মন্টি বৈষ্ণব

ছকেবাঁধা জীবনে কাজ করতে করতে অনেকেই হাঁপিয়ে ওঠেন। তখন নিজের ইচ্ছেমতো জীবনটা সাজাতে না পারার অনুশোচনা দেখা দেয় কখনো কখনো। এতে জীবনে সাফল্য থাকলেও মন খুঁজে বেড়ায় অন্য কোনো কিছুর, যা একান্তই নিজের। যেখানে থাকবে কাজের একাগ্রতা আর ভালোবাসা। জীবনপ্রবাহের কঠিন বাস্তবতায় তেমনি এক পরিস্থিতিতে উদ্যোক্তা হওয়ার স্বপ্ন দেখেন বাগেরহাটের ঝুমকি বসু।
নারী উদ্যোক্তা ঝুমকি বসুর গ্রামের বাড়ি বাগেরহাট জেলার কার্ত্তিকদিয়া গ্রামে। সেখানেই তাঁর শৈশবের দিন কাটে। এইচএসসি পাস করার পর পড়াশোনার জন্য চলে যান কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ে। এরপর স্নাতকোত্তর করেন ঢাকার ইডেন কলেজ থেকে। উদ্ভিদবিজ্ঞান বিষয়ে পড়ার পাশাপাশি আইন নিয়েও পড়ালেখা করেন। একসময় আইনজীবী হিসেবে তালিকাভুক্ত হন ঢাকা আইনজীবী সমিতিতে। এর মধ্যে বেসরকারি একটি বিশ্ববিদ্যালয়ের পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক হিসেবে চাকরি শুরু করেন। পাঁচ বছর চাকরি করার পর সন্তান ‘গদ্য’ জন্মের পর তাঁর পক্ষে চাকরি করা আর সম্ভব হয়ে ওঠেনি। অন্য কোনো উপায় না পেয়ে ছেড়ে দেন চাকরি।
ঝুমকি বুঝতে পেরেছিলেন, সংসার-সন্তান সামলে বাসার বাইরে গিয়ে চাকরি করা তাঁর পক্ষে সম্ভব হবে না। তখন মনে মনে একটা কিছু করার তাগিদ অনুভব করতে থাকেন। ছেলে বড় হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে নিজের কিছু একটা করার সুপ্ত ইচ্ছেটাও জেগে ওঠে। একদিন বাজারে কেনাকাটা করতে গিয়ে কিছু কাঠের নকশা ও রং কিনে আনেন ঝুমকি। কারণ, সামনে ছিল ছেলের জন্মদিন। নিজের জন্য তৈরি করলেন হাতে বানানো কিছু গয়না। সেদিন অনুষ্ঠানে সবাই গয়নার প্রশংসা করলেন। আর সেই প্রশংসায় ঝুমকি বসু উৎসাহিত হয়ে সিদ্ধান্ত নেন অনলাইন ব্যবসা শুরু করার।
নারী উদ্যোক্তা ঝুমকি বসুর কাছে রূপসার শুরুর গল্পের বিষয়ে জানতে চাইলে বলেন, ‘সত্যি বলতে কি, ব্যবসার কথা যখন পরিবারের সদস্যদের প্রথম জানাই, তখন সবাই অনেক অবাক হন। প্রথমে পরিবারের কারও খুব একটা সহযোগিতা ছিল না। এমনকি আমার মা শুনেই বললেন, এত পড়ালেখা করে শেষে তুই গয়না বানাবি? মায়ের এ কথা শুনে আমার খুব মন খারাপ হয়েছিল। কিন্তু দমে যাইনি। এরপর পূজার সময় নিজে ডিজাইন করে বাড়ির সবাইকে শাড়ি, পাঞ্জাবি, ফতুয়া, ব্লাউজ ও গয়না বানিয়ে দিলাম। সেগুলো দেখে পরিবারের সবাই খুব প্রশংসা করল। আশপাশের মানুষেরও সমাদর পেলাম। এতে মনে মনে সাহস আরও বেড়ে গেল। অতি আবেগে পরদিন সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে খুলে ফেললাম একটা পেজ। সময়টা ছিল ২০১৯ সাল। সে বছরের মে মাসে শুরু করলাম অনলাইনভিত্তিক শপিং প্ল্যাটফর্ম ‘রূপসা’র যাত্রা।’

অনলাইন প্রতিষ্ঠানের জন্য কেন রূপসা নামটি পছন্দ করলেন? এ বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘অনেকেই বলেন “রূপসা” কি আপনার মেয়ের নাম? আমি বলি, হ্যাঁ, রূপসা আমার মেয়ে, আমি রূপসাকে প্রতিনিয়ত গড়ে তুলছি পরম মমতায়। আবার অনেকে জানতে চান, আপনি দক্ষিণাঞ্চলের মানুষ বলেই কি আপনার প্রতিষ্ঠানের নাম রূপসা? এ কথা সত্যি যে, দক্ষিণের মানুষ হিসেবে আমি রূপসার জোয়ার-ভাটা দেখে বড় হয়েছি। তাই এই নদীর ওপর আমার টান থাকবে, তা খুব স্বাভাবিক। এ ছাড়া “রূপসা” নামের এক চমৎকার তাৎপর্য আছে, যা আমার পেজের পণ্যের সঙ্গে মিলে যায়। “রূপসা” শব্দের অর্থ রূপসী।’
উদ্যোক্তার পাশাপাশি ঝুমকি বসু একজন আইনজীবী। এ ছাড়া তিনি দীর্ঘ সতেরো বছর বাংলাদেশ বেতারের বিভিন্ন অনুষ্ঠানের উপস্থাপনা করছেন। এর পাশাপাশি তিনি টুকটাক লেখালিখিও করেন। আগামী বছর অমর একুশে গ্রন্থমেলায় আসবে ঝুমকি বসুর প্রথম গল্পগ্রন্থ, এমনটাই জানা গেল।
পরিবার সম্পর্কে জানতে চাইলে ঝুমকি বলেন, ‘আমরা দুই বোন। মা অবসরপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষিকা। বাবা একসময় ব্যবসা করতেন। এখন বয়স হয়েছে তাই অবসরেই আছেন। বোন সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষক। আমার স্বামী একটি অনলাইন নিউজ পোর্টালের জয়েন্ট নিউজ এডিটর এবং লেখালিখি করেন। একমাত্র সন্তান ‘গদ্য’ দ্বিতীয় শ্রেণিতে পড়ছে। আমার মাসহ পরিবারের সবাই এখন ‘রূপসা’র কাজে সহযোগিতা করেন। সত্যি বলতে কি, প্রথমে কেউ ব্যাপারটায় তেমন গুরুত্ব দেননি। পড়াশোনা করলেই চাকরি করতে হবে—এটাই ছিল সবার বদ্ধমূল ধারণা। কিন্তু সময় গড়ানোর পর সবার ধারণা বদলে গেল। এখন আমার বাবা-মা, বোন, শাশুড়িমা, স্বামী এমনকি আমার সাত বছরের শিশুসন্তানও আমাকে সহযোগিতা করে। এ ছাড়া সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমের কিছু গ্রুপ আমার পরিচিতি বাড়াতে যথেষ্ট সহযোগিতা করছে।’
রূপসার শুরুটা কীভাবে হলো আর এখন কী কী পণ্য তৈরি করছেন—জানতে চাইলে ঝুমকি বলেন, ‘প্রথমে কাজ শুরু করি হাতে তৈরি বিভিন্ন গয়না দিয়ে। আমি নিজে টিপ পরতে খুব ভালোবাসি। পেজের প্রথম দিকে টিপ নিয়ে কাজ শুরু করেছিলাম। তখন টিপ হয়ে যায় আমার পেজের সিগনেচার প্রোডাক্ট। এরপর নিজে ডিজাইন করে ব্লকপ্রিন্টের শাড়ি, পাঞ্জাবি, ব্লাউজ ও বাচ্চাদের শাড়িও করতে শুরু করলাম। এ ছাড়া জামদানি ব্লকের মাস্ক করেছি। সেগুলোও অনেকে বেশ পছন্দ করছেন। আবার কাঠের নানা পণ্য যেমন: জুয়েলারি বক্স, কয়েন বক্স, কাঠের সিঁদুর বক্স, মেডিসিন বক্স নিয়েও কাজ করছি।’
উ

