নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

প্রথম ধাপের ইউনিয়ন পরিষদের নির্বাচনে বিনা ভোটে জনপ্রতিনিধি হয়েছেন অনেকে। দ্বিতীয় ও তৃতীয় ধাপের নির্বাচনও চলতি মাসেই অনুষ্ঠিত হবে। প্রথম ধাপের ধারাবাহিকতায় এবারও দেশের বিভিন্ন স্থানে বিনা ভোটে প্রার্থীদের জয় পাওয়ার হিড়িক পড়েছে। এই প্রার্থীদের সবাই ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের মনোনীত।
নির্বাচন কমিশন সূত্র বলছে, এখন পর্যন্ত পাওয়া তথ্যমতে দুই ধাপের ভোটে ছয় শতাধিক প্রার্থী বিনা ভোটে জয়ের পথে। তৃতীয় ধাপের ইউপি নির্বাচনের প্রার্থিতা প্রত্যাহারের দিন ১১ নভেম্বর। ইসি সচিবালয়ে মাঠ পর্যায় থেকে সব শেষ পাওয়া তথ্যে সেদিনই জানা যাবে মোট কতজন প্রার্থী বিনা ভোটে জয়ী হয়েছেন।
তবে স্থানীয় সরকার নির্বাচনে এভাবে বিনাপ্রতিদ্বন্দ্বিতায় জয় পাওয়ার এমন ঘটনাকে ইতিবাচক ভাবে দেখছেন না বিশ্লেষকেরা। এটা গণতন্ত্রের জন্য দুঃসংবাদ বলে মনে করছেন তাঁরা।
ইসি জানায়, আগামী ১১ নভেম্বর ইউনিয়ন পরিষদের দ্বিতীয় ধাপের ভোটগ্রহণ অনুষ্ঠিত হবে। আর ২৮ নভেম্বর অনুষ্ঠেয় পরবর্তী ধাপের ভোটগ্রহণের জন্যও সব ধরনের প্রস্তুতি নিয়ে রেখেছে সাংবিধানিক এই প্রতিষ্ঠানটি। এরই মধ্যে মনোনয়ন বাছাইয়ের কাজ শেষ হয়েছে। প্রার্থিতা প্রত্যাহারের সময় আছে এখনো।
এখন পর্যন্ত মাঠ পর্যায় থেকে পাওয়া ইসির কাছে আসা তথ্য অনুযায়ী, তৃতীয় ধাপে ১ হাজার ৭টি ইউনিয়ন পরিষদে ৩১৩ প্রার্থীর কোনো প্রতিদ্বন্দ্বী নেই। তাঁদের বিপক্ষে ভোটের লড়াইয়ে কেউ মনোনয়নপত্রও জমা দেননি। শেষ পর্যন্ত ১১ নভেম্বর কেউ প্রার্থিতা প্রত্যাহার না করলে সেদিনই তাঁরা বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় জয়ী হবেন।
গত মঙ্গলবার ছিল মনোনয়নপত্র জমা দেওয়ার শেষ দিন। তৃতীয় ধাপের ভোটে চেয়ারম্যান, সংরক্ষিত নারী সদস্য ও সাধারণ সদস্য পদে মোট ৫৩ হাজার ৮০১টি মনোনয়নপত্র জমা পড়েছে। এর মধ্যে চেয়ারম্যান পদে ৪৩, সংরক্ষিত নারী সদস্য পদে ৭০ ও সাধারণ সদস্য পদে ২০০টি পদে একক প্রার্থী রয়েছে। অবশ্য এই সংখ্যাটা শেষ পর্যন্ত কমা বা বাড়ার সম্ভাবনা রয়েছে বলে জানিয়েছেন ইসি কর্মকর্তারা।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে ইসির যুগ্ম সচিব এসএম আসাদুজ্জামান আরজু বলেন, এখন পর্যন্ত মোট কতজন বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় জয় পেয়েছেন তা এখনই বলা যাচ্ছে না। প্রত্যাহারের দিন পর্যন্ত কম-বেশি হয়।
এদিকে আগামী ১১ নভেম্বর অনুষ্ঠেয় দ্বিতীয় ধাপে ৮৪৮টি ইউপিতে একক প্রার্থী থাকায় চেয়ারম্যান পদে ৮১, সংরক্ষিত নারী পদে ৭৬ ও সাধারণ সদস্য পদে ২০৩ জন বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় জয়ী হতে চলেছেন। এই ধাপে তিন পদে মোট বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় জয় লাভ করছেন ৩৬০ জন প্রার্থী। যেখানে প্রথম ধাপে ৩৬৯ ইউপিতে ৬৯ চেয়ারম্যান বিনা-প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হয়। এ ছাড়া সংরক্ষিত নারী সদস্য ৬ জন ও ৬৩ জন সাধারণ সদস্য বিনা-প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হন। এই ধাপে তিন পদে মোট ১৩৮ জন বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় জয় লাভ করেন।
দেশে একের পর এক নির্বাচনগুলোতে বিনা ভোটে জয় পাওয়ায় গণতন্ত্রের জন্য দুঃসংবাদ বলে মনে করছেন সাবেক নির্বাচন কমিশনার ছহুল হোসেন। আজকের পত্রিকাকে তিনি বলেন, নির্বাচন কমিশনকে সব ক্ষেত্রে দায়ী করা যায় না। তারা তো সবাইকে ভোটে অংশ নিতে আহ্বান জানায়। কিন্তু সবাই না এলে তো কিছু করার থাকে না। তবে এত প্রার্থী ভোটের আগেই জয় পেয়ে যাওয়াটা গণতন্ত্রের জন্য দুঃসংবাদ। আমরা সবাই চাই নির্বাচন প্রতিদ্বন্দ্বিতাপূর্ণ হোক।
মাঠপর্যায় থেকে ইসি সচিবালয়ে আসা তথ্য থেকে জানা যায়, তৃতীয় ধাপের ইউপি ভোটে চেয়ারম্যান পদে ৫ হাজার ২৮৫টি মনোনয়নপত্র জমা পড়েছে। এর মধ্যে ২০টি রাজনৈতিক দলের রয়েছেন ১ হাজার ৭৪৭ জন এবং ৩ হাজার ৫৩৮ জন স্বতন্ত্র প্রার্থী। এ ছাড়া সংরক্ষিত নারী সদস্য পদে ১১ হাজার ৪৬৯টি এবং সাধারণ সদস্য পদে ৩৭ হাজার ৪৭টি মনোনয়নপত্র জমা পড়েছে।
দলীয় প্রার্থীদের মধ্যে চেয়ারম্যান পদে আওয়ামী লীগ ৯৮১, ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ ৪৩৮, জাতীয় পার্টি ১৮৭, জাকের পার্টির ৬৪, জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল ২৫ জন প্রার্থী দিয়েছে।
এই ধাপে ৩১টি ইউপিতে ইলেকট্রনিক ভোটিং মেশিনের (ইভিএম) মাধ্যমে এবং বাকিগুলোতে প্রচলিত ব্যালট পেপারের মাধ্যমে ভোটগ্রহণ করা হবে। প্রথম ধাপে এরই মধ্যে ৩৬৯টি ইউপিতে ভোটগ্রহণ সম্পন্ন করেছে ইসি। দ্বিতীয় ধাপে আগামী ১১ নভেম্বর ৮৪৮ ইউপিতে ভোটগ্রহণ অনুষ্ঠিত হবে।

