ময়মনসিংহ প্রতিনিধি

দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে স্বতন্ত্র প্রার্থী হওয়া জাতীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য ও সাবেক এমপি শাহ শহীদ সারোয়ারকে বহিষ্কার করেছে বিএনপি। ময়মনসিংহ-২ (ফুলপুর-তারাকান্দা) সংসদীয় আসন থেকে স্বতন্ত্রপ্রার্থী হয়েছেন তিনি।
বহিষ্কারের পর শাহ শহীদ সারোয়ার বলেছেন, ‘নির্বাচনে অংশ না নিলে সাধারণ মানুষের সেবা করা যায় না। এর আগের নির্বাচনে বিএনপি না এসে ভুল করেছিল। এবার একই কাজ করেছে দলটি। তাই আমি সিনিয়র নাগরিক হিসেবে সিদ্ধান্ত নিয়েছি নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করার। দল যা ভালো মনে করে তাই করুক।’
শাহ শহীদ সারোয়ার বলেন, ‘আমি দলের জন্য আর কী করব। ফুলপুর বসে থেকে ঢাকার রমনা থানায় ১৪টি মামলার আসামি হয়েছি। ঢাকায় থাকলে আমাকে প্রধান আসামি করে ফুলপুর থানায় মামলা হয়। আমার এক হাজার নেতা-কর্মী মামলা হামলার ভয়ে খেতে-খামারে ঘুমায়। জীবন বাজি রেখে দুই দিন আগেও মশাল মিছিল করেছি। বিপদে আপদে দলতো পাশে থাকছে না। অনেক নেতা-কর্মী জামিন পাচ্ছে না। নিজে বাঁচার পাশাপাশি নেতা-কর্মীদের পাশে দাঁড়াতে হবে।’
শাহ শহীদ সারোয়ার আরও বলেন, ‘নির্বাচনে অংশগ্রহণ ছাড়া সাংবিধানিকভাবে সরকারের পতন ঘটানো সম্ভব না। ১৪ সালের নির্বাচনে আমরা না গিয়ে সরকারকে সুযোগ দিয়েছি। ২০১৮ সালে গুছিয়ে নির্বাচনে অংশগ্রহণ করতে পারিনি। এবারও বলা হয়েছিল, সরকার হটিয়ে নির্বাচনে যাব। তা কি কোনো দিন সম্ভব? আমাকে কে বহিষ্কার করল না আবিষ্কার করল ভাবার সময় নেই।’
শাহ শহীদ সারওয়ার ২০০১ সালে জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বিএনপির প্রার্থী হিসেবে ময়মনসিংহ-২ থেকে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হয়েছিলেন। ২০০৮ ও ২০১৮ সালের জাতীয় নির্বাচনে ধানের শীষ প্রতীকে অংশগ্রহণ করে পরাজিত হন তিনি। এবারও স্বতন্ত্র প্রার্থী হয়েছেন তিনি। গত বুধবার (২৯ নভেম্বর) বিকেলে তাঁর পক্ষে ফুলপুর সহকারী রিটার্নিং কর্মকর্তার কার্যালয় থেকে মনোনয়নপত্র সংগ্রহ করা হয়।
এর আগে এক বিজ্ঞপ্তিতে শাহ শহীদ সারোয়ারকে বহিষ্কারের সিদ্ধান্ত জানান বিএনপির জ্যেষ্ঠ যুগ্ম-মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, বিএনপি জাতীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য শাহ শহীদ সারোয়ার দলের বিরুদ্ধে অবস্থান নিয়ে গুরুতর দলীয় শৃঙ্খলা ভঙ্গ করেছেন। সুতরাং বিএনপির গঠনতন্ত্র মোতাবেক শাহ শহীদ সারোয়ারকে দলের প্রাথমিক সদস্য পদসহ সব পর্যায়ের পদ থেকে বহিষ্কার করা হয়েছে। বিষয়টি সর্বসাধারণের জ্ঞাতার্থে অবহিত করা হলো।

দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে স্বতন্ত্র প্রার্থী হওয়া জাতীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য ও সাবেক এমপি শাহ শহীদ সারোয়ারকে বহিষ্কার করেছে বিএনপি। ময়মনসিংহ-২ (ফুলপুর-তারাকান্দা) সংসদীয় আসন থেকে স্বতন্ত্রপ্রার্থী হয়েছেন তিনি।
বহিষ্কারের পর শাহ শহীদ সারোয়ার বলেছেন, ‘নির্বাচনে অংশ না নিলে সাধারণ মানুষের সেবা করা যায় না। এর আগের নির্বাচনে বিএনপি না এসে ভুল করেছিল। এবার একই কাজ করেছে দলটি। তাই আমি সিনিয়র নাগরিক হিসেবে সিদ্ধান্ত নিয়েছি নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করার। দল যা ভালো মনে করে তাই করুক।’
শাহ শহীদ সারোয়ার বলেন, ‘আমি দলের জন্য আর কী করব। ফুলপুর বসে থেকে ঢাকার রমনা থানায় ১৪টি মামলার আসামি হয়েছি। ঢাকায় থাকলে আমাকে প্রধান আসামি করে ফুলপুর থানায় মামলা হয়। আমার এক হাজার নেতা-কর্মী মামলা হামলার ভয়ে খেতে-খামারে ঘুমায়। জীবন বাজি রেখে দুই দিন আগেও মশাল মিছিল করেছি। বিপদে আপদে দলতো পাশে থাকছে না। অনেক নেতা-কর্মী জামিন পাচ্ছে না। নিজে বাঁচার পাশাপাশি নেতা-কর্মীদের পাশে দাঁড়াতে হবে।’
শাহ শহীদ সারোয়ার আরও বলেন, ‘নির্বাচনে অংশগ্রহণ ছাড়া সাংবিধানিকভাবে সরকারের পতন ঘটানো সম্ভব না। ১৪ সালের নির্বাচনে আমরা না গিয়ে সরকারকে সুযোগ দিয়েছি। ২০১৮ সালে গুছিয়ে নির্বাচনে অংশগ্রহণ করতে পারিনি। এবারও বলা হয়েছিল, সরকার হটিয়ে নির্বাচনে যাব। তা কি কোনো দিন সম্ভব? আমাকে কে বহিষ্কার করল না আবিষ্কার করল ভাবার সময় নেই।’
শাহ শহীদ সারওয়ার ২০০১ সালে জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বিএনপির প্রার্থী হিসেবে ময়মনসিংহ-২ থেকে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হয়েছিলেন। ২০০৮ ও ২০১৮ সালের জাতীয় নির্বাচনে ধানের শীষ প্রতীকে অংশগ্রহণ করে পরাজিত হন তিনি। এবারও স্বতন্ত্র প্রার্থী হয়েছেন তিনি। গত বুধবার (২৯ নভেম্বর) বিকেলে তাঁর পক্ষে ফুলপুর সহকারী রিটার্নিং কর্মকর্তার কার্যালয় থেকে মনোনয়নপত্র সংগ্রহ করা হয়।
