মনজুরুল ইসলাম, ঢাকা

খেলনা ড্রোন ছাড়া বাকি সব ধরনের ড্রোন প্রতিবার ওড়াতে বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষের (বেবিচক) লাইসেন্স বাধ্যতামূলক করা হচ্ছে। এমন ড্রোন আমদানির জন্য প্রতিরক্ষা ও জননিরাপত্তা বিভাগের অনুমতি নিতে হবে। এ ছাড়া ড্রোন ওড়ানোর এলাকাও নির্দিষ্ট করে দেওয়া হচ্ছে।
‘ড্রোন বিধিমালা ২০২৪’-এর খসড়ায় এসব বিধান রয়েছে। এই বিধিমালা প্রণয়ন করেছে বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয়। ইতিমধ্যে বিধিমালার খসড়া তৈরি করা হয়েছে। খসড়ায় ড্রোন আমদানি, নিবন্ধন, চালকের যোগ্যতা নির্ধারণের পাশাপাশি নিয়ম লঙ্ঘনে শাস্তির বিধান রাখা হয়েছে।
দেশে স্থির ও ভিডিওচিত্র ধারণ, গবেষণা, জরিপ, চলচ্চিত্র নির্মাণ, উন্নয়ন প্রকল্পের সম্ভাব্যতা যাচাইসহ বিভিন্ন কাজ ছাড়াও বিনোদনের জন্য ড্রোনের ব্যবহার বাড়ছে। এতে ড্রোনের অপব্যবহারের মাধ্যমে নাশকতা ও অনৈতিক কর্মকাণ্ড ঘটানোরও শঙ্কা বাড়ছে। এ অবস্থায় ড্রোনের আমদানি, ব্যবহার ও পরিচালনার বিষয়ে এ বিধিমালা করা হচ্ছে। সূত্র বলেছে, খসড়ায় ড্রোনকে তিনটি শ্রেণিতে ভাগ করা হয়েছে। এগুলো হলো খেলনাজাতীয়, খেলনাজাতীয় ছাড়া অন্য সব ড্রোন এবং মানুষ ও পণ্যবাহী ড্রোন। দ্বিতীয় ও তৃতীয় শ্রেণির ড্রোন ওড়ানো এবং ব্যবহারের ক্ষেত্রে সনদ, অনুমতি নেওয়াসহ বিধিমালা করা হচ্ছে।
জানতে চাইলে বেসামরিক বিমান চলাচল ও পর্যটন মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব আব্দুন নাসের খান আজকের পত্রিকাকে বলেন, বিভিন্ন কাজে ড্রোনের ব্যবহার প্রতিনিয়ত বাড়ছে। এটিকে নিয়মের মধ্যে আনতে ড্রোন বিধিমালা, ২০২৪ প্রণয়নের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। ইতিমধ্যে বিধিমালার খসড়া প্রস্তুত করা হয়েছে। এ বিষয়ে সংশ্লিষ্টদের মতামত দিতে ৬ নভেম্বর থেকে ২১ দিনের সময় দেওয়া হয়েছে। মতামত আসছে। প্রয়োজন সাপেক্ষে সংযোজন-বিয়োজন করে ড্রোন বিধিমালা প্রণয়ন করা হবে।
মন্ত্রণালয়ের সূত্রে জানা গেছে, ড্রোন বিধিমালার খসড়ায় অডিও বা ভিডিও রেকর্ডিং সুবিধা না থাকা এবং ২৫০ গ্রাম ওজনের বেশি নয়, এমন ড্রোনকে খেলনা বলা হয়েছে। বাকি সব ধরনের ড্রোন উড্ডয়নের এলাকা নির্ধারণ করে দেওয়া হয়েছে। এসব ড্রোন আমদানি করতে হলে প্রতিরক্ষা ও জননিরাপত্তা বিভাগের অনুমতি নিতে হবে। এমন ড্রোন ওড়াতে ১৬ বছরের বেশি বয়সী ব্যক্তির ড্রোন ওড়ানোর ক্ষেত্রে বেবিচক নির্ধারিত প্রশিক্ষণ, যোগ্যতা লাইসেন্স থাকতে হবে এবং আকাশসীমা সম্পর্কে সুস্পষ্ট ধারণা থাকতে হবে।
খসড়ায় বলা হয়েছে, প্রতিবার ওড়ানোর আগে বেবিচকের মাধ্যমে আকাশ প্রতিরক্ষা পরিচালন কেন্দ্র, প্রতিরক্ষা গোয়েন্দা মহাপরিদপ্তর (ডিজিএফআই), জাতীয় নিরাপত্তা গোয়েন্দা সংস্থা (এনএসআই), বিমান গোয়েন্দা পরিদপ্তর, পুলিশ অধিদপ্তর, বাংলাদেশ বর্ডার গার্ড (বিজিবি) সদর দপ্তর এবং অন্য কোনো নিরাপত্তা বিভাগ, সংস্থা বা বাহিনী থেকে অনুমতি নিতে হবে। অনুমতি ছাড়া ড্রোন ব্যবহার করলে তা প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষভাবে রাষ্ট্রীয় নিরাপত্তা-গোপনীয়তা, জননিরাপত্তা, বিমান চলাচলের নিরাপত্তা বিঘ্নিত হলে প্রচলিত আইন ও বিধানাবলি সাপেক্ষে শাস্তিযোগ্য বিবেচিত হবে। এ জন্য দণ্ডবিধি, ১৮৬০ এবং বেবিচক আইন, ২০১৭ অনুযায়ী ব্যবস্থা নেওয়া যাবে।
খসড়ায় আরও বলা হয়েছে, খেলনাজাতীয় ড্রোন ১০০ মিটার পর্যন্ত নিয়ন্ত্রণযন্ত্রের (রিমোট কন্ট্রোল) মাধ্যমে ওড়ানো যাবে। এ ধরনের ড্রোনে কোনো অডিও বা ভিডিও রেকর্ডিং সুবিধা থাকতে পারবে না।
খসড়ায় তিন শ্রেণির ড্রোনের জন্য অঞ্চলও নির্দিষ্ট করে দেওয়া হয়েছে। খেলনা ড্রোন অনুমতি ছাড়াই গ্রিন জোনে অর্থাৎ ৬০ মিটার বা ২০০ ফুট পর্যন্ত উড়তে পারবে। ইয়েলো জোন অর্থাৎ বিমানবন্দরের ৩ থেকে ৫ কিলোমিটার পর্যন্ত এলাকা, কেপিআই ও তৎসংলগ্ন চারদিকের ৫০০ মিটার, ঘনবসতিপূর্ণ এলাকা, জনসমাগম, সভা-সমাবেশ ও উৎসবস্থল ইত্যাদি ক্ষেত্রে ড্রোন ওড়াতে বেবিচকের অনুমতি নিতে হবে। বিমানবন্দরের ৩ কিলোমিটার, নিষিদ্ধ এলাকা, সংরক্ষিত এলাকা, সামরিক এলাকা, বিপজ্জনক এলাকা, বিশেষ কেপিআই ও তৎসংলগ্ন চারদিকের ১ কিলোমিটার, আন্তর্জাতিক সীমানা থেকে দেশের অভ্যন্তরে ৫ কিলোমিটার পর্যন্ত এলাকা রেড জোন। রেড জোনে ড্রোন ওড়াতে এলাকাভেদে পুলিশ, ডিজিএফআই, এনএসআই, বিজিবি অথবা সংশ্লিষ্ট বাহিনীর অনাপত্তি সাপেক্ষে বেবিচকের বিশেষ অনুমতি নিতে হবে। তবে খেলনাজাতীয় ড্রোন ছাড়া অন্য সব ড্রোন এবং মানুষ ও পণ্য বহনকারী ড্রোন রাতে ওড়াতে বেবিচকের অনুমতি নিতে হবে।
খসড়ায় বলা হয়েছে, ড্রোন ও এর যন্ত্রাংশ আমদানির জন্য জননিরাপত্তা ও প্রতিরক্ষা বিভাগের অনাপত্তি নিতে হবে। এ দুই বিভাগের অনাপত্তি ও শিল্প মন্ত্রণালয়ের নির্ধারিত পদ্ধতি অনুসরণ করে ড্রোন ও যন্ত্রাংশ তৈরি এবং সংযোজন কারখানা স্থাপন করারও সুযোগ রয়েছে। প্রতিরক্ষা ও জননিরাপত্তা বিভাগ অনাপত্তিপত্র দেওয়ার এক বছরের মধ্যে অনুমোদিত স্পেসিফিকেশন মোতাবেক ড্রোন বা যন্ত্রাংশ সরকারের আমদানি বা রপ্তানি নীতিমালা অনুসরণ করে আমদানি করা যাবে।
খসড়া বিধিমালায় ড্রোনের নিবন্ধন বাধ্যতামূলক করা হয়েছে। ড্রোনের নিবন্ধন ও পরিচিতি নম্বর দেবে বেবিচক। এ জন্য ব্যবহারের উদ্দেশ্য, স্পেসিফিকেশনের কপি, ক্রয় বা আমদানির কাগজপত্র, প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের অনাপত্তি এবং বেবিচকের চাহিদা মোতাবেক অন্যান্য নথিপত্র জমা দিতে হবে।

