নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

নির্বাচন নিয়ে অন্তর্বর্তী সরকারের বক্তব্য সন্দেহ-সংশয়ের উদ্রেক করে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান।
আজ শুক্রবার রাজধানীর ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউট মিলনায়তনে জিয়াউর রহমান ফাউন্ডেশনের (জেআরএফ) রজতজয়ন্তী অনুষ্ঠানে যুক্তরাজ্য থেকে ভার্চুয়ালি যুক্ত হয়ে তিনি এ মন্তব্য করেন। সরকারের কাছে আরও বেশি দায়িত্বশীল ভূমিকাও প্রত্যাশা করেন তিনি।
তারেক রহমান বলেন, গণ-অভ্যুত্থান সফলকারী জনগণের সামনে অন্তর্বর্তী সরকারের সমন্বয়হীনতা স্পষ্ট হয়ে উঠতে শুরু করেছে। জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠানের সম্ভাব্য সময় নিয়ে সরকারের বিভিন্ন পর্যায় থেকে বিভিন্ন সময়ে ভিন্ন রকম বক্তব্য এসেছে। এমন একটি কাঙ্ক্ষিত গুরুত্বপূর্ণ বিষয় সম্পর্কে সরকারের বক্তব্যের গরমিল জনগণের মনে নানা ধরনের সন্দেহ-সংশয়ের উদ্রেক করে।
সরকারের দৃষ্টি আকর্ষণ করে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান বলেন, জনগণ অন্তর্বর্তী সরকারকে আরও দায়িত্বশীল, গণমুখী ও কার্যকর দেখতে চায়। কারণ, অবাধ, সুষ্ঠু, নিরপেক্ষ এবং জনগণের সরাসরি ভোটে একটি জনপ্রতিনিধিত্বমূলক সরকার প্রতিষ্ঠার জন্য বর্তমান অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের কোনোই বিকল্প নেই। সেই লক্ষ্যেই গণতন্ত্রকামী জনগণ বর্তমান সরকারকে নিঃশর্ত সমর্থন দিয়ে যাচ্ছে। জনগণের নিঃশর্ত সমর্থনের প্রতি নিঃশর্ত মূল্য দেওয়া এখন অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান দায়িত্ব।
এ সময় সরকারের সংস্কার উদ্যোগ প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ‘রাষ্ট্র ও রাজনীতি সঠিক ভিত্তির ওপর দাঁড় করাতে অন্তর্বর্তী সরকার বিভিন্ন বিষয়ে সংস্কারের উদ্যোগ নিয়েছে। সংস্কার কার্যক্রম অবশ্যই একটি প্রয়োজনীয় উদ্যোগ। আমি বরাবরই সংস্কারের পক্ষে। তবে সংস্কার একটি ধারাবাহিক এবং চলমান প্রক্রিয়া। কখনো কখনো এটি সময়সাপেক্ষ। তবে যেকোনো সংস্কার প্রক্রিয়ার সঙ্গে জনগণের প্রত্যক্ষ অংশীদারত্ব সৃষ্টি না হলে সেই সংস্কার শেষ পর্যন্ত কাঙ্ক্ষিত ফল আনে না।’
তিনি আরও বলেন, ‘গণহত্যাকারী পলাতক স্বৈরাচারের রেখে যাওয়া ১৫ বছরের জঞ্জাল দূর করে রাষ্ট্রকে জনগণের প্রত্যাশিত গণতন্ত্রের পথে ফেরাতে একটি সরকারের জন্য আড়াই মাস হয়তো যথেষ্ট সময় নয়। তবে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের করণীয় নির্ধারণে এবং অগ্রাধিকার ইস্যু ঠিক করার জন্য হয়তো আড়াই মাস কম সময়ও নয়। আমি আগেও বলেছি—অন্তর্বর্তীকালীন সরকার অ্যাজেন্ডা সেটিংয়ের ক্ষেত্রে অগ্রাধিকার নির্ধারণে ব্যর্থ হলে সেটি প্রত্যাশিত গণতন্ত্র উত্তরণের পথে অনাকাঙ্ক্ষিত বাধার কারণ হয়ে উঠতে পারে।’
সরকারকে সতর্ক থাকার পরামর্শ দিয়ে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান বলেন, ‘স্বৈরাচার সরকারের সুবিধাভোগীরা ঘরে-বাইরে, প্রশাসনে মাথাচাড়া দিয়ে উঠেছে। তারা সরকারকে ব্যর্থ করে দিতে চায়। ষড়যন্ত্রের বিষবৃক্ষ উপড়ে ফেলতে না পারলে ছাত্র-জনতার বিপ্লবের অর্জন বিপন্ন হবে। রাষ্ট্রকে জনগণের প্রত্যাশিত কাজ করতে হবে।’
দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতির সমালোচনা করে তারেক রহমান বলেন, ‘বর্তমানে দেশে কৃষক, শ্রমিক, দিনমজুর, স্বল্প আয়ের মানুষ, নিম্ন মধ্যবিত্ত এমনকি অনেক মধ্যবিত্ত ও ক্ষুদ্র ব্যবসায়ী, বিক্রেতা সবাই এক দুর্বিষহ পরিস্থিতির মুখোমুখি। নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিসপত্রের মূল্য অনেকেরই ক্রয়সীমার বাইরে। জিনিসপত্রের দাম বাড়লেও জনগণের আয় সেভাবে বাড়েনি। অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রতি আহ্বান জানিয়ে বলতে চাই—জিনিসপত্রের দাম নিয়ন্ত্রণে অগ্রাধিকার ভিত্তিতে আরও বাস্তব এবং কঠোর পদক্ষেপ নিন। মানুষকে আধপেটা রেখে কোনো ভালো কথাই গেলানো সম্ভব নয়। বছরের পর বছর ধরে মাফিয়া চক্রের বাজার সিন্ডিকেট ভেঙে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনার কাজটি হয়তো একটু কঠিন হলেও অসম্ভব নয়। প্রয়োজনে উপদেষ্টা পরিষদের আকার হয়তো বাড়ানো যেতে পারে।’
এ সময় জেআরএফের ওভারসিজ কমিটির প্রধান উপদেষ্টা ও তারেক রহমানের স্ত্রী জুবাইদা রহমানও ভার্চুয়ালি সংযুক্ত ছিলেন। অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আবদুল মঈন খান। অনুষ্ঠানে গত জুলাই-আগস্টে বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে ১০ নিহতের পরিবার এবং ১০ আহতকে ক্রেস্ট দিয়ে সম্মাননা জানানো হয়।

নির্বাচন নিয়ে অন্তর্বর্তী সরকারের বক্তব্য সন্দেহ-সংশয়ের উদ্রেক করে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান।
আজ শুক্রবার রাজধানীর ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউট মিলনায়তনে জিয়াউর রহমান ফাউন্ডেশনের (জেআরএফ) রজতজয়ন্তী অনুষ্ঠানে যুক্তরাজ্য থেকে ভার্চুয়ালি যুক্ত হয়ে তিনি এ মন্তব্য করেন। সরকারের কাছে আরও বেশি দায়িত্বশীল ভূমিকাও প্রত্যাশা করেন তিনি।
তারেক রহমান বলেন, গণ-অভ্যুত্থান সফলকারী জনগণের সামনে অন্তর্বর্তী সরকারের সমন্বয়হীনতা স্পষ্ট হয়ে উঠতে শুরু করেছে। জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠানের সম্ভাব্য সময় নিয়ে সরকারের বিভিন্ন পর্যায় থেকে বিভিন্ন সময়ে ভিন্ন রকম বক্তব্য এসেছে। এমন একটি কাঙ্ক্ষিত গুরুত্বপূর্ণ বিষয় সম্পর্কে সরকারের বক্তব্যের গরমিল জনগণের মনে নানা ধরনের সন্দেহ-সংশয়ের উদ্রেক করে।
