২০২৪ সালে ৯ ম্যাচে ৩০ উইকেট নিয়ে টেস্টে বাংলাদেশের সবচেয়ে সফল পেসার ছিলেন হাসান মাহমুদ। বাংলাদেশের পেসারদের মধ্যে নির্দিষ্ট পঞ্জিকাবর্ষে সবচেয়ে বেশি উইকেট নেওয়ার রেকর্ডও এটি। আসন্ন জিম্বাবুয়ে সিরিজে তাসকিন আহমেদের অনুপস্থিতিতে হাসানকে দিতে হবে বাংলাদেশ ফাস্ট বোলিং আক্রমণের নেতৃত্ব। টেস্টে ধারাবাহিক ভালো করলেও সাদা বলে অনিয়মিত, তাঁর সুযোগ হয়নি সবশেষ চ্যাম্পিয়নস ট্রফির দলে। কাল মিরপুরে নিজের প্রস্তুতি, লক্ষ্যসহ প্রাসঙ্গিক আরও অনেক কিছু নিয়ে কথা বললেন হাসান। সাক্ষাৎকার নিয়েছেন আহমেদ রিয়াদ।
আহমেদ রিয়াদ, ঢাকা

প্রশ্ন: ক্যারিয়ার শুরু হয়েছিল সাদা বলের ক্রিকেট দিয়ে। সাদা বলে অনিয়মিত হয়ে গেলেন, তবে টেস্টে ধারাবাহিক ভালো করছেন। সাদার চেয়ে লাল বলে ধারাবাহিক ভালো হওয়ায় মিশ্র অনুভূতি কি কাজ করে মনে?
হাসান মাহমুদ: কিছু করতে চাইলে সবার আগে একটা মানসিকতা গড়ে তোলা জরুরি। সাদা বল আর লাল বলের খেলা দুই রকম। পরিকল্পনা, কৌশল—সবকিছু ভিন্ন। এই জায়গায় নিজেকে মানিয়ে নিতে অনুশীলনে বিশেষ মনোযোগ দিয়েছি। বলের স্কিলে নিখুঁত হতে চেয়েছি। এমন কিছু বিষয়ে কাজ করেছি, যেগুলো পারফরম্যান্সে ব্যাঘাত ঘটাতে পারে। চেষ্টা করেছি, সেগুলো যেন না ঘটে; আর হলেও যেন কম হয়। এগুলো হয়তো ছন্দে আনতে সহায়তা করেছে। সামনে আরও উন্নতি করার চেষ্টা করছি।
প্রশ্ন: টেস্টে নিজের প্রথম বছরে ৯ ম্যাচে ৩০ উইকেট নিয়েছেন, বাংলাদেশের পেসারদের মধ্যে এক বছরে সর্বোচ্চ। এ বছর ৬টির বেশি টেস্ট নেই। এবার কি তাহলে আপনার লক্ষ্য সাদা বলের ক্রিকেটে আরও ভালো করা?
হাসান: হ্যাঁ, এ বছর টেস্ট কম। তবে যত সুযোগ আসবে, টেস্ট হোক কিংবা সাদা বলে, লক্ষ্য থাকবে উইকেট নেওয়ার। দলের প্রয়োজন অনুযায়ী যত দ্রুত ব্রেক-থ্রু দিতে পারি, সেটাই সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ। নিজের সামর্থ্যের সর্বোচ্চটা দিতে চাই।
প্রশ্ন: জাতীয় দলে একাধিক পেস বোলিং কোচের সঙ্গে কাজ করেছেন। কাকে কেমন মনে হয়েছে?
হাসান: আমার ক্যারিয়ারে কয়েকজন কোচের সঙ্গে কাজ করার সুযোগ হয়েছে—ওটিস গিবসন, কোর্টনি ওয়ালশ, রডি ইস্টার, ডোনাল্ড আর এখন আছেন আন্দ্রে অ্যাডামস। ওটিস গিবসনের সঙ্গে স্কিল, লাইন-লেন্থ নিয়ে বেশি কাজ করেছি। ডোনাল্ড ম্যাচ পরিস্থিতি বুঝে কীভাবে বল করতে হয়, সেটা শেখাতেন—যেমন রান বেশি হলে কীভাবে রান চেপে ধরা যায়। আন্দ্রে অ্যাডামস তো একেবারে তাৎক্ষণিক কৌশল বলেন—যে এখন পরিস্থিতি এটা, তোমাকে এভাবে বল করতে হবে। কোচদের নির্দেশনা মেনে আমাদের খেলতে হয়। এটা একজন পেশাদার ক্রিকেটারের জন্য স্বাভাবিক ব্যাপার। কে কোন কৌশলে কাজ করাচ্ছেন, সেটা মানিয়ে নিতে হয়।
প্রশ্ন: তানজিম সাকিব, তাসকিন, নাহিদ রানার সঙ্গে প্রতিযোগিতা করতে হচ্ছে, আপনার সাদা বলের একাদশে জায়গা পাওয়াও কঠিন হয়ে গেছে। এই প্রতিদ্বন্দ্বিতাকে আপনি কীভাবে দেখেন?
হাসান: এটা খুব ইতিবাচকভাবে দেখি। প্রতিযোগিতা থাকলে সবাই নিজের সেরাটা দেওয়ার চেষ্টা করে। কে ওয়ানডেতে, কে টেস্টে বা টি-টোয়েন্টিতে ডাক পাবে—এটা একটা চ্যালেঞ্জ মনে হয়। এটা আমাকে উদ্বুদ্ধ করে। ভাবি, আমি কীভাবে উন্নতি করলে দলে থাকতে পারব। অনুশীলনে সেই মানসিকতা নিয়ে যাই যে সাকিব কিংবা নাহিদের চেয়ে বেশি গতিতে বল করব, তাসকিন ভাইয়ের মতো ধারাবাহিক হব। স্কিল, বৈচিত্র্য—সব দিক থেকে এগিয়ে থাকতে চাই। চাপের মুহূর্তে কীভাবে নিজেকে নিয়ন্ত্রণ করে বলের ওপর নিয়ন্ত্রণ রাখা যায়, সেটা শেখার চেষ্টা করি। এসব আমাকে আরও এগিয়ে রাখে।
প্রশ্ন: সামনে জিম্বাবুয়ে সিরিজ। নিশ্চয়ই এই সিরিজ নিয়ে আপনার নিজস্ব কিছু পরিকল্পনা আছে?
হাসান: প্রিমিয়ার লিগ শেষ করে ক্যাম্পে যোগ দেব। বোলিং কোচের অধীনে থেকে দলের পরিকল্পনা অনুযায়ী বোলিং করাই লক্ষ্য থাকবে। আমার লক্ষ্য—দলের জন্য কাজে আসে এমন কিছু করা।
প্রশ্ন: কাউন্টি ক্রিকেট নিয়ে আপনার এজেন্টের সঙ্গে কিছু আলোচনা হয়েছিল। সর্বশেষ আপডেট কী?
হাসান: হ্যাঁ, আমার এজেন্টের সঙ্গে কয়েকটি দল কথা বলেছিল—এর মধ্যে কেন্ট, লেস্টারশায়ারের মতো দলও ছিল। তারা প্রস্তাব দিয়েছিল, কিন্তু পুরো মৌসুমের জন্য ছাড়পত্র চেয়েছে। অথচ আমাদের এই মৌসুমে দেশের হয়ে খেলার ব্যস্ততা বেশি। জাতীয় দলের প্রতি আমার দায়বদ্ধতাটা আগে। নির্দিষ্ট সময়ে খেলার জন্যও কাউন্টি ছাড়পত্র চায়নি। পরে ওরা পাকিস্তান থেকে একজন বোলার নিয়েছে।
প্রশ্ন: ক্রিকেটীয় ব্যস্ততার কারণে সময় পাওয়া কঠিন। তবু টেলিভিশনে ভারত-অস্ট্রেলিয়া বা ইংল্যান্ড-অস্ট্রেলিয়ার মতো ঐতিহ্যবাহী টেস্ট সিরিজগুলো কি নিয়মিত দেখা হয়?
হাসান: অবশ্যই দেখি। আমরা প্রতিপক্ষের দুর্বল জায়গাগুলো খুঁজে বের করার চেষ্টা করি। কে কোন বল খেলতে চায়, কোথায় বল করলে উইকেট পাওয়া যেতে পারে—এসব নিয়ে বিশ্লেষণ হয়। বাংলাদেশ ক্রিকেট আগের চেয়ে অনেক এগিয়েছে, আরও এগিয়ে যাবে। সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হলো, নিজেদের স্কিল এবং পারফরম্যান্সে উন্নতি করা। আমরাই আমাদের দলকে পরের ধাপে নিয়ে যেতে পারি।
প্রশ্ন: বাংলাদেশও কি ভবিষ্যতে এমন প্রতিদ্বন্দ্বিতাপূর্ণ টেস্ট সিরিজ খেলবে, যেখানে আপনি বল হাতে নেতৃত্ব দেবেন—এমন স্বপ্ন দেখেন কি?
হাসান: আমাদের দলে পেসারদের মধ্যে তাসকিন ভাই সবচেয়ে অভিজ্ঞ। তিনি হয়তো আরও পাঁচ-ছয় বছর খেলবেন। এরপর আমাদেরই সেই দায়িত্ব নিতে হবে। তিন সংস্করণে নেতৃত্ব দেওয়ার মতো মানসিকতা ও পারফরম্যান্স গড়ে তুলতে হবে। সে লক্ষ্য ভাবনায় রেখে এগিয়ে যেতে চাই।
প্রশ্ন: চ্যাম্পিয়নস ট্রফির দলে জায়গা না পেয়ে কি অনেক হতাশা কাজ করেছে?
হাসান: আমি এভাবে দেখি না। যে পারফর্ম করবে, সেই খেলবে। সামনে যদি ভালো পারফর্ম করতে পারি, তাহলে আমিও খেলব। এটা নিয়ে আলাদা করে কিছু বলার নেই।
প্রশ্ন: বোলিংয়ে কাদের বেশি অনুসরণ করেন?
হাসান: আমার অনেকের বোলিংই ভালো লাগে। সিরাজ, প্যাট কামিন্স, মোহাম্মদ সামির মতো বোলারদের ফলো করি, যারা সিম-আপ বোলিং করে, একটু সুইং করায়। বাংলাদেশে তো সবাই আমার প্রিয়—তাসকিন ভাই, মাশরাফি ভাই। যারা খেলছে, তাদের সবাইকে অনুসরণ করি। সবার কাছ থেকে শেখার মতো কিছু না কিছু আছে।

