আজকের পত্রিকা ডেস্ক

বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, ‘আমাদের প্রধান সমস্যাটা কোথায়? আমাদের প্রধান সমস্যা এই দেশে কখনো গণতান্ত্রিক চর্চাই হয়নি। এখানে সংস্কৃতিই গড়ে ওঠেনি। এখানে গণতান্ত্রিক একটা সংস্কৃতি যদি গড়ে না ওঠে, তখন বারবার বলতে হবে যে আপনাকে এইটা করতে হবে, ওইটা করতে হবে। এটা ডেমোক্রেসি, এইটা এইভাবে করতে হবে। চর্চা ছাড়া এই জিনিসগুলো কিন্তু গড়ে উঠবে না। ইম্পোজ করে কিছু করা সম্ভব হবে না।’
আজ শুক্রবার দুপুরে খামারবাড়ী কৃষিবিদ ইনস্টিটিউটে ফোরাম ফর বাংলাদেশ স্টাডিজ আয়োজিত ঐক্য, সংস্কার ও নির্বাচন শীর্ষক সংলাপে তিনি এসব কথা বলেন।
মির্জা ফখরুল বলেন, গণতান্ত্রিক ব্যবস্থায় যাওয়ার প্রধান ফটক নির্বাচন বলে মন্তব্য করেছেন। তিনি বলেন, ‘দুর্ভাগ্যজনক অনেকেই এখন বলছে, বিএনপি সংস্কার চায় না, নির্বাচন চায়। আমরা বারবার বলছি, একটি গ্রহণযোগ্য নির্বাচন করার জন্য যেটুকু দরকার সেই সংস্কারটুকু করে নির্বাচনে যেতে চাই। আমরা নির্বাচনের কথা বলছি কেন? ড. আলী রীয়াজ বলছেন, সবাই বলছেন, গণতান্ত্রিক ব্যবস্থায় যাওয়ার জন্য নির্বাচন হচ্ছে প্রধান ফটক। প্রধান দরজা।
‘আমরা তত্ত্বাবধায়ক সরকারের হাতে তিনটি নির্বাচন করেছি উল্লেখ করে বিএনপির মহাসচিব বলেন, এর মধ্যে একটা নির্বাচন কিন্তু আরেকটা নির্বাচন থেকে ভালো হয়েছে। অর্থাৎ তত্ত্বাবধায়ক সরকার মানুষ গ্রহণ করেছে। মানুষ এটাকে অত্যন্ত জরুরি মনে করেছে। আমরা যদি তখন রাষ্ট্রপতি শাসনে চলে যেতাম তখন সেটা মানুষ কিন্তু গ্রহণ করত না।’
তিনি বলেন, ‘আমার যে ধারণা, জনগণকে বাদ দিয়ে কোনো কিছু করা সম্ভব হবে না। জনগণকেই তৈরি করতে হবে আপনাকে। আজকের যে প্রক্রিয়াটা চলছে সেটাকে আমি স্বাগত জানাই। কমিশনগুলোকে অনুরোধ করব আপনারা জনগণের সঙ্গে ইন্টারেকশন করার ব্যবস্থা রাখবেন।
‘যত বেশি সময় যাবে আমাদের কাছে মনে হয় সমস্যাগুলো আরও বাড়বে উল্লেখ করে তিনি আরও বলেন, আমাদের সমস্যা তো অন্য জায়গায়। আপনি এইগুলো ইমপ্লিকেশন করবেন কীভাবে? আপনার প্রশাসন, আপনার সরকারি মেশিনারি তো এখনো পুরোপুরিভাবে ফ্যাসিবাদের মধ্যে আছে।
‘কাঠামো যদি না থাকে, ওপর থেকে শুধু চাপিয়ে দিয়ে কিছু করতে পারব না উল্লেখ করে মির্জা ফখরুল ইসলাম বলেন, প্রতিষ্ঠানগুলোকে ঠিক করতে হবে। সেই প্রতিষ্ঠানগুলোকে যদি আমরা গণতান্ত্রিক ভাবে গড়ে তুলতে পারি, তাহলেই গণতন্ত্রকে সফল করতে পারব। মাইন্ডসেট বড় জিনিস। সেই মাইন্ডসেটটা তো তৈরি করতে হবে। সেই জন্য আমাদের চর্চা করতে হবে। আমাদের গণতন্ত্রকে চর্চা করতে হবে। ভুল হবে, ত্রুটি হবে এর মধ্য দিয়েই গণতন্ত্রকে এগিয়ে নিয়ে যেতে হবে।’
তিনি বলেন, ‘আমরা ২০১৬ সালে ডকুমেন্টারি বের করেছি, যেখানে রাজনৈতিক সংস্কারের কথা বলা ছিল। প্রধানমন্ত্রী ও রাষ্ট্রপতির ক্ষমতার ভারসাম্য রক্ষা করা, প্রধানমন্ত্রী যেন দুই বারের বেশি না হতে পারেন, দ্বিকক্ষ বিশিষ্ট পার্লামেন্টের কথা বলেছিলাম।
