নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

শ্রীলঙ্কা, পাকিস্তান, নেদারল্যান্ডস, আফগানিস্তান—টানা চার সিরিজ জিতে টি-টোয়েন্টিতে রীতিমতো উড়ছিল বাংলাদেশ। যে সংস্করণ হঠাৎ ‘প্রিয়’ হয়ে উঠেছিল, সেই সংস্করণে এখন হাবুডুবু খাচ্ছে বাংলাদেশ। ক্রিকেটের সংক্ষিপ্ত সংস্করণে টানা চার ম্যাচ হেরেছেন লিটন দাস-তানজিদ হাসান তামিমরা।
চট্টগ্রামের বীরশ্রেষ্ঠ ফ্লাইট লেফটেন্যান্ট স্টেডিয়ামে গত মাসে বাংলাদেশ তিন ম্যাচের টি-টোয়েন্টি সিরিজে ধবলধোলাই হয়েছিল বাংলাদেশ। এক ম্যাচে ১৫০ রানের লক্ষ্য পেয়েও ব্যাটারদের ব্যর্থতায় সেই ম্যাচ ১৪ রানে হেরেছিল। অথচ সেই সিরিজে আরেক ম্যাচে বাংলাদেশের ১৫২ রানের লক্ষ্য তাড়া করে হেসেখেলে জিতেছিল উইন্ডিজ। বাজে ব্যাটিংয়ের প্রদর্শনী গতকাল দেখা গেছে আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে সিরিজের প্রথম টি-টোয়েন্টিতেও। ১৮২ রানের লক্ষ্য তাড়া করতে নেমে ৯ উইকেটে ১৪২ রানে থেমে যায় স্বাগতিকদের ইনিংস।
টি-টোয়েন্টিতে বর্তমানে ২০০ বা তার বেশি রান তাড়া করে ম্যাচ জেতার ঘটনা এখন স্বাভাবিক হলেও বাংলাদেশ গতকাল ২০০-এর কম লক্ষ্য পেয়ে হেরেছে ৩৯ রানে। হৃদয়ের মতে সামর্থ্য থাকলেও মানসিকতার দিক থেকে অনেক পিছিয়ে বাংলাদেশ ক্রিকেট দল। চট্টগ্রামে প্রথম টি-টোয়েন্টিতে ৩৯ রানে হারের পর গতকাল সংবাদ সম্মেলনে হৃদয় বলেন, ‘এমন না যে আমরা করতে পারি না। ২০০ রান করেছি। ২০০ রান তাড়া করে ম্যাচ জিতেছি। এটা মানসিকতার সমস্যা। যদি মানসিকতা ঠিক থাকে এবং সেটা সঠিকভাবে কাজে লাগাতে পারি, তাহলে কঠিন হবে না।’
টি-টোয়েন্টিতে একমাত্র ২০০ রান তাড়া করে বাংলাদেশ জিতেছে ২০১৮ নিদহাস ট্রফিতে। কলম্বোর প্রেমাদাসায় শ্রীলঙ্কার দেওয়া ২১৫ রানের লক্ষ্যে নেমে ১৯.৪ ওভারে ৫ উইকেটে ২১৫ রান করেছে বাংলাদেশ। টি-টোয়েন্টিতে এটাই বাংলাদেশের সর্বোচ্চ স্কোর। ক্রিকেটের সংক্ষিপ্ত সংস্করণে এখন পর্যন্ত সাতবার ২০০ পেরিয়েছে এশিয়ার এই দল। অথচ গতকাল আয়ারল্যান্ডের দেওয়া ১৮২ রান তাড়া করতে নেমে ১২.৫ ওভারে ৮ উইকেটে ৭৪ রানে পরিণত হয় বাংলাদেশ। স্বাগতিকেরা যে ১৪২ রান করেছে, সেটা সম্ভব হয়েছে হৃদয়ের ৫০ বলে ৮৩ রানের ইনিংসের কারণে।
দ্রুতই বাংলাদেশ ব্যাটিং সমস্যা কাটিয়ে উঠবে বলে মনে করেন হৃদয়। ২৪ বছর বয়সী এই মিডল অর্ডার ব্যাটার বলেন, ‘১৮০ রানের বেশি যখন স্কোরবোর্ডে থাকে, তখন বড় শট খেলতেই হবে। মাত্র বললাম যে আমরা ঠিকমতো পরিকল্পনা কাজে লাগাতে পারিনি। ১৮০-২০০ রান আমরা নিয়মিত তাড়া করি না। আমাদের অনেক ক্রিকেটার এসবের সঙ্গে অভ্যস্ত। আশা করি, আমরা এই সমস্যা কাটিয়ে উঠব ইনশা আল্লাহ্ বড় রান তাড়া করে জিতব।’
পাওয়ার প্লের সুবিধা কাজে লাগিয়ে যেভাবে বিধ্বংসী শুরুর কথা, বাংলাদেশ তার ধারেকাছেও ছিল না। প্রথম ৬ ওভার শেষে লিটন দাসের নেতৃত্বাধীন বাংলাদেশ ৪ উইকেটে করেছে ২০ রান। তাতেই কি আয়ারল্যান্ড ম্যাচ জয়ের পথে অনেকটা এগিয়ে গেছে—এমনটার সঙ্গে একমত নন লরকান টাকার। বাংলাদেশকে ৩৯ রানে হারানোর পর সংবাদ সম্মেলনে আয়ারল্যান্ডের এই উইকেটরক্ষক ব্যাটার বলেন, ‘এমনটা হয়তো না। (পাওয়ারপ্লেতেই ৪ উইকেট হারিয়ে বাংলাদেশের হেরে যাওয়া)। তবে পাওয়ার প্লেতে ৪ উইকেট হারিয়ে খুব বেশি দল জিততে পারে না। বাংলাদেশকে দীর্ঘ সময় ধরে চাপে রাখতে চেয়েছি। এভাবেই সবাই সফল হয়েছে।’
৪ ওভারে ১৩ রানে ৪ উইকেট নিয়ে ম্যাচসেরা হয়েছেন আয়ারল্যান্ডের বাঁহাতি স্পিনার ম্যাথু হামফ্রিস। হামফ্রিসকে প্রশংসায় ভাসিয়ে সংবাদ সম্মেলনে টাকার বলেন, ‘হামফ্রিস দারুণ বোলিং করেছে। লাইন-লেংথ ঠিক রেখেছে। তার স্পেলটা দারুণ ছিল। সব মিলিয়ে দুর্দান্ত বোলিং করেছে।’
শেষের দিকে মুড়ি-মুড়কির মতো ক্যাচ ফেলায় আয়ারল্যান্ড বড় ব্যবধানে জিততে পারেনি। ব্যক্তিগত ২ ও ৪ রানে দুইবার জীবন পাওয়া শরীফুল ইসলাম করেছেন ১২ রান। তাওহীদ হৃদয়ের স্কোর যখন ৬৮, তখন তাঁর ক্যাচ ফেলেছে আয়ারল্যান্ড। মোস্তাফিজুর রহমান যেখানে রানের খাতা খোলার আগে আউট হতে পারতেন, তিনি ২ রানে অপরাজিত থেকেছেন।
চট্টগ্রামে গত মাসে ওয়েস্ট ইন্ডিজের কাছে টি-টোয়েন্টি সিরিজে ৩-০ ব্যবধানে ধবলধোলাই হওয়ার পর বাংলাদেশ এখন আয়ারল্যান্ডের কাছেও সিরিজ হারের শঙ্কায়। লিটন দাসের নেতৃত্বাধীন বাংলাদেশ নামবে সিরিজ বাঁচানোর লড়াইংয়ে। আগামীকাল সিরিজের দ্বিতীয় টি-টোয়েন্টিতে মুখোমুখি হবে বাংলাদেশ-আয়ারল্যান্ড। তৃতীয় টি-টোয়েন্টি হবে ২ ডিসেম্বর। দুটি ম্যাচই হবে চট্টগ্রামে।