দ্যোক্তা হওয়ার যাত্রা কতটা কঠিন ছিল? ঝুমকি বলেন, ‘কারও কথায় কান না দিয়ে আমার মন যা চেয়েছে তাই করেছি। এখন ব্যবসা আমার নিজের। এখানে সময়ের কোনো বাধ্যবাধকতা নেই। আমি আমার কাজের সবকিছু তদারকি করতে পারছি। আর ঠিকই সময় বের করে ফেলতে পারছি। সন্তানকে স্কুলে দিয়ে রূপসার বিভিন্ন পণ্য তৈরি করি, ঘুম পাড়িয়ে ব্যবসার নানা কাজ করি। মোটকথা আমি আমার মতো করে সময়টা বের করে নিচ্ছি। এই সুযোগটা চাকরিতে ছিল না।’
সংসারের কাজের পাশাপাশি কীভাবে ব্যবসার কাজে সময় দেন—জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘সময় ম্যানেজ করা আমার সবচেয়ে বড় প্রতিবন্ধকতা। আমার সন্তানকে সব সময় দেখভাল করতে হয়। কারণ, সে এখনো বেশ ছোট। বাসায় তার দেখাশোনা ছাড়াও তাকে স্কুলে নিয়ে যেতে হয়। অনেক সময় আমাকে বাইরে গিয়ে কারিগর দিয়ে কাজ করাতে হয়। আবার অনেক সময় বিভিন্ন প্রোডাক্ট সংগ্রহ করার জন্য বাইরে যেতে হয়। সন্তানকে বাসায় একা রেখে আমি বের হতে পারি না, আমাকে অপেক্ষা করতে হয় শুক্রবারের জন্য। আমার স্বামীর অফিস ছুটির দিনে শুধু আমি বাইরের কাজ করতে পারি। আমার পুরোটা সময় যদি আমি রূপসার পেছনে ব্যয় করতে পারতাম, তাহলে অনেক ভালো হতো। কিন্তু সংসার-সন্তান সামলে পুরোটা সময় দেওয়া আমার পক্ষে সম্ভব হয়ে ওঠে না।’
এ দেশের সমাজ বাস্তবতায় নারীদের মূল্যায়নই-বা কেমন? এই প্রসঙ্গে জানতে চাইলে ঝুমকি শোনান, ‘আমাদের মতো উন্নয়নশীল দেশে নারীর সর্বস্তরের অংশগ্রহণ এখনো সুনিশ্চিত হয়নি। সব কাজে নারীর অংশগ্রহণ সমাজ স্বাভাবিকভাবে নিতে পারে না। কিছু মানুষের একটা ধারণা যে, ব্যবসা নারীর জন্য নয়। কিন্তু এই ধারণা ভেঙে দিয়েছে আজকের নারীসমাজ। অর্থনীতিতে নারীর অবদান এখন ব্যাপকভাবে বেড়েছে, বিশেষ করে করোনাকালে। ঘরে বসে সংসার সামলে শুধু গৃহিণী না হয়ে নারীরা যে অর্থনৈতিকভাবে স্বাবলম্বী হতে পারে, তা আজকের ই-কমার্স এবং এফ-কমার্স খাতে চোখ রাখলেই বুঝতে পারা যায়।’
সেই সঙ্গে উদ্যোক্তা হওয়ার পথের কাঁটাগুলোও মনে করিয়ে দিয়েছেন ঝুমকি। তিনি বলছিলেন, ‘উদ্যোক্তা হতে হলে অনেক কটু কথা শুনতে হয়, বিশেষ করে ব্যবসা শুরুর প্রথম দিকে। কিন্তু সেসব কথা শুনে পিছিয়ে পড়লে বা মন খারাপ করলে চলবে না। নিজের স্বপ্ন নিয়ে এগিয়ে যেতে হবে। মানুষের কথাকে গুরুত্ব না দিয়ে নিজে কী করতে চাই, সেটা ঠিক করতে হবে। আর ধৈর্য ধরে কাজ করে যেতে পারলে সফলতা আসবেই।’
ঝুমকি বলেন, ‘আমি রূপসার কাজ শুরু করি মাত্র পাঁচ শ টাকা দিয়ে। আর এখন প্রতি মাসে গড় আয় প্রায় ৫০ হাজার টাকা। বর্তমানে সার্বক্ষণিকভাবে দুজন শ্রমিক আমার সঙ্গে কাজ করছেন। তবে আমার যখন যেমন কাজের চাপ থাকে, সেই অনুযায়ী শ্রমিকের সংখ্যা বাড়াই। অনলাইনে বিক্রির পাশাপাশি বিভিন্ন মেলায় অংশ নিয়েও আমি ব্যাপক সাড়া পেয়েছি।’
ঝুমকির স্বপ্ন, ‘রূপসা’ একদিন দেশ ছাপিয়ে বিদেশেও দাপিয়ে বেড়াবে। সেই স্বপ্নপূরণের ইঙ্গিত অবশ্য মিলছে। দুই বছর ধরে ইউরোপ ও আমেরিকায় যেতে শুরু করেছে রূপসার পণ্য। ‘রূপসা’কে একটি ব্র্যান্ড হিসেবে পরিচিত করে তুলতে চান ঝুমকি। সেই লক্ষ্যেই চলছে পথচলা।

ছকেবাঁধা জীবনে কাজ করতে করতে অনেকেই হাঁপিয়ে ওঠেন। তখন নিজের ইচ্ছেমতো জীবনটা সাজাতে না পারার অনুশোচনা দেখা দেয় কখনো কখনো। এতে জীবনে সাফল্য থাকলেও মন খুঁজে বেড়ায় অন্য কোনো কিছুর, যা একান্তই নিজের। যেখানে থাকবে কাজের একাগ্রতা আর ভালোবাসা। জীবনপ্রবাহের কঠিন বাস্তবতায় তেমনি এক পরিস্থিতিতে উদ্যোক্তা হওয়ার স্বপ্ন দেখেন বাগেরহাটের ঝুমকি বসু।
নারী উদ্যোক্তা ঝুমকি বসুর গ্রামের বাড়ি বাগেরহাট জেলার কার্ত্তিকদিয়া গ্রামে। সেখানেই তাঁর শৈশবের দিন কাটে। এইচএসসি পাস করার পর পড়াশোনার জন্য চলে যান কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ে। এরপর স্নাতকোত্তর করেন ঢাকার ইডেন কলেজ থেকে। উদ্ভিদবিজ্ঞান বিষয়ে পড়ার পাশাপাশি আইন নিয়েও পড়ালেখা করেন। একসময় আইনজীবী হিসেবে তালিকাভুক্ত হন ঢাকা আইনজীবী সমিতিতে। এর মধ্যে বেসরকারি একটি বিশ্ববিদ্যালয়ের পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক হিসেবে চাকরি শুরু করেন। পাঁচ বছর চাকরি করার পর সন্তান ‘গদ্য’ জন্মের পর তাঁর পক্ষে চাকরি করা আর সম্ভব হয়ে ওঠেনি। অন্য কোনো উপায় না পেয়ে ছেড়ে দেন চাকরি।
ঝুমকি বুঝতে পেরেছিলেন, সংসার-সন্তান সামলে বাসার বাইরে গিয়ে চাকরি করা তাঁর পক্ষে সম্ভব হবে না। তখন মনে মনে একটা কিছু করার তাগিদ অনুভব করতে থাকেন। ছেলে বড় হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে নিজের কিছু একটা করার সুপ্ত ইচ্ছেটাও জেগে ওঠে। একদিন বাজারে কেনাকাটা করতে গিয়ে কিছু কাঠের নকশা ও রং কিনে আনেন ঝুমকি। কারণ, সামনে ছিল ছেলের জন্মদিন। নিজের জন্য তৈরি করলেন হাতে বানানো কিছু গয়না। সেদিন অনুষ্ঠানে সবাই গয়নার প্রশংসা করলেন। আর সেই প্রশংসায় ঝুমকি বসু উৎসাহিত হয়ে সিদ্ধান্ত নেন অনলাইন ব্যবসা শুরু করার।
নারী উদ্যোক্তা ঝুমকি বসুর কাছে রূপসার শুরুর গল্পের বিষয়ে জানতে চাইলে বলেন, ‘সত্যি বলতে কি, ব্যবসার কথা যখন পরিবারের সদস্যদের প্রথম জানাই, তখন সবাই অনেক অবাক হন। প্রথমে পরিবারের কারও খুব একটা সহযোগিতা ছিল না। এমনকি আমার মা শুনেই বললেন, এত পড়ালেখা করে শেষে তুই গয়না বানাবি? মায়ের এ কথা শুনে আমার খুব মন খারাপ হয়েছিল। কিন্তু দমে যাইনি। এরপর পূজার সময় নিজে ডিজাইন করে বাড়ির সবাইকে শাড়ি, পাঞ্জাবি, ফতুয়া, ব্লাউজ ও গয়না বানিয়ে দিলাম। সেগুলো দেখে পরিবারের সবাই খুব প্রশংসা করল। আশপাশের মানুষেরও সমাদর পেলাম। এতে মনে মনে সাহস আরও বেড়ে গেল। অতি আবেগে পরদিন সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে খুলে ফেললাম একটা পেজ। সময়টা ছিল ২০১৯ সাল। সে বছরের মে মাসে শুরু করলাম অনলাইনভিত্তিক শপিং প্ল্যাটফর্ম ‘রূপসা’র যাত্রা।’

