অনলাইন ডেস্ক
বাংলাদেশের শ্রমশক্তিতে নারীর অংশগ্রহণ ৪০ শতাংশের বেশি হলেও নেতৃত্বের ক্ষেত্রে এখনো তাঁরা পিছিয়ে রয়েছেন। পারিবারিক দায়িত্ব, প্রাতিষ্ঠানিক বৈষম্য এবং কাঠামোগত প্রতিবন্ধকতার কারণে অনেক নারী ক্যারিয়ারে বাধাগ্রস্ত হন, ফলে মাঝারি ও উচ্চপর্যায়ের নেতৃত্বে নারীদের অংশগ্রহণ আশঙ্কাজনকভাবে কম।
এই চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় অক্সফাম বাংলাদেশ ও ওয়াটারএইড বাংলাদেশ যৌথভাবে শুরু করেছে ‘অনির্বাণ-রাইজ অ্যান্ড লিড’ নামের একটি বিশেষ কর্মসূচি। যা ক্যারিয়ারে বিরতি নেওয়া নারীদের পুনরায় কর্মক্ষেত্রে ফিরে আসার সুযোগ তৈরি করবে এবং নেতৃত্ব বিকাশে সহায়তা করবে।
আজ শনিবার (৮ ফেব্রুয়ারি) রাজধানীর বনানীর একটি হোটেলে দিনব্যাপী আয়োজনের মধ্য দিয়ে এই কর্মসূচির আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করা হয়।
উদ্বোধন অনুষ্ঠানে লঙ্কাবাংলা ফাইন্যান্সের ব্যবস্থাপনা পরিচালক হুমাইরা আজম বলেন, সফলতা শুধু শিক্ষাগত দক্ষতার ওপর নির্ভর করে না। এর জন্য প্রয়োজন আন্তব্যক্তিক দক্ষতা, মানসিক প্রশিক্ষণ এবং অতিরিক্ত সময়কে কাজে লাগানোর কৌশল। আপনার জ্ঞান থাকলে আপনি সফল হবেন, তবে সেই সঙ্গে প্রয়োজন জোরালোভাবে কথা বলার আত্মবিশ্বাস, নিজেকে সাবলীলভাবে স্থাপনা ও চ্যালেঞ্জ মোকাবিলার সক্ষমতা।
অক্সফাম বাংলাদেশের কান্ট্রি ডিরেক্টর আশীষ দামলে বলেন, অগ্রগতির পরও অনেক নারী অদৃশ্য প্রতিবন্ধকতার সম্মুখীন হন। যা তাদের পেশাগত অগ্রগতিকে বাধাগ্রস্ত করে। এখনই সময় এমন কর্মপরিবেশ তৈরি করার, যেখানে বৈচিত্র্যময় নেতৃত্বকে স্বীকৃতি দেওয়া হবে এবং সবার জন্য সমান সুযোগ নিশ্চিত করা হবে।
ওয়াটারএইড বাংলাদেশের কান্ট্রি ডিরেক্টর হাসিন জাহান বলেন, ‘একটি ক্যারিয়ার ব্রেক কখনোই একজন নারীর সম্ভাবনা নির্ধারণ করতে পারে না। কাঠামোবদ্ধ সহায়তা ও পরামর্শ প্রদান করে আমরা নারীদের আত্মবিশ্বাসের সঙ্গে কর্মক্ষেত্রে ফিরে আসতে সাহায্য করতে পারি, যাতে তারা তাদের দক্ষতা ও অভিজ্ঞতা নিয়ে নেতৃত্বের জায়গায় অবদান রাখতে পারেন।’
অনুষ্ঠানে মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন ওয়াটারএইড বাংলাদেশের উইমেন্স রিটার্নশিপ প্রোগ্রামের প্রকল্প সমন্বয়ক নুসরাত আনোয়ার এবং অক্সফাম বাংলাদেশের ইকোনমিক ইনক্লুশন অ্যান্ড জাস্টিস বিভাগের প্রধান বিদোওরা তাহমিন খান। তাঁরা জানান, এই উদ্যোগটি নারীদের ক্যারিয়ার পরিবর্তনের চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় সাহায্য করবে এবং নেতৃত্বের পথ সুগম করবে।
বাংলাদেশের শ্রমশক্তিতে নারীর অংশগ্রহণ ৪০ শতাংশের বেশি হলেও নেতৃত্বের ক্ষেত্রে এখনো তাঁরা পিছিয়ে রয়েছেন। পারিবারিক দায়িত্ব, প্রাতিষ্ঠানিক বৈষম্য এবং কাঠামোগত প্রতিবন্ধকতার কারণে অনেক নারী ক্যারিয়ারে বাধাগ্রস্ত হন, ফলে মাঝারি ও উচ্চপর্যায়ের নেতৃত্বে নারীদের অংশগ্রহণ আশঙ্কাজনকভাবে কম।
এই চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় অক্সফাম বাংলাদেশ ও ওয়াটারএইড বাংলাদেশ যৌথভাবে শুরু করেছে ‘অনির্বাণ-রাইজ অ্যান্ড লিড’ নামের একটি বিশেষ কর্মসূচি। যা ক্যারিয়ারে বিরতি নেওয়া নারীদের পুনরায় কর্মক্ষেত্রে ফিরে আসার সুযোগ তৈরি করবে এবং নেতৃত্ব বিকাশে সহায়তা করবে।
