নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

রাজনৈতিক সংস্কার, বৈষম্যবিরোধিতা এবং নতুন সংবিধানের দাবিতে দেশের ৬৪ জেলায় ‘দেশ গড়তে জুলাই পদযাত্রা’ স্লোগানে মাসব্যাপী কর্মসূচির আনুষ্ঠানিক যাত্রা শুরু করেছে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)।
সোমবার (১ জুলাই) রাত ১২টায় রাজধানীর বাংলামোটর মোড় থেকে এনসিপি ঢাকা মহানগর উত্তরের আয়োজনে রংপুর অভিমুখে এই কর্মসূচি শুরু হয়। এতে অংশ নেন এনসিপির সদস্যসচিব আক্তার হোসেন, দলের মুখ্য সংগঠক হান্নান মাসউদ, মুস্তাক আহমেদ শিশির, মনসুর আব্দুল্লাহসহ এনসিপির শতাধিক নেতা-কর্মী।
উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে সদস্যসচিব আক্তার হোসেন বলেন, আপনারা জানেন, জুলাই আমাদের কাছে খুনের মাস, যন্ত্রণার মাস, আবার জুলাই আমাদের কাছে বিজয়ের মাস। এই মাসে দেশের মানুষ সব বিভেদ ভুলে আওয়ামী লীগের বিরুদ্ধে বুকের তাজা রক্ত বিলিয়ে দিয়েছে।
তিনি আরও বলেন, জাতীয় নাগরিক পার্টি জুলাইয়ের চেতনাকে দেশের প্রতিটি মানুষের কাছে ছড়িয়ে দেবে। আমরা অন্তর্বর্তী সরকারের কাছে আহ্বান জানাচ্ছি—আপনারা এই চেতনাকে বাস্তবায়ন করুন। এটি আমাদের পক্ষ থেকে আপনাদের প্রতি উদাত্ত আহ্বান।
দলের মুখ্য সংগঠক হান্নান মাসউদ বলেন, আমরা যে লড়াইটি করেছি তা প্রায় এক বছর ধরে। গত বছরের আন্দোলনের মধ্য দিয়ে পরিবর্তনের যে আশা, যে স্বপ্ন জাগ্রত হয়েছে, তা এখন বাস্তবায়নের সময়। কিন্তু অন্তর্বর্তী সরকার জুলাইয়ের আকাঙ্ক্ষা বাস্তবায়নে ব্যর্থ হয়েছে। জুলাইকে ধারণ করতে হলে দেশকে সংস্কার করতে হবে।
এ সময় এনসিপির পক্ষ থেকে জানানো হয়, মঙ্গলবার সকাল ৯টায় শহীদ আবু সাঈদের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদনের মাধ্যমে প্রথম দিনের কর্মসূচি শুরু হবে। রংপুরের পীরগঞ্জে শহীদ আবু সাঈদের কবর জিয়ারত করবেন এনসিপির কেন্দ্রীয় নেতৃবৃন্দ।
পরে সকাল ১১টায় গাইবান্ধার সাদুল্লাপুর থেকে শহীদ মিনার পর্যন্ত একটি পদযাত্রা অনুষ্ঠিত হবে। পথে বিভিন্ন স্থানে সাধারণ মানুষের সঙ্গে সংলাপ, লিফলেট বিতরণ এবং জনসংযোগ করা হবে। পদযাত্রা শেষে গাইবান্ধা শহীদ মিনারে একটি পথসভা অনুষ্ঠিত হবে, যেখানে স্থানীয় নেতারা ’জুলাই বার্তা’ তুলে ধরবেন।
এরপর বিকেল ৩টার দিকে রংপুর শহরে শুরু হবে আরেকটি বর্ণাঢ্য পদযাত্রা। এটি পার্কের মোড় থেকে শুরু হয়ে লালবাগ, শাপলা চত্বর, জাহাজ কোম্পানির মোড়, টাউন হল, ডিসির মোড়, ধাপ, মেডিকেল মোড় হয়ে শেষ হবে চেকপোস্টে। প্রতিটি মোড়ে সংক্ষিপ্ত বক্তব্য ও স্লোগানের মাধ্যমে জনসচেতনতা গড়ে তোলা হবে। সেই সঙ্গে লিফলেট বিতরণ ও জনগণের সঙ্গে সরাসরি যোগাযোগ করবেন দলের নেতৃবৃন্দ।
পদযাত্রার সমাপনী বক্তব্য দেওয়া হবে চেকপোস্ট মোড়ে। পরে সন্ধ্যা ৭টায় রংপুরের পীরগাছায় অনুষ্ঠিত হবে দিনের শেষ পথসভা। সেখানে জুলাইয়ের আন্দোলন, যৌক্তিক সংস্কারসহ আগামী দিনের রাজনৈতিক অঙ্গীকার নিয়ে আলোচনা করা হবে।

