব ও সরকার এতটাই গুরুত্ব দিয়েছে যে, মামলার বিভিন্ন আলামত পরীক্ষা-নিরীক্ষার জন্য বিদেশেও পাঠানো হয়েছে। সেখান থেকে আমরা বিভিন্ন তথ্য পেয়েছি। সেগুলো পর্যালোচনা করছি। আমরা এখনো তদন্ত চলমান রেখেছি। আমরা দ্রুত সময়ের মধ্যে তদন্ত প্রতিবেদন জমা দেব। আমাদের একটাই কথা—আমরা চাইব না কোনো নিরপরাধ মানুষ যেন দোষী সাব্যস্ত হয়।’
কবে এই দ্রুত সময় শেষ হবে—এমন প্রশ্নের জবাবে খন্দকার মঈন বলেন, ‘এই মামলার অনেক আলামত ডিএনএসহ বিদেশে পাঠাতে হয়েছে। সেখান থেকে রিপোর্ট পেতে সময় লেগেছে। সেগুলো পর্যালোচনা করছি। আমরা অত্যন্ত আন্তরিক। মামলার তদন্ত কর্মকর্তা (আইও) অত্যন্ত পেশাদারিত্বের সঙ্গে সব দিকগুলো খতিয়ে দেখছেন। এতেই আসল ঘটনা বেরিয়ে আসবে। পাশাপাশি আমরা টাইম টু টাইম মামলার অগ্রগতি আদালতে জানিয়েছি। ফলে আদালত সন্তুষ্ট হয়ে সময় বাড়িয়ে দিয়েছেন। তদন্ত চলমান রয়েছে। আশা করি, শিগগিরই তদন্ত প্রতিবেদন দেওয়া হবে।’
এই ধরনের মামলা তদন্তে র্যাবের সক্ষমতা আছে কি না, এমন প্রশ্নের জবাবে খন্দকার মঈন বলেন, ‘এ বিষয়টি এমন না। র্যাব অনেক চাঞ্চল্যকর মামলার তদন্ত করেছে। চট্টগ্রামে মাদক ও হত্যাকাণ্ডের তদন্তের দায়িত্ব পালন করেছে। আর যখন আদালত র্যাবকে মামলার তদন্ত দেন, তখনই র্যাব কাজ করে। সম্প্রতি বিভিন্ন মামলার তদন্ত করার জন্য বাদীপক্ষ র্যাবের তদন্তের আবেদন করে। মানুষের এই আস্থা রয়েছে বলেই বিভিন্ন মামলার তদন্তভার আদালতের মাধ্যমে র্যাব পায়।’

সাংবাদিক দম্পতি সাগর-রুনি হত্যাকাণ্ডের ১০ বছরেও শেষ হয়নি মামলার তদন্ত। তবে খুব শিগগির মামলার তদন্ত প্রতিবেদন জমা দেওয়ার কথা জানিয়েছে র্যাব। রাজধানীর কারওয়ান বাজারে আজ শুক্রবার দুপুরে র্যাবের মিডিয়া সেন্টারে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এ কথা জানান র্যাবের আইন ও গণমাধ্যম শাখার পরিচালক কমান্ডার খন্দকার আল মঈন।
এক প্রশ্নের জবাবে খন্দকার মঈন বলেন, ‘আপনারা জানেন র্যাব যখন কোনো মামলার তদন্ত করে, তখন সর্বোচ্চ পেশাদারিত্বের মাধ্যমে তদন্ত করার চেষ্টা করে। আমাদের একটাই উদ্দেশ্য থাকে, কোনো নিরপরাধ ব্যক্তি যেন আমাদের তদন্তের মাধ্যমে সাজা না পায়।’
র্যাব কর্মকর্তা বলেন, ‘সাগর-রুনি হত্যাকাণ্ডের দুই মাস পর র্যাবকে তদন্তের দায়িত্ব দেওয়া হয়। র্যাব সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিয়ে এই মামলা তদন্ত করছে। এই মামলার সঙ্গে প্রাথমিকভাবে ডিবি, সিআইডি, সাংবাদিক ভাই-বোনেরাসহ অন্যান্য আইনশৃঙ্খলা বাহিনী যারা কাজ করেছে, তাদের কাছে যা তথ্য-উপাত্ত ছিল আমরা সবকিছুর চুলচেরা বিশ্লেষণ করেছি। আমরা এই হত্যাকাণ্ডের ১৬০ জন সাক্ষীর সাক্ষ্য গ্রহণ করেছি।’
র্যাবের আইন ও গণমাধ্যম শাখার পরিচালক বলেন, ‘এই ঘটনায় যে সকল আসামি গ্রেপ্তার করা হয়েছে, তাদের বিভিন্ন সময়ে রিমান্ডে নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়েছে। এই হত্যাকাণ্ডের তদন্তে র্যাব ও সরকার এতটাই গুরুত্ব দিয়েছে যে, মামলার বিভিন্ন আলামত পরীক্ষা-নিরীক্ষার জন্য বিদেশেও পাঠানো হয়েছে। সেখান থেকে আমরা বিভিন্ন তথ্য পেয়েছি। সেগুলো পর্যালোচনা করছি। আমরা এখনো তদন্ত চলমান রেখেছি। আমরা দ্রুত সময়ের মধ্যে তদন্ত প্রতিবেদন জমা দেব। আমাদের একটাই কথা—আমরা চাইব না কোনো নিরপরাধ মানুষ যেন দোষী সাব্যস্ত হয়।’
