
উইলিয়াম ও’রুরকি পঞ্চম বলটি ব্যাকওয়ার্ড পয়েন্ট দিয়ে মেরেই উদ্যাপন শুরু করে দেন ক্যামেরন গ্রিন। বল সীমানা দড়ি পেরিয়ে যাবেন এটা নিশ্চিত ছিলেন অস্ট্রেলিয়ান ব্যাটার। তাই মুষ্টিবদ্ধ হাত ছুড়ে আগেই টেস্টে ক্যারিয়ারের দ্বিতীয় সেঞ্চুরির উদ্যাপন শুরু করেন তিনি।
পরে সতীর্থ জশ হ্যাজলউডের সঙ্গে হাত মিলিয়ে এক হাতে হেলমেট এবং আরেক হাতে ব্যাট উঁচিয়ে ধরে উদ্যাপনটা শেষ করলেন তলোয়ারের মতো সামনে ব্যাটকে চালিয়ে। যেন বোঝাতে চাইলেন সব শঙ্কার সমাপ্তি টানলেন তিনি। সতীর্থরা তাঁকে একা রেখে আউট হওয়ায় শঙ্কা জেগেছিল সেঞ্চুরিটি করতে পারবেন কিনা গ্রিন। কেননা যখন শেষ ব্যাটার হিসেবে তাঁকে সঙ্গ দিতে হ্যাজলউড আসলেন মাঠে তখন অস্ট্রেলিয়ান ব্যাটারের প্রয়োজন ছিল ৯ রানের।
তবে সতীর্থ হ্যাজলউডের ওপর ভরসা রাখার আগেই ৮৫ তম ওভারে তিন চার মেরে নিজের কাজটা সেরে নিয়েছেন গ্রিন। তাঁর সেঞ্চুরির পরে প্রথম দিনের খেলার সমাপ্তি টানেন মাঠের দুই আম্পায়ার। সেঞ্চুরি করে দলকে তো উদ্ধার করেছেন সঙ্গে নিজের জায়গাটাও পাকাপোক্ত করে নিলেন তিনি। জায়গাটা অবশ্য একাদশে সুযোগ পাওয়ার ক্ষেত্রে নয়, দীর্ঘতম সংস্করণে অস্ট্রেলিয়ার হয়ে ৪ নম্বর পজিশনে। লাল বলের ক্রিকেটে আস্থা তো অনেক আগে থেকেই অর্জন করেছেন তিনি।
ডেভিড ওয়ার্নার টেস্ট থেকে অবসর নেওয়ায় ওপেনিং করছেন স্টিভেন স্মিথ। তাঁর রেখে যাওয়া ৪ নম্বর ব্যাটিং পজিশনের দায়িত্ব তাই গ্রিনের কাঁধে পড়েছে। এই পজিশনে আগের তিন ইনিংসে (১৪,৮ ও ৪২) খুব একটা ভালো করতে না পারলেও দলের কঠিন সময়ে সেঞ্চুরি করে যেন নির্বাচকদের জানিয়ে দিলেন বিশ্বাস রাখতে পারেন। টস হেরে ওয়েলিংটনে ব্যাটিংয়ে নেমে শুরুটা ভালোই করেছিল অস্ট্রেলিয়া। উদ্বোধনী জুটিতে ৬১ রান যোগ করেছিলেন দুই ওপেনার উসমান খাজা ও স্মিথ। ব্যক্তিগত ৩১ রানে স্মিথকে আউট করে টেস্টের গতিপথ ঘুরে দেন ম্যাট হেনরি। ১৮ রানের ব্যবধানে আরও ৩ উইকেট হারিয়ে তখন অস্ট্রেলিয়ার স্কোর দাঁড়ায় ৪ উইকেটে ৮৯। হঠাৎ ধসে পঞ্চম উইকেটে মিচেল মার্শকে সঙ্গে নিয়ে দলের হাল ধরেন গ্রিন। দুজনে দলের সর্বোচ্চ ৬৭ রানের জুটি গড়ে ধাক্কা ভালোভাবে সামলিয়ে এগিয়েও যাচ্ছিলেন। কিন্তু এবারও অস্ট্রেলিয়ার বাঁধা হয়ে দাঁড়ান হেনরি। মার্শকে ৪০ রানে ফিরিয়ে আরেকটি ধাক্কার সুযোগ করে দেন নিউজিল্যান্ডকে। সব মিলিয়ে টেস্টের প্রথম দিনে ৪৩ রানে ৪ উইকেট নিয়ে কিউইদের সেরা বোলার তিনি।
পরে গ্রিন লোয়ার অর্ডারের ব্যাটারদের সঙ্গে ছোট ছোট জুটি গড়লেও সতীর্থরা তাঁকে একা রেখে ড্রেসিংরুমে ফিরতে থাকেন। এতে ‘নিঃসঙ্গ শেরপার’ মতো ব্যাটিং করা ২৪ বছর বয়সী ব্যাটারের সেঞ্চুরি শঙ্কায় পড়ে যায়। তবে দিন শেষে শঙ্কাটা সত্যি হতে দেননি তিনি।
ওয়েলিংটনের ‘গ্রিনিশ উইকেটে’ দুর্দান্ত সেঞ্চুরি তুলে নিয়েছেন গ্রিন। তাঁর ১০৩ রানের অপরাজিত ইনিংসে ভর করে অস্ট্রেলিয়া প্রথম দিন শেষ করেছে ৯ উইকেটে ২৭৯ রানে। ১৫৫ বলের ইনিংসটিতে কোনো ছক্কা না মারলেও ১৬ চার হাঁকিয়েছেন গ্রিন। তাঁকে সঙ্গী দিচ্ছেন কোনো বল না খেলা হ্যাজলউড। আগামীকাল নিশ্চয়ই দুই অজি ক্রিকেটারের লক্ষ্য থাকবে দলের রানটা তিন শ পার করে বড় করার।

উইলিয়াম ও’রুরকি পঞ্চম বলটি ব্যাকওয়ার্ড পয়েন্ট দিয়ে মেরেই উদ্যাপন শুরু করে দেন ক্যামেরন গ্রিন। বল সীমানা দড়ি পেরিয়ে যাবেন এটা নিশ্চিত ছিলেন অস্ট্রেলিয়ান ব্যাটার। তাই মুষ্টিবদ্ধ হাত ছুড়ে আগেই টেস্টে ক্যারিয়ারের দ্বিতীয় সেঞ্চুরির উদ্যাপন শুরু করেন তিনি।
পরে সতীর্থ জশ হ্যাজলউডের সঙ্গে হাত মিলিয়ে এক হাতে হেলমেট এবং আরেক হাতে ব্যাট উঁচিয়ে ধরে উদ্যাপনটা শেষ করলেন তলোয়ারের মতো সামনে ব্যাটকে চালিয়ে। যেন বোঝাতে চাইলেন সব শঙ্কার সমাপ্তি টানলেন তিনি। সতীর্থরা তাঁকে একা রেখে আউট হওয়ায় শঙ্কা জেগেছিল সেঞ্চুরিটি করতে পারবেন কিনা গ্রিন। কেননা যখন শেষ ব্যাটার হিসেবে তাঁকে সঙ্গ দিতে হ্যাজলউড আসলেন মাঠে তখন অস্ট্রেলিয়ান ব্যাটারের প্রয়োজন ছিল ৯ রানের।
তবে সতীর্থ হ্যাজলউডের ওপর ভরসা রাখার আগেই ৮৫ তম ওভারে তিন চার মেরে নিজের কাজটা সেরে নিয়েছেন গ্রিন। তাঁর সেঞ্চুরির পরে প্রথম দিনের খেলার সমাপ্তি টানেন মাঠের দুই আম্পায়ার। সেঞ্চুরি করে দলকে তো উদ্ধার করেছেন সঙ্গে নিজের জায়গাটাও পাকাপোক্ত করে নিলেন তিনি। জায়গাটা অবশ্য একাদশে সুযোগ পাওয়ার ক্ষেত্রে নয়, দীর্ঘতম সংস্করণে অস্ট্রেলিয়ার হয়ে ৪ নম্বর পজিশনে। লাল বলের ক্রিকেটে আস্থা তো অনেক আগে থেকেই অর্জন করেছেন তিনি।
