
একের পর এক নতুন সুবিধা যোগ করছে বার্তা আদান-প্রদানের জনপ্রিয় মাধ্যম হোয়াটসঅ্যাপ। এবার নতুন সংযোজন হচ্ছে, ডিলিট হওয়া মেসেজও হোয়াটসঅ্যাপে দেখতে পারবেন ব্যবহারকারী।
প্রযুক্তি বিষয়ক বিভিন্ন সাইটের প্রতিবেদনে জানা যায়, সম্প্রতি এরকম একটি নতুন ফিচার নিয়ে কাজ করছে হোয়াটসঅ্যাপ। আগে ব্যবহারকারীদের মেসেজ ডিলিট করার জন্য ২৪ ঘণ্টা, ৭ দিন ও ৯০ দিন সময় দেওয়া হতো। এই নতুন ফিচারের পর আর মেসেজ একেবারে মুছে ফেলা হবে না।
‘কেপ্ট মেসেজ’ নামের নতুন যে ফিচার নিয়ে হোয়াটসঅ্যাপ কাজ করছে, এতে মেসেজ মুছে যাওয়া বা অদৃশ্য হয়ে যাওয়ার পরও দেখা যাবে। অ্যান্ড্রয়েড, আইওএস ও ডেস্কটপের জন্য নতুন এই ফিচার আনছে হোয়াটসঅ্যাপ। এর মাধ্যমে সব ব্যবহারকারী কনভারসেশনে রাখা বার্তা ফের ব্যবহার করতে পারবেন। যদিও ফিচারটি বর্তমানে পরীক্ষামূলক পর্যায়ে রয়েছে।
কেপ্ট মেসেজের পাশাপাশি গ্রুপ কনভারসেশনের ক্ষেত্রে হোয়াটসঅ্যাপ ‘সাইলেন্ট লিভ গ্রুপ’ নিয়েও কাজ করছে। ভবিষ্যতে যদি কোনো ব্যবহারকারী গ্রুপ ছেড়ে চলে যান সে ক্ষেত্রে কোনো নোটিফিকেশন পাঠানো হবে না। তবে অ্যাডমিনকে গ্রুপের সেটিংস পরিবর্তনের সুবিধা দেওয়া হবে।
এর আগে অ্যান্ড্রয়েড ডিভাইস থেকে আইওএস ডিভাইসে নেওয়ার সুবিধা আনে হোয়াটসঅ্যাপ। তবে এই সুবিধা চালু করতে ডিভাইস দুটোকে একই ওয়াইফাই নেটওয়ার্কে যুক্ত থাকতে হবে। এত দিন সেবাটি থেকে অন্য ডিভাইসে বার্তা নেওয়ার সুবিধা থাকলেও, তা শুধু অ্যান্ড্রয়েড ডিভাইসের জন্যই প্রযোজ্য ছিল। যেসব ব্যবহারকারীর ‘অ্যান্ড্রয়েড ৫.০ +’ ডিভাইসে হোয়াটসঅ্যাপের ‘২.২২. ৭.৭৪’ বা এর পরবর্তী সংস্করণ এবং ‘আইওএস ১৫.৫ +’ ডিভাইসে হোয়াটসঅ্যাপের ‘২২.১০. ৭০’ অথবা পরবর্তী সংস্করণ ইনস্টল করা রয়েছে, তাদের জন্য বার্তা সরানো তুলনামূলক সহজ।

একের পর এক নতুন সুবিধা যোগ করছে বার্তা আদান-প্রদানের জনপ্রিয় মাধ্যম হোয়াটসঅ্যাপ। এবার নতুন সংযোজন হচ্ছে, ডিলিট হওয়া মেসেজও হোয়াটসঅ্যাপে দেখতে পারবেন ব্যবহারকারী।
প্রযুক্তি বিষয়ক বিভিন্ন সাইটের প্রতিবেদনে জানা যায়, সম্প্রতি এরকম একটি নতুন ফিচার নিয়ে কাজ করছে হোয়াটসঅ্যাপ। আগে ব্যবহারকারীদের মেসেজ ডিলিট করার জন্য ২৪ ঘণ্টা, ৭ দিন ও ৯০ দিন সময় দেওয়া হতো। এই নতুন ফিচারের পর আর মেসেজ একেবারে মুছে ফেলা হবে না।
‘কেপ্ট মেসেজ’ নামের নতুন যে ফিচার নিয়ে হোয়াটসঅ্যাপ কাজ করছে, এতে মেসেজ মুছে যাওয়া বা অদৃশ্য হয়ে যাওয়ার পরও দেখা যাবে। অ্যান্ড্রয়েড, আইওএস ও ডেস্কটপের জন্য নতুন এই ফিচার আনছে হোয়াটসঅ্যাপ। এর মাধ্যমে সব ব্যবহারকারী কনভারসেশনে রাখা বার্তা ফের ব্যবহার করতে পারবেন। যদিও ফিচারটি বর্তমানে পরীক্ষামূলক পর্যায়ে রয়েছে।
কেপ্ট মেসেজের পাশাপাশি গ্রুপ কনভারসেশনের ক্ষেত্রে হোয়াটসঅ্যাপ ‘সাইলেন্ট লিভ গ্রুপ’ নিয়েও কাজ করছে। ভবিষ্যতে যদি কোনো ব্যবহারকারী গ্রুপ ছেড়ে চলে যান সে ক্ষেত্রে কোনো নোটিফিকেশন পাঠানো হবে না। তবে অ্যাডমিনকে গ্রুপের সেটিংস পরিবর্তনের সুবিধা দেওয়া হবে।
এর আগে অ্যান্ড্রয়েড ডিভাইস থেকে আইওএস ডিভাইসে নেওয়ার সুবিধা আনে হোয়াটসঅ্যাপ। তবে এই সুবিধা চালু করতে ডিভাইস দুটোকে একই ওয়াইফাই নেটওয়ার্কে যুক্ত থাকতে হবে। এত দিন সেবাটি থেকে অন্য ডিভাইসে বার্তা নেওয়ার সুবিধা থাকলেও, তা শুধু অ্যান্ড্রয়েড ডিভাইসের জন্যই প্রযোজ্য ছিল। যেসব ব্যবহারকারীর ‘অ্যান্ড্রয়েড ৫.০ +’ ডিভাইসে হোয়াটসঅ্যাপের ‘২.২২. ৭.৭৪’ বা এর পরবর্তী সংস্করণ এবং ‘আইওএস ১৫.৫ +’ ডিভাইসে হোয়াটসঅ্যাপের ‘২২.১০. ৭০’ অথবা পরবর্তী সংস্করণ ইনস্টল করা রয়েছে, তাদের জন্য বার্তা সরানো তুলনামূলক সহজ।