‘পরে ২০২২ সালে প্রথমে ১২ দফা, এরপরে সব রাজনৈতিক দলের সঙ্গে আলোচনা করে ৩১ দফা দিয়েছি। দীর্ঘ দুই বছর আলোচনা করেছি। অনেকের সঙ্গেই তখন কথা বলে এগুলো করেছি।’
১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধকে সবাই যেন মনে রাখে—সে কথা স্মরণ করিয়ে দিয়ে বিএনপি মহাসচিব বলেন, ‘আমরা যেন একাত্তরকে ভুলে না যাই। তারপর ধারাবাহিক গণতন্ত্রের যে লড়াই সেটা আমাদের প্রত্যেকেরই মনে রাখা দরকার। আমরা এইটুকু নিশ্চয়তা দিতে পারি, আমরা গণতন্ত্রের জন্য প্রয়োজনীয় সংস্কারের পক্ষে। একই সঙ্গে মনে করে জনগণকে বাদ দিয়ে ওপর থেকে চাপিয়ে দিয়ে কোনো কিছু সম্ভব না।’
আজ সংলাপে আরও উপস্থিত ছিলেন জামায়াতে ইসলামীর সেক্রেটারি জেনারেল মিয়া গোলাম পরওয়ার, নাগরিক ঐক্যের সভাপতি মাহমুদুর রহমান মান্না, গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়কারী জুনায়েদ সাকি প্রমুখ।

বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, ‘আমাদের প্রধান সমস্যাটা কোথায়? আমাদের প্রধান সমস্যা এই দেশে কখনো গণতান্ত্রিক চর্চাই হয়নি। এখানে সংস্কৃতিই গড়ে ওঠেনি। এখানে গণতান্ত্রিক একটা সংস্কৃতি যদি গড়ে না ওঠে, তখন বারবার বলতে হবে যে আপনাকে এইটা করতে হবে, ওইটা করতে হবে। এটা ডেমোক্রেসি, এইটা এইভাবে করতে হবে। চর্চা ছাড়া এই জিনিসগুলো কিন্তু গড়ে উঠবে না। ইম্পোজ করে কিছু করা সম্ভব হবে না।’
আজ শুক্রবার দুপুরে খামারবাড়ী কৃষিবিদ ইনস্টিটিউটে ফোরাম ফর বাংলাদেশ স্টাডিজ আয়োজিত ঐক্য, সংস্কার ও নির্বাচন শীর্ষক সংলাপে তিনি এসব কথা বলেন।
মির্জা ফখরুল বলেন, গণতান্ত্রিক ব্যবস্থায় যাওয়ার প্রধান ফটক নির্বাচন বলে মন্তব্য করেছেন। তিনি বলেন, ‘দুর্ভাগ্যজনক অনেকেই এখন বলছে, বিএনপি সংস্কার চায় না, নির্বাচন চায়। আমরা বারবার বলছি, একটি গ্রহণযোগ্য নির্বাচন করার জন্য যেটুকু দরকার সেই সংস্কারটুকু করে নির্বাচনে যেতে চাই। আমরা নির্বাচনের কথা বলছি কেন? ড. আলী রীয়াজ বলছেন, সবাই বলছেন, গণতান্ত্রিক ব্যবস্থায় যাওয়ার জন্য নির্বাচন হচ্ছে প্রধান ফটক। প্রধান দরজা।
‘আমরা তত্ত্বাবধায়ক সরকারের হাতে তিনটি নির্বাচন করেছি উল্লেখ করে বিএনপির মহাসচিব বলেন, এর মধ্যে একটা নির্বাচন কিন্তু আরেকটা নির্বাচন থেকে ভালো হয়েছে। অর্থাৎ তত্ত্বাবধায়ক সরকার মানুষ গ্রহণ করেছে। মানুষ এটাকে অত্যন্ত জরুরি মনে করেছে। আমরা যদি তখন রাষ্ট্রপতি শাসনে চলে যেতাম তখন সেটা মানুষ কিন্তু গ্রহণ করত না।’
তিনি বলেন, ‘আমার যে ধারণা, জনগণকে বাদ দিয়ে কোনো কিছু করা সম্ভব হবে না। জনগণকেই তৈরি করতে হবে আপনাকে। আজকের যে প্রক্রিয়াটা চলছে সেটাকে আমি স্বাগত জানাই। কমিশনগুলোকে অনুরোধ করব আপনারা জনগণের সঙ্গে ইন্টারেকশন করার ব্যবস্থা রাখবেন।
‘যত বেশি সময় যাবে আমাদের কাছে মনে হয় সমস্যাগুলো আরও বাড়বে উল্লেখ করে তিনি আরও বলেন, আমাদের সমস্যা তো অন্য জায়গায়। আপনি এইগুলো ইমপ্লিকেশন করবেন কীভাবে? আপনার প্রশাসন, আপনার সরকারি মেশিনারি তো এখনো পুরোপুরিভাবে ফ্যাসিবাদের মধ্যে আছে।
