Ajker Patrika

আন্তর্জাতিক জাদুঘর দিবস: নিদর্শন পড়ে আছে অযত্ন-অবহেলায়

শরীফ নাসরুল্লাহ, ঢাকা
আন্তর্জাতিক জাদুঘর দিবস: নিদর্শন পড়ে আছে অযত্ন-অবহেলায়

৪৪ ফুট দীর্ঘ তিমিটি কক্সবাজার সমুদ্রসৈকত থেকে প্রায় ৩০ মাইল দূরে শোয়ানখালী চরে আটকা পড়েছিল ১৯৮৫ সালে। সেই তিমির কঙ্কাল পরে এনে রাখা হয় জাতীয় জাদুঘরে। দর্শনার্থীরা চাইলেই সেটি ছুঁয়ে দেখতে পারেন। কারণ, অন্য অনেক নিদর্শন কাচের আবরণে ঢাকা থাকলেও তিমির কঙ্কালটি অনাবৃত। ফলে ধুলাবালুর আস্তর জমেছে কঙ্কালের গায়ে।

জাতীয় জাদুঘর দেশের ঐতিহ্য প্রদর্শনীর মাধ্যমে জাতির মানসিক বিকাশ ও উৎকর্ষ সাধন করবে—এমনটিই ছিল প্রত্যাশা। কিন্তু শত বছরের এই প্রতিষ্ঠান যেন নিজেই বুড়িয়ে গেছে! প্রদর্শনীর জন্য রাখা নিদর্শনগুলোর অযত্ন, অবহেলা তেমন ইঙ্গিতই দেয়। জাদুঘর ব্যবস্থাপনা ও প্রদর্শনী নিয়ে অভিযোগ বিস্তর। বিশ্ব অনেক এগিয়ে গেলেও জাতীয় জাদুঘর চলছে সেই সনাতনি ব্যবস্থাপনায়।

গতকাল শুক্রবার জাদুঘরে গিয়ে দেখা যায়, ভাস্কর্য-২ গ্যালারিতে দ্বিতীয় থেকে দ্বাদশ শতাব্দীর হিন্দু ও জৈন ভাস্কর্য। কিন্তু ভাস্কর্যগুলোর উপস্থাপন সাদামাটা। সাধারণ একটি বাক্সের ওপর দেয়ালের গায়ে হেলান দিয়ে রাখা হয়েছে প্রত্নসম্পদগুলো। খোলা জায়গায় থাকায় গায়ে ধুলা জমেছে। দর্শনার্থীরা হাঁটছেন যে মেঝেতে, সেখানে কোনো পাটাতন ছাড়াই রাখা নবম শতাব্দীর একটি কালো পাথরের শিবলিঙ্গ। সেটি ভাঙা, তাই বেঁধে রাখা হয়েছে সাধারণ একটি তার দিয়ে।

এ রকমই বিভিন্ন গ্যালারিতে চোখে পড়ে অযত্নের ছাপ। একটি পুরোনো হুঁকায় ধুলার আস্তরণ। গ্যালারিতে অনেক নৌকায়ও জমেছে ধুলাবালু। সাধারণত এসব নিদর্শন একটি নির্দিষ্ট তাপমাত্রায় রাখতে হয়। অনেক গ্যালারিতে শীতাতপনিয়ন্ত্রণ যন্ত্র থাকলেও সেগুলো বিকল হয়ে আছে। বন্ধুকে নিয়ে জাদুঘর দেখতে এসে প্রকৌশলী আবির হোসেন ঘেমে ভিজে গেছেন। তিনি বললেন, ‘খুব অস্বস্তি লাগছে। একে তো গরম, আবার ছুটির দিন বলে লোকজনও বেশি। অনেক গ্যালারির এসি বন্ধ। আমি দর্শনার্থী খাতায় অভিযোগ দিয়ে যাব।’

নিদর্শন ব্যবস্থাপনাও তেমন গোছানো নয়। কোনো কোনো নিদর্শনের শুধু নাম ও প্রাপ্তিস্থান লেখা। এক দর্শনার্থী বললেন, বিস্তারিত বর্ণনা থাকলে ভালো হতো। বস্ত্র ও পোশাক-পরিচ্ছদ গ্যালারিতে একটি বর্ণনা পড়ছিলেন এক বিদেশি। সেখানে বাংলাদেশের বস্ত্রশিল্প নিয়ে লেখা—জামদানি, টাঙ্গাইলের তাঁতের শাড়ি, মসলিন, কাতান, বেনারসি ইত্যাদি। বর্ণনা লেখা সাধারণ একটি পিভিসি ব্যানারে। সেটিও অযত্নে ফেলে রাখা।