প্রতিবছর বিশ্বব্যাপী ভ্রমণ খাতে নতুন নতুন প্রবণতা বা ট্রেন্ড দেখা যায়। ২০২৬ সালও তার ব্যতিক্রম হবে না। ব্রিটিশ গণমাধ্যম বিবিসি ইতিমধ্যে প্রকাশ করেছে নতুন বছরের সম্ভাব্য ভ্রমণ প্রবণতাগুলোর খবর। বিশ্বের শীর্ষস্থানীয় হোটেল গ্রুপ, ট্রাভেল ফার্ম এবং ট্রেন্ড ফোরকাস্টারদের তথ্য বিশ্লেষণ করে গণমাধ্যমটি...
৮ মিনিট আগে
বিলাসবহুল জীবনযাপন, আকাশচুম্বী দালান আর পরিচ্ছন্ন নগরী। এই জৌলুশের আড়ালে লুকিয়ে থাকে খরচের এক বিশাল পাহাড়। সাধারণত ছোট শহর বা গ্রামাঞ্চলের তুলনায় বড় শহরগুলোতে জীবনযাত্রার ব্যয় বেশি হয়; বিশেষ করে বাড়ি ভাড়া এবং আবাসন ব্যয়ের ক্ষেত্রে।
১ ঘণ্টা আগে
বিভিন্ন দেশের খ্রিষ্টধর্মাবলম্বীরা বড়দিনের নিয়মনীতি ও সংস্কার মেনে বিভিন্ন ধরনের খাবার খেয়ে থাকে। পোল্যান্ডে উইগিলিয়া নামের ক্রিসমাস ইভের ভোজ তেমনই একটি প্রথা। ২৪ ডিসেম্বর এই ভোজ হয়। সেই ভোজে ১২টি খাবার পরিবেশন করা হয়। এই ১২টি খাবারের রয়েছে বিশেষ ঐতিহ্য এবং ধর্মীয় প্রতীক।...
১ ঘণ্টা আগে
এ বছর বিশ্বের শীর্ষ ১০টি পর্যটন শহরের তালিকা প্রকাশ করেছে ইউরো মনিটর ইন্টারন্যাশনাল। তালিকায় শীর্ষ স্থানে আছে থাইল্যান্ডের রাজধানী ব্যাংকক। সাম্প্রতিক টপ ১০০ সিটি ডেস্টিনেশন ইনডেক্স অনুযায়ী, ২০২৫ সালে ব্যাংকক বিশ্বের বেশি ভ্রমণ করা শহরের শিরোপা জিতেছে।
২ ঘণ্টা আগেফিচার ডেস্ক

প্রতিবছর বিশ্বব্যাপী ভ্রমণ খাতে নতুন নতুন প্রবণতা বা ট্রেন্ড দেখা যায়। ২০২৬ সালও তার ব্যতিক্রম হবে না। ব্রিটিশ গণমাধ্যম বিবিসি ইতিমধ্যে প্রকাশ করেছে নতুন বছরের সম্ভাব্য ভ্রমণ প্রবণতাগুলোর খবর।
বিশ্বের শীর্ষস্থানীয় হোটেল গ্রুপ, ট্রাভেল ফার্ম এবং ট্রেন্ড ফোরকাস্টারদের তথ্য বিশ্লেষণ করে গণমাধ্যমটি সাতটি নতুন ট্রেন্ড চিহ্নিত করেছে।
সবকিছুর ওপরে শান্তি
২০২৬ সালে যে প্রবণতাটি সবচেয়ে বেশি প্রাধান্য পাবে, তা হলো ‘কোয়াইটকেশন’। এই ট্রেন্ডের মূল লক্ষ্য আরাম, নীরবতা এবং আধুনিক জীবনের অতিরিক্ত চাপ থেকে মুক্তি খোঁজা। সব সময় সক্রিয় ডিজিটাল সংস্কৃতি এবং বিশ্বজুড়ে ঘটে চলা ঘটনাপ্রবাহের চাপ থেকে দূরে থাকতে মানুষ বিচ্ছিন্ন থাকতে পছন্দ করছে। এই প্রবণতা বিশ্বজুড়েই ছড়িয়ে পড়ছে। সুইডেনে শব্দমাত্রার ভিত্তিতে নিরিবিলি স্থান চিহ্নিত করা হয়েছে। যুক্তরাষ্ট্রের ওরেগনে এমন রিট্রিটও রয়েছে, যেখানে অতিথিরা তিন দিন সম্পূর্ণ অন্ধকারে কাটান।
ভ্রমণে এআই ব্যবহার
২০২৬ সালে ভ্রমণ পরিকল্পনায় কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার ব্যবহার আরও বাড়বে বলে ধারণা করা হচ্ছে। গবেষণা সংস্থা আমাদেউস রিসার্চের তথ্য অনুযায়ী, ইতিমধ্যে অনেক ভ্রমণকারী পরিকল্পনা ও বুকিংয়ের জন্য জেনারেটিভ এআই ব্যবহার করছেন। এক্সপেডিয়া ও বুকিং ডটকমের মতো বড় প্ল্যাটফর্মে চ্যাটজিপিটির মতো টুল যুক্ত হওয়ায় ছুটির পরিকল্পনা করা আগের চেয়ে সহজ হয়ে উঠছে। রিয়েল-টাইম অনুবাদ, ডিজিটাল চেক-ইনসহ নানান সুবিধা প্রশাসনিক জটিলতা কমিয়ে দিচ্ছে। তবে বিশেষজ্ঞরা সতর্ক করছেন, অ্যালগরিদমের সুপারিশ ওভার ট্যুরিজম বাড়াতে পারে। তাই এআই ব্যবহারে সচেতন থাকার পরামর্শ দেওয়া হচ্ছে।
আকাশপথের বদলে সড়কপথ
হিলটনের ২০২৬ ট্রেন্ড রিপোর্ট অনুযায়ী, আগামী বছর রোড ট্রিপ জনপ্রিয়তার শীর্ষে থাকবে। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে রোড ট্রিপ হ্যাশট্যাগের জনপ্রিয়তাও তার প্রমাণ। অনেকে বিলাসবহুল অভিজ্ঞতার জন্য রোড ট্রিপ বেছে নিলেও, অনেকের কাছে এটি খরচ কমানোর একটি উপায়। গবেষণায় দেখা গেছে, অর্থ সাশ্রয়ের জন্য মানুষ গাড়ি চালিয়ে গন্তব্যে যাওয়ার পরিকল্পনা করছেন।
ব্যক্তিগত অভিজ্ঞতার দিকে ঝোঁক
একই ধরনের ভ্রমণের যুগ শেষ। ভ্রমণ শিল্প এখন অতিমাত্রায় ব্যক্তিকেন্দ্রিক অভিজ্ঞতার দিকে ঝুঁকছে। ডিভোর্স, শোক, মেনোপজ বা নির্দিষ্ট শখকে কেন্দ্র করে বিশেষায়িত ট্যুরের সংখ্যা বাড়ছে। বিশেষজ্ঞদের মতে, এ ধরনের ভ্রমণ মানুষকে জীবনের গুরুত্বপূর্ণ মুহূর্তগুলো উপলব্ধি করার সুযোগ দিচ্ছে।
পরিচিতের বাইরে গন্তব্য
অতিরিক্ত ভিড় ও সোশ্যাল মিডিয়ায় অতিরঞ্জিত গন্তব্য থেকে মুখ ফিরিয়ে মানুষ এখন কম পরিচিত জায়গার দিকে ঝুঁকছে। স্পেন, জার্মানি এমনকি ইরাকের মতো দেশে ভ্রমণের আগ্রহ বাড়ছে মানুষের। এই প্রবণতার কারণ কৌতূহলনির্ভর ভ্রমণ।
সংস্কৃতির খোঁজ
সাহিত্য ও সিনেমায় অনুপ্রাণিত ভ্রমণ ২০২৬ সালে আরও জনপ্রিয় হবে বলে ধারণা করা হচ্ছে। বই, চলচ্চিত্র ও কল্পনার জগৎ ঘিরে গড়ে ওঠা ভ্রমণ অভিজ্ঞতা মানুষকে বাস্তবতা থেকে সাময়িক মুক্তির সুযোগ দিচ্ছে। বিশেষজ্ঞদের মতে, দ্রুত পরিবর্তনশীল ও সংকটপূর্ণ সময়ে মানুষ কল্পনার আশ্রয় নেয়। আর সেই চাহিদাই সাহিত্যিক ও সাংস্কৃতিক ভ্রমণকে সামনে নিয়ে আসছে।
সূত্র: বিবিসি

