
সেমিফাইনালের স্বপ্ন অনেক আগেই শেষ হয়েছে শ্রীলঙ্কার। বিশ্বকাপের শেষ ম্যাচটি তাই তাদের জন্য নিয়ম রক্ষার। তবে নিয়ম রক্ষার এই ম্যাচেই আগামীর এক টুর্নামেন্টের স্বপ্ন বেঁচে আছে তাদের। আর সেটি হচ্ছে চ্যাম্পিয়নস ট্রফির।
২০২৫ চ্যাম্পিয়নস ট্রফি খেলতে হলে বিশ্বকাপের পয়েন্ট তালিকায় আটের মধ্যে থাকবে হবে শ্রীলঙ্কাকে। সেদিক থেকে বেঙ্গালুরুতে আজ নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে বাঁচা মরার ম্যাচ লঙ্কানদের। এমন সমীকরণের ম্যাচে নিউজিল্যান্ডকে ১৭২ রানের লক্ষ্য দিয়েছে তারা।
টস হেরে ব্যাটিংয়ে নেমে শুরু থেকেই বিপদে পড়েছে শ্রীলঙ্কা। ৩ রানের মাথায় প্রথম উইকেট হারিয়ে বসে তারা। ২ রান করা পাথুম নিশাঙ্কাকে উইকেটরক্ষকের ক্যাচ বানান টিম সাউদি। শুরুটা সাউদি করলেও প্রতিপক্ষের টপ অর্ডার ধসে দেন তাঁর সতীর্থ ট্রেন্ট বোল্ট। নিজের তৃতীয় ও দলের পঞ্চম ওভার করতে এসে শ্রীলঙ্কাকে জোড়া ধাক্কা দেন।
ওভারের প্রথম ও চতুর্থ বলে কুশল মেন্ডিস ও সাদিরা সামারাবিক্রমাকে আউট করেন বোল্ট। মেন্ডিসকে আউট করে ষষ্ঠ বোলার হিসেবে বিশ্বকাপে ৫০ উইকেট নেওয়ার মাইলফলক অর্জন করেছেন কিউই পেসার। সঙ্গে সব সংস্করণ মিলিয়ে নিউজিল্যান্ডের তৃতীয় বোলার হিসেবে ৬০০ উইকেটের কীর্তি গড়েছেন তিনি। বাঁহাতি পেসারের ওপরে আছেন ড্যানিয়েল ভেট্টরি ও সাউদি।
বোল্টের জোড়া ধাক্কায় তখন শ্রীলঙ্কার দলীয় সংগ্রহ ছিল ৩ উইকেটে ৩২ রান। সেখান থেকে চরিথ আসালাঙ্কাকে নিয়ে ম্যাচে ঘুরে দাঁড়ানোর চেষ্টা করেন কুশল পেরেরা। কিউই বোলারদের প্রতি আক্রমণ করে ২২ বলে দ্রুত ৩৮ রানের জুটিও গড়েন তাঁরা। তবে দুজনের জুটিকে আর বড় করতে দেননি বোল্ট। আসালাঙ্কাকে ৮ রানে এলবিডব্লিউর ফাঁদে ফেলেন তিনি।
আসালাঙ্কা আউট হওয়ার পরের ওভারেই ড্রেসিংরুমে ফেরেন পেরেরাও। আউট হওয়ার আগে একটি রেকর্ড গড়েছেন তিনি। এবারের বিশ্বকাপে দ্রুততম ফিফটির রেকর্ড গড়েছেন বাঁহাতি ব্যাটার। ২২ বলে ফিফটি করেছেন। আউট হওয়ার সময় তাঁর রান হয় ২৮ বলে ৫১। ক্যামিও ইনিংসটি সাজান ৯ চার ও ২ ছক্কায়।
শ্রীলঙ্কার হয়ে বিশ্বকাপের ইতিহাসে দ্রুততম ফিফটির তালিকায় দিনেশ চান্ডিমালের সঙ্গে যৌথভাবে দুইয়ে আছেন পেরেরা। ২০ বলে শীর্ষে আছেন অ্যাঞ্জেলো ম্যাথুস। আর সব মিলিয়ে বিশ্বকাপের দ্রুততম ফিফটির রেকর্ড ব্রেন্ডন ম্যাককালামের দখলে। ২০১৫ বিশ্বকাপে ইংল্যান্ডের বিপক্ষে ১৮ বলে কীর্তিটি গড়েন কিউই ওপেনার।
পেরেরা আউটের পর দলীয় রান ১০০ হবে কিনা তা নিয়ে শঙ্কা জাগে। তবে ষষ্ঠ উইকেটে ৩৪ রানের জুটি গড়ে এক শ পার করেন ম্যাথুস ও ধনঞ্জয়া ডি সিলভা জুটি। কিন্তু দলের সেঞ্চুরি এনে দেওয়ার পরেই দ্রুত ফিরে যান দুজনে। ম্যাথুসের ১৬ রানের বিপরীতে ১৯ রানে ফেরেন ধনঞ্জয়া। সে সময় শ্রীলঙ্কার সংগ্রহ দাঁড়ায় ৭ উইকেটে ১০৫ রান।
সেখান থেকে শ্রীলঙ্কা ১৭১ রানের সংগ্রহ পায় মহীশ তিকশানার সৌজন্যে। অন্যরা আসা–যাওয়ার মিছিলে থাকলেও এক প্রান্ত আগলে রেখে ৩৯ রানের অপরাজিত ইনিংস খেলে এই সংগ্রহ এনে দেন তিনি। তাঁকে অবশ্য শেষ উইকেটে দারুণ সঙ্গ দিয়েছেন দিলশান মদুশঙ্কও। ১০ উইকেটে ইনিংসের সবচেয়ে বড় জুটি গড়েছেন তাঁরা, ৪৩ রানের। ১৯ রান করেন মদুশঙ্ক। ৩৭ রানে ৩ উইকেট নিয়ে কিউদের সেরা বোলার বোল্ট।
বিশ্বকাপের শুরুতেই উইকেট হারানো যেন নিয়মিত চিত্র শ্রীলঙ্কার। প্রথম পাওয়ার প্লেতে (১–১০ ওভার) সবচেয়ে বেশি ২০ উইকেট হারিয়েছে তারাই। ১৮ উইকেট হারিয়ে তাদের পরেই আছে বাংলাদেশ।

