নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

মহান মুক্তিযুদ্ধের গণহত্যা, লক্ষ লক্ষ মানুষের আত্মত্যাগ, যে আন্দোলন সেই ইতিহাস ভুলিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করা হচ্ছে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। আজ মঙ্গলবার রাজধানীর ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশনে দলের পক্ষ থেকে আয়োজিত এক আলোচনা সভায় সভাপতির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
‘১৯৭১ আমাদের জন্য একটা অত্যন্ত আবেগের ঘটনা’ উল্লেখ করে মির্জা ফখরুল বলেন, ‘১৯৭১ এ পাকিস্তান সেনাবাহিনী গণহত্যা করেছিল, লক্ষ লক্ষ মানুষকে হত্যা করেছিল। যে হত্যাযজ্ঞ চালিয়েছিল, তার জন্য আজ পর্যন্ত ক্ষমা চায় নাই। এই কথাগুলো কেন বলছি? কারণ এখন পরিবেশ তৈরি হয়েছে। কিছু কিছু মানুষ, কিছু কিছু দল, কিছু কিছু গোষ্ঠী বোঝানোর চেষ্টা করছে যে-৭১ কোনো ঘটনাই ছিল না এবং মুক্তিযুদ্ধের যে আন্দোলন, মুক্তিযুদ্ধের যে যুদ্ধ, লক্ষ লক্ষ মানুষের আত্মত্যাগ, সেই অবস্থা যেন আমরা ভুলে যাচ্ছি, ভুলিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করা হচ্ছে।’
মির্জা ফখরুল বলেন, ‘যারা সেদিন সহযোগিতা করেছে, সেই হত্যাযজ্ঞে সহযোগিতা করেছে, তারা এখন গলা ফুলিয়ে কথা বলে। আমি কারও নাম বলতে চাই না, তিক্ততা সৃষ্টি করতে চাই না। কিন্তু ইতিহাস ইতিহাসই। ইতিহাস কেউ বিকৃত করতে পারবে না।’
সামাজিক মাধ্যমে নানা প্রচারণার উল্লেখ করে মির্জা ফখরুল বলেন, ‘সামাজিক মাধ্যমে কিছু কিছু নতুন কুতুব আবির্ভূত হয়েছে। তারা বাংলাদেশকে কোথায় নিয়ে যেতে চায়, আমি জানি না। তাদের ভাষা, তাদের বাক্য, তাদের বক্তব্য বাংলাদেশকে একটা নৈরাজ্যের দিকে নিয়ে যেতে চায়। তারা গণতন্ত্রের দিকে নিয়ে যেতে চায় না। আজকে আমাদের এ বিষয়ে সতর্ক থাকতে হবে।’
‘দেশে সংকট চলছে’ মন্তব্য করে বিএনপি মহাসচিব বলেন, ‘আজকে এমন সংকট তৈরি হয়েছে যে- আমাদের দেশপ্রেমিক সেনাবাহিনী, তাদেরকেও বিতর্কিত করার চেষ্টা চলছে।’
বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল বলেন, ‘যারা ১০০ গাড়ি নিয়ে ইলেকশন ক্যাম্পেইন (নির্বাচনী প্রচারণা) করতে যায়, তারা কী করবে, সেটা আমরা ভালো বুঝি।’
মির্জা ফখরুল বলেন, ‘আজকের প্রজন্ম অনেক কথা জানে না। কত বড় ধৃষ্টতা- তারা জিয়াউর রহমানকে নিয়ে প্রশ্ন তোলে! ধিক্কার তাদের! যারা ইতিহাস জানে না, তারা জনগণের কোনো কল্যাণও করতে পারবে না। ইতিহাস জানতে হবে।’
দলটির মহাসচিব ফখরুল বলেন, ‘আজকে একটা ভিন্ন প্রেক্ষিতে স্বাধীনতা দিবস পালন করতে হচ্ছে। জিয়াউর রহমান সেই মানুষ- তিনি ক্যান্টনমেন্ট থেকে এসেছিলেন, সৈনিক ছিলেন। তার তো গণতন্ত্র দেবার কথা ছিল না, তাঁর তো স্বাধীনতার ঘোষণা দেওয়ার কথা ছিল না! যাদের (আওয়ামী লীগ) দেওয়ার কথা ছিল, তারা তো ১৯৭২ থেকে ১৯৭৫ সাল পর্যন্ত যে রাষ্ট্র পরিচালনা করেছে, সেটা ছিল দুঃশাসনের একটা সময়। একদলীয় বাকশাল প্রতিষ্ঠা করেছিল।’
বিএনপি মহাসচিব বলেন, ‘আওয়ামী লীগ যাকে অখ্যাত বলেছে, সেই আমাদের নেতা ( জিয়াউর রহমান) বিদ্রোহ ঘোষণা করে যুদ্ধ শুরু করেছিলেন। আর আমরা যাকে অবিসংবাদিত নেতা (শেখ মুজিবুর রহমান) হিসেবে জেনেছি, তিনি ২৫ মার্চ কাল রাতে পাকিস্তান সেনাবাহিনীর কাছে আত্মসমর্পণ করে পাকিস্তানে চলে গিয়েছিলেন। আওয়ামী লীগের সব নেতৃবৃন্দ পালিয়ে ভারতে গিয়ে আশ্রয় নিয়েছিল। আজকের জনগণের তাড়া খেয়ে শেখ হাসিনা টুপ করে ভারতে গিয়ে আশ্রয় নিয়েছেন। এটা ওদের (আওয়ামী লীগ) চরিত্র। তারা যখন দেখে যে জনগণ ক্ষেপে উঠেছে, আর সামলানো যাচ্ছে না, তখন তারা পালিয়ে যায়।’
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবি এবং এ বিষয়ে বিএনপির অবস্থান পরিষ্কার করে ফখরুল বলেন, ‘আওয়ামী লীগ কখনোই গণতন্ত্রে বিশ্বাস করতো না। আওয়ামী লীগ সব সময় গণতন্ত্রকে ধ্বংস করেছে। সুতরাং আওয়ামী লীগকে আর কোনো গণতন্ত্রের সুযোগ দেওয়ার কথা আমরা আর চিন্তা করতে পারি না।’