সরকারের দৃষ্টি আকর্ষণ করে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান বলেন, জনগণ অন্তর্বর্তী সরকারকে আরও দায়িত্বশীল, গণমুখী ও কার্যকর দেখতে চায়। কারণ, অবাধ, সুষ্ঠু, নিরপেক্ষ এবং জনগণের সরাসরি ভোটে একটি জনপ্রতিনিধিত্বমূলক সরকার প্রতিষ্ঠার জন্য বর্তমান অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের কোনোই বিকল্প নেই। সেই লক্ষ্যেই গণতন্ত্রকামী জনগণ বর্তমান সরকারকে নিঃশর্ত সমর্থন দিয়ে যাচ্ছে। জনগণের নিঃশর্ত সমর্থনের প্রতি নিঃশর্ত মূল্য দেওয়া এখন অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান দায়িত্ব।
এ সময় সরকারের সংস্কার উদ্যোগ প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ‘রাষ্ট্র ও রাজনীতি সঠিক ভিত্তির ওপর দাঁড় করাতে অন্তর্বর্তী সরকার বিভিন্ন বিষয়ে সংস্কারের উদ্যোগ নিয়েছে। সংস্কার কার্যক্রম অবশ্যই একটি প্রয়োজনীয় উদ্যোগ। আমি বরাবরই সংস্কারের পক্ষে। তবে সংস্কার একটি ধারাবাহিক এবং চলমান প্রক্রিয়া। কখনো কখনো এটি সময়সাপেক্ষ। তবে যেকোনো সংস্কার প্রক্রিয়ার সঙ্গে জনগণের প্রত্যক্ষ অংশীদারত্ব সৃষ্টি না হলে সেই সংস্কার শেষ পর্যন্ত কাঙ্ক্ষিত ফল আনে না।’
তিনি আরও বলেন, ‘গণহত্যাকারী পলাতক স্বৈরাচারের রেখে যাওয়া ১৫ বছরের জঞ্জাল দূর করে রাষ্ট্রকে জনগণের প্রত্যাশিত গণতন্ত্রের পথে ফেরাতে একটি সরকারের জন্য আড়াই মাস হয়তো যথেষ্ট সময় নয়। তবে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের করণীয় নির্ধারণে এবং অগ্রাধিকার ইস্যু ঠিক করার জন্য হয়তো আড়াই মাস কম সময়ও নয়। আমি আগেও বলেছি—অন্তর্বর্তীকালীন সরকার অ্যাজেন্ডা সেটিংয়ের ক্ষেত্রে অগ্রাধিকার নির্ধারণে ব্যর্থ হলে সেটি প্রত্যাশিত গণতন্ত্র উত্তরণের পথে অনাকাঙ্ক্ষিত বাধার কারণ হয়ে উঠতে পারে।’
সরকারকে সতর্ক থাকার পরামর্শ দিয়ে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান বলেন, ‘স্বৈরাচার সরকারের সুবিধাভোগীরা ঘরে-বাইরে, প্রশাসনে মাথাচাড়া দিয়ে উঠেছে। তারা সরকারকে ব্যর্থ করে দিতে চায়। ষড়যন্ত্রের বিষবৃক্ষ উপড়ে ফেলতে না পারলে ছাত্র-জনতার বিপ্লবের অর্জন বিপন্ন হবে। রাষ্ট্রকে জনগণের প্রত্যাশিত কাজ করতে হবে।’
দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতির সমালোচনা করে তারেক রহমান বলেন, ‘বর্তমানে দেশে কৃষক, শ্রমিক, দিনমজুর, স্বল্প আয়ের মানুষ, নিম্ন মধ্যবিত্ত এমনকি অনেক মধ্যবিত্ত ও ক্ষুদ্র ব্যবসায়ী, বিক্রেতা সবাই এক দুর্বিষহ পরিস্থিতির মুখোমুখি। নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিসপত্রের মূল্য অনেকেরই ক্রয়সীমার বাইরে। জিনিসপত্রের দাম বাড়লেও জনগণের আয় সেভাবে বাড়েনি। অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রতি আহ্বান জানিয়ে বলতে চাই—জিনিসপত্রের দাম নিয়ন্ত্রণে অগ্রাধিকার ভিত্তিতে আরও বাস্তব এবং কঠোর পদক্ষেপ নিন। মানুষকে আধপেটা রেখে কোনো ভালো কথাই গেলানো সম্ভব নয়। বছরের পর বছর ধরে মাফিয়া চক্রের বাজার সিন্ডিকেট ভেঙে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনার কাজটি হয়তো একটু কঠিন হলেও অসম্ভব নয়। প্রয়োজনে উপদেষ্টা পরিষদের আকার হয়তো বাড়ানো যেতে পারে।’
এ সময় জেআরএফের ওভারসিজ কমিটির প্রধান উপদেষ্টা ও তারেক রহমানের স্ত্রী জুবাইদা রহমানও ভার্চুয়ালি সংযুক্ত ছিলেন। অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আবদুল মঈন খান। অনুষ্ঠানে গত জুলাই-আগস্টে বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে ১০ নিহতের পরিবার এবং ১০ আহতকে ক্রেস্ট দিয়ে সম্মাননা জানানো হয়।

ঢাকায় বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে যোগ দিতে চাওয়া নেতা-কর্মীদের যাতায়াতের জন্য ১০টি বিশেষ ট্রেন বরাদ্দ দিয়েছে বাংলাদেশ রেলওয়ে। বিএনপির আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে সাত শর্তে এসব ট্রেন বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে।
৮ ঘণ্টা আগে
হাদির খুনিদের গ্রেপ্তারে প্রধান উপদেষ্টার স্পষ্ট বক্তব্য শোনা যায়নি বলে মন্তব্য করেছেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদের (ডাকসু) ভিপি আবু সাদিক কায়েম। তিনি বলেছেন, ‘শহীদ শরিফ ওসমান বিন হাদির জানাজায় লক্ষ লক্ষ মানুষের উপস্থিতির মধ্যেও হত্যাকারীদের গ্রেপ্তার ও বিচার প্রসঙ্গে অন্তর্বর্তী...
১১ ঘণ্টা আগে
জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম বলেছেন, ক্ষমতাচ্যুত আওয়ামী লীগের ভোটব্যাংক দখলে নিতে বিএনপি ও জামায়াতে ইসলামীর মধ্যে একধরনের ‘প্রতিযোগিতা’ চলছে।
১৩ ঘণ্টা আগে
প্রথম আলো-ডেইলি স্টারে হামলা, ভাঙচুর, লুটপাট ও অগ্নিসংযোগের মামলায় গ্রেপ্তার নিরীহ সমালোচনাকারীদের মুক্তি দাবি করেছে হেফাজতে ইসলাম বাংলাদেশ। আজ মঙ্গলবার গণমাধ্যমে পাঠানো এক যৌথ বিবৃতিতে এ দাবি করেন হেফাজতের এই দুই নেতা।
১৬ ঘণ্টা আগেতৌফিকুল ইসলাম, ঢাকা

ঢাকায় বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে যোগ দিতে চাওয়া নেতা-কর্মীদের যাতায়াতের জন্য ১০টি বিশেষ ট্রেন বরাদ্দ দিয়েছে বাংলাদেশ রেলওয়ে। বিএনপির আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে সাত শর্তে এসব ট্রেন বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে।
