
‘চেজ মাস্টার’ উপাধি তো বিরাট কোহলি এমনি এমনি পাননি। রান তাড়ায় ভারতকে জিতিয়েছেন অসংখ্য ম্যাচই। সেই কোহলিকেই আজ জীবন দিয়েছিল অস্ট্রেলিয়া। সুযোগের সদ্ব্যবহার ভারতীয় এই ব্যাটার করেছেন বেশ ভালোভাবেই। চেন্নাইয়ের চিদম্বরম স্টেডিয়ামে কোহলির দুর্দান্ত ব্যাটিংয়ে অস্ট্রেলিয়াকে ৬ উইকেটে হারিয়ে বিশ্বকাপে শুভসূচনা করল ভারত।
শুবমান গিল না খেলায় রোহিত শর্মার সঙ্গে ওপেনিংয়ে নামেন ইশান কিষান। আর ওপেনিংয়ে নেমে গোল্ডেন ডাক মেরেছেন তিনি। ইনিংসের চতুর্থ বলে মিচেল স্টার্ককে কাভার ড্রাইভ করতে যান কিষান। আউটসাইড এজ হওয়া বল প্রথম স্লিপে ক্যাচ ধরেন ক্যামেরন গ্রিন। এরপর দ্বিতীয় ওভারের তৃতীয় বলে জশ হ্যাজলউডের বলে এলবিডব্লুর শিকার হয়েছেন রোহিত শর্মা। রিভিউ নিয়েও বাঁচতে পারেননি রোহিত। ভারতীয় অধিনায়কও ফেরেন রানের খাতা খোলার আগেই।
ইশান, রোহিতের ধাক্কার রেশ কাটতে না কাটতেই আরও এক উইকেট হারায় ভারত। দ্বিতীয় ওভারের শেষ বলে হ্যাজলউডকে ড্রাইভ করতে গিয়ে শর্ট কাভারে ডেভিড ওয়ার্নারের তালুবন্দী হয়েছেন শ্রেয়াস আয়ার। কিষান, রোহিতের পর ০ রানে আউট হয়েছেন শ্রেয়াস। এবারই প্রথমবারের মতো ভারতের ওয়ানডে ইতিহাসে প্রথম চার ব্যাটারের তিনজনই আউট হয়েছেন ০ রানে। ২০০ রান করতে নেমে ২ রানেই হারিয়ে বসে ৩ উইকেট।স্বাগতিকদের স্কোর হতে পারত ৪ উইকেটে ২০ রান। অষ্টম ওভারের তৃতীয় বলে জশ হ্যাজলউডকে পুল করতে যান কোহলি। আকাশে অনেকক্ষণ ভেসে থাকা বল দৌড়ে এসেও ধরতে পারেননি মিচেল মার্শ। কোহলির রান তখন ১২ রান।
১২ রানে জীবন পাওয়ার পর কোহলিকে যেন আটকাতেই পারছিলেন না অস্ট্রেলিয়ার ব্যাটাররা। ঠাণ্ডা মাথায় রানের চাকা সচল রাখতে থাকেন কোহলি। ৭৫ বলে করেছেন ওয়ানডে ক্যারিয়ারের ৬৭ তম ফিফটি করেছেন তিনি। তার সঙ্গে থাকা লোকেশ রাহুলও পেয়েছেন ফিফটি। দুজনেই বেশ সাবলীল ব্যাটিংয়ে ভারতকে জয়ের পথে এগিয়ে নিতে থাকেন। চতুর্থ উইকেট ২১৫ বলে ১৬৫ রানের জুটি গড়েছেন কোহলি-রাহুল। কোহলিকে ফিরিয়ে জুটি ভাঙেন হ্যাজলউড। ৩৮তম ওভারের চতুর্থ বলে হ্যাজলউডকে পুল করতে গিয়ে শর্ট মিড উইকেটে মারনাস লাবুশেনের তালুবন্দী হয়েছেন কোহলি। ১১৬ বলে ভারতীয় এই ব্যাটার করেছেন ৮৫ রান। ইনিংস খেলার পথে মেরেছেন ৬টি চার।
কোহলি সেঞ্চুরি না পেলেও তিন অঙ্ক ছোঁয়ার সম্ভাবনা জাগিয়েছিলেন রাহুল। তবে লক্ষ্য তুলনামূলক কম থাকায় সেই সুযোগ আর হয়নি রাহুলের। ৪২তম ওভারের দ্বিতীয় বলে প্যাট কামিন্সকে ছক্কা মেরে ভারতকে জয়ের বন্দরে পৌঁছে দেন রাহুল। ১১৫ বলে ৮ চার ও ২ ছক্কায় ৯৭ রানের ইনিংস খেলে অপরাজিত ছিলেন রাহুল। ম্যাচসেরার পুরস্কার জিতেছেন ভারতীয় এই ব্যাটার। অস্ট্রেলিয়ার বোলারদের মধ্যে সর্বোচ্চ ৩ উইকেট নিয়েছেন হ্যাজলউড। বাকি উইকেট নিয়েছেন স্টার্ক।
এর আগে টস জিতে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নিয়েছেন অস্ট্রেলিয়া অধিনায়ক প্যাট কামিন্স। ভারতীয় বোলারদের দুর্দান্ত বোলিংয়ে ৪৯.৩ ওভারে ১৯৯ রানে অলআউট হয়ে যায় অস্ট্রেলিয়া। অস্ট্রেলিয়ার ইনিংস সর্বোচ্চ ৪৬ রান করেন স্টিভ স্মিথ। আর দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ৪১ রান করেন ডেভিড ওয়ার্নার। ৫২ বলের ইনিংসে মেরেছেন ৬ চার। ভারতীয় বোলারদের মধ্যে সর্বোচ্চ ৩ উইকেট নিয়েছেন রবীন্দ্র জাদেজা। ২টি করে উইকেট নিয়েছেন কুলদীপ যাদব ও জসপ্রীত বুমরা। মোহাম্মদ সিরাজ, হার্দিক পান্ডিয়া, রবিচন্দ্রন অশ্বিন নিয়েছেন ১টি করে উইকেট।

