
ইলন মাস্কের মাইক্রোব্লগিং প্ল্যাটফর্ম এক্স–এর মতো কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বা এআইভিত্তিক ফিচার নিয়ে পরীক্ষা নিয়ে করছে মেটার থ্রেডস। ফিচারটি এআই ব্যবহার করে ট্রেন্ডিং বিষয়গুলো সারসংক্ষেপ তৈরি করে দেবে। টুলটিকে সার্চ এবং ট্রেন্ডিং নাও ফিচারের উন্নত সংস্করণ বলে ব্যাখ্যা করেন ইনস্টাগ্রামের প্রধান অ্যাডাম মোসেরি।
বর্তমানে এআই প্রযুক্তিকে-কে বিভিন্ন ফিচারে অন্তর্ভুক্ত করার ক্ষেত্রে প্রতিযোগিতা করছে সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্মগুলো। উদাহরণস্বরূপ, সম্প্রতি ‘স্টোরিজ অন এক্স’ ফিচার চালু করেছে এক্স। কোম্পানিটির এআই চ্যাটবট গ্রোকের মাধ্যমে এটি পরিচালিত হয়। টুলটি এক্সের এক্সপ্লোর বিভাগে ট্রেন্ডিং টপিকের সারসংক্ষেপ তৈরি করে। বিশেষ করে প্রিমিয়াম ব্যবহারকারীদের জন্য। যখন ব্যবহারকারী ‘ফর ইউ’ ট্যাবে একটি ট্রেন্ডিং পোস্টে ট্যাপ করেন। তখন গ্রোক এআই একটি দ্রুত সারসংক্ষেপ তৈরি করে দেয়, যা ব্যবহারকারীদের বিভিন্ন আলোচনা সম্পর্কে স্পষ্ট ধারণা দেয়।
থ্রেডসের নতুন ফিচার সম্পর্কে মোসেরি বলেন, ‘আজ আমরা সার্চ এবং ট্রেন্ডিং নাও-এর কিছু দীর্ঘ প্রতীক্ষিত ফিচারের পরীক্ষা শুরু করছি। নতুন সার্চ অভিজ্ঞতায় ব্যবহারকারীরা নির্দিষ্ট তারিখের মধ্যে সার্চ করতে পারবেন বা একক অ্যাকাউন্ট থেকে পোস্ট খুঁজে পেতে সক্ষম হবেন। যুক্তরাষ্ট্রে যেখানে ট্রেন্ডিং নাও ফিচার পাওয়া যায় সেখানে এআই ভিত্তিক সারসংক্ষেপও দেখানো হচ্ছে। ফলে মানুষ কী নিয়ে আলোচনা করছে তা ব্যবহারকারীরা দ্রুত জানাবে।’
থ্রেডস এবং এক্সের মধ্যে প্রতিযোগিতা তীব্র শুরু হয়েছে। থ্রেডসে এখন সক্রিয় ব্যবহারকারীর সংখ্যা ১৭৫ মিলিয়ন। অপরদিকে এক্সের ব্যবহারকারী সংখ্যা আনুমানিক ৬০ কোটি।
থ্রেডস দ্রুত অন্যান্য আপডেটও ফিচারও চালু করছে। যেমন: কাস্টম ফিডের সমর্থন এবং ফর ইউ ট্যাবে পোস্টের অ্যালগরিদমের পরিবর্তন। এই পরিবর্তনের ফলে যেসব অ্যাকাউন্ট ব্যবহারকারীরা ফলো করেন সেগুলোর কনটেন্টই বেশি দেখানো হবে। গত বৃহস্পতিবার থেকে ফিচারটি চালু হয়।
