অনিক হোসেন, ঢাকা

পাসপোর্ট করা নিয়ে অনেককেই ভোগান্তিতে পড়তে হয়। এ নিয়ে অনেকেই কী করবেন, তা নিয়ে দ্বিধায় ভোগেন। আবার এর নানা ধাপে দালালের খপ্পরে পড়ার ঝুঁকি রয়েছে। তবে ২০২০ সালে ইলেকট্রনিক পাসপোর্ট বা ই-পাসপোর্ট চালুর পর পরিস্থিতি অনেকটাই বদলেছে। ই-পাসপোর্ট করতে কখনোই কোনো দালালের শরণাপন্ন হওয়ার প্রয়োজন নেই। কারণ, এই ডিজিটাল পদ্ধতিতে দালালের কিছুই করার নেই। তাই নিজের ও পরিবারের ই-পাসপোর্ট নিজেই করতে পারবেন।
মেশিন রিডেবল পাসপোর্ট (এমআরপি) থেকে ই-পাসপোর্ট করা, আর নতুনভাবে ই-পাসপোর্ট করার নিয়ম একই। এমআরপি পাসপোর্ট থাকলে শুধু এর ডেটাগুলো সঠিকভাবে নতুন আবেদনে উল্লেখ করতে হয়। একটা বিষয় মাথায় রাখবেন, ই-পাসপোর্ট করতে যে ডকুমেন্টগুলো লাগে, তা অবশ্যই আবেদনের আগেই সংগ্রহে রাখুন, যেন কোনো অবস্থাতেই আপনার আবেদন পূরণ করতে ঝামেলায় পড়তে না হয়।
কী কী ডকুমেন্ট লাগবে
ই-পাসপোর্টের জন্য এসব কাগজের কোনো কিছুই সত্যায়িত করার প্রয়োজন নেই। তবে যেদিন অ্যাপয়েন্টমেন্ট তারিখে আপনারা পাসপোর্ট অফিসে যাবেন, সেদিন এসব কপির মূল সেটটি অবশ্যই সঙ্গে নিতে হবে।
বর্তমানে নিম্নলিখিত পাসপোর্ট অফিসগুলোতে ই-পাসপোর্ট কার্যক্রম চালু আছে: ১। আগারগাঁও ২। যাত্রাবাড়ী ৩। উত্তরা ৪। ঢাকা ক্যান্টনমেন্ট ৫। বাংলাদেশ সচিবালয় ৬। গাজীপুর ৭। মনছুরাবাদ ৮। ময়মনসিংহ ৯। পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় ১০। গাইবান্ধা ১১। গোপালগঞ্জ ১২। মানিকগঞ্জ ১৩। নরসিংদী ১৪। নোয়াখালী ১৫। ফেনী ১৬। চান্দগাঁও ১৭। কুমিল্লা ১৮। মুন্সিগঞ্জ ১৯। সিলেট ২০। মৌলভীবাজার ২১। সুনামগঞ্জ ২২। হবিগঞ্জ ২৩। যশোর ২৪। খুলনা ২৫। কুষ্টিয়া ২৬। ব্রাহ্মণবাড়িয়া ২৭। রাজশাহী ২৮। চাঁপাইনবাবগঞ্জ ২৯। বগুড়া ৩০। রংপুর ৩১। দিনাজপুর ৩২। নওগাঁ ৩৩। জয়পুরহাট ৩৪। বরিশাল ৩৫। পটুয়াখালী ৩৬। পাবনা ৩৭। সিরাজগঞ্জ ৩৮। কিশোরগঞ্জ ৩৯। নাটোর ৪০। মাগুরা ৪১। নড়াইল ৪২। লক্ষ্মীপুর ৪৩। টাঙ্গাইল ৪৪। জামালপুর ৪৫। শেরপুর ৪৬। নেত্রকোনা ৪৭। মাদারীপুর ৪৮। ফরিদপুর ৪৯। রাজবাড়ী ৫০। ঝিনাইদহ ৫১। সাতক্ষীরা ৫২। বাগেরহাট ৫৩। ভোলা ৫৪। বরগুনা ৫৫। চুয়াডাঙ্গা ৫৬। ঝালকাঠি ৫৭। কুড়িগ্রাম ৫৮। লালমনিরহাট ৫৯। মেহেরপুর ৬০। নীলফামারী ৬১। পঞ্চগড় ৬২। পিরোজপুর ৬৩। শরীয়তপুর ৬৪। ঠাকুরগাঁও ৬৫। বান্দরবান ৬৬। চাঁদপুর ৬৭। কক্সবাজার ৬৮। খাগড়াছড়ি ৬৯। নারায়ণগঞ্জ ৭০। রাঙামাটি
অনলাইনে আবেদন করবেন যেভাবে
সবকিছু ঠিক থাকলে ‘Confirm and Submit’ বাটনে ক্লিক করুন। ব্যস, আপনার আবেদনের কাজ শেষ। এই পর্যায়ে আপনি কবে পাসপোর্ট অফিসে গিয়ে ছবি তুলবেন, আঙুলের ছাপ দেবেন, চোখের আইরিশ দিতে পারবেন, তার অ্যাপয়েন্টমেন্টের শিডিউল চাইবে। তখন সুবিধামতো অ্যাপয়েন্টমেন্ট নিন। আর এই অ্যাপয়েন্টমেন্ট শিটের একটি কপি প্রিন্ট করে নিন। এবার আপনার আবেদনের তিন পাতার মূল কপিটি প্রিন্ট করে রাখুন।
নাম লেখার ব্যাপারে অনেকেই একটা সমস্যায় ভোগেন, যেমন কারও নাম যদি A.Z.M. ZUBAIDUR RAHMAN হয়, তবে তিনি Sur Name এর ক্ষেত্রে লিখবেন RAHMAN আর Given Name-এ লিখবেন AZM ZUBAIDUR। এখানে কোনো ডট বা ফোঁটা ব্যবহার করা যাবে না।
মনে রাখবেন, শিক্ষা সনদে আপনার নাম যেভাবেই লেখা থাকুক, তাতে কিছুই আসে-যায় না। আবেদনে নাম লিখবেন আপনার এনআইডি অনুযায়ী।
এবার নির্দিষ্ট ব্যাংকে আপনার পাসপোর্টের ফি জমা দিন। মনে রাখবেন, আপনার আবেদনে যেভাবে নাম লিখেছেন, ব্যাংকের জমার স্লিপেও নাম হুবহু একই যেন হয়। ব্যাংকে টাকা জমা দেওয়ার পর ব্যাংক আপনাকে একটা স্লিপ দেবে, যেখানে একটা রেফারেন্স নম্বর থাকবে। এই রেফারেন্স নম্বর আপনার মূল আবেদনের তৃতীয় পাতায় নির্ধারিত জায়গায় নির্ভুলভাবে লিখুন। একই পাতার নিচে আপনি স্বাক্ষর ও তারিখ দিন।
এবার পর্যায়ক্রমে ওপর থেকে নিচের দিকে ব্যাংক জমার স্লিপ, অ্যাপয়েন্টমেন্ট লেটার, মূল আবেদনপত্র, নিজের এনআইডির কপি, পুরোনো পাসপোর্টের ফটোকপি (যদি থাকে), (প্রযোজ্য ক্ষেত্রে) স্বামী বা স্ত্রীর এনআইডি কপি, কাবিননামার ফটোকপি একসঙ্গে করে একটি সেট বানিয়ে পিনআপ করে সংরক্ষণ করুন, আর নিশ্চিন্তে অ্যাপয়েন্টমেন্ট দিনের জন্য অপেক্ষা করুন।
দ্বিতীয় ধাপ: আগে থেকে নির্ধারণ করা তারিখে পাসপোর্ট অফিসে দেখা করবেন প্রিন্ট করা পত্রগুলো ও ব্যাংকে টাকা জমা দেওয়ার রসিদ নিয়ে। পরে বিভিন্নভাবে আবেদনপত্রগুলো ও জাতীয় পরিচয়পত্র চেক করে পত্রগুলোর ওপর সিল দিয়ে একটি কক্ষে যেতে বলা হবে। সেখানে যাওয়ার পর ছবি তোলা হবে, হাতের আঙুলের ছাপ ও চোখের আইরিশ নেওয়া হবে। পরে পাসপোর্ট ডেলিভারির একটি স্লিপ দেওয়া হবে। এরপর বাড়িতে পুলিশ ভেরিফিকেশন হবে।
