অনলাইন ডেস্ক
দক্ষিণ কোরিয়ার নতুন উদীয়মান স্টার্টআপ মে-আইয়ের আয় ২০০ শতাংশ বেড়েছে। কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বা এআইভিত্তিক প্রযুক্তি ‘ম্যাশ’ এবং ‘পপ-আপ স্টোর’ প্রকল্পের মাধ্যমে এই সাফল্য অর্জন করেছে কোম্পানিটি। ম্যাশ প্রযুক্তিটি বিভিন্ন দোকানের কার্যক্রম ও ভোক্তার আচরণ বিশ্লেষণে সাহায্য করে, যা ব্যবসায়িক সিদ্ধান্ত গ্রহণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।
মে-আই দাবি করছে, তাদের নিজস্ব রি-আইডেনটিফিকেশন প্রযুক্তি নির্ভুলতার হার ৯২ শতাংশ, যা বর্তমানে প্রচলিত একাডেমিক মডেলগুলোর তুলনায় অনেক বেশি (যেগুলোর নির্ভুলতার হার মাত্র ৬৬ শতাংশ)।
২০১৯ সালে প্রতিষ্ঠা হয়েছে কোম্পানিটি। ২০২৪ সালে কোম্পানির ওয়েবভিত্তিক ড্যাশবোর্ড ম্যাশ বোর্ডের ব্যবহারকারীর সংখ্যা ২৭০ শতাংশ বেড়েছে। আর এর মাসিক সেশন টাইম ২০০ শতাংশ বেড়েছে। অর্থাৎ ব্যবহারকারীরা দ্বিগুণ সময় এই ড্যাশবোর্ড ব্যবহার করছে।
দোকানগুলোর সিসিটিভি ফুটেজ বিশ্লেষণ করার মাধ্যমে গ্রাহকদের আচরণ, জনপ্রিয় স্টোর এবং কোন ব্যবসা বা সেবার প্রতি গ্রাহকদের আগ্রহ কতটুকু–এ ধরনের গুরুত্বপূর্ণ তথ্য তুলে ধরে ম্যাশ প্রযুক্তিটি। বর্তমানে, প্রতিদিন ১৯ হাজার ঘণ্টার বেশি ভিডিও ফুটেজ বিশ্লেষণ করছে মে-আই এবং ২০২০ সাল থেকে তাদের এআই ইঞ্জিন মোট ১০ মিলিয়ন ঘণ্টারও বেশি ফুটেজ বিশ্লেষণ করেছে।
এটি কোরিয়ার প্রথম কোম্পানি, যা দোকানের সিসিটিভি সিস্টেম ব্যবহার করে একটি ব্যবসায়িক মডেল চালু করেছে। ইতিমধ্যে স্যামসাং ইলেকট্রনিকস ও আমোরপ্যাসিফিকের মতো বড় গ্রাহক সংগ্রহ করেছে মে-আই। তারা এসকে শিল এসকে শিল্ডাস এবং এস-১-এর মতো শীর্ষস্থানীয় নিরাপত্তা প্রতিষ্ঠানগুলোর সঙ্গে অংশীদারত্ব করেছে, যার মাধ্যমে সহজেই তাদের প্রযুক্তিটি বিদ্যমান সিসিটিভি সিস্টেমে ইনস্টল করা যায়।
গত বছর বাজারে আসার পর থেকে দ্রুত জনপ্রিয় হয়েছে পপ-আপ স্টোর প্রকল্প। এর সাফল্য মে-আইকে একটি নতুন সুযোগ তৈরি করে দিয়েছে। এলজি ইলেকট্রনিকসের ডিসপ্লে শোকেস এবং হুন্দাই মোটরসের অটোমোবাইলের মতো বড় ইভেন্টগুলোতে। ছোট ধরনের ইভেন্টগুলোর জন্য প্রতি বছর ডেটা বিশ্লেষণ সেবার প্রতি আগ্রহ তিনগুণ বেড়েছে।
নতুন এই উদ্ভাবনের জন্য সিইএস ২০২৪ ইভেন্টে পুরস্কার জিতেছে মে-আই। কোম্পানিটি আইএফএ ২০২৪-এর মতো বিভিন্ন প্রদর্শনীতে অংশগ্রহণ করেছে। তাদের এজ কম্পিউটিং প্রযুক্তি ইউরোপের জেনারেল ডেটা প্রোটেকশন রেগুলেশন (জিডিপিআর) ও আর্টিফিশিয়াল ইনটেলিজেন্স অ্যাক্টের মতো কঠোর আন্তর্জাতিক নিয়মের সঙ্গে সংগতিপূর্ণ।
