ক্রীড়া ডেস্ক
সেঞ্চুরি করা এখন সাহিবজাদা ফারহানের কাছে ডালভাত। পাকিস্তান সুপার লিগে (পিএসএল) গত রাতে দুর্দান্ত এক সেঞ্চুরি করেছেন ফারহান। তিন অঙ্ক ছুঁয়ে ক্রিস গেইল-বিরাট কোহলিদের মতো তারকা ক্রিকেটারদের পেছনে ফেললেন ফারহান।
পিএসএলের আগে পাকিস্তানের ন্যাশনাল টি-টোয়েন্টি কাপে ফারহান করেছেন ৩ সেঞ্চুরি। ফর্মের তুঙ্গে থাকা এই ক্রিকেটার ইসলামাবাদ ইউনাইটেডের জার্সিতে গত রাতে রাওয়ালপিন্ডিতে করেছেন ৫২ বলে ১০৬ রান। তাতে ২০২৫ সালে স্বীকৃত টি-টোয়েন্টিতে পাকিস্তানি ক্রিকেটার সেঞ্চুরির সংখ্যা নিয়ে গেলেন চারে। স্বীকৃত টি-টোয়েন্টিতে এক বছরে সর্বোচ্চ চার সেঞ্চুরির রেকর্ডে ভাগ বসালেন ফারহান। পাকিস্তানি ক্রিকেটারের আগে টি-টোয়েন্টিতে বছরে চার সেঞ্চুরির কীর্তি গড়েন কোহলি, গেইল, শুবমান গিল ও জস বাটলার। তবে ৯ ইনিংসে ৪ সেঞ্চুরি করেই ফারহান ছাড়িয়ে গেলেন সবাইকে। কোহলি ২০১৬ সালে চার সেঞ্চুরি করলেও সে বছর খেলেছেন ২৯ ইনিংস। আর ২০১১ সালে গেইল স্বীকৃত টি-টোয়েন্টিতে ২৯ ইনিংস খেলেন।
বছরে চার সেঞ্চুরির কীর্তি গিল করেছেন ২০২৩ সালে। সেবার তিনি খেলেছেন ৩০ ইনিংস। চার সেঞ্চুরির তিনটিই করেন আইপিএলে গুজরাট টাইটান্সের হয়ে। আরেক সেঞ্চুরি এসেছে ভারতের জার্সিতে নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে। অন্যদিকে বাটলার ২০২২ সালে চার সেঞ্চুরি করা বাটলার খেলেন ৩৮ ইনিংস। পরিসংখ্যানই বলে দিচ্ছে, কোহলি-গিলদের তুলনায় কী বিধ্বংসী ফর্মে ফারহান আছেন। এবারের পিএসএলেই এক বছরে সর্বোচ্চ পাঁচ সেঞ্চুরি করে রেকর্ডটা পুরোপুরি ফারহান নিজের করে নিলেও অবাক হওয়ার কিছু থাকবে না।
ফারহানের রেকর্ড সেঞ্চুরির রাতে ইসলামাবাদ ইউনাইটেড পেয়েছে ১০২ রানের জয়। ইসলামাবাদ টস জিতে প্রথমে ব্যাটিং নিয়ে করেছে ৫ উইকেটে ২৪৩ রান। রানের পাহাড় তাড়া করতে নেমে ১৮.২ ওভারে ১৪১ রানেই অলআউট পেশোয়ার জালমি। ম্যাচসেরা ফারহান ৫২ বলে ১৩ চার ও ৫ ছক্কায় খেলেছেন ১০৬ রানের ইনিংস। ম্যাচ শেষে পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠানে তিনি বলেন, ‘ঘরোয়া ক্রিকেটে দারুণ ফর্মে ছিলাম। ফখর জামানকে কৃতিত্ব দিতে চাই। সব সময় তিনি আমাকে সমর্থন দিয়ে গেছেন। ইসলামাবাদের ম্যানেজমেন্টকেও কৃতিত্ব দিতে হবে। তাঁরা আমার ওপর ভরসা রেখেছেন। নির্দিষ্ট দিনে আমার প্রতিভা কাজে লাগাতে বলেছেন। আমার কাছে এই পুরস্কার অনেক কিছু। পিএসএলে প্রথমবার ম্যাচসেরার পুরস্কার পেয়েছি।’