শ্রীলঙ্কা, পাকিস্তান, নেদারল্যান্ডস, আফগানিস্তান—টানা চার সিরিজ জিতে টি-টোয়েন্টিতে রীতিমতো উড়ছিল বাংলাদেশ। যে সংস্করণ হঠাৎ ‘প্রিয়’ হয়ে উঠেছিল, সেই সংস্করণে এখন হাবুডুবু খাচ্ছে বাংলাদেশ। ক্রিকেটের সংক্ষিপ্ত সংস্করণে টানা চার ম্যাচ হেরেছেন লিটন দাস-তানজিদ হাসান তামিমরা।
চট্টগ্রামের বীরশ্রেষ্ঠ ফ্লাইট লেফটেন্যান্ট স্টেডিয়ামে গত মাসে বাংলাদেশ তিন ম্যাচের টি-টোয়েন্টি সিরিজে ধবলধোলাই হয়েছিল বাংলাদেশ। এক ম্যাচে ১৫০ রানের লক্ষ্য পেয়েও ব্যাটারদের ব্যর্থতায় সেই ম্যাচ ১৪ রানে হেরেছিল। অথচ সেই সিরিজে আরেক ম্যাচে বাংলাদেশের ১৫২ রানের লক্ষ্য তাড়া করে হেসেখেলে জিতেছিল উইন্ডিজ। বাজে ব্যাটিংয়ের প্রদর্শনী গতকাল দেখা গেছে আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে সিরিজের প্রথম টি-টোয়েন্টিতেও। ১৮২ রানের লক্ষ্য তাড়া করতে নেমে ৯ উইকেটে ১৪২ রানে থেমে যায় স্বাগতিকদের ইনিংস।
টি-টোয়েন্টিতে বর্তমানে ২০০ বা তার বেশি রান তাড়া করে ম্যাচ জেতার ঘটনা এখন স্বাভাবিক হলেও বাংলাদেশ গতকাল ২০০-এর কম লক্ষ্য পেয়ে হেরেছে ৩৯ রানে। হৃদয়ের মতে সামর্থ্য থাকলেও মানসিকতার দিক থেকে অনেক পিছিয়ে বাংলাদেশ ক্রিকেট দল। চট্টগ্রামে প্রথম টি-টোয়েন্টিতে ৩৯ রানে হারের পর গতকাল সংবাদ সম্মেলনে হৃদয় বলেন, ‘এমন না যে আমরা করতে পারি না। ২০০ রান করেছি। ২০০ রান তাড়া করে ম্যাচ জিতেছি। এটা মানসিকতার সমস্যা। যদি মানসিকতা ঠিক থাকে এবং সেটা সঠিকভাবে কাজে লাগাতে পারি, তাহলে কঠিন হবে না।’
টি-টোয়েন্টিতে একমাত্র ২০০ রান তাড়া করে বাংলাদেশ জিতেছে ২০১৮ নিদহাস ট্রফিতে। কলম্বোর প্রেমাদাসায় শ্রীলঙ্কার দেওয়া ২১৫ রানের লক্ষ্যে নেমে ১৯.৪ ওভারে ৫ উইকেটে ২১৫ রান করেছে বাংলাদেশ। টি-টোয়েন্টিতে এটাই বাংলাদেশের সর্বোচ্চ স্কোর। ক্রিকেটের সংক্ষিপ্ত সংস্করণে এখন পর্যন্ত সাতবার ২০০ পেরিয়েছে এশিয়ার এই দল। অথচ গতকাল আয়ারল্যান্ডের দেওয়া ১৮২ রান তাড়া করতে নেমে ১২.৫ ওভারে ৮ উইকেটে ৭৪ রানে পরিণত হয় বাংলাদেশ। স্বাগতিকেরা যে ১৪২ রান করেছে, সেটা সম্ভব হয়েছে হৃদয়ের ৫০ বলে ৮৩ রানের ইনিংসের কারণে।
দ্রুতই বাংলাদেশ ব্যাটিং সমস্যা কাটিয়ে উঠবে বলে মনে করেন হৃদয়। ২৪ বছর বয়সী এই মিডল অর্ডার ব্যাটার বলেন, ‘১৮০ রানের বেশি যখন স্কোরবোর্ডে থাকে, তখন বড় শট খেলতেই হবে। মাত্র বললাম যে আমরা ঠিকমতো পরিকল্পনা কাজে লাগাতে পারিনি। ১৮০-২০০ রান আমরা নিয়মিত তাড়া করি না। আমাদের অনেক ক্রিকেটার এসবের সঙ্গে অভ্যস্ত। আশা করি, আমরা এই সমস্যা কাটিয়ে উঠব ইনশা আল্লাহ্ বড় রান তাড়া করে জিতব।’
পাওয়ার প্লের সুবিধা কাজে লাগিয়ে যেভাবে বিধ্বংসী শুরুর কথা, বাংলাদেশ তার ধারেকাছেও ছিল না। প্রথম ৬ ওভার শেষে লিটন দাসের নেতৃত্বাধীন বাংলাদেশ ৪ উইকেটে করেছে ২০ রান। তাতেই কি আয়ারল্যান্ড ম্যাচ জয়ের পথে অনেকটা এগিয়ে গেছে—এমনটার সঙ্গে একমত নন লরকান টাকার। বাংলাদেশকে ৩৯ রানে হারানোর পর সংবাদ সম্মেলনে আয়ারল্যান্ডের এই উইকেটরক্ষক ব্যাটার বলেন, ‘এমনটা হয়তো না। (পাওয়ারপ্লেতেই ৪ উইকেট হারিয়ে বাংলাদেশের হেরে যাওয়া)। তবে পাওয়ার প্লেতে ৪ উইকেট হারিয়ে খুব বেশি দল জিততে পারে না। বাংলাদেশকে দীর্ঘ সময় ধরে চাপে রাখতে চেয়েছি। এভাবেই সবাই সফল হয়েছে।’
৪ ওভারে ১৩ রানে ৪ উইকেট নিয়ে ম্যাচসেরা হয়েছেন আয়ারল্যান্ডের বাঁহাতি স্পিনার ম্যাথু হামফ্রিস। হামফ্রিসকে প্রশংসায় ভাসিয়ে সংবাদ সম্মেলনে টাকার বলেন, ‘হামফ্রিস দারুণ বোলিং করেছে। লাইন-লেংথ ঠিক রেখেছে। তার স্পেলটা দারুণ ছিল। সব মিলিয়ে দুর্দান্ত বোলিং করেছে।’
শেষের দিকে মুড়ি-মুড়কির মতো ক্যাচ ফেলায় আয়ারল্যান্ড বড় ব্যবধানে জিততে পারেনি। ব্যক্তিগত ২ ও ৪ রানে দুইবার জীবন পাওয়া শরীফুল ইসলাম করেছেন ১২ রান। তাওহীদ হৃদয়ের স্কোর যখন ৬৮, তখন তাঁর ক্যাচ ফেলেছে আয়ারল্যান্ড। মোস্তাফিজুর রহমান যেখানে রানের খাতা খোলার আগে আউট হতে পারতেন, তিনি ২ রানে অপরাজিত থেকেছেন।
চট্টগ্রামে গত মাসে ওয়েস্ট ইন্ডিজের কাছে টি-টোয়েন্টি সিরিজে ৩-০ ব্যবধানে ধবলধোলাই হওয়ার পর বাংলাদেশ এখন আয়ারল্যান্ডের কাছেও সিরিজ হারের শঙ্কায়। লিটন দাসের নেতৃত্বাধীন বাংলাদেশ নামবে সিরিজ বাঁচানোর লড়াইংয়ে। আগামীকাল সিরিজের দ্বিতীয় টি-টোয়েন্টিতে মুখোমুখি হবে বাংলাদেশ-আয়ারল্যান্ড। তৃতীয় টি-টোয়েন্টি হবে ২ ডিসেম্বর। দুটি ম্যাচই হবে চট্টগ্রামে।
নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