ব্যাংক ফি
ই-পাসপোর্টের নির্ধারিত ফি যেকোনো সরকারি-বেসরকারি ব্যাংকের চালানের মাধ্যমে পরিশোধ করা যাবে।
ফির হার
পাসপোর্টের পাতার সংখ্যা বিবেচনায় ফির রকমফের আছে—
৪৮ পাতা ৫ বছর মেয়াদ
১৫-২১ কার্যদিবসের মধ্যে সাধারণ ডেলিভারিতে ফি ৪ হাজার ২৫ টাকা।
৭-১০ কার্যদিবসের মধ্যে জরুরি ডেলিভারিতে ফি ৬ হাজার ৩২৫ টাকা।
২ কার্যদিবসের মধ্যে অতি জরুরি ডেলিভারিতে ফি ৮ হাজার ৬২৫ টাকা।
৪৮ পাতা ১০ বছর মেয়াদ
১৫-২১ কার্যদিবসের মধ্যে সাধারণ ডেলিভারিতে ফি ৫ হাজার ৭৫০ টাকা।
৭-১০ কার্যদিবসের মধ্যে জরুরি ডেলিভারিতে ফি ৮ হাজার ৫০ টাকা।
২ কার্যদিবসের মধ্যে অতি জরুরি ডেলিভারিতে ফি ১০ হাজার ৩৫০ টাকা।
৬৪ পাতা ৫ বছর মেয়াদ
১৫-২১ কার্যদিবসের মধ্যে সাধারণ ডেলিভারিতে ফি ৬ হাজার ৩২৫ টাকা।
৭-১০ কার্যদিবসের মধ্যে জরুরি ডেলিভারিতে ফি ৮ হাজার ৬২৫ টাকা।
২ কার্যদিবসের মধ্যে অতি জরুরি ডেলিভারিতে ফি ১২ হাজার ৭৫ টাকা।
৬৪ পাতা ১০ বছর মেয়াদ
১৫-২১ কার্যদিবসের মধ্যে সাধারণ ডেলিভারিতে ফি ৮ হাজার ৫০ টাকা।
৭-১০ কার্যদিবসের মধ্যে জরুরি ডেলিভারিতে ফি ১০ হাজার ৩৫০ টাকা।
২ কার্যদিবসের মধ্যে অতি জরুরি ডেলিভারিতে ফি ১৩ হাজার ৮০০ টাকা।
বিদেশে বাংলাদেশ মিশনে আবেদন ফি
আবার বিদেশে বাংলাদেশ মিশন থেকে পাসপোর্ট করতে ভিন্ন হারে ফি দিতে হয়—
৪৮ পাতা ৫ বছর মেয়াদ
সাধারণ ডেলিভারি ফি ১০০ ডলার
জরুরি ডেলিভারি ফি ১৫০ ডলার
৪৮ পাতা ১০ বছর মেয়াদ
সাধারণ ডেলিভারি ফি ১২৫ ডলার
জরুরি ডেলিভারি ফি ১৭৫ ডলার
৬৪ পাতা ৫ বছর মেয়াদ
সাধারণ ডেলিভারি ফি ১৫০ ডলার
জরুরি ডেলিভারি ফি ২০০ ডলার
৬৪ পাতা ১০ বছর মেয়াদ
সাধারণ ডেলিভারি ফি ১৭৫ ডলার
জরুরি ডেলিভারি ফি ২২৫ ডলার
তৃতীয় ধাপ: পাসপোর্ট সংগ্রহ
পাসপোর্ট ডেলিভারি স্লিপের তারিখ অনুযায়ী আবার পাসপোর্ট অফিসে দেখা করবেন। ফিঙ্গারপ্রিন্ট চেক করে ই-পাসপোর্ট বুঝিয়ে দেওয়া হবে।
লক্ষণীয়
১) কোনো ভুল ও মিথ্যা তথ্য দেবেন না।
২) ভুল বা মিথ্যা ঠিকানা ব্যবহার করবেন না।
৩) পাসপোর্ট-সংক্রান্ত কোনো সমস্যা হলে দ্রুত পাসপোর্ট অফিসে যোগাযোগ করবেন।
৪) পুলিশ ভেরিফিকেশনে ঘুষ চাইলে পাসপোর্ট তদন্ত কর্মকর্তাকে তাৎক্ষণিকভাবে অবহিত করুন।
৫) পাসপোর্ট অফিসে কোনো সমস্যা হলে সেখানে দায়িত্বরত পুলিশ, আনসার, সেনাবাহিনী বা অন্য কর্মকর্তাদের জিজ্ঞাসা করুন। তাঁরাই বলে দেবেন, আপনাকে কী করতে হবে, কোন কক্ষে যেতে হবে। সুতরাং কারও সঙ্গে অভদ্র আচরণ করবেন না।
পুলিশ ভেরিফিকেশনে যা দেখতে চাইতে পারে
১) আপনার ও আপনার বাবা-মায়ের জাতীয় পরিচয়পত্র।
২) পাসপোর্ট আবেদনে যে পেশা দিয়েছেন তাঁর প্রমাণ। যেমন স্টুডেন্ট দিলে স্টুডেন্ট আইডি কার্ড।
৩) বিদ্যুৎ বিলের ফটোকপি বা বিদ্যুৎ বিল কার্ডে রিচার্জ করলে কার্ডের ফটোকপি।
সতর্কতা
ই-পাসপোর্ট করার ব্যাপারে এই প্রকল্পের পরিচালক মো. সাইদুর রহমান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘যেকোনো ব্যক্তি তাঁর জাতীয় পরিচয়পত্রের (এনআইডি) মাধ্যমে ই-পাসপোর্ট করতে পারবেন। তবে ই-পাসপোর্টের আবেদনের ক্ষেত্রে একটু সতর্কতা অবলম্বন করা উচিত। কারণ, এ ক্ষেত্রে যেকোনো তথ্য ভুল হলে আবেদন সম্পূর্ণ হবে না। এর জন্য কোনো দালালের শরণাপন্ন হওয়ার প্রয়োজন নেই।’
সাইদুর রহমান বলেন, ‘সাধারণ মানুষকে যেন দালালের শরণাপন্ন না হতে হয়, সে জন্য আমরা আবেদনের ফরমটি সত্যায়িত করার কোনো বিধান রাখিনি। কারণ, সত্যায়নের জন্য আগে মানুষ দালালদের দ্বারস্থ হতো। এ জন্য আমরা এই বিধান বাদ দিয়েছি। অনলাইনে আবেদন করলে এখন কোনো ধরনের সত্যায়নের প্রয়োজন নেই।’
ই-পাসপোর্ট প্রকল্পের এই পরিচালক বলেন, ‘আমাদের সিস্টেমে জাতীয় পরিচয়পত্র এবং জন্মনিবন্ধনের সব নম্বর রয়েছে। কেউ তাঁর জন্মনিবন্ধন এবং এনআইডি নম্বর সাবমিট করার সঙ্গে সঙ্গে আমাদের সিস্টেম থেকে ওই ব্যক্তির যাবতীয় তথ্য দেখা যায়। এ জন্য এনআইডি এবং জন্মনিবন্ধনের তথ্য আর পাসপোর্টের তথ্য আলাদা হওয়ার সুযোগ নেই। তবে কেউ যদি তাঁর পাসপোর্ট এবং এনআইডি ও জন্মনিবন্ধনের তথ্যে গরমিল করে, সে ক্ষেত্রে বিপত্তি বাধে। এ জন্য অনেকের পাসপোর্ট আটকে যায়। কারণ, আমাদের আবার ওই ব্যক্তির যাবতীয় তথ্য ম্যানুয়ালি পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে দেখতে হয়। এতে গ্রাহক ও আমাদের—উভয়কেই জটিলতায় পড়তে হয়। তাই তথ্য দেওয়ার ক্ষেত্রে অবশ্যই সতর্কতা অবলম্বন করা উচিত।’