কবে এই দ্রুত সময় শেষ হবে—এমন প্রশ্নের জবাবে খন্দকার মঈন বলেন, ‘এই মামলার অনেক আলামত ডিএনএসহ বিদেশে পাঠাতে হয়েছে। সেখান থেকে রিপোর্ট পেতে সময় লেগেছে। সেগুলো পর্যালোচনা করছি। আমরা অত্যন্ত আন্তরিক। মামলার তদন্ত কর্মকর্তা (আইও) অত্যন্ত পেশাদারিত্বের সঙ্গে সব দিকগুলো খতিয়ে দেখছেন। এতেই আসল ঘটনা বেরিয়ে আসবে। পাশাপাশি আমরা টাইম টু টাইম মামলার অগ্রগতি আদালতে জানিয়েছি। ফলে আদালত সন্তুষ্ট হয়ে সময় বাড়িয়ে দিয়েছেন। তদন্ত চলমান রয়েছে। আশা করি, শিগগিরই তদন্ত প্রতিবেদন দেওয়া হবে।’
এই ধরনের মামলা তদন্তে র্যাবের সক্ষমতা আছে কি না, এমন প্রশ্নের জবাবে খন্দকার মঈন বলেন, ‘এ বিষয়টি এমন না। র্যাব অনেক চাঞ্চল্যকর মামলার তদন্ত করেছে। চট্টগ্রামে মাদক ও হত্যাকাণ্ডের তদন্তের দায়িত্ব পালন করেছে। আর যখন আদালত র্যাবকে মামলার তদন্ত দেন, তখনই র্যাব কাজ করে। সম্প্রতি বিভিন্ন মামলার তদন্ত করার জন্য বাদীপক্ষ র্যাবের তদন্তের আবেদন করে। মানুষের এই আস্থা রয়েছে বলেই বিভিন্ন মামলার তদন্তভার আদালতের মাধ্যমে র্যাব পায়।’

সরকারের একজন যুগ্ম সচিবকে তাঁর সরকারি গাড়ির ভেতরে জিম্মি করে ছয় লাখ টাকা দাবি করার অভিযোগ উঠেছে গাড়িচালকের বিরুদ্ধে। আজ বুধবার (১৭ ডিসেম্বর) সকাল থেকে দুপুর পর্যন্ত প্রায় চার ঘণ্টা ঢাকার বিভিন্ন এলাকায় গাড়ি ঘুরিয়ে ওই কর্মকর্তাকে আটকে রাখেন চালক। একপর্যায়ে পরিকল্পনা কমিশনে পৌঁছালে তাঁকে আটক...
৩ মিনিট আগে
নির্বাচনে প্রার্থীদের নিরাপত্তা দেওয়ার বিষয়ে খুলনা মেট্রোপলিটন পুলিশের (কেএমপি) নবনিযুক্ত কমিশনার মোহাম্মদ জাহিদুল হাসান বলেছেন, কোনো প্রার্থী নিরাপত্তার জন্য আবেদন করলে তাঁকে আবেদনে স্পষ্টভাবে উল্লেখ করতে হবে তিনি কী ধরনের হুমকির সম্মুখীন হচ্ছেন। এরপর পুলিশের গোয়েন্দা শাখা বিষয়টি তদন্ত করবে।
৮ মিনিট আগে
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আখাউড়া সীমান্ত এলাকা থেকে মুন্না (১৮) নামের এক তরুণকে ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনী (বিএসএফ) ধরে নিয়ে গেছে বলে অভিযোগ করেছে ভুক্তভোগীর পরিবার।
১ ঘণ্টা আগে
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় পূর্ব বিরোধের জেরে প্রতিপক্ষের হামলায় সাগর মিয়া নামের এক যুবক গুলিবিদ্ধ হয়েছেন। আজ বুধবার সন্ধ্যায় শহরের মুন্সেফপাড়া এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। গুলিবিদ্ধ মো. সাগর মিয়া (৩৫) শহরের ফুলবাড়িয়া এলাকার আবু সাঈদের ছেলে।
১ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

সরকারের একজন যুগ্ম সচিবকে তাঁর সরকারি গাড়ির ভেতরে জিম্মি করে ছয় লাখ টাকা দাবি করার অভিযোগ উঠেছে গাড়িচালকের বিরুদ্ধে। আজ বুধবার (১৭ ডিসেম্বর) সকাল থেকে দুপুর পর্যন্ত প্রায় চার ঘণ্টা ঢাকার বিভিন্ন এলাকায় গাড়ি ঘুরিয়ে ওই কর্মকর্তাকে আটকে রাখেন চালক। একপর্যায়ে পরিকল্পনা কমিশনে পৌঁছালে তাঁকে আটক করে পুলিশে দেওয়া হয়।
আজ রাতে আজকের পত্রিকাকে ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে শেরেবাংলা নগর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মনিরুল ইসলাম জানান, জিম্মি হওয়া যুগ্ম সচিব মাকসুদা হোসেন পরিকল্পনা কমিশনের কার্যক্রম বিভাগে কর্মরত। অভিযুক্ত চালকের নাম আবদুল আউয়াল (৪০)। তিনি গত দুই মাস ধরে ওই কর্মকর্তার গাড়িচালক হিসেবে দায়িত্ব পালন করছিলেন। তাঁর বাড়ি বগুড়া জেলায়। বিকেলে তাঁকে শেরেবাংলা নগর থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে। তাঁর বিরুদ্ধে অপহরণ করে চাঁদা দাবির অভিযোগে মামলা করা হয়েছে। সেই মামলায় চালককে গ্রেপ্তার দেখানো হয়েছে।