ডেভিড ওয়ার্নার টেস্ট থেকে অবসর নেওয়ায় ওপেনিং করছেন স্টিভেন স্মিথ। তাঁর রেখে যাওয়া ৪ নম্বর ব্যাটিং পজিশনের দায়িত্ব তাই গ্রিনের কাঁধে পড়েছে। এই পজিশনে আগের তিন ইনিংসে (১৪,৮ ও ৪২) খুব একটা ভালো করতে না পারলেও দলের কঠিন সময়ে সেঞ্চুরি করে যেন নির্বাচকদের জানিয়ে দিলেন বিশ্বাস রাখতে পারেন। টস হেরে ওয়েলিংটনে ব্যাটিংয়ে নেমে শুরুটা ভালোই করেছিল অস্ট্রেলিয়া। উদ্বোধনী জুটিতে ৬১ রান যোগ করেছিলেন দুই ওপেনার উসমান খাজা ও স্মিথ। ব্যক্তিগত ৩১ রানে স্মিথকে আউট করে টেস্টের গতিপথ ঘুরে দেন ম্যাট হেনরি। ১৮ রানের ব্যবধানে আরও ৩ উইকেট হারিয়ে তখন অস্ট্রেলিয়ার স্কোর দাঁড়ায় ৪ উইকেটে ৮৯। হঠাৎ ধসে পঞ্চম উইকেটে মিচেল মার্শকে সঙ্গে নিয়ে দলের হাল ধরেন গ্রিন। দুজনে দলের সর্বোচ্চ ৬৭ রানের জুটি গড়ে ধাক্কা ভালোভাবে সামলিয়ে এগিয়েও যাচ্ছিলেন। কিন্তু এবারও অস্ট্রেলিয়ার বাঁধা হয়ে দাঁড়ান হেনরি। মার্শকে ৪০ রানে ফিরিয়ে আরেকটি ধাক্কার সুযোগ করে দেন নিউজিল্যান্ডকে। সব মিলিয়ে টেস্টের প্রথম দিনে ৪৩ রানে ৪ উইকেট নিয়ে কিউইদের সেরা বোলার তিনি।
পরে গ্রিন লোয়ার অর্ডারের ব্যাটারদের সঙ্গে ছোট ছোট জুটি গড়লেও সতীর্থরা তাঁকে একা রেখে ড্রেসিংরুমে ফিরতে থাকেন। এতে ‘নিঃসঙ্গ শেরপার’ মতো ব্যাটিং করা ২৪ বছর বয়সী ব্যাটারের সেঞ্চুরি শঙ্কায় পড়ে যায়। তবে দিন শেষে শঙ্কাটা সত্যি হতে দেননি তিনি।
ওয়েলিংটনের ‘গ্রিনিশ উইকেটে’ দুর্দান্ত সেঞ্চুরি তুলে নিয়েছেন গ্রিন। তাঁর ১০৩ রানের অপরাজিত ইনিংসে ভর করে অস্ট্রেলিয়া প্রথম দিন শেষ করেছে ৯ উইকেটে ২৭৯ রানে। ১৫৫ বলের ইনিংসটিতে কোনো ছক্কা না মারলেও ১৬ চার হাঁকিয়েছেন গ্রিন। তাঁকে সঙ্গী দিচ্ছেন কোনো বল না খেলা হ্যাজলউড। আগামীকাল নিশ্চয়ই দুই অজি ক্রিকেটারের লক্ষ্য থাকবে দলের রানটা তিন শ পার করে বড় করার।

গুগল যেন আলাদিনের চেরাগ! যেখানে মুহূর্তে মেলে সব কিছুর উত্তর। গুগল সার্চ ইঞ্জিনে নিয়মিত তারকাদের কত কিছুই জানতে চান ব্যবহারকারীরা। ২০২৫ সালে গুগলে ভারতীয়দের মধ্যে সবচেয়ে বেশি সার্চ করা হয়েছে কাকে, জানেন? ১৪ বছর বয়সী বৈভব সূর্যবংশী। তিনি পেছনে ফেলেছেন বিরাট কোহলির মতো বড় তারকাকে।
২৫ মিনিট আগে
মুম্বাইয়ের ওয়াংখেড়ে স্টেডিয়ামের আজকের সন্ধ্যাটা ক্রীড়াপ্রেমীদের জন্য মনে রাখার মতোই। সুনীল ছেত্রী, শচীন টেন্ডুলকার, লিওনেল মেসি—এই তিন কিংবদন্তিকে একসঙ্গে দেখতে পেরেছেন ক্রীড়াপ্রেমীরা। আর্জেন্টাইন তারকা ফুটবলার মাঠে ঢুকতেই ‘মেসি, মেসি’ শ্লোগানে মুখরিত হয়ে ওঠে পুরো ওয়াংখেড়ে।
১ ঘণ্টা আগে
এশিয়া কাপ, নারী ওয়ানডে বিশ্বকাপ, রাইজিং স্টার্স এশিয়া কাপ, অনূর্ধ্ব-১৯ এশিয়া কাপ—এ বছর মেজর টুর্নামেন্টগুলোতে ভারত-পাকিস্তান ম্যাচগুলোতে একটা দৃশ্য খুবই পরিচিত। টসের সময় কোনো অধিনায়কই অপরজনের সঙ্গে করমর্দন করবেন না। এমনকি ভারত-পাকিস্তান ম্যাচ নিয়ে যে ‘হাইপ’ থাকে, মাঠে ছিটেফোঁটাও দেখা যায় না।
২ ঘণ্টা আগে
ডিসেম্বর মানেই বাংলাদেশের মানুষের কাছে বিজয়ের আরেক নাম। যখন বিজয়ের সুবাতাস পাচ্ছিল বাংলাদেশ, তখন ধ্বংসযজ্ঞের মাত্রা বাড়িয়ে দিয়েছিল পাকিস্তানি বাহিনী। ১৪ ডিসেম্বর দেশের চিকিৎসক-প্রকৌশলীসহ বুদ্ধিজীবীদের বাসা থেকে ডেকে নিয়ে হত্যা করেছিল তারা।
৩ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

গুগল যেন আলাদিনের চেরাগ! যেখানে মুহূর্তে মেলে সব কিছুর উত্তর। গুগল সার্চ ইঞ্জিনে নিয়মিত তারকাদের কত কিছুই জানতে চান ব্যবহারকারীরা। ২০২৫ সালে গুগলে ভারতীয়দের মধ্যে সবচেয়ে বেশি সার্চ করা হয়েছে কাকে, জানেন? ১৪ বছর বয়সী বৈভব সূর্যবংশী। তিনি পেছনে ফেলেছেন বিরাট কোহলির মতো বড় তারকাকে। বাংলাদেশের ক্রীড়াঙ্গনের তারকাদের নিয়েও গুগলে কত কিছু ‘সার্চ’ করা হয়।
‘নাজমুল হোসেন শান্ত’ লিখে ‘সার্চ’ করলে সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশনে (এসইও) কী কী সাজেস্ট করেন, এরকম কিছু বিষয়ে আজকের পত্রিকাকে মজার উত্তর দিলেন বাংলাদেশ টেস্ট অধিনায়ক। বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগের (বিপিএল) আগে আর কোনো ম্যাচ না থাকায় শান্ত সপরিবারে ঘুরে এসেছেন মালয়েশিয়ায়। ঘোরাঘুরি করতে শান্তর কাছে সবচেয়ে পছন্দের মালদ্বীপ। ঘুরতে পছন্দ করেন নিজের শহর রাজশাহীতেও। খেতে পছন্দ করেন রাজশাহীর যেকোনো স্ট্রিট ফুড।
