অনলাইন ডেস্ক
সাবেক নৌ পরিবহন মন্ত্রী ও সংসদ সদস্য শাজাহান খান, সাবেক সংসদ সদস্য ও বাংলাদেশ ওয়ার্কার্স পার্টির সভাপতি রাশেদ খান মেনন এবং সাবেক আইজিপি চৌধুরী আব্দুল্লাহ আল মামুনসহ সাতজনকে নতুন মামলায় গ্রেপ্তার দেখানো হয়েছে। রাজধানীর পল্টন থানায় করা যুবদল নেতা শামীম হত্যা মামলায় তাঁদের আজ সোমবার গ্রেপ্তার দেখানো হয়। ঢাকা মহানগর হাকিম মেহেদী হাসান তাঁদের এই মামলায় গ্রেপ্তার দেখানোর নির্দেশ দেন।
আরও যাদের গ্রেপ্তার দেখানো হয়েছে তারা হলেন—সাবেক সংসদ সদস্য আব্দুস সোবহান গোলাপ, আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক আহমদ হোসেন, নাচল উপজেলার সাবেক ভাইস চেয়ারম্যান রেজাউল করিম ও আওয়ামী লীগ কর্মী কবীর হোসেন মিঠু।
সকালে এই সাতজনকে কারাগার থেকে আদালতে হাজির করা হয়। মামলার তদন্ত কর্মকর্তা পল্টন থানার এস আই তন্ময় কুমার বিশ্বাস প্রত্যেককে গ্রেপ্তার দেখানোর আবেদন করেন। শুনানি শেষে আদালত প্রত্যেককে গ্রেপ্তার দেখান। পরে তাদের আবার কারাগারে নেওয়া হয়।
গ্রেপ্তার দেখানোর আবেদনের ওপর শুনানির সময় শাজাহান খান আদালতের অনুমতি নিয়ে কথা বলেন। তিনি বলেন, ‘আমার বাবা, দাদাসহ পরিবারের ৬ জন মুক্তিযোদ্ধা। আমার বাবা ৩ বারের এমপি ছিলেন। আমি আট বারের এমপি ছিলাম। মন্ত্রীর দায়িত্বও পালন করেছি। বঙ্গবন্ধু হত্যা মামলা ও মানবতাবিরোধী অপরাধীদেরও হাতকড়া পরানো হয়নি। আমাকে যাতে হাতকড়া পরাতে না হয়।’
ঢাকা মহানগর দায়রা জজ আদালতের পিপি ওমর ফারুক ফারুকী শাজাহান খানের আরজির বিরোধিতা করে বলেন, ‘আমরা আগে দেখেছি, অনেক মন্ত্রী ও এমপিকে ডান্ডাবেড়ি পরিয়ে সিঁড়ি দিয়ে সাত ও আট তলায় ওঠানো হয়েছে। ওনারা ক্ষমতায় থাকতে এটা করেছেন। ক্ষমতায় থাকলে এক কথা আর ক্ষমতা শেষ হলে আরেক কথা। হাতকড়া ও হেলমেট এগুলো নিরাপত্তার স্বার্থে পরানো হয়।’
হাতকড়া পরানোর বিষয়ে বিচারক কোনো আদেশ দেননি।
সাবেক নৌ পরিবহন মন্ত্রী ও সংসদ সদস্য শাজাহান খান, সাবেক সংসদ সদস্য ও বাংলাদেশ ওয়ার্কার্স পার্টির সভাপতি রাশেদ খান মেনন এবং সাবেক আইজিপি চৌধুরী আব্দুল্লাহ আল মামুনসহ সাতজনকে নতুন মামলায় গ্রেপ্তার দেখানো হয়েছে। রাজধানীর পল্টন থানায় করা যুবদল নেতা শামীম হত্যা মামলায় তাঁদের আজ সোমবার গ্রেপ্তার দেখানো হয়। ঢাকা মহানগর হাকিম মেহেদী হাসান তাঁদের এই মামলায় গ্রেপ্তার দেখানোর নির্দেশ দেন।
আরও যাদের গ্রেপ্তার দেখানো হয়েছে তারা হলেন—সাবেক সংসদ সদস্য আব্দুস সোবহান গোলাপ, আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক আহমদ হোসেন, নাচল উপজেলার সাবেক ভাইস চেয়ারম্যান রেজাউল করিম ও আওয়ামী লীগ কর্মী কবীর হোসেন মিঠু।
