Ajker Patrika

বাস্তবায়ন ও ভাবনা এক জিনিস না, অন্তর্বর্তী সরকারকে গয়েশ্বর

নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
আপডেট : ১৩ অক্টোবর ২০২৪, ১৫: ৪১
বাস্তবায়ন ও ভাবনা এক জিনিস না, অন্তর্বর্তী সরকারকে গয়েশ্বর

অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের উদ্দেশে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য গয়েশ্বর চন্দ্র রায় বলেছেন, ‘রাজনীতিবিদদের মূর্খ ও স্বার্থপর ভাবা ঠিক হবে না। এত ঘৃণা করা সঠিক না। আমাদের তো অবদান আছে। আপনাদের (অন্তর্বর্তী সরকার) জ্ঞানগরিমা আছে, লিখেন-পড়েন। কিন্তু বাস্তবায়নটা রাজনীতিবিদ, শ্রমিকেরা করেন। বাস্তবায়ন ও ভাবনা এক জিনিস না।’

আজ রোববার জাতীয় প্রেসক্লাবে আন্তর্জাতিক দুর্যোগ প্রশমন দিবস উপলক্ষে বিএনপির ভূমিকা শীর্ষক আলোচনা সভায় এসব কথা বলেন তিনি। জাতীয়তাবাদী প্রচার দল কর্মসূচির আয়োজন করে।

গয়েশ্বর চন্দ্র বলেন, ‘ভাবনায় স্বর্গরাজ্য তৈরি করতে পারেন, বাস্তবায়ন করতে গেলে দেখবেন—কত পদে পদে হোঁচট খান। আপনারা ব্যর্থ হলে জাতি ব্যর্থ হবে। আপনারা ব্যর্থ হলে আমাদের ১৬ বছরের আন্দোলনের ফসল ব্যর্থ হবে। আমরা চাই আপনারা সফল হোন। সেই জন্য সর্বাত্মক সহযোগিতা দিয়ে আসছি।’

ছাত্র ও রাজনৈতিক দলের সঙ্গে বিভাজন সৃষ্টি না করতে সরকারের প্রতি আহ্বান জানিয়ে গয়েশ্বর চন্দ্র রায় বলেন, ‘বৈষম্যবিরোধীর আড়ালে আরেকটি বৈষম্য সৃষ্টি হলে তার মাশুল কে, কীভাবে দেবে, তা আগাম বলা যাচ্ছে না। তাই সুষ্ঠু নির্বাচনের জন্য যেটুকু সংস্কার করা দরকার, তা রাষ্ট্রপতির অধ্যাদেশ জারির মাধ্যমে করবেন। এরপর রাজনৈতিক দলগুলো ঐকমত্যের ভিত্তিতে সংসদের মাধ্যমে সংস্কার করবে।’

তিনি বলেন, ‘মানুষের কাছে স্পষ্ট করেন, আপনারা নির্বাচন কত দিনে করবেন। কতটুকু সময় লাগবে বলেন না কেন? সেনাবাহিনী (প্রধান) বলেছেন ১৮ মাস। তিনি তাঁর কথা বলেছেন। পরের দিন কেন সরকারের পক্ষ থেকে বলা হয়—এটা সরকারের কথা না। সরকারের কথা কোনটা ৩৬ মাস, না ২০ মাস? একটা বলেন তো! আপনার তো সময় ঠিক করতে হবে।’

সরকারের উদ্দেশে গয়েশ্বর চন্দ্র রায় বলেন, ‘এখনো আপনারা নির্বাচন কমিশন গঠন করতে পারেননি। জনগণ কিন্তু নির্বাচন কমিশনকে কবরে পাঠিয়ে দিতে পারত, তারা ধৈর্যশীল। সেখানে মানুষ কীভাবে বিশ্বাস করবে, আপনারা নির্বাচন করবেন। সেখানে আবার আপনাদের কমিশন গঠন করতে হয়। এখানে কমিশনের পরে কমিশন, আরেকটা কমিশন গঠন করতে হয়, রাজনৈতিক দলের সঙ্গে আলাপ-আলোচনার জন্য। এটা সময়ক্ষেপণ ছাড়া অন্য কিছু নয়।’

বিএনপির নেতা-কর্মীদের নামে মামলার বিষয়ে তিনি বলেন, ‘প্রধান উপদেষ্টার নামে মামলার বিষয়ে জাতি ক্ষুব্ধ হয়েছে। আমাদের এখনো প্রতিদিন কোট-কাচারিতে যেতে হয়। এটা কেন বিবেচনায় আসে না। আপনাদের মিথ্যা মামলার জন্য আমরা যদি সমব্যথিত হতে পারি, সোচ্চার হতে পারি; আপনারা দায়িত্ব গ্রহণের পরে আমাদের মামলাগুলো আগের মতোই আছে।’