অনলাইন প্রতিষ্ঠানের জন্য কেন রূপসা নামটি পছন্দ করলেন? এ বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘অনেকেই বলেন “রূপসা” কি আপনার মেয়ের নাম? আমি বলি, হ্যাঁ, রূপসা আমার মেয়ে, আমি রূপসাকে প্রতিনিয়ত গড়ে তুলছি পরম মমতায়। আবার অনেকে জানতে চান, আপনি দক্ষিণাঞ্চলের মানুষ বলেই কি আপনার প্রতিষ্ঠানের নাম রূপসা? এ কথা সত্যি যে, দক্ষিণের মানুষ হিসেবে আমি রূপসার জোয়ার-ভাটা দেখে বড় হয়েছি। তাই এই নদীর ওপর আমার টান থাকবে, তা খুব স্বাভাবিক। এ ছাড়া “রূপসা” নামের এক চমৎকার তাৎপর্য আছে, যা আমার পেজের পণ্যের সঙ্গে মিলে যায়। “রূপসা” শব্দের অর্থ রূপসী।’
উদ্যোক্তার পাশাপাশি ঝুমকি বসু একজন আইনজীবী। এ ছাড়া তিনি দীর্ঘ সতেরো বছর বাংলাদেশ বেতারের বিভিন্ন অনুষ্ঠানের উপস্থাপনা করছেন। এর পাশাপাশি তিনি টুকটাক লেখালিখিও করেন। আগামী বছর অমর একুশে গ্রন্থমেলায় আসবে ঝুমকি বসুর প্রথম গল্পগ্রন্থ, এমনটাই জানা গেল।
পরিবার সম্পর্কে জানতে চাইলে ঝুমকি বলেন, ‘আমরা দুই বোন। মা অবসরপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষিকা। বাবা একসময় ব্যবসা করতেন। এখন বয়স হয়েছে তাই অবসরেই আছেন। বোন সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষক। আমার স্বামী একটি অনলাইন নিউজ পোর্টালের জয়েন্ট নিউজ এডিটর এবং লেখালিখি করেন। একমাত্র সন্তান ‘গদ্য’ দ্বিতীয় শ্রেণিতে পড়ছে। আমার মাসহ পরিবারের সবাই এখন ‘রূপসা’র কাজে সহযোগিতা করেন। সত্যি বলতে কি, প্রথমে কেউ ব্যাপারটায় তেমন গুরুত্ব দেননি। পড়াশোনা করলেই চাকরি করতে হবে—এটাই ছিল সবার বদ্ধমূল ধারণা। কিন্তু সময় গড়ানোর পর সবার ধারণা বদলে গেল। এখন আমার বাবা-মা, বোন, শাশুড়িমা, স্বামী এমনকি আমার সাত বছরের শিশুসন্তানও আমাকে সহযোগিতা করে। এ ছাড়া সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমের কিছু গ্রুপ আমার পরিচিতি বাড়াতে যথেষ্ট সহযোগিতা করছে।’
রূপসার শুরুটা কীভাবে হলো আর এখন কী কী পণ্য তৈরি করছেন—জানতে চাইলে ঝুমকি বলেন, ‘প্রথমে কাজ শুরু করি হাতে তৈরি বিভিন্ন গয়না দিয়ে। আমি নিজে টিপ পরতে খুব ভালোবাসি। পেজের প্রথম দিকে টিপ নিয়ে কাজ শুরু করেছিলাম। তখন টিপ হয়ে যায় আমার পেজের সিগনেচার প্রোডাক্ট। এরপর নিজে ডিজাইন করে ব্লকপ্রিন্টের শাড়ি, পাঞ্জাবি, ব্লাউজ ও বাচ্চাদের শাড়িও করতে শুরু করলাম। এ ছাড়া জামদানি ব্লকের মাস্ক করেছি। সেগুলোও অনেকে বেশ পছন্দ করছেন। আবার কাঠের নানা পণ্য যেমন: জুয়েলারি বক্স, কয়েন বক্স, কাঠের সিঁদুর বক্স, মেডিসিন বক্স নিয়েও কাজ করছি।’
উ

দ্যোক্তা হওয়ার যাত্রা কতটা কঠিন ছিল? ঝুমকি বলেন, ‘কারও কথায় কান না দিয়ে আমার মন যা চেয়েছে তাই করেছি। এখন ব্যবসা আমার নিজের। এখানে সময়ের কোনো বাধ্যবাধকতা নেই। আমি আমার কাজের সবকিছু তদারকি করতে পারছি। আর ঠিকই সময় বের করে ফেলতে পারছি। সন্তানকে স্কুলে দিয়ে রূপসার বিভিন্ন পণ্য তৈরি করি, ঘুম পাড়িয়ে ব্যবসার নানা কাজ করি। মোটকথা আমি আমার মতো করে সময়টা বের করে নিচ্ছি। এই সুযোগটা চাকরিতে ছিল না।’
সংসারের কাজের পাশাপাশি কীভাবে ব্যবসার কাজে সময় দেন—জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘সময় ম্যানেজ করা আমার সবচেয়ে বড় প্রতিবন্ধকতা। আমার সন্তানকে সব সময় দেখভাল করতে হয়। কারণ, সে এখনো বেশ ছোট। বাসায় তার দেখাশোনা ছাড়াও তাকে স্কুলে নিয়ে যেতে হয়। অনেক সময় আমাকে বাইরে গিয়ে কারিগর দিয়ে কাজ করাতে হয়। আবার অনেক সময় বিভিন্ন প্রোডাক্ট সংগ্রহ করার জন্য বাইরে যেতে হয়। সন্তানকে বাসায় একা রেখে আমি বের হতে পারি না, আমাকে অপেক্ষা করতে হয় শুক্রবারের জন্য। আমার স্বামীর অফিস ছুটির দিনে শুধু আমি বাইরের কাজ করতে পারি। আমার পুরোটা সময় যদি আমি রূপসার পেছনে ব্যয় করতে পারতাম, তাহলে অনেক ভালো হতো। কিন্তু সংসার-সন্তান সামলে পুরোটা সময় দেওয়া আমার পক্ষে সম্ভব হয়ে ওঠে না।’
এ দেশের সমাজ বাস্তবতায় নারীদের মূল্যায়নই-বা কেমন? এই প্রসঙ্গে জানতে চাইলে ঝুমকি শোনান, ‘আমাদের মতো উন্নয়নশীল দেশে নারীর সর্বস্তরের অংশগ্রহণ এখনো সুনিশ্চিত হয়নি। সব কাজে নারীর অংশগ্রহণ সমাজ স্বাভাবিকভাবে নিতে পারে না। কিছু মানুষের একটা ধারণা যে, ব্যবসা নারীর জন্য নয়। কিন্তু এই ধারণা ভেঙে দিয়েছে আজকের নারীসমাজ। অর্থনীতিতে নারীর অবদান এখন ব্যাপকভাবে বেড়েছে, বিশেষ করে করোনাকালে। ঘরে বসে সংসার সামলে শুধু গৃহিণী না হয়ে নারীরা যে অর্থনৈতিকভাবে স্বাবলম্বী হতে পারে, তা আজকের ই-কমার্স এবং এফ-কমার্স খাতে চোখ রাখলেই বুঝতে পারা যায়।’
সেই সঙ্গে উদ্যোক্তা হওয়ার পথের কাঁটাগুলোও মনে করিয়ে দিয়েছেন ঝুমকি। তিনি বলছিলেন, ‘উদ্যোক্তা হতে হলে অনেক কটু কথা শুনতে হয়, বিশেষ করে ব্যবসা শুরুর প্রথম দিকে। কিন্তু সেসব কথা শুনে পিছিয়ে পড়লে বা মন খারাপ করলে চলবে না। নিজের স্বপ্ন নিয়ে এগিয়ে যেতে হবে। মানুষের কথাকে গুরুত্ব না দিয়ে নিজে কী করতে চাই, সেটা ঠিক করতে হবে। আর ধৈর্য ধরে কাজ করে যেতে পারলে সফলতা আসবেই।’
ঝুমকি বলেন, ‘আমি রূপসার কাজ শুরু করি মাত্র পাঁচ শ টাকা দিয়ে। আর এখন প্রতি মাসে গড় আয় প্রায় ৫০ হাজার টাকা। বর্তমানে সার্বক্ষণিকভাবে দুজন শ্রমিক আমার সঙ্গে কাজ করছেন। তবে আমার যখন যেমন কাজের চাপ থাকে, সেই অনুযায়ী শ্রমিকের সংখ্যা বাড়াই। অনলাইনে বিক্রির পাশাপাশি বিভিন্ন মেলায় অংশ নিয়েও আমি ব্যাপক সাড়া পেয়েছি।’
ঝুমকির স্বপ্ন, ‘রূপসা’ একদিন দেশ ছাপিয়ে বিদেশেও দাপিয়ে বেড়াবে। সেই স্বপ্নপূরণের ইঙ্গিত অবশ্য মিলছে। দুই বছর ধরে ইউরোপ ও আমেরিকায় যেতে শুরু করেছে রূপসার পণ্য। ‘রূপসা’কে একটি ব্র্যান্ড হিসেবে পরিচিত করে তুলতে চান ঝুমকি। সেই লক্ষ্যেই চলছে পথচলা।

