
জুলাইয়ে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সময় নাহিদ ইসলাম ও আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়াকে তুলে নেওয়ার পর প্রতিরক্ষা গোয়েন্দা মহাপরিদপ্তরের (ডিজিএফআই) টর্চার সেলে (আয়নাঘর) আটকে রাখা হয়েছিল।
আজ বুধবার অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে আয়নাঘর পরিদর্শনে গিয়ে ডিজিএফআইয়ের সেই দুই টর্চার সেল চিনতে পারার কথা জানিয়েছেন নাহিদ ও আসিফ।
জুলাইয়ে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সময় নাহিদ ও আসিফকে সাদা পোশাকে তুলে নেওয়া হয়। আয়নাঘর পরিদর্শনের পর আসিফ জানান, তাঁকে যে কক্ষে আটকে রাখা হয়েছিল সেই কক্ষের দেয়ালের উপরের অংশের খোপগুলোতে এক্সস্ট ফ্যান ছিল, এখন নেই।
আসিফ আরও জানান, তিনি দেয়াল দেখে কক্ষটিকে চিনতে পেরেছেন। কক্ষটি আগে অনেক ছোট ছিল, এখন মাঝের দেয়াল ভেঙে বড় করা হয়েছে। ওই কক্ষে তাঁকে চার দিন আটকে রাখা হয়েছিল। এ সময় বাইরের কারও সঙ্গে তাঁকে কথা বলতে দেওয়া হয়নি। টয়লেট ছিল কক্ষের বাইরে এবং তাঁকে চোখ বেঁধে টয়লেটে নিয়ে যাওয়া হতো।
তথ্য ও সম্প্রচার উপদেষ্টা মো. নাহিদ ইসলাম বলেন, ‘আমাকে চোখ খুলে দেওয়ার পর দেখি এমন একটা রুম। যতক্ষণ রুমে থাকতাম, চোখ খোলা থাকত। বাইরে নেওয়ার সময় চোখ বেঁধে ফেলা হতো। সামনে একটা কাঠের দরজা ছিল, তার সামনে একটা লোহার দরজা ছিল। রুমে একটি কাঠের চৌকি ছিল।’
প্রধান উপদেষ্টার সহকারী প্রেস সচিব শুচিস্মিতা তিথি পরে ফেসবুকে বেশ কিছু ছবি শেয়ার করেন, যেখানে দুই তরুণ উপদেষ্টা নাহিদ ও আসিফকে আয়নাঘরের দুটি কক্ষে দেখা যায়।
একটি পোস্টে তিথি লেখেন, ‘গত জুলাইয়ে সাদা পোশাকে তুলে নেওয়ার পর ডিজিএফআইয়ের এই ‘টর্চার সেলে’ রাখা হয়েছিল নাহিদ ইসলামকে। আজ সেখানে পরিদর্শনে গিয়ে কক্ষটি ‘আইডেন্টিফাই’ করেন নাহিদ। এই কক্ষের এক পাশে টয়লেট হিসেবে একটি বেসিনের মতো ছিল বলে জানান তিনি। ৫ আগস্টের পর এই সেলগুলোর মাঝের দেয়াল ভেঙে ফেলা হয়, দেয়ালে রং করা হয়।’
আরেকটি পোস্টে আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়ার একটি ছবি এবং বন্দীশালার দুটি ছবি দিয়ে তিথি লেখেন, গত জুলাইয়ে সাদা পোশাকে তুলে নেওয়ার পর ডিজিএফআইয়ের এই ‘টর্চার সেলে’ রাখা হয়েছিল আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়াকে। আজ সেখানে পরিদর্শনে গিয়ে কক্ষটি চিনতে পেরেছেন তিনি। দেয়ালের উপরের অংশের খোঁপগুলোতে ‘এক্সস্ট ফ্যান’ ছিল বলে জানান তিনি।
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে দেওয়া এক পোস্টে বলা হয়, ‘আজকে প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস দেশি ও বিদেশি গণমাধ্যম এবং ভিকটিমদের নিয়ে হাসিনার কুখ্যাত টর্চার সেল আয়নাঘর পরিদর্শন করেন। আয়নাঘরের বেশির ভাগ এভিডেন্সই ধ্বংস করে দেওয়া হয়েছে। এখন বাকি আছে ধ্বংসস্তূপ। ভিকটিমরা জায়গাগুলো শনাক্ত করে তাঁদের করুণ অভিজ্ঞতা শেয়ার করেছেন প্রধান উপদেষ্টার নিকটে। উপদেষ্টা নাহিদ ইসলাম ও আসিফ মাহমুদকেও আন্দোলনের সময় গুম করে এখানে এনে রাখা হয়েছিল বলে জানান উপদেষ্টারা এবং সে সময়কার বিভীষিকাময় দিনগুলোর কথা তাঁরা স্মরণ করেন।’
নাহিদ ইসলাম ও আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া ছাড়াও আইন, বিচার ও সংসদবিষয়ক উপদেষ্টা অধ্যাপক আসিফ নজরুল; পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তনবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান; গৃহায়ণ ও গণপূর্ত উপদেষ্টা আদিলুর রহমান খান আয়নাঘর পরিদর্শনের সময় উপস্থিত ছিলেন।
আওয়ামী লীগ সরকারের শাসনামলে বিরোধী মতের বহু মানুষকে তুলে নিয়ে বিচারবহির্ভূতভাবে অজ্ঞাত স্থানে আটক রাখার অভিযোগ ওঠে। সেসব বন্দীশালার প্রতীকী নাম রাখা হয়েছে ‘আয়নাঘর’।
তুলে নেওয়া সেসব মানুষের কেউ কেউ বহু দিন পর পরিবারের কাছে ফিরে বীভৎস নির্যাতনের বিবরণ দিলেও অনেকের খোঁজ এখনো মেলেনি। বিভিন্ন বাহিনীর আওতাধীন এমন আয়নাঘরের সন্ধান পাওয়ার কথা বলেছে অন্তর্বর্তী সরকার গঠিত ‘গুম তদন্ত কমিশন’।

জুলাইয়ে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সময় নাহিদ ইসলাম ও আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়াকে তুলে নেওয়ার পর প্রতিরক্ষা গোয়েন্দা মহাপরিদপ্তরের (ডিজিএফআই) টর্চার সেলে (আয়নাঘর) আটকে রাখা হয়েছিল।
আজ বুধবার অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে আয়নাঘর পরিদর্শনে গিয়ে ডিজিএফআইয়ের সেই দুই টর্চার সেল চিনতে পারার কথা জানিয়েছেন নাহিদ ও আসিফ।
জুলাইয়ে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সময় নাহিদ ও আসিফকে সাদা পোশাকে তুলে নেওয়া হয়। আয়নাঘর পরিদর্শনের পর আসিফ জানান, তাঁকে যে কক্ষে আটকে রাখা হয়েছিল সেই কক্ষের দেয়ালের উপরের অংশের খোপগুলোতে এক্সস্ট ফ্যান ছিল, এখন নেই।