দায়িত্ব নেওয়ার পরে কর্মকাণ্ডের অগ্রাধিকার বর্তমান সরকারের মধ্যে নেই বলে দাবি করেছেন বিএনপির চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা সৈয়দ মোয়াজ্জেম হোসেন আলাল। তিনি বলেন, ‘তারা (অন্তর্বর্তী সরকার) সবাই এনজিও পরিচালনা করেছেন, কেউ শিক্ষকতা করেছেন। কারও দেশ পরিচালনার অভিজ্ঞতা নেই। দেশ পরিচালনার অভিজ্ঞতা এখন সবচেয়ে বেশি আছে বিএনপির। তাই বিএনপির কাছে পরামর্শ নেওয়ার উচিত ছিল তাদের। তাহলে ফেনী, সিলেট ও উত্তরাঞ্চলের বন্যার বিষয়ে আগাম পদক্ষেপ নিতে পারতাম।’

বন্যায় সরকারের তৎপরতা চোখে পড়েনি দাবি করে আলাল বলেন, ‘সেনাবাহিনী ও বিজিবির তৎপরতা ছিল কিছু জায়গায়। কিন্তু এই সরকারের উপদেষ্টারা, যাঁরা হঠাৎ করে ঘুম থেকে উঠে একদিন দেখলেন যে সরকারের অংশ হয়ে গেছি। তাঁরা কিন্তু সেই ধরনের তৎপরতা দেখাননি।’

সরকারের উদ্দেশে তিনি বলেন, ‘দেশ ভালো থাকলে গ্রামের চৌকিদার-দফাদারদেরও সম্মান থাকবে রাষ্ট্রপতির মতো। কিন্তু দেশ যদি খারাপ থাকে তাহলে, রাষ্ট্রপতির সম্মান হবে ঝাড়ুদারের চেয়েও কম। কথাটা মনে রেখে যাদের দেশ পরিচালনায় অভিজ্ঞতা আছে, নিয়মিত তাঁদের পরামর্শ নেন। সেটা জাতির জন্য ভালো হবে, আপনাদের জন্যও ভালো হবে।’

আয়োজক সংগঠনের সভাপতি মাহফুজ কবির মুক্তার সভাপতিত্বে এতে আরও বক্তব্য দেন বিএনপির ‍যুগ্ম মহাসচিব আবদুস সালাম আজাদ, স্বেচ্ছাসেবক বিষয়ক সম্পাদক মীর সরাফত আলী সফু প্রমুখ।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

পাঠকের আগ্রহ

সম্পর্কিত

তারেক রহমানকে অভ্যর্থনা জানাতে ঘোড়ার গাড়িতে করে ৩০০ ফুটের দিকে যাত্রা

‎নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা‎
তারেক রহমানকে অভ্যর্থনা জানাতে ঘোড়ার গাড়িতে করে ৩০০ ফুটের দিকে যাত্রা। ছবি: আজকের পত্রিকা
তারেক রহমানকে অভ্যর্থনা জানাতে ঘোড়ার গাড়িতে করে ৩০০ ফুটের দিকে যাত্রা। ছবি: আজকের পত্রিকা

ঘোড়ার গাড়িতে করে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানকে অভ্যর্থনা জানাতে ঢাকার ৩০০ ফিটের দিকে যাত্রা করেছেন বিএনপির নেতা–কর্মীরা। বিএনপির জাতীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য আবু নাসের রহমাতুল্লাহর নেতৃত্বে প্রায় তিন শতাধিক ঘোড়ার গাড়ি নিয়ে শাহবাগ-বাংলামোটর হয়ে কারওয়ান বাজার থেকে ৩০০ ফিটের দিকে যাত্রা করেন তাঁরা। আজ বৃহস্পতিবার সাড়ে ১২টার দিকে শাহবাগ থেকে ৩০০ ফিটের দিকে যাত্রা করতে দেখা গেছে।

ঘোড়ার গাড়ি
ঘোড়ার গাড়ি

আবু নাসের রহমাতুল্লাহ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘তারেক রহমান দীর্ঘ বছর পরে দেশে ফিরেছেন এ জন্য আমরা সবচেয়ে খুশি আজকের দিনে। আজ বরিশাল থেকে রওনা হয়েছি তাঁকে শুভেচ্ছা জানাতে। ঢাকা থেকে প্রায় তিন শতাধিক রিকশায় করে বিএনপির নেতা-কর্মীদের নিয়ে তাঁকে অভ্যর্থনা জানানোর জন্য যাত্রা করেছি।’