আজ শনিবার (৮ ফেব্রুয়ারি) রাজধানীর বনানীর একটি হোটেলে দিনব্যাপী আয়োজনের মধ্য দিয়ে এই কর্মসূচির আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করা হয়।
উদ্বোধন অনুষ্ঠানে লঙ্কাবাংলা ফাইন্যান্সের ব্যবস্থাপনা পরিচালক হুমাইরা আজম বলেন, সফলতা শুধু শিক্ষাগত দক্ষতার ওপর নির্ভর করে না। এর জন্য প্রয়োজন আন্তব্যক্তিক দক্ষতা, মানসিক প্রশিক্ষণ এবং অতিরিক্ত সময়কে কাজে লাগানোর কৌশল। আপনার জ্ঞান থাকলে আপনি সফল হবেন, তবে সেই সঙ্গে প্রয়োজন জোরালোভাবে কথা বলার আত্মবিশ্বাস, নিজেকে সাবলীলভাবে স্থাপনা ও চ্যালেঞ্জ মোকাবিলার সক্ষমতা।
অক্সফাম বাংলাদেশের কান্ট্রি ডিরেক্টর আশীষ দামলে বলেন, অগ্রগতির পরও অনেক নারী অদৃশ্য প্রতিবন্ধকতার সম্মুখীন হন। যা তাদের পেশাগত অগ্রগতিকে বাধাগ্রস্ত করে। এখনই সময় এমন কর্মপরিবেশ তৈরি করার, যেখানে বৈচিত্র্যময় নেতৃত্বকে স্বীকৃতি দেওয়া হবে এবং সবার জন্য সমান সুযোগ নিশ্চিত করা হবে।
ওয়াটারএইড বাংলাদেশের কান্ট্রি ডিরেক্টর হাসিন জাহান বলেন, ‘একটি ক্যারিয়ার ব্রেক কখনোই একজন নারীর সম্ভাবনা নির্ধারণ করতে পারে না। কাঠামোবদ্ধ সহায়তা ও পরামর্শ প্রদান করে আমরা নারীদের আত্মবিশ্বাসের সঙ্গে কর্মক্ষেত্রে ফিরে আসতে সাহায্য করতে পারি, যাতে তারা তাদের দক্ষতা ও অভিজ্ঞতা নিয়ে নেতৃত্বের জায়গায় অবদান রাখতে পারেন।’
অনুষ্ঠানে মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন ওয়াটারএইড বাংলাদেশের উইমেন্স রিটার্নশিপ প্রোগ্রামের প্রকল্প সমন্বয়ক নুসরাত আনোয়ার এবং অক্সফাম বাংলাদেশের ইকোনমিক ইনক্লুশন অ্যান্ড জাস্টিস বিভাগের প্রধান বিদোওরা তাহমিন খান। তাঁরা জানান, এই উদ্যোগটি নারীদের ক্যারিয়ার পরিবর্তনের চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় সাহায্য করবে এবং নেতৃত্বের পথ সুগম করবে।
নারীবাদ একটি সামাজিক, রাজনৈতিক ও বুদ্ধিবৃত্তিক আন্দোলন, যা লিঙ্গ সমতার পক্ষে কাজ করে। নারীবাদীরা বিশ্বাস করেন যে, নারী ও পুরুষের সমান অধিকার ও সুযোগ পাওয়া উচিত এবং তারা নারী নির্যাতন, লিঙ্গবৈষম্য, ও পিতৃতন্ত্রের বিরুদ্ধে লড়াই করেন। নারী অধিকারকর্মী ও নারীবাদীরা শুধুমাত্র নারীদের অধিকারের জন্য নয়...
৩ দিন আগেসারা দেশে শিশু ও নারীদের প্রতি যৌন সহিংসতা ও নির্যাতনের ঘটনায় গভীর উদ্বেগ ও তীব্র নিন্দা জানিয়েছে শিশু সুরক্ষা এবং শিশু অধিকারের জন্য নিবেদিত ২৬টি এনজিওর (বেসরকারি সংস্থা) সমন্বয়ে গঠিত ‘শিশু যৌন নির্যাতন প্রতিরোধ নেটওয়ার্ক’।
৪ দিন আগেদেশের আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি উন্নতির মাধ্যমে নারীর নিরাপত্তা ও নারীর মানবাধিকার নিশ্চিত করার জন্য যথাযথ উদ্যোগ গ্রহনের দাবি জানিয়েছে ‘নারী ও কন্যা নির্যাতন এবং সামাজিক অনাচার প্রতিরোধ জাতীয় কমিটি’। আজ বুধবার গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিবৃতিতে কমিটির চেয়ারপারসন ব্যারিস্টার এম. আমীর-উল ইসলাম ও আহ্বায়ক ডা. ফওজ
৬ দিন আগেনারী ও শিশু ধর্ষণের প্রতিবাদে এবং ধর্ষকদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বাসভবন অভিমুখে স্মারকলিপি দেওয়ার জন্য ‘ধর্ষণ ও নিপীড়নের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ’ নামক প্ল্যাটফর্মের পদযাত্রা কর্মসূচিতে পুলিশ বাঁধা দেয় এবং একপর্যায়ে লাঠিপেটা করে...
৬ দিন আগে