সেমিফাইনালের স্বপ্ন অনেক আগেই শেষ হয়েছে শ্রীলঙ্কার। বিশ্বকাপের শেষ ম্যাচটি তাই তাদের জন্য নিয়ম রক্ষার। তবে নিয়ম রক্ষার এই ম্যাচেই আগামীর এক টুর্নামেন্টের স্বপ্ন বেঁচে আছে তাদের। আর সেটি হচ্ছে চ্যাম্পিয়নস ট্রফির।
২০২৫ চ্যাম্পিয়নস ট্রফি খেলতে হলে বিশ্বকাপের পয়েন্ট তালিকায় আটের মধ্যে থাকবে হবে শ্রীলঙ্কাকে। সেদিক থেকে বেঙ্গালুরুতে আজ নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে বাঁচা মরার ম্যাচ লঙ্কানদের। এমন সমীকরণের ম্যাচে নিউজিল্যান্ডকে ১৭২ রানের লক্ষ্য দিয়েছে তারা।
টস হেরে ব্যাটিংয়ে নেমে শুরু থেকেই বিপদে পড়েছে শ্রীলঙ্কা। ৩ রানের মাথায় প্রথম উইকেট হারিয়ে বসে তারা। ২ রান করা পাথুম নিশাঙ্কাকে উইকেটরক্ষকের ক্যাচ বানান টিম সাউদি। শুরুটা সাউদি করলেও প্রতিপক্ষের টপ অর্ডার ধসে দেন তাঁর সতীর্থ ট্রেন্ট বোল্ট। নিজের তৃতীয় ও দলের পঞ্চম ওভার করতে এসে শ্রীলঙ্কাকে জোড়া ধাক্কা দেন।
ওভারের প্রথম ও চতুর্থ বলে কুশল মেন্ডিস ও সাদিরা সামারাবিক্রমাকে আউট করেন বোল্ট। মেন্ডিসকে আউট করে ষষ্ঠ বোলার হিসেবে বিশ্বকাপে ৫০ উইকেট নেওয়ার মাইলফলক অর্জন করেছেন কিউই পেসার। সঙ্গে সব সংস্করণ মিলিয়ে নিউজিল্যান্ডের তৃতীয় বোলার হিসেবে ৬০০ উইকেটের কীর্তি গড়েছেন তিনি। বাঁহাতি পেসারের ওপরে আছেন ড্যানিয়েল ভেট্টরি ও সাউদি।
বোল্টের জোড়া ধাক্কায় তখন শ্রীলঙ্কার দলীয় সংগ্রহ ছিল ৩ উইকেটে ৩২ রান। সেখান থেকে চরিথ আসালাঙ্কাকে নিয়ে ম্যাচে ঘুরে দাঁড়ানোর চেষ্টা করেন কুশল পেরেরা। কিউই বোলারদের প্রতি আক্রমণ করে ২২ বলে দ্রুত ৩৮ রানের জুটিও গড়েন তাঁরা। তবে দুজনের জুটিকে আর বড় করতে দেননি বোল্ট। আসালাঙ্কাকে ৮ রানে এলবিডব্লিউর ফাঁদে ফেলেন তিনি।
আসালাঙ্কা আউট হওয়ার পরের ওভারেই ড্রেসিংরুমে ফেরেন পেরেরাও। আউট হওয়ার আগে একটি রেকর্ড গড়েছেন তিনি। এবারের বিশ্বকাপে দ্রুততম ফিফটির রেকর্ড গড়েছেন বাঁহাতি ব্যাটার। ২২ বলে ফিফটি করেছেন। আউট হওয়ার সময় তাঁর রান হয় ২৮ বলে ৫১। ক্যামিও ইনিংসটি সাজান ৯ চার ও ২ ছক্কায়।
শ্রীলঙ্কার হয়ে বিশ্বকাপের ইতিহাসে দ্রুততম ফিফটির তালিকায় দিনেশ চান্ডিমালের সঙ্গে যৌথভাবে দুইয়ে আছেন পেরেরা। ২০ বলে শীর্ষে আছেন অ্যাঞ্জেলো ম্যাথুস। আর সব মিলিয়ে বিশ্বকাপের দ্রুততম ফিফটির রেকর্ড ব্রেন্ডন ম্যাককালামের দখলে। ২০১৫ বিশ্বকাপে ইংল্যান্ডের বিপক্ষে ১৮ বলে কীর্তিটি গড়েন কিউই ওপেনার।
পেরেরা আউটের পর দলীয় রান ১০০ হবে কিনা তা নিয়ে শঙ্কা জাগে। তবে ষষ্ঠ উইকেটে ৩৪ রানের জুটি গড়ে এক শ পার করেন ম্যাথুস ও ধনঞ্জয়া ডি সিলভা জুটি। কিন্তু দলের সেঞ্চুরি এনে দেওয়ার পরেই দ্রুত ফিরে যান দুজনে। ম্যাথুসের ১৬ রানের বিপরীতে ১৯ রানে ফেরেন ধনঞ্জয়া। সে সময় শ্রীলঙ্কার সংগ্রহ দাঁড়ায় ৭ উইকেটে ১০৫ রান।
সেখান থেকে শ্রীলঙ্কা ১৭১ রানের সংগ্রহ পায় মহীশ তিকশানার সৌজন্যে। অন্যরা আসা–যাওয়ার মিছিলে থাকলেও এক প্রান্ত আগলে রেখে ৩৯ রানের অপরাজিত ইনিংস খেলে এই সংগ্রহ এনে দেন তিনি। তাঁকে অবশ্য শেষ উইকেটে দারুণ সঙ্গ দিয়েছেন দিলশান মদুশঙ্কও। ১০ উইকেটে ইনিংসের সবচেয়ে বড় জুটি গড়েছেন তাঁরা, ৪৩ রানের। ১৯ রান করেন মদুশঙ্ক। ৩৭ রানে ৩ উইকেট নিয়ে কিউদের সেরা বোলার বোল্ট।
বিশ্বকাপের শুরুতেই উইকেট হারানো যেন নিয়মিত চিত্র শ্রীলঙ্কার। প্রথম পাওয়ার প্লেতে (১–১০ ওভার) সবচেয়ে বেশি ২০ উইকেট হারিয়েছে তারাই। ১৮ উইকেট হারিয়ে তাদের পরেই আছে বাংলাদেশ।

সেমিফাইনালের স্বপ্ন অনেক আগেই শেষ হয়েছে শ্রীলঙ্কার। বিশ্বকাপের শেষ ম্যাচটি তাই তাদের জন্য নিয়ম রক্ষার। তবে নিয়ম রক্ষার এই ম্যাচেই আগামীর এক টুর্নামেন্টের স্বপ্ন বেঁচে আছে তাদের। আর সেটি হচ্ছে চ্যাম্পিয়নস ট্রফির।
২০২৫ চ্যাম্পিয়নস ট্রফি খেলতে হলে বিশ্বকাপের পয়েন্ট তালিকায় আটের মধ্যে থাকবে হবে শ্রীলঙ্কাকে। সেদিক থেকে বেঙ্গালুরুতে আজ নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে বাঁচা মরার ম্যাচ লঙ্কানদের। এমন সমীকরণের ম্যাচে নিউজিল্যান্ডকে ১৭২ রানের লক্ষ্য দিয়েছে তারা।
টস হেরে ব্যাটিংয়ে নেমে শুরু থেকেই বিপদে পড়েছে শ্রীলঙ্কা। ৩ রানের মাথায় প্রথম উইকেট হারিয়ে বসে তারা। ২ রান করা পাথুম নিশাঙ্কাকে উইকেটরক্ষকের ক্যাচ বানান টিম সাউদি। শুরুটা সাউদি করলেও প্রতিপক্ষের টপ অর্ডার ধসে দেন তাঁর সতীর্থ ট্রেন্ট বোল্ট। নিজের তৃতীয় ও দলের পঞ্চম ওভার করতে এসে শ্রীলঙ্কাকে জোড়া ধাক্কা দেন।
ওভারের প্রথম ও চতুর্থ বলে কুশল মেন্ডিস ও সাদিরা সামারাবিক্রমাকে আউট করেন বোল্ট। মেন্ডিসকে আউট করে ষষ্ঠ বোলার হিসেবে বিশ্বকাপে ৫০ উইকেট নেওয়ার মাইলফলক অর্জন করেছেন কিউই পেসার। সঙ্গে সব সংস্করণ মিলিয়ে নিউজিল্যান্ডের তৃতীয় বোলার হিসেবে ৬০০ উইকেটের কীর্তি গড়েছেন তিনি। বাঁহাতি পেসারের ওপরে আছেন ড্যানিয়েল ভেট্টরি ও সাউদি।
বোল্টের জোড়া ধাক্কায় তখন শ্রীলঙ্কার দলীয় সংগ্রহ ছিল ৩ উইকেটে ৩২ রান। সেখান থেকে চরিথ আসালাঙ্কাকে নিয়ে ম্যাচে ঘুরে দাঁড়ানোর চেষ্টা করেন কুশল পেরেরা। কিউই বোলারদের প্রতি আক্রমণ করে ২২ বলে দ্রুত ৩৮ রানের জুটিও গড়েন তাঁরা। তবে দুজনের জুটিকে আর বড় করতে দেননি বোল্ট। আসালাঙ্কাকে ৮ রানে এলবিডব্লিউর ফাঁদে ফেলেন তিনি।
আসালাঙ্কা আউট হওয়ার পরের ওভারেই ড্রেসিংরুমে ফেরেন পেরেরাও। আউট হওয়ার আগে একটি রেকর্ড গড়েছেন তিনি। এবারের বিশ্বকাপে দ্রুততম ফিফটির রেকর্ড গড়েছেন বাঁহাতি ব্যাটার। ২২ বলে ফিফটি করেছেন। আউট হওয়ার সময় তাঁর রান হয় ২৮ বলে ৫১। ক্যামিও ইনিংসটি সাজান ৯ চার ও ২ ছক্কায়।
শ্রীলঙ্কার হয়ে বিশ্বকাপের ইতিহাসে দ্রুততম ফিফটির তালিকায় দিনেশ চান্ডিমালের সঙ্গে যৌথভাবে দুইয়ে আছেন পেরেরা। ২০ বলে শীর্ষে আছেন অ্যাঞ্জেলো ম্যাথুস। আর সব মিলিয়ে বিশ্বকাপের দ্রুততম ফিফটির রেকর্ড ব্রেন্ডন ম্যাককালামের দখলে। ২০১৫ বিশ্বকাপে ইংল্যান্ডের বিপক্ষে ১৮ বলে কীর্তিটি গড়েন কিউই ওপেনার।
পেরেরা আউটের পর দলীয় রান ১০০ হবে কিনা তা নিয়ে শঙ্কা জাগে। তবে ষষ্ঠ উইকেটে ৩৪ রানের জুটি গড়ে এক শ পার করেন ম্যাথুস ও ধনঞ্জয়া ডি সিলভা জুটি। কিন্তু দলের সেঞ্চুরি এনে দেওয়ার পরেই দ্রুত ফিরে যান দুজনে। ম্যাথুসের ১৬ রানের বিপরীতে ১৯ রানে ফেরেন ধনঞ্জয়া। সে সময় শ্রীলঙ্কার সংগ্রহ দাঁড়ায় ৭ উইকেটে ১০৫ রান।
সেখান থেকে শ্রীলঙ্কা ১৭১ রানের সংগ্রহ পায় মহীশ তিকশানার সৌজন্যে। অন্যরা আসা–যাওয়ার মিছিলে থাকলেও এক প্রান্ত আগলে রেখে ৩৯ রানের অপরাজিত ইনিংস খেলে এই সংগ্রহ এনে দেন তিনি। তাঁকে অবশ্য শেষ উইকেটে দারুণ সঙ্গ দিয়েছেন দিলশান মদুশঙ্কও। ১০ উইকেটে ইনিংসের সবচেয়ে বড় জুটি গড়েছেন তাঁরা, ৪৩ রানের। ১৯ রান করেন মদুশঙ্ক। ৩৭ রানে ৩ উইকেট নিয়ে কিউদের সেরা বোলার বোল্ট।
বিশ্বকাপের শুরুতেই উইকেট হারানো যেন নিয়মিত চিত্র শ্রীলঙ্কার। প্রথম পাওয়ার প্লেতে (১–১০ ওভার) সবচেয়ে বেশি ২০ উইকেট হারিয়েছে তারাই। ১৮ উইকেট হারিয়ে তাদের পরেই আছে বাংলাদেশ।

