নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
২০৩০ সালের মধ্যে ৬০ লাখ থেকে ৮০ লাখ দক্ষ আইটি পেশাদার তৈরির পরিকল্পনা নিয়েছে সরকার। শনিবার (১৮ জানুয়ারি) পূর্বাচলের বাংলাদেশ-চীন মৈত্রী প্রদর্শনী কেন্দ্রে ‘বাংলাদেশ: দ্য ইমার্জিং আইসিটি পাওয়ার হাউস’ শীর্ষক এক সেমিনারে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগের পলিসি অ্যাডভাইজার (সমন্বয় ও সংস্কার) ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব এ তথ্য জানান।
বাংলাদেশ অ্যাসোসিয়েশন অব সফটওয়্যার অ্যান্ড ইনফরমেশন সার্ভিসেস (বেসিস) আয়োজিত এ সেমিনারে দেশের তথ্যপ্রযুক্তি খাতের সাফল্য ও বৈশ্বিক প্রযুক্তি জগতে নেতৃত্ব প্রতিষ্ঠার সম্ভাবনা তুলে ধরা হয়।
ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব বলেন, ‘২০৩০ সালের মধ্যে ৬ থেকে ৮ মিলিয়ন দক্ষ তথ্যপ্রযুক্তি পেশাদার তৈরি করার পরিকল্পনা রয়েছে আমাদের। সঠিক ভাবমূর্তি নির্মাণ, পূর্বে গৃহীত প্রকল্পসমূহের পর্যালোচনা ও শক্তিশালী ডেটা গভর্নেন্স কাঠামো প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে তথ্যপ্রযুক্তি খাত থেকে জিডিপিতে ৫ শতাংশ অবদান রাখার লক্ষ্যে নির্ধারণ করেছি।’
তিনি জানান, এ বছরের মধ্যেই বাংলাদেশ ন্যাশনাল ডেটা আর্কিটেকচার নকশা বাস্তবায়ন এবং সঠিক আইসিটি মাস্টারপ্ল্যান প্রণয়ন করা হবে। পাশাপাশি, অপরিকল্পিত হাইটেক পার্কগুলোর সংস্কার করে তথ্যপ্রযুক্তি অবকাঠামো উন্নয়নের কাজ চলছে।
সেমিনারে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন জাইকার বাংলাদেশ প্রধান ইচিগুচি তোমোহিদে, রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরোর (ইপিবি) মহাপরিচালক বেবী রানী কর্মকার, বাংলাদেশে জেট্রোর প্রধান প্রতিনিধি ইউজি আন্দো এবং কোট্রার নির্বাহী পরিচালক সামসু কিম।
স্বাগত বক্তব্যে বেসিস প্রশাসক ড. মুহম্মদ মেহেদী হাসান বলেন, ‘১৯৯৮ সালে ১৮ সদস্য নিয়ে যাত্রা শুরু করা বেসিস এখন ২ হাজার ৬৫০টিরও বেশি সফল সদস্য প্রতিষ্ঠানের জাতীয় বাণিজ্য সংগঠন। এই যাত্রায় লক্ষ লক্ষ কর্মসংস্থান সৃষ্টি ও বিশ্বমানের উদ্ভাবনী পণ্য ও সেবা তৈরি করেছে। ২০২৩-২৪ অর্থবছরে বাংলাদেশ ১৩৭টি দেশে ৮৪০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার আইসিটি পরিষেবা রপ্তানি করেছে।’
সেমিনারে মূল বক্তব্য উপস্থাপন করেন বেসিস সহায়ক কমিটির চেয়ারম্যান রাফেল কবির। তিনি বলেন, ‘দক্ষ জনশক্তি তৈরি দেশের তথ্যপ্রযুক্তি খাতের ভবিষ্যৎ সম্ভাবনা বাস্তবায়নে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ। বিপুল মেধাবী যুবশক্তিকে সঠিক প্রশিক্ষণ ও দিকনির্দেশনার মাধ্যমে আমরা বৈশ্বিক নেতৃত্ব প্রতিষ্ঠা করতে পারি।’