সারা দেশের সাত হাজার ডিস্ট্রিবিউটর ফিল্ড ফোর্সের মধ্য থেকে সেরা পারফরম্যান্সের জন্য ৭০ জনকে বিশেষ সম্মাননা দিয়েছে ডাক বিভাগের ডিজিটাল আর্থিক লেনদেন সেবা নগদ। রাজধানীর একটি হোটেলে গতকাল বুধবার (১৭ ডিসেম্বর) ‘নগদ ফিল্ড চ্যাম্পিয়ন ২০২৫’ নামের এই সম্মাননা অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।
১ দিন আগে
তথ্যসেবা আরও সহজ ও কার্যকর করার লক্ষ্যে ইনফরমেশন হেল্প ডেস্ক স্থাপন করেছে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই)। আজ বৃহস্পতিবার (১৮ ডিসেম্বর) ডিএসইর ভারপ্রাপ্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) মোহাম্মদ আসাদুর রহমান এই ইনফরমেশন হেল্প ডেস্ক উদ্বোধন করেন।
১ দিন আগে
বাংলাদেশ মনিটরের পক্ষে চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন সম্পাদক কাজী ওয়াহিদুল আলম। গ্যালাক্সি গ্রুপের পক্ষে লিড স্পনসর চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন প্রতিষ্ঠানটির ব্যবস্থাপনা পরিচালক আহমেদ ইউসুফ ওয়ালিদ। অন্যদিকে ইন্টারকন্টিনেন্টাল ঢাকার পক্ষে হসপিটালিটি পার্টনার চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন হোটেলটির জেনারেল...
১ দিন আগে
আজ বৃহস্পতিবার এক বিজ্ঞপ্তিতে এনবিআর জানায়, প্রাথমিকভাবে যশোরের বেনাপোল কাস্টম হাউসে ১৫ ডিসেম্বর থেকে এই সাব-মডিউলের পাইলট কার্যক্রম শুরু হয়েছে। এর আগে ট্রাক প্রবেশ ও বহির্গমনের তথ্য ম্যানুয়াল পদ্ধতিতে সংরক্ষণ করা হতো, যা সময়সাপেক্ষ ও ত্রুটিপূর্ণ হওয়ার ঝুঁকি ছিল।
১ দিন আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

সারা দেশের সাত হাজার ডিস্ট্রিবিউটর ফিল্ড ফোর্সের মধ্য থেকে সেরা পারফরম্যান্সের জন্য ৭০ জনকে বিশেষ সম্মাননা দিয়েছে ডাক বিভাগের ডিজিটাল আর্থিক লেনদেন সেবা নগদ।
রাজধানীর একটি হোটেলে গতকাল বুধবার (১৭ ডিসেম্বর) ‘নগদ ফিল্ড চ্যাম্পিয়ন ২০২৫’ নামের এই সম্মাননা অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।
অনুষ্ঠান চলাকালে ডিস্ট্রিবিউটর ফিল্ড ফোর্সদের পারফরম্যান্সের জন্য বিশেষ বোনাসের ঘোষণা দেন বাংলাদেশ ব্যাংকনিযুক্ত নগদের প্রশাসক মো. মোতাছিম বিল্লাহ। ঘোষণার সঙ্গে সঙ্গে ৭০ জনের নগদ অ্যাকাউন্টে চলে যায় এই অর্থ।
দেশের প্রত্যন্ত এলাকা থেকে ঢাকায় আসা-যাওয়া, খাওয়া, হোটেলে অবস্থানসহ অন্য সব খরচ নগদের পক্ষ থেকে বহন করা হয়।
সেরা পারফর্মারদের অভিনন্দন জানিয়ে নগদের প্রশাসক মো. মোতাছিম বিল্লাহ বলেন, অনেক চ্যালেঞ্জের মাঝেও বাজারে নগদ একটা ভালো প্রতিদ্বন্দ্বিতা গড়ে তুলেছে। বাংলাদেশে ক্যাশলেস লেনদেনের আরও প্রসার ঘটাতে নগদ ভূমিকা রাখবে বলে সরকারের নীতিনির্ধারকদের প্রত্যাশা রয়েছে। সুতরাং, যত অপপ্রচারই নগদকে নিয়ে হোক না কেন, সেসবে কান না দিয়ে নগদের সাফল্যের জন্য সবাইকে কাজ করতে হবে।
নগদের সেবার প্রসার ঘটাতে এ সময় মোতাছিম বিল্লাহ ডিস্ট্রিবিউটর ফিল্ড ফোর্সদের কাছ থেকে নগদ বিষয়ে পরামর্শ ও সুপারিশ জানতে চান। তাঁদের সুপারিশের পরিপ্রেক্ষিতে নগদ প্রশাসক বলেন, অল্প সময়ের ভেতরই সেবার কলেবর আরও বাড়বে নগদে। ফলে লেনদেনের অঙ্ক যেমন অনেক গুণ বাড়বে, একই সঙ্গে গ্রাহকেরাও অনেক বেশি উপকৃত হবেন।
অনুষ্ঠানে বাংলাদেশ ব্যাংকনিযুক্ত নগদের জ্যেষ্ঠ সহযোগী প্রশাসক মো. হাবিবুর রহমান, ডাক বিভাগনিযুক্ত নগদের জ্যেষ্ঠ সহযোগী প্রশাসক মো. আবু তালেব, নগদের চিফ কমার্শিয়াল অফিসার মোহাম্মদ শাহীন সারওয়ার ভূঁইয়া বক্তব্য দেন।
বক্তারা বলেন, আগামী বছরে বিদেশ থেকে আসা রেমিট্যান্স, বাংলা কিউআর, সব আর্থিক প্রতিষ্ঠানের লেনদেনের জন্য আন্তসংযোগ গেম চেঞ্জারের ভূমিকা পালন করবে নগদ। ফলে ২০২৬ সাল নগদের সেরা সাফল্যের বছর হবে বলেও মনে করেন তাঁরা।

