নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

মিয়ানমারের বর্ডার গার্ড পুলিশসহ (বিজিপি) যেসব কর্মকর্তা বাংলাদেশে প্রবেশ করেছেন দুয়েক দিনের মধ্যেই তাঁদের ফেরত নিয়ে যাবে বলে আশা করেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান।
আজ মঙ্গলবার দুপুরে রাজারবাগ পুলিশ লাইনসের বাংলাদেশ পুলিশ অডিটোরিয়ামে হাইওয়ে পুলিশের ‘সেবা সপ্তাহ-২০২৪’ উদ্বোধন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্য শেষে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী এ কথা বলেন।
স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ‘শুধু আমাদের দিকে নয়, মিয়ানমারের চতুর্দিকে বিভিন্ন গ্রুপের সব সময়ই যুদ্ধবিগ্রহ লেগে আছে। আমাদের বাংলাদেশ অংশেও তাদের আরাকান আর্মির সঙ্গে যুদ্ধ চলছে। আমরা দেখছি যুদ্ধটা এতই তীব্র হয়েছে, মিয়ানমারের যেই বর্ডার গার্ড পুলিশ (বিজিপি) রয়েছে এবং সেখানকার কর্মকর্তা যারা ছিল, সেনাবাহিনীর সদস্যরাও যারা ছিল, তারা কেউ অস্ত্র নিয়ে কেউ অস্ত্র ছাড়া ঢুকেছে। তাদের জীবন রক্ষার জন্য, যুদ্ধের জন্য ঢোকেনি। যুদ্ধে তাদের জীবন রক্ষার জন্য আমাদের দেশে প্রবেশ করেছে।’
তিনি বলেন, ‘আমাদের দেশের বিজিবি তাদের অস্ত্রগুলো রেখে আটক অবস্থায় রেখেছে। যারা আহত ছিল, তাদের বিভিন্ন হাসপাতালে চিকিৎসাসেবা দিয়েছে। আমরা পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমে জানিয়েছি তাদের ফেরত নেওয়ার জন্য। তারা বলেছে খুব শিগগিরই জাহাজযোগে তারা নিয়ে যাবে। সেজন্য আমাদের কাছে বার্তা পাঠিয়েছে। আমরা মনে করি দুই-এক দিনের মধ্যেই তাদের ফেরত নিয়ে যাবে। এখানে আমাদের সঙ্গে তাদের কোনো বিরোধ নেই, কোনো রকম যুদ্ধ আমাদের সঙ্গে নেই। তারা আত্মরক্ষার্থে, জীবন রক্ষার্থে এখানে আশ্রয় নিয়েছে।’
এক প্রশ্নের জবাবে মন্ত্রী বলেন, ‘আমরা স্পষ্ট করে বলে দিয়েছি, এমনিতেই ১২ লাখ রোহিঙ্গা আমাদের এখানে রয়েছে। কাজেই রোহিঙ্গা না অন্য কেউ যেই আসুক মিয়ানমার থেকে, আমরা কাউকে আর এখানে স্থায়ী হতে দেব না। তারা যদি আত্মরক্ষার্থে আসে, তাদের সরকারকে বলেছি নিয়ে যেতে, তারা নিয়ে যাচ্ছে। আমাদের বিজিবি, কোস্ট গার্ড অতন্দ্র প্রহরীর মতো কাজ করছে। আমাদের সীমানায় আর আসবে বলে মনে হচ্ছে না।’
বিজিপি সদস্যদের যাঁরা আশ্রয় নিয়েছেন, রোহিঙ্গাদের ওপর আক্রমণে তাঁদের কেউ জড়িত ছিলেন কি না, জানতে চাইলে মন্ত্রী বলেন, ‘আমাদের কাছে এ ধরনের কোনো লিস্ট নেই। তবে আমরা সে সময় দেখেছি মাইলের পর মাইল পুড়িয়ে দেওয়া হয়েছে, নদীতে লাশ ভেসে আসতে দেখেছি। সেখানে যে গণহত্যা চালাতে আমরা দেখেছি, সে সময় তাদের আর্মি দাঁড়ানো ছিল। তবে তারাই গণহত্যা করেছে কি না, জানি না। আন্তর্জাতিক আদালতে এটার বিচার চলছে।’

