নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদ বলেছেন, সুষ্ঠু জাতীয় নির্বাচনের জন্য জনগণ এত বেশি উদ্গ্রীব ও উম্মুখ হয়ে আছে যে, এবার জাতীয় নির্বাচনে মুখ্য ভূমিকা পালন করবে জনগণ। নির্বাচনে অনিয়মের চেষ্টা করা হলে তা রুখতে পাহারাদার হিসেবে কাজ করবে তারা।
আজ সোমবার ‘আগামী নির্বাচন গুণমানসম্পন্ন ও সবার জন্য গ্রহণযোগ্য করার চ্যালেঞ্জ ও সম্ভাবনা’ শীর্ষক এক আলোচনা সভায় অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন। নাগরিক যুব ঐক্যের আয়োজনে রাজধানীর জাতীয় প্রেসক্লাবের তফাজ্জল হোসেন মানিক মিয়া হলে এই আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়। অনুষ্ঠান সকাল ১০টায় শুরু হয়ে শেষ হয় বেলা ১টায়।
বিএনপি নেতা সালাহউদ্দিন আহমদ বলেন, গুণগত মানসম্মত নির্বাচন পেতে হলে এর সাবজেক্ট বা অবজেক্ট হবে জনগণ, ভোটার, নির্বাচন কমিশন, পলিটিক্যাল পার্টিস ও আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী। বর্তমান পুলিশের যে অবস্থা, সবাই সন্দেহ করে তাদের দিয়ে সুষ্ঠুভাবে নির্বাচন করা সম্ভব হবে কি না। কারণ, পুলিশ বাহিনীর সেই মডেলটা আগের জায়গায় ফিরে আসেনি। কিন্তু পুলিশের সহায়তার জন্য এক লক্ষাধিক সেনাবাহিনী কাজ করবে, তা ইতিমধ্যে সরকার প্রকাশ করেছে, তাদের প্রশিক্ষণ চলছে। এর বাইরে সহযোগী বাহিনী হিসেবে আনসার-ভিডিপিসহ অন্যান্য বাহিনীকে সরকার থেকে প্রশিক্ষণ দিচ্ছে। এবার নির্বাচনে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী হবে গৌণ, মুখ্য ভূমিকা পালন করবে জনগণ। সুষ্ঠু জাতীয় নির্বাচনের জন্য জনগণ এবার এত বেশি উদ্গ্রীব ও উম্মুখ হয়ে আছে যে, তারাই মূল ভূমিকা পালন করবে। এখানে (নির্বাচনে) কেউ অনিয়ম করার চেষ্টা করলে জনগণ বাধা বা পাহারা দেবে।
গণভোট ও জাতীয় নির্বাচন একই সময়ে হওয়া নিয়ে বিএনপির এ নেতা বলেন, ‘জুলাই সনদ বাস্তবায়নে গণভোট ও গণতান্ত্রিক বিজয়ে জাতীয় নির্বাচন একই সময়ে হওয়ার বিষয়ে প্রায় সব রাজনৈতিক দল ঐকমত্যে এসেছে। জনগণের কাছে যদি সম্মতি নেওয়া যায় যে আমরা রাজনৈতিক দলগুলো জুলাই জাতীয় সনদে স্বাক্ষর করেছি, অঙ্গীকারবদ্ধ হয়েছি—জনগণ তার পক্ষে আছে কি না, তখনই হবে জনগণের পক্ষ থেকে এই জুলাই জাতীয় সনদ বাস্তবায়নের জন্য একটা চূড়ান্ত অভিমত। এ ছাড়া যদি একই ব্যালট বাক্সে, একই পোলিং ও প্রিসাইডিং অফিসারে, একই সময় জাতীয় নির্বাচন ও গণভোটের আয়োজন করা যেতে পারে, তাহলে নির্বাচন বিলম্বিত হওয়ার যেকোনো প্রয়াসকে আমরা অ্যাভয়েড (এড়ানো) করতে পারব।’
গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের চ্যালেঞ্জ নিয়ে সালাহউদ্দিন আহমদ বলেন, ‘কেউ কেউ আগের জায়গায় ফিরে জাতীয় নির্বাচনের আগে গণভোটের আয়োজনের কথা বলছে। আবার যারা পিআর পিআর করে জনগণকে বা দেশকে অস্থিতিশীলের দিকে নিয়ে যায়, এটাই গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের চ্যালেঞ্জ। বিভিন্ন ইস্যু সৃষ্টি, রাস্তায় আন্দোলনে বিভ্রান্ত সৃষ্টি ও বিভিন্ন কায়দা-কানুনের মধ্য দিয়ে যারা নির্বাচন বিলম্বিত করতে চায়, এটাই চ্যালেঞ্জ। এগুলো আমাদের পরিহার করা দরকার, তাতে সুষ্ঠু, নিরপেক্ষ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের মাধ্যমে রাজনৈতিক স্থিতিশীল সরকার পেতে পারি।’
ফ্যাসিবাদী গোষ্ঠী সুষ্ঠু নির্বাচন যাতে না হয়, সে জন্য ষড়যন্ত্র করছে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপি নেতা সালাহউদ্দিন আহমদ। তিনি বলেন, ‘বাংলাদেশে ফ্যাসিবাদী গোষ্ঠী সুষ্ঠু নির্বাচন যাতে না হয়, সে জন্য ষড়যন্ত্র তো করবেই। আমরা যদি ফ্যাসিবাদবিরোধী শক্তির বিপক্ষে ঐক্য থাকি বা সমুন্নত রাখি এবং গণতন্ত্রের শক্তিকে সম্মান করি, ভবিষ্যতে ফ্যাসিবাদ উৎপাট বা উৎপত্তি হবে না। গ্রহণযোগ্য নির্বাচনে চ্যালেঞ্জ এলে সমস্ত জাতি একসঙ্গে মোকাবিলা করবে।’ এ সময় ফ্যাসিস্ট গোষ্ঠীর রাজনৈতিক দলের বিচারিক ব্যবস্থা ত্বরান্বিত করতে উদ্যোগ নেওয়ার জন্য সব রাজনৈতিক দলের প্রতি অনুরোধ জানান তিনি।
নির্বাহী বিভাগের আদেশে রাজনৈতিক দল নিষিদ্ধ করা নিয়ে সমালোচনা করেন বিএনপির এ নেতা। সালাহউদ্দিন আহমদ বলেন, ‘নির্বাহী বিভাগের আদেশে রাজনৈতিক দল নিষিদ্ধ করার প্রথা ভবিষ্যতের জন্য হবে ভয়ংকর। জামায়াতে ইসলামীকে একইভাবে নিষিদ্ধ করেছিল। বিএনপি সর্বপ্রথম তার প্রতিবাদ করেছে। এখন যারা নির্বাহী আদেশের মাধ্যমে রাজনৈতিক দল নিষিদ্ধ করার কথা বলছেন, আমরা এখনো বলছি, এই চর্চা আমরা কখনোই মেনে নেব না।’