আন্তর্জাতিক ক্রিকেটেও ফারহানের খেলার অভিজ্ঞতা রয়েছে। ২০১৮ থেকে ২০২৪ পর্যন্ত পাকিস্তানের জার্সিতে খেলেছেন ৯ টি-টোয়েন্টি। ৯৫.৯৯ স্ট্রাইকরেটে সর্বসাকল্যে করেছেন ৮৬ রান। ছন্দটা যদি ধরে রাখতে পারেন, তাহলে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটেও হয়তো এরপর নিয়মিত হয়ে যাবেন ফারহান।
টি-টোয়েন্টিতে এক বছরে সর্বোচ্চ সেঞ্চুরি
সেঞ্চুরি ইনিংস সাল
সাহিবজাদা ফারহান ৪ ৯ ২০২৫*
বিরাট কোহলি ৪ ২৯ ২০১৬
ক্রিস গেইল ৪ ৩১ ২০১১
জস বাটলার ৪ ৩৮ ২০২২
শুবমান গিল ৪ ৩০ ২০২৩
সেঞ্চুরি করা এখন সাহিবজাদা ফারহানের কাছে ডালভাত। পাকিস্তান সুপার লিগে (পিএসএল) গত রাতে দুর্দান্ত এক সেঞ্চুরি করেছেন ফারহান। তিন অঙ্ক ছুঁয়ে ক্রিস গেইল-বিরাট কোহলিদের মতো তারকা ক্রিকেটারদের পেছনে ফেললেন ফারহান।
পিএসএলের আগে পাকিস্তানের ন্যাশনাল টি-টোয়েন্টি কাপে ফারহান করেছেন ৩ সেঞ্চুরি। ফর্মের তুঙ্গে থাকা এই ক্রিকেটার ইসলামাবাদ ইউনাইটেডের জার্সিতে গত রাতে রাওয়ালপিন্ডিতে করেছেন ৫২ বলে ১০৬ রান। তাতে ২০২৫ সালে স্বীকৃত টি-টোয়েন্টিতে পাকিস্তানি ক্রিকেটার সেঞ্চুরির সংখ্যা নিয়ে গেলেন চারে। স্বীকৃত টি-টোয়েন্টিতে এক বছরে সর্বোচ্চ চার সেঞ্চুরির রেকর্ডে ভাগ বসালেন ফারহান। পাকিস্তানি ক্রিকেটারের আগে টি-টোয়েন্টিতে বছরে চার সেঞ্চুরির কীর্তি গড়েন কোহলি, গেইল, শুবমান গিল ও জস বাটলার। তবে ৯ ইনিংসে ৪ সেঞ্চুরি করেই ফারহান ছাড়িয়ে গেলেন সবাইকে। কোহলি ২০১৬ সালে চার সেঞ্চুরি করলেও সে বছর খেলেছেন ২৯ ইনিংস। আর ২০১১ সালে গেইল স্বীকৃত টি-টোয়েন্টিতে ২৯ ইনিংস খেলেন।
বছরে চার সেঞ্চুরির কীর্তি গিল করেছেন ২০২৩ সালে। সেবার তিনি খেলেছেন ৩০ ইনিংস। চার সেঞ্চুরির তিনটিই করেন আইপিএলে গুজরাট টাইটান্সের হয়ে। আরেক সেঞ্চুরি এসেছে ভারতের জার্সিতে নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে। অন্যদিকে বাটলার ২০২২ সালে চার সেঞ্চুরি করা বাটলার খেলেন ৩৮ ইনিংস। পরিসংখ্যানই বলে দিচ্ছে, কোহলি-গিলদের তুলনায় কী বিধ্বংসী ফর্মে ফারহান আছেন। এবারের পিএসএলেই এক বছরে সর্বোচ্চ পাঁচ সেঞ্চুরি করে রেকর্ডটা পুরোপুরি ফারহান নিজের করে নিলেও অবাক হওয়ার কিছু থাকবে না।
ফারহানের রেকর্ড সেঞ্চুরির রাতে ইসলামাবাদ ইউনাইটেড পেয়েছে ১০২ রানের জয়। ইসলামাবাদ টস জিতে প্রথমে ব্যাটিং নিয়ে করেছে ৫ উইকেটে ২৪৩ রান। রানের পাহাড় তাড়া করতে নেমে ১৮.