২৪ ও ২৫ ডিসেম্বর দেশের ১০টি রুটে এসব বিশেষ ট্রেন পরিচালিত হবে। ট্রেন পরিচালনায় কোন কোন শর্ত মানতে হবে, তা জানিয়ে রেলওয়ে মহাপরিচালককে আলাদা চিঠি দিয়েছে রেলপথ মন্ত্রণালয়। শর্তের মধ্যে রয়েছে, কোনো অবস্থাতেই এসব ট্রেনকে প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষভাবে নির্বাচনী প্রচারণার মাধ্যম, বাহন বা উপকরণ হিসেবে ব্যবহার করা যাবে না। ট্রেনের ভেতরে বা বাইরে নির্বাচনসংক্রান্ত কোনো ব্যানার, ফেস্টুন, পোস্টার, প্রতীক, লোগো বা সদৃশ কাঠামো, মাইক, সাউন্ড সিস্টেম বা অন্য কোনো প্রচারণামূলক উপকরণ ব্যবহার সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ করা হয়েছে। ট্রেনে চলাচলের সময় কোনো ধরনের স্লোগান, মিছিল বা রাজনৈতিক বক্তব্য দেওয়া যাবে না। নির্ধারিত আসনসংখ্যার অতিরিক্ত যাত্রী পরিবহন, ছাদে বা ঝুঁকিপূর্ণভাবে যাত্রী আরোহণও করা যাবে না। এসব শর্ত না মানলে বা ট্রেন, রেলপথ কিংবা সংশ্লিষ্ট কোনো রাষ্ট্রীয় সম্পদের ক্ষতি করলে ট্রেনের ভাড়া গ্রহণকারীকে ক্ষতিপূরণ দিতে হবে।
রেলপথ মন্ত্রণালয়ের চিঠিতে আরও বলা হয়েছে, বিশেষ ট্রেন পরিচালনার জন্য নির্ধারিত সময়সূচি কঠোরভাবে অনুসরণ করতে হবে। কোনো অবস্থাতেই নিয়মিত ট্রেনের চলাচল বা সময়সূচি ব্যাহত করা যাবে না। পূর্বনির্ধারিত স্টেশন ছাড়া অন্য কোনো স্টেশনে ট্রেন থামানোর অনুরোধ গ্রহণযোগ্য হবে না। কোনো কারণে নির্বাচন কমিশন, সরকার বা রেলওয়ে বিশেষ ট্রেন পরিচালনা স্থগিত, সীমিত বা বাতিল করার সিদ্ধান্ত দিতে পারবে, এ বিষয়ে কোনো আপত্তি গ্রহণ করা হবে না।
বিশেষ ট্রেন পরিচালনার কারণে ২৫ ডিসেম্বর পশ্চিমাঞ্চলের নিয়মিত তিনটি কমিউটার ট্রেন—রোহনপুর, ঢালারচর ও রাজবাড়ী এক্সপ্রেস চলাচল করবে না।
সরকারি নীতিমালা অনুযায়ী নির্ধারিত ভাড়া পরিশোধ করে ২৪ ডিসেম্বর রাতে অতিরিক্ত বগিসহ সাতটি বিশেষ ট্রেন রিজার্ভের অনুমতি চেয়ে ১৮ ডিসেম্বর রেলপথ মন্ত্রণালয়ে চিঠি দেয় বিএনপি। লন্ডন থেকে ২৫ ডিসেম্বর দেশে পৌঁছাবেন তারেক রহমান। ওই দিন পূর্বাচলে তাঁকে সংবর্ধনা দেওয়া হবে।
রেলপথ মন্ত্রণালয়ের সচিব মো. ফাহিমুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, নির্বাচনী তফসিল ঘোষিত হওয়ার কারণে বিশেষ ট্রেন ভাড়া দেওয়ার ক্ষেত্রে আমরা কিছু শর্ত জুড়ে দিয়েছি। নির্বাচন কমিশনের সঙ্গে কথা বলেই আমরা এসব শর্ত দিয়েছি। কোনোভাবেই এসব বিশেষ ট্রেন নির্বাচনী প্রচারণায় ব্যবহার করা যাবে না।

ঢাকায় বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে যোগ দিতে চাওয়া নেতা-কর্মীদের যাতায়াতের জন্য ১০টি বিশেষ ট্রেন বরাদ্দ দিয়েছে বাংলাদেশ রেলওয়ে। বিএনপির আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে সাত শর্তে এসব ট্রেন বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে।
২৪ ও ২৫ ডিসেম্বর দেশের ১০টি রুটে এসব বিশেষ ট্রেন পরিচালিত হবে। ট্রেন পরিচালনায় কোন কোন শর্ত মানতে হবে, তা জানিয়ে রেলওয়ে মহাপরিচালককে আলাদা চিঠি দিয়েছে রেলপথ মন্ত্রণালয়। শর্তের মধ্যে রয়েছে, কোনো অবস্থাতেই এসব ট্রেনকে প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষভাবে নির্বাচনী প্রচারণার মাধ্যম, বাহন বা উপকরণ হিসেবে ব্যবহার করা যাবে না। ট্রেনের ভেতরে বা বাইরে নির্বাচনসংক্রান্ত কোনো ব্যানার, ফেস্টুন, পোস্টার, প্রতীক, লোগো বা সদৃশ কাঠামো, মাইক, সাউন্ড সিস্টেম বা অন্য কোনো প্রচারণামূলক উপকরণ ব্যবহার সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ করা হয়েছে। ট্রেনে চলাচলের সময় কোনো ধরনের স্লোগান, মিছিল বা রাজনৈতিক বক্তব্য দেওয়া যাবে না। নির্ধারিত আসনসংখ্যার অতিরিক্ত যাত্রী পরিবহন, ছাদে বা ঝুঁকিপূর্ণভাবে যাত্রী আরোহণও করা যাবে না। এসব শর্ত না মানলে বা ট্রেন, রেলপথ কিংবা সংশ্লিষ্ট কোনো রাষ্ট্রীয় সম্পদের ক্ষতি করলে ট্রেনের ভাড়া গ্রহণকারীকে ক্ষতিপূরণ দিতে হবে।
রেলপথ মন্ত্রণালয়ের চিঠিতে আরও বলা হয়েছে, বিশেষ ট্রেন পরিচালনার জন্য নির্ধারিত সময়সূচি কঠোরভাবে অনুসরণ করতে হবে। কোনো অবস্থাতেই নিয়মিত ট্রেনের চলাচল বা সময়সূচি ব্যাহত করা যাবে না। পূর্বনির্ধারিত স্টেশন ছাড়া অন্য কোনো স্টেশনে ট্রেন থামানোর অনুরোধ গ্রহণযোগ্য হবে না। কোনো কারণে নির্বাচন কমিশন, সরকার বা রেলওয়ে বিশেষ ট্রেন পরিচালনা স্থগিত, সীমিত বা বাতিল করার সিদ্ধান্ত দিতে পারবে, এ বিষয়ে কোনো আপত্তি গ্রহণ করা হবে না।
বিশেষ ট্রেন পরিচালনার কারণে ২৫ ডিসেম্বর পশ্চিমাঞ্চলের নিয়মিত তিনটি কমিউটার ট্রেন—রোহনপুর, ঢালারচর ও রাজবাড়ী এক্সপ্রেস চলাচল করবে না।
সরকারি নীতিমালা অনুযায়ী নির্ধারিত ভাড়া পরিশোধ করে ২৪ ডিসেম্বর রাতে অতিরিক্ত বগিসহ সাতটি বিশেষ ট্রেন রিজার্ভের অনুমতি চেয়ে ১৮ ডিসেম্বর রেলপথ মন্ত্রণালয়ে চিঠি দেয় বিএনপি। লন্ডন থেকে ২৫ ডিসেম্বর দেশে পৌঁছাবেন তারেক রহমান। ওই দিন পূর্বাচলে তাঁকে সংবর্ধনা দেওয়া হবে।
রেলপথ মন্ত্রণালয়ের সচিব মো. ফাহিমুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, নির্বাচনী তফসিল ঘোষিত হওয়ার কারণে বিশেষ ট্রেন ভাড়া দেওয়ার ক্ষেত্রে আমরা কিছু শর্ত জুড়ে দিয়েছি। নির্বাচন কমিশনের সঙ্গে কথা বলেই আমরা এসব শর্ত দিয়েছি। কোনোভাবেই এসব বিশেষ ট্রেন নির্বাচনী প্রচারণায় ব্যবহার করা যাবে না।

নির্বাচন নিয়ে অন্তর্বর্তী সরকারের বক্তব্য সন্দেহ-সংশয়ের উদ্রেক করে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। আজ শুক্রবার রাজধানীর ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউট মিলনায়তনে জিয়াউর রহমান ফাউন্ডেশনের (জেআরএফ) রজতজয়ন্তীর অনুষ্ঠানে যুক্তরাজ্য থেকে ভার্চুয়ালি যুক্ত হয়ে তিনি এ মন্তব্য করেন। সরক
১৮ অক্টোবর ২০২৪
হাদির খুনিদের গ্রেপ্তারে প্রধান উপদেষ্টার স্পষ্ট বক্তব্য শোনা যায়নি বলে মন্তব্য করেছেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদের (ডাকসু) ভিপি আবু সাদিক কায়েম। তিনি বলেছেন, ‘শহীদ শরিফ ওসমান বিন হাদির জানাজায় লক্ষ লক্ষ মানুষের উপস্থিতির মধ্যেও হত্যাকারীদের গ্রেপ্তার ও বিচার প্রসঙ্গে অন্তর্বর্তী...
