তাসনীম হাসান, চট্টগ্রাম

সূর্যের আলো তখনো ফোটেনি। শীতের এই সময়ে মাদারবাড়ি এলাকার পানির ট্যাংক রেলস্টেশনের পাশের বস্তির বাসিন্দা ঝর্ণা আক্তারের পরিবারের সবাই ছিলেন গভীর ঘুমে। আচমকা ‘আগুন, আগুন’ চিৎকারে জেগে ওঠেন তাঁরা। কোনোমতে ঘর থেকে বেরিয়ে নিরাপদে যেতে পারলেও আগুনের লেলিহান শিখায় পুড়ে যায় পরিবারটির সর্বস্ব। এ ঘটনা ১১ ডিসেম্বরের।
পরদিন সকালে ধ্বংসস্তূপের ভেতর হাঁড়ি-পাতিলের ভগ্নাংশ খুঁজতে খুঁজতে এই মধ্যবয়সী নারী বিলাপ করছিলেন, ‘এক ঘণ্টার আগুনে আমার ১৫ বছরের সাজানো সংসার তছনছ হয়ে গেল রে।’ ঝর্ণার মতো কেউ না কেউ প্রতিদিন চট্টগ্রাম নগরীতে অগ্নিকাণ্ডে সব হারিয়ে পথে বসছেন। চট্টগ্রাম প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (চুয়েট) ‘চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশনে আগুনের ঝুঁকি’—শীর্ষক গবেষণাতেও উঠে এসেছে এমন চিত্র।
গবেষণায় উল্লেখ করা হয়েছে, ২০১৫ থেকে ২০২০ পর্যন্ত পাঁচ বছরে চট্টগ্রাম নগরীতে ২ হাজার ৫১৪টি অগ্নিকাণ্ড হয়েছে। অর্থাৎ দিনে ১ দশমিক ৩৮টি অগ্নিকাণ্ড ঘটছে। এসব অগ্নিদুর্ঘটনায় ক্ষতি হয়েছে ১৭ কোটি ৯০ লাখ ৯১ হাজার ২০০ টাকার সম্পদের। শুধু সম্পদহানিই নয়, ঘটছে প্রাণহানিও। এই পাঁচ বছরে আগুনে পুড়ে ১৫ জনের মৃত্যু হয়েছে। আহত হয়েছেন ৮৩ জন।
চুয়েটের নিজস্ব অর্থায়নে চট্টগ্রাম নগরীর আওতাভুক্ত ৯টি ফায়ার স্টেশন থেকে তথ্য সংগ্রহ করে এই গবেষণা কার্যক্রম চালানো হয়। চুয়েটের নগর ও অঞ্চল পরিকল্পনা বিভাগের প্রধান ড. মুহাম্মদ রাশিদুল হাসান ও মো. রাকিবুল হাসান কাউসার গবেষণাটি পরিচালনা করেন। তাঁদের সহকারী ছিলেন জিহান ইব্রাহিম। গত আগস্টে ২২ পৃষ্ঠার এই গবেষণাপত্র জার্মানিভিত্তিক একটি জার্নালে প্রকাশিত হয়।
বেশির ভাগ অগ্নিদুর্ঘটনায় হয়েছে আবাসিক এলাকায়। পাঁচ বছরে ৪৬ শতাংশ অগ্নিকাণ্ডের শিকার আবাসিক এলাকা। বাণিজ্যিক এলাকায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনাও কম নয়, ২৭ শতাংশ। এ ছাড়া মিশ্র এলাকায় ১৩ শতাংশ, শিল্প এলাকায় ১১ শতাংশ, সরকারি প্রতিষ্ঠানে ২ শতাংশ এবং শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে শূন্য দশমিক ৬ শতাংশ আগুন লাগার ঘটনা ঘটেছে। আগুনে পোড়া স্থাপনার মধ্যে ৩৭ শতাংশ ছিল পাকা বাড়ি। আর ৩৩ শতাংশ সেমিপাকা ও ৩০ শতাংশ ছিল কাঁচাঘর।
অগ্নিকাণ্ডের কারণ: সবচেয়ে আতঙ্কের বিষয় হলো, বেশির ভাগ অগ্নিকাণ্ডের কারণ বৈদ্যুতিক ত্রুটি। এই ত্রুটিতেই ৬৬ শতাংশ আগুন লাগার ঘটনা ঘটেছে। নিম্নমানের বৈদ্যুতিক তার ও সরঞ্জাম ব্যবহার, বৈদ্যুতিক খুঁটি থেকে অপরিকল্পিত উপায়ে সংযোগ নেওয়ার কারণে শর্টসার্কিট হয়ে দ্রুতই আগুন ছড়িয়ে পড়ছে। এ ছাড়া রান্নাঘরের চুলা থেকে ১১ শতাংশ, রাসায়নিক পদার্থ থেকে ১৩ শতাংশ, সিগারেটের আগুন থেকে ৯ শতাংশ এবং অন্যান্য কারণে ১ শতাংশ আগুনের ঘটনা ঘটছে।
বাংলাদেশ বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ড, চট্টগ্রামের প্রধান প্রকৌশলী দেওয়ান সামিনা বানু বলেন, ঘরবাড়িতে দেখা যায় একসঙ্গে ডিশ, ইন্টারনেট, টেলিফোন সংযোগের সঙ্গে বৈদ্যুতিক তারও পাশাপাশি রাখা হয়। সবগুলো তার একসঙ্গে সঞ্চালনের সময় গরম হয়ে ওঠে। এ কারণে গলে গিয়ে অনেক সময় আগুন ধরে যায়।
অগ্নিদুর্ঘটনা কমাতে: সিটি করপোরেশনের ১৫৫ বর্গকিলোমিটার এলাকায় কাজ করছে মাত্র নয়টি ফায়ার স্টেশন। যা প্রয়োজনের তুলনায় অপ্রতুল। নিম্নমানের বৈদ্যুতিক তার ও সরঞ্জাম ব্যবহার এবং অবৈধ সংযোগ নেওয়া বন্ধ করলেও দুর্ঘটনা অনেকটাই কমে যাবে বলে মনে করেন তাঁরা। তবে গবেষকেরা সবচেয়ে বেশি গুরুত্ব দিয়েছেন, পাড়া-মহল্লায় স্বেচ্ছাসেবক গ্রুপ তৈরির দিকে।