সালাহউদ্দিন আহমদ বলেন, ‘কোনো রাজনৈতিক দল মানবতাবিরোধী অপরাধ, যুদ্ধাপরাধ অথবা গণহত্যার মতো অপরাধে জড়িত থাকলে সংশোধিত আইনে অভিযোগ গ্রহণ করে বিচার করা যায়, সেটা আদালত নির্ধারণ করবেন। জনগণ তো ৫ আগস্টে জানিয়েই দিয়েছে—এ দেশে ফ্যাসিবাদের স্থান নেই। সেদিন ফ্যাসিবাদের অপসারণ হয়েছে ও মৃত্যু হয়েছে।’
বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির সাধারণ সম্পাদক সাইফুল হক বলেন, একই দিনে জাতীয় নির্বাচন ও গণভোট করে জুলাই সনদ বাস্তবায়ন করার জন্য ২৮ থেকে ২৯টি রাজনৈতিক দল ঐকমত্যে এসেছে। কোনো দল যদি এখন জেদ করে আপত্তি করে, রাজপথ দখল করে, তাদের নিয়ে ভাবতে হবে। ফেব্রুয়ারির নির্বাচন যদি ভেস্তে যায় বা পিছিয়ে যায়, পরে আদৌ জাতীয় নির্বাচন করতে পারবে কি না, তা গভীর সংশয় রয়েছে। আগামী ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন করতে পারলে গণ-অভ্যুত্থান খানিকটা সফলতায় প্রবেশ করতে পারবে।
জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) সিনিয়র যুগ্ম আহ্বায়ক আরিফুল ইসলাম আদীব বলেন, ‘গত চারটি নির্বাচনে জনগণের রায় প্রতিফলিত হয়নি। নীলনকশার মাধ্যমে সরকার গঠন হতো। একই পদ্ধতির আবহ দেখছি যে—কে নির্বাচিত হবে, কে এমপি বা মন্ত্রী হবে—এমন। কারণ, এখনো ডিজিএফ বা গোয়েন্দা সংস্থা আশপাশে ঘোরাফেরা করছে, আগে যে মুখগুলো দেখেছি, সেগুলো এখনো দেখছি। তাহলে কীভাবে সুষ্ঠু নির্বাচন হবে? সেই আগের ফ্যাসিবাদ রয়ে গেছে।’
নাগরিক যুব ঐক্যের সমন্বয়কারী ফারুক হোসেন খানের সঞ্চালনায় আরও বক্তব্য দেন নাগরিক ঐক্যের সাধারণ সম্পাদক শহীদুল্লাহ্ কায়ছার, রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলনের সভাপতি হাসনাত কাইয়ুম, নাগরিক ঐক্যের সদস্য দেলোয়ার হোসেন রাজা, জেএসডির সিনিয়র সহসভাপতি তানিয়া রব, ভাসানী জনশক্তি পার্টির চেয়ারম্যান শেখ রফিকুল ইসলাম বাবলু প্রমুখ।

বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদ বলেছেন, সুষ্ঠু জাতীয় নির্বাচনের জন্য জনগণ এত বেশি উদ্গ্রীব ও উম্মুখ হয়ে আছে যে, এবার জাতীয় নির্বাচনে মুখ্য ভূমিকা পালন করবে জনগণ। নির্বাচনে অনিয়মের চেষ্টা করা হলে তা রুখতে পাহারাদার হিসেবে কাজ করবে তারা।
আজ সোমবার ‘আগামী নির্বাচন গুণমানসম্পন্ন ও সবার জন্য গ্রহণযোগ্য করার চ্যালেঞ্জ ও সম্ভাবনা’ শীর্ষক এক আলোচনা সভায় অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন। নাগরিক যুব ঐক্যের আয়োজনে রাজধানীর জাতীয় প্রেসক্লাবের তফাজ্জল হোসেন মানিক মিয়া হলে এই আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়। অনুষ্ঠান সকাল ১০টায় শুরু হয়ে শেষ হয় বেলা ১টায়।
বিএনপি নেতা সালাহউদ্দিন আহমদ বলেন, গুণগত মানসম্মত নির্বাচন পেতে হলে এর সাবজেক্ট বা অবজেক্ট হবে জনগণ, ভোটার, নির্বাচন কমিশন, পলিটিক্যাল পার্টিস ও আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী। বর্তমান পুলিশের যে অবস্থা, সবাই সন্দেহ করে তাদের দিয়ে সুষ্ঠুভাবে নির্বাচন করা সম্ভব হবে কি না। কারণ, পুলিশ বাহিনীর সেই মডেলটা আগের জায়গায় ফিরে আসেনি। কিন্তু পুলিশের সহায়তার জন্য এক লক্ষাধিক সেনাবাহিনী কাজ করবে, তা ইতিমধ্যে সরকার প্রকাশ করেছে, তাদের প্রশিক্ষণ চলছে। এর বাইরে সহযোগী বাহিনী হিসেবে আনসার-ভিডিপিসহ অন্যান্য বাহিনীকে সরকার থেকে প্রশিক্ষণ দিচ্ছে। এবার নির্বাচনে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী হবে গৌণ, মুখ্য ভূমিকা পালন করবে জনগণ। সুষ্ঠু জাতীয় নির্বাচনের জন্য জনগণ এবার এত বেশি উদ্গ্রীব ও উম্মুখ হয়ে আছে যে, তারাই মূল ভূমিকা পালন করবে। এখানে (নির্বাচনে) কেউ অনিয়ম করার চেষ্টা করলে জনগণ বাধা বা পাহারা দেবে।
গণভোট ও জাতীয় নির্বাচন একই সময়ে হওয়া নিয়ে বিএনপির এ নেতা বলেন, ‘জুলাই সনদ বাস্তবায়নে গণভোট ও গণতান্ত্রিক বিজয়ে জাতীয় নির্বাচন একই সময়ে হওয়ার বিষয়ে প্রায় সব রাজনৈতিক দল ঐকমত্যে এসেছে। জনগণের কাছে যদি সম্মতি নেওয়া যায় যে আমরা রাজনৈতিক দলগুলো জুলাই জাতীয় সনদে স্বাক্ষর করেছি, অঙ্গীকারবদ্ধ হয়েছি—জনগণ তার পক্ষে আছে কি না, তখনই হবে জনগণের পক্ষ থেকে এই জুলাই জাতীয় সনদ বাস্তবায়নের জন্য একটা চূড়ান্ত অভিমত। এ ছাড়া যদি একই ব্যালট বাক্সে, একই পোলিং ও প্রিসাইডিং অফিসারে, একই সময় জাতীয় নির্বাচন ও গণভোটের আয়োজন করা যেতে পারে, তাহলে নির্বাচন বিলম্বিত হওয়ার যেকোনো প্রয়াসকে আমরা অ্যাভয়েড (এড়ানো) করতে পারব।’
গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের চ্যালেঞ্জ নিয়ে সালাহউদ্দিন আহমদ বলেন, ‘কেউ কেউ আগের জায়গায় ফিরে জাতীয় নির্বাচনের আগে গণভোটের আয়োজনের কথা বলছে। আবার যারা পিআর পিআর করে জনগণকে বা দেশকে অস্থিতিশীলের দিকে নিয়ে যায়, এটাই গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের চ্যালেঞ্জ। বিভিন্ন ইস্যু সৃষ্টি, রাস্তায় আন্দোলনে বিভ্রান্ত সৃষ্টি ও বিভিন্ন কায়দা-কানুনের মধ্য দিয়ে যারা নির্বাচন বিলম্বিত করতে চায়, এটাই চ্যালেঞ্জ। এগুলো আমাদের পরিহার করা দরকার, তাতে সুষ্ঠু, নিরপেক্ষ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের মাধ্যমে রাজনৈতিক স্থিতিশীল সরকার পেতে পারি।’
ফ্যাসিবাদী গোষ্ঠী সুষ্ঠু নির্বাচন যাতে না হয়, সে জন্য ষড়যন্ত্র করছে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপি নেতা সালাহউদ্দিন আহমদ। তিনি বলেন, ‘বাংলাদেশে ফ্যাসিবাদী গোষ্ঠী সুষ্ঠু নির্বাচন যাতে না হয়, সে জন্য ষড়যন্ত্র তো করবেই। আমরা যদি ফ্যাসিবাদবিরোধী শক্তির বিপক্ষে ঐক্য থাকি বা সমুন্নত রাখি এবং গণতন্ত্রের শক্তিকে সম্মান করি, ভবিষ্যতে ফ্যাসিবাদ উৎপাট বা উৎপত্তি হবে না। গ্রহণযোগ্য নির্বাচনে চ্যালেঞ্জ এলে সমস্ত জাতি একসঙ্গে মোকাবিলা করবে।’ এ সময় ফ্যাসিস্ট গোষ্ঠীর রাজনৈতিক দলের বিচারিক ব্যবস্থা ত্বরান্বিত করতে উদ্যোগ নেওয়ার জন্য সব রাজনৈতিক দলের প্রতি অনুরোধ জানান তিনি।
নির্বাহী বিভাগের আদেশে রাজনৈতিক দল নিষিদ্ধ করা নিয়ে সমালোচনা করেন বিএনপির এ নেতা। সালাহউদ্দিন আহমদ বলেন, ‘নির্বাহী বিভাগের আদেশে রাজনৈতিক দল নিষিদ্ধ করার প্রথা ভবিষ্যতের জন্য হবে ভয়ংকর। জামায়াতে ইসলামীকে একইভাবে নিষিদ্ধ করেছিল। বিএনপি সর্বপ্রথম তার প্রতিবাদ করেছে। এখন যারা নির্বাহী আদেশের মাধ্যমে রাজনৈতিক দল নিষিদ্ধ করার কথা বলছেন, আমরা এখনো বলছি, এই চর্চা আমরা কখনোই মেনে নেব না।’
সালাহউদ্দিন আহমদ বলেন, ‘কোনো রাজনৈতিক দল মানবতাবিরোধী অপরাধ, যুদ্ধাপরাধ অথবা গণহত্যার মতো অপরাধে জড়িত থাকলে সংশোধিত আইনে অভিযোগ গ্রহণ করে বিচার করা যায়, সেটা আদালত নির্ধারণ করবেন। জনগণ তো ৫ আগস্টে জানিয়েই দিয়েছে—এ দেশে ফ্যাসিবাদের স্থান নেই। সেদিন ফ্যাসিবাদের অপসারণ হয়েছে ও মৃত্যু হয়েছে।’
বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির সাধারণ সম্পাদক সাইফুল হক বলেন, একই দিনে জাতীয় নির্বাচন ও গণভোট করে জুলাই সনদ বাস্তবায়ন করার জন্য ২৮ থেকে ২৯টি রাজনৈতিক দল ঐকমত্যে এসেছে। কোনো দল যদি এখন জেদ করে আপত্তি করে, রাজপথ দখল করে, তাদের নিয়ে ভাবতে হবে। ফেব্রুয়ারির নির্বাচন যদি ভেস্তে যায় বা পিছিয়ে যায়, পরে আদৌ জাতীয় নির্বাচন করতে পারবে কি না, তা গভীর সংশয় রয়েছে। আগামী ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন করতে পারলে গণ-অভ্যুত্থান খানিকটা সফলতায় প্রবেশ করতে পারবে।
জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) সিনিয়র যুগ্ম আহ্বায়ক আরিফুল ইসলাম আদীব বলেন, ‘গত চারটি নির্বাচনে জনগণের রায় প্রতিফলিত হয়নি। নীলনকশার মাধ্যমে সরকার গঠন হতো। একই পদ্ধতির আবহ দেখছি যে—কে নির্বাচিত হবে, কে এমপি বা মন্ত্রী হবে—এমন। কারণ, এখনো ডিজিএফ বা গোয়েন্দা সংস্থা আশপাশে ঘোরাফেরা করছে, আগে যে মুখগুলো দেখেছি, সেগুলো এখনো দেখছি। তাহলে কীভাবে সুষ্ঠু নির্বাচন হবে? সেই আগের ফ্যাসিবাদ রয়ে গেছে।’
নাগরিক যুব ঐক্যের সমন্বয়কারী ফারুক হোসেন খানের সঞ্চালনায় আরও বক্তব্য দেন নাগরিক ঐক্যের সাধারণ সম্পাদক শহীদুল্লাহ্ কায়ছার, রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলনের সভাপতি হাসনাত কাইয়ুম, নাগরিক ঐক্যের সদস্য দেলোয়ার হোসেন রাজা, জেএসডির সিনিয়র সহসভাপতি তানিয়া রব, ভাসানী জনশক্তি পার্টির চেয়ারম্যান শেখ রফিকুল ইসলাম বাবলু প্রমুখ।

আজ শুক্রবার বেলা ১১টায় বিএনপি চেয়ারপারসনের গুলশান কার্যালয়ে আসেন মঙ্গোলিয়ার অনাবাসিক রাষ্ট্রদূত গ্যানবোল্ট তামবাযাও। এরপর মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের সঙ্গে তাঁর বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়।
৩ ঘণ্টা আগে
বিএনপির নেতা-কর্মীদের ভোটযুদ্ধে নেমে পড়ার আহ্বান জানিয়েছেন দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। তিনি বলেছেন, ধানের শীষকে জেতাতে হবে, এর কোনো বিকল্প নেই। ধানের শীষকে জেতানোর মাধ্যমে দেশকে রক্ষা করতে হবে। রাজধানীর ফার্মগেটে কৃষিবিদ ইনস্টিটিউশন মিলনায়তনে গতকাল...