ঘটনার বিষয়ে পুলিশ জানায়, আজ সকাল সোয়া ৮টার দিকে ধানমন্ডির বাসা থেকে মাকসুদা হোসেন শেরেবাংলা নগরে নিজ কর্মস্থলের উদ্দেশে রওনা হন। বাংলাদেশ-চীন মৈত্রী সম্মেলন কেন্দ্রের সামনে এসে চালক গাড়িটি কমিশনে না নিয়ে বিজয় সরণির দিকে ঘুরিয়ে নেন। বিষয়টি জানতে চাইলে চালক কোনো উত্তর দেননি। পরে মহাখালী, বনানী হয়ে বিমানবন্দর সড়কের দিকে গাড়ি চালাতে থাকেন। বিষয়টি সন্দেহজনক মনে হলে তিনি এক সহকর্মীকে বিষয়টি জানান।
একপর্যায়ে জাতীয় জরুরি সেবা ৯৯৯–এ কল দিতে গেলে চালক জোর করে তাঁর মোবাইল ফোন কেড়ে নিয়ে বন্ধ করে দেন এবং গাড়ির দরজা লক করে দেন। এরপর গাড়ি উত্তরা দিয়াবাড়ি, বেড়িবাঁধ হয়ে সাভারের হেমায়েতপুরের দিকে নেওয়া হয়। পরে আবার গাড়ি ঘুরিয়ে দারুস সালামসহ ঢাকার বিভিন্ন এলাকা ঘুরে দুপুর ১২টার দিকে পরিকল্পনা কমিশনের সামনে চীন মৈত্রী সম্মেলন কেন্দ্রের সামনের মাঠে গাড়ি থামিয়ে চালক তাঁর মায়ের চিকিৎসার জন্য ছয় লাখ টাকা দাবি করেন। তাৎক্ষণিকভাবে ৫০ হাজার টাকা দিতে বলেন। এ সময় যুগ্ম সচিব জানান, তাঁর কাছে এ মুহূর্তে টাকা নেই, অফিসে গেলে ব্যবস্থা করবেন। এরপর তাঁকে কমিশনের ভেতরে নিয়ে আসা হলে সেখানে চালক আবদুল আউয়ালকে আটক করেন। পরে থানায় হস্তান্তর করা হয়।

সরকারের একজন যুগ্ম সচিবকে তাঁর সরকারি গাড়ির ভেতরে জিম্মি করে ছয় লাখ টাকা দাবি করার অভিযোগ উঠেছে গাড়িচালকের বিরুদ্ধে। আজ বুধবার (১৭ ডিসেম্বর) সকাল থেকে দুপুর পর্যন্ত প্রায় চার ঘণ্টা ঢাকার বিভিন্ন এলাকায় গাড়ি ঘুরিয়ে ওই কর্মকর্তাকে আটকে রাখেন চালক। একপর্যায়ে পরিকল্পনা কমিশনে পৌঁছালে তাঁকে আটক করে পুলিশে দেওয়া হয়।
আজ রাতে আজকের পত্রিকাকে ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে শেরেবাংলা নগর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মনিরুল ইসলাম জানান, জিম্মি হওয়া যুগ্ম সচিব মাকসুদা হোসেন পরিকল্পনা কমিশনের কার্যক্রম বিভাগে কর্মরত। অভিযুক্ত চালকের নাম আবদুল আউয়াল (৪০)। তিনি গত দুই মাস ধরে ওই কর্মকর্তার গাড়িচালক হিসেবে দায়িত্ব পালন করছিলেন। তাঁর বাড়ি বগুড়া জেলায়। বিকেলে তাঁকে শেরেবাংলা নগর থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে। তাঁর বিরুদ্ধে অপহরণ করে চাঁদা দাবির অভিযোগে মামলা করা হয়েছে। সেই মামলায় চালককে গ্রেপ্তার দেখানো হয়েছে।
ঘটনার বিষয়ে পুলিশ জানায়, আজ সকাল সোয়া ৮টার দিকে ধানমন্ডির বাসা থেকে মাকসুদা হোসেন শেরেবাংলা নগরে নিজ কর্মস্থলের উদ্দেশে রওনা হন। বাংলাদেশ-চীন মৈত্রী সম্মেলন কেন্দ্রের সামনে এসে চালক গাড়িটি কমিশনে না নিয়ে বিজয় সরণির দিকে ঘুরিয়ে নেন। বিষয়টি জানতে চাইলে চালক কোনো উত্তর দেননি। পরে মহাখালী, বনানী হয়ে বিমানবন্দর সড়কের দিকে গাড়ি চালাতে থাকেন। বিষয়টি সন্দেহজনক মনে হলে তিনি এক সহকর্মীকে বিষয়টি জানান।
একপর্যায়ে জাতীয় জরুরি সেবা ৯৯৯–এ কল দিতে গেলে চালক জোর করে তাঁর মোবাইল ফোন কেড়ে নিয়ে বন্ধ করে দেন এবং গাড়ির দরজা লক করে দেন। এরপর গাড়ি উত্তরা দিয়াবাড়ি, বেড়িবাঁধ হয়ে সাভারের হেমায়েতপুরের দিকে নেওয়া হয়। পরে আবার গাড়ি ঘুরিয়ে দারুস সালামসহ ঢাকার বিভিন্ন এলাকা ঘুরে দুপুর ১২টার দিকে পরিকল্পনা কমিশনের সামনে চীন মৈত্রী সম্মেলন কেন্দ্রের সামনের মাঠে গাড়ি থামিয়ে চালক তাঁর মায়ের চিকিৎসার জন্য ছয় লাখ টাকা দাবি করেন। তাৎক্ষণিকভাবে ৫০ হাজার টাকা দিতে বলেন। এ সময় যুগ্ম সচিব জানান, তাঁর কাছে এ মুহূর্তে টাকা নেই, অফিসে গেলে ব্যবস্থা করবেন। এরপর তাঁকে কমিশনের ভেতরে নিয়ে আসা হলে সেখানে চালক আবদুল আউয়ালকে আটক করেন। পরে থানায় হস্তান্তর করা হয়।