প্রথম ধাপের ইউনিয়ন পরিষদের নির্বাচনে বিনা ভোটে জনপ্রতিনিধি হয়েছেন অনেকে। দ্বিতীয় ও তৃতীয় ধাপের নির্বাচনও চলতি মাসেই অনুষ্ঠিত হবে। প্রথম ধাপের ধারাবাহিকতায় এবারও দেশের বিভিন্ন স্থানে বিনা ভোটে প্রার্থীদের জয় পাওয়ার হিড়িক পড়েছে। এই প্রার্থীদের সবাই ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের মনোনীত।
নির্বাচন কমিশন সূত্র বলছে, এখন পর্যন্ত পাওয়া তথ্যমতে দুই ধাপের ভোটে ছয় শতাধিক প্রার্থী বিনা ভোটে জয়ের পথে। তৃতীয় ধাপের ইউপি নির্বাচনের প্রার্থিতা প্রত্যাহারের দিন ১১ নভেম্বর। ইসি সচিবালয়ে মাঠ পর্যায় থেকে সব শেষ পাওয়া তথ্যে সেদিনই জানা যাবে মোট কতজন প্রার্থী বিনা ভোটে জয়ী হয়েছেন।
তবে স্থানীয় সরকার নির্বাচনে এভাবে বিনাপ্রতিদ্বন্দ্বিতায় জয় পাওয়ার এমন ঘটনাকে ইতিবাচক ভাবে দেখছেন না বিশ্লেষকেরা। এটা গণতন্ত্রের জন্য দুঃসংবাদ বলে মনে করছেন তাঁরা।
ইসি জানায়, আগামী ১১ নভেম্বর ইউনিয়ন পরিষদের দ্বিতীয় ধাপের ভোটগ্রহণ অনুষ্ঠিত হবে। আর ২৮ নভেম্বর অনুষ্ঠেয় পরবর্তী ধাপের ভোটগ্রহণের জন্যও সব ধরনের প্রস্তুতি নিয়ে রেখেছে সাংবিধানিক এই প্রতিষ্ঠানটি। এরই মধ্যে মনোনয়ন বাছাইয়ের কাজ শেষ হয়েছে। প্রার্থিতা প্রত্যাহারের সময় আছে এখনো।
এখন পর্যন্ত মাঠ পর্যায় থেকে পাওয়া ইসির কাছে আসা তথ্য অনুযায়ী, তৃতীয় ধাপে ১ হাজার ৭টি ইউনিয়ন পরিষদে ৩১৩ প্রার্থীর কোনো প্রতিদ্বন্দ্বী নেই। তাঁদের বিপক্ষে ভোটের লড়াইয়ে কেউ মনোনয়নপত্রও জমা দেননি। শেষ পর্যন্ত ১১ নভেম্বর কেউ প্রার্থিতা প্রত্যাহার না করলে সেদিনই তাঁরা বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় জয়ী হবেন।
গত মঙ্গলবার ছিল মনোনয়নপত্র জমা দেওয়ার শেষ দিন। তৃতীয় ধাপের ভোটে চেয়ারম্যান, সংরক্ষিত নারী সদস্য ও সাধারণ সদস্য পদে মোট ৫৩ হাজার ৮০১টি মনোনয়নপত্র জমা পড়েছে। এর মধ্যে চেয়ারম্যান পদে ৪৩, সংরক্ষিত নারী সদস্য পদে ৭০ ও সাধারণ সদস্য পদে ২০০টি পদে একক প্রার্থী রয়েছে। অবশ্য এই সংখ্যাটা শেষ পর্যন্ত কমা বা বাড়ার সম্ভাবনা রয়েছে বলে জানিয়েছেন ইসি কর্মকর্তারা।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে ইসির যুগ্ম সচিব এসএম আসাদুজ্জামান আরজু বলেন, এখন পর্যন্ত মোট কতজন বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় জয় পেয়েছেন তা এখনই বলা যাচ্ছে না। প্রত্যাহারের দিন পর্যন্ত কম-বেশি হয়।
এদিকে আগামী ১১ নভেম্বর অনুষ্ঠেয় দ্বিতীয় ধাপে ৮৪৮টি ইউপিতে একক প্রার্থী থাকায় চেয়ারম্যান পদে ৮১, সংরক্ষিত নারী পদে ৭৬ ও সাধারণ সদস্য পদে ২০৩ জন বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় জয়ী হতে চলেছেন। এই ধাপে তিন পদে মোট বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় জয় লাভ করছেন ৩৬০ জন প্রার্থী। যেখানে প্রথম ধাপে ৩৬৯ ইউপিতে ৬৯ চেয়ারম্যান বিনা-প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হয়। এ ছাড়া সংরক্ষিত নারী সদস্য ৬ জন ও ৬৩ জন সাধারণ সদস্য বিনা-প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হন। এই ধাপে তিন পদে মোট ১৩৮ জন বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় জয় লাভ করেন।
দেশে একের পর এক নির্বাচনগুলোতে বিনা ভোটে জয় পাওয়ায় গণতন্ত্রের জন্য দুঃসংবাদ বলে মনে করছেন সাবেক নির্বাচন কমিশনার ছহুল হোসেন। আজকের পত্রিকাকে তিনি বলেন, নির্বাচন কমিশনকে সব ক্ষেত্রে দায়ী করা যায় না। তারা তো সবাইকে ভোটে অংশ নিতে আহ্বান জানায়। কিন্তু সবাই না এলে তো কিছু করার থাকে না। তবে এত প্রার্থী ভোটের আগেই জয় পেয়ে যাওয়াটা গণতন্ত্রের জন্য দুঃসংবাদ। আমরা সবাই চাই নির্বাচন প্রতিদ্বন্দ্বিতাপূর্ণ হোক।
মাঠপর্যায় থেকে ইসি সচিবালয়ে আসা তথ্য থেকে জানা যায়, তৃতীয় ধাপের ইউপি ভোটে চেয়ারম্যান পদে ৫ হাজার ২৮৫টি মনোনয়নপত্র জমা পড়েছে। এর মধ্যে ২০টি রাজনৈতিক দলের রয়েছেন ১ হাজার ৭৪৭ জন এবং ৩ হাজার ৫৩৮ জন স্বতন্ত্র প্রার্থী। এ ছাড়া সংরক্ষিত নারী সদস্য পদে ১১ হাজার ৪৬৯টি এবং সাধারণ সদস্য পদে ৩৭ হাজার ৪৭টি মনোনয়নপত্র জমা পড়েছে।
দলীয় প্রার্থীদের মধ্যে চেয়ারম্যান পদে আওয়ামী লীগ ৯৮১, ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ ৪৩৮, জাতীয় পার্টি ১৮৭, জাকের পার্টির ৬৪, জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল ২৫ জন প্রার্থী দিয়েছে।
এই ধাপে ৩১টি ইউপিতে ইলেকট্রনিক ভোটিং মেশিনের (ইভিএম) মাধ্যমে এবং বাকিগুলোতে প্রচলিত ব্যালট পেপারের মাধ্যমে ভোটগ্রহণ করা হবে। প্রথম ধাপে এরই মধ্যে ৩৬৯টি ইউপিতে ভোটগ্রহণ সম্পন্ন করেছে ইসি। দ্বিতীয় ধাপে আগামী ১১ নভেম্বর ৮৪৮ ইউপিতে ভোটগ্রহণ অনুষ্ঠিত হবে।
নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