প্রশ্ন: ক্যারিয়ার শুরু হয়েছিল সাদা বলের ক্রিকেট দিয়ে। সাদা বলে অনিয়মিত হয়ে গেলেন, তবে টেস্টে ধারাবাহিক ভালো করছেন। সাদার চেয়ে লাল বলে ধারাবাহিক ভালো হওয়ায় মিশ্র অনুভূতি কি কাজ করে মনে?
হাসান মাহমুদ: কিছু করতে চাইলে সবার আগে একটা মানসিকতা গড়ে তোলা জরুরি। সাদা বল আর লাল বলের খেলা দুই রকম। পরিকল্পনা, কৌশল—সবকিছু ভিন্ন। এই জায়গায় নিজেকে মানিয়ে নিতে অনুশীলনে বিশেষ মনোযোগ দিয়েছি। বলের স্কিলে নিখুঁত হতে চেয়েছি। এমন কিছু বিষয়ে কাজ করেছি, যেগুলো পারফরম্যান্সে ব্যাঘাত ঘটাতে পারে। চেষ্টা করেছি, সেগুলো যেন না ঘটে; আর হলেও যেন কম হয়। এগুলো হয়তো ছন্দে আনতে সহায়তা করেছে। সামনে আরও উন্নতি করার চেষ্টা করছি।
প্রশ্ন: টেস্টে নিজের প্রথম বছরে ৯ ম্যাচে ৩০ উইকেট নিয়েছেন, বাংলাদেশের পেসারদের মধ্যে এক বছরে সর্বোচ্চ। এ বছর ৬টির বেশি টেস্ট নেই। এবার কি তাহলে আপনার লক্ষ্য সাদা বলের ক্রিকেটে আরও ভালো করা?
হাসান: হ্যাঁ, এ বছর টেস্ট কম। তবে যত সুযোগ আসবে, টেস্ট হোক কিংবা সাদা বলে, লক্ষ্য থাকবে উইকেট নেওয়ার। দলের প্রয়োজন অনুযায়ী যত দ্রুত ব্রেক-থ্রু দিতে পারি, সেটাই সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ। নিজের সামর্থ্যের সর্বোচ্চটা দিতে চাই।
প্রশ্ন: জাতীয় দলে একাধিক পেস বোলিং কোচের সঙ্গে কাজ করেছেন। কাকে কেমন মনে হয়েছে?
হাসান: আমার ক্যারিয়ারে কয়েকজন কোচের সঙ্গে কাজ করার সুযোগ হয়েছে—ওটিস গিবসন, কোর্টনি ওয়ালশ, রডি ইস্টার, ডোনাল্ড আর এখন আছেন আন্দ্রে অ্যাডামস। ওটিস গিবসনের সঙ্গে স্কিল, লাইন-লেন্থ নিয়ে বেশি কাজ করেছি। ডোনাল্ড ম্যাচ পরিস্থিতি বুঝে কীভাবে বল করতে হয়, সেটা শেখাতেন—যেমন রান বেশি হলে কীভাবে রান চেপে ধরা যায়। আন্দ্রে অ্যাডামস তো একেবারে তাৎক্ষণিক কৌশল বলেন—যে এখন পরিস্থিতি এটা, তোমাকে এভাবে বল করতে হবে। কোচদের নির্দেশনা মেনে আমাদের খেলতে হয়। এটা একজন পেশাদার ক্রিকেটারের জন্য স্বাভাবিক ব্যাপার। কে কোন কৌশলে কাজ করাচ্ছেন, সেটা মানিয়ে নিতে হয়।
প্রশ্ন: তানজিম সাকিব, তাসকিন, নাহিদ রানার সঙ্গে প্রতিযোগিতা করতে হচ্ছে, আপনার সাদা বলের একাদশে জায়গা পাওয়াও কঠিন হয়ে গেছে। এই প্রতিদ্বন্দ্বিতাকে আপনি কীভাবে দেখেন?
হাসান: এটা খুব ইতিবাচকভাবে দেখি। প্রতিযোগিতা থাকলে সবাই নিজের সেরাটা দেওয়ার চেষ্টা করে। কে ওয়ানডেতে, কে টেস্টে বা টি-টোয়েন্টিতে ডাক পাবে—এটা একটা চ্যালেঞ্জ মনে হয়। এটা আমাকে উদ্বুদ্ধ করে। ভাবি, আমি কীভাবে উন্নতি করলে দলে থাকতে পারব। অনুশীলনে সেই মানসিকতা নিয়ে যাই যে সাকিব কিংবা নাহিদের চেয়ে বেশি গতিতে বল করব, তাসকিন ভাইয়ের মতো ধারাবাহিক হব। স্কিল, বৈচিত্র্য—সব দিক থেকে এগিয়ে থাকতে চাই। চাপের মুহূর্তে কীভাবে নিজেকে নিয়ন্ত্রণ করে বলের ওপর নিয়ন্ত্রণ রাখা যায়, সেটা শেখার চেষ্টা করি। এসব আমাকে আরও এগিয়ে রাখে।
প্রশ্ন: সামনে জিম্বাবুয়ে সিরিজ। নিশ্চয়ই এই সিরিজ নিয়ে আপনার নিজস্ব কিছু পরিকল্পনা আছে?
হাসান: প্রিমিয়ার লিগ শেষ করে ক্যাম্পে যোগ দেব। বোলিং কোচের অধীনে থেকে দলের পরিকল্পনা অনুযায়ী বোলিং করাই লক্ষ্য থাকবে। আমার লক্ষ্য—দলের জন্য কাজে আসে এমন কিছু করা।
প্রশ্ন: কাউন্টি ক্রিকেট নিয়ে আপনার এজেন্টের সঙ্গে কিছু আলোচনা হয়েছিল। সর্বশেষ আপডেট কী?
হাসান: হ্যাঁ, আমার এজেন্টের সঙ্গে কয়েকটি দল কথা বলেছিল—এর মধ্যে কেন্ট, লেস্টারশায়ারের মতো দলও ছিল। তারা প্রস্তাব দিয়েছিল, কিন্তু পুরো মৌসুমের জন্য ছাড়পত্র চেয়েছে। অথচ আমাদের এই মৌসুমে দেশের হয়ে খেলার ব্যস্ততা বেশি। জাতীয় দলের প্রতি আমার দায়বদ্ধতাটা আগে। নির্দিষ্ট সময়ে খেলার জন্যও কাউন্টি ছাড়পত্র চায়নি। পরে ওরা পাকিস্তান থেকে একজন বোলার নিয়েছে।
প্রশ্ন: ক্রিকেটীয় ব্যস্ততার কারণে সময় পাওয়া কঠিন। তবু টেলিভিশনে ভারত-অস্ট্রেলিয়া বা ইংল্যান্ড-অস্ট্রেলিয়ার মতো ঐতিহ্যবাহী টেস্ট সিরিজগুলো কি নিয়মিত দেখা হয়?
হাসান: অবশ্যই দেখি। আমরা প্রতিপক্ষের দুর্বল জায়গাগুলো খুঁজে বের করার চেষ্টা করি। কে কোন বল খেলতে চায়, কোথায় বল করলে উইকেট পাওয়া যেতে পারে—এসব নিয়ে বিশ্লেষণ হয়। বাংলাদেশ ক্রিকেট আগের চেয়ে অনেক এগিয়েছে, আরও এগিয়ে যাবে। সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হলো, নিজেদের স্কিল এবং পারফরম্যান্সে উন্নতি করা। আমরাই আমাদের দলকে পরের ধাপে নিয়ে যেতে পারি।
প্রশ্ন: বাংলাদেশও কি ভবিষ্যতে এমন প্রতিদ্বন্দ্বিতাপূর্ণ টেস্ট সিরিজ খেলবে, যেখানে আপনি বল হাতে নেতৃত্ব দেবেন—এমন স্বপ্ন দেখেন কি?
হাসান: আমাদের দলে পেসারদের মধ্যে তাসকিন ভাই সবচেয়ে অভিজ্ঞ। তিনি হয়তো আরও পাঁচ-ছয় বছর খেলবেন। এরপর আমাদেরই সেই দায়িত্ব নিতে হবে। তিন সংস্করণে নেতৃত্ব দেওয়ার মতো মানসিকতা ও পারফরম্যান্স গড়ে তুলতে হবে। সে লক্ষ্য ভাবনায় রেখে এগিয়ে যেতে চাই।
প্রশ্ন: চ্যাম্পিয়নস ট্রফির দলে জায়গা না পেয়ে কি অনেক হতাশা কাজ করেছে?
হাসান: আমি এভাবে দেখি না। যে পারফর্ম করবে, সেই খেলবে। সামনে যদি ভালো পারফর্ম করতে পারি, তাহলে আমিও খেলব। এটা নিয়ে আলাদা করে কিছু বলার নেই।
প্রশ্ন: বোলিংয়ে কাদের বেশি অনুসরণ করেন?
হাসান: আমার অনেকের বোলিংই ভালো লাগে। সিরাজ, প্যাট কামিন্স, মোহাম্মদ সামির মতো বোলারদের ফলো করি, যারা সিম-আপ বোলিং করে, একটু সুইং করায়। বাংলাদেশে তো সবাই আমার প্রিয়—তাসকিন ভাই, মাশরাফি ভাই। যারা খেলছে, তাদের সবাইকে অনুসরণ করি। সবার কাছ থেকে শেখার মতো কিছু না কিছু আছে।