এই সপ্তাহে ব্যবহারকারীদের জন্য কাস্টম ফিড তৈরি করার সুবিধা চালু করেছে সামাজিক নেটওয়ার্ক থ্রেডস। এটি ব্যবহারকারীদের কনটেন্টের ধরন নিয়ন্ত্রণ করার আরও সুযোগ দিচ্ছে। এই কাস্টম ফিডগুলোর পাশাপাশি থ্রেডসে আলাদা ফলোয়িং ফিডও রয়েছে। তবে অ্যাপটি ডিফল্টভাবে ‘অ্যালগরিদমিক ফর ইউ’ ফিডে প্রদর্শিত হয়।
স্পষ্টতই সোশ্যাল মিডিয়াগুলো এখন এআই যুদ্ধে যুক্ত হচ্ছে। যদিও কিছু ফিচার ব্যবহারকারীদের বেশ সাহায্য করে, তবে অনেক এআই ফিচার শুধু ট্রেন্ডে থাকার জন্য প্ল্যাটফর্মগুলোতে যুক্ত করা হয়।
তথ্যসূত্র: নিওউইন

ইলন মাস্কের মাইক্রোব্লগিং প্ল্যাটফর্ম এক্স–এর মতো কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বা এআইভিত্তিক ফিচার নিয়ে পরীক্ষা নিয়ে করছে মেটার থ্রেডস। ফিচারটি এআই ব্যবহার করে ট্রেন্ডিং বিষয়গুলো সারসংক্ষেপ তৈরি করে দেবে। টুলটিকে সার্চ এবং ট্রেন্ডিং নাও ফিচারের উন্নত সংস্করণ বলে ব্যাখ্যা করেন ইনস্টাগ্রামের প্রধান অ্যাডাম মোসেরি।
বর্তমানে এআই প্রযুক্তিকে-কে বিভিন্ন ফিচারে অন্তর্ভুক্ত করার ক্ষেত্রে প্রতিযোগিতা করছে সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্মগুলো। উদাহরণস্বরূপ, সম্প্রতি ‘স্টোরিজ অন এক্স’ ফিচার চালু করেছে এক্স। কোম্পানিটির এআই চ্যাটবট গ্রোকের মাধ্যমে এটি পরিচালিত হয়। টুলটি এক্সের এক্সপ্লোর বিভাগে ট্রেন্ডিং টপিকের সারসংক্ষেপ তৈরি করে। বিশেষ করে প্রিমিয়াম ব্যবহারকারীদের জন্য। যখন ব্যবহারকারী ‘ফর ইউ’ ট্যাবে একটি ট্রেন্ডিং পোস্টে ট্যাপ করেন। তখন গ্রোক এআই একটি দ্রুত সারসংক্ষেপ তৈরি করে দেয়, যা ব্যবহারকারীদের বিভিন্ন আলোচনা সম্পর্কে স্পষ্ট ধারণা দেয়।
থ্রেডসের নতুন ফিচার সম্পর্কে মোসেরি বলেন, ‘আজ আমরা সার্চ এবং ট্রেন্ডিং নাও-এর কিছু দীর্ঘ প্রতীক্ষিত ফিচারের পরীক্ষা শুরু করছি। নতুন সার্চ অভিজ্ঞতায় ব্যবহারকারীরা নির্দিষ্ট তারিখের মধ্যে সার্চ করতে পারবেন বা একক অ্যাকাউন্ট থেকে পোস্ট খুঁজে পেতে সক্ষম হবেন। যুক্তরাষ্ট্রে যেখানে ট্রেন্ডিং নাও ফিচার পাওয়া যায় সেখানে এআই ভিত্তিক সারসংক্ষেপও দেখানো হচ্ছে। ফলে মানুষ কী নিয়ে আলোচনা করছে তা ব্যবহারকারীরা দ্রুত জানাবে।’
থ্রেডস এবং এক্সের মধ্যে প্রতিযোগিতা তীব্র শুরু হয়েছে। থ্রেডসে এখন সক্রিয় ব্যবহারকারীর সংখ্যা ১৭৫ মিলিয়ন। অপরদিকে এক্সের ব্যবহারকারী সংখ্যা আনুমানিক ৬০ কোটি।