প্রতিবছর বিশ্বব্যাপী ভ্রমণ খাতে নতুন নতুন প্রবণতা বা ট্রেন্ড দেখা যায়। ২০২৬ সালও তার ব্যতিক্রম হবে না। ব্রিটিশ গণমাধ্যম বিবিসি ইতিমধ্যে প্রকাশ করেছে নতুন বছরের সম্ভাব্য ভ্রমণ প্রবণতাগুলোর খবর।
বিশ্বের শীর্ষস্থানীয় হোটেল গ্রুপ, ট্রাভেল ফার্ম এবং ট্রেন্ড ফোরকাস্টারদের তথ্য বিশ্লেষণ করে গণমাধ্যমটি সাতটি নতুন ট্রেন্ড চিহ্নিত করেছে।
সবকিছুর ওপরে শান্তি
২০২৬ সালে যে প্রবণতাটি সবচেয়ে বেশি প্রাধান্য পাবে, তা হলো ‘কোয়াইটকেশন’। এই ট্রেন্ডের মূল লক্ষ্য আরাম, নীরবতা এবং আধুনিক জীবনের অতিরিক্ত চাপ থেকে মুক্তি খোঁজা। সব সময় সক্রিয় ডিজিটাল সংস্কৃতি এবং বিশ্বজুড়ে ঘটে চলা ঘটনাপ্রবাহের চাপ থেকে দূরে থাকতে মানুষ বিচ্ছিন্ন থাকতে পছন্দ করছে। এই প্রবণতা বিশ্বজুড়েই ছড়িয়ে পড়ছে। সুইডেনে শব্দমাত্রার ভিত্তিতে নিরিবিলি স্থান চিহ্নিত করা হয়েছে। যুক্তরাষ্ট্রের ওরেগনে এমন রিট্রিটও রয়েছে, যেখানে অতিথিরা তিন দিন সম্পূর্ণ অন্ধকারে কাটান।
ভ্রমণে এআই ব্যবহার
২০২৬ সালে ভ্রমণ পরিকল্পনায় কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার ব্যবহার আরও বাড়বে বলে ধারণা করা হচ্ছে। গবেষণা সংস্থা আমাদেউস রিসার্চের তথ্য অনুযায়ী, ইতিমধ্যে অনেক ভ্রমণকারী পরিকল্পনা ও বুকিংয়ের জন্য জেনারেটিভ এআই ব্যবহার করছেন। এক্সপেডিয়া ও বুকিং ডটকমের মতো বড় প্ল্যাটফর্মে চ্যাটজিপিটির মতো টুল যুক্ত হওয়ায় ছুটির পরিকল্পনা করা আগের চেয়ে সহজ হয়ে উঠছে। রিয়েল-টাইম অনুবাদ, ডিজিটাল চেক-ইনসহ নানান সুবিধা প্রশাসনিক জটিলতা কমিয়ে দিচ্ছে। তবে বিশেষজ্ঞরা সতর্ক করছেন, অ্যালগরিদমের সুপারিশ ওভার ট্যুরিজম বাড়াতে পারে। তাই এআই ব্যবহারে সচেতন থাকার পরামর্শ দেওয়া হচ্ছে।
আকাশপথের বদলে সড়কপথ
হিলটনের ২০২৬ ট্রেন্ড রিপোর্ট অনুযায়ী, আগামী বছর রোড ট্রিপ জনপ্রিয়তার শীর্ষে থাকবে। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে রোড ট্রিপ হ্যাশট্যাগের জনপ্রিয়তাও তার প্রমাণ। অনেকে বিলাসবহুল অভিজ্ঞতার জন্য রোড ট্রিপ বেছে নিলেও, অনেকের কাছে এটি খরচ কমানোর একটি উপায়। গবেষণায় দেখা গেছে, অর্থ সাশ্রয়ের জন্য মানুষ গাড়ি চালিয়ে গন্তব্যে যাওয়ার পরিকল্পনা করছেন।
ব্যক্তিগত অভিজ্ঞতার দিকে ঝোঁক
একই ধরনের ভ্রমণের যুগ শেষ। ভ্রমণ শিল্প এখন অতিমাত্রায় ব্যক্তিকেন্দ্রিক অভিজ্ঞতার দিকে ঝুঁকছে। ডিভোর্স, শোক, মেনোপজ বা নির্দিষ্ট শখকে কেন্দ্র করে বিশেষায়িত ট্যুরের সংখ্যা বাড়ছে। বিশেষজ্ঞদের মতে, এ ধরনের ভ্রমণ মানুষকে জীবনের গুরুত্বপূর্ণ মুহূর্তগুলো উপলব্ধি করার সুযোগ দিচ্ছে।
পরিচিতের বাইরে গন্তব্য
অতিরিক্ত ভিড় ও সোশ্যাল মিডিয়ায় অতিরঞ্জিত গন্তব্য থেকে মুখ ফিরিয়ে মানুষ এখন কম পরিচিত জায়গার দিকে ঝুঁকছে। স্পেন, জার্মানি এমনকি ইরাকের মতো দেশে ভ্রমণের আগ্রহ বাড়ছে মানুষের। এই প্রবণতার কারণ কৌতূহলনির্ভর ভ্রমণ।
সংস্কৃতির খোঁজ
সাহিত্য ও সিনেমায় অনুপ্রাণিত ভ্রমণ ২০২৬ সালে আরও জনপ্রিয় হবে বলে ধারণা করা হচ্ছে। বই, চলচ্চিত্র ও কল্পনার জগৎ ঘিরে গড়ে ওঠা ভ্রমণ অভিজ্ঞতা মানুষকে বাস্তবতা থেকে সাময়িক মুক্তির সুযোগ দিচ্ছে। বিশেষজ্ঞদের মতে, দ্রুত পরিবর্তনশীল ও সংকটপূর্ণ সময়ে মানুষ কল্পনার আশ্রয় নেয়। আর সেই চাহিদাই সাহিত্যিক ও সাংস্কৃতিক ভ্রমণকে সামনে নিয়ে আসছে।
সূত্র: বিবিসি

একের পর এক নতুন সুবিধা যোগ করছে বার্তা আদান-প্রদানের জনপ্রিয় মাধ্যম হোয়াটসঅ্যাপ। এবার নতুন সংযোজন হচ্ছে, ডিলিট হওয়া মেসেজও হোয়াটসঅ্যাপে দেখতে পারবেন ব্যবহারকারী।
২৫ জুলাই ২০২২
বিলাসবহুল জীবনযাপন, আকাশচুম্বী দালান আর পরিচ্ছন্ন নগরী। এই জৌলুশের আড়ালে লুকিয়ে থাকে খরচের এক বিশাল পাহাড়। সাধারণত ছোট শহর বা গ্রামাঞ্চলের তুলনায় বড় শহরগুলোতে জীবনযাত্রার ব্যয় বেশি হয়; বিশেষ করে বাড়ি ভাড়া এবং আবাসন ব্যয়ের ক্ষেত্রে।
১ ঘণ্টা আগে
বিভিন্ন দেশের খ্রিষ্টধর্মাবলম্বীরা বড়দিনের নিয়মনীতি ও সংস্কার মেনে বিভিন্ন ধরনের খাবার খেয়ে থাকে। পোল্যান্ডে উইগিলিয়া নামের ক্রিসমাস ইভের ভোজ তেমনই একটি প্রথা। ২৪ ডিসেম্বর এই ভোজ হয়। সেই ভোজে ১২টি খাবার পরিবেশন করা হয়। এই ১২টি খাবারের রয়েছে বিশেষ ঐতিহ্য এবং ধর্মীয় প্রতীক।...
১ ঘণ্টা আগে
এ বছর বিশ্বের শীর্ষ ১০টি পর্যটন শহরের তালিকা প্রকাশ করেছে ইউরো মনিটর ইন্টারন্যাশনাল। তালিকায় শীর্ষ স্থানে আছে থাইল্যান্ডের রাজধানী ব্যাংকক। সাম্প্রতিক টপ ১০০ সিটি ডেস্টিনেশন ইনডেক্স অনুযায়ী, ২০২৫ সালে ব্যাংকক বিশ্বের বেশি ভ্রমণ করা শহরের শিরোপা জিতেছে।
২ ঘণ্টা আগেফিচার ডেস্ক