শ্রীলঙ্কা, পাকিস্তান, নেদারল্যান্ডস, আফগানিস্তান—টানা চার সিরিজ জিতে টি-টোয়েন্টিতে রীতিমতো উড়ছিল বাংলাদেশ। যে সংস্করণ হঠাৎ ‘প্রিয়’ হয়ে উঠেছিল, সেই সংস্করণে এখন হাবুডুবু খাচ্ছে বাংলাদেশ। ক্রিকেটের সংক্ষিপ্ত সংস্করণে টানা চার ম্যাচ হেরেছেন লিটন দাস-তানজিদ হাসান তামিমরা।
চট্টগ্রামের বীরশ্রেষ্ঠ ফ্লাইট লেফটেন্যান্ট স্টেডিয়ামে গত মাসে বাংলাদেশ তিন ম্যাচের টি-টোয়েন্টি সিরিজে ধবলধোলাই হয়েছিল বাংলাদেশ। এক ম্যাচে ১৫০ রানের লক্ষ্য পেয়েও ব্যাটারদের ব্যর্থতায় সেই ম্যাচ ১৪ রানে হেরেছিল। অথচ সেই সিরিজে আরেক ম্যাচে বাংলাদেশের ১৫২ রানের লক্ষ্য তাড়া করে হেসেখেলে জিতেছিল উইন্ডিজ। বাজে ব্যাটিংয়ের প্রদর্শনী গতকাল দেখা গেছে আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে সিরিজের প্রথম টি-টোয়েন্টিতেও। ১৮২ রানের লক্ষ্য তাড়া করতে নেমে ৯ উইকেটে ১৪২ রানে থেমে যায় স্বাগতিকদের ইনিংস।
টি-টোয়েন্টিতে বর্তমানে ২০০ বা তার বেশি রান তাড়া করে ম্যাচ জেতার ঘটনা এখন স্বাভাবিক হলেও বাংলাদেশ গতকাল ২০০-এর কম লক্ষ্য পেয়ে হেরেছে ৩৯ রানে। হৃদয়ের মতে সামর্থ্য থাকলেও মানসিকতার দিক থেকে অনেক পিছিয়ে বাংলাদেশ ক্রিকেট দল। চট্টগ্রামে প্রথম টি-টোয়েন্টিতে ৩৯ রানে হারের পর গতকাল সংবাদ সম্মেলনে হৃদয় বলেন, ‘এমন না যে আমরা করতে পারি না। ২০০ রান করেছি। ২০০ রান তাড়া করে ম্যাচ জিতেছি। এটা মানসিকতার সমস্যা। যদি মানসিকতা ঠিক থাকে এবং সেটা সঠিকভাবে কাজে লাগাতে পারি, তাহলে কঠিন হবে না।’
টি-টোয়েন্টিতে একমাত্র ২০০ রান তাড়া করে বাংলাদেশ জিতেছে ২০১৮ নিদহাস ট্রফিতে। কলম্বোর প্রেমাদাসায় শ্রীলঙ্কার দেওয়া ২১৫ রানের লক্ষ্যে নেমে ১৯.৪ ওভারে ৫ উইকেটে ২১৫ রান করেছে বাংলাদেশ। টি-টোয়েন্টিতে এটাই বাংলাদেশের সর্বোচ্চ স্কোর। ক্রিকেটের সংক্ষিপ্ত সংস্করণে এখন পর্যন্ত সাতবার ২০০ পেরিয়েছে এশিয়ার এই দল। অথচ গতকাল আয়ারল্যান্ডের দেওয়া ১৮২ রান তাড়া করতে নেমে ১২.৫ ওভারে ৮ উইকেটে ৭৪ রানে পরিণত হয় বাংলাদেশ। স্বাগতিকেরা যে ১৪২ রান করেছে, সেটা সম্ভব হয়েছে হৃদয়ের ৫০ বলে ৮৩ রানের ইনিংসের কারণে।
দ্রুতই বাংলাদেশ ব্যাটিং সমস্যা কাটিয়ে উঠবে বলে মনে করেন হৃদয়। ২৪ বছর বয়সী এই মিডল অর্ডার ব্যাটার বলেন, ‘১৮০ রানের বেশি যখন স্কোরবোর্ডে থাকে, তখন বড় শট খেলতেই হবে। মাত্র বললাম যে আমরা ঠিকমতো পরিকল্পনা কাজে লাগাতে পারিনি। ১৮০-২০০ রান আমরা নিয়মিত তাড়া করি না। আমাদের অনেক ক্রিকেটার এসবের সঙ্গে অভ্যস্ত। আশা করি, আমরা এই সমস্যা কাটিয়ে উঠব ইনশা আল্লাহ্ বড় রান তাড়া করে জিতব।’
পাওয়ার প্লের সুবিধা কাজে লাগিয়ে যেভাবে বিধ্বংসী শুরুর কথা, বাংলাদেশ তার ধারেকাছেও ছিল না। প্রথম ৬ ওভার শেষে লিটন দাসের নেতৃত্বাধীন বাংলাদেশ ৪ উইকেটে করেছে ২০ রান। তাতেই কি আয়ারল্যান্ড ম্যাচ জয়ের পথে অনেকটা এগিয়ে গেছে—এমনটার সঙ্গে একমত নন লরকান টাকার। বাংলাদেশকে ৩৯ রানে হারানোর পর সংবাদ সম্মেলনে আয়ারল্যান্ডের এই উইকেটরক্ষক ব্যাটার বলেন, ‘এমনটা হয়তো না। (পাওয়ারপ্লেতেই ৪ উইকেট হারিয়ে বাংলাদেশের হেরে যাওয়া)। তবে পাওয়ার প্লেতে ৪ উইকেট হারিয়ে খুব বেশি দল জিততে পারে না। বাংলাদেশকে দীর্ঘ সময় ধরে চাপে রাখতে চেয়েছি। এভাবেই সবাই সফল হয়েছে।’
৪ ওভারে ১৩ রানে ৪ উইকেট নিয়ে ম্যাচসেরা হয়েছেন আয়ারল্যান্ডের বাঁহাতি স্পিনার ম্যাথু হামফ্রিস। হামফ্রিসকে প্রশংসায় ভাসিয়ে সংবাদ সম্মেলনে টাকার বলেন, ‘হামফ্রিস দারুণ বোলিং করেছে। লাইন-লেংথ ঠিক রেখেছে। তার স্পেলটা দারুণ ছিল। সব মিলিয়ে দুর্দান্ত বোলিং করেছে।’
শেষের দিকে মুড়ি-মুড়কির মতো ক্যাচ ফেলায় আয়ারল্যান্ড বড় ব্যবধানে জিততে পারেনি। ব্যক্তিগত ২ ও ৪ রানে দুইবার জীবন পাওয়া শরীফুল ইসলাম করেছেন ১২ রান। তাওহীদ হৃদয়ের স্কোর যখন ৬৮, তখন তাঁর ক্যাচ ফেলেছে আয়ারল্যান্ড। মোস্তাফিজুর রহমান যেখানে রানের খাতা খোলার আগে আউট হতে পারতেন, তিনি ২ রানে অপরাজিত থেকেছেন।
চট্টগ্রামে গত মাসে ওয়েস্ট ইন্ডিজের কাছে টি-টোয়েন্টি সিরিজে ৩-০ ব্যবধানে ধবলধোলাই হওয়ার পর বাংলাদেশ এখন আয়ারল্যান্ডের কাছেও সিরিজ হারের শঙ্কায়। লিটন দাসের নেতৃত্বাধীন বাংলাদেশ নামবে সিরিজ বাঁচানোর লড়াইংয়ে। আগামীকাল সিরিজের দ্বিতীয় টি-টোয়েন্টিতে মুখোমুখি হবে বাংলাদেশ-আয়ারল্যান্ড। তৃতীয় টি-টোয়েন্টি হবে ২ ডিসেম্বর। দুটি ম্যাচই হবে চট্টগ্রামে।

শ্রীলঙ্কা, পাকিস্তান, নেদারল্যান্ডস, আফগানিস্তান—টানা চার সিরিজ জিতে টি-টোয়েন্টিতে রীতিমতো উড়ছিল বাংলাদেশ। যে সংস্করণ হঠাৎ ‘প্রিয়’ হয়ে উঠেছিল, সেই সংস্করণে এখন হাবুডুবু খাচ্ছে বাংলাদেশ। ক্রিকেটের সংক্ষিপ্ত সংস্করণে টানা চার ম্যাচ হেরেছেন লিটন দাস-তানজিদ হাসান তামিমরা।
চট্টগ্রামের বীরশ্রেষ্ঠ ফ্লাইট লেফটেন্যান্ট স্টেডিয়ামে গত মাসে বাংলাদেশ তিন ম্যাচের টি-টোয়েন্টি সিরিজে ধবলধোলাই হয়েছিল বাংলাদেশ। এক ম্যাচে ১৫০ রানের লক্ষ্য পেয়েও ব্যাটারদের ব্যর্থতায় সেই ম্যাচ ১৪ রানে হেরেছিল। অথচ সেই সিরিজে আরেক ম্যাচে বাংলাদেশের ১৫২ রানের লক্ষ্য তাড়া করে হেসেখেলে জিতেছিল উইন্ডিজ। বাজে ব্যাটিংয়ের প্রদর্শনী গতকাল দেখা গেছে আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে সিরিজের প্রথম টি-টোয়েন্টিতেও। ১৮২ রানের লক্ষ্য তাড়া করতে নেমে ৯ উইকেটে ১৪২ রানে থেমে যায় স্বাগতিকদের ইনিংস।
টি-টোয়েন্টিতে বর্তমানে ২০০ বা তার বেশি রান তাড়া করে ম্যাচ জেতার ঘটনা এখন স্বাভাবিক হলেও বাংলাদেশ গতকাল ২০০-এর কম লক্ষ্য পেয়ে হেরেছে ৩৯ রানে। হৃদয়ের মতে সামর্থ্য থাকলেও মানসিকতার দিক থেকে অনেক পিছিয়ে বাংলাদেশ ক্রিকেট দল। চট্টগ্রামে প্রথম টি-টোয়েন্টিতে ৩৯ রানে হারের পর গতকাল সংবাদ সম্মেলনে হৃদয় বলেন, ‘এমন না যে আমরা করতে পারি না। ২০০ রান করেছি। ২০০ রান তাড়া করে ম্যাচ জিতেছি। এটা মানসিকতার সমস্যা। যদি মানসিকতা ঠিক থাকে এবং সেটা সঠিকভাবে কাজে লাগাতে পারি, তাহলে কঠিন হবে না।’
টি-টোয়েন্টিতে একমাত্র ২০০ রান তাড়া করে বাংলাদেশ জিতেছে ২০১৮ নিদহাস ট্রফিতে। কলম্বোর প্রেমাদাসায় শ্রীলঙ্কার দেওয়া ২১৫ রানের লক্ষ্যে নেমে ১৯.৪ ওভারে ৫ উইকেটে ২১৫ রান করেছে বাংলাদেশ। টি-টোয়েন্টিতে এটাই বাংলাদেশের সর্বোচ্চ স্কোর। ক্রিকেটের সংক্ষিপ্ত সংস্করণে এখন পর্যন্ত সাতবার ২০০ পেরিয়েছে এশিয়ার এই দল। অথচ গতকাল আয়ারল্যান্ডের দেওয়া ১৮২ রান তাড়া করতে নেমে ১২.৫ ওভারে ৮ উইকেটে ৭৪ রানে পরিণত হয় বাংলাদেশ। স্বাগতিকেরা যে ১৪২ রান করেছে, সেটা সম্ভব হয়েছে হৃদয়ের ৫০ বলে ৮৩ রানের ইনিংসের কারণে।
দ্রুতই বাংলাদেশ ব্যাটিং সমস্যা কাটিয়ে উঠবে বলে মনে করেন হৃদয়। ২৪ বছর বয়সী এই মিডল অর্ডার ব্যাটার বলেন, ‘১৮০ রানের বেশি যখন স্কোরবোর্ডে থাকে, তখন বড় শট খেলতেই হবে। মাত্র বললাম যে আমরা ঠিকমতো পরিকল্পনা কাজে লাগাতে পারিনি। ১৮০-২০০ রান আমরা নিয়মিত তাড়া করি না। আমাদের অনেক ক্রিকেটার এসবের সঙ্গে অভ্যস্ত। আশা করি, আমরা এই সমস্যা কাটিয়ে উঠব ইনশা আল্লাহ্ বড় রান তাড়া করে জিতব।’
পাওয়ার প্লের সুবিধা কাজে লাগিয়ে যেভাবে বিধ্বংসী শুরুর কথা, বাংলাদেশ তার ধারেকাছেও ছিল না। প্রথম ৬ ওভার শেষে লিটন দাসের নেতৃত্বাধীন বাংলাদেশ ৪ উইকেটে করেছে ২০ রান। তাতেই কি আয়ারল্যান্ড ম্যাচ জয়ের পথে অনেকটা এগিয়ে গেছে—এমনটার সঙ্গে একমত নন লরকান টাকার। বাংলাদেশকে ৩৯ রানে হারানোর পর সংবাদ সম্মেলনে আয়ারল্যান্ডের এই উইকেটরক্ষক ব্যাটার বলেন, ‘এমনটা হয়তো না। (পাওয়ারপ্লেতেই ৪ উইকেট হারিয়ে বাংলাদেশের হেরে যাওয়া)। তবে পাওয়ার প্লেতে ৪ উইকেট হারিয়ে খুব বেশি দল জিততে পারে না। বাংলাদেশকে দীর্ঘ সময় ধরে চাপে রাখতে চেয়েছি। এভাবেই সবাই সফল হয়েছে।’
৪ ওভারে ১৩ রানে ৪ উইকেট নিয়ে ম্যাচসেরা হয়েছেন আয়ারল্যান্ডের বাঁহাতি স্পিনার ম্যাথু হামফ্রিস। হামফ্রিসকে প্রশংসায় ভাসিয়ে সংবাদ সম্মেলনে টাকার বলেন, ‘হামফ্রিস দারুণ বোলিং করেছে। লাইন-লেংথ ঠিক রেখেছে। তার স্পেলটা দারুণ ছিল। সব মিলিয়ে দুর্দান্ত বোলিং করেছে।’
শেষের দিকে মুড়ি-মুড়কির মতো ক্যাচ ফেলায় আয়ারল্যান্ড বড় ব্যবধানে জিততে পারেনি। ব্যক্তিগত ২ ও ৪ রানে দুইবার জীবন পাওয়া শরীফুল ইসলাম করেছেন ১২ রান। তাওহীদ হৃদয়ের স্কোর যখন ৬৮, তখন তাঁর ক্যাচ ফেলেছে আয়ারল্যান্ড। মোস্তাফিজুর রহমান যেখানে রানের খাতা খোলার আগে আউট হতে পারতেন, তিনি ২ রানে অপরাজিত থেকেছেন।
চট্টগ্রামে গত মাসে ওয়েস্ট ইন্ডিজের কাছে টি-টোয়েন্টি সিরিজে ৩-০ ব্যবধানে ধবলধোলাই হওয়ার পর বাংলাদেশ এখন আয়ারল্যান্ডের কাছেও সিরিজ হারের শঙ্কায়। লিটন দাসের নেতৃত্বাধীন বাংলাদেশ নামবে সিরিজ বাঁচানোর লড়াইংয়ে। আগামীকাল সিরিজের দ্বিতীয় টি-টোয়েন্টিতে মুখোমুখি হবে বাংলাদেশ-আয়ারল্যান্ড। তৃতীয় টি-টোয়েন্টি হবে ২ ডিসেম্বর। দুটি ম্যাচই হবে চট্টগ্রামে।

