নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

বিএনপিকে উদ্দেশ্য করে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের বলেছেন, ‘এখন ছাড় দিচ্ছি। কিন্তু ডিসেম্বর মাসে ছাড় দেওয়া হবে না। ডিসেম্বর মাসে ছাড়ব না। এই রাজপথ বিজয়ের মাসে আওয়ামী লীগের দখলেই থাকবে।’
আজ শনিবার রাজধানীর মধ্য বাড্ডার প্রগতি সরণিতে ঢাকা মহানগর উত্তর আওয়ামী লীগের উদ্যোগে শান্তি সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘এই রাজপথ মুক্তিযুদ্ধের মাসে বিএনপির থাকবে না। এই রাজপথ আওয়ামী লীগের রাখব, মুক্তিযুদ্ধের রাজপথ, বিজয়ের মাসের রাজপথ, বিজয়ের চেতনার রাজপথ।’
বিএনপিকে অপেক্ষা করার অনুরোধ জানিয়ে ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘সামনে ডিসেম্বর মাস। আপনারা নাকি ওই মাসে আমাদের হটিয়ে, শেখ হাসিনাকে হটিয়ে খালেদা জিয়াকে নিয়ে খোমনি স্টাইলে বিপ্লব করবেন ঢাকার রাজপথে। জনতার শক্তির সামনে এই রঙিন খোয়াব কর্পূরের মতো উবে যাবে।’
ডিসেম্বরে খেলা হবে উল্লেখ করে বিএনপির উদ্দেশ্যে তিনি বলেন, ‘নির্বাচন ছাড়া ক্ষমতায় যাওয়ার চিন্তা ভুলে যান। নির্বাচন করে আসতে হবে। তত্ত্বাবধায়কের ভূত মাথা থেকে নামান। এটি সর্বোচ্চ আদালত নিষিদ্ধ করে দিয়েছে। আমাদের কোনো দোষ নেই। তত্ত্বাবধায়ক আর আসবে না। ওইটা জাদুঘরে চলে গেছে।’
খেলা হবে উল্লেখ করে তিনি বলেন, ‘মোকাবিলা হবে। আন্দোলনে হবে। নির্বাচনে হবে। খেলা হবে ভোট চুরি, দুর্নীতি, লুটপাট ও দুঃশাসনের বিরুদ্ধে। খেলা হবে খুনিদের বিরুদ্ধে, ১৫ আগস্টের খুনিদের বিরুদ্ধে। খেলা হবে ২১ আগস্টের মাস্টারমাইন্ড বিএনপির বিরুদ্ধে।’
ঢাকার শান্তি সমাবেশে বিশাল জনস্রোত হয়েছে দাবি করে ওবায়দুল কাদের বলেন, এখানে এসে বরিশালের কথা ভাবছি। বিএনপি টাকা পয়সা দিয়ে কয়েক দিন আগ থেকেই লোক জমায়েত করেছে দাবি করে তিনি বলেন, ফখরুল সাহেব ছয় জেলার লোক টাকা পয়সা দিয়ে দুই চার দিন আগ থেকে বরিশালে জমায়েত করেছেন। আর এখানে ছয় থানার লোক। বরিশালের চেয়েও দ্বিগুণ লোক এখানে।
এ সমাবেশ আরও উপস্থিত রয়েছেন দলটির সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য জাহাঙ্গীর কবির নানক, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আ ফ ম বাহাউদ্দীন নাছিম দপ্তর সম্পাদক বিপ্লব বড়ুয়া, ঢাকা মহানগর উত্তর আওয়ামী লীগের সভাপতি শেখ বজলুর রহমান, সাধারণ সম্পাদক এসএম মান্নান কচি।
উল্লেখ্য, দেশব্যাপী বিএনপি নৈরাজ্যের বিরুদ্ধে এই সমাবেশের আয়োজন করেছে আওয়ামী লীগ। সমাবেশের কারণে শনিবার বেলা দুইটার পর থেকে আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীদের জমায়েতের কারণে রামপুরা কুড়িল সড়কের দুপাশ বন্ধ করে দেওয়া হয়। কুড়িল মুখী যানবাহন হাতিরঝিল হয়ে বিকল্প রাস্তা, আর রামপুরা মুখী যানবাহন নতুনবাজার থেকে বিকল্প রাস্তায় যানবাহন চলাচল করে। মধ্য বাড্ডার প্রধান সড়কে খোলা ট্রাকে দক্ষিণমুখী করে অস্থায়ী মঞ্চ তৈরি করা হয়। মঞ্চের সামনে ও পেছনে আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীরা মিছিল নিয়ে মেরুল বাড্ডা, মধ্য বাড্ডা, উত্তর বাড্ডা, শাহজাদপুরে অবস্থান নেয়।