সূর্যের আলো তখনো ফোটেনি। শীতের এই সময়ে মাদারবাড়ি এলাকার পানির ট্যাংক রেলস্টেশনের পাশের বস্তির বাসিন্দা ঝর্ণা আক্তারের পরিবারের সবাই ছিলেন গভীর ঘুমে। আচমকা ‘আগুন, আগুন’ চিৎকারে জেগে ওঠেন তাঁরা। কোনোমতে ঘর থেকে বেরিয়ে নিরাপদে যেতে পারলেও আগুনের লেলিহান শিখায় পুড়ে যায় পরিবারটির সর্বস্ব। এ ঘটনা ১১ ডিসেম্বরের।
পরদিন সকালে ধ্বংসস্তূপের ভেতর হাঁড়ি-পাতিলের ভগ্নাংশ খুঁজতে খুঁজতে এই মধ্যবয়সী নারী বিলাপ করছিলেন, ‘এক ঘণ্টার আগুনে আমার ১৫ বছরের সাজানো সংসার তছনছ হয়ে গেল রে।’ ঝর্ণার মতো কেউ না কেউ প্রতিদিন চট্টগ্রাম নগরীতে অগ্নিকাণ্ডে সব হারিয়ে পথে বসছেন। চট্টগ্রাম প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (চুয়েট) ‘চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশনে আগুনের ঝুঁকি’—শীর্ষক গবেষণাতেও উঠে এসেছে এমন চিত্র।
গবেষণায় উল্লেখ করা হয়েছে, ২০১৫ থেকে ২০২০ পর্যন্ত পাঁচ বছরে চট্টগ্রাম নগরীতে ২ হাজার ৫১৪টি অগ্নিকাণ্ড হয়েছে। অর্থাৎ দিনে ১ দশমিক ৩৮টি অগ্নিকাণ্ড ঘটছে। এসব অগ্নিদুর্ঘটনায় ক্ষতি হয়েছে ১৭ কোটি ৯০ লাখ ৯১ হাজার ২০০ টাকার সম্পদের। শুধু সম্পদহানিই নয়, ঘটছে প্রাণহানিও। এই পাঁচ বছরে আগুনে পুড়ে ১৫ জনের মৃত্যু হয়েছে। আহত হয়েছেন ৮৩ জন।
চুয়েটের নিজস্ব অর্থায়নে চট্টগ্রাম নগরীর আওতাভুক্ত ৯টি ফায়ার স্টেশন থেকে তথ্য সংগ্রহ করে এই গবেষণা কার্যক্রম চালানো হয়। চুয়েটের নগর ও অঞ্চল পরিকল্পনা বিভাগের প্রধান ড. মুহাম্মদ রাশিদুল হাসান ও মো. রাকিবুল হাসান কাউসার গবেষণাটি পরিচালনা করেন। তাঁদের সহকারী ছিলেন জিহান ইব্রাহিম। গত আগস্টে ২২ পৃষ্ঠার এই গবেষণাপত্র জার্মানিভিত্তিক একটি জার্নালে প্রকাশিত হয়।
বেশির ভাগ অগ্নিদুর্ঘটনায় হয়েছে আবাসিক এলাকায়। পাঁচ বছরে ৪৬ শতাংশ অগ্নিকাণ্ডের শিকার আবাসিক এলাকা। বাণিজ্যিক এলাকায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনাও কম নয়, ২৭ শতাংশ। এ ছাড়া মিশ্র এলাকায় ১৩ শতাংশ, শিল্প এলাকায় ১১ শতাংশ, সরকারি প্রতিষ্ঠানে ২ শতাংশ এবং শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে শূন্য দশমিক ৬ শতাংশ আগুন লাগার ঘটনা ঘটেছে। আগুনে পোড়া স্থাপনার মধ্যে ৩৭ শতাংশ ছিল পাকা বাড়ি। আর ৩৩ শতাংশ সেমিপাকা ও ৩০ শতাংশ ছিল কাঁচাঘর।
অগ্নিকাণ্ডের কারণ: সবচেয়ে আতঙ্কের বিষয় হলো, বেশির ভাগ অগ্নিকাণ্ডের কারণ বৈদ্যুতিক ত্রুটি। এই ত্রুটিতেই ৬৬ শতাংশ আগুন লাগার ঘটনা ঘটেছে। নিম্নমানের বৈদ্যুতিক তার ও সরঞ্জাম ব্যবহার, বৈদ্যুতিক খুঁটি থেকে অপরিকল্পিত উপায়ে সংযোগ নেওয়ার কারণে শর্টসার্কিট হয়ে দ্রুতই আগুন ছড়িয়ে পড়ছে। এ ছাড়া রান্নাঘরের চুলা থেকে ১১ শতাংশ, রাসায়নিক পদার্থ থেকে ১৩ শতাংশ, সিগারেটের আগুন থেকে ৯ শতাংশ এবং অন্যান্য কারণে ১ শতাংশ আগুনের ঘটনা ঘটছে।
বাংলাদেশ বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ড, চট্টগ্রামের প্রধান প্রকৌশলী দেওয়ান সামিনা বানু বলেন, ঘরবাড়িতে দেখা যায় একসঙ্গে ডিশ, ইন্টারনেট, টেলিফোন সংযোগের সঙ্গে বৈদ্যুতিক তারও পাশাপাশি রাখা হয়। সবগুলো তার একসঙ্গে সঞ্চালনের সময় গরম হয়ে ওঠে। এ কারণে গলে গিয়ে অনেক সময় আগুন ধরে যায়।
অগ্নিদুর্ঘটনা কমাতে: সিটি করপোরেশনের ১৫৫ বর্গকিলোমিটার এলাকায় কাজ করছে মাত্র নয়টি ফায়ার স্টেশন। যা প্রয়োজনের তুলনায় অপ্রতুল। নিম্নমানের বৈদ্যুতিক তার ও সরঞ্জাম ব্যবহার এবং অবৈধ সংযোগ নেওয়া বন্ধ করলেও দুর্ঘটনা অনেকটাই কমে যাবে বলে মনে করেন তাঁরা। তবে গবেষকেরা সবচেয়ে বেশি গুরুত্ব দিয়েছেন, পাড়া-মহল্লায় স্বেচ্ছাসেবক গ্রুপ তৈরির দিকে।