আসিফ আরও জানান, তিনি দেয়াল দেখে কক্ষটিকে চিনতে পেরেছেন। কক্ষটি আগে অনেক ছোট ছিল, এখন মাঝের দেয়াল ভেঙে বড় করা হয়েছে। ওই কক্ষে তাঁকে চার দিন আটকে রাখা হয়েছিল। এ সময় বাইরের কারও সঙ্গে তাঁকে কথা বলতে দেওয়া হয়নি। টয়লেট ছিল কক্ষের বাইরে এবং তাঁকে চোখ বেঁধে টয়লেটে নিয়ে যাওয়া হতো।
তথ্য ও সম্প্রচার উপদেষ্টা মো. নাহিদ ইসলাম বলেন, ‘আমাকে চোখ খুলে দেওয়ার পর দেখি এমন একটা রুম। যতক্ষণ রুমে থাকতাম, চোখ খোলা থাকত। বাইরে নেওয়ার সময় চোখ বেঁধে ফেলা হতো। সামনে একটা কাঠের দরজা ছিল, তার সামনে একটা লোহার দরজা ছিল। রুমে একটি কাঠের চৌকি ছিল।’
প্রধান উপদেষ্টার সহকারী প্রেস সচিব শুচিস্মিতা তিথি পরে ফেসবুকে বেশ কিছু ছবি শেয়ার করেন, যেখানে দুই তরুণ উপদেষ্টা নাহিদ ও আসিফকে আয়নাঘরের দুটি কক্ষে দেখা যায়।
একটি পোস্টে তিথি লেখেন, ‘গত জুলাইয়ে সাদা পোশাকে তুলে নেওয়ার পর ডিজিএফআইয়ের এই ‘টর্চার সেলে’ রাখা হয়েছিল নাহিদ ইসলামকে। আজ সেখানে পরিদর্শনে গিয়ে কক্ষটি ‘আইডেন্টিফাই’ করেন নাহিদ। এই কক্ষের এক পাশে টয়লেট হিসেবে একটি বেসিনের মতো ছিল বলে জানান তিনি। ৫ আগস্টের পর এই সেলগুলোর মাঝের দেয়াল ভেঙে ফেলা হয়, দেয়ালে রং করা হয়।’
আরেকটি পোস্টে আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়ার একটি ছবি এবং বন্দীশালার দুটি ছবি দিয়ে তিথি লেখেন, গত জুলাইয়ে সাদা পোশাকে তুলে নেওয়ার পর ডিজিএফআইয়ের এই ‘টর্চার সেলে’ রাখা হয়েছিল আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়াকে। আজ সেখানে পরিদর্শনে গিয়ে কক্ষটি চিনতে পেরেছেন তিনি। দেয়ালের উপরের অংশের খোঁপগুলোতে ‘এক্সস্ট ফ্যান’ ছিল বলে জানান তিনি।
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে দেওয়া এক পোস্টে বলা হয়, ‘আজকে প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস দেশি ও বিদেশি গণমাধ্যম এবং ভিকটিমদের নিয়ে হাসিনার কুখ্যাত টর্চার সেল আয়নাঘর পরিদর্শন করেন। আয়নাঘরের বেশির ভাগ এভিডেন্সই ধ্বংস করে দেওয়া হয়েছে। এখন বাকি আছে ধ্বংসস্তূপ। ভিকটিমরা জায়গাগুলো শনাক্ত করে তাঁদের করুণ অভিজ্ঞতা শেয়ার করেছেন প্রধান উপদেষ্টার নিকটে। উপদেষ্টা নাহিদ ইসলাম ও আসিফ মাহমুদকেও আন্দোলনের সময় গুম করে এখানে এনে রাখা হয়েছিল বলে জানান উপদেষ্টারা এবং সে সময়কার বিভীষিকাময় দিনগুলোর কথা তাঁরা স্মরণ করেন।’
নাহিদ ইসলাম ও আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া ছাড়াও আইন, বিচার ও সংসদবিষয়ক উপদেষ্টা অধ্যাপক আসিফ নজরুল; পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তনবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান; গৃহায়ণ ও গণপূর্ত উপদেষ্টা আদিলুর রহমান খান আয়নাঘর পরিদর্শনের সময় উপস্থিত ছিলেন।
আওয়ামী লীগ সরকারের শাসনামলে বিরোধী মতের বহু মানুষকে তুলে নিয়ে বিচারবহির্ভূতভাবে অজ্ঞাত স্থানে আটক রাখার অভিযোগ ওঠে। সেসব বন্দীশালার প্রতীকী নাম রাখা হয়েছে ‘আয়নাঘর’।
তুলে নেওয়া সেসব মানুষের কেউ কেউ বহু দিন পর পরিবারের কাছে ফিরে বীভৎস নির্যাতনের বিবরণ দিলেও অনেকের খোঁজ এখনো মেলেনি। বিভিন্ন বাহিনীর আওতাধীন এমন আয়নাঘরের সন্ধান পাওয়ার কথা বলেছে অন্তর্বর্তী সরকার গঠিত ‘গুম তদন্ত কমিশন’।

জুলাইয়ে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সময় নাহিদ ইসলাম ও আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়াকে তুলে নেওয়ার পর প্রতিরক্ষা গোয়েন্দা মহাপরিদপ্তরের (ডিজিএফআই) টর্চার সেলে (আয়নাঘর) আটকে রাখা হয়েছিল।
আজ বুধবার অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে আয়নাঘর পরিদর্শনে গিয়ে ডিজিএফআইয়ের সেই দুই টর্চার সেল চিনতে পারার কথা জানিয়েছেন নাহিদ ও আসিফ।
জুলাইয়ে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সময় নাহিদ ও আসিফকে সাদা পোশাকে তুলে নেওয়া হয়। আয়নাঘর পরিদর্শনের পর আসিফ জানান, তাঁকে যে কক্ষে আটকে রাখা হয়েছিল সেই কক্ষের দেয়ালের উপরের অংশের খোপগুলোতে এক্সস্ট ফ্যান ছিল, এখন নেই।
আসিফ আরও জানান, তিনি দেয়াল দেখে কক্ষটিকে চিনতে পেরেছেন। কক্ষটি আগে অনেক ছোট ছিল, এখন মাঝের দেয়াল ভেঙে বড় করা হয়েছে। ওই কক্ষে তাঁকে চার দিন আটকে রাখা হয়েছিল। এ সময় বাইরের কারও সঙ্গে তাঁকে কথা বলতে দেওয়া হয়নি। টয়লেট ছিল কক্ষের বাইরে এবং তাঁকে চোখ বেঁধে টয়লেটে নিয়ে যাওয়া হতো।
তথ্য ও সম্প্রচার উপদেষ্টা মো. নাহিদ ইসলাম বলেন, ‘আমাকে চোখ খুলে দেওয়ার পর দেখি এমন একটা রুম। যতক্ষণ রুমে থাকতাম, চোখ খোলা থাকত। বাইরে নেওয়ার সময় চোখ বেঁধে ফেলা হতো। সামনে একটা কাঠের দরজা ছিল, তার সামনে একটা লোহার দরজা ছিল। রুমে একটি কাঠের চৌকি ছিল।’