বিএনপিকে উদ্দেশ্য করে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের বলেছেন, ‘এখন ছাড় দিচ্ছি। কিন্তু ডিসেম্বর মাসে ছাড় দেওয়া হবে না। ডিসেম্বর মাসে ছাড়ব না। এই রাজপথ বিজয়ের মাসে আওয়ামী লীগের দখলেই থাকবে।’
আজ শনিবার রাজধানীর মধ্য বাড্ডার প্রগতি সরণিতে ঢাকা মহানগর উত্তর আওয়ামী লীগের উদ্যোগে শান্তি সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘এই রাজপথ মুক্তিযুদ্ধের মাসে বিএনপির থাকবে না। এই রাজপথ আওয়ামী লীগের রাখব, মুক্তিযুদ্ধের রাজপথ, বিজয়ের মাসের রাজপথ, বিজয়ের চেতনার রাজপথ।’
বিএনপিকে অপেক্ষা করার অনুরোধ জানিয়ে ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘সামনে ডিসেম্বর মাস। আপনারা নাকি ওই মাসে আমাদের হটিয়ে, শেখ হাসিনাকে হটিয়ে খালেদা জিয়াকে নিয়ে খোমনি স্টাইলে বিপ্লব করবেন ঢাকার রাজপথে। জনতার শক্তির সামনে এই রঙিন খোয়াব কর্পূরের মতো উবে যাবে।’
ডিসেম্বরে খেলা হবে উল্লেখ করে বিএনপির উদ্দেশ্যে তিনি বলেন, ‘নির্বাচন ছাড়া ক্ষমতায় যাওয়ার চিন্তা ভুলে যান। নির্বাচন করে আসতে হবে। তত্ত্বাবধায়কের ভূত মাথা থেকে নামান। এটি সর্বোচ্চ আদালত নিষিদ্ধ করে দিয়েছে। আমাদের কোনো দোষ নেই। তত্ত্বাবধায়ক আর আসবে না। ওইটা জাদুঘরে চলে গেছে।’
খেলা হবে উল্লেখ করে তিনি বলেন, ‘মোকাবিলা হবে। আন্দোলনে হবে। নির্বাচনে হবে। খেলা হবে ভোট চুরি, দুর্নীতি, লুটপাট ও দুঃশাসনের বিরুদ্ধে। খেলা হবে খুনিদের বিরুদ্ধে, ১৫ আগস্টের খুনিদের বিরুদ্ধে। খেলা হবে ২১ আগস্টের মাস্টারমাইন্ড বিএনপির বিরুদ্ধে।’
ঢাকার শান্তি সমাবেশে বিশাল জনস্রোত হয়েছে দাবি করে ওবায়দুল কাদের বলেন, এখানে এসে বরিশালের কথা ভাবছি। বিএনপি টাকা পয়সা দিয়ে কয়েক দিন আগ থেকেই লোক জমায়েত করেছে দাবি করে তিনি বলেন, ফখরুল সাহেব ছয় জেলার লোক টাকা পয়সা দিয়ে দুই চার দিন আগ থেকে বরিশালে জমায়েত করেছেন। আর এখানে ছয় থানার লোক। বরিশালের চেয়েও দ্বিগুণ লোক এখানে।
এ সমাবেশ আরও উপস্থিত রয়েছেন দলটির সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য জাহাঙ্গীর কবির নানক, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আ ফ ম বাহাউদ্দীন নাছিম দপ্তর সম্পাদক বিপ্লব বড়ুয়া, ঢাকা মহানগর উত্তর আওয়ামী লীগের সভাপতি শেখ বজলুর রহমান, সাধারণ সম্পাদক এসএম মান্নান কচি।
উল্লেখ্য, দেশব্যাপী বিএনপি নৈরাজ্যের বিরুদ্ধে এই সমাবেশের আয়োজন করেছে আওয়ামী লীগ। সমাবেশের কারণে শনিবার বেলা দুইটার পর থেকে আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীদের জমায়েতের কারণে রামপুরা কুড়িল সড়কের দুপাশ বন্ধ করে দেওয়া হয়। কুড়িল মুখী যানবাহন হাতিরঝিল হয়ে বিকল্প রাস্তা, আর রামপুরা মুখী যানবাহন নতুনবাজার থেকে বিকল্প রাস্তায় যানবাহন চলাচল করে। মধ্য বাড্ডার প্রধান সড়কে খোলা ট্রাকে দক্ষিণমুখী করে অস্থায়ী মঞ্চ তৈরি করা হয়। মঞ্চের সামনে ও পেছনে আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীরা মিছিল নিয়ে মেরুল বাড্ডা, মধ্য বাড্ডা, উত্তর বাড্ডা, শাহজাদপুরে অবস্থান নেয়।

যত দূর চোখ যায়, শুধু মানুষ আর মানুষ। দল-মত ও পথের ভেদাভেদ ভুলে সবাই এসে জড়ো হয়েছে এক জায়গায়। চোখের জল, শ্রদ্ধা আর ভালোবাসার ঢেউ বয়ে গেছে অগুনতি মানুষের সেই জনসমুদ্রে।
২ ঘণ্টা আগে
কার্যক্রম নিষিদ্ধ থাকায় এবার জাতীয় সংসদ নির্বাচনে দলীয়ভাবে অংশ নিতে পারছে না আওয়ামী লীগ। তবে দলটি ও সহযোগী সংগঠনের তৃণমূল পর্যায়ের অনেক নেতা ভিন্ন পরিচয়ে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন।
২ ঘণ্টা আগে
খ্রিষ্টীয় নববর্ষ উপলক্ষে দেশবাসীকে শুভেচ্ছা জানিয়ে গণতান্ত্রিক বাংলাদেশ গড়ার আহ্বান জানিয়েছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। তিনি বলেছেন, ‘নববর্ষে আমাদের উচ্চারণ হোক ধ্বংস নয়, প্রতিশোধ নয়, আসুন, ভালোবাসা, পরমতসহিষ্ণুতা, শান্তি ও সৌহার্দ্যের সমাজ গড়ে তুলি।’
৩ ঘণ্টা আগে
জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি) থেকে পদত্যাগ করেছেন দলটির যুগ্ম আহ্বায়ক খালেদ সাইফুল্লাহ। দলের সকল পদ থেকে অব্যাহতি চেয়ে আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম বরাবর পদত্যাগপত্র জমা দিয়েছেন তিনি।
৪ ঘণ্টা আগে