রাজনৈতিক সংস্কার, বৈষম্যবিরোধিতা এবং নতুন সংবিধানের দাবিতে দেশের ৬৪ জেলায় ‘দেশ গড়তে জুলাই পদযাত্রা’ স্লোগানে মাসব্যাপী কর্মসূচির আনুষ্ঠানিক যাত্রা শুরু করেছে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)।
সোমবার (১ জুলাই) রাত ১২টায় রাজধানীর বাংলামোটর মোড় থেকে এনসিপি ঢাকা মহানগর উত্তরের আয়োজনে রংপুর অভিমুখে এই কর্মসূচি শুরু হয়। এতে অংশ নেন এনসিপির সদস্যসচিব আক্তার হোসেন, দলের মুখ্য সংগঠক হান্নান মাসউদ, মুস্তাক আহমেদ শিশির, মনসুর আব্দুল্লাহসহ এনসিপির শতাধিক নেতা-কর্মী।
উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে সদস্যসচিব আক্তার হোসেন বলেন, আপনারা জানেন, জুলাই আমাদের কাছে খুনের মাস, যন্ত্রণার মাস, আবার জুলাই আমাদের কাছে বিজয়ের মাস। এই মাসে দেশের মানুষ সব বিভেদ ভুলে আওয়ামী লীগের বিরুদ্ধে বুকের তাজা রক্ত বিলিয়ে দিয়েছে।
তিনি আরও বলেন, জাতীয় নাগরিক পার্টি জুলাইয়ের চেতনাকে দেশের প্রতিটি মানুষের কাছে ছড়িয়ে দেবে। আমরা অন্তর্বর্তী সরকারের কাছে আহ্বান জানাচ্ছি—আপনারা এই চেতনাকে বাস্তবায়ন করুন। এটি আমাদের পক্ষ থেকে আপনাদের প্রতি উদাত্ত আহ্বান।
দলের মুখ্য সংগঠক হান্নান মাসউদ বলেন, আমরা যে লড়াইটি করেছি তা প্রায় এক বছর ধরে। গত বছরের আন্দোলনের মধ্য দিয়ে পরিবর্তনের যে আশা, যে স্বপ্ন জাগ্রত হয়েছে, তা এখন বাস্তবায়নের সময়। কিন্তু অন্তর্বর্তী সরকার জুলাইয়ের আকাঙ্ক্ষা বাস্তবায়নে ব্যর্থ হয়েছে। জুলাইকে ধারণ করতে হলে দেশকে সংস্কার করতে হবে।
এ সময় এনসিপির পক্ষ থেকে জানানো হয়, মঙ্গলবার সকাল ৯টায় শহীদ আবু সাঈদের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদনের মাধ্যমে প্রথম দিনের কর্মসূচি শুরু হবে। রংপুরের পীরগঞ্জে শহীদ আবু সাঈদের কবর জিয়ারত করবেন এনসিপির কেন্দ্রীয় নেতৃবৃন্দ।
পরে সকাল ১১টায় গাইবান্ধার সাদুল্লাপুর থেকে শহীদ মিনার পর্যন্ত একটি পদযাত্রা অনুষ্ঠিত হবে। পথে বিভিন্ন স্থানে সাধারণ মানুষের সঙ্গে সংলাপ, লিফলেট বিতরণ এবং জনসংযোগ করা হবে। পদযাত্রা শেষে গাইবান্ধা শহীদ মিনারে একটি পথসভা অনুষ্ঠিত হবে, যেখানে স্থানীয় নেতারা ’জুলাই বার্তা’ তুলে ধরবেন।
এরপর বিকেল ৩টার দিকে রংপুর শহরে শুরু হবে আরেকটি বর্ণাঢ্য পদযাত্রা। এটি পার্কের মোড় থেকে শুরু হয়ে লালবাগ, শাপলা চত্বর, জাহাজ কোম্পানির মোড়, টাউন হল, ডিসির মোড়, ধাপ, মেডিকেল মোড় হয়ে শেষ হবে চেকপোস্টে। প্রতিটি মোড়ে সংক্ষিপ্ত বক্তব্য ও স্লোগানের মাধ্যমে জনসচেতনতা গড়ে তোলা হবে। সেই সঙ্গে লিফলেট বিতরণ ও জনগণের সঙ্গে সরাসরি যোগাযোগ করবেন দলের নেতৃবৃন্দ।
পদযাত্রার সমাপনী বক্তব্য দেওয়া হবে চেকপোস্ট মোড়ে। পরে সন্ধ্যা ৭টায় রংপুরের পীরগাছায় অনুষ্ঠিত হবে দিনের শেষ পথসভা। সেখানে জুলাইয়ের আন্দোলন, যৌক্তিক সংস্কারসহ আগামী দিনের রাজনৈতিক অঙ্গীকার নিয়ে আলোচনা করা হবে।

