
মাথায় ঝাঁকড়া চুল থাকায় কেউ কেউ তাঁকে হামজা চৌধুরী ভেবে বসেন। আসলে নাম তাঁর আমিরুল ইসলাম। ভারতে চলমান জুনিয়র হকি বিশ্বকাপে বাংলাদেশের হয়ে আলো ছড়াচ্ছেন ২১ বছর বয়সী এই খেলোয়াড়। দুই ম্যাচ খেলে দুটিতেই করেছেন হ্যাটট্রিক। আজকের পত্রিকাকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে তিনি শোনালেন ড্রাগ অ্যান্ড ফ্লিক স্পেশালিস্ট হওয়ার গল্প। সাক্ষাৎকার নিয়েছেন আনোয়ার সোহাগ
আনোয়ার সোহাগ, ঢাকা

প্রশ্ন: জুনিয়র হকি বিশ্বকাপে প্রথম দুই ম্যাচে হ্যাটট্রিক। ম্যাচসেরাও হয়েছেন। কোনটি এগিয়ে রাখবেন?
আমিরুল: অস্ট্রেলিয়ার চেয়ে দক্ষিণ কোরিয়ার বিপক্ষে হ্যাটট্রিকটা এগিয়ে রাখব। ম্যাচটা একটু কঠিন ছিল। কারণ, আমরা ৩-০ তে পিছিয়ে ছিলাম। সেখান থেকে ঘুরে দাঁড়ানোটা সহজ ছিল না। খেলোয়াড়দের কৃতিত্ব দেব, আমরা সবাই এক হয়ে খেলার কারণে ড্র করতে পেরেছি।
প্রশ্ন: তিন গোলে পিছিয়ে থাকার পরও ঘুরে দাঁড়ানোর ব্যাপারে কতটুকু আত্মবিশ্বাসী ছিলেন?
আমিরুল: প্রথমত মাঠে নামার আগে আমাদের যে ব্রিফিং ছিল, সেখানে আলোচনা হয়, আমরা যদি কোনোভাবে গোল হজম করি, হাল ছাড়ব না। শেষ সেকেন্ড পর্যন্ত চেষ্টা করে যাব। ৩ গোল হজম করার পর কোচিং স্টাফের সবাই বলেছে, আমাদের সামর্থ্য আছে ঘুরে দাঁড়ানোর। মানসিকভাবে অনেক শক্তিশালী ছিলাম আমরা। সেই বিশ্বাস নিয়ে আমরা ঘুরে দাঁড়াতে পেরেছি।
প্রশ্ন: বিশ্বকাপে যাওয়ার আগে হ্যাটট্রিকের ভাবনা ছিল?
আমিরুল: প্রথমত বিশ্বকাপ অবশ্যই আমাদের জন্য আত্মমর্যাদার। প্রথমবারের জন্য আমরা এখানে অংশগ্রহণ করছি, এটা গর্বের বিষয়। আমি যে দুটো ম্যাচে হ্যাটট্রিক করব, সেই ভাবনা মাথায় ছিল না। কোচ আমাকে সুযোগ দিলে সেটা সম্পূর্ণভাবে কাজে লাগানোর চেষ্টা করব এবং এটাই ছিল আমার ভাবনা। কারণ, দল সবার আগে।
প্রশ্ন: আপনাকে ঘিরে আস্থার জায়গাটা এখন বেড়েছে...
আমিরুল: হ্যাঁ। এটা দেখতে পাচ্ছি। অবশ্যই খুশি যে কোচ আমার ওপর আস্থা রাখছেন। এর প্রতিদান দেওয়ার চেষ্টা করছি ৷ আমি অবশ্যই নিজের সেরাটা দেব এবং দলকে সহায়তা করব।
প্রশ্ন: কোচ কীভাবে আপনাকে অনুপ্রাণিত করেন?
আমিরুল: এত বড় মঞ্চে প্রথমবার খেলতে এসেছি। সেখানে মানসিকভাবে শক্তিশালী না হলে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ করা কঠিন আসলে। তাই আমার আত্মবিশ্বাসে এক ভাগও যদি ঘাটতি থাকে, তখন সেটা নিয়ে কোচের সঙ্গে আলোচনা করি। তিনি (সিগফ্রাইড আইকম্যান) অনেক বড় মাপের কোচ। সব সময় আমাকে সহায়তা করেন।
প্রশ্ন: ৬টি গোলই এসেছে পেনাল্টি কর্নার থেকে। পেনাল্টি কর্নারে কীভাবে দক্ষ হয়ে উঠলেন?
আমিরুল: সবচেয়ে বড় অবদান আমি বলব যে বিকেএসপির রাজু স্যার, নান্নু স্যার ও আমাদের সাবেক কোচ গোবিনাথন কৃষ্ণমূর্তি স্যার। তাঁরাই আমাকে অনুপ্রেরণা, পরামর্শ ও সাহস দিয়েছেন। টেকনিক্যালি ও স্ট্রেন্থলি—সবদিক থেকে আমি তাঁদের সহায়তা পেয়েছি। এরপর অনুশীলনে প্রায় ১৫০ বার ড্রাগ ফ্লিক করার চেষ্টা করি।

প্রশ্ন: ড্রাগ অ্যান্ড ফ্লিক করার ক্ষেত্রে প্রথম ভাবনাটা কী থাকে?
আমিরুল: আমি যেন গোল করতে পারি, সেটাই আমার প্রথম ভাবনা থাকে। আমি চেষ্টা করি যে যতটুকু সুযোগ পাব, সেটা কাজে লাগানোর। এ বিষয়ে খুব মনোযোগ দিই। সতীর্থরাও এটা নিয়ে আরও সচেতন থাকে; বিশেষ করে ফরোয়ার্ডরা খুব চেষ্টা করে পেনাল্টি কর্নার আদায় করতে। কারণ, পেনাল্টি কর্নার পেলেই সেটা গোলে পরিণত করার সুযোগ থাকে। আমি চেষ্টা করি সতীর্থদের আস্থার প্রতিদান দেওয়ার।
প্রশ্ন: হকিতে কীভাবে উঠে এলেন?
আমিরুল: ২০১৫ সালে আমি যখন ক্লাস সিক্সে পড়ি, তখন আন্তস্কুল একটা টুর্নামেন্ট হয়েছিল। তো সেখানে হকির স্টিক নিয়ে একটু অনুশীলন করছিলাম। আমার আঙ্কেল হকির কোচিং করাতেন। তাঁর মাধ্যমেই বিকেএসপিতে ভর্তি হওয়া। ছোটবেলা থেকে খেলাধুলার প্রতি বেশি আগ্রহ ছিল। ফুটবল বেশি খেলা হতো আমার। হকিস্টিক যখন হাতে নিলাম, তখন এটাই ভালো লাগতে শুরু করে। অথচ ২০১৫ সালের আগে হকি কী জিনিস, সেটা জানতামই না। হকির জন্য অনেক কিছু পেয়েছি।
প্রশ্ন: মানুষ আপনাকে হকির হামজা বলে। বিষয়টা কেমন লাগে?
আমিরুল: আসলে ঝাঁকড়া চুল আমার অনেক আগে থেকেই। হামজা ভাই অবশ্যই একজন অসাধারণ খেলোয়াড়। আমার মতে ফুটবলের ব্র্যান্ড অ্যাম্বাসেডর তিনি। কারণ, তাঁর মাধ্যমে বাংলাদেশ ফুটবলকে কিন্তু চিনতে শুরু করেছে। আমি অবশ্যই গর্বিত, হামজা ভাইয়ের মতো একজন খেলোয়াড়ের সঙ্গে আমাকে নিয়ে আলোচনা করা হয়। বিষয়টা আমি ইতিবাচকভাবে নিই। সতীর্থরাও আমার সঙ্গে উপভোগ করে।
প্রশ্ন: ফ্রান্সের বিপক্ষে (আজকের) ম্যাচ নিয়ে পরিকল্পনা কী?
আমিরুল: প্রথমত আমরা অনেক আত্মবিশ্বাস নিয়ে নিজেদের সেরাটা দিয়ে খেলব। ফ্রান্স অবশ্যই শক্তিশালী, আমরা তাদের সম্মান করি। এটা মাথায় রাখলেও হাল ছেড়ে দেব না। চেষ্টা করব সেরা ফলটা বের করে আনার।
প্রশ্ন: জুনিয়র হকি বিশ্বকাপে প্রথম দুই ম্যাচে হ্যাটট্রিক। ম্যাচসেরাও হয়েছেন। কোনটি এগিয়ে রাখবেন?
আমিরুল: অস্ট্রেলিয়ার চেয়ে দক্ষিণ কোরিয়ার বিপক্ষে হ্যাটট্রিকটা এগিয়ে রাখব। ম্যাচটা একটু কঠিন ছিল। কারণ, আমরা ৩-০ তে পিছিয়ে ছিলাম। সেখান থেকে ঘুরে দাঁড়ানোটা সহজ ছিল না। খেলোয়াড়দের কৃতিত্ব দেব, আমরা সবাই এক হয়ে খেলার কারণে ড্র করতে পেরেছি।
প্রশ্ন: তিন গোলে পিছিয়ে থাকার পরও ঘুরে দাঁড়ানোর ব্যাপারে কতটুকু আত্মবিশ্বাসী ছিলেন?
আমিরুল: প্রথমত মাঠে নামার আগে আমাদের যে ব্রিফিং ছিল, সেখানে আলোচনা হয়, আমরা যদি কোনোভাবে গোল হজম করি, হাল ছাড়ব না। শেষ সেকেন্ড পর্যন্ত চেষ্টা করে যাব। ৩ গোল হজম করার পর কোচিং স্টাফের সবাই বলেছে, আমাদের সামর্থ্য আছে ঘুরে দাঁড়ানোর। মানসিকভাবে অনেক শক্তিশালী ছিলাম আমরা। সেই বিশ্বাস নিয়ে আমরা ঘুরে দাঁড়াতে পেরেছি।
প্রশ্ন: বিশ্বকাপে যাওয়ার আগে হ্যাটট্রিকের ভাবনা ছিল?
আমিরুল: প্রথমত বিশ্বকাপ অবশ্যই আমাদের জন্য আত্মমর্যাদার। প্রথমবারের জন্য আমরা এখানে অংশগ্রহণ করছি, এটা গর্বের বিষয়। আমি যে দুটো ম্যাচে হ্যাটট্রিক করব, সেই ভাবনা মাথায় ছিল না। কোচ আমাকে সুযোগ দিলে সেটা সম্পূর্ণভাবে কাজে লাগানোর চেষ্টা করব এবং এটাই ছিল আমার ভাবনা। কারণ, দল সবার আগে।
প্রশ্ন: আপনাকে ঘিরে আস্থার জায়গাটা এখন বেড়েছে...
আমিরুল: হ্যাঁ। এটা দেখতে পাচ্ছি। অবশ্যই খুশি যে কোচ আমার ওপর আস্থা রাখছেন। এর প্রতিদান দেওয়ার চেষ্টা করছি ৷ আমি অবশ্যই নিজের সেরাটা দেব এবং দলকে সহায়তা করব।
প্রশ্ন: কোচ কীভাবে আপনাকে অনুপ্রাণিত করেন?
আমিরুল: এত বড় মঞ্চে প্রথমবার খেলতে এসেছি। সেখানে মানসিকভাবে শক্তিশালী না হলে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ করা কঠিন আসলে। তাই আমার আত্মবিশ্বাসে এক ভাগও যদি ঘাটতি থাকে, তখন সেটা নিয়ে কোচের সঙ্গে আলোচনা করি। তিনি (সিগফ্রাইড আইকম্যান) অনেক বড় মাপের কোচ। সব সময় আমাকে সহায়তা করেন।
প্রশ্ন: ৬টি গোলই এসেছে পেনাল্টি কর্নার থেকে। পেনাল্টি কর্নারে কীভাবে দক্ষ হয়ে উঠলেন?
আমিরুল: সবচেয়ে বড় অবদান আমি বলব যে বিকেএসপির রাজু স্যার, নান্নু স্যার ও আমাদের সাবেক কোচ গোবিনাথন কৃষ্ণমূর্তি স্যার। তাঁরাই আমাকে অনুপ্রেরণা, পরামর্শ ও সাহস দিয়েছেন। টেকনিক্যালি ও স্ট্রেন্থলি—সবদিক থেকে আমি তাঁদের সহায়তা পেয়েছি। এরপর অনুশীলনে প্রায় ১৫০ বার ড্রাগ ফ্লিক করার চেষ্টা করি।