জাদুঘরের বাইরে কথা হয় বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী মাকসুদুর রহমানের সঙ্গে। তিনি বললেন, ‘আমাদের জাতীয় জাদুঘরে আমরা দেশের ঐতিহ্য দেখতে আসি। কিন্তু এর উপস্থাপনা এখনো সেকেলে। সাধারণত যারা একেবারেই বিনোদনের জন্য আসে, তারা আনন্দ পায়। কিন্তু যারা একটু বিশদ জানতে চায়, বুঝতে চায়, তারা বিরক্ত হয়। কারণ, এখানে বুদ্ধিবৃত্তিকভাবে কোনো কিছু সাজানো হয়নি—না তথ্য, না নিদর্শন।’ তিনি আরও বলেন, বিশ্ব এখন অনেক এগিয়ে। প্রযুক্তির উন্নয়নে সব কিছুই অসাধারণভাবে উপস্থাপন করা যায়। মানুষ যাতে আকৃষ্ট হতে পারে, সেদিকে কর্তৃপক্ষের নজর দেওয়া দরকার।

এ বিষয়ে জাদুঘর কর্তৃপক্ষের ভাষ্য, নির্দিষ্ট গ্যালারির দায়িত্বে থাকে নির্দিষ্ট বিভাগ। কোনো নিদর্শন কীভাবে উপস্থাপন করা হয়েছে, তা সেই বিভাগই ভালো বলতে পারবে। তিমির কঙ্কাল প্রসঙ্গে প্রাকৃতিক ইতিহাস বিভাগের কিপার ড. সুমনা আফরোজ জানান, বিষয়টি তাঁদের নজরে এসেছে। তাঁরা শিগগির এ বিষয়ে ব্যবস্থা নেবেন।

ইতিহাস ও ধ্রুপদি শিল্পকলা বিভাগের কিপার মোহাম্মদ মনিরুল হক জানান, ছোট ভাস্কর্যগুলো চুরি হওয়ার ভয় থাকায় গ্লাস-ঘরের মধ্যে থাকে। বড়গুলো থাকে বাইরে। তবে ধুলাবালু জমার বিষয়টি তাঁরা দেখবেন।

আন্তর্জাতিক জাদুঘর পরিষদের (আইকম) বাংলাদেশ জাতীয় কমিটির চেয়ারপারসন এবং জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রত্নতত্ত্ব বিভাগের অধ্যাপক সুফি মোস্তাফিজুর রহমান বলেন, ‘জাতীয় জাদুঘরে নিদর্শন দেখে দেশের ইতিহাস, সমাজ ও সংস্কৃতির পরিচয় পাওয়া যায়। এই সাংস্কৃতিক পরিচয়ের অন্যতম নিদর্শন হলো মৃৎপাত্র। সেগুলো কয়টি আছে জাদুঘরে? আড়াই হাজার বছরের উয়ারি-বটেশ্বর সময়ের কোনো মৃৎপাত্র আছে? এগুলো ভাবতে হবে।  এখানে জাদুঘর বিশেষজ্ঞ থাকতে হবে। তা কি আছে? এতে বোঝা যায়, ব্যবস্থাপনার ঘাটতিটা কোথায়। সংস্কৃতি মন্ত্রণালয়কে এটি বুঝতে হবে।’ তিনি জাদুঘরের কাঠামোতে পরিবর্তন আনার তাগিদ দেন।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

সম্পর্কিত

খালেদা জিয়ার শোক বইয়ে স্বাক্ষর করতে মানুষের ঢল

‎নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা‎
আপডেট : ৩১ ডিসেম্বর ২০২৫, ০৯: ৪৭
বিএনপি চেয়ারপারসনের গুলশান কার্যালয়ে রাখা শোক বইয়ে স্বাক্ষর করেন বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষ। ছবি: সংগৃহীত
বিএনপি চেয়ারপারসনের গুলশান কার্যালয়ে রাখা শোক বইয়ে স্বাক্ষর করেন বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষ। ছবি: সংগৃহীত