পাসপোর্ট করা নিয়ে অনেককেই ভোগান্তিতে পড়তে হয়। এ নিয়ে অনেকেই কী করবেন, তা নিয়ে দ্বিধায় ভোগেন। আবার এর নানা ধাপে দালালের খপ্পরে পড়ার ঝুঁকি রয়েছে। তবে ২০২০ সালে ইলেকট্রনিক পাসপোর্ট বা ই-পাসপোর্ট চালুর পর পরিস্থিতি অনেকটাই বদলেছে। ই-পাসপোর্ট করতে কখনোই কোনো দালালের শরণাপন্ন হওয়ার প্রয়োজন নেই। কারণ, এই ডিজিটাল পদ্ধতিতে দালালের কিছুই করার নেই। তাই নিজের ও পরিবারের ই-পাসপোর্ট নিজেই করতে পারবেন।
মেশিন রিডেবল পাসপোর্ট (এমআরপি) থেকে ই-পাসপোর্ট করা, আর নতুনভাবে ই-পাসপোর্ট করার নিয়ম একই। এমআরপি পাসপোর্ট থাকলে শুধু এর ডেটাগুলো সঠিকভাবে নতুন আবেদনে উল্লেখ করতে হয়। একটা বিষয় মাথায় রাখবেন, ই-পাসপোর্ট করতে যে ডকুমেন্টগুলো লাগে, তা অবশ্যই আবেদনের আগেই সংগ্রহে রাখুন, যেন কোনো অবস্থাতেই আপনার আবেদন পূরণ করতে ঝামেলায় পড়তে না হয়।
কী কী ডকুমেন্ট লাগবে
ই-পাসপোর্টের জন্য এসব কাগজের কোনো কিছুই সত্যায়িত করার প্রয়োজন নেই। তবে যেদিন অ্যাপয়েন্টমেন্ট তারিখে আপনারা পাসপোর্ট অফিসে যাবেন, সেদিন এসব কপির মূল সেটটি অবশ্যই সঙ্গে নিতে হবে।
বর্তমানে নিম্নলিখিত পাসপোর্ট অফিসগুলোতে ই-পাসপোর্ট কার্যক্রম চালু আছে: ১। আগারগাঁও ২। যাত্রাবাড়ী ৩। উত্তরা ৪। ঢাকা ক্যান্টনমেন্ট ৫। বাংলাদেশ সচিবালয় ৬। গাজীপুর ৭। মনছুরাবাদ ৮। ময়মনসিংহ ৯। পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় ১০। গাইবান্ধা ১১। গোপালগঞ্জ ১২। মানিকগঞ্জ ১৩। নরসিংদী ১৪। নোয়াখালী ১৫। ফেনী ১৬। চান্দগাঁও ১৭। কুমিল্লা ১৮। মুন্সিগঞ্জ ১৯। সিলেট ২০। মৌলভীবাজার ২১। সুনামগঞ্জ ২২। হবিগঞ্জ ২৩। যশোর ২৪। খুলনা ২৫। কুষ্টিয়া ২৬। ব্রাহ্মণবাড়িয়া ২৭। রাজশাহী ২৮। চাঁপাইনবাবগঞ্জ ২৯। বগুড়া ৩০। রংপুর ৩১। দিনাজপুর ৩২। নওগাঁ ৩৩। জয়পুরহাট ৩৪। বরিশাল ৩৫। পটুয়াখালী ৩৬। পাবনা ৩৭। সিরাজগঞ্জ ৩৮। কিশোরগঞ্জ ৩৯। নাটোর ৪০। মাগুরা ৪১। নড়াইল ৪২। লক্ষ্মীপুর ৪৩। টাঙ্গাইল ৪৪। জামালপুর ৪৫। শেরপুর ৪৬। নেত্রকোনা ৪৭। মাদারীপুর ৪৮। ফরিদপুর ৪৯। রাজবাড়ী ৫০। ঝিনাইদহ ৫১। সাতক্ষীরা ৫২। বাগেরহাট ৫৩। ভোলা ৫৪। বরগুনা ৫৫। চুয়াডাঙ্গা ৫৬। ঝালকাঠি ৫৭। কুড়িগ্রাম ৫৮। লালমনিরহাট ৫৯। মেহেরপুর ৬০। নীলফামারী ৬১। পঞ্চগড় ৬২। পিরোজপুর ৬৩। শরীয়তপুর ৬৪। ঠাকুরগাঁও ৬৫। বান্দরবান ৬৬। চাঁদপুর ৬৭। কক্সবাজার ৬৮। খাগড়াছড়ি ৬৯। নারায়ণগঞ্জ ৭০। রাঙামাটি
অনলাইনে আবেদন করবেন যেভাবে
সবকিছু ঠিক থাকলে ‘Confirm and Submit’ বাটনে ক্লিক করুন। ব্যস, আপনার আবেদনের কাজ শেষ। এই পর্যায়ে আপনি কবে পাসপোর্ট অফিসে গিয়ে ছবি তুলবেন, আঙুলের ছাপ দেবেন, চোখের আইরিশ দিতে পারবেন, তার অ্যাপয়েন্টমেন্টের শিডিউল চাইবে। তখন সুবিধামতো অ্যাপয়েন্টমেন্ট নিন। আর এই অ্যাপয়েন্টমেন্ট শিটের একটি কপি প্রিন্ট করে নিন। এবার আপনার আবেদনের তিন পাতার মূল কপিটি প্রিন্ট করে রাখুন।
নাম লেখার ব্যাপারে অনেকেই একটা সমস্যায় ভোগেন, যেমন কারও নাম যদি A.Z.M. ZUBAIDUR RAHMAN হয়, তবে তিনি Sur Name এর ক্ষেত্রে লিখবেন RAHMAN আর Given Name-এ লিখবেন AZM ZUBAIDUR। এখানে কোনো ডট বা ফোঁটা ব্যবহার করা যাবে না।
মনে রাখবেন, শিক্ষা সনদে আপনার নাম যেভাবেই লেখা থাকুক, তাতে কিছুই আসে-যায় না। আবেদনে নাম লিখবেন আপনার এনআইডি অনুযায়ী।
এবার নির্দিষ্ট ব্যাংকে আপনার পাসপোর্টের ফি জমা দিন। মনে রাখবেন, আপনার আবেদনে যেভাবে নাম লিখেছেন, ব্যাংকের জমার স্লিপেও নাম হুবহু একই যেন হয়। ব্যাংকে টাকা জমা দেওয়ার পর ব্যাংক আপনাকে একটা স্লিপ দেবে, যেখানে একটা রেফারেন্স নম্বর থাকবে। এই রেফারেন্স নম্বর আপনার মূল আবেদনের তৃতীয় পাতায় নির্ধারিত জায়গায় নির্ভুলভাবে লিখুন। একই পাতার নিচে আপনি স্বাক্ষর ও তারিখ দিন।
এবার পর্যায়ক্রমে ওপর থেকে নিচের দিকে ব্যাংক জমার স্লিপ, অ্যাপয়েন্টমেন্ট লেটার, মূল আবেদনপত্র, নিজের এনআইডির কপি, পুরোনো পাসপোর্টের ফটোকপি (যদি থাকে), (প্রযোজ্য ক্ষেত্রে) স্বামী বা স্ত্রীর এনআইডি কপি, কাবিননামার ফটোকপি একসঙ্গে করে একটি সেট বানিয়ে পিনআপ করে সংরক্ষণ করুন, আর নিশ্চিন্তে অ্যাপয়েন্টমেন্ট দিনের জন্য অপেক্ষা করুন।
দ্বিতীয় ধাপ: আগে থেকে নির্ধারণ করা তারিখে পাসপোর্ট অফিসে দেখা করবেন প্রিন্ট করা পত্রগুলো ও ব্যাংকে টাকা জমা দেওয়ার রসিদ নিয়ে। পরে বিভিন্নভাবে আবেদনপত্রগুলো ও জাতীয় পরিচয়পত্র চেক করে পত্রগুলোর ওপর সিল দিয়ে একটি কক্ষে যেতে বলা হবে। সেখানে যাওয়ার পর ছবি তোলা হবে, হাতের আঙুলের ছাপ ও চোখের আইরিশ নেওয়া হবে। পরে পাসপোর্ট ডেলিভারির একটি স্লিপ দেওয়া হবে। এরপর বাড়িতে পুলিশ ভেরিফিকেশন হবে।