বিলাসবহুল জীবনযাপন, আকাশচুম্বী দালান আর পরিচ্ছন্ন নগরী। এই জৌলুশের আড়ালে লুকিয়ে থাকে খরচের এক বিশাল পাহাড়। সাধারণত ছোট শহর বা গ্রামাঞ্চলের তুলনায় বড় শহরগুলোতে জীবনযাত্রার ব্যয় বেশি হয়; বিশেষ করে বাড়ি ভাড়া এবং আবাসন ব্যয়ের ক্ষেত্রে। কিন্তু কিছু শহরে পা রাখলেই মনে হয় ব্যাংক অ্যাকাউন্ট পুরো ফাঁকা হয়ে যাবে!
এক কাপ কফি থেকে শুরু করে ঘুরে বেড়ানোর ব্যয় শহর ভেদে ভিন্ন। তবে এই ব্যয় বিশ্লেষণ করলে জানা যায় শহরটি থাকার জন্য ব্যয়বহুল নাকি সাশ্রয়ী। ট্রাভেল ম্যাগাজিন ‘টাইম আউট’ ১০০টির বেশি শহরের ১৮ হাজারের বেশি স্থানীয় অধিবাসীর কাছে জানতে চেয়েছিল তাঁদের দৈনন্দিন বিভিন্ন কাজের ব্যয়ের মাত্রা। সেসবের মধ্যে ছিল রেস্তোরাঁয় খাওয়া, সিনেমা দেখা, কফি পান, শিল্প প্রদর্শনী বা গ্যালারি দর্শন, থিয়েটার বা কমেডি শো, লাইভ মিউজিক, বারে গিয়ে পান করা এবং রাতে বাইরে সময় কাটানোর তথ্য। কত শতাংশ মানুষ এসব কাজকে সস্তা বা সাশ্রয়ী বলেছেন তার ওপর ভিত্তি করে ম্যাগাজিনটি তালিকা তৈরি করেছে।
সে তালিকা অনুসারে ব্যয়বহুল শহরের শীর্ষে রয়েছে দক্ষিণ কোরিয়ার সিউল। শহরটির মাত্র ৩০ শতাংশ বাসিন্দা মনে করেন সেখানে রেস্তোরাঁয় খাওয়া সাশ্রয়ী। মাত্র ২১ শতাংশ মনে করেন বাইরে রাত কাটানো সাশ্রয়ী এবং ২৭ শতাংশ মনে করেন পানীয়র দাম কম। তালিকায় থাকা প্রথম ১৫টি দেশের মধ্যে এশিয়ার অন্য দেশগুলো হলো জাপানের কিয়োটো ও সিঙ্গাপুর। তালিকায় থাকা সিঙ্গাপুর কেবল পর্যটক নয়, প্রবাসীদের জন্যও এশিয়ার সবচেয়ে ব্যয়বহুল শহর বলে বিবেচিত হয়েছে। এ তথ্য উল্লেখ করেছে ন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি অব সিঙ্গাপুরের লি কুয়ান ইউ স্কুল অব পাবলিক পলিসি। বিশ্বের ৪৫টি শহরের আবাসন, পরিবহন, স্বাস্থ্য ও শিক্ষা ব্যয়ের ওপর ভিত্তি করে তৈরি করা হয়েছে গবেষণাটির ফলাফল। দেখা গেছে, প্রবাসীদের জন্য বিশ্বের সবচেয়ে ব্যয়বহুল শহরের তালিকায় সিঙ্গাপুরের অবস্থান চতুর্থ।
যাঁরা খরচ কমাতে চান তাঁদের জন্য অবশ্য ভয়ের কিছু নেই। তাঁদের জন্যও ‘টাইম আউট’ প্রকাশ করেছে সাশ্রয়ী দেশের তালিকা। ব্যয়বহুল শহরের তালিকা শুরু হয়েছে এশিয়ার দেশ দিয়ে। চীনের দুটি বড় শহর বেইজিং ও সাংহাই বিস্ময়করভাবে সাশ্রয়ী শহরের তালিকায় জায়গা করে নিয়েছে। সেখানকার স্থানীয় অধিবাসীরা থিয়েটারে যাওয়াকে বেশ সাশ্রয়ী মনে করেন। এশিয়ার দিকে সাশ্রয়ী শহরের তালিকায় আরও আছে ভিয়েতনামের হ্যানয়, থাইল্যান্ডের চিয়াং মাই, ইন্দোনেশিয়ার জাকার্তা, থাইল্যান্ডের ব্যাংকক এবং সংযুক্ত আরব আমিরাতের আবুধাবি।
তাই ব্যয়ের কথা ভেবে ভ্রমণতালিকা থেকে সিঙ্গাপুর, সিউল বাদ পড়লে সেখানে যোগ করুন তালিকায় থাকা ভিয়েতনাম, চীন কিংবা ইন্দোনেশিয়ার শহরগুলোর নাম।
সূত্র: টাইম আউট

বিলাসবহুল জীবনযাপন, আকাশচুম্বী দালান আর পরিচ্ছন্ন নগরী। এই জৌলুশের আড়ালে লুকিয়ে থাকে খরচের এক বিশাল পাহাড়। সাধারণত ছোট শহর বা গ্রামাঞ্চলের তুলনায় বড় শহরগুলোতে জীবনযাত্রার ব্যয় বেশি হয়; বিশেষ করে বাড়ি ভাড়া এবং আবাসন ব্যয়ের ক্ষেত্রে। কিন্তু কিছু শহরে পা রাখলেই মনে হয় ব্যাংক অ্যাকাউন্ট পুরো ফাঁকা হয়ে যাবে!
এক কাপ কফি থেকে শুরু করে ঘুরে বেড়ানোর ব্যয় শহর ভেদে ভিন্ন। তবে এই ব্যয় বিশ্লেষণ করলে জানা যায় শহরটি থাকার জন্য ব্যয়বহুল নাকি সাশ্রয়ী। ট্রাভেল ম্যাগাজিন ‘টাইম আউট’ ১০০টির বেশি শহরের ১৮ হাজারের বেশি স্থানীয় অধিবাসীর কাছে জানতে চেয়েছিল তাঁদের দৈনন্দিন বিভিন্ন কাজের ব্যয়ের মাত্রা। সেসবের মধ্যে ছিল রেস্তোরাঁয় খাওয়া, সিনেমা দেখা, কফি পান, শিল্প প্রদর্শনী বা গ্যালারি দর্শন, থিয়েটার বা কমেডি শো, লাইভ মিউজিক, বারে গিয়ে পান করা এবং রাতে বাইরে সময় কাটানোর তথ্য। কত শতাংশ মানুষ এসব কাজকে সস্তা বা সাশ্রয়ী বলেছেন তার ওপর ভিত্তি করে ম্যাগাজিনটি তালিকা তৈরি করেছে।
সে তালিকা অনুসারে ব্যয়বহুল শহরের শীর্ষে রয়েছে দক্ষিণ কোরিয়ার সিউল। শহরটির মাত্র ৩০ শতাংশ বাসিন্দা মনে করেন সেখানে রেস্তোরাঁয় খাওয়া সাশ্রয়ী। মাত্র ২১ শতাংশ মনে করেন বাইরে রাত কাটানো সাশ্রয়ী এবং ২৭ শতাংশ মনে করেন পানীয়র দাম কম। তালিকায় থাকা প্রথম ১৫টি দেশের মধ্যে এশিয়ার অন্য দেশগুলো হলো জাপানের কিয়োটো ও সিঙ্গাপুর। তালিকায় থাকা সিঙ্গাপুর কেবল পর্যটক নয়, প্রবাসীদের জন্যও এশিয়ার সবচেয়ে ব্যয়বহুল শহর বলে বিবেচিত হয়েছে। এ তথ্য উল্লেখ করেছে ন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি অব সিঙ্গাপুরের লি কুয়ান ইউ স্কুল অব পাবলিক পলিসি। বিশ্বের ৪৫টি শহরের আবাসন, পরিবহন, স্বাস্থ্য ও শিক্ষা ব্যয়ের ওপর ভিত্তি করে তৈরি করা হয়েছে গবেষণাটির ফলাফল। দেখা গেছে, প্রবাসীদের জন্য বিশ্বের সবচেয়ে ব্যয়বহুল শহরের তালিকায় সিঙ্গাপুরের অবস্থান চতুর্থ।
যাঁরা খরচ কমাতে চান তাঁদের জন্য অবশ্য ভয়ের কিছু নেই। তাঁদের জন্যও ‘টাইম আউট’ প্রকাশ করেছে সাশ্রয়ী দেশের তালিকা। ব্যয়বহুল শহরের তালিকা শুরু হয়েছে এশিয়ার দেশ দিয়ে। চীনের দুটি বড় শহর বেইজিং ও সাংহাই বিস্ময়করভাবে সাশ্রয়ী শহরের তালিকায় জায়গা করে নিয়েছে। সেখানকার স্থানীয় অধিবাসীরা থিয়েটারে যাওয়াকে বেশ সাশ্রয়ী মনে করেন। এশিয়ার দিকে সাশ্রয়ী শহরের তালিকায় আরও আছে ভিয়েতনামের হ্যানয়, থাইল্যান্ডের চিয়াং মাই, ইন্দোনেশিয়ার জাকার্তা, থাইল্যান্ডের ব্যাংকক এবং সংযুক্ত আরব আমিরাতের আবুধাবি।
তাই ব্যয়ের কথা ভেবে ভ্রমণতালিকা থেকে সিঙ্গাপুর, সিউল বাদ পড়লে সেখানে যোগ করুন তালিকায় থাকা ভিয়েতনাম, চীন কিংবা ইন্দোনেশিয়ার শহরগুলোর নাম।
সূত্র: টাইম আউট