নিরাপত্তা শঙ্কার কারণে ক্লাস-পরীক্ষা বর্জনের ঘোষণা দিয়েছেন রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের (রাবি) কম্পিউটার সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের সহকারী অধ্যাপক কাজী জাহিদ। আজ রোববার (২১ ডিসেম্বর) নিজের ফেসবুক টাইমলাইনে এক পোস্টে কাজী জাহিদ এ ঘোষণা দেন।
১৮ মিনিট আগে
আজিজ সরদার বলেন, ‘এক দিনেই আমার ২৪টি কবুতর মারা গেছে। পাখিরা তো জানে না বীজে বিষ মাখানো আছে। এ ক্ষতির বিচার চাই।’ ক্ষতিগ্রস্তরা এ ঘটনার সুষ্ঠু তদন্ত, ক্ষতিপূরণ এবং দায়ীদের বিরুদ্ধে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি জানিয়েছেন।
৩১ মিনিট আগে
জমির ধান কাটা হয়ে গেছে। সেখানে নড়বড়ে কয়েকটি বাঁশের ওপর কাত হয়ে পড়ে রয়েছে একটি বিদ্যুতের খুঁটি। খুঁটির আশপাশে মাঠে লোকজন নতুন ফসল বপনের কাজ করছেন। কেউ কেউ গরু-ছাগল চরাচ্ছেন। সেখানে বাঁশের ওপর কোনো রকমভাবে ভর দিয়ে রাখা খুঁটিটি যেকোনো মুহূর্তে ভেঙে পড়তে পারে।
৩৯ মিনিট আগে
অস্ত্রের লাইসেন্স নবায়ন করতে গিয়ে ঝালকাঠি জেলা আওয়ামী লীগের সাবেক নেতা আফজাল হোসেন রানাকে আটক করেছে জেলা গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি)। আজ রোববার ঝালকাঠি জেলা প্রশাসকের কার্যালয় থেকে তাঁকে আটক করা হয়। পরে তাঁকে একটি বিস্ফোরক মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগেরাবি প্রতিনিধি

নিরাপত্তা শঙ্কার কারণে ক্লাস-পরীক্ষা বর্জনের ঘোষণা দিয়েছেন রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের (রাবি) কম্পিউটার সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের সহকারী অধ্যাপক কাজী জাহিদ। আজ রোববার (২১ ডিসেম্বর) নিজের ফেসবুক টাইমলাইনে এক পোস্টে কাজী জাহিদ এ ঘোষণা দেন। পোস্টে তিনি নিরাপত্তা নিশ্চিত না হওয়া পর্যন্ত ক্লাস-পরীক্ষা নিতে অপারগতা প্রকাশ করেন।
পোস্টে রাবির সহকারী অধ্যাপক কাজী জাহিদ লেখেন, ‘নিরাপত্তা না থাকায় ক্লাস-পরীক্ষা নেয়া ও অন্যান্য একডেমিক কাজ করা সম্ভব হচ্ছে না বলে দুঃখিত। আমার নিয়োগকারী প্রতিষ্ঠান রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের দায়িত্ব রয়েছে আমার জন্য সুষ্ঠু পরিবেশ সৃষ্টি করে দেয়া এবং প্রয়োজনে আমার নিরাপত্তা নিশ্চিত করা। কিন্তু অত্যন্ত পরিতাপের বিষয় সাম্প্রতিক সময়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রায় সাড়ে আটশত শিক্ষকের প্রতি ক্লাসরুমে প্রবেশ করলে তাদেরকে কলার ধরে টেনে প্রশাসন ভবনের সামনে এনে বেঁধে রাখার অব্যাহত হুমকি দেয়া হলেও রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের পক্ষ থেকে ওই সকল শিক্ষকের নিরাপত্তা নিশ্চিত করার বিষয়ে কোন ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়নি।’
কাজী জাহিদ আরও লেখেন, ‘যেই মুহূর্ত থেকে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন আমার নিরাপত্তা নিশ্চিত করবে, সেই মুহূর্ত থেকেই আমার উপরে ন্যস্ত দায়িত্ব আমি যথাযথভাবে পালন করবো ইনশাল্লাহ।’
এ বিষয়ে যোগাযোগ করা হলে কাজী জাহিদ বলেন, ‘এভাবে জেনারেল নোটিশের মতো সংখ্যা উল্লেখ করে হুমকি দেওয়ার পর আমরা কোনোভাবেই নিরাপদ অনুভব করছি না। বিশ্ববিদ্যালয়ের আওয়ামীপন্থী সাত শতাধিক শিক্ষক যদি ফ্যাসিস্ট হয়, তাহলে সেখানে তো আমারও নাম আছে!’ তিনি আরও বলেন, ‘বিশ্ববিদ্যালয়ে সকল শিক্ষকই তো রাজনীতি করে। বর্তমান প্রশাসনে থাকা প্রত্যেকেই কোনো না কোনো রাজনৈতিক দলের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট। সেভাবেই আমাদেরও নাম আছে।’ নিরাপত্তা শঙ্কার কথা জানানোর পর বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের পক্ষ থেকে কোনো যোগাযোগ করা হয়নি বলেও জানান কাজী জহিদ।
এর আগে গত শুক্রবার ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শরিফ ওসমান বিন হাদির মৃত্যুতে আয়োজিত বিক্ষোভ সমাবেশে রাকসুর জিএস সালাহউদ্দিন আম্মার বলেন, ‘ভারতীয় আধিপত্যবাদ ও আওয়ামী ফ্যাসিবাদের পক্ষে যারা নমনীয়তা উৎপাদন করবে, আমরা তাদের জুতা খুলে মুখে মারব ইনশা আল্লাহ। রাবিতে আওয়ামী ফ্যাসিবাদের মদদপুষ্ট কোনো শিক্ষক, কর্মকর্তা ও কর্মচারী যদি চাকরি করে, তাদের আগামী রোববার থেকে কলার ধরে টেনে টেনে প্রশাসনিক ভবনের সামনে বেঁধে রাখব।’
এ ছাড়া গতকাল শনিবার আম্মার এক পোস্টে আওয়ামীপন্থী ডিনদের পদত্যাগ ও ফ্যাসিজমের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট শিক্ষকদের অপসারণের দাবিতে ‘অপারেশন জিরো টলারেন্স ফর ফ্যাসিজম’ শীর্ষক কর্মসূচির ঘোষণা দেন।
এ বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের সহ-উপাচার্য অধ্যাপক ফরিদ উদ্দিন খান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘শিক্ষকেরা যদি এভাবে ক্লাস-পরীক্ষা বর্জন করে, তাহলে সমস্যা সৃষ্টি হবে। অনেক শিক্ষকই এভাবে নিরাপত্তা শঙ্কা প্রকাশ করেছেন। আমরা বিষয়টি নিয়ে আলোচনা করব।’