লাল মিয়া নামে একজন এই প্রতিবেদককে বলেন, ‘বরিশাল থেকে সোজা ঢাকায় এসেছি। পরে আমরা তাঁকে অভ্যর্থনা জানাতে ঢাকা থেকে রওনা হয়েছি।’ মো. ইব্রাহিম এক বিএনপি কর্মী বলেন, ‘আমরা অনেক খুশি যে তারেক রহমান আজ দেশে এসেছেন। আমরা ৩০০ ফিটের দিকে রওনা হয়েছি।’

মো. জাকির হোসেন নামে অপর এক বিএনপি কর্মী বলেন, ‘তারেক রহমানকে শুভেচ্ছা অভিনন্দন জানাতে বরিশাল থেকে আমরা এসেছি। আবু নাসেরের নেতৃত্বে আমাদের এই যাত্রা।’

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

পাঠকের আগ্রহ

সম্পর্কিত

ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করব, তারেক রহমানকে স্বাগত জানিয়ে সারজিস

‎নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা‎
ফাইল ছবি
ফাইল ছবি

বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের স্বদেশ প্রত্যাবর্তনকে স্বাগত জানিয়েছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) উত্তরাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক সারজিস আলম। কাঙ্ক্ষিত বাংলাদেশ গড়ার পথে বাংলাদেশে স্বার্থে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার প্রত্যাশা করেছেন তিনি।

আজ বৃহস্পতিবার সকাল সোয়া ১০টায় এক ফেসবুক পোস্টে তিনি এ কথা বলেন।

সারজিস আলম বলেন, ‘বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান জনাব তারেক রহমান প্রায় দেড় যুগ পর বাংলাদেশে ফিরছেন। স্বৈরাচারের পতন, পরিবর্তিত পরিস্থিতি, নানা উত্থান-পতন, রাজনৈতিক ক্রমধারার এক গুরুত্বপূর্ণ সময়ে, গুরুত্বপূর্ণ চরিত্রে তিনি আজ বাংলাদেশে আসছেন। আমরা ২৪ এর অভ্যুত্থান পরবর্তী বাংলাদেশে তাঁকে স্বাগত জানাই।’

তিনি আরও লিখেছেন, ‘পূর্ব অভিজ্ঞতা এবং বর্তমান বাস্তবতাকে সামনে রেখে বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক লড়াই, আধিপত্যবাদবিরোধী লড়াই থেকে শুরু করে আগামীর কাঙ্ক্ষিত বাংলাদেশ গড়ার পথে বাংলাদেশের স্বার্থকে প্রাধান্য দিয়ে ঐক্যবদ্ধভাবে আমরা কাজ করে যাব, এটাই প্রত্যাশা। স্বাগতম।’

১৭ বছরের নির্বাসন জীবন কাটিয়ে বৃহস্পতিবার সকাল ১১টা ৪৪ মিনিটে বিমান থেকে নামেন তারেক রহমান। এরপর ইমিগ্রেশন পার হয়ে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্যদের সঙ্গে কুশল বিনিময় করেন তিনি। তাঁর পরিবারের সদস্যরাও এ সময় বিমানবন্দরে উপস্থিত ছিলেন। বিমানবন্দর থেকে সরাসরি সংবর্ধনা অনুষ্ঠানস্থলে যাবেন তিনি।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

পাঠকের আগ্রহ

সম্পর্কিত

খালি পায়ে বাগানে কিছুক্ষণ দাঁড়ালেন তারেক রহমান, হাতে নিলেন মাটি

‎নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা‎
আপডেট : ২৫ ডিসেম্বর ২০২৫, ১২: ৪৯
খালি পায়ে বাগানে কিছুক্ষণ দাঁড়ালেন তারেক রহমান, হাতে নিলেন মাটি

বিমানবন্দর থেকে বের হয়েই জুতা খুলে মাটিতে খালি পায়ে মাটি স্পর্শ করেছেন তারেক রহমান। ঢাকার হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের ভিআইপি লাউঞ্জের বাইরের বাগানে তিনি খালি পায়ে কিছুক্ষণ দাঁড়িয়ে থাকেন।

সরেজমিনে দেখা গেছে, বেলা ১২টা ৩১ মিনিটে জুতা-মোজা খুলে মাটিতে দাঁড়ান তারেক রহমান। এরপর ডান হাতে এক টুকরো মাটি তুলে নেন তিনি। এরপর জুতা পায়ে দিয়ে তাঁর জন্য নির্ধারিত বাসে উঠে পূর্বাচলে স্থাপিত সংবর্ধনা মঞ্চের উদ্দেশে রওনা দেন তিনি।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