১৬ ঘণ্টা আগে
দলের নেতা-কর্মীদের উদ্দেশে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান বলেছেন, ‘আমি বিভিন্ন জায়গায় দেখলাম কিছু ব্যক্তি মসজিদে গিয়ে তাঁদের কথা বলছেন। তাঁরা যদি বলতে পারেন, আপনি কেন বলতে পারবেন না। বললে সবাই বলবেন, না বললে কেউ বলতে পারবেন না। আপনি আপনার এলাকায় সেভাবে ব্যবস্থা গ্রহণ করুন।’
১৭ ঘণ্টা আগে
তৃণমূল এনসিপি গঠনে উদ্যোগ নেওয়ার কথা জানিয়েছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) বহিষ্কৃত নেতা মুনতাসির মাহমুদ। আজ বৃহস্পতিবার বিকেলে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে নিজের ভেরিফায়েড অ্যাকাউন্টে দেওয়া পোস্টে তিনি এ কথা জানান।
১৮ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের সঙ্গে বৈঠক করেছেন বাংলাদেশে নিযুক্ত মঙ্গোলিয়ার অনাবাসিক রাষ্ট্রদূত গ্যানবোল্ট তামবাযাও।
আজ শুক্রবার বেলা ১১টায় বিএনপি চেয়ারপারসনের গুলশান কার্যালয়ে আসেন রাষ্ট্রদূত গ্যানবোল্ট তামবাযাও। এরপর মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের সঙ্গে তাঁর বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়।
বিএনপির মিডিয়া সেলের সদস্য শায়রুল কবির খান এ তথ্য জানান।
বৈঠকে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী, সাংগঠনিক সম্পাদক শামা ওবায়েদ, আন্তর্জাতিকবিষয়ক সম্পাদক রাশেদুল হকও অংশ নেন।

বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের সঙ্গে বৈঠক করেছেন বাংলাদেশে নিযুক্ত মঙ্গোলিয়ার অনাবাসিক রাষ্ট্রদূত গ্যানবোল্ট তামবাযাও।
আজ শুক্রবার বেলা ১১টায় বিএনপি চেয়ারপারসনের গুলশান কার্যালয়ে আসেন রাষ্ট্রদূত গ্যানবোল্ট তামবাযাও। এরপর মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের সঙ্গে তাঁর বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়।
বিএনপির মিডিয়া সেলের সদস্য শায়রুল কবির খান এ তথ্য জানান।
বৈঠকে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী, সাংগঠনিক সম্পাদক শামা ওবায়েদ, আন্তর্জাতিকবিষয়ক সম্পাদক রাশেদুল হকও অংশ নেন।

বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদ বলেছেন, সুষ্ঠু জাতীয় নির্বাচনের জন্য জনগণ এত বেশি উদ্গ্রীব ও উম্মুখ হয়ে আছে যে, এবার জাতীয় নির্বাচনে মুখ্য ভূমিকা পালন করবে জনগণ। নির্বাচনে অনিয়মের চেষ্টা করা হলে তা রুখতে পাহারাদার হিসেবে কাজ করবে তারা।
০৬ অক্টোবর ২০২৫
বিএনপির নেতা-কর্মীদের ভোটযুদ্ধে নেমে পড়ার আহ্বান জানিয়েছেন দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। তিনি বলেছেন, ধানের শীষকে জেতাতে হবে, এর কোনো বিকল্প নেই। ধানের শীষকে জেতানোর মাধ্যমে দেশকে রক্ষা করতে হবে। রাজধানীর ফার্মগেটে কৃষিবিদ ইনস্টিটিউশন মিলনায়তনে গতকাল...
১৬ ঘণ্টা আগে
দলের নেতা-কর্মীদের উদ্দেশে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান বলেছেন, ‘আমি বিভিন্ন জায়গায় দেখলাম কিছু ব্যক্তি মসজিদে গিয়ে তাঁদের কথা বলছেন। তাঁরা যদি বলতে পারেন, আপনি কেন বলতে পারবেন না। বললে সবাই বলবেন, না বললে কেউ বলতে পারবেন না। আপনি আপনার এলাকায় সেভাবে ব্যবস্থা গ্রহণ করুন।’
১৭ ঘণ্টা আগে
তৃণমূল এনসিপি গঠনে উদ্যোগ নেওয়ার কথা জানিয়েছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) বহিষ্কৃত নেতা মুনতাসির মাহমুদ। আজ বৃহস্পতিবার বিকেলে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে নিজের ভেরিফায়েড অ্যাকাউন্টে দেওয়া পোস্টে তিনি এ কথা জানান।
১৮ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

বিএনপির নেতা-কর্মীদের ভোটযুদ্ধে নেমে পড়ার আহ্বান জানিয়েছেন দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। তিনি বলেছেন, ধানের শীষকে জেতাতে হবে, এর কোনো বিকল্প নেই। ধানের শীষকে জেতানোর মাধ্যমে দেশকে রক্ষা করতে হবে।
রাজধানীর ফার্মগেটে কৃষিবিদ ইনস্টিটিউশন মিলনায়তনে গতকাল বৃহস্পতিবার ‘দেশ গড়ার পরিকল্পনা’ শীর্ষক আলোচনা সভায় লন্ডন থেকে ভার্চুয়ালি যোগ দিয়ে এই আহ্বান জানান তারেক রহমান। বিএনপি আয়োজিত এই আলোচনা সভায় যুবদল ও কৃষক দলের নেতারা যোগ দিয়েছিলেন।
বিএনপির পরিকল্পনার কথা তুলে ধরে তারেক রহমান বলেন, ‘আর কোনো রাজনৈতিক দল এ রকম পরিকল্পনা দিতে পারেনি। একমাত্র বিএনপি এই পরিকল্পনা দিয়েছে। কাজেই এখন আপনার বসে থাকার সময় নেই। আপনাকে যুদ্ধে নেমে পড়তে হবে। কী যুদ্ধ? মানুষের পক্ষে, মানুষের জন্য, দেশের পক্ষে, মানুষের জন্য। কারণ, আমাদের কাছে প্রথম বাংলাদেশ আমার, শেষ বাংলাদেশ আমার। আমাদের কাছে সবার আগে বাংলাদেশ—এই যুদ্ধে ঝাঁপিয়ে পড়তে হবে আমাদের।’
দলের পরিকল্পনা ঘরে ঘরে গিয়ে মানুষের কাছে পৌঁছে দিতে দলের নেতা-কর্মীদের নির্দেশনা দিয়ে তারেক রহমান বলেন, ‘জনগণকে বোঝাতে হবে, এই কঠিন কাজটি করতে হবে। এর কোনো বিকল্প নেই। জনগণকে সাথে নিয়ে যেমন আমরা আন্দোলন করেছি, জনগণকে সাথে নিয়ে আমরা এই পরিকল্পনা বাস্তবায়ন করতে চাই।’
দলের নেতা-কর্মীদের উদ্দেশে তারেক রহমান বলেন, ‘আমি বিভিন্ন জায়গায় দেখলাম কিছু ব্যক্তি মসজিদে গিয়ে তাঁদের কথা বলছেন। তাঁরা যদি বলতে পারেন, আপনি কেন বলতে পারবেন না। বললে সবাই বলবেন, না বললে কেউ বলতে পারবেন না। আপনি আপনার এলাকায় সেভাবে ব্যবস্থা গ্রহণ করুন।’