বিএনপির চেয়ারপারসন ও তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে দেশের রাজনৈতিক অঙ্গনে গভীর শোকের আবহ বিরাজ করছে। তাঁর স্মৃতির প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানিয়ে বিএনপি চেয়ারপারসনের গুলশান কার্যালয়ে রাখা শোক বইয়ে স্বাক্ষর করেছেন বিভিন্ন রাজনৈতিক নেতা, বিশিষ্ট নাগরিক ও সর্বস্তরের জনগণ।

আজ মঙ্গলবার (৩০ ডিসেম্বর) বেলা ৩টার দিকে খোলা হয় শোক বই। এর পর থেকে আসতে থাকেন দলের নেতা-কর্মীসহ বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষ।

শোক বইয়ে স্বাক্ষর করেন জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা ড. খলিলুর রহমান। ছবি: সংগৃহীত
শোক বইয়ে স্বাক্ষর করেন জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা ড. খলিলুর রহমান। ছবি: সংগৃহীত

আজ রাতে শোক বইয়ে স্বাক্ষর করেন আইন উপদেষ্টা ড. আসিফ নজরুল, সংস্কৃতি উপদেষ্টা মোস্তফা সরয়ার ফারুকী ও জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা ড. খলিলুর রহমান। তাঁরা রাজধানীর গুলশানে বিএনপি চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে উপস্থিত হয়ে শোক প্রকাশ করেন। এ সময় বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর উপস্থিত ছিলেন।

শোক বইয়ে স্বাক্ষর করেন এনসিপির আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম। ছবি: সংগৃহীত
শোক বইয়ে স্বাক্ষর করেন এনসিপির আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম। ছবি: সংগৃহীত

এর আগে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম শোক বইয়ে স্বাক্ষর করে বেগম খালেদা জিয়ার প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানান। পরে তিনি বিএনপির মহাসচিবসহ দলটির সিনিয়র নেতাদের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ ও মতবিনিময় করেন।

শোক বইয়ে স্বাক্ষর করেন জামায়াতে ইসলামীর নায়েবে আমির সৈয়দ আবদুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের। ছবি: সংগৃহীত
শোক বইয়ে স্বাক্ষর করেন জামায়াতে ইসলামীর নায়েবে আমির সৈয়দ আবদুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের। ছবি: সংগৃহীত

অন্যদিকে, বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর পক্ষ থেকেও শোক জানানো হয়েছে। দলটির নায়েবে আমির ও সাবেক সংসদ সদস্য সৈয়দ আবদুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের আজ সন্ধ্যায় শোক বইয়ে স্বাক্ষর করেন।

খালেদা জিয়ার প্রতি শোক ও শ্রদ্ধা জানাতে শোক বইটি উন্মুক্ত রয়েছে। এতে দেশের বিভিন্ন রাজনৈতিক নেতা, রাষ্ট্রীয় ব্যক্তিত্ব ও সর্বস্তরের মানুষ স্বাক্ষর অব্যাহত রেখেছেন।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

সম্পর্কিত

খালেদা জিয়াকে চিরবিদায় জানাতে আসবেন নেপালের পররাষ্ট্রমন্ত্রী

আজকের পত্রিকা ডেস্ক­
আপডেট : ৩১ ডিসেম্বর ২০২৫, ০৯: ৪৭
নেপালের পররাষ্ট্রমন্ত্রী বালা নন্দ শর্মা। ছবি: সংগৃহীত
নেপালের পররাষ্ট্রমন্ত্রী বালা নন্দ শর্মা। ছবি: সংগৃহীত

বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার রাষ্ট্রীয় জানাজায় অংশ নেবেন নেপালের পররাষ্ট্রমন্ত্রী বালা নন্দ শর্মা। আগামীকাল বুধবারের জানাজায় অংশগ্রহণ ও শ্রদ্ধা জানাতে আজ মঙ্গলবারই তিনি ঢাকার উদ্দেশে রওনা দিয়েছেন।

নেপালের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এক বিজ্ঞপ্তিতে এ খবর জানিয়েছে।

নেপালের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, এই সফর সাবেক নেত্রীর প্রতি নেপালের গভীর শ্রদ্ধা এবং তাঁর তৃতীয় মেয়াদে প্রধানমন্ত্রীর দায়িত্বকালে নেপাল-বাংলাদেশ সম্পর্ক উন্নয়নের অবদানকে সম্মান জানানোর প্রতিফলন।

