ফেনী প্রতিনিধি

ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের আমির সৈয়দ মুহাম্মাদ রেজাউল করীম বলেছেন, বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকার মানুষের ভোটে নির্বাচিত হয়ে সরকার গঠন করেনি। তারা গণ-অভ্যুত্থানের ফসল। এ সরকারের ঘোষণা ছিল—সংস্কার ও দৃশ্যমান বিচার, তারপর জাতীয় নির্বাচন। দুঃখের বিষয় যে, নির্বাচনের তারিখ (সময়) ঘোষণা করেছে, কিন্তু এখন পর্যন্ত সেই লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড তৈরি হয়নি।
আজ বুধবার বিকেলে ফেনী শহরের কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার চত্বরে ইসলামী আন্দোলনের গণসমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে রেজাউল করীম এসব কথা বলেন। প্রয়োজনীয় রাষ্ট্র সংস্কার, সব গণহত্যার বিচার ও সংখ্যানুপাতিক (পিআর) পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবিতে এ সমাবেশের আয়োজন করা হয়। এতে ইসলামী আন্দোলন ও সহযোগী সংগঠনের জেলা ও উপজেলার বিভিন্ন পর্যায়ের নেতা-কর্মীরা উপস্থিত ছিলেন।
ইসলামী আন্দোলনের আমির বলেন, ‘এখনো সংস্কার ও দৃশ্যমান বিচার হয়নি। এই অবস্থায় আপনারা যেনতেন নির্বাচন করলে যে হাজার হাজার মায়ের কোল খালি হয়েছে, হাজারো মানুষ পঙ্গু হয়েছে, চক্ষু হারিয়েছে, তাদের কী জবাব দেবেন? জবাব ঠিক করে নির্বাচনের তারিখ দেবেন।’
রেজাউল করীম জানান, সুশাসনের জন্য নাগরিকের (সুজন) জরিপ অনুযায়ী, ৭১ শতাংশ মানুষ পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন চায়। প্রত্যেক ভোটারের সেখানে মূল্যায়ন হয়। পিআর পদ্ধতিতে এককভাবে ফ্যাসিস্ট চরিত্রের সরকার প্রতিষ্ঠিত হওয়ার সুযোগ নেই। প্রতিটি রাজনৈতিক দলের প্রতিনিধির সংসদে যাওয়ার সুযোগ থাকে। তখন এলাকাভিত্তিক যে গুণ্ডা, দখলবাজ ও চাঁদাবাজ তৈরি হয়, তা বন্ধ হবে। এ জন্য পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন নিয়ে সিদ্ধান্ত, মৌলিক সংস্কার ও দৃশ্যমান বিচারের পরই জাতীয় নির্বাচনের চিন্তা করার আহ্বান জানান তিনি।
ইসলামী আন্দোলন কখনো অশুভ চক্রের ক্ষমতায় যাওয়ার সিঁড়ি হয়নি উল্লেখ করে দলটির আমির বলেন, ‘বর্তমানে এক শ্রেণির রাজনৈতিক দল আমাদের ব্যাপারে নানা কটূক্তিমূলক, বিরক্তিকর ও অযৌক্তিক গালাগাল ও ঘৃণা প্রকাশ করছে। আমি সেই ভাইদের বলব, ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ রাজনীতি করে মানবতা, দেশ ও কল্যাণের জন্য। শুধু কয়েকজন এমপি বা কিছু সম্পদ-সম্মানের জন্য রাজনীতি করে না। তার বাস্তবতা হলো, ১৯৮৭ সাল থেকে অদ্যবধি বহু সুযোগ থাকা সত্ত্বেও আমাদের একজন এমপিও সংসদে যায়নি। খুনি, চাঁদাবাজ, মিথ্যাবাদী, জুলুমবাজ ও টাকা পাচারকারী যে অশুভ চক্র রয়েছে, তাদের ক্ষমতায় যাওয়ার সিঁড়ি হিসেবে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ কখনোই ব্যবহৃত হয়নি।’
যাঁরা দেশের মানুষের জন্য রাজনীতি করেন, তাঁদের উদ্দেশে রেজাউল করীম বলেন, ‘৫ আগস্টের পর দেশ গড়ার যে ক্ষেত্র তৈরি হয়েছে, এ সুযোগ গত ৫৩ বছরে আর আসেনি। এ সুযোগের যদি আমরা সদ্ব্যবহার করতে না পারি, তাহলে ভবিষ্যৎ প্রজন্ম যখন ইতিহাস পড়বে, তখন আমাদের ধিক্কার জানাবে, ঘৃণা করবে। সুযোগের পরও কাজে লাগাতে না পারলে তারা তখন আমাদের নিয়ে আফসোস করবে।’
বিগত আওয়ামী লীগ সরকারের লোকজনের উদ্দেশে ইসলামী আন্দোলনের শীর্ষ নেতা বলেন, ‘আপনাদের পরিচালনায় এ দেশের হাজার হাজার মায়ের কোল সন্তানহারা হয়েছে, ২৪ লাখ কোটি টাকার ওপরে বিদেশে পাচার হয়েছে, আইয়ামে জাহেলিয়াতের সেই সময়কে হার মানিয়ে মানুষকে কষ্ট দেওয়ার জন্য আয়নাঘরের মতো তাণ্ডব পরিচালনা করেছেন। দেশের স্বার্থের চেয়ে অন্য দেশের স্বার্থকে আপনারা অগ্রাধিকার দিয়েছেন। ’২৪-এর ৫ আগস্ট আল্লাহর মেহেরবানি ও ছাত্র-জনতা যখন অন্যায়ের বিরুদ্ধে, ন্যায়ের পক্ষে নিজের জীবন বিলীন করে আওয়াজ তুলেছিল, তখনই ফ্যাসিস্ট, খুনি ও এই টাকা পাচারকারীরা দেশ থেকে পালাতে বাধ্য হয়েছে।’
রেজাউল করীম বলেন, ‘জুলাই অভ্যুত্থানে যখন কোনো রাজনৈতিক দল ব্যানার নিয়ে রাস্তায় নামতে পারেনি, তখনো ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ অন্যায়ের প্রতিবাদে, খুনিদের বিরুদ্ধে ও দেশ গঠনের জন্য রাস্তায় নেমেছিল। আজ সেই বাংলাদেশে কিছু ক্ষমতালোভী আমাদের গুলির ভয়, মাস্তানি ও গুণ্ডামির তাণ্ডব দেখিয়ে আওয়াজ বন্ধ করতে চান। আমরা যেনতেন নির্বাচনের মাধ্যমে এ দেশকে আর বিদেশের তাঁবেদার রাষ্ট্র বানাতে চাই না। এ পরিবর্তন আমাদেরই করতে হবে। খুশির খবর হলো, আজ দেশপ্রেমিক ও ইসলামপ্রেমিকেরা ঐক্যবদ্ধ হয়েছি। আর এ ঐক্যবদ্ধ শক্তি ক্ষমতাপ্রেমিকদের বাংলার জমিন থেকে উৎখাত করে বঙ্গোপসাগরে নিক্ষেপ করবে।’
পরে ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের জন্য ফেনীর তিনটি আসনে দলীয় প্রার্থীদের নাম ঘোষণা করেন ইসলামী আন্দোলনের আমির রেজাউল করীম।
ইসলামী আন্দোলনের ফেনী জেলা সভাপতি গাজী এনামুল হক ভূঞার সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানটি সঞ্চালনা করেন সেক্রেটারি একরামুল হক ভূঁইয়া। বিশেষ অতিথি ছিলেন দলের সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব গাজী আতাউর রহমান, প্রশিক্ষণবিষয়ক সম্পাদক নুরুল করীম আকরাম, চট্টগ্রাম বিভাগীয় সাংগঠনিক সম্পাদক শেখ মুহাম্মদ জয়নাল আবেদীন, জান্নাতুল ইসলাম, ইসলামী যুব আন্দোলনের কেন্দ্রীয় সভাপতি আতিকুর রহমান মুজাহিদ, জেলা জামায়াতের আমির আবদুল হান্নান, হেফাজতে ইসলামের জেলা সেক্রেটারি ওমর ফারুক প্রমুখ।

ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের আমির সৈয়দ মুহাম্মাদ রেজাউল করীম বলেছেন, বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকার মানুষের ভোটে নির্বাচিত হয়ে সরকার গঠন করেনি। তারা গণ-অভ্যুত্থানের ফসল। এ সরকারের ঘোষণা ছিল—সংস্কার ও দৃশ্যমান বিচার, তারপর জাতীয় নির্বাচন। দুঃখের বিষয় যে, নির্বাচনের তারিখ (সময়) ঘোষণা করেছে, কিন্তু এখন পর্যন্ত সেই লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড তৈরি হয়নি।
আজ বুধবার বিকেলে ফেনী শহরের কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার চত্বরে ইসলামী আন্দোলনের গণসমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে রেজাউল করীম এসব কথা বলেন। প্রয়োজনীয় রাষ্ট্র সংস্কার, সব গণহত্যার বিচার ও সংখ্যানুপাতিক (পিআর) পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবিতে এ সমাবেশের আয়োজন করা হয়। এতে ইসলামী আন্দোলন ও সহযোগী সংগঠনের জেলা ও উপজেলার বিভিন্ন পর্যায়ের নেতা-কর্মীরা উপস্থিত ছিলেন।
ইসলামী আন্দোলনের আমির বলেন, ‘এখনো সংস্কার ও দৃশ্যমান বিচার হয়নি। এই অবস্থায় আপনারা যেনতেন নির্বাচন করলে যে হাজার হাজার মায়ের কোল খালি হয়েছে, হাজারো মানুষ পঙ্গু হয়েছে, চক্ষু হারিয়েছে, তাদের কী জবাব দেবেন? জবাব ঠিক করে নির্বাচনের তারিখ দেবেন।’
রেজাউল করীম জানান, সুশাসনের জন্য নাগরিকের (সুজন) জরিপ অনুযায়ী, ৭১ শতাংশ মানুষ পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন চায়। প্রত্যেক ভোটারের সেখানে মূল্যায়ন হয়। পিআর পদ্ধতিতে এককভাবে ফ্যাসিস্ট চরিত্রের সরকার প্রতিষ্ঠিত হওয়ার সুযোগ নেই। প্রতিটি রাজনৈতিক দলের প্রতিনিধির সংসদে যাওয়ার সুযোগ থাকে। তখন এলাকাভিত্তিক যে গুণ্ডা, দখলবাজ ও চাঁদাবাজ তৈরি হয়, তা বন্ধ হবে। এ জন্য পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন নিয়ে সিদ্ধান্ত, মৌলিক সংস্কার ও দৃশ্যমান বিচারের পরই জাতীয় নির্বাচনের চিন্তা করার আহ্বান জানান তিনি।
ইসলামী আন্দোলন কখনো অশুভ চক্রের ক্ষমতায় যাওয়ার সিঁড়ি হয়নি উল্লেখ করে দলটির আমির বলেন, ‘বর্তমানে এক শ্রেণির রাজনৈতিক দল আমাদের ব্যাপারে নানা কটূক্তিমূলক, বিরক্তিকর ও অযৌক্তিক গালাগাল ও ঘৃণা প্রকাশ করছে। আমি সেই ভাইদের বলব, ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ রাজনীতি করে মানবতা, দেশ ও কল্যাণের জন্য। শুধু কয়েকজন এমপি বা কিছু সম্পদ-সম্মানের জন্য রাজনীতি করে না। তার বাস্তবতা হলো, ১৯৮৭ সাল থেকে অদ্যবধি বহু সুযোগ থাকা সত্ত্বেও আমাদের একজন এমপিও সংসদে যায়নি। খুনি, চাঁদাবাজ, মিথ্যাবাদী, জুলুমবাজ ও টাকা পাচারকারী যে অশুভ চক্র রয়েছে, তাদের ক্ষমতায় যাওয়ার সিঁড়ি হিসেবে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ কখনোই ব্যবহৃত হয়নি।’
যাঁরা দেশের মানুষের জন্য রাজনীতি করেন, তাঁদের উদ্দেশে রেজাউল করীম বলেন, ‘৫ আগস্টের পর দেশ গড়ার যে ক্ষেত্র তৈরি হয়েছে, এ সুযোগ গত ৫৩ বছরে আর আসেনি। এ সুযোগের যদি আমরা সদ্ব্যবহার করতে না পারি, তাহলে ভবিষ্যৎ প্রজন্ম যখন ইতিহাস পড়বে, তখন আমাদের ধিক্কার জানাবে, ঘৃণা করবে। সুযোগের পরও কাজে লাগাতে না পারলে তারা তখন আমাদের নিয়ে আফসোস করবে।’
বিগত আওয়ামী লীগ সরকারের লোকজনের উদ্দেশে ইসলামী আন্দোলনের শীর্ষ নেতা বলেন, ‘আপনাদের পরিচালনায় এ দেশের হাজার হাজার মায়ের কোল সন্তানহারা হয়েছে, ২৪ লাখ কোটি টাকার ওপরে বিদেশে পাচার হয়েছে, আইয়ামে জাহেলিয়াতের সেই সময়কে হার মানিয়ে মানুষকে কষ্ট দেওয়ার জন্য আয়নাঘরের মতো তাণ্ডব পরিচালনা করেছেন। দেশের স্বার্থের চেয়ে অন্য দেশের স্বার্থকে আপনারা অগ্রাধিকার দিয়েছেন। ’২৪-এর ৫ আগস্ট আল্লাহর মেহেরবানি ও ছাত্র-জনতা যখন অন্যায়ের বিরুদ্ধে, ন্যায়ের পক্ষে নিজের জীবন বিলীন করে আওয়াজ তুলেছিল, তখনই ফ্যাসিস্ট, খুনি ও এই টাকা পাচারকারীরা দেশ থেকে পালাতে বাধ্য হয়েছে।’
রেজাউল করীম বলেন, ‘জুলাই অভ্যুত্থানে যখন কোনো রাজনৈতিক দল ব্যানার নিয়ে রাস্তায় নামতে পারেনি, তখনো ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ অন্যায়ের প্রতিবাদে, খুনিদের বিরুদ্ধে ও দেশ গঠনের জন্য রাস্তায় নেমেছিল। আজ সেই বাংলাদেশে কিছু ক্ষমতালোভী আমাদের গুলির ভয়, মাস্তানি ও গুণ্ডামির তাণ্ডব দেখিয়ে আওয়াজ বন্ধ করতে চান। আমরা যেনতেন নির্বাচনের মাধ্যমে এ দেশকে আর বিদেশের তাঁবেদার রাষ্ট্র বানাতে চাই না। এ পরিবর্তন আমাদেরই করতে হবে। খুশির খবর হলো, আজ দেশপ্রেমিক ও ইসলামপ্রেমিকেরা ঐক্যবদ্ধ হয়েছি। আর এ ঐক্যবদ্ধ শক্তি ক্ষমতাপ্রেমিকদের বাংলার জমিন থেকে উৎখাত করে বঙ্গোপসাগরে নিক্ষেপ করবে।’
পরে ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের জন্য ফেনীর তিনটি আসনে দলীয় প্রার্থীদের নাম ঘোষণা করেন ইসলামী আন্দোলনের আমির রেজাউল করীম।
ইসলামী আন্দোলনের ফেনী জেলা সভাপতি গাজী এনামুল হক ভূঞার সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানটি সঞ্চালনা করেন সেক্রেটারি একরামুল হক ভূঁইয়া। বিশেষ অতিথি ছিলেন দলের সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব গাজী আতাউর রহমান, প্রশিক্ষণবিষয়ক সম্পাদক নুরুল করীম আকরাম, চট্টগ্রাম বিভাগীয় সাংগঠনিক সম্পাদক শেখ মুহাম্মদ জয়নাল আবেদীন, জান্নাতুল ইসলাম, ইসলামী যুব আন্দোলনের কেন্দ্রীয় সভাপতি আতিকুর রহমান মুজাহিদ, জেলা জামায়াতের আমির আবদুল হান্নান, হেফাজতে ইসলামের জেলা সেক্রেটারি ওমর ফারুক প্রমুখ।
ফেনী প্রতিনিধি

ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের আমির সৈয়দ মুহাম্মাদ রেজাউল করীম বলেছেন, বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকার মানুষের ভোটে নির্বাচিত হয়ে সরকার গঠন করেনি। তারা গণ-অভ্যুত্থানের ফসল। এ সরকারের ঘোষণা ছিল—সংস্কার ও দৃশ্যমান বিচার, তারপর জাতীয় নির্বাচন। দুঃখের বিষয় যে, নির্বাচনের তারিখ (সময়) ঘোষণা করেছে, কিন্তু এখন পর্যন্ত সেই লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড তৈরি হয়নি।
আজ বুধবার বিকেলে ফেনী শহরের কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার চত্বরে ইসলামী আন্দোলনের গণসমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে রেজাউল করীম এসব কথা বলেন। প্রয়োজনীয় রাষ্ট্র সংস্কার, সব গণহত্যার বিচার ও সংখ্যানুপাতিক (পিআর) পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবিতে এ সমাবেশের আয়োজন করা হয়। এতে ইসলামী আন্দোলন ও সহযোগী সংগঠনের জেলা ও উপজেলার বিভিন্ন পর্যায়ের নেতা-কর্মীরা উপস্থিত ছিলেন।
ইসলামী আন্দোলনের আমির বলেন, ‘এখনো সংস্কার ও দৃশ্যমান বিচার হয়নি। এই অবস্থায় আপনারা যেনতেন নির্বাচন করলে যে হাজার হাজার মায়ের কোল খালি হয়েছে, হাজারো মানুষ পঙ্গু হয়েছে, চক্ষু হারিয়েছে, তাদের কী জবাব দেবেন? জবাব ঠিক করে নির্বাচনের তারিখ দেবেন।’
রেজাউল করীম জানান, সুশাসনের জন্য নাগরিকের (সুজন) জরিপ অনুযায়ী, ৭১ শতাংশ মানুষ পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন চায়। প্রত্যেক ভোটারের সেখানে মূল্যায়ন হয়। পিআর পদ্ধতিতে এককভাবে ফ্যাসিস্ট চরিত্রের সরকার প্রতিষ্ঠিত হওয়ার সুযোগ নেই। প্রতিটি রাজনৈতিক দলের প্রতিনিধির সংসদে যাওয়ার সুযোগ থাকে। তখন এলাকাভিত্তিক যে গুণ্ডা, দখলবাজ ও চাঁদাবাজ তৈরি হয়, তা বন্ধ হবে। এ জন্য পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন নিয়ে সিদ্ধান্ত, মৌলিক সংস্কার ও দৃশ্যমান বিচারের পরই জাতীয় নির্বাচনের চিন্তা করার আহ্বান জানান তিনি।
ইসলামী আন্দোলন কখনো অশুভ চক্রের ক্ষমতায় যাওয়ার সিঁড়ি হয়নি উল্লেখ করে দলটির আমির বলেন, ‘বর্তমানে এক শ্রেণির রাজনৈতিক দল আমাদের ব্যাপারে নানা কটূক্তিমূলক, বিরক্তিকর ও অযৌক্তিক গালাগাল ও ঘৃণা প্রকাশ করছে। আমি সেই ভাইদের বলব, ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ রাজনীতি করে মানবতা, দেশ ও কল্যাণের জন্য। শুধু কয়েকজন এমপি বা কিছু সম্পদ-সম্মানের জন্য রাজনীতি করে না। তার বাস্তবতা হলো, ১৯৮৭ সাল থেকে অদ্যবধি বহু সুযোগ থাকা সত্ত্বেও আমাদের একজন এমপিও সংসদে যায়নি। খুনি, চাঁদাবাজ, মিথ্যাবাদী, জুলুমবাজ ও টাকা পাচারকারী যে অশুভ চক্র রয়েছে, তাদের ক্ষমতায় যাওয়ার সিঁড়ি হিসেবে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ কখনোই ব্যবহৃত হয়নি।’
যাঁরা দেশের মানুষের জন্য রাজনীতি করেন, তাঁদের উদ্দেশে রেজাউল করীম বলেন, ‘৫ আগস্টের পর দেশ গড়ার যে ক্ষেত্র তৈরি হয়েছে, এ সুযোগ গত ৫৩ বছরে আর আসেনি। এ সুযোগের যদি আমরা সদ্ব্যবহার করতে না পারি, তাহলে ভবিষ্যৎ প্রজন্ম যখন ইতিহাস পড়বে, তখন আমাদের ধিক্কার জানাবে, ঘৃণা করবে। সুযোগের পরও কাজে লাগাতে না পারলে তারা তখন আমাদের নিয়ে আফসোস করবে।’
বিগত আওয়ামী লীগ সরকারের লোকজনের উদ্দেশে ইসলামী আন্দোলনের শীর্ষ নেতা বলেন, ‘আপনাদের পরিচালনায় এ দেশের হাজার হাজার মায়ের কোল সন্তানহারা হয়েছে, ২৪ লাখ কোটি টাকার ওপরে বিদেশে পাচার হয়েছে, আইয়ামে জাহেলিয়াতের সেই সময়কে হার মানিয়ে মানুষকে কষ্ট দেওয়ার জন্য আয়নাঘরের মতো তাণ্ডব পরিচালনা করেছেন। দেশের স্বার্থের চেয়ে অন্য দেশের স্বার্থকে আপনারা অগ্রাধিকার দিয়েছেন। ’২৪-এর ৫ আগস্ট আল্লাহর মেহেরবানি ও ছাত্র-জনতা যখন অন্যায়ের বিরুদ্ধে, ন্যায়ের পক্ষে নিজের জীবন বিলীন করে আওয়াজ তুলেছিল, তখনই ফ্যাসিস্ট, খুনি ও এই টাকা পাচারকারীরা দেশ থেকে পালাতে বাধ্য হয়েছে।’
রেজাউল করীম বলেন, ‘জুলাই অভ্যুত্থানে যখন কোনো রাজনৈতিক দল ব্যানার নিয়ে রাস্তায় নামতে পারেনি, তখনো ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ অন্যায়ের প্রতিবাদে, খুনিদের বিরুদ্ধে ও দেশ গঠনের জন্য রাস্তায় নেমেছিল। আজ সেই বাংলাদেশে কিছু ক্ষমতালোভী আমাদের গুলির ভয়, মাস্তানি ও গুণ্ডামির তাণ্ডব দেখিয়ে আওয়াজ বন্ধ করতে চান। আমরা যেনতেন নির্বাচনের মাধ্যমে এ দেশকে আর বিদেশের তাঁবেদার রাষ্ট্র বানাতে চাই না। এ পরিবর্তন আমাদেরই করতে হবে। খুশির খবর হলো, আজ দেশপ্রেমিক ও ইসলামপ্রেমিকেরা ঐক্যবদ্ধ হয়েছি। আর এ ঐক্যবদ্ধ শক্তি ক্ষমতাপ্রেমিকদের বাংলার জমিন থেকে উৎখাত করে বঙ্গোপসাগরে নিক্ষেপ করবে।’
পরে ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের জন্য ফেনীর তিনটি আসনে দলীয় প্রার্থীদের নাম ঘোষণা করেন ইসলামী আন্দোলনের আমির রেজাউল করীম।
ইসলামী আন্দোলনের ফেনী জেলা সভাপতি গাজী এনামুল হক ভূঞার সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানটি সঞ্চালনা করেন সেক্রেটারি একরামুল হক ভূঁইয়া। বিশেষ অতিথি ছিলেন দলের সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব গাজী আতাউর রহমান, প্রশিক্ষণবিষয়ক সম্পাদক নুরুল করীম আকরাম, চট্টগ্রাম বিভাগীয় সাংগঠনিক সম্পাদক শেখ মুহাম্মদ জয়নাল আবেদীন, জান্নাতুল ইসলাম, ইসলামী যুব আন্দোলনের কেন্দ্রীয় সভাপতি আতিকুর রহমান মুজাহিদ, জেলা জামায়াতের আমির আবদুল হান্নান, হেফাজতে ইসলামের জেলা সেক্রেটারি ওমর ফারুক প্রমুখ।

ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের আমির সৈয়দ মুহাম্মাদ রেজাউল করীম বলেছেন, বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকার মানুষের ভোটে নির্বাচিত হয়ে সরকার গঠন করেনি। তারা গণ-অভ্যুত্থানের ফসল। এ সরকারের ঘোষণা ছিল—সংস্কার ও দৃশ্যমান বিচার, তারপর জাতীয় নির্বাচন। দুঃখের বিষয় যে, নির্বাচনের তারিখ (সময়) ঘোষণা করেছে, কিন্তু এখন পর্যন্ত সেই লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড তৈরি হয়নি।
আজ বুধবার বিকেলে ফেনী শহরের কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার চত্বরে ইসলামী আন্দোলনের গণসমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে রেজাউল করীম এসব কথা বলেন। প্রয়োজনীয় রাষ্ট্র সংস্কার, সব গণহত্যার বিচার ও সংখ্যানুপাতিক (পিআর) পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবিতে এ সমাবেশের আয়োজন করা হয়। এতে ইসলামী আন্দোলন ও সহযোগী সংগঠনের জেলা ও উপজেলার বিভিন্ন পর্যায়ের নেতা-কর্মীরা উপস্থিত ছিলেন।
ইসলামী আন্দোলনের আমির বলেন, ‘এখনো সংস্কার ও দৃশ্যমান বিচার হয়নি। এই অবস্থায় আপনারা যেনতেন নির্বাচন করলে যে হাজার হাজার মায়ের কোল খালি হয়েছে, হাজারো মানুষ পঙ্গু হয়েছে, চক্ষু হারিয়েছে, তাদের কী জবাব দেবেন? জবাব ঠিক করে নির্বাচনের তারিখ দেবেন।’
রেজাউল করীম জানান, সুশাসনের জন্য নাগরিকের (সুজন) জরিপ অনুযায়ী, ৭১ শতাংশ মানুষ পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন চায়। প্রত্যেক ভোটারের সেখানে মূল্যায়ন হয়। পিআর পদ্ধতিতে এককভাবে ফ্যাসিস্ট চরিত্রের সরকার প্রতিষ্ঠিত হওয়ার সুযোগ নেই। প্রতিটি রাজনৈতিক দলের প্রতিনিধির সংসদে যাওয়ার সুযোগ থাকে। তখন এলাকাভিত্তিক যে গুণ্ডা, দখলবাজ ও চাঁদাবাজ তৈরি হয়, তা বন্ধ হবে। এ জন্য পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন নিয়ে সিদ্ধান্ত, মৌলিক সংস্কার ও দৃশ্যমান বিচারের পরই জাতীয় নির্বাচনের চিন্তা করার আহ্বান জানান তিনি।
ইসলামী আন্দোলন কখনো অশুভ চক্রের ক্ষমতায় যাওয়ার সিঁড়ি হয়নি উল্লেখ করে দলটির আমির বলেন, ‘বর্তমানে এক শ্রেণির রাজনৈতিক দল আমাদের ব্যাপারে নানা কটূক্তিমূলক, বিরক্তিকর ও অযৌক্তিক গালাগাল ও ঘৃণা প্রকাশ করছে। আমি সেই ভাইদের বলব, ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ রাজনীতি করে মানবতা, দেশ ও কল্যাণের জন্য। শুধু কয়েকজন এমপি বা কিছু সম্পদ-সম্মানের জন্য রাজনীতি করে না। তার বাস্তবতা হলো, ১৯৮৭ সাল থেকে অদ্যবধি বহু সুযোগ থাকা সত্ত্বেও আমাদের একজন এমপিও সংসদে যায়নি। খুনি, চাঁদাবাজ, মিথ্যাবাদী, জুলুমবাজ ও টাকা পাচারকারী যে অশুভ চক্র রয়েছে, তাদের ক্ষমতায় যাওয়ার সিঁড়ি হিসেবে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ কখনোই ব্যবহৃত হয়নি।’
যাঁরা দেশের মানুষের জন্য রাজনীতি করেন, তাঁদের উদ্দেশে রেজাউল করীম বলেন, ‘৫ আগস্টের পর দেশ গড়ার যে ক্ষেত্র তৈরি হয়েছে, এ সুযোগ গত ৫৩ বছরে আর আসেনি। এ সুযোগের যদি আমরা সদ্ব্যবহার করতে না পারি, তাহলে ভবিষ্যৎ প্রজন্ম যখন ইতিহাস পড়বে, তখন আমাদের ধিক্কার জানাবে, ঘৃণা করবে। সুযোগের পরও কাজে লাগাতে না পারলে তারা তখন আমাদের নিয়ে আফসোস করবে।’
বিগত আওয়ামী লীগ সরকারের লোকজনের উদ্দেশে ইসলামী আন্দোলনের শীর্ষ নেতা বলেন, ‘আপনাদের পরিচালনায় এ দেশের হাজার হাজার মায়ের কোল সন্তানহারা হয়েছে, ২৪ লাখ কোটি টাকার ওপরে বিদেশে পাচার হয়েছে, আইয়ামে জাহেলিয়াতের সেই সময়কে হার মানিয়ে মানুষকে কষ্ট দেওয়ার জন্য আয়নাঘরের মতো তাণ্ডব পরিচালনা করেছেন। দেশের স্বার্থের চেয়ে অন্য দেশের স্বার্থকে আপনারা অগ্রাধিকার দিয়েছেন। ’২৪-এর ৫ আগস্ট আল্লাহর মেহেরবানি ও ছাত্র-জনতা যখন অন্যায়ের বিরুদ্ধে, ন্যায়ের পক্ষে নিজের জীবন বিলীন করে আওয়াজ তুলেছিল, তখনই ফ্যাসিস্ট, খুনি ও এই টাকা পাচারকারীরা দেশ থেকে পালাতে বাধ্য হয়েছে।’
রেজাউল করীম বলেন, ‘জুলাই অভ্যুত্থানে যখন কোনো রাজনৈতিক দল ব্যানার নিয়ে রাস্তায় নামতে পারেনি, তখনো ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ অন্যায়ের প্রতিবাদে, খুনিদের বিরুদ্ধে ও দেশ গঠনের জন্য রাস্তায় নেমেছিল। আজ সেই বাংলাদেশে কিছু ক্ষমতালোভী আমাদের গুলির ভয়, মাস্তানি ও গুণ্ডামির তাণ্ডব দেখিয়ে আওয়াজ বন্ধ করতে চান। আমরা যেনতেন নির্বাচনের মাধ্যমে এ দেশকে আর বিদেশের তাঁবেদার রাষ্ট্র বানাতে চাই না। এ পরিবর্তন আমাদেরই করতে হবে। খুশির খবর হলো, আজ দেশপ্রেমিক ও ইসলামপ্রেমিকেরা ঐক্যবদ্ধ হয়েছি। আর এ ঐক্যবদ্ধ শক্তি ক্ষমতাপ্রেমিকদের বাংলার জমিন থেকে উৎখাত করে বঙ্গোপসাগরে নিক্ষেপ করবে।’
পরে ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের জন্য ফেনীর তিনটি আসনে দলীয় প্রার্থীদের নাম ঘোষণা করেন ইসলামী আন্দোলনের আমির রেজাউল করীম।
ইসলামী আন্দোলনের ফেনী জেলা সভাপতি গাজী এনামুল হক ভূঞার সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানটি সঞ্চালনা করেন সেক্রেটারি একরামুল হক ভূঁইয়া। বিশেষ অতিথি ছিলেন দলের সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব গাজী আতাউর রহমান, প্রশিক্ষণবিষয়ক সম্পাদক নুরুল করীম আকরাম, চট্টগ্রাম বিভাগীয় সাংগঠনিক সম্পাদক শেখ মুহাম্মদ জয়নাল আবেদীন, জান্নাতুল ইসলাম, ইসলামী যুব আন্দোলনের কেন্দ্রীয় সভাপতি আতিকুর রহমান মুজাহিদ, জেলা জামায়াতের আমির আবদুল হান্নান, হেফাজতে ইসলামের জেলা সেক্রেটারি ওমর ফারুক প্রমুখ।

বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়াকে চিকিৎসার জন্য লন্ডনে নিতে ঢাকায় এসেছেন তাঁর পুত্রবধূ ও দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের স্ত্রী জোবাইদা রহমান। আজ শুক্রবার সকাল ১০টা ৪৫ মিনিটের দিকে জোবাইদা রহমানকে বহনকারী বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের ফ্লাইটটি (বিজি-৩০২) ঢাকার হযরত শাহজালাল...
৫ মিনিট আগে
কারিগরি ত্রুটির কারণে এয়ার অ্যাম্বুলেন্স না আসায় বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার চিকিৎসার জন্য লন্ডন যাত্রার সময় পিছিয়ে গেছে। তাঁকে বহন করার জন্য কাতারের আমিরের পক্ষ থেকে বিশেষ যে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সটি আজ শুক্রবার ঢাকায় আসার কথা ছিল, সেটি নির্ধারিত সময়ে আসছে না।
১৮ মিনিট আগে
বিএনপির দায়িত্বশীল সূত্র জানিয়েছে, এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে কারিগরি ত্রুটি ধরা পড়ার পর দ্রুত তা মেরামত সম্ভব হয়নি। এরপর নতুন আরেকটি এয়ার অ্যাম্বুলেন্স ঢাকা পাঠানোর সিদ্ধান্ত হয়। সেটি ঢাকা পৌঁছাতে বেশ কয়েক ঘণ্টা দেরি হবে।
৯ ঘণ্টা আগে
বৃহস্পতিবার স্থানীয় সময় সন্ধ্যা ৭টার পর তাঁকে বহনকারী বিমানের ফ্লাইট (বিজি-৩০২) হিথরো আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে উড্ডয়ন করে। শুক্রবার সকাল সাড়ে ৯টার দিকে সেটি ঢাকার হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণ করার কথা রয়েছে।
১১ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়াকে চিকিৎসার জন্য লন্ডনে নিতে ঢাকায় এসেছেন তাঁর পুত্রবধূ ও দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের স্ত্রী জোবাইদা রহমান। আজ শুক্রবার সকাল ১০টা ৪৫ মিনিটের দিকে জোবাইদা রহমানকে বহনকারী বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের ফ্লাইটটি (বিজি-৩০২) ঢাকার হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণ করে।
গতকাল বৃহস্পতিবার স্থানীয় সময় সন্ধ্যা ৭টার পর তাঁকে বহনকারী বিমানের ফ্লাইট (বিজি-৩০২) হিথরো আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে উড্ডয়ন করে।
এর আগে দীর্ঘ ১৭ বছর পর গত ৬ মে দেশে এসেছিলেন জোবাইদা রহমান। এক মাস পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে ব্যস্ত সময় কাটিয়ে ৫ জুন আবারো লন্ডন ফিরে যান তিন।
এদিকে খালেদা জিয়াকে নেওয়ার জন্য কাতারের আমিরের যে এয়ার অ্যাম্বুলেন্স গতকাল রাতে ঢাকায় আসার কথা ছিল, সেটি আসতে বিলম্ব হচ্ছে।
কাতারের আমিরের বিশেষ এয়ার অ্যাম্বুলেন্স গতকাল রাতে ঢাকায় পৌঁছাবে—বিকেলে বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর এই কথা বলেছিলেন। তবে সন্ধ্যার পর দলটির মিডিয়া উইং জানিয়েছে, এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে কিছু টেকনিক্যাল (কারিগরি) সমস্যা দেখা দিয়েছে। এ কারণে এর যাত্রা বিলম্বিত হবে।
খালেদা জিয়ার ১৪ জন সফরসঙ্গী হলেন—
পুত্রবধূ সৈয়দা শামিলা রহমান, চিকিৎসক জাহিদ হোসেন, এনামুল হক চৌধুরী (চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা), চিকিৎসক ফখরুদ্দিন মোহাম্মদ সিদ্দিকী, চিকিৎসক সাহাবুদ্দিন তালুকদার, চিকিৎসক নুরুদ্দিন আহমেদ, চিকিৎসক মোহাম্মদ জাফর ইকবাল, চিকিৎসক মোহাম্মদ আল মামুন, হাসান শাহরিয়ার ইকবাল (এসএসএফ), সৈয়দ সামিন মাহফুজ (এসএসএফ), আব্দুল হাই মল্লিক (ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যানের সহকারী), মাসুদের রহমান (অ্যাসিস্ট্যান্ট প্রাইভেট সেক্রেটারি), ইজতেমা বেগম (গৃহকর্মী) ও রুপা শিকদার (গৃহকর্মী)। জোবাইদা রহমানেরও এই তালিকায় সংযুক্ত হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।
দীর্ঘদিন ধরে খালেদা জিয়া আর্থ্রাইটিস, ডায়াবেটিস, কিডনি, ফুসফুসের সমস্যাসহ নানা জটিলতায় ভুগছেন। গত ২৩ নভেম্বর এভারকেয়ার হাসপাতালে ভর্তি হন তিনি। সেখানেই ১২ দিন ধরে তিনি চিকিৎসাধীন রয়েছেন।
এর আগে চলতি বছরের ৭ জানুয়ারি উন্নত চিকিৎসার জন্য লন্ডনে যান খালেদা জিয়া। চিকিৎসার জন্য ১১৭ দিন লন্ডনে অবস্থান শেষে গত ৬ মে দেশে ফেরেন তিনি।

বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়াকে চিকিৎসার জন্য লন্ডনে নিতে ঢাকায় এসেছেন তাঁর পুত্রবধূ ও দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের স্ত্রী জোবাইদা রহমান। আজ শুক্রবার সকাল ১০টা ৪৫ মিনিটের দিকে জোবাইদা রহমানকে বহনকারী বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের ফ্লাইটটি (বিজি-৩০২) ঢাকার হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণ করে।
গতকাল বৃহস্পতিবার স্থানীয় সময় সন্ধ্যা ৭টার পর তাঁকে বহনকারী বিমানের ফ্লাইট (বিজি-৩০২) হিথরো আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে উড্ডয়ন করে।
এর আগে দীর্ঘ ১৭ বছর পর গত ৬ মে দেশে এসেছিলেন জোবাইদা রহমান। এক মাস পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে ব্যস্ত সময় কাটিয়ে ৫ জুন আবারো লন্ডন ফিরে যান তিন।
এদিকে খালেদা জিয়াকে নেওয়ার জন্য কাতারের আমিরের যে এয়ার অ্যাম্বুলেন্স গতকাল রাতে ঢাকায় আসার কথা ছিল, সেটি আসতে বিলম্ব হচ্ছে।
কাতারের আমিরের বিশেষ এয়ার অ্যাম্বুলেন্স গতকাল রাতে ঢাকায় পৌঁছাবে—বিকেলে বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর এই কথা বলেছিলেন। তবে সন্ধ্যার পর দলটির মিডিয়া উইং জানিয়েছে, এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে কিছু টেকনিক্যাল (কারিগরি) সমস্যা দেখা দিয়েছে। এ কারণে এর যাত্রা বিলম্বিত হবে।
খালেদা জিয়ার ১৪ জন সফরসঙ্গী হলেন—
পুত্রবধূ সৈয়দা শামিলা রহমান, চিকিৎসক জাহিদ হোসেন, এনামুল হক চৌধুরী (চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা), চিকিৎসক ফখরুদ্দিন মোহাম্মদ সিদ্দিকী, চিকিৎসক সাহাবুদ্দিন তালুকদার, চিকিৎসক নুরুদ্দিন আহমেদ, চিকিৎসক মোহাম্মদ জাফর ইকবাল, চিকিৎসক মোহাম্মদ আল মামুন, হাসান শাহরিয়ার ইকবাল (এসএসএফ), সৈয়দ সামিন মাহফুজ (এসএসএফ), আব্দুল হাই মল্লিক (ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যানের সহকারী), মাসুদের রহমান (অ্যাসিস্ট্যান্ট প্রাইভেট সেক্রেটারি), ইজতেমা বেগম (গৃহকর্মী) ও রুপা শিকদার (গৃহকর্মী)। জোবাইদা রহমানেরও এই তালিকায় সংযুক্ত হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।
দীর্ঘদিন ধরে খালেদা জিয়া আর্থ্রাইটিস, ডায়াবেটিস, কিডনি, ফুসফুসের সমস্যাসহ নানা জটিলতায় ভুগছেন। গত ২৩ নভেম্বর এভারকেয়ার হাসপাতালে ভর্তি হন তিনি। সেখানেই ১২ দিন ধরে তিনি চিকিৎসাধীন রয়েছেন।
এর আগে চলতি বছরের ৭ জানুয়ারি উন্নত চিকিৎসার জন্য লন্ডনে যান খালেদা জিয়া। চিকিৎসার জন্য ১১৭ দিন লন্ডনে অবস্থান শেষে গত ৬ মে দেশে ফেরেন তিনি।