যেখানে শুরুর কথা বলার আগেই শেষ—ধর্মশালায় আজ ভারত-দক্ষিণ আফ্রিকা তৃতীয় টি-টোয়েন্টি দেখে অনেকের এই গান মনে আসতেই পারে। দক্ষিণ আফ্রিকার ব্যাটিং লাইনআপ তাসের ঘরের মতো ভেঙে পড়ায় সেখানেই ম্যাচের ফল সম্পর্কে অনেকটা ধারণা পাওয়া যায়। ভারত ম্যাচটা এরপর জিতে গেল হেসেখেলেই।
২ ঘণ্টা আগে
গুগল যেন আলাদিনের চেরাগ! যেখানে মুহূর্তে মেলে সব কিছুর উত্তর। গুগল সার্চ ইঞ্জিনে নিয়মিত তারকাদের কত কিছুই জানতে চান ব্যবহারকারীরা। ২০২৫ সালে গুগলে ভারতীয়দের মধ্যে সবচেয়ে বেশি সার্চ করা হয়েছে কাকে, জানেন? ১৪ বছর বয়সী বৈভব সূর্যবংশী। তিনি পেছনে ফেলেছেন বিরাট কোহলির মতো বড় তারকাকে।
২ ঘণ্টা আগে
মুম্বাইয়ের ওয়াংখেড়ে স্টেডিয়ামের আজকের সন্ধ্যাটা ক্রীড়াপ্রেমীদের জন্য মনে রাখার মতোই। সুনীল ছেত্রী, শচীন টেন্ডুলকার, লিওনেল মেসি—এই তিন কিংবদন্তিকে একসঙ্গে দেখতে পেরেছেন ক্রীড়াপ্রেমীরা। আর্জেন্টাইন তারকা ফুটবলার মাঠে ঢুকতেই ‘মেসি, মেসি’ শ্লোগানে মুখরিত হয়ে ওঠে পুরো ওয়াংখেড়ে।
৩ ঘণ্টা আগে
এশিয়া কাপ, নারী ওয়ানডে বিশ্বকাপ, রাইজিং স্টার্স এশিয়া কাপ, অনূর্ধ্ব-১৯ এশিয়া কাপ—এ বছর মেজর টুর্নামেন্টগুলোতে ভারত-পাকিস্তান ম্যাচগুলোতে একটা দৃশ্য খুবই পরিচিত। টসের সময় কোনো অধিনায়কই অপরজনের সঙ্গে করমর্দন করবেন না। এমনকি ভারত-পাকিস্তান ম্যাচ নিয়ে যে ‘হাইপ’ থাকে, মাঠে ছিটেফোঁটাও দেখা যায় না।
৪ ঘণ্টা আগেক্রীড়া ডেস্ক

যেখানে শুরুর কথা বলার আগেই শেষ—ধর্মশালায় আজ ভারত-দক্ষিণ আফ্রিকা তৃতীয় টি-টোয়েন্টি দেখে অনেকের এই গান মনে আসতেই পারে। দক্ষিণ আফ্রিকার ব্যাটিং লাইনআপ তাসের ঘরের মতো ভেঙে পড়ায় সেখানেই ম্যাচের ফল সম্পর্কে অনেকটা ধারণা পাওয়া যায়। ভারত ম্যাচটা এরপর জিতে গেল হেসেখেলেই।
ভারত, দক্ষিণ আফ্রিকা, ভারত—টি-টোয়েন্টি সিরিজে ম্যাচগুলোতে এভাবেই পর্যায়ক্রমে আসছে ফল। সমানে সমানে লড়াই হলেও ম্যাচগুলো হচ্ছে একপেশে। ৯ ডিসেম্বর সিরিজের প্রথম টি-টোয়েন্টিতে দক্ষিণ আফ্রিকাকে ১০১ রানে হারিয়েছে ভারত। প্রোটিয়াদের ঘুরে দাঁড়াতেও বেশি সময় লাগেনি। ১১ ডিসেম্বর নিউ চন্ডীগড়ে ভারতকে ৫১ রানে হারিয়ে সমতায় ফেরেন প্রোটিয়ারা। আজ ধর্মশালার হিমাচল প্রদেশ ক্রিকেট অ্যাসোসিয়েশন স্টেডিয়ামে প্রোটিয়াদের বিপক্ষে ২৫ বল হাতে রেখে ৭ উইকেটের সহজ জয় পেয়েছে ভারত।
১১৮ রানের লক্ষ্যে নেমে শুরু থেকেই মারমুখী ব্যাটিং করতে থাকে ভারত। ৩২ বলে ৬০ রানের উদ্বোধনী জুটি গড়তে অবদান রাখেন শুবমান গিল ও অভিষেক শর্মা। ষষ্ঠ ওভারের দ্বিতীয় বলে অভিষেককে ফিরিয়ে বিস্ফোরক এই জুটি ভাঙেন করবিন বশ। ১৮ বলে তিনটি করে চার ও ছক্কায় ৩৫ রান করেন অভিষেক। বিস্ফোরক এই ওপেনার ফেরার পরও ভারতের জয় নিয়ে কোনো সংশয় তৈরি হয়নি। দ্বিতীয় উইকেটে ৩৮ বলে ৩২ রানের জুটি গড়েন গিল ও তিলক ভার্মা। ১২তম ওভারের চতুর্থ বলে গিলকে (২৮) বোল্ড করে জুটি ভাঙেন মার্কো ইয়ানসেন।
গিলের বিদায়ের পর অধিনায়ক সূর্যকুমার যাদব ম্যাচটা প্রায় শেষ করেই এসেছিলেন। তবে ভারতের জয়ের জন্য যখন ৯ রান প্রয়োজন, তখন লুঙ্গি এনগিদির বলে ফেরেন সূর্যকুমার (১২)। তাতে ভারতের স্কোর হয়ে যায় ১৪.৪ ওভারে ৩ উইকেটে ১০৯ রান। তুলির শেষ আঁচড় এরপর দিয়েছেন শিবম দুবে। ১৬তম ওভারের চতুর্থ ও পঞ্চম বলে ওটনিল বার্টম্যানকে ছক্কা ও চার মেরে ভারতকে ৭ উইকেটের জয় এনে দেন দুবে।
টস হেরে আগে ব্যাটিং পাওয়া দক্ষিণ আফ্রিকা পুরো ২০ ওভার খেলে ১১৭ রানে গুটিয়ে গেছে। অধিনায়ক এইডেন মার্করামের ৪৬ বলে ৬১ রানের ইনিংস ছাড়া বলার মতো কিছু নেই প্রোটিয়াদের ইনিংসে। ভারতের আর্শদীপ সিং, হারশিত রানা, বরুণ চক্রবর্তী ও কুলদীপ যাদব নিয়েছেন দুটি করে উইকেট। একটি করে উইকেট পেয়েছেন শিবম দুবে ও হার্দিক পান্ডিয়া।