মিয়ানমারের বর্ডার গার্ড পুলিশসহ (বিজিপি) যেসব কর্মকর্তা বাংলাদেশে প্রবেশ করেছেন দুয়েক দিনের মধ্যেই তাঁদের ফেরত নিয়ে যাবে বলে আশা করেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান।
আজ মঙ্গলবার দুপুরে রাজারবাগ পুলিশ লাইনসের বাংলাদেশ পুলিশ অডিটোরিয়ামে হাইওয়ে পুলিশের ‘সেবা সপ্তাহ-২০২৪’ উদ্বোধন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্য শেষে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী এ কথা বলেন।
স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ‘শুধু আমাদের দিকে নয়, মিয়ানমারের চতুর্দিকে বিভিন্ন গ্রুপের সব সময়ই যুদ্ধবিগ্রহ লেগে আছে। আমাদের বাংলাদেশ অংশেও তাদের আরাকান আর্মির সঙ্গে যুদ্ধ চলছে। আমরা দেখছি যুদ্ধটা এতই তীব্র হয়েছে, মিয়ানমারের যেই বর্ডার গার্ড পুলিশ (বিজিপি) রয়েছে এবং সেখানকার কর্মকর্তা যারা ছিল, সেনাবাহিনীর সদস্যরাও যারা ছিল, তারা কেউ অস্ত্র নিয়ে কেউ অস্ত্র ছাড়া ঢুকেছে। তাদের জীবন রক্ষার জন্য, যুদ্ধের জন্য ঢোকেনি। যুদ্ধে তাদের জীবন রক্ষার জন্য আমাদের দেশে প্রবেশ করেছে।’
তিনি বলেন, ‘আমাদের দেশের বিজিবি তাদের অস্ত্রগুলো রেখে আটক অবস্থায় রেখেছে। যারা আহত ছিল, তাদের বিভিন্ন হাসপাতালে চিকিৎসাসেবা দিয়েছে। আমরা পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমে জানিয়েছি তাদের ফেরত নেওয়ার জন্য। তারা বলেছে খুব শিগগিরই জাহাজযোগে তারা নিয়ে যাবে। সেজন্য আমাদের কাছে বার্তা পাঠিয়েছে। আমরা মনে করি দুই-এক দিনের মধ্যেই তাদের ফেরত নিয়ে যাবে। এখানে আমাদের সঙ্গে তাদের কোনো বিরোধ নেই, কোনো রকম যুদ্ধ আমাদের সঙ্গে নেই। তারা আত্মরক্ষার্থে, জীবন রক্ষার্থে এখানে আশ্রয় নিয়েছে।’
এক প্রশ্নের জবাবে মন্ত্রী বলেন, ‘আমরা স্পষ্ট করে বলে দিয়েছি, এমনিতেই ১২ লাখ রোহিঙ্গা আমাদের এখানে রয়েছে। কাজেই রোহিঙ্গা না অন্য কেউ যেই আসুক মিয়ানমার থেকে, আমরা কাউকে আর এখানে স্থায়ী হতে দেব না। তারা যদি আত্মরক্ষার্থে আসে, তাদের সরকারকে বলেছি নিয়ে যেতে, তারা নিয়ে যাচ্ছে। আমাদের বিজিবি, কোস্ট গার্ড অতন্দ্র প্রহরীর মতো কাজ করছে। আমাদের সীমানায় আর আসবে বলে মনে হচ্ছে না।’
বিজিপি সদস্যদের যাঁরা আশ্রয় নিয়েছেন, রোহিঙ্গাদের ওপর আক্রমণে তাঁদের কেউ জড়িত ছিলেন কি না, জানতে চাইলে মন্ত্রী বলেন, ‘আমাদের কাছে এ ধরনের কোনো লিস্ট নেই। তবে আমরা সে সময় দেখেছি মাইলের পর মাইল পুড়িয়ে দেওয়া হয়েছে, নদীতে লাশ ভেসে আসতে দেখেছি। সেখানে যে গণহত্যা চালাতে আমরা দেখেছি, সে সময় তাদের আর্মি দাঁড়ানো ছিল। তবে তারাই গণহত্যা করেছে কি না, জানি না। আন্তর্জাতিক আদালতে এটার বিচার চলছে।’

বিচ্ছিন্নতাবাদীদের আশ্রয়–প্রশ্রয় দিয়ে ‘সেভেন সিস্টার্স’ নামে পরিচিত ভারতের উত্তর–পূর্বাঞ্চলকে বিচ্ছিন্ন করা হবে বলে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) নেতা হাসনাত আবদুল্লাহর বক্তব্য নিয়ে সরকারের অবস্থান স্পষ্ট করেছেন পররাষ্ট্র উপদেষ্টা মো. তৌহিদ হোসেন।
৩ মিনিট আগে
অপারেশন ডেভিল হান্ট ফেইজ-২-এর বিশেষ অভিযানে ২৪ ঘণ্টায় সারা দেশে এবার ১ হাজার ৩৯৮ জনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। এ সময় বিভিন্ন ধরনের অবৈধ অস্ত্র ও গোলাবারুদ উদ্ধার করা হয়।
১ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকারের শুরু থেকেই ভারতের সঙ্গে সম্পর্কের ‘টানাপোড়েন আছে’ বলে মন্তব্য করেছেন এই সরকারের পররাষ্ট্র উপদেষ্টা তৌহিদ হোসেন। এটা মেনে নিয়েই ‘ভালো সম্পর্ক তৈরির’ চেষ্টা সরকার করছে বলেও তিনি জানান। আজ বুধবার বিকেলে ঢাকায় সংবাদ সম্মেলনে এসব কথা বলেন তৌহিদ হোসেন।
১ ঘণ্টা আগে
মেজর সাদিকের স্ত্রী সুমাইয়া জাফরিনকে গুলশান থানার সন্ত্রাসবিরোধী আইনের এক মামলায় গ্রেপ্তার দেখানো হয়েছে। আজ বুধবার ঢাকার অতিরিক্ত চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আওলাদ হোসাইন মুহাম্মদ জোনাইদ তাঁকে গ্রেপ্তার দেখানোর আদেশ দেন।
৩ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