প্রধান উপদেষ্টার সহকারী প্রেস সচিব শুচিস্মিতা তিথি পরে ফেসবুকে বেশ কিছু ছবি শেয়ার করেন, যেখানে দুই তরুণ উপদেষ্টা নাহিদ ও আসিফকে আয়নাঘরের দুটি কক্ষে দেখা যায়।
একটি পোস্টে তিথি লেখেন, ‘গত জুলাইয়ে সাদা পোশাকে তুলে নেওয়ার পর ডিজিএফআইয়ের এই ‘টর্চার সেলে’ রাখা হয়েছিল নাহিদ ইসলামকে। আজ সেখানে পরিদর্শনে গিয়ে কক্ষটি ‘আইডেন্টিফাই’ করেন নাহিদ। এই কক্ষের এক পাশে টয়লেট হিসেবে একটি বেসিনের মতো ছিল বলে জানান তিনি। ৫ আগস্টের পর এই সেলগুলোর মাঝের দেয়াল ভেঙে ফেলা হয়, দেয়ালে রং করা হয়।’
আরেকটি পোস্টে আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়ার একটি ছবি এবং বন্দীশালার দুটি ছবি দিয়ে তিথি লেখেন, গত জুলাইয়ে সাদা পোশাকে তুলে নেওয়ার পর ডিজিএফআইয়ের এই ‘টর্চার সেলে’ রাখা হয়েছিল আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়াকে। আজ সেখানে পরিদর্শনে গিয়ে কক্ষটি চিনতে পেরেছেন তিনি। দেয়ালের উপরের অংশের খোঁপগুলোতে ‘এক্সস্ট ফ্যান’ ছিল বলে জানান তিনি।
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে দেওয়া এক পোস্টে বলা হয়, ‘আজকে প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস দেশি ও বিদেশি গণমাধ্যম এবং ভিকটিমদের নিয়ে হাসিনার কুখ্যাত টর্চার সেল আয়নাঘর পরিদর্শন করেন। আয়নাঘরের বেশির ভাগ এভিডেন্সই ধ্বংস করে দেওয়া হয়েছে। এখন বাকি আছে ধ্বংসস্তূপ। ভিকটিমরা জায়গাগুলো শনাক্ত করে তাঁদের করুণ অভিজ্ঞতা শেয়ার করেছেন প্রধান উপদেষ্টার নিকটে। উপদেষ্টা নাহিদ ইসলাম ও আসিফ মাহমুদকেও আন্দোলনের সময় গুম করে এখানে এনে রাখা হয়েছিল বলে জানান উপদেষ্টারা এবং সে সময়কার বিভীষিকাময় দিনগুলোর কথা তাঁরা স্মরণ করেন।’
নাহিদ ইসলাম ও আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া ছাড়াও আইন, বিচার ও সংসদবিষয়ক উপদেষ্টা অধ্যাপক আসিফ নজরুল; পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তনবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান; গৃহায়ণ ও গণপূর্ত উপদেষ্টা আদিলুর রহমান খান আয়নাঘর পরিদর্শনের সময় উপস্থিত ছিলেন।
আওয়ামী লীগ সরকারের শাসনামলে বিরোধী মতের বহু মানুষকে তুলে নিয়ে বিচারবহির্ভূতভাবে অজ্ঞাত স্থানে আটক রাখার অভিযোগ ওঠে। সেসব বন্দীশালার প্রতীকী নাম রাখা হয়েছে ‘আয়নাঘর’।
তুলে নেওয়া সেসব মানুষের কেউ কেউ বহু দিন পর পরিবারের কাছে ফিরে বীভৎস নির্যাতনের বিবরণ দিলেও অনেকের খোঁজ এখনো মেলেনি। বিভিন্ন বাহিনীর আওতাধীন এমন আয়নাঘরের সন্ধান পাওয়ার কথা বলেছে অন্তর্বর্তী সরকার গঠিত ‘গুম তদন্ত কমিশন’।

জুলাইয়ে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সময় নাহিদ ইসলাম ও আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়াকে তুলে নেওয়ার পর প্রতিরক্ষা গোয়েন্দা মহাপরিদপ্তরের (ডিজিএফআই) টর্চার সেলে (আয়নাঘর) আটকে রাখা হয়েছিল।
আজ বুধবার অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে আয়নাঘর পরিদর্শনে গিয়ে ডিজিএফআইয়ের সেই দুই টর্চার সেল চিনতে পারার কথা জানিয়েছেন নাহিদ ও আসিফ।
জুলাইয়ে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সময় নাহিদ ও আসিফকে সাদা পোশাকে তুলে নেওয়া হয়। আয়নাঘর পরিদর্শনের পর আসিফ জানান, তাঁকে যে কক্ষে আটকে রাখা হয়েছিল সেই কক্ষের দেয়ালের উপরের অংশের খোপগুলোতে এক্সস্ট ফ্যান ছিল, এখন নেই।
আসিফ আরও জানান, তিনি দেয়াল দেখে কক্ষটিকে চিনতে পেরেছেন। কক্ষটি আগে অনেক ছোট ছিল, এখন মাঝের দেয়াল ভেঙে বড় করা হয়েছে। ওই কক্ষে তাঁকে চার দিন আটকে রাখা হয়েছিল। এ সময় বাইরের কারও সঙ্গে তাঁকে কথা বলতে দেওয়া হয়নি। টয়লেট ছিল কক্ষের বাইরে এবং তাঁকে চোখ বেঁধে টয়লেটে নিয়ে যাওয়া হতো।
তথ্য ও সম্প্রচার উপদেষ্টা মো. নাহিদ ইসলাম বলেন, ‘আমাকে চোখ খুলে দেওয়ার পর দেখি এমন একটা রুম। যতক্ষণ রুমে থাকতাম, চোখ খোলা থাকত। বাইরে নেওয়ার সময় চোখ বেঁধে ফেলা হতো। সামনে একটা কাঠের দরজা ছিল, তার সামনে একটা লোহার দরজা ছিল। রুমে একটি কাঠের চৌকি ছিল।’
প্রধান উপদেষ্টার সহকারী প্রেস সচিব শুচিস্মিতা তিথি পরে ফেসবুকে বেশ কিছু ছবি শেয়ার করেন, যেখানে দুই তরুণ উপদেষ্টা নাহিদ ও আসিফকে আয়নাঘরের দুটি কক্ষে দেখা যায়।
একটি পোস্টে তিথি লেখেন, ‘গত জুলাইয়ে সাদা পোশাকে তুলে নেওয়ার পর ডিজিএফআইয়ের এই ‘টর্চার সেলে’ রাখা হয়েছিল নাহিদ ইসলামকে। আজ সেখানে পরিদর্শনে গিয়ে কক্ষটি ‘আইডেন্টিফাই’ করেন নাহিদ। এই কক্ষের এক পাশে টয়লেট হিসেবে একটি বেসিনের মতো ছিল বলে জানান তিনি। ৫ আগস্টের পর এই সেলগুলোর মাঝের দেয়াল ভেঙে ফেলা হয়, দেয়ালে রং করা হয়।’