এই আলোচনা সভায় যোগ দিয়ে বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেন, ‘আমাদের নেতা (তারেক রহমান) খুব শিগগির আমাদের মাঝে আসবেন। আমাদের নেতা যেদিন আমাদের কাছে আসবেন, যেদিন বাংলাদেশে পা দেবেন, সেদিন যেন সমগ্র বাংলাদেশ কেঁপে ওঠে।’
মির্জা ফখরুল আরও বলেন, ‘এখন সংগ্রাম-লড়াই হচ্ছে, এই নির্বাচনে আমাদের জয়লাভ করবার সংগ্রাম। এই নির্বাচনে পুরোপুরিভাবে জয়লাভ করতে হবে। যাতে করে আমরা বাংলাদেশকে সামনে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার সুযোগ পাই।’

বিএনপির নেতা-কর্মীদের ভোটযুদ্ধে নেমে পড়ার আহ্বান জানিয়েছেন দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। তিনি বলেছেন, ধানের শীষকে জেতাতে হবে, এর কোনো বিকল্প নেই। ধানের শীষকে জেতানোর মাধ্যমে দেশকে রক্ষা করতে হবে।
রাজধানীর ফার্মগেটে কৃষিবিদ ইনস্টিটিউশন মিলনায়তনে গতকাল বৃহস্পতিবার ‘দেশ গড়ার পরিকল্পনা’ শীর্ষক আলোচনা সভায় লন্ডন থেকে ভার্চুয়ালি যোগ দিয়ে এই আহ্বান জানান তারেক রহমান। বিএনপি আয়োজিত এই আলোচনা সভায় যুবদল ও কৃষক দলের নেতারা যোগ দিয়েছিলেন।
বিএনপির পরিকল্পনার কথা তুলে ধরে তারেক রহমান বলেন, ‘আর কোনো রাজনৈতিক দল এ রকম পরিকল্পনা দিতে পারেনি। একমাত্র বিএনপি এই পরিকল্পনা দিয়েছে। কাজেই এখন আপনার বসে থাকার সময় নেই। আপনাকে যুদ্ধে নেমে পড়তে হবে। কী যুদ্ধ? মানুষের পক্ষে, মানুষের জন্য, দেশের পক্ষে, মানুষের জন্য। কারণ, আমাদের কাছে প্রথম বাংলাদেশ আমার, শেষ বাংলাদেশ আমার। আমাদের কাছে সবার আগে বাংলাদেশ—এই যুদ্ধে ঝাঁপিয়ে পড়তে হবে আমাদের।’
দলের পরিকল্পনা ঘরে ঘরে গিয়ে মানুষের কাছে পৌঁছে দিতে দলের নেতা-কর্মীদের নির্দেশনা দিয়ে তারেক রহমান বলেন, ‘জনগণকে বোঝাতে হবে, এই কঠিন কাজটি করতে হবে। এর কোনো বিকল্প নেই। জনগণকে সাথে নিয়ে যেমন আমরা আন্দোলন করেছি, জনগণকে সাথে নিয়ে আমরা এই পরিকল্পনা বাস্তবায়ন করতে চাই।’
দলের নেতা-কর্মীদের উদ্দেশে তারেক রহমান বলেন, ‘আমি বিভিন্ন জায়গায় দেখলাম কিছু ব্যক্তি মসজিদে গিয়ে তাঁদের কথা বলছেন। তাঁরা যদি বলতে পারেন, আপনি কেন বলতে পারবেন না। বললে সবাই বলবেন, না বললে কেউ বলতে পারবেন না। আপনি আপনার এলাকায় সেভাবে ব্যবস্থা গ্রহণ করুন।’
এই আলোচনা সভায় যোগ দিয়ে বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেন, ‘আমাদের নেতা (তারেক রহমান) খুব শিগগির আমাদের মাঝে আসবেন। আমাদের নেতা যেদিন আমাদের কাছে আসবেন, যেদিন বাংলাদেশে পা দেবেন, সেদিন যেন সমগ্র বাংলাদেশ কেঁপে ওঠে।’
মির্জা ফখরুল আরও বলেন, ‘এখন সংগ্রাম-লড়াই হচ্ছে, এই নির্বাচনে আমাদের জয়লাভ করবার সংগ্রাম। এই নির্বাচনে পুরোপুরিভাবে জয়লাভ করতে হবে। যাতে করে আমরা বাংলাদেশকে সামনে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার সুযোগ পাই।’

বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদ বলেছেন, সুষ্ঠু জাতীয় নির্বাচনের জন্য জনগণ এত বেশি উদ্গ্রীব ও উম্মুখ হয়ে আছে যে, এবার জাতীয় নির্বাচনে মুখ্য ভূমিকা পালন করবে জনগণ। নির্বাচনে অনিয়মের চেষ্টা করা হলে তা রুখতে পাহারাদার হিসেবে কাজ করবে তারা।
০৬ অক্টোবর ২০২৫
আজ শুক্রবার বেলা ১১টায় বিএনপি চেয়ারপারসনের গুলশান কার্যালয়ে আসেন মঙ্গোলিয়ার অনাবাসিক রাষ্ট্রদূত গ্যানবোল্ট তামবাযাও। এরপর মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের সঙ্গে তাঁর বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়।
৩ ঘণ্টা আগে
দলের নেতা-কর্মীদের উদ্দেশে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান বলেছেন, ‘আমি বিভিন্ন জায়গায় দেখলাম কিছু ব্যক্তি মসজিদে গিয়ে তাঁদের কথা বলছেন। তাঁরা যদি বলতে পারেন, আপনি কেন বলতে পারবেন না। বললে সবাই বলবেন, না বললে কেউ বলতে পারবেন না। আপনি আপনার এলাকায় সেভাবে ব্যবস্থা গ্রহণ করুন।’
১৭ ঘণ্টা আগে
তৃণমূল এনসিপি গঠনে উদ্যোগ নেওয়ার কথা জানিয়েছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) বহিষ্কৃত নেতা মুনতাসির মাহমুদ। আজ বৃহস্পতিবার বিকেলে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে নিজের ভেরিফায়েড অ্যাকাউন্টে দেওয়া পোস্টে তিনি এ কথা জানান।
১৮ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

দলের নেতা-কর্মীদের উদ্দেশে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান বলেছেন, ‘আমি বিভিন্ন জায়গায় দেখলাম কিছু ব্যক্তি মসজিদে গিয়ে তাঁদের কথা বলছেন। তাঁরা যদি বলতে পারেন, আপনি কেন বলতে পারবেন না। বললে সবাই বলবেন, না বললে কেউ বলতে পারবেন না। আপনি আপনার এলাকায় সেভাবে ব্যবস্থা গ্রহণ করুন।’
আজ বৃহস্পতিবার রাজধানীর ফার্মগেটে কৃষিবিদ ইনস্টিটিউটশন মিলনায়তনে বিএনপির উদ্যোগে ‘দেশ গড়ার পরিকল্পনার কর্মসূচি’ শীর্ষক এক কর্মশালায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন তিনি।
‘ভোটযুদ্ধ’ মোকাবিলায় নেতা-কর্মীদের একযোগে মাঠে নামার আহ্বান জানিয়ে তারেক রহমান বলেন, ‘আপনারা পরীক্ষিত নেতা-কর্মী। শত অত্যাচার-নির্যাতনের মধ্যেও আপনারা এ দলকে ধরে রেখেছেন। সেই ওয়ান-ইলেভেনের ষড়যন্ত্র থেকে শুরু করে গত স্বৈরাচারের ১৫ বছরের ষড়যন্ত্র সব আপনারা মোকাবিলা করেছেন। তাহলে এখন কেন সামনের যে নির্বাচনী যুদ্ধ, এই যুদ্ধ মোকাবিলা করতে পারবেন না?’