বিচ্ছিন্নতাবাদীদের আশ্রয়–প্রশ্রয় দিয়ে ‘সেভেন সিস্টার্স’ নামে পরিচিত ভারতের উত্তর–পূর্বাঞ্চলকে বিচ্ছিন্ন করা হবে বলে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) নেতা হাসনাত আবদুল্লাহর বক্তব্য নিয়ে সরকারের অবস্থান স্পষ্ট করেছেন পররাষ্ট্র উপদেষ্টা মো. তৌহিদ হোসেন। তিনি বলেছেন, হাসনাত সরকারের অংশ নয়, সুতরাং তাঁর বক্তব্য সরকারের বক্তব্য নয়। বাংলাদেশ কোনো ‘বিচ্ছিন্নতাবাদী ব্যক্তিকে’ কখনো আশ্রয় দেবে না।
গতকাল ঢাকায় এক সমাবেশে এনসিপির দক্ষিণাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক হাসনাত বলেন, ‘ভারতকে স্পষ্ট ভাষায় বলতে চাই, যারা বাংলাদেশের সার্বভৌমত্ব, সম্ভাবনা, ভোটাধিকার ও মানবাধিকারকে বিশ্বাস করে না, তাদের আশ্রয়-প্রশ্রয় দিচ্ছেন। ভারতের যারা সেপারেটিস্ট আছে বাংলাদেশে, আমরা তাদের আশ্রয়-প্রশ্রয় দিয়ে যে সেভেন সিস্টার রয়েছে, সেটাকে ভারত থেকে আলাদ করে দেব।’
তার এই বক্তব্য নিয়ে ব্যাপক আলোচনা–সমালোচনা চলছে। ভারতও বাংলাদেশের হাইকমিশনারকে তলব করে বিষয়টি নিয়ে উদ্বেগ জানিয়েছে।
বুধবার বিকেলে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে সংবাদ সম্মেলনে এক প্রশ্নের জবাবে তৌহিদ হোসেন বলেন, ‘প্রথমেই তো প্রশ্ন হচ্ছে যে, হাসনাত কি সরকারের অংশ? সে তো সরকারের অংশ না। সরকারের বক্তব্য যদি হতো, সেটা হয় আমি বলতাম নয়তো সরকারের যে সর্বোচ্চ অফিস সেখান থেকে বলতো। কাজেই এটা অনেকটাই অবান্তর।’
বিচ্ছিন্নবাদীদের ‘আশ্রয়–প্রশ্রয়’ দেওয়ার বিষয়ে হাসনাতের বক্তব্যের প্রসঙ্গে পররাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেন, ‘বাংলাদেশ কোনো সন্ত্রাসবাদে বিশ্বাস করে না— এটা আপনারা জানেন আমাদের একটা নীতি আছে। আমরা কোনো বিচ্ছিন্নতাবাদী ব্যক্তিকে আমাদের ভূমিতে আশ্রয় দেব— অবশ্যই এটা সরকার করবে না। এবং আমি অনুমান করি, বাংলাদেশের কোনো সরকারই তা করবে না। এটা একজন ‘অ্যাক্টিভিস্ট’ রাজনীতি করেন, উনি বলতে পারেন, কিন্তু সেটা সরকারের অবস্থান অবশ্যই সেটা।’

বিচ্ছিন্নতাবাদীদের আশ্রয়–প্রশ্রয় দিয়ে ‘সেভেন সিস্টার্স’ নামে পরিচিত ভারতের উত্তর–পূর্বাঞ্চলকে বিচ্ছিন্ন করা হবে বলে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) নেতা হাসনাত আবদুল্লাহর বক্তব্য নিয়ে সরকারের অবস্থান স্পষ্ট করেছেন পররাষ্ট্র উপদেষ্টা মো. তৌহিদ হোসেন। তিনি বলেছেন, হাসনাত সরকারের অংশ নয়, সুতরাং তাঁর বক্তব্য সরকারের বক্তব্য নয়। বাংলাদেশ কোনো ‘বিচ্ছিন্নতাবাদী ব্যক্তিকে’ কখনো আশ্রয় দেবে না।
গতকাল ঢাকায় এক সমাবেশে এনসিপির দক্ষিণাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক হাসনাত বলেন, ‘ভারতকে স্পষ্ট ভাষায় বলতে চাই, যারা বাংলাদেশের সার্বভৌমত্ব, সম্ভাবনা, ভোটাধিকার ও মানবাধিকারকে বিশ্বাস করে না, তাদের আশ্রয়-প্রশ্রয় দিচ্ছেন। ভারতের যারা সেপারেটিস্ট আছে বাংলাদেশে, আমরা তাদের আশ্রয়-প্রশ্রয় দিয়ে যে সেভেন সিস্টার রয়েছে, সেটাকে ভারত থেকে আলাদ করে দেব।’
তার এই বক্তব্য নিয়ে ব্যাপক আলোচনা–সমালোচনা চলছে। ভারতও বাংলাদেশের হাইকমিশনারকে তলব করে বিষয়টি নিয়ে উদ্বেগ জানিয়েছে।
বুধবার বিকেলে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে সংবাদ সম্মেলনে এক প্রশ্নের জবাবে তৌহিদ হোসেন বলেন, ‘প্রথমেই তো প্রশ্ন হচ্ছে যে, হাসনাত কি সরকারের অংশ? সে তো সরকারের অংশ না। সরকারের বক্তব্য যদি হতো, সেটা হয় আমি বলতাম নয়তো সরকারের যে সর্বোচ্চ অফিস সেখান থেকে বলতো। কাজেই এটা অনেকটাই অবান্তর।’
বিচ্ছিন্নবাদীদের ‘আশ্রয়–প্রশ্রয়’ দেওয়ার বিষয়ে হাসনাতের বক্তব্যের প্রসঙ্গে পররাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেন, ‘বাংলাদেশ কোনো সন্ত্রাসবাদে বিশ্বাস করে না— এটা আপনারা জানেন আমাদের একটা নীতি আছে। আমরা কোনো বিচ্ছিন্নতাবাদী ব্যক্তিকে আমাদের ভূমিতে আশ্রয় দেব— অবশ্যই এটা সরকার করবে না। এবং আমি অনুমান করি, বাংলাদেশের কোনো সরকারই তা করবে না। এটা একজন ‘অ্যাক্টিভিস্ট’ রাজনীতি করেন, উনি বলতে পারেন, কিন্তু সেটা সরকারের অবস্থান অবশ্যই সেটা।’