প্রশ্ন: ড্রাগ অ্যান্ড ফ্লিক করার ক্ষেত্রে প্রথম ভাবনাটা কী থাকে?
আমিরুল: আমি যেন গোল করতে পারি, সেটাই আমার প্রথম ভাবনা থাকে। আমি চেষ্টা করি যে যতটুকু সুযোগ পাব, সেটা কাজে লাগানোর। এ বিষয়ে খুব মনোযোগ দিই। সতীর্থরাও এটা নিয়ে আরও সচেতন থাকে; বিশেষ করে ফরোয়ার্ডরা খুব চেষ্টা করে পেনাল্টি কর্নার আদায় করতে। কারণ, পেনাল্টি কর্নার পেলেই সেটা গোলে পরিণত করার সুযোগ থাকে। আমি চেষ্টা করি সতীর্থদের আস্থার প্রতিদান দেওয়ার।
প্রশ্ন: হকিতে কীভাবে উঠে এলেন?
আমিরুল: ২০১৫ সালে আমি যখন ক্লাস সিক্সে পড়ি, তখন আন্তস্কুল একটা টুর্নামেন্ট হয়েছিল। তো সেখানে হকির স্টিক নিয়ে একটু অনুশীলন করছিলাম। আমার আঙ্কেল হকির কোচিং করাতেন। তাঁর মাধ্যমেই বিকেএসপিতে ভর্তি হওয়া। ছোটবেলা থেকে খেলাধুলার প্রতি বেশি আগ্রহ ছিল। ফুটবল বেশি খেলা হতো আমার। হকিস্টিক যখন হাতে নিলাম, তখন এটাই ভালো লাগতে শুরু করে। অথচ ২০১৫ সালের আগে হকি কী জিনিস, সেটা জানতামই না। হকির জন্য অনেক কিছু পেয়েছি।
প্রশ্ন: মানুষ আপনাকে হকির হামজা বলে। বিষয়টা কেমন লাগে?
আমিরুল: আসলে ঝাঁকড়া চুল আমার অনেক আগে থেকেই। হামজা ভাই অবশ্যই একজন অসাধারণ খেলোয়াড়। আমার মতে ফুটবলের ব্র্যান্ড অ্যাম্বাসেডর তিনি। কারণ, তাঁর মাধ্যমে বাংলাদেশ ফুটবলকে কিন্তু চিনতে শুরু করেছে। আমি অবশ্যই গর্বিত, হামজা ভাইয়ের মতো একজন খেলোয়াড়ের সঙ্গে আমাকে নিয়ে আলোচনা করা হয়। বিষয়টা আমি ইতিবাচকভাবে নিই। সতীর্থরাও আমার সঙ্গে উপভোগ করে।
প্রশ্ন: ফ্রান্সের বিপক্ষে (আজকের) ম্যাচ নিয়ে পরিকল্পনা কী?
আমিরুল: প্রথমত আমরা অনেক আত্মবিশ্বাস নিয়ে নিজেদের সেরাটা দিয়ে খেলব। ফ্রান্স অবশ্যই শক্তিশালী, আমরা তাদের সম্মান করি। এটা মাথায় রাখলেও হাল ছেড়ে দেব না। চেষ্টা করব সেরা ফলটা বের করে আনার।

মাথায় ঝাঁকড়া চুল থাকায় কেউ কেউ তাঁকে হামজা চৌধুরী ভেবে বসেন। আসলে নাম তাঁর আমিরুল ইসলাম। ভারতে চলমান জুনিয়র হকি বিশ্বকাপে বাংলাদেশের হয়ে আলো ছড়াচ্ছেন ২১ বছর বয়সী এই খেলোয়াড়। দুই ম্যাচ খেলে দুটিতেই করেছেন হ্যাটট্রিক। আজকের পত্রিকাকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে তিনি শোনালেন ড্রাগ অ্যান্ড ফ্লিক স্পেশালিস্ট হওয়ার গল্প। সাক্ষাৎকার নিয়েছেন আনোয়ার সোহাগ
আনোয়ার সোহাগ, ঢাকা

প্রশ্ন: জুনিয়র হকি বিশ্বকাপে প্রথম দুই ম্যাচে হ্যাটট্রিক। ম্যাচসেরাও হয়েছেন। কোনটি এগিয়ে রাখবেন?
আমিরুল: অস্ট্রেলিয়ার চেয়ে দক্ষিণ কোরিয়ার বিপক্ষে হ্যাটট্রিকটা এগিয়ে রাখব। ম্যাচটা একটু কঠিন ছিল। কারণ, আমরা ৩-০ তে পিছিয়ে ছিলাম। সেখান থেকে ঘুরে দাঁড়ানোটা সহজ ছিল না। খেলোয়াড়দের কৃতিত্ব দেব, আমরা সবাই এক হয়ে খেলার কারণে ড্র করতে পেরেছি।
প্রশ্ন: তিন গোলে পিছিয়ে থাকার পরও ঘুরে দাঁড়ানোর ব্যাপারে কতটুকু আত্মবিশ্বাসী ছিলেন?
আমিরুল: প্রথমত মাঠে নামার আগে আমাদের যে ব্রিফিং ছিল, সেখানে আলোচনা হয়, আমরা যদি কোনোভাবে গোল হজম করি, হাল ছাড়ব না। শেষ সেকেন্ড পর্যন্ত চেষ্টা করে যাব। ৩ গোল হজম করার পর কোচিং স্টাফের সবাই বলেছে, আমাদের সামর্থ্য আছে ঘুরে দাঁড়ানোর। মানসিকভাবে অনেক শক্তিশালী ছিলাম আমরা। সেই বিশ্বাস নিয়ে আমরা ঘুরে দাঁড়াতে পেরেছি।
প্রশ্ন: বিশ্বকাপে যাওয়ার আগে হ্যাটট্রিকের ভাবনা ছিল?
আমিরুল: প্রথমত বিশ্বকাপ অবশ্যই আমাদের জন্য আত্মমর্যাদার। প্রথমবারের জন্য আমরা এখানে অংশগ্রহণ করছি, এটা গর্বের বিষয়। আমি যে দুটো ম্যাচে হ্যাটট্রিক করব, সেই ভাবনা মাথায় ছিল না। কোচ আমাকে সুযোগ দিলে সেটা সম্পূর্ণভাবে কাজে লাগানোর চেষ্টা করব এবং এটাই ছিল আমার ভাবনা। কারণ, দল সবার আগে।
প্রশ্ন: আপনাকে ঘিরে আস্থার জায়গাটা এখন বেড়েছে...
আমিরুল: হ্যাঁ। এটা দেখতে পাচ্ছি। অবশ্যই খুশি যে কোচ আমার ওপর আস্থা রাখছেন। এর প্রতিদান দেওয়ার চেষ্টা করছি ৷ আমি অবশ্যই নিজের সেরাটা দেব এবং দলকে সহায়তা করব।
প্রশ্ন: কোচ কীভাবে আপনাকে অনুপ্রাণিত করেন?
আমিরুল: এত বড় মঞ্চে প্রথমবার খেলতে এসেছি। সেখানে মানসিকভাবে শক্তিশালী না হলে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ করা কঠিন আসলে। তাই আমার আত্মবিশ্বাসে এক ভাগও যদি ঘাটতি থাকে, তখন সেটা নিয়ে কোচের সঙ্গে আলোচনা করি। তিনি (সিগফ্রাইড আইকম্যান) অনেক বড় মাপের কোচ। সব সময় আমাকে সহায়তা করেন।
প্রশ্ন: ৬টি গোলই এসেছে পেনাল্টি কর্নার থেকে। পেনাল্টি কর্নারে কীভাবে দক্ষ হয়ে উঠলেন?
আমিরুল: সবচেয়ে বড় অবদান আমি বলব যে বিকেএসপির রাজু স্যার, নান্নু স্যার ও আমাদের সাবেক কোচ গোবিনাথন কৃষ্ণমূর্তি স্যার। তাঁরাই আমাকে অনুপ্রেরণা, পরামর্শ ও সাহস দিয়েছেন। টেকনিক্যালি ও স্ট্রেন্থলি—সবদিক থেকে আমি তাঁদের সহায়তা পেয়েছি। এরপর অনুশীলনে প্রায় ১৫০ বার ড্রাগ ফ্লিক করার চেষ্টা করি।