যেখানে শুরুর কথা বলার আগেই শেষ—ধর্মশালায় আজ ভারত-দক্ষিণ আফ্রিকা তৃতীয় টি-টোয়েন্টি দেখে অনেকের এই গান মনে আসতেই পারে। দক্ষিণ আফ্রিকার ব্যাটিং লাইনআপ তাসের ঘরের মতো ভেঙে পড়ায় সেখানেই ম্যাচের ফল সম্পর্কে অনেকটা ধারণা পাওয়া যায়। ভারত ম্যাচটা এরপর জিতে গেল হেসেখেলেই।
ভারত, দক্ষিণ আফ্রিকা, ভারত—টি-টোয়েন্টি সিরিজে ম্যাচগুলোতে এভাবেই পর্যায়ক্রমে আসছে ফল। সমানে সমানে লড়াই হলেও ম্যাচগুলো হচ্ছে একপেশে। ৯ ডিসেম্বর সিরিজের প্রথম টি-টোয়েন্টিতে দক্ষিণ আফ্রিকাকে ১০১ রানে হারিয়েছে ভারত। প্রোটিয়াদের ঘুরে দাঁড়াতেও বেশি সময় লাগেনি। ১১ ডিসেম্বর নিউ চন্ডীগড়ে ভারতকে ৫১ রানে হারিয়ে সমতায় ফেরেন প্রোটিয়ারা। আজ ধর্মশালার হিমাচল প্রদেশ ক্রিকেট অ্যাসোসিয়েশন স্টেডিয়ামে প্রোটিয়াদের বিপক্ষে ২৫ বল হাতে রেখে ৭ উইকেটের সহজ জয় পেয়েছে ভারত।
১১৮ রানের লক্ষ্যে নেমে শুরু থেকেই মারমুখী ব্যাটিং করতে থাকে ভারত। ৩২ বলে ৬০ রানের উদ্বোধনী জুটি গড়তে অবদান রাখেন শুবমান গিল ও অভিষেক শর্মা। ষষ্ঠ ওভারের দ্বিতীয় বলে অভিষেককে ফিরিয়ে বিস্ফোরক এই জুটি ভাঙেন করবিন বশ। ১৮ বলে তিনটি করে চার ও ছক্কায় ৩৫ রান করেন অভিষেক। বিস্ফোরক এই ওপেনার ফেরার পরও ভারতের জয় নিয়ে কোনো সংশয় তৈরি হয়নি। দ্বিতীয় উইকেটে ৩৮ বলে ৩২ রানের জুটি গড়েন গিল ও তিলক ভার্মা। ১২তম ওভারের চতুর্থ বলে গিলকে (২৮) বোল্ড করে জুটি ভাঙেন মার্কো ইয়ানসেন।
গিলের বিদায়ের পর অধিনায়ক সূর্যকুমার যাদব ম্যাচটা প্রায় শেষ করেই এসেছিলেন। তবে ভারতের জয়ের জন্য যখন ৯ রান প্রয়োজন, তখন লুঙ্গি এনগিদির বলে ফেরেন সূর্যকুমার (১২)। তাতে ভারতের স্কোর হয়ে যায় ১৪.৪ ওভারে ৩ উইকেটে ১০৯ রান। তুলির শেষ আঁচড় এরপর দিয়েছেন শিবম দুবে। ১৬তম ওভারের চতুর্থ ও পঞ্চম বলে ওটনিল বার্টম্যানকে ছক্কা ও চার মেরে ভারতকে ৭ উইকেটের জয় এনে দেন দুবে।
টস হেরে আগে ব্যাটিং পাওয়া দক্ষিণ আফ্রিকা পুরো ২০ ওভার খেলে ১১৭ রানে গুটিয়ে গেছে। অধিনায়ক এইডেন মার্করামের ৪৬ বলে ৬১ রানের ইনিংস ছাড়া বলার মতো কিছু নেই প্রোটিয়াদের ইনিংসে। ভারতের আর্শদীপ সিং, হারশিত রানা, বরুণ চক্রবর্তী ও কুলদীপ যাদব নিয়েছেন দুটি করে উইকেট। একটি করে উইকেট পেয়েছেন শিবম দুবে ও হার্দিক পান্ডিয়া।

২০২৪ সালে ৯ ম্যাচে ৩০ উইকেট নিয়ে টেস্টে বাংলাদেশের সবচেয়ে সফল পেসার ছিলেন হাসান মাহমুদ। বাংলাদেশের পেসারদের মধ্যে নির্দিষ্ট পঞ্জিকাবর্ষে সবচেয়ে বেশি উইকেট নেওয়ার রেকর্ডও এটি। আসন্ন জিম্বাবুয়ে সিরিজে তাসকিন আহমেদের অনুপস্থিতিতে হাসানকে দিতে হবে বাংলাদেশ ফাস্ট বোলিং আক্রমণের নেতৃত্ব।
০৯ এপ্রিল ২০২৫
গুগল যেন আলাদিনের চেরাগ! যেখানে মুহূর্তে মেলে সব কিছুর উত্তর। গুগল সার্চ ইঞ্জিনে নিয়মিত তারকাদের কত কিছুই জানতে চান ব্যবহারকারীরা। ২০২৫ সালে গুগলে ভারতীয়দের মধ্যে সবচেয়ে বেশি সার্চ করা হয়েছে কাকে, জানেন? ১৪ বছর বয়সী বৈভব সূর্যবংশী। তিনি পেছনে ফেলেছেন বিরাট কোহলির মতো বড় তারকাকে।
২ ঘণ্টা আগে
মুম্বাইয়ের ওয়াংখেড়ে স্টেডিয়ামের আজকের সন্ধ্যাটা ক্রীড়াপ্রেমীদের জন্য মনে রাখার মতোই। সুনীল ছেত্রী, শচীন টেন্ডুলকার, লিওনেল মেসি—এই তিন কিংবদন্তিকে একসঙ্গে দেখতে পেরেছেন ক্রীড়াপ্রেমীরা। আর্জেন্টাইন তারকা ফুটবলার মাঠে ঢুকতেই ‘মেসি, মেসি’ শ্লোগানে মুখরিত হয়ে ওঠে পুরো ওয়াংখেড়ে।
৩ ঘণ্টা আগে
এশিয়া কাপ, নারী ওয়ানডে বিশ্বকাপ, রাইজিং স্টার্স এশিয়া কাপ, অনূর্ধ্ব-১৯ এশিয়া কাপ—এ বছর মেজর টুর্নামেন্টগুলোতে ভারত-পাকিস্তান ম্যাচগুলোতে একটা দৃশ্য খুবই পরিচিত। টসের সময় কোনো অধিনায়কই অপরজনের সঙ্গে করমর্দন করবেন না। এমনকি ভারত-পাকিস্তান ম্যাচ নিয়ে যে ‘হাইপ’ থাকে, মাঠে ছিটেফোঁটাও দেখা যায় না।
৪ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