১১ ঘণ্টা আগে
জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম বলেছেন, ক্ষমতাচ্যুত আওয়ামী লীগের ভোটব্যাংক দখলে নিতে বিএনপি ও জামায়াতে ইসলামীর মধ্যে একধরনের ‘প্রতিযোগিতা’ চলছে।
১৩ ঘণ্টা আগে
প্রথম আলো-ডেইলি স্টারে হামলা, ভাঙচুর, লুটপাট ও অগ্নিসংযোগের মামলায় গ্রেপ্তার নিরীহ সমালোচনাকারীদের মুক্তি দাবি করেছে হেফাজতে ইসলাম বাংলাদেশ। আজ মঙ্গলবার গণমাধ্যমে পাঠানো এক যৌথ বিবৃতিতে এ দাবি করেন হেফাজতের এই দুই নেতা।
১৬ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

হাদির খুনিদের গ্রেপ্তারে প্রধান উপদেষ্টার স্পষ্ট বক্তব্য শোনা যায়নি বলে মন্তব্য করেছেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদের (ডাকসু) ভিপি আবু সাদিক কায়েম। তিনি বলেছেন, ‘শহীদ শরিফ ওসমান বিন হাদির জানাজায় লক্ষ লক্ষ মানুষের উপস্থিতির মধ্যেও হত্যাকারীদের গ্রেপ্তার ও বিচার প্রসঙ্গে অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের পক্ষ থেকে কোনো স্পষ্ট বক্তব্য শোনা যায়নি।’ বিচার নিশ্চিতের বিষয়ে প্রধান উপদেষ্টাকে সুস্পষ্ট ও দায়িত্বশীল অবস্থান নেওয়ার কথাও জানান তিনি।
আজ মঙ্গলবার রাত সাড়ে ১১টায় পাঠানো তাঁর এক বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। এ সময় হাদি হত্যার দ্রুততম ও দৃষ্টান্তমূলক বিচার নিশ্চিত না হওয়া পর্যন্ত লড়াই চালিয়ে নিয়ে যাওয়ার কথাও জানান ভিপি সাদিক কায়েম।
সাদিক কায়েম বলেন, শহীদ ওসমান হাদিকে হারিয়ে তাঁর পরিবার আজ দিশেহারা। ছোট্ট সন্তানের মুখের দিকে তাকিয়ে তাঁর স্ত্রী ন্যায়বিচারের আশায় অপেক্ষায় দিন গুনছেন। গভীর শোককে শক্তিতে রূপান্তর করে ওসমান হাদি হত্যার বিচারের দাবিতে ‘শহীদি শপথ’ গ্রহণ করেছেন শহীদের হাতে গড়া ইনকিলাব মঞ্চের সহযোদ্ধারা।
ডাকসু ভিপি আরও বলেন, এত কিছুর পরও এবং অন্যান্য ক্ষেত্রে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর তৎপরতা চোখে পড়লেও শহীদ ওসমান হাদির হত্যাকাণ্ডে তেমন কোনো কার্যকর তৎপরতা এখনো দৃশ্যমান নয়। খুনি ফয়সাল করিম মাসুদ ওরফে দাউদ খানসহ এই হত্যাকাণ্ডের হুকুমদাতা কেউই এখন পর্যন্ত গ্রেপ্তার হয়নি, এমনকি খুনির অবস্থান সম্পর্কেও সুনির্দিষ্ট তথ্য দিতে পারেনি।
ভিপি সাদিক কায়েম বলেন, ফ্যাসিবাদী শক্তি ও তাদের দোসররা ফ্যাসিবাদবিরোধী শক্তির মধ্যে বিভাজন সৃষ্টি করে শহীদ ওসমান হাদির হত্যার বিচারের দাবি ও আন্দোলনকে ছাত্র-জনতার মন থেকে মুছে দেওয়ার অপচেষ্টা চালাচ্ছে। গণমাধ্যমেও এই নৃশংস হত্যাকাণ্ড নিয়ে পর্যাপ্ত ফলোআপ সংবাদ চোখে পড়ছে না বলে অভিযোগ তাঁর।
সব ষড়যন্ত্র ও অপচেষ্টাকে ঐক্যবদ্ধভাবে প্রতিহত করার কথা জানিয়ে সাদিক কায়েম বলেন, ‘দেশের আইনশৃঙ্খলা বাহিনী, গণমাধ্যম, রাজনৈতিক দল, ছাত্রসংগঠন, সুশীল সমাজসহ সব শ্রেণি-পেশার মানুষকে শহীদ ওসমান হাদির হত্যাকাণ্ডের বিচারের দাবিতে ঐক্যবদ্ধ হয়ে ইনসাফ প্রতিষ্ঠার আহ্বান জানাচ্ছি। আমরা শপথ করছি, শহীদ ওসমান হাদির স্বপ্নের ইনসাফভিত্তিক, সার্বভৌম ও মর্যাদাশীল একটি নতুন বাংলাদেশ গড়ে তুলব।’

হাদির খুনিদের গ্রেপ্তারে প্রধান উপদেষ্টার স্পষ্ট বক্তব্য শোনা যায়নি বলে মন্তব্য করেছেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদের (ডাকসু) ভিপি আবু সাদিক কায়েম। তিনি বলেছেন, ‘শহীদ শরিফ ওসমান বিন হাদির জানাজায় লক্ষ লক্ষ মানুষের উপস্থিতির মধ্যেও হত্যাকারীদের গ্রেপ্তার ও বিচার প্রসঙ্গে অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের পক্ষ থেকে কোনো স্পষ্ট বক্তব্য শোনা যায়নি।’ বিচার নিশ্চিতের বিষয়ে প্রধান উপদেষ্টাকে সুস্পষ্ট ও দায়িত্বশীল অবস্থান নেওয়ার কথাও জানান তিনি।
আজ মঙ্গলবার রাত সাড়ে ১১টায় পাঠানো তাঁর এক বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। এ সময় হাদি হত্যার দ্রুততম ও দৃষ্টান্তমূলক বিচার নিশ্চিত না হওয়া পর্যন্ত লড়াই চালিয়ে নিয়ে যাওয়ার কথাও জানান ভিপি সাদিক কায়েম।
সাদিক কায়েম বলেন, শহীদ ওসমান হাদিকে হারিয়ে তাঁর পরিবার আজ দিশেহারা। ছোট্ট সন্তানের মুখের দিকে তাকিয়ে তাঁর স্ত্রী ন্যায়বিচারের আশায় অপেক্ষায় দিন গুনছেন। গভীর শোককে শক্তিতে রূপান্তর করে ওসমান হাদি হত্যার বিচারের দাবিতে ‘শহীদি শপথ’ গ্রহণ করেছেন শহীদের হাতে গড়া ইনকিলাব মঞ্চের সহযোদ্ধারা।
ডাকসু ভিপি আরও বলেন, এত কিছুর পরও এবং অন্যান্য ক্ষেত্রে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর তৎপরতা চোখে পড়লেও শহীদ ওসমান হাদির হত্যাকাণ্ডে তেমন কোনো কার্যকর তৎপরতা এখনো দৃশ্যমান নয়। খুনি ফয়সাল করিম মাসুদ ওরফে দাউদ খানসহ এই হত্যাকাণ্ডের হুকুমদাতা কেউই এখন পর্যন্ত গ্রেপ্তার হয়নি, এমনকি খুনির অবস্থান সম্পর্কেও সুনির্দিষ্ট তথ্য দিতে পারেনি।
ভিপি সাদিক কায়েম বলেন, ফ্যাসিবাদী শক্তি ও তাদের দোসররা ফ্যাসিবাদবিরোধী শক্তির মধ্যে বিভাজন সৃষ্টি করে শহীদ ওসমান হাদির হত্যার বিচারের দাবি ও আন্দোলনকে ছাত্র-জনতার মন থেকে মুছে দেওয়ার অপচেষ্টা চালাচ্ছে। গণমাধ্যমেও এই নৃশংস হত্যাকাণ্ড নিয়ে পর্যাপ্ত ফলোআপ সংবাদ চোখে পড়ছে না বলে অভিযোগ তাঁর।
সব ষড়যন্ত্র ও অপচেষ্টাকে ঐক্যবদ্ধভাবে প্রতিহত করার কথা জানিয়ে সাদিক কায়েম বলেন, ‘দেশের আইনশৃঙ্খলা বাহিনী, গণমাধ্যম, রাজনৈতিক দল, ছাত্রসংগঠন, সুশীল সমাজসহ সব শ্রেণি-পেশার মানুষকে শহীদ ওসমান হাদির হত্যাকাণ্ডের বিচারের দাবিতে ঐক্যবদ্ধ হয়ে ইনসাফ প্রতিষ্ঠার আহ্বান জানাচ্ছি। আমরা শপথ করছি, শহীদ ওসমান হাদির স্বপ্নের ইনসাফভিত্তিক, সার্বভৌম ও মর্যাদাশীল একটি নতুন বাংলাদেশ গড়ে তুলব।’

নির্বাচন নিয়ে অন্তর্বর্তী সরকারের বক্তব্য সন্দেহ-সংশয়ের উদ্রেক করে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। আজ শুক্রবার রাজধানীর ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউট মিলনায়তনে জিয়াউর রহমান ফাউন্ডেশনের (জেআরএফ) রজতজয়ন্তীর অনুষ্ঠানে যুক্তরাজ্য থেকে ভার্চুয়ালি যুক্ত হয়ে তিনি এ মন্তব্য করেন। সরক