‘চেজ মাস্টার’ উপাধি তো বিরাট কোহলি এমনি এমনি পাননি। রান তাড়ায় ভারতকে জিতিয়েছেন অসংখ্য ম্যাচই। সেই কোহলিকেই আজ জীবন দিয়েছিল অস্ট্রেলিয়া। সুযোগের সদ্ব্যবহার ভারতীয় এই ব্যাটার করেছেন বেশ ভালোভাবেই। চেন্নাইয়ের চিদম্বরম স্টেডিয়ামে কোহলির দুর্দান্ত ব্যাটিংয়ে অস্ট্রেলিয়াকে ৬ উইকেটে হারিয়ে বিশ্বকাপে শুভসূচনা করল ভারত।
শুবমান গিল না খেলায় রোহিত শর্মার সঙ্গে ওপেনিংয়ে নামেন ইশান কিষান। আর ওপেনিংয়ে নেমে গোল্ডেন ডাক মেরেছেন তিনি। ইনিংসের চতুর্থ বলে মিচেল স্টার্ককে কাভার ড্রাইভ করতে যান কিষান। আউটসাইড এজ হওয়া বল প্রথম স্লিপে ক্যাচ ধরেন ক্যামেরন গ্রিন। এরপর দ্বিতীয় ওভারের তৃতীয় বলে জশ হ্যাজলউডের বলে এলবিডব্লুর শিকার হয়েছেন রোহিত শর্মা। রিভিউ নিয়েও বাঁচতে পারেননি রোহিত। ভারতীয় অধিনায়কও ফেরেন রানের খাতা খোলার আগেই।
ইশান, রোহিতের ধাক্কার রেশ কাটতে না কাটতেই আরও এক উইকেট হারায় ভারত। দ্বিতীয় ওভারের শেষ বলে হ্যাজলউডকে ড্রাইভ করতে গিয়ে শর্ট কাভারে ডেভিড ওয়ার্নারের তালুবন্দী হয়েছেন শ্রেয়াস আয়ার। কিষান, রোহিতের পর ০ রানে আউট হয়েছেন শ্রেয়াস। এবারই প্রথমবারের মতো ভারতের ওয়ানডে ইতিহাসে প্রথম চার ব্যাটারের তিনজনই আউট হয়েছেন ০ রানে। ২০০ রান করতে নেমে ২ রানেই হারিয়ে বসে ৩ উইকেট।স্বাগতিকদের স্কোর হতে পারত ৪ উইকেটে ২০ রান। অষ্টম ওভারের তৃতীয় বলে জশ হ্যাজলউডকে পুল করতে যান কোহলি। আকাশে অনেকক্ষণ ভেসে থাকা বল দৌড়ে এসেও ধরতে পারেননি মিচেল মার্শ। কোহলির রান তখন ১২ রান।
১২ রানে জীবন পাওয়ার পর কোহলিকে যেন আটকাতেই পারছিলেন না অস্ট্রেলিয়ার ব্যাটাররা। ঠাণ্ডা মাথায় রানের চাকা সচল রাখতে থাকেন কোহলি। ৭৫ বলে করেছেন ওয়ানডে ক্যারিয়ারের ৬৭ তম ফিফটি করেছেন তিনি। তার সঙ্গে থাকা লোকেশ রাহুলও পেয়েছেন ফিফটি। দুজনেই বেশ সাবলীল ব্যাটিংয়ে ভারতকে জয়ের পথে এগিয়ে নিতে থাকেন। চতুর্থ উইকেট ২১৫ বলে ১৬৫ রানের জুটি গড়েছেন কোহলি-রাহুল। কোহলিকে ফিরিয়ে জুটি ভাঙেন হ্যাজলউড। ৩৮তম ওভারের চতুর্থ বলে হ্যাজলউডকে পুল করতে গিয়ে শর্ট মিড উইকেটে মারনাস লাবুশেনের তালুবন্দী হয়েছেন কোহলি। ১১৬ বলে ভারতীয় এই ব্যাটার করেছেন ৮৫ রান। ইনিংস খেলার পথে মেরেছেন ৬টি চার।
কোহলি সেঞ্চুরি না পেলেও তিন অঙ্ক ছোঁয়ার সম্ভাবনা জাগিয়েছিলেন রাহুল। তবে লক্ষ্য তুলনামূলক কম থাকায় সেই সুযোগ আর হয়নি রাহুলের। ৪২তম ওভারের দ্বিতীয় বলে প্যাট কামিন্সকে ছক্কা মেরে ভারতকে জয়ের বন্দরে পৌঁছে দেন রাহুল। ১১৫ বলে ৮ চার ও ২ ছক্কায় ৯৭ রানের ইনিংস খেলে অপরাজিত ছিলেন রাহুল। ম্যাচসেরার পুরস্কার জিতেছেন ভারতীয় এই ব্যাটার। অস্ট্রেলিয়ার বোলারদের মধ্যে সর্বোচ্চ ৩ উইকেট নিয়েছেন হ্যাজলউড। বাকি উইকেট নিয়েছেন স্টার্ক।
এর আগে টস জিতে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নিয়েছেন অস্ট্রেলিয়া অধিনায়ক প্যাট কামিন্স। ভারতীয় বোলারদের দুর্দান্ত বোলিংয়ে ৪৯.৩ ওভারে ১৯৯ রানে অলআউট হয়ে যায় অস্ট্রেলিয়া। অস্ট্রেলিয়ার ইনিংস সর্বোচ্চ ৪৬ রান করেন স্টিভ স্মিথ। আর দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ৪১ রান করেন ডেভিড ওয়ার্নার। ৫২ বলের ইনিংসে মেরেছেন ৬ চার। ভারতীয় বোলারদের মধ্যে সর্বোচ্চ ৩ উইকেট নিয়েছেন রবীন্দ্র জাদেজা। ২টি করে উইকেট নিয়েছেন কুলদীপ যাদব ও জসপ্রীত বুমরা। মোহাম্মদ সিরাজ, হার্দিক পান্ডিয়া, রবিচন্দ্রন অশ্বিন নিয়েছেন ১টি করে উইকেট।

নারী টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ বাছাইপর্ব সামনে রেখে বাংলাদেশ দলের ক্যাম্প শুরু হবে কদিন পর। আপাতত কোনো ব্যস্ততা না থাকায় বাকি সতীর্থদের মতো সোবহানা মোস্তারির সময়টাও কাটছে নিজের মতো করেই; অনেকটা ফুরফুরে মেজাজে। সদ্য শেষ হওয়া মেয়েদের বাংলাদেশ ক্রিকেট লিগে (বিসিএল) নির্ভার ব্যাটিংয়ে দারুণ সফল উত্তরাঞ্চলের
৪ মিনিট আগে
শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে গতকাল পাকিস্তানের টি-টোয়েন্টি সিরিজের দলে ডাক পেয়েছিলেন ফাহিম আশরাফ। ঠিক তার পরের দিনই জ্বলে উঠলেন পাকিস্তানি এই পেসার। তাঁর আগুনে বোলিংয়ে তাসের ঘরের মতো ভেঙে পড়ল চট্টগ্রাম রয়্যালস। ৫ উইকেট নিয়ে পাকিস্তানি পেসারের নাম উঠে গেল বিপিএলের এক রেকর্ড বইয়ে।
৩১ মিনিট আগে
খেলোয়াড়ি জীবনে শোয়েব আখতার ছিলেন প্রতিপক্ষ দলের জন্য মূর্তিমান আতঙ্কের আরেক নাম। তাঁর গতিময় বোলিং সামলাতে হিমশিম খেতে হতো বাঘা বাঘা ব্যাটারদের। এমন কথাও প্রচলিত আছে, সাবেক পেসারের সামনে ব্যাট করতে পা কাঁপতো অনেকের। শোয়েবের গতি সামাল দিতে না পেরে মাঠেই বড় ধরনের আঘাত পাওয়ার ঘটনাও ঘটেছে অনেকবার।
১ ঘণ্টা আগে
আগেও বহুবার বাংলাদেশের প্রতি ভালো লাগার কথা জানিয়েছেন শোয়েব আখতার। আরও একবার তেমন কিছুরই পুনরাবৃত্তি করলেন সাবেক এই গতি তারকা। জানালেন, জন্মভূমি পাকিস্তানের পরই বাংলাদেশকে সবচেয়ে বেশি ভালোবাসেন তিনি।
২ ঘণ্টা আগেকারিমুল ইসলাম, ঢাকা