সেমিফাইনালের স্বপ্ন অনেক আগেই শেষ হয়েছে শ্রীলঙ্কার। বিশ্বকাপের শেষ ম্যাচটি তাই তাদের জন্য নিয়ম রক্ষার। তবে নিয়ম রক্ষার এই ম্যাচেই আগামীর এক টুর্নামেন্টের স্বপ্ন বেঁচে আছে তাদের। আর সেটি হচ্ছে চ্যাম্পিয়নস ট্রফির।
২০২৫ চ্যাম্পিয়নস ট্রফি খেলতে হলে বিশ্বকাপের পয়েন্ট তালিকায় আটের মধ্যে থাকবে হবে শ্রীলঙ্কাকে। সেদিক থেকে বেঙ্গালুরুতে আজ নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে বাঁচা মরার ম্যাচ লঙ্কানদের। এমন সমীকরণের ম্যাচে নিউজিল্যান্ডকে ১৭২ রানের লক্ষ্য দিয়েছে তারা।
টস হেরে ব্যাটিংয়ে নেমে শুরু থেকেই বিপদে পড়েছে শ্রীলঙ্কা। ৩ রানের মাথায় প্রথম উইকেট হারিয়ে বসে তারা। ২ রান করা পাথুম নিশাঙ্কাকে উইকেটরক্ষকের ক্যাচ বানান টিম সাউদি। শুরুটা সাউদি করলেও প্রতিপক্ষের টপ অর্ডার ধসে দেন তাঁর সতীর্থ ট্রেন্ট বোল্ট। নিজের তৃতীয় ও দলের পঞ্চম ওভার করতে এসে শ্রীলঙ্কাকে জোড়া ধাক্কা দেন।
ওভারের প্রথম ও চতুর্থ বলে কুশল মেন্ডিস ও সাদিরা সামারাবিক্রমাকে আউট করেন বোল্ট। মেন্ডিসকে আউট করে ষষ্ঠ বোলার হিসেবে বিশ্বকাপে ৫০ উইকেট নেওয়ার মাইলফলক অর্জন করেছেন কিউই পেসার। সঙ্গে সব সংস্করণ মিলিয়ে নিউজিল্যান্ডের তৃতীয় বোলার হিসেবে ৬০০ উইকেটের কীর্তি গড়েছেন তিনি। বাঁহাতি পেসারের ওপরে আছেন ড্যানিয়েল ভেট্টরি ও সাউদি।
বোল্টের জোড়া ধাক্কায় তখন শ্রীলঙ্কার দলীয় সংগ্রহ ছিল ৩ উইকেটে ৩২ রান। সেখান থেকে চরিথ আসালাঙ্কাকে নিয়ে ম্যাচে ঘুরে দাঁড়ানোর চেষ্টা করেন কুশল পেরেরা। কিউই বোলারদের প্রতি আক্রমণ করে ২২ বলে দ্রুত ৩৮ রানের জুটিও গড়েন তাঁরা। তবে দুজনের জুটিকে আর বড় করতে দেননি বোল্ট। আসালাঙ্কাকে ৮ রানে এলবিডব্লিউর ফাঁদে ফেলেন তিনি।
আসালাঙ্কা আউট হওয়ার পরের ওভারেই ড্রেসিংরুমে ফেরেন পেরেরাও। আউট হওয়ার আগে একটি রেকর্ড গড়েছেন তিনি। এবারের বিশ্বকাপে দ্রুততম ফিফটির রেকর্ড গড়েছেন বাঁহাতি ব্যাটার। ২২ বলে ফিফটি করেছেন। আউট হওয়ার সময় তাঁর রান হয় ২৮ বলে ৫১। ক্যামিও ইনিংসটি সাজান ৯ চার ও ২ ছক্কায়।
শ্রীলঙ্কার হয়ে বিশ্বকাপের ইতিহাসে দ্রুততম ফিফটির তালিকায় দিনেশ চান্ডিমালের সঙ্গে যৌথভাবে দুইয়ে আছেন পেরেরা। ২০ বলে শীর্ষে আছেন অ্যাঞ্জেলো ম্যাথুস। আর সব মিলিয়ে বিশ্বকাপের দ্রুততম ফিফটির রেকর্ড ব্রেন্ডন ম্যাককালামের দখলে। ২০১৫ বিশ্বকাপে ইংল্যান্ডের বিপক্ষে ১৮ বলে কীর্তিটি গড়েন কিউই ওপেনার।
পেরেরা আউটের পর দলীয় রান ১০০ হবে কিনা তা নিয়ে শঙ্কা জাগে। তবে ষষ্ঠ উইকেটে ৩৪ রানের জুটি গড়ে এক শ পার করেন ম্যাথুস ও ধনঞ্জয়া ডি সিলভা জুটি। কিন্তু দলের সেঞ্চুরি এনে দেওয়ার পরেই দ্রুত ফিরে যান দুজনে। ম্যাথুসের ১৬ রানের বিপরীতে ১৯ রানে ফেরেন ধনঞ্জয়া। সে সময় শ্রীলঙ্কার সংগ্রহ দাঁড়ায় ৭ উইকেটে ১০৫ রান।
সেখান থেকে শ্রীলঙ্কা ১৭১ রানের সংগ্রহ পায় মহীশ তিকশানার সৌজন্যে। অন্যরা আসা–যাওয়ার মিছিলে থাকলেও এক প্রান্ত আগলে রেখে ৩৯ রানের অপরাজিত ইনিংস খেলে এই সংগ্রহ এনে দেন তিনি। তাঁকে অবশ্য শেষ উইকেটে দারুণ সঙ্গ দিয়েছেন দিলশান মদুশঙ্কও। ১০ উইকেটে ইনিংসের সবচেয়ে বড় জুটি গড়েছেন তাঁরা, ৪৩ রানের। ১৯ রান করেন মদুশঙ্ক। ৩৭ রানে ৩ উইকেট নিয়ে কিউদের সেরা বোলার বোল্ট।
বিশ্বকাপের শুরুতেই উইকেট হারানো যেন নিয়মিত চিত্র শ্রীলঙ্কার। প্রথম পাওয়ার প্লেতে (১–১০ ওভার) সবচেয়ে বেশি ২০ উইকেট হারিয়েছে তারাই। ১৮ উইকেট হারিয়ে তাদের পরেই আছে বাংলাদেশ।