১৮ অক্টোবর ২০২৪
ঢাকায় বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে যোগ দিতে চাওয়া নেতা-কর্মীদের যাতায়াতের জন্য ১০টি বিশেষ ট্রেন বরাদ্দ দিয়েছে বাংলাদেশ রেলওয়ে। বিএনপির আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে সাত শর্তে এসব ট্রেন বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে।
৮ ঘণ্টা আগে
জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম বলেছেন, ক্ষমতাচ্যুত আওয়ামী লীগের ভোটব্যাংক দখলে নিতে বিএনপি ও জামায়াতে ইসলামীর মধ্যে একধরনের ‘প্রতিযোগিতা’ চলছে।
১৩ ঘণ্টা আগে
প্রথম আলো-ডেইলি স্টারে হামলা, ভাঙচুর, লুটপাট ও অগ্নিসংযোগের মামলায় গ্রেপ্তার নিরীহ সমালোচনাকারীদের মুক্তি দাবি করেছে হেফাজতে ইসলাম বাংলাদেশ। আজ মঙ্গলবার গণমাধ্যমে পাঠানো এক যৌথ বিবৃতিতে এ দাবি করেন হেফাজতের এই দুই নেতা।
১৬ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম বলেছেন, ক্ষমতাচ্যুত আওয়ামী লীগের ভোটব্যাংক দখলে নিতে বিএনপি ও জামায়াতে ইসলামীর মধ্যে একধরনের ‘প্রতিযোগিতা’ চলছে।
আজ মঙ্গলবার বিকেলে বাংলাদেশ-চীন মৈত্রী সম্মেলন কেন্দ্রে দ্য ডেইলি স্টারের আয়োজনে শুরু হওয়া ‘স্টার নির্বাচনী সংলাপ’ অনুষ্ঠানে এসব কথা বলেন নাহিদ।
অনুষ্ঠানে জাতীয় সংসদ নির্বাচন সামনে রেখে রাজনৈতিক দলগুলোর অবস্থান, পারস্পরিক আস্থাহীনতা, নির্বাচন ঘিরে উদ্বেগ, ‘নতুন বাংলাদেশ’ নির্মাণের প্রতিশ্রুতিসহ নানান বিষয়ে দলের অবস্থান ও দৃষ্টিভঙ্গি তুলে ধরেছেন রাজনৈতিক দলগুলোর নেতারা। অনুষ্ঠানে অংশ নেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর, জামায়াতে ইসলামীর সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল হামিদুর রহমান আযাদ, সিপিবির প্রেসিডিয়াম সদস্য মুজাহিদুল ইসলাম সেলিম ও এনসিপির আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম।
নাহিদ ইসলাম অভিযোগ করে বলেন, এই ভোটগুলো নিশ্চিত করতে তারা (জামায়াত-বিএনপি) কিছু লক্ষণ দেখাচ্ছে। তারা বলছে, মামলাগুলো (আওয়ামী লীগের) প্রত্যাহার করা হবে।
আওয়ামী লীগের নেতাদের বিএনপি ও অন্যান্য দলে অনুপ্রবেশ প্রসঙ্গে নাহিদ কুমিল্লার দেবিদ্বারের একটি ঘটনার উদাহরণ তুলে ধরে বলেন, দেবিদ্বারে গণমাধ্যম ও পুলিশ সুপারের সামনে বড় আয়োজন করে ২০০ জন আওয়ামী লীগের লোক বিএনপিতে যোগ দিয়েছেন। এটা শুধু একটি উদাহরণ।
নাহিদ ইসলাম আরও বলেন, ট্রুথ কমিশনের মাধ্যমে ‘আওয়ামী লীগ প্রশ্ন’ সমাধান না হওয়ায় দেশ ভুগছে। তিনি বলেন, ফ্যাসিবাদী দলকে যারা সমর্থন করেছে আর যারা গণহত্যা বা সন্ত্রাসে জড়িত—এই দুই শ্রেণির মধ্যে স্পষ্ট পার্থক্য করতে হবে।
এর আগে এক দর্শক বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুলের উদ্দেশে প্রশ্ন করেন, ‘আওয়ামী লীগের নেতারা বিএনপিতে যোগ দিচ্ছেন কি না এবং তা ঠেকাতে কী পদক্ষেপ নেওয়া হবে?’ এর জবাবে মির্জা ফখরুল অভিযোগটিকে ‘সাধারণীকরণ’ বলে উড়িয়ে দেন। তিনি বলেন, ‘আমরা ফ্যাসিবাদের বিরুদ্ধে সবচেয়ে বেশি লড়াই করেছি। আমরা এতটা দেউলিয়া অবস্থায় পৌঁছাইনি যে ফ্যাসিস্টদের সঙ্গে কাজ করতে হবে।’
জামায়াতে ইসলামীর সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল হামিদুর রহমান আযাদও জামায়াতে ইসলামীর ক্ষেত্রে এমন অভিযোগ নাকচ করেন। এমন ধারণার জন্য তিনি ‘হলুদ সাংবাদিকতা’কে দায়ী করে বলেন, ‘আমাদের দলে এমন কোনো ঘটনা ঘটেনি। এত রক্ত ও জীবন দেওয়ার পর ফ্যাসিস্টদের সঙ্গে কাজ করার প্রশ্নই ওঠে না।’ তবে নির্দিষ্ট কোনো প্রমাণ দেওয়া হলে ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলেও জানান তিনি।
সিপিবির প্রেসিডিয়াম সদস্য মুজাহিদুল ইসলাম সেলিম এ প্রসঙ্গে বলেন, অনুপ্রবেশ নিয়ে বিতর্ক অর্থহীন, কারণ এটি বাংলাদেশের রাজনীতির একটি বাস্তবতা। তিনি স্মরণ করিয়ে দেন, ‘অতীতে আমরা দেখেছি, পাঁচ লাখ টাকা দিয়ে কীভাবে ছাত্রলীগের নির্বাহী সদস্য হওয়া যেত।’ তবে তাঁর মতে, ফ্যাসিবাদের পুনরুত্থান ঠেকাতে হলে কেবল ব্যক্তি নয়, বরং ‘লুটপাটের অর্থনীতিকে’ উপড়ে ফেলতে হবে।
সংলাপে মির্জা ফখরুল বলেন, সাম্প্রতিক ঘটনায় দেশের মানুষ আবারও উদ্বিগ্ন হয়ে পড়েছে এবং নির্বাচন হবে কি না, তা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। তিনি বলেন, বিএনপি শুরু থেকে নির্বাচনের পক্ষে থাকলেও বিলম্বের কারণে নির্বাচন বানচালের সুযোগ সৃষ্টি হয়েছে। মির্জা ফখরুল জানান, বিএনপি ‘ভিশন-২০৩০’ ও অর্থনৈতিক পরিকল্পনার মাধ্যমে ধাপে ধাপে দেশকে স্থিতিশীল করার লক্ষ্য নিয়ে এগোচ্ছে।
সিপিবির মুজাহিদুল ইসলাম সেলিমও নির্বাচন বিলম্ব বা ভন্ডুল করার রাজনৈতিক অপচেষ্টার কথা তুলে ধরেন। তিনি সম্প্রতি গণমাধ্যম ও সাংস্কৃতিক প্রতিষ্ঠানে হামলাগুলো ‘সুপরিকল্পিত’ বলে অভিযোগ করেন। তিনি বলেন, নির্বাচন গুরুত্বপূর্ণ হলেও কেবল নির্বাচনেই সব সমস্যার সমাধান হবে, এই ধারণা ভুল।
জনগণের ক্ষমতায়ন, প্রশাসনিক বিকেন্দ্রীকরণ এবং অর্থ ও দুর্নীতির প্রভাবমুক্ত রাজনীতির ওপর মুজাহিদুল ইসলাম সেলিম জোর দেন। তিনি বলেন, সমাজতন্ত্রের লক্ষ্য নিয়েই মুক্তিযুদ্ধ হয়েছিল এবং সেই লক্ষ্য সামনে রেখে নির্বাচনে জনগণের কাছে যাওয়ার অঙ্গীকার করছে সিপিবি।
জামায়াতে ইসলামীর সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল হামিদুর রহমান আযাদ ‘ইনসাফের বাংলাদেশ’ ও মানবিক সমাজ গড়ার ভিশন তুলে ধরেন। তিনি বলেন, দুর্নীতি, সন্ত্রাস ও দুর্বৃত্তায়ন দূর করে নিরাপদ ও আত্মমর্যাদাশীল রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠাই তাঁদের লক্ষ্য। শিক্ষা খাতে অবৈতনিক শিক্ষা, প্রযুক্তিনির্ভর পাঠ্যক্রম এবং জিডিপির ৬ শতাংশ বরাদ্দের প্রতিশ্রুতি দেন তিনি। নারী, কৃষক, শ্রমিক ও প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর সুযোগ বাড়িয়ে বেকারত্ব শূন্যে নামানোর পরিকল্পনার কথাও তিনি তুলে ধরেন।