নারী টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ বাছাইপর্ব সামনে রেখে বাংলাদেশ দলের ক্যাম্প শুরু হবে কদিন পর। আপাতত কোনো ব্যস্ততা না থাকায় বাকি সতীর্থদের মতো সোবহানা মোস্তারির সময়টাও কাটছে নিজের মতো করেই; অনেকটা ফুরফুরে মেজাজে। সদ্য শেষ হওয়া মেয়েদের বাংলাদেশ ক্রিকেট লিগে (বিসিএল) নির্ভার ব্যাটিংয়ে দারুণ সফল উত্তরাঞ্চলের অধিনায়ক। রান সংগ্রাহকের তালিকায় সবার ওপরে থেকে টুর্নামেন্ট শেষ করেছেন এই ব্যাটার। সবশেষ টি-টোয়েন্টি নারী বিসিএল তাঁকে দিয়েছে দুহাত ভরে।
চার দল নিয়ে অনুষ্ঠিত মেয়েদের বিসিএলে মোস্তারির নেতৃত্বে শিরোপা জিতেছে উত্তরাঞ্চল। এর আগেও বিভিন্ন সময় ঘরোয়া লিগে অধিনায়কত্বের ভার ছিল ২৩ বছর বয়সী এই ক্রিকেটারের কাঁধে। কখনো অধিনায়ক হিসেবে শিরোপা ছুঁয়ে দেখতে পারেননি। অবশেষে ফুরিয়েছে সে অপেক্ষা। বিসিএলে অধিনায়কত্বের মতো ব্যাট হাতেও নেতৃত্ব দিয়েছেন সামনে থেকেই। ৬ ম্যাচের ৫ ইনিংসে ১২৬.৩৪ স্ট্রাইকরেটে করেছেন সর্বোচ্চ ২৫৯ রান। এই পরিসংখ্যানই সাক্ষ্য দিচ্ছে, বিসিএলটা কেমন গেছে মোস্তারির।
পঞ্চম রাউন্ড শেষে উত্তরাঞ্চল ও মধ্যাঞ্চলের সংগ্রহ ছিল সমান ৮ পয়েন্ট। শেষ রাউন্ড তাই দুই দলের জন্য অলিখিত ফাইনাল হয়ে দাঁড়ায়। শিরোপা নির্ধারণী ম্যাচে ন্যূনতম লড়াই করতে পারেনি নিগার সুলতানা জ্যোতির মধ্যাঞ্চল। তাদের ১০ উইকেটের বড় ব্যবধানে হারিয়ে শিরোপা উঁচিয়ে ধরে উত্তরাঞ্চল। সে ম্যাচে ব্যাটিংয়ে নামার দরকার হয়নি মোস্তারির।
চ্যাম্পিয়ন হলেও বিসিএলে উত্তরাঞ্চলের শুরুটা ছিল হার দিয়ে। সকালের সূর্য যে সব সময় বাকি দিনের পূর্বাভাস দেয় না, সেটাই যেন মনে করিয়ে দিয়েছে তারা। দুর্দান্ত প্রত্যাবর্তনের গল্প লিখে শিরোপা নিজেদের করে নেয় দলটি। এটা সম্ভব হয়েছে মোস্তারির চওড়া ব্যাটের কল্যাণে। মধ্যাঞ্চলের বিপক্ষে শেষ রাউন্ডের আগে পাওয়া চারটি জয়েই টানা ফিফটি হাঁকান মোস্তারি। সবগুলো ম্যাচেই জিতেছেন সেরা খেলোয়াড়ের পুরস্কার। মোস্তারি নিজেই বিসিএলে এমন পারফরম্যান্স আশা করেননি।

বিসিএলে নিজের পারফরম্যান্স নিয়ে আজকের পত্রিকাকে মোস্তারি বলেন, ‘প্রথম ম্যাচ খেলার পর আমি হাঁটুর ইনজুরিতে পড়ি। এরপর খেলা চালিয়ে যাব কিনা সেটা নিয়ে চিন্তায় ছিলাম। পরে সতীর্থরা সাহস দেওয়ায় আমি খেলা চালিয়ে গেছি। আমি এই বিসিএল থেকে যা আশা করেছিলাম তার থেকেও বেশি পেয়েছি। আমার জন্য ম্যাচ জেতানোটা বেশি গুরুত্বপূর্ণ ছিল। যেটা আমি মাঠে থেকেই করতে পেরেছি।’
অধিনায়ক হিসেবে শিরোপা জেতায় একটু বেশিই খুশি মোস্তারি, ‘৩-৪ বছর ধরে ঘরোয়া ক্রিকেটে অধিনায়কত্ব করছি। সব সময় ইচ্ছা ছিল অধিনায়ক হিসেবে শিরোপা জেতার। সেটা হচ্ছিল না। তাই আমার প্রথম ইচ্ছা ছিল অধিনায়ক হিসেবে বিসিএলে শিরোপা জেতার। আর ব্যাটিংয়ের কথা যদি বলেন, বিসিএল শুরুর করার আগে আমি আসলে চিন্তা করতে পারিনি যে এতটা দুর্দান্ত হবে।’
বিসিএলের দারুণ ব্যাটিং এবং অধিনায়কত্বের অভিজ্ঞতা সামনের দিনগুলোতে কাজে লাগাতে চান মোস্তারি, ‘একজন ব্যাটার কখনো কখনো অফফর্মে চলে যায়। আমি বিসিএলে এমন পারফরম্যান্সের পর আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে ভালো নাও খেলতে পারি। পরের সিরিজে ভালো রানখরাতেও ভুগতে পারি। কিন্তু বিসিএল থেকে আমার যে অভিজ্ঞতা হয়েছে সেটা আমার জন্য সত্যিই অন্যরকম। অধিনায়ক হিসেবে সামনে থেকে নেতৃত্ব দিতে পেরেছি। এটা কোনো এক মসয় ঠিকই আমার জন্য কাজে দেবে।’

সবশেষ ওয়ানডে বিশ্বকাপে দুটি ফিফটিতে ১৯১ রান করেন মোস্তারি। বিশ্বমঞ্চের ফর্ম বিসিএলে বাড়তি সাহস জুগিয়েছে এই ব্যাটারকে। তিনি বলেন, ‘সবশেষ ওয়ানডে বিশ্বকাপ থেকে যে সাহস নিয়ে ব্যাটিং করেছি সেটা আমাকে বিসিএলে আমার জন্য সহায়ক ভূমিকা পালন করেছে। যেহেতু বিসিএল ২০ ওভারের টুর্নামেন্ট ছিল, তাই পরবর্তীতে আমাদের যে খেলাগুলো আছে, যেমন টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ বাছাইপর্ব বা বিশ্বকাপের মূল পর্বে এভাবে ব্যাটিং করার চেষ্টা করব।’
২০১৮ সালের মে মাসে দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে ওয়ানডে দিয়ে আন্তর্জাতিক ক্রিকেট শুরু করেন মোস্তারি। এই প্রতিভাবান ক্রিকেটারের ওপর প্রত্যাশা ছিল অনেক বেশি। সে প্রত্যাশা পূরণ করতে পারছিলেন না। তবে সবশেষ ওয়ানডে বিশ্বকাপ থেকেই সেরা ছন্দে আছেন। ভারত ও শ্রীলঙ্কায় অনুষ্ঠিত ৫০ ওভারের বিশ্বকাপে দুটি ফিফটিতে করেন ১৯১ রান। বিশ্বকাপকে তাই নিজের ক্যারিয়ারের জন্য টার্নিং পয়েন্ট বলে মনে করেন মোস্তারি। বিশ্বকাপের ফর্ম কাজে লাগিয়ে বিসিএলে বাজিমাত করেছেন তিনি।
মোস্তারি বলেন, ‘আমার অভিজ্ঞতার কথা যদি বলি ওয়ানডে বিশ্বকাপটা টার্নিং পয়েন্ট হয়ে থাকবে। যদিও সেটা ৫০ ওভারের খেলা ছিল। আর সবশেষ বিসিএলে আমরা টি-টোয়েন্টি খেলছি। দুইটার সঙ্গে পার্থক্য করা যাবে না। কিন্তু ব্যাটিংয়ের অভিজ্ঞতার দিক থেকে বলা হলে–যেমন পরিস্থিতি অনুযায়ী ব্যাটিং করা, উইকেটে টিকে যাওয়া, কিছু বিষয় বোঝার দিক থেকে ওয়ানডে বিশ্বকাপটা আমার জন্য টার্নিং পয়েন্ট।’