সাংবাদিক দম্পতি সাগর-রুনি হত্যাকাণ্ডের ১০ বছরেও শেষ হয়নি মামলার তদন্ত। তবে খুব শিগগিরই মামলার তদন্ত প্রতিবেদন জমা দেওয়ার কথা জানিয়েছে র্যাব। রাজধানীর কারওয়ান বাজারে আজ শুক্রবার দুপুরে র্যাবের মিডিয়া সেন্টারে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এ কথা জানান র্যাবের আইন ও গণমাধ্যম শাখার পরিচালক কমান্ডার খন্দকা
১১ ফেব্রুয়ারি ২০২২
নির্বাচনে প্রার্থীদের নিরাপত্তা দেওয়ার বিষয়ে খুলনা মেট্রোপলিটন পুলিশের (কেএমপি) নবনিযুক্ত কমিশনার মোহাম্মদ জাহিদুল হাসান বলেছেন, কোনো প্রার্থী নিরাপত্তার জন্য আবেদন করলে তাঁকে আবেদনে স্পষ্টভাবে উল্লেখ করতে হবে তিনি কী ধরনের হুমকির সম্মুখীন হচ্ছেন। এরপর পুলিশের গোয়েন্দা শাখা বিষয়টি তদন্ত করবে।
৮ মিনিট আগে
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আখাউড়া সীমান্ত এলাকা থেকে মুন্না (১৮) নামের এক তরুণকে ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনী (বিএসএফ) ধরে নিয়ে গেছে বলে অভিযোগ করেছে ভুক্তভোগীর পরিবার।
১ ঘণ্টা আগে
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় পূর্ব বিরোধের জেরে প্রতিপক্ষের হামলায় সাগর মিয়া নামের এক যুবক গুলিবিদ্ধ হয়েছেন। আজ বুধবার সন্ধ্যায় শহরের মুন্সেফপাড়া এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। গুলিবিদ্ধ মো. সাগর মিয়া (৩৫) শহরের ফুলবাড়িয়া এলাকার আবু সাঈদের ছেলে।
১ ঘণ্টা আগেখুলনা প্রতিনিধি

নির্বাচনে প্রার্থীদের নিরাপত্তা দেওয়ার বিষয়ে খুলনা মেট্রোপলিটন পুলিশের (কেএমপি) নবনিযুক্ত কমিশনার মোহাম্মদ জাহিদুল হাসান বলেছেন, কোনো প্রার্থী নিরাপত্তার জন্য আবেদন করলে তাঁকে আবেদনে স্পষ্টভাবে উল্লেখ করতে হবে তিনি কী ধরনের হুমকির সম্মুখীন হচ্ছেন। এরপর পুলিশের গোয়েন্দা শাখা বিষয়টি তদন্ত করবে। তদন্তে হুমকির সত্যতা পাওয়া গেলে সংশ্লিষ্ট প্রার্থীকে প্রয়োজনীয় নিরাপত্তা দেওয়া হবে।
আজ বুধবার (১৭ ডিসেম্বর) বেলা আড়াইটার দিকে কেএমপির প্রেসকনফারেন্স রুমে সাংবাদিকদের সঙ্গে মতবিনিময় সভায় তিনি এসব কথা বলেন।
নির্বাচন প্রসঙ্গে জাহিদুল হাসান বলেন, বাংলাদেশে পূর্ববর্তী এক নির্বাচনে প্রায় ১৭ লাখ ৫০ হাজার আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্য দায়িত্ব পালন করেছিলেন। সর্বশেষ নির্বাচনে পুলিশের সংখ্যা ছিল প্রায় দেড় লাখ। বাকি দায়িত্ব পালন করেছে সেনাবাহিনী, নৌবাহিনী, আনসার, কোস্ট গার্ড, র্যাব ও বিজিবি।
জাহিদুল হাসান বলেন, ‘ইনশা আল্লাহ, নির্বাচন বানচাল করার সক্ষমতা কারোর নেই। অন্তত আমার মহানগরে আমি এমন কিছু দেখছি না।’
কেএমপি কমিশনার জানান, সরকার নজিরবিহীনভাবে নির্বাচনের জন্য আইনশৃঙ্খলা বাহিনীকে বিশেষ প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা করেছে। আজ সকালে খুলনায় নির্বাচনী দায়িত্বে নিয়োজিত পুলিশের জন্য তিন দিনব্যাপী প্রশিক্ষণের উদ্বোধন করা হয়েছে।
এই প্রশিক্ষণে বডি ওর্ন ক্যামেরা ব্যবহার, যেকোনো পরিস্থিতিতে ভোট গ্রহণ বন্ধ বা নিয়ন্ত্রণ করার কৌশলসহ বিভিন্ন বিষয়ে প্রশিক্ষণ দেওয়া হচ্ছে। এ জন্য নির্দিষ্ট গাইডলাইন অনুসরণ করা হচ্ছে এবং প্রশিক্ষকেরা পুলিশ সদর দপ্তর থেকে প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত।