ইতিহাস নিজেই নিজের পুনরাবৃত্তি ঘটায়—বহুল প্রচলিত প্রবাদের বেশির ভাগ সময় বাস্তব প্রতিফলন দেখা গেলেও অনেক সময় হয়ে ওঠে না। খেলার মাঠে এটা নিয়ে অনিশ্চয়তা থাকে সবচেয়ে বেশি। বিশেষ করে ক্রিকেটে যেকোনো সময় ম্যাচের মোড় ঘুরে যেতে পারে।
২৮ মিনিট আগে
বাফুফের অধীনে গত জুনে ঢাকায় ট্রায়াল দিতে এসেছিলেন যুক্তরাষ্ট্রপ্রবাসী বীতশোক চাকমা। বাফুফের কাছ থেকে কোনো সবুজসংকেত না পাওয়ায় ফিরে যান অনিশ্চয়তা নিয়ে। দেশের ফুটবলপ্রেমীদের নজর এড়ায়নি তাঁর দক্ষতা। বরাবরই সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমের আলোচনায় ছিলেন প্রাসঙ্গিক।
১ ঘণ্টা আগে
আর মাত্র ছয় মাসের অপেক্ষা। এরপরই বিশ্বকাপের উন্মাদনায় মেতে উঠবে ফুটবলপ্রেমীরা। অবশ্য ছক কষা শুরু আজ থেকেই। কারণ, বাংলাদেশ সময় রাত ১১টায় ওয়াশিংটনের কেনেডি সেন্টারে হবে ২০২৬ বিশ্বকাপের ড্র অনুষ্ঠান। কারা কোন গ্রুপে জানা যাবে...
২ ঘণ্টা আগে
২০২৬ আইপিএলের নিলাম হতে আর দুই সপ্তাহও বাকি নেই। তার আগে কোন ক্রিকেটারের ভিত্তিমূল্য কত, সেটা জানা গেছে। কিন্তু অস্ট্রেলিয়ার তারকা ক্রিকেটার জশ ইংলিস যে আরও এক ধাপ এগিয়ে। নিলামের আগেই জানা গেল, আগামী আইপিএলে কয়টি ম্যাচ তিনি খেলতে যাচ্ছেন।
২ ঘণ্টা আগেক্রীড়া ডেস্ক

ইতিহাস নিজেই নিজের পুনরাবৃত্তি ঘটায়—বহুল প্রচলিত প্রবাদের বেশির ভাগ সময় বাস্তব প্রতিফলন দেখা গেলেও অনেক সময় হয়ে ওঠে না। খেলার মাঠে এটা নিয়ে অনিশ্চয়তা থাকে সবচেয়ে বেশি। বিশেষ করে ক্রিকেটে যেকোনো সময় ম্যাচের মোড় ঘুরে যেতে পারে।
টেস্ট ইতিহাসে চতুর্থ ইনিংসে সর্বোচ্চ ৪১৮ রান তাড়া করে জয়ের কীর্তি এখনো ওয়েস্ট ইন্ডিজের দখলে। ২০০৩ সালে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে ক্যারিবীয়রা এই রান তাড়া করে জিতেছিল। ২২ বছরে এর চেয়ে বড় লক্ষ্য বারবার চতুর্থ ইনিংসে দলগুলোর সামনে এসেছিল। কিন্তু কেউই সফল হয়নি। ক্রাইস্টচার্চে সিরিজের প্রথম টেস্টে ওয়েস্ট ইন্ডিজের সামনে এখন সেই ইতিহাস নতুন করে লেখার সম্ভাবনা তৈরি হয়েছে। ৫৩১ রানের লক্ষ্যে নেমে দ্বিতীয় ইনিংসে ৭৪ ওভারে ৪ উইকেটে ২১২ রানে আজ চতুর্থ দিনের খেলা শেষ করেছে। শাই হোপ আগামীকাল শেষ দিনে ১১৬ রানে ব্যাটিং করবেন। জাস্টিন গ্রিভস অপরাজিত ৫৫ রানে।
দ্বিতীয় ইনিংসে ৯৫ ওভারে ৪ উইকেটে ৪১৭ রানে আজ চতুর্থ দিনের খেলা শুরু করে নিউজিল্যান্ড। এই দিনে ৪ উইকেট হারিয়ে ৪৯ রান যোগ করেছে কিউইরা। ১০৯তম ওভারের শেষ বলে জ্যাকব ডাভিকে (১০) কট এন্ড বোল্ড করেন কেমার রোচ। ডাফি আউট হওয়ার পর ১০৯ ওভারে ৮ উইকেটে ৪৬৬ রান হওয়ার পর দ্বিতীয় ইনিংস ঘোষণা করে কিউইরা। ওয়েস্ট ইন্ডিজের রোচ ৭৮ রানে নিয়েছেন ৫ উইকেট। টেস্টে এই নিয়ে ইনিংসে ১২ বার ৫ উইকেট নিয়েছেন ক্যারিবীয় এই পেসার।
নিউজিল্যান্ডের দ্বিতীয় ইনিংসে সর্বোচ্চ ১৭৬ রান করেন রাচীন রবীন্দ্র। দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ১৪৫ রান আসে অধিনায়ক টম লাথামের ব্যাট থেকে। ৬৪ রান লিড যোগ হওয়ায় কিউইদের রান হয়েছে ৫৩০। ৫৩১ রানের লক্ষ্যে নেমে নিয়মিত বিরতিতে উইকেট হারাতে থাকা ওয়েস্ট ইন্ডিজের স্কোর হয়ে যায় ২৮.৩ ওভারে ৪ উইকেটে ৭২ রান। যেভাবে মুড়ি-মুড়কির মতো উইকেট পড়ছিল, তাতে আজই সফরকারীদের অলআউট হওয়ার শঙ্কা ছিল। তখনই প্রতিরোধ গড়েন শাই হোপ ও জাস্টিন গ্রিভস। পঞ্চম উইকেটে ২৭৫ বলে ১৪০ রানের অবিচ্ছেদ্য জুটি গড়েন তাঁরা (হোপ-গ্রিভস)। জুটির ৫০.৯১ স্ট্রাইকরেটই বলে দেয়, প্রথাগত টেস্ট মেজাজে খেলে ইতিহাস গড়ার পথেই তারা এগোচ্ছে।
টেস্ট ক্যারিয়ারের চতুর্থ টেস্ট সেঞ্চুরি তুলতে হোপ খেলেছেন ১৩৯ বল। তিন অঙ্ক ছোঁয়ার পর তিনি খেলতে থাকেন ধীরস্থির গতিতে। আজ চতুর্থ দিনের খেলা যখন শেষ করেছেন, তখন তাঁর নামের পাশে স্কোর ১৮৩ বলে ১১৬ রান। তাঁর সঙ্গী গ্রিভস টেস্ট ক্যারিয়ারের দ্বিতীয় ফিফটি করেছেন। ১৪৩ বলে ১৬ চারে করেছেন ৫৫ রান। নিউজিল্যান্ডের জ্যাকব ডাফি নিয়েছেন ২ উইকেট। একটি করে উইকেট নিয়েছেন মাইকেল ব্রেসওয়েল ও ম্যাট হেনরি। ডাফি এর আগে প্রথম ইনিংসে নিয়েছেন ৫ উইকেট। তাঁর আগুনে বোলিংয়ে ওয়েস্ট ইন্ডিজ প্রথম ইনিংসে ১৬৭ রানে গুটিয়ে গিয়েছিল। টস হেরে আগে ব্যাটিং পাওয়া নিউজিল্যান্ড প্রথম ইনিংসে সব উইকেট হারিয়ে করেছিল ২৩১ রান।