থ্রেডস দ্রুত অন্যান্য আপডেটও ফিচারও চালু করছে। যেমন: কাস্টম ফিডের সমর্থন এবং ফর ইউ ট্যাবে পোস্টের অ্যালগরিদমের পরিবর্তন। এই পরিবর্তনের ফলে যেসব অ্যাকাউন্ট ব্যবহারকারীরা ফলো করেন সেগুলোর কনটেন্টই বেশি দেখানো হবে। গত বৃহস্পতিবার থেকে ফিচারটি চালু হয়।
এই সপ্তাহে ব্যবহারকারীদের জন্য কাস্টম ফিড তৈরি করার সুবিধা চালু করেছে সামাজিক নেটওয়ার্ক থ্রেডস। এটি ব্যবহারকারীদের কনটেন্টের ধরন নিয়ন্ত্রণ করার আরও সুযোগ দিচ্ছে। এই কাস্টম ফিডগুলোর পাশাপাশি থ্রেডসে আলাদা ফলোয়িং ফিডও রয়েছে। তবে অ্যাপটি ডিফল্টভাবে ‘অ্যালগরিদমিক ফর ইউ’ ফিডে প্রদর্শিত হয়।
স্পষ্টতই সোশ্যাল মিডিয়াগুলো এখন এআই যুদ্ধে যুক্ত হচ্ছে। যদিও কিছু ফিচার ব্যবহারকারীদের বেশ সাহায্য করে, তবে অনেক এআই ফিচার শুধু ট্রেন্ডে থাকার জন্য প্ল্যাটফর্মগুলোতে যুক্ত করা হয়।
তথ্যসূত্র: নিওউইন

চলতি বছরকে এআইয়ের জন্য ‘স্কেল-আপ ইয়ার’ বললে ভুল হবে না। স্টার্টআপ ফান্ডিং থেকে শুরু করে ডেটা সেন্টার, বিদ্যুৎ এনার্জি অবকাঠামো, জাতীয় নীতি—সবখানে এআই এখন ভূরাজনীতির খেলা।
২ দিন আগে
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এখন শুধু বন্ধুদের সঙ্গে কথা বলার জায়গা নয়; ব্যক্তিগত কিংবা পেশাগত অনেক গুরুত্বপূর্ণ কাজ, তথ্য আদান-প্রদান, এমনকি সংবেদনশীল আলোচনা পর্যন্ত এসব প্ল্যাটফর্মে হয়। ফলে কোনো ব্যক্তি মারা যাওয়ার পর তাঁর সোশ্যাল মিডিয়া অ্যাকাউন্ট কী হবে, এই প্রশ্ন স্বাভাবিকভাবে গুরুত্বপূর্ণ হয়ে ওঠে।
২ দিন আগে
নতুন বছর মানেই প্রযুক্তির নতুন দিক। ২০২৬ সালেও প্রযুক্তির জগতে কিছু নতুন, আবার কিছু পরিচিত প্রযুক্তি বড় আলোচনায় থাকবে। বিশ্বের শীর্ষ প্রযুক্তিবিদ ও বিখ্যাত ম্যাগাজিনগুলোর বিশ্লেষণ অনুযায়ী, আগামী বছরে যেসব প্রযুক্তি সবচেয়ে বেশি প্রভাব ফেলবে, সেগুলো ধীরে ধীরে বাস্তব জীবনের অংশ হয়ে উঠছে।
২ দিন আগেগুগল ক্রোম ব্রাউজার আমরা প্রতিদিন ব্যবহার করলেও এর অ্যাড্রেসবার কিংবা ওমনিবক্সে থাকা অনেক দরকারি ফিচার জানার বাইরে থাকে। শুধু সার্চিং নয়, এই অ্যাড্রেসবার থেকে অনেক কাজ দ্রুততম সময়ে করা সম্ভব। এটি অফিস কিংবা অনলাইন মিটিংয়ে সময় বাঁচাতে সাহায্য করে।
২ দিন আগে