ডিজিটাল অপরাধ প্রসঙ্গে কমিশনার বলেন, তথ্যপ্রযুক্তি ব্যবহার করে অপরাধীদের ধরতে পুলিশ তৎপর রয়েছে। বর্তমানে অপরাধীরাও ডিজিটালভাবে আরও আধুনিক হয়ে উঠেছে। তারা সাধারণ ফোন ব্যবহার না করে হোয়াটসঅ্যাপসহ বিভিন্ন এনক্রিপ্টেড মাধ্যম ব্যবহার করছে, যা আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর জন্য চ্যালেঞ্জ তৈরি করছে। এরপরও পুলিশ সক্রিয় রয়েছে।
এ সময় কেএমপির অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার মোহাম্মদ রাশিদুল ইসলাম খান, অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার মুহাম্মদ শাহনেওয়াজ খালেদ, উপপুলিশ কমিশনার (সদর) এস এম শাকিলুজ্জামান, উপপুলিশ কমিশনার (দক্ষিণ) মোহাম্মদ তাজুল ইসলাম, সহকারী পুলিশ কমিশনার (মিডিয়া) ত ম রোকনুজ্জামান প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।

নির্বাচনে প্রার্থীদের নিরাপত্তা দেওয়ার বিষয়ে খুলনা মেট্রোপলিটন পুলিশের (কেএমপি) নবনিযুক্ত কমিশনার মোহাম্মদ জাহিদুল হাসান বলেছেন, কোনো প্রার্থী নিরাপত্তার জন্য আবেদন করলে তাঁকে আবেদনে স্পষ্টভাবে উল্লেখ করতে হবে তিনি কী ধরনের হুমকির সম্মুখীন হচ্ছেন। এরপর পুলিশের গোয়েন্দা শাখা বিষয়টি তদন্ত করবে। তদন্তে হুমকির সত্যতা পাওয়া গেলে সংশ্লিষ্ট প্রার্থীকে প্রয়োজনীয় নিরাপত্তা দেওয়া হবে।
আজ বুধবার (১৭ ডিসেম্বর) বেলা আড়াইটার দিকে কেএমপির প্রেসকনফারেন্স রুমে সাংবাদিকদের সঙ্গে মতবিনিময় সভায় তিনি এসব কথা বলেন।
নির্বাচন প্রসঙ্গে জাহিদুল হাসান বলেন, বাংলাদেশে পূর্ববর্তী এক নির্বাচনে প্রায় ১৭ লাখ ৫০ হাজার আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্য দায়িত্ব পালন করেছিলেন। সর্বশেষ নির্বাচনে পুলিশের সংখ্যা ছিল প্রায় দেড় লাখ। বাকি দায়িত্ব পালন করেছে সেনাবাহিনী, নৌবাহিনী, আনসার, কোস্ট গার্ড, র্যাব ও বিজিবি।
জাহিদুল হাসান বলেন, ‘ইনশা আল্লাহ, নির্বাচন বানচাল করার সক্ষমতা কারোর নেই। অন্তত আমার মহানগরে আমি এমন কিছু দেখছি না।’
কেএমপি কমিশনার জানান, সরকার নজিরবিহীনভাবে নির্বাচনের জন্য আইনশৃঙ্খলা বাহিনীকে বিশেষ প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা করেছে। আজ সকালে খুলনায় নির্বাচনী দায়িত্বে নিয়োজিত পুলিশের জন্য তিন দিনব্যাপী প্রশিক্ষণের উদ্বোধন করা হয়েছে।
এই প্রশিক্ষণে বডি ওর্ন ক্যামেরা ব্যবহার, যেকোনো পরিস্থিতিতে ভোট গ্রহণ বন্ধ বা নিয়ন্ত্রণ করার কৌশলসহ বিভিন্ন বিষয়ে প্রশিক্ষণ দেওয়া হচ্ছে। এ জন্য নির্দিষ্ট গাইডলাইন অনুসরণ করা হচ্ছে এবং প্রশিক্ষকেরা পুলিশ সদর দপ্তর থেকে প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত।
ডিজিটাল অপরাধ প্রসঙ্গে কমিশনার বলেন, তথ্যপ্রযুক্তি ব্যবহার করে অপরাধীদের ধরতে পুলিশ তৎপর রয়েছে। বর্তমানে অপরাধীরাও ডিজিটালভাবে আরও আধুনিক হয়ে উঠেছে। তারা সাধারণ ফোন ব্যবহার না করে হোয়াটসঅ্যাপসহ বিভিন্ন এনক্রিপ্টেড মাধ্যম ব্যবহার করছে, যা আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর জন্য চ্যালেঞ্জ তৈরি করছে। এরপরও পুলিশ সক্রিয় রয়েছে।
এ সময় কেএমপির অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার মোহাম্মদ রাশিদুল ইসলাম খান, অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার মুহাম্মদ শাহনেওয়াজ খালেদ, উপপুলিশ কমিশনার (সদর) এস এম শাকিলুজ্জামান, উপপুলিশ কমিশনার (দক্ষিণ) মোহাম্মদ তাজুল ইসলাম, সহকারী পুলিশ কমিশনার (মিডিয়া) ত ম রোকনুজ্জামান প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।