সেমিনারে বেসিস সহায়ক কমিটির সদস্য ফিদা হক সঞ্চালনার দায়িত্ব পালন করেন। এ সময় বেসিস সদস্য রাইসুল কবির ও সৈয়দ মোশাররফ আলী তাদের কোম্পানির সফলতার গল্প তুলে ধরেন।
এছাড়া, এক ভিডিও বার্তায় আন্তর্জাতিক বাণিজ্য সংস্থা আইটিসি’র প্রযুক্তি উন্নয়ন খাতের সমন্বয়ক মার্টিন ল্যাবে বাংলাদেশের তথ্যপ্রযুক্তি খাতের সাফল্যের গল্প তুলে ধরেন।
২০৩০ সালের মধ্যে ৬০ লাখ থেকে ৮০ লাখ দক্ষ আইটি পেশাদার তৈরির পরিকল্পনা নিয়েছে সরকার। শনিবার (১৮ জানুয়ারি) পূর্বাচলের বাংলাদেশ-চীন মৈত্রী প্রদর্শনী কেন্দ্রে ‘বাংলাদেশ: দ্য ইমার্জিং আইসিটি পাওয়ার হাউস’ শীর্ষক এক সেমিনারে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগের পলিসি অ্যাডভাইজার (সমন্বয় ও সংস্কার) ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব এ তথ্য জানান।
বাংলাদেশ অ্যাসোসিয়েশন অব সফটওয়্যার অ্যান্ড ইনফরমেশন সার্ভিসেস (বেসিস) আয়োজিত এ সেমিনারে দেশের তথ্যপ্রযুক্তি খাতের সাফল্য ও বৈশ্বিক প্রযুক্তি জগতে নেতৃত্ব প্রতিষ্ঠার সম্ভাবনা তুলে ধরা হয়।
ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব বলেন, ‘২০৩০ সালের মধ্যে ৬ থেকে ৮ মিলিয়ন দক্ষ তথ্যপ্রযুক্তি পেশাদার তৈরি করার পরিকল্পনা রয়েছে আমাদের। সঠিক ভাবমূর্তি নির্মাণ, পূর্বে গৃহীত প্রকল্পসমূহের পর্যালোচনা ও শক্তিশালী ডেটা গভর্নেন্স কাঠামো প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে তথ্যপ্রযুক্তি খাত থেকে জিডিপিতে ৫ শতাংশ অবদান রাখার লক্ষ্যে নির্ধারণ করেছি।’
তিনি জানান, এ বছরের মধ্যেই বাংলাদেশ ন্যাশনাল ডেটা আর্কিটেকচার নকশা বাস্তবায়ন এবং সঠিক আইসিটি মাস্টারপ্ল্যান প্রণয়ন করা হবে। পাশাপাশি, অপরিকল্পিত হাইটেক পার্কগুলোর সংস্কার করে তথ্যপ্রযুক্তি অবকাঠামো উন্নয়নের কাজ চলছে।
সেমিনারে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন জাইকার বাংলাদেশ প্রধান ইচিগুচি তোমোহিদে, রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরোর (ইপিবি) মহাপরিচালক বেবী রানী কর্মকার, বাংলাদেশে জেট্রোর প্রধান প্রতিনিধি ইউজি আন্দো এবং কোট্রার নির্বাহী পরিচালক সামসু কিম।