একের পর এক নতুন সুবিধা যোগ করছে বার্তা আদান-প্রদানের জনপ্রিয় মাধ্যম হোয়াটসঅ্যাপ। এবার নতুন সংযোজন হচ্ছে, ডিলিট হওয়া মেসেজও হোয়াটসঅ্যাপে দেখতে পারবেন ব্যবহারকারী।
২৫ জুলাই ২০২২
প্রতিবছর বিশ্বব্যাপী ভ্রমণ খাতে নতুন নতুন প্রবণতা বা ট্রেন্ড দেখা যায়। ২০২৬ সালও তার ব্যতিক্রম হবে না। ব্রিটিশ গণমাধ্যম বিবিসি ইতিমধ্যে প্রকাশ করেছে নতুন বছরের সম্ভাব্য ভ্রমণ প্রবণতাগুলোর খবর। বিশ্বের শীর্ষস্থানীয় হোটেল গ্রুপ, ট্রাভেল ফার্ম এবং ট্রেন্ড ফোরকাস্টারদের তথ্য বিশ্লেষণ করে গণমাধ্যমটি...
৮ মিনিট আগে
বিভিন্ন দেশের খ্রিষ্টধর্মাবলম্বীরা বড়দিনের নিয়মনীতি ও সংস্কার মেনে বিভিন্ন ধরনের খাবার খেয়ে থাকে। পোল্যান্ডে উইগিলিয়া নামের ক্রিসমাস ইভের ভোজ তেমনই একটি প্রথা। ২৪ ডিসেম্বর এই ভোজ হয়। সেই ভোজে ১২টি খাবার পরিবেশন করা হয়। এই ১২টি খাবারের রয়েছে বিশেষ ঐতিহ্য এবং ধর্মীয় প্রতীক।...
১ ঘণ্টা আগে
এ বছর বিশ্বের শীর্ষ ১০টি পর্যটন শহরের তালিকা প্রকাশ করেছে ইউরো মনিটর ইন্টারন্যাশনাল। তালিকায় শীর্ষ স্থানে আছে থাইল্যান্ডের রাজধানী ব্যাংকক। সাম্প্রতিক টপ ১০০ সিটি ডেস্টিনেশন ইনডেক্স অনুযায়ী, ২০২৫ সালে ব্যাংকক বিশ্বের বেশি ভ্রমণ করা শহরের শিরোপা জিতেছে।
২ ঘণ্টা আগেফিচার ডেস্ক, ঢাকা

আমাদের দেশে একটি ধারণা আছে, বড়দিনে খ্রিষ্টধর্মাবলম্বীরা কেক খেয়ে থাকে এবং সেদিন সেটাই তাদের প্রধান খাবার। কিন্তু বিষয়টি তেমন নয়। বিভিন্ন উপকরণে তৈরি কেক খাওয়া হয় অবশ্যই। তবে তা প্রধান বা একমাত্র নয়।
খাবারের সঙ্গে ধর্ম ও সংস্কৃতির যোগ অত্যন্ত নিবিড়। প্রতিটি সংস্কৃতিতে আলাদা খাবারের ধরন ও উপলক্ষ রয়েছে। রয়েছে ধর্মবিশেষে বিভিন্ন সংস্কার ও প্রথা। বিভিন্ন দেশের খ্রিষ্টধর্মাবলম্বীরা বড়দিনের নিয়মনীতি ও সংস্কার মেনে বিভিন্ন ধরনের খাবার খেয়ে থাকে। পোল্যান্ডে উইগিলিয়া নামের ক্রিসমাস ইভের ভোজ তেমনই একটি প্রথা। ২৪ ডিসেম্বর এই ভোজ হয়। সেই ভোজে ১২টি খাবার পরিবেশন করা হয়। এই ১২টি খাবারের রয়েছে বিশেষ ঐতিহ্য এবং ধর্মীয় প্রতীক।
১২টি খাবারের তালিকা

১. বার্শট: এটি লাল বিটের স্যুপ। এতে প্রায়ই উশকা নামের ছোট মাশরুমের স্টাফ ডাম্পলিংসহ পরিবেশন করা হয়।
২. কার্প মাছ: ভাজা, জেলি আচ্ছাদিত বা অ্যাগার জেলাটিনে রাখা কার্প মাছ। ক্রিসমাসের সবচেয়ে প্রতীকী মাছ এটি।
৩. হারিং মাছ: স্থানীয়ভাবে একে স্লাজিয়া বলা হয়। তেলে, ক্রিম বা মাশরুম সসে নানাভাবে রান্না করা হারিং মাছ।
৪. পিয়েরোগি: কাপুস্তা (বাঁধাকপি ও মাশরুম) বা সির (পনির) ভর্তি ডাম্পলিং।
৫. কুতিয়া: গম, পপি বীজ, মধু, বাদাম ও শুকনো ফল দিয়ে তৈরি মিষ্টি পুডিং। এটি প্রাচীন স্লাভিক খাবার।