সারা দেশের সাত হাজার ডিস্ট্রিবিউটর ফিল্ড ফোর্সের মধ্য থেকে সেরা পারফরম্যান্সের জন্য ৭০ জনকে বিশেষ সম্মাননা দিয়েছে ডাক বিভাগের ডিজিটাল আর্থিক লেনদেন সেবা নগদ।
রাজধানীর একটি হোটেলে গতকাল বুধবার (১৭ ডিসেম্বর) ‘নগদ ফিল্ড চ্যাম্পিয়ন ২০২৫’ নামের এই সম্মাননা অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।
অনুষ্ঠান চলাকালে ডিস্ট্রিবিউটর ফিল্ড ফোর্সদের পারফরম্যান্সের জন্য বিশেষ বোনাসের ঘোষণা দেন বাংলাদেশ ব্যাংকনিযুক্ত নগদের প্রশাসক মো. মোতাছিম বিল্লাহ। ঘোষণার সঙ্গে সঙ্গে ৭০ জনের নগদ অ্যাকাউন্টে চলে যায় এই অর্থ।
দেশের প্রত্যন্ত এলাকা থেকে ঢাকায় আসা-যাওয়া, খাওয়া, হোটেলে অবস্থানসহ অন্য সব খরচ নগদের পক্ষ থেকে বহন করা হয়।
সেরা পারফর্মারদের অভিনন্দন জানিয়ে নগদের প্রশাসক মো. মোতাছিম বিল্লাহ বলেন, অনেক চ্যালেঞ্জের মাঝেও বাজারে নগদ একটা ভালো প্রতিদ্বন্দ্বিতা গড়ে তুলেছে। বাংলাদেশে ক্যাশলেস লেনদেনের আরও প্রসার ঘটাতে নগদ ভূমিকা রাখবে বলে সরকারের নীতিনির্ধারকদের প্রত্যাশা রয়েছে। সুতরাং, যত অপপ্রচারই নগদকে নিয়ে হোক না কেন, সেসবে কান না দিয়ে নগদের সাফল্যের জন্য সবাইকে কাজ করতে হবে।
নগদের সেবার প্রসার ঘটাতে এ সময় মোতাছিম বিল্লাহ ডিস্ট্রিবিউটর ফিল্ড ফোর্সদের কাছ থেকে নগদ বিষয়ে পরামর্শ ও সুপারিশ জানতে চান। তাঁদের সুপারিশের পরিপ্রেক্ষিতে নগদ প্রশাসক বলেন, অল্প সময়ের ভেতরই সেবার কলেবর আরও বাড়বে নগদে। ফলে লেনদেনের অঙ্ক যেমন অনেক গুণ বাড়বে, একই সঙ্গে গ্রাহকেরাও অনেক বেশি উপকৃত হবেন।
অনুষ্ঠানে বাংলাদেশ ব্যাংকনিযুক্ত নগদের জ্যেষ্ঠ সহযোগী প্রশাসক মো. হাবিবুর রহমান, ডাক বিভাগনিযুক্ত নগদের জ্যেষ্ঠ সহযোগী প্রশাসক মো. আবু তালেব, নগদের চিফ কমার্শিয়াল অফিসার মোহাম্মদ শাহীন সারওয়ার ভূঁইয়া বক্তব্য দেন।
বক্তারা বলেন, আগামী বছরে বিদেশ থেকে আসা রেমিট্যান্স, বাংলা কিউআর, সব আর্থিক প্রতিষ্ঠানের লেনদেনের জন্য আন্তসংযোগ গেম চেঞ্জারের ভূমিকা পালন করবে নগদ। ফলে ২০২৬ সাল নগদের সেরা সাফল্যের বছর হবে বলেও মনে করেন তাঁরা।

ঝুমকি বলেন, ‘আমি রূপসার কাজ শুরু করি মাত্র পাঁচ শ টাকা দিয়ে। আর এখন প্রতি মাসে গড় আয় প্রায় ৫০ হাজার টাকা। বর্তমানে সার্বক্ষণিকভাবে দুজন শ্রমিক আমার সঙ্গে কাজ করছেন। তবে আমার যখন যেমন কাজের চাপ থাকে, সেই অনুযায়ী শ্রমিকের সংখ্যা বাড়াই। অনলাইনে বিক্রির পাশাপাশি বিভিন্ন মেলায় অংশ নিয়েও আমি ব্যাপক সাড়া প
২০ ডিসেম্বর ২০২১
তথ্যসেবা আরও সহজ ও কার্যকর করার লক্ষ্যে ইনফরমেশন হেল্প ডেস্ক স্থাপন করেছে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই)। আজ বৃহস্পতিবার (১৮ ডিসেম্বর) ডিএসইর ভারপ্রাপ্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) মোহাম্মদ আসাদুর রহমান এই ইনফরমেশন হেল্প ডেস্ক উদ্বোধন করেন।
১ দিন আগে
বাংলাদেশ মনিটরের পক্ষে চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন সম্পাদক কাজী ওয়াহিদুল আলম। গ্যালাক্সি গ্রুপের পক্ষে লিড স্পনসর চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন প্রতিষ্ঠানটির ব্যবস্থাপনা পরিচালক আহমেদ ইউসুফ ওয়ালিদ। অন্যদিকে ইন্টারকন্টিনেন্টাল ঢাকার পক্ষে হসপিটালিটি পার্টনার চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন হোটেলটির জেনারেল...
১ দিন আগে
আজ বৃহস্পতিবার এক বিজ্ঞপ্তিতে এনবিআর জানায়, প্রাথমিকভাবে যশোরের বেনাপোল কাস্টম হাউসে ১৫ ডিসেম্বর থেকে এই সাব-মডিউলের পাইলট কার্যক্রম শুরু হয়েছে। এর আগে ট্রাক প্রবেশ ও বহির্গমনের তথ্য ম্যানুয়াল পদ্ধতিতে সংরক্ষণ করা হতো, যা সময়সাপেক্ষ ও ত্রুটিপূর্ণ হওয়ার ঝুঁকি ছিল।
১ দিন আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

তথ্যসেবা আরও সহজ ও কার্যকর করার লক্ষ্যে ইনফরমেশন হেল্প ডেস্ক স্থাপন করেছে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই)। আজ বৃহস্পতিবার (১৮ ডিসেম্বর) ডিএসইর ভারপ্রাপ্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) মোহাম্মদ আসাদুর রহমান এই ইনফরমেশন হেল্প ডেস্ক উদ্বোধন করেন।
উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে ডিএসইর প্রধান প্রযুক্তি কর্মকর্তা ড. আসিফুর রহমান, প্রধান আর্থিক কর্মকর্তা মো. ছামিউল ইসলাম, প্রধান রেগুলেটরি কর্মকর্তা মো. শফিকুল ইসলাম ভূঁইয়াসহ ডিএসইর ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
এ সময় মোহাম্মদ আসাদুর রহমান বলেন, ইনফরমেশন হেল্প ডেস্কের মাধ্যমে পুঁজিবাজারসংশ্লিষ্ট তথ্য প্রদান আরও সহজ হবে এবং বিনিয়োগকারী ও অন্য অংশীজনদের বিভিন্ন জিজ্ঞাসার দ্রুত ও কার্যকর সমাধান নিশ্চিত করা সম্ভব হবে। এর ফলে ডিএসইর সেবার মান আরও গ্রাহকবান্ধব ও স্বচ্ছ হবে।
ডিএসইর এমডি আশা প্রকাশ করেন, এই হেল্প ডেস্ক ডিএসইর বাজার অংশগ্রহণকারীদের আস্থা বাড়াতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে।
পুঁজিবাজারসংক্রান্ত সব ধরনের তথ্যের জন্য +৮৮-০২-৪১০৪০১৮৯, ০৯৬৬৬৭০২০৭০ নম্বরে যোগাযোগ করা যাবে বলে অনুষ্ঠানে জানানো হয়।