চলতি বছর আন্তর্জাতিক প্রকল্পগুলোর মাধ্যমে তাদের কার্যক্রমের পরিসর বাড়ানোর লক্ষ্য নির্ধারণ করেছে মে-আই। বিশেষ করে লন্ডন এও হ্যানয়ের মতো শহরে।
মে-আইয়ের সিইও পার্ক জুন-হিউক বলেন, ‘আমরা ডেটা-চালিত উদ্ভাবনের মাধ্যমে অফলাইন স্পেসগুলোর ডিজিটাল রূপান্তরের নেতৃত্ব দিতে অব্যাহত রাখব।’
দক্ষিণ কোরিয়ার নতুন উদীয়মান স্টার্টআপ মে-আইয়ের আয় ২০০ শতাংশ বেড়েছে। কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বা এআইভিত্তিক প্রযুক্তি ‘ম্যাশ’ এবং ‘পপ-আপ স্টোর’ প্রকল্পের মাধ্যমে এই সাফল্য অর্জন করেছে কোম্পানিটি। ম্যাশ প্রযুক্তিটি বিভিন্ন দোকানের কার্যক্রম ও ভোক্তার আচরণ বিশ্লেষণে সাহায্য করে, যা ব্যবসায়িক সিদ্ধান্ত গ্রহণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।
মে-আই দাবি করছে, তাদের নিজস্ব রি-আইডেনটিফিকেশন প্রযুক্তি নির্ভুলতার হার ৯২ শতাংশ, যা বর্তমানে প্রচলিত একাডেমিক মডেলগুলোর তুলনায় অনেক বেশি (যেগুলোর নির্ভুলতার হার মাত্র ৬৬ শতাংশ)।
২০১৯ সালে প্রতিষ্ঠা হয়েছে কোম্পানিটি। ২০২৪ সালে কোম্পানির ওয়েবভিত্তিক ড্যাশবোর্ড ম্যাশ বোর্ডের ব্যবহারকারীর সংখ্যা ২৭০ শতাংশ বেড়েছে। আর এর মাসিক সেশন টাইম ২০০ শতাংশ বেড়েছে। অর্থাৎ ব্যবহারকারীরা দ্বিগুণ সময় এই ড্যাশবোর্ড ব্যবহার করছে।
দোকানগুলোর সিসিটিভি ফুটেজ বিশ্লেষণ করার মাধ্যমে গ্রাহকদের আচরণ, জনপ্রিয় স্টোর এবং কোন ব্যবসা বা সেবার প্রতি গ্রাহকদের আগ্রহ কতটুকু–এ ধরনের গুরুত্বপূর্ণ তথ্য তুলে ধরে ম্যাশ প্রযুক্তিটি। বর্তমানে, প্রতিদিন ১৯ হাজার ঘণ্টার বেশি ভিডিও ফুটেজ বিশ্লেষণ করছে মে-আই এবং ২০২০ সাল থেকে তাদের এআই ইঞ্জিন মোট ১০ মিলিয়ন ঘণ্টারও বেশি ফুটেজ বিশ্লেষণ করেছে।
এটি কোরিয়ার প্রথম কোম্পানি, যা দোকানের সিসিটিভি সিস্টেম ব্যবহার করে একটি ব্যবসায়িক মডেল চালু করেছে। ইতিমধ্যে স্যামসাং ইলেকট্রনিকস ও আমোরপ্যাসিফিকের মতো বড় গ্রাহক সংগ্রহ করেছে মে-আই। তারা এসকে শিল এসকে শিল্ডাস এবং এস-১-এর মতো শীর্ষস্থানীয় নিরাপত্তা প্রতিষ্ঠানগুলোর সঙ্গে অংশীদারত্ব করেছে, যার মাধ্যমে সহজেই তাদের প্রযুক্তিটি বিদ্যমান সিসিটিভি সিস্টেমে ইনস্টল করা যায়।