নকআউট পর্বে যেমন প্রত্যাশা ছিল, আজিজুল হাকিম তামিমের বাংলাদেশ সেটা পূরণ করতে পারেনি। দুবাইয়ের দ্য সেভেন্স স্টেডিয়ামে সেমিফাইনালে রীতিমতো মুখ থুবড়ে পড়েছে বাংলাদেশ অনূর্ধ্ব-১৯ দল। তামিম-জাওয়াদ আবরারদের হারিয়ে ফাইনালের টিকিট কেটেছে পাকিস্তান।
১ ঘণ্টা আগে
গ্রুপ পর্বে টানা তিন ম্যাচ জিতে সেমিফাইনালে ওঠা বাংলাদেশকে আজ বড্ড অচেনা লেগেছে। পাকিস্তানের নিয়ন্ত্রিত বোলিংয়ে রীতিমতো মুখ থুবড়ে পড়ল আজিজুল হাকিম তামিমের নেতৃত্বাধীন বাংলাদেশ। বলের লাইন না বুঝে খেলতে গিয়েই বেশির ভাগ উইকেট হারিয়েছে তামিমের দল।
২ ঘণ্টা আগে
মেয়েদের বাংলাদেশ ক্রিকেট লিগে (বিসিএল) আজ তিনটি ফিফটি হয়েছে। অর্ধশতকের দেখা পেয়েছেন দিলারা দোলা, সোবহানা মোস্তারি ও রুবাইয়া হায়দার ঝিলিক। এর মধ্যে বৃথা গেছে ঝিলিকের ফিফটি। তবে ঠিকই জিতেছে দোলা ও মোস্তারির দল। তিন ফিফটি ছাপিয়ে শেষ ওভারের রোমাঞ্চে আলোচনায় এসেছে দুটি ম্যাচ।
৩ ঘণ্টা আগে
সেপ্টেম্বরে ইরানে ম্যাচ খেলার কথা ছিল মোহনবাগানের। কিন্তু তিন মাস আগে এশিয়ান চ্যাম্পিয়নস লিগের টুর্নামেন্টের ম্যাচ খেলতে যায়নি ভারতের ঐতিহ্যবাহী ক্লাব। সেই ঘটনার কঠিন শাস্তি পেল মোহনবাগান। নিষেধাজ্ঞার পাশাপাশি মোটা অঙ্কের টাকা জরিমানা গুনতে হবে তাদের।
৩ ঘণ্টা আগেক্রীড়া ডেস্ক

নকআউট পর্বে যেমন প্রত্যাশা ছিল, আজিজুল হাকিম তামিমের বাংলাদেশ সেটা পূরণ করতে পারেনি। দুবাইয়ের দ্য সেভেন্স স্টেডিয়ামে সেমিফাইনালে রীতিমতো মুখ থুবড়ে পড়েছে বাংলাদেশ অনূর্ধ্ব-১৯ দল। তামিম-জাওয়াদ আবরারদের হারিয়ে ফাইনালের টিকিট কেটেছে পাকিস্তান।
২০২৩, ২০২৪ সালে টানা দুইবার অনূর্ধ্ব-১৯ এশিয়া কাপজয়ী বাংলাদেশ এবার নেমেছিল শিরোপা ধরে রাখার মিশনে। গ্রুপ পর্বে তিন ম্যাচ জিতে ফাইনালে উঠেছিল তামিমের দল। তবে বাংলাদেশকে হ্যাটট্রিক ফাইনাল খেলতে দিল না পাকিস্তান। ৮ উইকেটে জিতে চতুর্থবারের মতো অনূর্ধ্ব-১৯ এশিয়া কাপের ফাইনালে উঠল পাকিস্তান।
দুবাইয়ের দ্য সেভেন্স স্টেডিয়ামে আজ নির্ধারিত সময়ের চেয়ে চার ঘণ্টা দেরিতে শুরু হয়েছে বাংলাদেশ-পাকিস্তান অনূর্ধ্ব-১৯ এশিয়া কাপের সেমিফাইনাল। ম্যাচের দৈর্ঘ্য ৫০ ওভার থেকে কমিয়ে ২৭ ওভারে নিয়ে আসা হয়। ২৭ ওভারে ১২২ রানের লক্ষ্যে নেমে পাকিস্তানের উদ্বোধনী জুটি ভেঙে যায় ১ রানেই। ইনিংসের প্রথম ওভারের শেষ বলে ইকবাল হোসেন ইমনের অফস্টাম্পের অনেক বাইরের বল খোঁচা দিতে যান পাকিস্তানি ওপেনার হামজা জহুর। বাংলাদেশের উইকেটরক্ষক মোহাম্মদ আব্দুল্লাহ সহজেই সেটা তালুবন্দী করেছেন। দুই বল খেলেও রানের খাতা খুলতে পারেননি হামজা।
বাংলাদেশ সময় সকাল ১১টায় দ্য সেভেন্স স্টেডিয়ামে শুরু হওয়ার কথা ছিল বাংলাদেশ-পাকিস্তান অনূর্ধ্ব-১৯ দলের সেমিফাইনাল। কিন্তু দুবাইয়ে সাত সকালে বৃষ্টির কারণে সময়মতো শুরু হয়নি। বিকেল ৩টার দিকে শুরু হলে ম্যাচটা ২৭ ওভারে নিয়ে আসা হয়। টস হেরে আগে ব্যাটিং পাওয়া বাংলাদেশ গুটিয়ে গেছে ১২১ রানে। ইনিংস সর্বোচ্চ ৩৩ রান করেন সামিউন বশির রাতুল। ৩৭ বলের ইনিংসে একটি করে চার ও ছক্কা মেরেছেন তিনি।
পাকিস্তানের সুবহান ৬ ওভারে ২০ রানে নিয়েছেন ৪ উইকেট। এক ওভার মেডেন দিয়েছেন তিনি। হুজাইফা আহসান নিয়েছেন ২ উইকেট। একটি করে উইকেট পেয়েছেন মোহাম্মদ সায়েম, আহমেদ হুসেইন ও আলী রাজা। ২৭তম ওভারের তৃতীয় বলে রাতুল রানআউট হওয়াতেই শেষ বাংলাদেশের ইনিংস।