তথ্যসেবা আরও সহজ ও কার্যকর করার লক্ষ্যে ইনফরমেশন হেল্প ডেস্ক স্থাপন করেছে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই)। আজ বৃহস্পতিবার (১৮ ডিসেম্বর) ডিএসইর ভারপ্রাপ্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) মোহাম্মদ আসাদুর রহমান এই ইনফরমেশন হেল্প ডেস্ক উদ্বোধন করেন।
উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে ডিএসইর প্রধান প্রযুক্তি কর্মকর্তা ড. আসিফুর রহমান, প্রধান আর্থিক কর্মকর্তা মো. ছামিউল ইসলাম, প্রধান রেগুলেটরি কর্মকর্তা মো. শফিকুল ইসলাম ভূঁইয়াসহ ডিএসইর ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
এ সময় মোহাম্মদ আসাদুর রহমান বলেন, ইনফরমেশন হেল্প ডেস্কের মাধ্যমে পুঁজিবাজারসংশ্লিষ্ট তথ্য প্রদান আরও সহজ হবে এবং বিনিয়োগকারী ও অন্য অংশীজনদের বিভিন্ন জিজ্ঞাসার দ্রুত ও কার্যকর সমাধান নিশ্চিত করা সম্ভব হবে। এর ফলে ডিএসইর সেবার মান আরও গ্রাহকবান্ধব ও স্বচ্ছ হবে।
ডিএসইর এমডি আশা প্রকাশ করেন, এই হেল্প ডেস্ক ডিএসইর বাজার অংশগ্রহণকারীদের আস্থা বাড়াতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে।
পুঁজিবাজারসংক্রান্ত সব ধরনের তথ্যের জন্য +৮৮-০২-৪১০৪০১৮৯, ০৯৬৬৬৭০২০৭০ নম্বরে যোগাযোগ করা যাবে বলে অনুষ্ঠানে জানানো হয়।

ঝুমকি বলেন, ‘আমি রূপসার কাজ শুরু করি মাত্র পাঁচ শ টাকা দিয়ে। আর এখন প্রতি মাসে গড় আয় প্রায় ৫০ হাজার টাকা। বর্তমানে সার্বক্ষণিকভাবে দুজন শ্রমিক আমার সঙ্গে কাজ করছেন। তবে আমার যখন যেমন কাজের চাপ থাকে, সেই অনুযায়ী শ্রমিকের সংখ্যা বাড়াই। অনলাইনে বিক্রির পাশাপাশি বিভিন্ন মেলায় অংশ নিয়েও আমি ব্যাপক সাড়া প
২০ ডিসেম্বর ২০২১
সারা দেশের সাত হাজার ডিস্ট্রিবিউটর ফিল্ড ফোর্সের মধ্য থেকে সেরা পারফরম্যান্সের জন্য ৭০ জনকে বিশেষ সম্মাননা দিয়েছে ডাক বিভাগের ডিজিটাল আর্থিক লেনদেন সেবা নগদ। রাজধানীর একটি হোটেলে গতকাল বুধবার (১৭ ডিসেম্বর) ‘নগদ ফিল্ড চ্যাম্পিয়ন ২০২৫’ নামের এই সম্মাননা অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।
১ দিন আগে
বাংলাদেশ মনিটরের পক্ষে চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন সম্পাদক কাজী ওয়াহিদুল আলম। গ্যালাক্সি গ্রুপের পক্ষে লিড স্পনসর চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন প্রতিষ্ঠানটির ব্যবস্থাপনা পরিচালক আহমেদ ইউসুফ ওয়ালিদ। অন্যদিকে ইন্টারকন্টিনেন্টাল ঢাকার পক্ষে হসপিটালিটি পার্টনার চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন হোটেলটির জেনারেল...
১ দিন আগে
আজ বৃহস্পতিবার এক বিজ্ঞপ্তিতে এনবিআর জানায়, প্রাথমিকভাবে যশোরের বেনাপোল কাস্টম হাউসে ১৫ ডিসেম্বর থেকে এই সাব-মডিউলের পাইলট কার্যক্রম শুরু হয়েছে। এর আগে ট্রাক প্রবেশ ও বহির্গমনের তথ্য ম্যানুয়াল পদ্ধতিতে সংরক্ষণ করা হতো, যা সময়সাপেক্ষ ও ত্রুটিপূর্ণ হওয়ার ঝুঁকি ছিল।
১ দিন আগেবিশেষ প্রতিনিধি, ঢাকা

দেশের অন্যতম ভ্রমণ ও পর্যটনবিষয়ক প্রকাশনা বাংলাদেশ মনিটর আয়োজিত ‘বাংলাদেশ ট্রাভেল, ট্যুরিজম ও হসপিটালিটি অ্যাওয়ার্ড (BTTHA) ২০২৫’-এর লিড স্পনসর হিসেবে চুক্তিবদ্ধ হয়েছে দেশের ভ্রমণশিল্পের শীর্ষস্থানীয় প্রতিষ্ঠান গ্যালাক্সি গ্রুপ।
একই সঙ্গে পাঁচ তারকা হোটেল ইন্টারকন্টিনেন্টাল ঢাকা এই আয়োজনের হসপিটালিটি পার্টনার হিসেবে দায়িত্ব পালন করবে।
দেশের ভ্রমণ, পর্যটন ও আতিথেয়তা শিল্পে একমাত্র স্বীকৃত এই পুরস্কার প্রদান অনুষ্ঠানটি এবার দ্বিতীয়বারের মতো অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে।
গতকাল বুধবার ইন্টারকন্টিনেন্টাল ঢাকা হোটেলে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে সংশ্লিষ্ট চুক্তিসমূহ স্বাক্ষরিত হয়।
বাংলাদেশ মনিটরের পক্ষে চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন সম্পাদক কাজী ওয়াহিদুল আলম। গ্যালাক্সি গ্রুপের পক্ষে লিড স্পনসর চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন প্রতিষ্ঠানটির ব্যবস্থাপনা পরিচালক আহমেদ ইউসুফ ওয়ালিদ। অন্যদিকে ইন্টারকন্টিনেন্টাল ঢাকার পক্ষে হসপিটালিটি পার্টনার চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন হোটেলটির জেনারেল ম্যানেজার ডেভিড ও’ হ্যানলন।
চুক্তি স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে বাংলাদেশ মনিটরের সম্পাদক কাজী ওয়াহিদুল আলম বলেন, গ্যালাক্সি ও ইন্টারকন্টিনেন্টাল ঢাকার সম্পৃক্ততায় অ্যাওয়ার্ড প্রোগ্রামের মর্যাদা ও পরিসর আরও বৃদ্ধি পাবে। এর মাধ্যমে দেশের ভ্রমণ ও আতিথেয়তা শিল্পে উৎকর্ষতা অর্জন এবং উত্তম চর্চা উৎসাহিত হবে বলে তিনি আশাবাদ ব্যক্ত করেন।
গ্যালাক্সি গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক আহমেদ ইউসুফ ওয়ালিদ বলেন, পর্যটন ও আতিথেয়তা খাতে উদ্ভাবন, সেবার মান এবং টেকসই উন্নয়নকে স্বীকৃতি প্রদানকারী একটি মহতী উদ্যোগের সঙ্গে যুক্ত হতে পেরে তারা গর্বিত।
ইন্টারকন্টিনেন্টাল ঢাকার জেনারেল ম্যানেজার ডেভিড ও’ হ্যানলন বিশ্বমানের আতিথেয়তা প্রদানের পাশাপাশি অসাধারণ অর্জনকে স্বীকৃতি দেওয়ার লক্ষ্যে এমন একটি আন্তর্জাতিক মানসম্পন্ন প্ল্যাটফর্মের সঙ্গে যুক্ত থাকার অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত করেন।
চলতি বছর ২৫টি ক্যাটাগরিতে ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানকে পুরস্কারের জন্য মনোনীত করা হয়েছে। শুধু আবেদনকারী ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানই পুরস্কারের জন্য বিবেচিত হবে। সমাজের বিভিন্ন স্তরের প্রতিনিধিত্বকারী অভিজ্ঞ ব্যক্তিদের সমন্বয়ে গঠিত একটি বিচারক প্যানেল বিশেষজ্ঞদের মূল্যায়ন এবং পাবলিক ভোটিংয়ের ভিত্তিতে বিজয়ীদের চূড়ান্ত করবেন।
এবার নতুন করে যুক্ত করা হয়েছে দুটি বিশেষ ক্যাটাগরি—সর্বাধিক পর্যটনবান্ধব বিদেশি গন্তব্য, বাংলাদেশের সর্বাধিক জনপ্রিয় পর্যটন স্পট। এই দুটি ক্যাটাগরির বিজয়ী সরাসরি পাবলিক ভোটিংয়ের মাধ্যমে নির্ধারিত হবে।
বাংলাদেশের পর্যটন ইকোসিস্টেমের উন্নয়নে উল্লেখযোগ্য অবদান রাখা ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানকে সম্মাননা জানানোর লক্ষ্যে বাংলাদেশ মনিটর ২০২৪ সালে প্রথমবারের মতো এই পুরস্কারের প্রবর্তন করে।
প্রথম আসরের সাফল্যের ধারাবাহিকতায় এ বছর আরও বৃহৎ পরিসরে এই আয়োজন করা হচ্ছে, যেখানে অংশগ্রহণের সংখ্যা বৃদ্ধি এবং আন্তর্জাতিক পর্যায়ে দৃশ্যমানতা বাড়ানোর উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।