মহান স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষে বিএনপি এই সভার আয়োজন করে। এতে প্রধান অতিথি ছিলেন—বিএনপির স্থায়ী কমিটির অন্যতম সদস্য খন্দকার মোশাররফ হোসেন।

মহান মুক্তিযুদ্ধের গণহত্যা, লক্ষ লক্ষ মানুষের আত্মত্যাগ, যে আন্দোলন সেই ইতিহাস ভুলিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করা হচ্ছে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। আজ মঙ্গলবার রাজধানীর ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশনে দলের পক্ষ থেকে আয়োজিত এক আলোচনা সভায় সভাপতির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
‘১৯৭১ আমাদের জন্য একটা অত্যন্ত আবেগের ঘটনা’ উল্লেখ করে মির্জা ফখরুল বলেন, ‘১৯৭১ এ পাকিস্তান সেনাবাহিনী গণহত্যা করেছিল, লক্ষ লক্ষ মানুষকে হত্যা করেছিল। যে হত্যাযজ্ঞ চালিয়েছিল, তার জন্য আজ পর্যন্ত ক্ষমা চায় নাই। এই কথাগুলো কেন বলছি? কারণ এখন পরিবেশ তৈরি হয়েছে। কিছু কিছু মানুষ, কিছু কিছু দল, কিছু কিছু গোষ্ঠী বোঝানোর চেষ্টা করছে যে-৭১ কোনো ঘটনাই ছিল না এবং মুক্তিযুদ্ধের যে আন্দোলন, মুক্তিযুদ্ধের যে যুদ্ধ, লক্ষ লক্ষ মানুষের আত্মত্যাগ, সেই অবস্থা যেন আমরা ভুলে যাচ্ছি, ভুলিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করা হচ্ছে।’
মির্জা ফখরুল বলেন, ‘যারা সেদিন সহযোগিতা করেছে, সেই হত্যাযজ্ঞে সহযোগিতা করেছে, তারা এখন গলা ফুলিয়ে কথা বলে। আমি কারও নাম বলতে চাই না, তিক্ততা সৃষ্টি করতে চাই না। কিন্তু ইতিহাস ইতিহাসই। ইতিহাস কেউ বিকৃত করতে পারবে না।’
সামাজিক মাধ্যমে নানা প্রচারণার উল্লেখ করে মির্জা ফখরুল বলেন, ‘সামাজিক মাধ্যমে কিছু কিছু নতুন কুতুব আবির্ভূত হয়েছে। তারা বাংলাদেশকে কোথায় নিয়ে যেতে চায়, আমি জানি না। তাদের ভাষা, তাদের বাক্য, তাদের বক্তব্য বাংলাদেশকে একটা নৈরাজ্যের দিকে নিয়ে যেতে চায়। তারা গণতন্ত্রের দিকে নিয়ে যেতে চায় না। আজকে আমাদের এ বিষয়ে সতর্ক থাকতে হবে।’
‘দেশে সংকট চলছে’ মন্তব্য করে বিএনপি মহাসচিব বলেন, ‘আজকে এমন সংকট তৈরি হয়েছে যে- আমাদের দেশপ্রেমিক সেনাবাহিনী, তাদেরকেও বিতর্কিত করার চেষ্টা চলছে।’
বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল বলেন, ‘যারা ১০০ গাড়ি নিয়ে ইলেকশন ক্যাম্পেইন (নির্বাচনী প্রচারণা) করতে যায়, তারা কী করবে, সেটা আমরা ভালো বুঝি।’
মির্জা ফখরুল বলেন, ‘আজকের প্রজন্ম অনেক কথা জানে না। কত বড় ধৃষ্টতা- তারা জিয়াউর রহমানকে নিয়ে প্রশ্ন তোলে! ধিক্কার তাদের! যারা ইতিহাস জানে না, তারা জনগণের কোনো কল্যাণও করতে পারবে না। ইতিহাস জানতে হবে।’
দলটির মহাসচিব ফখরুল বলেন, ‘আজকে একটা ভিন্ন প্রেক্ষিতে স্বাধীনতা দিবস পালন করতে হচ্ছে। জিয়াউর রহমান সেই মানুষ- তিনি ক্যান্টনমেন্ট থেকে এসেছিলেন, সৈনিক ছিলেন। তার তো গণতন্ত্র দেবার কথা ছিল না, তাঁর তো স্বাধীনতার ঘোষণা দেওয়ার কথা ছিল না! যাদের (আওয়ামী লীগ) দেওয়ার কথা ছিল, তারা তো ১৯৭২ থেকে ১৯৭৫ সাল পর্যন্ত যে রাষ্ট্র পরিচালনা করেছে, সেটা ছিল দুঃশাসনের একটা সময়। একদলীয় বাকশাল প্রতিষ্ঠা করেছিল।’
বিএনপি মহাসচিব বলেন, ‘আওয়ামী লীগ যাকে অখ্যাত বলেছে, সেই আমাদের নেতা ( জিয়াউর রহমান) বিদ্রোহ ঘোষণা করে যুদ্ধ শুরু করেছিলেন। আর আমরা যাকে অবিসংবাদিত নেতা (শেখ মুজিবুর রহমান) হিসেবে জেনেছি, তিনি ২৫ মার্চ কাল রাতে পাকিস্তান সেনাবাহিনীর কাছে আত্মসমর্পণ করে পাকিস্তানে চলে গিয়েছিলেন। আওয়ামী লীগের সব নেতৃবৃন্দ পালিয়ে ভারতে গিয়ে আশ্রয় নিয়েছিল। আজকের জনগণের তাড়া খেয়ে শেখ হাসিনা টুপ করে ভারতে গিয়ে আশ্রয় নিয়েছেন। এটা ওদের (আওয়ামী লীগ) চরিত্র। তারা যখন দেখে যে জনগণ ক্ষেপে উঠেছে, আর সামলানো যাচ্ছে না, তখন তারা পালিয়ে যায়।’
