মাদারীপুর প্রতিনিধি

সমুদ্রপথে ইতালি যাওয়ার সময় তিউনিসিয়ার ভূমধ্যসাগরে ঝড়োবাতাসে সৃষ্ট তীব্র ঠান্ডায় হাইপোথার্মিয়ায় প্রাণ হারিয়েছেন বাংলাদেশি সাত যুবক। তাঁদের সাতজনের মধ্যে পাঁচজনের বাড়িই মাদারীপুরে। একজনের বাড়ি সুনামগঞ্জে ও অন্য আরেক জনের বাড়ি কিশোরগঞ্জ। গতকাল রোববার ইতালিতে বাংলাদেশ দূতাবাসের পাঠানো এক জরুরি নোটিশের মাধ্যমে সাতজনের নাম জানা যায়।
আজ সোমবার সকালে সরেজমিনে দেখা যায়, মৃতদের মাদারীপুরের ৫ জনের মধ্যে চারজনের পরিবারের সন্ধান পেয়েছে প্রশাসন। তাঁদের বাড়িতে এখন চলছে মাতম। তবে বাপ্পী নামের আরেক যুবকের বাড়িও মাদারীপুর সদর উপজেলায় বলে জানা গেলেও। তাঁর পূর্ণ ঠিকানা লেখা থাকায় এখনো পরিবারের সন্ধান পাওয়া যায়নি।
নিহতেরা হলেন মাদারীপুর সদর উপজেলার পেয়ারপুর ইউনিয়নের পশ্চিম পেয়ারপুর গ্রামের শাজাহান হাওলাদারের ছেলে ইমরান হোসেন (২২), মস্তফাপুর ইউনিয়নের চতুরপাড় গ্রামের শাহাজালালের ছেলে জহিরুল (২০), ঘটকচর এলাকার কাশেম মোল্লার ছেলে সাফায়েত (১৯), পেয়ারপুর ইউনিয়নের বড়াইলবাড়ি গ্রামের প্রেমানন্দ তালুকদারের ছেলে জয় তালুকদার রতন (২০)।
মস্তফাপুর ইউনিয়নের চতুরপাড় গ্রামের নিহত জহিরুলের পিতা শাহাজালাল বলেন, ‘আমার সন্তানের মারা যাওয়ার খবর আমরা সরকারি চিঠির মাধ্যমে জানতে পারলাম। প্রায় ১০ থেকে ১২ দিন ধরে আমার ছেলের সাথে ফোনে কথা হয় না। দালালেরা আমাদের কাছে ফোন করে বলেছে জহিরুল হাসপাতালের আইসিইউতে আছে। যদি আমার সন্তান মারা যায়, তাহলে তার লাশ যেন সরকার আমাদের কাছে এনে দেয়।’
নিহত ইমরান হোসেন বোন নাম না প্রকাশ করার শর্তে বলেন, ‘গত ২১ জানুয়ারির আগে ভয়েস মেসেজের মাধ্যমে ইমরানের কথা শুনি। তারপর থেকে আর কোনো যোগাযোগ নেই। আমার ভাই মারা যাওয়ার কথা সরকারি চিঠির মাধ্যমে জানতে পারলাম। আমার বাবা-মা এখন পর্যন্ত জানে না।’
নিহত সাফায়েতের বোনের স্বামী রাসেল বলেন, ‘সাফায়েত মারা যাওয়ার কথা আমি শুনেছি। সাফায়েতের সঙ্গে যাওয়া বাড়ির পাশের দুজন জীবিত আছে। তারা ফোন করে আমাদের বলেছে সাফায়েত মারা গেছে।’
দূতাবাসের চিঠি সূত্রে জানা গেছে, গত ২৫ জানুয়ারি ২০২২ লিবিয়া হতে ইতালি আসার পথে অতিরিক্ত ঠান্ডায় মৃত্যুবরণকারী অভিবাসন প্রত্যাশী ৭ জন বাংলাদেশির পরিচয় নিরূপণের জন্য ইতালির বাংলাদেশ দূতাবাসের কাউন্সিলর মো. এরফানুল হকের নেতৃত্বে দুই সদস্য বিশিষ্ট কমিটি গঠন করা হয়েছে। মৃত্যুবরণকারীদের সঙ্গে জীবিত উদ্ধার হওয়া অভিবাসন প্রত্যাশীদের সঙ্গে কথা বলে মৃত সাতজনের নাম জানা যায়। মৃতদের বাংলাদেশি পরিচয় নিশ্চিত হওয়া গেছে। মৃতদেহ সরকারি খরচে দেশে আনার জন্য এবং নিহতদের পরিবারের সদস্যদের জেলা প্রশাসক বা উপজেলা নির্বাহী অফিসারের সঙ্গে যোগাযোগের জন্য চিঠিতে অনুরোধ করা হয়। ইতালি দূতাবাসের একটি ই-মেইলের ঠিকানাও দেওয়া হয়।
এ বিষয়ে মাদারীপুরের জেলা প্রশাসক ড. রহিমা খাতুন বলেন, ‘যে সকল অভিবাসন প্রত্যাশী মারা গেছেন তাদের লাশ যাতে দ্রুত দেশে ফিরিয়ে আনা যায় এ জন্য আমরা সকল ব্যবস্থা গ্রহণ করব। আর যারা অবৈধপথে বিদেশে পাড়ি দিচ্ছেন, তাদের সচেতন হতে হবে। দালালদের ব্যাপারে কঠোর অবস্থানে রয়েছি।’

