নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

দীর্ঘ ৩০ বছরের আইনি লড়াইয়ে জিতলেন বিএনপি সরকারের সময়ে ১৯৯২ সালে চাকরিচ্যুত জাতীয় নিরাপত্তা গোয়েন্দা সংস্থার (এনএসআই) কর্মকর্তা বখতিয়ার আহমেদ খান। তাঁকে চাকরিচ্যুতি থেকে অবসর-পরবর্তী সময় পর্যন্ত বেতন-ভাতাসহ সব সুযোগ-সুবিধা পরিশোধের নির্দেশ দিয়েছেন আপিল বিভাগ।
সরকারের রিভিউ আবেদন নিষ্পত্তি করে গতকাল বৃহস্পতিবার প্রধান বিচারপতি ওবায়দুল হাসানের নেতৃত্বাধীন আপিল বেঞ্চ এ রায় দেন। আদালতে বখতিয়ার আহমেদের পক্ষে ছিলেন জ্যেষ্ঠ আইনজীবী ব্যারিস্টার আখতার ইমাম। সঙ্গে ছিলেন ব্যারিস্টার রাশনা ইমাম। রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন অ্যাটর্নি জেনারেল এ এম আমিন উদ্দিন।
রাশনা ইমাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, প্রাপ্য অধিকার ফিরে পেতে এতটা সময় অপেক্ষা করা দুঃখজনক। বখতিয়ার আহমেদ প্রশাসনিক ট্রাইব্যুনাল, প্রশাসনিক আপিল ট্রাইব্যুনাল এবং সবশেষে আপিল বিভাগেও জিতেছেন।
তাঁর অবসরের সময় পার হয়ে গেছে। তাই চাকরিচ্যুত হওয়ার পর থেকে অবসরকালীন পর্যন্ত সব সুযোগ-সুবিধা পরিশোধ করতে নির্দেশ দিয়েছেন আপিল বিভাগ। তিনি বলেন, বখতিয়ার আহমেদ ১৯৮২ সালে এনএসআইয়ের সহকারী পরিচালক ও পরে কারিগরি শাখার উপপরিচালক ছিলেন। ১৯৯১ সালে তাঁকে ওএসডি করে রাষ্ট্রপতির সচিবালয়ে নেওয়া হয়। ১৯৯২ সালে তৎকালীন বিএনপি সরকার তাঁকে চাকরিচ্যুত করে।
চাকরিচ্যুতির পর প্রশাসনিক ট্রাইব্যুনালে মামলা করেন বখতিয়ার। প্রশাসনিক ট্রাইব্যুনাল চাকরিচ্যুতির সিদ্ধান্ত অবৈধ ঘোষণা করে তাঁকে চাকরিতে ফিরিয়ে নিতে নির্দেশ দেন। ওই আদেশের বিরুদ্ধে প্রশাসনিক আপিল ট্রাইব্যুনালে যায় সরকার। প্রশাসনিক আপিল ট্রাইব্যুনাল আপিল খারিজ করে প্রশাসনিক ট্রাইব্যুনালের আদেশ বহাল রাখেন। সরকার সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগে লিভ টু আপিল করলে তাও খারিজ হয়ে যায়। পরে সরকার রিভিউ (পুনর্বিবেচনা) চেয়ে আবেদন করে। ওই আবেদনের শুনানি শেষে গতকাল রিভিউ খারিজ করে রায় দেন দেশের সর্বোচ্চ আদালত।