গুলশানে বিএনপি চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে দলটির স্থায়ী কমিটির জরুরি বৈঠক চলছে। এভারকেয়ার হাসপাতাল থেকে সেখানে যুক্ত হয়েছেন দলটির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান।
২৮ মিনিট আগে
জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান খালেদা জিয়ার রুহের মাগফিরাত কামনা করেন এবং শোকসন্তপ্ত পরিবার-পরিজন, আত্মীয়স্বজন ও সহকর্মীদের প্রতি গভীর সমবেদনা জানান।
২ ঘণ্টা আগে
বিএনপির চেয়ারপারসন ও তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে শোক জানিয়েছেন দেশের বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতারা।
৪ ঘণ্টা আগে
তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে তাৎক্ষণিকভাবে সাত দিনের কমর্সূচি ঘোষণা করেছে বিএনপি। এর মধ্যে সাত দিন শোক পালন করবে বিএনপি। বিএনপির নেতা-কর্মীরা কালো ব্যাজ ধারণ করবেন এবং দলীয় পতাকা অবনমিত রাখা হবে।
৫ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

গুলশানে বিএনপি চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে দলটির স্থায়ী কমিটির জরুরি বৈঠক চলছে। এভারকেয়ার হাসপাতাল থেকে সেখানে যুক্ত হয়েছেন দলটির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান।
দুপুর ১টার দিকে গুলশান কার্যালয়ে পৌঁছান তিনি। খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে এই বৈঠকের আয়োজন করা হয়েছে।
তারেক রহমানের সভাপতিত্বে বৈঠকে রয়েছেন স্থায়ী কমিটির সদস্য খন্দকার মোশাররফ হোসেন, মির্জা আব্বাস, গয়েশ্বর চন্দ্র রায়, আবদুল মঈন খান, নজরুল ইসলাম খান ও মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।
আজ মঙ্গলবার সকাল ৬টায় রাজধানীর এভারকেয়ার হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় শেষনিশ্বাস ত্যাগ করেন খালেদা জিয়া। গত ২৩ নভেম্বর থেকে শেষবারের মতো এই হাসপাতালেই ভর্তি ছিলেন বিএনপির চেয়ারপারসন।

গুলশানে বিএনপি চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে দলটির স্থায়ী কমিটির জরুরি বৈঠক চলছে। এভারকেয়ার হাসপাতাল থেকে সেখানে যুক্ত হয়েছেন দলটির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান।
দুপুর ১টার দিকে গুলশান কার্যালয়ে পৌঁছান তিনি। খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে এই বৈঠকের আয়োজন করা হয়েছে।
তারেক রহমানের সভাপতিত্বে বৈঠকে রয়েছেন স্থায়ী কমিটির সদস্য খন্দকার মোশাররফ হোসেন, মির্জা আব্বাস, গয়েশ্বর চন্দ্র রায়, আবদুল মঈন খান, নজরুল ইসলাম খান ও মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।
আজ মঙ্গলবার সকাল ৬টায় রাজধানীর এভারকেয়ার হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় শেষনিশ্বাস ত্যাগ করেন খালেদা জিয়া। গত ২৩ নভেম্বর থেকে শেষবারের মতো এই হাসপাতালেই ভর্তি ছিলেন বিএনপির চেয়ারপারসন।