গত বছর বাজারে আসার পর থেকে দ্রুত জনপ্রিয় হয়েছে পপ-আপ স্টোর প্রকল্প। এর সাফল্য মে-আইকে একটি নতুন সুযোগ তৈরি করে দিয়েছে। এলজি ইলেকট্রনিকসের ডিসপ্লে শোকেস এবং হুন্দাই মোটরসের অটোমোবাইলের মতো বড় ইভেন্টগুলোতে। ছোট ধরনের ইভেন্টগুলোর জন্য প্রতি বছর ডেটা বিশ্লেষণ সেবার প্রতি আগ্রহ তিনগুণ বেড়েছে।
নতুন এই উদ্ভাবনের জন্য সিইএস ২০২৪ ইভেন্টে পুরস্কার জিতেছে মে-আই। কোম্পানিটি আইএফএ ২০২৪-এর মতো বিভিন্ন প্রদর্শনীতে অংশগ্রহণ করেছে। তাদের এজ কম্পিউটিং প্রযুক্তি ইউরোপের জেনারেল ডেটা প্রোটেকশন রেগুলেশন (জিডিপিআর) ও আর্টিফিশিয়াল ইনটেলিজেন্স অ্যাক্টের মতো কঠোর আন্তর্জাতিক নিয়মের সঙ্গে সংগতিপূর্ণ।
চলতি বছর আন্তর্জাতিক প্রকল্পগুলোর মাধ্যমে তাদের কার্যক্রমের পরিসর বাড়ানোর লক্ষ্য নির্ধারণ করেছে মে-আই। বিশেষ করে লন্ডন এও হ্যানয়ের মতো শহরে।
মে-আইয়ের সিইও পার্ক জুন-হিউক বলেন, ‘আমরা ডেটা-চালিত উদ্ভাবনের মাধ্যমে অফলাইন স্পেসগুলোর ডিজিটাল রূপান্তরের নেতৃত্ব দিতে অব্যাহত রাখব।’
তখন কম্পিউটারে বাংলা লেখার জনপ্রিয় সফটওয়্যার বিজয়। কিন্তু ইন্টারনেটে বাংলা লেখার জন্য সেটি কোনো কাজের ছিল না। ইউনিকোড না থাকায় বিজয় ক্রমেই অকেজো হয়ে পড়ছিল। সেই নতুন সময়ের দাবিতেই এল ‘অভ্র’। মেহদী হাসান খান নামের এক তরুণ সম্পূর্ণ ব্যক্তিগত উদ্যোগে তৈরি করলেন অভ্র সফটওয়্যার।
১৫ ঘণ্টা আগেবিশ্বের প্রযুক্তির ইতিহাসে ২০০০ থেকে ২০০৯ সাল ছিল এক বিশাল পরিবর্তনের যুগ। দৈনন্দিন জীবনকে বদলে দেওয়ার পাশাপাশি সমাজ, সংস্কৃতি এবং অর্থনীতির কাঠামোকেই নতুন করে সাজিয়ে দিয়েছে এই দশকের বেশ কিছু উদ্ভাবন। দুনিয়া কাঁপানো সেই প্রযুক্তিগুলো এক নজরে দেখে নেওয়া যাক...
১৬ ঘণ্টা আগেকম্পিউটারভিত্তিক ৭০ শতাংশ পেশা বিলুপ্ত করতে পারে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বা এআই প্রযুক্তি। যুক্তরাজ্যের নতুন এক গবেষণায় এ তথ্য উঠে এসেছে। গবেষণায় বলা হয়েছে, এআই প্রযুক্তির দ্রুত উন্নয়ন এবং এর ব্যবহারের ওপর সরকারের আরও নজরদারি প্রয়োজন।
১৮ ঘণ্টা আগেচীনের কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তাভিত্তিক প্রতিষ্ঠান ডিপসিকের তৈরি ‘ডিপসিক এআই’ মডেল উন্মোচনের মাধ্যমে এআই খাতে খরচ কমানোর বিষয় নিয়ে ব্যাপক আলোচনা শুরু হয়েছে। তবে এই মুহূর্তে আমাজন এক বিস্ফোরক ঘোষণা দিয়ে সবাইকে অবাক করেছে। প্রতিষ্ঠানটি চলতি বছরেই এআই খাতে ১০০ বিলিয়ন ডলারেরও বেশি খরচ করার পরিকল্পনা ঘোষণা...
২০ ঘণ্টা আগে