প্রথম ধাপের ইউনিয়ন পরিষদের নির্বাচনে বিনা ভোটে জনপ্রতিনিধি হয়েছেন অনেকে। দ্বিতীয় ও তৃতীয় ধাপের নির্বাচনও চলতি মাসেই অনুষ্ঠিত হবে। প্রথম ধাপের ধারাবাহিকতায় এবারও দেশের বিভিন্ন স্থানে বিনা ভোটে প্রার্থীদের জয় পাওয়ার হিড়িক পড়েছে। এই প্রার্থীদের সবাই ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের মনোনীত।
নির্বাচন কমিশন সূত্র বলছে, এখন পর্যন্ত পাওয়া তথ্যমতে দুই ধাপের ভোটে ছয় শতাধিক প্রার্থী বিনা ভোটে জয়ের পথে। তৃতীয় ধাপের ইউপি নির্বাচনের প্রার্থিতা প্রত্যাহারের দিন ১১ নভেম্বর। ইসি সচিবালয়ে মাঠ পর্যায় থেকে সব শেষ পাওয়া তথ্যে সেদিনই জানা যাবে মোট কতজন প্রার্থী বিনা ভোটে জয়ী হয়েছেন।
তবে স্থানীয় সরকার নির্বাচনে এভাবে বিনাপ্রতিদ্বন্দ্বিতায় জয় পাওয়ার এমন ঘটনাকে ইতিবাচক ভাবে দেখছেন না বিশ্লেষকেরা। এটা গণতন্ত্রের জন্য দুঃসংবাদ বলে মনে করছেন তাঁরা।
ইসি জানায়, আগামী ১১ নভেম্বর ইউনিয়ন পরিষদের দ্বিতীয় ধাপের ভোটগ্রহণ অনুষ্ঠিত হবে। আর ২৮ নভেম্বর অনুষ্ঠেয় পরবর্তী ধাপের ভোটগ্রহণের জন্যও সব ধরনের প্রস্তুতি নিয়ে রেখেছে সাংবিধানিক এই প্রতিষ্ঠানটি। এরই মধ্যে মনোনয়ন বাছাইয়ের কাজ শেষ হয়েছে। প্রার্থিতা প্রত্যাহারের সময় আছে এখনো।
এখন পর্যন্ত মাঠ পর্যায় থেকে পাওয়া ইসির কাছে আসা তথ্য অনুযায়ী, তৃতীয় ধাপে ১ হাজার ৭টি ইউনিয়ন পরিষদে ৩১৩ প্রার্থীর কোনো প্রতিদ্বন্দ্বী নেই। তাঁদের বিপক্ষে ভোটের লড়াইয়ে কেউ মনোনয়নপত্রও জমা দেননি। শেষ পর্যন্ত ১১ নভেম্বর কেউ প্রার্থিতা প্রত্যাহার না করলে সেদিনই তাঁরা বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় জয়ী হবেন।
গত মঙ্গলবার ছিল মনোনয়নপত্র জমা দেওয়ার শেষ দিন। তৃতীয় ধাপের ভোটে চেয়ারম্যান, সংরক্ষিত নারী সদস্য ও সাধারণ সদস্য পদে মোট ৫৩ হাজার ৮০১টি মনোনয়নপত্র জমা পড়েছে। এর মধ্যে চেয়ারম্যান পদে ৪৩, সংরক্ষিত নারী সদস্য পদে ৭০ ও সাধারণ সদস্য পদে ২০০টি পদে একক প্রার্থী রয়েছে। অবশ্য এই সংখ্যাটা শেষ পর্যন্ত কমা বা বাড়ার সম্ভাবনা রয়েছে বলে জানিয়েছেন ইসি কর্মকর্তারা।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে ইসির যুগ্ম সচিব এসএম আসাদুজ্জামান আরজু বলেন, এখন পর্যন্ত মোট কতজন বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় জয় পেয়েছেন তা এখনই বলা যাচ্ছে না। প্রত্যাহারের দিন পর্যন্ত কম-বেশি হয়।
এদিকে আগামী ১১ নভেম্বর অনুষ্ঠেয় দ্বিতীয় ধাপে ৮৪৮টি ইউপিতে একক প্রার্থী থাকায় চেয়ারম্যান পদে ৮১, সংরক্ষিত নারী পদে ৭৬ ও সাধারণ সদস্য পদে ২০৩ জন বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় জয়ী হতে চলেছেন। এই ধাপে তিন পদে মোট বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় জয় লাভ করছেন ৩৬০ জন প্রার্থী। যেখানে প্রথম ধাপে ৩৬৯ ইউপিতে ৬৯ চেয়ারম্যান বিনা-প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হয়। এ ছাড়া সংরক্ষিত নারী সদস্য ৬ জন ও ৬৩ জন সাধারণ সদস্য বিনা-প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হন। এই ধাপে তিন পদে মোট ১৩৮ জন বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় জয় লাভ করেন।
দেশে একের পর এক নির্বাচনগুলোতে বিনা ভোটে জয় পাওয়ায় গণতন্ত্রের জন্য দুঃসংবাদ বলে মনে করছেন সাবেক নির্বাচন কমিশনার ছহুল হোসেন। আজকের পত্রিকাকে তিনি বলেন, নির্বাচন কমিশনকে সব ক্ষেত্রে দায়ী করা যায় না। তারা তো সবাইকে ভোটে অংশ নিতে আহ্বান জানায়। কিন্তু সবাই না এলে তো কিছু করার থাকে না। তবে এত প্রার্থী ভোটের আগেই জয় পেয়ে যাওয়াটা গণতন্ত্রের জন্য দুঃসংবাদ। আমরা সবাই চাই নির্বাচন প্রতিদ্বন্দ্বিতাপূর্ণ হোক।
মাঠপর্যায় থেকে ইসি সচিবালয়ে আসা তথ্য থেকে জানা যায়, তৃতীয় ধাপের ইউপি ভোটে চেয়ারম্যান পদে ৫ হাজার ২৮৫টি মনোনয়নপত্র জমা পড়েছে। এর মধ্যে ২০টি রাজনৈতিক দলের রয়েছেন ১ হাজার ৭৪৭ জন এবং ৩ হাজার ৫৩৮ জন স্বতন্ত্র প্রার্থী। এ ছাড়া সংরক্ষিত নারী সদস্য পদে ১১ হাজার ৪৬৯টি এবং সাধারণ সদস্য পদে ৩৭ হাজার ৪৭টি মনোনয়নপত্র জমা পড়েছে।
দলীয় প্রার্থীদের মধ্যে চেয়ারম্যান পদে আওয়ামী লীগ ৯৮১, ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ ৪৩৮, জাতীয় পার্টি ১৮৭, জাকের পার্টির ৬৪, জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল ২৫ জন প্রার্থী দিয়েছে।
এই ধাপে ৩১টি ইউপিতে ইলেকট্রনিক ভোটিং মেশিনের (ইভিএম) মাধ্যমে এবং বাকিগুলোতে প্রচলিত ব্যালট পেপারের মাধ্যমে ভোটগ্রহণ করা হবে। প্রথম ধাপে এরই মধ্যে ৩৬৯টি ইউপিতে ভোটগ্রহণ সম্পন্ন করেছে ইসি। দ্বিতীয় ধাপে আগামী ১১ নভেম্বর ৮৪৮ ইউপিতে ভোটগ্রহণ অনুষ্ঠিত হবে।