সমুদ্রপথে ইতালি যাওয়ার সময় তিউনিসিয়ার ভূমধ্যসাগরে ঝড়োবাতাসে সৃষ্ট তীব্র ঠান্ডায় হাইপোথার্মিয়ায় প্রাণ হারিয়েছেন বাংলাদেশি সাত যুবক। তাঁদের সাতজনের মধ্যে পাঁচজনের বাড়িই মাদারীপুরে। একজনের বাড়ি সুনামগঞ্জে ও অন্য আরেক জনের বাড়ি কিশোরগঞ্জ। গতকাল রোববার ইতালিতে বাংলাদেশ দূতাবাসের পাঠানো এক জরুরি নোটিশের মাধ্যমে সাতজনের নাম জানা যায়।
আজ সোমবার সকালে সরেজমিনে দেখা যায়, মৃতদের মাদারীপুরের ৫ জনের মধ্যে চারজনের পরিবারের সন্ধান পেয়েছে প্রশাসন। তাঁদের বাড়িতে এখন চলছে মাতম। তবে বাপ্পী নামের আরেক যুবকের বাড়িও মাদারীপুর সদর উপজেলায় বলে জানা গেলেও। তাঁর পূর্ণ ঠিকানা লেখা থাকায় এখনো পরিবারের সন্ধান পাওয়া যায়নি।
নিহতেরা হলেন মাদারীপুর সদর উপজেলার পেয়ারপুর ইউনিয়নের পশ্চিম পেয়ারপুর গ্রামের শাজাহান হাওলাদারের ছেলে ইমরান হোসেন (২২), মস্তফাপুর ইউনিয়নের চতুরপাড় গ্রামের শাহাজালালের ছেলে জহিরুল (২০), ঘটকচর এলাকার কাশেম মোল্লার ছেলে সাফায়েত (১৯), পেয়ারপুর ইউনিয়নের বড়াইলবাড়ি গ্রামের প্রেমানন্দ তালুকদারের ছেলে জয় তালুকদার রতন (২০)।
মস্তফাপুর ইউনিয়নের চতুরপাড় গ্রামের নিহত জহিরুলের পিতা শাহাজালাল বলেন, ‘আমার সন্তানের মারা যাওয়ার খবর আমরা সরকারি চিঠির মাধ্যমে জানতে পারলাম। প্রায় ১০ থেকে ১২ দিন ধরে আমার ছেলের সাথে ফোনে কথা হয় না। দালালেরা আমাদের কাছে ফোন করে বলেছে জহিরুল হাসপাতালের আইসিইউতে আছে। যদি আমার সন্তান মারা যায়, তাহলে তার লাশ যেন সরকার আমাদের কাছে এনে দেয়।’
নিহত ইমরান হোসেন বোন নাম না প্রকাশ করার শর্তে বলেন, ‘গত ২১ জানুয়ারির আগে ভয়েস মেসেজের মাধ্যমে ইমরানের কথা শুনি। তারপর থেকে আর কোনো যোগাযোগ নেই। আমার ভাই মারা যাওয়ার কথা সরকারি চিঠির মাধ্যমে জানতে পারলাম। আমার বাবা-মা এখন পর্যন্ত জানে না।’
নিহত সাফায়েতের বোনের স্বামী রাসেল বলেন, ‘সাফায়েত মারা যাওয়ার কথা আমি শুনেছি। সাফায়েতের সঙ্গে যাওয়া বাড়ির পাশের দুজন জীবিত আছে। তারা ফোন করে আমাদের বলেছে সাফায়েত মারা গেছে।’
দূতাবাসের চিঠি সূত্রে জানা গেছে, গত ২৫ জানুয়ারি ২০২২ লিবিয়া হতে ইতালি আসার পথে অতিরিক্ত ঠান্ডায় মৃত্যুবরণকারী অভিবাসন প্রত্যাশী ৭ জন বাংলাদেশির পরিচয় নিরূপণের জন্য ইতালির বাংলাদেশ দূতাবাসের কাউন্সিলর মো. এরফানুল হকের নেতৃত্বে দুই সদস্য বিশিষ্ট কমিটি গঠন করা হয়েছে। মৃত্যুবরণকারীদের সঙ্গে জীবিত উদ্ধার হওয়া অভিবাসন প্রত্যাশীদের সঙ্গে কথা বলে মৃত সাতজনের নাম জানা যায়। মৃতদের বাংলাদেশি পরিচয় নিশ্চিত হওয়া গেছে। মৃতদেহ সরকারি খরচে দেশে আনার জন্য এবং নিহতদের পরিবারের সদস্যদের জেলা প্রশাসক বা উপজেলা নির্বাহী অফিসারের সঙ্গে যোগাযোগের জন্য চিঠিতে অনুরোধ করা হয়। ইতালি দূতাবাসের একটি ই-মেইলের ঠিকানাও দেওয়া হয়।
এ বিষয়ে মাদারীপুরের জেলা প্রশাসক ড. রহিমা খাতুন বলেন, ‘যে সকল অভিবাসন প্রত্যাশী মারা গেছেন তাদের লাশ যাতে দ্রুত দেশে ফিরিয়ে আনা যায় এ জন্য আমরা সকল ব্যবস্থা গ্রহণ করব। আর যারা অবৈধপথে বিদেশে পাড়ি দিচ্ছেন, তাদের সচেতন হতে হবে। দালালদের ব্যাপারে কঠোর অবস্থানে রয়েছি।’
মাদারীপুর প্রতিনিধি