‘কাঠামো যদি না থাকে, ওপর থেকে শুধু চাপিয়ে দিয়ে কিছু করতে পারব না উল্লেখ করে মির্জা ফখরুল ইসলাম বলেন, প্রতিষ্ঠানগুলোকে ঠিক করতে হবে। সেই প্রতিষ্ঠানগুলোকে যদি আমরা গণতান্ত্রিক ভাবে গড়ে তুলতে পারি, তাহলেই গণতন্ত্রকে সফল করতে পারব। মাইন্ডসেট বড় জিনিস। সেই মাইন্ডসেটটা তো তৈরি করতে হবে। সেই জন্য আমাদের চর্চা করতে হবে। আমাদের গণতন্ত্রকে চর্চা করতে হবে। ভুল হবে, ত্রুটি হবে এর মধ্য দিয়েই গণতন্ত্রকে এগিয়ে নিয়ে যেতে হবে।’
তিনি বলেন, ‘আমরা ২০১৬ সালে ডকুমেন্টারি বের করেছি, যেখানে রাজনৈতিক সংস্কারের কথা বলা ছিল। প্রধানমন্ত্রী ও রাষ্ট্রপতির ক্ষমতার ভারসাম্য রক্ষা করা, প্রধানমন্ত্রী যেন দুই বারের বেশি না হতে পারেন, দ্বিকক্ষ বিশিষ্ট পার্লামেন্টের কথা বলেছিলাম।
‘পরে ২০২২ সালে প্রথমে ১২ দফা, এরপরে সব রাজনৈতিক দলের সঙ্গে আলোচনা করে ৩১ দফা দিয়েছি। দীর্ঘ দুই বছর আলোচনা করেছি। অনেকের সঙ্গেই তখন কথা বলে এগুলো করেছি।’
১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধকে সবাই যেন মনে রাখে—সে কথা স্মরণ করিয়ে দিয়ে বিএনপি মহাসচিব বলেন, ‘আমরা যেন একাত্তরকে ভুলে না যাই। তারপর ধারাবাহিক গণতন্ত্রের যে লড়াই সেটা আমাদের প্রত্যেকেরই মনে রাখা দরকার। আমরা এইটুকু নিশ্চয়তা দিতে পারি, আমরা গণতন্ত্রের জন্য প্রয়োজনীয় সংস্কারের পক্ষে। একই সঙ্গে মনে করে জনগণকে বাদ দিয়ে ওপর থেকে চাপিয়ে দিয়ে কোনো কিছু সম্ভব না।’
আজ সংলাপে আরও উপস্থিত ছিলেন জামায়াতে ইসলামীর সেক্রেটারি জেনারেল মিয়া গোলাম পরওয়ার, নাগরিক ঐক্যের সভাপতি মাহমুদুর রহমান মান্না, গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়কারী জুনায়েদ সাকি প্রমুখ।

ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান হাদির মৃত্যুতে গভীর শোক প্রকাশ করেছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। বৃহস্পতিবার (১৮ ডিসেম্বর) দিবাগত রাতে এক ফেসবুক পোস্টে তিনি এই শোক জানান।
৪ ঘণ্টা আগে
ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান হাদির মৃত্যুতে গভীর শোক ও দুঃখ প্রকাশ করেছেন জামায়াতে ইসলামীর আমির শফিকুর রহমান। আজ বৃহস্পতিবার (১৮ ডিসেম্বর) রাতে এক বিবৃতিতে এমন প্রতিক্রিয়া জানান তিনি৷
৫ ঘণ্টা আগে
ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র, ঢাকা-৮ আসনের স্বতন্ত্র প্রার্থী ও প্রতিবাদী যুবক ওসমান হাদির মর্মান্তিক মৃত্যুতে গভীর শোক ও দুঃখ প্রকাশ করেছেন জাতীয় পার্টির (জাপা) চেয়ারম্যান ও সাবেক পররাষ্ট্রমন্ত্রী ব্যারিস্টার আনিসুল ইসলাম মাহমুদ ও মহাসচিব এ বি এম রুহুল আমিন হাওলাদার।
৬ ঘণ্টা আগে
ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শরিফ ওসমান হাদির মৃত্যুতে শোক প্রকাশ করেছে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)। আজ বৃহস্পতিবার রাতে এক বিজ্ঞপ্তিতে এই শোক জানায় দলটি। বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র ও গণ-অভ্যুত্থানের পর গঠিত জাতীয় নাগরিক কমিটির অন্যতম সদস্য