মিয়ানমারের বর্ডার গার্ড পুলিশসহ (বিজিপি) যেসব কর্মকর্তারা বাংলাদেশে প্রবেশ করেছেন, দু-এক দিনের মধ্যেই তাঁদের ফেরত নিয়ে যাবে বলে আশা করেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান।
১৩ ফেব্রুয়ারি ২০২৪
অপারেশন ডেভিল হান্ট ফেইজ-২-এর বিশেষ অভিযানে ২৪ ঘণ্টায় সারা দেশে এবার ১ হাজার ৩৯৮ জনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। এ সময় বিভিন্ন ধরনের অবৈধ অস্ত্র ও গোলাবারুদ উদ্ধার করা হয়।
১ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকারের শুরু থেকেই ভারতের সঙ্গে সম্পর্কের ‘টানাপোড়েন আছে’ বলে মন্তব্য করেছেন এই সরকারের পররাষ্ট্র উপদেষ্টা তৌহিদ হোসেন। এটা মেনে নিয়েই ‘ভালো সম্পর্ক তৈরির’ চেষ্টা সরকার করছে বলেও তিনি জানান। আজ বুধবার বিকেলে ঢাকায় সংবাদ সম্মেলনে এসব কথা বলেন তৌহিদ হোসেন।
১ ঘণ্টা আগে
মেজর সাদিকের স্ত্রী সুমাইয়া জাফরিনকে গুলশান থানার সন্ত্রাসবিরোধী আইনের এক মামলায় গ্রেপ্তার দেখানো হয়েছে। আজ বুধবার ঢাকার অতিরিক্ত চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আওলাদ হোসাইন মুহাম্মদ জোনাইদ তাঁকে গ্রেপ্তার দেখানোর আদেশ দেন।
৩ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

অপারেশন ডেভিল হান্ট ফেইজ-২-এর বিশেষ অভিযানে ২৪ ঘণ্টায় সারা দেশে এবার ১ হাজার ৩৯৮ জনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। এ সময় বিভিন্ন ধরনের অবৈধ অস্ত্র ও গোলাবারুদ উদ্ধার করা হয়।
আজ বুধবার সন্ধ্যায় পুলিশ সদর দপ্তর থেকে এ তথ্য জানানো হয়।
পুলিশ সদর দপ্তর জানায়, গতকাল মঙ্গলবার থেকে আজ বিকেল পর্যন্ত ২৪ ঘণ্টায় অপারেশন ডেভিল হান্ট ফেইজ-২-এর অভিযানে সারা দেশে ১ হাজার ৩৯৮ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। এ ছাড়া বিভিন্ন মামলা ও ওয়ারেন্টভুক্ত ৫২৩ জন আসামিকে গ্রেপ্তার করা হয়।
অভিযানে অবৈধ একটি পিস্তল, পাঁচটি দেশীয় অস্ত্র, একটি ওয়ান শুটারগান, একটি বন্দুক, তিন রাউন্ড গুলি, একটি ফায়ার করা গুলি, তিন রাউন্ড কার্তুজ, ১১টি দেশীয় অস্ত্র ও ১২টি ককটেল উদ্ধার করা হয়েছে। পুলিশের ডিএমপি, আরএমপি, জিএমপি, ঢাকা রেঞ্জ, চট্টগ্রাম রেঞ্জ, খুলনা রেঞ্জ ও রাজশাহী রেঞ্জ ইউনিটের অভিযানে এসব অবৈধ অস্ত্র ও গোলাবারুদ উদ্ধার করা হয়। বেশ কয়েকটি ইউনিট চেকপোস্ট চালায়।
এ ছাড়া পুলিশি কার্যক্রমের অংশ হিসেবে ২১ হাজার ৬৩০টি মোটরসাইকেল ও ১৯ হাজার ৯৪টি গাড়ি তল্লাশি করা হয়। তল্লাশিকালে একটি একনলা বন্ধুক, দুটি ধারালো ছুরি, একটি বার্মিজ চাকু, এক রাউন্ড গুলি ও একটি ফায়ার করা গুলি উদ্ধার এবং ছয়জনকে গ্রেপ্তার করা হয়।
অবৈধ অস্ত্র উদ্ধার, আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ ও ‘ফ্যাসিস্টদের’ দমনে ১৩ ডিসেম্বর সন্ধ্যা থেকে দেশজুড়ে ‘অপারেশন ডেভিল হান্ট ফেইজ-২’ নামে বিশেষ অভিযান শুরু করে যৌথ বাহিনী। প্রথম দিন গ্রেপ্তার করা হয় ৪৭৬ জন, দ্বিতীয় দিন ৫৬৭, তৃতীয় দিন ৮২৩ ও চতুর্থ দিন ১ হাজার ৩৯৮ জন। গত চার দিনে অপারেশন ডেভিল হান্ট ফেইজ-২-এ মোট গ্রেপ্তার ৩ হাজার ২৬৪ জন।