সমুদ্রপথে ইতালি যাওয়ার সময় তিউনিসিয়ার ভূমধ্যসাগরে ঝড়োবাতাসে সৃষ্ট তীব্র ঠান্ডায় হাইপোথার্মিয়ায় প্রাণ হারিয়েছেন বাংলাদেশি সাত যুবক। তাঁদের সাতজনের মধ্যে পাঁচজনের বাড়িই মাদারীপুরে। একজনের বাড়ি সুনামগঞ্জে ও অন্য আরেক জনের বাড়ি কিশোরগঞ্জ। গতকাল রোববার ইতালিতে বাংলাদেশ দূতাবাসের পাঠানো এক জরুরি নোটিশের মাধ্যমে সাতজনের নাম জানা যায়।
আজ সোমবার সকালে সরেজমিনে দেখা যায়, মৃতদের মাদারীপুরের ৫ জনের মধ্যে চারজনের পরিবারের সন্ধান পেয়েছে প্রশাসন। তাঁদের বাড়িতে এখন চলছে মাতম। তবে বাপ্পী নামের আরেক যুবকের বাড়িও মাদারীপুর সদর উপজেলায় বলে জানা গেলেও। তাঁর পূর্ণ ঠিকানা লেখা থাকায় এখনো পরিবারের সন্ধান পাওয়া যায়নি।
নিহতেরা হলেন মাদারীপুর সদর উপজেলার পেয়ারপুর ইউনিয়নের পশ্চিম পেয়ারপুর গ্রামের শাজাহান হাওলাদারের ছেলে ইমরান হোসেন (২২), মস্তফাপুর ইউনিয়নের চতুরপাড় গ্রামের শাহাজালালের ছেলে জহিরুল (২০), ঘটকচর এলাকার কাশেম মোল্লার ছেলে সাফায়েত (১৯), পেয়ারপুর ইউনিয়নের বড়াইলবাড়ি গ্রামের প্রেমানন্দ তালুকদারের ছেলে জয় তালুকদার রতন (২০)।
মস্তফাপুর ইউনিয়নের চতুরপাড় গ্রামের নিহত জহিরুলের পিতা শাহাজালাল বলেন, ‘আমার সন্তানের মারা যাওয়ার খবর আমরা সরকারি চিঠির মাধ্যমে জানতে পারলাম। প্রায় ১০ থেকে ১২ দিন ধরে আমার ছেলের সাথে ফোনে কথা হয় না। দালালেরা আমাদের কাছে ফোন করে বলেছে জহিরুল হাসপাতালের আইসিইউতে আছে। যদি আমার সন্তান মারা যায়, তাহলে তার লাশ যেন সরকার আমাদের কাছে এনে দেয়।’
নিহত ইমরান হোসেন বোন নাম না প্রকাশ করার শর্তে বলেন, ‘গত ২১ জানুয়ারির আগে ভয়েস মেসেজের মাধ্যমে ইমরানের কথা শুনি। তারপর থেকে আর কোনো যোগাযোগ নেই। আমার ভাই মারা যাওয়ার কথা সরকারি চিঠির মাধ্যমে জানতে পারলাম। আমার বাবা-মা এখন পর্যন্ত জানে না।’
নিহত সাফায়েতের বোনের স্বামী রাসেল বলেন, ‘সাফায়েত মারা যাওয়ার কথা আমি শুনেছি। সাফায়েতের সঙ্গে যাওয়া বাড়ির পাশের দুজন জীবিত আছে। তারা ফোন করে আমাদের বলেছে সাফায়েত মারা গেছে।’
দূতাবাসের চিঠি সূত্রে জানা গেছে, গত ২৫ জানুয়ারি ২০২২ লিবিয়া হতে ইতালি আসার পথে অতিরিক্ত ঠান্ডায় মৃত্যুবরণকারী অভিবাসন প্রত্যাশী ৭ জন বাংলাদেশির পরিচয় নিরূপণের জন্য ইতালির বাংলাদেশ দূতাবাসের কাউন্সিলর মো. এরফানুল হকের নেতৃত্বে দুই সদস্য বিশিষ্ট কমিটি গঠন করা হয়েছে। মৃত্যুবরণকারীদের সঙ্গে জীবিত উদ্ধার হওয়া অভিবাসন প্রত্যাশীদের সঙ্গে কথা বলে মৃত সাতজনের নাম জানা যায়। মৃতদের বাংলাদেশি পরিচয় নিশ্চিত হওয়া গেছে। মৃতদেহ সরকারি খরচে দেশে আনার জন্য এবং নিহতদের পরিবারের সদস্যদের জেলা প্রশাসক বা উপজেলা নির্বাহী অফিসারের সঙ্গে যোগাযোগের জন্য চিঠিতে অনুরোধ করা হয়। ইতালি দূতাবাসের একটি ই-মেইলের ঠিকানাও দেওয়া হয়।
এ বিষয়ে মাদারীপুরের জেলা প্রশাসক ড. রহিমা খাতুন বলেন, ‘যে সকল অভিবাসন প্রত্যাশী মারা গেছেন তাদের লাশ যাতে দ্রুত দেশে ফিরিয়ে আনা যায় এ জন্য আমরা সকল ব্যবস্থা গ্রহণ করব। আর যারা অবৈধপথে বিদেশে পাড়ি দিচ্ছেন, তাদের সচেতন হতে হবে। দালালদের ব্যাপারে কঠোর অবস্থানে রয়েছি।’

সমুদ্রপথে ইতালি যাওয়ার সময় তিউনিসিয়ার ভূমধ্যসাগরে ঝড়োবাতাসে সৃষ্ট তীব্র ঠান্ডায় হাইপোথার্মিয়ায় প্রাণ হারিয়েছেন বাংলাদেশি সাত যুবক। তাঁদের সাতজনের মধ্যে পাঁচজনের বাড়িই মাদারীপুরে। একজনের বাড়ি সুনামগঞ্জে ও অন্য আরেক জনের বাড়ি কিশোরগঞ্জ। গতকাল রোববার ইতালিতে বাংলাদেশ দূতাবাসের পাঠানো এক জরুরি নোটিশের মাধ্যমে সাতজনের নাম জানা যায়।
আজ সোমবার সকালে সরেজমিনে দেখা যায়, মৃতদের মাদারীপুরের ৫ জনের মধ্যে চারজনের পরিবারের সন্ধান পেয়েছে প্রশাসন। তাঁদের বাড়িতে এখন চলছে মাতম। তবে বাপ্পী নামের আরেক যুবকের বাড়িও মাদারীপুর সদর উপজেলায় বলে জানা গেলেও। তাঁর পূর্ণ ঠিকানা লেখা থাকায় এখনো পরিবারের সন্ধান পাওয়া যায়নি।
নিহতেরা হলেন মাদারীপুর সদর উপজেলার পেয়ারপুর ইউনিয়নের পশ্চিম পেয়ারপুর গ্রামের শাজাহান হাওলাদারের ছেলে ইমরান হোসেন (২২), মস্তফাপুর ইউনিয়নের চতুরপাড় গ্রামের শাহাজালালের ছেলে জহিরুল (২০), ঘটকচর এলাকার কাশেম মোল্লার ছেলে সাফায়েত (১৯), পেয়ারপুর ইউনিয়নের বড়াইলবাড়ি গ্রামের প্রেমানন্দ তালুকদারের ছেলে জয় তালুকদার রতন (২০)।
মস্তফাপুর ইউনিয়নের চতুরপাড় গ্রামের নিহত জহিরুলের পিতা শাহাজালাল বলেন, ‘আমার সন্তানের মারা যাওয়ার খবর আমরা সরকারি চিঠির মাধ্যমে জানতে পারলাম। প্রায় ১০ থেকে ১২ দিন ধরে আমার ছেলের সাথে ফোনে কথা হয় না। দালালেরা আমাদের কাছে ফোন করে বলেছে জহিরুল হাসপাতালের আইসিইউতে আছে। যদি আমার সন্তান মারা যায়, তাহলে তার লাশ যেন সরকার আমাদের কাছে এনে দেয়।’
নিহত ইমরান হোসেন বোন নাম না প্রকাশ করার শর্তে বলেন, ‘গত ২১ জানুয়ারির আগে ভয়েস মেসেজের মাধ্যমে ইমরানের কথা শুনি। তারপর থেকে আর কোনো যোগাযোগ নেই। আমার ভাই মারা যাওয়ার কথা সরকারি চিঠির মাধ্যমে জানতে পারলাম। আমার বাবা-মা এখন পর্যন্ত জানে না।’
নিহত সাফায়েতের বোনের স্বামী রাসেল বলেন, ‘সাফায়েত মারা যাওয়ার কথা আমি শুনেছি। সাফায়েতের সঙ্গে যাওয়া বাড়ির পাশের দুজন জীবিত আছে। তারা ফোন করে আমাদের বলেছে সাফায়েত মারা গেছে।’
দূতাবাসের চিঠি সূত্রে জানা গেছে, গত ২৫ জানুয়ারি ২০২২ লিবিয়া হতে ইতালি আসার পথে অতিরিক্ত ঠান্ডায় মৃত্যুবরণকারী অভিবাসন প্রত্যাশী ৭ জন বাংলাদেশির পরিচয় নিরূপণের জন্য ইতালির বাংলাদেশ দূতাবাসের কাউন্সিলর মো. এরফানুল হকের নেতৃত্বে দুই সদস্য বিশিষ্ট কমিটি গঠন করা হয়েছে। মৃত্যুবরণকারীদের সঙ্গে জীবিত উদ্ধার হওয়া অভিবাসন প্রত্যাশীদের সঙ্গে কথা বলে মৃত সাতজনের নাম জানা যায়। মৃতদের বাংলাদেশি পরিচয় নিশ্চিত হওয়া গেছে। মৃতদেহ সরকারি খরচে দেশে আনার জন্য এবং নিহতদের পরিবারের সদস্যদের জেলা প্রশাসক বা উপজেলা নির্বাহী অফিসারের সঙ্গে যোগাযোগের জন্য চিঠিতে অনুরোধ করা হয়। ইতালি দূতাবাসের একটি ই-মেইলের ঠিকানাও দেওয়া হয়।
এ বিষয়ে মাদারীপুরের জেলা প্রশাসক ড. রহিমা খাতুন বলেন, ‘যে সকল অভিবাসন প্রত্যাশী মারা গেছেন তাদের লাশ যাতে দ্রুত দেশে ফিরিয়ে আনা যায় এ জন্য আমরা সকল ব্যবস্থা গ্রহণ করব। আর যারা অবৈধপথে বিদেশে পাড়ি দিচ্ছেন, তাদের সচেতন হতে হবে। দালালদের ব্যাপারে কঠোর অবস্থানে রয়েছি।’