আজ বুধবার বিকেলে ফেনী শহরের কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার চত্বরে ইসলামী আন্দোলনের গণসমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে রেজাউল করীম এসব কথা বলেন। প্রয়োজনীয় রাষ্ট্র সংস্কার, সব গণহত্যার বিচার ও সংখ্যানুপাতিক (পিআর) পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবিতে এ সমাবেশের আয়োজন করা হয়। এতে ইসলামী আন্দোলন ও সহযোগী সংগঠনের জেলা
২০ আগস্ট ২০২৫
কারিগরি ত্রুটির কারণে এয়ার অ্যাম্বুলেন্স না আসায় বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার চিকিৎসার জন্য লন্ডন যাত্রার সময় পিছিয়ে গেছে। তাঁকে বহন করার জন্য কাতারের আমিরের পক্ষ থেকে বিশেষ যে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সটি আজ শুক্রবার ঢাকায় আসার কথা ছিল, সেটি নির্ধারিত সময়ে আসছে না।
১৮ মিনিট আগে
বিএনপির দায়িত্বশীল সূত্র জানিয়েছে, এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে কারিগরি ত্রুটি ধরা পড়ার পর দ্রুত তা মেরামত সম্ভব হয়নি। এরপর নতুন আরেকটি এয়ার অ্যাম্বুলেন্স ঢাকা পাঠানোর সিদ্ধান্ত হয়। সেটি ঢাকা পৌঁছাতে বেশ কয়েক ঘণ্টা দেরি হবে।
৯ ঘণ্টা আগে
বৃহস্পতিবার স্থানীয় সময় সন্ধ্যা ৭টার পর তাঁকে বহনকারী বিমানের ফ্লাইট (বিজি-৩০২) হিথরো আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে উড্ডয়ন করে। শুক্রবার সকাল সাড়ে ৯টার দিকে সেটি ঢাকার হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণ করার কথা রয়েছে।
১১ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

কারিগরি ত্রুটির কারণে এয়ার অ্যাম্বুলেন্স না আসায় বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার চিকিৎসার জন্য লন্ডন যাত্রার সময় পিছিয়ে গেছে। তাঁকে বহন করার জন্য কাতারের আমিরের পক্ষ থেকে বিশেষ যে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সটি আজ শুক্রবার ঢাকায় আসার কথা ছিল, সেটি নির্ধারিত সময়ে আসছে না। এর ফলে খালেদা জিয়ার বিদেশে যাওয়ার বিষয়টি পিছিয়ে রোববার ৭ ডিসেম্বর হতে পারে।
আজ সকালে বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের বরাত দিয়ে দলের মিডিয়া সেলের এক ফেসবুক পোস্টে এই তথ্য জানানো হয়েছে।
পোস্টে বলা হয়, কাতারের আমিরের পাঠানো বিশেষ এয়ার অ্যাম্বুলেন্স এখনো না পৌঁছানোয় বিএনপির চেয়ারপারসন দেশনেত্রী খালেদা জিয়াকে লন্ডনে নেওয়ার প্রক্রিয়া কিছুটা পিছিয়ে যাচ্ছে।
বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর জানান, কারিগরি ত্রুটির কারণে এয়ার অ্যাম্বুলেন্স শুক্রবার আসছে না। সবকিছু স্বাভাবিক থাকলে এটি শনিবার পৌঁছাতে পারে।
মির্জা ফখরুল আরও বলেন, ‘ম্যাডামের শারীরিক অবস্থা যদি যাত্রার জন্য উপযুক্ত থাকে এবং মেডিকেল বোর্ড সিদ্ধান্ত দিলে, ইনশা আল্লাহ ৭ তারিখ (রোববার) তিনি লন্ডনের উদ্দেশে রওনা দেবেন।’

কারিগরি ত্রুটির কারণে এয়ার অ্যাম্বুলেন্স না আসায় বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার চিকিৎসার জন্য লন্ডন যাত্রার সময় পিছিয়ে গেছে। তাঁকে বহন করার জন্য কাতারের আমিরের পক্ষ থেকে বিশেষ যে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সটি আজ শুক্রবার ঢাকায় আসার কথা ছিল, সেটি নির্ধারিত সময়ে আসছে না। এর ফলে খালেদা জিয়ার বিদেশে যাওয়ার বিষয়টি পিছিয়ে রোববার ৭ ডিসেম্বর হতে পারে।
আজ সকালে বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের বরাত দিয়ে দলের মিডিয়া সেলের এক ফেসবুক পোস্টে এই তথ্য জানানো হয়েছে।
পোস্টে বলা হয়, কাতারের আমিরের পাঠানো বিশেষ এয়ার অ্যাম্বুলেন্স এখনো না পৌঁছানোয় বিএনপির চেয়ারপারসন দেশনেত্রী খালেদা জিয়াকে লন্ডনে নেওয়ার প্রক্রিয়া কিছুটা পিছিয়ে যাচ্ছে।
বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর জানান, কারিগরি ত্রুটির কারণে এয়ার অ্যাম্বুলেন্স শুক্রবার আসছে না। সবকিছু স্বাভাবিক থাকলে এটি শনিবার পৌঁছাতে পারে।
মির্জা ফখরুল আরও বলেন, ‘ম্যাডামের শারীরিক অবস্থা যদি যাত্রার জন্য উপযুক্ত থাকে এবং মেডিকেল বোর্ড সিদ্ধান্ত দিলে, ইনশা আল্লাহ ৭ তারিখ (রোববার) তিনি লন্ডনের উদ্দেশে রওনা দেবেন।’

আজ বুধবার বিকেলে ফেনী শহরের কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার চত্বরে ইসলামী আন্দোলনের গণসমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে রেজাউল করীম এসব কথা বলেন। প্রয়োজনীয় রাষ্ট্র সংস্কার, সব গণহত্যার বিচার ও সংখ্যানুপাতিক (পিআর) পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবিতে এ সমাবেশের আয়োজন করা হয়। এতে ইসলামী আন্দোলন ও সহযোগী সংগঠনের জেলা
২০ আগস্ট ২০২৫
বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়াকে চিকিৎসার জন্য লন্ডনে নিতে ঢাকায় এসেছেন তাঁর পুত্রবধূ ও দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের স্ত্রী জোবাইদা রহমান। আজ শুক্রবার সকাল ১০টা ৪৫ মিনিটের দিকে জোবাইদা রহমানকে বহনকারী বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের ফ্লাইটটি (বিজি-৩০২) ঢাকার হযরত শাহজালাল...
৫ মিনিট আগে
বিএনপির দায়িত্বশীল সূত্র জানিয়েছে, এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে কারিগরি ত্রুটি ধরা পড়ার পর দ্রুত তা মেরামত সম্ভব হয়নি। এরপর নতুন আরেকটি এয়ার অ্যাম্বুলেন্স ঢাকা পাঠানোর সিদ্ধান্ত হয়। সেটি ঢাকা পৌঁছাতে বেশ কয়েক ঘণ্টা দেরি হবে।
৯ ঘণ্টা আগে
বৃহস্পতিবার স্থানীয় সময় সন্ধ্যা ৭টার পর তাঁকে বহনকারী বিমানের ফ্লাইট (বিজি-৩০২) হিথরো আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে উড্ডয়ন করে। শুক্রবার সকাল সাড়ে ৯টার দিকে সেটি ঢাকার হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণ করার কথা রয়েছে।
১১ ঘণ্টা আগেবিশেষ প্রতিনিধি, ঢাকা

সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়াকে উন্নত চিকিৎসার জন্য যুক্তরাজ্যে নেওয়ার সব প্রস্তুতি শেষ। শুক্রবার ভোরে তাঁকে নিয়ে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সের রওনা হওয়ার কথা থাকলেও এই সূচি ঠিক থাকছে না। দুপুর নাগাদ এয়ার অ্যাম্বুলেন্সটি ঢাকা ছাড়তে পারে। তবে সেটি নিশ্চিত নয়।
বিএনপির দায়িত্বশীল সূত্র বলছে, বৃহস্পতিবার সন্ধ্যার পর খালেদা জিয়ার শারীরিক অবস্থার কিছুটা অবনতি হয়েছে। আর নির্ধারিত এয়ার অ্যাম্বুলেন্সটিতে কারিগরি ত্রুটি দেখা দেওয়ায় আরেকটি পাঠাবে কাতার। সে কারণেই এই দেরি।
বৃহস্পতিবার দুপুরে বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর সাংবাদিকদের বলেছিলেন, কাতার থেকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সটি রাতের মধ্যেই ঢাকা এসে পৌঁছাবে এবং সম্ভবত খুব ভোরেই খালেদা জিয়াকে নিয়ে যাবে। তবে সন্ধ্যায় বিএনপির মহাসচিব এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে কারিগরি ত্রুটির কথা জানান।
বিএনপির দায়িত্বশীল সূত্র জানিয়েছে, এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে কারিগরি ত্রুটি ধরা পড়ার পর দ্রুত তা মেরামত সম্ভব হয়নি। এরপর নতুন আরেকটি এয়ার অ্যাম্বুলেন্স ঢাকা পাঠানোর সিদ্ধান্ত হয়। সেটি ঢাকা পৌঁছাতে বেশ কয়েক ঘণ্টা দেরি হবে।
এ দিকে খালেদা জিয়ার লন্ডন যাত্রায় সঙ্গী হতে ঢাকার পথে রওনা হয়েছেন পুত্রবধূ ডা. জোবাইদা রহমান। বৃহস্পতিবার স্থানীয় সময় সন্ধ্যা ৬টার পর (বাংলাদেশ সময় রাত ১২টার পর) বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনসের একটি ফ্লাইটে তিনি লন্ডন ছেড়েছেন।
বিএনপির শীর্ষস্থানীয় এক নেতা আজকের পত্রিকাকে জানান, জোবাইদা রহমান এয়ারপোর্ট থেকে সরাসরি এভারকেয়ার হাসপাতালে যাবেন। সেখান থেকেই খালেদা জিয়ার সঙ্গে লন্ডন ফিরবেন তিনি।
এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে খালেদা জিয়ার সঙ্গে বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকদের মধ্যে ডা. জাহিদ হোসেন, ডা. এনামুল হক চৌধুরী (চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা), ডা. ফখরুদ্দিন মোহাম্মদ সিদ্দিকী, ডা. সাহাবুদ্দিন তালুকদার, ডা. নুরুদ্দিন আহমেদ, ডা. মো. জাফর ইকবাল, ডা. মোহাম্মদ আল মামুন থাকবেন।
চিকিৎসক দলের বাইরে খালেদা জিয়ার পুত্রবধূ সৈয়দা শামিলা রহমান, তারেক রহমানের সহকারী মো. আব্দুল হাই মল্লিক, খালেদা জিয়ার সহকারী একান্ত সচিব মো. মাসুদুর রহমান এবং গৃহকর্মী ফাতেমা বেগম ও রুপা শিকদার ছাড়াও এসএসএফের দুজন সদস্য এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে খালেদা জিয়ার সঙ্গে যাবেন।
দীর্ঘদিন ধরে হৃদ্রোগ, ডায়াবেটিস, আর্থ্রাইটিস, লিভার সিরোসিস, কিডনির জটিলতাসহ নানা জটিলতায় ভুগছেন তিনবারের প্রধানমন্ত্রী ৮০ বছর বয়সী খালেদা জিয়া। গত ২৩ নভেম্বর রাতে স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য তাঁকে এভারকেয়ার হাসপাতালে নেওয়া হয়।
তাঁর ফুসফুসে সংক্রমণ ধরা পড়ায় তখনই হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। পরে অবস্থার অবনতি হলে তাঁকে নেওয়া হয় করোনারি কেয়ার ইউনিটে। সেদিন থেকে হাসপাতালেই রয়েছেন তিনি।
অধ্যাপক শাহাবুদ্দিন তালুকদারের নেতৃত্বে এভারকেয়ার হাসপাতালের ১২ সদস্যের একটি মেডিকেল বোর্ড খালেদা জিয়ার চিকিৎসার তদারক করছে। চীন ও যুক্তরাজ্য থেকেও কয়েকজন বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক গত কয়েক দিনে বাংলাদেশে এসে মেডিকেল বোর্ডের সঙ্গে যোগ দিয়েছেন। এই মেডিকেল বোর্ডের সিদ্ধান্তেই খালেদা জিয়াকে উন্নত চিকিৎসার জন্য লন্ডন নেওয়া হচ্ছে।

সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়াকে উন্নত চিকিৎসার জন্য যুক্তরাজ্যে নেওয়ার সব প্রস্তুতি শেষ। শুক্রবার ভোরে তাঁকে নিয়ে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সের রওনা হওয়ার কথা থাকলেও এই সূচি ঠিক থাকছে না। দুপুর নাগাদ এয়ার অ্যাম্বুলেন্সটি ঢাকা ছাড়তে পারে। তবে সেটি নিশ্চিত নয়।
বিএনপির দায়িত্বশীল সূত্র বলছে, বৃহস্পতিবার সন্ধ্যার পর খালেদা জিয়ার শারীরিক অবস্থার কিছুটা অবনতি হয়েছে। আর নির্ধারিত এয়ার অ্যাম্বুলেন্সটিতে কারিগরি ত্রুটি দেখা দেওয়ায় আরেকটি পাঠাবে কাতার। সে কারণেই এই দেরি।
বৃহস্পতিবার দুপুরে বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর সাংবাদিকদের বলেছিলেন, কাতার থেকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সটি রাতের মধ্যেই ঢাকা এসে পৌঁছাবে এবং সম্ভবত খুব ভোরেই খালেদা জিয়াকে নিয়ে যাবে। তবে সন্ধ্যায় বিএনপির মহাসচিব এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে কারিগরি ত্রুটির কথা জানান।
বিএনপির দায়িত্বশীল সূত্র জানিয়েছে, এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে কারিগরি ত্রুটি ধরা পড়ার পর দ্রুত তা মেরামত সম্ভব হয়নি। এরপর নতুন আরেকটি এয়ার অ্যাম্বুলেন্স ঢাকা পাঠানোর সিদ্ধান্ত হয়। সেটি ঢাকা পৌঁছাতে বেশ কয়েক ঘণ্টা দেরি হবে।
এ দিকে খালেদা জিয়ার লন্ডন যাত্রায় সঙ্গী হতে ঢাকার পথে রওনা হয়েছেন পুত্রবধূ ডা. জোবাইদা রহমান। বৃহস্পতিবার স্থানীয় সময় সন্ধ্যা ৬টার পর (বাংলাদেশ সময় রাত ১২টার পর) বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনসের একটি ফ্লাইটে তিনি লন্ডন ছেড়েছেন।
বিএনপির শীর্ষস্থানীয় এক নেতা আজকের পত্রিকাকে জানান, জোবাইদা রহমান এয়ারপোর্ট থেকে সরাসরি এভারকেয়ার হাসপাতালে যাবেন। সেখান থেকেই খালেদা জিয়ার সঙ্গে লন্ডন ফিরবেন তিনি।
এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে খালেদা জিয়ার সঙ্গে বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকদের মধ্যে ডা. জাহিদ হোসেন, ডা. এনামুল হক চৌধুরী (চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা), ডা. ফখরুদ্দিন মোহাম্মদ সিদ্দিকী, ডা. সাহাবুদ্দিন তালুকদার, ডা. নুরুদ্দিন আহমেদ, ডা. মো. জাফর ইকবাল, ডা. মোহাম্মদ আল মামুন থাকবেন।
চিকিৎসক দলের বাইরে খালেদা জিয়ার পুত্রবধূ সৈয়দা শামিলা রহমান, তারেক রহমানের সহকারী মো. আব্দুল হাই মল্লিক, খালেদা জিয়ার সহকারী একান্ত সচিব মো. মাসুদুর রহমান এবং গৃহকর্মী ফাতেমা বেগম ও রুপা শিকদার ছাড়াও এসএসএফের দুজন সদস্য এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে খালেদা জিয়ার সঙ্গে যাবেন।
দীর্ঘদিন ধরে হৃদ্রোগ, ডায়াবেটিস, আর্থ্রাইটিস, লিভার সিরোসিস, কিডনির জটিলতাসহ নানা জটিলতায় ভুগছেন তিনবারের প্রধানমন্ত্রী ৮০ বছর বয়সী খালেদা জিয়া। গত ২৩ নভেম্বর রাতে স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য তাঁকে এভারকেয়ার হাসপাতালে নেওয়া হয়।
তাঁর ফুসফুসে সংক্রমণ ধরা পড়ায় তখনই হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। পরে অবস্থার অবনতি হলে তাঁকে নেওয়া হয় করোনারি কেয়ার ইউনিটে। সেদিন থেকে হাসপাতালেই রয়েছেন তিনি।
অধ্যাপক শাহাবুদ্দিন তালুকদারের নেতৃত্বে এভারকেয়ার হাসপাতালের ১২ সদস্যের একটি মেডিকেল বোর্ড খালেদা জিয়ার চিকিৎসার তদারক করছে। চীন ও যুক্তরাজ্য থেকেও কয়েকজন বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক গত কয়েক দিনে বাংলাদেশে এসে মেডিকেল বোর্ডের সঙ্গে যোগ দিয়েছেন। এই মেডিকেল বোর্ডের সিদ্ধান্তেই খালেদা জিয়াকে উন্নত চিকিৎসার জন্য লন্ডন নেওয়া হচ্ছে।