নারী টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ বাছাইপর্ব সামনে রেখে বাংলাদেশ দলের ক্যাম্প শুরু হবে কদিন পর। আপাতত কোনো ব্যস্ততা না থাকায় বাকি সতীর্থদের মতো সোবহানা মোস্তারির সময়টাও কাটছে নিজের মতো করেই; অনেকটা ফুরফুরে মেজাজে। সদ্য শেষ হওয়া মেয়েদের বাংলাদেশ ক্রিকেট লিগে (বিসিএল) নির্ভার ব্যাটিংয়ে দারুণ সফল উত্তরাঞ্চলের অধিনায়ক। রান সংগ্রাহকের তালিকায় সবার ওপরে থেকে টুর্নামেন্ট শেষ করেছেন এই ব্যাটার। সবশেষ টি-টোয়েন্টি নারী বিসিএল তাঁকে দিয়েছে দুহাত ভরে।
চার দল নিয়ে অনুষ্ঠিত মেয়েদের বিসিএলে মোস্তারির নেতৃত্বে শিরোপা জিতেছে উত্তরাঞ্চল। এর আগেও বিভিন্ন সময় ঘরোয়া লিগে অধিনায়কত্বের ভার ছিল ২৩ বছর বয়সী এই ক্রিকেটারের কাঁধে। কখনো অধিনায়ক হিসেবে শিরোপা ছুঁয়ে দেখতে পারেননি। অবশেষে ফুরিয়েছে সে অপেক্ষা। বিসিএলে অধিনায়কত্বের মতো ব্যাট হাতেও নেতৃত্ব দিয়েছেন সামনে থেকেই। ৬ ম্যাচের ৫ ইনিংসে ১২৬.৩৪ স্ট্রাইকরেটে করেছেন সর্বোচ্চ ২৫৯ রান। এই পরিসংখ্যানই সাক্ষ্য দিচ্ছে, বিসিএলটা কেমন গেছে মোস্তারির।
পঞ্চম রাউন্ড শেষে উত্তরাঞ্চল ও মধ্যাঞ্চলের সংগ্রহ ছিল সমান ৮ পয়েন্ট। শেষ রাউন্ড তাই দুই দলের জন্য অলিখিত ফাইনাল হয়ে দাঁড়ায়। শিরোপা নির্ধারণী ম্যাচে ন্যূনতম লড়াই করতে পারেনি নিগার সুলতানা জ্যোতির মধ্যাঞ্চল। তাদের ১০ উইকেটের বড় ব্যবধানে হারিয়ে শিরোপা উঁচিয়ে ধরে উত্তরাঞ্চল। সে ম্যাচে ব্যাটিংয়ে নামার দরকার হয়নি মোস্তারির।
চ্যাম্পিয়ন হলেও বিসিএলে উত্তরাঞ্চলের শুরুটা ছিল হার দিয়ে। সকালের সূর্য যে সব সময় বাকি দিনের পূর্বাভাস দেয় না, সেটাই যেন মনে করিয়ে দিয়েছে তারা। দুর্দান্ত প্রত্যাবর্তনের গল্প লিখে শিরোপা নিজেদের করে নেয় দলটি। এটা সম্ভব হয়েছে মোস্তারির চওড়া ব্যাটের কল্যাণে। মধ্যাঞ্চলের বিপক্ষে শেষ রাউন্ডের আগে পাওয়া চারটি জয়েই টানা ফিফটি হাঁকান মোস্তারি। সবগুলো ম্যাচেই জিতেছেন সেরা খেলোয়াড়ের পুরস্কার। মোস্তারি নিজেই বিসিএলে এমন পারফরম্যান্স আশা করেননি।

বিসিএলে নিজের পারফরম্যান্স নিয়ে আজকের পত্রিকাকে মোস্তারি বলেন, ‘প্রথম ম্যাচ খেলার পর আমি হাঁটুর ইনজুরিতে পড়ি। এরপর খেলা চালিয়ে যাব কিনা সেটা নিয়ে চিন্তায় ছিলাম। পরে সতীর্থরা সাহস দেওয়ায় আমি খেলা চালিয়ে গেছি। আমি এই বিসিএল থেকে যা আশা করেছিলাম তার থেকেও বেশি পেয়েছি। আমার জন্য ম্যাচ জেতানোটা বেশি গুরুত্বপূর্ণ ছিল। যেটা আমি মাঠে থেকেই করতে পেরেছি।’
অধিনায়ক হিসেবে শিরোপা জেতায় একটু বেশিই খুশি মোস্তারি, ‘৩-৪ বছর ধরে ঘরোয়া ক্রিকেটে অধিনায়কত্ব করছি। সব সময় ইচ্ছা ছিল অধিনায়ক হিসেবে শিরোপা জেতার। সেটা হচ্ছিল না। তাই আমার প্রথম ইচ্ছা ছিল অধিনায়ক হিসেবে বিসিএলে শিরোপা জেতার। আর ব্যাটিংয়ের কথা যদি বলেন, বিসিএল শুরুর করার আগে আমি আসলে চিন্তা করতে পারিনি যে এতটা দুর্দান্ত হবে।’
বিসিএলের দারুণ ব্যাটিং এবং অধিনায়কত্বের অভিজ্ঞতা সামনের দিনগুলোতে কাজে লাগাতে চান মোস্তারি, ‘একজন ব্যাটার কখনো কখনো অফফর্মে চলে যায়। আমি বিসিএলে এমন পারফরম্যান্সের পর আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে ভালো নাও খেলতে পারি। পরের সিরিজে ভালো রানখরাতেও ভুগতে পারি। কিন্তু বিসিএল থেকে আমার যে অভিজ্ঞতা হয়েছে সেটা আমার জন্য সত্যিই অন্যরকম। অধিনায়ক হিসেবে সামনে থেকে নেতৃত্ব দিতে পেরেছি। এটা কোনো এক মসয় ঠিকই আমার জন্য কাজে দেবে।’

সবশেষ ওয়ানডে বিশ্বকাপে দুটি ফিফটিতে ১৯১ রান করেন মোস্তারি। বিশ্বমঞ্চের ফর্ম বিসিএলে বাড়তি সাহস জুগিয়েছে এই ব্যাটারকে। তিনি বলেন, ‘সবশেষ ওয়ানডে বিশ্বকাপ থেকে যে সাহস নিয়ে ব্যাটিং করেছি সেটা আমাকে বিসিএলে আমার জন্য সহায়ক ভূমিকা পালন করেছে। যেহেতু বিসিএল ২০ ওভারের টুর্নামেন্ট ছিল, তাই পরবর্তীতে আমাদের যে খেলাগুলো আছে, যেমন টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ বাছাইপর্ব বা বিশ্বকাপের মূল পর্বে এভাবে ব্যাটিং করার চেষ্টা করব।’
২০১৮ সালের মে মাসে দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে ওয়ানডে দিয়ে আন্তর্জাতিক ক্রিকেট শুরু করেন মোস্তারি। এই প্রতিভাবান ক্রিকেটারের ওপর প্রত্যাশা ছিল অনেক বেশি। সে প্রত্যাশা পূরণ করতে পারছিলেন না। তবে সবশেষ ওয়ানডে বিশ্বকাপ থেকেই সেরা ছন্দে আছেন। ভারত ও শ্রীলঙ্কায় অনুষ্ঠিত ৫০ ওভারের বিশ্বকাপে দুটি ফিফটিতে করেন ১৯১ রান। বিশ্বকাপকে তাই নিজের ক্যারিয়ারের জন্য টার্নিং পয়েন্ট বলে মনে করেন মোস্তারি। বিশ্বকাপের ফর্ম কাজে লাগিয়ে বিসিএলে বাজিমাত করেছেন তিনি।
মোস্তারি বলেন, ‘আমার অভিজ্ঞতার কথা যদি বলি ওয়ানডে বিশ্বকাপটা টার্নিং পয়েন্ট হয়ে থাকবে। যদিও সেটা ৫০ ওভারের খেলা ছিল। আর সবশেষ বিসিএলে আমরা টি-টোয়েন্টি খেলছি। দুইটার সঙ্গে পার্থক্য করা যাবে না। কিন্তু ব্যাটিংয়ের অভিজ্ঞতার দিক থেকে বলা হলে–যেমন পরিস্থিতি অনুযায়ী ব্যাটিং করা, উইকেটে টিকে যাওয়া, কিছু বিষয় বোঝার দিক থেকে ওয়ানডে বিশ্বকাপটা আমার জন্য টার্নিং পয়েন্ট।’