সাংবাদিক দম্পতি সাগর-রুনি হত্যাকাণ্ডের ১০ বছরেও শেষ হয়নি মামলার তদন্ত। তবে খুব শিগগিরই মামলার তদন্ত প্রতিবেদন জমা দেওয়ার কথা জানিয়েছে র্যাব। রাজধানীর কারওয়ান বাজারে আজ শুক্রবার দুপুরে র্যাবের মিডিয়া সেন্টারে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এ কথা জানান র্যাবের আইন ও গণমাধ্যম শাখার পরিচালক কমান্ডার খন্দকা
১১ ফেব্রুয়ারি ২০২২
সরকারের একজন যুগ্ম সচিবকে তাঁর সরকারি গাড়ির ভেতরে জিম্মি করে ছয় লাখ টাকা দাবি করার অভিযোগ উঠেছে গাড়িচালকের বিরুদ্ধে। আজ বুধবার (১৭ ডিসেম্বর) সকাল থেকে দুপুর পর্যন্ত প্রায় চার ঘণ্টা ঢাকার বিভিন্ন এলাকায় গাড়ি ঘুরিয়ে ওই কর্মকর্তাকে আটকে রাখেন চালক। একপর্যায়ে পরিকল্পনা কমিশনে পৌঁছালে তাঁকে আটক...
৩ মিনিট আগে
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আখাউড়া সীমান্ত এলাকা থেকে মুন্না (১৮) নামের এক তরুণকে ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনী (বিএসএফ) ধরে নিয়ে গেছে বলে অভিযোগ করেছে ভুক্তভোগীর পরিবার।
১ ঘণ্টা আগে
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় পূর্ব বিরোধের জেরে প্রতিপক্ষের হামলায় সাগর মিয়া নামের এক যুবক গুলিবিদ্ধ হয়েছেন। আজ বুধবার সন্ধ্যায় শহরের মুন্সেফপাড়া এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। গুলিবিদ্ধ মো. সাগর মিয়া (৩৫) শহরের ফুলবাড়িয়া এলাকার আবু সাঈদের ছেলে।
১ ঘণ্টা আগেআখাউড়া (ব্রাহ্মণবাড়িয়া) প্রতিনিধি’

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আখাউড়া সীমান্ত এলাকা থেকে মুন্না (১৮) নামের এক তরুণকে ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনী (বিএসএফ) ধরে নিয়ে গেছে বলে অভিযোগ করেছে ভুক্তভোগীর পরিবার।
মুন্না আখাউড়া উপজেলার মোগড়া ইউনিয়নের বাউতলা গ্রামের মো. শাহ আলম মিয়ার ছেলে। পরিবারের দাবি, আজ বুধবার (১৭ ডিসেম্বর) ভোরের দিকে মুন্নাকে সীমান্ত এলাকা থেকে বিএসএফ ধরে নিয়ে যায়।
আজ বেলা ২টার দিকে বাউতলা এলাকায় গিয়ে দেখা যায়, মুন্নার বাবা মো. শাহ আলম মিয়া রাস্তার পাশে দাঁড়িয়ে ছেলের ফেরার অপেক্ষা করছেন। এ সময় শাহ আলম মিয়া জানান, মুন্না বেকার। মাঝে মাঝে অটোরিকশা চালালেও তিনি আলাদা ঘরে বসবাস করেন। সকালে ঘুম থেকে উঠে ছেলেকে ঘরে না পেয়ে খোঁজাখুঁজি শুরু করেন। পরে সীমান্ত এলাকার এক ভারতীয় বাসিন্দার মাধ্যমে জানতে পারেন, বিএসএফ তাঁর ছেলেকে ধরে নিয়ে গেছে।
শাহ আলম বলেন, ‘বিষয়টি আমি আগরতলায় থাকা আমার আত্মীয়দের জানাই। তারা বিএসএফ ক্যাম্পে গিয়ে আমার ছেলেকে দেখতে পেয়েছে বলে জানিয়েছে। বর্তমানে আত্মীয়রা তাকে ছাড়িয়ে আনার চেষ্টা করছে।’
এ বিষয়ে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশের (বিজিবি) আখাউড়া কোম্পানি সদরের এক কর্মকর্তা নাম প্রকাশ না করার শর্তে জানান, বিষয়টি জানার পর তাঁরা বিএসএফ ক্যাম্পের সঙ্গে যোগাযোগ করেছেন। তবে বিএসএফ কর্তৃপক্ষ বিকেল পর্যন্ত মুন্নাকে আটক করার বিষয়টি স্বীকার করেনি।

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আখাউড়া সীমান্ত এলাকা থেকে মুন্না (১৮) নামের এক তরুণকে ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনী (বিএসএফ) ধরে নিয়ে গেছে বলে অভিযোগ করেছে ভুক্তভোগীর পরিবার।
মুন্না আখাউড়া উপজেলার মোগড়া ইউনিয়নের বাউতলা গ্রামের মো. শাহ আলম মিয়ার ছেলে। পরিবারের দাবি, আজ বুধবার (১৭ ডিসেম্বর) ভোরের দিকে মুন্নাকে সীমান্ত এলাকা থেকে বিএসএফ ধরে নিয়ে যায়।