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবি এবং এ বিষয়ে বিএনপির অবস্থান পরিষ্কার করে ফখরুল বলেন, ‘আওয়ামী লীগ কখনোই গণতন্ত্রে বিশ্বাস করতো না। আওয়ামী লীগ সব সময় গণতন্ত্রকে ধ্বংস করেছে। সুতরাং আওয়ামী লীগকে আর কোনো গণতন্ত্রের সুযোগ দেওয়ার কথা আমরা আর চিন্তা করতে পারি না।’
মহান স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষে বিএনপি এই সভার আয়োজন করে। এতে প্রধান অতিথি ছিলেন—বিএনপির স্থায়ী কমিটির অন্যতম সদস্য খন্দকার মোশাররফ হোসেন।

মহান মুক্তিযুদ্ধের বীর শহীদদের শ্রদ্ধা জানাতে সাভারের জাতীয় স্মৃতিসৌধে পৌঁছেছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। আজ শুক্রবার রাত ১০টার দিকে সেখানে পৌঁছান তিনি। এর আগে আজ বিকেল ৪টা ৪২ মিনিটে বাবা শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের কবর জিয়ারত করেন তারেক রহমান।
১ ঘণ্টা আগে
১৭ বছর পর দেশে ফিরে বাবা ও দলের প্রতিষ্ঠাতা জিয়াউর রহমানের কবরে শ্রদ্ধা নিবেদন করলেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। আজ শুক্রবার বিকেলে দলের স্থায়ী কমিটির সদস্যদের নিয়ে শেরেবাংলা নগরে জিয়া উদ্যানে জিয়াউর রহমানের সমাধিস্থলে আসেন তিনি।
৪ ঘণ্টা আগে
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের পক্ষ থেকে সাভারে জাতীয় স্মৃতিসৌধে বীর শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করেছেন বিএনপির কেন্দ্রীয় নেতারা। নিয়ম অনুযায়ী সূর্যাস্তের আগে স্মৃতিসৌধে তারেক রহমান পৌঁছাতে না পারায় বিএনপির নেতারা সেখানে শ্রদ্ধা নিবেদন করেন।
৫ ঘণ্টা আগে
দেশে কোনো যুবক বেকার থাকবে না এবং কাউকে বেকার ভাতাও নিতে হবে না—এমন কর্মসংস্থানমুখী রাষ্ট্র গড়ার অঙ্গীকার করেছেন জামায়াতে ইসলামীর আমির শফিকুর রহমান। তিনি বলেছেন, যুবকেরা কারও কাছ থেকে বেকার ভাতা নেবেন, এটি তাঁরা দেখতে চান না। বেকার ভাতার পরিবর্তে প্রত্যেক যুবকের হাতে কাজ তুলে দিতে চান তাঁরা।
৫ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

মহান মুক্তিযুদ্ধের বীর শহীদদের শ্রদ্ধা জানাতে সাভারের জাতীয় স্মৃতিসৌধে পৌঁছেছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। আজ শুক্রবার রাত ১০টার দিকে সেখানে পৌঁছান তিনি।
এর আগে আজ বিকেল ৪টা ৪২ মিনিটে বাবা শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের কবর জিয়ারত করেন তারেক রহমান। তিনি প্রথমে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা জানান, এরপর দোয়া ও মোনাজাত করেন।
বিকেল ৫টার পর সেখান থেকে সাভারের পথে রওনা হন তিনি। তাঁর আগমন ঘিরে জাতীয় স্মৃতিসৌধ এলাকায় নিরাপত্তা জোরদার করা হয়েছে। বিপুলসংখ্যক নেতা-কর্মী ভিড় করেছেন স্মৃতিসৌধের বাইরে।

মহান মুক্তিযুদ্ধের বীর শহীদদের শ্রদ্ধা জানাতে সাভারের জাতীয় স্মৃতিসৌধে পৌঁছেছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। আজ শুক্রবার রাত ১০টার দিকে সেখানে পৌঁছান তিনি।
এর আগে আজ বিকেল ৪টা ৪২ মিনিটে বাবা শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের কবর জিয়ারত করেন তারেক রহমান। তিনি প্রথমে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা জানান, এরপর দোয়া ও মোনাজাত করেন।
বিকেল ৫টার পর সেখান থেকে সাভারের পথে রওনা হন তিনি। তাঁর আগমন ঘিরে জাতীয় স্মৃতিসৌধ এলাকায় নিরাপত্তা জোরদার করা হয়েছে। বিপুলসংখ্যক নেতা-কর্মী ভিড় করেছেন স্মৃতিসৌধের বাইরে।

কিছু কিছু মানুষ, কিছু কিছু দল, কিছু কিছু গোষ্ঠী বোঝানোর চেষ্টা করছে যে-৭১ কোনো ঘটনাই ছিল না এবং মুক্তিযুদ্ধের যে আন্দোলন, মুক্তিযুদ্ধের যে যুদ্ধ, লক্ষ লক্ষ মানুষের আত্মত্যাগ, সেই অবস্থা যেন আমরা ভুলে যাচ্ছি, ভুলিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করা হচ্ছে