আরেকটি পোস্টে আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়ার একটি ছবি এবং বন্দীশালার দুটি ছবি দিয়ে তিথি লেখেন, গত জুলাইয়ে সাদা পোশাকে তুলে নেওয়ার পর ডিজিএফআইয়ের এই ‘টর্চার সেলে’ রাখা হয়েছিল আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়াকে। আজ সেখানে পরিদর্শনে গিয়ে কক্ষটি চিনতে পেরেছেন তিনি। দেয়ালের উপরের অংশের খোঁপগুলোতে ‘এক্সস্ট ফ্যান’ ছিল বলে জানান তিনি।
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে দেওয়া এক পোস্টে বলা হয়, ‘আজকে প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস দেশি ও বিদেশি গণমাধ্যম এবং ভিকটিমদের নিয়ে হাসিনার কুখ্যাত টর্চার সেল আয়নাঘর পরিদর্শন করেন। আয়নাঘরের বেশির ভাগ এভিডেন্সই ধ্বংস করে দেওয়া হয়েছে। এখন বাকি আছে ধ্বংসস্তূপ। ভিকটিমরা জায়গাগুলো শনাক্ত করে তাঁদের করুণ অভিজ্ঞতা শেয়ার করেছেন প্রধান উপদেষ্টার নিকটে। উপদেষ্টা নাহিদ ইসলাম ও আসিফ মাহমুদকেও আন্দোলনের সময় গুম করে এখানে এনে রাখা হয়েছিল বলে জানান উপদেষ্টারা এবং সে সময়কার বিভীষিকাময় দিনগুলোর কথা তাঁরা স্মরণ করেন।’
নাহিদ ইসলাম ও আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া ছাড়াও আইন, বিচার ও সংসদবিষয়ক উপদেষ্টা অধ্যাপক আসিফ নজরুল; পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তনবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান; গৃহায়ণ ও গণপূর্ত উপদেষ্টা আদিলুর রহমান খান আয়নাঘর পরিদর্শনের সময় উপস্থিত ছিলেন।
আওয়ামী লীগ সরকারের শাসনামলে বিরোধী মতের বহু মানুষকে তুলে নিয়ে বিচারবহির্ভূতভাবে অজ্ঞাত স্থানে আটক রাখার অভিযোগ ওঠে। সেসব বন্দীশালার প্রতীকী নাম রাখা হয়েছে ‘আয়নাঘর’।
তুলে নেওয়া সেসব মানুষের কেউ কেউ বহু দিন পর পরিবারের কাছে ফিরে বীভৎস নির্যাতনের বিবরণ দিলেও অনেকের খোঁজ এখনো মেলেনি। বিভিন্ন বাহিনীর আওতাধীন এমন আয়নাঘরের সন্ধান পাওয়ার কথা বলেছে অন্তর্বর্তী সরকার গঠিত ‘গুম তদন্ত কমিশন’।

ঢাকা-৯ আসনে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে নির্বাচনে অংশগ্রহণের জন্য ডা. তাসনিম জারা প্রয়োজনীয় সংখ্যক স্বাক্ষর গ্রহণ সম্পন্ন করেছেন। স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে ডা. তাসনিম জারার জন্য ৪ হাজার ৬৯৩ জন নিবন্ধিত ভোটারের স্বাক্ষর প্রয়োজন ছিল।
২ মিনিট আগে
নির্বাচনে কার্যক্রম নিষিদ্ধ থাকায় আওয়ামী লীগ অংশ নিতে পারছে না। আর জুলাই যোদ্ধারা একটি প্ল্যাটফর্মে একত্র হয়েছে। এসব কারণে এবারের নির্বাচনে বিএনপি কার্যত একা হয়ে পড়েছে।
৫ মিনিট আগে
লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড না থাকা ও মামলা প্রত্যাহার না করায় ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের মনোনয়নপত্র সংগ্রহ করলেও জমা দিচ্ছেন না জাতীয় পার্টির (একাংশ) মহাসচিব ও জাতীয় গণতান্ত্রিক ফ্রন্টের মুখপাত্র এ বি এম রুহুল আমিন হাওলাদার এবং জাতীয় পার্টির (একাংশ) সিনিয়র কো-চেয়ারম্যান কাজী ফিরোজ রশিদ।
১৬ মিনিট আগে
জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)। আজ সোমবার সন্ধ্যায় রাজধানীর বাংলামোটরে দলের অস্থায়ী কার্যালয়ে আয়োজিত এই সংবাদ সম্মেলনে কথা বলবেন এনসিপির আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম।
৩৯ মিনিট আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

ঢাকা-৯ আসনে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে নির্বাচনে অংশগ্রহণের জন্য ডা. তাসনিম জারা প্রয়োজনীয় সংখ্যক স্বাক্ষর গ্রহণ সম্পন্ন করেছেন। স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে ডা. তাসনিম জারার জন্য ৪ হাজার ৬৯৩ জন নিবন্ধিত ভোটারের স্বাক্ষর প্রয়োজন ছিল।
গত রোববার (২৮ ডিসেম্বর) সকাল থেকে স্বাক্ষর সংগ্রহ শুরু করেন তিনি। এ লক্ষ্যে প্রথমে খিলগাঁওয়ে একটি ও পরে বাসাবোতে আরেকটি বুথ চালু করা হয়।
আজ সোমবার বিকেলে খিলগাঁওয়ের বুথে সংশ্লিষ্টরা জানিয়েছেন, একদিনেই ৪ হাজার ৬৯৩ জনের বেশি স্বাক্ষর পেয়েছেন তারা। সেই স্বাক্ষর নিয়ে সেগুনবাগিচায় ঢাকা বিভাগীয় কমিশনার ও রিটার্নিং কর্মকর্তা গেছেন তাসনিম জারা।
আইন অনুযায়ী স্বতন্ত্র প্রার্থী হওয়ার জন্য তাকে নির্বাচনী এলাকার ১ শতাংশ নিবন্ধিত ভোটারের স্বাক্ষর সংগ্রহ করতে হবে। ঢাকা-৯ আসনের ভোটার অনুপাতে কমপক্ষে ৪ হাজার ৬৯৩ জনের স্বাক্ষর প্রয়োজন ছিল জারার।
জামায়াতের সঙ্গে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি) জোট করার পর দল থেকে পদত্যাগ করে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে এই নির্বাচনে অংশ নেওয়ার ঘোষণা দেন তাসনিম জারা।