আজ বেলা ২টার দিকে বাউতলা এলাকায় গিয়ে দেখা যায়, মুন্নার বাবা মো. শাহ আলম মিয়া রাস্তার পাশে দাঁড়িয়ে ছেলের ফেরার অপেক্ষা করছেন। এ সময় শাহ আলম মিয়া জানান, মুন্না বেকার। মাঝে মাঝে অটোরিকশা চালালেও তিনি আলাদা ঘরে বসবাস করেন। সকালে ঘুম থেকে উঠে ছেলেকে ঘরে না পেয়ে খোঁজাখুঁজি শুরু করেন। পরে সীমান্ত এলাকার এক ভারতীয় বাসিন্দার মাধ্যমে জানতে পারেন, বিএসএফ তাঁর ছেলেকে ধরে নিয়ে গেছে।
শাহ আলম বলেন, ‘বিষয়টি আমি আগরতলায় থাকা আমার আত্মীয়দের জানাই। তারা বিএসএফ ক্যাম্পে গিয়ে আমার ছেলেকে দেখতে পেয়েছে বলে জানিয়েছে। বর্তমানে আত্মীয়রা তাকে ছাড়িয়ে আনার চেষ্টা করছে।’
এ বিষয়ে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশের (বিজিবি) আখাউড়া কোম্পানি সদরের এক কর্মকর্তা নাম প্রকাশ না করার শর্তে জানান, বিষয়টি জানার পর তাঁরা বিএসএফ ক্যাম্পের সঙ্গে যোগাযোগ করেছেন। তবে বিএসএফ কর্তৃপক্ষ বিকেল পর্যন্ত মুন্নাকে আটক করার বিষয়টি স্বীকার করেনি।

সাংবাদিক দম্পতি সাগর-রুনি হত্যাকাণ্ডের ১০ বছরেও শেষ হয়নি মামলার তদন্ত। তবে খুব শিগগিরই মামলার তদন্ত প্রতিবেদন জমা দেওয়ার কথা জানিয়েছে র্যাব। রাজধানীর কারওয়ান বাজারে আজ শুক্রবার দুপুরে র্যাবের মিডিয়া সেন্টারে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এ কথা জানান র্যাবের আইন ও গণমাধ্যম শাখার পরিচালক কমান্ডার খন্দকা
১১ ফেব্রুয়ারি ২০২২
সরকারের একজন যুগ্ম সচিবকে তাঁর সরকারি গাড়ির ভেতরে জিম্মি করে ছয় লাখ টাকা দাবি করার অভিযোগ উঠেছে গাড়িচালকের বিরুদ্ধে। আজ বুধবার (১৭ ডিসেম্বর) সকাল থেকে দুপুর পর্যন্ত প্রায় চার ঘণ্টা ঢাকার বিভিন্ন এলাকায় গাড়ি ঘুরিয়ে ওই কর্মকর্তাকে আটকে রাখেন চালক। একপর্যায়ে পরিকল্পনা কমিশনে পৌঁছালে তাঁকে আটক...
৩ মিনিট আগে
নির্বাচনে প্রার্থীদের নিরাপত্তা দেওয়ার বিষয়ে খুলনা মেট্রোপলিটন পুলিশের (কেএমপি) নবনিযুক্ত কমিশনার মোহাম্মদ জাহিদুল হাসান বলেছেন, কোনো প্রার্থী নিরাপত্তার জন্য আবেদন করলে তাঁকে আবেদনে স্পষ্টভাবে উল্লেখ করতে হবে তিনি কী ধরনের হুমকির সম্মুখীন হচ্ছেন। এরপর পুলিশের গোয়েন্দা শাখা বিষয়টি তদন্ত করবে।
৮ মিনিট আগে
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় পূর্ব বিরোধের জেরে প্রতিপক্ষের হামলায় সাগর মিয়া নামের এক যুবক গুলিবিদ্ধ হয়েছেন। আজ বুধবার সন্ধ্যায় শহরের মুন্সেফপাড়া এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। গুলিবিদ্ধ মো. সাগর মিয়া (৩৫) শহরের ফুলবাড়িয়া এলাকার আবু সাঈদের ছেলে।
১ ঘণ্টা আগেব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রতিনিধি

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় পূর্ববিরোধের জেরে প্রতিপক্ষের হামলায় সাগর মিয়া নামের এক যুবক গুলিবিদ্ধ হয়েছেন। আজ বুধবার সন্ধ্যায় শহরের মুন্সেফপাড়া এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। গুলিবিদ্ধ মো. সাগর মিয়া (৩৫) শহরের ফুলবাড়িয়া এলাকার আবু সাঈদের ছেলে।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. শহীদুল ইসলাম বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। তিনি বলেন, প্রতিপক্ষের হামলায় সাগর নামের এক যুবক গুলিবিদ্ধ হয়েছেন। খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থল পরিদর্শন করে বিভিন্ন তথ্য সংগ্রহ করছে। ধারণা করা হচ্ছে, পূর্ববিরোধের জেরে এ ঘটনা ঘটেছে। তবে কী কারণে এ ঘটনা ঘটেছে এবং কারা এই হামলার পেছনে জড়িত, তা জানতে তদন্ত চলছে।