সুদানে জাতিসংঘ শান্তি রক্ষা মিশনে সন্ত্রাসীদের ড্রোন হামলায় নিহত বাংলাদেশি শান্তিরক্ষী সবুজ মিয়ার গাইবান্ধার বাড়িতে শোকের মাতম চলছে। তিনি মিশনের লন্ড্রি কর্মচারী ছিলেন।
৫ মিনিট আগে
নোয়াখালীর সুবর্ণচরে নির্বাচনী আচরণবিধি বাস্তবায়নে ব্যানার, ফেস্টুন, তোরণ ও বিলবোর্ড অপসারণ করেছে উপজেলা প্রশাসন। রোববার (১৪ ডিসেম্বর) দুপুরে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) আকিব ওসমানের নেতৃত্বে এই অভিযান চালানো হয়।
১৫ মিনিট আগে
পাবনা বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (পাবিপ্রবি) এবং জাপানের ইয়ামানাশি বিশ্ববিদ্যালয়ের মধ্যে সমঝোতা স্মারক চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়েছে। আজ রোববার সকালে বিশ্ববিদ্যালয়ের ভার্চুয়াল ক্লাসরুমে এই চুক্তি স্বাক্ষর হয়। পাবিপ্রবির পক্ষে উপাচার্য প্রফেসর ড. এস এম আব্দুল আওয়াল এবং ইয়ামানাশি বিশ্ববিদ্যালয়ের
২১ মিনিট আগে
জামায়াত নেতারা আসায় নেত্রকোনার মোহনগঞ্জে শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবসের অনুষ্ঠান থেকে বেরিয়ে গেলেন মুক্তিযোদ্ধারা। আজ রোববার উপজেলার অডিটরিয়ামে এ ঘটনা ঘটে।
২৭ মিনিট আগেগাইবান্ধা, প্রতিনিধি

সুদানে জাতিসংঘ শান্তি রক্ষা মিশনে সন্ত্রাসীদের ড্রোন হামলায় নিহত বাংলাদেশি শান্তিরক্ষী সবুজ মিয়ার গাইবান্ধার বাড়িতে শোকের মাতম চলছে। তিনি মিশনের লন্ড্রি কর্মচারী ছিলেন।
সবুজ মিয়া পলাশবাড়ী উপজেলার মহদীপুর ইউনিয়নের আমলাগাছি (ছোট ভবনপুর) গ্রামের মৃত হাবিদুল ইসলামের ও ছকিনা বেগমের ছেলে।

মহদীপুর ইউনিয়ন পরিষদের সদস্য ও স্থানীয় বাসিন্দা ফিরোজ আকন্দ জানান, প্রায় সাত-আট বছর আগে সবুজ মিয়া বাংলাদেশ সেনাবাহিনীতে লন্ড্রি কর্মচারী হিসেবে যোগদান করেন। এক ভাই ও এক বোনের মধ্যে সবুজ মিয়া ছিলেন ছোট। তাঁর বড় বোনের বিয়ে হয়েছে। সবুজ মিয়া এক বছর আগে বিয়ে করেন। তাঁর স্ত্রী ও মা এখন বাড়িতে আছে। সবুজ মিয়ার মৃত্যুর খবরে পরিবারে মাতম চলছে। একই সঙ্গে গ্রামজুড়েই নেমে এসেছে শোকের ছায়া।
এ বিষয়ে পলাশবাড়ী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) শেখ জাবের আহমেদ বলেন, নিহতের বিষয়ে খোঁজখবর নেওয়া হচ্ছে এবং প্রয়োজনীয় তথ্য সংগ্রহের কাজ চলছে। দ্রুত এ বিষয়ে পরে বিস্তারিত জানানো হবে।
উল্লেখ্য, সুদানের আবেই এলাকায় জাতিসংঘ শান্তি রক্ষা মিশনের আওতাধীন কাদুগলি লজিস্টিক বেসে সন্ত্রাসী ড্রোন হামলায় বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর ছয়জন শান্তিরক্ষী শহীদ হয়েছেন এবং আটজন আহত হয়েছেন। গতকাল শনিবার স্থানীয় সময় আনুমানিক বেলা ৩টা ৪০ মিনিট থেকে ৩টা ৫০ মিনিট পর্যন্ত বিচ্ছিন্নতাবাদী সশস্ত্র গোষ্ঠী এই নৃশংস ড্রোন হামলা চালায় বলে আন্তঃবাহিনী জনসংযোগ পরিদপ্তরের (আইএসপিআর) পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে।