স্বাগত বক্তব্যে বেসিস প্রশাসক ড. মুহম্মদ মেহেদী হাসান বলেন, ‘১৯৯৮ সালে ১৮ সদস্য নিয়ে যাত্রা শুরু করা বেসিস এখন ২ হাজার ৬৫০টিরও বেশি সফল সদস্য প্রতিষ্ঠানের জাতীয় বাণিজ্য সংগঠন। এই যাত্রায় লক্ষ লক্ষ কর্মসংস্থান সৃষ্টি ও বিশ্বমানের উদ্ভাবনী পণ্য ও সেবা তৈরি করেছে। ২০২৩-২৪ অর্থবছরে বাংলাদেশ ১৩৭টি দেশে ৮৪০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার আইসিটি পরিষেবা রপ্তানি করেছে।’
সেমিনারে মূল বক্তব্য উপস্থাপন করেন বেসিস সহায়ক কমিটির চেয়ারম্যান রাফেল কবির। তিনি বলেন, ‘দক্ষ জনশক্তি তৈরি দেশের তথ্যপ্রযুক্তি খাতের ভবিষ্যৎ সম্ভাবনা বাস্তবায়নে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ। বিপুল মেধাবী যুবশক্তিকে সঠিক প্রশিক্ষণ ও দিকনির্দেশনার মাধ্যমে আমরা বৈশ্বিক নেতৃত্ব প্রতিষ্ঠা করতে পারি।’
সেমিনারে বেসিস সহায়ক কমিটির সদস্য ফিদা হক সঞ্চালনার দায়িত্ব পালন করেন। এ সময় বেসিস সদস্য রাইসুল কবির ও সৈয়দ মোশাররফ আলী তাদের কোম্পানির সফলতার গল্প তুলে ধরেন।
এছাড়া, এক ভিডিও বার্তায় আন্তর্জাতিক বাণিজ্য সংস্থা আইটিসি’র প্রযুক্তি উন্নয়ন খাতের সমন্বয়ক মার্টিন ল্যাবে বাংলাদেশের তথ্যপ্রযুক্তি খাতের সাফল্যের গল্প তুলে ধরেন।
তখন কম্পিউটারে বাংলা লেখার জনপ্রিয় সফটওয়্যার বিজয়। কিন্তু ইন্টারনেটে বাংলা লেখার জন্য সেটি কোনো কাজের ছিল না। ইউনিকোড না থাকায় বিজয় ক্রমেই অকেজো হয়ে পড়ছিল। সেই নতুন সময়ের দাবিতেই এল ‘অভ্র’। মেহদী হাসান খান নামের এক তরুণ সম্পূর্ণ ব্যক্তিগত উদ্যোগে তৈরি করলেন অভ্র সফটওয়্যার।
১ দিন আগেবিশ্বের প্রযুক্তির ইতিহাসে ২০০০ থেকে ২০০৯ সাল ছিল এক বিশাল পরিবর্তনের যুগ। দৈনন্দিন জীবনকে বদলে দেওয়ার পাশাপাশি সমাজ, সংস্কৃতি এবং অর্থনীতির কাঠামোকেই নতুন করে সাজিয়ে দিয়েছে এই দশকের বেশ কিছু উদ্ভাবন। দুনিয়া কাঁপানো সেই প্রযুক্তিগুলো এক নজরে দেখে নেওয়া যাক...
১ দিন আগেকম্পিউটারভিত্তিক ৭০ শতাংশ পেশা বিলুপ্ত করতে পারে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বা এআই প্রযুক্তি। যুক্তরাজ্যের নতুন এক গবেষণায় এ তথ্য উঠে এসেছে। গবেষণায় বলা হয়েছে, এআই প্রযুক্তির দ্রুত উন্নয়ন এবং এর ব্যবহারের ওপর সরকারের আরও নজরদারি প্রয়োজন।
১ দিন আগেচীনের কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তাভিত্তিক প্রতিষ্ঠান ডিপসিকের তৈরি ‘ডিপসিক এআই’ মডেল উন্মোচনের মাধ্যমে এআই খাতে খরচ কমানোর বিষয় নিয়ে ব্যাপক আলোচনা শুরু হয়েছে। তবে এই মুহূর্তে আমাজন এক বিস্ফোরক ঘোষণা দিয়ে সবাইকে অবাক করেছে। প্রতিষ্ঠানটি চলতি বছরেই এআই খাতে ১০০ বিলিয়ন ডলারেরও বেশি খরচ করার পরিকল্পনা ঘোষণা...
১ দিন আগে