২ ওভারে ১৪১ রানেই অলআউট পেশোয়ার জালমি। ম্যাচসেরা ফারহান ৫২ বলে ১৩ চার ও ৫ ছক্কায় খেলেছেন ১০৬ রানের ইনিংস। ম্যাচ শেষে পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠানে তিনি বলেন, ‘ঘরোয়া ক্রিকেটে দারুণ ফর্মে ছিলাম। ফখর জামানকে কৃতিত্ব দিতে চাই। সব সময় তিনি আমাকে সমর্থন দিয়ে গেছেন। ইসলামাবাদের ম্যানেজমেন্টকেও কৃতিত্ব দিতে হবে। তাঁরা আমার ওপর ভরসা রেখেছেন। নির্দিষ্ট দিনে আমার প্রতিভা কাজে লাগাতে বলেছেন। আমার কাছে এই পুরস্কার অনেক কিছু। পিএসএলে প্রথমবার ম্যাচসেরার পুরস্কার পেয়েছি।’
আন্তর্জাতিক ক্রিকেটেও ফারহানের খেলার অভিজ্ঞতা রয়েছে। ২০১৮ থেকে ২০২৪ পর্যন্ত পাকিস্তানের জার্সিতে খেলেছেন ৯ টি-টোয়েন্টি। ৯৫.৯৯ স্ট্রাইকরেটে সর্বসাকল্যে করেছেন ৮৬ রান। ছন্দটা যদি ধরে রাখতে পারেন, তাহলে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটেও হয়তো এরপর নিয়মিত হয়ে যাবেন ফারহান।
টি-টোয়েন্টিতে এক বছরে সর্বোচ্চ সেঞ্চুরি
সেঞ্চুরি ইনিংস সাল
সাহিবজাদা ফারহান ৪ ৯ ২০২৫*
বিরাট কোহলি ৪ ২৯ ২০১৬
ক্রিস গেইল ৪ ৩১ ২০১১
জস বাটলার ৪ ৩৮ ২০২২
শুবমান গিল ৪ ৩০ ২০২৩
তৃতীয় দিন শেষে সিলেট টেস্ট বেশ জমেই উঠেছে। প্রথম ইনিংসে বাংলাদেশকে ১৯১ রানে গুটিয়ে ২৭৩ রান করে ৮২ রানের লিড নিয়ে নিয়েছিল জিম্বাবুয়ে। তবে দ্বিতীয় ইনিংসে ঘুরে দাঁড়িয়ে ৪ উইকেটে ১৯৪ তুলে এরই মধ্যে ১১২ রানের লিড নিয়েছে বাংলাদেশ। হাতে এখনো ৬ উইকেট। একটা চ্যালেঞ্জিং লক্ষ্য দেওয়ার সম্ভাবনা জাগিয়ে রেখেছে
৫ ঘণ্টা আগেঅতিরিক্ত সময়ের প্রথমার্ধ শেষ হওয়ার বাঁশি বাজালেন রেফারি। ১০ জনের দলে পরিণত হওয়া বসুন্ধরা কিংসের কোচ ভালেরিউ তিতাকে তখন বেশ উত্তপ্ত দেখা যায়। সে জন্য হলুদ কার্ডও হজম করতে হয় তাঁকে। তারপর রেফারি বাকি অংশের খেলা চালানোর সিদ্ধান্ত নেবেন বলেই মনে হচ্ছিল। কিন্তু দুই দলের সঙ্গে আলোচনা করে আলোকস্বল্পতার কার
৬ ঘণ্টা আগেটেস্টে টানা ১২ ইনিংসে ফিফটিতে পৌঁছাতে পারেননি মুশফিকুর রহিম। বাংলাদেশ দলের সবচেয়ে অভিজ্ঞ এ ব্যাটারের শেষ ৪ টেস্ট ইনিংস এক অঙ্কের ঘরে। ওয়ানডে ও টি-টোয়েন্টি সংস্করণকে বিদায় বলা মুশফিকের ফোকাস শুধু এখন টেস্টে। তাঁর সিরিয়াসনেস ও প্রস্তুতি নিয়ে কোনো প্রশ্ন থাকে না। কিন্তু বেশ লম্বা সময় ছন্দহীন
৭ ঘণ্টা আগেকালবৈশাখীর পর শঙ্কা নিয়েই শুরু হয় দ্বিতীয়ার্ধের খেলা। ম্যাচ অতিরিক্ত সময়ে গেলে খেলা চালাতে পারবেন তো রেফারি। সেই শঙ্কাই সত্যি হলো শেষ পর্যন্ত। অতিরিক্ত সময়ের ১০৫ মিনিটের পর আলোকস্বল্পতার কারণে আর খেলা মাঠে গড়াতে পারেনি। স্থগিত ঘোষণা করা হয় ফেডারেশন কাপের ফাইনালে বসুন্ধরা কিংস ও আবাহনী লিমিটেডের
৮ ঘণ্টা আগে