ইতিহাস নিজেই নিজের পুনরাবৃত্তি ঘটায়—বহুল প্রচলিত প্রবাদের বেশির ভাগ সময় বাস্তব প্রতিফলন দেখা গেলেও অনেক সময় হয়ে ওঠে না। খেলার মাঠে এটা নিয়ে অনিশ্চয়তা থাকে সবচেয়ে বেশি। বিশেষ করে ক্রিকেটে যেকোনো সময় ম্যাচের মোড় ঘুরে যেতে পারে।
টেস্ট ইতিহাসে চতুর্থ ইনিংসে সর্বোচ্চ ৪১৮ রান তাড়া করে জয়ের কীর্তি এখনো ওয়েস্ট ইন্ডিজের দখলে। ২০০৩ সালে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে ক্যারিবীয়রা এই রান তাড়া করে জিতেছিল। ২২ বছরে এর চেয়ে বড় লক্ষ্য বারবার চতুর্থ ইনিংসে দলগুলোর সামনে এসেছিল। কিন্তু কেউই সফল হয়নি। ক্রাইস্টচার্চে সিরিজের প্রথম টেস্টে ওয়েস্ট ইন্ডিজের সামনে এখন সেই ইতিহাস নতুন করে লেখার সম্ভাবনা তৈরি হয়েছে। ৫৩১ রানের লক্ষ্যে নেমে দ্বিতীয় ইনিংসে ৭৪ ওভারে ৪ উইকেটে ২১২ রানে আজ চতুর্থ দিনের খেলা শেষ করেছে। শাই হোপ আগামীকাল শেষ দিনে ১১৬ রানে ব্যাটিং করবেন। জাস্টিন গ্রিভস অপরাজিত ৫৫ রানে।
দ্বিতীয় ইনিংসে ৯৫ ওভারে ৪ উইকেটে ৪১৭ রানে আজ চতুর্থ দিনের খেলা শুরু করে নিউজিল্যান্ড। এই দিনে ৪ উইকেট হারিয়ে ৪৯ রান যোগ করেছে কিউইরা। ১০৯তম ওভারের শেষ বলে জ্যাকব ডাভিকে (১০) কট এন্ড বোল্ড করেন কেমার রোচ। ডাফি আউট হওয়ার পর ১০৯ ওভারে ৮ উইকেটে ৪৬৬ রান হওয়ার পর দ্বিতীয় ইনিংস ঘোষণা করে কিউইরা। ওয়েস্ট ইন্ডিজের রোচ ৭৮ রানে নিয়েছেন ৫ উইকেট। টেস্টে এই নিয়ে ইনিংসে ১২ বার ৫ উইকেট নিয়েছেন ক্যারিবীয় এই পেসার।
নিউজিল্যান্ডের দ্বিতীয় ইনিংসে সর্বোচ্চ ১৭৬ রান করেন রাচীন রবীন্দ্র। দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ১৪৫ রান আসে অধিনায়ক টম লাথামের ব্যাট থেকে। ৬৪ রান লিড যোগ হওয়ায় কিউইদের রান হয়েছে ৫৩০। ৫৩১ রানের লক্ষ্যে নেমে নিয়মিত বিরতিতে উইকেট হারাতে থাকা ওয়েস্ট ইন্ডিজের স্কোর হয়ে যায় ২৮.৩ ওভারে ৪ উইকেটে ৭২ রান। যেভাবে মুড়ি-মুড়কির মতো উইকেট পড়ছিল, তাতে আজই সফরকারীদের অলআউট হওয়ার শঙ্কা ছিল। তখনই প্রতিরোধ গড়েন শাই হোপ ও জাস্টিন গ্রিভস। পঞ্চম উইকেটে ২৭৫ বলে ১৪০ রানের অবিচ্ছেদ্য জুটি গড়েন তাঁরা (হোপ-গ্রিভস)। জুটির ৫০.৯১ স্ট্রাইকরেটই বলে দেয়, প্রথাগত টেস্ট মেজাজে খেলে ইতিহাস গড়ার পথেই তারা এগোচ্ছে।
টেস্ট ক্যারিয়ারের চতুর্থ টেস্ট সেঞ্চুরি তুলতে হোপ খেলেছেন ১৩৯ বল। তিন অঙ্ক ছোঁয়ার পর তিনি খেলতে থাকেন ধীরস্থির গতিতে। আজ চতুর্থ দিনের খেলা যখন শেষ করেছেন, তখন তাঁর নামের পাশে স্কোর ১৮৩ বলে ১১৬ রান। তাঁর সঙ্গী গ্রিভস টেস্ট ক্যারিয়ারের দ্বিতীয় ফিফটি করেছেন। ১৪৩ বলে ১৬ চারে করেছেন ৫৫ রান। নিউজিল্যান্ডের জ্যাকব ডাফি নিয়েছেন ২ উইকেট। একটি করে উইকেট নিয়েছেন মাইকেল ব্রেসওয়েল ও ম্যাট হেনরি। ডাফি এর আগে প্রথম ইনিংসে নিয়েছেন ৫ উইকেট। তাঁর আগুনে বোলিংয়ে ওয়েস্ট ইন্ডিজ প্রথম ইনিংসে ১৬৭ রানে গুটিয়ে গিয়েছিল। টস হেরে আগে ব্যাটিং পাওয়া নিউজিল্যান্ড প্রথম ইনিংসে সব উইকেট হারিয়ে করেছিল ২৩১ রান।

শ্রীলঙ্কা, পাকিস্তান, নেদারল্যান্ডস, আফগানিস্তান—টানা চার সিরিজ জিতে টি-টোয়েন্টিতে রীতিমতো উড়ছিল বাংলাদেশ। যে সংস্করণ হঠাৎ ‘প্রিয়’ হয়ে উঠেছিল, সেই সংস্করণে এখন হাবুডুবু খাচ্ছে বাংলাদেশ। ক্রিকেটের সংক্ষিপ্ত সংস্করণে টানা চার ম্যাচ হেরেছেন লিটন দাস-তানজিদ হাসান তামিমরা।
৭ দিন আগে
বাফুফের অধীনে গত জুনে ঢাকায় ট্রায়াল দিতে এসেছিলেন যুক্তরাষ্ট্রপ্রবাসী বীতশোক চাকমা। বাফুফের কাছ থেকে কোনো সবুজসংকেত না পাওয়ায় ফিরে যান অনিশ্চয়তা নিয়ে। দেশের ফুটবলপ্রেমীদের নজর এড়ায়নি তাঁর দক্ষতা। বরাবরই সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমের আলোচনায় ছিলেন প্রাসঙ্গিক।
১ ঘণ্টা আগে
আর মাত্র ছয় মাসের অপেক্ষা। এরপরই বিশ্বকাপের উন্মাদনায় মেতে উঠবে ফুটবলপ্রেমীরা। অবশ্য ছক কষা শুরু আজ থেকেই। কারণ, বাংলাদেশ সময় রাত ১১টায় ওয়াশিংটনের কেনেডি সেন্টারে হবে ২০২৬ বিশ্বকাপের ড্র অনুষ্ঠান। কারা কোন গ্রুপে জানা যাবে...
২ ঘণ্টা আগে
২০২৬ আইপিএলের নিলাম হতে আর দুই সপ্তাহও বাকি নেই। তার আগে কোন ক্রিকেটারের ভিত্তিমূল্য কত, সেটা জানা গেছে। কিন্তু অস্ট্রেলিয়ার তারকা ক্রিকেটার জশ ইংলিস যে আরও এক ধাপ এগিয়ে। নিলামের আগেই জানা গেল, আগামী আইপিএলে কয়টি ম্যাচ তিনি খেলতে যাচ্ছেন।
২ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

বাফুফের অধীনে গত জুনে ঢাকায় ট্রায়াল দিতে এসেছিলেন যুক্তরাষ্ট্রপ্রবাসী বীতশোক চাকমা। বাফুফের কাছ থেকে কোনো সবুজসংকেত না পাওয়ায় ফিরে যান অনিশ্চয়তা নিয়ে। দেশের ফুটবলপ্রেমীদের নজর এড়ায়নি তাঁর দক্ষতা। বরাবরই সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমের আলোচনায় ছিলেন প্রাসঙ্গিক।
ছয় মাসের ব্যবধানে ঢাকায় আবারও পা পড়ল বীতশোকের। শুধু তিনি নন, বেসরকারি উদ্যোগে আয়োজিত ‘লাতিন বাংলা সুপার কাপ’ খেলতে এসেছেন ইংল্যান্ডপ্রবাসী কাসপার হক, ইব্রাহীম নাওয়াজ ও অস্ট্রেলিয়াপ্রবাসী ইশান মালিক। সবার কাছে এবারের মঞ্চটি নিজেদের জাত চেনানোর।
ব্রাজিলের সাও পাওলো শহরের তৃতীয় সারির ক্লাব সাও বার্নার্দো ও আর্জেন্টিনার অপেশাদার ক্লাব আতলেতিকো চার্লোনকে নিয়ে টুর্নামেন্ট আয়োজন করছে দেশের একটি করপোরেট প্রতিষ্ঠান। টুর্নামেন্টে বাংলাদেশ দলের নাম দেওয়া হয়েছে ‘রেড-গ্রিন ফিউচার স্টার’। এই দলের হয়েই খেলবেন বীতশোক-কাসপার। জাতীয় স্টেডিয়ামে আজ সন্ধ্যা ৭টায় সাও বার্নার্দোর বিপক্ষে খেলবে রেড গ্রিন ফিউচার স্টার।
গতকাল সংবাদ সম্মেলনে বীতশোক বলেন, ‘এই টুর্নামেন্ট নিয়ে আমি খুব রোমাঞ্চিত। আশা করি, ব্রাজিল ও আর্জেন্টিনার সঙ্গে আমরা ভালো খেলা উপহার দিতে পারব। আমরা আমাদের সেরাটা দেওয়ার চেষ্টা করব দুই ম্যাচে। ম্যাচ সহজ হবে না, তবে আশা করছি ভালো কিছু উপহার দিতে পারব।’
রেড-গ্রিন ফিউচার স্টারের কোচ এস এম ইমরুল বলেন, ‘ব্রাজিল ও আর্জেন্টিনার এই দল দুটি সম্পর্কে আমরা তেমন কিছুই জানি না। তবে লাতিন ফুটবলের সঙ্গে পরিচয় হতে আমাদের ফুটবলারদের জন্য এটি দারুণ একটা সুযোগ।’