২৫ মার্চ ২০২৫
১৭ বছর পর দেশে ফিরে বাবা ও দলের প্রতিষ্ঠাতা জিয়াউর রহমানের কবরে শ্রদ্ধা নিবেদন করলেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। আজ শুক্রবার বিকেলে দলের স্থায়ী কমিটির সদস্যদের নিয়ে শেরেবাংলা নগরে জিয়া উদ্যানে জিয়াউর রহমানের সমাধিস্থলে আসেন তিনি।
৪ ঘণ্টা আগে
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের পক্ষ থেকে সাভারে জাতীয় স্মৃতিসৌধে বীর শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করেছেন বিএনপির কেন্দ্রীয় নেতারা। নিয়ম অনুযায়ী সূর্যাস্তের আগে স্মৃতিসৌধে তারেক রহমান পৌঁছাতে না পারায় বিএনপির নেতারা সেখানে শ্রদ্ধা নিবেদন করেন।
৫ ঘণ্টা আগে
দেশে কোনো যুবক বেকার থাকবে না এবং কাউকে বেকার ভাতাও নিতে হবে না—এমন কর্মসংস্থানমুখী রাষ্ট্র গড়ার অঙ্গীকার করেছেন জামায়াতে ইসলামীর আমির শফিকুর রহমান। তিনি বলেছেন, যুবকেরা কারও কাছ থেকে বেকার ভাতা নেবেন, এটি তাঁরা দেখতে চান না। বেকার ভাতার পরিবর্তে প্রত্যেক যুবকের হাতে কাজ তুলে দিতে চান তাঁরা।
৫ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

১৭ বছর পর দেশে ফিরে বাবা ও দলের প্রতিষ্ঠাতা জিয়াউর রহমানের কবরে শ্রদ্ধা নিবেদন করলেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। আজ শুক্রবার বিকেলে দলের স্থায়ী কমিটির সদস্যদের নিয়ে শেরেবাংলা নগরে জিয়া উদ্যানে জিয়াউর রহমানের সমাধিস্থলে আসেন তিনি। বাবার কবরে পুষ্পার্ঘ্য অর্পণ ও তাঁর রুহের মাগফিরাত কামনায় মোনাজাতে অংশ নেন। এরপর কিছুটা সময় সেখানে একান্তে কাটান। এ সময় তাঁকে চোখ মুছতে দেখা যায়।
সর্বশেষ ২০০৬ সালের ১ সেপ্টেম্বর জিয়াউর রহমানের কবর জিয়ারত করেছিলেন তারেক রহমান। ১৯ বছর পর এবার বাবার সমাধিস্থলে গেলেন তিনি।
শ্রদ্ধা নিবেদনের সময় তারেক রহমানের পাশে ছিলেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর, স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাস, নজরুল ইসলাম খান, আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী, সালাহউদ্দিন আহমদ, ইকবাল হাসান মাহমুদ টুকু, সেলিমা রহমান ও হাফিজ উদ্দিন আহমেদ।
জিয়াউর রহমানের কবরে শ্রদ্ধা নিবেদন শেষে পূর্বঘোষণা অনুযায়ী সাভারের জাতীয় স্মৃতিসৌধের উদ্দেশে রওনা হন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান।
শ্রদ্ধা নিবেদনের আগে বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেন, ‘আমাদের প্রিয় নেতা, ভবিষ্যৎ প্রধানমন্ত্রী জনাব তারেক রহমানের বাংলাদেশ প্রত্যাবর্তনে দেশের মানুষ খুশি হয়েছে, জনগণের মধ্যে আশার সঞ্চার করেছে, জনগণ উজ্জীবিত হয়েছে।’
তারেক রহমান জিয়া উদ্যানে আসবেন—এ খবর আগে জানা থাকায় সকাল ১০টা থেকে সেখানে নেতা-কর্মীদের ভিড় জমতে থাকে। জিয়াউর রহমানের সমাধিস্থলে কঠোর নিরাপত্তাব্যবস্থা করা হয়। এ দিন বেলা ২টা ৫২ মিনিটে তারেক রহমানের গাড়িবহর গুলশানের ১৯৬ নম্বর বাড়ির সামনে থেকে জিয়া উদ্যানের পথে রওনা দেয়।
আগের দিন যে বুলেটপ্রুফ বাসে করে তারেক রহমান বিমানবন্দর থেকে এসেছিলেন, সেই বাসে করেই তিনি শেরেবাংলা নগরে যান। লাল-সবুজ পতাকার রঙে সাজানো বাসের সামনে দাঁড়িয়ে হাত নেড়ে তারেক রহমান কর্মীদের শুভেচ্ছা জানান। বাস ঘিরে কর্মী-সমর্থকদের প্রচণ্ড ভিড়ের কারণে আট কিলোমিটার পথ পাড়ি দিতে লেগে যায় পৌনে ২ ঘণ্টা।
বিকেল ৪টা ৩৬ মিনিটে বাস থেকে নেমে তিনি সমাধিস্থলে হেঁটে রওনা দেন।

১৭ বছর পর দেশে ফিরে বাবা ও দলের প্রতিষ্ঠাতা জিয়াউর রহমানের কবরে শ্রদ্ধা নিবেদন করলেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। আজ শুক্রবার বিকেলে দলের স্থায়ী কমিটির সদস্যদের নিয়ে শেরেবাংলা নগরে জিয়া উদ্যানে জিয়াউর রহমানের সমাধিস্থলে আসেন তিনি। বাবার কবরে পুষ্পার্ঘ্য অর্পণ ও তাঁর রুহের মাগফিরাত কামনায় মোনাজাতে অংশ নেন। এরপর কিছুটা সময় সেখানে একান্তে কাটান। এ সময় তাঁকে চোখ মুছতে দেখা যায়।
