নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
অর্থের ঝনঝনানি, জাঁকজমকপূর্ণ আয়োজন—কী থাকে না আইপিএলে! ভারতের এই ফ্র্যাঞ্চাইজি লিগে খেলতে মুখিয়ে থাকেন বিশ্বের বিভিন্ন দেশের ক্রিকেটার। তবে রিশাদ হোসেন আইপিএল নিয়ে বেশি একটা ভাবছেন না।
সৌদি আরবের জেদ্দায় ২৪ ও ২৫ নভেম্বর দুই দিন ব্যাপী হবে ২০২৫ আইপিএল সামনে রেখে মেগা নিলাম। বাংলাদেশের ১২ ক্রিকেটারের সঙ্গে নিলামের তালিকায় আছেন রিশাদও। আইপিএলে বাংলাদেশি ক্রিকেটাররা তেমন একটা সুযোগ পাননা, সেটা হয়তো অতীতে টুর্নামেন্টের নিলাম দেখে বুঝতে পেরেছেন তিনি। মিরপুরে আজ অনুশীলন শেষে গণমাধ্যমের সঙ্গে কথা বলার সময় আইপিএলের প্রসঙ্গ আসতেই একটু হাসলেন রিশাদ। বাংলাদেশের তরুণ লেগস্পিনার বলেন, ‘আইপিএলে খেলার ইচ্ছা তো সবার থাকে, আমারও আছে। তবে আমি বেশি আশা করি না। বেশি আশা করলে পরে কষ্ট পেতে হয়। বিপিএলেও প্রথমে দল পাইনি, পরে পেয়েছি। তাই সবকিছু আল্লাহর হাতে। ভাগ্যে থাকলে হবেই।’
২০২৪ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ দিয়েই পাদপ্রদীপের আলোয় এসেছেন রিশাদ। লেগস্পিনের জাদুতে ৭ ম্যাচে নিয়েছেন ১৪ উইকেট, যা টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের এক আসরে বাংলাদেশের কোনো বোলারের সর্বোচ্চ উইকেট। জিম আফ্রো টি-টেন, বিগ ব্যাশ লিগেও দল পেয়েছেন তিনি। তবে মুদ্রার উল্টো পিঠ দেখতেও সময় লাগেনি রিশাদের। ভারতের বিপক্ষে গত মাসে ৩ ম্যাচের টি-টোয়েন্টি সিরিজে নিয়েছেন ৩ উইকেট। রান বিলিয়েছেন মুক্ত হস্তে।
রিশাদ জানেন, ক্রিকেটে এমন উত্থান-পতনের মধ্য দিয়েই যেতে হয়। কখনো আসে আকাশ ছোঁয়া সাফল্য। কখনোবা হতাশার দিন চলে আসে ক্রিকেটে। রংপুর রাইডার্সের অনুশীলন শেষে সংবাদমাধ্যমকে আজ ২২ বছর বয়সী লেগস্পিনার বলেন, ‘ক্রিকেটে খারাপ সময় আসবেই। এটা কারও নিয়ন্ত্রণে নেই। আমি নিজের স্কিল নিয়ে কাজ করছি, চেষ্টা করছি আবার নিজের সেরা ছন্দে ফেরার।’
টি-টোয়েন্টিতে আশানুরূপ পারফর্ম করতে না পারায় বাংলাদেশের ক্রিকেটাররা আইপিএলে তেমন একটা সুযোগ পান না। এছাড়া বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডও (বিসিবি) অনেক সময় অনাপত্তিপত্র (এনওসি) দেয় না। শরীফুল ইসলাম, তাসকিন আহমেদের কাছে আইপিএলের প্রস্তাব এলেও খেলার সুযোগ পাননি।
অর্থের ঝনঝনানি, জাঁকজমকপূর্ণ আয়োজন—কী থাকে না আইপিএলে! ভারতের এই ফ্র্যাঞ্চাইজি লিগে খেলতে মুখিয়ে থাকেন বিশ্বের বিভিন্ন দেশের ক্রিকেটার। তবে রিশাদ হোসেন আইপিএল নিয়ে বেশি একটা ভাবছেন না।
সৌদি আরবের জেদ্দায় ২৪ ও ২৫ নভেম্বর দুই দিন ব্যাপী হবে ২০২৫ আইপিএল সামনে রেখে মেগা নিলাম। বাংলাদেশের ১২ ক্রিকেটারের সঙ্গে নিলামের তালিকায় আছেন রিশাদও। আইপিএলে বাংলাদেশি ক্রিকেটাররা তেমন একটা সুযোগ পাননা, সেটা হয়তো অতীতে টুর্নামেন্টের নিলাম দেখে বুঝতে পেরেছেন তিনি। মিরপুরে আজ অনুশীলন শেষে গণমাধ্যমের সঙ্গে কথা বলার সময় আইপিএলের প্রসঙ্গ আসতেই একটু হাসলেন রিশাদ। বাংলাদেশের তরুণ লেগস্পিনার বলেন, ‘আইপিএলে খেলার ইচ্ছা তো সবার থাকে, আমারও আছে। তবে আমি বেশি আশা করি না। বেশি আশা করলে পরে কষ্ট পেতে হয়। বিপিএলেও প্রথমে দল পাইনি, পরে পেয়েছি। তাই সবকিছু আল্লাহর হাতে। ভাগ্যে থাকলে হবেই।’