ঢাকা-৯ আসনে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে নির্বাচনে অংশগ্রহণের জন্য ডা. তাসনিম জারা প্রয়োজনীয় সংখ্যক স্বাক্ষর গ্রহণ সম্পন্ন করেছেন। স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে ডা. তাসনিম জারার জন্য ৪ হাজার ৬৯৩ জন নিবন্ধিত ভোটারের স্বাক্ষর প্রয়োজন ছিল।
গত রোববার (২৮ ডিসেম্বর) সকাল থেকে স্বাক্ষর সংগ্রহ শুরু করেন তিনি। এ লক্ষ্যে প্রথমে খিলগাঁওয়ে একটি ও পরে বাসাবোতে আরেকটি বুথ চালু করা হয়।
আজ সোমবার বিকেলে খিলগাঁওয়ের বুথে সংশ্লিষ্টরা জানিয়েছেন, একদিনেই ৪ হাজার ৬৯৩ জনের বেশি স্বাক্ষর পেয়েছেন তারা। সেই স্বাক্ষর নিয়ে সেগুনবাগিচায় ঢাকা বিভাগীয় কমিশনার ও রিটার্নিং কর্মকর্তা গেছেন তাসনিম জারা।
আইন অনুযায়ী স্বতন্ত্র প্রার্থী হওয়ার জন্য তাকে নির্বাচনী এলাকার ১ শতাংশ নিবন্ধিত ভোটারের স্বাক্ষর সংগ্রহ করতে হবে। ঢাকা-৯ আসনের ভোটার অনুপাতে কমপক্ষে ৪ হাজার ৬৯৩ জনের স্বাক্ষর প্রয়োজন ছিল জারার।
জামায়াতের সঙ্গে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি) জোট করার পর দল থেকে পদত্যাগ করে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে এই নির্বাচনে অংশ নেওয়ার ঘোষণা দেন তাসনিম জারা।

জুলাইয়ে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সময় নাহিদ ইসলাম ও আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়াকে তুলে নেওয়ার পর প্রতিরক্ষা গোয়েন্দা মহাপরিদপ্তরের (ডিজিএফআই) টর্চার সেলে (আয়নাঘর) আটকে রাখা হয়েছিল।
১২ ফেব্রুয়ারি ২০২৫
নির্বাচনে কার্যক্রম নিষিদ্ধ থাকায় আওয়ামী লীগ অংশ নিতে পারছে না। আর জুলাই যোদ্ধারা একটি প্ল্যাটফর্মে একত্র হয়েছে। এসব কারণে এবারের নির্বাচনে বিএনপি কার্যত একা হয়ে পড়েছে।
৫ মিনিট আগে
লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড না থাকা ও মামলা প্রত্যাহার না করায় ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের মনোনয়নপত্র সংগ্রহ করলেও জমা দিচ্ছেন না জাতীয় পার্টির (একাংশ) মহাসচিব ও জাতীয় গণতান্ত্রিক ফ্রন্টের মুখপাত্র এ বি এম রুহুল আমিন হাওলাদার এবং জাতীয় পার্টির (একাংশ) সিনিয়র কো-চেয়ারম্যান কাজী ফিরোজ রশিদ।
১৬ মিনিট আগে
জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)। আজ সোমবার সন্ধ্যায় রাজধানীর বাংলামোটরে দলের অস্থায়ী কার্যালয়ে আয়োজিত এই সংবাদ সম্মেলনে কথা বলবেন এনসিপির আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম।
৩৯ মিনিট আগেচৌদ্দগ্রাম (কুমিল্লা) প্রতিনিধি

এবারের সংসদ নির্বাচনে বিএনপি একা হয়ে পড়েছে বলে মন্তব্য করেছেন জামায়াত ইসলামীর নায়েবে আমির সৈয়দ আবদুল্লাহ মো. তাহের। তিনি বলেন, ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে কার্যক্রম নিষিদ্ধ থাকায় আওয়ামী লীগ অংশ নিতে পারছে না। আর জুলাই যোদ্ধারা একটি প্ল্যাটফর্মে একত্র হয়েছে। এসব কারণে এবারের নির্বাচনে বিএনপি কার্যত একা হয়ে পড়েছে।
আজ সোমবার কুমিল্লা-১১ (চৌদ্দগ্রাম) আসনে জামায়াতে ইসলামীর প্রার্থী হিসেবে উপজেলা সহকারী রিটার্নিং কর্মকর্তা মো. নুরুল আমিনের কার্যালয়ে মনোনয়নপত্র জমা শেষে তিনি এসব কথা বলেন।
তাহের বলেন, এবারের নির্বাচনে জামায়াতের নেতৃত্বাধীন জোট ব্যাপক সংখ্যাগরিষ্ঠতার আসন লাভ করে সরকার গঠন করবে। এ দেশের মানুষ জানে, একটি দল সরকার পরিচালনার সময় দুর্নীতিতে চ্যাম্পিয়ন হয়েছিল। ক্ষমতা থাকাকালে তারা ব্যাপক লুটপাট করে বিদেশে টাকা পাচার করেছে।
জামায়াতের নায়েবে আমির বলেন, এ দেশের জনগণ চায় নতুন নেতৃত্ব। যারা দুর্নীতিতে চ্যাম্পিয়ন হয়েছে, এই নির্বাচনে জনগণ তাদের প্রত্যাখ্যান করবে।
আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি সম্পর্কে তাহের বলেন, ‘আমি আশা করব, নির্বাচন অনুষ্ঠিত হওয়া পর্যন্ত অন্তর্বর্তী সরকার আইনশৃঙ্খলা নিয়ন্ত্রণে রাখবে। সবাই যাতে একটি উৎসবমুখর পরিবেশে ভোট দিতে পারে, সরকার সেই ব্যবস্থাই করবে।’
বিএনপির নাম উচ্চারণ না করে তাহের বলেন, ‘এই অন্তর্বর্তী সরকার আসার পর কারা দখলবাজি, টেন্ডারবাজি ও লুটপাটে ব্যস্ত ছিল, জনগণ সবই জানে। তাই আমরা আশাবাদ ব্যক্ত করছি, জনগণ এবারের নির্বাচনে জামায়াতের নেতৃত্বাধীন জোটকে ভোট দেবে এবং আমরা সরকার গঠন করব।’
এ সময় তাঁর সঙ্গে কুমিল্লা জেলা ও চৌদ্দগ্রাম উপজেলা জামায়াতের নেতারা উপস্থিত ছিলেন।

এবারের সংসদ নির্বাচনে বিএনপি একা হয়ে পড়েছে বলে মন্তব্য করেছেন জামায়াত ইসলামীর নায়েবে আমির সৈয়দ আবদুল্লাহ মো. তাহের। তিনি বলেন, ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে কার্যক্রম নিষিদ্ধ থাকায় আওয়ামী লীগ অংশ নিতে পারছে না। আর জুলাই যোদ্ধারা একটি প্ল্যাটফর্মে একত্র হয়েছে। এসব কারণে এবারের নির্বাচনে বিএনপি কার্যত একা হয়ে পড়েছে।