৬. মাশরুম স্যুপ: স্থানীয়ভাবে একে বলা হয় জুপাকজি বভা। শুকনো বন-মাশরুমের স্যুপ। এটি প্রায়ই নুডলসসহ খাওয়া হয়।
৭. নুডলসসহ পপি বীজ: স্থানীয়ভাবে একে মাকোভিয়েৎস বলা হয়। পপি বীজ দিয়ে তৈরি রোল বা নুডলস। এটি সমৃদ্ধির প্রতীক।
৮. বাঁধাকপি রোল: স্থানীয়ভাবে একে বলা হয় গোলমবকি। টমেটো সসে সেদ্ধ করা মাংস ও ভাত ভর্তি বাঁধাকপির রোল।
৯. শাকসবজি সালাদ: স্থানীয় নাম সালাটকা ইয়াজিনোভা। আলু, গাজর, মটরশুঁটি, আপেল ও মেয়োনিজ দিয়ে তৈরি সালাদ।
১০. শুকনো ফলে তৈরি পানীয় কম্পোট: স্থানীয় নাম কমপোতস সুসু। শুকনো আপেল, নাশপাতি, প্লাম ও চেরির তৈরি ঠান্ডা পানীয়।
১১. প্লাম সসে নুডলস: স্থানীয় নাম ক্লুসটিস জামাকিয়াম। পপি সিড, প্লাম সসসহ নুডলস।
১২. পপি সিড রোল কেক: স্থানীয় নাম স্ত্রোসলাস জামাকিয়াম। এটি মাকোভিয়েক নামেও পরিচিত। পপি বীজ ভর্তি মিষ্টি রোল কেক।
এই ১২টি খাবারের আছে ধর্মীয় ও সাংস্কৃতিক কারণ
১২ জন প্রেরিত পুরুষের প্রতীক: এই ১২টি খাবার যিশুখ্রিষ্টের ১২ জন প্রেরিত শিষ্যর প্রতীক। যিশুর এই ১২ জন শিষ্য হলেন শিমোন পিতর, আন্দ্রিয়, যাকোব, যোহন, ফিলিপ, বর্থলময়, মথি, থোমা, যাকোব, থদ্দেয়, শিমোন এবং যিহূদা ইস্করিয়োত। বড়দিনে এই ১২ জন প্রধানতম শিষ্যকে শ্রদ্ধাভরে স্মরণ করা হয়। কারণ, এই ১২ শিষ্যই যিশুর শেষ নৈশভোজে উপস্থিত ছিলেন।

নিরামিষ ভোজের ঐতিহ্য: ঐতিহ্যগতভাবে, ক্রিসমাস ইভে কোনো লাল মাংস অর্থাৎ গরু বা শূকরের মাংস খাওয়া হতো না। কারণ, এটি উপবাসের দিন হিসেবে গণ্য হতো। যদিও এখন অনেকে এই নিয়মকে শিথিলভাবে গ্রহণ করেছেন। সেই প্রথা মেনে মাছ, বিশেষত কার্প ও হেরিং মাছ খাওয়া হয়।
প্রাচীন স্লাভিক ও কৃষি প্রতীক
পপি বীজ: এটি প্রাচীন স্লাভিক সংস্কৃতিতে ঘুম, মৃত্যু ও পুনরুজ্জীবন, সমৃদ্ধি ও সৌভাগ্যের প্রতীক।
মধু: মিষ্টি জীবন ও প্রাচুর্যের প্রতীক।
গম বা শস্য: অমরত্ব ও প্রফুল্লতার প্রতীক।
মাশরুম: বন থেকে পাওয়া উপহার এবং পুরোনো বিশ্বাস অনুসারে জাদুকরি শক্তির সঙ্গে সম্পর্কিত।
ভাগ্য ও সুস্বাস্থ্যের রীতিনীতি
ঐতিহ্য ও পূর্বপুরুষের সঙ্গে সংযোগ
খাবারের একটি অংশ বা প্লেট বা কিছু খড় টেবিলের নিচে রাখা হয় মৃত পূর্বপুরুষদের স্মরণ এবং তাঁদের আত্মার প্রতি শ্রদ্ধা জানানোর জন্য।
প্রথম তারার উদয় পর্যন্ত উপবাস রাখা হয় যিশুর জন্মের প্রতীকী প্রতীক্ষা বোঝাতে।
আধুনিক প্রেক্ষাপট
পোল্যান্ডে বড়দিনে ১২টি খাবারই খাওয়া হয় এখনো। তবে অনেক পরিবার ১২টি খাবারের ঐতিহ্য বজায় রেখে স্থান ও পারিবারিক রীতিভেদে মেনু ভিন্ন করে নিয়েছে। উদাহরণ হিসেবে কিছু অঞ্চলে খাবারে শনি বা পাইক মাছ অন্তর্ভুক্ত করার কথা জানা যায়। তবে বার্শট, কার্প, পিয়েরোগি, কুতিয়া ও মাকোভিয়েৎস প্রায় সর্বজনীন খাবার।
পোল্যান্ডে বড়দিনের এই ভোজ শুধু উদ্যাপনের জন্য খাওয়া হয় না; বরং এই খাবারগুলো পরিবার, বিশ্বাস, সংস্কৃতি এবং নতুন বছরের জন্য আশার একটি গভীর সম্মিলন।
সূত্র: ‘দ্য পোলিশ ক্রিসমাস ইভ ফেস্ট’, কালচার ডট পিএল এবং ‘ক্রিসমাস ইন পোল্যান্ড’, পোলিশ টুরিজম অরগানাইজেশন

আমাদের দেশে একটি ধারণা আছে, বড়দিনে খ্রিষ্টধর্মাবলম্বীরা কেক খেয়ে থাকে এবং সেদিন সেটাই তাদের প্রধান খাবার। কিন্তু বিষয়টি তেমন নয়। বিভিন্ন উপকরণে তৈরি কেক খাওয়া হয় অবশ্যই। তবে তা প্রধান বা একমাত্র নয়।
খাবারের সঙ্গে ধর্ম ও সংস্কৃতির যোগ অত্যন্ত নিবিড়। প্রতিটি সংস্কৃতিতে আলাদা খাবারের ধরন ও উপলক্ষ রয়েছে। রয়েছে ধর্মবিশেষে বিভিন্ন সংস্কার ও প্রথা। বিভিন্ন দেশের খ্রিষ্টধর্মাবলম্বীরা বড়দিনের নিয়মনীতি ও সংস্কার মেনে বিভিন্ন ধরনের খাবার খেয়ে থাকে। পোল্যান্ডে উইগিলিয়া নামের ক্রিসমাস ইভের ভোজ তেমনই একটি প্রথা। ২৪ ডিসেম্বর এই ভোজ হয়। সেই ভোজে ১২টি খাবার পরিবেশন করা হয়। এই ১২টি খাবারের রয়েছে বিশেষ ঐতিহ্য এবং ধর্মীয় প্রতীক।
১২টি খাবারের তালিকা

১. বার্শট: এটি লাল বিটের স্যুপ। এতে প্রায়ই উশকা নামের ছোট মাশরুমের স্টাফ ডাম্পলিংসহ পরিবেশন করা হয়।
২. কার্প মাছ: ভাজা, জেলি আচ্ছাদিত বা অ্যাগার জেলাটিনে রাখা কার্প মাছ। ক্রিসমাসের সবচেয়ে প্রতীকী মাছ এটি।
৩. হারিং মাছ: স্থানীয়ভাবে একে স্লাজিয়া বলা হয়। তেলে, ক্রিম বা মাশরুম সসে নানাভাবে রান্না করা হারিং মাছ।
৪. পিয়েরোগি: কাপুস্তা (বাঁধাকপি ও মাশরুম) বা সির (পনির) ভর্তি ডাম্পলিং।
৫. কুতিয়া: গম, পপি বীজ, মধু, বাদাম ও শুকনো ফল দিয়ে তৈরি মিষ্টি পুডিং। এটি প্রাচীন স্লাভিক খাবার।