খেলনা ড্রোন ছাড়া বাকি সব ধরনের ড্রোন প্রতিবার ওড়াতে বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষের (বেবিচক) লাইসেন্স বাধ্যতামূলক করা হচ্ছে। এমন ড্রোন আমদানির জন্য প্রতিরক্ষা ও জননিরাপত্তা বিভাগের অনুমতি নিতে হবে। এ ছাড়া ড্রোন ওড়ানোর এলাকাও নির্দিষ্ট করে দেওয়া হচ্ছে।
‘ড্রোন বিধিমালা ২০২৪’-এর খসড়ায় এসব বিধান রয়েছে। এই বিধিমালা প্রণয়ন করেছে বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয়। ইতিমধ্যে বিধিমালার খসড়া তৈরি করা হয়েছে। খসড়ায় ড্রোন আমদানি, নিবন্ধন, চালকের যোগ্যতা নির্ধারণের পাশাপাশি নিয়ম লঙ্ঘনে শাস্তির বিধান রাখা হয়েছে।
দেশে স্থির ও ভিডিওচিত্র ধারণ, গবেষণা, জরিপ, চলচ্চিত্র নির্মাণ, উন্নয়ন প্রকল্পের সম্ভাব্যতা যাচাইসহ বিভিন্ন কাজ ছাড়াও বিনোদনের জন্য ড্রোনের ব্যবহার বাড়ছে। এতে ড্রোনের অপব্যবহারের মাধ্যমে নাশকতা ও অনৈতিক কর্মকাণ্ড ঘটানোরও শঙ্কা বাড়ছে। এ অবস্থায় ড্রোনের আমদানি, ব্যবহার ও পরিচালনার বিষয়ে এ বিধিমালা করা হচ্ছে। সূত্র বলেছে, খসড়ায় ড্রোনকে তিনটি শ্রেণিতে ভাগ করা হয়েছে। এগুলো হলো খেলনাজাতীয়, খেলনাজাতীয় ছাড়া অন্য সব ড্রোন এবং মানুষ ও পণ্যবাহী ড্রোন। দ্বিতীয় ও তৃতীয় শ্রেণির ড্রোন ওড়ানো এবং ব্যবহারের ক্ষেত্রে সনদ, অনুমতি নেওয়াসহ বিধিমালা করা হচ্ছে।
জানতে চাইলে বেসামরিক বিমান চলাচল ও পর্যটন মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব আব্দুন নাসের খান আজকের পত্রিকাকে বলেন, বিভিন্ন কাজে ড্রোনের ব্যবহার প্রতিনিয়ত বাড়ছে। এটিকে নিয়মের মধ্যে আনতে ড্রোন বিধিমালা, ২০২৪ প্রণয়নের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। ইতিমধ্যে বিধিমালার খসড়া প্রস্তুত করা হয়েছে। এ বিষয়ে সংশ্লিষ্টদের মতামত দিতে ৬ নভেম্বর থেকে ২১ দিনের সময় দেওয়া হয়েছে। মতামত আসছে। প্রয়োজন সাপেক্ষে সংযোজন-বিয়োজন করে ড্রোন বিধিমালা প্রণয়ন করা হবে।
মন্ত্রণালয়ের সূত্রে জানা গেছে, ড্রোন বিধিমালার খসড়ায় অডিও বা ভিডিও রেকর্ডিং সুবিধা না থাকা এবং ২৫০ গ্রাম ওজনের বেশি নয়, এমন ড্রোনকে খেলনা বলা হয়েছে। বাকি সব ধরনের ড্রোন উড্ডয়নের এলাকা নির্ধারণ করে দেওয়া হয়েছে। এসব ড্রোন আমদানি করতে হলে প্রতিরক্ষা ও জননিরাপত্তা বিভাগের অনুমতি নিতে হবে। এমন ড্রোন ওড়াতে ১৬ বছরের বেশি বয়সী ব্যক্তির ড্রোন ওড়ানোর ক্ষেত্রে বেবিচক নির্ধারিত প্রশিক্ষণ, যোগ্যতা লাইসেন্স থাকতে হবে এবং আকাশসীমা সম্পর্কে সুস্পষ্ট ধারণা থাকতে হবে।
খসড়ায় বলা হয়েছে, প্রতিবার ওড়ানোর আগে বেবিচকের মাধ্যমে আকাশ প্রতিরক্ষা পরিচালন কেন্দ্র, প্রতিরক্ষা গোয়েন্দা মহাপরিদপ্তর (ডিজিএফআই), জাতীয় নিরাপত্তা গোয়েন্দা সংস্থা (এনএসআই), বিমান গোয়েন্দা পরিদপ্তর, পুলিশ অধিদপ্তর, বাংলাদেশ বর্ডার গার্ড (বিজিবি) সদর দপ্তর এবং অন্য কোনো নিরাপত্তা বিভাগ, সংস্থা বা বাহিনী থেকে অনুমতি নিতে হবে। অনুমতি ছাড়া ড্রোন ব্যবহার করলে তা প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষভাবে রাষ্ট্রীয় নিরাপত্তা-গোপনীয়তা, জননিরাপত্তা, বিমান চলাচলের নিরাপত্তা বিঘ্নিত হলে প্রচলিত আইন ও বিধানাবলি সাপেক্ষে শাস্তিযোগ্য বিবেচিত হবে। এ জন্য দণ্ডবিধি, ১৮৬০ এবং বেবিচক আইন, ২০১৭ অনুযায়ী ব্যবস্থা নেওয়া যাবে।
খসড়ায় আরও বলা হয়েছে, খেলনাজাতীয় ড্রোন ১০০ মিটার পর্যন্ত নিয়ন্ত্রণযন্ত্রের (রিমোট কন্ট্রোল) মাধ্যমে ওড়ানো যাবে। এ ধরনের ড্রোনে কোনো অডিও বা ভিডিও রেকর্ডিং সুবিধা থাকতে পারবে না।
খসড়ায় তিন শ্রেণির ড্রোনের জন্য অঞ্চলও নির্দিষ্ট করে দেওয়া হয়েছে। খেলনা ড্রোন অনুমতি ছাড়াই গ্রিন জোনে অর্থাৎ ৬০ মিটার বা ২০০ ফুট পর্যন্ত উড়তে পারবে। ইয়েলো জোন অর্থাৎ বিমানবন্দরের ৩ থেকে ৫ কিলোমিটার পর্যন্ত এলাকা, কেপিআই ও তৎসংলগ্ন চারদিকের ৫০০ মিটার, ঘনবসতিপূর্ণ এলাকা, জনসমাগম, সভা-সমাবেশ ও উৎসবস্থল ইত্যাদি ক্ষেত্রে ড্রোন ওড়াতে বেবিচকের অনুমতি নিতে হবে। বিমানবন্দরের ৩ কিলোমিটার, নিষিদ্ধ এলাকা, সংরক্ষিত এলাকা, সামরিক এলাকা, বিপজ্জনক এলাকা, বিশেষ কেপিআই ও তৎসংলগ্ন চারদিকের ১ কিলোমিটার, আন্তর্জাতিক সীমানা থেকে দেশের অভ্যন্তরে ৫ কিলোমিটার পর্যন্ত এলাকা রেড জোন। রেড জোনে ড্রোন ওড়াতে এলাকাভেদে পুলিশ, ডিজিএফআই, এনএসআই, বিজিবি অথবা সংশ্লিষ্ট বাহিনীর অনাপত্তি সাপেক্ষে বেবিচকের বিশেষ অনুমতি নিতে হবে। তবে খেলনাজাতীয় ড্রোন ছাড়া অন্য সব ড্রোন এবং মানুষ ও পণ্য বহনকারী ড্রোন রাতে ওড়াতে বেবিচকের অনুমতি নিতে হবে।
খসড়ায় বলা হয়েছে, ড্রোন ও এর যন্ত্রাংশ আমদানির জন্য জননিরাপত্তা ও প্রতিরক্ষা বিভাগের অনাপত্তি নিতে হবে। এ দুই বিভাগের অনাপত্তি ও শিল্প মন্ত্রণালয়ের নির্ধারিত পদ্ধতি অনুসরণ করে ড্রোন ও যন্ত্রাংশ তৈরি এবং সংযোজন কারখানা স্থাপন করারও সুযোগ রয়েছে। প্রতিরক্ষা ও জননিরাপত্তা বিভাগ অনাপত্তিপত্র দেওয়ার এক বছরের মধ্যে অনুমোদিত স্পেসিফিকেশন মোতাবেক ড্রোন বা যন্ত্রাংশ সরকারের আমদানি বা রপ্তানি নীতিমালা অনুসরণ করে আমদানি করা যাবে।
খসড়া বিধিমালায় ড্রোনের নিবন্ধন বাধ্যতামূলক করা হয়েছে। ড্রোনের নিবন্ধন ও পরিচিতি নম্বর দেবে বেবিচক। এ জন্য ব্যবহারের উদ্দেশ্য, স্পেসিফিকেশনের কপি, ক্রয় বা আমদানির কাগজপত্র, প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের অনাপত্তি এবং বেবিচকের চাহিদা মোতাবেক অন্যান্য নথিপত্র জমা দিতে হবে।
মনজুরুল ইসলাম, ঢাকা