সুদানে জাতিসংঘ শান্তি রক্ষা মিশনে সন্ত্রাসীদের ড্রোন হামলায় নিহত বাংলাদেশি শান্তিরক্ষী সবুজ মিয়ার গাইবান্ধার বাড়িতে শোকের মাতম চলছে। তিনি মিশনের লন্ড্রি কর্মচারী ছিলেন।
সবুজ মিয়া পলাশবাড়ী উপজেলার মহদীপুর ইউনিয়নের আমলাগাছি (ছোট ভবনপুর) গ্রামের মৃত হাবিদুল ইসলামের ও ছকিনা বেগমের ছেলে।

মহদীপুর ইউনিয়ন পরিষদের সদস্য ও স্থানীয় বাসিন্দা ফিরোজ আকন্দ জানান, প্রায় সাত-আট বছর আগে সবুজ মিয়া বাংলাদেশ সেনাবাহিনীতে লন্ড্রি কর্মচারী হিসেবে যোগদান করেন। এক ভাই ও এক বোনের মধ্যে সবুজ মিয়া ছিলেন ছোট। তাঁর বড় বোনের বিয়ে হয়েছে। সবুজ মিয়া এক বছর আগে বিয়ে করেন। তাঁর স্ত্রী ও মা এখন বাড়িতে আছে। সবুজ মিয়ার মৃত্যুর খবরে পরিবারে মাতম চলছে। একই সঙ্গে গ্রামজুড়েই নেমে এসেছে শোকের ছায়া।
এ বিষয়ে পলাশবাড়ী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) শেখ জাবের আহমেদ বলেন, নিহতের বিষয়ে খোঁজখবর নেওয়া হচ্ছে এবং প্রয়োজনীয় তথ্য সংগ্রহের কাজ চলছে। দ্রুত এ বিষয়ে পরে বিস্তারিত জানানো হবে।
উল্লেখ্য, সুদানের আবেই এলাকায় জাতিসংঘ শান্তি রক্ষা মিশনের আওতাধীন কাদুগলি লজিস্টিক বেসে সন্ত্রাসী ড্রোন হামলায় বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর ছয়জন শান্তিরক্ষী শহীদ হয়েছেন এবং আটজন আহত হয়েছেন। গতকাল শনিবার স্থানীয় সময় আনুমানিক বেলা ৩টা ৪০ মিনিট থেকে ৩টা ৫০ মিনিট পর্যন্ত বিচ্ছিন্নতাবাদী সশস্ত্র গোষ্ঠী এই নৃশংস ড্রোন হামলা চালায় বলে আন্তঃবাহিনী জনসংযোগ পরিদপ্তরের (আইএসপিআর) পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে।

সমুদ্রপথে ইতালি যাওয়ার সময় তিউনিসিয়ার ভূমধ্যসাগরে ঝোড়োবাতাসে সৃষ্ট তীব্র ঠান্ডায় হাইপোথার্মিয়ায় প্রাণ হারিয়েছেন বাংলাদেশি সাত যুবক। তাঁদের সাতজনের মধ্যে পাঁচজনের বাড়িই মাদারীপুরে। একজনের বাড়ি সুনামগঞ্জে ও অন্য আরেক জনের বাড়ি কিশোরগঞ্জ। গতকাল রোববার ইতালিতে বাংলাদেশ দূতাবাসের পাঠানো এক জরুরি নোটিশের
৩১ জানুয়ারি ২০২২
নোয়াখালীর সুবর্ণচরে নির্বাচনী আচরণবিধি বাস্তবায়নে ব্যানার, ফেস্টুন, তোরণ ও বিলবোর্ড অপসারণ করেছে উপজেলা প্রশাসন। রোববার (১৪ ডিসেম্বর) দুপুরে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) আকিব ওসমানের নেতৃত্বে এই অভিযান চালানো হয়।
১৫ মিনিট আগে
পাবনা বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (পাবিপ্রবি) এবং জাপানের ইয়ামানাশি বিশ্ববিদ্যালয়ের মধ্যে সমঝোতা স্মারক চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়েছে। আজ রোববার সকালে বিশ্ববিদ্যালয়ের ভার্চুয়াল ক্লাসরুমে এই চুক্তি স্বাক্ষর হয়। পাবিপ্রবির পক্ষে উপাচার্য প্রফেসর ড. এস এম আব্দুল আওয়াল এবং ইয়ামানাশি বিশ্ববিদ্যালয়ের
২১ মিনিট আগে
জামায়াত নেতারা আসায় নেত্রকোনার মোহনগঞ্জে শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবসের অনুষ্ঠান থেকে বেরিয়ে গেলেন মুক্তিযোদ্ধারা। আজ রোববার উপজেলার অডিটরিয়ামে এ ঘটনা ঘটে।
২৭ মিনিট আগেসুবর্ণচর (নোয়াখালী) প্রতিনিধি

নোয়াখালীর সুবর্ণচরে নির্বাচনী আচরণবিধি বাস্তবায়নে ব্যানার, ফেস্টুন, তোরণ ও বিলবোর্ড অপসারণ করেছে উপজেলা প্রশাসন।
রোববার (১৪ ডিসেম্বর) দুপুরে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) আকিব ওসমানের নেতৃত্বে এই অভিযান চালানো হয়।
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার পর নির্বাচন কমিশনের নির্দেশনা অনুযায়ী ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে সব ধরনের রাজনৈতিক প্রচারসামগ্রী অপসারণের কথা থাকলেও নির্ধারিত সময়ের মধ্যে তা সরানো হয়নি। ফলে প্রশাসনের পক্ষ থেকে সরাসরি উদ্যোগ নেওয়া হয়।
এর আগে গত শনিবার রাতে উপজেলা প্রশাসনের উদ্যোগে মাইকিং করে রাজনৈতিক দলগুলোকে নিজ নিজ ব্যানার, ফেস্টুন, তোরণ ও বিলবোর্ড নিজ দায়িত্বে অপসারণের জন্য অনুরোধ জানানো হয়। নির্দেশনা অমান্য করায় রোববার দুপুরে প্রশাসন নিজ উদ্যোগে এসব প্রচারসামগ্রী অপসারণ করে।
অভিযান পরিচালনায় সহযোগিতা করেন উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) ছেনমং রাখাইন ও চরজব্বার থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) লুৎফর রহমানসহ পুলিশ সদস্যরা। এ ছাড়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার কার্যালয়ের কর্মকর্তা-কর্মচারীরাও অভিযানে অংশ নেন।
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট আকিব ওসমান বলেন, নির্বাচন কমিশনের নির্দেশনা অনুযায়ী উপজেলায় সব রাজনৈতিক ব্যানার, ফেস্টুন, তোরণ ও বিলবোর্ড অপসারণ করা হচ্ছে। আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন অবাধ, সুষ্ঠু, নিরপেক্ষ ও গ্রহণযোগ্যভাবে আয়োজন করতে উপজেলা প্রশাসন বদ্ধপরিকর।