সর্বশেষ ২০০৬ সালের ১ সেপ্টেম্বর জিয়াউর রহমানের কবর জিয়ারত করেছিলেন তারেক রহমান। ১৯ বছর পর এবার বাবার সমাধিস্থলে গেলেন তিনি।
শ্রদ্ধা নিবেদনের সময় তারেক রহমানের পাশে ছিলেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর, স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাস, নজরুল ইসলাম খান, আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী, সালাহউদ্দিন আহমদ, ইকবাল হাসান মাহমুদ টুকু, সেলিমা রহমান ও হাফিজ উদ্দিন আহমেদ।
জিয়াউর রহমানের কবরে শ্রদ্ধা নিবেদন শেষে পূর্বঘোষণা অনুযায়ী সাভারের জাতীয় স্মৃতিসৌধের উদ্দেশে রওনা হন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান।
শ্রদ্ধা নিবেদনের আগে বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেন, ‘আমাদের প্রিয় নেতা, ভবিষ্যৎ প্রধানমন্ত্রী জনাব তারেক রহমানের বাংলাদেশ প্রত্যাবর্তনে দেশের মানুষ খুশি হয়েছে, জনগণের মধ্যে আশার সঞ্চার করেছে, জনগণ উজ্জীবিত হয়েছে।’
তারেক রহমান জিয়া উদ্যানে আসবেন—এ খবর আগে জানা থাকায় সকাল ১০টা থেকে সেখানে নেতা-কর্মীদের ভিড় জমতে থাকে। জিয়াউর রহমানের সমাধিস্থলে কঠোর নিরাপত্তাব্যবস্থা করা হয়। এ দিন বেলা ২টা ৫২ মিনিটে তারেক রহমানের গাড়িবহর গুলশানের ১৯৬ নম্বর বাড়ির সামনে থেকে জিয়া উদ্যানের পথে রওনা দেয়।
আগের দিন যে বুলেটপ্রুফ বাসে করে তারেক রহমান বিমানবন্দর থেকে এসেছিলেন, সেই বাসে করেই তিনি শেরেবাংলা নগরে যান। লাল-সবুজ পতাকার রঙে সাজানো বাসের সামনে দাঁড়িয়ে হাত নেড়ে তারেক রহমান কর্মীদের শুভেচ্ছা জানান। বাস ঘিরে কর্মী-সমর্থকদের প্রচণ্ড ভিড়ের কারণে আট কিলোমিটার পথ পাড়ি দিতে লেগে যায় পৌনে ২ ঘণ্টা।
বিকেল ৪টা ৩৬ মিনিটে বাস থেকে নেমে তিনি সমাধিস্থলে হেঁটে রওনা দেন।

কিছু কিছু মানুষ, কিছু কিছু দল, কিছু কিছু গোষ্ঠী বোঝানোর চেষ্টা করছে যে-৭১ কোনো ঘটনাই ছিল না এবং মুক্তিযুদ্ধের যে আন্দোলন, মুক্তিযুদ্ধের যে যুদ্ধ, লক্ষ লক্ষ মানুষের আত্মত্যাগ, সেই অবস্থা যেন আমরা ভুলে যাচ্ছি, ভুলিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করা হচ্ছে
২৫ মার্চ ২০২৫
মহান মুক্তিযুদ্ধের বীর শহীদদের শ্রদ্ধা জানাতে সাভারের জাতীয় স্মৃতিসৌধে পৌঁছেছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। আজ শুক্রবার রাত ১০টার দিকে সেখানে পৌঁছান তিনি। এর আগে আজ বিকেল ৪টা ৪২ মিনিটে বাবা শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের কবর জিয়ারত করেন তারেক রহমান।
১ ঘণ্টা আগে
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের পক্ষ থেকে সাভারে জাতীয় স্মৃতিসৌধে বীর শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করেছেন বিএনপির কেন্দ্রীয় নেতারা। নিয়ম অনুযায়ী সূর্যাস্তের আগে স্মৃতিসৌধে তারেক রহমান পৌঁছাতে না পারায় বিএনপির নেতারা সেখানে শ্রদ্ধা নিবেদন করেন।
৫ ঘণ্টা আগে
দেশে কোনো যুবক বেকার থাকবে না এবং কাউকে বেকার ভাতাও নিতে হবে না—এমন কর্মসংস্থানমুখী রাষ্ট্র গড়ার অঙ্গীকার করেছেন জামায়াতে ইসলামীর আমির শফিকুর রহমান। তিনি বলেছেন, যুবকেরা কারও কাছ থেকে বেকার ভাতা নেবেন, এটি তাঁরা দেখতে চান না। বেকার ভাতার পরিবর্তে প্রত্যেক যুবকের হাতে কাজ তুলে দিতে চান তাঁরা।
৫ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের পক্ষ থেকে সাভারে জাতীয় স্মৃতিসৌধে বীর শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করেছেন বিএনপির কেন্দ্রীয় নেতারা। নিয়ম অনুযায়ী সূর্যাস্তের আগে সেখানে তারেক রহমান পৌঁছাতে না পারায় বিএনপির নেতারা সেখানে শ্রদ্ধা নিবেদন করেন।
আজ শুক্রবার বিএনপির মিডিয়া সেল থেকে পাঠানো বিবৃতিতে এ তথ্য জানানো হয়।