গুগল সার্চে তাঁর স্ত্রীকে নিয়ে মানুষের আগ্রহের প্রসঙ্গ আসতেই একটু যেন লাজুক হয়ে গেলেন। বাংলাদেশ টেস্ট অধিনায়ক বলেন, ‘আমার স্ত্রী রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রী। পরিসংখ্যান বিভাগে পড়াশোনা করেন। আমরা প্রেম করে বিয়ে করেছি। আমাদের প্রায় সাড়ে চার-পাঁচ বছরের সম্পর্ক ছিল। এখন প্রায় চার-পাঁচ বছর সংসার করছি।’
শান্তর শিক্ষাগত যোগ্যতা লিখেও সার্চ করা হয়। এটির উত্তরে বাংলাদেশ টেস্ট অধিনায়ক বললেন, ‘রাজশাহী আদর্শ ডিগ্রি কলেজ থেকে আমি পড়াশোনা করছি। এখন আমি বাংলাদেশ ইউনিভার্সিটির একজন স্টুডেন্ট। এখনো গ্রাজুয়েশন কমপ্লিট হয়নি। পড়ছি মার্কেটিং নিয়ে।’
শান্তর বেতন নিয়েও গুগলে সার্চ করা হয় নিয়মিত। এ বিষয়ে তাঁর উত্তর, ‘বিসিবি যখন প্রতিবছর সেন্ট্রাল কন্ট্র্যাক্টের তালিকা প্রকাশ করে, তখন তো এটা উন্মুক্ত হয়ে যায়। এটা তো সবার জানার কথা।’ একবার সংবাদমাধ্যমে প্রকাশ হয়েছিল শান্তর বেতন ১০ লাখ টাকা ছাড়িয়ে গেছে। সেটি নিয়ে শান্তর রসাত্মক জবাব, ‘না, একরকম চলে যাচ্ছে। সংসার আলহামদুলিল্লাহ ভালোমতোই চলে যাচ্ছে।’
সেঞ্চুরির পর হেলমেটটা খুলে শূন্যে একটা লাফ দেন শান্ত। লাফ দেওয়ার পর ডাগআউটের উদ্দেশে চুমু ছুড়ে মারেন তিনি। কার উদ্দেশে তাঁর এই চুমু, সে উত্তরে বাংলাদেশ টেস্ট অধিনায়ক বলেন, ‘কাউকে উৎসর্গ করা না। এটা শুধু সে সময় চলে এসেছিল। প্রথম আমার মনে হয় যখন ওয়ানডে সেঞ্চুরি করেছিলাম, তখন এটা আপনাআপনি হয়ে গিয়েছিল। ড্রেসিংরুমে যাঁরা ছিলেন, প্রত্যেক ক্রিকেটার, সাপোর্টিং স্টাফ সবাই যেভাবে সহায়তা করেছিলেন, এটা ড্রেসিংরুমের উদ্দেশেই আসলে করা। আলাদা কোনো পরিকল্পনা করে করা ছিল না।’

গুগল যেন আলাদিনের চেরাগ! যেখানে মুহূর্তে মেলে সব কিছুর উত্তর। গুগল সার্চ ইঞ্জিনে নিয়মিত তারকাদের কত কিছুই জানতে চান ব্যবহারকারীরা। ২০২৫ সালে গুগলে ভারতীয়দের মধ্যে সবচেয়ে বেশি সার্চ করা হয়েছে কাকে, জানেন? ১৪ বছর বয়সী বৈভব সূর্যবংশী। তিনি পেছনে ফেলেছেন বিরাট কোহলির মতো বড় তারকাকে। বাংলাদেশের ক্রীড়াঙ্গনের তারকাদের নিয়েও গুগলে কত কিছু ‘সার্চ’ করা হয়।
‘নাজমুল হোসেন শান্ত’ লিখে ‘সার্চ’ করলে সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশনে (এসইও) কী কী সাজেস্ট করেন, এরকম কিছু বিষয়ে আজকের পত্রিকাকে মজার উত্তর দিলেন বাংলাদেশ টেস্ট অধিনায়ক। বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগের (বিপিএল) আগে আর কোনো ম্যাচ না থাকায় শান্ত সপরিবারে ঘুরে এসেছেন মালয়েশিয়ায়। ঘোরাঘুরি করতে শান্তর কাছে সবচেয়ে পছন্দের মালদ্বীপ। ঘুরতে পছন্দ করেন নিজের শহর রাজশাহীতেও। খেতে পছন্দ করেন রাজশাহীর যেকোনো স্ট্রিট ফুড।
গুগল সার্চে তাঁর স্ত্রীকে নিয়ে মানুষের আগ্রহের প্রসঙ্গ আসতেই একটু যেন লাজুক হয়ে গেলেন। বাংলাদেশ টেস্ট অধিনায়ক বলেন, ‘আমার স্ত্রী রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রী। পরিসংখ্যান বিভাগে পড়াশোনা করেন। আমরা প্রেম করে বিয়ে করেছি। আমাদের প্রায় সাড়ে চার-পাঁচ বছরের সম্পর্ক ছিল। এখন প্রায় চার-পাঁচ বছর সংসার করছি।’
শান্তর শিক্ষাগত যোগ্যতা লিখেও সার্চ করা হয়। এটির উত্তরে বাংলাদেশ টেস্ট অধিনায়ক বললেন, ‘রাজশাহী আদর্শ ডিগ্রি কলেজ থেকে আমি পড়াশোনা করছি। এখন আমি বাংলাদেশ ইউনিভার্সিটির একজন স্টুডেন্ট। এখনো গ্রাজুয়েশন কমপ্লিট হয়নি। পড়ছি মার্কেটিং নিয়ে।’
শান্তর বেতন নিয়েও গুগলে সার্চ করা হয় নিয়মিত। এ বিষয়ে তাঁর উত্তর, ‘বিসিবি যখন প্রতিবছর সেন্ট্রাল কন্ট্র্যাক্টের তালিকা প্রকাশ করে, তখন তো এটা উন্মুক্ত হয়ে যায়। এটা তো সবার জানার কথা।’ একবার সংবাদমাধ্যমে প্রকাশ হয়েছিল শান্তর বেতন ১০ লাখ টাকা ছাড়িয়ে গেছে। সেটি নিয়ে শান্তর রসাত্মক জবাব, ‘না, একরকম চলে যাচ্ছে। সংসার আলহামদুলিল্লাহ ভালোমতোই চলে যাচ্ছে।’
সেঞ্চুরির পর হেলমেটটা খুলে শূন্যে একটা লাফ দেন শান্ত। লাফ দেওয়ার পর ডাগআউটের উদ্দেশে চুমু ছুড়ে মারেন তিনি। কার উদ্দেশে তাঁর এই চুমু, সে উত্তরে বাংলাদেশ টেস্ট অধিনায়ক বলেন, ‘কাউকে উৎসর্গ করা না। এটা শুধু সে সময় চলে এসেছিল। প্রথম আমার মনে হয় যখন ওয়ানডে সেঞ্চুরি করেছিলাম, তখন এটা আপনাআপনি হয়ে গিয়েছিল। ড্রেসিংরুমে যাঁরা ছিলেন, প্রত্যেক ক্রিকেটার, সাপোর্টিং স্টাফ সবাই যেভাবে সহায়তা করেছিলেন, এটা ড্রেসিংরুমের উদ্দেশেই আসলে করা। আলাদা কোনো পরিকল্পনা করে করা ছিল না।’