তারেক বলেন, ‘আপনার দলের যে পরিকল্পনা জনগণকে ঘিরে, দেশকে ঘিরে কেন সেটা জনগণের কাছে তুলে ধরতে পারবেন না। চাইলেই আপনারা এটা করতে পারবেন, এটা করতে হবে। দেশ গড়ার পরিকল্পনা বাস্তবে রূপ দিতে হলে আমাদের জনগণের সমর্থন প্রয়োজন এবং জনগণের সমর্থনকে দলের পেছনে আনতে হলে আপনাদের ঐকান্তিক প্রচেষ্টা এবং উদ্যোগ প্রয়োজন।’
কর্মশালায় বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেন, ‘আজকে যেহেতু বাংলাদেশের সব এখানে উপস্থিত আছেন, আমাদের নেতারা উপস্থিত আছেন; আমি আপনাদেরকে জানাতে চাই, আমাদের নেতা শিগগিরই আমাদের মাঝে আসবেন। আমাদের নেতা যেদিন আমাদের কাছে আসবেন, যেদিন বাংলাদেশে পা দেবেন; সেদিন যেন সারা দেশ কেঁপে ওঠে।’
মির্জা ফখরুল বলেন, ‘এখন সংগ্রাম-লড়াই হচ্ছে—এই নির্বাচনে আমাদের জয়লাভ করার সংগ্রাম। এই নির্বাচনে পুরোপুরিভাবে জয়লাভ করতে হবে, যাতে করে আমরা বাংলাদেশকে সামনে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার সুযোগ পাই।’
বিএনপির মহাসচিব যোগ করেন, ‘অনেক বাধা আসবে, অনেক বিপত্তি আসবে, আমাদের বিরুদ্ধে অনেক প্রচারণা হচ্ছে, হতে থাকবে। কিন্তু এগুলোকে কাটিয়ে উঠে আমরা মাথা উঁচু করে দাঁড়াতে চাই। বিএনপি কোনো দিনই পরাজিত হয়নি, পরাজিত হবে না।’
বিএনপি হচ্ছে এই দেশের জনগণের দল, বিএনপি হচ্ছে মুক্তিযুদ্ধের দল, বিএনপি হচ্ছে গণতন্ত্রের সংগ্রামের দল; নেতা-কর্মীদের এ কথাগুলো সব সময় মাথায় রাখার আহ্বান জানান মির্জা ফখরুল।
ফখরুল আরও বলেন, ‘একটা কথা আমরা খুব পরিষ্কার করে বলতে চাই, ১৯৭১ সাল আমাদের অস্তিত্ব; এ কথাটা খুব জোরেশোরে মনে রাখবেন। আজকে আমি পত্রিকায় দেখলাম, ১৯৭১ সালের প্রজন্ম নাকি নিকৃষ্টতম প্রজন্ম। কোন সাহসে এই কথা বলার দুঃসাহস দেখান তারা; ঔদ্ধত্য দেখান তারা? আজকে মানুষকে বিভ্রান্ত করে এবং দুর্ভাগ্যজনকভাবে আমাদের প্রিয় ধর্মকে ব্যবহার করে তারা আজকে বাংলাদেশের মানুষকে বিভ্রান্ত করতে চাইছে কি না? সেই শক্তির বিরুদ্ধে আমাদেরকে রুখে দাঁড়াতে হবে।’
ফখরুল বলেন, ‘আজকে নতুন সে লড়াই একদিকে আমাদের বাংলাদেশকে একটা রাজনৈতিকভাবে, অর্থনৈতিকভাবে দৃঢ় অবস্থানের মধ্যে দাঁড় করার লড়াই। আরেকদিকে হচ্ছে, এই অপশক্তিকে রুখে দেওয়ার লড়াই; এ দুটিকে নিয়েই আপনাদেরকে এগোতে হবে। আমরা সব সময় ইতিবাচক রাজনীতি করি, আমরা সব সময় অগ্রবর্তী চিন্তা করি।’
‘দেশ গড়ার পরিকল্পনা’ শীর্ষক কর্মসূচি বাস্তবায়ন কমিটির আহ্বায়ক বিএনপির জ্যেষ্ঠ যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভীর সভাপতিত্বে ও যুগ্ম মহাসচিব হাবিব-উন-নবী খান সোহেলের সঞ্চালনায় বিএনপির অন্য নেতারা কর্মশালায় বক্তব্য দেন।

দলের নেতা-কর্মীদের উদ্দেশে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান বলেছেন, ‘আমি বিভিন্ন জায়গায় দেখলাম কিছু ব্যক্তি মসজিদে গিয়ে তাঁদের কথা বলছেন। তাঁরা যদি বলতে পারেন, আপনি কেন বলতে পারবেন না। বললে সবাই বলবেন, না বললে কেউ বলতে পারবেন না। আপনি আপনার এলাকায় সেভাবে ব্যবস্থা গ্রহণ করুন।’
আজ বৃহস্পতিবার রাজধানীর ফার্মগেটে কৃষিবিদ ইনস্টিটিউটশন মিলনায়তনে বিএনপির উদ্যোগে ‘দেশ গড়ার পরিকল্পনার কর্মসূচি’ শীর্ষক এক কর্মশালায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন তিনি।
‘ভোটযুদ্ধ’ মোকাবিলায় নেতা-কর্মীদের একযোগে মাঠে নামার আহ্বান জানিয়ে তারেক রহমান বলেন, ‘আপনারা পরীক্ষিত নেতা-কর্মী। শত অত্যাচার-নির্যাতনের মধ্যেও আপনারা এ দলকে ধরে রেখেছেন। সেই ওয়ান-ইলেভেনের ষড়যন্ত্র থেকে শুরু করে গত স্বৈরাচারের ১৫ বছরের ষড়যন্ত্র সব আপনারা মোকাবিলা করেছেন। তাহলে এখন কেন সামনের যে নির্বাচনী যুদ্ধ, এই যুদ্ধ মোকাবিলা করতে পারবেন না?’