নকআউট পর্বে যেমন প্রত্যাশা ছিল, আজিজুল হাকিম তামিমের বাংলাদেশ সেটা পূরণ করতে পারেনি। দুবাইয়ের দ্য সেভেন্স স্টেডিয়ামে সেমিফাইনালে রীতিমতো মুখ থুবড়ে পড়েছে বাংলাদেশ অনূর্ধ্ব-১৯ দল। তামিম-জাওয়াদ আবরারদের হারিয়ে ফাইনালের টিকিট কেটেছে পাকিস্তান।
২০২৩, ২০২৪ সালে টানা দুইবার অনূর্ধ্ব-১৯ এশিয়া কাপজয়ী বাংলাদেশ এবার নেমেছিল শিরোপা ধরে রাখার মিশনে। গ্রুপ পর্বে তিন ম্যাচ জিতে ফাইনালে উঠেছিল তামিমের দল। তবে বাংলাদেশকে হ্যাটট্রিক ফাইনাল খেলতে দিল না পাকিস্তান। ৮ উইকেটে জিতে চতুর্থবারের মতো অনূর্ধ্ব-১৯ এশিয়া কাপের ফাইনালে উঠল পাকিস্তান।
দুবাইয়ের দ্য সেভেন্স স্টেডিয়ামে আজ নির্ধারিত সময়ের চেয়ে চার ঘণ্টা দেরিতে শুরু হয়েছে বাংলাদেশ-পাকিস্তান অনূর্ধ্ব-১৯ এশিয়া কাপের সেমিফাইনাল। ম্যাচের দৈর্ঘ্য ৫০ ওভার থেকে কমিয়ে ২৭ ওভারে নিয়ে আসা হয়। ২৭ ওভারে ১২২ রানের লক্ষ্যে নেমে পাকিস্তানের উদ্বোধনী জুটি ভেঙে যায় ১ রানেই। ইনিংসের প্রথম ওভারের শেষ বলে ইকবাল হোসেন ইমনের অফস্টাম্পের অনেক বাইরের বল খোঁচা দিতে যান পাকিস্তানি ওপেনার হামজা জহুর। বাংলাদেশের উইকেটরক্ষক মোহাম্মদ আব্দুল্লাহ সহজেই সেটা তালুবন্দী করেছেন। দুই বল খেলেও রানের খাতা খুলতে পারেননি হামজা।
বাংলাদেশ সময় সকাল ১১টায় দ্য সেভেন্স স্টেডিয়ামে শুরু হওয়ার কথা ছিল বাংলাদেশ-পাকিস্তান অনূর্ধ্ব-১৯ দলের সেমিফাইনাল। কিন্তু দুবাইয়ে সাত সকালে বৃষ্টির কারণে সময়মতো শুরু হয়নি। বিকেল ৩টার দিকে শুরু হলে ম্যাচটা ২৭ ওভারে নিয়ে আসা হয়। টস হেরে আগে ব্যাটিং পাওয়া বাংলাদেশ গুটিয়ে গেছে ১২১ রানে। ইনিংস সর্বোচ্চ ৩৩ রান করেন সামিউন বশির রাতুল। ৩৭ বলের ইনিংসে একটি করে চার ও ছক্কা মেরেছেন তিনি।
পাকিস্তানের সুবহান ৬ ওভারে ২০ রানে নিয়েছেন ৪ উইকেট। এক ওভার মেডেন দিয়েছেন তিনি। হুজাইফা আহসান নিয়েছেন ২ উইকেট। একটি করে উইকেট পেয়েছেন মোহাম্মদ সায়েম, আহমেদ হুসেইন ও আলী রাজা। ২৭তম ওভারের তৃতীয় বলে রাতুল রানআউট হওয়াতেই শেষ বাংলাদেশের ইনিংস।

সেমিফাইনালের স্বপ্ন অনেক আগেই শেষ হয়েছে শ্রীলঙ্কার। বিশ্বকাপের শেষ ম্যাচটি তাই তাদের জন্য নিয়ম রক্ষার। তবে নিয়ম রক্ষার এই ম্যাচেই আগামীর এক টুর্নামেন্টের স্বপ্ন বেঁচে আছে তাদের। আর সেটি হচ্ছে চ্যাম্পিয়নস ট্রফির।
০৯ নভেম্বর ২০২৩
গ্রুপ পর্বে টানা তিন ম্যাচ জিতে সেমিফাইনালে ওঠা বাংলাদেশকে আজ বড্ড অচেনা লেগেছে। পাকিস্তানের নিয়ন্ত্রিত বোলিংয়ে রীতিমতো মুখ থুবড়ে পড়ল আজিজুল হাকিম তামিমের নেতৃত্বাধীন বাংলাদেশ। বলের লাইন না বুঝে খেলতে গিয়েই বেশির ভাগ উইকেট হারিয়েছে তামিমের দল।
২ ঘণ্টা আগে
মেয়েদের বাংলাদেশ ক্রিকেট লিগে (বিসিএল) আজ তিনটি ফিফটি হয়েছে। অর্ধশতকের দেখা পেয়েছেন দিলারা দোলা, সোবহানা মোস্তারি ও রুবাইয়া হায়দার ঝিলিক। এর মধ্যে বৃথা গেছে ঝিলিকের ফিফটি। তবে ঠিকই জিতেছে দোলা ও মোস্তারির দল। তিন ফিফটি ছাপিয়ে শেষ ওভারের রোমাঞ্চে আলোচনায় এসেছে দুটি ম্যাচ।
৩ ঘণ্টা আগে
সেপ্টেম্বরে ইরানে ম্যাচ খেলার কথা ছিল মোহনবাগানের। কিন্তু তিন মাস আগে এশিয়ান চ্যাম্পিয়নস লিগের টুর্নামেন্টের ম্যাচ খেলতে যায়নি ভারতের ঐতিহ্যবাহী ক্লাব। সেই ঘটনার কঠিন শাস্তি পেল মোহনবাগান। নিষেধাজ্ঞার পাশাপাশি মোটা অঙ্কের টাকা জরিমানা গুনতে হবে তাদের।
৩ ঘণ্টা আগেক্রীড়া ডেস্ক

গ্রুপ পর্বে টানা তিন ম্যাচ জিতে সেমিফাইনালে ওঠা বাংলাদেশকে আজ বড্ড অচেনা লেগেছে। পাকিস্তানের নিয়ন্ত্রিত বোলিংয়ে রীতিমতো মুখ থুবড়ে পড়ল আজিজুল হাকিম তামিমের নেতৃত্বাধীন বাংলাদেশ। বলের লাইন না বুঝে খেলতে গিয়েই বেশির ভাগ উইকেট হারিয়েছে তামিমের দল।
বাংলাদেশ সময় সকাল ১১টায় দুবাইয়ের দ্য সেভেন্স স্টেডিয়ামে শুরু হওয়ার কথা ছিল বাংলাদেশ-পাকিস্তান অনূর্ধ্ব-১৯ দলের সেমিফাইনাল। কিন্তু দুবাইয়ে সাত সকালে বৃষ্টির কারণে সময়মতো শুরু হয়নি। বিকেল ৩টার দিকে যখন ম্যাচ শুরু হয়, তখন দৈর্ঘ্য ২৭ ওভারে নিয়ে আসা হয়। টস হেরে আগে ব্যাটিং পাওয়া বাংলাদেশ গুটিয়ে গেছে ১২১ রানে।
পাকিস্তানের নিয়ন্ত্রিত বোলিংয়ে ৫.১ ওভারে ২ উইকেটে ২৪ রানে পরিণত হয় বাংলাদেশ। দুই ওপেনারই দ্রুত ড্রেসিংরুমের পথ ধরেছেন। রিফাত বেগ ১৬ বলে একটি করে চার ও ছক্কায় করেছেন ১৪ রান। ওপেনিংয়ে তাঁর আরেক সঙ্গী জাওয়াদ আবরার করেছেন ৯ রান। দ্রুত ২ উইকেট হারানোর পর প্রতিরোধ গড়েন অধিনায়ক তামিম ও কালাম সিদ্দিকী। ৪৩ বলে ৩১ রানের জুটি গড়েন তাঁরা (তামিম-কালাম)। ১৩তম ওভারের প্রথম বলে তামিমকে ফিরিয়ে জুটি ভাঙেন আব্দুল সুবহান। ২৬ বলে একটি করে চার ও ছক্কায় ২০ রান করেন বাংলাদেশ অধিনায়ক।
তামিমের বিদায়ের পর নিয়মিত বিরতিতে উইকেট হারাতে থাকে বাংলাদেশ। বড় শট খেলতে গিয়েই আকাশে বল তুলে দেন আবরার-শেখ পারভেজ জীবনরা। পাকিস্তানি ফিল্ডাররা সেই ক্যাচগুলো তালুবন্দী করেছেন। ২৬.৩ ওভারে ১২১ রানে গুটিয়ে গেছে তামিমের বাংলাদেশ। ইনিংস সর্বোচ্চ ৩৩ রান করেন সামিউন বশির রাতুল। ৩৭ বলের ইনিংসে একটি করে চার ও ছক্কা মেরেছেন তিনি।
পাকিস্তানের সুবহান ৬ ওভারে ২০ রানে নিয়েছেন ৪ উইকেট। এক ওভার মেডেন দিয়েছেন তিনি। হুজাইফা নিয়েছেন ২ উইকেট। একটি করে উইকেট পেয়েছেন মোহাম্মদ সায়েম, আহমেদ হুসেইন ও আলী রাজা। ২৭তম ওভারের তৃতীয় বলে রাতুল রানআউট হওয়াতেই শেষ বাংলাদেশের ইনিংস।