আজ সোমবার কুমিল্লা-১১ (চৌদ্দগ্রাম) আসনে জামায়াতে ইসলামীর প্রার্থী হিসেবে উপজেলা সহকারী রিটার্নিং কর্মকর্তা মো. নুরুল আমিনের কার্যালয়ে মনোনয়নপত্র জমা শেষে তিনি এসব কথা বলেন।
তাহের বলেন, এবারের নির্বাচনে জামায়াতের নেতৃত্বাধীন জোট ব্যাপক সংখ্যাগরিষ্ঠতার আসন লাভ করে সরকার গঠন করবে। এ দেশের মানুষ জানে, একটি দল সরকার পরিচালনার সময় দুর্নীতিতে চ্যাম্পিয়ন হয়েছিল। ক্ষমতা থাকাকালে তারা ব্যাপক লুটপাট করে বিদেশে টাকা পাচার করেছে।
জামায়াতের নায়েবে আমির বলেন, এ দেশের জনগণ চায় নতুন নেতৃত্ব। যারা দুর্নীতিতে চ্যাম্পিয়ন হয়েছে, এই নির্বাচনে জনগণ তাদের প্রত্যাখ্যান করবে।
আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি সম্পর্কে তাহের বলেন, ‘আমি আশা করব, নির্বাচন অনুষ্ঠিত হওয়া পর্যন্ত অন্তর্বর্তী সরকার আইনশৃঙ্খলা নিয়ন্ত্রণে রাখবে। সবাই যাতে একটি উৎসবমুখর পরিবেশে ভোট দিতে পারে, সরকার সেই ব্যবস্থাই করবে।’
বিএনপির নাম উচ্চারণ না করে তাহের বলেন, ‘এই অন্তর্বর্তী সরকার আসার পর কারা দখলবাজি, টেন্ডারবাজি ও লুটপাটে ব্যস্ত ছিল, জনগণ সবই জানে। তাই আমরা আশাবাদ ব্যক্ত করছি, জনগণ এবারের নির্বাচনে জামায়াতের নেতৃত্বাধীন জোটকে ভোট দেবে এবং আমরা সরকার গঠন করব।’
এ সময় তাঁর সঙ্গে কুমিল্লা জেলা ও চৌদ্দগ্রাম উপজেলা জামায়াতের নেতারা উপস্থিত ছিলেন।

জুলাইয়ে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সময় নাহিদ ইসলাম ও আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়াকে তুলে নেওয়ার পর প্রতিরক্ষা গোয়েন্দা মহাপরিদপ্তরের (ডিজিএফআই) টর্চার সেলে (আয়নাঘর) আটকে রাখা হয়েছিল।
১২ ফেব্রুয়ারি ২০২৫
ঢাকা-৯ আসনে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে নির্বাচনে অংশগ্রহণের জন্য ডা. তাসনিম জারা প্রয়োজনীয় সংখ্যক স্বাক্ষর গ্রহণ সম্পন্ন করেছেন। স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে ডা. তাসনিম জারার জন্য ৪ হাজার ৬৯৩ জন নিবন্ধিত ভোটারের স্বাক্ষর প্রয়োজন ছিল।
২ মিনিট আগে
লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড না থাকা ও মামলা প্রত্যাহার না করায় ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের মনোনয়নপত্র সংগ্রহ করলেও জমা দিচ্ছেন না জাতীয় পার্টির (একাংশ) মহাসচিব ও জাতীয় গণতান্ত্রিক ফ্রন্টের মুখপাত্র এ বি এম রুহুল আমিন হাওলাদার এবং জাতীয় পার্টির (একাংশ) সিনিয়র কো-চেয়ারম্যান কাজী ফিরোজ রশিদ।
১৬ মিনিট আগে
জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)। আজ সোমবার সন্ধ্যায় রাজধানীর বাংলামোটরে দলের অস্থায়ী কার্যালয়ে আয়োজিত এই সংবাদ সম্মেলনে কথা বলবেন এনসিপির আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম।
৩৯ মিনিট আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড না থাকা ও মামলা প্রত্যাহার না করায় ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের মনোনয়নপত্র সংগ্রহ করলেও জমা দিচ্ছেন না জাতীয় পার্টির (একাংশ) মহাসচিব ও জাতীয় গণতান্ত্রিক ফ্রন্টের মুখপাত্র এ বি এম রুহুল আমিন হাওলাদার এবং জাতীয় পার্টির (একাংশ) সিনিয়র কো-চেয়ারম্যান কাজী ফিরোজ রশিদ। তাঁরা দুজনেই আজকের পত্রিকাকে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
এর আগে গত ২৩ ডিসেম্বর রাজধানীর একটি হোটেলে সংবাদ সম্মেলনে ১৩১ আসনে প্রার্থী দিয়েছিল জাতীয় পার্টির (একাংশ) ও জেপির নেতৃত্বাধীন জাতীয় গণতান্ত্রিক ফ্রন্ট। সেখানে দলটির থেকে পক্ষ বলা হয়েছিল, জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের ঘটনায় তাঁদের নেতাদের নামে একাধিক মিথ্যা মামলা দেওয়া হয়েছে। মনোনয়ন দিলেও মামলার আসামি হয়ে তাঁরা নির্বাচন করতে চান না। এ জন্য সরকারের কাছে মামলা প্রত্যাহারের অনুরোধ জানান তাঁরা।
জাতীয় পার্টি ও জোটের চেয়ারম্যান আনিসুল ইসলাম মাহমুদ চট্টগ্রাম-৫ আসনে ও দলটির নির্বাহী চেয়ারম্যান মুজিবুল হক চুন্নু কিশোরগঞ্জ-৩ আসনের মনোনয়ন জমা দিয়েছেন। অন্যদিকে জেপির চেয়ারম্যান ও জোটের প্রধান উপদেষ্টা আনোয়ার হোসেন মঞ্জু পিরোজপুর-২, জাতীয় পার্টির মহাসচিব রুহুল আমিন হাওলাদার পটুয়াখালী-১, সিনিয়র কো-চেয়ারম্যান কাজী ফিরোজ রশিদ ঢাকা-১০, হাওলাদারের স্ত্রী ও দলের প্রেসিডিয়াম সদস্য নাসরিন জাহান রত্না বরিশাল-৬ আসন থেকে মনোনয়ন সংগ্রহ করেছিলেন। কিন্তু আজ সোমবার শেষ সময়ে তাঁরা মনোনয়নপত্র জমা দেননি।