খেলনা ড্রোন ছাড়া বাকি সব ধরনের ড্রোন প্রতিবার ওড়াতে বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষের (বেবিচক) লাইসেন্স বাধ্যতামূলক করা হচ্ছে। এমন ড্রোন আমদানির জন্য প্রতিরক্ষা ও জননিরাপত্তা বিভাগের অনুমতি নিতে হবে। এ ছাড়া ড্রোন ওড়ানোর এলাকাও নির্দিষ্ট করে দেওয়া হচ্ছে।
‘ড্রোন বিধিমালা ২০২৪’-এর খসড়ায় এসব বিধান রয়েছে। এই বিধিমালা প্রণয়ন করেছে বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয়। ইতিমধ্যে বিধিমালার খসড়া তৈরি করা হয়েছে। খসড়ায় ড্রোন আমদানি, নিবন্ধন, চালকের যোগ্যতা নির্ধারণের পাশাপাশি নিয়ম লঙ্ঘনে শাস্তির বিধান রাখা হয়েছে।
দেশে স্থির ও ভিডিওচিত্র ধারণ, গবেষণা, জরিপ, চলচ্চিত্র নির্মাণ, উন্নয়ন প্রকল্পের সম্ভাব্যতা যাচাইসহ বিভিন্ন কাজ ছাড়াও বিনোদনের জন্য ড্রোনের ব্যবহার বাড়ছে। এতে ড্রোনের অপব্যবহারের মাধ্যমে নাশকতা ও অনৈতিক কর্মকাণ্ড ঘটানোরও শঙ্কা বাড়ছে। এ অবস্থায় ড্রোনের আমদানি, ব্যবহার ও পরিচালনার বিষয়ে এ বিধিমালা করা হচ্ছে। সূত্র বলেছে, খসড়ায় ড্রোনকে তিনটি শ্রেণিতে ভাগ করা হয়েছে। এগুলো হলো খেলনাজাতীয়, খেলনাজাতীয় ছাড়া অন্য সব ড্রোন এবং মানুষ ও পণ্যবাহী ড্রোন। দ্বিতীয় ও তৃতীয় শ্রেণির ড্রোন ওড়ানো এবং ব্যবহারের ক্ষেত্রে সনদ, অনুমতি নেওয়াসহ বিধিমালা করা হচ্ছে।
জানতে চাইলে বেসামরিক বিমান চলাচল ও পর্যটন মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব আব্দুন নাসের খান আজকের পত্রিকাকে বলেন, বিভিন্ন কাজে ড্রোনের ব্যবহার প্রতিনিয়ত বাড়ছে। এটিকে নিয়মের মধ্যে আনতে ড্রোন বিধিমালা, ২০২৪ প্রণয়নের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। ইতিমধ্যে বিধিমালার খসড়া প্রস্তুত করা হয়েছে। এ বিষয়ে সংশ্লিষ্টদের মতামত দিতে ৬ নভেম্বর থেকে ২১ দিনের সময় দেওয়া হয়েছে। মতামত আসছে। প্রয়োজন সাপেক্ষে সংযোজন-বিয়োজন করে ড্রোন বিধিমালা প্রণয়ন করা হবে।
মন্ত্রণালয়ের সূত্রে জানা গেছে, ড্রোন বিধিমালার খসড়ায় অডিও বা ভিডিও রেকর্ডিং সুবিধা না থাকা এবং ২৫০ গ্রাম ওজনের বেশি নয়, এমন ড্রোনকে খেলনা বলা হয়েছে। বাকি সব ধরনের ড্রোন উড্ডয়নের এলাকা নির্ধারণ করে দেওয়া হয়েছে। এসব ড্রোন আমদানি করতে হলে প্রতিরক্ষা ও জননিরাপত্তা বিভাগের অনুমতি নিতে হবে। এমন ড্রোন ওড়াতে ১৬ বছরের বেশি বয়সী ব্যক্তির ড্রোন ওড়ানোর ক্ষেত্রে বেবিচক নির্ধারিত প্রশিক্ষণ, যোগ্যতা লাইসেন্স থাকতে হবে এবং আকাশসীমা সম্পর্কে সুস্পষ্ট ধারণা থাকতে হবে।
খসড়ায় বলা হয়েছে, প্রতিবার ওড়ানোর আগে বেবিচকের মাধ্যমে আকাশ প্রতিরক্ষা পরিচালন কেন্দ্র, প্রতিরক্ষা গোয়েন্দা মহাপরিদপ্তর (ডিজিএফআই), জাতীয় নিরাপত্তা গোয়েন্দা সংস্থা (এনএসআই), বিমান গোয়েন্দা পরিদপ্তর, পুলিশ অধিদপ্তর, বাংলাদেশ বর্ডার গার্ড (বিজিবি) সদর দপ্তর এবং অন্য কোনো নিরাপত্তা বিভাগ, সংস্থা বা বাহিনী থেকে অনুমতি নিতে হবে। অনুমতি ছাড়া ড্রোন ব্যবহার করলে তা প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষভাবে রাষ্ট্রীয় নিরাপত্তা-গোপনীয়তা, জননিরাপত্তা, বিমান চলাচলের নিরাপত্তা বিঘ্নিত হলে প্রচলিত আইন ও বিধানাবলি সাপেক্ষে শাস্তিযোগ্য বিবেচিত হবে। এ জন্য দণ্ডবিধি, ১৮৬০ এবং বেবিচক আইন, ২০১৭ অনুযায়ী ব্যবস্থা নেওয়া যাবে।
খসড়ায় আরও বলা হয়েছে, খেলনাজাতীয় ড্রোন ১০০ মিটার পর্যন্ত নিয়ন্ত্রণযন্ত্রের (রিমোট কন্ট্রোল) মাধ্যমে ওড়ানো যাবে। এ ধরনের ড্রোনে কোনো অডিও বা ভিডিও রেকর্ডিং সুবিধা থাকতে পারবে না।
খসড়ায় তিন শ্রেণির ড্রোনের জন্য অঞ্চলও নির্দিষ্ট করে দেওয়া হয়েছে। খেলনা ড্রোন অনুমতি ছাড়াই গ্রিন জোনে অর্থাৎ ৬০ মিটার বা ২০০ ফুট পর্যন্ত উড়তে পারবে। ইয়েলো জোন অর্থাৎ বিমানবন্দরের ৩ থেকে ৫ কিলোমিটার পর্যন্ত এলাকা, কেপিআই ও তৎসংলগ্ন চারদিকের ৫০০ মিটার, ঘনবসতিপূর্ণ এলাকা, জনসমাগম, সভা-সমাবেশ ও উৎসবস্থল ইত্যাদি ক্ষেত্রে ড্রোন ওড়াতে বেবিচকের অনুমতি নিতে হবে। বিমানবন্দরের ৩ কিলোমিটার, নিষিদ্ধ এলাকা, সংরক্ষিত এলাকা, সামরিক এলাকা, বিপজ্জনক এলাকা, বিশেষ কেপিআই ও তৎসংলগ্ন চারদিকের ১ কিলোমিটার, আন্তর্জাতিক সীমানা থেকে দেশের অভ্যন্তরে ৫ কিলোমিটার পর্যন্ত এলাকা রেড জোন। রেড জোনে ড্রোন ওড়াতে এলাকাভেদে পুলিশ, ডিজিএফআই, এনএসআই, বিজিবি অথবা সংশ্লিষ্ট বাহিনীর অনাপত্তি সাপেক্ষে বেবিচকের বিশেষ অনুমতি নিতে হবে। তবে খেলনাজাতীয় ড্রোন ছাড়া অন্য সব ড্রোন এবং মানুষ ও পণ্য বহনকারী ড্রোন রাতে ওড়াতে বেবিচকের অনুমতি নিতে হবে।
খসড়ায় বলা হয়েছে, ড্রোন ও এর যন্ত্রাংশ আমদানির জন্য জননিরাপত্তা ও প্রতিরক্ষা বিভাগের অনাপত্তি নিতে হবে। এ দুই বিভাগের অনাপত্তি ও শিল্প মন্ত্রণালয়ের নির্ধারিত পদ্ধতি অনুসরণ করে ড্রোন ও যন্ত্রাংশ তৈরি এবং সংযোজন কারখানা স্থাপন করারও সুযোগ রয়েছে। প্রতিরক্ষা ও জননিরাপত্তা বিভাগ অনাপত্তিপত্র দেওয়ার এক বছরের মধ্যে অনুমোদিত স্পেসিফিকেশন মোতাবেক ড্রোন বা যন্ত্রাংশ সরকারের আমদানি বা রপ্তানি নীতিমালা অনুসরণ করে আমদানি করা যাবে।
খসড়া বিধিমালায় ড্রোনের নিবন্ধন বাধ্যতামূলক করা হয়েছে। ড্রোনের নিবন্ধন ও পরিচিতি নম্বর দেবে বেবিচক। এ জন্য ব্যবহারের উদ্দেশ্য, স্পেসিফিকেশনের কপি, ক্রয় বা আমদানির কাগজপত্র, প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের অনাপত্তি এবং বেবিচকের চাহিদা মোতাবেক অন্যান্য নথিপত্র জমা দিতে হবে।