গ্রুপ পর্বে টানা তিন ম্যাচ জিতে সেমিফাইনালে ওঠা বাংলাদেশকে আজ বড্ড অচেনা লেগেছে। পাকিস্তানের নিয়ন্ত্রিত বোলিংয়ে রীতিমতো মুখ থুবড়ে পড়ল আজিজুল হাকিম তামিমের নেতৃত্বাধীন বাংলাদেশ। বলের লাইন না বুঝে খেলতে গিয়েই বেশির ভাগ উইকেট হারিয়েছে তামিমের দল।
বাংলাদেশ সময় সকাল ১১টায় দুবাইয়ের দ্য সেভেন্স স্টেডিয়ামে শুরু হওয়ার কথা ছিল বাংলাদেশ-পাকিস্তান অনূর্ধ্ব-১৯ দলের সেমিফাইনাল। কিন্তু দুবাইয়ে সাত সকালে বৃষ্টির কারণে সময়মতো শুরু হয়নি। বিকেল ৩টার দিকে যখন ম্যাচ শুরু হয়, তখন দৈর্ঘ্য ২৭ ওভারে নিয়ে আসা হয়। টস হেরে আগে ব্যাটিং পাওয়া বাংলাদেশ গুটিয়ে গেছে ১২১ রানে।
পাকিস্তানের নিয়ন্ত্রিত বোলিংয়ে ৫.১ ওভারে ২ উইকেটে ২৪ রানে পরিণত হয় বাংলাদেশ। দুই ওপেনারই দ্রুত ড্রেসিংরুমের পথ ধরেছেন। রিফাত বেগ ১৬ বলে একটি করে চার ও ছক্কায় করেছেন ১৪ রান। ওপেনিংয়ে তাঁর আরেক সঙ্গী জাওয়াদ আবরার করেছেন ৯ রান। দ্রুত ২ উইকেট হারানোর পর প্রতিরোধ গড়েন অধিনায়ক তামিম ও কালাম সিদ্দিকী। ৪৩ বলে ৩১ রানের জুটি গড়েন তাঁরা (তামিম-কালাম)। ১৩তম ওভারের প্রথম বলে তামিমকে ফিরিয়ে জুটি ভাঙেন আব্দুল সুবহান। ২৬ বলে একটি করে চার ও ছক্কায় ২০ রান করেন বাংলাদেশ অধিনায়ক।
তামিমের বিদায়ের পর নিয়মিত বিরতিতে উইকেট হারাতে থাকে বাংলাদেশ। বড় শট খেলতে গিয়েই আকাশে বল তুলে দেন আবরার-শেখ পারভেজ জীবনরা। পাকিস্তানি ফিল্ডাররা সেই ক্যাচগুলো তালুবন্দী করেছেন। ২৬.৩ ওভারে ১২১ রানে গুটিয়ে গেছে তামিমের বাংলাদেশ। ইনিংস সর্বোচ্চ ৩৩ রান করেন সামিউন বশির রাতুল। ৩৭ বলের ইনিংসে একটি করে চার ও ছক্কা মেরেছেন তিনি।
পাকিস্তানের সুবহান ৬ ওভারে ২০ রানে নিয়েছেন ৪ উইকেট। এক ওভার মেডেন দিয়েছেন তিনি। হুজাইফা নিয়েছেন ২ উইকেট। একটি করে উইকেট পেয়েছেন মোহাম্মদ সায়েম, আহমেদ হুসেইন ও আলী রাজা। ২৭তম ওভারের তৃতীয় বলে রাতুল রানআউট হওয়াতেই শেষ বাংলাদেশের ইনিংস।

সেমিফাইনালের স্বপ্ন অনেক আগেই শেষ হয়েছে শ্রীলঙ্কার। বিশ্বকাপের শেষ ম্যাচটি তাই তাদের জন্য নিয়ম রক্ষার। তবে নিয়ম রক্ষার এই ম্যাচেই আগামীর এক টুর্নামেন্টের স্বপ্ন বেঁচে আছে তাদের। আর সেটি হচ্ছে চ্যাম্পিয়নস ট্রফির।
০৯ নভেম্বর ২০২৩
নকআউট পর্বে যেমন প্রত্যাশা ছিল, আজিজুল হাকিম তামিমের বাংলাদেশ সেটা পূরণ করতে পারেনি। দুবাইয়ের দ্য সেভেন্স স্টেডিয়ামে সেমিফাইনালে রীতিমতো মুখ থুবড়ে পড়েছে বাংলাদেশ অনূর্ধ্ব-১৯ দল। তামিম-জাওয়াদ আবরারদের হারিয়ে ফাইনালের টিকিট কেটেছে পাকিস্তান।
১ ঘণ্টা আগে
মেয়েদের বাংলাদেশ ক্রিকেট লিগে (বিসিএল) আজ তিনটি ফিফটি হয়েছে। অর্ধশতকের দেখা পেয়েছেন দিলারা দোলা, সোবহানা মোস্তারি ও রুবাইয়া হায়দার ঝিলিক। এর মধ্যে বৃথা গেছে ঝিলিকের ফিফটি। তবে ঠিকই জিতেছে দোলা ও মোস্তারির দল। তিন ফিফটি ছাপিয়ে শেষ ওভারের রোমাঞ্চে আলোচনায় এসেছে দুটি ম্যাচ।
৩ ঘণ্টা আগে
সেপ্টেম্বরে ইরানে ম্যাচ খেলার কথা ছিল মোহনবাগানের। কিন্তু তিন মাস আগে এশিয়ান চ্যাম্পিয়নস লিগের টুর্নামেন্টের ম্যাচ খেলতে যায়নি ভারতের ঐতিহ্যবাহী ক্লাব। সেই ঘটনার কঠিন শাস্তি পেল মোহনবাগান। নিষেধাজ্ঞার পাশাপাশি মোটা অঙ্কের টাকা জরিমানা গুনতে হবে তাদের।
৩ ঘণ্টা আগেক্রীড়া ডেস্ক

মেয়েদের বাংলাদেশ ক্রিকেট লিগে (বিসিএল) আজ তিনটি ফিফটি হয়েছে। অর্ধশতকের দেখা পেয়েছেন দিলারা দোলা, সোবহানা মোস্তারি ও রুবাইয়া হায়দার ঝিলিক। এর মধ্যে বৃথা গেছে ঝিলিকের ফিফটি। তবে ঠিকই জিতেছে দোলা ও মোস্তারির দল। তিন ফিফটি ছাপিয়ে শেষ ওভারের রোমাঞ্চে আলোচনায় এসেছে দুটি ম্যাচ।
টানটান উত্তেজনার পর শেষ বলে মীমাংসা হয়েছে সেন্ট্রাল জোন এবং ইস্ট জোনের ম্যাচ। রাজশাহী বিভাগীয় স্টেডিয়ামে ১ রানে জিতেছে সেন্ট্রাল জোন। তাদের করা ১৫৬ রানের জবাবে ১৫৫ রানে থামে ইস্ট জোন। জয়ের জন্য শেষ ওভারে তাদের সামনে ১২ রানের সমীকরণ ছিল। জান্নাতুল ফেরদৌস সুমনার করা সে ওভারে ১০ রানের বেশি নিতে পারেননি ইস্ট জোনের দুই ব্যাটার ফাহিমা খাতুন ও মুরশিদা খাতুন।
প্রথম ৪ বলে সমান রান দেন সুমনা। তাঁর করা পঞ্চম বল থেকে বাউন্ডারি মেরে ম্যাচ জমিয়ে তোলেন ফাহিমা। জেতার জন্য শেষ বলে করতে হতো ৪ রান। এ যাত্রায় ২ রানের বেশি নিতে পারেননি ফাহিমা। জয় নিয়ে মাঠ ছাড়ে সেন্ট্রাল জোন। এর আগে দোলা ও নিগার সুলতানা জ্যোতির ব্যাটে চড়ে এই পুঁজি পায় তারা। ৫৫ বলে ১৩ চারে ৮৫ রান করেন দোলা। জ্যোতির অবদান ৪৬ রান।
একই ভেন্যুতে সাউথ জোনকে ৪ রানে হারিয়েছে নর্থ জোন। মোস্তারির ৬৯ রানের ইনিংসে ভর করে ১৩১ রানের সংগ্রহ পায় তারা। শারমিন সুলতানার অবদান ৩৭ রান। জবাবে নির্ধারিত ২০ ওভারে ১২৭ রানের বেশি তুলতে পারেনি সাউথ জোন। ৬ উইকেট হাতে রেখে শেষ ওভারে তাদের করতে হতো ১৩ রান। উইকেটে লতা মন্ডল ও সুলতানা খাতুনের মতো দুই সেট ব্যাটার থাকায় জেতার স্বপ্ন বুনছিল সাউথ জোন।
সানজিদা আক্তার মেঘলার প্রথম বলে চার মেরে দারুণ শুরু করেন সুলতানা। দ্বিতীয় বলে নেন ২ রান। শেষ ৪ বলে তাদের সামনে সমীকরণ ছিল ৭ রানের। এমন সময়ই ছন্দপতন। তৃতীয় বলে রান আউট হন ১৬ বলে ২৬ রান করা সুলতানা। পরের বলে মারুফা আক্তারকে ফেরান মেঘলা। পঞ্চম বলে ২ রান নেন আয়শা আক্তার। শেষ বলে তাঁকেও আউট করেন মেঘলা। শেষ ওভারে ৮ রান দিয়ে ২ উইকেট নেন মেঘলা। ৪ ওভারে ২২ রান দেন তিনি।