উইলিয়াম ও’রুরকি পঞ্চম বলটি ব্যাকওয়ার্ড পয়েন্ট দিয়ে মেরেই উদ্যাপন শুরু করে দেন ক্যামেরন গ্রিন। বল সীমানা দড়ি পেরিয়ে যাবেন এটা নিশ্চিত ছিলেন অস্ট্রেলিয়ান ব্যাটার। তাই মুষ্টিবদ্ধ হাত ছুড়ে আগেই টেস্টে ক্যারিয়ারের দ্বিতীয় সেঞ্চুরির উদ্যাপন শুরু করেন তিনি।
২৯ ফেব্রুয়ারি ২০২৪
মুম্বাইয়ের ওয়াংখেড়ে স্টেডিয়ামের আজকের সন্ধ্যাটা ক্রীড়াপ্রেমীদের জন্য মনে রাখার মতোই। সুনীল ছেত্রী, শচীন টেন্ডুলকার, লিওনেল মেসি—এই তিন কিংবদন্তিকে একসঙ্গে দেখতে পেরেছেন ক্রীড়াপ্রেমীরা। আর্জেন্টাইন তারকা ফুটবলার মাঠে ঢুকতেই ‘মেসি, মেসি’ শ্লোগানে মুখরিত হয়ে ওঠে পুরো ওয়াংখেড়ে।
১ ঘণ্টা আগে
এশিয়া কাপ, নারী ওয়ানডে বিশ্বকাপ, রাইজিং স্টার্স এশিয়া কাপ, অনূর্ধ্ব-১৯ এশিয়া কাপ—এ বছর মেজর টুর্নামেন্টগুলোতে ভারত-পাকিস্তান ম্যাচগুলোতে একটা দৃশ্য খুবই পরিচিত। টসের সময় কোনো অধিনায়কই অপরজনের সঙ্গে করমর্দন করবেন না। এমনকি ভারত-পাকিস্তান ম্যাচ নিয়ে যে ‘হাইপ’ থাকে, মাঠে ছিটেফোঁটাও দেখা যায় না।
২ ঘণ্টা আগে
ডিসেম্বর মানেই বাংলাদেশের মানুষের কাছে বিজয়ের আরেক নাম। যখন বিজয়ের সুবাতাস পাচ্ছিল বাংলাদেশ, তখন ধ্বংসযজ্ঞের মাত্রা বাড়িয়ে দিয়েছিল পাকিস্তানি বাহিনী। ১৪ ডিসেম্বর দেশের চিকিৎসক-প্রকৌশলীসহ বুদ্ধিজীবীদের বাসা থেকে ডেকে নিয়ে হত্যা করেছিল তারা।
৩ ঘণ্টা আগেক্রীড়া ডেস্ক

মুম্বাইয়ের ওয়াংখেড়ে স্টেডিয়ামের আজকের সন্ধ্যাটা ক্রীড়াপ্রেমীদের জন্য মনে রাখার মতোই। সুনীল ছেত্রী, শচীন টেন্ডুলকার, লিওনেল মেসি—এই তিন কিংবদন্তিকে একসঙ্গে দেখতে পেরেছেন ক্রীড়াপ্রেমীরা। আর্জেন্টাইন তারকা ফুটবলার মাঠে ঢুকতেই ‘মেসি, মেসি’ শ্লোগানে মুখরিত হয়ে ওঠে পুরো ওয়াংখেড়ে।
মেসিকে আজ উৎসবমুখর পরিবেশে শচীন তাঁর ১০ নম্বর জার্সি উপহার দিয়েছেন। খেলোয়াড়ি জীবনে শচীন এই ১০ নম্বর জার্সি পড়ে খেলেছেন। মেসিও তাঁর ক্যারিয়ারে বার্সেলোনা, আর্জেন্টিনা, ইন্টার মায়ামির হয়ে ১০ নম্বর জার্সি পড়ে খেলেছেন। দুই ‘নাম্বার টেনে’র এই জার্সি বিনিময়ের ছবি সামাজিকমাধ্যমে এরই মধ্যে ছড়িয়ে পড়েছে। আর্জেন্টাইন বিশ্বজয়ী ফরোয়ার্ডকে নিয়ে শচীন বলেন, ‘আজ তিন জনকে এক সঙ্গে পাওয়া মুম্বাইবাসী ও পুরো ভারতবাসীর জন্য সত্যিকার অর্থেই এক স্বর্ণালী মুহূর্ত। আপনারা সবাই যেভাবে তিন গ্রেটকে বরণ করলেন, সত্যিই অসাধারণ।’
ক্যারিয়ারে কত যে পুরস্কার জিতেছেন, সেটা মেসি গুনে হয়তো শেষ করতে পারবেন না। এমএলএস কাপ জিতে ক্যারিয়ারে ৪৭তম শিরোপা জিতেছেন তিনি। ব্যালন ডি’অর জিতেছেন আটবার। ২০২২ সালে কাতার বিশ্বকাপ জিতে আজন্মলালিত স্বপ্ন পূরণ হয়েছে তাঁর। মেসির সম্পর্কে বলতে গিয়ে শচীন যেন ভাষা হারিয়ে ফেলেছেন। ভারতীয় ব্যাটিং কিংবদন্তি বলেন, ‘লিওর প্রসঙ্গ এলে যদি তার খেলা সম্পর্কে বলি, এটা সঠিক প্ল্যাটফর্ম নয়। তার সম্পর্কে কী বলার আছে? সে সবকিছু অর্জন করেছে। তার আত্মনিবেদন ও খেলার প্রতি দৃঢ় মানসিকতার ব্যাপারটাকে সত্যি আমরা অনেক প্রশংসা করি।’
২০১১ সালে এই ওয়াংখেড়েতেই শচীন জিতেছিলেন পরম আরাধ্য বিশ্বকাপ। শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে ওয়ানডে বিশ্বকাপ জয়ের আনন্দ শুধু মুম্বাইয়েই নয়, ছড়িয়ে পড়েছিল পুরো ভারতজুড়েই। শচীনকে কাঁধে তুলে ওয়াংখেড়ে ঘুরেছিলেন বিরাট কোহলি-মহেন্দ্র সিং ধোনিরা। আজ মেসিবরণ অনুষ্ঠানে শচীন স্মরণ করেছেন ১৪ বছর আগের সেই পুরোনো স্মৃতি। ভারতীয় ব্যাটিং কিংবদন্তি বলেন, ‘আমার এখানে মনে রাখার মতো অনেক মুহূর্ত রয়েছে। মুম্বাইকে আমরা স্বপ্নের শহর বলি। এই ভেন্যুতে অনেকের স্বপ্ন পূরণ হয়েছে। আপনাদের সমর্থন ছাড়া ২০১১ সালে এমন স্বর্ণালী মুহূর্ত আমরা পেতাম না।’
কলকাতায় গতকাল নিজের ৭০ ফুট উচ্চতার ভাস্কর্য উন্মোচন করেছেন তিনি। তবে সল্টলেকের যুবভারতী স্টেডিয়ামে আয়োজন করতে গিয়ে হ-য-ব-র-ল অবস্থা হয়ে গেছে। রাগে-ক্ষোভে চেয়ার ছুড়ে মেরেছেন ভক্ত-সমর্থকেরা। কলকাতার বাজে অভিজ্ঞতা সঙ্গে করে গতকাল দুপুরে হায়দরাবাদের বিমানে চড়েন মেসি। একটি প্রদর্শনী ম্যাচ শেষে মাঠে নামেন মেসি এবং তাঁর দুই সতীর্থ রদ্রিগো দি পল ও লুইস সুয়ারেজ। সঙ্গে ছিলেন তেলেঙ্গানার মুখ্যমন্ত্রী রেবন্ত রেড্ডি। মেসিকে পেয়ে উচ্ছ্বাসে ফেটে পড়ে গোটা গ্যালারি। হাত নেড়ে ভক্তদের অভিবাদনের জবাব দেন এই ফরোয়ার্ড। মাঠে রেবন্ত এবং শিশুদের সঙ্গে পাসিং খেলার সময় মেসি কয়েকবার বল গ্যালারিতে পাঠান। দর্শকদের আনন্দ সেটা অনেকগুণ বাড়িয়ে দিয়েছে। আজ তাঁকে রাজকীয়ভাবে বরণ করা হয়েছে ওয়াংখেড়েতে। মেসির সঙ্গে ছিলেন রদ্রিগো দি পল ও লুইস সুয়ারেজ।