৬ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান হাদির মৃত্যুতে গভীর শোক প্রকাশ করেছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। বৃহস্পতিবার (১৮ ডিসেম্বর) দিবাগত রাতে এক ফেসবুক পোস্টে তিনি এই শোক জানান।
ওই পোস্টে তারেক রহমান বলেন, ‘আমি শরীফ ওসমান হাদীর মর্মান্তিক হত্যাকাণ্ডে গভীরভাবে শোকাহত। আল্লাহ যেন তাঁর রুহের মাগফিরাত করে তাঁকে বেহেশত নসীব করেন। তাঁর এই অকাল শহীদি মৃত্যু আবারও মনে করিয়ে দিল— রাজনৈতিক সহিংসতা কত বড় মানবিক মূল্য দাবি করে।’
হাদি ছিলেন এক সাহসী রাজনৈতিক কর্মী এবং নির্ভীক কণ্ঠস্বর, যিনি সব সময় অন্যায়ের বিরুদ্ধে দাঁড়াতেন। জুলাই গণঅভ্যুত্থানের পর ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র হিসেবে তিনি জুলাইয়ের যোদ্ধাদের অধিকার রক্ষা, গণতান্ত্রিক মূল্যবোধ ধরে রাখা এবং জাতীয় স্বার্থ সুরক্ষায় অসাধারণ ভূমিকা রেখেছিলেন।
তারেক রহমান আরও বলেন, আমি তাঁর শোকাহত পরিবার, স্বজন ও সহযোদ্ধাদের প্রতি গভীর সমবেদনা জানাই। একই সঙ্গে অন্তবর্তীকালীন সরকারের প্রতি আহ্বান জানাই, দ্রুত তদন্ত করে অপরাধীদের গ্রেপ্তার, শাস্তি এবং ন্যায়বিচার নিশ্চিত করতে হবে।
আমাদের সবাইকে একসঙ্গে কাজ করে প্রতিটি নাগরিকের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে হবে, যাতে আর কোনো ঘটনা বাংলাদেশকে অস্থিতিশীল করতে না পারে বা আমাদের গণতান্ত্রিক আকাঙ্ক্ষাকে আঘাত না করে।

ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান হাদির মৃত্যুতে গভীর শোক প্রকাশ করেছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। বৃহস্পতিবার (১৮ ডিসেম্বর) দিবাগত রাতে এক ফেসবুক পোস্টে তিনি এই শোক জানান।
ওই পোস্টে তারেক রহমান বলেন, ‘আমি শরীফ ওসমান হাদীর মর্মান্তিক হত্যাকাণ্ডে গভীরভাবে শোকাহত। আল্লাহ যেন তাঁর রুহের মাগফিরাত করে তাঁকে বেহেশত নসীব করেন। তাঁর এই অকাল শহীদি মৃত্যু আবারও মনে করিয়ে দিল— রাজনৈতিক সহিংসতা কত বড় মানবিক মূল্য দাবি করে।’
হাদি ছিলেন এক সাহসী রাজনৈতিক কর্মী এবং নির্ভীক কণ্ঠস্বর, যিনি সব সময় অন্যায়ের বিরুদ্ধে দাঁড়াতেন। জুলাই গণঅভ্যুত্থানের পর ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র হিসেবে তিনি জুলাইয়ের যোদ্ধাদের অধিকার রক্ষা, গণতান্ত্রিক মূল্যবোধ ধরে রাখা এবং জাতীয় স্বার্থ সুরক্ষায় অসাধারণ ভূমিকা রেখেছিলেন।
তারেক রহমান আরও বলেন, আমি তাঁর শোকাহত পরিবার, স্বজন ও সহযোদ্ধাদের প্রতি গভীর সমবেদনা জানাই। একই সঙ্গে অন্তবর্তীকালীন সরকারের প্রতি আহ্বান জানাই, দ্রুত তদন্ত করে অপরাধীদের গ্রেপ্তার, শাস্তি এবং ন্যায়বিচার নিশ্চিত করতে হবে।
আমাদের সবাইকে একসঙ্গে কাজ করে প্রতিটি নাগরিকের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে হবে, যাতে আর কোনো ঘটনা বাংলাদেশকে অস্থিতিশীল করতে না পারে বা আমাদের গণতান্ত্রিক আকাঙ্ক্ষাকে আঘাত না করে।