প্রশ্ন: ড্রাগ অ্যান্ড ফ্লিক করার ক্ষেত্রে প্রথম ভাবনাটা কী থাকে?
আমিরুল: আমি যেন গোল করতে পারি, সেটাই আমার প্রথম ভাবনা থাকে। আমি চেষ্টা করি যে যতটুকু সুযোগ পাব, সেটা কাজে লাগানোর। এ বিষয়ে খুব মনোযোগ দিই। সতীর্থরাও এটা নিয়ে আরও সচেতন থাকে; বিশেষ করে ফরোয়ার্ডরা খুব চেষ্টা করে পেনাল্টি কর্নার আদায় করতে। কারণ, পেনাল্টি কর্নার পেলেই সেটা গোলে পরিণত করার সুযোগ থাকে। আমি চেষ্টা করি সতীর্থদের আস্থার প্রতিদান দেওয়ার।
প্রশ্ন: হকিতে কীভাবে উঠে এলেন?
আমিরুল: ২০১৫ সালে আমি যখন ক্লাস সিক্সে পড়ি, তখন আন্তস্কুল একটা টুর্নামেন্ট হয়েছিল। তো সেখানে হকির স্টিক নিয়ে একটু অনুশীলন করছিলাম। আমার আঙ্কেল হকির কোচিং করাতেন। তাঁর মাধ্যমেই বিকেএসপিতে ভর্তি হওয়া। ছোটবেলা থেকে খেলাধুলার প্রতি বেশি আগ্রহ ছিল। ফুটবল বেশি খেলা হতো আমার। হকিস্টিক যখন হাতে নিলাম, তখন এটাই ভালো লাগতে শুরু করে। অথচ ২০১৫ সালের আগে হকি কী জিনিস, সেটা জানতামই না। হকির জন্য অনেক কিছু পেয়েছি।
প্রশ্ন: মানুষ আপনাকে হকির হামজা বলে। বিষয়টা কেমন লাগে?
আমিরুল: আসলে ঝাঁকড়া চুল আমার অনেক আগে থেকেই। হামজা ভাই অবশ্যই একজন অসাধারণ খেলোয়াড়। আমার মতে ফুটবলের ব্র্যান্ড অ্যাম্বাসেডর তিনি। কারণ, তাঁর মাধ্যমে বাংলাদেশ ফুটবলকে কিন্তু চিনতে শুরু করেছে। আমি অবশ্যই গর্বিত, হামজা ভাইয়ের মতো একজন খেলোয়াড়ের সঙ্গে আমাকে নিয়ে আলোচনা করা হয়। বিষয়টা আমি ইতিবাচকভাবে নিই। সতীর্থরাও আমার সঙ্গে উপভোগ করে।
প্রশ্ন: ফ্রান্সের বিপক্ষে (আজকের) ম্যাচ নিয়ে পরিকল্পনা কী?
আমিরুল: প্রথমত আমরা অনেক আত্মবিশ্বাস নিয়ে নিজেদের সেরাটা দিয়ে খেলব। ফ্রান্স অবশ্যই শক্তিশালী, আমরা তাদের সম্মান করি। এটা মাথায় রাখলেও হাল ছেড়ে দেব না। চেষ্টা করব সেরা ফলটা বের করে আনার।
প্রশ্ন: জুনিয়র হকি বিশ্বকাপে প্রথম দুই ম্যাচে হ্যাটট্রিক। ম্যাচসেরাও হয়েছেন। কোনটি এগিয়ে রাখবেন?
আমিরুল: অস্ট্রেলিয়ার চেয়ে দক্ষিণ কোরিয়ার বিপক্ষে হ্যাটট্রিকটা এগিয়ে রাখব। ম্যাচটা একটু কঠিন ছিল। কারণ, আমরা ৩-০ তে পিছিয়ে ছিলাম। সেখান থেকে ঘুরে দাঁড়ানোটা সহজ ছিল না। খেলোয়াড়দের কৃতিত্ব দেব, আমরা সবাই এক হয়ে খেলার কারণে ড্র করতে পেরেছি।
প্রশ্ন: তিন গোলে পিছিয়ে থাকার পরও ঘুরে দাঁড়ানোর ব্যাপারে কতটুকু আত্মবিশ্বাসী ছিলেন?
আমিরুল: প্রথমত মাঠে নামার আগে আমাদের যে ব্রিফিং ছিল, সেখানে আলোচনা হয়, আমরা যদি কোনোভাবে গোল হজম করি, হাল ছাড়ব না। শেষ সেকেন্ড পর্যন্ত চেষ্টা করে যাব। ৩ গোল হজম করার পর কোচিং স্টাফের সবাই বলেছে, আমাদের সামর্থ্য আছে ঘুরে দাঁড়ানোর। মানসিকভাবে অনেক শক্তিশালী ছিলাম আমরা। সেই বিশ্বাস নিয়ে আমরা ঘুরে দাঁড়াতে পেরেছি।
প্রশ্ন: বিশ্বকাপে যাওয়ার আগে হ্যাটট্রিকের ভাবনা ছিল?
আমিরুল: প্রথমত বিশ্বকাপ অবশ্যই আমাদের জন্য আত্মমর্যাদার। প্রথমবারের জন্য আমরা এখানে অংশগ্রহণ করছি, এটা গর্বের বিষয়। আমি যে দুটো ম্যাচে হ্যাটট্রিক করব, সেই ভাবনা মাথায় ছিল না। কোচ আমাকে সুযোগ দিলে সেটা সম্পূর্ণভাবে কাজে লাগানোর চেষ্টা করব এবং এটাই ছিল আমার ভাবনা। কারণ, দল সবার আগে।
প্রশ্ন: আপনাকে ঘিরে আস্থার জায়গাটা এখন বেড়েছে...
আমিরুল: হ্যাঁ। এটা দেখতে পাচ্ছি। অবশ্যই খুশি যে কোচ আমার ওপর আস্থা রাখছেন। এর প্রতিদান দেওয়ার চেষ্টা করছি ৷ আমি অবশ্যই নিজের সেরাটা দেব এবং দলকে সহায়তা করব।
প্রশ্ন: কোচ কীভাবে আপনাকে অনুপ্রাণিত করেন?
আমিরুল: এত বড় মঞ্চে প্রথমবার খেলতে এসেছি। সেখানে মানসিকভাবে শক্তিশালী না হলে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ করা কঠিন আসলে। তাই আমার আত্মবিশ্বাসে এক ভাগও যদি ঘাটতি থাকে, তখন সেটা নিয়ে কোচের সঙ্গে আলোচনা করি। তিনি (সিগফ্রাইড আইকম্যান) অনেক বড় মাপের কোচ। সব সময় আমাকে সহায়তা করেন।
প্রশ্ন: ৬টি গোলই এসেছে পেনাল্টি কর্নার থেকে। পেনাল্টি কর্নারে কীভাবে দক্ষ হয়ে উঠলেন?
আমিরুল: সবচেয়ে বড় অবদান আমি বলব যে বিকেএসপির রাজু স্যার, নান্নু স্যার ও আমাদের সাবেক কোচ গোবিনাথন কৃষ্ণমূর্তি স্যার। তাঁরাই আমাকে অনুপ্রেরণা, পরামর্শ ও সাহস দিয়েছেন। টেকনিক্যালি ও স্ট্রেন্থলি—সবদিক থেকে আমি তাঁদের সহায়তা পেয়েছি। এরপর অনুশীলনে প্রায় ১৫০ বার ড্রাগ ফ্লিক করার চেষ্টা করি।