রাজনৈতিক সংস্কার, বৈষম্যবিরোধিতা এবং নতুন সংবিধানের দাবিতে দেশের ৬৪ জেলায় ‘দেশ গড়তে জুলাই পদযাত্রা’ স্লোগানে মাসব্যাপী কর্মসূচির আনুষ্ঠানিক যাত্রা শুরু করেছে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)।
০১ জুলাই ২০২৫
জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান খালেদা জিয়ার রুহের মাগফিরাত কামনা করেন এবং শোকসন্তপ্ত পরিবার-পরিজন, আত্মীয়স্বজন ও সহকর্মীদের প্রতি গভীর সমবেদনা জানান।
২ ঘণ্টা আগে
বিএনপির চেয়ারপারসন ও তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে শোক জানিয়েছেন দেশের বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতারা।
৪ ঘণ্টা আগে
তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে তাৎক্ষণিকভাবে সাত দিনের কমর্সূচি ঘোষণা করেছে বিএনপি। এর মধ্যে সাত দিন শোক পালন করবে বিএনপি। বিএনপির নেতা-কর্মীরা কালো ব্যাজ ধারণ করবেন এবং দলীয় পতাকা অবনমিত রাখা হবে।
৫ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে জাতীয় পার্টির দুই অংশের নেতৃবৃন্দ শোক প্রকাশ করেছেন।
আজ মঙ্গলবার জাতীয় পার্টির দপ্তর সম্পাদক মাহমুদ আলমের পাঠানো শোকবার্তায় দলের চেয়ারম্যান জি এম কাদের বলেন, বেগম খালেদা জিয়া বাংলাদেশের রাজনৈতিক ইতিহাসের একটি গুরুত্বপূর্ণ অধ্যায়ের প্রতিনিধি ছিলেন। দীর্ঘ রাজনৈতিক জীবনে তিনি রাষ্ট্র পরিচালনা ও বহুদলীয় রাজনীতিতে উল্লেখযোগ্য ভূমিকা রেখেছেন। তাঁর মৃত্যুতে দেশ একজন প্রবীণ ও প্রভাবশালী রাজনৈতিক ব্যক্তিত্বকে হারাল, যা সহসাই পূরণ হওয়ার নয়।
জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান খালেদা জিয়ার রুহের মাগফিরাত কামনা করেন এবং শোকসন্তপ্ত পরিবার-পরিজন, আত্মীয়স্বজন ও সহকর্মীদের প্রতি গভীর সমবেদনা জানান।
পৃথক আরেক শোকবার্তায় খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে গভীর শোক প্রকাশ করেছেন জাতীয় পার্টির (একাংশ) চেয়ারম্যান আনিসুল ইসলাম মাহমুদ ও মহাসচিব এ বি এম রুহুল আমিন হাওলাদার। শোকবার্তায় তাঁরা বলেন, বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক রাজনীতির আপসহীন নেত্রী ছিলেন বেগম খালেদা জিয়া। রাজনীতির যে সাহসী শিক্ষা ও আদর্শ তিনি আমাদের দিয়ে গেছেন, তা ইতিহাসে চিরভাস্বর হয়ে থাকবে। গণতন্ত্র, সার্বভৌমত্ব ও জনগণের অধিকার রক্ষায় বাংলাদেশের জন্য তাঁর ত্যাগ ও আত্মনিবেদন জাতি চিরদিন স্মরণে রাখবে।

সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে জাতীয় পার্টির দুই অংশের নেতৃবৃন্দ শোক প্রকাশ করেছেন।