দেশের অন্যতম ভ্রমণ ও পর্যটনবিষয়ক প্রকাশনা বাংলাদেশ মনিটর আয়োজিত ‘বাংলাদেশ ট্রাভেল, ট্যুরিজম ও হসপিটালিটি অ্যাওয়ার্ড (BTTHA) ২০২৫’-এর লিড স্পনসর হিসেবে চুক্তিবদ্ধ হয়েছে দেশের ভ্রমণশিল্পের শীর্ষস্থানীয় প্রতিষ্ঠান গ্যালাক্সি গ্রুপ।
একই সঙ্গে পাঁচ তারকা হোটেল ইন্টারকন্টিনেন্টাল ঢাকা এই আয়োজনের হসপিটালিটি পার্টনার হিসেবে দায়িত্ব পালন করবে।
দেশের ভ্রমণ, পর্যটন ও আতিথেয়তা শিল্পে একমাত্র স্বীকৃত এই পুরস্কার প্রদান অনুষ্ঠানটি এবার দ্বিতীয়বারের মতো অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে।
গতকাল বুধবার ইন্টারকন্টিনেন্টাল ঢাকা হোটেলে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে সংশ্লিষ্ট চুক্তিসমূহ স্বাক্ষরিত হয়।
বাংলাদেশ মনিটরের পক্ষে চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন সম্পাদক কাজী ওয়াহিদুল আলম। গ্যালাক্সি গ্রুপের পক্ষে লিড স্পনসর চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন প্রতিষ্ঠানটির ব্যবস্থাপনা পরিচালক আহমেদ ইউসুফ ওয়ালিদ। অন্যদিকে ইন্টারকন্টিনেন্টাল ঢাকার পক্ষে হসপিটালিটি পার্টনার চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন হোটেলটির জেনারেল ম্যানেজার ডেভিড ও’ হ্যানলন।
চুক্তি স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে বাংলাদেশ মনিটরের সম্পাদক কাজী ওয়াহিদুল আলম বলেন, গ্যালাক্সি ও ইন্টারকন্টিনেন্টাল ঢাকার সম্পৃক্ততায় অ্যাওয়ার্ড প্রোগ্রামের মর্যাদা ও পরিসর আরও বৃদ্ধি পাবে। এর মাধ্যমে দেশের ভ্রমণ ও আতিথেয়তা শিল্পে উৎকর্ষতা অর্জন এবং উত্তম চর্চা উৎসাহিত হবে বলে তিনি আশাবাদ ব্যক্ত করেন।
গ্যালাক্সি গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক আহমেদ ইউসুফ ওয়ালিদ বলেন, পর্যটন ও আতিথেয়তা খাতে উদ্ভাবন, সেবার মান এবং টেকসই উন্নয়নকে স্বীকৃতি প্রদানকারী একটি মহতী উদ্যোগের সঙ্গে যুক্ত হতে পেরে তারা গর্বিত।
ইন্টারকন্টিনেন্টাল ঢাকার জেনারেল ম্যানেজার ডেভিড ও’ হ্যানলন বিশ্বমানের আতিথেয়তা প্রদানের পাশাপাশি অসাধারণ অর্জনকে স্বীকৃতি দেওয়ার লক্ষ্যে এমন একটি আন্তর্জাতিক মানসম্পন্ন প্ল্যাটফর্মের সঙ্গে যুক্ত থাকার অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত করেন।
চলতি বছর ২৫টি ক্যাটাগরিতে ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানকে পুরস্কারের জন্য মনোনীত করা হয়েছে। শুধু আবেদনকারী ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানই পুরস্কারের জন্য বিবেচিত হবে। সমাজের বিভিন্ন স্তরের প্রতিনিধিত্বকারী অভিজ্ঞ ব্যক্তিদের সমন্বয়ে গঠিত একটি বিচারক প্যানেল বিশেষজ্ঞদের মূল্যায়ন এবং পাবলিক ভোটিংয়ের ভিত্তিতে বিজয়ীদের চূড়ান্ত করবেন।
এবার নতুন করে যুক্ত করা হয়েছে দুটি বিশেষ ক্যাটাগরি—সর্বাধিক পর্যটনবান্ধব বিদেশি গন্তব্য, বাংলাদেশের সর্বাধিক জনপ্রিয় পর্যটন স্পট। এই দুটি ক্যাটাগরির বিজয়ী সরাসরি পাবলিক ভোটিংয়ের মাধ্যমে নির্ধারিত হবে।
বাংলাদেশের পর্যটন ইকোসিস্টেমের উন্নয়নে উল্লেখযোগ্য অবদান রাখা ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানকে সম্মাননা জানানোর লক্ষ্যে বাংলাদেশ মনিটর ২০২৪ সালে প্রথমবারের মতো এই পুরস্কারের প্রবর্তন করে।
প্রথম আসরের সাফল্যের ধারাবাহিকতায় এ বছর আরও বৃহৎ পরিসরে এই আয়োজন করা হচ্ছে, যেখানে অংশগ্রহণের সংখ্যা বৃদ্ধি এবং আন্তর্জাতিক পর্যায়ে দৃশ্যমানতা বাড়ানোর উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।

ঝুমকি বলেন, ‘আমি রূপসার কাজ শুরু করি মাত্র পাঁচ শ টাকা দিয়ে। আর এখন প্রতি মাসে গড় আয় প্রায় ৫০ হাজার টাকা। বর্তমানে সার্বক্ষণিকভাবে দুজন শ্রমিক আমার সঙ্গে কাজ করছেন। তবে আমার যখন যেমন কাজের চাপ থাকে, সেই অনুযায়ী শ্রমিকের সংখ্যা বাড়াই। অনলাইনে বিক্রির পাশাপাশি বিভিন্ন মেলায় অংশ নিয়েও আমি ব্যাপক সাড়া প
২০ ডিসেম্বর ২০২১
সারা দেশের সাত হাজার ডিস্ট্রিবিউটর ফিল্ড ফোর্সের মধ্য থেকে সেরা পারফরম্যান্সের জন্য ৭০ জনকে বিশেষ সম্মাননা দিয়েছে ডাক বিভাগের ডিজিটাল আর্থিক লেনদেন সেবা নগদ। রাজধানীর একটি হোটেলে গতকাল বুধবার (১৭ ডিসেম্বর) ‘নগদ ফিল্ড চ্যাম্পিয়ন ২০২৫’ নামের এই সম্মাননা অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।
১ দিন আগে
তথ্যসেবা আরও সহজ ও কার্যকর করার লক্ষ্যে ইনফরমেশন হেল্প ডেস্ক স্থাপন করেছে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই)। আজ বৃহস্পতিবার (১৮ ডিসেম্বর) ডিএসইর ভারপ্রাপ্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) মোহাম্মদ আসাদুর রহমান এই ইনফরমেশন হেল্প ডেস্ক উদ্বোধন করেন।
১ দিন আগে
আজ বৃহস্পতিবার এক বিজ্ঞপ্তিতে এনবিআর জানায়, প্রাথমিকভাবে যশোরের বেনাপোল কাস্টম হাউসে ১৫ ডিসেম্বর থেকে এই সাব-মডিউলের পাইলট কার্যক্রম শুরু হয়েছে। এর আগে ট্রাক প্রবেশ ও বহির্গমনের তথ্য ম্যানুয়াল পদ্ধতিতে সংরক্ষণ করা হতো, যা সময়সাপেক্ষ ও ত্রুটিপূর্ণ হওয়ার ঝুঁকি ছিল।
১ দিন আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