এর আগে এক বিজ্ঞপ্তিতে শাহ শহীদ সারোয়ারকে বহিষ্কারের সিদ্ধান্ত জানান বিএনপির জ্যেষ্ঠ যুগ্ম-মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, বিএনপি জাতীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য শাহ শহীদ সারোয়ার দলের বিরুদ্ধে অবস্থান নিয়ে গুরুতর দলীয় শৃঙ্খলা ভঙ্গ করেছেন। সুতরাং বিএনপির গঠনতন্ত্র মোতাবেক শাহ শহীদ সারোয়ারকে দলের প্রাথমিক সদস্য পদসহ সব পর্যায়ের পদ থেকে বহিষ্কার করা হয়েছে। বিষয়টি সর্বসাধারণের জ্ঞাতার্থে অবহিত করা হলো।

খালেদা জিয়ার রাজনৈতিক সংগ্রাম, ব্যক্তিত্ব ও মানবিক দিক নিয়ে আবেগঘন স্মৃতিচারণ করেছেন তাঁর ঘনিষ্ঠ সহচর ও বিএনপির শীর্ষ নেতারা। গণতন্ত্রের প্রশ্নে আপসহীনতা থেকে শুরু করে ব্যক্তিগত জীবনের অভিভাবকসুলভ আচরণ—সবকিছু মিলিয়ে তাঁরা খালেদা জিয়াকে দেখেছেন এক সংগ্রামী রাষ্ট্রনায়ক ও স্নেহশীল মানুষ হিসেবে।
১ ঘণ্টা আগে
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে ৩০০ সংসদীয় আসনে রাজনৈতিক দল মনোনীত ও স্বতন্ত্র হিসেবে ২ হাজার ৫৬৯ জন প্রার্থী মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন। এর মধ্যে বিএনপির হয়ে লড়তে মনোনয়নপত্র জমা পড়েছে ৩৩১টি। জামায়াতে ইসলামীর ২৭৬ জন প্রার্থী মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন। এর বাইরে ৩০০ সংসদীয় আসনে লড়তে চাইছেন
২ ঘণ্টা আগে
ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক ও জুলাই আন্দোলনে সম্মুখসারির যোদ্ধা শরিফ ওসমান হাদির মা অসুস্থ হয়ে রাজধানীর অরোরা স্পেশালাইজড হাসপাতালে ভর্তি রয়েছেন। আজ মঙ্গলবার (৩০ ডিসেম্বর) বিকেলে তাঁকে দেখতে যান জামায়াত ইসলামীর আমির ডা. শফিকুর রহমান।
২ ঘণ্টা আগে
সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার প্রতি শেষ শ্রদ্ধা জানাতে এবং তাঁর জানাজায় অংশ নিতে বেশ কয়েকটি দেশের পররাষ্ট্রমন্ত্রী, বিশেষ দূত ও প্রতিনিধিরা ঢাকায় আসছেন। আগামীকাল বুধবার (৩১ ডিসেম্বর) জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজায় খালেদা জিয়ার জানাজা অনুষ্ঠিত হবে।
৩ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

খালেদা জিয়ার রাজনৈতিক সংগ্রাম, ব্যক্তিত্ব ও মানবিক দিক নিয়ে আবেগঘন স্মৃতিচারণ করেছেন তাঁর ঘনিষ্ঠ সহচর ও বিএনপির শীর্ষ নেতারা। গণতন্ত্রের প্রশ্নে আপসহীনতা থেকে শুরু করে ব্যক্তিগত জীবনের অভিভাবকসুলভ আচরণ—সবকিছু মিলিয়ে তাঁরা খালেদা জিয়াকে দেখেছেন এক সংগ্রামী রাষ্ট্রনায়ক ও স্নেহশীল মানুষ হিসেবে। তাঁদের ভাষ্যে উঠে এসেছে স্বৈরাচারবিরোধী আন্দোলনে নেতৃত্ব, নির্যাতনের মুখেও অবিচল থাকা এবং শেষ দিন পর্যন্ত গণতন্ত্রের জন্য লড়াই চালিয়ে যাওয়ার এক অনন্য রাজনৈতিক জীবন।
বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের দৃষ্টিতে বেগম খালেদা জিয়া গণতন্ত্রের জন্য আজীবন সংগ্রামরত এক আপসহীন নেত্রী। তিনি বলেন, ‘আপনারা সবাই জানেন যে, নেত্রী (খালেদা জিয়া) দীর্ঘদিন তাঁর রাজনৈতিক জীবনের প্রায় সমস্ত অংশই গণতন্ত্রের জন্য সংগ্রাম করেছেন এবং গণতন্ত্রের মূল্যবোধগুলোকে প্রতিষ্ঠা করার জন্য।’
মির্জা ফখরুল আরও বলেন, তিনি আজীবন কাজ করে গেছেন। তিনবার প্রধানমন্ত্রী হয়েছেন। যখন প্রধানমন্ত্রী হয়েছেন, তখন গণতন্ত্রকে প্রাতিষ্ঠানিক রূপ দেওয়ার জন্য তিনি কাজ করেছেন। জনগণের উন্নয়নের জন্য কাজ করেছেন। আর যখন বিরোধী ছিলেন, তখনো তিনি একইভাবে সেই গণতন্ত্রকেই প্রাতিষ্ঠানিক রূপ দেওয়ার চেষ্টা করেছেন।
বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য খন্দকার মোশাররফ হোসেনের দৃষ্টিতে বেগম খালেদা জিয়া ছিলেন বিএনপির রাজনীতিতে এক ঐতিহাসিক টার্নিং পয়েন্ট এবং দলকে গণমানুষের কাতারে নিয়ে যাওয়া নেতা। তিনি বলেন, ‘গৃহবধূ থেকে ম্যাডামের রাজনীতিতে আসাটা ছিল বিএনপির রাজনীতির জন্য একটা টার্নিং পয়েন্ট। দলের নেতৃত্বে এসে তিনিই বিএনপিকে একটি জনপ্রিয় দলে পরিণত করতে সক্ষম হয়েছিলেন।’
বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. আবদুল মঈন খানের দৃষ্টিতে বেগম খালেদা জিয়া ছিলেন অন্যায়ের কাছে মাথা নত না করা এক নেত্রী। তিনি স্মৃতিচারণ করে বলেন, বিএনপির চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার ওপরে জুলুম হয়েছে, নির্যাতন হয়েছে; কিন্তু তিনি কোনো দিন অন্যায়ের কাছে মাথা নত করেননি। তিনি কোনো দিন আপস করেননি। গণতন্ত্রের জন্য লড়াইয়ে বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়া নিজেকে বিজয়ী প্রমাণ করতে পেরেছেন। ২০২৪ সালের ছাত্র-জনতার আন্দোলনের আগপর্যন্ত তিনি স্বৈরাচারী আওয়ামী লীগ সরকারের বিরুদ্ধে গণতন্ত্রের জন্য যুদ্ধ করে গেছেন। তিনি সেই যুদ্ধে নিজেকে বিজয়ী বলে প্রমাণ করেছেন।
ড. আবদুল মঈন খান আরও বলেন, ‘বেগম খালেদা জিয়া রাজপথে যুদ্ধ করেছেন। ২০০৯ সালের পরে যখন স্বৈরাচার আওয়ামী লীগ সরকার আমলে নির্যাতন, অত্যাচার ও মিথ্যা মামলা তাঁর ওপরে নেমে এসেছিল...তখন অনেকে পরামর্শ দিয়েছিল—আপনি কেন এই কষ্ট সহ্য করছেন। তখন তিনি বলেছিলেন, ‘‘আমি ন্যায় ও সত্যের জন্য সংগ্রাম করছি। আমি সংগ্রাম করছি বাংলাদেশের মানুষের জন্য, আমি সংগ্রাম করছি বাংলাদেশের গণতন্ত্র পূর্ণ প্রতিষ্ঠা করার জন্য।’’’
খালেদা জিয়ার ব্যক্তিগত চিকিৎসক ও বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য অধ্যাপক এ জেড এম জাহিদ হোসেনের দৃষ্টিতে বেগম খালেদা জিয়া ছিলেন একই সঙ্গে রাষ্ট্রনায়ক ও স্নেহশীল অভিভাবক। তিনি বলেন, ‘দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়া এমন একজন মানুষ ছিলেন, আমাদের যাদের উনার সঙ্গে খুব ঘনিষ্ঠভাবে মেশার সুযোগ হয়েছে...আমরা দেখেছি, উনি একদিকে যেমন সত্যি সত্যি অভিভাবক, আরেক দিকে মাতৃস্নেহে উনি আমাদের দেখতেন। কোনো দিন বাসায় যাওয়ার পরে কোনো কিছু না খেয়ে বাসা থেকে কেউ যেতে পারত না।’
চিকিৎসাধীন অবস্থার স্মৃতিচারণ করতে গিয়ে জাহিদ হোসেন বলেন, ‘চিকিৎসকদের কী খাইয়েছেন? এগুলো সব সময় উনার যাঁরা কাজের সহকর্মী ছিলেন, সহায়তা করতেন, তাঁদের জিজ্ঞাসা করতেন। উনি বলে দিতেন, আজকে এটা দিবা। কোনো দিন (চিকিৎসক) যেতে একটু দেরি হলে জিজ্ঞাসা করতেন...এত দেরি কেন হলো? আমি তো বসে আছি। অর্থাৎ চিকিৎসকেরা কখন যাবেন...উনি যখন বাসায় থাকতেন, তখন প্রতিদিন বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকেরা তাঁর বাসায় যেতেন। উনি সবার সঙ্গে কথা বলতেন।’
বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য গয়েশ্বর চন্দ্র রায় বলেন, ‘গণতন্ত্রের লড়াই করতে করতেই বেগম খালেদা জিয়া মৃত্যুপথযাত্রী হয়েছিলেন। খালেদা জিয়া ছিলেন আমাদের আকাঙ্ক্ষা। বাংলাদেশে দলমত-নির্বিশেষে সবাই তাঁর নামে ঐক্যবদ্ধ ছিল। তিনি সুস্থ হয়ে উঠলে বাংলাদেশ গণতন্ত্র ফেরত পেত। মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় যে বাংলাদেশের স্বপ্ন আমরা দেখেছিলাম, সেই স্বপ্ন পূরণ হতো।’
খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে জাতি ছায়া থেকে বঞ্চিত হলো বলে উল্লেখ করেছেন বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী। তিনি বলেন, খালেদা জিয়া এত তাড়াতাড়ি চলে যাবেন, এই সংকট কাটিয়ে ওঠা জাতির জন্য কঠিন।

খালেদা জিয়ার রাজনৈতিক সংগ্রাম, ব্যক্তিত্ব ও মানবিক দিক নিয়ে আবেগঘন স্মৃতিচারণ করেছেন তাঁর ঘনিষ্ঠ সহচর ও বিএনপির শীর্ষ নেতারা। গণতন্ত্রের প্রশ্নে আপসহীনতা থেকে শুরু করে ব্যক্তিগত জীবনের অভিভাবকসুলভ আচরণ—সবকিছু মিলিয়ে তাঁরা খালেদা জিয়াকে দেখেছেন এক সংগ্রামী রাষ্ট্রনায়ক ও স্নেহশীল মানুষ হিসেবে। তাঁদের ভাষ্যে উঠে এসেছে স্বৈরাচারবিরোধী আন্দোলনে নেতৃত্ব, নির্যাতনের মুখেও অবিচল থাকা এবং শেষ দিন পর্যন্ত গণতন্ত্রের জন্য লড়াই চালিয়ে যাওয়ার এক অনন্য রাজনৈতিক জীবন।
বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের দৃষ্টিতে বেগম খালেদা জিয়া গণতন্ত্রের জন্য আজীবন সংগ্রামরত এক আপসহীন নেত্রী। তিনি বলেন, ‘আপনারা সবাই জানেন যে, নেত্রী (খালেদা জিয়া) দীর্ঘদিন তাঁর রাজনৈতিক জীবনের প্রায় সমস্ত অংশই গণতন্ত্রের জন্য সংগ্রাম করেছেন এবং গণতন্ত্রের মূল্যবোধগুলোকে প্রতিষ্ঠা করার জন্য।’
মির্জা ফখরুল আরও বলেন, তিনি আজীবন কাজ করে গেছেন। তিনবার প্রধানমন্ত্রী হয়েছেন। যখন প্রধানমন্ত্রী হয়েছেন, তখন গণতন্ত্রকে প্রাতিষ্ঠানিক রূপ দেওয়ার জন্য তিনি কাজ করেছেন। জনগণের উন্নয়নের জন্য কাজ করেছেন। আর যখন বিরোধী ছিলেন, তখনো তিনি একইভাবে সেই গণতন্ত্রকেই প্রাতিষ্ঠানিক রূপ দেওয়ার চেষ্টা করেছেন।
বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য খন্দকার মোশাররফ হোসেনের দৃষ্টিতে বেগম খালেদা জিয়া ছিলেন বিএনপির রাজনীতিতে এক ঐতিহাসিক টার্নিং পয়েন্ট এবং দলকে গণমানুষের কাতারে নিয়ে যাওয়া নেতা। তিনি বলেন, ‘গৃহবধূ থেকে ম্যাডামের রাজনীতিতে আসাটা ছিল বিএনপির রাজনীতির জন্য একটা টার্নিং পয়েন্ট। দলের নেতৃত্বে এসে তিনিই বিএনপিকে একটি জনপ্রিয় দলে পরিণত করতে সক্ষম হয়েছিলেন।’
বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. আবদুল মঈন খানের দৃষ্টিতে বেগম খালেদা জিয়া ছিলেন অন্যায়ের কাছে মাথা নত না করা এক নেত্রী। তিনি স্মৃতিচারণ করে বলেন, বিএনপির চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার ওপরে জুলুম হয়েছে, নির্যাতন হয়েছে; কিন্তু তিনি কোনো দিন অন্যায়ের কাছে মাথা নত করেননি। তিনি কোনো দিন আপস করেননি। গণতন্ত্রের জন্য লড়াইয়ে বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়া নিজেকে বিজয়ী প্রমাণ করতে পেরেছেন। ২০২৪ সালের ছাত্র-জনতার আন্দোলনের আগপর্যন্ত তিনি স্বৈরাচারী আওয়ামী লীগ সরকারের বিরুদ্ধে গণতন্ত্রের জন্য যুদ্ধ করে গেছেন। তিনি সেই যুদ্ধে নিজেকে বিজয়ী বলে প্রমাণ করেছেন।
ড. আবদুল মঈন খান আরও বলেন, ‘বেগম খালেদা জিয়া রাজপথে যুদ্ধ করেছেন। ২০০৯ সালের পরে যখন স্বৈরাচার আওয়ামী লীগ সরকার আমলে নির্যাতন, অত্যাচার ও মিথ্যা মামলা তাঁর ওপরে নেমে এসেছিল...তখন অনেকে পরামর্শ দিয়েছিল—আপনি কেন এই কষ্ট সহ্য করছেন। তখন তিনি বলেছিলেন, ‘‘আমি ন্যায় ও সত্যের জন্য সংগ্রাম করছি। আমি সংগ্রাম করছি বাংলাদেশের মানুষের জন্য, আমি সংগ্রাম করছি বাংলাদেশের গণতন্ত্র পূর্ণ প্রতিষ্ঠা করার জন্য।’’’
খালেদা জিয়ার ব্যক্তিগত চিকিৎসক ও বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য অধ্যাপক এ জেড এম জাহিদ হোসেনের দৃষ্টিতে বেগম খালেদা জিয়া ছিলেন একই সঙ্গে রাষ্ট্রনায়ক ও স্নেহশীল অভিভাবক। তিনি বলেন, ‘দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়া এমন একজন মানুষ ছিলেন, আমাদের যাদের উনার সঙ্গে খুব ঘনিষ্ঠভাবে মেশার সুযোগ হয়েছে...আমরা দেখেছি, উনি একদিকে যেমন সত্যি সত্যি অভিভাবক, আরেক দিকে মাতৃস্নেহে উনি আমাদের দেখতেন। কোনো দিন বাসায় যাওয়ার পরে কোনো কিছু না খেয়ে বাসা থেকে কেউ যেতে পারত না।’
চিকিৎসাধীন অবস্থার স্মৃতিচারণ করতে গিয়ে জাহিদ হোসেন বলেন, ‘চিকিৎসকদের কী খাইয়েছেন? এগুলো সব সময় উনার যাঁরা কাজের সহকর্মী ছিলেন, সহায়তা করতেন, তাঁদের জিজ্ঞাসা করতেন। উনি বলে দিতেন, আজকে এটা দিবা। কোনো দিন (চিকিৎসক) যেতে একটু দেরি হলে জিজ্ঞাসা করতেন...এত দেরি কেন হলো? আমি তো বসে আছি। অর্থাৎ চিকিৎসকেরা কখন যাবেন...উনি যখন বাসায় থাকতেন, তখন প্রতিদিন বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকেরা তাঁর বাসায় যেতেন। উনি সবার সঙ্গে কথা বলতেন।’
বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য গয়েশ্বর চন্দ্র রায় বলেন, ‘গণতন্ত্রের লড়াই করতে করতেই বেগম খালেদা জিয়া মৃত্যুপথযাত্রী হয়েছিলেন। খালেদা জিয়া ছিলেন আমাদের আকাঙ্ক্ষা। বাংলাদেশে দলমত-নির্বিশেষে সবাই তাঁর নামে ঐক্যবদ্ধ ছিল। তিনি সুস্থ হয়ে উঠলে বাংলাদেশ গণতন্ত্র ফেরত পেত। মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় যে বাংলাদেশের স্বপ্ন আমরা দেখেছিলাম, সেই স্বপ্ন পূরণ হতো।’
খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে জাতি ছায়া থেকে বঞ্চিত হলো বলে উল্লেখ করেছেন বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী। তিনি বলেন, খালেদা জিয়া এত তাড়াতাড়ি চলে যাবেন, এই সংকট কাটিয়ে ওঠা জাতির জন্য কঠিন।

দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে স্বতন্ত্র প্রার্থী হওয়া জাতীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য ও সাবেক এমপি শাহ শহীদ সারোয়ারকে বহিষ্কার করেছে বিএনপি। ময়মনসিংহ-২ (ফুলপুর-তারাকান্দা) সংসদীয় আসন থেকে স্বতন্ত্রপ্রার্থী হয়েছেন তিনি
০১ ডিসেম্বর ২০২৩
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে ৩০০ সংসদীয় আসনে রাজনৈতিক দল মনোনীত ও স্বতন্ত্র হিসেবে ২ হাজার ৫৬৯ জন প্রার্থী মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন। এর মধ্যে বিএনপির হয়ে লড়তে মনোনয়নপত্র জমা পড়েছে ৩৩১টি। জামায়াতে ইসলামীর ২৭৬ জন প্রার্থী মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন। এর বাইরে ৩০০ সংসদীয় আসনে লড়তে চাইছেন
২ ঘণ্টা আগে
ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক ও জুলাই আন্দোলনে সম্মুখসারির যোদ্ধা শরিফ ওসমান হাদির মা অসুস্থ হয়ে রাজধানীর অরোরা স্পেশালাইজড হাসপাতালে ভর্তি রয়েছেন। আজ মঙ্গলবার (৩০ ডিসেম্বর) বিকেলে তাঁকে দেখতে যান জামায়াত ইসলামীর আমির ডা. শফিকুর রহমান।
২ ঘণ্টা আগে
সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার প্রতি শেষ শ্রদ্ধা জানাতে এবং তাঁর জানাজায় অংশ নিতে বেশ কয়েকটি দেশের পররাষ্ট্রমন্ত্রী, বিশেষ দূত ও প্রতিনিধিরা ঢাকায় আসছেন। আগামীকাল বুধবার (৩১ ডিসেম্বর) জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজায় খালেদা জিয়ার জানাজা অনুষ্ঠিত হবে।
৩ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে ৩০০ সংসদীয় আসনে রাজনৈতিক দল মনোনীত ও স্বতন্ত্র হিসেবে ২ হাজার ৫৬৯ জন প্রার্থী মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন। এর মধ্যে বিএনপির হয়ে লড়তে মনোনয়নপত্র জমা পড়েছে ৩৩১টি। জামায়াতে ইসলামীর ২৭৬ জন প্রার্থী মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন। এর বাইরে ৩০০ সংসদীয় আসনে লড়তে চাইছেন ৪৭৮ জন স্বতন্ত্র প্রার্থী।
নির্বাচন কমিশনের (ইসি) জনসংযোগ পরিচালক মো. রুহুল আমিন মল্লিক আজ মঙ্গলবার রাতে এসব তথ্য জানিয়েছেন।
নিবন্ধন স্থগিত থাকা আওয়ামী লীগ ছাড়া বর্তমানে ইসির নিবন্ধনে আরও ৫৯টি দল রয়েছে। এ দলগুলোর মধ্যে ৫১টির মনোনীত প্রার্থী মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন বলে জানিয়েছে ইসি।
এর মধ্যে লিবারেল ডেমোক্রেটিক পার্টি (এলডিপি) ২৪টি, গণফোরাম ২৩টি, বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টি (সিপিবি) ৬৫টি, বাংলাদেশ খেলাফত মজলিস ৯৪, ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ ২৬৮, জাতীয় পার্টি ২২৪, জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি) ৪৪, গণঅধিকার পরিষদ ১০৪, আমার বাংলাদেশ পার্টি (এবি পার্টি) ৫৩, জাতীয় পার্টি (জেপি) ১৩ ও খেলাফত মজলিস ৬৮টি মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছে।
একটি করে মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছে গণতন্ত্রী পার্টি, বাংলাদেশ ন্যাশনাল আওয়ামী পার্টি (বাংলাদেশ ন্যাপ) ও বাংলাদেশ সমঅধিকার পার্টি।
ইসি জানিয়েছে, এবারের নির্বাচনে আটটি দল থেকে কোনো মনোনয়নপত্র জমা পড়েনি। দলগুলো হলো—বাংলাদেশ তরিকত ফেডারেশন, বিকল্পধারা বাংলাদেশ, বাংলাদেশের ওয়ার্কার্স পার্টি, বাংলাদেশ ন্যাশনাল আওয়ামী পার্টি, কৃষক শ্রমিক জনতা লীগ, বাংলাদেশের সাম্যবাদী দল (এমএল), বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী আন্দোলন (বিএনএম) ও তৃণমূল বিএনপি।

ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে ৩০০ সংসদীয় আসনে রাজনৈতিক দল মনোনীত ও স্বতন্ত্র হিসেবে ২ হাজার ৫৬৯ জন প্রার্থী মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন। এর মধ্যে বিএনপির হয়ে লড়তে মনোনয়নপত্র জমা পড়েছে ৩৩১টি। জামায়াতে ইসলামীর ২৭৬ জন প্রার্থী মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন। এর বাইরে ৩০০ সংসদীয় আসনে লড়তে চাইছেন ৪৭৮ জন স্বতন্ত্র প্রার্থী।
নির্বাচন কমিশনের (ইসি) জনসংযোগ পরিচালক মো. রুহুল আমিন মল্লিক আজ মঙ্গলবার রাতে এসব তথ্য জানিয়েছেন।
নিবন্ধন স্থগিত থাকা আওয়ামী লীগ ছাড়া বর্তমানে ইসির নিবন্ধনে আরও ৫৯টি দল রয়েছে। এ দলগুলোর মধ্যে ৫১টির মনোনীত প্রার্থী মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন বলে জানিয়েছে ইসি।
এর মধ্যে লিবারেল ডেমোক্রেটিক পার্টি (এলডিপি) ২৪টি, গণফোরাম ২৩টি, বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টি (সিপিবি) ৬৫টি, বাংলাদেশ খেলাফত মজলিস ৯৪, ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ ২৬৮, জাতীয় পার্টি ২২৪, জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি) ৪৪, গণঅধিকার পরিষদ ১০৪, আমার বাংলাদেশ পার্টি (এবি পার্টি) ৫৩, জাতীয় পার্টি (জেপি) ১৩ ও খেলাফত মজলিস ৬৮টি মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছে।
একটি করে মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছে গণতন্ত্রী পার্টি, বাংলাদেশ ন্যাশনাল আওয়ামী পার্টি (বাংলাদেশ ন্যাপ) ও বাংলাদেশ সমঅধিকার পার্টি।
ইসি জানিয়েছে, এবারের নির্বাচনে আটটি দল থেকে কোনো মনোনয়নপত্র জমা পড়েনি। দলগুলো হলো—বাংলাদেশ তরিকত ফেডারেশন, বিকল্পধারা বাংলাদেশ, বাংলাদেশের ওয়ার্কার্স পার্টি, বাংলাদেশ ন্যাশনাল আওয়ামী পার্টি, কৃষক শ্রমিক জনতা লীগ, বাংলাদেশের সাম্যবাদী দল (এমএল), বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী আন্দোলন (বিএনএম) ও তৃণমূল বিএনপি।

দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে স্বতন্ত্র প্রার্থী হওয়া জাতীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য ও সাবেক এমপি শাহ শহীদ সারোয়ারকে বহিষ্কার করেছে বিএনপি। ময়মনসিংহ-২ (ফুলপুর-তারাকান্দা) সংসদীয় আসন থেকে স্বতন্ত্রপ্রার্থী হয়েছেন তিনি
০১ ডিসেম্বর ২০২৩
খালেদা জিয়ার রাজনৈতিক সংগ্রাম, ব্যক্তিত্ব ও মানবিক দিক নিয়ে আবেগঘন স্মৃতিচারণ করেছেন তাঁর ঘনিষ্ঠ সহচর ও বিএনপির শীর্ষ নেতারা। গণতন্ত্রের প্রশ্নে আপসহীনতা থেকে শুরু করে ব্যক্তিগত জীবনের অভিভাবকসুলভ আচরণ—সবকিছু মিলিয়ে তাঁরা খালেদা জিয়াকে দেখেছেন এক সংগ্রামী রাষ্ট্রনায়ক ও স্নেহশীল মানুষ হিসেবে।
১ ঘণ্টা আগে
ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক ও জুলাই আন্দোলনে সম্মুখসারির যোদ্ধা শরিফ ওসমান হাদির মা অসুস্থ হয়ে রাজধানীর অরোরা স্পেশালাইজড হাসপাতালে ভর্তি রয়েছেন। আজ মঙ্গলবার (৩০ ডিসেম্বর) বিকেলে তাঁকে দেখতে যান জামায়াত ইসলামীর আমির ডা. শফিকুর রহমান।
২ ঘণ্টা আগে
সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার প্রতি শেষ শ্রদ্ধা জানাতে এবং তাঁর জানাজায় অংশ নিতে বেশ কয়েকটি দেশের পররাষ্ট্রমন্ত্রী, বিশেষ দূত ও প্রতিনিধিরা ঢাকায় আসছেন। আগামীকাল বুধবার (৩১ ডিসেম্বর) জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজায় খালেদা জিয়ার জানাজা অনুষ্ঠিত হবে।
৩ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক ও জুলাই আন্দোলনে সম্মুখসারির যোদ্ধা শরিফ ওসমান হাদির মা অসুস্থ হয়ে রাজধানীর অরোরা স্পেশালাইজড হাসপাতালে ভর্তি রয়েছেন। আজ মঙ্গলবার (৩০ ডিসেম্বর) বিকেলে তাঁকে দেখতে যান জামায়াত ইসলামীর আমির ডা. শফিকুর রহমান।
জামায়াতের প্রচার বিভাগ থেকে পাঠানো এক বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, জামায়াত আমির হাসপাতালের কর্তব্যরত চিকিৎসকের কাছ থেকে শহীদ শরিফ ওসমান বিন হাদির মায়ের চিকিৎসার সার্বিক অবস্থা সম্পর্কে খোঁজখবর নেন এবং সর্বোচ্চ ও যথাযথ চিকিৎসা নিশ্চিত করার জন্য চিকিৎসকদের অনুরোধ জানান। এ ছাড়াও তিনি মহান আল্লাহর কাছে শহীদ শরিফ ওসমান বিন হাদির মায়ের দ্রুত সুস্থতা কামনা করে দোয়া করেন।
জামায়াত আমিরের সঙ্গে সেখানে উপস্থিত ছিলেন দলের কেন্দ্রীয় কর্মপরিষদ সদস্য ও ঢাকা মহানগরী দক্ষিণের নায়েবে আমির অ্যাড. ড. হেলাল উদ্দিন এবং ঢাকা মহানগরী দক্ষিণের এনডিএফের নেতৃবৃন্দ।
উল্লেখ্য, শরিফ ওসমান হাদি ছিলেন ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক। ঢাকা-৮ আসনে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে তিনি প্রচার চালাচ্ছিলেন। ১২ ডিসেম্বর জুমার নামাজের কিছু পর রাজধানীর পুরানা পল্টনের কালভার্ট রোডে মোটরসাইকেল থেকে ব্যাটারিচালিত রিকশায় থাকা ওসমান হাদিকে গুলি করে দুর্বৃত্তরা। তাঁকে মাথায় গুলি করার পর আততায়ীরা মোটরসাইকেল নিয়ে পালিয়ে যায়। পরে হাদিকে উন্নত চিকিৎসার জন্য সিঙ্গাপুরে নেওয়া হয়। সেখানে ১৮ ডিসেম্বর মারা যান তিনি।

ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক ও জুলাই আন্দোলনে সম্মুখসারির যোদ্ধা শরিফ ওসমান হাদির মা অসুস্থ হয়ে রাজধানীর অরোরা স্পেশালাইজড হাসপাতালে ভর্তি রয়েছেন। আজ মঙ্গলবার (৩০ ডিসেম্বর) বিকেলে তাঁকে দেখতে যান জামায়াত ইসলামীর আমির ডা. শফিকুর রহমান।
জামায়াতের প্রচার বিভাগ থেকে পাঠানো এক বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, জামায়াত আমির হাসপাতালের কর্তব্যরত চিকিৎসকের কাছ থেকে শহীদ শরিফ ওসমান বিন হাদির মায়ের চিকিৎসার সার্বিক অবস্থা সম্পর্কে খোঁজখবর নেন এবং সর্বোচ্চ ও যথাযথ চিকিৎসা নিশ্চিত করার জন্য চিকিৎসকদের অনুরোধ জানান। এ ছাড়াও তিনি মহান আল্লাহর কাছে শহীদ শরিফ ওসমান বিন হাদির মায়ের দ্রুত সুস্থতা কামনা করে দোয়া করেন।
জামায়াত আমিরের সঙ্গে সেখানে উপস্থিত ছিলেন দলের কেন্দ্রীয় কর্মপরিষদ সদস্য ও ঢাকা মহানগরী দক্ষিণের নায়েবে আমির অ্যাড. ড. হেলাল উদ্দিন এবং ঢাকা মহানগরী দক্ষিণের এনডিএফের নেতৃবৃন্দ।
উল্লেখ্য, শরিফ ওসমান হাদি ছিলেন ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক। ঢাকা-৮ আসনে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে তিনি প্রচার চালাচ্ছিলেন। ১২ ডিসেম্বর জুমার নামাজের কিছু পর রাজধানীর পুরানা পল্টনের কালভার্ট রোডে মোটরসাইকেল থেকে ব্যাটারিচালিত রিকশায় থাকা ওসমান হাদিকে গুলি করে দুর্বৃত্তরা। তাঁকে মাথায় গুলি করার পর আততায়ীরা মোটরসাইকেল নিয়ে পালিয়ে যায়। পরে হাদিকে উন্নত চিকিৎসার জন্য সিঙ্গাপুরে নেওয়া হয়। সেখানে ১৮ ডিসেম্বর মারা যান তিনি।

দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে স্বতন্ত্র প্রার্থী হওয়া জাতীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য ও সাবেক এমপি শাহ শহীদ সারোয়ারকে বহিষ্কার করেছে বিএনপি। ময়মনসিংহ-২ (ফুলপুর-তারাকান্দা) সংসদীয় আসন থেকে স্বতন্ত্রপ্রার্থী হয়েছেন তিনি
০১ ডিসেম্বর ২০২৩
খালেদা জিয়ার রাজনৈতিক সংগ্রাম, ব্যক্তিত্ব ও মানবিক দিক নিয়ে আবেগঘন স্মৃতিচারণ করেছেন তাঁর ঘনিষ্ঠ সহচর ও বিএনপির শীর্ষ নেতারা। গণতন্ত্রের প্রশ্নে আপসহীনতা থেকে শুরু করে ব্যক্তিগত জীবনের অভিভাবকসুলভ আচরণ—সবকিছু মিলিয়ে তাঁরা খালেদা জিয়াকে দেখেছেন এক সংগ্রামী রাষ্ট্রনায়ক ও স্নেহশীল মানুষ হিসেবে।
১ ঘণ্টা আগে
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে ৩০০ সংসদীয় আসনে রাজনৈতিক দল মনোনীত ও স্বতন্ত্র হিসেবে ২ হাজার ৫৬৯ জন প্রার্থী মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন। এর মধ্যে বিএনপির হয়ে লড়তে মনোনয়নপত্র জমা পড়েছে ৩৩১টি। জামায়াতে ইসলামীর ২৭৬ জন প্রার্থী মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন। এর বাইরে ৩০০ সংসদীয় আসনে লড়তে চাইছেন
২ ঘণ্টা আগে
সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার প্রতি শেষ শ্রদ্ধা জানাতে এবং তাঁর জানাজায় অংশ নিতে বেশ কয়েকটি দেশের পররাষ্ট্রমন্ত্রী, বিশেষ দূত ও প্রতিনিধিরা ঢাকায় আসছেন। আগামীকাল বুধবার (৩১ ডিসেম্বর) জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজায় খালেদা জিয়ার জানাজা অনুষ্ঠিত হবে।
৩ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার প্রতি শেষ শ্রদ্ধা জানাতে এবং তাঁর জানাজায় অংশ নিতে বেশ কয়েকটি দেশের পররাষ্ট্রমন্ত্রী, বিশেষ দূত ও প্রতিনিধিরা ঢাকায় আসছেন। আগামীকাল বুধবার (৩১ ডিসেম্বর) জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজায় খালেদা জিয়ার জানাজা অনুষ্ঠিত হবে।
পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় সূত্রে জানা গেছে, জানাজায় দক্ষিণ ও দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার একাধিক দেশের প্রতিনিধিরা উপস্থিত থাকবেন। বিষয়টিকে বাংলাদেশ ও সংশ্লিষ্ট দেশগুলোর সঙ্গে কূটনৈতিক সৌজন্য ও রাজনৈতিক শ্রদ্ধা প্রদর্শনের অংশ হিসেবে দেখছেন সংশ্লিষ্টরা।
পাকিস্তানের উপপ্রধানমন্ত্রী ও পররাষ্ট্রমন্ত্রী ইসহাক দার, দেশটির পার্লামেন্টের স্পিকার সরদার আইয়াজ সাদিক, ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর, ভুটানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী ডি এন ধুংগিয়েল, মালদ্বীপের প্রেসিডেন্টের বিশেষ দূত ও দেশটির উচ্চশিক্ষামন্ত্রী আলী হায়দার আহমেদ, নেপালের পররাষ্ট্রমন্ত্রী বালা নন্দা শর্মা ও শ্রীলঙ্কার পররাষ্ট্রমন্ত্রী ভিজিতা হেরাথের ঢাকায় আসার বিষয়ে নিশ্চিত হওয়া গেছে। এ ছাড়া আরও কয়েকটি দেশের প্রতিনিধির খালেদা জিয়ার প্রতি শেষ শ্রদ্ধা জানাতে এবং জানাজায় অংশ নিতে আসার কথা রয়েছে।
আজ মঙ্গলবার বিকেলে ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের একটি সূত্র বাংলাদেশি সংবাদমাধ্যমকে পররাষ্ট্রমন্ত্রী এস জয়শঙ্করের অংশগ্রহণের তথ্যটি নিশ্চিত করেছে।
এর আগে খালেদা জিয়ার জানাজায় পাকিস্তানের উপপ্রধানমন্ত্রী ও পররাষ্ট্রমন্ত্রী ইসহাক দার যোগ দেবেন বলে নিশ্চিত করেছে ঢাকায় অবস্থিত পাকিস্তান হাইকমিশন। হাইকমিশনের একটি সূত্র জানায়, ইসহাক দার আগামীকাল ঢাকায় এসে সরাসরি জানাজায় অংশ নেবেন।
কূটনৈতিক সূত্রগুলো বলছে, একাধিক দেশের উচ্চপর্যায়ের প্রতিনিধিদের উপস্থিতি খালেদা জিয়ার রাজনৈতিক অবস্থান এবং দীর্ঘদিনের রাষ্ট্রীয় ভূমিকার আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি হিসেবে বিবেচিত হচ্ছে। তিনি তিনবার বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী ছিলেন এবং বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের সহধর্মিণী হিসেবে দেশের রাজনৈতিক ইতিহাসে একটি গুরুত্বপূর্ণ অধ্যায়ের প্রতিনিধিত্ব করেন।
এদিকে, জানাজা ঘিরে ঢাকায় কঠোর নিরাপত্তাব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী জানিয়েছে, দেশি-বিদেশি অতিথিদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে প্রয়োজনীয় সব প্রস্তুতি নেওয়া হয়েছে। বিএনপি ও এর অঙ্গসংগঠনগুলোও জানাজা এবং সংশ্লিষ্ট আনুষ্ঠানিকতায় ব্যাপক জনসমাগমের প্রস্তুতি সম্পন্ন করেছে।
খালেদা জিয়ার জানাজাকে কেন্দ্র করে রাজনৈতিক মতভেদ ছাপিয়ে দেশজুড়ে শোক ও শ্রদ্ধার আবহ তৈরি হয়েছে বলে মনে করছেন বিশ্লেষকেরা।

সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার প্রতি শেষ শ্রদ্ধা জানাতে এবং তাঁর জানাজায় অংশ নিতে বেশ কয়েকটি দেশের পররাষ্ট্রমন্ত্রী, বিশেষ দূত ও প্রতিনিধিরা ঢাকায় আসছেন। আগামীকাল বুধবার (৩১ ডিসেম্বর) জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজায় খালেদা জিয়ার জানাজা অনুষ্ঠিত হবে।
পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় সূত্রে জানা গেছে, জানাজায় দক্ষিণ ও দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার একাধিক দেশের প্রতিনিধিরা উপস্থিত থাকবেন। বিষয়টিকে বাংলাদেশ ও সংশ্লিষ্ট দেশগুলোর সঙ্গে কূটনৈতিক সৌজন্য ও রাজনৈতিক শ্রদ্ধা প্রদর্শনের অংশ হিসেবে দেখছেন সংশ্লিষ্টরা।
পাকিস্তানের উপপ্রধানমন্ত্রী ও পররাষ্ট্রমন্ত্রী ইসহাক দার, দেশটির পার্লামেন্টের স্পিকার সরদার আইয়াজ সাদিক, ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর, ভুটানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী ডি এন ধুংগিয়েল, মালদ্বীপের প্রেসিডেন্টের বিশেষ দূত ও দেশটির উচ্চশিক্ষামন্ত্রী আলী হায়দার আহমেদ, নেপালের পররাষ্ট্রমন্ত্রী বালা নন্দা শর্মা ও শ্রীলঙ্কার পররাষ্ট্রমন্ত্রী ভিজিতা হেরাথের ঢাকায় আসার বিষয়ে নিশ্চিত হওয়া গেছে। এ ছাড়া আরও কয়েকটি দেশের প্রতিনিধির খালেদা জিয়ার প্রতি শেষ শ্রদ্ধা জানাতে এবং জানাজায় অংশ নিতে আসার কথা রয়েছে।
আজ মঙ্গলবার বিকেলে ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের একটি সূত্র বাংলাদেশি সংবাদমাধ্যমকে পররাষ্ট্রমন্ত্রী এস জয়শঙ্করের অংশগ্রহণের তথ্যটি নিশ্চিত করেছে।
এর আগে খালেদা জিয়ার জানাজায় পাকিস্তানের উপপ্রধানমন্ত্রী ও পররাষ্ট্রমন্ত্রী ইসহাক দার যোগ দেবেন বলে নিশ্চিত করেছে ঢাকায় অবস্থিত পাকিস্তান হাইকমিশন। হাইকমিশনের একটি সূত্র জানায়, ইসহাক দার আগামীকাল ঢাকায় এসে সরাসরি জানাজায় অংশ নেবেন।
কূটনৈতিক সূত্রগুলো বলছে, একাধিক দেশের উচ্চপর্যায়ের প্রতিনিধিদের উপস্থিতি খালেদা জিয়ার রাজনৈতিক অবস্থান এবং দীর্ঘদিনের রাষ্ট্রীয় ভূমিকার আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি হিসেবে বিবেচিত হচ্ছে। তিনি তিনবার বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী ছিলেন এবং বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের সহধর্মিণী হিসেবে দেশের রাজনৈতিক ইতিহাসে একটি গুরুত্বপূর্ণ অধ্যায়ের প্রতিনিধিত্ব করেন।
এদিকে, জানাজা ঘিরে ঢাকায় কঠোর নিরাপত্তাব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী জানিয়েছে, দেশি-বিদেশি অতিথিদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে প্রয়োজনীয় সব প্রস্তুতি নেওয়া হয়েছে। বিএনপি ও এর অঙ্গসংগঠনগুলোও জানাজা এবং সংশ্লিষ্ট আনুষ্ঠানিকতায় ব্যাপক জনসমাগমের প্রস্তুতি সম্পন্ন করেছে।
খালেদা জিয়ার জানাজাকে কেন্দ্র করে রাজনৈতিক মতভেদ ছাপিয়ে দেশজুড়ে শোক ও শ্রদ্ধার আবহ তৈরি হয়েছে বলে মনে করছেন বিশ্লেষকেরা।

দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে স্বতন্ত্র প্রার্থী হওয়া জাতীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য ও সাবেক এমপি শাহ শহীদ সারোয়ারকে বহিষ্কার করেছে বিএনপি। ময়মনসিংহ-২ (ফুলপুর-তারাকান্দা) সংসদীয় আসন থেকে স্বতন্ত্রপ্রার্থী হয়েছেন তিনি
০১ ডিসেম্বর ২০২৩
খালেদা জিয়ার রাজনৈতিক সংগ্রাম, ব্যক্তিত্ব ও মানবিক দিক নিয়ে আবেগঘন স্মৃতিচারণ করেছেন তাঁর ঘনিষ্ঠ সহচর ও বিএনপির শীর্ষ নেতারা। গণতন্ত্রের প্রশ্নে আপসহীনতা থেকে শুরু করে ব্যক্তিগত জীবনের অভিভাবকসুলভ আচরণ—সবকিছু মিলিয়ে তাঁরা খালেদা জিয়াকে দেখেছেন এক সংগ্রামী রাষ্ট্রনায়ক ও স্নেহশীল মানুষ হিসেবে।
১ ঘণ্টা আগে
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে ৩০০ সংসদীয় আসনে রাজনৈতিক দল মনোনীত ও স্বতন্ত্র হিসেবে ২ হাজার ৫৬৯ জন প্রার্থী মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন। এর মধ্যে বিএনপির হয়ে লড়তে মনোনয়নপত্র জমা পড়েছে ৩৩১টি। জামায়াতে ইসলামীর ২৭৬ জন প্রার্থী মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন। এর বাইরে ৩০০ সংসদীয় আসনে লড়তে চাইছেন
২ ঘণ্টা আগে
ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক ও জুলাই আন্দোলনে সম্মুখসারির যোদ্ধা শরিফ ওসমান হাদির মা অসুস্থ হয়ে রাজধানীর অরোরা স্পেশালাইজড হাসপাতালে ভর্তি রয়েছেন। আজ মঙ্গলবার (৩০ ডিসেম্বর) বিকেলে তাঁকে দেখতে যান জামায়াত ইসলামীর আমির ডা. শফিকুর রহমান।
২ ঘণ্টা আগে