প্রথম ধাপের ইউনিয়ন পরিষদের নির্বাচনে বিনা ভোটে জনপ্রতিনিধি হয়েছেন অনেকে। দ্বিতীয় ও তৃতীয় ধাপের নির্বাচনও চলতি মাসেই অনুষ্ঠিত হবে। প্রথম ধাপের ধারাবাহিকতায় এবারও দেশের বিভিন্ন স্থানে বিনা ভোটে প্রার্থীদের জয় পাওয়ার হিড়িক পড়েছে। এই প্রার্থীদের সবাই ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের মনোনীত।
নির্বাচন কমিশন সূত্র বলছে, এখন পর্যন্ত পাওয়া তথ্যমতে দুই ধাপের ভোটে ছয় শতাধিক প্রার্থী বিনা ভোটে জয়ের পথে। তৃতীয় ধাপের ইউপি নির্বাচনের প্রার্থিতা প্রত্যাহারের দিন ১১ নভেম্বর। ইসি সচিবালয়ে মাঠ পর্যায় থেকে সব শেষ পাওয়া তথ্যে সেদিনই জানা যাবে মোট কতজন প্রার্থী বিনা ভোটে জয়ী হয়েছেন।
তবে স্থানীয় সরকার নির্বাচনে এভাবে বিনাপ্রতিদ্বন্দ্বিতায় জয় পাওয়ার এমন ঘটনাকে ইতিবাচক ভাবে দেখছেন না বিশ্লেষকেরা। এটা গণতন্ত্রের জন্য দুঃসংবাদ বলে মনে করছেন তাঁরা।
ইসি জানায়, আগামী ১১ নভেম্বর ইউনিয়ন পরিষদের দ্বিতীয় ধাপের ভোটগ্রহণ অনুষ্ঠিত হবে। আর ২৮ নভেম্বর অনুষ্ঠেয় পরবর্তী ধাপের ভোটগ্রহণের জন্যও সব ধরনের প্রস্তুতি নিয়ে রেখেছে সাংবিধানিক এই প্রতিষ্ঠানটি। এরই মধ্যে মনোনয়ন বাছাইয়ের কাজ শেষ হয়েছে। প্রার্থিতা প্রত্যাহারের সময় আছে এখনো।
এখন পর্যন্ত মাঠ পর্যায় থেকে পাওয়া ইসির কাছে আসা তথ্য অনুযায়ী, তৃতীয় ধাপে ১ হাজার ৭টি ইউনিয়ন পরিষদে ৩১৩ প্রার্থীর কোনো প্রতিদ্বন্দ্বী নেই। তাঁদের বিপক্ষে ভোটের লড়াইয়ে কেউ মনোনয়নপত্রও জমা দেননি। শেষ পর্যন্ত ১১ নভেম্বর কেউ প্রার্থিতা প্রত্যাহার না করলে সেদিনই তাঁরা বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় জয়ী হবেন।
গত মঙ্গলবার ছিল মনোনয়নপত্র জমা দেওয়ার শেষ দিন। তৃতীয় ধাপের ভোটে চেয়ারম্যান, সংরক্ষিত নারী সদস্য ও সাধারণ সদস্য পদে মোট ৫৩ হাজার ৮০১টি মনোনয়নপত্র জমা পড়েছে। এর মধ্যে চেয়ারম্যান পদে ৪৩, সংরক্ষিত নারী সদস্য পদে ৭০ ও সাধারণ সদস্য পদে ২০০টি পদে একক প্রার্থী রয়েছে। অবশ্য এই সংখ্যাটা শেষ পর্যন্ত কমা বা বাড়ার সম্ভাবনা রয়েছে বলে জানিয়েছেন ইসি কর্মকর্তারা।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে ইসির যুগ্ম সচিব এসএম আসাদুজ্জামান আরজু বলেন, এখন পর্যন্ত মোট কতজন বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় জয় পেয়েছেন তা এখনই বলা যাচ্ছে না। প্রত্যাহারের দিন পর্যন্ত কম-বেশি হয়।
এদিকে আগামী ১১ নভেম্বর অনুষ্ঠেয় দ্বিতীয় ধাপে ৮৪৮টি ইউপিতে একক প্রার্থী থাকায় চেয়ারম্যান পদে ৮১, সংরক্ষিত নারী পদে ৭৬ ও সাধারণ সদস্য পদে ২০৩ জন বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় জয়ী হতে চলেছেন। এই ধাপে তিন পদে মোট বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় জয় লাভ করছেন ৩৬০ জন প্রার্থী। যেখানে প্রথম ধাপে ৩৬৯ ইউপিতে ৬৯ চেয়ারম্যান বিনা-প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হয়। এ ছাড়া সংরক্ষিত নারী সদস্য ৬ জন ও ৬৩ জন সাধারণ সদস্য বিনা-প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হন। এই ধাপে তিন পদে মোট ১৩৮ জন বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় জয় লাভ করেন।
দেশে একের পর এক নির্বাচনগুলোতে বিনা ভোটে জয় পাওয়ায় গণতন্ত্রের জন্য দুঃসংবাদ বলে মনে করছেন সাবেক নির্বাচন কমিশনার ছহুল হোসেন। আজকের পত্রিকাকে তিনি বলেন, নির্বাচন কমিশনকে সব ক্ষেত্রে দায়ী করা যায় না। তারা তো সবাইকে ভোটে অংশ নিতে আহ্বান জানায়। কিন্তু সবাই না এলে তো কিছু করার থাকে না। তবে এত প্রার্থী ভোটের আগেই জয় পেয়ে যাওয়াটা গণতন্ত্রের জন্য দুঃসংবাদ। আমরা সবাই চাই নির্বাচন প্রতিদ্বন্দ্বিতাপূর্ণ হোক।
মাঠপর্যায় থেকে ইসি সচিবালয়ে আসা তথ্য থেকে জানা যায়, তৃতীয় ধাপের ইউপি ভোটে চেয়ারম্যান পদে ৫ হাজার ২৮৫টি মনোনয়নপত্র জমা পড়েছে। এর মধ্যে ২০টি রাজনৈতিক দলের রয়েছেন ১ হাজার ৭৪৭ জন এবং ৩ হাজার ৫৩৮ জন স্বতন্ত্র প্রার্থী। এ ছাড়া সংরক্ষিত নারী সদস্য পদে ১১ হাজার ৪৬৯টি এবং সাধারণ সদস্য পদে ৩৭ হাজার ৪৭টি মনোনয়নপত্র জমা পড়েছে।
দলীয় প্রার্থীদের মধ্যে চেয়ারম্যান পদে আওয়ামী লীগ ৯৮১, ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ ৪৩৮, জাতীয় পার্টি ১৮৭, জাকের পার্টির ৬৪, জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল ২৫ জন প্রার্থী দিয়েছে।
এই ধাপে ৩১টি ইউপিতে ইলেকট্রনিক ভোটিং মেশিনের (ইভিএম) মাধ্যমে এবং বাকিগুলোতে প্রচলিত ব্যালট পেপারের মাধ্যমে ভোটগ্রহণ করা হবে। প্রথম ধাপে এরই মধ্যে ৩৬৯টি ইউপিতে ভোটগ্রহণ সম্পন্ন করেছে ইসি। দ্বিতীয় ধাপে আগামী ১১ নভেম্বর ৮৪৮ ইউপিতে ভোটগ্রহণ অনুষ্ঠিত হবে।

ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান বিন হাদির মৃত্যুতে আজ শনিবার (২০ ডিসেম্বর) রাষ্ট্রীয় শোক পালিত হবে। গত বৃহস্পতিবার (১৮ ডিসেম্বর) রাত পৌনে ১০টার দিকে সিঙ্গাপুরে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তাঁর মৃত্যু হয়। একই রাতে জাতির উদ্দেশে দেওয়া ভাষণে আজ এক দিনের রাষ্ট্রীয় শোক ঘোষণা করেন...
২৯ মিনিট আগে
দেশের পাঠকপ্রিয় দুই সংবাদমাধ্যম দৈনিক প্রথম আলো ও দ্য ডেইলি স্টার কার্যালয়ে হামলা, ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগের ঘটনা এবং প্রবীণ সাংবাদিক ও দ্য নিউ এজ সম্পাদক নূরুল কবীরকে নাজেহাল ও হেনস্তা করার ঘটনায় তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছে বাংলাদেশ পার্লামেন্ট জার্নালিস্টস অ্যাসোসিয়েশন (বিপিজেএ)।
৯ ঘণ্টা আগে
দেশের শীর্ষস্থানীয় দৈনিক প্রথম আলো ও দ্য ডেইলি স্টারের কার্যালয়ে হামলা, ভাঙচুর, অগ্নিসংযোগের ন্যক্কারজনক ঘটনায় গভীর উদ্বেগ, ক্ষোভ এবং তীব্র নিন্দা জানিয়েছে সম্পাদক পরিষদ ও সংবাদপত্র মালিকদের সংগঠন নোয়াব। একই সঙ্গে এসব ঘটনায় তীব্র নিন্দা ও জড়িতদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি করেছে সংগঠন দুটি।
১১ ঘণ্টা আগে
জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের অন্যতম যোদ্ধা ও ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান হাদির মৃত্যুতে গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন জাতিসংঘের মানবাধিকার-বিষয়ক হাইকমিশনার ফলকার তুর্ক। আজ শুক্রবার (১৯ ডিসেম্বর) এক বিবৃতিতে তিনি এ ঘটনার দ্রুত ও নিরপেক্ষ তদন্তের দাবি জানিয়েছেন।
১২ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান বিন হাদির মৃত্যুতে আজ শনিবার (২০ ডিসেম্বর) রাষ্ট্রীয় শোক পালিত হবে। গত বৃহস্পতিবার (১৮ ডিসেম্বর) রাত পৌনে ১০টার দিকে সিঙ্গাপুরে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তাঁর মৃত্যু হয়। একই রাতে জাতির উদ্দেশে দেওয়া ভাষণে আজ এক দিনের রাষ্ট্রীয় শোক ঘোষণা করেন প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস।
ভাষণে প্রধান উপদেষ্টা বলেন, ‘আমি আপনাদের সামনে হাজির হয়েছি অত্যন্ত হৃদয়বিদারক একটি সংবাদ নিয়ে। সিঙ্গাপুরে চিকিৎসাধীন জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের সম্মুখভাগের অকুতোভয় যোদ্ধা ও ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান হাদি আর আমাদের মাঝে নেই।’
প্রধান উপদেষ্টা আরও বলেন, ‘আমি তাঁর রুহের মাগফিরাত কামনা করছি এবং শোকসন্তপ্ত স্ত্রী, পরিবারের সদস্যবৃন্দ, স্বজন ও সহকর্মীদের প্রতি গভীর সমবেদনা জানাচ্ছি। শহীদ ওসমান হাদির স্ত্রী ও একমাত্র সন্তানের দায়িত্ব সরকার গ্রহণ করবে।’
প্রধান উপদেষ্টার ঘোষণা অনুযায়ী রাষ্ট্রীয় শোক পালনে আজ দেশের সব সরকারি, আধা সরকারি, স্বায়ত্তশাসিত প্রতিষ্ঠান, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানসহ সরকারি-বেসরকারি ভবন এবং বিদেশে বাংলাদেশ মিশনগুলোতে জাতীয় পতাকা অর্ধনমিত থাকবে।
গতকাল শুক্রবার হাদির মরদেহ সিঙ্গাপুর থেকে দেশে আনা হয়। তাঁর মরদেহ জাতীয় হৃদরোগ ইনস্টিটিউটের হিমঘরে রাখা হয়েছে। আজ বেলা ২টায় জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজায় তাঁর জানাজা অনুষ্ঠিত হবে। এরপর ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলামের কবরের পাশে তাঁকে সমাহিত করা হবে।
জানাজায় অংশগ্রহণে আগ্রহীদের কোনো প্রকার ব্যাগ বা ভারি বস্তু বহন না করার জন্য বিশেষভাবে অনুরোধ জানিয়েছে প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং।
আরও বলা হয়েছে, এ সময় সংসদ ভবন ও এর আশপাশের এলাকায় ড্রোন ওড়ানো সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ।
জুলাই অভ্যুত্থান ও আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের আন্দোলনের মধ্য দিয়ে পরিচিতি পাওয়া শরিফ ওসমান বিন হাদি ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ঢাকা-৮ আসন থেকে স্বতন্ত্র প্রার্থী হওয়ার ঘোষণা দিয়েছিলেন। নির্বাচন ও গণভোটের তফসিল ঘোষণার পরদিন শুক্রবার (১২ ডিসেম্বর) ঢাকার পুরানা পল্টনের বক্স কালভার্ট রোডে চলন্ত মোটরসাইকেল থেকে রিকশায় থাকা হাদিকে গুলি করা হয়। গুলিটি হাদির মাথায় লাগে।
গুরুতর আহত অবস্থায় তাঁকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়া হয়। সেখানে অস্ত্রোপচার শেষে রাতেই তাঁকে ঢাকার এভারকেয়ার হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। পরে উন্নত চিকিৎসার জন্য গত সোমবার (১৫ ডিসেম্বর) দুপুরে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে করে তাঁকে সিঙ্গাপুরে নেওয়া হয়। সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় বৃহস্পতিবার রাত পৌনে ১০টার দিকে তিনি মৃত্যুবরণ করেন।

ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান বিন হাদির মৃত্যুতে আজ শনিবার (২০ ডিসেম্বর) রাষ্ট্রীয় শোক পালিত হবে। গত বৃহস্পতিবার (১৮ ডিসেম্বর) রাত পৌনে ১০টার দিকে সিঙ্গাপুরে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তাঁর মৃত্যু হয়। একই রাতে জাতির উদ্দেশে দেওয়া ভাষণে আজ এক দিনের রাষ্ট্রীয় শোক ঘোষণা করেন প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস।
ভাষণে প্রধান উপদেষ্টা বলেন, ‘আমি আপনাদের সামনে হাজির হয়েছি অত্যন্ত হৃদয়বিদারক একটি সংবাদ নিয়ে। সিঙ্গাপুরে চিকিৎসাধীন জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের সম্মুখভাগের অকুতোভয় যোদ্ধা ও ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান হাদি আর আমাদের মাঝে নেই।’
প্রধান উপদেষ্টা আরও বলেন, ‘আমি তাঁর রুহের মাগফিরাত কামনা করছি এবং শোকসন্তপ্ত স্ত্রী, পরিবারের সদস্যবৃন্দ, স্বজন ও সহকর্মীদের প্রতি গভীর সমবেদনা জানাচ্ছি। শহীদ ওসমান হাদির স্ত্রী ও একমাত্র সন্তানের দায়িত্ব সরকার গ্রহণ করবে।’
প্রধান উপদেষ্টার ঘোষণা অনুযায়ী রাষ্ট্রীয় শোক পালনে আজ দেশের সব সরকারি, আধা সরকারি, স্বায়ত্তশাসিত প্রতিষ্ঠান, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানসহ সরকারি-বেসরকারি ভবন এবং বিদেশে বাংলাদেশ মিশনগুলোতে জাতীয় পতাকা অর্ধনমিত থাকবে।
গতকাল শুক্রবার হাদির মরদেহ সিঙ্গাপুর থেকে দেশে আনা হয়। তাঁর মরদেহ জাতীয় হৃদরোগ ইনস্টিটিউটের হিমঘরে রাখা হয়েছে। আজ বেলা ২টায় জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজায় তাঁর জানাজা অনুষ্ঠিত হবে। এরপর ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলামের কবরের পাশে তাঁকে সমাহিত করা হবে।
জানাজায় অংশগ্রহণে আগ্রহীদের কোনো প্রকার ব্যাগ বা ভারি বস্তু বহন না করার জন্য বিশেষভাবে অনুরোধ জানিয়েছে প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং।
আরও বলা হয়েছে, এ সময় সংসদ ভবন ও এর আশপাশের এলাকায় ড্রোন ওড়ানো সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ।
জুলাই অভ্যুত্থান ও আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের আন্দোলনের মধ্য দিয়ে পরিচিতি পাওয়া শরিফ ওসমান বিন হাদি ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ঢাকা-৮ আসন থেকে স্বতন্ত্র প্রার্থী হওয়ার ঘোষণা দিয়েছিলেন। নির্বাচন ও গণভোটের তফসিল ঘোষণার পরদিন শুক্রবার (১২ ডিসেম্বর) ঢাকার পুরানা পল্টনের বক্স কালভার্ট রোডে চলন্ত মোটরসাইকেল থেকে রিকশায় থাকা হাদিকে গুলি করা হয়। গুলিটি হাদির মাথায় লাগে।
গুরুতর আহত অবস্থায় তাঁকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়া হয়। সেখানে অস্ত্রোপচার শেষে রাতেই তাঁকে ঢাকার এভারকেয়ার হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। পরে উন্নত চিকিৎসার জন্য গত সোমবার (১৫ ডিসেম্বর) দুপুরে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে করে তাঁকে সিঙ্গাপুরে নেওয়া হয়। সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় বৃহস্পতিবার রাত পৌনে ১০টার দিকে তিনি মৃত্যুবরণ করেন।

স্থানীয় সরকার নির্বাচনে এভাবে বিনাপ্রতিদ্বন্দ্বিতায় জয় পাওয়ার এমন ঘটনাকে ইতিবাচক ভাবে দেখছেন না বিশ্লেষকেরা। এটা গণতন্ত্রের জন্য দুঃসংবাদ বলে মনে করছেন তাঁরা।
০৬ নভেম্বর ২০২১
দেশের পাঠকপ্রিয় দুই সংবাদমাধ্যম দৈনিক প্রথম আলো ও দ্য ডেইলি স্টার কার্যালয়ে হামলা, ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগের ঘটনা এবং প্রবীণ সাংবাদিক ও দ্য নিউ এজ সম্পাদক নূরুল কবীরকে নাজেহাল ও হেনস্তা করার ঘটনায় তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছে বাংলাদেশ পার্লামেন্ট জার্নালিস্টস অ্যাসোসিয়েশন (বিপিজেএ)।
৯ ঘণ্টা আগে
দেশের শীর্ষস্থানীয় দৈনিক প্রথম আলো ও দ্য ডেইলি স্টারের কার্যালয়ে হামলা, ভাঙচুর, অগ্নিসংযোগের ন্যক্কারজনক ঘটনায় গভীর উদ্বেগ, ক্ষোভ এবং তীব্র নিন্দা জানিয়েছে সম্পাদক পরিষদ ও সংবাদপত্র মালিকদের সংগঠন নোয়াব। একই সঙ্গে এসব ঘটনায় তীব্র নিন্দা ও জড়িতদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি করেছে সংগঠন দুটি।
১১ ঘণ্টা আগে
জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের অন্যতম যোদ্ধা ও ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান হাদির মৃত্যুতে গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন জাতিসংঘের মানবাধিকার-বিষয়ক হাইকমিশনার ফলকার তুর্ক। আজ শুক্রবার (১৯ ডিসেম্বর) এক বিবৃতিতে তিনি এ ঘটনার দ্রুত ও নিরপেক্ষ তদন্তের দাবি জানিয়েছেন।
১২ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