আজ মঙ্গলবার জাতীয় পার্টির দপ্তর সম্পাদক মাহমুদ আলমের পাঠানো শোকবার্তায় দলের চেয়ারম্যান জি এম কাদের বলেন, বেগম খালেদা জিয়া বাংলাদেশের রাজনৈতিক ইতিহাসের একটি গুরুত্বপূর্ণ অধ্যায়ের প্রতিনিধি ছিলেন। দীর্ঘ রাজনৈতিক জীবনে তিনি রাষ্ট্র পরিচালনা ও বহুদলীয় রাজনীতিতে উল্লেখযোগ্য ভূমিকা রেখেছেন। তাঁর মৃত্যুতে দেশ একজন প্রবীণ ও প্রভাবশালী রাজনৈতিক ব্যক্তিত্বকে হারাল, যা সহসাই পূরণ হওয়ার নয়।
জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান খালেদা জিয়ার রুহের মাগফিরাত কামনা করেন এবং শোকসন্তপ্ত পরিবার-পরিজন, আত্মীয়স্বজন ও সহকর্মীদের প্রতি গভীর সমবেদনা জানান।
পৃথক আরেক শোকবার্তায় খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে গভীর শোক প্রকাশ করেছেন জাতীয় পার্টির (একাংশ) চেয়ারম্যান আনিসুল ইসলাম মাহমুদ ও মহাসচিব এ বি এম রুহুল আমিন হাওলাদার। শোকবার্তায় তাঁরা বলেন, বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক রাজনীতির আপসহীন নেত্রী ছিলেন বেগম খালেদা জিয়া। রাজনীতির যে সাহসী শিক্ষা ও আদর্শ তিনি আমাদের দিয়ে গেছেন, তা ইতিহাসে চিরভাস্বর হয়ে থাকবে। গণতন্ত্র, সার্বভৌমত্ব ও জনগণের অধিকার রক্ষায় বাংলাদেশের জন্য তাঁর ত্যাগ ও আত্মনিবেদন জাতি চিরদিন স্মরণে রাখবে।

রাজনৈতিক সংস্কার, বৈষম্যবিরোধিতা এবং নতুন সংবিধানের দাবিতে দেশের ৬৪ জেলায় ‘দেশ গড়তে জুলাই পদযাত্রা’ স্লোগানে মাসব্যাপী কর্মসূচির আনুষ্ঠানিক যাত্রা শুরু করেছে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)।
০১ জুলাই ২০২৫
গুলশানে বিএনপি চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে দলটির স্থায়ী কমিটির জরুরি বৈঠক চলছে। এভারকেয়ার হাসপাতাল থেকে সেখানে যুক্ত হয়েছেন দলটির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান।
২৮ মিনিট আগে
বিএনপির চেয়ারপারসন ও তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে শোক জানিয়েছেন দেশের বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতারা।
৪ ঘণ্টা আগে
তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে তাৎক্ষণিকভাবে সাত দিনের কমর্সূচি ঘোষণা করেছে বিএনপি। এর মধ্যে সাত দিন শোক পালন করবে বিএনপি। বিএনপির নেতা-কর্মীরা কালো ব্যাজ ধারণ করবেন এবং দলীয় পতাকা অবনমিত রাখা হবে।
৫ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

বিএনপির চেয়ারপারসন ও তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে শোক জানিয়েছেন দেশের বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতারা।
আজ মঙ্গলবার সকাল ৬টায় রাজধানীর এভারকেয়ার হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান খালেদা জিয়া (ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)।
বিএনপির ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে খালেদা জিয়ার মৃত্যুর খবর জানিয়ে লেখা হয়, ‘বিএনপির চেয়ারপারসন ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী দেশনেত্রী খালেদা জিয়া আজ সকাল ৬টায় ফজরের ঠিক পরে ইন্তেকাল করেছেন। ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন। আমরা তাঁর রুহের মাগফিরাত কামনা করছি এবং সকলের নিকট তাঁর বিদেহী আত্মার জন্য দোয়া চাচ্ছি।’
বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর তাঁর ফেসবুকে দেওয়া পোস্টে বলেন, ‘আমরা গভীর দুঃখের সঙ্গে আমাদের চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে শোকাহত। ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন।’
খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে ফেসবুকে পোস্ট দিয়ে শোক জানিয়েছেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা, প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম ও সরকারের অন্য গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিরা।
জামায়াতে ইসলামীর আমির শফিকুর রহমান ফেসবুকে লিখেছেন, ‘ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন। মহান আল্লাহ রাব্বুল আলামিন বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপির চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার ওপরে রহম করুন, ক্ষমা করুন এবং তাঁর প্রিয় জান্নাতের মেহমান হিসেবে কবুল করুন। তাঁর আপনজন, প্রিয়জন ও সহকর্মীদের মহান আল্লাহ সবরে জামিল দান করুন। আমিন।’
জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম ফেসবুকে লিখেছেন, ‘স্বৈরাচারবিরোধী আন্দোলনে তাঁর সাহসী নেতৃত্ব গণতান্ত্রিক অধিকার আদায়ে এ দেশের মানুষকে পথ দেখিয়েছে। নব্বইয়ের গণ-অভ্যুত্থান পরবর্তী সময়ে বাংলাদেশে সংসদীয় শাসনব্যবস্থা প্রতিষ্ঠা এবং গণতান্ত্রিক পরিবেশ পুনরুদ্ধারে রেখেছেন অসামান্য ভূমিকা। দীর্ঘ রাজনৈতিক জীবনে তিনি বহুবার কারাবরণ করেছেন এবং চড়াই-উতরাই পার করেছেন, কিন্তু নিজের রাজনৈতিক আদর্শ ও জনগণের অধিকারের প্রশ্নে তিনি ছিলেন অবিচল। দেশ ও জাতির সার্বভৌমত্বের প্রশ্নে ছিলেন আপসহীন।
বাংলাদেশে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার লড়াইয়ে খালেদা জিয়ার অবদান এবং সংগ্রামের স্মৃতি নিশ্চয়ই সংরক্ষিত থাকবে। দেশ ও জনগণের কল্যাণে নিয়োজিত তাঁর দীর্ঘ রাজনৈতিক জীবন ভবিষ্যৎ প্রজন্মের কাছে থাকবে অনুপ্রেরণা হয়ে। আজ তাঁর প্রয়াণে বাংলাদেশের রাজনৈতিক ইতিহাসের একটি দীর্ঘ ও ঘটনাবহুল অধ্যায়ের সমাপ্তি ঘটল। ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন। মহান আল্লাহর কাছে তাঁর রুহের মাগফিরাত কামনা করছি এবং শোকসন্তপ্ত পরিবার ও তাঁর অসংখ্য অনুসারীদের প্রতি গভীর সমবেদনা জানাচ্ছি।’
গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়কারী জোনায়েদ সাকি ফেসবুক পোস্টে লিখেছেন, ‘বিএনপির চেয়ারপারসন সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়া আর নেই! ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন। তাঁর মৃত্যুতে আমরা গভীরভাবে শোকাহত!’