‘চেজ মাস্টার’ উপাধি তো বিরাট কোহলি এমনি এমনি পাননি। রান তাড়ায় ভারতকে জিতিয়েছেন অসংখ্য ম্যাচই। সেই কোহলিকেই আজ জীবন দিয়েছিল অস্ট্রেলিয়া। সুযোগের সদ্ব্যবহার ভারতীয় এই ব্যাটার করেছেন বেশ ভালোভাবেই। চেন্নাইয়ের চিদম্বরম স্টেডিয়ামে কোহলির দুর্দান্ত ব্যাটিংয়ে অস্ট্রেলিয়াকে ৬ উইকেটে হারিয়ে বিশ্বকাপে শুভসূচন
০৮ অক্টোবর ২০২৩
শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে গতকাল পাকিস্তানের টি-টোয়েন্টি সিরিজের দলে ডাক পেয়েছিলেন ফাহিম আশরাফ। ঠিক তার পরের দিনই জ্বলে উঠলেন পাকিস্তানি এই পেসার। তাঁর আগুনে বোলিংয়ে তাসের ঘরের মতো ভেঙে পড়ল চট্টগ্রাম রয়্যালস। ৫ উইকেট নিয়ে পাকিস্তানি পেসারের নাম উঠে গেল বিপিএলের এক রেকর্ড বইয়ে।
৩১ মিনিট আগে
খেলোয়াড়ি জীবনে শোয়েব আখতার ছিলেন প্রতিপক্ষ দলের জন্য মূর্তিমান আতঙ্কের আরেক নাম। তাঁর গতিময় বোলিং সামলাতে হিমশিম খেতে হতো বাঘা বাঘা ব্যাটারদের। এমন কথাও প্রচলিত আছে, সাবেক পেসারের সামনে ব্যাট করতে পা কাঁপতো অনেকের। শোয়েবের গতি সামাল দিতে না পেরে মাঠেই বড় ধরনের আঘাত পাওয়ার ঘটনাও ঘটেছে অনেকবার।
১ ঘণ্টা আগে
আগেও বহুবার বাংলাদেশের প্রতি ভালো লাগার কথা জানিয়েছেন শোয়েব আখতার। আরও একবার তেমন কিছুরই পুনরাবৃত্তি করলেন সাবেক এই গতি তারকা। জানালেন, জন্মভূমি পাকিস্তানের পরই বাংলাদেশকে সবচেয়ে বেশি ভালোবাসেন তিনি।
২ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে গতকাল পাকিস্তানের টি-টোয়েন্টি সিরিজের দলে ডাক পেয়েছিলেন ফাহিম আশরাফ। ঠিক তার পরের দিনই জ্বলে উঠলেন পাকিস্তানি এই পেসার। তাঁর আগুনে বোলিংয়ে তাসের ঘরের মতো ভেঙে পড়ল চট্টগ্রাম রয়্যালস। ৫ উইকেট নিয়ে পাকিস্তানি পেসারের নাম উঠে গেল বিপিএলের এক রেকর্ড বইয়ে।
বিপিএলে এক ইনিংসে একাধিকবার ৫ উইকেট নেওয়া তৃতীয় পেসার হয়ে গেলেন ফাহিম আশরাফ। সিলেট আন্তর্জাতিক স্টেডিয়ামে আজ চট্টগ্রাম রয়্যালসের বিপক্ষে ৩.৫ ওভারে ১৭ রানে নিয়েছেন ৫ উইকেট। এবার ফাহিম ৫ উইকেট নিয়েছেন রংপুর রাইডার্সের হয়ে। এর আগে এ বছরের জানুয়ারিতে ফরচুন বরিশালের হয়ে এমন কীর্তি গড়েছিলেন পাকিস্তানি তারকা অলরাউন্ডার। মিরপুর শেরেবাংলা স্টেডিয়ামে সিলেট স্ট্রাইকার্সের বিপক্ষে ৩.১ ওভারে ৫ রানে নিয়েছিলেন ৭ উইকেট। ফাহিমের আগে তাসকিন আহমেদ, থিসারা পেরেরার বিপিএলে এক ইনিংসে দুইবার পাঁচ উইকেট নিয়েছেন।
তাসকিন, পেরেরাও এমন কীর্তি গড়েন দুটি আলাদা দলের হয়ে। এ বছরের জানুয়ারিতে মিরপুরে দুর্বার রাজশাহীর হয়ে ৪ ওভারে ১৯ রানে নিয়েছেন ৭ উইকেট। ঢাকা ক্যাপিটালসের বিপক্ষে তাঁর এই বোলিং বিপিএল ইতিহাসেই সেরা। এর আগে ২০১৬ বিপিএলে চিটাগং ভাইকিংসের হয়ে ৫ উইকেট নিয়েছিলেন তাসকিন। সেবার তাঁর প্রতিপক্ষ ছিল রাজশাহী কিংস। থিসারা পেরেরা ২০১৫ ও ২০১৯ সালে রংপুর রাইডার্স ও ঢাকা প্লাটুনের হয়ে ইনিংসে ৫ উইকেট নিয়েছিলেন। ২০১৫ সালে পেরেরা খেলেছিলেন কুমিল্লা ভিক্টোরিয়ান্সের বিপক্ষে। ২০১৯ সালে তাঁর প্রতিপক্ষ ছিল কুমিল্লা ওয়ারিয়র্স।
সিলেটে আজ টস জিতে আগে ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত নেন রংপুর রাইডার্সের অধিনায়ক নুরুল হাসান সোহান। আগে ব্যাটিং পাওয়া চট্টগ্রাম রয়্যালসের স্কোর হয়ে এক পর্যায়ে ছিল ৪.৪ ওভারে ১ উইকেটে ৪৫ রান। তবে পঞ্চম ওভারের পঞ্চম বলে নাঈম শেখকে বোল্ড করে চট্টগ্রামের ইনিংসে ভাঙনের সূচনা করেন মোস্তাফিজুর রহমান। ২০ বলে ৭ চার ও ১ ছক্কায় নাঈম করেন ৩৯ রান। ৫৭ রানে ৯ উইকেট হারিয়ে ১৭.৫ ওভারে ১০২ রানে গুটিয়ে যায় চট্টগ্রাম। মিডল অর্ডার থেকে টেল এন্ডার দ্রুত গুটিয়ে দেওয়ার দায়িত্ব নেন ফাহিম আশরাফ। মাহফিজুল ইসলাম, মাসুদ গুরবাজ, শেখ মেহেদী হাসান, আবু হায়দার রনি. শরীফুল ইসলাম—এই পাঁচ ব্যাটারকে ফিরিয়ে রেকর্ড বইয়ে নাম লিখিয়েছেন ফাহিম আশরাফ।
| নাম | ইনিংসে ৫ উইকেট কতবার | দল |
|---|---|---|
| ফাহিম আশরাফ | ২ | ফরচুন বরিশাল, রংপুর রাইডার্স |
| তাসকিন আহমেদ | ২ | দুর্বার রাজশাহী, চিটাগং ভাইকিংস |
| থিসারা পেরেরা | ২ | রংপুর রাইডার্স, ঢাকা প্লাটুন |

শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে গতকাল পাকিস্তানের টি-টোয়েন্টি সিরিজের দলে ডাক পেয়েছিলেন ফাহিম আশরাফ। ঠিক তার পরের দিনই জ্বলে উঠলেন পাকিস্তানি এই পেসার। তাঁর আগুনে বোলিংয়ে তাসের ঘরের মতো ভেঙে পড়ল চট্টগ্রাম রয়্যালস। ৫ উইকেট নিয়ে পাকিস্তানি পেসারের নাম উঠে গেল বিপিএলের এক রেকর্ড বইয়ে।
বিপিএলে এক ইনিংসে একাধিকবার ৫ উইকেট নেওয়া তৃতীয় পেসার হয়ে গেলেন ফাহিম আশরাফ। সিলেট আন্তর্জাতিক স্টেডিয়ামে আজ চট্টগ্রাম রয়্যালসের বিপক্ষে ৩.৫ ওভারে ১৭ রানে নিয়েছেন ৫ উইকেট। এবার ফাহিম ৫ উইকেট নিয়েছেন রংপুর রাইডার্সের হয়ে। এর আগে এ বছরের জানুয়ারিতে ফরচুন বরিশালের হয়ে এমন কীর্তি গড়েছিলেন পাকিস্তানি তারকা অলরাউন্ডার। মিরপুর শেরেবাংলা স্টেডিয়ামে সিলেট স্ট্রাইকার্সের বিপক্ষে ৩.১ ওভারে ৫ রানে নিয়েছিলেন ৭ উইকেট। ফাহিমের আগে তাসকিন আহমেদ, থিসারা পেরেরার বিপিএলে এক ইনিংসে দুইবার পাঁচ উইকেট নিয়েছেন।
তাসকিন, পেরেরাও এমন কীর্তি গড়েন দুটি আলাদা দলের হয়ে। এ বছরের জানুয়ারিতে মিরপুরে দুর্বার রাজশাহীর হয়ে ৪ ওভারে ১৯ রানে নিয়েছেন ৭ উইকেট। ঢাকা ক্যাপিটালসের বিপক্ষে তাঁর এই বোলিং বিপিএল ইতিহাসেই সেরা। এর আগে ২০১৬ বিপিএলে চিটাগং ভাইকিংসের হয়ে ৫ উইকেট নিয়েছিলেন তাসকিন। সেবার তাঁর প্রতিপক্ষ ছিল রাজশাহী কিংস। থিসারা পেরেরা ২০১৫ ও ২০১৯ সালে রংপুর রাইডার্স ও ঢাকা প্লাটুনের হয়ে ইনিংসে ৫ উইকেট নিয়েছিলেন। ২০১৫ সালে পেরেরা খেলেছিলেন কুমিল্লা ভিক্টোরিয়ান্সের বিপক্ষে। ২০১৯ সালে তাঁর প্রতিপক্ষ ছিল কুমিল্লা ওয়ারিয়র্স।
সিলেটে আজ টস জিতে আগে ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত নেন রংপুর রাইডার্সের অধিনায়ক নুরুল হাসান সোহান। আগে ব্যাটিং পাওয়া চট্টগ্রাম রয়্যালসের স্কোর হয়ে এক পর্যায়ে ছিল ৪.৪ ওভারে ১ উইকেটে ৪৫ রান। তবে পঞ্চম ওভারের পঞ্চম বলে নাঈম শেখকে বোল্ড করে চট্টগ্রামের ইনিংসে ভাঙনের সূচনা করেন মোস্তাফিজুর রহমান। ২০ বলে ৭ চার ও ১ ছক্কায় নাঈম করেন ৩৯ রান। ৫৭ রানে ৯ উইকেট হারিয়ে ১৭.৫ ওভারে ১০২ রানে গুটিয়ে যায় চট্টগ্রাম। মিডল অর্ডার থেকে টেল এন্ডার দ্রুত গুটিয়ে দেওয়ার দায়িত্ব নেন ফাহিম আশরাফ। মাহফিজুল ইসলাম, মাসুদ গুরবাজ, শেখ মেহেদী হাসান, আবু হায়দার রনি. শরীফুল ইসলাম—এই পাঁচ ব্যাটারকে ফিরিয়ে রেকর্ড বইয়ে নাম লিখিয়েছেন ফাহিম আশরাফ।
| নাম | ইনিংসে ৫ উইকেট কতবার | দল |
|---|---|---|
| ফাহিম আশরাফ | ২ | ফরচুন বরিশাল, রংপুর রাইডার্স |
| তাসকিন আহমেদ | ২ | দুর্বার রাজশাহী, চিটাগং ভাইকিংস |
| থিসারা পেরেরা | ২ | রংপুর রাইডার্স, ঢাকা প্লাটুন |

‘চেজ মাস্টার’ উপাধি তো বিরাট কোহলি এমনি এমনি পাননি। রান তাড়ায় ভারতকে জিতিয়েছেন অসংখ্য ম্যাচই। সেই কোহলিকেই আজ জীবন দিয়েছিল অস্ট্রেলিয়া। সুযোগের সদ্ব্যবহার ভারতীয় এই ব্যাটার করেছেন বেশ ভালোভাবেই। চেন্নাইয়ের চিদম্বরম স্টেডিয়ামে কোহলির দুর্দান্ত ব্যাটিংয়ে অস্ট্রেলিয়াকে ৬ উইকেটে হারিয়ে বিশ্বকাপে শুভসূচন
০৮ অক্টোবর ২০২৩
নারী টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ বাছাইপর্ব সামনে রেখে বাংলাদেশ দলের ক্যাম্প শুরু হবে কদিন পর। আপাতত কোনো ব্যস্ততা না থাকায় বাকি সতীর্থদের মতো সোবহানা মোস্তারির সময়টাও কাটছে নিজের মতো করেই; অনেকটা ফুরফুরে মেজাজে। সদ্য শেষ হওয়া মেয়েদের বাংলাদেশ ক্রিকেট লিগে (বিসিএল) নির্ভার ব্যাটিংয়ে দারুণ সফল উত্তরাঞ্চলের
৪ মিনিট আগে
খেলোয়াড়ি জীবনে শোয়েব আখতার ছিলেন প্রতিপক্ষ দলের জন্য মূর্তিমান আতঙ্কের আরেক নাম। তাঁর গতিময় বোলিং সামলাতে হিমশিম খেতে হতো বাঘা বাঘা ব্যাটারদের। এমন কথাও প্রচলিত আছে, সাবেক পেসারের সামনে ব্যাট করতে পা কাঁপতো অনেকের। শোয়েবের গতি সামাল দিতে না পেরে মাঠেই বড় ধরনের আঘাত পাওয়ার ঘটনাও ঘটেছে অনেকবার।
১ ঘণ্টা আগে
আগেও বহুবার বাংলাদেশের প্রতি ভালো লাগার কথা জানিয়েছেন শোয়েব আখতার। আরও একবার তেমন কিছুরই পুনরাবৃত্তি করলেন সাবেক এই গতি তারকা। জানালেন, জন্মভূমি পাকিস্তানের পরই বাংলাদেশকে সবচেয়ে বেশি ভালোবাসেন তিনি।
২ ঘণ্টা আগেক্রীড়া ডেস্ক

খেলোয়াড়ি জীবনে শোয়েব আখতার ছিলেন প্রতিপক্ষ দলের জন্য মূর্তিমান আতঙ্কের আরেক নাম। তাঁর গতিময় বোলিং সামলাতে হিমশিম খেতে হতো বাঘা বাঘা ব্যাটারদের। এমন কথাও প্রচলিত আছে, সাবেক পেসারের সামনে ব্যাট করতে পা কাঁপতো অনেকের। শোয়েবের গতি সামাল দিতে না পেরে মাঠেই বড় ধরনের আঘাত পাওয়ার ঘটনাও ঘটেছে অনেকবার।
যাঁকে নিয়ে ব্যাটারদের এত ভয় ছিল, সেই শোয়েব আখতারও একজনকে ভীষণ ভয় পেতেন। তিনি সাবেক পেসারের মা হামিদা আওয়ান। ভয় পাওয়ার পাশাপাশি মাকে সবচেয়ে বেশি ভালোবাসতেন শোয়েব। তাই সব সময় মায়ের হুকুম মেনে চলতেন। ২০২১ সালের ডিসেম্বরে না ফেরার দেশে পাড়ি জমান হামিদা। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে মায়ের মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করেছিলেন শোয়েব।
আরও আগেই ক্রিকেট ক্যারিয়ারের ইতি টেনেছেন শোয়েব। বিদায় বললেও ক্রিকেট থেকে দূরে নেই তিনি। কখনো টিভি চ্যানেলে বিশ্লেষক আবার কখনো পরামর্শ হিসেবে কাজ করতে দেখা যায় তাঁকে। পাশাপাশি নিজের ইউটিউব চ্যানেলে ক্রিকেট নিয়ে সমসাময়িক আলোচনা-সমালোচনা করেন। এবারের বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগে (বিপিএল) ঢাকা ক্যাপিটালসের মেন্টরের দায়িত্ব পালন করছেন শোয়েব। ক্যাপিটালস শিবিরে যোগ দেওয়ার পর এক প্রশ্নোত্তর পর্বে হাজির হন শোয়েব। সেখানেই ব্যক্তিগত জীবন নিয়ে জানতে চাওয়া হলে প্রয়াত মায়ের স্মৃতিচারণ করেন তিনি।
শোয়েব বলেন, ‘আমি আমার মাকে সবচেয়ে বেশি ভয় পেতাম। আমি তাকেই সবচেয়ে বেশি ভালোবাসতাম এবং সবচেয়ে বেশি ভয়ও পেতাম। যখনই তিনি আমাকে কিছু করতে বলতেন, কখনোই না বলতে পারতাম না। তাই সবসময় তাঁর কথা শুনতাম এবং নিশ্চিত করতাম যে কখনো যেন মাকে না বলতে না হয়। মৃত্যুর আগ পর্যন্ত আমি সবসময় তাঁর কথা শুনেছি। মাকে যতটা ভয় পেতাম, তার চেয়েও বেশি ভয় পাই আল্লাহকে।’