স্থানীয়রা জানায়, সন্ধ্যার দিকে শহরের মুন্সেফপাড়া এলাকার খ্রিষ্টান মিশন মেমোরিয়াল হাসপাতালের সামনে দাঁড়িয়ে ছিলেন সাগর। সে সময় মোবাইল ফোনে কারও একজনের সঙ্গে কথা বলছিলেন। এ সময় অজ্ঞাতনামা দুয়েক ব্যক্তি সাগরের ওপর হামলা চালায়। পরে স্থানীয়রা তাঁকে গুরুতর আহত অবস্থায় উদ্ধার করে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেনারেল হাসপাতালে নিয়ে যায়। পরে তাঁকে প্রাথমিক চিকিৎসা দিয়ে উন্নত চিকিৎসার জন্য ঢাকায় রেফার করা হয়।

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় পূর্ববিরোধের জেরে প্রতিপক্ষের হামলায় সাগর মিয়া নামের এক যুবক গুলিবিদ্ধ হয়েছেন। আজ বুধবার সন্ধ্যায় শহরের মুন্সেফপাড়া এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। গুলিবিদ্ধ মো. সাগর মিয়া (৩৫) শহরের ফুলবাড়িয়া এলাকার আবু সাঈদের ছেলে।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. শহীদুল ইসলাম বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। তিনি বলেন, প্রতিপক্ষের হামলায় সাগর নামের এক যুবক গুলিবিদ্ধ হয়েছেন। খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থল পরিদর্শন করে বিভিন্ন তথ্য সংগ্রহ করছে। ধারণা করা হচ্ছে, পূর্ববিরোধের জেরে এ ঘটনা ঘটেছে। তবে কী কারণে এ ঘটনা ঘটেছে এবং কারা এই হামলার পেছনে জড়িত, তা জানতে তদন্ত চলছে।
স্থানীয়রা জানায়, সন্ধ্যার দিকে শহরের মুন্সেফপাড়া এলাকার খ্রিষ্টান মিশন মেমোরিয়াল হাসপাতালের সামনে দাঁড়িয়ে ছিলেন সাগর। সে সময় মোবাইল ফোনে কারও একজনের সঙ্গে কথা বলছিলেন। এ সময় অজ্ঞাতনামা দুয়েক ব্যক্তি সাগরের ওপর হামলা চালায়। পরে স্থানীয়রা তাঁকে গুরুতর আহত অবস্থায় উদ্ধার করে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেনারেল হাসপাতালে নিয়ে যায়। পরে তাঁকে প্রাথমিক চিকিৎসা দিয়ে উন্নত চিকিৎসার জন্য ঢাকায় রেফার করা হয়।

সাংবাদিক দম্পতি সাগর-রুনি হত্যাকাণ্ডের ১০ বছরেও শেষ হয়নি মামলার তদন্ত। তবে খুব শিগগিরই মামলার তদন্ত প্রতিবেদন জমা দেওয়ার কথা জানিয়েছে র্যাব। রাজধানীর কারওয়ান বাজারে আজ শুক্রবার দুপুরে র্যাবের মিডিয়া সেন্টারে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এ কথা জানান র্যাবের আইন ও গণমাধ্যম শাখার পরিচালক কমান্ডার খন্দকা
১১ ফেব্রুয়ারি ২০২২
সরকারের একজন যুগ্ম সচিবকে তাঁর সরকারি গাড়ির ভেতরে জিম্মি করে ছয় লাখ টাকা দাবি করার অভিযোগ উঠেছে গাড়িচালকের বিরুদ্ধে। আজ বুধবার (১৭ ডিসেম্বর) সকাল থেকে দুপুর পর্যন্ত প্রায় চার ঘণ্টা ঢাকার বিভিন্ন এলাকায় গাড়ি ঘুরিয়ে ওই কর্মকর্তাকে আটকে রাখেন চালক। একপর্যায়ে পরিকল্পনা কমিশনে পৌঁছালে তাঁকে আটক...
৩ মিনিট আগে
নির্বাচনে প্রার্থীদের নিরাপত্তা দেওয়ার বিষয়ে খুলনা মেট্রোপলিটন পুলিশের (কেএমপি) নবনিযুক্ত কমিশনার মোহাম্মদ জাহিদুল হাসান বলেছেন, কোনো প্রার্থী নিরাপত্তার জন্য আবেদন করলে তাঁকে আবেদনে স্পষ্টভাবে উল্লেখ করতে হবে তিনি কী ধরনের হুমকির সম্মুখীন হচ্ছেন। এরপর পুলিশের গোয়েন্দা শাখা বিষয়টি তদন্ত করবে।
৮ মিনিট আগে
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আখাউড়া সীমান্ত এলাকা থেকে মুন্না (১৮) নামের এক তরুণকে ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনী (বিএসএফ) ধরে নিয়ে গেছে বলে অভিযোগ করেছে ভুক্তভোগীর পরিবার।
১ ঘণ্টা আগে