অপারেশন ডেভিল হান্ট ফেইজ-২-এর বিশেষ অভিযানে ২৪ ঘণ্টায় সারা দেশে এবার ১ হাজার ৩৯৮ জনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। এ সময় বিভিন্ন ধরনের অবৈধ অস্ত্র ও গোলাবারুদ উদ্ধার করা হয়।
আজ বুধবার সন্ধ্যায় পুলিশ সদর দপ্তর থেকে এ তথ্য জানানো হয়।
পুলিশ সদর দপ্তর জানায়, গতকাল মঙ্গলবার থেকে আজ বিকেল পর্যন্ত ২৪ ঘণ্টায় অপারেশন ডেভিল হান্ট ফেইজ-২-এর অভিযানে সারা দেশে ১ হাজার ৩৯৮ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। এ ছাড়া বিভিন্ন মামলা ও ওয়ারেন্টভুক্ত ৫২৩ জন আসামিকে গ্রেপ্তার করা হয়।
অভিযানে অবৈধ একটি পিস্তল, পাঁচটি দেশীয় অস্ত্র, একটি ওয়ান শুটারগান, একটি বন্দুক, তিন রাউন্ড গুলি, একটি ফায়ার করা গুলি, তিন রাউন্ড কার্তুজ, ১১টি দেশীয় অস্ত্র ও ১২টি ককটেল উদ্ধার করা হয়েছে। পুলিশের ডিএমপি, আরএমপি, জিএমপি, ঢাকা রেঞ্জ, চট্টগ্রাম রেঞ্জ, খুলনা রেঞ্জ ও রাজশাহী রেঞ্জ ইউনিটের অভিযানে এসব অবৈধ অস্ত্র ও গোলাবারুদ উদ্ধার করা হয়। বেশ কয়েকটি ইউনিট চেকপোস্ট চালায়।
এ ছাড়া পুলিশি কার্যক্রমের অংশ হিসেবে ২১ হাজার ৬৩০টি মোটরসাইকেল ও ১৯ হাজার ৯৪টি গাড়ি তল্লাশি করা হয়। তল্লাশিকালে একটি একনলা বন্ধুক, দুটি ধারালো ছুরি, একটি বার্মিজ চাকু, এক রাউন্ড গুলি ও একটি ফায়ার করা গুলি উদ্ধার এবং ছয়জনকে গ্রেপ্তার করা হয়।
অবৈধ অস্ত্র উদ্ধার, আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ ও ‘ফ্যাসিস্টদের’ দমনে ১৩ ডিসেম্বর সন্ধ্যা থেকে দেশজুড়ে ‘অপারেশন ডেভিল হান্ট ফেইজ-২’ নামে বিশেষ অভিযান শুরু করে যৌথ বাহিনী। প্রথম দিন গ্রেপ্তার করা হয় ৪৭৬ জন, দ্বিতীয় দিন ৫৬৭, তৃতীয় দিন ৮২৩ ও চতুর্থ দিন ১ হাজার ৩৯৮ জন। গত চার দিনে অপারেশন ডেভিল হান্ট ফেইজ-২-এ মোট গ্রেপ্তার ৩ হাজার ২৬৪ জন।

মিয়ানমারের বর্ডার গার্ড পুলিশসহ (বিজিপি) যেসব কর্মকর্তারা বাংলাদেশে প্রবেশ করেছেন, দু-এক দিনের মধ্যেই তাঁদের ফেরত নিয়ে যাবে বলে আশা করেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান।
১৩ ফেব্রুয়ারি ২০২৪
বিচ্ছিন্নতাবাদীদের আশ্রয়–প্রশ্রয় দিয়ে ‘সেভেন সিস্টার্স’ নামে পরিচিত ভারতের উত্তর–পূর্বাঞ্চলকে বিচ্ছিন্ন করা হবে বলে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) নেতা হাসনাত আবদুল্লাহর বক্তব্য নিয়ে সরকারের অবস্থান স্পষ্ট করেছেন পররাষ্ট্র উপদেষ্টা মো. তৌহিদ হোসেন।
৩ মিনিট আগে
বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকারের শুরু থেকেই ভারতের সঙ্গে সম্পর্কের ‘টানাপোড়েন আছে’ বলে মন্তব্য করেছেন এই সরকারের পররাষ্ট্র উপদেষ্টা তৌহিদ হোসেন। এটা মেনে নিয়েই ‘ভালো সম্পর্ক তৈরির’ চেষ্টা সরকার করছে বলেও তিনি জানান। আজ বুধবার বিকেলে ঢাকায় সংবাদ সম্মেলনে এসব কথা বলেন তৌহিদ হোসেন।
১ ঘণ্টা আগে
মেজর সাদিকের স্ত্রী সুমাইয়া জাফরিনকে গুলশান থানার সন্ত্রাসবিরোধী আইনের এক মামলায় গ্রেপ্তার দেখানো হয়েছে। আজ বুধবার ঢাকার অতিরিক্ত চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আওলাদ হোসাইন মুহাম্মদ জোনাইদ তাঁকে গ্রেপ্তার দেখানোর আদেশ দেন।
৩ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক

বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকারের শুরু থেকেই ভারতের সঙ্গে সম্পর্কের ‘টানাপোড়েন আছে’ বলে মন্তব্য করেছেন এই সরকারের পররাষ্ট্র উপদেষ্টা তৌহিদ হোসেন। এটা মেনে নিয়েই ‘ভালো সম্পর্ক তৈরির’ চেষ্টা সরকার করছে বলেও তিনি জানান। আজ বুধবার বিকেলে ঢাকায় সংবাদ সম্মেলনে এসব কথা বলেন তৌহিদ হোসেন।
এর আগে বাংলাদেশের হাইকমিশনার মুহাম্মদ রিয়াজ হামিদউল্লাহকে তলব করে ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়। ঢাকায় ভারতীয় হাইকমিশনের নিরাপত্তা নিয়ে চরম উদ্বেগ প্রকাশ করে নয়াদিল্লি। বাংলাদেশে ‘নিরাপত্তা পরিস্থিতির অবনতির’ কথা তুলে ধরা হয়।
এ বিষয়ে এক প্রশ্নের জবাবে পররাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেন, এটা (দিল্লিতে বাংলাদেশ হাইকমিশনারকে তলব) খুব অপ্রত্যাশিত কিছু না। সাধারণত এটা ঘটে। একজনকে ডাকলে আরেকজনকে ডাকা হয়।
তৌহিদ হোসেন বলেন, এই বাস্তবতাকে মেনে নেওয়াই ভালো যে—আসলে এই সরকারের শুরু থেকে আজ পর্যন্ত (সম্পর্কে) টানাপোড়েন তো আছেই ভারতের সঙ্গে।
তবে বাস্তবতা মেনে নিয়েই বর্তমান সরকার ভারতের সঙ্গে একটা ভালো সম্পর্ক তৈরি করার চেষ্টা করছে জানিয়েছে পররাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেন, ‘তবে আমরা চাইলেই যে হবে, এমন কোনো কথা নেই। দুই পক্ষ থেকেই সম্পর্ককে এগোনোর চেষ্টা করতে হবে।’

বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকারের শুরু থেকেই ভারতের সঙ্গে সম্পর্কের ‘টানাপোড়েন আছে’ বলে মন্তব্য করেছেন এই সরকারের পররাষ্ট্র উপদেষ্টা তৌহিদ হোসেন। এটা মেনে নিয়েই ‘ভালো সম্পর্ক তৈরির’ চেষ্টা সরকার করছে বলেও তিনি জানান। আজ বুধবার বিকেলে ঢাকায় সংবাদ সম্মেলনে এসব কথা বলেন তৌহিদ হোসেন।
এর আগে বাংলাদেশের হাইকমিশনার মুহাম্মদ রিয়াজ হামিদউল্লাহকে তলব করে ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়। ঢাকায় ভারতীয় হাইকমিশনের নিরাপত্তা নিয়ে চরম উদ্বেগ প্রকাশ করে নয়াদিল্লি। বাংলাদেশে ‘নিরাপত্তা পরিস্থিতির অবনতির’ কথা তুলে ধরা হয়।
এ বিষয়ে এক প্রশ্নের জবাবে পররাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেন, এটা (দিল্লিতে বাংলাদেশ হাইকমিশনারকে তলব) খুব অপ্রত্যাশিত কিছু না। সাধারণত এটা ঘটে। একজনকে ডাকলে আরেকজনকে ডাকা হয়।
তৌহিদ হোসেন বলেন, এই বাস্তবতাকে মেনে নেওয়াই ভালো যে—আসলে এই সরকারের শুরু থেকে আজ পর্যন্ত (সম্পর্কে) টানাপোড়েন তো আছেই ভারতের সঙ্গে।
তবে বাস্তবতা মেনে নিয়েই বর্তমান সরকার ভারতের সঙ্গে একটা ভালো সম্পর্ক তৈরি করার চেষ্টা করছে জানিয়েছে পররাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেন, ‘তবে আমরা চাইলেই যে হবে, এমন কোনো কথা নেই। দুই পক্ষ থেকেই সম্পর্ককে এগোনোর চেষ্টা করতে হবে।’

মিয়ানমারের বর্ডার গার্ড পুলিশসহ (বিজিপি) যেসব কর্মকর্তারা বাংলাদেশে প্রবেশ করেছেন, দু-এক দিনের মধ্যেই তাঁদের ফেরত নিয়ে যাবে বলে আশা করেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান।
১৩ ফেব্রুয়ারি ২০২৪
বিচ্ছিন্নতাবাদীদের আশ্রয়–প্রশ্রয় দিয়ে ‘সেভেন সিস্টার্স’ নামে পরিচিত ভারতের উত্তর–পূর্বাঞ্চলকে বিচ্ছিন্ন করা হবে বলে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) নেতা হাসনাত আবদুল্লাহর বক্তব্য নিয়ে সরকারের অবস্থান স্পষ্ট করেছেন পররাষ্ট্র উপদেষ্টা মো. তৌহিদ হোসেন।
৩ মিনিট আগে
অপারেশন ডেভিল হান্ট ফেইজ-২-এর বিশেষ অভিযানে ২৪ ঘণ্টায় সারা দেশে এবার ১ হাজার ৩৯৮ জনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। এ সময় বিভিন্ন ধরনের অবৈধ অস্ত্র ও গোলাবারুদ উদ্ধার করা হয়।
১ ঘণ্টা আগে
মেজর সাদিকের স্ত্রী সুমাইয়া জাফরিনকে গুলশান থানার সন্ত্রাসবিরোধী আইনের এক মামলায় গ্রেপ্তার দেখানো হয়েছে। আজ বুধবার ঢাকার অতিরিক্ত চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আওলাদ হোসাইন মুহাম্মদ জোনাইদ তাঁকে গ্রেপ্তার দেখানোর আদেশ দেন।
৩ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