খেলোয়াড়ি জীবনে শোয়েব আখতার ছিলেন প্রতিপক্ষ দলের জন্য মূর্তিমান আতঙ্কের আরেক নাম। তাঁর গতিময় বোলিং সামলাতে হিমশিম খেতে হতো বাঘা বাঘা ব্যাটারদের। এমন কথাও প্রচলিত আছে, সাবেক পেসারের সামনে ব্যাট করতে পা কাঁপতো অনেকের। শোয়েবের গতি সামাল দিতে না পেরে মাঠেই বড় ধরনের আঘাত পাওয়ার ঘটনাও ঘটেছে অনেকবার।
যাঁকে নিয়ে ব্যাটারদের এত ভয় ছিল, সেই শোয়েব আখতারও একজনকে ভীষণ ভয় পেতেন। তিনি সাবেক পেসারের মা হামিদা আওয়ান। ভয় পাওয়ার পাশাপাশি মাকে সবচেয়ে বেশি ভালোবাসতেন শোয়েব। তাই সব সময় মায়ের হুকুম মেনে চলতেন। ২০২১ সালের ডিসেম্বরে না ফেরার দেশে পাড়ি জমান হামিদা। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে মায়ের মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করেছিলেন শোয়েব।
আরও আগেই ক্রিকেট ক্যারিয়ারের ইতি টেনেছেন শোয়েব। বিদায় বললেও ক্রিকেট থেকে দূরে নেই তিনি। কখনো টিভি চ্যানেলে বিশ্লেষক আবার কখনো পরামর্শ হিসেবে কাজ করতে দেখা যায় তাঁকে। পাশাপাশি নিজের ইউটিউব চ্যানেলে ক্রিকেট নিয়ে সমসাময়িক আলোচনা-সমালোচনা করেন। এবারের বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগে (বিপিএল) ঢাকা ক্যাপিটালসের মেন্টরের দায়িত্ব পালন করছেন শোয়েব। ক্যাপিটালস শিবিরে যোগ দেওয়ার পর এক প্রশ্নোত্তর পর্বে হাজির হন শোয়েব। সেখানেই ব্যক্তিগত জীবন নিয়ে জানতে চাওয়া হলে প্রয়াত মায়ের স্মৃতিচারণ করেন তিনি।
শোয়েব বলেন, ‘আমি আমার মাকে সবচেয়ে বেশি ভয় পেতাম। আমি তাকেই সবচেয়ে বেশি ভালোবাসতাম এবং সবচেয়ে বেশি ভয়ও পেতাম। যখনই তিনি আমাকে কিছু করতে বলতেন, কখনোই না বলতে পারতাম না। তাই সবসময় তাঁর কথা শুনতাম এবং নিশ্চিত করতাম যে কখনো যেন মাকে না বলতে না হয়। মৃত্যুর আগ পর্যন্ত আমি সবসময় তাঁর কথা শুনেছি। মাকে যতটা ভয় পেতাম, তার চেয়েও বেশি ভয় পাই আল্লাহকে।’

‘চেজ মাস্টার’ উপাধি তো বিরাট কোহলি এমনি এমনি পাননি। রান তাড়ায় ভারতকে জিতিয়েছেন অসংখ্য ম্যাচই। সেই কোহলিকেই আজ জীবন দিয়েছিল অস্ট্রেলিয়া। সুযোগের সদ্ব্যবহার ভারতীয় এই ব্যাটার করেছেন বেশ ভালোভাবেই। চেন্নাইয়ের চিদম্বরম স্টেডিয়ামে কোহলির দুর্দান্ত ব্যাটিংয়ে অস্ট্রেলিয়াকে ৬ উইকেটে হারিয়ে বিশ্বকাপে শুভসূচন
০৮ অক্টোবর ২০২৩
নারী টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ বাছাইপর্ব সামনে রেখে বাংলাদেশ দলের ক্যাম্প শুরু হবে কদিন পর। আপাতত কোনো ব্যস্ততা না থাকায় বাকি সতীর্থদের মতো সোবহানা মোস্তারির সময়টাও কাটছে নিজের মতো করেই; অনেকটা ফুরফুরে মেজাজে। সদ্য শেষ হওয়া মেয়েদের বাংলাদেশ ক্রিকেট লিগে (বিসিএল) নির্ভার ব্যাটিংয়ে দারুণ সফল উত্তরাঞ্চলের
৪ মিনিট আগে
শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে গতকাল পাকিস্তানের টি-টোয়েন্টি সিরিজের দলে ডাক পেয়েছিলেন ফাহিম আশরাফ। ঠিক তার পরের দিনই জ্বলে উঠলেন পাকিস্তানি এই পেসার। তাঁর আগুনে বোলিংয়ে তাসের ঘরের মতো ভেঙে পড়ল চট্টগ্রাম রয়্যালস। ৫ উইকেট নিয়ে পাকিস্তানি পেসারের নাম উঠে গেল বিপিএলের এক রেকর্ড বইয়ে।
৩১ মিনিট আগে
আগেও বহুবার বাংলাদেশের প্রতি ভালো লাগার কথা জানিয়েছেন শোয়েব আখতার। আরও একবার তেমন কিছুরই পুনরাবৃত্তি করলেন সাবেক এই গতি তারকা। জানালেন, জন্মভূমি পাকিস্তানের পরই বাংলাদেশকে সবচেয়ে বেশি ভালোবাসেন তিনি।
২ ঘণ্টা আগেক্রীড়া ডেস্ক