খেলনা ড্রোন ছাড়া বাকি সব ধরনের ড্রোন প্রতিবার ওড়াতে বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষের (বেবিচক) লাইসেন্স বাধ্যতামূলক করা হচ্ছে। এমন ড্রোন আমদানির জন্য প্রতিরক্ষা ও জননিরাপত্তা বিভাগের অনুমতি নিতে হবে। এ ছাড়া ড্রোন ওড়ানোর এলাকাও নির্দিষ্ট করে দেওয়া হচ্ছে।
‘ড্রোন বিধিমালা ২০২৪’-এর খসড়ায় এসব বিধান রয়েছে। এই বিধিমালা প্রণয়ন করেছে বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয়। ইতিমধ্যে বিধিমালার খসড়া তৈরি করা হয়েছে। খসড়ায় ড্রোন আমদানি, নিবন্ধন, চালকের যোগ্যতা নির্ধারণের পাশাপাশি নিয়ম লঙ্ঘনে শাস্তির বিধান রাখা হয়েছে।
দেশে স্থির ও ভিডিওচিত্র ধারণ, গবেষণা, জরিপ, চলচ্চিত্র নির্মাণ, উন্নয়ন প্রকল্পের সম্ভাব্যতা যাচাইসহ বিভিন্ন কাজ ছাড়াও বিনোদনের জন্য ড্রোনের ব্যবহার বাড়ছে। এতে ড্রোনের অপব্যবহারের মাধ্যমে নাশকতা ও অনৈতিক কর্মকাণ্ড ঘটানোরও শঙ্কা বাড়ছে। এ অবস্থায় ড্রোনের আমদানি, ব্যবহার ও পরিচালনার বিষয়ে এ বিধিমালা করা হচ্ছে। সূত্র বলেছে, খসড়ায় ড্রোনকে তিনটি শ্রেণিতে ভাগ করা হয়েছে। এগুলো হলো খেলনাজাতীয়, খেলনাজাতীয় ছাড়া অন্য সব ড্রোন এবং মানুষ ও পণ্যবাহী ড্রোন। দ্বিতীয় ও তৃতীয় শ্রেণির ড্রোন ওড়ানো এবং ব্যবহারের ক্ষেত্রে সনদ, অনুমতি নেওয়াসহ বিধিমালা করা হচ্ছে।
জানতে চাইলে বেসামরিক বিমান চলাচল ও পর্যটন মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব আব্দুন নাসের খান আজকের পত্রিকাকে বলেন, বিভিন্ন কাজে ড্রোনের ব্যবহার প্রতিনিয়ত বাড়ছে। এটিকে নিয়মের মধ্যে আনতে ড্রোন বিধিমালা, ২০২৪ প্রণয়নের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। ইতিমধ্যে বিধিমালার খসড়া প্রস্তুত করা হয়েছে। এ বিষয়ে সংশ্লিষ্টদের মতামত দিতে ৬ নভেম্বর থেকে ২১ দিনের সময় দেওয়া হয়েছে। মতামত আসছে। প্রয়োজন সাপেক্ষে সংযোজন-বিয়োজন করে ড্রোন বিধিমালা প্রণয়ন করা হবে।
মন্ত্রণালয়ের সূত্রে জানা গেছে, ড্রোন বিধিমালার খসড়ায় অডিও বা ভিডিও রেকর্ডিং সুবিধা না থাকা এবং ২৫০ গ্রাম ওজনের বেশি নয়, এমন ড্রোনকে খেলনা বলা হয়েছে। বাকি সব ধরনের ড্রোন উড্ডয়নের এলাকা নির্ধারণ করে দেওয়া হয়েছে। এসব ড্রোন আমদানি করতে হলে প্রতিরক্ষা ও জননিরাপত্তা বিভাগের অনুমতি নিতে হবে। এমন ড্রোন ওড়াতে ১৬ বছরের বেশি বয়সী ব্যক্তির ড্রোন ওড়ানোর ক্ষেত্রে বেবিচক নির্ধারিত প্রশিক্ষণ, যোগ্যতা লাইসেন্স থাকতে হবে এবং আকাশসীমা সম্পর্কে সুস্পষ্ট ধারণা থাকতে হবে।
খসড়ায় বলা হয়েছে, প্রতিবার ওড়ানোর আগে বেবিচকের মাধ্যমে আকাশ প্রতিরক্ষা পরিচালন কেন্দ্র, প্রতিরক্ষা গোয়েন্দা মহাপরিদপ্তর (ডিজিএফআই), জাতীয় নিরাপত্তা গোয়েন্দা সংস্থা (এনএসআই), বিমান গোয়েন্দা পরিদপ্তর, পুলিশ অধিদপ্তর, বাংলাদেশ বর্ডার গার্ড (বিজিবি) সদর দপ্তর এবং অন্য কোনো নিরাপত্তা বিভাগ, সংস্থা বা বাহিনী থেকে অনুমতি নিতে হবে। অনুমতি ছাড়া ড্রোন ব্যবহার করলে তা প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষভাবে রাষ্ট্রীয় নিরাপত্তা-গোপনীয়তা, জননিরাপত্তা, বিমান চলাচলের নিরাপত্তা বিঘ্নিত হলে প্রচলিত আইন ও বিধানাবলি সাপেক্ষে শাস্তিযোগ্য বিবেচিত হবে। এ জন্য দণ্ডবিধি, ১৮৬০ এবং বেবিচক আইন, ২০১৭ অনুযায়ী ব্যবস্থা নেওয়া যাবে।
খসড়ায় আরও বলা হয়েছে, খেলনাজাতীয় ড্রোন ১০০ মিটার পর্যন্ত নিয়ন্ত্রণযন্ত্রের (রিমোট কন্ট্রোল) মাধ্যমে ওড়ানো যাবে। এ ধরনের ড্রোনে কোনো অডিও বা ভিডিও রেকর্ডিং সুবিধা থাকতে পারবে না।
খসড়ায় তিন শ্রেণির ড্রোনের জন্য অঞ্চলও নির্দিষ্ট করে দেওয়া হয়েছে। খেলনা ড্রোন অনুমতি ছাড়াই গ্রিন জোনে অর্থাৎ ৬০ মিটার বা ২০০ ফুট পর্যন্ত উড়তে পারবে। ইয়েলো জোন অর্থাৎ বিমানবন্দরের ৩ থেকে ৫ কিলোমিটার পর্যন্ত এলাকা, কেপিআই ও তৎসংলগ্ন চারদিকের ৫০০ মিটার, ঘনবসতিপূর্ণ এলাকা, জনসমাগম, সভা-সমাবেশ ও উৎসবস্থল ইত্যাদি ক্ষেত্রে ড্রোন ওড়াতে বেবিচকের অনুমতি নিতে হবে। বিমানবন্দরের ৩ কিলোমিটার, নিষিদ্ধ এলাকা, সংরক্ষিত এলাকা, সামরিক এলাকা, বিপজ্জনক এলাকা, বিশেষ কেপিআই ও তৎসংলগ্ন চারদিকের ১ কিলোমিটার, আন্তর্জাতিক সীমানা থেকে দেশের অভ্যন্তরে ৫ কিলোমিটার পর্যন্ত এলাকা রেড জোন। রেড জোনে ড্রোন ওড়াতে এলাকাভেদে পুলিশ, ডিজিএফআই, এনএসআই, বিজিবি অথবা সংশ্লিষ্ট বাহিনীর অনাপত্তি সাপেক্ষে বেবিচকের বিশেষ অনুমতি নিতে হবে। তবে খেলনাজাতীয় ড্রোন ছাড়া অন্য সব ড্রোন এবং মানুষ ও পণ্য বহনকারী ড্রোন রাতে ওড়াতে বেবিচকের অনুমতি নিতে হবে।
খসড়ায় বলা হয়েছে, ড্রোন ও এর যন্ত্রাংশ আমদানির জন্য জননিরাপত্তা ও প্রতিরক্ষা বিভাগের অনাপত্তি নিতে হবে। এ দুই বিভাগের অনাপত্তি ও শিল্প মন্ত্রণালয়ের নির্ধারিত পদ্ধতি অনুসরণ করে ড্রোন ও যন্ত্রাংশ তৈরি এবং সংযোজন কারখানা স্থাপন করারও সুযোগ রয়েছে। প্রতিরক্ষা ও জননিরাপত্তা বিভাগ অনাপত্তিপত্র দেওয়ার এক বছরের মধ্যে অনুমোদিত স্পেসিফিকেশন মোতাবেক ড্রোন বা যন্ত্রাংশ সরকারের আমদানি বা রপ্তানি নীতিমালা অনুসরণ করে আমদানি করা যাবে।
খসড়া বিধিমালায় ড্রোনের নিবন্ধন বাধ্যতামূলক করা হয়েছে। ড্রোনের নিবন্ধন ও পরিচিতি নম্বর দেবে বেবিচক। এ জন্য ব্যবহারের উদ্দেশ্য, স্পেসিফিকেশনের কপি, ক্রয় বা আমদানির কাগজপত্র, প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের অনাপত্তি এবং বেবিচকের চাহিদা মোতাবেক অন্যান্য নথিপত্র জমা দিতে হবে।

ঢাকায় ভারতীয় হাইকমিশনার প্রণয় ভার্মাকে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে তলব করে ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শরিফ ওসমান হাদির ওপর হামলাকারীদের গ্রেপ্তার করে ফেরত পাঠানোর অনুরোধ জানিয়েছে বাংলাদেশ। অন্তর্বর্তী সরকারের আমলে অন্তত পাঁচবার তলব করা হলো প্রতিবেশী দেশের রাষ্ট্রদূতকে।
১ ঘণ্টা আগে
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ভারতীয় হাইকমিশনারকে জানানো হয়েছে, ভারতে অবস্থানকারী পলাতক অপরাধী শেখ হাসিনা বাংলাদেশের শান্তি, স্থিতিশীলতা ও নিরাপত্তা বিঘ্ন করাসহ আসন্ন নির্বাচন বানচাল করার অসাধু উদ্দেশ্যে ক্রমাগতভাবে উসকানিমূলক বক্তব্য দিয়ে যাচ্ছেন ও তাঁর দলের সমর্থকদের সন্ত্রাসী কার্যকলাপ চালানোর জন্য
২ ঘণ্টা আগে
উভয় পক্ষের শুনানি শেষে আজ রোববার বিচারপতি মো. গোলাম মর্তূজা মজুমদারের নেতৃত্বাধীন তিন সদস্যের আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-১ এই দিন ধার্য করেন।
৩ ঘণ্টা আগে
আজ দুপুরে নির্বাচন কমিশনার আব্দুর রহমানেল মাছউদ সাংবাদিকদের বলেন, ‘সার্বিক নিরাপত্তার জন্য আইজিপি, বিজিবির প্রধান, স্বরাষ্ট্রসচিব, আইনসচিব, ডিএমপি কমিশনার, এনটিএমসির সঙ্গে আমরা আজ বৈঠকে বসব।’
৪ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