দেশের পাঠকপ্রিয় দুই সংবাদমাধ্যম দৈনিক প্রথম আলো ও দ্য ডেইলি স্টার কার্যালয়ে হামলা, ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগের ঘটনা এবং প্রবীণ সাংবাদিক ও দ্য নিউ এজ সম্পাদক নূরুল কবীরকে নাজেহাল ও হেনস্তা করার ঘটনায় তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছে বাংলাদেশ পার্লামেন্ট জার্নালিস্টস অ্যাসোসিয়েশন (বিপিজেএ)।
আজ শুক্রবার (১৯ ডিসেম্বর) এক যৌথ বিবৃতিতে সংগঠনের সভাপতি হারুন জামিল ও সাধারণ সম্পাদক শওকত আলী লিথো এই প্রতিবাদ জানান।
বিপিজেএ নেতারা বলেন, সংবাদপত্রের ওপর যেকোনো ধরনের হামলা স্বাধীন মতপ্রকাশের মৌলিক অধিকারের পরিপন্থী। একটি গণতান্ত্রিক সমাজে এ ধরনের সহিংসতা অগ্রহণযোগ্য।
বিবৃতিতে তাঁরা উল্লেখ করেন, সমাজে ভিন্নমত থাকবেই এবং মতের ভিন্নতা একটি সুস্থ সমাজ বিনির্মাণে সহায়তা করে। সাংবাদিকতা কোনো অপরাধমূলক কাজ নয়, বরং এটি রাষ্ট্রের চতুর্থ স্তম্ভ।
ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান হাদির ওপর হামলার দায় দুষ্কৃতকারীদের। নেতারা বলেন, অপরাধীদের আইনের আওতায় আনার দায়িত্ব সরকারের। কিন্তু এই ঘটনাকে কেন্দ্র করে ঢালাওভাবে সংবাদপত্র ও সাংবাদিকদের লক্ষ্যবস্তু করা চরম অন্যায়।
বিবৃতিতে নেতারা গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করে বলেন, দেশে যখন একটি সুস্থ ধারার রাজনৈতিক পরিবেশ সৃষ্টির লক্ষ্যে নির্বাচনের প্রস্তুতি চলছে, ঠিক সেই মুহূর্তে সংবাদপত্র ও সাংবাদিকদের ওপর এ ধরনের বর্বরোচিত হামলা অত্যন্ত উদ্বেগজনক। এটি গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়াকে বাধাগ্রস্ত করার একটি অপচেষ্টা হতে পারে।
বিপিজেএ অবিলম্বে এই ঘটনার সুষ্ঠু তদন্তের মাধ্যমে দোষীদের চিহ্নিত করে আইনের আওতায় এনে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি জানিয়েছে। একই সঙ্গে গণমাধ্যমকর্মীদের পেশাগত নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে সরকারের প্রতি কার্যকর পদক্ষেপ নেওয়ার আহ্বান জানানো হয়েছে।

দেশের পাঠকপ্রিয় দুই সংবাদমাধ্যম দৈনিক প্রথম আলো ও দ্য ডেইলি স্টার কার্যালয়ে হামলা, ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগের ঘটনা এবং প্রবীণ সাংবাদিক ও দ্য নিউ এজ সম্পাদক নূরুল কবীরকে নাজেহাল ও হেনস্তা করার ঘটনায় তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছে বাংলাদেশ পার্লামেন্ট জার্নালিস্টস অ্যাসোসিয়েশন (বিপিজেএ)।
আজ শুক্রবার (১৯ ডিসেম্বর) এক যৌথ বিবৃতিতে সংগঠনের সভাপতি হারুন জামিল ও সাধারণ সম্পাদক শওকত আলী লিথো এই প্রতিবাদ জানান।
বিপিজেএ নেতারা বলেন, সংবাদপত্রের ওপর যেকোনো ধরনের হামলা স্বাধীন মতপ্রকাশের মৌলিক অধিকারের পরিপন্থী। একটি গণতান্ত্রিক সমাজে এ ধরনের সহিংসতা অগ্রহণযোগ্য।
বিবৃতিতে তাঁরা উল্লেখ করেন, সমাজে ভিন্নমত থাকবেই এবং মতের ভিন্নতা একটি সুস্থ সমাজ বিনির্মাণে সহায়তা করে। সাংবাদিকতা কোনো অপরাধমূলক কাজ নয়, বরং এটি রাষ্ট্রের চতুর্থ স্তম্ভ।
ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান হাদির ওপর হামলার দায় দুষ্কৃতকারীদের। নেতারা বলেন, অপরাধীদের আইনের আওতায় আনার দায়িত্ব সরকারের। কিন্তু এই ঘটনাকে কেন্দ্র করে ঢালাওভাবে সংবাদপত্র ও সাংবাদিকদের লক্ষ্যবস্তু করা চরম অন্যায়।
বিবৃতিতে নেতারা গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করে বলেন, দেশে যখন একটি সুস্থ ধারার রাজনৈতিক পরিবেশ সৃষ্টির লক্ষ্যে নির্বাচনের প্রস্তুতি চলছে, ঠিক সেই মুহূর্তে সংবাদপত্র ও সাংবাদিকদের ওপর এ ধরনের বর্বরোচিত হামলা অত্যন্ত উদ্বেগজনক। এটি গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়াকে বাধাগ্রস্ত করার একটি অপচেষ্টা হতে পারে।
বিপিজেএ অবিলম্বে এই ঘটনার সুষ্ঠু তদন্তের মাধ্যমে দোষীদের চিহ্নিত করে আইনের আওতায় এনে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি জানিয়েছে। একই সঙ্গে গণমাধ্যমকর্মীদের পেশাগত নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে সরকারের প্রতি কার্যকর পদক্ষেপ নেওয়ার আহ্বান জানানো হয়েছে।

স্থানীয় সরকার নির্বাচনে এভাবে বিনাপ্রতিদ্বন্দ্বিতায় জয় পাওয়ার এমন ঘটনাকে ইতিবাচক ভাবে দেখছেন না বিশ্লেষকেরা। এটা গণতন্ত্রের জন্য দুঃসংবাদ বলে মনে করছেন তাঁরা।
০৬ নভেম্বর ২০২১
ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান বিন হাদির মৃত্যুতে আজ শনিবার (২০ ডিসেম্বর) রাষ্ট্রীয় শোক পালিত হবে। গত বৃহস্পতিবার (১৮ ডিসেম্বর) রাত পৌনে ১০টার দিকে সিঙ্গাপুরে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তাঁর মৃত্যু হয়। একই রাতে জাতির উদ্দেশে দেওয়া ভাষণে আজ এক দিনের রাষ্ট্রীয় শোক ঘোষণা করেন...
২৯ মিনিট আগে
দেশের শীর্ষস্থানীয় দৈনিক প্রথম আলো ও দ্য ডেইলি স্টারের কার্যালয়ে হামলা, ভাঙচুর, অগ্নিসংযোগের ন্যক্কারজনক ঘটনায় গভীর উদ্বেগ, ক্ষোভ এবং তীব্র নিন্দা জানিয়েছে সম্পাদক পরিষদ ও সংবাদপত্র মালিকদের সংগঠন নোয়াব। একই সঙ্গে এসব ঘটনায় তীব্র নিন্দা ও জড়িতদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি করেছে সংগঠন দুটি।
১১ ঘণ্টা আগে
জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের অন্যতম যোদ্ধা ও ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান হাদির মৃত্যুতে গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন জাতিসংঘের মানবাধিকার-বিষয়ক হাইকমিশনার ফলকার তুর্ক। আজ শুক্রবার (১৯ ডিসেম্বর) এক বিবৃতিতে তিনি এ ঘটনার দ্রুত ও নিরপেক্ষ তদন্তের দাবি জানিয়েছেন।
১২ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

