আজকের পত্রিকা ডেস্ক

জাপানি এক নারী হাসপাতালে গিয়েছিলেন জরায়ুর সমস্যা সমাধানে। চিকিৎসকেরা বললেন, তেমন কিছু না, লেজার সার্জারি করলেই ঠিক হয়ে যাবে। সব আনুষ্ঠানিকতা সেরে তিনি নিশ্চিন্তে অপারেশন টেবিলে শুয়ে পড়লেন। কিন্তু কে জানত, এই সার্জারিই তাঁর জীবনের সবচেয়ে ‘জ্বলন্ত’ অভিজ্ঞতা হয়ে উঠবে!
মার্কিন সংবাদমাধ্যম সিবিএস নিউজের খবরে বলা হয়েছে, ঘটনাটি ঘটেছে টোকিও মেডিকেল ইউনিভার্সিটি হাসপাতালে। ত্রিশের কোটায় থাকা সেই নারী অস্ত্রোপচারের সময় হঠাৎ একটু পেট হালকা করতে গিয়েছিলেন। মানে, একটু বায়ু ত্যাগ করেছিলেন আরকি। আর সেই ‘বায়ুর ঝাঁজই’ লেজারের সঙ্গে মিলে এমন আগুন লাগাল যে, তাঁর পা পুড়ে গেল!
হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ বিষয়টি তদন্ত করে যে রিপোর্ট দিয়েছে, তা আরও বিস্ময়কর। এতে বলা হয়েছে, ‘রোগীর অন্ত্র থেকে নির্গত বায়ু লেজারের বিকিরণে জ্বলে উঠে আগুনের সৃষ্টি করে। সেই আগুন দ্রুত ছড়িয়ে পড়ে অস্ত্রোপচারের কাপড়ে এবং রোগীর পা দগ্ধ হয়।’
এমন ব্যতিক্রমী খবর ছড়িয়ে পড়তেই সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ঝড় ওঠে। অনেকেই ভাবছেন—এটা কি সত্যিই ঘটেছে, নাকি কোনো মজার সিনেমার দৃশ্য? নিউইয়র্কের বাসিন্দা আর্থার ব্রডস্কি তো সরাসরিই বলে ফেলেছেন, ‘এটা যেন টম অ্যান্ড জেরি বা সাউথ পার্কের কোনো পর্ব! বাস্তবে এমনটা হয় নাকি?’
স্ট্যাটেন আইল্যান্ডের অ্যাঞ্জেলিনা থমাস বলেন, ‘অপারেশনের সময় মৃত্যু ভয়ংকর ঠিকই, কিন্তু যদি সেটা শুধু বায়ু ত্যাগের কারণে হয়—তাহলে তো তা দুঃস্বপ্নের চেয়েও খারাপ!’
তবে চিকিৎসকেরা বলছেন, এমন ঘটনা ভয় পাওয়ার মতো কিছু নয়, বরং খুবই দুর্লভ। লেনক্স হিল হাসপাতালের জরুরি বিভাগের চিকিৎসক রবার্ট গ্ল্যাটার বলেন, ‘এটা খুবই অস্বাভাবিক একটা ঘটনা। আমি সন্দেহ করি—শুধু গ্যাস নয়, অন্য কিছু যেমন অ্যালকোহলজাত অ্যান্টিসেপটিক দ্রব্যও এই আগুন লাগানোর জন্য দায়ী হতে পারে। অপারেশনের আগে সেগুলো না শুকালে এমন ঝুঁকি থেকে যায়।’
তবে টোকিওর হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ এর দায় নিতে নারাজ। তাদের বক্তব্য, সব চিকিৎসা সরঞ্জাম ঠিকঠাক কাজ করছিল। অতএব, একমাত্র দোষী—রোগীর অন্ত্রের সেই ‘রহস্যময় বায়ু!’
নিউ জার্সির ডেমিয়ান হ্যান্ডজি আবার বিষয়টা একদম হালকাভাবে নিয়েছেন। তিনি বলেন, ‘দিনে দিনে এমন সব ঘটনা ঘটছে, এটা তো আর কোনো ভয়ের ব্যাপার না। বরং গল্প করার মতো জিনিস!’ এদিকে অনেকে আবার ঠাট্টা করে বলছেন, ‘লেজার সার্জারির আগে শুধু না খেয়ে থাকলেই হবে না, পেট একেবারে খালি করে আসতে হবে!’