৬. মাশরুম স্যুপ: স্থানীয়ভাবে একে বলা হয় জুপাকজি বভা। শুকনো বন-মাশরুমের স্যুপ। এটি প্রায়ই নুডলসসহ খাওয়া হয়।
৭. নুডলসসহ পপি বীজ: স্থানীয়ভাবে একে মাকোভিয়েৎস বলা হয়। পপি বীজ দিয়ে তৈরি রোল বা নুডলস। এটি সমৃদ্ধির প্রতীক।
৮. বাঁধাকপি রোল: স্থানীয়ভাবে একে বলা হয় গোলমবকি। টমেটো সসে সেদ্ধ করা মাংস ও ভাত ভর্তি বাঁধাকপির রোল।
৯. শাকসবজি সালাদ: স্থানীয় নাম সালাটকা ইয়াজিনোভা। আলু, গাজর, মটরশুঁটি, আপেল ও মেয়োনিজ দিয়ে তৈরি সালাদ।
১০. শুকনো ফলে তৈরি পানীয় কম্পোট: স্থানীয় নাম কমপোতস সুসু। শুকনো আপেল, নাশপাতি, প্লাম ও চেরির তৈরি ঠান্ডা পানীয়।
১১. প্লাম সসে নুডলস: স্থানীয় নাম ক্লুসটিস জামাকিয়াম। পপি সিড, প্লাম সসসহ নুডলস।
১২. পপি সিড রোল কেক: স্থানীয় নাম স্ত্রোসলাস জামাকিয়াম। এটি মাকোভিয়েক নামেও পরিচিত। পপি বীজ ভর্তি মিষ্টি রোল কেক।
এই ১২টি খাবারের আছে ধর্মীয় ও সাংস্কৃতিক কারণ
১২ জন প্রেরিত পুরুষের প্রতীক: এই ১২টি খাবার যিশুখ্রিষ্টের ১২ জন প্রেরিত শিষ্যর প্রতীক। যিশুর এই ১২ জন শিষ্য হলেন শিমোন পিতর, আন্দ্রিয়, যাকোব, যোহন, ফিলিপ, বর্থলময়, মথি, থোমা, যাকোব, থদ্দেয়, শিমোন এবং যিহূদা ইস্করিয়োত। বড়দিনে এই ১২ জন প্রধানতম শিষ্যকে শ্রদ্ধাভরে স্মরণ করা হয়। কারণ, এই ১২ শিষ্যই যিশুর শেষ নৈশভোজে উপস্থিত ছিলেন।

নিরামিষ ভোজের ঐতিহ্য: ঐতিহ্যগতভাবে, ক্রিসমাস ইভে কোনো লাল মাংস অর্থাৎ গরু বা শূকরের মাংস খাওয়া হতো না। কারণ, এটি উপবাসের দিন হিসেবে গণ্য হতো। যদিও এখন অনেকে এই নিয়মকে শিথিলভাবে গ্রহণ করেছেন। সেই প্রথা মেনে মাছ, বিশেষত কার্প ও হেরিং মাছ খাওয়া হয়।
প্রাচীন স্লাভিক ও কৃষি প্রতীক
পপি বীজ: এটি প্রাচীন স্লাভিক সংস্কৃতিতে ঘুম, মৃত্যু ও পুনরুজ্জীবন, সমৃদ্ধি ও সৌভাগ্যের প্রতীক।
মধু: মিষ্টি জীবন ও প্রাচুর্যের প্রতীক।
গম বা শস্য: অমরত্ব ও প্রফুল্লতার প্রতীক।
মাশরুম: বন থেকে পাওয়া উপহার এবং পুরোনো বিশ্বাস অনুসারে জাদুকরি শক্তির সঙ্গে সম্পর্কিত।
ভাগ্য ও সুস্বাস্থ্যের রীতিনীতি
ঐতিহ্য ও পূর্বপুরুষের সঙ্গে সংযোগ
খাবারের একটি অংশ বা প্লেট বা কিছু খড় টেবিলের নিচে রাখা হয় মৃত পূর্বপুরুষদের স্মরণ এবং তাঁদের আত্মার প্রতি শ্রদ্ধা জানানোর জন্য।
প্রথম তারার উদয় পর্যন্ত উপবাস রাখা হয় যিশুর জন্মের প্রতীকী প্রতীক্ষা বোঝাতে।
আধুনিক প্রেক্ষাপট
পোল্যান্ডে বড়দিনে ১২টি খাবারই খাওয়া হয় এখনো। তবে অনেক পরিবার ১২টি খাবারের ঐতিহ্য বজায় রেখে স্থান ও পারিবারিক রীতিভেদে মেনু ভিন্ন করে নিয়েছে। উদাহরণ হিসেবে কিছু অঞ্চলে খাবারে শনি বা পাইক মাছ অন্তর্ভুক্ত করার কথা জানা যায়। তবে বার্শট, কার্প, পিয়েরোগি, কুতিয়া ও মাকোভিয়েৎস প্রায় সর্বজনীন খাবার।
পোল্যান্ডে বড়দিনের এই ভোজ শুধু উদ্যাপনের জন্য খাওয়া হয় না; বরং এই খাবারগুলো পরিবার, বিশ্বাস, সংস্কৃতি এবং নতুন বছরের জন্য আশার একটি গভীর সম্মিলন।
সূত্র: ‘দ্য পোলিশ ক্রিসমাস ইভ ফেস্ট’, কালচার ডট পিএল এবং ‘ক্রিসমাস ইন পোল্যান্ড’, পোলিশ টুরিজম অরগানাইজেশন

একের পর এক নতুন সুবিধা যোগ করছে বার্তা আদান-প্রদানের জনপ্রিয় মাধ্যম হোয়াটসঅ্যাপ। এবার নতুন সংযোজন হচ্ছে, ডিলিট হওয়া মেসেজও হোয়াটসঅ্যাপে দেখতে পারবেন ব্যবহারকারী।
২৫ জুলাই ২০২২
প্রতিবছর বিশ্বব্যাপী ভ্রমণ খাতে নতুন নতুন প্রবণতা বা ট্রেন্ড দেখা যায়। ২০২৬ সালও তার ব্যতিক্রম হবে না। ব্রিটিশ গণমাধ্যম বিবিসি ইতিমধ্যে প্রকাশ করেছে নতুন বছরের সম্ভাব্য ভ্রমণ প্রবণতাগুলোর খবর। বিশ্বের শীর্ষস্থানীয় হোটেল গ্রুপ, ট্রাভেল ফার্ম এবং ট্রেন্ড ফোরকাস্টারদের তথ্য বিশ্লেষণ করে গণমাধ্যমটি...
৮ মিনিট আগে
বিলাসবহুল জীবনযাপন, আকাশচুম্বী দালান আর পরিচ্ছন্ন নগরী। এই জৌলুশের আড়ালে লুকিয়ে থাকে খরচের এক বিশাল পাহাড়। সাধারণত ছোট শহর বা গ্রামাঞ্চলের তুলনায় বড় শহরগুলোতে জীবনযাত্রার ব্যয় বেশি হয়; বিশেষ করে বাড়ি ভাড়া এবং আবাসন ব্যয়ের ক্ষেত্রে।
১ ঘণ্টা আগে
এ বছর বিশ্বের শীর্ষ ১০টি পর্যটন শহরের তালিকা প্রকাশ করেছে ইউরো মনিটর ইন্টারন্যাশনাল। তালিকায় শীর্ষ স্থানে আছে থাইল্যান্ডের রাজধানী ব্যাংকক। সাম্প্রতিক টপ ১০০ সিটি ডেস্টিনেশন ইনডেক্স অনুযায়ী, ২০২৫ সালে ব্যাংকক বিশ্বের বেশি ভ্রমণ করা শহরের শিরোপা জিতেছে।
২ ঘণ্টা আগেফিচার ডেস্ক