আগেও বহুবার বাংলাদেশের প্রতি ভালো লাগার কথা জানিয়েছেন শোয়েব আখতার। আরও একবার তেমন কিছুরই পুনরাবৃত্তি করলেন সাবেক এই গতি তারকা। জানালেন, জন্মভূমি পাকিস্তানের পরই বাংলাদেশকে সবচেয়ে বেশি ভালোবাসেন তিনি।
নিজের ইউটিউবে দেওয়া এক ভিডিওতে শোয়েব বলেন, ‘বাংলাদেশে যাচ্ছি। আমি পাকিস্তানের পরই বাংলাদেশে বেশি ভালোবাসি। আমি সবসময় বলেছি যে, বাংলাদেশীরা আমার হৃদয়ের সবচেয়ে কাছের মানুষদের মধ্যে অন্যতম। বাঙালিদের দেখলে আমার খুব গর্ব হয়। সেটা হোক বাংলাদেশি কিংবা ভারতীয় বাঙালি।’
বাংলাদেশিদের প্রশংসায় শোয়েব আরও বলেন, ‘আমি সবসময় বলি, যারা সবচেয়ে বুদ্ধিমান, তারাই সবচেয়ে বড় এবং সাহসী। অনেকেই এটা বুঝতে পারে না। কিন্তু আমি বুঝতে পারি কারণ আমি বাংলাদেশিদের সঙ্গে অনেক সময় কাটিয়েছি। তুমি সবচেয়ে বুদ্ধিমান মানুষদের চেনো, আমি তাদের জন্য শুভকামনা জানাই। আমি বিপিএলে ঢাকা ক্যাপিটালসের জন্য শুভকামনা জানাচ্ছি।’
এবারের বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগে (বিপিএল) ঢাকা ক্যাপিটালসের মেন্টরের দায়িত্ব পালন করছেন শোয়েব। কিছুদিন আগে ফ্র্যাঞ্চাইজিটির বেশকিছু কার্যক্রমে অংশ নিতে ঢাকায় এসেছিলেন। এরপর ফিরেও যান। মাঠের লড়াই শুরু হতেই আরও একদফা বাংলাদেশে এসেছেন পাকিস্তানের সাবেক এই পেসার।
প্রথমবারের মতো বিপিএলে কাজ করছেন শোয়েব। মেন্টর হিসেবে তাঁর কাজ হবে ঢাকার বোলারদের মানসিকতায় পরিবর্তন আনা, আত্মবিশ্বাস যোগানো এবং ম্যাচ জেতার কৌশল শেখানো। বাংলাদেশি ক্রিকেটারদের মধ্যে তাসকিন আহমেদকে সবচেয়ে বেশি পছন্দ করেন শোয়েব। বিষয়টি এর আগেও জানিয়েছেন তিনি। বিপিএলে ঢাকার স্কোয়াডেই আছেন তাসকিন। তাই শোয়েবের কাছ থেকে শেখার সুযোগ থাকছে এই পেসারের জন্য। তাসকিন ছাড়াও ঢাকার স্কোয়াডে আছেন জিয়া উর রহমান, মোহাম্মদ সাইফ উদ্দীন, দাসুন শানাকা, মারুফ মৃধাদের মতো পেসাররা।

আগেও বহুবার বাংলাদেশের প্রতি ভালো লাগার কথা জানিয়েছেন শোয়েব আখতার। আরও একবার তেমন কিছুরই পুনরাবৃত্তি করলেন সাবেক এই গতি তারকা। জানালেন, জন্মভূমি পাকিস্তানের পরই বাংলাদেশকে সবচেয়ে বেশি ভালোবাসেন তিনি।
নিজের ইউটিউবে দেওয়া এক ভিডিওতে শোয়েব বলেন, ‘বাংলাদেশে যাচ্ছি। আমি পাকিস্তানের পরই বাংলাদেশে বেশি ভালোবাসি। আমি সবসময় বলেছি যে, বাংলাদেশীরা আমার হৃদয়ের সবচেয়ে কাছের মানুষদের মধ্যে অন্যতম। বাঙালিদের দেখলে আমার খুব গর্ব হয়। সেটা হোক বাংলাদেশি কিংবা ভারতীয় বাঙালি।’
বাংলাদেশিদের প্রশংসায় শোয়েব আরও বলেন, ‘আমি সবসময় বলি, যারা সবচেয়ে বুদ্ধিমান, তারাই সবচেয়ে বড় এবং সাহসী। অনেকেই এটা বুঝতে পারে না। কিন্তু আমি বুঝতে পারি কারণ আমি বাংলাদেশিদের সঙ্গে অনেক সময় কাটিয়েছি। তুমি সবচেয়ে বুদ্ধিমান মানুষদের চেনো, আমি তাদের জন্য শুভকামনা জানাই। আমি বিপিএলে ঢাকা ক্যাপিটালসের জন্য শুভকামনা জানাচ্ছি।’
এবারের বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগে (বিপিএল) ঢাকা ক্যাপিটালসের মেন্টরের দায়িত্ব পালন করছেন শোয়েব। কিছুদিন আগে ফ্র্যাঞ্চাইজিটির বেশকিছু কার্যক্রমে অংশ নিতে ঢাকায় এসেছিলেন। এরপর ফিরেও যান। মাঠের লড়াই শুরু হতেই আরও একদফা বাংলাদেশে এসেছেন পাকিস্তানের সাবেক এই পেসার।
প্রথমবারের মতো বিপিএলে কাজ করছেন শোয়েব। মেন্টর হিসেবে তাঁর কাজ হবে ঢাকার বোলারদের মানসিকতায় পরিবর্তন আনা, আত্মবিশ্বাস যোগানো এবং ম্যাচ জেতার কৌশল শেখানো। বাংলাদেশি ক্রিকেটারদের মধ্যে তাসকিন আহমেদকে সবচেয়ে বেশি পছন্দ করেন শোয়েব। বিষয়টি এর আগেও জানিয়েছেন তিনি। বিপিএলে ঢাকার স্কোয়াডেই আছেন তাসকিন। তাই শোয়েবের কাছ থেকে শেখার সুযোগ থাকছে এই পেসারের জন্য। তাসকিন ছাড়াও ঢাকার স্কোয়াডে আছেন জিয়া উর রহমান, মোহাম্মদ সাইফ উদ্দীন, দাসুন শানাকা, মারুফ মৃধাদের মতো পেসাররা।

‘চেজ মাস্টার’ উপাধি তো বিরাট কোহলি এমনি এমনি পাননি। রান তাড়ায় ভারতকে জিতিয়েছেন অসংখ্য ম্যাচই। সেই কোহলিকেই আজ জীবন দিয়েছিল অস্ট্রেলিয়া। সুযোগের সদ্ব্যবহার ভারতীয় এই ব্যাটার করেছেন বেশ ভালোভাবেই। চেন্নাইয়ের চিদম্বরম স্টেডিয়ামে কোহলির দুর্দান্ত ব্যাটিংয়ে অস্ট্রেলিয়াকে ৬ উইকেটে হারিয়ে বিশ্বকাপে শুভসূচন
০৮ অক্টোবর ২০২৩
নারী টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ বাছাইপর্ব সামনে রেখে বাংলাদেশ দলের ক্যাম্প শুরু হবে কদিন পর। আপাতত কোনো ব্যস্ততা না থাকায় বাকি সতীর্থদের মতো সোবহানা মোস্তারির সময়টাও কাটছে নিজের মতো করেই; অনেকটা ফুরফুরে মেজাজে। সদ্য শেষ হওয়া মেয়েদের বাংলাদেশ ক্রিকেট লিগে (বিসিএল) নির্ভার ব্যাটিংয়ে দারুণ সফল উত্তরাঞ্চলের
৪ মিনিট আগে
শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে গতকাল পাকিস্তানের টি-টোয়েন্টি সিরিজের দলে ডাক পেয়েছিলেন ফাহিম আশরাফ। ঠিক তার পরের দিনই জ্বলে উঠলেন পাকিস্তানি এই পেসার। তাঁর আগুনে বোলিংয়ে তাসের ঘরের মতো ভেঙে পড়ল চট্টগ্রাম রয়্যালস। ৫ উইকেট নিয়ে পাকিস্তানি পেসারের নাম উঠে গেল বিপিএলের এক রেকর্ড বইয়ে।
৩১ মিনিট আগে
খেলোয়াড়ি জীবনে শোয়েব আখতার ছিলেন প্রতিপক্ষ দলের জন্য মূর্তিমান আতঙ্কের আরেক নাম। তাঁর গতিময় বোলিং সামলাতে হিমশিম খেতে হতো বাঘা বাঘা ব্যাটারদের। এমন কথাও প্রচলিত আছে, সাবেক পেসারের সামনে ব্যাট করতে পা কাঁপতো অনেকের। শোয়েবের গতি সামাল দিতে না পেরে মাঠেই বড় ধরনের আঘাত পাওয়ার ঘটনাও ঘটেছে অনেকবার।
১ ঘণ্টা আগে