বিবৃতিতে বলা হয়, নিয়ম অনুযায়ী সূর্যাস্তর আগে পৌঁছানো সম্ভব না হওয়ায় বিকেল ৫টা ৬ মিনিটে বিএনপি ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের পক্ষে শ্রদ্ধা নিবেদন করেন বিএনপি স্থায়ী কমিটি সদস্য গয়েশ্বর রায়, আব্দুল মঈন খান, বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা কাউন্সিলের সদস্য আমানউল্লাহ আমান, লুৎফুজ্জামান বাবর, ঢাকা জেলা বিএনপি সভাপতি খন্দকার আবু আশফাক, নিপুণ রায় চৌধুরী, ডা. দেওয়ানা মোহাম্মদ সালাউদ্দিন, তমিজউদদীন, ইয়াসিন ফেরদৌস মুরাদ, আইয়ুব খান, মেজর জেনারেল অব. ফজলে এলাহী আকবর ও মিডিয়া সেল সদস্য শায়রুল কবির খান।
এর আগে শুক্রবার বিকেল ৪টা ৪২ মিনিটে বাবা শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের কবর জিয়ারত করেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। তিনি প্রথমে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা জানান। এরপর দোয়া ও মোনাজাত করেন।
এ সময় তারেক রহমানের সঙ্গে ছিলেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর এবং দলের বিভিন্ন স্তরের নেতা-কর্মীরা।
বর্তমানে জাতীয় স্মৃতিসৌধে মুক্তিযুদ্ধে শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানাতে সাভারের পথে আছেন তারেক রহমান।

বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের পক্ষ থেকে সাভারে জাতীয় স্মৃতিসৌধে বীর শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করেছেন বিএনপির কেন্দ্রীয় নেতারা। নিয়ম অনুযায়ী সূর্যাস্তের আগে সেখানে তারেক রহমান পৌঁছাতে না পারায় বিএনপির নেতারা সেখানে শ্রদ্ধা নিবেদন করেন।
আজ শুক্রবার বিএনপির মিডিয়া সেল থেকে পাঠানো বিবৃতিতে এ তথ্য জানানো হয়।
বিবৃতিতে বলা হয়, নিয়ম অনুযায়ী সূর্যাস্তর আগে পৌঁছানো সম্ভব না হওয়ায় বিকেল ৫টা ৬ মিনিটে বিএনপি ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের পক্ষে শ্রদ্ধা নিবেদন করেন বিএনপি স্থায়ী কমিটি সদস্য গয়েশ্বর রায়, আব্দুল মঈন খান, বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা কাউন্সিলের সদস্য আমানউল্লাহ আমান, লুৎফুজ্জামান বাবর, ঢাকা জেলা বিএনপি সভাপতি খন্দকার আবু আশফাক, নিপুণ রায় চৌধুরী, ডা. দেওয়ানা মোহাম্মদ সালাউদ্দিন, তমিজউদদীন, ইয়াসিন ফেরদৌস মুরাদ, আইয়ুব খান, মেজর জেনারেল অব. ফজলে এলাহী আকবর ও মিডিয়া সেল সদস্য শায়রুল কবির খান।
এর আগে শুক্রবার বিকেল ৪টা ৪২ মিনিটে বাবা শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের কবর জিয়ারত করেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। তিনি প্রথমে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা জানান। এরপর দোয়া ও মোনাজাত করেন।
এ সময় তারেক রহমানের সঙ্গে ছিলেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর এবং দলের বিভিন্ন স্তরের নেতা-কর্মীরা।
বর্তমানে জাতীয় স্মৃতিসৌধে মুক্তিযুদ্ধে শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানাতে সাভারের পথে আছেন তারেক রহমান।

কিছু কিছু মানুষ, কিছু কিছু দল, কিছু কিছু গোষ্ঠী বোঝানোর চেষ্টা করছে যে-৭১ কোনো ঘটনাই ছিল না এবং মুক্তিযুদ্ধের যে আন্দোলন, মুক্তিযুদ্ধের যে যুদ্ধ, লক্ষ লক্ষ মানুষের আত্মত্যাগ, সেই অবস্থা যেন আমরা ভুলে যাচ্ছি, ভুলিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করা হচ্ছে
২৫ মার্চ ২০২৫
মহান মুক্তিযুদ্ধের বীর শহীদদের শ্রদ্ধা জানাতে সাভারের জাতীয় স্মৃতিসৌধে পৌঁছেছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। আজ শুক্রবার রাত ১০টার দিকে সেখানে পৌঁছান তিনি। এর আগে আজ বিকেল ৪টা ৪২ মিনিটে বাবা শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের কবর জিয়ারত করেন তারেক রহমান।
১ ঘণ্টা আগে