অনুষ্ঠানের শুরুতে ডেইলি স্টারের কনসাল্টিং এডিটর কামাল আহমেদ এই আয়োজনের লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য প্রসঙ্গে বলেন, জাতীয় নির্বাচনকে সামনে রেখে রাজনৈতিক দলগুলোর ভাবনা ও নাগরিকদের চাওয়া জানতে দ্য ডেইলি স্টার আয়োজন করে ‘স্টার নির্বাচনী সংলাপ’। আজ বেলা সাড়ে ৩টায় রাজধানীর আগারগাঁওয়ে চীন-মৈত্রী সম্মেলনে এই আয়োজন শুরু হয়।
ডেইলি স্টার সম্পাদক ও প্রকাশক মাহফুজ আনামের পক্ষে যুগ্ম সম্পাদক আশা মেহরীন আমিন স্বাগত বক্তব্যে বলেন, ‘ডেইলি স্টার একটি সৎ, জবাবদিহিমূলক, স্বচ্ছ সরকারে বিশ্বাস করে, যারা আমাদের মৌলিক অধিকারগুলো সমুন্নত রাখবে। এটি শুধু একটি নির্বাচিত সরকারের অধীনেই সম্ভব, যা কেবল একটি অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমেই সম্ভব হবে। তবে আমরা এটাও জানি যে, সরকার যতই চেষ্টা করুক না কেন, এটা সম্ভব করতে হলে রাজনৈতিক দলগুলোর আন্তরিক সহযোগিতার প্রয়োজন।’
আশা মেহরীন আমিন আরও বলেন, ‘এখন থেকে ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত সব রাজনৈতিক দলের সঙ্গে কাজ করার এবং একটি শান্তিপূর্ণ ও উৎসবমুখর নির্বাচনের জন্য সবকিছু করার জন্য অধীর আগ্রহে অপেক্ষা করছি।’
অনুষ্ঠানে অংশ নেন সুশাসনের জন্য নাগরিকের (সুজন) সম্পাদক বদিউল আলম মজুমদার, টিআইবির নির্বাহী পরিচালক ইফতেখারুজ্জামান, নারীবিষয়ক সংস্কার কমিশনের প্রধান শিরীন পারভীন হক, নাগরিক প্ল্যাটফর্ম বাংলাদেশের আহ্বায়ক ও সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগের (সিপিডি) ফেলো ড. দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য, অধ্যাপক গীতি আরা নাসরীন, অধ্যাপক নাভিন মুর্শিদ, নাগরিক অধিকারকর্মী মিজানুর রহমান প্রমুখ।

জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম বলেছেন, ক্ষমতাচ্যুত আওয়ামী লীগের ভোটব্যাংক দখলে নিতে বিএনপি ও জামায়াতে ইসলামীর মধ্যে একধরনের ‘প্রতিযোগিতা’ চলছে।
আজ মঙ্গলবার বিকেলে বাংলাদেশ-চীন মৈত্রী সম্মেলন কেন্দ্রে দ্য ডেইলি স্টারের আয়োজনে শুরু হওয়া ‘স্টার নির্বাচনী সংলাপ’ অনুষ্ঠানে এসব কথা বলেন নাহিদ।
অনুষ্ঠানে জাতীয় সংসদ নির্বাচন সামনে রেখে রাজনৈতিক দলগুলোর অবস্থান, পারস্পরিক আস্থাহীনতা, নির্বাচন ঘিরে উদ্বেগ, ‘নতুন বাংলাদেশ’ নির্মাণের প্রতিশ্রুতিসহ নানান বিষয়ে দলের অবস্থান ও দৃষ্টিভঙ্গি তুলে ধরেছেন রাজনৈতিক দলগুলোর নেতারা। অনুষ্ঠানে অংশ নেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর, জামায়াতে ইসলামীর সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল হামিদুর রহমান আযাদ, সিপিবির প্রেসিডিয়াম সদস্য মুজাহিদুল ইসলাম সেলিম ও এনসিপির আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম।
নাহিদ ইসলাম অভিযোগ করে বলেন, এই ভোটগুলো নিশ্চিত করতে তারা (জামায়াত-বিএনপি) কিছু লক্ষণ দেখাচ্ছে। তারা বলছে, মামলাগুলো (আওয়ামী লীগের) প্রত্যাহার করা হবে।
আওয়ামী লীগের নেতাদের বিএনপি ও অন্যান্য দলে অনুপ্রবেশ প্রসঙ্গে নাহিদ কুমিল্লার দেবিদ্বারের একটি ঘটনার উদাহরণ তুলে ধরে বলেন, দেবিদ্বারে গণমাধ্যম ও পুলিশ সুপারের সামনে বড় আয়োজন করে ২০০ জন আওয়ামী লীগের লোক বিএনপিতে যোগ দিয়েছেন। এটা শুধু একটি উদাহরণ।
নাহিদ ইসলাম আরও বলেন, ট্রুথ কমিশনের মাধ্যমে ‘আওয়ামী লীগ প্রশ্ন’ সমাধান না হওয়ায় দেশ ভুগছে। তিনি বলেন, ফ্যাসিবাদী দলকে যারা সমর্থন করেছে আর যারা গণহত্যা বা সন্ত্রাসে জড়িত—এই দুই শ্রেণির মধ্যে স্পষ্ট পার্থক্য করতে হবে।
এর আগে এক দর্শক বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুলের উদ্দেশে প্রশ্ন করেন, ‘আওয়ামী লীগের নেতারা বিএনপিতে যোগ দিচ্ছেন কি না এবং তা ঠেকাতে কী পদক্ষেপ নেওয়া হবে?’ এর জবাবে মির্জা ফখরুল অভিযোগটিকে ‘সাধারণীকরণ’ বলে উড়িয়ে দেন। তিনি বলেন, ‘আমরা ফ্যাসিবাদের বিরুদ্ধে সবচেয়ে বেশি লড়াই করেছি। আমরা এতটা দেউলিয়া অবস্থায় পৌঁছাইনি যে ফ্যাসিস্টদের সঙ্গে কাজ করতে হবে।’
জামায়াতে ইসলামীর সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল হামিদুর রহমান আযাদও জামায়াতে ইসলামীর ক্ষেত্রে এমন অভিযোগ নাকচ করেন। এমন ধারণার জন্য তিনি ‘হলুদ সাংবাদিকতা’কে দায়ী করে বলেন, ‘আমাদের দলে এমন কোনো ঘটনা ঘটেনি। এত রক্ত ও জীবন দেওয়ার পর ফ্যাসিস্টদের সঙ্গে কাজ করার প্রশ্নই ওঠে না।’ তবে নির্দিষ্ট কোনো প্রমাণ দেওয়া হলে ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলেও জানান তিনি।
সিপিবির প্রেসিডিয়াম সদস্য মুজাহিদুল ইসলাম সেলিম এ প্রসঙ্গে বলেন, অনুপ্রবেশ নিয়ে বিতর্ক অর্থহীন, কারণ এটি বাংলাদেশের রাজনীতির একটি বাস্তবতা। তিনি স্মরণ করিয়ে দেন, ‘অতীতে আমরা দেখেছি, পাঁচ লাখ টাকা দিয়ে কীভাবে ছাত্রলীগের নির্বাহী সদস্য হওয়া যেত।’ তবে তাঁর মতে, ফ্যাসিবাদের পুনরুত্থান ঠেকাতে হলে কেবল ব্যক্তি নয়, বরং ‘লুটপাটের অর্থনীতিকে’ উপড়ে ফেলতে হবে।
সংলাপে মির্জা ফখরুল বলেন, সাম্প্রতিক ঘটনায় দেশের মানুষ আবারও উদ্বিগ্ন হয়ে পড়েছে এবং নির্বাচন হবে কি না, তা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। তিনি বলেন, বিএনপি শুরু থেকে নির্বাচনের পক্ষে থাকলেও বিলম্বের কারণে নির্বাচন বানচালের সুযোগ সৃষ্টি হয়েছে। মির্জা ফখরুল জানান, বিএনপি ‘ভিশন-২০৩০’ ও অর্থনৈতিক পরিকল্পনার মাধ্যমে ধাপে ধাপে দেশকে স্থিতিশীল করার লক্ষ্য নিয়ে এগোচ্ছে।
সিপিবির মুজাহিদুল ইসলাম সেলিমও নির্বাচন বিলম্ব বা ভন্ডুল করার রাজনৈতিক অপচেষ্টার কথা তুলে ধরেন। তিনি সম্প্রতি গণমাধ্যম ও সাংস্কৃতিক প্রতিষ্ঠানে হামলাগুলো ‘সুপরিকল্পিত’ বলে অভিযোগ করেন। তিনি বলেন, নির্বাচন গুরুত্বপূর্ণ হলেও কেবল নির্বাচনেই সব সমস্যার সমাধান হবে, এই ধারণা ভুল।