নিরাপত্তা শঙ্কার কারণে ক্লাস-পরীক্ষা বর্জনের ঘোষণা দিয়েছেন রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের (রাবি) কম্পিউটার সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের সহকারী অধ্যাপক কাজী জাহিদ। আজ রোববার (২১ ডিসেম্বর) নিজের ফেসবুক টাইমলাইনে এক পোস্টে কাজী জাহিদ এ ঘোষণা দেন। পোস্টে তিনি নিরাপত্তা নিশ্চিত না হওয়া পর্যন্ত ক্লাস-পরীক্ষা নিতে অপারগতা প্রকাশ করেন।
পোস্টে রাবির সহকারী অধ্যাপক কাজী জাহিদ লেখেন, ‘নিরাপত্তা না থাকায় ক্লাস-পরীক্ষা নেয়া ও অন্যান্য একডেমিক কাজ করা সম্ভব হচ্ছে না বলে দুঃখিত। আমার নিয়োগকারী প্রতিষ্ঠান রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের দায়িত্ব রয়েছে আমার জন্য সুষ্ঠু পরিবেশ সৃষ্টি করে দেয়া এবং প্রয়োজনে আমার নিরাপত্তা নিশ্চিত করা। কিন্তু অত্যন্ত পরিতাপের বিষয় সাম্প্রতিক সময়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রায় সাড়ে আটশত শিক্ষকের প্রতি ক্লাসরুমে প্রবেশ করলে তাদেরকে কলার ধরে টেনে প্রশাসন ভবনের সামনে এনে বেঁধে রাখার অব্যাহত হুমকি দেয়া হলেও রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের পক্ষ থেকে ওই সকল শিক্ষকের নিরাপত্তা নিশ্চিত করার বিষয়ে কোন ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়নি।’
কাজী জাহিদ আরও লেখেন, ‘যেই মুহূর্ত থেকে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন আমার নিরাপত্তা নিশ্চিত করবে, সেই মুহূর্ত থেকেই আমার উপরে ন্যস্ত দায়িত্ব আমি যথাযথভাবে পালন করবো ইনশাল্লাহ।’
এ বিষয়ে যোগাযোগ করা হলে কাজী জাহিদ বলেন, ‘এভাবে জেনারেল নোটিশের মতো সংখ্যা উল্লেখ করে হুমকি দেওয়ার পর আমরা কোনোভাবেই নিরাপদ অনুভব করছি না। বিশ্ববিদ্যালয়ের আওয়ামীপন্থী সাত শতাধিক শিক্ষক যদি ফ্যাসিস্ট হয়, তাহলে সেখানে তো আমারও নাম আছে!’ তিনি আরও বলেন, ‘বিশ্ববিদ্যালয়ে সকল শিক্ষকই তো রাজনীতি করে। বর্তমান প্রশাসনে থাকা প্রত্যেকেই কোনো না কোনো রাজনৈতিক দলের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট। সেভাবেই আমাদেরও নাম আছে।’ নিরাপত্তা শঙ্কার কথা জানানোর পর বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের পক্ষ থেকে কোনো যোগাযোগ করা হয়নি বলেও জানান কাজী জহিদ।
এর আগে গত শুক্রবার ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শরিফ ওসমান বিন হাদির মৃত্যুতে আয়োজিত বিক্ষোভ সমাবেশে রাকসুর জিএস সালাহউদ্দিন আম্মার বলেন, ‘ভারতীয় আধিপত্যবাদ ও আওয়ামী ফ্যাসিবাদের পক্ষে যারা নমনীয়তা উৎপাদন করবে, আমরা তাদের জুতা খুলে মুখে মারব ইনশা আল্লাহ। রাবিতে আওয়ামী ফ্যাসিবাদের মদদপুষ্ট কোনো শিক্ষক, কর্মকর্তা ও কর্মচারী যদি চাকরি করে, তাদের আগামী রোববার থেকে কলার ধরে টেনে টেনে প্রশাসনিক ভবনের সামনে বেঁধে রাখব।’
এ ছাড়া গতকাল শনিবার আম্মার এক পোস্টে আওয়ামীপন্থী ডিনদের পদত্যাগ ও ফ্যাসিজমের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট শিক্ষকদের অপসারণের দাবিতে ‘অপারেশন জিরো টলারেন্স ফর ফ্যাসিজম’ শীর্ষক কর্মসূচির ঘোষণা দেন।
এ বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের সহ-উপাচার্য অধ্যাপক ফরিদ উদ্দিন খান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘শিক্ষকেরা যদি এভাবে ক্লাস-পরীক্ষা বর্জন করে, তাহলে সমস্যা সৃষ্টি হবে। অনেক শিক্ষকই এভাবে নিরাপত্তা শঙ্কা প্রকাশ করেছেন। আমরা বিষয়টি নিয়ে আলোচনা করব।’

সূর্যের আলো তখনো ফোটেনি। শীতের এই সময়ে মাদারবাড়ি এলাকার পানির ট্যাংক রেলস্টেশনের পাশের বস্তির বাসিন্দা ঝর্ণা আক্তারের পরিবারের সবাই ছিলেন গভীর ঘুমে। আচমকা ‘আগুন, আগুন’ চিৎকারে জেগে ওঠেন তাঁরা।
২৩ ডিসেম্বর ২০২১
আজিজ সরদার বলেন, ‘এক দিনেই আমার ২৪টি কবুতর মারা গেছে। পাখিরা তো জানে না বীজে বিষ মাখানো আছে। এ ক্ষতির বিচার চাই।’ ক্ষতিগ্রস্তরা এ ঘটনার সুষ্ঠু তদন্ত, ক্ষতিপূরণ এবং দায়ীদের বিরুদ্ধে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি জানিয়েছেন।
৩১ মিনিট আগে
জমির ধান কাটা হয়ে গেছে। সেখানে নড়বড়ে কয়েকটি বাঁশের ওপর কাত হয়ে পড়ে রয়েছে একটি বিদ্যুতের খুঁটি। খুঁটির আশপাশে মাঠে লোকজন নতুন ফসল বপনের কাজ করছেন। কেউ কেউ গরু-ছাগল চরাচ্ছেন। সেখানে বাঁশের ওপর কোনো রকমভাবে ভর দিয়ে রাখা খুঁটিটি যেকোনো মুহূর্তে ভেঙে পড়তে পারে।
৩৯ মিনিট আগে
অস্ত্রের লাইসেন্স নবায়ন করতে গিয়ে ঝালকাঠি জেলা আওয়ামী লীগের সাবেক নেতা আফজাল হোসেন রানাকে আটক করেছে জেলা গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি)। আজ রোববার ঝালকাঠি জেলা প্রশাসকের কার্যালয় থেকে তাঁকে আটক করা হয়। পরে তাঁকে একটি বিস্ফোরক মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগেতালা (সাতক্ষীরা) প্রতিনিধি