এ বছর বিশ্বের শীর্ষ ১০টি পর্যটন শহরের তালিকা প্রকাশ করেছে ইউরো মনিটর ইন্টারন্যাশনাল। তালিকায় শীর্ষ স্থানে আছে থাইল্যান্ডের রাজধানী ব্যাংকক। সাম্প্রতিক টপ ১০০ সিটি ডেস্টিনেশন ইনডেক্স অনুযায়ী, ২০২৫ সালে ব্যাংকক বিশ্বের বেশি ভ্রমণ করা শহরের শিরোপা জিতেছে। এ বছর রেকর্ড ৩ কোটি ৩ লাখ আন্তর্জাতিক পর্যটক কেবল ব্যাংককেই পা রেখেছিলেন। কিন্তু ব্যাংককের এই একক সাফল্য সত্ত্বেও পুরো থাইল্যান্ডের পর্যটন খাতের সামগ্রিক গতি কিছুটা ধীর।
২৩ দশমিক ২ মিলিয়ন পর্যটক নিয়ে তালিকায় হংকংয়ের অবস্থান দ্বিতীয়। এর পরেই আছে যুক্তরাজ্যের লন্ডন, চীনের ম্যাকাও, তুরস্কের ইস্তাম্বুল, সংযুক্ত আরব আমিরাতের দুবাই, সৌদি আরবের মক্কা, তুরস্কের আনাতোলিয়া, ফ্রান্সের প্যারিস ও মালয়েশিয়ার কুয়ালালামপুর। একদিকে থাইল্যান্ডের রাজধানী ব্যাংকক বিশ্বজয়ের মুকুট পরেছে, অন্যদিকে সামগ্রিক পর্যটন পরিসংখ্যানে দেখা যাচ্ছে কিছুটা ভাটার টান। ব্যাংক অব থাইল্যান্ডের পূর্বাভাস অনুযায়ী, এ বছর মোট বিদেশি পর্যটকের সংখ্যা ৩ কোটি ৩০ লাখে পৌঁছাতে পারে। উল্লেখ্য, গত বছর থাইল্যান্ড ভ্রমণ করেছিলেন ৩ কোটি ৫০ লাখের বেশি পর্যটক।
পর্যটন শক্তি হিসেবে পরিচিত থাইল্যান্ডকে এ বছর একের পর এক অনাকাঙ্ক্ষিত পরিস্থিতির মুখোমুখি হতে হয়েছে। চীনা অভিনেতা জিং জিং-এর আলোচিত অপহরণের ঘটনা, প্রাণঘাতী ভূমিকম্প, কম্বোডিয়া সঙ্গে দফায় দফায় সীমান্ত সংঘর্ষ তাদের পর্যটনের গতি কিছুটা ধীর করেছিল। ব্যাংকক পোস্টের তথ্যমতে, পর্যটন খাতকে চাঙা করতে থাইল্যান্ড সরকার এখন বিভিন্ন পরিকল্পনা হাতে নিচ্ছে।
সূত্র: সিএনএন

এ বছর বিশ্বের শীর্ষ ১০টি পর্যটন শহরের তালিকা প্রকাশ করেছে ইউরো মনিটর ইন্টারন্যাশনাল। তালিকায় শীর্ষ স্থানে আছে থাইল্যান্ডের রাজধানী ব্যাংকক। সাম্প্রতিক টপ ১০০ সিটি ডেস্টিনেশন ইনডেক্স অনুযায়ী, ২০২৫ সালে ব্যাংকক বিশ্বের বেশি ভ্রমণ করা শহরের শিরোপা জিতেছে। এ বছর রেকর্ড ৩ কোটি ৩ লাখ আন্তর্জাতিক পর্যটক কেবল ব্যাংককেই পা রেখেছিলেন। কিন্তু ব্যাংককের এই একক সাফল্য সত্ত্বেও পুরো থাইল্যান্ডের পর্যটন খাতের সামগ্রিক গতি কিছুটা ধীর।
২৩ দশমিক ২ মিলিয়ন পর্যটক নিয়ে তালিকায় হংকংয়ের অবস্থান দ্বিতীয়। এর পরেই আছে যুক্তরাজ্যের লন্ডন, চীনের ম্যাকাও, তুরস্কের ইস্তাম্বুল, সংযুক্ত আরব আমিরাতের দুবাই, সৌদি আরবের মক্কা, তুরস্কের আনাতোলিয়া, ফ্রান্সের প্যারিস ও মালয়েশিয়ার কুয়ালালামপুর। একদিকে থাইল্যান্ডের রাজধানী ব্যাংকক বিশ্বজয়ের মুকুট পরেছে, অন্যদিকে সামগ্রিক পর্যটন পরিসংখ্যানে দেখা যাচ্ছে কিছুটা ভাটার টান। ব্যাংক অব থাইল্যান্ডের পূর্বাভাস অনুযায়ী, এ বছর মোট বিদেশি পর্যটকের সংখ্যা ৩ কোটি ৩০ লাখে পৌঁছাতে পারে। উল্লেখ্য, গত বছর থাইল্যান্ড ভ্রমণ করেছিলেন ৩ কোটি ৫০ লাখের বেশি পর্যটক।
পর্যটন শক্তি হিসেবে পরিচিত থাইল্যান্ডকে এ বছর একের পর এক অনাকাঙ্ক্ষিত পরিস্থিতির মুখোমুখি হতে হয়েছে। চীনা অভিনেতা জিং জিং-এর আলোচিত অপহরণের ঘটনা, প্রাণঘাতী ভূমিকম্প, কম্বোডিয়া সঙ্গে দফায় দফায় সীমান্ত সংঘর্ষ তাদের পর্যটনের গতি কিছুটা ধীর করেছিল। ব্যাংকক পোস্টের তথ্যমতে, পর্যটন খাতকে চাঙা করতে থাইল্যান্ড সরকার এখন বিভিন্ন পরিকল্পনা হাতে নিচ্ছে।
সূত্র: সিএনএন

একের পর এক নতুন সুবিধা যোগ করছে বার্তা আদান-প্রদানের জনপ্রিয় মাধ্যম হোয়াটসঅ্যাপ। এবার নতুন সংযোজন হচ্ছে, ডিলিট হওয়া মেসেজও হোয়াটসঅ্যাপে দেখতে পারবেন ব্যবহারকারী।
২৫ জুলাই ২০২২
প্রতিবছর বিশ্বব্যাপী ভ্রমণ খাতে নতুন নতুন প্রবণতা বা ট্রেন্ড দেখা যায়। ২০২৬ সালও তার ব্যতিক্রম হবে না। ব্রিটিশ গণমাধ্যম বিবিসি ইতিমধ্যে প্রকাশ করেছে নতুন বছরের সম্ভাব্য ভ্রমণ প্রবণতাগুলোর খবর। বিশ্বের শীর্ষস্থানীয় হোটেল গ্রুপ, ট্রাভেল ফার্ম এবং ট্রেন্ড ফোরকাস্টারদের তথ্য বিশ্লেষণ করে গণমাধ্যমটি...
৮ মিনিট আগে
বিলাসবহুল জীবনযাপন, আকাশচুম্বী দালান আর পরিচ্ছন্ন নগরী। এই জৌলুশের আড়ালে লুকিয়ে থাকে খরচের এক বিশাল পাহাড়। সাধারণত ছোট শহর বা গ্রামাঞ্চলের তুলনায় বড় শহরগুলোতে জীবনযাত্রার ব্যয় বেশি হয়; বিশেষ করে বাড়ি ভাড়া এবং আবাসন ব্যয়ের ক্ষেত্রে।
১ ঘণ্টা আগে
বিভিন্ন দেশের খ্রিষ্টধর্মাবলম্বীরা বড়দিনের নিয়মনীতি ও সংস্কার মেনে বিভিন্ন ধরনের খাবার খেয়ে থাকে। পোল্যান্ডে উইগিলিয়া নামের ক্রিসমাস ইভের ভোজ তেমনই একটি প্রথা। ২৪ ডিসেম্বর এই ভোজ হয়। সেই ভোজে ১২টি খাবার পরিবেশন করা হয়। এই ১২টি খাবারের রয়েছে বিশেষ ঐতিহ্য এবং ধর্মীয় প্রতীক।...
১ ঘণ্টা আগে