ঢাকায় ভারতীয় হাইকমিশনার প্রণয় ভার্মাকে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে তলব করে ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শরিফ ওসমান হাদির ওপর হামলাকারীদের গ্রেপ্তার করে ফেরত পাঠানোর অনুরোধ জানিয়েছে বাংলাদেশ। অন্তর্বর্তী সরকারের আমলে অন্তত পাঁচবার তলব করা হলো প্রতিবেশী দেশের রাষ্ট্রদূতকে।
পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের এক বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, আজ রোববার সকালে প্রণয় ভার্মাকে তলব করে দিল্লিতে আশ্রয় নেওয়া ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার অব্যাহত উসকানিমূলক বক্তব্যে অন্তর্বর্তী সরকারের উদ্বেগের বিষয়টিও জানিয়ে দেওয়া হয়।
গত শুক্রবার ঢাকায় জুলাই অভ্যুত্থানের সমর্থক ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শরিফ ওসমান হাদিকে গুলি করে দুর্বৃত্তরা। তিনি এখনো সংকটাপন্ন অবস্থায় হাসপাতালে ভর্তি। ওসমান হাদিকে গুলিবর্ষণকারী ভারতে পালিয়ে গেছেন বলে গুঞ্জন রয়েছে।
পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ওসমান হাদি হত্যাচেষ্টার সঙ্গে জড়িত সন্দেহভাজনদের ভারতে পালিয়ে যাওয়া প্রতিরোধে ভারতের সহযোগিতাও কামনা করা হয়েছে। তাঁরা যদি ভারতীয় ভূখণ্ডে প্রবেশ করতে সক্ষমও হন, তবে তাঁদের তাৎক্ষণিক গ্রেপ্তার ও বাংলাদেশের কাছে প্রত্যর্পণ নিশ্চিত করার অনুরোধ জানানো হয়।
জুলাই অভ্যুত্থানে শেখ হাসিনার ক্ষমতাচ্যুতির পর থেকে বাংলাদেশ-ভারতের সম্পর্কে টানাপোড়েন চলছে। গণ-অভ্যুত্থানে ক্ষমতাচ্যুত হয়ে গত বছরের ৫ আগস্ট ভারতে পালিয়ে যান শেখ হাসিনা। জুলাই আন্দোলন দমনে মানবতাবিরোধী অপরাধ সংঘটনের দায়ে গত ১৭ নভেম্বর বাংলাদেশের আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল শেখ হাসিনাকে মৃত্যুদণ্ড দেওয়ার পর তাঁকে ফেরত দিতে নয়াদিল্লিকে আনুষ্ঠানিক অনুরোধ জানায় অন্তর্বর্তী সরকার। তবে তাতে দিল্লির কোনো সাড়া মেলেনি। তা ছাড়া আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনার বক্তব্য–বিবৃতি বন্ধ করার আহ্বানে সাড়া দেয়নি ভারত।
ত্রয়োদশ সংসদ নির্বাচন ও গণভোটের তফসিল ঘোষণার পরও শেখ হাসিনার বক্তব্য–বিবৃতি অব্যাহত রয়েছে। সেই প্রেক্ষাপটে আবার ভারতের হাইকমিশনারকে তলব করা হলো। রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন পদ্মায় তাঁকে ডেকে নিয়ে সরকারের পক্ষে উদ্বেগ তুলে ধরেন পররাষ্ট্রসচিব আসাদ আলম সিয়াম।
ভারতের হাইকমিশনারকে বলা হয়, পলাতক শেখ হাসিনাকে উসকানিমূলক বক্তব্য দেওয়ার সুযোগ করে দেওয়া হচ্ছে, যার মাধ্যমে তিনি তাঁর সমর্থকদের সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড চালিয়ে আসন্ন নির্বাচন বানচালে প্ররোচিত করছেন। এ ঘটনায় বাংলাদেশ গভীরভাবে উদ্বিগ্ন।
কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের পলাতক নেতা–কর্মীরা ভারতে বসে বাংলাদেশের আসন্ন নির্বাচন বানচালে নানা ধরনের সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড চালানোর ষড়যন্ত্র চালিয়ে যাচ্ছেন বলেও প্রণয় ভার্মাকে জানানো হয়। এসব সন্ত্রাসীকে গ্রেপ্তার করে বাংলাদেশে ফেরত পাঠানোর আহ্বানও জানানো হয়।
মানবতাবিরোধী অপরাধে দণ্ডিত শেখ হাসিনা,ও তাঁর সরকারের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খানকে ফেরত পাঠানোর আহ্বানও আবার জানানো হয় ভারতের হাইকমিশনারকে।
পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় আশা প্রকাশ করেছে, প্রতিবেশী দেশ হিসেবে ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা ও গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়া সুরক্ষায় বাংলাদেশের জনগণের পাশে দাঁড়াবে ভারত সরকার। ভারতের হাইকমিশনার বলেন, বাংলাদেশে শান্তিপূর্ণ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে—এমন প্রত্যাশা ভারতের রয়েছে এবং এ বিষয়ে সর্বাত্মক সহযোগিতা দিতে তাঁর দেশ প্রস্তুত।

ঢাকায় ভারতীয় হাইকমিশনার প্রণয় ভার্মাকে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে তলব করে ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শরিফ ওসমান হাদির ওপর হামলাকারীদের গ্রেপ্তার করে ফেরত পাঠানোর অনুরোধ জানিয়েছে বাংলাদেশ। অন্তর্বর্তী সরকারের আমলে অন্তত পাঁচবার তলব করা হলো প্রতিবেশী দেশের রাষ্ট্রদূতকে।
পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের এক বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, আজ রোববার সকালে প্রণয় ভার্মাকে তলব করে দিল্লিতে আশ্রয় নেওয়া ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার অব্যাহত উসকানিমূলক বক্তব্যে অন্তর্বর্তী সরকারের উদ্বেগের বিষয়টিও জানিয়ে দেওয়া হয়।
গত শুক্রবার ঢাকায় জুলাই অভ্যুত্থানের সমর্থক ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শরিফ ওসমান হাদিকে গুলি করে দুর্বৃত্তরা। তিনি এখনো সংকটাপন্ন অবস্থায় হাসপাতালে ভর্তি। ওসমান হাদিকে গুলিবর্ষণকারী ভারতে পালিয়ে গেছেন বলে গুঞ্জন রয়েছে।
পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ওসমান হাদি হত্যাচেষ্টার সঙ্গে জড়িত সন্দেহভাজনদের ভারতে পালিয়ে যাওয়া প্রতিরোধে ভারতের সহযোগিতাও কামনা করা হয়েছে। তাঁরা যদি ভারতীয় ভূখণ্ডে প্রবেশ করতে সক্ষমও হন, তবে তাঁদের তাৎক্ষণিক গ্রেপ্তার ও বাংলাদেশের কাছে প্রত্যর্পণ নিশ্চিত করার অনুরোধ জানানো হয়।
জুলাই অভ্যুত্থানে শেখ হাসিনার ক্ষমতাচ্যুতির পর থেকে বাংলাদেশ-ভারতের সম্পর্কে টানাপোড়েন চলছে। গণ-অভ্যুত্থানে ক্ষমতাচ্যুত হয়ে গত বছরের ৫ আগস্ট ভারতে পালিয়ে যান শেখ হাসিনা। জুলাই আন্দোলন দমনে মানবতাবিরোধী অপরাধ সংঘটনের দায়ে গত ১৭ নভেম্বর বাংলাদেশের আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল শেখ হাসিনাকে মৃত্যুদণ্ড দেওয়ার পর তাঁকে ফেরত দিতে নয়াদিল্লিকে আনুষ্ঠানিক অনুরোধ জানায় অন্তর্বর্তী সরকার। তবে তাতে দিল্লির কোনো সাড়া মেলেনি। তা ছাড়া আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনার বক্তব্য–বিবৃতি বন্ধ করার আহ্বানে সাড়া দেয়নি ভারত।
ত্রয়োদশ সংসদ নির্বাচন ও গণভোটের তফসিল ঘোষণার পরও শেখ হাসিনার বক্তব্য–বিবৃতি অব্যাহত রয়েছে। সেই প্রেক্ষাপটে আবার ভারতের হাইকমিশনারকে তলব করা হলো। রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন পদ্মায় তাঁকে ডেকে নিয়ে সরকারের পক্ষে উদ্বেগ তুলে ধরেন পররাষ্ট্রসচিব আসাদ আলম সিয়াম।
ভারতের হাইকমিশনারকে বলা হয়, পলাতক শেখ হাসিনাকে উসকানিমূলক বক্তব্য দেওয়ার সুযোগ করে দেওয়া হচ্ছে, যার মাধ্যমে তিনি তাঁর সমর্থকদের সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড চালিয়ে আসন্ন নির্বাচন বানচালে প্ররোচিত করছেন। এ ঘটনায় বাংলাদেশ গভীরভাবে উদ্বিগ্ন।
কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের পলাতক নেতা–কর্মীরা ভারতে বসে বাংলাদেশের আসন্ন নির্বাচন বানচালে নানা ধরনের সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড চালানোর ষড়যন্ত্র চালিয়ে যাচ্ছেন বলেও প্রণয় ভার্মাকে জানানো হয়। এসব সন্ত্রাসীকে গ্রেপ্তার করে বাংলাদেশে ফেরত পাঠানোর আহ্বানও জানানো হয়।
মানবতাবিরোধী অপরাধে দণ্ডিত শেখ হাসিনা,ও তাঁর সরকারের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খানকে ফেরত পাঠানোর আহ্বানও আবার জানানো হয় ভারতের হাইকমিশনারকে।
পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় আশা প্রকাশ করেছে, প্রতিবেশী দেশ হিসেবে ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা ও গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়া সুরক্ষায় বাংলাদেশের জনগণের পাশে দাঁড়াবে ভারত সরকার। ভারতের হাইকমিশনার বলেন, বাংলাদেশে শান্তিপূর্ণ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে—এমন প্রত্যাশা ভারতের রয়েছে এবং এ বিষয়ে সর্বাত্মক সহযোগিতা দিতে তাঁর দেশ প্রস্তুত।