ভারত থেকে আমদানি করা পণ্যবাহী ট্রাকের চলাচল আরও স্বচ্ছ ও প্রযুক্তিনির্ভর করতে অ্যাসাইকুডা ওয়ার্ল্ড সিস্টেমে ‘ট্রাক মুভমেন্ট’ নামে নতুন একটি সাব-মডিউল চালু করেছে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর)। এর মাধ্যমে প্রতিটি ভারতীয় পণ্যবাহী ট্রাকের প্রবেশ, অবস্থানকাল এবং খালি ট্রাকের ফেরত-সংক্রান্ত তথ্য ইলেকট্রনিকভাবে সংরক্ষণ করা হবে।
আজ বৃহস্পতিবার (১৮ ডিসেম্বর) এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানায় এনবিআর।
এনবিআর জানায়, প্রাথমিকভাবে যশোরের বেনাপোল কাস্টম হাউসে ১৫ ডিসেম্বর থেকে এই সাব-মডিউলের পাইলট কার্যক্রম শুরু হয়েছে। এর আগে ট্রাক প্রবেশ ও বহির্গমনের তথ্য ম্যানুয়াল পদ্ধতিতে সংরক্ষণ করা হতো, যা সময়সাপেক্ষ ও ত্রুটিপূর্ণ হওয়ার ঝুঁকি ছিল।
নতুন মডিউল চালুর ফলে ভারতীয় প্রতিটি ট্রাকের আগমন ও বহির্গমনের প্রকৃত তথ্য স্বয়ংক্রিয়ভাবে সংরক্ষিত থাকবে। এতে ট্রাকের অবস্থানকাল নির্ধারণ, সীমান্ত এলাকায় ট্রাক চলাচল কার্যকরভাবে মনিটরিং এবং রিয়েল-টাইম রিপোর্ট তৈরি করা সম্ভব হবে। পাশাপাশি তথ্য ব্যবস্থাপনায় দক্ষতা বাড়বে, রাজস্বহানি রোধে সহায়ক হবে এবং স্বচ্ছতা ও জবাবদিহি নিশ্চিত হবে বলে জানিয়েছে এনবিআর।
এনবিআরের বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়, সীমান্ত বাণিজ্য ব্যবস্থাপনায় এই ডিজিটাল উদ্যোগ গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে। ট্রাক চলাচলের নির্ভুল তথ্য থাকায় শুল্ক ও কর ব্যবস্থাপনায় নজরদারি জোরদার হবে, একই সঙ্গে সীমান্ত সুরক্ষাও বাড়বে।
খুব শিগগির দেশের সব স্থলবন্দরে অ্যাসাইকুডা ওয়ার্ল্ড সিস্টেমের ‘ট্রাক মুভমেন্ট’ সাব-মডিউলটি লাইভ অপারেশনে আনার পরিকল্পনা রয়েছে এনবিআরের। এতে স্থলবন্দরভিত্তিক আমদানি কার্যক্রম আরও গতিশীল ও আধুনিক হবে বলে মনে করছেন সংশ্লিষ্টরা।

ভারত থেকে আমদানি করা পণ্যবাহী ট্রাকের চলাচল আরও স্বচ্ছ ও প্রযুক্তিনির্ভর করতে অ্যাসাইকুডা ওয়ার্ল্ড সিস্টেমে ‘ট্রাক মুভমেন্ট’ নামে নতুন একটি সাব-মডিউল চালু করেছে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর)। এর মাধ্যমে প্রতিটি ভারতীয় পণ্যবাহী ট্রাকের প্রবেশ, অবস্থানকাল এবং খালি ট্রাকের ফেরত-সংক্রান্ত তথ্য ইলেকট্রনিকভাবে সংরক্ষণ করা হবে।
আজ বৃহস্পতিবার (১৮ ডিসেম্বর) এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানায় এনবিআর।
এনবিআর জানায়, প্রাথমিকভাবে যশোরের বেনাপোল কাস্টম হাউসে ১৫ ডিসেম্বর থেকে এই সাব-মডিউলের পাইলট কার্যক্রম শুরু হয়েছে। এর আগে ট্রাক প্রবেশ ও বহির্গমনের তথ্য ম্যানুয়াল পদ্ধতিতে সংরক্ষণ করা হতো, যা সময়সাপেক্ষ ও ত্রুটিপূর্ণ হওয়ার ঝুঁকি ছিল।
নতুন মডিউল চালুর ফলে ভারতীয় প্রতিটি ট্রাকের আগমন ও বহির্গমনের প্রকৃত তথ্য স্বয়ংক্রিয়ভাবে সংরক্ষিত থাকবে। এতে ট্রাকের অবস্থানকাল নির্ধারণ, সীমান্ত এলাকায় ট্রাক চলাচল কার্যকরভাবে মনিটরিং এবং রিয়েল-টাইম রিপোর্ট তৈরি করা সম্ভব হবে। পাশাপাশি তথ্য ব্যবস্থাপনায় দক্ষতা বাড়বে, রাজস্বহানি রোধে সহায়ক হবে এবং স্বচ্ছতা ও জবাবদিহি নিশ্চিত হবে বলে জানিয়েছে এনবিআর।
এনবিআরের বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়, সীমান্ত বাণিজ্য ব্যবস্থাপনায় এই ডিজিটাল উদ্যোগ গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে। ট্রাক চলাচলের নির্ভুল তথ্য থাকায় শুল্ক ও কর ব্যবস্থাপনায় নজরদারি জোরদার হবে, একই সঙ্গে সীমান্ত সুরক্ষাও বাড়বে।
খুব শিগগির দেশের সব স্থলবন্দরে অ্যাসাইকুডা ওয়ার্ল্ড সিস্টেমের ‘ট্রাক মুভমেন্ট’ সাব-মডিউলটি লাইভ অপারেশনে আনার পরিকল্পনা রয়েছে এনবিআরের। এতে স্থলবন্দরভিত্তিক আমদানি কার্যক্রম আরও গতিশীল ও আধুনিক হবে বলে মনে করছেন সংশ্লিষ্টরা।

ঝুমকি বলেন, ‘আমি রূপসার কাজ শুরু করি মাত্র পাঁচ শ টাকা দিয়ে। আর এখন প্রতি মাসে গড় আয় প্রায় ৫০ হাজার টাকা। বর্তমানে সার্বক্ষণিকভাবে দুজন শ্রমিক আমার সঙ্গে কাজ করছেন। তবে আমার যখন যেমন কাজের চাপ থাকে, সেই অনুযায়ী শ্রমিকের সংখ্যা বাড়াই। অনলাইনে বিক্রির পাশাপাশি বিভিন্ন মেলায় অংশ নিয়েও আমি ব্যাপক সাড়া প
২০ ডিসেম্বর ২০২১
সারা দেশের সাত হাজার ডিস্ট্রিবিউটর ফিল্ড ফোর্সের মধ্য থেকে সেরা পারফরম্যান্সের জন্য ৭০ জনকে বিশেষ সম্মাননা দিয়েছে ডাক বিভাগের ডিজিটাল আর্থিক লেনদেন সেবা নগদ। রাজধানীর একটি হোটেলে গতকাল বুধবার (১৭ ডিসেম্বর) ‘নগদ ফিল্ড চ্যাম্পিয়ন ২০২৫’ নামের এই সম্মাননা অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।
১ দিন আগে
তথ্যসেবা আরও সহজ ও কার্যকর করার লক্ষ্যে ইনফরমেশন হেল্প ডেস্ক স্থাপন করেছে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই)। আজ বৃহস্পতিবার (১৮ ডিসেম্বর) ডিএসইর ভারপ্রাপ্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) মোহাম্মদ আসাদুর রহমান এই ইনফরমেশন হেল্প ডেস্ক উদ্বোধন করেন।
১ দিন আগে
বাংলাদেশ মনিটরের পক্ষে চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন সম্পাদক কাজী ওয়াহিদুল আলম। গ্যালাক্সি গ্রুপের পক্ষে লিড স্পনসর চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন প্রতিষ্ঠানটির ব্যবস্থাপনা পরিচালক আহমেদ ইউসুফ ওয়ালিদ। অন্যদিকে ইন্টারকন্টিনেন্টাল ঢাকার পক্ষে হসপিটালিটি পার্টনার চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন হোটেলটির জেনারেল...
১ দিন আগে