সাতক্ষীরার তালায় ফসল রক্ষার নামে বিষ মাখানো সরিষার বীজ ছিটিয়ে পাখিনিধনের অভিযোগ পাওয়া গেছে।
বিষ মাখানো বীজ খেয়ে শতাধিক কবুতর ও ঘুঘু পাখি মারা গেছে। এ ঘটনায় স্থানীয় বাসিন্দাদের মধ্যে ক্ষোভ বিরাজ করছে।
গতকাল শনিবার (২০ ডিসেম্বর) বিকেল থেকে উপজেলার হরিশ্চন্দ্রকাঠি গ্রামে একের পর এক কবুতর ও ঘুঘু পাখি মরে পড়ে থাকতে দেখা যায়। খবর ছড়িয়ে পড়লে আজ রোববার (২১ ডিসেম্বর) ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেন খুলনা বন বিভাগের ওয়াইল্ডলাইফ অ্যান্ড বায়োডাইভারসিটি কনজারভেশন অফিসার তন্ময় আচার্য্য।
ঘটনাস্থল পরিদর্শন করে তন্ময় আচার্য্য সাংবাদিকদের জানান, এটি অত্যন্ত দুঃখজনক ও অপরাধমূলক ঘটনা। বিষ প্রয়োগের মাধ্যমে বন্য প্রাণিনিধন আইনত দণ্ডনীয়। তদন্তসাপেক্ষে প্রয়োজনীয় আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
স্থানীয় বাসিন্দাদের দাবি, ১৯ ডিসেম্বর হরিশ্চন্দ্রকাঠি বিলে সরিষা চাষের জন্য বীজ বপন করেন তালা মহিলা কলেজের প্রদর্শক আবদুল বারী। পাখির আক্রমণ থেকে ফসল রক্ষার উদ্দেশ্যে বীজে বিষ মাখানো হয়। পরদিন ওই ক্ষেতে কবুতর ও ঘুঘু পাখির ব্যাপক বিচরণ লক্ষ করা যায়। এর পর থেকে একে একে পাখিগুলো অসুস্থ হয়ে মারা যেতে থাকে। এ পর্যন্ত ঘটনাস্থল ও আশপাশের এলাকা থেকে ১০০টির বেশি কবুতর এবং একটি ঘুঘু পাখির মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে।
হরিশ্চন্দ্রকাঠি গ্রামের বাসিন্দা জিন্নাত খাঁ ও হায়দার আলী বলেন, ‘আমাদের অনেক কবুতর মারা গেছে। এগুলো আমাদের শখ আর জীবিকার অংশ। এমন ক্ষতি আগে কখনো হয়নি।’
রহিমাবাদ গ্রামের আজিজ সরদার বলেন, ‘এক দিনেই আমার ২৪টি কবুতর মারা গেছে। পাখিরা তো জানে না বীজে বিষ মাখানো আছে। এ ক্ষতির বিচার চাই।’ ক্ষতিগ্রস্ত ব্যক্তিরা এ ঘটনার সুষ্ঠু তদন্ত, ক্ষতিপূরণ এবং দায়ীদের বিরুদ্ধে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি জানিয়েছেন।
তালা মহিলা কলেজের প্রদর্শক আবদুল বারীকে ফোন করলে নম্বর বন্ধ পাওয়া যায়। তাঁর ভাই অবসরপ্রাপ্ত সেনাসদস্য আবদুল মজিদ বলেন, কাজটি ঠিক হয়নি।
তালা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শহিদুল ইসলাম বলেন, ‘ঘটনাটির বিষয়ে আমি শুনেছি। এ ঘটনায় কেউ অভিযোগ দিলে মামলা নেওয়া হবে। পাশাপাশি যেন এ ধরনের ঘটনার পুনরাবৃত্তি না ঘটে, সে বিষয়ে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’

সাতক্ষীরার তালায় ফসল রক্ষার নামে বিষ মাখানো সরিষার বীজ ছিটিয়ে পাখিনিধনের অভিযোগ পাওয়া গেছে।
বিষ মাখানো বীজ খেয়ে শতাধিক কবুতর ও ঘুঘু পাখি মারা গেছে। এ ঘটনায় স্থানীয় বাসিন্দাদের মধ্যে ক্ষোভ বিরাজ করছে।
গতকাল শনিবার (২০ ডিসেম্বর) বিকেল থেকে উপজেলার হরিশ্চন্দ্রকাঠি গ্রামে একের পর এক কবুতর ও ঘুঘু পাখি মরে পড়ে থাকতে দেখা যায়। খবর ছড়িয়ে পড়লে আজ রোববার (২১ ডিসেম্বর) ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেন খুলনা বন বিভাগের ওয়াইল্ডলাইফ অ্যান্ড বায়োডাইভারসিটি কনজারভেশন অফিসার তন্ময় আচার্য্য।
ঘটনাস্থল পরিদর্শন করে তন্ময় আচার্য্য সাংবাদিকদের জানান, এটি অত্যন্ত দুঃখজনক ও অপরাধমূলক ঘটনা। বিষ প্রয়োগের মাধ্যমে বন্য প্রাণিনিধন আইনত দণ্ডনীয়। তদন্তসাপেক্ষে প্রয়োজনীয় আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
স্থানীয় বাসিন্দাদের দাবি, ১৯ ডিসেম্বর হরিশ্চন্দ্রকাঠি বিলে সরিষা চাষের জন্য বীজ বপন করেন তালা মহিলা কলেজের প্রদর্শক আবদুল বারী। পাখির আক্রমণ থেকে ফসল রক্ষার উদ্দেশ্যে বীজে বিষ মাখানো হয়। পরদিন ওই ক্ষেতে কবুতর ও ঘুঘু পাখির ব্যাপক বিচরণ লক্ষ করা যায়। এর পর থেকে একে একে পাখিগুলো অসুস্থ হয়ে মারা যেতে থাকে। এ পর্যন্ত ঘটনাস্থল ও আশপাশের এলাকা থেকে ১০০টির বেশি কবুতর এবং একটি ঘুঘু পাখির মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে।
হরিশ্চন্দ্রকাঠি গ্রামের বাসিন্দা জিন্নাত খাঁ ও হায়দার আলী বলেন, ‘আমাদের অনেক কবুতর মারা গেছে। এগুলো আমাদের শখ আর জীবিকার অংশ। এমন ক্ষতি আগে কখনো হয়নি।’
রহিমাবাদ গ্রামের আজিজ সরদার বলেন, ‘এক দিনেই আমার ২৪টি কবুতর মারা গেছে। পাখিরা তো জানে না বীজে বিষ মাখানো আছে। এ ক্ষতির বিচার চাই।’ ক্ষতিগ্রস্ত ব্যক্তিরা এ ঘটনার সুষ্ঠু তদন্ত, ক্ষতিপূরণ এবং দায়ীদের বিরুদ্ধে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি জানিয়েছেন।
তালা মহিলা কলেজের প্রদর্শক আবদুল বারীকে ফোন করলে নম্বর বন্ধ পাওয়া যায়। তাঁর ভাই অবসরপ্রাপ্ত সেনাসদস্য আবদুল মজিদ বলেন, কাজটি ঠিক হয়নি।
তালা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শহিদুল ইসলাম বলেন, ‘ঘটনাটির বিষয়ে আমি শুনেছি। এ ঘটনায় কেউ অভিযোগ দিলে মামলা নেওয়া হবে। পাশাপাশি যেন এ ধরনের ঘটনার পুনরাবৃত্তি না ঘটে, সে বিষয়ে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’