খেলনা ড্রোন ছাড়া বাকি সব ধরনের ড্রোন প্রতিবার ওড়াতে বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষের (বেবিচক) লাইসেন্স বাধ্যতামূলক করা হচ্ছে। এমন ড্রোন আমদানির জন্য প্রতিরক্ষা ও জননিরাপত্তা বিভাগের অনুমতি নিতে হবে। এ ছাড়া ড্রোন ওড়ানোর এলাকাও নির্দিষ্ট করে দেওয়া হচ্ছে।
১১ নভেম্বর ২০২৪
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ভারতীয় হাইকমিশনারকে জানানো হয়েছে, ভারতে অবস্থানকারী পলাতক অপরাধী শেখ হাসিনা বাংলাদেশের শান্তি, স্থিতিশীলতা ও নিরাপত্তা বিঘ্ন করাসহ আসন্ন নির্বাচন বানচাল করার অসাধু উদ্দেশ্যে ক্রমাগতভাবে উসকানিমূলক বক্তব্য দিয়ে যাচ্ছেন ও তাঁর দলের সমর্থকদের সন্ত্রাসী কার্যকলাপ চালানোর জন্য
২ ঘণ্টা আগে
উভয় পক্ষের শুনানি শেষে আজ রোববার বিচারপতি মো. গোলাম মর্তূজা মজুমদারের নেতৃত্বাধীন তিন সদস্যের আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-১ এই দিন ধার্য করেন।
৩ ঘণ্টা আগে
আজ দুপুরে নির্বাচন কমিশনার আব্দুর রহমানেল মাছউদ সাংবাদিকদের বলেন, ‘সার্বিক নিরাপত্তার জন্য আইজিপি, বিজিবির প্রধান, স্বরাষ্ট্রসচিব, আইনসচিব, ডিএমপি কমিশনার, এনটিএমসির সঙ্গে আমরা আজ বৈঠকে বসব।’
৪ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

ঢাকায় ভারতীয় হাইকমিশনার প্রণয় ভার্মাকে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে তলব করা হয়েছে। তাঁকে অনুরোধ করা হয়েছে, আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে দণ্ডপ্রাপ্ত গণ-অভ্যুত্থানে ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও তাঁর সরকারের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামালকে যেন বাংলাদেশে প্রত্যর্পণ করা হয়।
একই সঙ্গে ভারতীয় হাইকমিশনারকে অনুরোধ করে বলা হয়, ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক ও ঢাকা-৮ আসনের সম্ভাব্য স্বতন্ত্র প্রার্থী শরিফ ওসমান হাদিকে হত্যাচেষ্টাকারীরা বাংলাদেশ থেকে ভারতে পালিয়ে যাওয়ার প্রচেষ্টা রোধে ভারত সরকার যেন বাংলাদেশের সঙ্গে সহযোগিতা করে এবং তাঁরা ভারতে পালিয়ে যেতে সক্ষম হলে তাঁদের যেন ভারতীয় কর্তৃপক্ষ অবিলম্বে পাকড়াও করার উদ্যোগ নেয় এবং বাংলাদেশে প্রত্যর্পণ করে।
আজ রোববার পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে হাইকমিশনারের মাধ্যমে প্রতিবেশী দেশের কাছে এসব অনুরোধ জানানো হয় বলে এক বিজ্ঞপ্তিতে জানিয়েছে প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ভারতীয় হাইকমিশনারকে জানানো হয়েছে, ভারতে অবস্থানকারী পলাতক অপরাধী শেখ হাসিনা বাংলাদেশের শান্তি, স্থিতিশীলতা ও নিরাপত্তা বিঘ্ন করাসহ আসন্ন নির্বাচন বানচাল করার অসাধু উদ্দেশ্যে ক্রমাগতভাবে উসকানিমূলক বক্তব্য দিয়ে যাচ্ছেন এবং তাঁর দলের সমর্থকদের সন্ত্রাসী কার্যকলাপ চালানোর জন্য নির্দেশনা দিচ্ছেন। ভারত সরকারকে অনুরোধ করা হয়েছে, তারা যেন অনতিবিলম্বে তাঁর এবং ভারতে পলাতক তাঁর সাঙ্গপাঙ্গদের এসব ফ্যাসিস্ট টেররিস্ট কর্মকাণ্ড বন্ধ করে দেয়।
আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোটকে সামনে রেখে সব রাজনৈতিক দলের জন্য নিরাপত্তা প্রটোকল পুলিশ সরবরাহ করবে বলেও বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ করা হয়।
এতে বলা হয়, এই প্রটোকলে রাজনৈতিক নেতা ও আসন্ন নির্বাচনে সম্ভাব্য প্রার্থীরা তাঁদের বাসস্থান, কার্যালয়, চলাচল, জনসভা ও সাইবার স্পেসে কীভাবে নিরাপত্তা নিশ্চিত করবেন—সে বিষয়ে সুস্পষ্ট নির্দেশনা দেওয়া হবে। এ ছাড়া জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে সম্মুখসারির নেতৃত্ব ও গুরুত্বপূর্ণ রাজনৈতিক নেতাদের বাড়তি নিরাপত্তা দেওয়ার উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, শরিফ ওসমান হাদির ওপর হামলাকারী ও তাঁর সহযোগীদের পুলিশ এরই মধ্যে শনাক্ত করেছে। তাঁদের গ্রেপ্তারের লক্ষ্যে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর নিবিড় অভিযান অব্যাহত রয়েছে। হামলায় ব্যবহৃত মোটরসাইকেলটি এরই মধ্যে জব্দ করা হয়েছে এবং সন্দেহভাজনদের হাতের ছাপ (ফিঙ্গারপ্রিন্ট) পরীক্ষা করা হচ্ছে। প্রধান সন্দেহভাজন ব্যক্তি যাতে কোনোভাবেই সীমান্ত অতিক্রম করতে না পারে, সে জন্য হামলার দিন রাতেই সবগুলো ইমিগ্রেশন চেকপোস্টে সন্দেহভাজনদের ছবি ও অন্যান্য তথ্য সরবরাহ করা হয়। সীমান্ত এলাকায় বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি) এবং র্যাবের টহল জোরদার করা হয়েছে।
বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়, দেশের অভ্যন্তরে একাধিকবার সন্দেহভাজনদের অবস্থান শনাক্ত করা হলেও বারবার স্থান পরিবর্তনের কারণে এখনো তাঁদের গ্রেপ্তার করা সম্ভব হয়নি। পুলিশ এরই মধ্যে প্রধান সন্দেহভাজনের চলাচলের খতিয়ান বা ট্রাভেল হিস্ট্রি সংগ্রহ করেছে। এতে দেখা যায়, আইটি ব্যবসায়ী পরিচয়ে তিনি গত কয়েক বছরে একাধিক দেশ ভ্রমণ করেছেন। সর্বশেষ গত ২১ জুলাই সিঙ্গাপুর ভ্রমণের তথ্য পাওয়া গেছে।
এই হামলার সঙ্গে জড়িত থাকতে পারে—এমন আরও কয়েকজন সন্দেহভাজনকে এরই মধ্যে নজরদারির আওতায় আনা হয়েছে।

ঢাকায় ভারতীয় হাইকমিশনার প্রণয় ভার্মাকে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে তলব করা হয়েছে। তাঁকে অনুরোধ করা হয়েছে, আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে দণ্ডপ্রাপ্ত গণ-অভ্যুত্থানে ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও তাঁর সরকারের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামালকে যেন বাংলাদেশে প্রত্যর্পণ করা হয়।
একই সঙ্গে ভারতীয় হাইকমিশনারকে অনুরোধ করে বলা হয়, ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক ও ঢাকা-৮ আসনের সম্ভাব্য স্বতন্ত্র প্রার্থী শরিফ ওসমান হাদিকে হত্যাচেষ্টাকারীরা বাংলাদেশ থেকে ভারতে পালিয়ে যাওয়ার প্রচেষ্টা রোধে ভারত সরকার যেন বাংলাদেশের সঙ্গে সহযোগিতা করে এবং তাঁরা ভারতে পালিয়ে যেতে সক্ষম হলে তাঁদের যেন ভারতীয় কর্তৃপক্ষ অবিলম্বে পাকড়াও করার উদ্যোগ নেয় এবং বাংলাদেশে প্রত্যর্পণ করে।
আজ রোববার পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে হাইকমিশনারের মাধ্যমে প্রতিবেশী দেশের কাছে এসব অনুরোধ জানানো হয় বলে এক বিজ্ঞপ্তিতে জানিয়েছে প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ভারতীয় হাইকমিশনারকে জানানো হয়েছে, ভারতে অবস্থানকারী পলাতক অপরাধী শেখ হাসিনা বাংলাদেশের শান্তি, স্থিতিশীলতা ও নিরাপত্তা বিঘ্ন করাসহ আসন্ন নির্বাচন বানচাল করার অসাধু উদ্দেশ্যে ক্রমাগতভাবে উসকানিমূলক বক্তব্য দিয়ে যাচ্ছেন এবং তাঁর দলের সমর্থকদের সন্ত্রাসী কার্যকলাপ চালানোর জন্য নির্দেশনা দিচ্ছেন। ভারত সরকারকে অনুরোধ করা হয়েছে, তারা যেন অনতিবিলম্বে তাঁর এবং ভারতে পলাতক তাঁর সাঙ্গপাঙ্গদের এসব ফ্যাসিস্ট টেররিস্ট কর্মকাণ্ড বন্ধ করে দেয়।
আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোটকে সামনে রেখে সব রাজনৈতিক দলের জন্য নিরাপত্তা প্রটোকল পুলিশ সরবরাহ করবে বলেও বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ করা হয়।
এতে বলা হয়, এই প্রটোকলে রাজনৈতিক নেতা ও আসন্ন নির্বাচনে সম্ভাব্য প্রার্থীরা তাঁদের বাসস্থান, কার্যালয়, চলাচল, জনসভা ও সাইবার স্পেসে কীভাবে নিরাপত্তা নিশ্চিত করবেন—সে বিষয়ে সুস্পষ্ট নির্দেশনা দেওয়া হবে। এ ছাড়া জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে সম্মুখসারির নেতৃত্ব ও গুরুত্বপূর্ণ রাজনৈতিক নেতাদের বাড়তি নিরাপত্তা দেওয়ার উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, শরিফ ওসমান হাদির ওপর হামলাকারী ও তাঁর সহযোগীদের পুলিশ এরই মধ্যে শনাক্ত করেছে। তাঁদের গ্রেপ্তারের লক্ষ্যে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর নিবিড় অভিযান অব্যাহত রয়েছে। হামলায় ব্যবহৃত মোটরসাইকেলটি এরই মধ্যে জব্দ করা হয়েছে এবং সন্দেহভাজনদের হাতের ছাপ (ফিঙ্গারপ্রিন্ট) পরীক্ষা করা হচ্ছে। প্রধান সন্দেহভাজন ব্যক্তি যাতে কোনোভাবেই সীমান্ত অতিক্রম করতে না পারে, সে জন্য হামলার দিন রাতেই সবগুলো ইমিগ্রেশন চেকপোস্টে সন্দেহভাজনদের ছবি ও অন্যান্য তথ্য সরবরাহ করা হয়। সীমান্ত এলাকায় বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি) এবং র্যাবের টহল জোরদার করা হয়েছে।
বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়, দেশের অভ্যন্তরে একাধিকবার সন্দেহভাজনদের অবস্থান শনাক্ত করা হলেও বারবার স্থান পরিবর্তনের কারণে এখনো তাঁদের গ্রেপ্তার করা সম্ভব হয়নি। পুলিশ এরই মধ্যে প্রধান সন্দেহভাজনের চলাচলের খতিয়ান বা ট্রাভেল হিস্ট্রি সংগ্রহ করেছে। এতে দেখা যায়, আইটি ব্যবসায়ী পরিচয়ে তিনি গত কয়েক বছরে একাধিক দেশ ভ্রমণ করেছেন। সর্বশেষ গত ২১ জুলাই সিঙ্গাপুর ভ্রমণের তথ্য পাওয়া গেছে।
এই হামলার সঙ্গে জড়িত থাকতে পারে—এমন আরও কয়েকজন সন্দেহভাজনকে এরই মধ্যে নজরদারির আওতায় আনা হয়েছে।