আজ বুধবার বিকেলে ফেনী শহরের কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার চত্বরে ইসলামী আন্দোলনের গণসমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে রেজাউল করীম এসব কথা বলেন। প্রয়োজনীয় রাষ্ট্র সংস্কার, সব গণহত্যার বিচার ও সংখ্যানুপাতিক (পিআর) পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবিতে এ সমাবেশের আয়োজন করা হয়। এতে ইসলামী আন্দোলন ও সহযোগী সংগঠনের জেলা
২০ আগস্ট ২০২৫
বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়াকে চিকিৎসার জন্য লন্ডনে নিতে ঢাকায় এসেছেন তাঁর পুত্রবধূ ও দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের স্ত্রী জোবাইদা রহমান। আজ শুক্রবার সকাল ১০টা ৪৫ মিনিটের দিকে জোবাইদা রহমানকে বহনকারী বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের ফ্লাইটটি (বিজি-৩০২) ঢাকার হযরত শাহজালাল...
৫ মিনিট আগে
কারিগরি ত্রুটির কারণে এয়ার অ্যাম্বুলেন্স না আসায় বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার চিকিৎসার জন্য লন্ডন যাত্রার সময় পিছিয়ে গেছে। তাঁকে বহন করার জন্য কাতারের আমিরের পক্ষ থেকে বিশেষ যে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সটি আজ শুক্রবার ঢাকায় আসার কথা ছিল, সেটি নির্ধারিত সময়ে আসছে না।
১৮ মিনিট আগে
বৃহস্পতিবার স্থানীয় সময় সন্ধ্যা ৭টার পর তাঁকে বহনকারী বিমানের ফ্লাইট (বিজি-৩০২) হিথরো আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে উড্ডয়ন করে। শুক্রবার সকাল সাড়ে ৯টার দিকে সেটি ঢাকার হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণ করার কথা রয়েছে।
১১ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়াকে চিকিৎসার জন্য লন্ডনে নিতে যুক্তরাজ্য থেকে বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনসের ফ্লাইটে বাংলাদেশের পথে যাত্রা করেছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের স্ত্রী জোবাইদা রহমান।
বৃহস্পতিবার স্থানীয় সময় সন্ধ্যা ৭টার পর তাঁকে বহনকারী বিমানের ফ্লাইট (বিজি-৩০২) হিথরো আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে উড্ডয়ন করে। শুক্রবার সকাল সাড়ে ৯টার দিকে সেটি ঢাকার হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণ করার কথা রয়েছে।
এদিকে খালেদা জিয়াকে নেওয়ার জন্য কাতারের আমিরের যে এয়ার অ্যাম্বুলেন্স আজ রাতে ঢাকায় আসার কথা ছিল, সেটি আসতে বিলম্ব হচ্ছে।
কাতারের আমিরের বিশেষ এয়ার অ্যাম্বুলেন্স আজ রাতে ঢাকায় পৌঁছাবে—আজ বিকেলে বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর এই কথা বলেছিলেন। তবে সন্ধ্যার পর দলটির মিডিয়া উইং জানিয়েছে, এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে কিছু টেকনিক্যাল (কারিগরি) সমস্যা দেখা দিয়েছে। এ কারণে এর যাত্রা বিলম্বিত হবে।

বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়াকে চিকিৎসার জন্য লন্ডনে নিতে যুক্তরাজ্য থেকে বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনসের ফ্লাইটে বাংলাদেশের পথে যাত্রা করেছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের স্ত্রী জোবাইদা রহমান।
বৃহস্পতিবার স্থানীয় সময় সন্ধ্যা ৭টার পর তাঁকে বহনকারী বিমানের ফ্লাইট (বিজি-৩০২) হিথরো আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে উড্ডয়ন করে। শুক্রবার সকাল সাড়ে ৯টার দিকে সেটি ঢাকার হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণ করার কথা রয়েছে।
এদিকে খালেদা জিয়াকে নেওয়ার জন্য কাতারের আমিরের যে এয়ার অ্যাম্বুলেন্স আজ রাতে ঢাকায় আসার কথা ছিল, সেটি আসতে বিলম্ব হচ্ছে।
কাতারের আমিরের বিশেষ এয়ার অ্যাম্বুলেন্স আজ রাতে ঢাকায় পৌঁছাবে—আজ বিকেলে বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর এই কথা বলেছিলেন। তবে সন্ধ্যার পর দলটির মিডিয়া উইং জানিয়েছে, এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে কিছু টেকনিক্যাল (কারিগরি) সমস্যা দেখা দিয়েছে। এ কারণে এর যাত্রা বিলম্বিত হবে।

আজ বুধবার বিকেলে ফেনী শহরের কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার চত্বরে ইসলামী আন্দোলনের গণসমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে রেজাউল করীম এসব কথা বলেন। প্রয়োজনীয় রাষ্ট্র সংস্কার, সব গণহত্যার বিচার ও সংখ্যানুপাতিক (পিআর) পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবিতে এ সমাবেশের আয়োজন করা হয়। এতে ইসলামী আন্দোলন ও সহযোগী সংগঠনের জেলা
২০ আগস্ট ২০২৫
বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়াকে চিকিৎসার জন্য লন্ডনে নিতে ঢাকায় এসেছেন তাঁর পুত্রবধূ ও দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের স্ত্রী জোবাইদা রহমান। আজ শুক্রবার সকাল ১০টা ৪৫ মিনিটের দিকে জোবাইদা রহমানকে বহনকারী বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের ফ্লাইটটি (বিজি-৩০২) ঢাকার হযরত শাহজালাল...
৫ মিনিট আগে
কারিগরি ত্রুটির কারণে এয়ার অ্যাম্বুলেন্স না আসায় বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার চিকিৎসার জন্য লন্ডন যাত্রার সময় পিছিয়ে গেছে। তাঁকে বহন করার জন্য কাতারের আমিরের পক্ষ থেকে বিশেষ যে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সটি আজ শুক্রবার ঢাকায় আসার কথা ছিল, সেটি নির্ধারিত সময়ে আসছে না।
১৮ মিনিট আগে
বিএনপির দায়িত্বশীল সূত্র জানিয়েছে, এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে কারিগরি ত্রুটি ধরা পড়ার পর দ্রুত তা মেরামত সম্ভব হয়নি। এরপর নতুন আরেকটি এয়ার অ্যাম্বুলেন্স ঢাকা পাঠানোর সিদ্ধান্ত হয়। সেটি ঢাকা পৌঁছাতে বেশ কয়েক ঘণ্টা দেরি হবে।
৯ ঘণ্টা আগে