নোয়াখালীর সুবর্ণচরে নির্বাচনী আচরণবিধি বাস্তবায়নে ব্যানার, ফেস্টুন, তোরণ ও বিলবোর্ড অপসারণ করেছে উপজেলা প্রশাসন।
রোববার (১৪ ডিসেম্বর) দুপুরে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) আকিব ওসমানের নেতৃত্বে এই অভিযান চালানো হয়।
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার পর নির্বাচন কমিশনের নির্দেশনা অনুযায়ী ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে সব ধরনের রাজনৈতিক প্রচারসামগ্রী অপসারণের কথা থাকলেও নির্ধারিত সময়ের মধ্যে তা সরানো হয়নি। ফলে প্রশাসনের পক্ষ থেকে সরাসরি উদ্যোগ নেওয়া হয়।
এর আগে গত শনিবার রাতে উপজেলা প্রশাসনের উদ্যোগে মাইকিং করে রাজনৈতিক দলগুলোকে নিজ নিজ ব্যানার, ফেস্টুন, তোরণ ও বিলবোর্ড নিজ দায়িত্বে অপসারণের জন্য অনুরোধ জানানো হয়। নির্দেশনা অমান্য করায় রোববার দুপুরে প্রশাসন নিজ উদ্যোগে এসব প্রচারসামগ্রী অপসারণ করে।
অভিযান পরিচালনায় সহযোগিতা করেন উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) ছেনমং রাখাইন ও চরজব্বার থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) লুৎফর রহমানসহ পুলিশ সদস্যরা। এ ছাড়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার কার্যালয়ের কর্মকর্তা-কর্মচারীরাও অভিযানে অংশ নেন।
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট আকিব ওসমান বলেন, নির্বাচন কমিশনের নির্দেশনা অনুযায়ী উপজেলায় সব রাজনৈতিক ব্যানার, ফেস্টুন, তোরণ ও বিলবোর্ড অপসারণ করা হচ্ছে। আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন অবাধ, সুষ্ঠু, নিরপেক্ষ ও গ্রহণযোগ্যভাবে আয়োজন করতে উপজেলা প্রশাসন বদ্ধপরিকর।

সমুদ্রপথে ইতালি যাওয়ার সময় তিউনিসিয়ার ভূমধ্যসাগরে ঝোড়োবাতাসে সৃষ্ট তীব্র ঠান্ডায় হাইপোথার্মিয়ায় প্রাণ হারিয়েছেন বাংলাদেশি সাত যুবক। তাঁদের সাতজনের মধ্যে পাঁচজনের বাড়িই মাদারীপুরে। একজনের বাড়ি সুনামগঞ্জে ও অন্য আরেক জনের বাড়ি কিশোরগঞ্জ। গতকাল রোববার ইতালিতে বাংলাদেশ দূতাবাসের পাঠানো এক জরুরি নোটিশের
৩১ জানুয়ারি ২০২২
সুদানে জাতিসংঘ শান্তি রক্ষা মিশনে সন্ত্রাসীদের ড্রোন হামলায় নিহত বাংলাদেশি শান্তিরক্ষী সবুজ মিয়ার গাইবান্ধার বাড়িতে শোকের মাতম চলছে। তিনি মিশনের লন্ড্রি কর্মচারী ছিলেন।
৫ মিনিট আগে
পাবনা বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (পাবিপ্রবি) এবং জাপানের ইয়ামানাশি বিশ্ববিদ্যালয়ের মধ্যে সমঝোতা স্মারক চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়েছে। আজ রোববার সকালে বিশ্ববিদ্যালয়ের ভার্চুয়াল ক্লাসরুমে এই চুক্তি স্বাক্ষর হয়। পাবিপ্রবির পক্ষে উপাচার্য প্রফেসর ড. এস এম আব্দুল আওয়াল এবং ইয়ামানাশি বিশ্ববিদ্যালয়ের
২১ মিনিট আগে
জামায়াত নেতারা আসায় নেত্রকোনার মোহনগঞ্জে শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবসের অনুষ্ঠান থেকে বেরিয়ে গেলেন মুক্তিযোদ্ধারা। আজ রোববার উপজেলার অডিটরিয়ামে এ ঘটনা ঘটে।
২৭ মিনিট আগেপাবনা প্রতিনিধি

পাবনা বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (পাবিপ্রবি) এবং জাপানের ইয়ামানাশি বিশ্ববিদ্যালয়ের মধ্যে সমঝোতা স্মারক চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়েছে। আজ রোববার সকালে বিশ্ববিদ্যালয়ের ভার্চুয়াল ক্লাসরুমে এই চুক্তি স্বাক্ষর হয়। পাবিপ্রবির পক্ষে উপাচার্য প্রফেসর ড. এস এম আব্দুল আওয়াল এবং ইয়ামানাশি বিশ্ববিদ্যালয়ের পক্ষে ভাইস প্রেডিডেন্ট প্রফেসর ড. মাসানারি হানাওয়া চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন।
এই সমঝোতা স্মারক চুক্তির ফলে উভয় বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষাগত ও একাডেমিক সহযোগিতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে কাজ করবে। পাবিপ্রবির শিক্ষার্থীরা জাপানের মর্যাদাপূর্ণ মেক্সট স্কলারশিপ লাভ করবে। স্কলারশিপ প্রাপ্তরা জাপানে উচ্চশিক্ষা গ্রহণ, নতুন প্রযুক্তি ও গবেষণার সঙ্গে পরিচিত হবেন এবং একাডেমিক অভিজ্ঞতা অর্জন করতে পারবেন।
চুক্তি স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে উপাচার্য প্রফেসর ড. এস এম আব্দুল আওয়াল বলেন, ‘১৯৭১ সালের ১৪ ডিসেম্বর আমাদের বুদ্ধিজীবীদের হত্যা করে মেধাশূন্য করা হয়েছিল। আমরা আজকে সমঝোতা স্মারক চুক্তির দিন হিসেবে বেছে নিয়েছি। কারণ, আমরা বুদ্ধিবৃত্তিক মানুষ গড়তে চাই। আমরা প্রমাণ করতে চাই আমরা হেরে যাইনি।’
প্রফেসর ড. মাসানারি হানাওয়া বলেন, ‘সমঝোতা স্মারক চুক্তির ফলে শিক্ষা, গবেষণা, রিসোর্স এবং মানবসম্পদ তৈরির লক্ষ্যে আমরা উভয়ে মিলে কাজ করব। আমরা কার্যকর সমঝোতা গড়ে তুলব। আমাদের মধ্যে দীর্ঘস্থায়ী সম্পর্ক তৈরি হবে। ফলে আমাদের মধ্যে জ্ঞানের অংশীদারত্বের পথ সৃষ্টি হবে। এতে আমরা দুই পক্ষই লাভবান হব।’