মেজর সাদিকের স্ত্রী সুমাইয়া জাফরিনকে গুলশান থানার সন্ত্রাসবিরোধী আইনের এক মামলায় গ্রেপ্তার দেখানো হয়েছে। আজ বুধবার ঢাকার অতিরিক্ত চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আওলাদ হোসাইন মুহাম্মদ জোনাইদ তাঁকে গ্রেপ্তার দেখানোর আদেশ দেন।
সুমাইয়ার স্বামী মেজর সাদিকুল হকের বিরুদ্ধে কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগ কর্মীদের প্রশিক্ষণ দেওয়ার অভিযোগে অভিযুক্ত। এরই মধ্যে তাঁর বিরুদ্ধে কোর্ট-মার্শাল গঠন করেছে সেনাবাহিনী।
আদালতে গুলশান থানার সাধারণ নিবন্ধন কর্মকর্তা পুলিশের এসআই মোক্তার হোসেন এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
সুমাইয়া জাফরিনকে কারাগার থেকে আদালতে হাজির করা হয়। নতুন মামলায় গ্রেপ্তার দেখানোর আবেদন করেন ডিবি পুলিশের গুলশান জোনাল টিমের পরিদর্শক মোজাম্মেল হক মামুন।
মামলার বিবরণী থেকে জানা যায়, চলতি বছরের ২২ এপ্রিল সকালে গুলশান-১-এর জব্বার টাওয়ারের পাশে ৩০-৩৫ জন নিষিদ্ধঘোষিত সংগঠন ছাত্রলীগ ও কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের ব্যানারে বিক্ষোভ-মিছিল করেন। আসামিরা দেশের সার্বভৌমত্ব ও জনগণের নিরাপত্তায় বিঘ্ন ঘটিয়ে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টির উদ্দেশ্যে বিভিন্ন স্লোগান দেন। তাঁরা দেশবিরোধী স্লোগান দেন। পুলিশ সেখানে গিয়ে কয়েকজন আসামিকে গ্রেপ্তার করে। কয়েকজন পালিয়ে যান। এ ঘটনায় পুলিশ ওই দিনই গুলশান থানায় মামলা করে।
আবেদনে বলা হয়, এ মামলায় গ্রেপ্তার আসামিদের জবানবন্দি ও স্থানীয়ভাবে তদন্তে জানা যায়, সুমাইয়া মিছিলে অংশগ্রহণকারীদের অর্থ জোগানদাতা, পরামর্শদাতা ও নির্দেশদাতা। তিনি সক্রিয়ভাবে দেশবিরোধী প্রচারণায় অংশগ্রহণ করেন। আসামি নিষিদ্ধঘোষিত সংগঠনের সক্রিয় সদস্য বলে প্রাথমিক তদন্তে জানা যায়। তিনি ঢাকা শহরের বিভিন্ন জায়গায় সরকার ও রাষ্ট্রবিরোধী কার্যকলাপের সঙ্গে জড়িত সদস্যদের অর্থ জোগান দিয়ে থাকেন বলে তথ্য পাওয়া যাচ্ছে। এই আসামি সারা দেশের আওয়ামী লীগ ও নিষিদ্ধঘোষিত ছাত্রলীগের কর্মীদের সুসংগঠিত করে দেশের মধ্যে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি অবনতি করার লক্ষ্যে কাজ করে যাচ্ছিলেন বলে প্রাথমিক তথ্য পাওয়া যাচ্ছে। মামলার সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ তদন্ত এবং ন্যায়বিচারের স্বার্থে এ মামলায় আসামিকে গ্রেপ্তার দেখানো প্রয়োজন।
রাষ্ট্রপক্ষে অতিরিক্ত পিপি মুহাম্মদ শামছুদ্দোহা সুমন গ্রেপ্তার দেখানোর পক্ষে যুক্তি তুলে ধরেন। পরে আদালত তাঁকে গ্রেপ্তার দেখানোর আদেশ দেন।
উল্লেখ্য, আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীদের গেরিলা প্রশিক্ষণের ঘটনায় ভাটারা থানায় করা মামলায় গত ৬ আগস্ট সুমাইয়া জাফরিনকে গ্রেপ্তার করা হয়। ৭ আগস্ট তাঁর পাঁচ দিনের রিমান্ড হয়। রিমান্ড শেষে ১২ আগস্ট সুমাইয়া জাফরিন আদালতে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দেন। এরপর তাঁকে কারাগারে পাঠানো হয়।