সকালে এই সাতজনকে কারাগার থেকে আদালতে হাজির করা হয়। মামলার তদন্ত কর্মকর্তা পল্টন থানার এস আই তন্ময় কুমার বিশ্বাস প্রত্যেককে গ্রেপ্তার দেখানোর আবেদন করেন। শুনানি শেষে আদালত প্রত্যেককে গ্রেপ্তার দেখান। পরে তাদের আবার কারাগারে নেওয়া হয়।
গ্রেপ্তার দেখানোর আবেদনের ওপর শুনানির সময় শাজাহান খান আদালতের অনুমতি নিয়ে কথা বলেন। তিনি বলেন, ‘আমার বাবা, দাদাসহ পরিবারের ৬ জন মুক্তিযোদ্ধা। আমার বাবা ৩ বারের এমপি ছিলেন। আমি আট বারের এমপি ছিলাম। মন্ত্রীর দায়িত্বও পালন করেছি। বঙ্গবন্ধু হত্যা মামলা ও মানবতাবিরোধী অপরাধীদেরও হাতকড়া পরানো হয়নি। আমাকে যাতে হাতকড়া পরাতে না হয়।’
ঢাকা মহানগর দায়রা জজ আদালতের পিপি ওমর ফারুক ফারুকী শাজাহান খানের আরজির বিরোধিতা করে বলেন, ‘আমরা আগে দেখেছি, অনেক মন্ত্রী ও এমপিকে ডান্ডাবেড়ি পরিয়ে সিঁড়ি দিয়ে সাত ও আট তলায় ওঠানো হয়েছে। ওনারা ক্ষমতায় থাকতে এটা করেছেন। ক্ষমতায় থাকলে এক কথা আর ক্ষমতা শেষ হলে আরেক কথা। হাতকড়া ও হেলমেট এগুলো নিরাপত্তার স্বার্থে পরানো হয়।’
হাতকড়া পরানোর বিষয়ে বিচারক কোনো আদেশ দেননি।
বিদ্যমান পরিস্থিতিতে রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে সর্বদলীয় বৈঠকের বিষয়ে সরকারের পক্ষ থেকে কোনো সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে না বলে জানা গেছে। সরকারের সূত্র বলছে, রাজনৈতিক দলগুলো নিজেদের মধ্যে আলোচনা করে ঐকমত্যে পৌঁছাতে পারলেই সে ক্ষেত্রে সর্বদলীয় বৈঠক সম্ভব হতে পারে।
২২ মিনিট আগেশেখ হাসিনা সরকারের পতনের পর দায়িত্ব নেওয়া অন্তর্বর্তী সরকার ৯ মাস পার করল; কিন্তু গুরুত্বপূর্ণ বিভিন্ন ইস্যুতে রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে মতানৈক্য এবং রাজপথে প্রতিদিনের আন্দোলনে এখনো সুস্থির হতে পারছে না।
১ ঘণ্টা আগেরিজওয়ানা বলেন, ‘আমাদের তিনটা মোটা দাগের দায়িত্ব। এগুলো হচ্ছে—সংস্কার, বিচার ও নির্বাচন। শুধু নির্বাচন দেওয়ার জন্য তো আমরা দায়িত্ব নেইনি। আমরা দায়িত্ব নেওয়ার পর থেকে সবার সব ধরনের দাবিদাওয়া বেড়ে গিয়েছে। সবাই রাস্তাঘাট বন্ধ করে দিচ্ছে।’
১১ ঘণ্টা আগেপ্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস পদত্যাগ করবেন না। তাঁর ক্ষমতা প্রয়োজন নেই। কিন্তু একটি শান্তিপূর্ণ গণতান্ত্রিকভাবে ক্ষমতা হস্তান্তরের জন্য ড. ইউনূসকে দরকার আছে।
১২ ঘণ্টা আগে