২০২৪ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ দিয়েই পাদপ্রদীপের আলোয় এসেছেন রিশাদ। লেগস্পিনের জাদুতে ৭ ম্যাচে নিয়েছেন ১৪ উইকেট, যা টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের এক আসরে বাংলাদেশের কোনো বোলারের সর্বোচ্চ উইকেট। জিম আফ্রো টি-টেন, বিগ ব্যাশ লিগেও দল পেয়েছেন তিনি। তবে মুদ্রার উল্টো পিঠ দেখতেও সময় লাগেনি রিশাদের। ভারতের বিপক্ষে গত মাসে ৩ ম্যাচের টি-টোয়েন্টি সিরিজে নিয়েছেন ৩ উইকেট। রান বিলিয়েছেন মুক্ত হস্তে।
রিশাদ জানেন, ক্রিকেটে এমন উত্থান-পতনের মধ্য দিয়েই যেতে হয়। কখনো আসে আকাশ ছোঁয়া সাফল্য। কখনোবা হতাশার দিন চলে আসে ক্রিকেটে। রংপুর রাইডার্সের অনুশীলন শেষে সংবাদমাধ্যমকে আজ ২২ বছর বয়সী লেগস্পিনার বলেন, ‘ক্রিকেটে খারাপ সময় আসবেই। এটা কারও নিয়ন্ত্রণে নেই। আমি নিজের স্কিল নিয়ে কাজ করছি, চেষ্টা করছি আবার নিজের সেরা ছন্দে ফেরার।’
টি-টোয়েন্টিতে আশানুরূপ পারফর্ম করতে না পারায় বাংলাদেশের ক্রিকেটাররা আইপিএলে তেমন একটা সুযোগ পান না। এছাড়া বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডও (বিসিবি) অনেক সময় অনাপত্তিপত্র (এনওসি) দেয় না। শরীফুল ইসলাম, তাসকিন আহমেদের কাছে আইপিএলের প্রস্তাব এলেও খেলার সুযোগ পাননি।
‘সাকিবিয়ান’, ‘তামিমিয়ান’ বিভক্তিই বাংলাদেশের ক্রিকেটকে ধ্বংস করছে বলে মনে করেন তামিম ইকবাল। টানা দ্বিতীয়বারের মতো ফরচুন বরিশালের হয়ে শিরোপা জয়ের পর বললেন, ‘সাকিবিয়ান’ কিংবা ‘তামিমিয়ান’ নয়, সমর্থক হিসেবে সবাই বাংলাদেশের। জাতীয় দলের সাবেক অধিনায়কের ভাষায়, ‘সাকিবিয়ান, তামিমিয়ান, মাশরাফিয়ান কিছু নেই...
৪২ মিনিট আগেভারতের চ্যাম্পিয়নস ট্রফির দলে থাকলেও জাসপ্রিত বুমরাহ ফিটনেস নিয়ে রয়েছে শঙ্কা। গত জানুয়ারিতে বোর্ডার-গাভাস্কার ট্রফির শেষ টেস্ট খেলার সময় পিঠে চোট পান ডানহাতি এই পেসার। তাই তাঁর ফিটনেস নিয়ে ভারতকে চিন্তিত থাকতে বললেন পাকিস্তানের কোচ আকিব জাভেদ।
২ ঘণ্টা আগেমিরপুর শেরেবাংলা স্টেডিয়ামের গ্যালারি কাল ছিল লালে লাল! প্রায় ২৫ হাজার দর্শকের ৮৫ শতাংশই ফরচুন বরিশালের লাল জার্সি পরে আসা সমর্থক। বরিশালের কোনো কোনো দর্শক ফাইনাল দেখতে রেপ্লিকা লঞ্চও সঙ্গে নিয়ে এসেছেন। তাঁরা গতবারের মতো এবারও লঞ্চে করে বিপিএলের সোনালি শিরোপাটা নিয়ে যেতে চেয়েছেন। তা পেরেছেনও, চিটাগং
২ ঘণ্টা আগেটসভাগ্য পক্ষে যায়নি। সে নিয়ে আর আক্ষেপও হয়তো করছে চিটাগং কিংস। কেননা পারভেজ হোসেন ইমন, খাজা নাফে ও গ্রাহাম ক্লার্কের ঝোড়ো ব্যাটিংয়ে বিপিএল ফাইনালে বড় সংগ্রহ দাঁড় করিয়েছে তারা। ৩ উইকেটের বিনিময়ে ফরচুন বরিশালকে ছুড়ে দিয়েছে ১৯৫ রানের লক্ষ্য।
৪ ঘণ্টা আগে