দীর্ঘ ৩০ বছরের আইনি লড়াইয়ে জিতলেন বিএনপি সরকারের সময়ে ১৯৯২ সালে চাকরিচ্যুত জাতীয় নিরাপত্তা গোয়েন্দা সংস্থার (এনএসআই) কর্মকর্তা বখতিয়ার আহমেদ খান। তাঁকে চাকরিচ্যুতি থেকে অবসর-পরবর্তী সময় পর্যন্ত বেতন-ভাতাসহ সব সুযোগ-সুবিধা পরিশোধের নির্দেশ দিয়েছেন আপিল বিভাগ।
সরকারের রিভিউ আবেদন নিষ্পত্তি করে গতকাল বৃহস্পতিবার প্রধান বিচারপতি ওবায়দুল হাসানের নেতৃত্বাধীন আপিল বেঞ্চ এ রায় দেন। আদালতে বখতিয়ার আহমেদের পক্ষে ছিলেন জ্যেষ্ঠ আইনজীবী ব্যারিস্টার আখতার ইমাম। সঙ্গে ছিলেন ব্যারিস্টার রাশনা ইমাম। রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন অ্যাটর্নি জেনারেল এ এম আমিন উদ্দিন।
রাশনা ইমাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, প্রাপ্য অধিকার ফিরে পেতে এতটা সময় অপেক্ষা করা দুঃখজনক। বখতিয়ার আহমেদ প্রশাসনিক ট্রাইব্যুনাল, প্রশাসনিক আপিল ট্রাইব্যুনাল এবং সবশেষে আপিল বিভাগেও জিতেছেন।
তাঁর অবসরের সময় পার হয়ে গেছে। তাই চাকরিচ্যুত হওয়ার পর থেকে অবসরকালীন পর্যন্ত সব সুযোগ-সুবিধা পরিশোধ করতে নির্দেশ দিয়েছেন আপিল বিভাগ। তিনি বলেন, বখতিয়ার আহমেদ ১৯৮২ সালে এনএসআইয়ের সহকারী পরিচালক ও পরে কারিগরি শাখার উপপরিচালক ছিলেন। ১৯৯১ সালে তাঁকে ওএসডি করে রাষ্ট্রপতির সচিবালয়ে নেওয়া হয়। ১৯৯২ সালে তৎকালীন বিএনপি সরকার তাঁকে চাকরিচ্যুত করে।
চাকরিচ্যুতির পর প্রশাসনিক ট্রাইব্যুনালে মামলা করেন বখতিয়ার। প্রশাসনিক ট্রাইব্যুনাল চাকরিচ্যুতির সিদ্ধান্ত অবৈধ ঘোষণা করে তাঁকে চাকরিতে ফিরিয়ে নিতে নির্দেশ দেন। ওই আদেশের বিরুদ্ধে প্রশাসনিক আপিল ট্রাইব্যুনালে যায় সরকার। প্রশাসনিক আপিল ট্রাইব্যুনাল আপিল খারিজ করে প্রশাসনিক ট্রাইব্যুনালের আদেশ বহাল রাখেন। সরকার সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগে লিভ টু আপিল করলে তাও খারিজ হয়ে যায়। পরে সরকার রিভিউ (পুনর্বিবেচনা) চেয়ে আবেদন করে। ওই আবেদনের শুনানি শেষে গতকাল রিভিউ খারিজ করে রায় দেন দেশের সর্বোচ্চ আদালত।

তিনবারের প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার প্রয়াণে তাঁর জ্যেষ্ঠ পুত্র এবং বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানকে গভীর শোক ও সমবেদনা জানিয়েছেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি।
২ ঘণ্টা আগে
পোস্টে প্রেস সচিব লিখেছেন, ‘শহীদ বেগম খালেদা জিয়ার মৃত্যুর পর থেকে আমার মনে হচ্ছে তিনি (মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর) ভীষণ একা হয়ে পড়েছেন। একত্রে এই দুই নেতা আমাদের রাজনৈতিক ইতিহাসের অন্যতম এক সম্মানিত ও নির্ভরযোগ্য অংশীদারিত্বের দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছিলেন। সহমর্মিতা এবং নীরবে ধৈর্য ধরার ক্ষমতার...
৩ ঘণ্টা আগে
জেলা বিএনপির সাবেক সদস্য সচিব মাহমুদুল হক সানু জানান, রাজধানীতে নিজ বাসায় বর্ষীয়ান এ রাজনীতিকের মৃত্যু হয়েছে। আগামীকাল বৃহস্পতিবার বাদ জোহর টাঙ্গাইল শহরের বিন্দুবাসিনী সরকারি বালক উচ্চ বিদ্যালয় মাঠে মরহুমের নামাজে জানাজা অনুষ্ঠিত হবে।
৫ ঘণ্টা আগে
সদ্য সমাপ্ত ২০২৫ সালে সারা দেশে অন্তত ৪২৮টি গণপিটুনির ঘটনা ঘটেছে, যা ২০২৪ সালের তুলনায় দ্বিগুণের বেশি। ২০২৪ সালে গণপিটুনির ১৬৯টি ঘটনায় নিহত হয়েছিল ১৪৬ জন এবং আহত ছিল ১২৬ জন। আর ২০২৫ সালে গণপিটুনিতে ১৬৬ জন নিহত হয়েছে, আহত হয়েছে ৪৬০ জন। ২২০ জনকে আহতাবস্থায় পুলিশে সোপর্দ করা হয়েছে। গণপিটুনির ঘটনায় আহত
৬ ঘণ্টা আগে