গুগল যেন আলাদিনের চেরাগ! যেখানে মুহূর্তে মেলে সব কিছুর উত্তর। গুগল সার্চ ইঞ্জিনে নিয়মিত তারকাদের কত কিছুই জানতে চান ব্যবহারকারীরা। ২০২৫ সালে গুগলে ভারতীয়দের মধ্যে সবচেয়ে বেশি সার্চ করা হয়েছে কাকে, জানেন? ১৪ বছর বয়সী বৈভব সূর্যবংশী। তিনি পেছনে ফেলেছেন বিরাট কোহলির মতো বড় তারকাকে। বাংলাদেশের ক্রীড়াঙ্গনের তারকাদের নিয়েও গুগলে কত কিছু ‘সার্চ’ করা হয়।
‘নাজমুল হোসেন শান্ত’ লিখে ‘সার্চ’ করলে সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশনে (এসইও) কী কী সাজেস্ট করে, এরকম কিছু বিষয়ে আজকের পত্রিকাকে মজার উত্তর দিলেন বাংলাদেশ টেস্ট অধিনায়ক। বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগের (বিপিএল) আগে আর কোনো ম্যাচ না থাকায় শান্ত সপরিবারে ঘুরে এসেছেন মালয়েশিয়ায়। ঘোরাঘুরি করতে শান্তর কাছে সবচেয়ে পছন্দের মালদ্বীপ। ঘুরতে পছন্দ করেন নিজের শহর রাজশাহীতেও। খেতে পছন্দ করেন রাজশাহীর যেকোনো স্ট্রিট ফুড।
গুগল সার্চে তাঁর স্ত্রীকে নিয়ে মানুষের আগ্রহের প্রসঙ্গ আসতেই একটু যেন লাজুক হয়ে গেলেন। বাংলাদেশ টেস্ট অধিনায়ক বলেন, ‘আমার স্ত্রী রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রী। পরিসংখ্যান বিভাগে পড়াশোনা করেন। আমরা প্রেম করে বিয়ে করেছি। আমাদের প্রায় সাড়ে চার-পাঁচ বছরের সম্পর্ক ছিল। এখন প্রায় চার-পাঁচ বছর সংসার করছি।’
শান্তর শিক্ষাগত যোগ্যতা লিখেও সার্চ করা হয়। এটির উত্তরে বাংলাদেশ টেস্ট অধিনায়ক বললেন, ‘রাজশাহী আদর্শ ডিগ্রি কলেজ থেকে আমি পড়াশোনা করছি। এখন আমি বাংলাদেশ ইউনিভার্সিটির একজন স্টুডেন্ট। এখনো গ্রাজুয়েশন কমপ্লিট হয়নি। পড়ছি মার্কেটিং নিয়ে।’
শান্তর বেতন নিয়েও গুগলে সার্চ করা হয় নিয়মিত। এ বিষয়ে তাঁর উত্তর, ‘বিসিবি যখন প্রতিবছর সেন্ট্রাল কন্ট্র্যাক্টের তালিকা প্রকাশ করে, তখন তো এটা উন্মুক্ত হয়ে যায়। এটা তো সবার জানার কথা।’ একবার সংবাদমাধ্যমে প্রকাশ হয়েছিল শান্তর বেতন ১০ লাখ টাকা ছাড়িয়ে গেছে। সেটি নিয়ে শান্তর রসাত্মক জবাব, ‘না, একরকম চলে যাচ্ছে। সংসার আলহামদুলিল্লাহ ভালোমতোই চলে যাচ্ছে।’
সেঞ্চুরির পর হেলমেটটা খুলে শূন্যে একটা লাফ দেন শান্ত। লাফ দেওয়ার পর ডাগআউটের উদ্দেশে চুমু ছুড়ে মারেন তিনি। কার উদ্দেশে তাঁর এই চুমু, সে উত্তরে বাংলাদেশ টেস্ট অধিনায়ক বলেন, ‘কাউকে উৎসর্গ করা না। এটা শুধু সে সময় চলে এসেছিল। প্রথম আমার মনে হয় যখন ওয়ানডে সেঞ্চুরি করেছিলাম, তখন এটা আপনাআপনি হয়ে গিয়েছিল। ড্রেসিংরুমে যাঁরা ছিলেন, প্রত্যেক ক্রিকেটার, সাপোর্টিং স্টাফ সবাই যেভাবে সহায়তা করেছিলেন, এটা ড্রেসিংরুমের উদ্দেশেই আসলে করা। আলাদা কোনো পরিকল্পনা করে করা ছিল না।’

গুগল যেন আলাদিনের চেরাগ! যেখানে মুহূর্তে মেলে সব কিছুর উত্তর। গুগল সার্চ ইঞ্জিনে নিয়মিত তারকাদের কত কিছুই জানতে চান ব্যবহারকারীরা। ২০২৫ সালে গুগলে ভারতীয়দের মধ্যে সবচেয়ে বেশি সার্চ করা হয়েছে কাকে, জানেন? ১৪ বছর বয়সী বৈভব সূর্যবংশী। তিনি পেছনে ফেলেছেন বিরাট কোহলির মতো বড় তারকাকে। বাংলাদেশের ক্রীড়াঙ্গনের তারকাদের নিয়েও গুগলে কত কিছু ‘সার্চ’ করা হয়।
‘নাজমুল হোসেন শান্ত’ লিখে ‘সার্চ’ করলে সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশনে (এসইও) কী কী সাজেস্ট করে, এরকম কিছু বিষয়ে আজকের পত্রিকাকে মজার উত্তর দিলেন বাংলাদেশ টেস্ট অধিনায়ক। বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগের (বিপিএল) আগে আর কোনো ম্যাচ না থাকায় শান্ত সপরিবারে ঘুরে এসেছেন মালয়েশিয়ায়। ঘোরাঘুরি করতে শান্তর কাছে সবচেয়ে পছন্দের মালদ্বীপ। ঘুরতে পছন্দ করেন নিজের শহর রাজশাহীতেও। খেতে পছন্দ করেন রাজশাহীর যেকোনো স্ট্রিট ফুড।
গুগল সার্চে তাঁর স্ত্রীকে নিয়ে মানুষের আগ্রহের প্রসঙ্গ আসতেই একটু যেন লাজুক হয়ে গেলেন। বাংলাদেশ টেস্ট অধিনায়ক বলেন, ‘আমার স্ত্রী রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রী। পরিসংখ্যান বিভাগে পড়াশোনা করেন। আমরা প্রেম করে বিয়ে করেছি। আমাদের প্রায় সাড়ে চার-পাঁচ বছরের সম্পর্ক ছিল। এখন প্রায় চার-পাঁচ বছর সংসার করছি।’
শান্তর শিক্ষাগত যোগ্যতা লিখেও সার্চ করা হয়। এটির উত্তরে বাংলাদেশ টেস্ট অধিনায়ক বললেন, ‘রাজশাহী আদর্শ ডিগ্রি কলেজ থেকে আমি পড়াশোনা করছি। এখন আমি বাংলাদেশ ইউনিভার্সিটির একজন স্টুডেন্ট। এখনো গ্রাজুয়েশন কমপ্লিট হয়নি। পড়ছি মার্কেটিং নিয়ে।’
শান্তর বেতন নিয়েও গুগলে সার্চ করা হয় নিয়মিত। এ বিষয়ে তাঁর উত্তর, ‘বিসিবি যখন প্রতিবছর সেন্ট্রাল কন্ট্র্যাক্টের তালিকা প্রকাশ করে, তখন তো এটা উন্মুক্ত হয়ে যায়। এটা তো সবার জানার কথা।’ একবার সংবাদমাধ্যমে প্রকাশ হয়েছিল শান্তর বেতন ১০ লাখ টাকা ছাড়িয়ে গেছে। সেটি নিয়ে শান্তর রসাত্মক জবাব, ‘না, একরকম চলে যাচ্ছে। সংসার আলহামদুলিল্লাহ ভালোমতোই চলে যাচ্ছে।’
সেঞ্চুরির পর হেলমেটটা খুলে শূন্যে একটা লাফ দেন শান্ত। লাফ দেওয়ার পর ডাগআউটের উদ্দেশে চুমু ছুড়ে মারেন তিনি। কার উদ্দেশে তাঁর এই চুমু, সে উত্তরে বাংলাদেশ টেস্ট অধিনায়ক বলেন, ‘কাউকে উৎসর্গ করা না। এটা শুধু সে সময় চলে এসেছিল। প্রথম আমার মনে হয় যখন ওয়ানডে সেঞ্চুরি করেছিলাম, তখন এটা আপনাআপনি হয়ে গিয়েছিল। ড্রেসিংরুমে যাঁরা ছিলেন, প্রত্যেক ক্রিকেটার, সাপোর্টিং স্টাফ সবাই যেভাবে সহায়তা করেছিলেন, এটা ড্রেসিংরুমের উদ্দেশেই আসলে করা। আলাদা কোনো পরিকল্পনা করে করা ছিল না।’