ব্যাংক ফি
ই-পাসপোর্টের নির্ধারিত ফি যেকোনো সরকারি-বেসরকারি ব্যাংকের চালানের মাধ্যমে পরিশোধ করা যাবে।
ফির হার
পাসপোর্টের পাতার সংখ্যা বিবেচনায় ফির রকমফের আছে—
৪৮ পাতা ৫ বছর মেয়াদ
১৫-২১ কার্যদিবসের মধ্যে সাধারণ ডেলিভারিতে ফি ৪ হাজার ২৫ টাকা।
৭-১০ কার্যদিবসের মধ্যে জরুরি ডেলিভারিতে ফি ৬ হাজার ৩২৫ টাকা।
২ কার্যদিবসের মধ্যে অতি জরুরি ডেলিভারিতে ফি ৮ হাজার ৬২৫ টাকা।
৪৮ পাতা ১০ বছর মেয়াদ
১৫-২১ কার্যদিবসের মধ্যে সাধারণ ডেলিভারিতে ফি ৫ হাজার ৭৫০ টাকা।
৭-১০ কার্যদিবসের মধ্যে জরুরি ডেলিভারিতে ফি ৮ হাজার ৫০ টাকা।
২ কার্যদিবসের মধ্যে অতি জরুরি ডেলিভারিতে ফি ১০ হাজার ৩৫০ টাকা।
৬৪ পাতা ৫ বছর মেয়াদ
১৫-২১ কার্যদিবসের মধ্যে সাধারণ ডেলিভারিতে ফি ৬ হাজার ৩২৫ টাকা।
৭-১০ কার্যদিবসের মধ্যে জরুরি ডেলিভারিতে ফি ৮ হাজার ৬২৫ টাকা।
২ কার্যদিবসের মধ্যে অতি জরুরি ডেলিভারিতে ফি ১২ হাজার ৭৫ টাকা।
৬৪ পাতা ১০ বছর মেয়াদ
১৫-২১ কার্যদিবসের মধ্যে সাধারণ ডেলিভারিতে ফি ৮ হাজার ৫০ টাকা।
৭-১০ কার্যদিবসের মধ্যে জরুরি ডেলিভারিতে ফি ১০ হাজার ৩৫০ টাকা।
২ কার্যদিবসের মধ্যে অতি জরুরি ডেলিভারিতে ফি ১৩ হাজার ৮০০ টাকা।
বিদেশে বাংলাদেশ মিশনে আবেদন ফি
আবার বিদেশে বাংলাদেশ মিশন থেকে পাসপোর্ট করতে ভিন্ন হারে ফি দিতে হয়—
৪৮ পাতা ৫ বছর মেয়াদ
সাধারণ ডেলিভারি ফি ১০০ ডলার
জরুরি ডেলিভারি ফি ১৫০ ডলার
৪৮ পাতা ১০ বছর মেয়াদ
সাধারণ ডেলিভারি ফি ১২৫ ডলার
জরুরি ডেলিভারি ফি ১৭৫ ডলার
৬৪ পাতা ৫ বছর মেয়াদ
সাধারণ ডেলিভারি ফি ১৫০ ডলার
জরুরি ডেলিভারি ফি ২০০ ডলার
৬৪ পাতা ১০ বছর মেয়াদ
সাধারণ ডেলিভারি ফি ১৭৫ ডলার
জরুরি ডেলিভারি ফি ২২৫ ডলার
তৃতীয় ধাপ: পাসপোর্ট সংগ্রহ
পাসপোর্ট ডেলিভারি স্লিপের তারিখ অনুযায়ী আবার পাসপোর্ট অফিসে দেখা করবেন। ফিঙ্গারপ্রিন্ট চেক করে ই-পাসপোর্ট বুঝিয়ে দেওয়া হবে।
লক্ষণীয়
১) কোনো ভুল ও মিথ্যা তথ্য দেবেন না।
২) ভুল বা মিথ্যা ঠিকানা ব্যবহার করবেন না।
৩) পাসপোর্ট-সংক্রান্ত কোনো সমস্যা হলে দ্রুত পাসপোর্ট অফিসে যোগাযোগ করবেন।
৪) পুলিশ ভেরিফিকেশনে ঘুষ চাইলে পাসপোর্ট তদন্ত কর্মকর্তাকে তাৎক্ষণিকভাবে অবহিত করুন।
৫) পাসপোর্ট অফিসে কোনো সমস্যা হলে সেখানে দায়িত্বরত পুলিশ, আনসার, সেনাবাহিনী বা অন্য কর্মকর্তাদের জিজ্ঞাসা করুন। তাঁরাই বলে দেবেন, আপনাকে কী করতে হবে, কোন কক্ষে যেতে হবে। সুতরাং কারও সঙ্গে অভদ্র আচরণ করবেন না।
পুলিশ ভেরিফিকেশনে যা দেখতে চাইতে পারে
১) আপনার ও আপনার বাবা-মায়ের জাতীয় পরিচয়পত্র।
২) পাসপোর্ট আবেদনে যে পেশা দিয়েছেন তাঁর প্রমাণ। যেমন স্টুডেন্ট দিলে স্টুডেন্ট আইডি কার্ড।
৩) বিদ্যুৎ বিলের ফটোকপি বা বিদ্যুৎ বিল কার্ডে রিচার্জ করলে কার্ডের ফটোকপি।
সতর্কতা
ই-পাসপোর্ট করার ব্যাপারে এই প্রকল্পের পরিচালক মো. সাইদুর রহমান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘যেকোনো ব্যক্তি তাঁর জাতীয় পরিচয়পত্রের (এনআইডি) মাধ্যমে ই-পাসপোর্ট করতে পারবেন। তবে ই-পাসপোর্টের আবেদনের ক্ষেত্রে একটু সতর্কতা অবলম্বন করা উচিত। কারণ, এ ক্ষেত্রে যেকোনো তথ্য ভুল হলে আবেদন সম্পূর্ণ হবে না। এর জন্য কোনো দালালের শরণাপন্ন হওয়ার প্রয়োজন নেই।’
সাইদুর রহমান বলেন, ‘সাধারণ মানুষকে যেন দালালের শরণাপন্ন না হতে হয়, সে জন্য আমরা আবেদনের ফরমটি সত্যায়িত করার কোনো বিধান রাখিনি। কারণ, সত্যায়নের জন্য আগে মানুষ দালালদের দ্বারস্থ হতো। এ জন্য আমরা এই বিধান বাদ দিয়েছি। অনলাইনে আবেদন করলে এখন কোনো ধরনের সত্যায়নের প্রয়োজন নেই।’
ই-পাসপোর্ট প্রকল্পের এই পরিচালক বলেন, ‘আমাদের সিস্টেমে জাতীয় পরিচয়পত্র এবং জন্মনিবন্ধনের সব নম্বর রয়েছে। কেউ তাঁর জন্মনিবন্ধন এবং এনআইডি নম্বর সাবমিট করার সঙ্গে সঙ্গে আমাদের সিস্টেম থেকে ওই ব্যক্তির যাবতীয় তথ্য দেখা যায়। এ জন্য এনআইডি এবং জন্মনিবন্ধনের তথ্য আর পাসপোর্টের তথ্য আলাদা হওয়ার সুযোগ নেই। তবে কেউ যদি তাঁর পাসপোর্ট এবং এনআইডি ও জন্মনিবন্ধনের তথ্যে গরমিল করে, সে ক্ষেত্রে বিপত্তি বাধে। এ জন্য অনেকের পাসপোর্ট আটকে যায়। কারণ, আমাদের আবার ওই ব্যক্তির যাবতীয় তথ্য ম্যানুয়ালি পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে দেখতে হয়। এতে গ্রাহক ও আমাদের—উভয়কেই জটিলতায় পড়তে হয়। তাই তথ্য দেওয়ার ক্ষেত্রে অবশ্যই সতর্কতা অবলম্বন করা উচিত।’