আজ শুক্রবার দুপুরে খামারবাড়ী কৃষিবিদ ইনস্টিটিউটে ফোরাম ফর বাংলাদেশ স্টাডিজ আয়োজিত ঐক্য, সংস্কার ও নির্বাচন শীর্ষক সংলাপে মির্জা ফখরুল ইসলাম এ কথা বলেন।
২৭ ডিসেম্বর ২০২৪
ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান হাদির মৃত্যুতে গভীর শোক ও দুঃখ প্রকাশ করেছেন জামায়াতে ইসলামীর আমির শফিকুর রহমান। আজ বৃহস্পতিবার (১৮ ডিসেম্বর) রাতে এক বিবৃতিতে এমন প্রতিক্রিয়া জানান তিনি৷
৫ ঘণ্টা আগে
ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র, ঢাকা-৮ আসনের স্বতন্ত্র প্রার্থী ও প্রতিবাদী যুবক ওসমান হাদির মর্মান্তিক মৃত্যুতে গভীর শোক ও দুঃখ প্রকাশ করেছেন জাতীয় পার্টির (জাপা) চেয়ারম্যান ও সাবেক পররাষ্ট্রমন্ত্রী ব্যারিস্টার আনিসুল ইসলাম মাহমুদ ও মহাসচিব এ বি এম রুহুল আমিন হাওলাদার।
৬ ঘণ্টা আগে
ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শরিফ ওসমান হাদির মৃত্যুতে শোক প্রকাশ করেছে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)। আজ বৃহস্পতিবার রাতে এক বিজ্ঞপ্তিতে এই শোক জানায় দলটি। বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র ও গণ-অভ্যুত্থানের পর গঠিত জাতীয় নাগরিক কমিটির অন্যতম সদস্য
৬ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান হাদির মৃত্যুতে গভীর শোক ও দুঃখ প্রকাশ করেছেন জামায়াতে ইসলামীর আমির শফিকুর রহমান। আজ বৃহস্পতিবার (১৮ ডিসেম্বর) রাতে এক বিবৃতিতে এমন প্রতিক্রিয়া জানান তিনি৷
বিবৃতিতে জামায়াত আমির বলেন, ওসমান হাদি মানবিক নতুন বাংলাদেশ গড়ার স্বপ্ন দেখতেন। ন্যায়, সত্য ও ইনসাফভিত্তিক সমাজ প্রতিষ্ঠার আন্দোলনে তাঁর ভূমিকা ছিল অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। তাঁর শাহাদাতে জাতি একজন নির্ভীক কণ্ঠস্বর ও আদর্শবাদী যোদ্ধাকে হারাল।
শফিকুর রহমান যোগ করেন, তাঁর (ওসমান হাদি) শাহাদাতে যে শূন্যতার সৃষ্টি হলো, তা সহজে পূরণ হওয়ার নয়। তাঁর বলিষ্ঠ কণ্ঠস্বর নতুন প্রজন্মকে ধারণ করতে হবে এবং দলমত-নির্বিশেষে তাঁর স্বপ্ন বাস্তবায়নে এগিয়ে আসতে হবে। তাঁর অবদান জাতি শ্রদ্ধার সঙ্গে স্মরণ করবে।
শফিকুর রহমান আরও বলেন, শরিফ ওসমান হাদি ছিলেন একজন সাহসী জুলাই যোদ্ধা ও সাচ্চা দেশপ্রেমিক। তিনি অন্যায়ের কাছে কখনো মাথা নত করেননি। তাঁর কণ্ঠ ছিল সব আধিপত্যবাদী শক্তি ও অন্যায়-অবিচারের বিরুদ্ধে। তিনি ছিলেন আপসহীন এক যোদ্ধা। দুনিয়ার কোনো লোভ-লালসা তাঁকে স্পর্শ করতে পারেনি।
জামায়াত আমির বলেন, ‘আমি মহান আল্লাহর দরবারে তাঁর রূহের মাগফিরাত কামনা করছি। তাঁর মাসুম বাচ্চাসহ স্ত্রী, শোকসন্তপ্ত পরিবার-পরিজন, সহযোদ্ধা ও শুভানুধ্যায়ীদের প্রতি গভীর সমবেদনা জ্ঞাপন করছি। পাশাপাশি আল্লাহ তাআলা যেন তাঁদের সবাইকে এই বিরাট শোক সওয়ার তাওফিক দান করেন, সেই দোয়া করি।’

ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান হাদির মৃত্যুতে গভীর শোক ও দুঃখ প্রকাশ করেছেন জামায়াতে ইসলামীর আমির শফিকুর রহমান। আজ বৃহস্পতিবার (১৮ ডিসেম্বর) রাতে এক বিবৃতিতে এমন প্রতিক্রিয়া জানান তিনি৷