সূর্যের আলো তখনো ফোটেনি। শীতের এই সময়ে মাদারবাড়ি এলাকার পানির ট্যাংক রেলস্টেশনের পাশের বস্তির বাসিন্দা ঝর্ণা আক্তারের পরিবারের সবাই ছিলেন গভীর ঘুমে। আচমকা ‘আগুন, আগুন’ চিৎকারে জেগে ওঠেন তাঁরা।
২৩ ডিসেম্বর ২০২১
নিরাপত্তা শঙ্কার কারণে ক্লাস-পরীক্ষা বর্জনের ঘোষণা দিয়েছেন রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের (রাবি) কম্পিউটার সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের সহকারী অধ্যাপক কাজী জাহিদ। আজ রোববার (২১ ডিসেম্বর) নিজের ফেসবুক টাইমলাইনে এক পোস্টে কাজী জাহিদ এ ঘোষণা দেন।
১৮ মিনিট আগে
জমির ধান কাটা হয়ে গেছে। সেখানে নড়বড়ে কয়েকটি বাঁশের ওপর কাত হয়ে পড়ে রয়েছে একটি বিদ্যুতের খুঁটি। খুঁটির আশপাশে মাঠে লোকজন নতুন ফসল বপনের কাজ করছেন। কেউ কেউ গরু-ছাগল চরাচ্ছেন। সেখানে বাঁশের ওপর কোনো রকমভাবে ভর দিয়ে রাখা খুঁটিটি যেকোনো মুহূর্তে ভেঙে পড়তে পারে।
৩৯ মিনিট আগে
অস্ত্রের লাইসেন্স নবায়ন করতে গিয়ে ঝালকাঠি জেলা আওয়ামী লীগের সাবেক নেতা আফজাল হোসেন রানাকে আটক করেছে জেলা গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি)। আজ রোববার ঝালকাঠি জেলা প্রশাসকের কার্যালয় থেকে তাঁকে আটক করা হয়। পরে তাঁকে একটি বিস্ফোরক মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগেনান্দাইল (ময়মনসিংহ) প্রতিনিধি

জমির ধান কাটা হয়ে গেছে। সেখানে নড়বড়ে কয়েকটি বাঁশের ওপর কাত হয়ে পড়ে রয়েছে একটি বিদ্যুতের খুঁটি। খুঁটির আশপাশে মাঠে লোকজন নতুন ফসল বপনের কাজ করছেন। কেউ কেউ গরু-ছাগল চরাচ্ছেন। সেখানে বাঁশের ওপর কোনো রকমভাবে ভর দিয়ে রাখা খুঁটিটি যেকোনো মুহূর্তে ভেঙে পড়তে পারে। এতে বিদ্যুতের তার ছিঁড়ে ঘটে যেতে পারে বড় কোনো দুর্ঘটনা।
সম্প্রতি সরেজমিনে ময়মনসিংহের ঈশ্বরগঞ্জ উপজেলার চরপুবাইল গ্রামে ঝুঁকিপূর্ণ অবস্থায় থাকা ৪৮০ ভোল্টেজের বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ডের (পিডিবি) খুঁটিটি চোখে পড়ে। ছয় মাস ধরে খুঁটিটি এভাবে বাঁশ দিয়ে ঠেকিয়ে রাখা হয়েছে বলে গ্রামবাসীরা জানিয়েছেন। তাঁরা বলছেন, একবার সোজা করে দেওয়ার পর ফের হেলে পড়লেও খুঁটিটি স্থায়ীভাবে মেরামত বা প্রতিস্থাপনের কোনো উদ্যোগ নেয়নি সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ। স্কুলসংলগ্ন কৃষি এলাকায় এভাবে উচ্চ ভোল্টেজের খুঁটি ঝুলে থাকায় স্থানীয় বাসিন্দাসহ কৃষকেরা আতঙ্কে রয়েছেন।
জানা গেছে, সদর ইউনিয়নের চরপুবাইল সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের পাশ দিয়ে যাওয়া পিডিবির বিদ্যুতের তার সংযুক্ত খুঁটিটি ছয় মাস আগে একটি ধানখেতে উপড়ে পড়ে। এতে বিদ্যুতায়িত হয়ে খেতের পানিতে থাকা মাছসহ বিভিন্ন জলজ প্রাণী মারা যায়। পরে বিদ্যুৎ অফিসের লোকজন ঘটনাস্থলে এসে খুঁটিটি বাঁশের ওপর ঠেকিয়ে বিদ্যুৎ সরবরাহ চালু করেন। এর পর থেকে বাঁশের ওপর ঠেকিয়ে রেখেই ঝুঁকিপূর্ণভাবে বিদ্যুতের লাইন চালু রাখা হয়েছে। দীর্ঘদিন ধরে ব্যবহৃত বাঁশগুলো নরম হয়ে পচন ধরেছে। এই অবস্থায়ই খুঁটির আশপাশে কৃষকেরা কাজ করেন। চরান গরু-ছাগল।
স্থানীয় বাসিন্দা মো. আল-আমিন বলেন, ‘খুঁটির নিচেই আমাদের খেত। কাজ করতে নামলেই ভয় লাগে—এই বুঝি খুঁটি ভেঙে পড়ল বা তার ছিঁড়ে পড়ল। এমন অবস্থায় দিনের পর দিন খেতে কাজ করা খুবই ঝুঁকি হয়ে দাঁড়িয়েছে।’
আরেক বাসিন্দা মো. মামুন মিয়া বলেন, খুঁটি পড়ে যাওয়ার সময় মাছসহ সব জলজ প্রাণী মরে গিয়েছিল। তখন বলা হয়েছিল, দ্রুত খুঁটিটি ঠিক করা হবে। কিন্তু ছয় মাস পার হলেও শুধু বাঁশে ঠেস দিয়েই খুঁটিটি রাখা হয়েছে।
স্থানীয় সাবেক ইউপি সদস্য মো. আবুল কাশেম বলেন, এর আগেও কয়েক দফা খুঁটিটি উপড়ে পড়েছে। গত দুই বছর ধরে এমন সমস্যা চলছে। তখনো এমন বাঁশ দিয়ে কাজ চালানো হয়। বিষয়টি একাধিকবার বিদ্যুৎ অফিস কর্তৃপক্ষকে জানানো হয়েছে। কিন্তু বিষয়টি তারা আমলেই নিচ্ছে না।
এ বিষয়ে ঈশ্বরগঞ্জ আবাসিক উপসহকারী প্রকৌশলী (বিদ্যুৎ) রেজাউল করিম বলেন, ‘বিষয়টি কেউ লিখিত কিংবা মৌখিকভাবেও জানায়নি। যেহেতু জেনেছি, আমি দ্রুত খুঁটিটি স্থায়ীভাবে প্রতিস্থাপনের ব্যবস্থা করে দেব।’