২০২৪ সালে ৯ ম্যাচে ৩০ উইকেট নিয়ে টেস্টে বাংলাদেশের সবচেয়ে সফল পেসার ছিলেন হাসান মাহমুদ। বাংলাদেশের পেসারদের মধ্যে নির্দিষ্ট পঞ্জিকাবর্ষে সবচেয়ে বেশি উইকেট নেওয়ার রেকর্ডও এটি। আসন্ন জিম্বাবুয়ে সিরিজে তাসকিন আহমেদের অনুপস্থিতিতে হাসানকে দিতে হবে বাংলাদেশ ফাস্ট বোলিং আক্রমণের নেতৃত্ব।
০৯ এপ্রিল ২০২৫
যেখানে শুরুর কথা বলার আগেই শেষ—ধর্মশালায় আজ ভারত-দক্ষিণ আফ্রিকা তৃতীয় টি-টোয়েন্টি দেখে অনেকের এই গান মনে আসতেই পারে। দক্ষিণ আফ্রিকার ব্যাটিং লাইনআপ তাসের ঘরের মতো ভেঙে পড়ায় সেখানেই ম্যাচের ফল সম্পর্কে অনেকটা ধারণা পাওয়া যায়। ভারত ম্যাচটা এরপর জিতে গেল হেসেখেলেই।
২ ঘণ্টা আগে
মুম্বাইয়ের ওয়াংখেড়ে স্টেডিয়ামের আজকের সন্ধ্যাটা ক্রীড়াপ্রেমীদের জন্য মনে রাখার মতোই। সুনীল ছেত্রী, শচীন টেন্ডুলকার, লিওনেল মেসি—এই তিন কিংবদন্তিকে একসঙ্গে দেখতে পেরেছেন ক্রীড়াপ্রেমীরা। আর্জেন্টাইন তারকা ফুটবলার মাঠে ঢুকতেই ‘মেসি, মেসি’ শ্লোগানে মুখরিত হয়ে ওঠে পুরো ওয়াংখেড়ে।
৩ ঘণ্টা আগে
এশিয়া কাপ, নারী ওয়ানডে বিশ্বকাপ, রাইজিং স্টার্স এশিয়া কাপ, অনূর্ধ্ব-১৯ এশিয়া কাপ—এ বছর মেজর টুর্নামেন্টগুলোতে ভারত-পাকিস্তান ম্যাচগুলোতে একটা দৃশ্য খুবই পরিচিত। টসের সময় কোনো অধিনায়কই অপরজনের সঙ্গে করমর্দন করবেন না। এমনকি ভারত-পাকিস্তান ম্যাচ নিয়ে যে ‘হাইপ’ থাকে, মাঠে ছিটেফোঁটাও দেখা যায় না।
৪ ঘণ্টা আগেক্রীড়া ডেস্ক

মুম্বাইয়ের ওয়াংখেড়ে স্টেডিয়ামের আজকের সন্ধ্যাটা ক্রীড়াপ্রেমীদের জন্য মনে রাখার মতোই। সুনীল ছেত্রী, শচীন টেন্ডুলকার, লিওনেল মেসি—এই তিন কিংবদন্তিকে একসঙ্গে দেখতে পেরেছেন ক্রীড়াপ্রেমীরা। আর্জেন্টাইন তারকা ফুটবলার মাঠে ঢুকতেই ‘মেসি, মেসি’ শ্লোগানে মুখরিত হয়ে ওঠে পুরো ওয়াংখেড়ে।
মেসিকে আজ উৎসবমুখর পরিবেশে শচীন তাঁর ১০ নম্বর জার্সি উপহার দিয়েছেন। খেলোয়াড়ি জীবনে শচীন এই ১০ নম্বর জার্সি পড়ে খেলেছেন। মেসিও তাঁর ক্যারিয়ারে বার্সেলোনা, আর্জেন্টিনা, ইন্টার মায়ামির হয়ে ১০ নম্বর জার্সি পড়ে খেলেছেন। দুই ‘নাম্বার টেনে’র এই জার্সি বিনিময়ের ছবি সামাজিকমাধ্যমে এরই মধ্যে ছড়িয়ে পড়েছে। আর্জেন্টাইন বিশ্বজয়ী ফরোয়ার্ডকে নিয়ে শচীন বলেন, ‘আজ তিন জনকে এক সঙ্গে পাওয়া মুম্বাইবাসী ও পুরো ভারতবাসীর জন্য সত্যিকার অর্থেই এক স্বর্ণালী মুহূর্ত। আপনারা সবাই যেভাবে তিন গ্রেটকে বরণ করলেন, সত্যিই অসাধারণ।’
ক্যারিয়ারে কত যে পুরস্কার জিতেছেন, সেটা মেসি গুনে হয়তো শেষ করতে পারবেন না। এমএলএস কাপ জিতে ক্যারিয়ারে ৪৭তম শিরোপা জিতেছেন তিনি। ব্যালন ডি’অর জিতেছেন আটবার। ২০২২ সালে কাতার বিশ্বকাপ জিতে আজন্মলালিত স্বপ্ন পূরণ হয়েছে তাঁর। মেসির সম্পর্কে বলতে গিয়ে শচীন যেন ভাষা হারিয়ে ফেলেছেন। ভারতীয় ব্যাটিং কিংবদন্তি বলেন, ‘লিওর প্রসঙ্গ এলে যদি তার খেলা সম্পর্কে বলি, এটা সঠিক প্ল্যাটফর্ম নয়। তার সম্পর্কে কী বলার আছে? সে সবকিছু অর্জন করেছে। তার আত্মনিবেদন ও খেলার প্রতি দৃঢ় মানসিকতার ব্যাপারটাকে সত্যি আমরা অনেক প্রশংসা করি।’
২০১১ সালে এই ওয়াংখেড়েতেই শচীন জিতেছিলেন পরম আরাধ্য বিশ্বকাপ। শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে ওয়ানডে বিশ্বকাপ জয়ের আনন্দ শুধু মুম্বাইয়েই নয়, ছড়িয়ে পড়েছিল পুরো ভারতজুড়েই। শচীনকে কাঁধে তুলে ওয়াংখেড়ে ঘুরেছিলেন বিরাট কোহলি-মহেন্দ্র সিং ধোনিরা। আজ মেসিবরণ অনুষ্ঠানে শচীন স্মরণ করেছেন ১৪ বছর আগের সেই পুরোনো স্মৃতি। ভারতীয় ব্যাটিং কিংবদন্তি বলেন, ‘আমার এখানে মনে রাখার মতো অনেক মুহূর্ত রয়েছে। মুম্বাইকে আমরা স্বপ্নের শহর বলি। এই ভেন্যুতে অনেকের স্বপ্ন পূরণ হয়েছে। আপনাদের সমর্থন ছাড়া ২০১১ সালে এমন স্বর্ণালী মুহূর্ত আমরা পেতাম না।’
কলকাতায় গতকাল নিজের ৭০ ফুট উচ্চতার ভাস্কর্য উন্মোচন করেছেন তিনি। তবে সল্টলেকের যুবভারতী স্টেডিয়ামে আয়োজন করতে গিয়ে হ-য-ব-র-ল অবস্থা হয়ে গেছে। রাগে-ক্ষোভে চেয়ার ছুড়ে মেরেছেন ভক্ত-সমর্থকেরা। কলকাতার বাজে অভিজ্ঞতা সঙ্গে করে গতকাল দুপুরে হায়দরাবাদের বিমানে চড়েন মেসি। একটি প্রদর্শনী ম্যাচ শেষে মাঠে নামেন মেসি এবং তাঁর দুই সতীর্থ রদ্রিগো দি পল ও লুইস সুয়ারেজ। সঙ্গে ছিলেন তেলেঙ্গানার মুখ্যমন্ত্রী রেবন্ত রেড্ডি। মেসিকে পেয়ে উচ্ছ্বাসে ফেটে পড়ে গোটা গ্যালারি। হাত নেড়ে ভক্তদের অভিবাদনের জবাব দেন এই ফরোয়ার্ড। মাঠে রেবন্ত এবং শিশুদের সঙ্গে পাসিং খেলার সময় মেসি কয়েকবার বল গ্যালারিতে পাঠান। দর্শকদের আনন্দ সেটা অনেকগুণ বাড়িয়ে দিয়েছে। আজ তাঁকে রাজকীয়ভাবে বরণ করা হয়েছে ওয়াংখেড়েতে। মেসির সঙ্গে ছিলেন রদ্রিগো দি পল ও লুইস সুয়ারেজ।