খেলনা ড্রোন ছাড়া বাকি সব ধরনের ড্রোন প্রতিবার ওড়াতে বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষের (বেবিচক) লাইসেন্স বাধ্যতামূলক করা হচ্ছে। এমন ড্রোন আমদানির জন্য প্রতিরক্ষা ও জননিরাপত্তা বিভাগের অনুমতি নিতে হবে। এ ছাড়া ড্রোন ওড়ানোর এলাকাও নির্দিষ্ট করে দেওয়া হচ্ছে।
১১ নভেম্বর ২০২৪
ঢাকায় ভারতীয় হাইকমিশনার প্রণয় ভার্মাকে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে তলব করে ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শরিফ ওসমান হাদির ওপর হামলাকারীদের গ্রেপ্তার করে ফেরত পাঠানোর অনুরোধ জানিয়েছে বাংলাদেশ। অন্তর্বর্তী সরকারের আমলে অন্তত পাঁচবার তলব করা হলো প্রতিবেশী দেশের রাষ্ট্রদূতকে।
১ ঘণ্টা আগে
উভয় পক্ষের শুনানি শেষে আজ রোববার বিচারপতি মো. গোলাম মর্তূজা মজুমদারের নেতৃত্বাধীন তিন সদস্যের আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-১ এই দিন ধার্য করেন।
৩ ঘণ্টা আগে
আজ দুপুরে নির্বাচন কমিশনার আব্দুর রহমানেল মাছউদ সাংবাদিকদের বলেন, ‘সার্বিক নিরাপত্তার জন্য আইজিপি, বিজিবির প্রধান, স্বরাষ্ট্রসচিব, আইনসচিব, ডিএমপি কমিশনার, এনটিএমসির সঙ্গে আমরা আজ বৈঠকে বসব।’
৪ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

বিগত আওয়ামী লীগ সরকারের শাসনামলে গুম করে টাস্কফোর্স ফর ইন্টারোগেশন সেলে (টিএফআই সেল) নির্যাতনের ঘটনায় করা মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় শেখ হাসিনা ও সেনা কর্মকর্তাসহ ১৭ জনের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠনের বিষয়ে আদেশ ২১ ডিসেম্বর।
উভয় পক্ষের শুনানি শেষে আজ রোববার বিচারপতি মো. গোলাম মর্তূজা মজুমদারের নেতৃত্বাধীন তিন সদস্যের আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-১ এই দিন ধার্য করেন।
মামলার ১৭ আসামির মধ্যে আজ শুনানির সময় ট্রাইব্যুনালে উপস্থিত ছিলেন ১০ সেনা কর্মকর্তা।
তাঁরা হলেন—র্যাবের সাবেক অতিরিক্ত মহাপরিচালক কর্নেল আনোয়ার লতিফ খান, সাবেক অতিরিক্ত মহাপরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল জাহাঙ্গীর আলম, সাবেক অতিরিক্ত মহাপরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল তোফায়েল মোস্তফা সারোয়ার, সাবেক অতিরিক্ত মহাপরিচালক কর্নেল কে এম আজাদ, সাবেক অতিরিক্ত মহাপরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল কামরুল হাসান, সাবেক অতিরিক্ত মহাপরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মাহবুব আলম, সাবেক পরিচালক লেফটেন্যান্ট কর্নেল সারোয়ার বিন কাশেম, সাবেক পরিচালক লেফটেন্যান্ট কর্নেল (অব.) খায়রুল ইসলাম, সাবেক পরিচালক লেফটেন্যান্ট কর্নেল মশিউর রহমান জুয়েল ও সাবেক পরিচালক লেফটেন্যান্ট কর্নেল সাইফুল ইসলাম সুমন।
ট্রাইব্যুনালে উপস্থিত তিন আসামির পক্ষে শুনানি করেন আইনজীবী হামিদুল মিসবাহ এবং সাতজনের পক্ষে ছিলেন তাবারক হোসেন। শেখ হাসিনার পক্ষে ছিলেন রাষ্ট্রনিযুক্ত আইনজীবী মো. আমির হোসেন, সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামালসহ তিনজনের পক্ষে শুনানি করেন রাষ্ট্রনিযুক্ত আইনজীবী এম হাসান ইমাম ও পলাতক তিনজনের পক্ষে ছিলেন আইনজীবী সুজাদ মিয়া।
আসামিদের মধ্যে জুলাই অভ্যুত্থানে ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, তাঁর সাবেক প্রতিরক্ষা-বিষয়ক উপদেষ্টা মেজর জেনারেল (অব.) তারিক আহমেদ সিদ্দিকী, সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল, সাবেক আইজিপি বেনজীর আহমেদ, র্যাবের সাবেক মহাপরিচালক এম খুরশিদ হোসেন, র্যাবের সাবেক মহাপরিচালক ব্যারিস্টার হারুন অর রশিদ ও সাবেক অতিরিক্ত মহাপরিচালক কর্নেল আবদুল্লাহ আল মোমেন পলাতক রয়েছেন।
র্যাবের টাস্কফোর্স ফর ইন্টারোগেশন সেলে নির্যাতনের ঘটনায় করা মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় গত ৮ অক্টোবর আসামিদের বিরুদ্ধে আনুষ্ঠানিক অভিযোগ জমা দেয় প্রসিকিউশন।
পরে ওই দিনই তাঁদের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করা হয়। আসামিদের বিরুদ্ধে ১৪ জন ব্যক্তিকে গুম করে নির্যাতনের ঘটনায় চারটি অভিযোগ আনা হয়েছে।

বিগত আওয়ামী লীগ সরকারের শাসনামলে গুম করে টাস্কফোর্স ফর ইন্টারোগেশন সেলে (টিএফআই সেল) নির্যাতনের ঘটনায় করা মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় শেখ হাসিনা ও সেনা কর্মকর্তাসহ ১৭ জনের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠনের বিষয়ে আদেশ ২১ ডিসেম্বর।
উভয় পক্ষের শুনানি শেষে আজ রোববার বিচারপতি মো. গোলাম মর্তূজা মজুমদারের নেতৃত্বাধীন তিন সদস্যের আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-১ এই দিন ধার্য করেন।
মামলার ১৭ আসামির মধ্যে আজ শুনানির সময় ট্রাইব্যুনালে উপস্থিত ছিলেন ১০ সেনা কর্মকর্তা।
তাঁরা হলেন—র্যাবের সাবেক অতিরিক্ত মহাপরিচালক কর্নেল আনোয়ার লতিফ খান, সাবেক অতিরিক্ত মহাপরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল জাহাঙ্গীর আলম, সাবেক অতিরিক্ত মহাপরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল তোফায়েল মোস্তফা সারোয়ার, সাবেক অতিরিক্ত মহাপরিচালক কর্নেল কে এম আজাদ, সাবেক অতিরিক্ত মহাপরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল কামরুল হাসান, সাবেক অতিরিক্ত মহাপরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মাহবুব আলম, সাবেক পরিচালক লেফটেন্যান্ট কর্নেল সারোয়ার বিন কাশেম, সাবেক পরিচালক লেফটেন্যান্ট কর্নেল (অব.) খায়রুল ইসলাম, সাবেক পরিচালক লেফটেন্যান্ট কর্নেল মশিউর রহমান জুয়েল ও সাবেক পরিচালক লেফটেন্যান্ট কর্নেল সাইফুল ইসলাম সুমন।
ট্রাইব্যুনালে উপস্থিত তিন আসামির পক্ষে শুনানি করেন আইনজীবী হামিদুল মিসবাহ এবং সাতজনের পক্ষে ছিলেন তাবারক হোসেন। শেখ হাসিনার পক্ষে ছিলেন রাষ্ট্রনিযুক্ত আইনজীবী মো. আমির হোসেন, সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামালসহ তিনজনের পক্ষে শুনানি করেন রাষ্ট্রনিযুক্ত আইনজীবী এম হাসান ইমাম ও পলাতক তিনজনের পক্ষে ছিলেন আইনজীবী সুজাদ মিয়া।
আসামিদের মধ্যে জুলাই অভ্যুত্থানে ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, তাঁর সাবেক প্রতিরক্ষা-বিষয়ক উপদেষ্টা মেজর জেনারেল (অব.) তারিক আহমেদ সিদ্দিকী, সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল, সাবেক আইজিপি বেনজীর আহমেদ, র্যাবের সাবেক মহাপরিচালক এম খুরশিদ হোসেন, র্যাবের সাবেক মহাপরিচালক ব্যারিস্টার হারুন অর রশিদ ও সাবেক অতিরিক্ত মহাপরিচালক কর্নেল আবদুল্লাহ আল মোমেন পলাতক রয়েছেন।
র্যাবের টাস্কফোর্স ফর ইন্টারোগেশন সেলে নির্যাতনের ঘটনায় করা মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় গত ৮ অক্টোবর আসামিদের বিরুদ্ধে আনুষ্ঠানিক অভিযোগ জমা দেয় প্রসিকিউশন।
পরে ওই দিনই তাঁদের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করা হয়। আসামিদের বিরুদ্ধে ১৪ জন ব্যক্তিকে গুম করে নির্যাতনের ঘটনায় চারটি অভিযোগ আনা হয়েছে।