১৭ বছর পর দেশে ফিরে বাবা ও দলের প্রতিষ্ঠাতা জিয়াউর রহমানের কবরে শ্রদ্ধা নিবেদন করলেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। আজ শুক্রবার বিকেলে দলের স্থায়ী কমিটির সদস্যদের নিয়ে শেরেবাংলা নগরে জিয়া উদ্যানে জিয়াউর রহমানের সমাধিস্থলে আসেন তিনি।
৪ ঘণ্টা আগে
দেশে কোনো যুবক বেকার থাকবে না এবং কাউকে বেকার ভাতাও নিতে হবে না—এমন কর্মসংস্থানমুখী রাষ্ট্র গড়ার অঙ্গীকার করেছেন জামায়াতে ইসলামীর আমির শফিকুর রহমান। তিনি বলেছেন, যুবকেরা কারও কাছ থেকে বেকার ভাতা নেবেন, এটি তাঁরা দেখতে চান না। বেকার ভাতার পরিবর্তে প্রত্যেক যুবকের হাতে কাজ তুলে দিতে চান তাঁরা।
৫ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

দেশে কোনো যুবক বেকার থাকবে না এবং কাউকে বেকার ভাতাও নিতে হবে না—এমন কর্মসংস্থানমুখী রাষ্ট্র গড়ার অঙ্গীকার করেছেন জামায়াতে ইসলামীর আমির শফিকুর রহমান। তিনি জানিয়েছেন, যুবকেরা কারও কাছ থেকে বেকার ভাতা নেবেন, এটি তাঁরা দেখতে চান না। বেকার ভাতার পরিবর্তে প্রত্যেক যুবকের হাতে কাজ তুলে দিতে চান তাঁরা।
আজ শুক্রবার (২৬ ডিসেম্বর) রাজধানীর বাংলাদেশ-চীন মৈত্রী সম্মেলন কেন্দ্রে ইসলামী ছাত্রশিবিরের কেন্দ্রীয় সদস্য সম্মেলনে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
শফিকুর রহমান বলেন, ‘আমরা চাই, বাংলাদেশে আর একজন যুবক-যুবতীও বেকার থাকবে না। অনেকে সংখ্যা গুনে বলছেন, ‘‘আমরা এত কোটি, এত লাখ যুবককে কর্মসংস্থান দেব।’’ বাকিদের কী হবে? বলছেন, ‘‘বাকিদের ভাতা দেবেন।’’ যুবকেরা কারও কাছ থেকে বেকার ভাতা গ্রহণ করুক, তা আমরা দেখতেও চাই না, শুনতেও চাই না।’
জামায়াত আমির আরও বলেন, ‘আমরা প্রত্যেক যুবকের হাতকে দেশ গড়ার কারিগরের হাতে পরিণত করতে চাই, প্রতিটি হাতে কাজ তুলে দিতে চাই। বেকার ভাতা নয়, বেকার ভাতার পরিবর্তে তারাই দেশে সকল ক্ষেত্রে বিপ্লব সাধন করবে, সেই বিপ্লবের বাণী তাদের মুখে পৌঁছে দিতে চাই। শক্তি তাদের বুকে তুলে দিতে চাই আর তাদের হাতে কাজ তুলে দিতে চাই।’
আজকের বাংলাদেশ পেতে ৪৭ থেকে ২৪ পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হয়েছে মন্তব্য করে জামায়াত আমির বলেন, ‘অনেককে জীবন দিতে হয়েছে। আমরা তাদের কাছে ঋণী। দুঃখের বিষয়, বিগত সময়ে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলো মিনি ক্যান্টনমেন্ট ছিল। ছাত্রদের হাত থেকে কলম কেড়ে অস্ত্র তুলে দেওয়া হয়েছিল। সেই কালোহাত বিদায় নিয়েছে। কালোছায়া এখনো আছে। তার বিরুদ্ধে ছাত্রদের ভূমিকা রাখতে হবে।’
সব ধর্ম ও দলকে মিলে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার আহ্বান জানিয়ে শফিকুর রহমান বলেন, দুর্নীতিমুক্ত বৈষম্যহীন ইনসাফভিত্তিক বাংলাদেশ গড়ে তুলতে হবে।
শফিকুর রহমান আরও বলেন, ‘ছাত্রসমাজের কাঁধে শহীদদের রক্তের ঋণ এবং ১৮ কোটি মানুষের প্রত্যাশার বোঝা রয়েছে। এই বোঝা বহনের শক্তি আল্লাহ তোমাদের দান করুন। ইনশা আল্লাহ, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোতে ইনসাফ প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে একদিন বাংলাদেশেও ইনসাফের বিজয় হবে।’
ছাত্রশিবিরের উদ্দেশে শফিকুর রহমান বলেন, ‘শিবিরের কাছ থেকে মানুষ হতাশ হলে মানুষের যাওয়ার কোনো রাস্তা থাকবে না। আর কোনো শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে আমরা শিক্ষকদের লাঞ্ছিত হতে দেখতে চাই না। আগামী দিনে ইনসাফের বিজয় হবে। আজ বাংলাদেশে ইনসাফের বড় অভাব। দুর্নীতিমুক্ত সমাজ গড়তে চাই।’

দেশে কোনো যুবক বেকার থাকবে না এবং কাউকে বেকার ভাতাও নিতে হবে না—এমন কর্মসংস্থানমুখী রাষ্ট্র গড়ার অঙ্গীকার করেছেন জামায়াতে ইসলামীর আমির শফিকুর রহমান। তিনি জানিয়েছেন, যুবকেরা কারও কাছ থেকে বেকার ভাতা নেবেন, এটি তাঁরা দেখতে চান না। বেকার ভাতার পরিবর্তে প্রত্যেক যুবকের হাতে কাজ তুলে দিতে চান তাঁরা।