পাবনা বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (পাবিপ্রবি) এবং জাপানের ইয়ামানাশি বিশ্ববিদ্যালয়ের মধ্যে সমঝোতা স্মারক চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়েছে। আজ রোববার সকালে বিশ্ববিদ্যালয়ের ভার্চুয়াল ক্লাসরুমে এই চুক্তি স্বাক্ষর হয়। পাবিপ্রবির পক্ষে উপাচার্য প্রফেসর ড. এস এম আব্দুল আওয়াল এবং ইয়ামানাশি বিশ্ববিদ্যালয়ের পক্ষে ভাইস প্রেডিডেন্ট প্রফেসর ড. মাসানারি হানাওয়া চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন।
এই সমঝোতা স্মারক চুক্তির ফলে উভয় বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষাগত ও একাডেমিক সহযোগিতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে কাজ করবে। পাবিপ্রবির শিক্ষার্থীরা জাপানের মর্যাদাপূর্ণ মেক্সট স্কলারশিপ লাভ করবে। স্কলারশিপ প্রাপ্তরা জাপানে উচ্চশিক্ষা গ্রহণ, নতুন প্রযুক্তি ও গবেষণার সঙ্গে পরিচিত হবেন এবং একাডেমিক অভিজ্ঞতা অর্জন করতে পারবেন।
চুক্তি স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে উপাচার্য প্রফেসর ড. এস এম আব্দুল আওয়াল বলেন, ‘১৯৭১ সালের ১৪ ডিসেম্বর আমাদের বুদ্ধিজীবীদের হত্যা করে মেধাশূন্য করা হয়েছিল। আমরা আজকে সমঝোতা স্মারক চুক্তির দিন হিসেবে বেছে নিয়েছি। কারণ, আমরা বুদ্ধিবৃত্তিক মানুষ গড়তে চাই। আমরা প্রমাণ করতে চাই আমরা হেরে যাইনি।’
প্রফেসর ড. মাসানারি হানাওয়া বলেন, ‘সমঝোতা স্মারক চুক্তির ফলে শিক্ষা, গবেষণা, রিসোর্স এবং মানবসম্পদ তৈরির লক্ষ্যে আমরা উভয়ে মিলে কাজ করব। আমরা কার্যকর সমঝোতা গড়ে তুলব। আমাদের মধ্যে দীর্ঘস্থায়ী সম্পর্ক তৈরি হবে। ফলে আমাদের মধ্যে জ্ঞানের অংশীদারত্বের পথ সৃষ্টি হবে। এতে আমরা দুই পক্ষই লাভবান হব।’

সমুদ্রপথে ইতালি যাওয়ার সময় তিউনিসিয়ার ভূমধ্যসাগরে ঝোড়োবাতাসে সৃষ্ট তীব্র ঠান্ডায় হাইপোথার্মিয়ায় প্রাণ হারিয়েছেন বাংলাদেশি সাত যুবক। তাঁদের সাতজনের মধ্যে পাঁচজনের বাড়িই মাদারীপুরে। একজনের বাড়ি সুনামগঞ্জে ও অন্য আরেক জনের বাড়ি কিশোরগঞ্জ। গতকাল রোববার ইতালিতে বাংলাদেশ দূতাবাসের পাঠানো এক জরুরি নোটিশের
৩১ জানুয়ারি ২০২২
সুদানে জাতিসংঘ শান্তি রক্ষা মিশনে সন্ত্রাসীদের ড্রোন হামলায় নিহত বাংলাদেশি শান্তিরক্ষী সবুজ মিয়ার গাইবান্ধার বাড়িতে শোকের মাতম চলছে। তিনি মিশনের লন্ড্রি কর্মচারী ছিলেন।
৫ মিনিট আগে
নোয়াখালীর সুবর্ণচরে নির্বাচনী আচরণবিধি বাস্তবায়নে ব্যানার, ফেস্টুন, তোরণ ও বিলবোর্ড অপসারণ করেছে উপজেলা প্রশাসন। রোববার (১৪ ডিসেম্বর) দুপুরে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) আকিব ওসমানের নেতৃত্বে এই অভিযান চালানো হয়।
১৫ মিনিট আগে
জামায়াত নেতারা আসায় নেত্রকোনার মোহনগঞ্জে শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবসের অনুষ্ঠান থেকে বেরিয়ে গেলেন মুক্তিযোদ্ধারা। আজ রোববার উপজেলার অডিটরিয়ামে এ ঘটনা ঘটে।
২৭ মিনিট আগেনেত্রকোনা, প্রতিনিধি