জনগণের ক্ষমতায়ন, প্রশাসনিক বিকেন্দ্রীকরণ এবং অর্থ ও দুর্নীতির প্রভাবমুক্ত রাজনীতির ওপর মুজাহিদুল ইসলাম সেলিম জোর দেন। তিনি বলেন, সমাজতন্ত্রের লক্ষ্য নিয়েই মুক্তিযুদ্ধ হয়েছিল এবং সেই লক্ষ্য সামনে রেখে নির্বাচনে জনগণের কাছে যাওয়ার অঙ্গীকার করছে সিপিবি।
জামায়াতে ইসলামীর সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল হামিদুর রহমান আযাদ ‘ইনসাফের বাংলাদেশ’ ও মানবিক সমাজ গড়ার ভিশন তুলে ধরেন। তিনি বলেন, দুর্নীতি, সন্ত্রাস ও দুর্বৃত্তায়ন দূর করে নিরাপদ ও আত্মমর্যাদাশীল রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠাই তাঁদের লক্ষ্য। শিক্ষা খাতে অবৈতনিক শিক্ষা, প্রযুক্তিনির্ভর পাঠ্যক্রম এবং জিডিপির ৬ শতাংশ বরাদ্দের প্রতিশ্রুতি দেন তিনি। নারী, কৃষক, শ্রমিক ও প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর সুযোগ বাড়িয়ে বেকারত্ব শূন্যে নামানোর পরিকল্পনার কথাও তিনি তুলে ধরেন।
অনুষ্ঠানের শুরুতে ডেইলি স্টারের কনসাল্টিং এডিটর কামাল আহমেদ এই আয়োজনের লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য প্রসঙ্গে বলেন, জাতীয় নির্বাচনকে সামনে রেখে রাজনৈতিক দলগুলোর ভাবনা ও নাগরিকদের চাওয়া জানতে দ্য ডেইলি স্টার আয়োজন করে ‘স্টার নির্বাচনী সংলাপ’। আজ বেলা সাড়ে ৩টায় রাজধানীর আগারগাঁওয়ে চীন-মৈত্রী সম্মেলনে এই আয়োজন শুরু হয়।
ডেইলি স্টার সম্পাদক ও প্রকাশক মাহফুজ আনামের পক্ষে যুগ্ম সম্পাদক আশা মেহরীন আমিন স্বাগত বক্তব্যে বলেন, ‘ডেইলি স্টার একটি সৎ, জবাবদিহিমূলক, স্বচ্ছ সরকারে বিশ্বাস করে, যারা আমাদের মৌলিক অধিকারগুলো সমুন্নত রাখবে। এটি শুধু একটি নির্বাচিত সরকারের অধীনেই সম্ভব, যা কেবল একটি অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমেই সম্ভব হবে। তবে আমরা এটাও জানি যে, সরকার যতই চেষ্টা করুক না কেন, এটা সম্ভব করতে হলে রাজনৈতিক দলগুলোর আন্তরিক সহযোগিতার প্রয়োজন।’
আশা মেহরীন আমিন আরও বলেন, ‘এখন থেকে ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত সব রাজনৈতিক দলের সঙ্গে কাজ করার এবং একটি শান্তিপূর্ণ ও উৎসবমুখর নির্বাচনের জন্য সবকিছু করার জন্য অধীর আগ্রহে অপেক্ষা করছি।’
অনুষ্ঠানে অংশ নেন সুশাসনের জন্য নাগরিকের (সুজন) সম্পাদক বদিউল আলম মজুমদার, টিআইবির নির্বাহী পরিচালক ইফতেখারুজ্জামান, নারীবিষয়ক সংস্কার কমিশনের প্রধান শিরীন পারভীন হক, নাগরিক প্ল্যাটফর্ম বাংলাদেশের আহ্বায়ক ও সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগের (সিপিডি) ফেলো ড. দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য, অধ্যাপক গীতি আরা নাসরীন, অধ্যাপক নাভিন মুর্শিদ, নাগরিক অধিকারকর্মী মিজানুর রহমান প্রমুখ।

নির্বাচন নিয়ে অন্তর্বর্তী সরকারের বক্তব্য সন্দেহ-সংশয়ের উদ্রেক করে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। আজ শুক্রবার রাজধানীর ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউট মিলনায়তনে জিয়াউর রহমান ফাউন্ডেশনের (জেআরএফ) রজতজয়ন্তীর অনুষ্ঠানে যুক্তরাজ্য থেকে ভার্চুয়ালি যুক্ত হয়ে তিনি এ মন্তব্য করেন। সরক
১৮ অক্টোবর ২০২৪
ঢাকায় বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে যোগ দিতে চাওয়া নেতা-কর্মীদের যাতায়াতের জন্য ১০টি বিশেষ ট্রেন বরাদ্দ দিয়েছে বাংলাদেশ রেলওয়ে। বিএনপির আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে সাত শর্তে এসব ট্রেন বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে।
৮ ঘণ্টা আগে
হাদির খুনিদের গ্রেপ্তারে প্রধান উপদেষ্টার স্পষ্ট বক্তব্য শোনা যায়নি বলে মন্তব্য করেছেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদের (ডাকসু) ভিপি আবু সাদিক কায়েম। তিনি বলেছেন, ‘শহীদ শরিফ ওসমান বিন হাদির জানাজায় লক্ষ লক্ষ মানুষের উপস্থিতির মধ্যেও হত্যাকারীদের গ্রেপ্তার ও বিচার প্রসঙ্গে অন্তর্বর্তী...
১১ ঘণ্টা আগে
প্রথম আলো-ডেইলি স্টারে হামলা, ভাঙচুর, লুটপাট ও অগ্নিসংযোগের মামলায় গ্রেপ্তার নিরীহ সমালোচনাকারীদের মুক্তি দাবি করেছে হেফাজতে ইসলাম বাংলাদেশ। আজ মঙ্গলবার গণমাধ্যমে পাঠানো এক যৌথ বিবৃতিতে এ দাবি করেন হেফাজতের এই দুই নেতা।
১৬ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

প্রথম আলো-ডেইলি স্টারে হামলা, ভাঙচুর, লুটপাট ও অগ্নিসংযোগের মামলায় গ্রেপ্তার নিরীহ সমালোচনাকারীদের মুক্তি দাবি করেছে হেফাজতে ইসলাম বাংলাদেশ। আজ মঙ্গলবার গণমাধ্যমে পাঠানো এক যৌথ বিবৃতিতে এ দাবি করেন হেফাজতের এই দুই নেতা।
বিবৃতিতে মুহিব্বুল্লাহ বাবুনগরী ও সাজেদুর রহমান বলেন, ‘গ্রেপ্তারকৃতদের মধ্যে যারা নিরীহ সমালোচনাকারী, তাদের অবিলম্বে মুক্তি দিতে হবে। অন্যথায় ভারতপন্থী পত্রিকা দুটির ওপর বাংলাদেশপন্থী ছাত্র-জনতার ক্ষোভ বাড়বে বই কমবে না।’
প্রথম আলো-ডেইলি স্টারের বিরুদ্ধে বাংলাদেশপন্থী ছাত্র-জনতার ‘শান্তিপূর্ণ’ প্রতিবাদ জারি থাকবে বলে মন্তব্য করেছেন হেফাজতে ইসলামের আমির মুহিব্বুল্লাহ বাবুনগরী ও মহাসচিব সাজেদুর রহমান। তাঁরা বলেন, ‘প্রথম আলো-ডেইলি স্টার নিছক গণমাধ্যম নয়, বরং এ দেশে দিল্লির সাউথ ব্লকের অ্যাজেন্ডা ও বিশেষ মতাদর্শিক রাজনীতির ফুটসোলজার হিসেবে ভাড়া খাটা প্রতিষ্ঠান। তাদের বিরুদ্ধে বাংলাদেশপন্থী ছাত্র-জনতার শান্তিপূর্ণ প্রতিবাদ জারি থাকবে।’
উল্লেখ্য, ১৮ ডিসেম্বর ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান বিন হাদির মৃত্যুর খবর ছড়িয়ে পড়ার পর দৈনিক প্রথম আলো ও ইংরেজি দৈনিক ডেইলি স্টার ভবনের সামনে একদল লোক জড়ো হয়ে বিভিন্ন স্লোগান দিতে থাকেন। একপর্যায়ে তাঁরা ভবন দুটিতে ভাঙচুর, লুটপাট ও অগ্নিসংযোগ করেন।