দেশের শীর্ষস্থানীয় দৈনিক প্রথম আলো ও দ্য ডেইলি স্টারের কার্যালয়ে হামলা, ভাঙচুর, অগ্নিসংযোগের ন্যক্কারজনক ঘটনায় গভীর উদ্বেগ, ক্ষোভ এবং তীব্র নিন্দা জানিয়েছে সম্পাদক পরিষদ ও সংবাদপত্র মালিকদের সংগঠন নোয়াব। একই সঙ্গে এসব ঘটনায় তীব্র নিন্দা ও জড়িতদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি করেছে সংগঠন দুটি।
আজ শুক্রবার এক বিজ্ঞপ্তিতে এই নিন্দা জ্ঞাপন ও শাস্তি দাবি করেন তাঁরা।
এতে বলা হয়, ‘এই হামলা শুধু গণমাধ্যমের ওপর নয়, এটা আমাদের সমাজের ওপর, গণতান্ত্রিক মূল্যবোধের ওপর আক্রমণ। সর্বোপরি বাংলাদেশের ওপর আক্রমণ। গভীর রাতের ওই হামলায় প্রতিষ্ঠান দুটির গুরুত্বপূর্ণ অবকাঠামো ও সম্পদহানির পাশাপাশি সংবাদকর্মীদের জীবনের ঝুঁকি তৈরি হয়েছিল। এটি আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির চরম অবনতির পাশাপাশি রাষ্ট্রের দায় এবং দায়িত্বহীনতারও স্পষ্ট বহিঃপ্রকাশ।’
বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়, ‘সম্পাদক পরিষদ ও নোয়াব মনে করে, এটা কোনো বিচ্ছিন্ন ঘটনা নয়। শুরু থেকেই মব ভায়োলেন্স (সংগঠিত) প্রতিরোধে বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকারের ব্যর্থতার যে ধারাবাহিকতা আমরা প্রত্যক্ষ করেছি, সর্বশেষ ঘটনা তার আরেকটি ভয়াবহ উদাহরণ। গণমাধ্যম কার্যালয়ে হামলা প্রমাণ করে যে আইন প্রয়োগকারী সংস্থাগুলো অপরাধ দমনে কার্যকর ভূমিকা রাখতে সম্পূর্ণ ব্যর্থ হয়েছে।’
একই সঙ্গে সম্পাদক পরিষদ ও নোয়াব ছায়ানটে হামলার ঘটনার নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাচ্ছে।
প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস প্রথম আলো সম্পাদক মতিউর রহমান এবং দ্য ডেইলি স্টার সম্পাদক মাহফুজ আনামকে ফোন করে নিরাপত্তার বিষয়ে আশ্বস্ত করেন এবং পাশে আছেন বলে জানান। তবে এই হামলা ও আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থতার দায় অন্তর্বর্তী সরকারকেই নিতে হবে। বিবৃতি বা আশ্বাস নয়, অবিলম্বে হামলাকারীদের চিহ্নিত করে গ্রেপ্তারসহ সম্পাদক পরিষদের সভাপতি নূরুল কবীরকে হেনস্তায় ঘটনায় জড়িতদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি জানাচ্ছে সম্পাদক পরিষদ ও নোয়াব।
পেশাজীবী সংগঠন, ব্যবসায়ী, নাগরিক সমাজ, রাজনৈতিক দলসহ সাংবাদিক সংগঠনগুলোকে এ দাবির সঙ্গে একাত্মতা প্রকাশের জন্য আহ্বান জানাচ্ছে সম্পাদক পরিষদ ও নোয়াব।

দেশের শীর্ষস্থানীয় দৈনিক প্রথম আলো ও দ্য ডেইলি স্টারের কার্যালয়ে হামলা, ভাঙচুর, অগ্নিসংযোগের ন্যক্কারজনক ঘটনায় গভীর উদ্বেগ, ক্ষোভ এবং তীব্র নিন্দা জানিয়েছে সম্পাদক পরিষদ ও সংবাদপত্র মালিকদের সংগঠন নোয়াব। একই সঙ্গে এসব ঘটনায় তীব্র নিন্দা ও জড়িতদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি করেছে সংগঠন দুটি।
আজ শুক্রবার এক বিজ্ঞপ্তিতে এই নিন্দা জ্ঞাপন ও শাস্তি দাবি করেন তাঁরা।
এতে বলা হয়, ‘এই হামলা শুধু গণমাধ্যমের ওপর নয়, এটা আমাদের সমাজের ওপর, গণতান্ত্রিক মূল্যবোধের ওপর আক্রমণ। সর্বোপরি বাংলাদেশের ওপর আক্রমণ। গভীর রাতের ওই হামলায় প্রতিষ্ঠান দুটির গুরুত্বপূর্ণ অবকাঠামো ও সম্পদহানির পাশাপাশি সংবাদকর্মীদের জীবনের ঝুঁকি তৈরি হয়েছিল। এটি আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির চরম অবনতির পাশাপাশি রাষ্ট্রের দায় এবং দায়িত্বহীনতারও স্পষ্ট বহিঃপ্রকাশ।’
বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়, ‘সম্পাদক পরিষদ ও নোয়াব মনে করে, এটা কোনো বিচ্ছিন্ন ঘটনা নয়। শুরু থেকেই মব ভায়োলেন্স (সংগঠিত) প্রতিরোধে বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকারের ব্যর্থতার যে ধারাবাহিকতা আমরা প্রত্যক্ষ করেছি, সর্বশেষ ঘটনা তার আরেকটি ভয়াবহ উদাহরণ। গণমাধ্যম কার্যালয়ে হামলা প্রমাণ করে যে আইন প্রয়োগকারী সংস্থাগুলো অপরাধ দমনে কার্যকর ভূমিকা রাখতে সম্পূর্ণ ব্যর্থ হয়েছে।’
একই সঙ্গে সম্পাদক পরিষদ ও নোয়াব ছায়ানটে হামলার ঘটনার নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাচ্ছে।
প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস প্রথম আলো সম্পাদক মতিউর রহমান এবং দ্য ডেইলি স্টার সম্পাদক মাহফুজ আনামকে ফোন করে নিরাপত্তার বিষয়ে আশ্বস্ত করেন এবং পাশে আছেন বলে জানান। তবে এই হামলা ও আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থতার দায় অন্তর্বর্তী সরকারকেই নিতে হবে। বিবৃতি বা আশ্বাস নয়, অবিলম্বে হামলাকারীদের চিহ্নিত করে গ্রেপ্তারসহ সম্পাদক পরিষদের সভাপতি নূরুল কবীরকে হেনস্তায় ঘটনায় জড়িতদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি জানাচ্ছে সম্পাদক পরিষদ ও নোয়াব।
পেশাজীবী সংগঠন, ব্যবসায়ী, নাগরিক সমাজ, রাজনৈতিক দলসহ সাংবাদিক সংগঠনগুলোকে এ দাবির সঙ্গে একাত্মতা প্রকাশের জন্য আহ্বান জানাচ্ছে সম্পাদক পরিষদ ও নোয়াব।