প্রশ্ন: ড্রাগ অ্যান্ড ফ্লিক করার ক্ষেত্রে প্রথম ভাবনাটা কী থাকে?
আমিরুল: আমি যেন গোল করতে পারি, সেটাই আমার প্রথম ভাবনা থাকে। আমি চেষ্টা করি যে যতটুকু সুযোগ পাব, সেটা কাজে লাগানোর। এ বিষয়ে খুব মনোযোগ দিই। সতীর্থরাও এটা নিয়ে আরও সচেতন থাকে; বিশেষ করে ফরোয়ার্ডরা খুব চেষ্টা করে পেনাল্টি কর্নার আদায় করতে। কারণ, পেনাল্টি কর্নার পেলেই সেটা গোলে পরিণত করার সুযোগ থাকে। আমি চেষ্টা করি সতীর্থদের আস্থার প্রতিদান দেওয়ার।
প্রশ্ন: হকিতে কীভাবে উঠে এলেন?
আমিরুল: ২০১৫ সালে আমি যখন ক্লাস সিক্সে পড়ি, তখন আন্তস্কুল একটা টুর্নামেন্ট হয়েছিল। তো সেখানে হকির স্টিক নিয়ে একটু অনুশীলন করছিলাম। আমার আঙ্কেল হকির কোচিং করাতেন। তাঁর মাধ্যমেই বিকেএসপিতে ভর্তি হওয়া। ছোটবেলা থেকে খেলাধুলার প্রতি বেশি আগ্রহ ছিল। ফুটবল বেশি খেলা হতো আমার। হকিস্টিক যখন হাতে নিলাম, তখন এটাই ভালো লাগতে শুরু করে। অথচ ২০১৫ সালের আগে হকি কী জিনিস, সেটা জানতামই না। হকির জন্য অনেক কিছু পেয়েছি।
প্রশ্ন: মানুষ আপনাকে হকির হামজা বলে। বিষয়টা কেমন লাগে?
আমিরুল: আসলে ঝাঁকড়া চুল আমার অনেক আগে থেকেই। হামজা ভাই অবশ্যই একজন অসাধারণ খেলোয়াড়। আমার মতে ফুটবলের ব্র্যান্ড অ্যাম্বাসেডর তিনি। কারণ, তাঁর মাধ্যমে বাংলাদেশ ফুটবলকে কিন্তু চিনতে শুরু করেছে। আমি অবশ্যই গর্বিত, হামজা ভাইয়ের মতো একজন খেলোয়াড়ের সঙ্গে আমাকে নিয়ে আলোচনা করা হয়। বিষয়টা আমি ইতিবাচকভাবে নিই। সতীর্থরাও আমার সঙ্গে উপভোগ করে।
প্রশ্ন: ফ্রান্সের বিপক্ষে (আজকের) ম্যাচ নিয়ে পরিকল্পনা কী?
আমিরুল: প্রথমত আমরা অনেক আত্মবিশ্বাস নিয়ে নিজেদের সেরাটা দিয়ে খেলব। ফ্রান্স অবশ্যই শক্তিশালী, আমরা তাদের সম্মান করি। এটা মাথায় রাখলেও হাল ছেড়ে দেব না। চেষ্টা করব সেরা ফলটা বের করে আনার।

বাফুফের অধীনে গত জুনে ঢাকায় ট্রায়াল দিতে এসেছিলেন যুক্তরাষ্ট্রপ্রবাসী বীতশোক চাকমা। বাফুফের কাছ থেকে কোনো সবুজসংকেত না পাওয়ায় ফিরে যান অনিশ্চয়তা নিয়ে। দেশের ফুটবলপ্রেমীদের নজর এড়ায়নি তাঁর দক্ষতা। বরাবরই সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমের আলোচনায় ছিলেন প্রাসঙ্গিক।
১১ মিনিট আগে
আর মাত্র ছয় মাসের অপেক্ষা। এরপরই বিশ্বকাপের উন্মাদনায় মেতে উঠবে ফুটবলপ্রেমীরা। অবশ্য ছক কষা শুরু আজ থেকেই। কারণ, বাংলাদেশ সময় রাত ১১টায় ওয়াশিংটনের কেনেডি সেন্টারে হবে ২০২৬ বিশ্বকাপের ড্র অনুষ্ঠান। কারা কোন গ্রুপে জানা যাবে...
৪১ মিনিট আগে
২০২৬ আইপিএলের নিলাম হতে আর দুই সপ্তাহও বাকি নেই। তার আগে কোন ক্রিকেটারের ভিত্তিমূল্য কত, সেটা জানা গেছে। কিন্তু অস্ট্রেলিয়ার তারকা ক্রিকেটার জশ ইংলিস যে আরও এক ধাপ এগিয়ে। নিলামের আগেই জানা গেল, আগামী আইপিএলে কয়টি ম্যাচ তিনি খেলতে যাচ্ছেন।
১ ঘণ্টা আগে
স্লোয়ার-কাটারে ব্যাটারদের বিভ্রান্ত করতে মোস্তাফিজুর রহমানের জুড়ি মেলা ভার। মাঝেমধ্যে ছন্দ হারিয়ে ফেলেও তিনি ভালোভাবেই ঘুরে দাঁড়াতে জানেন। বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগ (বিপিএল) তো বটেই, আইপিএল, পিএসএলসহ বিশ্বের অন্যান্য ফ্র্যাঞ্চাইজি লিগেও তাঁর জনপ্রিয়তা অনেক।
১ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

বাফুফের অধীনে গত জুনে ঢাকায় ট্রায়াল দিতে এসেছিলেন যুক্তরাষ্ট্রপ্রবাসী বীতশোক চাকমা। বাফুফের কাছ থেকে কোনো সবুজসংকেত না পাওয়ায় ফিরে যান অনিশ্চয়তা নিয়ে। দেশের ফুটবলপ্রেমীদের নজর এড়ায়নি তাঁর দক্ষতা। বরাবরই সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমের আলোচনায় ছিলেন প্রাসঙ্গিক।
ছয় মাসের ব্যবধানে ঢাকায় আবারও পা পড়ল বীতশোকের। শুধু তিনি নন, বেসরকারি উদ্যোগে আয়োজিত ‘লাতিন বাংলা সুপার কাপ’ খেলতে এসেছেন ইংল্যান্ডপ্রবাসী কাসপার হক, ইব্রাহীম নাওয়াজ ও অস্ট্রেলিয়াপ্রবাসী ইশান মালিক। সবার কাছে এবারের মঞ্চটি নিজেদের জাত চেনানোর।
ব্রাজিলের সাও পাওলো শহরের তৃতীয় সারির ক্লাব সাও বার্নার্দো ও আর্জেন্টিনার অপেশাদার ক্লাব আতলেতিকো চার্লোনকে নিয়ে টুর্নামেন্ট আয়োজন করছে দেশের একটি করপোরেট প্রতিষ্ঠান। টুর্নামেন্টে বাংলাদেশ দলের নাম দেওয়া হয়েছে ‘রেড-গ্রিন ফিউচার স্টার’। এই দলের হয়েই খেলবেন বীতশোক-কাসপার। জাতীয় স্টেডিয়ামে আজ সন্ধ্যা ৭টায় সাও বার্নার্দোর বিপক্ষে খেলবে রেড গ্রিন ফিউচার স্টার।
গতকাল সংবাদ সম্মেলনে বীতশোক বলেন, ‘এই টুর্নামেন্ট নিয়ে আমি খুব রোমাঞ্চিত। আশা করি, ব্রাজিল ও আর্জেন্টিনার সঙ্গে আমরা ভালো খেলা উপহার দিতে পারব। আমরা আমাদের সেরাটা দেওয়ার চেষ্টা করব দুই ম্যাচে। ম্যাচ সহজ হবে না, তবে আশা করছি ভালো কিছু উপহার দিতে পারব।’
রেড-গ্রিন ফিউচার স্টারের কোচ এস এম ইমরুল বলেন, ‘ব্রাজিল ও আর্জেন্টিনার এই দল দুটি সম্পর্কে আমরা তেমন কিছুই জানি না। তবে লাতিন ফুটবলের সঙ্গে পরিচয় হতে আমাদের ফুটবলারদের জন্য এটি দারুণ একটা সুযোগ।’

বাফুফের অধীনে গত জুনে ঢাকায় ট্রায়াল দিতে এসেছিলেন যুক্তরাষ্ট্রপ্রবাসী বীতশোক চাকমা। বাফুফের কাছ থেকে কোনো সবুজসংকেত না পাওয়ায় ফিরে যান অনিশ্চয়তা নিয়ে। দেশের ফুটবলপ্রেমীদের নজর এড়ায়নি তাঁর দক্ষতা। বরাবরই সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমের আলোচনায় ছিলেন প্রাসঙ্গিক।
ছয় মাসের ব্যবধানে ঢাকায় আবারও পা পড়ল বীতশোকের। শুধু তিনি নন, বেসরকারি উদ্যোগে আয়োজিত ‘লাতিন বাংলা সুপার কাপ’ খেলতে এসেছেন ইংল্যান্ডপ্রবাসী কাসপার হক, ইব্রাহীম নাওয়াজ ও অস্ট্রেলিয়াপ্রবাসী ইশান মালিক। সবার কাছে এবারের মঞ্চটি নিজেদের জাত চেনানোর।
ব্রাজিলের সাও পাওলো শহরের তৃতীয় সারির ক্লাব সাও বার্নার্দো ও আর্জেন্টিনার অপেশাদার ক্লাব আতলেতিকো চার্লোনকে নিয়ে টুর্নামেন্ট আয়োজন করছে দেশের একটি করপোরেট প্রতিষ্ঠান। টুর্নামেন্টে বাংলাদেশ দলের নাম দেওয়া হয়েছে ‘রেড-গ্রিন ফিউচার স্টার’। এই দলের হয়েই খেলবেন বীতশোক-কাসপার। জাতীয় স্টেডিয়ামে আজ সন্ধ্যা ৭টায় সাও বার্নার্দোর বিপক্ষে খেলবে রেড গ্রিন ফিউচার স্টার।
গতকাল সংবাদ সম্মেলনে বীতশোক বলেন, ‘এই টুর্নামেন্ট নিয়ে আমি খুব রোমাঞ্চিত। আশা করি, ব্রাজিল ও আর্জেন্টিনার সঙ্গে আমরা ভালো খেলা উপহার দিতে পারব। আমরা আমাদের সেরাটা দেওয়ার চেষ্টা করব দুই ম্যাচে। ম্যাচ সহজ হবে না, তবে আশা করছি ভালো কিছু উপহার দিতে পারব।’
রেড-গ্রিন ফিউচার স্টারের কোচ এস এম ইমরুল বলেন, ‘ব্রাজিল ও আর্জেন্টিনার এই দল দুটি সম্পর্কে আমরা তেমন কিছুই জানি না। তবে লাতিন ফুটবলের সঙ্গে পরিচয় হতে আমাদের ফুটবলারদের জন্য এটি দারুণ একটা সুযোগ।’