মেয়েদের বাংলাদেশ ক্রিকেট লিগে (বিসিএল) আজ তিনটি ফিফটি হয়েছে। অর্ধশতকের দেখা পেয়েছেন দিলারা দোলা, সোবহানা মোস্তারি ও রুবাইয়া হায়দার ঝিলিক। এর মধ্যে বৃথা গেছে ঝিলিকের ফিফটি। তবে ঠিকই জিতেছে দোলা ও মোস্তারির দল। তিন ফিফটি ছাপিয়ে শেষ ওভারের রোমাঞ্চে আলোচনায় এসেছে দুটি ম্যাচ।
টানটান উত্তেজনার পর শেষ বলে মীমাংসা হয়েছে সেন্ট্রাল জোন এবং ইস্ট জোনের ম্যাচ। রাজশাহী বিভাগীয় স্টেডিয়ামে ১ রানে জিতেছে সেন্ট্রাল জোন। তাদের করা ১৫৬ রানের জবাবে ১৫৫ রানে থামে ইস্ট জোন। জয়ের জন্য শেষ ওভারে তাদের সামনে ১২ রানের সমীকরণ ছিল। জান্নাতুল ফেরদৌস সুমনার করা সে ওভারে ১০ রানের বেশি নিতে পারেননি ইস্ট জোনের দুই ব্যাটার ফাহিমা খাতুন ও মুরশিদা খাতুন।
প্রথম ৪ বলে সমান রান দেন সুমনা। তাঁর করা পঞ্চম বল থেকে বাউন্ডারি মেরে ম্যাচ জমিয়ে তোলেন ফাহিমা। জেতার জন্য শেষ বলে করতে হতো ৪ রান। এ যাত্রায় ২ রানের বেশি নিতে পারেননি ফাহিমা। জয় নিয়ে মাঠ ছাড়ে সেন্ট্রাল জোন। এর আগে দোলা ও নিগার সুলতানা জ্যোতির ব্যাটে চড়ে এই পুঁজি পায় তারা। ৫৫ বলে ১৩ চারে ৮৫ রান করেন দোলা। জ্যোতির অবদান ৪৬ রান।
একই ভেন্যুতে সাউথ জোনকে ৪ রানে হারিয়েছে নর্থ জোন। মোস্তারির ৬৯ রানের ইনিংসে ভর করে ১৩১ রানের সংগ্রহ পায় তারা। শারমিন সুলতানার অবদান ৩৭ রান। জবাবে নির্ধারিত ২০ ওভারে ১২৭ রানের বেশি তুলতে পারেনি সাউথ জোন। ৬ উইকেট হাতে রেখে শেষ ওভারে তাদের করতে হতো ১৩ রান। উইকেটে লতা মন্ডল ও সুলতানা খাতুনের মতো দুই সেট ব্যাটার থাকায় জেতার স্বপ্ন বুনছিল সাউথ জোন।
সানজিদা আক্তার মেঘলার প্রথম বলে চার মেরে দারুণ শুরু করেন সুলতানা। দ্বিতীয় বলে নেন ২ রান। শেষ ৪ বলে তাদের সামনে সমীকরণ ছিল ৭ রানের। এমন সময়ই ছন্দপতন। তৃতীয় বলে রান আউট হন ১৬ বলে ২৬ রান করা সুলতানা। পরের বলে মারুফা আক্তারকে ফেরান মেঘলা। পঞ্চম বলে ২ রান নেন আয়শা আক্তার। শেষ বলে তাঁকেও আউট করেন মেঘলা। শেষ ওভারে ৮ রান দিয়ে ২ উইকেট নেন মেঘলা। ৪ ওভারে ২২ রান দেন তিনি।

সেমিফাইনালের স্বপ্ন অনেক আগেই শেষ হয়েছে শ্রীলঙ্কার। বিশ্বকাপের শেষ ম্যাচটি তাই তাদের জন্য নিয়ম রক্ষার। তবে নিয়ম রক্ষার এই ম্যাচেই আগামীর এক টুর্নামেন্টের স্বপ্ন বেঁচে আছে তাদের। আর সেটি হচ্ছে চ্যাম্পিয়নস ট্রফির।
০৯ নভেম্বর ২০২৩
নকআউট পর্বে যেমন প্রত্যাশা ছিল, আজিজুল হাকিম তামিমের বাংলাদেশ সেটা পূরণ করতে পারেনি। দুবাইয়ের দ্য সেভেন্স স্টেডিয়ামে সেমিফাইনালে রীতিমতো মুখ থুবড়ে পড়েছে বাংলাদেশ অনূর্ধ্ব-১৯ দল। তামিম-জাওয়াদ আবরারদের হারিয়ে ফাইনালের টিকিট কেটেছে পাকিস্তান।
১ ঘণ্টা আগে
গ্রুপ পর্বে টানা তিন ম্যাচ জিতে সেমিফাইনালে ওঠা বাংলাদেশকে আজ বড্ড অচেনা লেগেছে। পাকিস্তানের নিয়ন্ত্রিত বোলিংয়ে রীতিমতো মুখ থুবড়ে পড়ল আজিজুল হাকিম তামিমের নেতৃত্বাধীন বাংলাদেশ। বলের লাইন না বুঝে খেলতে গিয়েই বেশির ভাগ উইকেট হারিয়েছে তামিমের দল।
২ ঘণ্টা আগে
সেপ্টেম্বরে ইরানে ম্যাচ খেলার কথা ছিল মোহনবাগানের। কিন্তু তিন মাস আগে এশিয়ান চ্যাম্পিয়নস লিগের টুর্নামেন্টের ম্যাচ খেলতে যায়নি ভারতের ঐতিহ্যবাহী ক্লাব। সেই ঘটনার কঠিন শাস্তি পেল মোহনবাগান। নিষেধাজ্ঞার পাশাপাশি মোটা অঙ্কের টাকা জরিমানা গুনতে হবে তাদের।
৩ ঘণ্টা আগেক্রীড়া ডেস্ক