মুম্বাইয়ের ওয়াংখেড়ে স্টেডিয়ামের আজকের সন্ধ্যাটা ক্রীড়াপ্রেমীদের জন্য মনে রাখার মতোই। সুনীল ছেত্রী, শচীন টেন্ডুলকার, লিওনেল মেসি—এই তিন কিংবদন্তিকে একসঙ্গে দেখতে পেরেছেন ক্রীড়াপ্রেমীরা। আর্জেন্টাইন তারকা ফুটবলার মাঠে ঢুকতেই ‘মেসি, মেসি’ শ্লোগানে মুখরিত হয়ে ওঠে পুরো ওয়াংখেড়ে।
মেসিকে আজ উৎসবমুখর পরিবেশে শচীন তাঁর ১০ নম্বর জার্সি উপহার দিয়েছেন। খেলোয়াড়ি জীবনে শচীন এই ১০ নম্বর জার্সি পড়ে খেলেছেন। মেসিও তাঁর ক্যারিয়ারে বার্সেলোনা, আর্জেন্টিনা, ইন্টার মায়ামির হয়ে ১০ নম্বর জার্সি পড়ে খেলেছেন। দুই ‘নাম্বার টেনে’র এই জার্সি বিনিময়ের ছবি সামাজিকমাধ্যমে এরই মধ্যে ছড়িয়ে পড়েছে। আর্জেন্টাইন বিশ্বজয়ী ফরোয়ার্ডকে নিয়ে শচীন বলেন, ‘আজ তিন জনকে এক সঙ্গে পাওয়া মুম্বাইবাসী ও পুরো ভারতবাসীর জন্য সত্যিকার অর্থেই এক স্বর্ণালী মুহূর্ত। আপনারা সবাই যেভাবে তিন গ্রেটকে বরণ করলেন, সত্যিই অসাধারণ।’
ক্যারিয়ারে কত যে পুরস্কার জিতেছেন, সেটা মেসি গুনে হয়তো শেষ করতে পারবেন না। এমএলএস কাপ জিতে ক্যারিয়ারে ৪৭তম শিরোপা জিতেছেন তিনি। ব্যালন ডি’অর জিতেছেন আটবার। ২০২২ সালে কাতার বিশ্বকাপ জিতে আজন্মলালিত স্বপ্ন পূরণ হয়েছে তাঁর। মেসির সম্পর্কে বলতে গিয়ে শচীন যেন ভাষা হারিয়ে ফেলেছেন। ভারতীয় ব্যাটিং কিংবদন্তি বলেন, ‘লিওর প্রসঙ্গ এলে যদি তার খেলা সম্পর্কে বলি, এটা সঠিক প্ল্যাটফর্ম নয়। তার সম্পর্কে কী বলার আছে? সে সবকিছু অর্জন করেছে। তার আত্মনিবেদন ও খেলার প্রতি দৃঢ় মানসিকতার ব্যাপারটাকে সত্যি আমরা অনেক প্রশংসা করি।’
২০১১ সালে এই ওয়াংখেড়েতেই শচীন জিতেছিলেন পরম আরাধ্য বিশ্বকাপ। শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে ওয়ানডে বিশ্বকাপ জয়ের আনন্দ শুধু মুম্বাইয়েই নয়, ছড়িয়ে পড়েছিল পুরো ভারতজুড়েই। শচীনকে কাঁধে তুলে ওয়াংখেড়ে ঘুরেছিলেন বিরাট কোহলি-মহেন্দ্র সিং ধোনিরা। আজ মেসিবরণ অনুষ্ঠানে শচীন স্মরণ করেছেন ১৪ বছর আগের সেই পুরোনো স্মৃতি। ভারতীয় ব্যাটিং কিংবদন্তি বলেন, ‘আমার এখানে মনে রাখার মতো অনেক মুহূর্ত রয়েছে। মুম্বাইকে আমরা স্বপ্নের শহর বলি। এই ভেন্যুতে অনেকের স্বপ্ন পূরণ হয়েছে। আপনাদের সমর্থন ছাড়া ২০১১ সালে এমন স্বর্ণালী মুহূর্ত আমরা পেতাম না।’
কলকাতায় গতকাল নিজের ৭০ ফুট উচ্চতার ভাস্কর্য উন্মোচন করেছেন তিনি। তবে সল্টলেকের যুবভারতী স্টেডিয়ামে আয়োজন করতে গিয়ে হ-য-ব-র-ল অবস্থা হয়ে গেছে। রাগে-ক্ষোভে চেয়ার ছুড়ে মেরেছেন ভক্ত-সমর্থকেরা। কলকাতার বাজে অভিজ্ঞতা সঙ্গে করে গতকাল দুপুরে হায়দরাবাদের বিমানে চড়েন মেসি। একটি প্রদর্শনী ম্যাচ শেষে মাঠে নামেন মেসি এবং তাঁর দুই সতীর্থ রদ্রিগো দি পল ও লুইস সুয়ারেজ। সঙ্গে ছিলেন তেলেঙ্গানার মুখ্যমন্ত্রী রেবন্ত রেড্ডি। মেসিকে পেয়ে উচ্ছ্বাসে ফেটে পড়ে গোটা গ্যালারি। হাত নেড়ে ভক্তদের অভিবাদনের জবাব দেন এই ফরোয়ার্ড। মাঠে রেবন্ত এবং শিশুদের সঙ্গে পাসিং খেলার সময় মেসি কয়েকবার বল গ্যালারিতে পাঠান। দর্শকদের আনন্দ সেটা অনেকগুণ বাড়িয়ে দিয়েছে। আজ তাঁকে রাজকীয়ভাবে বরণ করা হয়েছে ওয়াংখেড়েতে। মেসির সঙ্গে ছিলেন রদ্রিগো দি পল ও লুইস সুয়ারেজ।

উইলিয়াম ও’রুরকি পঞ্চম বলটি ব্যাকওয়ার্ড পয়েন্ট দিয়ে মেরেই উদ্যাপন শুরু করে দেন ক্যামেরন গ্রিন। বল সীমানা দড়ি পেরিয়ে যাবেন এটা নিশ্চিত ছিলেন অস্ট্রেলিয়ান ব্যাটার। তাই মুষ্টিবদ্ধ হাত ছুড়ে আগেই টেস্টে ক্যারিয়ারের দ্বিতীয় সেঞ্চুরির উদ্যাপন শুরু করেন তিনি।
২৯ ফেব্রুয়ারি ২০২৪
গুগল যেন আলাদিনের চেরাগ! যেখানে মুহূর্তে মেলে সব কিছুর উত্তর। গুগল সার্চ ইঞ্জিনে নিয়মিত তারকাদের কত কিছুই জানতে চান ব্যবহারকারীরা। ২০২৫ সালে গুগলে ভারতীয়দের মধ্যে সবচেয়ে বেশি সার্চ করা হয়েছে কাকে, জানেন? ১৪ বছর বয়সী বৈভব সূর্যবংশী। তিনি পেছনে ফেলেছেন বিরাট কোহলির মতো বড় তারকাকে।
২৫ মিনিট আগে
এশিয়া কাপ, নারী ওয়ানডে বিশ্বকাপ, রাইজিং স্টার্স এশিয়া কাপ, অনূর্ধ্ব-১৯ এশিয়া কাপ—এ বছর মেজর টুর্নামেন্টগুলোতে ভারত-পাকিস্তান ম্যাচগুলোতে একটা দৃশ্য খুবই পরিচিত। টসের সময় কোনো অধিনায়কই অপরজনের সঙ্গে করমর্দন করবেন না। এমনকি ভারত-পাকিস্তান ম্যাচ নিয়ে যে ‘হাইপ’ থাকে, মাঠে ছিটেফোঁটাও দেখা যায় না।
২ ঘণ্টা আগে