মাথায় ঝাঁকড়া চুল থাকায় কেউ কেউ তাঁকে হামজা চৌধুরী ভেবে বসেন। আসলে নাম তাঁর আমিরুল ইসলাম। ভারতে চলমান জুনিয়র হকি বিশ্বকাপে বাংলাদেশের হয়ে আলো ছড়াচ্ছেন ২১ বছর বয়সী এই খেলোয়াড়।
৩ দিন আগে
আর মাত্র ছয় মাসের অপেক্ষা। এরপরই বিশ্বকাপের উন্মাদনায় মেতে উঠবে ফুটবলপ্রেমীরা। অবশ্য ছক কষা শুরু আজ থেকেই। কারণ, বাংলাদেশ সময় রাত ১১টায় ওয়াশিংটনের কেনেডি সেন্টারে হবে ২০২৬ বিশ্বকাপের ড্র অনুষ্ঠান। কারা কোন গ্রুপে জানা যাবে...
৪১ মিনিট আগে
২০২৬ আইপিএলের নিলাম হতে আর দুই সপ্তাহও বাকি নেই। তার আগে কোন ক্রিকেটারের ভিত্তিমূল্য কত, সেটা জানা গেছে। কিন্তু অস্ট্রেলিয়ার তারকা ক্রিকেটার জশ ইংলিস যে আরও এক ধাপ এগিয়ে। নিলামের আগেই জানা গেল, আগামী আইপিএলে কয়টি ম্যাচ তিনি খেলতে যাচ্ছেন।
১ ঘণ্টা আগে
স্লোয়ার-কাটারে ব্যাটারদের বিভ্রান্ত করতে মোস্তাফিজুর রহমানের জুড়ি মেলা ভার। মাঝেমধ্যে ছন্দ হারিয়ে ফেলেও তিনি ভালোভাবেই ঘুরে দাঁড়াতে জানেন। বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগ (বিপিএল) তো বটেই, আইপিএল, পিএসএলসহ বিশ্বের অন্যান্য ফ্র্যাঞ্চাইজি লিগেও তাঁর জনপ্রিয়তা অনেক।
১ ঘণ্টা আগেক্রীড়া ডেস্ক

আর মাত্র ছয় মাসের অপেক্ষা। এরপরই বিশ্বকাপের উন্মাদনায় মেতে উঠবে ফুটবলপ্রেমীরা। অবশ্য ছক কষা শুরু আজ থেকেই। কারণ, বাংলাদেশ সময় রাত ১১টায় ওয়াশিংটনের কেনেডি সেন্টারে হবে ২০২৬ বিশ্বকাপের ড্র অনুষ্ঠান। কারা কোন গ্রুপে জানা যাবে সেখানে—
বিশ্বকাপের ফরম্যাট
প্রথমবারের মতো ৪৮ দল নিয়ে ফুটবল বিশ্বকাপ হতে যাচ্ছে এবার। গ্রুপ সংখ্যাও ৮ থেকে পরিণত হয়েছে ১২টিতে। প্রতি গ্রুপে থাকছে চারটি করে দল। গ্রুপ চ্যাম্পিয়ন ও রানার্সআপ দল সরাসরি জায়গা করে নেবে শেষ ৩২ রাউন্ডে। তৃতীয় হওয়া সেরা আট দলেরও শেষ ৩২ রাউন্ডে খেলার সুযোগ থাকবে। সেখান থেকে ধাপে ধাপে হবে শেষ ষোলো, কোয়ার্টার ফাইনাল, সেমিফাইনাল ও ফাইনাল।
যেভাবে হবে ড্র
প্লে-অফে যারা
আন্তর্মহাদেশীয় প্লে-অফ থেকে দুটি ও ইউরোপীয় প্লে-অফ থেকে উঠে আসবে চার দল। নিউ ক্যালিদোনিয়া-জ্যামাইকা ও বলিভিয়া-সুরিনাম মধ্যকার জয়ী দল আন্তর্মহাদেশীয় ফাইনালে খেলবে যথাক্রমে কঙ্গো ডি আর ও ইরাকের বিপক্ষে। ইউরোপিয়ান প্লে-অফে রয়েছে ইতালি-উত্তর আয়ারল্যান্ড, ওয়েলদ-বসনিয়া অ্যান্ড হার্জেগোভিনা, ইউক্রেন-সুইডেন, পোল্যান্ড-আলবেনিয়া, তুরস্ক-রোমানিয়া, স্লোভাকিয়া-কসোভো, ডেনমার্ক-উত্তর মেসিডোনিয়া, চেক প্রজাতন্ত্র ও আয়ারল্যান্ড। আগামী বছরের মার্চে হবে প্লে-অফ।
ড্র ব্যবস্থাপনায় থাকছেন যাঁরা
ড্র পরিচালনা করবেন ইংলিশ কিংবদন্তি ডিফেন্ডার রিও ফার্ডিনান্ড। সহপরিচালক হিসেবে থাকবেন সামান্থা জনসন। পরিচালনায় সহযোগিতা করবেন ন্যাশনাল ফুটবল লিগের সাতবারের সুপার বোলজয়ী টম ব্রেডি, ন্যাশনাল হকি লিগের হল অব ফেমার ওয়েইন গ্রেটস্কি, বেসবলের সাতবারের অল-স্টার অ্যারন জাজ ও এনবিএর চারবারের চ্যাম্পিয়ন শাকিল ও’নিল। লালগালিচার অনুষ্ঠান সঞ্চালনা করবেন এলি ম্যানিং।
পটবিন্যাস
পট ১: কানাডা, মেক্সিকো, যুক্তরাষ্ট্র, স্পেন, আর্জেন্টিনা, ফ্রান্স, ইংল্যান্ড, পর্তুগাল, নেদারল্যান্ডস, বেলজিয়াম ও জার্মানি।
পট ২: ক্রোয়েশিয়া, মরক্কো, কলম্বিয়া, উরুগুয়ে, সুইজারল্যান্ড, জাপান, সেনেগাল, ইরান, দক্ষিণ কোরিয়া, ইকুয়েডর, অস্ট্রিয়া ও অস্ট্রেলিয়া।
পট ৩: নরওয়ে, পানামা, মিসর, আলজেরিয়া, স্কটল্যান্ড, প্যারাগুয়ে, তিউনিসিয়া, আইভরি কোস্ট, উজবেকিস্তান, কাতার, সৌদি আরব ও দক্ষিণ আফ্রিকা।
পট ৪: জর্ডান, কেপ ভার্দে, ঘানা, কুরাসাও, হাইতি, নিউজিল্যান্ড, ইউরোপিয়ান প্লে-অফ থেকে ৪ দল ও আন্তর্মহাদেশীয় প্লে-অফ থেকে ২ দল।