জাপানি এক নারী হাসপাতালে গিয়েছিলেন জরায়ুর সমস্যা সমাধানে। চিকিৎসকেরা বললেন, তেমন কিছু না, লেজার সার্জারি করলেই ঠিক হয়ে যাবে। সব আনুষ্ঠানিকতা সেরে তিনি নিশ্চিন্তে অপারেশন টেবিলে শুয়ে পড়লেন। কিন্তু কে জানত, এই সার্জারিই তাঁর জীবনের সবচেয়ে ‘জ্বলন্ত’ অভিজ্ঞতা হয়ে উঠবে!
মার্কিন সংবাদমাধ্যম সিবিএস নিউজের খবরে বলা হয়েছে, ঘটনাটি ঘটেছে টোকিও মেডিকেল ইউনিভার্সিটি হাসপাতালে। ত্রিশের কোটায় থাকা সেই নারী অস্ত্রোপচারের সময় হঠাৎ একটু পেট হালকা করতে গিয়েছিলেন। মানে, একটু বায়ু ত্যাগ করেছিলেন আরকি। আর সেই ‘বায়ুর ঝাঁজই’ লেজারের সঙ্গে মিলে এমন আগুন লাগাল যে, তাঁর পা পুড়ে গেল!
হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ বিষয়টি তদন্ত করে যে রিপোর্ট দিয়েছে, তা আরও বিস্ময়কর। এতে বলা হয়েছে, ‘রোগীর অন্ত্র থেকে নির্গত বায়ু লেজারের বিকিরণে জ্বলে উঠে আগুনের সৃষ্টি করে। সেই আগুন দ্রুত ছড়িয়ে পড়ে অস্ত্রোপচারের কাপড়ে এবং রোগীর পা দগ্ধ হয়।’
এমন ব্যতিক্রমী খবর ছড়িয়ে পড়তেই সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ঝড় ওঠে। অনেকেই ভাবছেন—এটা কি সত্যিই ঘটেছে, নাকি কোনো মজার সিনেমার দৃশ্য? নিউইয়র্কের বাসিন্দা আর্থার ব্রডস্কি তো সরাসরিই বলে ফেলেছেন, ‘এটা যেন টম অ্যান্ড জেরি বা সাউথ পার্কের কোনো পর্ব! বাস্তবে এমনটা হয় নাকি?’
স্ট্যাটেন আইল্যান্ডের অ্যাঞ্জেলিনা থমাস বলেন, ‘অপারেশনের সময় মৃত্যু ভয়ংকর ঠিকই, কিন্তু যদি সেটা শুধু বায়ু ত্যাগের কারণে হয়—তাহলে তো তা দুঃস্বপ্নের চেয়েও খারাপ!’
তবে চিকিৎসকেরা বলছেন, এমন ঘটনা ভয় পাওয়ার মতো কিছু নয়, বরং খুবই দুর্লভ। লেনক্স হিল হাসপাতালের জরুরি বিভাগের চিকিৎসক রবার্ট গ্ল্যাটার বলেন, ‘এটা খুবই অস্বাভাবিক একটা ঘটনা। আমি সন্দেহ করি—শুধু গ্যাস নয়, অন্য কিছু যেমন অ্যালকোহলজাত অ্যান্টিসেপটিক দ্রব্যও এই আগুন লাগানোর জন্য দায়ী হতে পারে। অপারেশনের আগে সেগুলো না শুকালে এমন ঝুঁকি থেকে যায়।’
তবে টোকিওর হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ এর দায় নিতে নারাজ। তাদের বক্তব্য, সব চিকিৎসা সরঞ্জাম ঠিকঠাক কাজ করছিল। অতএব, একমাত্র দোষী—রোগীর অন্ত্রের সেই ‘রহস্যময় বায়ু!’
নিউ জার্সির ডেমিয়ান হ্যান্ডজি আবার বিষয়টা একদম হালকাভাবে নিয়েছেন। তিনি বলেন, ‘দিনে দিনে এমন সব ঘটনা ঘটছে, এটা তো আর কোনো ভয়ের ব্যাপার না। বরং গল্প করার মতো জিনিস!’ এদিকে অনেকে আবার ঠাট্টা করে বলছেন, ‘লেজার সার্জারির আগে শুধু না খেয়ে থাকলেই হবে না, পেট একেবারে খালি করে আসতে হবে!’

একদিন সকালে ঘুম থেকে উঠে দেখলেন, একটা ই-মেইল এসেছে যার ‘সাবজেক্ট’ অপশনে লেখা ‘টার্মিনেশন লেটার’। ঘুম ঘুম চোখে এই ই-মেইল দেখলে স্বাভাবিকভাবেই ঘুম তো থাক, অন্য সব ভাবনাও হারাম হয়ে যাওয়ার কথা! তখন ভাবনায় আসবে ঠিক কি কারণে চাকরি থেকে ছাঁটাই হতে হলো!
৩ দিন আগে
বিবাহবহির্ভূত সম্পর্ক থেকে শুরু করে স্বামী-স্ত্রীর ব্যক্তিগত ঝগড়া—সবকিছুতেই এখন থেকে গুনতে হবে মোটা অঙ্কের জরিমানা। চীনের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলীয় ইউনান প্রদেশের লিংক্যাং গ্রামের কমিটি এমন নিয়ম জারি করেছে। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ‘গ্রামের নিয়মাবলি: সবাই সমান’ শিরোনামের একটি নোটিশ ভাইরাল হওয়ার...
৫ দিন আগে
ইতালির আব্রুজ্জো অঞ্চলের মাউন্ট জিরিফালকোর পাদদেশে অবস্থিত এক প্রাচীন গ্রাম পালিয়ারা দে মার্সি। জনশূন্য এই গ্রামে মানুষের চেয়ে বিড়ালের সংখ্যাই বেশি। গত কয়েক দশক ধরে গ্রামটি নিস্তব্ধতায় ডুবে ছিল, কিন্তু গত মার্চ মাস থেকে সেখানে বইছে খুশির জোয়ার। কারণ, দীর্ঘ ৩০ বছর পর এই গ্রামে প্রথম কোনো শিশুর জন্ম
৫ দিন আগে
ক্যালিফোর্নিয়ার সুজ লোপেজ যখন তাঁর ছোট ছেলে রিউকে কোলে নিয়ে বসেন, তখন এক অলৌকিক বিস্ময়ে স্তব্ধ হয়ে যান। কারণ, ছোট্ট রিউ তাঁর মায়ের জরায়ুর ভেতরে নয়, বেড়ে উঠেছিল পেটের ভেতরে একটি বিশাল আকৃতির ওভারিয়ান সিস্টের আড়ালে। চিকিৎসাবিজ্ঞানে অত্যন্ত ঝুঁকিপূর্ণ এবং বিরল এই ঘটনাকে ‘মিরাকল’ বা অলৌকিক বলছেন চিকিৎ
৭ দিন আগে