খেলনা ড্রোন ছাড়া বাকি সব ধরনের ড্রোন প্রতিবার ওড়াতে বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষের (বেবিচক) লাইসেন্স বাধ্যতামূলক করা হচ্ছে। এমন ড্রোন আমদানির জন্য প্রতিরক্ষা ও জননিরাপত্তা বিভাগের অনুমতি নিতে হবে। এ ছাড়া ড্রোন ওড়ানোর এলাকাও নির্দিষ্ট করে দেওয়া হচ্ছে।
১১ নভেম্বর ২০২৪
ঢাকায় ভারতীয় হাইকমিশনার প্রণয় ভার্মাকে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে তলব করে ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শরিফ ওসমান হাদির ওপর হামলাকারীদের গ্রেপ্তার করে ফেরত পাঠানোর অনুরোধ জানিয়েছে বাংলাদেশ। অন্তর্বর্তী সরকারের আমলে অন্তত পাঁচবার তলব করা হলো প্রতিবেশী দেশের রাষ্ট্রদূতকে।
১ ঘণ্টা আগে
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ভারতীয় হাইকমিশনারকে জানানো হয়েছে, ভারতে অবস্থানকারী পলাতক অপরাধী শেখ হাসিনা বাংলাদেশের শান্তি, স্থিতিশীলতা ও নিরাপত্তা বিঘ্ন করাসহ আসন্ন নির্বাচন বানচাল করার অসাধু উদ্দেশ্যে ক্রমাগতভাবে উসকানিমূলক বক্তব্য দিয়ে যাচ্ছেন ও তাঁর দলের সমর্থকদের সন্ত্রাসী কার্যকলাপ চালানোর জন্য
২ ঘণ্টা আগে
আজ দুপুরে নির্বাচন কমিশনার আব্দুর রহমানেল মাছউদ সাংবাদিকদের বলেন, ‘সার্বিক নিরাপত্তার জন্য আইজিপি, বিজিবির প্রধান, স্বরাষ্ট্রসচিব, আইনসচিব, ডিএমপি কমিশনার, এনটিএমসির সঙ্গে আমরা আজ বৈঠকে বসব।’
৪ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

আগামী ১২ ফেব্রুয়ারি একই দিন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোট অনুষ্ঠিত হবে। এই নির্বাচনের সার্বিক নিরাপত্তা নিয়ে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সঙ্গে বৈঠকে বসছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। আজ রোববার বিকেল ৪টায় আগারগাঁওয়ের নির্বাচন ভবনে এই বৈঠক অনুষ্ঠিত হবে।
ইসির জনসংযোগ পরিচালক মো. রুহুল আমিন মল্লিক জানান, বৈঠকের পর সাংবাদিকদের ব্রিফ করবেন ইসির সিনিয়র সচিব।
আজ দুপুরে নির্বাচন কমিশনার আব্দুর রহমানেল মাছউদ সাংবাদিকদের বলেন, ‘সার্বিক নিরাপত্তার জন্য আইজিপি, বিজিবির প্রধান, স্বরাষ্ট্রসচিব, আইনসচিব, ডিএমপি কমিশনার, এনটিএমসির সঙ্গে আমরা আজ বৈঠকে বসব।’
এর আগে গতকাল শনিবার প্রধান নির্বাচন কমিশনার, চার নির্বাচন কমিশনার, ইসি সচিব, ইসির নিজস্ব তিন রিটার্নিং কর্মকর্তাসহ মাঠপর্যায়ের সব অফিস ও কর্মকর্তাদের অতিরিক্ত নিরাপত্তা চেয়ে পুলিশের আইজিপি ও পুলিশ কমিশনারকে চিঠি দিয়েছে কমিশন।
গত শুক্রবার বেলা ২টা ২০ মিনিটের দিকে রাজধানীর বিজয়নগর বক্স কালভার্ট রোডে ঢাকা-৮ আসনের সম্ভাব্য প্রার্থী ও ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান হাদির ওপর গুলির ঘটনা ঘটে। এ ছাড়া লক্ষ্মীপুর জেলা নির্বাচন অফিস এবং পিরোজপুরের মঠবাড়িয়া উপজেলা নির্বাচন অফিসে অগ্নিসংযোগের ঘটনা ঘটেছে। সবকিছু বিবেচনায় নিয়ে এই বৈঠকের আয়োজন করছে ইসি।

আগামী ১২ ফেব্রুয়ারি একই দিন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোট অনুষ্ঠিত হবে। এই নির্বাচনের সার্বিক নিরাপত্তা নিয়ে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সঙ্গে বৈঠকে বসছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। আজ রোববার বিকেল ৪টায় আগারগাঁওয়ের নির্বাচন ভবনে এই বৈঠক অনুষ্ঠিত হবে।
ইসির জনসংযোগ পরিচালক মো. রুহুল আমিন মল্লিক জানান, বৈঠকের পর সাংবাদিকদের ব্রিফ করবেন ইসির সিনিয়র সচিব।
আজ দুপুরে নির্বাচন কমিশনার আব্দুর রহমানেল মাছউদ সাংবাদিকদের বলেন, ‘সার্বিক নিরাপত্তার জন্য আইজিপি, বিজিবির প্রধান, স্বরাষ্ট্রসচিব, আইনসচিব, ডিএমপি কমিশনার, এনটিএমসির সঙ্গে আমরা আজ বৈঠকে বসব।’
এর আগে গতকাল শনিবার প্রধান নির্বাচন কমিশনার, চার নির্বাচন কমিশনার, ইসি সচিব, ইসির নিজস্ব তিন রিটার্নিং কর্মকর্তাসহ মাঠপর্যায়ের সব অফিস ও কর্মকর্তাদের অতিরিক্ত নিরাপত্তা চেয়ে পুলিশের আইজিপি ও পুলিশ কমিশনারকে চিঠি দিয়েছে কমিশন।
গত শুক্রবার বেলা ২টা ২০ মিনিটের দিকে রাজধানীর বিজয়নগর বক্স কালভার্ট রোডে ঢাকা-৮ আসনের সম্ভাব্য প্রার্থী ও ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান হাদির ওপর গুলির ঘটনা ঘটে। এ ছাড়া লক্ষ্মীপুর জেলা নির্বাচন অফিস এবং পিরোজপুরের মঠবাড়িয়া উপজেলা নির্বাচন অফিসে অগ্নিসংযোগের ঘটনা ঘটেছে। সবকিছু বিবেচনায় নিয়ে এই বৈঠকের আয়োজন করছে ইসি।

খেলনা ড্রোন ছাড়া বাকি সব ধরনের ড্রোন প্রতিবার ওড়াতে বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষের (বেবিচক) লাইসেন্স বাধ্যতামূলক করা হচ্ছে। এমন ড্রোন আমদানির জন্য প্রতিরক্ষা ও জননিরাপত্তা বিভাগের অনুমতি নিতে হবে। এ ছাড়া ড্রোন ওড়ানোর এলাকাও নির্দিষ্ট করে দেওয়া হচ্ছে।
১১ নভেম্বর ২০২৪
ঢাকায় ভারতীয় হাইকমিশনার প্রণয় ভার্মাকে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে তলব করে ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শরিফ ওসমান হাদির ওপর হামলাকারীদের গ্রেপ্তার করে ফেরত পাঠানোর অনুরোধ জানিয়েছে বাংলাদেশ। অন্তর্বর্তী সরকারের আমলে অন্তত পাঁচবার তলব করা হলো প্রতিবেশী দেশের রাষ্ট্রদূতকে।
১ ঘণ্টা আগে
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ভারতীয় হাইকমিশনারকে জানানো হয়েছে, ভারতে অবস্থানকারী পলাতক অপরাধী শেখ হাসিনা বাংলাদেশের শান্তি, স্থিতিশীলতা ও নিরাপত্তা বিঘ্ন করাসহ আসন্ন নির্বাচন বানচাল করার অসাধু উদ্দেশ্যে ক্রমাগতভাবে উসকানিমূলক বক্তব্য দিয়ে যাচ্ছেন ও তাঁর দলের সমর্থকদের সন্ত্রাসী কার্যকলাপ চালানোর জন্য
২ ঘণ্টা আগে
উভয় পক্ষের শুনানি শেষে আজ রোববার বিচারপতি মো. গোলাম মর্তূজা মজুমদারের নেতৃত্বাধীন তিন সদস্যের আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-১ এই দিন ধার্য করেন।
৩ ঘণ্টা আগে