আর মাত্র ছয় মাসের অপেক্ষা। এরপরই বিশ্বকাপের উন্মাদনায় মেতে উঠবে ফুটবলপ্রেমীরা। অবশ্য ছক কষা শুরু আজ থেকেই। কারণ, বাংলাদেশ সময় রাত ১১টায় ওয়াশিংটনের কেনেডি সেন্টারে হবে ২০২৬ বিশ্বকাপের ড্র অনুষ্ঠান। কারা কোন গ্রুপে জানা যাবে সেখানে—
বিশ্বকাপের ফরম্যাট
প্রথমবারের মতো ৪৮ দল নিয়ে ফুটবল বিশ্বকাপ হতে যাচ্ছে এবার। গ্রুপ সংখ্যাও ৮ থেকে পরিণত হয়েছে ১২টিতে। প্রতি গ্রুপে থাকছে চারটি করে দল। গ্রুপ চ্যাম্পিয়ন ও রানার্সআপ দল সরাসরি জায়গা করে নেবে শেষ ৩২ রাউন্ডে। তৃতীয় হওয়া সেরা আট দলেরও শেষ ৩২ রাউন্ডে খেলার সুযোগ থাকবে। সেখান থেকে ধাপে ধাপে হবে শেষ ষোলো, কোয়ার্টার ফাইনাল, সেমিফাইনাল ও ফাইনাল।
যেভাবে হবে ড্র
প্লে-অফে যারা
আন্তর্মহাদেশীয় প্লে-অফ থেকে দুটি ও ইউরোপীয় প্লে-অফ থেকে উঠে আসবে চার দল। নিউ ক্যালিদোনিয়া-জ্যামাইকা ও বলিভিয়া-সুরিনাম মধ্যকার জয়ী দল আন্তর্মহাদেশীয় ফাইনালে খেলবে যথাক্রমে কঙ্গো ডি আর ও ইরাকের বিপক্ষে। ইউরোপিয়ান প্লে-অফে রয়েছে ইতালি-উত্তর আয়ারল্যান্ড, ওয়েলদ-বসনিয়া অ্যান্ড হার্জেগোভিনা, ইউক্রেন-সুইডেন, পোল্যান্ড-আলবেনিয়া, তুরস্ক-রোমানিয়া, স্লোভাকিয়া-কসোভো, ডেনমার্ক-উত্তর মেসিডোনিয়া, চেক প্রজাতন্ত্র ও আয়ারল্যান্ড। আগামী বছরের মার্চে হবে প্লে-অফ।
ড্র ব্যবস্থাপনায় থাকছেন যাঁরা
ড্র পরিচালনা করবেন ইংলিশ কিংবদন্তি ডিফেন্ডার রিও ফার্ডিনান্ড। সহপরিচালক হিসেবে থাকবেন সামান্থা জনসন। পরিচালনায় সহযোগিতা করবেন ন্যাশনাল ফুটবল লিগের সাতবারের সুপার বোলজয়ী টম ব্রেডি, ন্যাশনাল হকি লিগের হল অব ফেমার ওয়েইন গ্রেটস্কি, বেসবলের সাতবারের অল-স্টার অ্যারন জাজ ও এনবিএর চারবারের চ্যাম্পিয়ন শাকিল ও’নিল। লালগালিচার অনুষ্ঠান সঞ্চালনা করবেন এলি ম্যানিং।
পটবিন্যাস
পট ১: কানাডা, মেক্সিকো, যুক্তরাষ্ট্র, স্পেন, আর্জেন্টিনা, ফ্রান্স, ইংল্যান্ড, পর্তুগাল, নেদারল্যান্ডস, বেলজিয়াম ও জার্মানি।
পট ২: ক্রোয়েশিয়া, মরক্কো, কলম্বিয়া, উরুগুয়ে, সুইজারল্যান্ড, জাপান, সেনেগাল, ইরান, দক্ষিণ কোরিয়া, ইকুয়েডর, অস্ট্রিয়া ও অস্ট্রেলিয়া।
পট ৩: নরওয়ে, পানামা, মিসর, আলজেরিয়া, স্কটল্যান্ড, প্যারাগুয়ে, তিউনিসিয়া, আইভরি কোস্ট, উজবেকিস্তান, কাতার, সৌদি আরব ও দক্ষিণ আফ্রিকা।
পট ৪: জর্ডান, কেপ ভার্দে, ঘানা, কুরাসাও, হাইতি, নিউজিল্যান্ড, ইউরোপিয়ান প্লে-অফ থেকে ৪ দল ও আন্তর্মহাদেশীয় প্লে-অফ থেকে ২ দল।

মাথায় ঝাঁকড়া চুল থাকায় কেউ কেউ তাঁকে হামজা চৌধুরী ভেবে বসেন। আসলে নাম তাঁর আমিরুল ইসলাম। ভারতে চলমান জুনিয়র হকি বিশ্বকাপে বাংলাদেশের হয়ে আলো ছড়াচ্ছেন ২১ বছর বয়সী এই খেলোয়াড়।
৩ দিন আগে
বাফুফের অধীনে গত জুনে ঢাকায় ট্রায়াল দিতে এসেছিলেন যুক্তরাষ্ট্রপ্রবাসী বীতশোক চাকমা। বাফুফের কাছ থেকে কোনো সবুজসংকেত না পাওয়ায় ফিরে যান অনিশ্চয়তা নিয়ে। দেশের ফুটবলপ্রেমীদের নজর এড়ায়নি তাঁর দক্ষতা। বরাবরই সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমের আলোচনায় ছিলেন প্রাসঙ্গিক।
১১ মিনিট আগে
২০২৬ আইপিএলের নিলাম হতে আর দুই সপ্তাহও বাকি নেই। তার আগে কোন ক্রিকেটারের ভিত্তিমূল্য কত, সেটা জানা গেছে। কিন্তু অস্ট্রেলিয়ার তারকা ক্রিকেটার জশ ইংলিস যে আরও এক ধাপ এগিয়ে। নিলামের আগেই জানা গেল, আগামী আইপিএলে কয়টি ম্যাচ তিনি খেলতে যাচ্ছেন।
১ ঘণ্টা আগে
স্লোয়ার-কাটারে ব্যাটারদের বিভ্রান্ত করতে মোস্তাফিজুর রহমানের জুড়ি মেলা ভার। মাঝেমধ্যে ছন্দ হারিয়ে ফেলেও তিনি ভালোভাবেই ঘুরে দাঁড়াতে জানেন। বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগ (বিপিএল) তো বটেই, আইপিএল, পিএসএলসহ বিশ্বের অন্যান্য ফ্র্যাঞ্চাইজি লিগেও তাঁর জনপ্রিয়তা অনেক।
১ ঘণ্টা আগেক্রীড়া ডেস্ক

২০২৬ আইপিএলের নিলাম হতে আর দুই সপ্তাহও বাকি নেই। তার আগে কোন ক্রিকেটারের ভিত্তিমূল্য কত, সেটা জানা গেছে। কিন্তু অস্ট্রেলিয়ার তারকা ক্রিকেটার জশ ইংলিস যে আরও এক ধাপ এগিয়ে। নিলামের আগেই জানা গেল, আগামী আইপিএলে কয়টি ম্যাচ তিনি খেলতে যাচ্ছেন।
১৩৫৫ ক্রিকেটার আইপিএল নিলামে নাম অন্তর্ভুক্ত করেছে। নিলামে কী হয়, কাকে কোন ফ্র্যাঞ্চাইজি কত দামে কেনে অথবা আদৌ তিনি দল পান কিনা সেটা জানা যাবে ১৬ ডিসেম্বর। তার আগে ক্রিকবাজের গত রাতের এক প্রতিবেদন থেকে জানা গেছে, ২০২৬ আইপিএলে পাঁচ ক্রিকেটারের কে কত ম্যাচ খেলবেন। সেই পাঁচ ক্রিকেটারের একজন ইংলিস ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডকে (বিসিসিআই) জানিয়ে দিয়েছেন, তিনি ১৯তম আইপিএলে ২৫ শতাংশ ম্যাচ খেলতে চান। ২০২২ সাল থেকে শুরু করে ১০ দলের আইপিএলে লিগ পর্বে একটা ফ্র্যাঞ্চাইজি কমপক্ষে ১৪ ম্যাচ খেলার সুযোগ পায়। আগামী আইপিএলেও ঠিক তাই হচ্ছে। সেক্ষেত্রে ভারতের এই ফ্র্যাঞ্চাইজি টুর্নামেন্টে আগামী বছর ইংলিস সর্বোচ্চ চার ম্যাচ খেলছেন।
ইংলিস বর্তমানে চলমান অ্যাশেজে অস্ট্রেলিয়া দলের সঙ্গে আছেন। এদিকে নিলামের আগে বিসিসিআইকে জানিয়ে দেওয়া ক্রিকেটারদের তালিকায় ইংলিসের পাশাপাশি আছেন নিউজিল্যান্ডের অ্যাডাম মিলনে, দক্ষিণ আফ্রিকার রাইলি রুশো এবং আরও দুই অস্ট্রেলিয়ান অ্যাশটন অ্যাগার ও উইলিয়াম সাদারল্যান্ড। মিলনে ৯৫ শতাংশ, রুশো ২০ শতাংশ, অ্যাগার ৬৫ শতাংশ ও সাদারল্যান্ড ৮০ শতাংশ ম্যাচ পরবর্তী আইপিএলে খেলতে যাচ্ছেন। ইংলিসের মতো ২ কোটি রুপি ভিত্তিমূল্যের ক্রিকেটার হলেন অ্যাগার, মিলনে ও রুশো। অস্ট্রেলিয়ার উইলিয়াম সাদারল্যান্ডের ভিত্তিমূল্য ১ কোটি রুপি।
আইপিএলে এখন পর্যন্ত এক মৌসুম খেলেছেন ইংলিস। ২০২৫ আইপিএলে পাঞ্জাব কিংসের হয়ে ১১ ম্যাচে ৩০.৮৮ গড় ও ১৬২.৫৭ স্ট্রাইকরেটে করেছেন ২৭৮ রান। একটা ফিফটিও করেছেন তিনি। তবে তাঁর দুই সতীর্থ অ্যাগার ও সাদারল্যান্ডের এখনো আইপিএল খেলার অভিজ্ঞতা হয়নি। রুশো সবশেষ আইপিএল খেলেছেন ২০২৪ সালে। মিলনে ২০২২ আইপিএলের পর টানা তিন মৌসুম অবিক্রীত ছিলেন। এবারের আইপিএলের নিলামে সর্বোচ্চ ২ কোটি রুপি ভিত্তিমূল্যের তালিকায় আছেন মোস্তাফিজুর রহমানও। সাকিব আল হাসানের ভিত্তিমূল্য ১ কোটি রুপি।
এখন পর্যন্ত আইপিএলের ১৮ মৌসুমের মধ্যে সর্বোচ্চ পাঁচবার করে শিরোপা জিতেছে চেন্নাই সুপার কিংস ও মুম্বাই ইন্ডিয়ানস। কলকাতা নাইট রাইডার্স তিনবার চ্যাম্পিয়ন হয়েছে আইপিএলে। একবার করে আইপিএলে শিরোপা জিতেছে ডেকান চার্জার্স, সানরাইজার্স হায়দরাবাদ, রয়্যাল চ্যালেঞ্জার্স বেঙ্গালুরু, রাজস্থান রয়্যালস ও গুজরাট টাইটান্স। বেঙ্গালুরু সবশেষ ২০২৫ আইপিএলে পাঞ্জাব কিংসকে ৬ রানে হারিয়ে চ্যাম্পিয়ন হয়েছে।