ডিসেম্বর মানেই বাংলাদেশের মানুষের কাছে বিজয়ের আরেক নাম। যখন বিজয়ের সুবাতাস পাচ্ছিল বাংলাদেশ, তখন ধ্বংসযজ্ঞের মাত্রা বাড়িয়ে দিয়েছিল পাকিস্তানি বাহিনী। ১৪ ডিসেম্বর দেশের চিকিৎসক-প্রকৌশলীসহ বুদ্ধিজীবীদের বাসা থেকে ডেকে নিয়ে হত্যা করেছিল তারা।
৩ ঘণ্টা আগেক্রীড়া ডেস্ক

এশিয়া কাপ, নারী ওয়ানডে বিশ্বকাপ, রাইজিং স্টার্স এশিয়া কাপ, অনূর্ধ্ব-১৯ এশিয়া কাপ—এ বছর মেজর টুর্নামেন্টগুলোতে ভারত-পাকিস্তান ম্যাচগুলোতে একটা দৃশ্য খুবই পরিচিত। টসের সময় কোনো অধিনায়কই অপরজনের সঙ্গে করমর্দন করবেন না। এমনকি ভারত-পাকিস্তান ম্যাচ নিয়ে যে ‘হাইপ’ থাকে, মাঠে ছিটেফোঁটাও দেখা যায় না।
বাংলাদেশ সময় আজ নির্ধারিত সকাল ১১টায় শুরু হওয়ার কথা থাকলেও বৃষ্টির বাগড়ায় ভারত-পাকিস্তান অনূর্ধ্ব-১৯ এশিয়া কাপের ম্যাচ এক ঘণ্টা দেরিতে শুরু হয়েছে। ম্যাচের দৈর্ঘ্য ১ ওভার কমানো হয়েছে। দুবাইয়ে আইসিসি ক্রিকেট একাডেমি মাঠে ৪৯ ওভারের ম্যাচে ভারত ৯০ রানের উড়ন্ত জয় পেয়েছে। টানা দুই জয়ে যুব এশিয়া কাপের সেমিফাইনাল নিশ্চিত করেছে দলটি।
৪৯ ওভারে ২৪১ রানের লক্ষ্যে নেমে ১৩.১ ওভারে ৪ উইকেটে ৩০ রানে পরিণত হয় পাকিস্তান। পঞ্চম উইকেটে ৬৫ বলে ৪৭ রানের জুটি গড়তে অবদান রাখেন ফারহান ইউসাফ ও হুজাইফা হাসান। পাকিস্তানের ইনিংসে এটাই সর্বোচ্চ রানের জুটি। ২৪তম ওভারের শেষ বলে অধিনায়ক ফারহানকে (২৩) ফিরিয়ে জুটি ভাঙেন বৈভব সূর্যবংশী।
একপ্রান্ত আগলে রাখা হুজাইফা সতীর্থদের কাছ থেকে কোনো সমর্থন পাননি। নিয়মিত বিরতিতে উইকেট হারাতে থাকা পাকিস্তান ৪১.২ ওভারে ১৫০ রানে গুটিয়ে গেছে। ইনিংস সর্বোচ্চ ৭০ রান করেছেন হুজাইফা। ৮৩ বলের ইনিংসে ৯ চার ও ২ ছক্কা মেরেছেন। ১২ রানে পাকিস্তান হারিয়েছে শেষ ৩ উইকেট। ৪২তম ওভারের দ্বিতীয় বলে আলী রাজাকে (৬) ফিরিয়ে পাকিস্তানের ইনিংসের ইতি টানেন কিশান সিং। কিশান পেয়েছেন ২ উইকেট। তিনটি করে উইকেট নিয়েছেন দীপেশ দেবেন্দ্রন ও কনিষ্ক চৌহান।
টস হেরে আগে ব্যাটিং পেলেও ভারত ৪৯ ওভার খেলতে পারেনি। ৪৬.১ ওভারে ২৪০ রানে গুটিয়ে গেছে। ইনিংস সর্বোচ্চ ৮৫ রান করেন অ্যারন জর্জ। ৮৮ বলের ইনিংসে মেরেছেন ১২ চার ও ১ ছক্কা। অলরাউন্ড পারফরম্যান্সে ম্যাচসেরা হয়েছেন চৌহান। ৪৬ বলে ২ চার ও ৩ ছক্কায় করেছেন ৪৬ রান। বোলিংয়ে ১০ ওভারে ৩৩ রানে নিয়েছেন ৩ উইকেট।

এশিয়া কাপ, নারী ওয়ানডে বিশ্বকাপ, রাইজিং স্টার্স এশিয়া কাপ, অনূর্ধ্ব-১৯ এশিয়া কাপ—এ বছর মেজর টুর্নামেন্টগুলোতে ভারত-পাকিস্তান ম্যাচগুলোতে একটা দৃশ্য খুবই পরিচিত। টসের সময় কোনো অধিনায়কই অপরজনের সঙ্গে করমর্দন করবেন না। এমনকি ভারত-পাকিস্তান ম্যাচ নিয়ে যে ‘হাইপ’ থাকে, মাঠে ছিটেফোঁটাও দেখা যায় না।
বাংলাদেশ সময় আজ নির্ধারিত সকাল ১১টায় শুরু হওয়ার কথা থাকলেও বৃষ্টির বাগড়ায় ভারত-পাকিস্তান অনূর্ধ্ব-১৯ এশিয়া কাপের ম্যাচ এক ঘণ্টা দেরিতে শুরু হয়েছে। ম্যাচের দৈর্ঘ্য ১ ওভার কমানো হয়েছে। দুবাইয়ে আইসিসি ক্রিকেট একাডেমি মাঠে ৪৯ ওভারের ম্যাচে ভারত ৯০ রানের উড়ন্ত জয় পেয়েছে। টানা দুই জয়ে যুব এশিয়া কাপের সেমিফাইনাল নিশ্চিত করেছে দলটি।
৪৯ ওভারে ২৪১ রানের লক্ষ্যে নেমে ১৩.১ ওভারে ৪ উইকেটে ৩০ রানে পরিণত হয় পাকিস্তান। পঞ্চম উইকেটে ৬৫ বলে ৪৭ রানের জুটি গড়তে অবদান রাখেন ফারহান ইউসাফ ও হুজাইফা হাসান। পাকিস্তানের ইনিংসে এটাই সর্বোচ্চ রানের জুটি। ২৪তম ওভারের শেষ বলে অধিনায়ক ফারহানকে (২৩) ফিরিয়ে জুটি ভাঙেন বৈভব সূর্যবংশী।
একপ্রান্ত আগলে রাখা হুজাইফা সতীর্থদের কাছ থেকে কোনো সমর্থন পাননি। নিয়মিত বিরতিতে উইকেট হারাতে থাকা পাকিস্তান ৪১.২ ওভারে ১৫০ রানে গুটিয়ে গেছে। ইনিংস সর্বোচ্চ ৭০ রান করেছেন হুজাইফা। ৮৩ বলের ইনিংসে ৯ চার ও ২ ছক্কা মেরেছেন। ১২ রানে পাকিস্তান হারিয়েছে শেষ ৩ উইকেট। ৪২তম ওভারের দ্বিতীয় বলে আলী রাজাকে (৬) ফিরিয়ে পাকিস্তানের ইনিংসের ইতি টানেন কিশান সিং। কিশান পেয়েছেন ২ উইকেট। তিনটি করে উইকেট নিয়েছেন দীপেশ দেবেন্দ্রন ও কনিষ্ক চৌহান।
টস হেরে আগে ব্যাটিং পেলেও ভারত ৪৯ ওভার খেলতে পারেনি। ৪৬.১ ওভারে ২৪০ রানে গুটিয়ে গেছে। ইনিংস সর্বোচ্চ ৮৫ রান করেন অ্যারন জর্জ। ৮৮ বলের ইনিংসে মেরেছেন ১২ চার ও ১ ছক্কা। অলরাউন্ড পারফরম্যান্সে ম্যাচসেরা হয়েছেন চৌহান। ৪৬ বলে ২ চার ও ৩ ছক্কায় করেছেন ৪৬ রান। বোলিংয়ে ১০ ওভারে ৩৩ রানে নিয়েছেন ৩ উইকেট।