মুম্বাইয়ের ওয়াংখেড়ে স্টেডিয়ামের আজকের সন্ধ্যাটা ক্রীড়াপ্রেমীদের জন্য মনে রাখার মতোই। সুনীল ছেত্রী, শচীন টেন্ডুলকার, লিওনেল মেসি—এই তিন কিংবদন্তিকে একসঙ্গে দেখতে পেরেছেন ক্রীড়াপ্রেমীরা। আর্জেন্টাইন তারকা ফুটবলার মাঠে ঢুকতেই ‘মেসি, মেসি’ শ্লোগানে মুখরিত হয়ে ওঠে পুরো ওয়াংখেড়ে।
মেসিকে আজ উৎসবমুখর পরিবেশে শচীন তাঁর ১০ নম্বর জার্সি উপহার দিয়েছেন। খেলোয়াড়ি জীবনে শচীন এই ১০ নম্বর জার্সি পড়ে খেলেছেন। মেসিও তাঁর ক্যারিয়ারে বার্সেলোনা, আর্জেন্টিনা, ইন্টার মায়ামির হয়ে ১০ নম্বর জার্সি পড়ে খেলেছেন। দুই ‘নাম্বার টেনে’র এই জার্সি বিনিময়ের ছবি সামাজিকমাধ্যমে এরই মধ্যে ছড়িয়ে পড়েছে। আর্জেন্টাইন বিশ্বজয়ী ফরোয়ার্ডকে নিয়ে শচীন বলেন, ‘আজ তিন জনকে এক সঙ্গে পাওয়া মুম্বাইবাসী ও পুরো ভারতবাসীর জন্য সত্যিকার অর্থেই এক স্বর্ণালী মুহূর্ত। আপনারা সবাই যেভাবে তিন গ্রেটকে বরণ করলেন, সত্যিই অসাধারণ।’
ক্যারিয়ারে কত যে পুরস্কার জিতেছেন, সেটা মেসি গুনে হয়তো শেষ করতে পারবেন না। এমএলএস কাপ জিতে ক্যারিয়ারে ৪৭তম শিরোপা জিতেছেন তিনি। ব্যালন ডি’অর জিতেছেন আটবার। ২০২২ সালে কাতার বিশ্বকাপ জিতে আজন্মলালিত স্বপ্ন পূরণ হয়েছে তাঁর। মেসির সম্পর্কে বলতে গিয়ে শচীন যেন ভাষা হারিয়ে ফেলেছেন। ভারতীয় ব্যাটিং কিংবদন্তি বলেন, ‘লিওর প্রসঙ্গ এলে যদি তার খেলা সম্পর্কে বলি, এটা সঠিক প্ল্যাটফর্ম নয়। তার সম্পর্কে কী বলার আছে? সে সবকিছু অর্জন করেছে। তার আত্মনিবেদন ও খেলার প্রতি দৃঢ় মানসিকতার ব্যাপারটাকে সত্যি আমরা অনেক প্রশংসা করি।’
২০১১ সালে এই ওয়াংখেড়েতেই শচীন জিতেছিলেন পরম আরাধ্য বিশ্বকাপ। শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে ওয়ানডে বিশ্বকাপ জয়ের আনন্দ শুধু মুম্বাইয়েই নয়, ছড়িয়ে পড়েছিল পুরো ভারতজুড়েই। শচীনকে কাঁধে তুলে ওয়াংখেড়ে ঘুরেছিলেন বিরাট কোহলি-মহেন্দ্র সিং ধোনিরা। আজ মেসিবরণ অনুষ্ঠানে শচীন স্মরণ করেছেন ১৪ বছর আগের সেই পুরোনো স্মৃতি। ভারতীয় ব্যাটিং কিংবদন্তি বলেন, ‘আমার এখানে মনে রাখার মতো অনেক মুহূর্ত রয়েছে। মুম্বাইকে আমরা স্বপ্নের শহর বলি। এই ভেন্যুতে অনেকের স্বপ্ন পূরণ হয়েছে। আপনাদের সমর্থন ছাড়া ২০১১ সালে এমন স্বর্ণালী মুহূর্ত আমরা পেতাম না।’
কলকাতায় গতকাল নিজের ৭০ ফুট উচ্চতার ভাস্কর্য উন্মোচন করেছেন তিনি। তবে সল্টলেকের যুবভারতী স্টেডিয়ামে আয়োজন করতে গিয়ে হ-য-ব-র-ল অবস্থা হয়ে গেছে। রাগে-ক্ষোভে চেয়ার ছুড়ে মেরেছেন ভক্ত-সমর্থকেরা। কলকাতার বাজে অভিজ্ঞতা সঙ্গে করে গতকাল দুপুরে হায়দরাবাদের বিমানে চড়েন মেসি। একটি প্রদর্শনী ম্যাচ শেষে মাঠে নামেন মেসি এবং তাঁর দুই সতীর্থ রদ্রিগো দি পল ও লুইস সুয়ারেজ। সঙ্গে ছিলেন তেলেঙ্গানার মুখ্যমন্ত্রী রেবন্ত রেড্ডি। মেসিকে পেয়ে উচ্ছ্বাসে ফেটে পড়ে গোটা গ্যালারি। হাত নেড়ে ভক্তদের অভিবাদনের জবাব দেন এই ফরোয়ার্ড। মাঠে রেবন্ত এবং শিশুদের সঙ্গে পাসিং খেলার সময় মেসি কয়েকবার বল গ্যালারিতে পাঠান। দর্শকদের আনন্দ সেটা অনেকগুণ বাড়িয়ে দিয়েছে। আজ তাঁকে রাজকীয়ভাবে বরণ করা হয়েছে ওয়াংখেড়েতে। মেসির সঙ্গে ছিলেন রদ্রিগো দি পল ও লুইস সুয়ারেজ।

২০২৪ সালে ৯ ম্যাচে ৩০ উইকেট নিয়ে টেস্টে বাংলাদেশের সবচেয়ে সফল পেসার ছিলেন হাসান মাহমুদ। বাংলাদেশের পেসারদের মধ্যে নির্দিষ্ট পঞ্জিকাবর্ষে সবচেয়ে বেশি উইকেট নেওয়ার রেকর্ডও এটি। আসন্ন জিম্বাবুয়ে সিরিজে তাসকিন আহমেদের অনুপস্থিতিতে হাসানকে দিতে হবে বাংলাদেশ ফাস্ট বোলিং আক্রমণের নেতৃত্ব।
০৯ এপ্রিল ২০২৫
যেখানে শুরুর কথা বলার আগেই শেষ—ধর্মশালায় আজ ভারত-দক্ষিণ আফ্রিকা তৃতীয় টি-টোয়েন্টি দেখে অনেকের এই গান মনে আসতেই পারে। দক্ষিণ আফ্রিকার ব্যাটিং লাইনআপ তাসের ঘরের মতো ভেঙে পড়ায় সেখানেই ম্যাচের ফল সম্পর্কে অনেকটা ধারণা পাওয়া যায়। ভারত ম্যাচটা এরপর জিতে গেল হেসেখেলেই।
২ ঘণ্টা আগে
গুগল যেন আলাদিনের চেরাগ! যেখানে মুহূর্তে মেলে সব কিছুর উত্তর। গুগল সার্চ ইঞ্জিনে নিয়মিত তারকাদের কত কিছুই জানতে চান ব্যবহারকারীরা। ২০২৫ সালে গুগলে ভারতীয়দের মধ্যে সবচেয়ে বেশি সার্চ করা হয়েছে কাকে, জানেন? ১৪ বছর বয়সী বৈভব সূর্যবংশী। তিনি পেছনে ফেলেছেন বিরাট কোহলির মতো বড় তারকাকে।
২ ঘণ্টা আগে
এশিয়া কাপ, নারী ওয়ানডে বিশ্বকাপ, রাইজিং স্টার্স এশিয়া কাপ, অনূর্ধ্ব-১৯ এশিয়া কাপ—এ বছর মেজর টুর্নামেন্টগুলোতে ভারত-পাকিস্তান ম্যাচগুলোতে একটা দৃশ্য খুবই পরিচিত। টসের সময় কোনো অধিনায়কই অপরজনের সঙ্গে করমর্দন করবেন না। এমনকি ভারত-পাকিস্তান ম্যাচ নিয়ে যে ‘হাইপ’ থাকে, মাঠে ছিটেফোঁটাও দেখা যায় না।
৪ ঘণ্টা আগেক্রীড়া ডেস্ক