বিএনপির চেয়ারপারসন ও তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে দেশের রাজনৈতিক অঙ্গনে গভীর শোকের আবহ বিরাজ করছে। তাঁর স্মৃতির প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানিয়ে বিএনপি চেয়ারপারসনের গুলশান কার্যালয়ে রাখা শোক বইয়ে স্বাক্ষর করেছেন বিভিন্ন রাজনৈতিক নেতা, বিশিষ্ট নাগরিক ও সর্বস্তরের জনগণ।
৫ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার রাষ্ট্রীয় জানাজায় অংশ নেবেন নেপালের পররাষ্ট্রমন্ত্রী বালা নন্দ শর্মা। আগামীকাল বুধবারের জানাজায় অংশগ্রহণ ও শ্রদ্ধা জানাতে আজ মঙ্গলবারই তিনি ঢাকার উদ্দেশে রওনা দিয়েছেন।
৫ ঘণ্টা আগে
বিএনপির চেয়ারপারসন, তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশগ্রহণে ইচ্ছুক নারীদের জন্য বিশেষ ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজা ও মানিক মিয়া অ্যাভিনিউ এলাকায় নারীদের জন্য পৃথক ব্যবস্থা রাখা হয়েছে। যাতে তাঁরা সুশৃঙ্খল ও নিরাপদ পরিবেশে জানাজায় অংশ নিতে পারেন।
৫ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশ নিতে ঢাকায় আসছেন পাকিস্তানের পার্লামেন্টের স্পিকার সরদার আইয়াজ সাদিক।
৬ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