জামায়াত নেতারা আসায় নেত্রকোনার মোহনগঞ্জে শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবসের অনুষ্ঠান থেকে বেরিয়ে গেলেন মুক্তিযোদ্ধারা। আজ রোববার উপজেলার অডিটরিয়ামে এ ঘটনা ঘটে।
এর আগে সকালে দিবসটি উপলক্ষে উপজেলা পরিষদ চত্বরে স্মৃতিস্তম্ভে পুষ্পস্তবক অর্পণ করা হয়। পরে বেলা ১১টার দিকে উপজেলার অডিটরিয়ামে আলোচনা সভার আয়োজন করে প্রশাসন।
আলোচনা সভায় জামায়াতে ইসলামীর নেতাদের দাওয়াত দেওয়ায় স্থানীয় মুক্তিযোদ্ধারা সভা বর্জন করে চলে যান। পরে শহরের স্টেশন রোডে মুক্তিযোদ্ধা সংসদে জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডাকেন তাঁরা।
এ সময় মুক্তিযোদ্ধারা বলেন, ‘স্বাধীনতাবিরোধী জামায়াতে ইসলামীর নেতাদের মঞ্চে স্থান দেওয়ায় আমরা আলোচনা সভা বর্জন করি। যারা আমাদের স্বাধীনতাযুদ্ধে শহীদ বুদ্ধিজীবীদের হত্যা করল, তাদের সঙ্গে আমরা বসতে পারি না। এখানে আমরা কোনো আপস করতে পারি না।’
তাঁরা আরও বলেন, ‘এর আগে আমরা উপজেলা প্রশাসনকে শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবসের আলোচনা সভায় জামায়াতকে না রাখতে ইউএনওর প্রতি অনুরোধ জানাই। কিন্তু আমাদের অনুরোধ তিনি রাখেননি।’
এ সময় বক্তব্য দেন উপজেলা মুক্তিযোদ্ধা সংসদ কমান্ডের আহ্বায়ক আব্দুল খালেক, যুগ্ম আহ্বায়ক আব্দুর রহমান ও সদস্যসচিব গোলাম মোস্তফা।
এ বিষয়ে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) আমেনা খাতুন আজকের পত্রিকাকে বলেন, সরকারি নির্দেশনা মোতাবেক সব রাজনৈতিক নেতাকে দাওয়াত দিয়েছি। বীর মুক্তিযোদ্ধারা সভায় বিলম্বে যাওয়ায় আমাদের পাশেই তাঁদের জন্য আলাদা চেয়ারও রেখেছিলাম। কিন্তু উনারা চেয়ারে না বসে ব্যস্ততা দেখিয়ে হলরুম ত্যাগ করেন।’

জামায়াত নেতারা আসায় নেত্রকোনার মোহনগঞ্জে শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবসের অনুষ্ঠান থেকে বেরিয়ে গেলেন মুক্তিযোদ্ধারা। আজ রোববার উপজেলার অডিটরিয়ামে এ ঘটনা ঘটে।
এর আগে সকালে দিবসটি উপলক্ষে উপজেলা পরিষদ চত্বরে স্মৃতিস্তম্ভে পুষ্পস্তবক অর্পণ করা হয়। পরে বেলা ১১টার দিকে উপজেলার অডিটরিয়ামে আলোচনা সভার আয়োজন করে প্রশাসন।
আলোচনা সভায় জামায়াতে ইসলামীর নেতাদের দাওয়াত দেওয়ায় স্থানীয় মুক্তিযোদ্ধারা সভা বর্জন করে চলে যান। পরে শহরের স্টেশন রোডে মুক্তিযোদ্ধা সংসদে জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডাকেন তাঁরা।
এ সময় মুক্তিযোদ্ধারা বলেন, ‘স্বাধীনতাবিরোধী জামায়াতে ইসলামীর নেতাদের মঞ্চে স্থান দেওয়ায় আমরা আলোচনা সভা বর্জন করি। যারা আমাদের স্বাধীনতাযুদ্ধে শহীদ বুদ্ধিজীবীদের হত্যা করল, তাদের সঙ্গে আমরা বসতে পারি না। এখানে আমরা কোনো আপস করতে পারি না।’
তাঁরা আরও বলেন, ‘এর আগে আমরা উপজেলা প্রশাসনকে শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবসের আলোচনা সভায় জামায়াতকে না রাখতে ইউএনওর প্রতি অনুরোধ জানাই। কিন্তু আমাদের অনুরোধ তিনি রাখেননি।’
এ সময় বক্তব্য দেন উপজেলা মুক্তিযোদ্ধা সংসদ কমান্ডের আহ্বায়ক আব্দুল খালেক, যুগ্ম আহ্বায়ক আব্দুর রহমান ও সদস্যসচিব গোলাম মোস্তফা।
এ বিষয়ে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) আমেনা খাতুন আজকের পত্রিকাকে বলেন, সরকারি নির্দেশনা মোতাবেক সব রাজনৈতিক নেতাকে দাওয়াত দিয়েছি। বীর মুক্তিযোদ্ধারা সভায় বিলম্বে যাওয়ায় আমাদের পাশেই তাঁদের জন্য আলাদা চেয়ারও রেখেছিলাম। কিন্তু উনারা চেয়ারে না বসে ব্যস্ততা দেখিয়ে হলরুম ত্যাগ করেন।’

সমুদ্রপথে ইতালি যাওয়ার সময় তিউনিসিয়ার ভূমধ্যসাগরে ঝোড়োবাতাসে সৃষ্ট তীব্র ঠান্ডায় হাইপোথার্মিয়ায় প্রাণ হারিয়েছেন বাংলাদেশি সাত যুবক। তাঁদের সাতজনের মধ্যে পাঁচজনের বাড়িই মাদারীপুরে। একজনের বাড়ি সুনামগঞ্জে ও অন্য আরেক জনের বাড়ি কিশোরগঞ্জ। গতকাল রোববার ইতালিতে বাংলাদেশ দূতাবাসের পাঠানো এক জরুরি নোটিশের
৩১ জানুয়ারি ২০২২
সুদানে জাতিসংঘ শান্তি রক্ষা মিশনে সন্ত্রাসীদের ড্রোন হামলায় নিহত বাংলাদেশি শান্তিরক্ষী সবুজ মিয়ার গাইবান্ধার বাড়িতে শোকের মাতম চলছে। তিনি মিশনের লন্ড্রি কর্মচারী ছিলেন।
৫ মিনিট আগে
নোয়াখালীর সুবর্ণচরে নির্বাচনী আচরণবিধি বাস্তবায়নে ব্যানার, ফেস্টুন, তোরণ ও বিলবোর্ড অপসারণ করেছে উপজেলা প্রশাসন। রোববার (১৪ ডিসেম্বর) দুপুরে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) আকিব ওসমানের নেতৃত্বে এই অভিযান চালানো হয়।
১৫ মিনিট আগে
পাবনা বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (পাবিপ্রবি) এবং জাপানের ইয়ামানাশি বিশ্ববিদ্যালয়ের মধ্যে সমঝোতা স্মারক চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়েছে। আজ রোববার সকালে বিশ্ববিদ্যালয়ের ভার্চুয়াল ক্লাসরুমে এই চুক্তি স্বাক্ষর হয়। পাবিপ্রবির পক্ষে উপাচার্য প্রফেসর ড. এস এম আব্দুল আওয়াল এবং ইয়ামানাশি বিশ্ববিদ্যালয়ের
২১ মিনিট আগে