পাঠকের আগ্রহ

সম্পর্কিত

এনসিপি জামায়াতের গর্ভে বিলীন হয়ে যাবে: আব্দুল কাদের

‎নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা‎
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সাবেক সমন্বয়ক ও বিলুপ্ত হওয়া গণতান্ত্রিক ছাত্র সংসদের ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শাখার আহ্বায়ক আব্দুল কাদের। ছবি: ফেসবুক থেকে
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সাবেক সমন্বয়ক ও বিলুপ্ত হওয়া গণতান্ত্রিক ছাত্র সংসদের ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শাখার আহ্বায়ক আব্দুল কাদের। ছবি: ফেসবুক থেকে

জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি) জামায়াতে ইসলামীর গর্ভে বিলীন হয়ে যাবে বলে মন্তব্য করেছেন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সাবেক সমন্বয়ক ও বিলুপ্ত হওয়া গণতান্ত্রিক ছাত্র সংসদের ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শাখার আহ্বায়ক আব্দুল কাদের। আজ বৃহস্পতিবার সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে দেওয়া এক পোস্টে এ মন্তব্য করেন আব্দুল কাদের।

ফেসবুক পোস্টে আব্দুল কাদের লিখেছেন, ‘তারুণ্যের রাজনীতির কবর রচিত হতে যাচ্ছে। এনসিপি অবশেষে জামায়াতের সাথেই সরাসরি জোট বাঁধতেছে। সারাদেশে মানুষের, নেতাকর্মীদের আশা-আকাঙ্ক্ষাকে জলাঞ্জলি দিয়ে গুটিকয়েক নেতার স্বার্থ হাসিল করতেই এমন আত্মঘাতী সিদ্ধান্ত নিয়েছে তারা। সবকিছু ঠিকঠাক থাকলে আগামীকাল এই জোটের ঘোষণা আসতে পারে। আর এরই মধ্য দিয়ে কার্যত এনসিপি জামায়াতের গর্ভে বিলীন হয়ে যাবে।’

আব্দুল কাদের আরও লিখেছেন, ‘জামাতের থেকে এনসিপি চেয়েছিল ৫০ আসন, দর কষাকষির সর্বশেষ পর্যায়ে সেটা ৩০ আসনে গিয়ে চূড়ান্ত হয়েছে। জোটের শর্ত অনুযায়ী এনসিপি বাকি ২৭০ আসনে কোনো প্রার্থী দিতে পারবে না, সেগুলাতে জামায়াতকে সহযোগিতা করবে এনসিপি। জামায়াতের পক্ষ থেকে জোটসঙ্গী হিসেবে আসনপ্রতি এনসিপিকে নির্বাচনী খরচ দেওয়া হবে দেড় কোটি টাকা। সমঝোতার ৩০ আসনে কারা কারা চূড়ান্ত হবেন সেই দায়িত্ব জামায়াতের পক্ষ থেকে এনসিপির একজনকে ঠিক করে দেওয়া হয়েছে। তিনি হচ্ছেন জামায়াতের অন্যতম আস্থাভাজন, নাসীরউদ্দিন পাটওয়ারী আর জামায়াতের দিক থেকে থাকবেন আব্দুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের। এই দুইজন মিলেই এনসিপির ৩০ জন প্রার্থী চূড়ান্ত করবেন। ছোটন গং-এর সাথে নাহিদ ইসলামের আরও এক ধাপ আগানো সমঝোতা হয়েছে। ছোটন গং জানিয়েছে, পশ্চিমারা প্রধানমন্ত্রী কিংবা বিরোধী দলীয় নেতা হিসেবে সংসদে জামায়াতকে চায় না। সেই হিসেবে নির্বাচনে জিতলে নাহিদ ইসলাম হবেন প্রধানমন্ত্রী আর বিরোধী দলে গেলে নাহিদ হবে বিরোধীদলীয় নেতা।’

সবশেষে এই জুলাই যোদ্ধা লিখেছেন, ‘এতো এতো তরুণ নিজের গোছানো ক্যারিয়ার, পরিবার পরিজন বাদ দিয়ে দেশের হাল ধরতে এসেছিল, একটা সম্ভাবনা তৈরি করেছিল, স্বপ্ন দেখেছিল; নাহিদ ইসলামরা গতকাল রাতে গিয়ে সেই স্বপ্নকে মাটিচাপা দিয়ে এসেছেন!’

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

পাঠকের আগ্রহ

সম্পর্কিত