মেজর সাদিকের স্ত্রী সুমাইয়া জাফরিনকে গুলশান থানার সন্ত্রাসবিরোধী আইনের এক মামলায় গ্রেপ্তার দেখানো হয়েছে। আজ বুধবার ঢাকার অতিরিক্ত চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আওলাদ হোসাইন মুহাম্মদ জোনাইদ তাঁকে গ্রেপ্তার দেখানোর আদেশ দেন।
সুমাইয়ার স্বামী মেজর সাদিকুল হকের বিরুদ্ধে কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগ কর্মীদের প্রশিক্ষণ দেওয়ার অভিযোগে অভিযুক্ত। এরই মধ্যে তাঁর বিরুদ্ধে কোর্ট-মার্শাল গঠন করেছে সেনাবাহিনী।
আদালতে গুলশান থানার সাধারণ নিবন্ধন কর্মকর্তা পুলিশের এসআই মোক্তার হোসেন এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
সুমাইয়া জাফরিনকে কারাগার থেকে আদালতে হাজির করা হয়। নতুন মামলায় গ্রেপ্তার দেখানোর আবেদন করেন ডিবি পুলিশের গুলশান জোনাল টিমের পরিদর্শক মোজাম্মেল হক মামুন।
মামলার বিবরণী থেকে জানা যায়, চলতি বছরের ২২ এপ্রিল সকালে গুলশান-১-এর জব্বার টাওয়ারের পাশে ৩০-৩৫ জন নিষিদ্ধঘোষিত সংগঠন ছাত্রলীগ ও কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের ব্যানারে বিক্ষোভ-মিছিল করেন। আসামিরা দেশের সার্বভৌমত্ব ও জনগণের নিরাপত্তায় বিঘ্ন ঘটিয়ে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টির উদ্দেশ্যে বিভিন্ন স্লোগান দেন। তাঁরা দেশবিরোধী স্লোগান দেন। পুলিশ সেখানে গিয়ে কয়েকজন আসামিকে গ্রেপ্তার করে। কয়েকজন পালিয়ে যান। এ ঘটনায় পুলিশ ওই দিনই গুলশান থানায় মামলা করে।
আবেদনে বলা হয়, এ মামলায় গ্রেপ্তার আসামিদের জবানবন্দি ও স্থানীয়ভাবে তদন্তে জানা যায়, সুমাইয়া মিছিলে অংশগ্রহণকারীদের অর্থ জোগানদাতা, পরামর্শদাতা ও নির্দেশদাতা। তিনি সক্রিয়ভাবে দেশবিরোধী প্রচারণায় অংশগ্রহণ করেন। আসামি নিষিদ্ধঘোষিত সংগঠনের সক্রিয় সদস্য বলে প্রাথমিক তদন্তে জানা যায়। তিনি ঢাকা শহরের বিভিন্ন জায়গায় সরকার ও রাষ্ট্রবিরোধী কার্যকলাপের সঙ্গে জড়িত সদস্যদের অর্থ জোগান দিয়ে থাকেন বলে তথ্য পাওয়া যাচ্ছে। এই আসামি সারা দেশের আওয়ামী লীগ ও নিষিদ্ধঘোষিত ছাত্রলীগের কর্মীদের সুসংগঠিত করে দেশের মধ্যে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি অবনতি করার লক্ষ্যে কাজ করে যাচ্ছিলেন বলে প্রাথমিক তথ্য পাওয়া যাচ্ছে। মামলার সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ তদন্ত এবং ন্যায়বিচারের স্বার্থে এ মামলায় আসামিকে গ্রেপ্তার দেখানো প্রয়োজন।
রাষ্ট্রপক্ষে অতিরিক্ত পিপি মুহাম্মদ শামছুদ্দোহা সুমন গ্রেপ্তার দেখানোর পক্ষে যুক্তি তুলে ধরেন। পরে আদালত তাঁকে গ্রেপ্তার দেখানোর আদেশ দেন।
উল্লেখ্য, আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীদের গেরিলা প্রশিক্ষণের ঘটনায় ভাটারা থানায় করা মামলায় গত ৬ আগস্ট সুমাইয়া জাফরিনকে গ্রেপ্তার করা হয়। ৭ আগস্ট তাঁর পাঁচ দিনের রিমান্ড হয়। রিমান্ড শেষে ১২ আগস্ট সুমাইয়া জাফরিন আদালতে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দেন। এরপর তাঁকে কারাগারে পাঠানো হয়।

মিয়ানমারের বর্ডার গার্ড পুলিশসহ (বিজিপি) যেসব কর্মকর্তারা বাংলাদেশে প্রবেশ করেছেন, দু-এক দিনের মধ্যেই তাঁদের ফেরত নিয়ে যাবে বলে আশা করেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান।
১৩ ফেব্রুয়ারি ২০২৪
বিচ্ছিন্নতাবাদীদের আশ্রয়–প্রশ্রয় দিয়ে ‘সেভেন সিস্টার্স’ নামে পরিচিত ভারতের উত্তর–পূর্বাঞ্চলকে বিচ্ছিন্ন করা হবে বলে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) নেতা হাসনাত আবদুল্লাহর বক্তব্য নিয়ে সরকারের অবস্থান স্পষ্ট করেছেন পররাষ্ট্র উপদেষ্টা মো. তৌহিদ হোসেন।
৩ মিনিট আগে
অপারেশন ডেভিল হান্ট ফেইজ-২-এর বিশেষ অভিযানে ২৪ ঘণ্টায় সারা দেশে এবার ১ হাজার ৩৯৮ জনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। এ সময় বিভিন্ন ধরনের অবৈধ অস্ত্র ও গোলাবারুদ উদ্ধার করা হয়।
১ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকারের শুরু থেকেই ভারতের সঙ্গে সম্পর্কের ‘টানাপোড়েন আছে’ বলে মন্তব্য করেছেন এই সরকারের পররাষ্ট্র উপদেষ্টা তৌহিদ হোসেন। এটা মেনে নিয়েই ‘ভালো সম্পর্ক তৈরির’ চেষ্টা সরকার করছে বলেও তিনি জানান। আজ বুধবার বিকেলে ঢাকায় সংবাদ সম্মেলনে এসব কথা বলেন তৌহিদ হোসেন।
১ ঘণ্টা আগে