রুহুল আমিন হাওলাদার দাবি করেছেন, সুষ্ঠু নির্বাচনের পরিবেশ নেই। তাই মনোনয়নপত্র জমা দিচ্ছেন না। তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমার নামে সাত-আটটি মামলা আছে, সেগুলো প্রত্যাহার না করলে নির্বাচন অংশ নেব না। কারণ, মামলা মাথায় নিয়ে নির্বাচনী প্রচারণায় অংশ নিলে হয়রানির আশঙ্কা আছে। আবার নির্বাচনী লেভেল প্লেয়িং ফিল্ডও নেই। প্রচারে নামলে নানান অভিযোগ তুলে হামলাও হতে পারে। এসব কিছু বিবেচনা করে নির্বাচনে অংশ নেওয়া সমীচীন হবে না। তাই মনোনয়ন জমা দিচ্ছি না।’ স্ত্রী নাসরিন জাহান রত্নাও নির্বাচনে অংশ নেবে না বলে জানান রুহুল আমিন হাওলাদার।
ঢাকা-১০ ও গোপালগঞ্জের একটি আসন থেকে মনোনয়ন ফরম সংগ্রহ করলেও শেষ পর্যন্ত জমা দিচ্ছেন না কাজী ফিরোজ রশিদ। তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘এতগুলো মামলা মাথায় নিয়ে কেমনে নির্বাচন করতে যাব? পুলিশ তো বলবে আপনার নামে মামলা আছে, চলেন। হা-পা বেঁধে তো নির্বাচন করা যায় না।’
কাজী ফিরোজ রশিদ আরও বলেন, ‘জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের সময় ছাত্রদের পক্ষে একাধিক সংবাদ সম্মেলন করেছি। টেলিভিশনে ফাটিয়ে দিয়েছি। কিন্তু এখন আমার বিরুদ্ধে মামলা দিল। এটা হয়? আমরা নির্বাচনে যাব, সেটা তারা চায় না। জাতীয় পার্টি নির্বাচনে আসুক কেউ চাচ্ছে না। এ কারণে নির্বাচনে যাব কীভাবে? এ কারণে মনোনয়ন জমা দিচ্ছি না।’

লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড না থাকা ও মামলা প্রত্যাহার না করায় ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের মনোনয়নপত্র সংগ্রহ করলেও জমা দিচ্ছেন না জাতীয় পার্টির (একাংশ) মহাসচিব ও জাতীয় গণতান্ত্রিক ফ্রন্টের মুখপাত্র এ বি এম রুহুল আমিন হাওলাদার এবং জাতীয় পার্টির (একাংশ) সিনিয়র কো-চেয়ারম্যান কাজী ফিরোজ রশিদ। তাঁরা দুজনেই আজকের পত্রিকাকে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
এর আগে গত ২৩ ডিসেম্বর রাজধানীর একটি হোটেলে সংবাদ সম্মেলনে ১৩১ আসনে প্রার্থী দিয়েছিল জাতীয় পার্টির (একাংশ) ও জেপির নেতৃত্বাধীন জাতীয় গণতান্ত্রিক ফ্রন্ট। সেখানে দলটির থেকে পক্ষ বলা হয়েছিল, জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের ঘটনায় তাঁদের নেতাদের নামে একাধিক মিথ্যা মামলা দেওয়া হয়েছে। মনোনয়ন দিলেও মামলার আসামি হয়ে তাঁরা নির্বাচন করতে চান না। এ জন্য সরকারের কাছে মামলা প্রত্যাহারের অনুরোধ জানান তাঁরা।
জাতীয় পার্টি ও জোটের চেয়ারম্যান আনিসুল ইসলাম মাহমুদ চট্টগ্রাম-৫ আসনে ও দলটির নির্বাহী চেয়ারম্যান মুজিবুল হক চুন্নু কিশোরগঞ্জ-৩ আসনের মনোনয়ন জমা দিয়েছেন। অন্যদিকে জেপির চেয়ারম্যান ও জোটের প্রধান উপদেষ্টা আনোয়ার হোসেন মঞ্জু পিরোজপুর-২, জাতীয় পার্টির মহাসচিব রুহুল আমিন হাওলাদার পটুয়াখালী-১, সিনিয়র কো-চেয়ারম্যান কাজী ফিরোজ রশিদ ঢাকা-১০, হাওলাদারের স্ত্রী ও দলের প্রেসিডিয়াম সদস্য নাসরিন জাহান রত্না বরিশাল-৬ আসন থেকে মনোনয়ন সংগ্রহ করেছিলেন। কিন্তু আজ সোমবার শেষ সময়ে তাঁরা মনোনয়নপত্র জমা দেননি।
রুহুল আমিন হাওলাদার দাবি করেছেন, সুষ্ঠু নির্বাচনের পরিবেশ নেই। তাই মনোনয়নপত্র জমা দিচ্ছেন না। তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমার নামে সাত-আটটি মামলা আছে, সেগুলো প্রত্যাহার না করলে নির্বাচন অংশ নেব না। কারণ, মামলা মাথায় নিয়ে নির্বাচনী প্রচারণায় অংশ নিলে হয়রানির আশঙ্কা আছে। আবার নির্বাচনী লেভেল প্লেয়িং ফিল্ডও নেই। প্রচারে নামলে নানান অভিযোগ তুলে হামলাও হতে পারে। এসব কিছু বিবেচনা করে নির্বাচনে অংশ নেওয়া সমীচীন হবে না। তাই মনোনয়ন জমা দিচ্ছি না।’ স্ত্রী নাসরিন জাহান রত্নাও নির্বাচনে অংশ নেবে না বলে জানান রুহুল আমিন হাওলাদার।
ঢাকা-১০ ও গোপালগঞ্জের একটি আসন থেকে মনোনয়ন ফরম সংগ্রহ করলেও শেষ পর্যন্ত জমা দিচ্ছেন না কাজী ফিরোজ রশিদ। তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘এতগুলো মামলা মাথায় নিয়ে কেমনে নির্বাচন করতে যাব? পুলিশ তো বলবে আপনার নামে মামলা আছে, চলেন। হা-পা বেঁধে তো নির্বাচন করা যায় না।’
কাজী ফিরোজ রশিদ আরও বলেন, ‘জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের সময় ছাত্রদের পক্ষে একাধিক সংবাদ সম্মেলন করেছি। টেলিভিশনে ফাটিয়ে দিয়েছি। কিন্তু এখন আমার বিরুদ্ধে মামলা দিল। এটা হয়? আমরা নির্বাচনে যাব, সেটা তারা চায় না। জাতীয় পার্টি নির্বাচনে আসুক কেউ চাচ্ছে না। এ কারণে নির্বাচনে যাব কীভাবে? এ কারণে মনোনয়ন জমা দিচ্ছি না।’

জুলাইয়ে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সময় নাহিদ ইসলাম ও আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়াকে তুলে নেওয়ার পর প্রতিরক্ষা গোয়েন্দা মহাপরিদপ্তরের (ডিজিএফআই) টর্চার সেলে (আয়নাঘর) আটকে রাখা হয়েছিল।
১২ ফেব্রুয়ারি ২০২৫