২০২৬ আইপিএলের নিলাম হতে আর দুই সপ্তাহও বাকি নেই। তার আগে কোন ক্রিকেটারের ভিত্তিমূল্য কত, সেটা জানা গেছে। কিন্তু অস্ট্রেলিয়ার তারকা ক্রিকেটার জশ ইংলিস যে আরও এক ধাপ এগিয়ে। নিলামের আগেই জানা গেল, আগামী আইপিএলে কয়টি ম্যাচ তিনি খেলতে যাচ্ছেন।
১৩৫৫ ক্রিকেটার আইপিএল নিলামে নাম অন্তর্ভুক্ত করেছে। নিলামে কী হয়, কাকে কোন ফ্র্যাঞ্চাইজি কত দামে কেনে অথবা আদৌ তিনি দল পান কিনা সেটা জানা যাবে ১৬ ডিসেম্বর। তার আগে ক্রিকবাজের গত রাতের এক প্রতিবেদন থেকে জানা গেছে, ২০২৬ আইপিএলে পাঁচ ক্রিকেটারের কে কত ম্যাচ খেলবেন। সেই পাঁচ ক্রিকেটারের একজন ইংলিস ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডকে (বিসিসিআই) জানিয়ে দিয়েছেন, তিনি ১৯তম আইপিএলে ২৫ শতাংশ ম্যাচ খেলতে চান। ২০২২ সাল থেকে শুরু করে ১০ দলের আইপিএলে লিগ পর্বে একটা ফ্র্যাঞ্চাইজি কমপক্ষে ১৪ ম্যাচ খেলার সুযোগ পায়। আগামী আইপিএলেও ঠিক তাই হচ্ছে। সেক্ষেত্রে ভারতের এই ফ্র্যাঞ্চাইজি টুর্নামেন্টে আগামী বছর ইংলিস সর্বোচ্চ চার ম্যাচ খেলছেন।
ইংলিস বর্তমানে চলমান অ্যাশেজে অস্ট্রেলিয়া দলের সঙ্গে আছেন। এদিকে নিলামের আগে বিসিসিআইকে জানিয়ে দেওয়া ক্রিকেটারদের তালিকায় ইংলিসের পাশাপাশি আছেন নিউজিল্যান্ডের অ্যাডাম মিলনে, দক্ষিণ আফ্রিকার রাইলি রুশো এবং আরও দুই অস্ট্রেলিয়ান অ্যাশটন অ্যাগার ও উইলিয়াম সাদারল্যান্ড। মিলনে ৯৫ শতাংশ, রুশো ২০ শতাংশ, অ্যাগার ৬৫ শতাংশ ও সাদারল্যান্ড ৮০ শতাংশ ম্যাচ পরবর্তী আইপিএলে খেলতে যাচ্ছেন। ইংলিসের মতো ২ কোটি রুপি ভিত্তিমূল্যের ক্রিকেটার হলেন অ্যাগার, মিলনে ও রুশো। অস্ট্রেলিয়ার উইলিয়াম সাদারল্যান্ডের ভিত্তিমূল্য ১ কোটি রুপি।
আইপিএলে এখন পর্যন্ত এক মৌসুম খেলেছেন ইংলিস। ২০২৫ আইপিএলে পাঞ্জাব কিংসের হয়ে ১১ ম্যাচে ৩০.৮৮ গড় ও ১৬২.৫৭ স্ট্রাইকরেটে করেছেন ২৭৮ রান। একটা ফিফটিও করেছেন তিনি। তবে তাঁর দুই সতীর্থ অ্যাগার ও সাদারল্যান্ডের এখনো আইপিএল খেলার অভিজ্ঞতা হয়নি। রুশো সবশেষ আইপিএল খেলেছেন ২০২৪ সালে। মিলনে ২০২২ আইপিএলের পর টানা তিন মৌসুম অবিক্রীত ছিলেন। এবারের আইপিএলের নিলামে সর্বোচ্চ ২ কোটি রুপি ভিত্তিমূল্যের তালিকায় আছেন মোস্তাফিজুর রহমানও। সাকিব আল হাসানের ভিত্তিমূল্য ১ কোটি রুপি।
এখন পর্যন্ত আইপিএলের ১৮ মৌসুমের মধ্যে সর্বোচ্চ পাঁচবার করে শিরোপা জিতেছে চেন্নাই সুপার কিংস ও মুম্বাই ইন্ডিয়ানস। কলকাতা নাইট রাইডার্স তিনবার চ্যাম্পিয়ন হয়েছে আইপিএলে। একবার করে আইপিএলে শিরোপা জিতেছে ডেকান চার্জার্স, সানরাইজার্স হায়দরাবাদ, রয়্যাল চ্যালেঞ্জার্স বেঙ্গালুরু, রাজস্থান রয়্যালস ও গুজরাট টাইটান্স। বেঙ্গালুরু সবশেষ ২০২৫ আইপিএলে পাঞ্জাব কিংসকে ৬ রানে হারিয়ে চ্যাম্পিয়ন হয়েছে।

মাথায় ঝাঁকড়া চুল থাকায় কেউ কেউ তাঁকে হামজা চৌধুরী ভেবে বসেন। আসলে নাম তাঁর আমিরুল ইসলাম। ভারতে চলমান জুনিয়র হকি বিশ্বকাপে বাংলাদেশের হয়ে আলো ছড়াচ্ছেন ২১ বছর বয়সী এই খেলোয়াড়।
৩ দিন আগে
বাফুফের অধীনে গত জুনে ঢাকায় ট্রায়াল দিতে এসেছিলেন যুক্তরাষ্ট্রপ্রবাসী বীতশোক চাকমা। বাফুফের কাছ থেকে কোনো সবুজসংকেত না পাওয়ায় ফিরে যান অনিশ্চয়তা নিয়ে। দেশের ফুটবলপ্রেমীদের নজর এড়ায়নি তাঁর দক্ষতা। বরাবরই সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমের আলোচনায় ছিলেন প্রাসঙ্গিক।
১১ মিনিট আগে
আর মাত্র ছয় মাসের অপেক্ষা। এরপরই বিশ্বকাপের উন্মাদনায় মেতে উঠবে ফুটবলপ্রেমীরা। অবশ্য ছক কষা শুরু আজ থেকেই। কারণ, বাংলাদেশ সময় রাত ১১টায় ওয়াশিংটনের কেনেডি সেন্টারে হবে ২০২৬ বিশ্বকাপের ড্র অনুষ্ঠান। কারা কোন গ্রুপে জানা যাবে...
৪১ মিনিট আগে
স্লোয়ার-কাটারে ব্যাটারদের বিভ্রান্ত করতে মোস্তাফিজুর রহমানের জুড়ি মেলা ভার। মাঝেমধ্যে ছন্দ হারিয়ে ফেলেও তিনি ভালোভাবেই ঘুরে দাঁড়াতে জানেন। বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগ (বিপিএল) তো বটেই, আইপিএল, পিএসএলসহ বিশ্বের অন্যান্য ফ্র্যাঞ্চাইজি লিগেও তাঁর জনপ্রিয়তা অনেক।
১ ঘণ্টা আগেক্রীড়া ডেস্ক