তারেক বলেন, ‘আপনার দলের যে পরিকল্পনা জনগণকে ঘিরে, দেশকে ঘিরে কেন সেটা জনগণের কাছে তুলে ধরতে পারবেন না। চাইলেই আপনারা এটা করতে পারবেন, এটা করতে হবে। দেশ গড়ার পরিকল্পনা বাস্তবে রূপ দিতে হলে আমাদের জনগণের সমর্থন প্রয়োজন এবং জনগণের সমর্থনকে দলের পেছনে আনতে হলে আপনাদের ঐকান্তিক প্রচেষ্টা এবং উদ্যোগ প্রয়োজন।’
কর্মশালায় বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেন, ‘আজকে যেহেতু বাংলাদেশের সব এখানে উপস্থিত আছেন, আমাদের নেতারা উপস্থিত আছেন; আমি আপনাদেরকে জানাতে চাই, আমাদের নেতা শিগগিরই আমাদের মাঝে আসবেন। আমাদের নেতা যেদিন আমাদের কাছে আসবেন, যেদিন বাংলাদেশে পা দেবেন; সেদিন যেন সারা দেশ কেঁপে ওঠে।’
মির্জা ফখরুল বলেন, ‘এখন সংগ্রাম-লড়াই হচ্ছে—এই নির্বাচনে আমাদের জয়লাভ করার সংগ্রাম। এই নির্বাচনে পুরোপুরিভাবে জয়লাভ করতে হবে, যাতে করে আমরা বাংলাদেশকে সামনে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার সুযোগ পাই।’
বিএনপির মহাসচিব যোগ করেন, ‘অনেক বাধা আসবে, অনেক বিপত্তি আসবে, আমাদের বিরুদ্ধে অনেক প্রচারণা হচ্ছে, হতে থাকবে। কিন্তু এগুলোকে কাটিয়ে উঠে আমরা মাথা উঁচু করে দাঁড়াতে চাই। বিএনপি কোনো দিনই পরাজিত হয়নি, পরাজিত হবে না।’
বিএনপি হচ্ছে এই দেশের জনগণের দল, বিএনপি হচ্ছে মুক্তিযুদ্ধের দল, বিএনপি হচ্ছে গণতন্ত্রের সংগ্রামের দল; নেতা-কর্মীদের এ কথাগুলো সব সময় মাথায় রাখার আহ্বান জানান মির্জা ফখরুল।
ফখরুল আরও বলেন, ‘একটা কথা আমরা খুব পরিষ্কার করে বলতে চাই, ১৯৭১ সাল আমাদের অস্তিত্ব; এ কথাটা খুব জোরেশোরে মনে রাখবেন। আজকে আমি পত্রিকায় দেখলাম, ১৯৭১ সালের প্রজন্ম নাকি নিকৃষ্টতম প্রজন্ম। কোন সাহসে এই কথা বলার দুঃসাহস দেখান তারা; ঔদ্ধত্য দেখান তারা? আজকে মানুষকে বিভ্রান্ত করে এবং দুর্ভাগ্যজনকভাবে আমাদের প্রিয় ধর্মকে ব্যবহার করে তারা আজকে বাংলাদেশের মানুষকে বিভ্রান্ত করতে চাইছে কি না? সেই শক্তির বিরুদ্ধে আমাদেরকে রুখে দাঁড়াতে হবে।’
ফখরুল বলেন, ‘আজকে নতুন সে লড়াই একদিকে আমাদের বাংলাদেশকে একটা রাজনৈতিকভাবে, অর্থনৈতিকভাবে দৃঢ় অবস্থানের মধ্যে দাঁড় করার লড়াই। আরেকদিকে হচ্ছে, এই অপশক্তিকে রুখে দেওয়ার লড়াই; এ দুটিকে নিয়েই আপনাদেরকে এগোতে হবে। আমরা সব সময় ইতিবাচক রাজনীতি করি, আমরা সব সময় অগ্রবর্তী চিন্তা করি।’
‘দেশ গড়ার পরিকল্পনা’ শীর্ষক কর্মসূচি বাস্তবায়ন কমিটির আহ্বায়ক বিএনপির জ্যেষ্ঠ যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভীর সভাপতিত্বে ও যুগ্ম মহাসচিব হাবিব-উন-নবী খান সোহেলের সঞ্চালনায় বিএনপির অন্য নেতারা কর্মশালায় বক্তব্য দেন।

বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদ বলেছেন, সুষ্ঠু জাতীয় নির্বাচনের জন্য জনগণ এত বেশি উদ্গ্রীব ও উম্মুখ হয়ে আছে যে, এবার জাতীয় নির্বাচনে মুখ্য ভূমিকা পালন করবে জনগণ। নির্বাচনে অনিয়মের চেষ্টা করা হলে তা রুখতে পাহারাদার হিসেবে কাজ করবে তারা।
০৬ অক্টোবর ২০২৫
আজ শুক্রবার বেলা ১১টায় বিএনপি চেয়ারপারসনের গুলশান কার্যালয়ে আসেন মঙ্গোলিয়ার অনাবাসিক রাষ্ট্রদূত গ্যানবোল্ট তামবাযাও। এরপর মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের সঙ্গে তাঁর বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়।
৩ ঘণ্টা আগে
বিএনপির নেতা-কর্মীদের ভোটযুদ্ধে নেমে পড়ার আহ্বান জানিয়েছেন দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। তিনি বলেছেন, ধানের শীষকে জেতাতে হবে, এর কোনো বিকল্প নেই। ধানের শীষকে জেতানোর মাধ্যমে দেশকে রক্ষা করতে হবে। রাজধানীর ফার্মগেটে কৃষিবিদ ইনস্টিটিউশন মিলনায়তনে গতকাল...