আজ শুক্রবার (২৬ ডিসেম্বর) রাজধানীর বাংলাদেশ-চীন মৈত্রী সম্মেলন কেন্দ্রে ইসলামী ছাত্রশিবিরের কেন্দ্রীয় সদস্য সম্মেলনে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
শফিকুর রহমান বলেন, ‘আমরা চাই, বাংলাদেশে আর একজন যুবক-যুবতীও বেকার থাকবে না। অনেকে সংখ্যা গুনে বলছেন, ‘‘আমরা এত কোটি, এত লাখ যুবককে কর্মসংস্থান দেব।’’ বাকিদের কী হবে? বলছেন, ‘‘বাকিদের ভাতা দেবেন।’’ যুবকেরা কারও কাছ থেকে বেকার ভাতা গ্রহণ করুক, তা আমরা দেখতেও চাই না, শুনতেও চাই না।’
জামায়াত আমির আরও বলেন, ‘আমরা প্রত্যেক যুবকের হাতকে দেশ গড়ার কারিগরের হাতে পরিণত করতে চাই, প্রতিটি হাতে কাজ তুলে দিতে চাই। বেকার ভাতা নয়, বেকার ভাতার পরিবর্তে তারাই দেশে সকল ক্ষেত্রে বিপ্লব সাধন করবে, সেই বিপ্লবের বাণী তাদের মুখে পৌঁছে দিতে চাই। শক্তি তাদের বুকে তুলে দিতে চাই আর তাদের হাতে কাজ তুলে দিতে চাই।’
আজকের বাংলাদেশ পেতে ৪৭ থেকে ২৪ পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হয়েছে মন্তব্য করে জামায়াত আমির বলেন, ‘অনেককে জীবন দিতে হয়েছে। আমরা তাদের কাছে ঋণী। দুঃখের বিষয়, বিগত সময়ে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলো মিনি ক্যান্টনমেন্ট ছিল। ছাত্রদের হাত থেকে কলম কেড়ে অস্ত্র তুলে দেওয়া হয়েছিল। সেই কালোহাত বিদায় নিয়েছে। কালোছায়া এখনো আছে। তার বিরুদ্ধে ছাত্রদের ভূমিকা রাখতে হবে।’
সব ধর্ম ও দলকে মিলে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার আহ্বান জানিয়ে শফিকুর রহমান বলেন, দুর্নীতিমুক্ত বৈষম্যহীন ইনসাফভিত্তিক বাংলাদেশ গড়ে তুলতে হবে।
শফিকুর রহমান আরও বলেন, ‘ছাত্রসমাজের কাঁধে শহীদদের রক্তের ঋণ এবং ১৮ কোটি মানুষের প্রত্যাশার বোঝা রয়েছে। এই বোঝা বহনের শক্তি আল্লাহ তোমাদের দান করুন। ইনশা আল্লাহ, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোতে ইনসাফ প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে একদিন বাংলাদেশেও ইনসাফের বিজয় হবে।’
ছাত্রশিবিরের উদ্দেশে শফিকুর রহমান বলেন, ‘শিবিরের কাছ থেকে মানুষ হতাশ হলে মানুষের যাওয়ার কোনো রাস্তা থাকবে না। আর কোনো শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে আমরা শিক্ষকদের লাঞ্ছিত হতে দেখতে চাই না। আগামী দিনে ইনসাফের বিজয় হবে। আজ বাংলাদেশে ইনসাফের বড় অভাব। দুর্নীতিমুক্ত সমাজ গড়তে চাই।’

কিছু কিছু মানুষ, কিছু কিছু দল, কিছু কিছু গোষ্ঠী বোঝানোর চেষ্টা করছে যে-৭১ কোনো ঘটনাই ছিল না এবং মুক্তিযুদ্ধের যে আন্দোলন, মুক্তিযুদ্ধের যে যুদ্ধ, লক্ষ লক্ষ মানুষের আত্মত্যাগ, সেই অবস্থা যেন আমরা ভুলে যাচ্ছি, ভুলিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করা হচ্ছে
২৫ মার্চ ২০২৫
মহান মুক্তিযুদ্ধের বীর শহীদদের শ্রদ্ধা জানাতে সাভারের জাতীয় স্মৃতিসৌধে পৌঁছেছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। আজ শুক্রবার রাত ১০টার দিকে সেখানে পৌঁছান তিনি। এর আগে আজ বিকেল ৪টা ৪২ মিনিটে বাবা শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের কবর জিয়ারত করেন তারেক রহমান।
১ ঘণ্টা আগে
১৭ বছর পর দেশে ফিরে বাবা ও দলের প্রতিষ্ঠাতা জিয়াউর রহমানের কবরে শ্রদ্ধা নিবেদন করলেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। আজ শুক্রবার বিকেলে দলের স্থায়ী কমিটির সদস্যদের নিয়ে শেরেবাংলা নগরে জিয়া উদ্যানে জিয়াউর রহমানের সমাধিস্থলে আসেন তিনি।
৪ ঘণ্টা আগে
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের পক্ষ থেকে সাভারে জাতীয় স্মৃতিসৌধে বীর শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করেছেন বিএনপির কেন্দ্রীয় নেতারা। নিয়ম অনুযায়ী সূর্যাস্তের আগে স্মৃতিসৌধে তারেক রহমান পৌঁছাতে না পারায় বিএনপির নেতারা সেখানে শ্রদ্ধা নিবেদন করেন।
৫ ঘণ্টা আগে