উইলিয়াম ও’রুরকি পঞ্চম বলটি ব্যাকওয়ার্ড পয়েন্ট দিয়ে মেরেই উদ্যাপন শুরু করে দেন ক্যামেরন গ্রিন। বল সীমানা দড়ি পেরিয়ে যাবেন এটা নিশ্চিত ছিলেন অস্ট্রেলিয়ান ব্যাটার। তাই মুষ্টিবদ্ধ হাত ছুড়ে আগেই টেস্টে ক্যারিয়ারের দ্বিতীয় সেঞ্চুরির উদ্যাপন শুরু করেন তিনি।
২৯ ফেব্রুয়ারি ২০২৪
গুগল যেন আলাদিনের চেরাগ! যেখানে মুহূর্তে মেলে সব কিছুর উত্তর। গুগল সার্চ ইঞ্জিনে নিয়মিত তারকাদের কত কিছুই জানতে চান ব্যবহারকারীরা। ২০২৫ সালে গুগলে ভারতীয়দের মধ্যে সবচেয়ে বেশি সার্চ করা হয়েছে কাকে, জানেন? ১৪ বছর বয়সী বৈভব সূর্যবংশী। তিনি পেছনে ফেলেছেন বিরাট কোহলির মতো বড় তারকাকে।
২৫ মিনিট আগে
মুম্বাইয়ের ওয়াংখেড়ে স্টেডিয়ামের আজকের সন্ধ্যাটা ক্রীড়াপ্রেমীদের জন্য মনে রাখার মতোই। সুনীল ছেত্রী, শচীন টেন্ডুলকার, লিওনেল মেসি—এই তিন কিংবদন্তিকে একসঙ্গে দেখতে পেরেছেন ক্রীড়াপ্রেমীরা। আর্জেন্টাইন তারকা ফুটবলার মাঠে ঢুকতেই ‘মেসি, মেসি’ শ্লোগানে মুখরিত হয়ে ওঠে পুরো ওয়াংখেড়ে।
১ ঘণ্টা আগে
ডিসেম্বর মানেই বাংলাদেশের মানুষের কাছে বিজয়ের আরেক নাম। যখন বিজয়ের সুবাতাস পাচ্ছিল বাংলাদেশ, তখন ধ্বংসযজ্ঞের মাত্রা বাড়িয়ে দিয়েছিল পাকিস্তানি বাহিনী। ১৪ ডিসেম্বর দেশের চিকিৎসক-প্রকৌশলীসহ বুদ্ধিজীবীদের বাসা থেকে ডেকে নিয়ে হত্যা করেছিল তারা।
৩ ঘণ্টা আগেক্রীড়া ডেস্ক

ডিসেম্বর মানেই বাংলাদেশের মানুষের কাছে বিজয়ের আরেক নাম। যখন বিজয়ের সুবাতাস পাচ্ছিল বাংলাদেশ, তখন ধ্বংসযজ্ঞের মাত্রা বাড়িয়ে দিয়েছিল পাকিস্তানি বাহিনী। ১৪ ডিসেম্বর দেশের চিকিৎসক-প্রকৌশলীসহ বুদ্ধিজীবীদের বাসা থেকে ডেকে নিয়ে হত্যা করেছিল তারা।
১৯৭১ সালে স্বাধীনতার প্রাক্কালে পাকিস্তানি বাহিনী কর্তৃক ধ্বংসযজ্ঞ চালানোর এই দিনটাকে (১৪ ডিসেম্বর) প্রতি বছর বুদ্ধিজীবী দিবস পালন করা হয় বাংলাদেশে। ৫৪ বছর আগের ১৪ ডিসেম্বরে শহীদ বুদ্ধিজীবীদের স্মরণে সামাজিক মাধ্যমে শ্রদ্ধা জ্ঞাপন করেছেন সাকিব আল হাসান-লিটন দাসরা। নিজের অফিশিয়াল ফেসবুক পেজে আজ সাকিব লিখেছেন, ‘১৪ই ডিসেম্বর মহান বুদ্ধিজীবী দিবস। জাতির শ্রেষ্ঠ সন্তানদের স্মরণে গভীর শ্রদ্ধা। যাঁদের রক্তে লেখা হয়েছে আমাদের স্বাধীনতার ইতিহাস। শহীদ বুদ্ধিজীবীদের প্রতি বিনম্র শ্রদ্ধা।’ লিটন নিজের ফেসবুকে রায়েরবাজার বধ্যভূমির ছবি ফটোকার্ড হিসেবে পোস্ট করেছেন। ছবির ওপর লেখা, ‘যাঁদের কণ্ঠ থামিয়ে দেওয়া হয়েছিল, মৃত্যু কি আর তাদের চিন্তা থামিয়ে দিতে পারে? সকল শহীদ বুদ্ধিজীবীদের প্রতি শ্রদ্ধা।’ ক্যাপশনে তিনি লিখেছেন, ‘শহীদ বুদ্ধিজীবীদের প্রতি বিনম্র শ্রদ্ধা।’
মুক্তিযুদ্ধকে স্মরণ করে পরশু সামাজিক মাধ্যমে দীর্ঘ এক পোস্ট দিয়েছিলেন তানজিম হাসান সাকিব। তানজিম সাকিব লিখেছিলেন, ‘আমি মুক্তিযুদ্ধকে নিয়ে গর্ববোধ করি। আমি মুক্তিযোদ্ধাদের নিয়ে গর্ববোধ করি। যাদের ছিলো না ট্রেনিং, যারা প্রশিক্ষিত ছিলেন না, কিভাবে যুদ্ধ করতে হবে জানতেন না, তারপরও দেশের টানে মাটির টানে পাক হানাদার প্রশিক্ষিত আর্মিদের বিরুদ্ধে অস্ত্র ধরেছিলেন। যারা আমদের ভীতু জাতি থেকে সাহসী জাতি করেছিলেন যাদের কারণে আমি আজ বাংলাদেশের পতাকা বিশ্বের বুকে ক্রিকেটের মাধ্যমে তুলে ধরতে পারছি, তাদের নিয়ে আমি গর্ব বোধ করি। বাংলাদেশের প্রকৃত হিরো প্রকৃত সেলিব্রিটি আমাদের মুক্তিযোদ্ধারা।’
আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে সবশেষ সাকিব আল হাসান খেলেছেন গত বছরের অক্টোবরে ভারতের বিপক্ষে টেস্টে। ১৪ মাসে বাংলাদেশের জার্সিতে না খেললেও বিশ্বের বিভিন্ন ফ্র্যাঞ্চাইজি টি-টোয়েন্টি লিগে খেলছেন তিনি। আর লিটন বাংলাদেশ টি-টোয়েন্টি দলের অধিনায়ক হয়েছেন এ বছরের মে মাসে। তাঁর নেতৃত্বে পাকিস্তান, শ্রীলঙ্কা, নেদারল্যান্ডস ও আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে টি-টোয়েন্টি সিরিজ জিতেছে বাংলাদেশ।
২৬ ডিসেম্বর থেকে ২৩ জানুয়ারি পর্যন্ত হবে ১২তম বিপিএল। এবারের বিপিএলেও নেই সাকিব। আর বাংলাদেশের এই ফ্র্যাঞ্চাইজি টুর্নামেন্ট শেষ না হতেই টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের জন্য ঝাঁপিয়ে পড়তে হবে লিটন-সোহানদের। ভারত-শ্রীলঙ্কার যৌথ আয়োজনে ৭ ফেব্রুয়ারি শুরু হচ্ছে ২০ দলের টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ। পাকিস্তান ফাইনালে উঠলে ৮ মার্চ সেটা হবে শ্রীলঙ্কায়। অন্যথায় ৮ মার্চ আহমেদাবাদের নরেন্দ্র মোদি স্টেডিয়ামে হবে শিরোপা নির্ধারণী ফাইনাল।