জমির ধান কাটা হয়ে গেছে। সেখানে নড়বড়ে কয়েকটি বাঁশের ওপর কাত হয়ে পড়ে রয়েছে একটি বিদ্যুতের খুঁটি। খুঁটির আশপাশে মাঠে লোকজন নতুন ফসল বপনের কাজ করছেন। কেউ কেউ গরু-ছাগল চরাচ্ছেন। সেখানে বাঁশের ওপর কোনো রকমভাবে ভর দিয়ে রাখা খুঁটিটি যেকোনো মুহূর্তে ভেঙে পড়তে পারে। এতে বিদ্যুতের তার ছিঁড়ে ঘটে যেতে পারে বড় কোনো দুর্ঘটনা।
সম্প্রতি সরেজমিনে ময়মনসিংহের ঈশ্বরগঞ্জ উপজেলার চরপুবাইল গ্রামে ঝুঁকিপূর্ণ অবস্থায় থাকা ৪৮০ ভোল্টেজের বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ডের (পিডিবি) খুঁটিটি চোখে পড়ে। ছয় মাস ধরে খুঁটিটি এভাবে বাঁশ দিয়ে ঠেকিয়ে রাখা হয়েছে বলে গ্রামবাসীরা জানিয়েছেন। তাঁরা বলছেন, একবার সোজা করে দেওয়ার পর ফের হেলে পড়লেও খুঁটিটি স্থায়ীভাবে মেরামত বা প্রতিস্থাপনের কোনো উদ্যোগ নেয়নি সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ। স্কুলসংলগ্ন কৃষি এলাকায় এভাবে উচ্চ ভোল্টেজের খুঁটি ঝুলে থাকায় স্থানীয় বাসিন্দাসহ কৃষকেরা আতঙ্কে রয়েছেন।
জানা গেছে, সদর ইউনিয়নের চরপুবাইল সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের পাশ দিয়ে যাওয়া পিডিবির বিদ্যুতের তার সংযুক্ত খুঁটিটি ছয় মাস আগে একটি ধানখেতে উপড়ে পড়ে। এতে বিদ্যুতায়িত হয়ে খেতের পানিতে থাকা মাছসহ বিভিন্ন জলজ প্রাণী মারা যায়। পরে বিদ্যুৎ অফিসের লোকজন ঘটনাস্থলে এসে খুঁটিটি বাঁশের ওপর ঠেকিয়ে বিদ্যুৎ সরবরাহ চালু করেন। এর পর থেকে বাঁশের ওপর ঠেকিয়ে রেখেই ঝুঁকিপূর্ণভাবে বিদ্যুতের লাইন চালু রাখা হয়েছে। দীর্ঘদিন ধরে ব্যবহৃত বাঁশগুলো নরম হয়ে পচন ধরেছে। এই অবস্থায়ই খুঁটির আশপাশে কৃষকেরা কাজ করেন। চরান গরু-ছাগল।
স্থানীয় বাসিন্দা মো. আল-আমিন বলেন, ‘খুঁটির নিচেই আমাদের খেত। কাজ করতে নামলেই ভয় লাগে—এই বুঝি খুঁটি ভেঙে পড়ল বা তার ছিঁড়ে পড়ল। এমন অবস্থায় দিনের পর দিন খেতে কাজ করা খুবই ঝুঁকি হয়ে দাঁড়িয়েছে।’
আরেক বাসিন্দা মো. মামুন মিয়া বলেন, খুঁটি পড়ে যাওয়ার সময় মাছসহ সব জলজ প্রাণী মরে গিয়েছিল। তখন বলা হয়েছিল, দ্রুত খুঁটিটি ঠিক করা হবে। কিন্তু ছয় মাস পার হলেও শুধু বাঁশে ঠেস দিয়েই খুঁটিটি রাখা হয়েছে।
স্থানীয় সাবেক ইউপি সদস্য মো. আবুল কাশেম বলেন, এর আগেও কয়েক দফা খুঁটিটি উপড়ে পড়েছে। গত দুই বছর ধরে এমন সমস্যা চলছে। তখনো এমন বাঁশ দিয়ে কাজ চালানো হয়। বিষয়টি একাধিকবার বিদ্যুৎ অফিস কর্তৃপক্ষকে জানানো হয়েছে। কিন্তু বিষয়টি তারা আমলেই নিচ্ছে না।
এ বিষয়ে ঈশ্বরগঞ্জ আবাসিক উপসহকারী প্রকৌশলী (বিদ্যুৎ) রেজাউল করিম বলেন, ‘বিষয়টি কেউ লিখিত কিংবা মৌখিকভাবেও জানায়নি। যেহেতু জেনেছি, আমি দ্রুত খুঁটিটি স্থায়ীভাবে প্রতিস্থাপনের ব্যবস্থা করে দেব।’

সূর্যের আলো তখনো ফোটেনি। শীতের এই সময়ে মাদারবাড়ি এলাকার পানির ট্যাংক রেলস্টেশনের পাশের বস্তির বাসিন্দা ঝর্ণা আক্তারের পরিবারের সবাই ছিলেন গভীর ঘুমে। আচমকা ‘আগুন, আগুন’ চিৎকারে জেগে ওঠেন তাঁরা।
২৩ ডিসেম্বর ২০২১
নিরাপত্তা শঙ্কার কারণে ক্লাস-পরীক্ষা বর্জনের ঘোষণা দিয়েছেন রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের (রাবি) কম্পিউটার সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের সহকারী অধ্যাপক কাজী জাহিদ। আজ রোববার (২১ ডিসেম্বর) নিজের ফেসবুক টাইমলাইনে এক পোস্টে কাজী জাহিদ এ ঘোষণা দেন।
১৮ মিনিট আগে
আজিজ সরদার বলেন, ‘এক দিনেই আমার ২৪টি কবুতর মারা গেছে। পাখিরা তো জানে না বীজে বিষ মাখানো আছে। এ ক্ষতির বিচার চাই।’ ক্ষতিগ্রস্তরা এ ঘটনার সুষ্ঠু তদন্ত, ক্ষতিপূরণ এবং দায়ীদের বিরুদ্ধে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি জানিয়েছেন।
৩১ মিনিট আগে
অস্ত্রের লাইসেন্স নবায়ন করতে গিয়ে ঝালকাঠি জেলা আওয়ামী লীগের সাবেক নেতা আফজাল হোসেন রানাকে আটক করেছে জেলা গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি)। আজ রোববার ঝালকাঠি জেলা প্রশাসকের কার্যালয় থেকে তাঁকে আটক করা হয়। পরে তাঁকে একটি বিস্ফোরক মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগেঝালকাঠি প্রতিনিধি