বিএনপির চেয়ারপারসন ও তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে দেশের রাজনৈতিক অঙ্গনে গভীর শোকের আবহ বিরাজ করছে। তাঁর স্মৃতির প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানিয়ে বিএনপি চেয়ারপারসনের গুলশান কার্যালয়ে রাখা শোক বইয়ে স্বাক্ষর করেছেন বিভিন্ন রাজনৈতিক নেতা, বিশিষ্ট নাগরিক ও সর্বস্তরের জনগণ।
আজ মঙ্গলবার (৩০ ডিসেম্বর) বেলা ৩টার দিকে খোলা হয় শোক বই। এর পর থেকে আসতে থাকেন দলের নেতা-কর্মীসহ বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষ।

আজ রাতে শোক বইয়ে স্বাক্ষর করেন আইন উপদেষ্টা ড. আসিফ নজরুল, সংস্কৃতি উপদেষ্টা মোস্তফা সরয়ার ফারুকী ও জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা ড. খলিলুর রহমান। তাঁরা রাজধানীর গুলশানে বিএনপি চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে উপস্থিত হয়ে শোক প্রকাশ করেন। এ সময় বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর উপস্থিত ছিলেন।

এর আগে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম শোক বইয়ে স্বাক্ষর করে বেগম খালেদা জিয়ার প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানান। পরে তিনি বিএনপির মহাসচিবসহ দলটির সিনিয়র নেতাদের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ ও মতবিনিময় করেন।

অন্যদিকে, বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর পক্ষ থেকেও শোক জানানো হয়েছে। দলটির নায়েবে আমির ও সাবেক সংসদ সদস্য সৈয়দ আবদুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের আজ সন্ধ্যায় শোক বইয়ে স্বাক্ষর করেন।
খালেদা জিয়ার প্রতি শোক ও শ্রদ্ধা জানাতে শোক বইটি উন্মুক্ত রয়েছে। এতে দেশের বিভিন্ন রাজনৈতিক নেতা, রাষ্ট্রীয় ব্যক্তিত্ব ও সর্বস্তরের মানুষ স্বাক্ষর অব্যাহত রেখেছেন।

বিএনপির চেয়ারপারসন ও তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে দেশের রাজনৈতিক অঙ্গনে গভীর শোকের আবহ বিরাজ করছে। তাঁর স্মৃতির প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানিয়ে বিএনপি চেয়ারপারসনের গুলশান কার্যালয়ে রাখা শোক বইয়ে স্বাক্ষর করেছেন বিভিন্ন রাজনৈতিক নেতা, বিশিষ্ট নাগরিক ও সর্বস্তরের জনগণ।
আজ মঙ্গলবার (৩০ ডিসেম্বর) বেলা ৩টার দিকে খোলা হয় শোক বই। এর পর থেকে আসতে থাকেন দলের নেতা-কর্মীসহ বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষ।

আজ রাতে শোক বইয়ে স্বাক্ষর করেন আইন উপদেষ্টা ড. আসিফ নজরুল, সংস্কৃতি উপদেষ্টা মোস্তফা সরয়ার ফারুকী ও জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা ড. খলিলুর রহমান। তাঁরা রাজধানীর গুলশানে বিএনপি চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে উপস্থিত হয়ে শোক প্রকাশ করেন। এ সময় বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর উপস্থিত ছিলেন।

এর আগে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম শোক বইয়ে স্বাক্ষর করে বেগম খালেদা জিয়ার প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানান। পরে তিনি বিএনপির মহাসচিবসহ দলটির সিনিয়র নেতাদের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ ও মতবিনিময় করেন।

অন্যদিকে, বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর পক্ষ থেকেও শোক জানানো হয়েছে। দলটির নায়েবে আমির ও সাবেক সংসদ সদস্য সৈয়দ আবদুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের আজ সন্ধ্যায় শোক বইয়ে স্বাক্ষর করেন।
খালেদা জিয়ার প্রতি শোক ও শ্রদ্ধা জানাতে শোক বইটি উন্মুক্ত রয়েছে। এতে দেশের বিভিন্ন রাজনৈতিক নেতা, রাষ্ট্রীয় ব্যক্তিত্ব ও সর্বস্তরের মানুষ স্বাক্ষর অব্যাহত রেখেছেন।

ই-পাসপোর্ট করতে কখনোই কোনো দালালের শরণাপন্ন হওয়ার প্রয়োজন নেই। কারণ, এই ডিজিটাল পদ্ধতিতে দালালের কিছুই করার নেই। তাই নিজের ও পরিবারের ই-পাসপোর্ট নিজেই করতে পারবেন। জেনে নিন ই-পাসপোর্ট করার নিয়ম...
২১ ডিসেম্বর ২০২১
বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার রাষ্ট্রীয় জানাজায় অংশ নেবেন নেপালের পররাষ্ট্রমন্ত্রী বালা নন্দ শর্মা। আগামীকাল বুধবারের জানাজায় অংশগ্রহণ ও শ্রদ্ধা জানাতে আজ মঙ্গলবারই তিনি ঢাকার উদ্দেশে রওনা দিয়েছেন।
৫ ঘণ্টা আগে
বিএনপির চেয়ারপারসন, তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশগ্রহণে ইচ্ছুক নারীদের জন্য বিশেষ ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজা ও মানিক মিয়া অ্যাভিনিউ এলাকায় নারীদের জন্য পৃথক ব্যবস্থা রাখা হয়েছে। যাতে তাঁরা সুশৃঙ্খল ও নিরাপদ পরিবেশে জানাজায় অংশ নিতে পারেন।
৫ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশ নিতে ঢাকায় আসছেন পাকিস্তানের পার্লামেন্টের স্পিকার সরদার আইয়াজ সাদিক।
৬ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার রাষ্ট্রীয় জানাজায় অংশ নেবেন নেপালের পররাষ্ট্রমন্ত্রী বালা নন্দ শর্মা। আগামীকাল বুধবারের জানাজায় অংশগ্রহণ ও শ্রদ্ধা জানাতে আজ মঙ্গলবারই তিনি ঢাকার উদ্দেশে রওনা দিয়েছেন।
নেপালের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এক বিজ্ঞপ্তিতে এ খবর জানিয়েছে।
নেপালের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, এই সফর সাবেক নেত্রীর প্রতি নেপালের গভীর শ্রদ্ধা এবং তাঁর তৃতীয় মেয়াদে প্রধানমন্ত্রীর দায়িত্বকালে নেপাল-বাংলাদেশ সম্পর্ক উন্নয়নের অবদানকে সম্মান জানানোর প্রতিফলন।
সফরের সময় পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে মন্ত্রণালয়ের উচ্চপদস্থ কর্মকর্তারা থাকবেন। জানাজা সম্পন্ন হওয়ার পর পররাষ্ট্রমন্ত্রী ২০২৬ সালের ১ জানুয়ারি কাঠমান্ডু ফিরবেন।
নেপালের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এই সফরকে নেপাল ও বাংলাদেশের মধ্যে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক এবং কূটনৈতিক সহযোগিতাকে আরও শক্তিশালী করার একটি গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ হিসেবেও উল্লেখ করেছে।

বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার রাষ্ট্রীয় জানাজায় অংশ নেবেন নেপালের পররাষ্ট্রমন্ত্রী বালা নন্দ শর্মা। আগামীকাল বুধবারের জানাজায় অংশগ্রহণ ও শ্রদ্ধা জানাতে আজ মঙ্গলবারই তিনি ঢাকার উদ্দেশে রওনা দিয়েছেন।
নেপালের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এক বিজ্ঞপ্তিতে এ খবর জানিয়েছে।
নেপালের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, এই সফর সাবেক নেত্রীর প্রতি নেপালের গভীর শ্রদ্ধা এবং তাঁর তৃতীয় মেয়াদে প্রধানমন্ত্রীর দায়িত্বকালে নেপাল-বাংলাদেশ সম্পর্ক উন্নয়নের অবদানকে সম্মান জানানোর প্রতিফলন।
সফরের সময় পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে মন্ত্রণালয়ের উচ্চপদস্থ কর্মকর্তারা থাকবেন। জানাজা সম্পন্ন হওয়ার পর পররাষ্ট্রমন্ত্রী ২০২৬ সালের ১ জানুয়ারি কাঠমান্ডু ফিরবেন।
নেপালের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এই সফরকে নেপাল ও বাংলাদেশের মধ্যে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক এবং কূটনৈতিক সহযোগিতাকে আরও শক্তিশালী করার একটি গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ হিসেবেও উল্লেখ করেছে।

ই-পাসপোর্ট করতে কখনোই কোনো দালালের শরণাপন্ন হওয়ার প্রয়োজন নেই। কারণ, এই ডিজিটাল পদ্ধতিতে দালালের কিছুই করার নেই। তাই নিজের ও পরিবারের ই-পাসপোর্ট নিজেই করতে পারবেন। জেনে নিন ই-পাসপোর্ট করার নিয়ম...
২১ ডিসেম্বর ২০২১
বিএনপির চেয়ারপারসন ও তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে দেশের রাজনৈতিক অঙ্গনে গভীর শোকের আবহ বিরাজ করছে। তাঁর স্মৃতির প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানিয়ে বিএনপি চেয়ারপারসনের গুলশান কার্যালয়ে রাখা শোক বইয়ে স্বাক্ষর করেছেন বিভিন্ন রাজনৈতিক নেতা, বিশিষ্ট নাগরিক ও সর্বস্তরের জনগণ।
৫ ঘণ্টা আগে
বিএনপির চেয়ারপারসন, তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশগ্রহণে ইচ্ছুক নারীদের জন্য বিশেষ ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজা ও মানিক মিয়া অ্যাভিনিউ এলাকায় নারীদের জন্য পৃথক ব্যবস্থা রাখা হয়েছে। যাতে তাঁরা সুশৃঙ্খল ও নিরাপদ পরিবেশে জানাজায় অংশ নিতে পারেন।
৫ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশ নিতে ঢাকায় আসছেন পাকিস্তানের পার্লামেন্টের স্পিকার সরদার আইয়াজ সাদিক।
৬ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

বিএনপির চেয়ারপারসন, তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশগ্রহণে ইচ্ছুক নারীদের জন্য বিশেষ ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজা ও মানিক মিয়া অ্যাভিনিউ এলাকায় নারীদের জন্য পৃথক ব্যবস্থা রাখা হয়েছে। যাতে তাঁরা সুশৃঙ্খল ও নিরাপদ পরিবেশে জানাজায় অংশ নিতে পারেন।
আজ মঙ্গলবার (৩০ ডিসেম্বর) প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং থেকে পাঠানো বিবৃতিতে জানানো হয়েছে, বেগম খালেদা জিয়ার প্রতি শেষ শ্রদ্ধা জানাতে সর্বস্তরের মানুষের অংশগ্রহণ নিশ্চিত করতে প্রয়োজনীয় প্রস্তুতি গ্রহণ করেছে সরকার। এই প্রেক্ষাপটে বেগম খালেদা জিয়ার নামাজে জানাজায় অংশগ্রহণ করতে ইচ্ছুক নারীদের জন্য বিশেষ ব্যবস্থা রাখা হয়েছে।
উল্লেখ্য, বেগম খালেদা জিয়ার নামাজে জানাজা বাদ জোহর বেলা ২টায় জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজায় অনুষ্ঠিত হবে। জানাজায় অংশগ্রহণকারীদের নিরাপত্তার স্বার্থে কোনো ধরনের ব্যাগ বা ভারী সামগ্রী বহন না করার জন্য অনুরোধ জানানো হয়েছে।
বেগম খালেদা জিয়াকে শেষ বিদায় জানাতে আগত সবার সার্বিক নিরাপত্তা ও শৃঙ্খলা নিশ্চিত করতে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ প্রয়োজনীয় সব ধরনের ব্যবস্থা গ্রহণ করেছে।

বিএনপির চেয়ারপারসন, তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশগ্রহণে ইচ্ছুক নারীদের জন্য বিশেষ ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজা ও মানিক মিয়া অ্যাভিনিউ এলাকায় নারীদের জন্য পৃথক ব্যবস্থা রাখা হয়েছে। যাতে তাঁরা সুশৃঙ্খল ও নিরাপদ পরিবেশে জানাজায় অংশ নিতে পারেন।
আজ মঙ্গলবার (৩০ ডিসেম্বর) প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং থেকে পাঠানো বিবৃতিতে জানানো হয়েছে, বেগম খালেদা জিয়ার প্রতি শেষ শ্রদ্ধা জানাতে সর্বস্তরের মানুষের অংশগ্রহণ নিশ্চিত করতে প্রয়োজনীয় প্রস্তুতি গ্রহণ করেছে সরকার। এই প্রেক্ষাপটে বেগম খালেদা জিয়ার নামাজে জানাজায় অংশগ্রহণ করতে ইচ্ছুক নারীদের জন্য বিশেষ ব্যবস্থা রাখা হয়েছে।
উল্লেখ্য, বেগম খালেদা জিয়ার নামাজে জানাজা বাদ জোহর বেলা ২টায় জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজায় অনুষ্ঠিত হবে। জানাজায় অংশগ্রহণকারীদের নিরাপত্তার স্বার্থে কোনো ধরনের ব্যাগ বা ভারী সামগ্রী বহন না করার জন্য অনুরোধ জানানো হয়েছে।
বেগম খালেদা জিয়াকে শেষ বিদায় জানাতে আগত সবার সার্বিক নিরাপত্তা ও শৃঙ্খলা নিশ্চিত করতে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ প্রয়োজনীয় সব ধরনের ব্যবস্থা গ্রহণ করেছে।