বিবৃতিতে জামায়াত আমির বলেন, ওসমান হাদি মানবিক নতুন বাংলাদেশ গড়ার স্বপ্ন দেখতেন। ন্যায়, সত্য ও ইনসাফভিত্তিক সমাজ প্রতিষ্ঠার আন্দোলনে তাঁর ভূমিকা ছিল অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। তাঁর শাহাদাতে জাতি একজন নির্ভীক কণ্ঠস্বর ও আদর্শবাদী যোদ্ধাকে হারাল।
শফিকুর রহমান যোগ করেন, তাঁর (ওসমান হাদি) শাহাদাতে যে শূন্যতার সৃষ্টি হলো, তা সহজে পূরণ হওয়ার নয়। তাঁর বলিষ্ঠ কণ্ঠস্বর নতুন প্রজন্মকে ধারণ করতে হবে এবং দলমত-নির্বিশেষে তাঁর স্বপ্ন বাস্তবায়নে এগিয়ে আসতে হবে। তাঁর অবদান জাতি শ্রদ্ধার সঙ্গে স্মরণ করবে।
শফিকুর রহমান আরও বলেন, শরিফ ওসমান হাদি ছিলেন একজন সাহসী জুলাই যোদ্ধা ও সাচ্চা দেশপ্রেমিক। তিনি অন্যায়ের কাছে কখনো মাথা নত করেননি। তাঁর কণ্ঠ ছিল সব আধিপত্যবাদী শক্তি ও অন্যায়-অবিচারের বিরুদ্ধে। তিনি ছিলেন আপসহীন এক যোদ্ধা। দুনিয়ার কোনো লোভ-লালসা তাঁকে স্পর্শ করতে পারেনি।
জামায়াত আমির বলেন, ‘আমি মহান আল্লাহর দরবারে তাঁর রূহের মাগফিরাত কামনা করছি। তাঁর মাসুম বাচ্চাসহ স্ত্রী, শোকসন্তপ্ত পরিবার-পরিজন, সহযোদ্ধা ও শুভানুধ্যায়ীদের প্রতি গভীর সমবেদনা জ্ঞাপন করছি। পাশাপাশি আল্লাহ তাআলা যেন তাঁদের সবাইকে এই বিরাট শোক সওয়ার তাওফিক দান করেন, সেই দোয়া করি।’

আজ শুক্রবার দুপুরে খামারবাড়ী কৃষিবিদ ইনস্টিটিউটে ফোরাম ফর বাংলাদেশ স্টাডিজ আয়োজিত ঐক্য, সংস্কার ও নির্বাচন শীর্ষক সংলাপে মির্জা ফখরুল ইসলাম এ কথা বলেন।
২৭ ডিসেম্বর ২০২৪
ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান হাদির মৃত্যুতে গভীর শোক প্রকাশ করেছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। বৃহস্পতিবার (১৮ ডিসেম্বর) দিবাগত রাতে এক ফেসবুক পোস্টে তিনি এই শোক জানান।
৪ ঘণ্টা আগে
ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র, ঢাকা-৮ আসনের স্বতন্ত্র প্রার্থী ও প্রতিবাদী যুবক ওসমান হাদির মর্মান্তিক মৃত্যুতে গভীর শোক ও দুঃখ প্রকাশ করেছেন জাতীয় পার্টির (জাপা) চেয়ারম্যান ও সাবেক পররাষ্ট্রমন্ত্রী ব্যারিস্টার আনিসুল ইসলাম মাহমুদ ও মহাসচিব এ বি এম রুহুল আমিন হাওলাদার।
৬ ঘণ্টা আগে
ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শরিফ ওসমান হাদির মৃত্যুতে শোক প্রকাশ করেছে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)। আজ বৃহস্পতিবার রাতে এক বিজ্ঞপ্তিতে এই শোক জানায় দলটি। বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র ও গণ-অভ্যুত্থানের পর গঠিত জাতীয় নাগরিক কমিটির অন্যতম সদস্য
৬ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র, ঢাকা-৮ আসনের স্বতন্ত্র প্রার্থী ও প্রতিবাদী যুবক ওসমান হাদির মর্মান্তিক মৃত্যুতে গভীর শোক ও দুঃখ প্রকাশ করেছেন জাতীয় পার্টির (জাপা) চেয়ারম্যান ও সাবেক পররাষ্ট্রমন্ত্রী ব্যারিস্টার আনিসুল ইসলাম মাহমুদ ও মহাসচিব এ বি এম রুহুল আমিন হাওলাদার।