সফরের সময় পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে মন্ত্রণালয়ের উচ্চপদস্থ কর্মকর্তারা থাকবেন। জানাজা সম্পন্ন হওয়ার পর পররাষ্ট্রমন্ত্রী ২০২৬ সালের ১ জানুয়ারি কাঠমান্ডু ফিরবেন।

নেপালের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এই সফরকে নেপাল ও বাংলাদেশের মধ্যে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক এবং কূটনৈতিক সহযোগিতাকে আরও শক্তিশালী করার একটি গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ হিসেবেও উল্লেখ করেছে।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

সম্পর্কিত

খালেদা জিয়ার জানাজায় নারীদের জন্য থাকছে বিশেষ ব্যবস্থা

‎নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা‎
আপডেট : ৩০ ডিসেম্বর ২০২৫, ২২: ৫০
খালেদা জিয়া। ছবি: সংগৃহীত
খালেদা জিয়া। ছবি: সংগৃহীত

বিএনপির চেয়ারপারসন, তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশগ্রহণে ইচ্ছুক নারীদের জন্য বিশেষ ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজা ও মানিক মিয়া অ্যাভিনিউ এলাকায় নারীদের জন্য পৃথক ব্যবস্থা রাখা হয়েছে। যাতে তাঁরা সুশৃঙ্খল ও নিরাপদ পরিবেশে জানাজায় অংশ নিতে পারেন।

আজ মঙ্গলবার (৩০ ডিসেম্বর) প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং থেকে পাঠানো বিবৃতিতে জানানো হয়েছে, বেগম খালেদা জিয়ার প্রতি শেষ শ্রদ্ধা জানাতে সর্বস্তরের মানুষের অংশগ্রহণ নিশ্চিত করতে প্রয়োজনীয় প্রস্তুতি গ্রহণ করেছে সরকার। এই প্রেক্ষাপটে বেগম খালেদা জিয়ার নামাজে জানাজায় অংশগ্রহণ করতে ইচ্ছুক নারীদের জন্য বিশেষ ব্যবস্থা রাখা হয়েছে।

উল্লেখ্য, বেগম খালেদা জিয়ার নামাজে জানাজা বাদ জোহর বেলা ২টায় জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজায় অনুষ্ঠিত হবে। জানাজায় অংশগ্রহণকারীদের নিরাপত্তার স্বার্থে কোনো ধরনের ব্যাগ বা ভারী সামগ্রী বহন না করার জন্য অনুরোধ জানানো হয়েছে।

বেগম খালেদা জিয়াকে শেষ বিদায় জানাতে আগত সবার সার্বিক নিরাপত্তা ও শৃঙ্খলা নিশ্চিত করতে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ প্রয়োজনীয় সব ধরনের ব্যবস্থা গ্রহণ করেছে।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

সম্পর্কিত

খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশ নেবেন পাকিস্তানের পার্লামেন্টের স্পিকার

আজকের পত্রিকা ডেস্ক­
আপডেট : ৩১ ডিসেম্বর ২০২৫, ০৯: ৪৬
পাকিস্তান পার্লামেন্টের স্পিকার সরদার আইয়াজ সাদিক। ছবি: সংগৃহীত
পাকিস্তান পার্লামেন্টের স্পিকার সরদার আইয়াজ সাদিক। ছবি: সংগৃহীত

বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশ নিতে ঢাকায় আসছেন পাকিস্তানের পার্লামেন্টের স্পিকার সরদার আইয়াজ সাদিক।

পাকিস্তানের উপপ্রধানমন্ত্রী ও পররাষ্ট্রমন্ত্রী ইসহাক দার আজ মঙ্গলবার তাঁর এক্স হ্যান্ডলে এ তথ্য জানিয়েছেন। ইসহাক দার লিখেছেন, আগামীকাল ঢাকায় খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশ নেবেন পাকিস্তানের জাতীয় পরিষদের স্পিকার।

এর আগে দুপুরে ঢাকায় পাকিস্তান হাইকমিশনের একটি সূত্র জানিয়েছিল খালেদা জিয়ার নামাজে জানাজায় যোগ দিতে ঢাকায় আসবেন সে দেশের উপপ্রধানমন্ত্রী ও পররাষ্ট্রমন্ত্রী ইসহাক দার।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

সম্পর্কিত