স্লোয়ার-কাটারে ব্যাটারদের বিভ্রান্ত করতে মোস্তাফিজুর রহমানের জুড়ি মেলা ভার। মাঝেমধ্যে ছন্দ হারিয়ে ফেলেও তিনি ভালোভাবেই ঘুরে দাঁড়াতে জানেন। বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগ (বিপিএল) তো বটেই, আইপিএল, পিএসএলসহ বিশ্বের অন্যান্য ফ্র্যাঞ্চাইজি লিগেও তাঁর জনপ্রিয়তা অনেক। এবার তাঁর অভিষেক হচ্ছে আরেক ফ্র্যাঞ্চাইজি টি-টোয়েন্টি লিগে।
সংযুক্ত আরব আমিরাতের ফ্র্যাঞ্চাইজিভিত্তিক টি-টোয়েন্টি লিগ আইএল টি-টোয়েন্টিতে খেলতে যাচ্ছেন মোস্তাফিজ। এই টুর্নামেন্টে তিনি দুবাই ক্যাপিটালসের হয়ে খেলবেন। গতকাল রাতে তিনি আমিরাতের উদ্দেশে উড়াল দিয়েছেন। বিমানে ওঠার পর একটি সেলফি তুলে নিজের অফিশিয়াল ফেসবুক পেজে পোস্ট করেছেন মোস্তাফিজ। বাংলাদেশের বাঁহাতি পেসার লিখেছেন, ‘২০২৫ আইএল টি-টোয়েন্টি লিগ খেলতে সংযুক্ত আরব আমিরাতে উড়াল দিচ্ছি। দুবাই ক্যাপিটালস পরিবারের সঙ্গে যোগ দিতে তর সইছে না।’
বিপিএল ছাড়া বিদেশের বিভিন্ন ফ্র্যাঞ্চাইজি লিগ যেমন আইপিএল, পিএসএল, লঙ্কা প্রিমিয়ার লিগে মোস্তাফিজের খেলার অভিজ্ঞতা রয়েছে। আইপিএলে তিনি পাঁচটি ভিন্ন ফ্র্যাঞ্চাইজির হয়ে খেলেছেন। ৬০ ম্যাচে ৮.১৩ ইকোনমিতে নিয়েছেন ৬৫ উইকেট। ২০২৪ আইপিএলে চেন্নাইয়ের হয়ে ৯.২৬ ইকোনমিতে বোলিং করলেও ম্যাচের পরিস্থিতি অনুযায়ী দারুণ বোলিংয়ে নজর কেড়েছেন তিনি। চেন্নাই তো তাঁকে জন্মদিনের শুভেচ্ছাও জানিয়েছিল গত বছর। আর গতবার ভারত-পাকিস্তান সামরিক সংঘাতের পর অস্ট্রেলিয়ার জেক ফ্রেজার ম্যাকগার্ক খেলেননি। তাঁর পরিবর্তে দিল্লি ক্যাপিটালস নিয়েছিল মোস্তাফিজকে। বাংলাদেশের বাঁহাতি পেসারকে বিশ্বমানের ক্রিকেটার আখ্যা দিয়ে কদিন আগে বাংলাদেশের পেস বোলিং কোচ শন টেইট বলেছিলেন, ‘সে একটা দারুণ মাত্রা তৈরি করেছে। সব সময় ভালো পারফর্ম করে আসছে ও সেরা খেলোয়াড়রা এমনটাই করে থাকে। আইপিএল থেকে শুরু করে সবখানে তাকে চায়।’
দুবাই ক্যাপিটালসের হয়ে এ বছরের জুলাইয়ে গ্লোবাল সুপার লিগে (জিএসএল) খেলেছিলেন সাকিব আল হাসান। অলরাউন্ড পারফরম্যান্সে তিনি জিতেছিলেন ম্যাচসেরার পুরস্কার। এবারের আইএল টি-টোয়েন্টিতে তাঁকে নিয়েছে এমআই এমিরেটস। যদিও গতকাল রাতে গালফ জায়ান্টসের বিপক্ষে একাদশে সুযোগ মেলেনি তাঁর। ২ পয়েন্ট নিয়ে পয়েন্ট টেবিলের শীর্ষ তিনে থাকা তিন দল হচ্ছে গালফ জায়ান্টস, আবুধাবি নাইট রাইডার্স ও ডেজার্ট ভাইপার্স। দুবাই ক্যাপিটালসকে মঙ্গলবার রাতে এবারের আইএল টি-টোয়েন্টির উদ্বোধনী ম্যাচে ৪ উইকেটে হারিয়েছে ডেজার্ট ভাইপার্স।

স্লোয়ার-কাটারে ব্যাটারদের বিভ্রান্ত করতে মোস্তাফিজুর রহমানের জুড়ি মেলা ভার। মাঝেমধ্যে ছন্দ হারিয়ে ফেলেও তিনি ভালোভাবেই ঘুরে দাঁড়াতে জানেন। বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগ (বিপিএল) তো বটেই, আইপিএল, পিএসএলসহ বিশ্বের অন্যান্য ফ্র্যাঞ্চাইজি লিগেও তাঁর জনপ্রিয়তা অনেক। এবার তাঁর অভিষেক হচ্ছে আরেক ফ্র্যাঞ্চাইজি টি-টোয়েন্টি লিগে।
সংযুক্ত আরব আমিরাতের ফ্র্যাঞ্চাইজিভিত্তিক টি-টোয়েন্টি লিগ আইএল টি-টোয়েন্টিতে খেলতে যাচ্ছেন মোস্তাফিজ। এই টুর্নামেন্টে তিনি দুবাই ক্যাপিটালসের হয়ে খেলবেন। গতকাল রাতে তিনি আমিরাতের উদ্দেশে উড়াল দিয়েছেন। বিমানে ওঠার পর একটি সেলফি তুলে নিজের অফিশিয়াল ফেসবুক পেজে পোস্ট করেছেন মোস্তাফিজ। বাংলাদেশের বাঁহাতি পেসার লিখেছেন, ‘২০২৫ আইএল টি-টোয়েন্টি লিগ খেলতে সংযুক্ত আরব আমিরাতে উড়াল দিচ্ছি। দুবাই ক্যাপিটালস পরিবারের সঙ্গে যোগ দিতে তর সইছে না।’
বিপিএল ছাড়া বিদেশের বিভিন্ন ফ্র্যাঞ্চাইজি লিগ যেমন আইপিএল, পিএসএল, লঙ্কা প্রিমিয়ার লিগে মোস্তাফিজের খেলার অভিজ্ঞতা রয়েছে। আইপিএলে তিনি পাঁচটি ভিন্ন ফ্র্যাঞ্চাইজির হয়ে খেলেছেন। ৬০ ম্যাচে ৮.১৩ ইকোনমিতে নিয়েছেন ৬৫ উইকেট। ২০২৪ আইপিএলে চেন্নাইয়ের হয়ে ৯.২৬ ইকোনমিতে বোলিং করলেও ম্যাচের পরিস্থিতি অনুযায়ী দারুণ বোলিংয়ে নজর কেড়েছেন তিনি। চেন্নাই তো তাঁকে জন্মদিনের শুভেচ্ছাও জানিয়েছিল গত বছর। আর গতবার ভারত-পাকিস্তান সামরিক সংঘাতের পর অস্ট্রেলিয়ার জেক ফ্রেজার ম্যাকগার্ক খেলেননি। তাঁর পরিবর্তে দিল্লি ক্যাপিটালস নিয়েছিল মোস্তাফিজকে। বাংলাদেশের বাঁহাতি পেসারকে বিশ্বমানের ক্রিকেটার আখ্যা দিয়ে কদিন আগে বাংলাদেশের পেস বোলিং কোচ শন টেইট বলেছিলেন, ‘সে একটা দারুণ মাত্রা তৈরি করেছে। সব সময় ভালো পারফর্ম করে আসছে ও সেরা খেলোয়াড়রা এমনটাই করে থাকে। আইপিএল থেকে শুরু করে সবখানে তাকে চায়।’
দুবাই ক্যাপিটালসের হয়ে এ বছরের জুলাইয়ে গ্লোবাল সুপার লিগে (জিএসএল) খেলেছিলেন সাকিব আল হাসান। অলরাউন্ড পারফরম্যান্সে তিনি জিতেছিলেন ম্যাচসেরার পুরস্কার। এবারের আইএল টি-টোয়েন্টিতে তাঁকে নিয়েছে এমআই এমিরেটস। যদিও গতকাল রাতে গালফ জায়ান্টসের বিপক্ষে একাদশে সুযোগ মেলেনি তাঁর। ২ পয়েন্ট নিয়ে পয়েন্ট টেবিলের শীর্ষ তিনে থাকা তিন দল হচ্ছে গালফ জায়ান্টস, আবুধাবি নাইট রাইডার্স ও ডেজার্ট ভাইপার্স। দুবাই ক্যাপিটালসকে মঙ্গলবার রাতে এবারের আইএল টি-টোয়েন্টির উদ্বোধনী ম্যাচে ৪ উইকেটে হারিয়েছে ডেজার্ট ভাইপার্স।

মাথায় ঝাঁকড়া চুল থাকায় কেউ কেউ তাঁকে হামজা চৌধুরী ভেবে বসেন। আসলে নাম তাঁর আমিরুল ইসলাম। ভারতে চলমান জুনিয়র হকি বিশ্বকাপে বাংলাদেশের হয়ে আলো ছড়াচ্ছেন ২১ বছর বয়সী এই খেলোয়াড়।
৩ দিন আগে
বাফুফের অধীনে গত জুনে ঢাকায় ট্রায়াল দিতে এসেছিলেন যুক্তরাষ্ট্রপ্রবাসী বীতশোক চাকমা। বাফুফের কাছ থেকে কোনো সবুজসংকেত না পাওয়ায় ফিরে যান অনিশ্চয়তা নিয়ে। দেশের ফুটবলপ্রেমীদের নজর এড়ায়নি তাঁর দক্ষতা। বরাবরই সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমের আলোচনায় ছিলেন প্রাসঙ্গিক।
১১ মিনিট আগে
আর মাত্র ছয় মাসের অপেক্ষা। এরপরই বিশ্বকাপের উন্মাদনায় মেতে উঠবে ফুটবলপ্রেমীরা। অবশ্য ছক কষা শুরু আজ থেকেই। কারণ, বাংলাদেশ সময় রাত ১১টায় ওয়াশিংটনের কেনেডি সেন্টারে হবে ২০২৬ বিশ্বকাপের ড্র অনুষ্ঠান। কারা কোন গ্রুপে জানা যাবে...
৪১ মিনিট আগে
২০২৬ আইপিএলের নিলাম হতে আর দুই সপ্তাহও বাকি নেই। তার আগে কোন ক্রিকেটারের ভিত্তিমূল্য কত, সেটা জানা গেছে। কিন্তু অস্ট্রেলিয়ার তারকা ক্রিকেটার জশ ইংলিস যে আরও এক ধাপ এগিয়ে। নিলামের আগেই জানা গেল, আগামী আইপিএলে কয়টি ম্যাচ তিনি খেলতে যাচ্ছেন।
১ ঘণ্টা আগে