১৬ ঘণ্টা আগে
তৃণমূল এনসিপি গঠনে উদ্যোগ নেওয়ার কথা জানিয়েছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) বহিষ্কৃত নেতা মুনতাসির মাহমুদ। আজ বৃহস্পতিবার বিকেলে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে নিজের ভেরিফায়েড অ্যাকাউন্টে দেওয়া পোস্টে তিনি এ কথা জানান।
১৮ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

তৃণমূল এনসিপি গঠনে উদ্যোগ নেওয়ার কথা জানিয়েছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) বহিষ্কৃত নেতা মুনতাসির মাহমুদ। আজ বৃহস্পতিবার বিকেলে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে নিজের ভেরিফায়েড অ্যাকাউন্টে দেওয়া পোস্টে তিনি এ কথা জানান।
ফেসবুক পোস্টে মুনতাসির লিখেছেন, ‘খুব দ্রুত তৃণমূল এনসিপির কার্যক্রম শুরু হবে। যারা জুলাইকে ধারণ করে সততা ও নীতির ওপরে থেকে বাংলাদেশপন্থী রাজনীতি করতে চান, তাঁরা যোগাযোগ করুন।’
অন্তর্বর্তী সরকার থেকে সদ্য পদত্যাগ করা দুজন ছাত্র উপদেষ্টা মাহফুজ আলম ও আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়ার দুর্নীতি তদন্তের দাবিতে ‘তৃণমূল এনসিপি’র ব্যানারে কর্মসূচিও ঘোষণা করেছেন মুনতাসির।
বৃহস্পতিবার রাত সাড়ে ৮টার পর তিনি ফেসবুক পোস্টে বলেন, প্রাক্তন দুই ছাত্র উপদেষ্টা আসিফ ও মাহফুজের দুর্নীতির তদন্ত ও বিচারের দাবিতে তৃণমূল এনসিপির আয়োজনে বিক্ষোভ মিছিল হবে। রাত ৯টায় বাংলামোটর রূপায়ণ টাওয়ারের সামনে থেকে এই মিছিল শুরু হবে।
এর আগে, মঙ্গলবার ফেসবুক পোস্টে এনসিপির বহিষ্কৃত এই নেতা বলেন, ‘তৃণমূল এনসিপি গঠন এখন সময়ের দাবি। সারা দেশ থেকে যোগ্য ও ত্যাগী নেতা-কর্মীরা যোগাযোগ করছেন। সব জায়গা থেকে ভালো সাড়া পেলে আমি আল্লাহর ওপর ভরসা করে উদ্যোগ নেব, ইনশা আল্লাহ।’
এনসিপির কেন্দ্রীয় কমিটির সংগঠক ছিলেন মুনতাসির মাহমুদ। গত ১২ অক্টোবর দলীয় শৃঙ্খলা ভঙ্গের দায়ে মুনতাসির মাহমুদকে দল থেকে সাময়িক অব্যাহতি এবং কারণ দর্শানোর নোটিশ দেওয়া হয়। এরপর ৫ নভেম্বর তাঁকে স্থায়ীভাবে অব্যাহতি দেয় এনসিপি।
মুনতাসির মাহমুদের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে ‘মব’ তৈরি প্রচেষ্টার অভিযোগ ছিল। তিনি সংস্থাটিতে উপপরিচালক পদে কর্মরত ছিলেন। গত ১২ অক্টোবর তিনি মগবাজারে সংস্থাটির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে ঢুকে চেয়ারম্যানের পদত্যাগ দাবি করে বিক্ষোভ করেন। সেদিনই মুনতাসিরকে দল থেকে সাময়িক অব্যাহতি দেওয়া হয়। একই দিন রেড ক্রিসেন্টের চাকরিও হারান তিনি।

তৃণমূল এনসিপি গঠনে উদ্যোগ নেওয়ার কথা জানিয়েছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) বহিষ্কৃত নেতা মুনতাসির মাহমুদ। আজ বৃহস্পতিবার বিকেলে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে নিজের ভেরিফায়েড অ্যাকাউন্টে দেওয়া পোস্টে তিনি এ কথা জানান।
ফেসবুক পোস্টে মুনতাসির লিখেছেন, ‘খুব দ্রুত তৃণমূল এনসিপির কার্যক্রম শুরু হবে। যারা জুলাইকে ধারণ করে সততা ও নীতির ওপরে থেকে বাংলাদেশপন্থী রাজনীতি করতে চান, তাঁরা যোগাযোগ করুন।’
অন্তর্বর্তী সরকার থেকে সদ্য পদত্যাগ করা দুজন ছাত্র উপদেষ্টা মাহফুজ আলম ও আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়ার দুর্নীতি তদন্তের দাবিতে ‘তৃণমূল এনসিপি’র ব্যানারে কর্মসূচিও ঘোষণা করেছেন মুনতাসির।
বৃহস্পতিবার রাত সাড়ে ৮টার পর তিনি ফেসবুক পোস্টে বলেন, প্রাক্তন দুই ছাত্র উপদেষ্টা আসিফ ও মাহফুজের দুর্নীতির তদন্ত ও বিচারের দাবিতে তৃণমূল এনসিপির আয়োজনে বিক্ষোভ মিছিল হবে। রাত ৯টায় বাংলামোটর রূপায়ণ টাওয়ারের সামনে থেকে এই মিছিল শুরু হবে।
এর আগে, মঙ্গলবার ফেসবুক পোস্টে এনসিপির বহিষ্কৃত এই নেতা বলেন, ‘তৃণমূল এনসিপি গঠন এখন সময়ের দাবি। সারা দেশ থেকে যোগ্য ও ত্যাগী নেতা-কর্মীরা যোগাযোগ করছেন। সব জায়গা থেকে ভালো সাড়া পেলে আমি আল্লাহর ওপর ভরসা করে উদ্যোগ নেব, ইনশা আল্লাহ।’
এনসিপির কেন্দ্রীয় কমিটির সংগঠক ছিলেন মুনতাসির মাহমুদ। গত ১২ অক্টোবর দলীয় শৃঙ্খলা ভঙ্গের দায়ে মুনতাসির মাহমুদকে দল থেকে সাময়িক অব্যাহতি এবং কারণ দর্শানোর নোটিশ দেওয়া হয়। এরপর ৫ নভেম্বর তাঁকে স্থায়ীভাবে অব্যাহতি দেয় এনসিপি।
মুনতাসির মাহমুদের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে ‘মব’ তৈরি প্রচেষ্টার অভিযোগ ছিল। তিনি সংস্থাটিতে উপপরিচালক পদে কর্মরত ছিলেন। গত ১২ অক্টোবর তিনি মগবাজারে সংস্থাটির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে ঢুকে চেয়ারম্যানের পদত্যাগ দাবি করে বিক্ষোভ করেন। সেদিনই মুনতাসিরকে দল থেকে সাময়িক অব্যাহতি দেওয়া হয়। একই দিন রেড ক্রিসেন্টের চাকরিও হারান তিনি।

বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদ বলেছেন, সুষ্ঠু জাতীয় নির্বাচনের জন্য জনগণ এত বেশি উদ্গ্রীব ও উম্মুখ হয়ে আছে যে, এবার জাতীয় নির্বাচনে মুখ্য ভূমিকা পালন করবে জনগণ। নির্বাচনে অনিয়মের চেষ্টা করা হলে তা রুখতে পাহারাদার হিসেবে কাজ করবে তারা।
০৬ অক্টোবর ২০২৫
আজ শুক্রবার বেলা ১১টায় বিএনপি চেয়ারপারসনের গুলশান কার্যালয়ে আসেন মঙ্গোলিয়ার অনাবাসিক রাষ্ট্রদূত গ্যানবোল্ট তামবাযাও। এরপর মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের সঙ্গে তাঁর বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়।
৩ ঘণ্টা আগে
বিএনপির নেতা-কর্মীদের ভোটযুদ্ধে নেমে পড়ার আহ্বান জানিয়েছেন দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। তিনি বলেছেন, ধানের শীষকে জেতাতে হবে, এর কোনো বিকল্প নেই। ধানের শীষকে জেতানোর মাধ্যমে দেশকে রক্ষা করতে হবে। রাজধানীর ফার্মগেটে কৃষিবিদ ইনস্টিটিউশন মিলনায়তনে গতকাল...
১৬ ঘণ্টা আগে
দলের নেতা-কর্মীদের উদ্দেশে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান বলেছেন, ‘আমি বিভিন্ন জায়গায় দেখলাম কিছু ব্যক্তি মসজিদে গিয়ে তাঁদের কথা বলছেন। তাঁরা যদি বলতে পারেন, আপনি কেন বলতে পারবেন না। বললে সবাই বলবেন, না বললে কেউ বলতে পারবেন না। আপনি আপনার এলাকায় সেভাবে ব্যবস্থা গ্রহণ করুন।’
১৭ ঘণ্টা আগে