বিবৃতিতে এই দুই নেতা আরও বলেন, ‘মার্কিন ওয়ার অন টেররের সিপাহি ও ভারতপন্থী পত্রিকা হিসেবে সমালোচিত প্রথম আলো-ডেইলি স্টারে হামলার অভিযোগে কোনো নিরীহ সমালোচনাকারীকে গ্রেপ্তার বা নির্যাতন করা যাবে না।’ তবে প্রথম আলো-ডেইলি স্টারের বিরুদ্ধে প্রতিবাদের ভাষা সহিংস হওয়াও হেফাজতে ইসলাম সমর্থন করে না বলে জানান তাঁরা।
হেফাজতের দুই শীর্ষ নেতা আরও বলেন, ‘এ ছাড়া প্রধান উপদেষ্টার প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে গ্রেপ্তারকৃতদের মধ্যে শুধু একজনের পরিচয়ে তাঁর প্রাক্তন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান তথা মাদ্রাসার নাম উল্লেখ করা হয়েছে। এমন উদ্দেশ্যপ্রণোদিত শয়তানির আমরা তীব্র নিন্দা জানাই।’
মুহিব্বুল্লাহ বাবুনগরী ও সাজেদুর রহমান বলেন, ‘বাংলাদেশে “জঙ্গি” ন্যারেটিভের গডফাদার প্রথম আলো। আর তার দোসর ডেইলি স্টার সেসব ন্যারেটিভ বিদেশিদের গলাধঃকরণ করিয়েছে। এভাবে পতিত ফ্যাসিস্ট হাসিনার আমলে এ দেশের অগণিত আলেম, মাদ্রাসাছাত্র ও ধর্মপ্রাণ তরুণকে “জঙ্গিবাদের” তকমা দিয়ে জেল-জুলুমের সম্মতি উৎপাদন করা হয়েছিল। এর দায় পত্রিকা দুটি কখনো এড়াতে পারে না।’
মুহিব্বুল্লাহ বাবুনগরী ও সাজেদুর রহমান আরও বলেন, ‘এক-এগারোর সময় পত্রিকা দুটির গণবিরোধী ভূমিকা আজও আমাদের জন্য সতর্কতা। প্রথম আলো-ডেইলি স্টার নিছক গণমাধ্যম নয়, বরং এ দেশে দিল্লির সাউথ ব্লকের অ্যাজেন্ডা ও বিশেষ মতাদর্শিক রাজনীতির ফুটসোলজার হিসেবে ভাড়া খাটা প্রতিষ্ঠান। তাদের বিরুদ্ধে বাংলাদেশপন্থী ছাত্র-জনতার শান্তিপূর্ণ প্রতিবাদ জারি থাকবে।’

প্রথম আলো-ডেইলি স্টারে হামলা, ভাঙচুর, লুটপাট ও অগ্নিসংযোগের মামলায় গ্রেপ্তার নিরীহ সমালোচনাকারীদের মুক্তি দাবি করেছে হেফাজতে ইসলাম বাংলাদেশ। আজ মঙ্গলবার গণমাধ্যমে পাঠানো এক যৌথ বিবৃতিতে এ দাবি করেন হেফাজতের এই দুই নেতা।
বিবৃতিতে মুহিব্বুল্লাহ বাবুনগরী ও সাজেদুর রহমান বলেন, ‘গ্রেপ্তারকৃতদের মধ্যে যারা নিরীহ সমালোচনাকারী, তাদের অবিলম্বে মুক্তি দিতে হবে। অন্যথায় ভারতপন্থী পত্রিকা দুটির ওপর বাংলাদেশপন্থী ছাত্র-জনতার ক্ষোভ বাড়বে বই কমবে না।’
প্রথম আলো-ডেইলি স্টারের বিরুদ্ধে বাংলাদেশপন্থী ছাত্র-জনতার ‘শান্তিপূর্ণ’ প্রতিবাদ জারি থাকবে বলে মন্তব্য করেছেন হেফাজতে ইসলামের আমির মুহিব্বুল্লাহ বাবুনগরী ও মহাসচিব সাজেদুর রহমান। তাঁরা বলেন, ‘প্রথম আলো-ডেইলি স্টার নিছক গণমাধ্যম নয়, বরং এ দেশে দিল্লির সাউথ ব্লকের অ্যাজেন্ডা ও বিশেষ মতাদর্শিক রাজনীতির ফুটসোলজার হিসেবে ভাড়া খাটা প্রতিষ্ঠান। তাদের বিরুদ্ধে বাংলাদেশপন্থী ছাত্র-জনতার শান্তিপূর্ণ প্রতিবাদ জারি থাকবে।’
উল্লেখ্য, ১৮ ডিসেম্বর ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান বিন হাদির মৃত্যুর খবর ছড়িয়ে পড়ার পর দৈনিক প্রথম আলো ও ইংরেজি দৈনিক ডেইলি স্টার ভবনের সামনে একদল লোক জড়ো হয়ে বিভিন্ন স্লোগান দিতে থাকেন। একপর্যায়ে তাঁরা ভবন দুটিতে ভাঙচুর, লুটপাট ও অগ্নিসংযোগ করেন।
বিবৃতিতে এই দুই নেতা আরও বলেন, ‘মার্কিন ওয়ার অন টেররের সিপাহি ও ভারতপন্থী পত্রিকা হিসেবে সমালোচিত প্রথম আলো-ডেইলি স্টারে হামলার অভিযোগে কোনো নিরীহ সমালোচনাকারীকে গ্রেপ্তার বা নির্যাতন করা যাবে না।’ তবে প্রথম আলো-ডেইলি স্টারের বিরুদ্ধে প্রতিবাদের ভাষা সহিংস হওয়াও হেফাজতে ইসলাম সমর্থন করে না বলে জানান তাঁরা।
হেফাজতের দুই শীর্ষ নেতা আরও বলেন, ‘এ ছাড়া প্রধান উপদেষ্টার প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে গ্রেপ্তারকৃতদের মধ্যে শুধু একজনের পরিচয়ে তাঁর প্রাক্তন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান তথা মাদ্রাসার নাম উল্লেখ করা হয়েছে। এমন উদ্দেশ্যপ্রণোদিত শয়তানির আমরা তীব্র নিন্দা জানাই।’
মুহিব্বুল্লাহ বাবুনগরী ও সাজেদুর রহমান বলেন, ‘বাংলাদেশে “জঙ্গি” ন্যারেটিভের গডফাদার প্রথম আলো। আর তার দোসর ডেইলি স্টার সেসব ন্যারেটিভ বিদেশিদের গলাধঃকরণ করিয়েছে। এভাবে পতিত ফ্যাসিস্ট হাসিনার আমলে এ দেশের অগণিত আলেম, মাদ্রাসাছাত্র ও ধর্মপ্রাণ তরুণকে “জঙ্গিবাদের” তকমা দিয়ে জেল-জুলুমের সম্মতি উৎপাদন করা হয়েছিল। এর দায় পত্রিকা দুটি কখনো এড়াতে পারে না।’
মুহিব্বুল্লাহ বাবুনগরী ও সাজেদুর রহমান আরও বলেন, ‘এক-এগারোর সময় পত্রিকা দুটির গণবিরোধী ভূমিকা আজও আমাদের জন্য সতর্কতা। প্রথম আলো-ডেইলি স্টার নিছক গণমাধ্যম নয়, বরং এ দেশে দিল্লির সাউথ ব্লকের অ্যাজেন্ডা ও বিশেষ মতাদর্শিক রাজনীতির ফুটসোলজার হিসেবে ভাড়া খাটা প্রতিষ্ঠান। তাদের বিরুদ্ধে বাংলাদেশপন্থী ছাত্র-জনতার শান্তিপূর্ণ প্রতিবাদ জারি থাকবে।’

নির্বাচন নিয়ে অন্তর্বর্তী সরকারের বক্তব্য সন্দেহ-সংশয়ের উদ্রেক করে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। আজ শুক্রবার রাজধানীর ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউট মিলনায়তনে জিয়াউর রহমান ফাউন্ডেশনের (জেআরএফ) রজতজয়ন্তীর অনুষ্ঠানে যুক্তরাজ্য থেকে ভার্চুয়ালি যুক্ত হয়ে তিনি এ মন্তব্য করেন। সরক
১৮ অক্টোবর ২০২৪
ঢাকায় বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে যোগ দিতে চাওয়া নেতা-কর্মীদের যাতায়াতের জন্য ১০টি বিশেষ ট্রেন বরাদ্দ দিয়েছে বাংলাদেশ রেলওয়ে। বিএনপির আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে সাত শর্তে এসব ট্রেন বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে।
৮ ঘণ্টা আগে
হাদির খুনিদের গ্রেপ্তারে প্রধান উপদেষ্টার স্পষ্ট বক্তব্য শোনা যায়নি বলে মন্তব্য করেছেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদের (ডাকসু) ভিপি আবু সাদিক কায়েম। তিনি বলেছেন, ‘শহীদ শরিফ ওসমান বিন হাদির জানাজায় লক্ষ লক্ষ মানুষের উপস্থিতির মধ্যেও হত্যাকারীদের গ্রেপ্তার ও বিচার প্রসঙ্গে অন্তর্বর্তী...
১১ ঘণ্টা আগে
জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম বলেছেন, ক্ষমতাচ্যুত আওয়ামী লীগের ভোটব্যাংক দখলে নিতে বিএনপি ও জামায়াতে ইসলামীর মধ্যে একধরনের ‘প্রতিযোগিতা’ চলছে।
১৩ ঘণ্টা আগে