ঢাকা-৯ আসনে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে নির্বাচনে অংশগ্রহণের জন্য ডা. তাসনিম জারা প্রয়োজনীয় সংখ্যক স্বাক্ষর গ্রহণ সম্পন্ন করেছেন। স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে ডা. তাসনিম জারার জন্য ৪ হাজার ৬৯৩ জন নিবন্ধিত ভোটারের স্বাক্ষর প্রয়োজন ছিল।
২ মিনিট আগে
নির্বাচনে কার্যক্রম নিষিদ্ধ থাকায় আওয়ামী লীগ অংশ নিতে পারছে না। আর জুলাই যোদ্ধারা একটি প্ল্যাটফর্মে একত্র হয়েছে। এসব কারণে এবারের নির্বাচনে বিএনপি কার্যত একা হয়ে পড়েছে।
৫ মিনিট আগে
জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)। আজ সোমবার সন্ধ্যায় রাজধানীর বাংলামোটরে দলের অস্থায়ী কার্যালয়ে আয়োজিত এই সংবাদ সম্মেলনে কথা বলবেন এনসিপির আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম।
৩৯ মিনিট আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)। আজ সোমবার সন্ধ্যায় রাজধানীর বাংলামোটরে দলের অস্থায়ী কার্যালয়ে আয়োজিত এই সংবাদ সম্মেলনে কথা বলবেন এনসিপির আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম।
আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীসহ আটটি ইসলামপন্থী দলের সমন্বয়ে গঠিত জোটে যোগ দিয়েছে এনসিপি।
জোটের বিষয়ে গতকাল সংবাদ সম্মেলনে নাহিদ ইসলাম বলেন, ‘আসন্ন নির্বাচন সুষ্ঠু ও প্রতিদ্বন্দ্বিতাপূর্ণ করতে এবং আধিপত্যবাদী কোনো শক্তি যাতে আমাদের গণ-অভ্যুত্থান পরবর্তী অগ্রযাত্রাকে বাধাগ্রস্ত করতে না পারে, সে জন্যই এই বৃহত্তর ঐক্য প্রয়োজন। সেই প্রেক্ষাপট থেকেই আমরা জামায়াতে ইসলামী ও তাদের সমমনা আটটি দলের সঙ্গে আলোচনা করেছি। তাদের নির্বাচনী সমঝোতায় এনসিপি একমত পোষণ করেছে এবং আমরা একত্রে নির্বাচন করার সিদ্ধান্ত নিয়েছি।’
এর আগে গতকাল বিকেলে জাতীয় প্রেসক্লাবে এক সংবাদ সম্মেলনে জামায়াতের আমির ডা. শফিকুর রহমান জানান, দেশকে দুর্নীতিমুক্ত ও ইনসাফ কায়েমের পথে এগিয়ে নিতে সমমনা আটটি দল দীর্ঘ দিন ধরে কাজ করে আসছিল। এখন সেই প্রক্রিয়ার সঙ্গে যুক্ত হয়েছে কর্নেল (অব.) অলি আহমদের নেতৃত্বাধীন এলডিপি এবং নাহিদ ইসলামের নেতৃত্বাধীন এনসিপি।

জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)। আজ সোমবার সন্ধ্যায় রাজধানীর বাংলামোটরে দলের অস্থায়ী কার্যালয়ে আয়োজিত এই সংবাদ সম্মেলনে কথা বলবেন এনসিপির আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম।
আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীসহ আটটি ইসলামপন্থী দলের সমন্বয়ে গঠিত জোটে যোগ দিয়েছে এনসিপি।
জোটের বিষয়ে গতকাল সংবাদ সম্মেলনে নাহিদ ইসলাম বলেন, ‘আসন্ন নির্বাচন সুষ্ঠু ও প্রতিদ্বন্দ্বিতাপূর্ণ করতে এবং আধিপত্যবাদী কোনো শক্তি যাতে আমাদের গণ-অভ্যুত্থান পরবর্তী অগ্রযাত্রাকে বাধাগ্রস্ত করতে না পারে, সে জন্যই এই বৃহত্তর ঐক্য প্রয়োজন। সেই প্রেক্ষাপট থেকেই আমরা জামায়াতে ইসলামী ও তাদের সমমনা আটটি দলের সঙ্গে আলোচনা করেছি। তাদের নির্বাচনী সমঝোতায় এনসিপি একমত পোষণ করেছে এবং আমরা একত্রে নির্বাচন করার সিদ্ধান্ত নিয়েছি।’
এর আগে গতকাল বিকেলে জাতীয় প্রেসক্লাবে এক সংবাদ সম্মেলনে জামায়াতের আমির ডা. শফিকুর রহমান জানান, দেশকে দুর্নীতিমুক্ত ও ইনসাফ কায়েমের পথে এগিয়ে নিতে সমমনা আটটি দল দীর্ঘ দিন ধরে কাজ করে আসছিল। এখন সেই প্রক্রিয়ার সঙ্গে যুক্ত হয়েছে কর্নেল (অব.) অলি আহমদের নেতৃত্বাধীন এলডিপি এবং নাহিদ ইসলামের নেতৃত্বাধীন এনসিপি।

জুলাইয়ে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সময় নাহিদ ইসলাম ও আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়াকে তুলে নেওয়ার পর প্রতিরক্ষা গোয়েন্দা মহাপরিদপ্তরের (ডিজিএফআই) টর্চার সেলে (আয়নাঘর) আটকে রাখা হয়েছিল।
১২ ফেব্রুয়ারি ২০২৫
ঢাকা-৯ আসনে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে নির্বাচনে অংশগ্রহণের জন্য ডা. তাসনিম জারা প্রয়োজনীয় সংখ্যক স্বাক্ষর গ্রহণ সম্পন্ন করেছেন। স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে ডা. তাসনিম জারার জন্য ৪ হাজার ৬৯৩ জন নিবন্ধিত ভোটারের স্বাক্ষর প্রয়োজন ছিল।
২ মিনিট আগে
নির্বাচনে কার্যক্রম নিষিদ্ধ থাকায় আওয়ামী লীগ অংশ নিতে পারছে না। আর জুলাই যোদ্ধারা একটি প্ল্যাটফর্মে একত্র হয়েছে। এসব কারণে এবারের নির্বাচনে বিএনপি কার্যত একা হয়ে পড়েছে।
৫ মিনিট আগে
লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড না থাকা ও মামলা প্রত্যাহার না করায় ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের মনোনয়নপত্র সংগ্রহ করলেও জমা দিচ্ছেন না জাতীয় পার্টির (একাংশ) মহাসচিব ও জাতীয় গণতান্ত্রিক ফ্রন্টের মুখপাত্র এ বি এম রুহুল আমিন হাওলাদার এবং জাতীয় পার্টির (একাংশ) সিনিয়র কো-চেয়ারম্যান কাজী ফিরোজ রশিদ।
১৬ মিনিট আগে