বিএনপির চেয়ারপারসন ও তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে শোক জানিয়েছেন দেশের বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতারা।
আজ মঙ্গলবার সকাল ৬টায় রাজধানীর এভারকেয়ার হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান খালেদা জিয়া (ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)।
বিএনপির ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে খালেদা জিয়ার মৃত্যুর খবর জানিয়ে লেখা হয়, ‘বিএনপির চেয়ারপারসন ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী দেশনেত্রী খালেদা জিয়া আজ সকাল ৬টায় ফজরের ঠিক পরে ইন্তেকাল করেছেন। ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন। আমরা তাঁর রুহের মাগফিরাত কামনা করছি এবং সকলের নিকট তাঁর বিদেহী আত্মার জন্য দোয়া চাচ্ছি।’
বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর তাঁর ফেসবুকে দেওয়া পোস্টে বলেন, ‘আমরা গভীর দুঃখের সঙ্গে আমাদের চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে শোকাহত। ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন।’
খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে ফেসবুকে পোস্ট দিয়ে শোক জানিয়েছেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা, প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম ও সরকারের অন্য গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিরা।
জামায়াতে ইসলামীর আমির শফিকুর রহমান ফেসবুকে লিখেছেন, ‘ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন। মহান আল্লাহ রাব্বুল আলামিন বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপির চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার ওপরে রহম করুন, ক্ষমা করুন এবং তাঁর প্রিয় জান্নাতের মেহমান হিসেবে কবুল করুন। তাঁর আপনজন, প্রিয়জন ও সহকর্মীদের মহান আল্লাহ সবরে জামিল দান করুন। আমিন।’
জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম ফেসবুকে লিখেছেন, ‘স্বৈরাচারবিরোধী আন্দোলনে তাঁর সাহসী নেতৃত্ব গণতান্ত্রিক অধিকার আদায়ে এ দেশের মানুষকে পথ দেখিয়েছে। নব্বইয়ের গণ-অভ্যুত্থান পরবর্তী সময়ে বাংলাদেশে সংসদীয় শাসনব্যবস্থা প্রতিষ্ঠা এবং গণতান্ত্রিক পরিবেশ পুনরুদ্ধারে রেখেছেন অসামান্য ভূমিকা। দীর্ঘ রাজনৈতিক জীবনে তিনি বহুবার কারাবরণ করেছেন এবং চড়াই-উতরাই পার করেছেন, কিন্তু নিজের রাজনৈতিক আদর্শ ও জনগণের অধিকারের প্রশ্নে তিনি ছিলেন অবিচল। দেশ ও জাতির সার্বভৌমত্বের প্রশ্নে ছিলেন আপসহীন।
বাংলাদেশে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার লড়াইয়ে খালেদা জিয়ার অবদান এবং সংগ্রামের স্মৃতি নিশ্চয়ই সংরক্ষিত থাকবে। দেশ ও জনগণের কল্যাণে নিয়োজিত তাঁর দীর্ঘ রাজনৈতিক জীবন ভবিষ্যৎ প্রজন্মের কাছে থাকবে অনুপ্রেরণা হয়ে। আজ তাঁর প্রয়াণে বাংলাদেশের রাজনৈতিক ইতিহাসের একটি দীর্ঘ ও ঘটনাবহুল অধ্যায়ের সমাপ্তি ঘটল। ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন। মহান আল্লাহর কাছে তাঁর রুহের মাগফিরাত কামনা করছি এবং শোকসন্তপ্ত পরিবার ও তাঁর অসংখ্য অনুসারীদের প্রতি গভীর সমবেদনা জানাচ্ছি।’
গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়কারী জোনায়েদ সাকি ফেসবুক পোস্টে লিখেছেন, ‘বিএনপির চেয়ারপারসন সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়া আর নেই! ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন। তাঁর মৃত্যুতে আমরা গভীরভাবে শোকাহত!’