সেপ্টেম্বরে ইরানে ম্যাচ খেলার কথা ছিল মোহনবাগানের। কিন্তু তিন মাস আগে এশিয়ান চ্যাম্পিয়নস লিগের টুর্নামেন্টের ম্যাচ খেলতে যায়নি ভারতের ঐতিহ্যবাহী ক্লাব। সেই ঘটনার কঠিন শাস্তি পেল মোহনবাগান। নিষেধাজ্ঞার পাশাপাশি মোটা অঙ্কের টাকা জরিমানা গুনতে হবে তাদের।
এশিয়ান ফুটবল কনফেডারেশনের (এএফসি) শৃঙ্খলা ও নৈতিকতা কমিটি পরশু মোহনবাগানকে কঠিন শাস্তি দিয়েছে। ২০২৭-২৮ মৌসুম পর্যন্ত কোনো এশিয়ান প্রতিযোগিতায় খেলতে পারবে না। একই সঙ্গে তাদের ১ লাখ ৭২৯ ডলার জরিমানা করা হয়েছে। বাংলাদেশি মুদ্রায় সেটা ১ কোটি ২৩ লাখ টাকা। এই ১ লাখ ডলারের মধ্যে ৫০ হাজার ডলারের (৬১ লাখ টাকা) জরিমানার শাস্তিটা মূলত সেপ্টেম্বরে ম্যাচ খেলতে অস্বীকৃতি জানানোর কারণে। এএফসি ও ইরানি ক্লাব সেপাহান এসসি’র যে ক্ষতিপূরণ হয়েছে, সেক্ষেত্রে আরও বেশি ৫০৭২৯ ডলার দিতে হবে বলে এএফসির নির্দেশ। বাংলাদেশি মুদ্রায় সেটা ৬২ লাখ টাকা।
সেপাহানের বিপক্ষে সেপ্টেম্বরে এশিয়ান চ্যাম্পিয়নস লিগের দ্বিতীয় গ্রুপের ম্যাচ খেলতে ইরানে যাওয়ার কথা ছিল মোহনবাগানের। কিন্তু ইরানে নিরাপত্তা নিশ্চয়তা ও চিকিৎসা বিমা কভারেজের সমস্যার কথা উল্লেখ করেছিল মোহনবাগান। এএফসি এরপর তাদের সব ম্যাচ বাতিল করেছে। এএফসির দ্বিতীয় স্তরের এই টুর্নামেন্টে অংশগ্রহণের ব্যাপারে কোনো ধরনের ভর্তুকিও পাবে না ভারতের ঐতিহ্যবাহী এই ক্লাব।
মোহনবাগান ক্রীড়া আদালতে (সিএএস) নিরপেক্ষ ভেন্যুতে সেপাহান এসসির বিপক্ষে খেলতে চেয়েছিল। কিন্তু ভারতের ঐতিহ্যবাহী এই ক্লাবের অনুরোধ খারিজ করে দিয়েছিল সিএএস। গত বছর ইরানের আরেক ক্লাব ট্র্যাকটর এসসির বিপক্ষে খেলেনি মোহনবাগান। ট্র্যাকটর এসসি-মোহনবাগান ম্যাচটি ইরানেই হওয়ার কথা ছিল।

সেপ্টেম্বরে ইরানে ম্যাচ খেলার কথা ছিল মোহনবাগানের। কিন্তু তিন মাস আগে এশিয়ান চ্যাম্পিয়নস লিগের টুর্নামেন্টের ম্যাচ খেলতে যায়নি ভারতের ঐতিহ্যবাহী ক্লাব। সেই ঘটনার কঠিন শাস্তি পেল মোহনবাগান। নিষেধাজ্ঞার পাশাপাশি মোটা অঙ্কের টাকা জরিমানা গুনতে হবে তাদের।
এশিয়ান ফুটবল কনফেডারেশনের (এএফসি) শৃঙ্খলা ও নৈতিকতা কমিটি পরশু মোহনবাগানকে কঠিন শাস্তি দিয়েছে। ২০২৭-২৮ মৌসুম পর্যন্ত কোনো এশিয়ান প্রতিযোগিতায় খেলতে পারবে না। একই সঙ্গে তাদের ১ লাখ ৭২৯ ডলার জরিমানা করা হয়েছে। বাংলাদেশি মুদ্রায় সেটা ১ কোটি ২৩ লাখ টাকা। এই ১ লাখ ডলারের মধ্যে ৫০ হাজার ডলারের (৬১ লাখ টাকা) জরিমানার শাস্তিটা মূলত সেপ্টেম্বরে ম্যাচ খেলতে অস্বীকৃতি জানানোর কারণে। এএফসি ও ইরানি ক্লাব সেপাহান এসসি’র যে ক্ষতিপূরণ হয়েছে, সেক্ষেত্রে আরও বেশি ৫০৭২৯ ডলার দিতে হবে বলে এএফসির নির্দেশ। বাংলাদেশি মুদ্রায় সেটা ৬২ লাখ টাকা।
সেপাহানের বিপক্ষে সেপ্টেম্বরে এশিয়ান চ্যাম্পিয়নস লিগের দ্বিতীয় গ্রুপের ম্যাচ খেলতে ইরানে যাওয়ার কথা ছিল মোহনবাগানের। কিন্তু ইরানে নিরাপত্তা নিশ্চয়তা ও চিকিৎসা বিমা কভারেজের সমস্যার কথা উল্লেখ করেছিল মোহনবাগান। এএফসি এরপর তাদের সব ম্যাচ বাতিল করেছে। এএফসির দ্বিতীয় স্তরের এই টুর্নামেন্টে অংশগ্রহণের ব্যাপারে কোনো ধরনের ভর্তুকিও পাবে না ভারতের ঐতিহ্যবাহী এই ক্লাব।
মোহনবাগান ক্রীড়া আদালতে (সিএএস) নিরপেক্ষ ভেন্যুতে সেপাহান এসসির বিপক্ষে খেলতে চেয়েছিল। কিন্তু ভারতের ঐতিহ্যবাহী এই ক্লাবের অনুরোধ খারিজ করে দিয়েছিল সিএএস। গত বছর ইরানের আরেক ক্লাব ট্র্যাকটর এসসির বিপক্ষে খেলেনি মোহনবাগান। ট্র্যাকটর এসসি-মোহনবাগান ম্যাচটি ইরানেই হওয়ার কথা ছিল।

সেমিফাইনালের স্বপ্ন অনেক আগেই শেষ হয়েছে শ্রীলঙ্কার। বিশ্বকাপের শেষ ম্যাচটি তাই তাদের জন্য নিয়ম রক্ষার। তবে নিয়ম রক্ষার এই ম্যাচেই আগামীর এক টুর্নামেন্টের স্বপ্ন বেঁচে আছে তাদের। আর সেটি হচ্ছে চ্যাম্পিয়নস ট্রফির।
০৯ নভেম্বর ২০২৩
নকআউট পর্বে যেমন প্রত্যাশা ছিল, আজিজুল হাকিম তামিমের বাংলাদেশ সেটা পূরণ করতে পারেনি। দুবাইয়ের দ্য সেভেন্স স্টেডিয়ামে সেমিফাইনালে রীতিমতো মুখ থুবড়ে পড়েছে বাংলাদেশ অনূর্ধ্ব-১৯ দল। তামিম-জাওয়াদ আবরারদের হারিয়ে ফাইনালের টিকিট কেটেছে পাকিস্তান।
১ ঘণ্টা আগে
গ্রুপ পর্বে টানা তিন ম্যাচ জিতে সেমিফাইনালে ওঠা বাংলাদেশকে আজ বড্ড অচেনা লেগেছে। পাকিস্তানের নিয়ন্ত্রিত বোলিংয়ে রীতিমতো মুখ থুবড়ে পড়ল আজিজুল হাকিম তামিমের নেতৃত্বাধীন বাংলাদেশ। বলের লাইন না বুঝে খেলতে গিয়েই বেশির ভাগ উইকেট হারিয়েছে তামিমের দল।
২ ঘণ্টা আগে
মেয়েদের বাংলাদেশ ক্রিকেট লিগে (বিসিএল) আজ তিনটি ফিফটি হয়েছে। অর্ধশতকের দেখা পেয়েছেন দিলারা দোলা, সোবহানা মোস্তারি ও রুবাইয়া হায়দার ঝিলিক। এর মধ্যে বৃথা গেছে ঝিলিকের ফিফটি। তবে ঠিকই জিতেছে দোলা ও মোস্তারির দল। তিন ফিফটি ছাপিয়ে শেষ ওভারের রোমাঞ্চে আলোচনায় এসেছে দুটি ম্যাচ।
৩ ঘণ্টা আগে