বাফুফের অধীনে গত জুনে ঢাকায় ট্রায়াল দিতে এসেছিলেন যুক্তরাষ্ট্রপ্রবাসী বীতশোক চাকমা। বাফুফের কাছ থেকে কোনো সবুজসংকেত না পাওয়ায় ফিরে যান অনিশ্চয়তা নিয়ে। দেশের ফুটবলপ্রেমীদের নজর এড়ায়নি তাঁর দক্ষতা। বরাবরই সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমের আলোচনায় ছিলেন প্রাসঙ্গিক।
ছয় মাসের ব্যবধানে ঢাকায় আবারও পা পড়ল বীতশোকের। শুধু তিনি নন, বেসরকারি উদ্যোগে আয়োজিত ‘লাতিন বাংলা সুপার কাপ’ খেলতে এসেছেন ইংল্যান্ডপ্রবাসী কাসপার হক, ইব্রাহীম নাওয়াজ ও অস্ট্রেলিয়াপ্রবাসী ইশান মালিক। সবার কাছে এবারের মঞ্চটি নিজেদের জাত চেনানোর।
ব্রাজিলের সাও পাওলো শহরের তৃতীয় সারির ক্লাব সাও বার্নার্দো ও আর্জেন্টিনার অপেশাদার ক্লাব আতলেতিকো চার্লোনকে নিয়ে টুর্নামেন্ট আয়োজন করছে দেশের একটি করপোরেট প্রতিষ্ঠান। টুর্নামেন্টে বাংলাদেশ দলের নাম দেওয়া হয়েছে ‘রেড-গ্রিন ফিউচার স্টার’। এই দলের হয়েই খেলবেন বীতশোক-কাসপার। জাতীয় স্টেডিয়ামে আজ সন্ধ্যা ৭টায় সাও বার্নার্দোর বিপক্ষে খেলবে রেড গ্রিন ফিউচার স্টার।
গতকাল সংবাদ সম্মেলনে বীতশোক বলেন, ‘এই টুর্নামেন্ট নিয়ে আমি খুব রোমাঞ্চিত। আশা করি, ব্রাজিল ও আর্জেন্টিনার সঙ্গে আমরা ভালো খেলা উপহার দিতে পারব। আমরা আমাদের সেরাটা দেওয়ার চেষ্টা করব দুই ম্যাচে। ম্যাচ সহজ হবে না, তবে আশা করছি ভালো কিছু উপহার দিতে পারব।’
রেড-গ্রিন ফিউচার স্টারের কোচ এস এম ইমরুল বলেন, ‘ব্রাজিল ও আর্জেন্টিনার এই দল দুটি সম্পর্কে আমরা তেমন কিছুই জানি না। তবে লাতিন ফুটবলের সঙ্গে পরিচয় হতে আমাদের ফুটবলারদের জন্য এটি দারুণ একটা সুযোগ।’

শ্রীলঙ্কা, পাকিস্তান, নেদারল্যান্ডস, আফগানিস্তান—টানা চার সিরিজ জিতে টি-টোয়েন্টিতে রীতিমতো উড়ছিল বাংলাদেশ। যে সংস্করণ হঠাৎ ‘প্রিয়’ হয়ে উঠেছিল, সেই সংস্করণে এখন হাবুডুবু খাচ্ছে বাংলাদেশ। ক্রিকেটের সংক্ষিপ্ত সংস্করণে টানা চার ম্যাচ হেরেছেন লিটন দাস-তানজিদ হাসান তামিমরা।
৭ দিন আগে
ইতিহাস নিজেই নিজের পুনরাবৃত্তি ঘটায়—বহুল প্রচলিত প্রবাদের বেশির ভাগ সময় বাস্তব প্রতিফলন দেখা গেলেও অনেক সময় হয়ে ওঠে না। খেলার মাঠে এটা নিয়ে অনিশ্চয়তা থাকে সবচেয়ে বেশি। বিশেষ করে ক্রিকেটে যেকোনো সময় ম্যাচের মোড় ঘুরে যেতে পারে।
২৮ মিনিট আগে
আর মাত্র ছয় মাসের অপেক্ষা। এরপরই বিশ্বকাপের উন্মাদনায় মেতে উঠবে ফুটবলপ্রেমীরা। অবশ্য ছক কষা শুরু আজ থেকেই। কারণ, বাংলাদেশ সময় রাত ১১টায় ওয়াশিংটনের কেনেডি সেন্টারে হবে ২০২৬ বিশ্বকাপের ড্র অনুষ্ঠান। কারা কোন গ্রুপে জানা যাবে...
২ ঘণ্টা আগে
২০২৬ আইপিএলের নিলাম হতে আর দুই সপ্তাহও বাকি নেই। তার আগে কোন ক্রিকেটারের ভিত্তিমূল্য কত, সেটা জানা গেছে। কিন্তু অস্ট্রেলিয়ার তারকা ক্রিকেটার জশ ইংলিস যে আরও এক ধাপ এগিয়ে। নিলামের আগেই জানা গেল, আগামী আইপিএলে কয়টি ম্যাচ তিনি খেলতে যাচ্ছেন।
২ ঘণ্টা আগেক্রীড়া ডেস্ক

আর মাত্র ছয় মাসের অপেক্ষা। এরপরই বিশ্বকাপের উন্মাদনায় মেতে উঠবে ফুটবলপ্রেমীরা। অবশ্য ছক কষা শুরু আজ থেকেই। কারণ, বাংলাদেশ সময় রাত ১১টায় ওয়াশিংটনের কেনেডি সেন্টারে হবে ২০২৬ বিশ্বকাপের ড্র অনুষ্ঠান। কারা কোন গ্রুপে জানা যাবে সেখানে—
বিশ্বকাপের ফরম্যাট
প্রথমবারের মতো ৪৮ দল নিয়ে ফুটবল বিশ্বকাপ হতে যাচ্ছে এবার। গ্রুপ সংখ্যাও ৮ থেকে পরিণত হয়েছে ১২টিতে। প্রতি গ্রুপে থাকছে চারটি করে দল। গ্রুপ চ্যাম্পিয়ন ও রানার্সআপ দল সরাসরি জায়গা করে নেবে শেষ ৩২ রাউন্ডে। তৃতীয় হওয়া সেরা আট দলেরও শেষ ৩২ রাউন্ডে খেলার সুযোগ থাকবে। সেখান থেকে ধাপে ধাপে হবে শেষ ষোলো, কোয়ার্টার ফাইনাল, সেমিফাইনাল ও ফাইনাল।
যেভাবে হবে ড্র
প্লে-অফে যারা
আন্তর্মহাদেশীয় প্লে-অফ থেকে দুটি ও ইউরোপীয় প্লে-অফ থেকে উঠে আসবে চার দল। নিউ ক্যালিদোনিয়া-জ্যামাইকা ও বলিভিয়া-সুরিনাম মধ্যকার জয়ী দল আন্তর্মহাদেশীয় ফাইনালে খেলবে যথাক্রমে কঙ্গো ডি আর ও ইরাকের বিপক্ষে। ইউরোপিয়ান প্লে-অফে রয়েছে ইতালি-উত্তর আয়ারল্যান্ড, ওয়েলদ-বসনিয়া অ্যান্ড হার্জেগোভিনা, ইউক্রেন-সুইডেন, পোল্যান্ড-আলবেনিয়া, তুরস্ক-রোমানিয়া, স্লোভাকিয়া-কসোভো, ডেনমার্ক-উত্তর মেসিডোনিয়া, চেক প্রজাতন্ত্র ও আয়ারল্যান্ড। আগামী বছরের মার্চে হবে প্লে-অফ।
ড্র ব্যবস্থাপনায় থাকছেন যাঁরা
ড্র পরিচালনা করবেন ইংলিশ কিংবদন্তি ডিফেন্ডার রিও ফার্ডিনান্ড। সহপরিচালক হিসেবে থাকবেন সামান্থা জনসন। পরিচালনায় সহযোগিতা করবেন ন্যাশনাল ফুটবল লিগের সাতবারের সুপার বোলজয়ী টম ব্রেডি, ন্যাশনাল হকি লিগের হল অব ফেমার ওয়েইন গ্রেটস্কি, বেসবলের সাতবারের অল-স্টার অ্যারন জাজ ও এনবিএর চারবারের চ্যাম্পিয়ন শাকিল ও’নিল। লালগালিচার অনুষ্ঠান সঞ্চালনা করবেন এলি ম্যানিং।
পটবিন্যাস
পট ১: কানাডা, মেক্সিকো, যুক্তরাষ্ট্র, স্পেন, আর্জেন্টিনা, ফ্রান্স, ইংল্যান্ড, পর্তুগাল, নেদারল্যান্ডস, বেলজিয়াম ও জার্মানি।
পট ২: ক্রোয়েশিয়া, মরক্কো, কলম্বিয়া, উরুগুয়ে, সুইজারল্যান্ড, জাপান, সেনেগাল, ইরান, দক্ষিণ কোরিয়া, ইকুয়েডর, অস্ট্রিয়া ও অস্ট্রেলিয়া।
পট ৩: নরওয়ে, পানামা, মিসর, আলজেরিয়া, স্কটল্যান্ড, প্যারাগুয়ে, তিউনিসিয়া, আইভরি কোস্ট, উজবেকিস্তান, কাতার, সৌদি আরব ও দক্ষিণ আফ্রিকা।
পট ৪: জর্ডান, কেপ ভার্দে, ঘানা, কুরাসাও, হাইতি, নিউজিল্যান্ড, ইউরোপিয়ান প্লে-অফ থেকে ৪ দল ও আন্তর্মহাদেশীয় প্লে-অফ থেকে ২ দল।