অস্ত্রের লাইসেন্স নবায়ন করতে গিয়ে ঝালকাঠি জেলা আওয়ামী লীগের সাবেক নেতা আফজাল হোসেন রানাকে আটক করেছে জেলা গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি)। আজ রোববার ঝালকাঠি জেলা প্রশাসকের কার্যালয় থেকে তাঁকে আটক করা হয়। পরে তাঁকে একটি বিস্ফোরক মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।
জানা যায়, সকালে ঝালকাঠি জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ে নিজের অস্ত্রের লাইসেন্স নবায়নের জন্য যান আফজাল হোসেন রানা। কার্যালয় থেকে বের হওয়ার সময় গোয়েন্দা পুলিশ সদস্যরা তাঁকে আটক করে ডিবি কার্যালয়ে নিয়ে যান।
বেলা আনুমানিক ৩টার দিকে তাঁকে ঝালকাঠি সদর থানার পুলিশের কাছে হস্তান্তর করে। এরপর সদর থানার একটি বিস্ফোরক মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে আদালতে সোপর্দ করা হয়।
এ বিষয়ে জেলা গোয়েন্দা পুলিশের ওসি তৌহিদুজ্জামান জানান, সদর থানায় দায়ের করা মামলায় আফজাল হোসেন রানাকে গ্রেপ্তারের জন্য থানা-পুলিশকে ডিবি পুলিশ সহায়তা করেছে।
ঝালকাঠি সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. ইমতিয়াজ আহমেদ আজকের পত্রিকাকে জানান, আফজাল হোসেন রানাকে একটি রাজনৈতিক মামলায় গ্রেপ্তার করে আদালতে পাঠানো হয়েছে।
উল্লেখ্য, আফজাল হোসেন রানা ঝালকাঠি পৌরসভার সাবেক মেয়র। তিনি ঝালকাঠি জেলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক ও যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক হিসেবে পৃথক দুই মেয়াদে দায়িত্ব পালন করেন। তবে স্থানীয় সংসদ সদস্য আমির হোসেন আমুর বিরোধী অবস্থানে যাওয়ায় দলীয় শৃঙ্খলাভঙ্গের অভিযোগে তাঁকে সব পদ থেকে সরিয়ে দেওয়া হয়।

অস্ত্রের লাইসেন্স নবায়ন করতে গিয়ে ঝালকাঠি জেলা আওয়ামী লীগের সাবেক নেতা আফজাল হোসেন রানাকে আটক করেছে জেলা গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি)। আজ রোববার ঝালকাঠি জেলা প্রশাসকের কার্যালয় থেকে তাঁকে আটক করা হয়। পরে তাঁকে একটি বিস্ফোরক মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।
জানা যায়, সকালে ঝালকাঠি জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ে নিজের অস্ত্রের লাইসেন্স নবায়নের জন্য যান আফজাল হোসেন রানা। কার্যালয় থেকে বের হওয়ার সময় গোয়েন্দা পুলিশ সদস্যরা তাঁকে আটক করে ডিবি কার্যালয়ে নিয়ে যান।
বেলা আনুমানিক ৩টার দিকে তাঁকে ঝালকাঠি সদর থানার পুলিশের কাছে হস্তান্তর করে। এরপর সদর থানার একটি বিস্ফোরক মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে আদালতে সোপর্দ করা হয়।
এ বিষয়ে জেলা গোয়েন্দা পুলিশের ওসি তৌহিদুজ্জামান জানান, সদর থানায় দায়ের করা মামলায় আফজাল হোসেন রানাকে গ্রেপ্তারের জন্য থানা-পুলিশকে ডিবি পুলিশ সহায়তা করেছে।
ঝালকাঠি সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. ইমতিয়াজ আহমেদ আজকের পত্রিকাকে জানান, আফজাল হোসেন রানাকে একটি রাজনৈতিক মামলায় গ্রেপ্তার করে আদালতে পাঠানো হয়েছে।
উল্লেখ্য, আফজাল হোসেন রানা ঝালকাঠি পৌরসভার সাবেক মেয়র। তিনি ঝালকাঠি জেলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক ও যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক হিসেবে পৃথক দুই মেয়াদে দায়িত্ব পালন করেন। তবে স্থানীয় সংসদ সদস্য আমির হোসেন আমুর বিরোধী অবস্থানে যাওয়ায় দলীয় শৃঙ্খলাভঙ্গের অভিযোগে তাঁকে সব পদ থেকে সরিয়ে দেওয়া হয়।

সূর্যের আলো তখনো ফোটেনি। শীতের এই সময়ে মাদারবাড়ি এলাকার পানির ট্যাংক রেলস্টেশনের পাশের বস্তির বাসিন্দা ঝর্ণা আক্তারের পরিবারের সবাই ছিলেন গভীর ঘুমে। আচমকা ‘আগুন, আগুন’ চিৎকারে জেগে ওঠেন তাঁরা।
২৩ ডিসেম্বর ২০২১
নিরাপত্তা শঙ্কার কারণে ক্লাস-পরীক্ষা বর্জনের ঘোষণা দিয়েছেন রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের (রাবি) কম্পিউটার সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের সহকারী অধ্যাপক কাজী জাহিদ। আজ রোববার (২১ ডিসেম্বর) নিজের ফেসবুক টাইমলাইনে এক পোস্টে কাজী জাহিদ এ ঘোষণা দেন।
১৮ মিনিট আগে
আজিজ সরদার বলেন, ‘এক দিনেই আমার ২৪টি কবুতর মারা গেছে। পাখিরা তো জানে না বীজে বিষ মাখানো আছে। এ ক্ষতির বিচার চাই।’ ক্ষতিগ্রস্তরা এ ঘটনার সুষ্ঠু তদন্ত, ক্ষতিপূরণ এবং দায়ীদের বিরুদ্ধে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি জানিয়েছেন।
৩১ মিনিট আগে
জমির ধান কাটা হয়ে গেছে। সেখানে নড়বড়ে কয়েকটি বাঁশের ওপর কাত হয়ে পড়ে রয়েছে একটি বিদ্যুতের খুঁটি। খুঁটির আশপাশে মাঠে লোকজন নতুন ফসল বপনের কাজ করছেন। কেউ কেউ গরু-ছাগল চরাচ্ছেন। সেখানে বাঁশের ওপর কোনো রকমভাবে ভর দিয়ে রাখা খুঁটিটি যেকোনো মুহূর্তে ভেঙে পড়তে পারে।
৩৯ মিনিট আগে