আজ বৃহস্পতিবার রাতে এক শোকবার্তায় জাতীয় পার্টির শীর্ষ নেতারা বলেন, ওসমান হাদি ছিলেন একজন দেশপ্রেমিক ও সাহসী যুবক। নিজ আদর্শে অবিচল থেকে তিনি আজীবন অন্যায় ও অবিচারের বিরুদ্ধে সংগ্রাম করে গেছেন। সন্ত্রাসী হামলায় তাঁর এ নির্মম মৃত্যু কোনোভাবেই মেনে নেওয়া যায় না।
শোকবার্তায় নেতারা আরও বলেন, যারা ওসমান হাদিকে হত্যা করেছে, তাদের দ্রুত গ্রেপ্তার করে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি নিশ্চিত করতে হবে।
এ ছাড়া রাজধানীর বুকে প্রকাশ্য দিবালোকে ওসমান হাদির মতো একজন তরুণকে গুলি করে হত্যার পরও জড়িত সন্ত্রাসীদের এখনো গ্রেপ্তার করতে না পারায় তীব্র ক্ষোভ ও উদ্বেগ প্রকাশ করেন আনিসুল ইসলাম মাহমুদ ও এ বি এম রুহুল আমিন হাওলাদার।

ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র, ঢাকা-৮ আসনের স্বতন্ত্র প্রার্থী ও প্রতিবাদী যুবক ওসমান হাদির মর্মান্তিক মৃত্যুতে গভীর শোক ও দুঃখ প্রকাশ করেছেন জাতীয় পার্টির (জাপা) চেয়ারম্যান ও সাবেক পররাষ্ট্রমন্ত্রী ব্যারিস্টার আনিসুল ইসলাম মাহমুদ ও মহাসচিব এ বি এম রুহুল আমিন হাওলাদার।
আজ বৃহস্পতিবার রাতে এক শোকবার্তায় জাতীয় পার্টির শীর্ষ নেতারা বলেন, ওসমান হাদি ছিলেন একজন দেশপ্রেমিক ও সাহসী যুবক। নিজ আদর্শে অবিচল থেকে তিনি আজীবন অন্যায় ও অবিচারের বিরুদ্ধে সংগ্রাম করে গেছেন। সন্ত্রাসী হামলায় তাঁর এ নির্মম মৃত্যু কোনোভাবেই মেনে নেওয়া যায় না।
শোকবার্তায় নেতারা আরও বলেন, যারা ওসমান হাদিকে হত্যা করেছে, তাদের দ্রুত গ্রেপ্তার করে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি নিশ্চিত করতে হবে।
এ ছাড়া রাজধানীর বুকে প্রকাশ্য দিবালোকে ওসমান হাদির মতো একজন তরুণকে গুলি করে হত্যার পরও জড়িত সন্ত্রাসীদের এখনো গ্রেপ্তার করতে না পারায় তীব্র ক্ষোভ ও উদ্বেগ প্রকাশ করেন আনিসুল ইসলাম মাহমুদ ও এ বি এম রুহুল আমিন হাওলাদার।

আজ শুক্রবার দুপুরে খামারবাড়ী কৃষিবিদ ইনস্টিটিউটে ফোরাম ফর বাংলাদেশ স্টাডিজ আয়োজিত ঐক্য, সংস্কার ও নির্বাচন শীর্ষক সংলাপে মির্জা ফখরুল ইসলাম এ কথা বলেন।
২৭ ডিসেম্বর ২০২৪
ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান হাদির মৃত্যুতে গভীর শোক প্রকাশ করেছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। বৃহস্পতিবার (১৮ ডিসেম্বর) দিবাগত রাতে এক ফেসবুক পোস্টে তিনি এই শোক জানান।
৪ ঘণ্টা আগে
ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান হাদির মৃত্যুতে গভীর শোক ও দুঃখ প্রকাশ করেছেন জামায়াতে ইসলামীর আমির শফিকুর রহমান। আজ বৃহস্পতিবার (১৮ ডিসেম্বর) রাতে এক বিবৃতিতে এমন প্রতিক্রিয়া জানান তিনি৷
৫ ঘণ্টা আগে
ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শরিফ ওসমান হাদির মৃত্যুতে শোক প্রকাশ করেছে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)। আজ বৃহস্পতিবার রাতে এক বিজ্ঞপ্তিতে এই শোক জানায় দলটি। বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র ও গণ-অভ্যুত্থানের পর গঠিত জাতীয় নাগরিক কমিটির অন্যতম সদস্য