আর মাত্র ছয় মাসের অপেক্ষা। এরপরই বিশ্বকাপের উন্মাদনায় মেতে উঠবে ফুটবলপ্রেমীরা। অবশ্য ছক কষা শুরু আজ থেকেই। কারণ, বাংলাদেশ সময় রাত ১১টায় ওয়াশিংটনের কেনেডি সেন্টারে হবে ২০২৬ বিশ্বকাপের ড্র অনুষ্ঠান। কারা কোন গ্রুপে জানা যাবে সেখানে—
বিশ্বকাপের ফরম্যাট
প্রথমবারের মতো ৪৮ দল নিয়ে ফুটবল বিশ্বকাপ হতে যাচ্ছে এবার। গ্রুপ সংখ্যাও ৮ থেকে পরিণত হয়েছে ১২টিতে। প্রতি গ্রুপে থাকছে চারটি করে দল। গ্রুপ চ্যাম্পিয়ন ও রানার্সআপ দল সরাসরি জায়গা করে নেবে শেষ ৩২ রাউন্ডে। তৃতীয় হওয়া সেরা আট দলেরও শেষ ৩২ রাউন্ডে খেলার সুযোগ থাকবে। সেখান থেকে ধাপে ধাপে হবে শেষ ষোলো, কোয়ার্টার ফাইনাল, সেমিফাইনাল ও ফাইনাল।
যেভাবে হবে ড্র
প্লে-অফে যারা
আন্তর্মহাদেশীয় প্লে-অফ থেকে দুটি ও ইউরোপীয় প্লে-অফ থেকে উঠে আসবে চার দল। নিউ ক্যালিদোনিয়া-জ্যামাইকা ও বলিভিয়া-সুরিনাম মধ্যকার জয়ী দল আন্তর্মহাদেশীয় ফাইনালে খেলবে যথাক্রমে কঙ্গো ডি আর ও ইরাকের বিপক্ষে। ইউরোপিয়ান প্লে-অফে রয়েছে ইতালি-উত্তর আয়ারল্যান্ড, ওয়েলদ-বসনিয়া অ্যান্ড হার্জেগোভিনা, ইউক্রেন-সুইডেন, পোল্যান্ড-আলবেনিয়া, তুরস্ক-রোমানিয়া, স্লোভাকিয়া-কসোভো, ডেনমার্ক-উত্তর মেসিডোনিয়া, চেক প্রজাতন্ত্র ও আয়ারল্যান্ড। আগামী বছরের মার্চে হবে প্লে-অফ।
ড্র ব্যবস্থাপনায় থাকছেন যাঁরা
ড্র পরিচালনা করবেন ইংলিশ কিংবদন্তি ডিফেন্ডার রিও ফার্ডিনান্ড। সহপরিচালক হিসেবে থাকবেন সামান্থা জনসন। পরিচালনায় সহযোগিতা করবেন ন্যাশনাল ফুটবল লিগের সাতবারের সুপার বোলজয়ী টম ব্রেডি, ন্যাশনাল হকি লিগের হল অব ফেমার ওয়েইন গ্রেটস্কি, বেসবলের সাতবারের অল-স্টার অ্যারন জাজ ও এনবিএর চারবারের চ্যাম্পিয়ন শাকিল ও’নিল। লালগালিচার অনুষ্ঠান সঞ্চালনা করবেন এলি ম্যানিং।
পটবিন্যাস
পট ১: কানাডা, মেক্সিকো, যুক্তরাষ্ট্র, স্পেন, আর্জেন্টিনা, ফ্রান্স, ইংল্যান্ড, পর্তুগাল, নেদারল্যান্ডস, বেলজিয়াম ও জার্মানি।
পট ২: ক্রোয়েশিয়া, মরক্কো, কলম্বিয়া, উরুগুয়ে, সুইজারল্যান্ড, জাপান, সেনেগাল, ইরান, দক্ষিণ কোরিয়া, ইকুয়েডর, অস্ট্রিয়া ও অস্ট্রেলিয়া।
পট ৩: নরওয়ে, পানামা, মিসর, আলজেরিয়া, স্কটল্যান্ড, প্যারাগুয়ে, তিউনিসিয়া, আইভরি কোস্ট, উজবেকিস্তান, কাতার, সৌদি আরব ও দক্ষিণ আফ্রিকা।
পট ৪: জর্ডান, কেপ ভার্দে, ঘানা, কুরাসাও, হাইতি, নিউজিল্যান্ড, ইউরোপিয়ান প্লে-অফ থেকে ৪ দল ও আন্তর্মহাদেশীয় প্লে-অফ থেকে ২ দল।

শ্রীলঙ্কা, পাকিস্তান, নেদারল্যান্ডস, আফগানিস্তান—টানা চার সিরিজ জিতে টি-টোয়েন্টিতে রীতিমতো উড়ছিল বাংলাদেশ। যে সংস্করণ হঠাৎ ‘প্রিয়’ হয়ে উঠেছিল, সেই সংস্করণে এখন হাবুডুবু খাচ্ছে বাংলাদেশ। ক্রিকেটের সংক্ষিপ্ত সংস্করণে টানা চার ম্যাচ হেরেছেন লিটন দাস-তানজিদ হাসান তামিমরা।
৭ দিন আগে
ইতিহাস নিজেই নিজের পুনরাবৃত্তি ঘটায়—বহুল প্রচলিত প্রবাদের বেশির ভাগ সময় বাস্তব প্রতিফলন দেখা গেলেও অনেক সময় হয়ে ওঠে না। খেলার মাঠে এটা নিয়ে অনিশ্চয়তা থাকে সবচেয়ে বেশি। বিশেষ করে ক্রিকেটে যেকোনো সময় ম্যাচের মোড় ঘুরে যেতে পারে।
২৮ মিনিট আগে
বাফুফের অধীনে গত জুনে ঢাকায় ট্রায়াল দিতে এসেছিলেন যুক্তরাষ্ট্রপ্রবাসী বীতশোক চাকমা। বাফুফের কাছ থেকে কোনো সবুজসংকেত না পাওয়ায় ফিরে যান অনিশ্চয়তা নিয়ে। দেশের ফুটবলপ্রেমীদের নজর এড়ায়নি তাঁর দক্ষতা। বরাবরই সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমের আলোচনায় ছিলেন প্রাসঙ্গিক।
১ ঘণ্টা আগে
২০২৬ আইপিএলের নিলাম হতে আর দুই সপ্তাহও বাকি নেই। তার আগে কোন ক্রিকেটারের ভিত্তিমূল্য কত, সেটা জানা গেছে। কিন্তু অস্ট্রেলিয়ার তারকা ক্রিকেটার জশ ইংলিস যে আরও এক ধাপ এগিয়ে। নিলামের আগেই জানা গেল, আগামী আইপিএলে কয়টি ম্যাচ তিনি খেলতে যাচ্ছেন।
২ ঘণ্টা আগেক্রীড়া ডেস্ক