ই-পাসপোর্ট করতে কখনোই কোনো দালালের শরণাপন্ন হওয়ার প্রয়োজন নেই। কারণ, এই ডিজিটাল পদ্ধতিতে দালালের কিছুই করার নেই। তাই নিজের ও পরিবারের ই-পাসপোর্ট নিজেই করতে পারবেন। জেনে নিন ই-পাসপোর্ট করার নিয়ম...
২১ ডিসেম্বর ২০২১
বিএনপির চেয়ারপারসন ও তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে দেশের রাজনৈতিক অঙ্গনে গভীর শোকের আবহ বিরাজ করছে। তাঁর স্মৃতির প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানিয়ে বিএনপি চেয়ারপারসনের গুলশান কার্যালয়ে রাখা শোক বইয়ে স্বাক্ষর করেছেন বিভিন্ন রাজনৈতিক নেতা, বিশিষ্ট নাগরিক ও সর্বস্তরের জনগণ।
৫ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার রাষ্ট্রীয় জানাজায় অংশ নেবেন নেপালের পররাষ্ট্রমন্ত্রী বালা নন্দ শর্মা। আগামীকাল বুধবারের জানাজায় অংশগ্রহণ ও শ্রদ্ধা জানাতে আজ মঙ্গলবারই তিনি ঢাকার উদ্দেশে রওনা দিয়েছেন।
৫ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশ নিতে ঢাকায় আসছেন পাকিস্তানের পার্লামেন্টের স্পিকার সরদার আইয়াজ সাদিক।
৬ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশ নিতে ঢাকায় আসছেন পাকিস্তানের পার্লামেন্টের স্পিকার সরদার আইয়াজ সাদিক।
পাকিস্তানের উপপ্রধানমন্ত্রী ও পররাষ্ট্রমন্ত্রী ইসহাক দার আজ মঙ্গলবার তাঁর এক্স হ্যান্ডলে এ তথ্য জানিয়েছেন। ইসহাক দার লিখেছেন, আগামীকাল ঢাকায় খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশ নেবেন পাকিস্তানের জাতীয় পরিষদের স্পিকার।
এর আগে দুপুরে ঢাকায় পাকিস্তান হাইকমিশনের একটি সূত্র জানিয়েছিল খালেদা জিয়ার নামাজে জানাজায় যোগ দিতে ঢাকায় আসবেন সে দেশের উপপ্রধানমন্ত্রী ও পররাষ্ট্রমন্ত্রী ইসহাক দার।
Sardar Ayaz Sadiq, Speaker, National Assembly of Pakistan, will represent Pakistan tomorrow at the funeral of Late Begum Khaleda Zia in Dhaka, Bangladesh. https://t.co/BBV93jK5a7
— Ishaq Dar (@MIshaqDar50) December 30, 2025

বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশ নিতে ঢাকায় আসছেন পাকিস্তানের পার্লামেন্টের স্পিকার সরদার আইয়াজ সাদিক।
পাকিস্তানের উপপ্রধানমন্ত্রী ও পররাষ্ট্রমন্ত্রী ইসহাক দার আজ মঙ্গলবার তাঁর এক্স হ্যান্ডলে এ তথ্য জানিয়েছেন। ইসহাক দার লিখেছেন, আগামীকাল ঢাকায় খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশ নেবেন পাকিস্তানের জাতীয় পরিষদের স্পিকার।
এর আগে দুপুরে ঢাকায় পাকিস্তান হাইকমিশনের একটি সূত্র জানিয়েছিল খালেদা জিয়ার নামাজে জানাজায় যোগ দিতে ঢাকায় আসবেন সে দেশের উপপ্রধানমন্ত্রী ও পররাষ্ট্রমন্ত্রী ইসহাক দার।
Sardar Ayaz Sadiq, Speaker, National Assembly of Pakistan, will represent Pakistan tomorrow at the funeral of Late Begum Khaleda Zia in Dhaka, Bangladesh. https://t.co/BBV93jK5a7
— Ishaq Dar (@MIshaqDar50) December 30, 2025

ই-পাসপোর্ট করতে কখনোই কোনো দালালের শরণাপন্ন হওয়ার প্রয়োজন নেই। কারণ, এই ডিজিটাল পদ্ধতিতে দালালের কিছুই করার নেই। তাই নিজের ও পরিবারের ই-পাসপোর্ট নিজেই করতে পারবেন। জেনে নিন ই-পাসপোর্ট করার নিয়ম...
২১ ডিসেম্বর ২০২১
বিএনপির চেয়ারপারসন ও তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে দেশের রাজনৈতিক অঙ্গনে গভীর শোকের আবহ বিরাজ করছে। তাঁর স্মৃতির প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানিয়ে বিএনপি চেয়ারপারসনের গুলশান কার্যালয়ে রাখা শোক বইয়ে স্বাক্ষর করেছেন বিভিন্ন রাজনৈতিক নেতা, বিশিষ্ট নাগরিক ও সর্বস্তরের জনগণ।
৫ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার রাষ্ট্রীয় জানাজায় অংশ নেবেন নেপালের পররাষ্ট্রমন্ত্রী বালা নন্দ শর্মা। আগামীকাল বুধবারের জানাজায় অংশগ্রহণ ও শ্রদ্ধা জানাতে আজ মঙ্গলবারই তিনি ঢাকার উদ্দেশে রওনা দিয়েছেন।
৫ ঘণ্টা আগে
বিএনপির চেয়ারপারসন, তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশগ্রহণে ইচ্ছুক নারীদের জন্য বিশেষ ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজা ও মানিক মিয়া অ্যাভিনিউ এলাকায় নারীদের জন্য পৃথক ব্যবস্থা রাখা হয়েছে। যাতে তাঁরা সুশৃঙ্খল ও নিরাপদ পরিবেশে জানাজায় অংশ নিতে পারেন।
৫ ঘণ্টা আগে