৬ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শরিফ ওসমান হাদির মৃত্যুতে শোক প্রকাশ করেছে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)। আজ বৃহস্পতিবার রাতে এক বিজ্ঞপ্তিতে এই শোক জানায় দলটি।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র ও গণ-অভ্যুত্থানের পর গঠিত জাতীয় নাগরিক কমিটির অন্যতম সদস্য ও ঢাকা-৮ আসনের স্বতন্ত্র প্রার্থী শরিফ ওসমান হাদি আজ সিঙ্গাপুরে চিকিৎসাধীন অবস্থায় ইন্তেকাল করেছেন (ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)।
এতে আরও বলা হয়, ‘আমাদের এই সহযোদ্ধার প্রয়াণে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) সর্বস্তরের নেতা-কর্মীরা গভীরভাবে শোকাহত। আমরা মরহুমের বিদেহী আত্মার মাগফিরাত কামনা করছি এবং তাঁর শোকসন্তপ্ত পরিবার-পরিজনের প্রতি গভীর সমবেদনা জানাচ্ছি।’

ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শরিফ ওসমান হাদির মৃত্যুতে শোক প্রকাশ করেছে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)। আজ বৃহস্পতিবার রাতে এক বিজ্ঞপ্তিতে এই শোক জানায় দলটি।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র ও গণ-অভ্যুত্থানের পর গঠিত জাতীয় নাগরিক কমিটির অন্যতম সদস্য ও ঢাকা-৮ আসনের স্বতন্ত্র প্রার্থী শরিফ ওসমান হাদি আজ সিঙ্গাপুরে চিকিৎসাধীন অবস্থায় ইন্তেকাল করেছেন (ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)।
এতে আরও বলা হয়, ‘আমাদের এই সহযোদ্ধার প্রয়াণে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) সর্বস্তরের নেতা-কর্মীরা গভীরভাবে শোকাহত। আমরা মরহুমের বিদেহী আত্মার মাগফিরাত কামনা করছি এবং তাঁর শোকসন্তপ্ত পরিবার-পরিজনের প্রতি গভীর সমবেদনা জানাচ্ছি।’

আজ শুক্রবার দুপুরে খামারবাড়ী কৃষিবিদ ইনস্টিটিউটে ফোরাম ফর বাংলাদেশ স্টাডিজ আয়োজিত ঐক্য, সংস্কার ও নির্বাচন শীর্ষক সংলাপে মির্জা ফখরুল ইসলাম এ কথা বলেন।
২৭ ডিসেম্বর ২০২৪
ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান হাদির মৃত্যুতে গভীর শোক প্রকাশ করেছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। বৃহস্পতিবার (১৮ ডিসেম্বর) দিবাগত রাতে এক ফেসবুক পোস্টে তিনি এই শোক জানান।
৪ ঘণ্টা আগে
ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান হাদির মৃত্যুতে গভীর শোক ও দুঃখ প্রকাশ করেছেন জামায়াতে ইসলামীর আমির শফিকুর রহমান। আজ বৃহস্পতিবার (১৮ ডিসেম্বর) রাতে এক বিবৃতিতে এমন প্রতিক্রিয়া জানান তিনি৷
৫ ঘণ্টা আগে
ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র, ঢাকা-৮ আসনের স্বতন্ত্র প্রার্থী ও প্রতিবাদী যুবক ওসমান হাদির মর্মান্তিক মৃত্যুতে গভীর শোক ও দুঃখ প্রকাশ করেছেন জাতীয় পার্টির (জাপা) চেয়ারম্যান ও সাবেক পররাষ্ট্রমন্ত্রী ব্যারিস্টার আনিসুল ইসলাম মাহমুদ ও মহাসচিব এ বি এম রুহুল আমিন হাওলাদার।
৬ ঘণ্টা আগে