২০২৬ আইপিএলের নিলাম হতে আর দুই সপ্তাহও বাকি নেই। তার আগে কোন ক্রিকেটারের ভিত্তিমূল্য কত, সেটা জানা গেছে। কিন্তু অস্ট্রেলিয়ার তারকা ক্রিকেটার জশ ইংলিস যে আরও এক ধাপ এগিয়ে। নিলামের আগেই জানা গেল, আগামী আইপিএলে কয়টি ম্যাচ তিনি খেলতে যাচ্ছেন।
১৩৫৫ ক্রিকেটার আইপিএল নিলামে নাম অন্তর্ভুক্ত করেছে। নিলামে কী হয়, কাকে কোন ফ্র্যাঞ্চাইজি কত দামে কেনে অথবা আদৌ তিনি দল পান কিনা সেটা জানা যাবে ১৬ ডিসেম্বর। তার আগে ক্রিকবাজের গত রাতের এক প্রতিবেদন থেকে জানা গেছে, ২০২৬ আইপিএলে পাঁচ ক্রিকেটারের কে কত ম্যাচ খেলবেন। সেই পাঁচ ক্রিকেটারের একজন ইংলিস ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডকে (বিসিসিআই) জানিয়ে দিয়েছেন, তিনি ১৯তম আইপিএলে ২৫ শতাংশ ম্যাচ খেলতে চান। ২০২২ সাল থেকে শুরু করে ১০ দলের আইপিএলে লিগ পর্বে একটা ফ্র্যাঞ্চাইজি কমপক্ষে ১৪ ম্যাচ খেলার সুযোগ পায়। আগামী আইপিএলেও ঠিক তাই হচ্ছে। সেক্ষেত্রে ভারতের এই ফ্র্যাঞ্চাইজি টুর্নামেন্টে আগামী বছর ইংলিস সর্বোচ্চ চার ম্যাচ খেলছেন।
ইংলিস বর্তমানে চলমান অ্যাশেজে অস্ট্রেলিয়া দলের সঙ্গে আছেন। এদিকে নিলামের আগে বিসিসিআইকে জানিয়ে দেওয়া ক্রিকেটারদের তালিকায় ইংলিসের পাশাপাশি আছেন নিউজিল্যান্ডের অ্যাডাম মিলনে, দক্ষিণ আফ্রিকার রাইলি রুশো এবং আরও দুই অস্ট্রেলিয়ান অ্যাশটন অ্যাগার ও উইলিয়াম সাদারল্যান্ড। মিলনে ৯৫ শতাংশ, রুশো ২০ শতাংশ, অ্যাগার ৬৫ শতাংশ ও সাদারল্যান্ড ৮০ শতাংশ ম্যাচ পরবর্তী আইপিএলে খেলতে যাচ্ছেন। ইংলিসের মতো ২ কোটি রুপি ভিত্তিমূল্যের ক্রিকেটার হলেন অ্যাগার, মিলনে ও রুশো। অস্ট্রেলিয়ার উইলিয়াম সাদারল্যান্ডের ভিত্তিমূল্য ১ কোটি রুপি।
আইপিএলে এখন পর্যন্ত এক মৌসুম খেলেছেন ইংলিস। ২০২৫ আইপিএলে পাঞ্জাব কিংসের হয়ে ১১ ম্যাচে ৩০.৮৮ গড় ও ১৬২.৫৭ স্ট্রাইকরেটে করেছেন ২৭৮ রান। একটা ফিফটিও করেছেন তিনি। তবে তাঁর দুই সতীর্থ অ্যাগার ও সাদারল্যান্ডের এখনো আইপিএল খেলার অভিজ্ঞতা হয়নি। রুশো সবশেষ আইপিএল খেলেছেন ২০২৪ সালে। মিলনে ২০২২ আইপিএলের পর টানা তিন মৌসুম অবিক্রীত ছিলেন। এবারের আইপিএলের নিলামে সর্বোচ্চ ২ কোটি রুপি ভিত্তিমূল্যের তালিকায় আছেন মোস্তাফিজুর রহমানও। সাকিব আল হাসানের ভিত্তিমূল্য ১ কোটি রুপি।
এখন পর্যন্ত আইপিএলের ১৮ মৌসুমের মধ্যে সর্বোচ্চ পাঁচবার করে শিরোপা জিতেছে চেন্নাই সুপার কিংস ও মুম্বাই ইন্ডিয়ানস। কলকাতা নাইট রাইডার্স তিনবার চ্যাম্পিয়ন হয়েছে আইপিএলে। একবার করে আইপিএলে শিরোপা জিতেছে ডেকান চার্জার্স, সানরাইজার্স হায়দরাবাদ, রয়্যাল চ্যালেঞ্জার্স বেঙ্গালুরু, রাজস্থান রয়্যালস ও গুজরাট টাইটান্স। বেঙ্গালুরু সবশেষ ২০২৫ আইপিএলে পাঞ্জাব কিংসকে ৬ রানে হারিয়ে চ্যাম্পিয়ন হয়েছে।

২০২৬ আইপিএলের নিলাম হতে আর দুই সপ্তাহও বাকি নেই। তার আগে কোন ক্রিকেটারের ভিত্তিমূল্য কত, সেটা জানা গেছে। কিন্তু অস্ট্রেলিয়ার তারকা ক্রিকেটার জশ ইংলিস যে আরও এক ধাপ এগিয়ে। নিলামের আগেই জানা গেল, আগামী আইপিএলে কয়টি ম্যাচ তিনি খেলতে যাচ্ছেন।
১৩৫৫ ক্রিকেটার আইপিএল নিলামে নাম অন্তর্ভুক্ত করেছে। নিলামে কী হয়, কাকে কোন ফ্র্যাঞ্চাইজি কত দামে কেনে অথবা আদৌ তিনি দল পান কিনা সেটা জানা যাবে ১৬ ডিসেম্বর। তার আগে ক্রিকবাজের গত রাতের এক প্রতিবেদন থেকে জানা গেছে, ২০২৬ আইপিএলে পাঁচ ক্রিকেটারের কে কত ম্যাচ খেলবেন। সেই পাঁচ ক্রিকেটারের একজন ইংলিস ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডকে (বিসিসিআই) জানিয়ে দিয়েছেন, তিনি ১৯তম আইপিএলে ২৫ শতাংশ ম্যাচ খেলতে চান। ২০২২ সাল থেকে শুরু করে ১০ দলের আইপিএলে লিগ পর্বে একটা ফ্র্যাঞ্চাইজি কমপক্ষে ১৪ ম্যাচ খেলার সুযোগ পায়। আগামী আইপিএলেও ঠিক তাই হচ্ছে। সেক্ষেত্রে ভারতের এই ফ্র্যাঞ্চাইজি টুর্নামেন্টে আগামী বছর ইংলিস সর্বোচ্চ চার ম্যাচ খেলছেন।
ইংলিস বর্তমানে চলমান অ্যাশেজে অস্ট্রেলিয়া দলের সঙ্গে আছেন। এদিকে নিলামের আগে বিসিসিআইকে জানিয়ে দেওয়া ক্রিকেটারদের তালিকায় ইংলিসের পাশাপাশি আছেন নিউজিল্যান্ডের অ্যাডাম মিলনে, দক্ষিণ আফ্রিকার রাইলি রুশো এবং আরও দুই অস্ট্রেলিয়ান অ্যাশটন অ্যাগার ও উইলিয়াম সাদারল্যান্ড। মিলনে ৯৫ শতাংশ, রুশো ২০ শতাংশ, অ্যাগার ৬৫ শতাংশ ও সাদারল্যান্ড ৮০ শতাংশ ম্যাচ পরবর্তী আইপিএলে খেলতে যাচ্ছেন। ইংলিসের মতো ২ কোটি রুপি ভিত্তিমূল্যের ক্রিকেটার হলেন অ্যাগার, মিলনে ও রুশো। অস্ট্রেলিয়ার উইলিয়াম সাদারল্যান্ডের ভিত্তিমূল্য ১ কোটি রুপি।
আইপিএলে এখন পর্যন্ত এক মৌসুম খেলেছেন ইংলিস। ২০২৫ আইপিএলে পাঞ্জাব কিংসের হয়ে ১১ ম্যাচে ৩০.৮৮ গড় ও ১৬২.৫৭ স্ট্রাইকরেটে করেছেন ২৭৮ রান। একটা ফিফটিও করেছেন তিনি। তবে তাঁর দুই সতীর্থ অ্যাগার ও সাদারল্যান্ডের এখনো আইপিএল খেলার অভিজ্ঞতা হয়নি। রুশো সবশেষ আইপিএল খেলেছেন ২০২৪ সালে। মিলনে ২০২২ আইপিএলের পর টানা তিন মৌসুম অবিক্রীত ছিলেন। এবারের আইপিএলের নিলামে সর্বোচ্চ ২ কোটি রুপি ভিত্তিমূল্যের তালিকায় আছেন মোস্তাফিজুর রহমানও। সাকিব আল হাসানের ভিত্তিমূল্য ১ কোটি রুপি।
এখন পর্যন্ত আইপিএলের ১৮ মৌসুমের মধ্যে সর্বোচ্চ পাঁচবার করে শিরোপা জিতেছে চেন্নাই সুপার কিংস ও মুম্বাই ইন্ডিয়ানস। কলকাতা নাইট রাইডার্স তিনবার চ্যাম্পিয়ন হয়েছে আইপিএলে। একবার করে আইপিএলে শিরোপা জিতেছে ডেকান চার্জার্স, সানরাইজার্স হায়দরাবাদ, রয়্যাল চ্যালেঞ্জার্স বেঙ্গালুরু, রাজস্থান রয়্যালস ও গুজরাট টাইটান্স। বেঙ্গালুরু সবশেষ ২০২৫ আইপিএলে পাঞ্জাব কিংসকে ৬ রানে হারিয়ে চ্যাম্পিয়ন হয়েছে।

শ্রীলঙ্কা, পাকিস্তান, নেদারল্যান্ডস, আফগানিস্তান—টানা চার সিরিজ জিতে টি-টোয়েন্টিতে রীতিমতো উড়ছিল বাংলাদেশ। যে সংস্করণ হঠাৎ ‘প্রিয়’ হয়ে উঠেছিল, সেই সংস্করণে এখন হাবুডুবু খাচ্ছে বাংলাদেশ। ক্রিকেটের সংক্ষিপ্ত সংস্করণে টানা চার ম্যাচ হেরেছেন লিটন দাস-তানজিদ হাসান তামিমরা।
৭ দিন আগে
ইতিহাস নিজেই নিজের পুনরাবৃত্তি ঘটায়—বহুল প্রচলিত প্রবাদের বেশির ভাগ সময় বাস্তব প্রতিফলন দেখা গেলেও অনেক সময় হয়ে ওঠে না। খেলার মাঠে এটা নিয়ে অনিশ্চয়তা থাকে সবচেয়ে বেশি। বিশেষ করে ক্রিকেটে যেকোনো সময় ম্যাচের মোড় ঘুরে যেতে পারে।
২৮ মিনিট আগে
বাফুফের অধীনে গত জুনে ঢাকায় ট্রায়াল দিতে এসেছিলেন যুক্তরাষ্ট্রপ্রবাসী বীতশোক চাকমা। বাফুফের কাছ থেকে কোনো সবুজসংকেত না পাওয়ায় ফিরে যান অনিশ্চয়তা নিয়ে। দেশের ফুটবলপ্রেমীদের নজর এড়ায়নি তাঁর দক্ষতা। বরাবরই সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমের আলোচনায় ছিলেন প্রাসঙ্গিক।
১ ঘণ্টা আগে
আর মাত্র ছয় মাসের অপেক্ষা। এরপরই বিশ্বকাপের উন্মাদনায় মেতে উঠবে ফুটবলপ্রেমীরা। অবশ্য ছক কষা শুরু আজ থেকেই। কারণ, বাংলাদেশ সময় রাত ১১টায় ওয়াশিংটনের কেনেডি সেন্টারে হবে ২০২৬ বিশ্বকাপের ড্র অনুষ্ঠান। কারা কোন গ্রুপে জানা যাবে...
২ ঘণ্টা আগে