রাজনৈতিক সংস্কার, বৈষম্যবিরোধিতা এবং নতুন সংবিধানের দাবিতে দেশের ৬৪ জেলায় ‘দেশ গড়তে জুলাই পদযাত্রা’ স্লোগানে মাসব্যাপী কর্মসূচির আনুষ্ঠানিক যাত্রা শুরু করেছে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)।
০১ জুলাই ২০২৫
গুলশানে বিএনপি চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে দলটির স্থায়ী কমিটির জরুরি বৈঠক চলছে। এভারকেয়ার হাসপাতাল থেকে সেখানে যুক্ত হয়েছেন দলটির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান।
২৮ মিনিট আগে
জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান খালেদা জিয়ার রুহের মাগফিরাত কামনা করেন এবং শোকসন্তপ্ত পরিবার-পরিজন, আত্মীয়স্বজন ও সহকর্মীদের প্রতি গভীর সমবেদনা জানান।
২ ঘণ্টা আগে
তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে তাৎক্ষণিকভাবে সাত দিনের কমর্সূচি ঘোষণা করেছে বিএনপি। এর মধ্যে সাত দিন শোক পালন করবে বিএনপি। বিএনপির নেতা-কর্মীরা কালো ব্যাজ ধারণ করবেন এবং দলীয় পতাকা অবনমিত রাখা হবে।
৫ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে সাত দিনের কর্মসূচি ঘোষণা করেছে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি)।
আজ মঙ্গলবার সকাল ৯টার দিকে সংবাদ সম্মেলন করে খালেদা জিয়ার মৃত্যুর আনুষ্ঠানিক ঘোষণা দেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।
মির্জা ফখরুল বলেন, খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে বিশাল এক শূন্যতা সৃষ্টি হয়েছে।
তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে তাৎক্ষণিকভাবে সাত দিনের কমর্সূচি ঘোষণা করেছে বিএনপি। এর মধ্যে সাত দিন শোক পালন করবে বিএনপি। বিএনপির নেতা-কর্মীরা কালো ব্যাজ ধারণ করবেন এবং কালো পতাকা উত্তোলন করা হবে।
আজ এভারকেযার হাসপাতালে দলের সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী এই কর্মসূচি ঘোষণা করেন।
রুহুল কবির রিজভী বলেন, খালেদা জিয়ার জানাজ ও দাফনের বিষয়ে পরে জানানো হবে।

খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে সাত দিনের কর্মসূচি ঘোষণা করেছে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি)।
আজ মঙ্গলবার সকাল ৯টার দিকে সংবাদ সম্মেলন করে খালেদা জিয়ার মৃত্যুর আনুষ্ঠানিক ঘোষণা দেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।
মির্জা ফখরুল বলেন, খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে বিশাল এক শূন্যতা সৃষ্টি হয়েছে।
তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে তাৎক্ষণিকভাবে সাত দিনের কমর্সূচি ঘোষণা করেছে বিএনপি। এর মধ্যে সাত দিন শোক পালন করবে বিএনপি। বিএনপির নেতা-কর্মীরা কালো ব্যাজ ধারণ করবেন এবং কালো পতাকা উত্তোলন করা হবে।
আজ এভারকেযার হাসপাতালে দলের সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী এই কর্মসূচি ঘোষণা করেন।
রুহুল কবির রিজভী বলেন, খালেদা জিয়ার জানাজ ও দাফনের বিষয়ে পরে জানানো হবে।

রাজনৈতিক সংস্কার, বৈষম্যবিরোধিতা এবং নতুন সংবিধানের দাবিতে দেশের ৬৪ জেলায় ‘দেশ গড়তে জুলাই পদযাত্রা’ স্লোগানে মাসব্যাপী কর্মসূচির আনুষ্ঠানিক যাত্রা শুরু করেছে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)।
০১ জুলাই ২০২৫
গুলশানে বিএনপি চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে দলটির স্থায়ী কমিটির জরুরি বৈঠক চলছে। এভারকেয়ার হাসপাতাল থেকে সেখানে যুক্ত হয়েছেন দলটির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান।
২৮ মিনিট আগে
জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান খালেদা জিয়ার রুহের মাগফিরাত কামনা করেন এবং শোকসন্তপ্ত পরিবার-পরিজন, আত্মীয়স্বজন ও সহকর্মীদের প্রতি গভীর সমবেদনা জানান।
২ ঘণ্টা আগে
বিএনপির চেয়ারপারসন ও তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে শোক জানিয়েছেন দেশের বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতারা।
৪ ঘণ্টা আগে