ডিসেম্বর মানেই বাংলাদেশের মানুষের কাছে বিজয়ের আরেক নাম। যখন বিজয়ের সুবাতাস পাচ্ছিল বাংলাদেশ, তখন ধ্বংসযজ্ঞের মাত্রা বাড়িয়ে দিয়েছিল পাকিস্তানি বাহিনী। ১৪ ডিসেম্বর দেশের চিকিৎসক-প্রকৌশলীসহ বুদ্ধিজীবীদের বাসা থেকে ডেকে নিয়ে হত্যা করেছিল তারা।
১৯৭১ সালে স্বাধীনতার প্রাক্কালে পাকিস্তানি বাহিনী কর্তৃক ধ্বংসযজ্ঞ চালানোর এই দিনটাকে (১৪ ডিসেম্বর) প্রতি বছর বুদ্ধিজীবী দিবস পালন করা হয় বাংলাদেশে। ৫৪ বছর আগের ১৪ ডিসেম্বরে শহীদ বুদ্ধিজীবীদের স্মরণে সামাজিক মাধ্যমে শ্রদ্ধা জ্ঞাপন করেছেন সাকিব আল হাসান-লিটন দাসরা। নিজের অফিশিয়াল ফেসবুক পেজে আজ সাকিব লিখেছেন, ‘১৪ই ডিসেম্বর মহান বুদ্ধিজীবী দিবস। জাতির শ্রেষ্ঠ সন্তানদের স্মরণে গভীর শ্রদ্ধা। যাঁদের রক্তে লেখা হয়েছে আমাদের স্বাধীনতার ইতিহাস। শহীদ বুদ্ধিজীবীদের প্রতি বিনম্র শ্রদ্ধা।’ লিটন নিজের ফেসবুকে রায়েরবাজার বধ্যভূমির ছবি ফটোকার্ড হিসেবে পোস্ট করেছেন। ছবির ওপর লেখা, ‘যাঁদের কণ্ঠ থামিয়ে দেওয়া হয়েছিল, মৃত্যু কি আর তাদের চিন্তা থামিয়ে দিতে পারে? সকল শহীদ বুদ্ধিজীবীদের প্রতি শ্রদ্ধা।’ ক্যাপশনে তিনি লিখেছেন, ‘শহীদ বুদ্ধিজীবীদের প্রতি বিনম্র শ্রদ্ধা।’
মুক্তিযুদ্ধকে স্মরণ করে পরশু সামাজিক মাধ্যমে দীর্ঘ এক পোস্ট দিয়েছিলেন তানজিম হাসান সাকিব। তানজিম সাকিব লিখেছিলেন, ‘আমি মুক্তিযুদ্ধকে নিয়ে গর্ববোধ করি। আমি মুক্তিযোদ্ধাদের নিয়ে গর্ববোধ করি। যাদের ছিলো না ট্রেনিং, যারা প্রশিক্ষিত ছিলেন না, কিভাবে যুদ্ধ করতে হবে জানতেন না, তারপরও দেশের টানে মাটির টানে পাক হানাদার প্রশিক্ষিত আর্মিদের বিরুদ্ধে অস্ত্র ধরেছিলেন। যারা আমদের ভীতু জাতি থেকে সাহসী জাতি করেছিলেন যাদের কারণে আমি আজ বাংলাদেশের পতাকা বিশ্বের বুকে ক্রিকেটের মাধ্যমে তুলে ধরতে পারছি, তাদের নিয়ে আমি গর্ব বোধ করি। বাংলাদেশের প্রকৃত হিরো প্রকৃত সেলিব্রিটি আমাদের মুক্তিযোদ্ধারা।’
আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে সবশেষ সাকিব আল হাসান খেলেছেন গত বছরের অক্টোবরে ভারতের বিপক্ষে টেস্টে। ১৪ মাসে বাংলাদেশের জার্সিতে না খেললেও বিশ্বের বিভিন্ন ফ্র্যাঞ্চাইজি টি-টোয়েন্টি লিগে খেলছেন তিনি। আর লিটন বাংলাদেশ টি-টোয়েন্টি দলের অধিনায়ক হয়েছেন এ বছরের মে মাসে। তাঁর নেতৃত্বে পাকিস্তান, শ্রীলঙ্কা, নেদারল্যান্ডস ও আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে টি-টোয়েন্টি সিরিজ জিতেছে বাংলাদেশ।
২৬ ডিসেম্বর থেকে ২৩ জানুয়ারি পর্যন্ত হবে ১২তম বিপিএল। এবারের বিপিএলেও নেই সাকিব। আর বাংলাদেশের এই ফ্র্যাঞ্চাইজি টুর্নামেন্ট শেষ না হতেই টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের জন্য ঝাঁপিয়ে পড়তে হবে লিটন-সোহানদের। ভারত-শ্রীলঙ্কার যৌথ আয়োজনে ৭ ফেব্রুয়ারি শুরু হচ্ছে ২০ দলের টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ। পাকিস্তান ফাইনালে উঠলে ৮ মার্চ সেটা হবে শ্রীলঙ্কায়। অন্যথায় ৮ মার্চ আহমেদাবাদের নরেন্দ্র মোদি স্টেডিয়ামে হবে শিরোপা নির্ধারণী ফাইনাল।

উইলিয়াম ও’রুরকি পঞ্চম বলটি ব্যাকওয়ার্ড পয়েন্ট দিয়ে মেরেই উদ্যাপন শুরু করে দেন ক্যামেরন গ্রিন। বল সীমানা দড়ি পেরিয়ে যাবেন এটা নিশ্চিত ছিলেন অস্ট্রেলিয়ান ব্যাটার। তাই মুষ্টিবদ্ধ হাত ছুড়ে আগেই টেস্টে ক্যারিয়ারের দ্বিতীয় সেঞ্চুরির উদ্যাপন শুরু করেন তিনি।
২৯ ফেব্রুয়ারি ২০২৪
গুগল যেন আলাদিনের চেরাগ! যেখানে মুহূর্তে মেলে সব কিছুর উত্তর। গুগল সার্চ ইঞ্জিনে নিয়মিত তারকাদের কত কিছুই জানতে চান ব্যবহারকারীরা। ২০২৫ সালে গুগলে ভারতীয়দের মধ্যে সবচেয়ে বেশি সার্চ করা হয়েছে কাকে, জানেন? ১৪ বছর বয়সী বৈভব সূর্যবংশী। তিনি পেছনে ফেলেছেন বিরাট কোহলির মতো বড় তারকাকে।
২৫ মিনিট আগে
মুম্বাইয়ের ওয়াংখেড়ে স্টেডিয়ামের আজকের সন্ধ্যাটা ক্রীড়াপ্রেমীদের জন্য মনে রাখার মতোই। সুনীল ছেত্রী, শচীন টেন্ডুলকার, লিওনেল মেসি—এই তিন কিংবদন্তিকে একসঙ্গে দেখতে পেরেছেন ক্রীড়াপ্রেমীরা। আর্জেন্টাইন তারকা ফুটবলার মাঠে ঢুকতেই ‘মেসি, মেসি’ শ্লোগানে মুখরিত হয়ে ওঠে পুরো ওয়াংখেড়ে।
১ ঘণ্টা আগে
এশিয়া কাপ, নারী ওয়ানডে বিশ্বকাপ, রাইজিং স্টার্স এশিয়া কাপ, অনূর্ধ্ব-১৯ এশিয়া কাপ—এ বছর মেজর টুর্নামেন্টগুলোতে ভারত-পাকিস্তান ম্যাচগুলোতে একটা দৃশ্য খুবই পরিচিত। টসের সময় কোনো অধিনায়কই অপরজনের সঙ্গে করমর্দন করবেন না। এমনকি ভারত-পাকিস্তান ম্যাচ নিয়ে যে ‘হাইপ’ থাকে, মাঠে ছিটেফোঁটাও দেখা যায় না।
২ ঘণ্টা আগে