এশিয়া কাপ, নারী ওয়ানডে বিশ্বকাপ, রাইজিং স্টার্স এশিয়া কাপ, অনূর্ধ্ব-১৯ এশিয়া কাপ—এ বছর মেজর টুর্নামেন্টগুলোতে ভারত-পাকিস্তান ম্যাচগুলোতে একটা দৃশ্য খুবই পরিচিত। টসের সময় কোনো অধিনায়কই অপরজনের সঙ্গে করমর্দন করবেন না। এমনকি ভারত-পাকিস্তান ম্যাচ নিয়ে যে ‘হাইপ’ থাকে, মাঠে ছিটেফোঁটাও দেখা যায় না।
বাংলাদেশ সময় আজ নির্ধারিত সকাল ১১টায় শুরু হওয়ার কথা থাকলেও বৃষ্টির বাগড়ায় ভারত-পাকিস্তান অনূর্ধ্ব-১৯ এশিয়া কাপের ম্যাচ এক ঘণ্টা দেরিতে শুরু হয়েছে। ম্যাচের দৈর্ঘ্য ১ ওভার কমানো হয়েছে। দুবাইয়ে আইসিসি ক্রিকেট একাডেমি মাঠে ৪৯ ওভারের ম্যাচে ভারত ৯০ রানের উড়ন্ত জয় পেয়েছে। টানা দুই জয়ে যুব এশিয়া কাপের সেমিফাইনাল নিশ্চিত করেছে দলটি।
৪৯ ওভারে ২৪১ রানের লক্ষ্যে নেমে ১৩.১ ওভারে ৪ উইকেটে ৩০ রানে পরিণত হয় পাকিস্তান। পঞ্চম উইকেটে ৬৫ বলে ৪৭ রানের জুটি গড়তে অবদান রাখেন ফারহান ইউসাফ ও হুজাইফা হাসান। পাকিস্তানের ইনিংসে এটাই সর্বোচ্চ রানের জুটি। ২৪তম ওভারের শেষ বলে অধিনায়ক ফারহানকে (২৩) ফিরিয়ে জুটি ভাঙেন বৈভব সূর্যবংশী।
একপ্রান্ত আগলে রাখা হুজাইফা সতীর্থদের কাছ থেকে কোনো সমর্থন পাননি। নিয়মিত বিরতিতে উইকেট হারাতে থাকা পাকিস্তান ৪১.২ ওভারে ১৫০ রানে গুটিয়ে গেছে। ইনিংস সর্বোচ্চ ৭০ রান করেছেন হুজাইফা। ৮৩ বলের ইনিংসে ৯ চার ও ২ ছক্কা মেরেছেন। ১২ রানে পাকিস্তান হারিয়েছে শেষ ৩ উইকেট। ৪২তম ওভারের দ্বিতীয় বলে আলী রাজাকে (৬) ফিরিয়ে পাকিস্তানের ইনিংসের ইতি টানেন কিশান সিং। কিশান পেয়েছেন ২ উইকেট। তিনটি করে উইকেট নিয়েছেন দীপেশ দেবেন্দ্রন ও কনিষ্ক চৌহান।
টস হেরে আগে ব্যাটিং পেলেও ভারত ৪৯ ওভার খেলতে পারেনি। ৪৬.১ ওভারে ২৪০ রানে গুটিয়ে গেছে। ইনিংস সর্বোচ্চ ৮৫ রান করেন অ্যারন জর্জ। ৮৮ বলের ইনিংসে মেরেছেন ১২ চার ও ১ ছক্কা। অলরাউন্ড পারফরম্যান্সে ম্যাচসেরা হয়েছেন চৌহান। ৪৬ বলে ২ চার ও ৩ ছক্কায় করেছেন ৪৬ রান। বোলিংয়ে ১০ ওভারে ৩৩ রানে নিয়েছেন ৩ উইকেট।

এশিয়া কাপ, নারী ওয়ানডে বিশ্বকাপ, রাইজিং স্টার্স এশিয়া কাপ, অনূর্ধ্ব-১৯ এশিয়া কাপ—এ বছর মেজর টুর্নামেন্টগুলোতে ভারত-পাকিস্তান ম্যাচগুলোতে একটা দৃশ্য খুবই পরিচিত। টসের সময় কোনো অধিনায়কই অপরজনের সঙ্গে করমর্দন করবেন না। এমনকি ভারত-পাকিস্তান ম্যাচ নিয়ে যে ‘হাইপ’ থাকে, মাঠে ছিটেফোঁটাও দেখা যায় না।
বাংলাদেশ সময় আজ নির্ধারিত সকাল ১১টায় শুরু হওয়ার কথা থাকলেও বৃষ্টির বাগড়ায় ভারত-পাকিস্তান অনূর্ধ্ব-১৯ এশিয়া কাপের ম্যাচ এক ঘণ্টা দেরিতে শুরু হয়েছে। ম্যাচের দৈর্ঘ্য ১ ওভার কমানো হয়েছে। দুবাইয়ে আইসিসি ক্রিকেট একাডেমি মাঠে ৪৯ ওভারের ম্যাচে ভারত ৯০ রানের উড়ন্ত জয় পেয়েছে। টানা দুই জয়ে যুব এশিয়া কাপের সেমিফাইনাল নিশ্চিত করেছে দলটি।
৪৯ ওভারে ২৪১ রানের লক্ষ্যে নেমে ১৩.১ ওভারে ৪ উইকেটে ৩০ রানে পরিণত হয় পাকিস্তান। পঞ্চম উইকেটে ৬৫ বলে ৪৭ রানের জুটি গড়তে অবদান রাখেন ফারহান ইউসাফ ও হুজাইফা হাসান। পাকিস্তানের ইনিংসে এটাই সর্বোচ্চ রানের জুটি। ২৪তম ওভারের শেষ বলে অধিনায়ক ফারহানকে (২৩) ফিরিয়ে জুটি ভাঙেন বৈভব সূর্যবংশী।
একপ্রান্ত আগলে রাখা হুজাইফা সতীর্থদের কাছ থেকে কোনো সমর্থন পাননি। নিয়মিত বিরতিতে উইকেট হারাতে থাকা পাকিস্তান ৪১.২ ওভারে ১৫০ রানে গুটিয়ে গেছে। ইনিংস সর্বোচ্চ ৭০ রান করেছেন হুজাইফা। ৮৩ বলের ইনিংসে ৯ চার ও ২ ছক্কা মেরেছেন। ১২ রানে পাকিস্তান হারিয়েছে শেষ ৩ উইকেট। ৪২তম ওভারের দ্বিতীয় বলে আলী রাজাকে (৬) ফিরিয়ে পাকিস্তানের ইনিংসের ইতি টানেন কিশান সিং। কিশান পেয়েছেন ২ উইকেট। তিনটি করে উইকেট নিয়েছেন দীপেশ দেবেন্দ্রন ও কনিষ্ক চৌহান।
টস হেরে আগে ব্যাটিং পেলেও ভারত ৪৯ ওভার খেলতে পারেনি। ৪৬.১ ওভারে ২৪০ রানে গুটিয়ে গেছে। ইনিংস সর্বোচ্চ ৮৫ রান করেন অ্যারন জর্জ। ৮৮ বলের ইনিংসে মেরেছেন ১২ চার ও ১ ছক্কা। অলরাউন্ড পারফরম্যান্সে ম্যাচসেরা হয়েছেন চৌহান। ৪৬ বলে ২ চার ও ৩ ছক্কায় করেছেন ৪৬ রান। বোলিংয়ে ১০ ওভারে ৩৩ রানে নিয়েছেন ৩ উইকেট।

২০২৪ সালে ৯ ম্যাচে ৩০ উইকেট নিয়ে টেস্টে বাংলাদেশের সবচেয়ে সফল পেসার ছিলেন হাসান মাহমুদ। বাংলাদেশের পেসারদের মধ্যে নির্দিষ্ট পঞ্জিকাবর্ষে সবচেয়ে বেশি উইকেট নেওয়ার রেকর্ডও এটি। আসন্ন জিম্বাবুয়ে সিরিজে তাসকিন আহমেদের অনুপস্থিতিতে হাসানকে দিতে হবে বাংলাদেশ ফাস্ট বোলিং আক্রমণের নেতৃত্ব।
০৯ এপ্রিল ২০২৫
যেখানে শুরুর কথা বলার আগেই শেষ—ধর্মশালায় আজ ভারত-দক্ষিণ আফ্রিকা তৃতীয় টি-টোয়েন্টি দেখে অনেকের এই গান মনে আসতেই পারে। দক্ষিণ আফ্রিকার ব্যাটিং লাইনআপ তাসের ঘরের মতো ভেঙে পড়ায় সেখানেই ম্যাচের ফল সম্পর্কে অনেকটা ধারণা পাওয়া যায়। ভারত ম্যাচটা এরপর জিতে গেল হেসেখেলেই।
২ ঘণ্টা আগে
গুগল যেন আলাদিনের চেরাগ! যেখানে মুহূর্তে মেলে সব কিছুর উত্তর। গুগল সার্চ ইঞ্জিনে নিয়মিত তারকাদের কত কিছুই জানতে চান ব্যবহারকারীরা। ২০২৫ সালে গুগলে ভারতীয়দের মধ্যে সবচেয়ে বেশি সার্চ করা হয়েছে কাকে, জানেন? ১৪ বছর বয়সী বৈভব সূর্যবংশী। তিনি পেছনে ফেলেছেন বিরাট কোহলির মতো বড় তারকাকে।
২ ঘণ্টা আগে
মুম্বাইয়ের ওয়াংখেড়ে স্টেডিয়ামের আজকের সন্ধ্যাটা ক্রীড়াপ্রেমীদের জন্য মনে রাখার মতোই। সুনীল ছেত্রী, শচীন টেন্ডুলকার, লিওনেল মেসি—এই তিন কিংবদন্তিকে একসঙ্গে দেখতে পেরেছেন ক্রীড়াপ্রেমীরা। আর্জেন্টাইন তারকা ফুটবলার মাঠে ঢুকতেই ‘মেসি, মেসি’ শ্লোগানে মুখরিত হয়ে ওঠে পুরো ওয়াংখেড়ে।
৩ ঘণ্টা আগে