স্থানীয় সরকার নির্বাচনে এভাবে বিনাপ্রতিদ্বন্দ্বিতায় জয় পাওয়ার এমন ঘটনাকে ইতিবাচক ভাবে দেখছেন না বিশ্লেষকেরা। এটা গণতন্ত্রের জন্য দুঃসংবাদ বলে মনে করছেন তাঁরা।
০৬ নভেম্বর ২০২১
ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান বিন হাদির মৃত্যুতে আজ শনিবার (২০ ডিসেম্বর) রাষ্ট্রীয় শোক পালিত হবে। গত বৃহস্পতিবার (১৮ ডিসেম্বর) রাত পৌনে ১০টার দিকে সিঙ্গাপুরে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তাঁর মৃত্যু হয়। একই রাতে জাতির উদ্দেশে দেওয়া ভাষণে আজ এক দিনের রাষ্ট্রীয় শোক ঘোষণা করেন...
২৯ মিনিট আগে
দেশের পাঠকপ্রিয় দুই সংবাদমাধ্যম দৈনিক প্রথম আলো ও দ্য ডেইলি স্টার কার্যালয়ে হামলা, ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগের ঘটনা এবং প্রবীণ সাংবাদিক ও দ্য নিউ এজ সম্পাদক নূরুল কবীরকে নাজেহাল ও হেনস্তা করার ঘটনায় তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছে বাংলাদেশ পার্লামেন্ট জার্নালিস্টস অ্যাসোসিয়েশন (বিপিজেএ)।
৯ ঘণ্টা আগে
জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের অন্যতম যোদ্ধা ও ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান হাদির মৃত্যুতে গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন জাতিসংঘের মানবাধিকার-বিষয়ক হাইকমিশনার ফলকার তুর্ক। আজ শুক্রবার (১৯ ডিসেম্বর) এক বিবৃতিতে তিনি এ ঘটনার দ্রুত ও নিরপেক্ষ তদন্তের দাবি জানিয়েছেন।
১২ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের অন্যতম যোদ্ধা ও ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান হাদির মৃত্যুতে গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন জাতিসংঘের মানবাধিকার-বিষয়ক হাইকমিশনার ফলকার তুর্ক। আজ শুক্রবার (১৯ ডিসেম্বর) এক বিবৃতিতে তিনি এ ঘটনার দ্রুত ও নিরপেক্ষ তদন্তের দাবি জানিয়েছেন।
১২ ডিসেম্বর ঢাকার পুরানা পল্টনের বক্স কালভার্ট রোডে ঢাকা-৮ আসনের সম্ভাব্য স্বতন্ত্র প্রার্থী ওসমান হাদিকে গুলি করা হয়। প্রথমে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল ও পরে এভারকেয়ার হাসপাতালে তাঁকে চিকিৎসা দেওয়া হয়। অবস্থার অবনতি হলে ১৫ ডিসেম্বর এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে তাঁকে সিঙ্গাপুরে নেওয়া হয়। সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় গতকাল বৃহস্পতিবার রাত পৌনে ১০টার দিকে তিনি মৃত্যুবরণ করেন।
জাতিসংঘের মানবাধিকার-বিষয়ক হাইকমিশনার ফলকার তুর্ক এক বিবৃতিতে বলেন, ‘হাদির মৃত্যুর ঘটনায় যারা দায়ী, তাদের চিহ্নিত করে দ্রুত, নিরপেক্ষ, পুঙ্খানুপুঙ্খ এবং স্বচ্ছ তদন্ত করার জন্য আমি কর্তৃপক্ষের প্রতি আহ্বান জানাচ্ছি। একই সঙ্গে দায়ীদের জবাবদিহি এবং আইনি প্রক্রিয়া নিশ্চিত করার অনুরোধ করছি।’
বার্তা সংস্থা এএফপির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, হাদির মৃত্যুকে কেন্দ্র করে টানা দ্বিতীয় দিনের মতো বাংলাদেশে বিক্ষোভ চলছে। এই পরিস্থিতিতে ফলকার তুর্ক সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান জানিয়েছেন। তিনি সতর্ক করে বলেছেন, ‘প্রতিহিংসা এবং প্রতিশোধ কেবল বিভাজন বাড়াবে এবং পরিস্থিতিকে আরও জটিল করে তুলবে।’
আগামী ফেব্রুয়ারি মাসে বাংলাদেশে সংসদীয় নির্বাচন অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা রয়েছে। এই সময়টিকে অত্যন্ত সংবেদনশীল উল্লেখ করে ফলকার তুর্ক বলেন, ‘এই সময়ে এমন একটি পরিবেশ নিশ্চিত করা জরুরি, যেখানে জনজীবনে সবার নিরাপদ অংশগ্রহণ এবং স্বাধীনভাবে ভিন্নমত প্রকাশের সুযোগ থাকবে।’
ফলকার তুর্ক আরও বলেন, ‘বর্তমান পরিস্থিতিতে মতপ্রকাশের স্বাধীনতা, শান্তিপূর্ণ সমাবেশের অধিকার এবং সাংবাদিকদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে কর্তৃপক্ষের ভূমিকা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।’ অস্থিরতা যাতে আর না বাড়ে, সে বিষয়ে সরকারকে যথোপযুক্ত ব্যবস্থা নেওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন তিনি।

জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের অন্যতম যোদ্ধা ও ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান হাদির মৃত্যুতে গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন জাতিসংঘের মানবাধিকার-বিষয়ক হাইকমিশনার ফলকার তুর্ক। আজ শুক্রবার (১৯ ডিসেম্বর) এক বিবৃতিতে তিনি এ ঘটনার দ্রুত ও নিরপেক্ষ তদন্তের দাবি জানিয়েছেন।
১২ ডিসেম্বর ঢাকার পুরানা পল্টনের বক্স কালভার্ট রোডে ঢাকা-৮ আসনের সম্ভাব্য স্বতন্ত্র প্রার্থী ওসমান হাদিকে গুলি করা হয়। প্রথমে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল ও পরে এভারকেয়ার হাসপাতালে তাঁকে চিকিৎসা দেওয়া হয়। অবস্থার অবনতি হলে ১৫ ডিসেম্বর এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে তাঁকে সিঙ্গাপুরে নেওয়া হয়। সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় গতকাল বৃহস্পতিবার রাত পৌনে ১০টার দিকে তিনি মৃত্যুবরণ করেন।
জাতিসংঘের মানবাধিকার-বিষয়ক হাইকমিশনার ফলকার তুর্ক এক বিবৃতিতে বলেন, ‘হাদির মৃত্যুর ঘটনায় যারা দায়ী, তাদের চিহ্নিত করে দ্রুত, নিরপেক্ষ, পুঙ্খানুপুঙ্খ এবং স্বচ্ছ তদন্ত করার জন্য আমি কর্তৃপক্ষের প্রতি আহ্বান জানাচ্ছি। একই সঙ্গে দায়ীদের জবাবদিহি এবং আইনি প্রক্রিয়া নিশ্চিত করার অনুরোধ করছি।’
বার্তা সংস্থা এএফপির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, হাদির মৃত্যুকে কেন্দ্র করে টানা দ্বিতীয় দিনের মতো বাংলাদেশে বিক্ষোভ চলছে। এই পরিস্থিতিতে ফলকার তুর্ক সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান জানিয়েছেন। তিনি সতর্ক করে বলেছেন, ‘প্রতিহিংসা এবং প্রতিশোধ কেবল বিভাজন বাড়াবে এবং পরিস্থিতিকে আরও জটিল করে তুলবে।’
আগামী ফেব্রুয়ারি মাসে বাংলাদেশে সংসদীয় নির্বাচন অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা রয়েছে। এই সময়টিকে অত্যন্ত সংবেদনশীল উল্লেখ করে ফলকার তুর্ক বলেন, ‘এই সময়ে এমন একটি পরিবেশ নিশ্চিত করা জরুরি, যেখানে জনজীবনে সবার নিরাপদ অংশগ্রহণ এবং স্বাধীনভাবে ভিন্নমত প্রকাশের সুযোগ থাকবে।’
ফলকার তুর্ক আরও বলেন, ‘বর্তমান পরিস্থিতিতে মতপ্রকাশের স্বাধীনতা, শান্তিপূর্ণ সমাবেশের অধিকার এবং সাংবাদিকদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে কর্তৃপক্ষের ভূমিকা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।’ অস্থিরতা যাতে আর না বাড়ে, সে বিষয়ে সরকারকে যথোপযুক্ত ব্যবস্থা নেওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন তিনি।

স্থানীয় সরকার নির্বাচনে এভাবে বিনাপ্রতিদ্বন্দ্বিতায় জয় পাওয়ার এমন ঘটনাকে ইতিবাচক ভাবে দেখছেন না বিশ্লেষকেরা। এটা গণতন্ত্রের জন্য দুঃসংবাদ বলে মনে করছেন তাঁরা।
০৬ নভেম্বর ২০২১
ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান বিন হাদির মৃত্যুতে আজ শনিবার (২০ ডিসেম্বর) রাষ্ট্রীয় শোক পালিত হবে। গত বৃহস্পতিবার (১৮ ডিসেম্বর) রাত পৌনে ১০টার দিকে সিঙ্গাপুরে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তাঁর মৃত্যু হয়। একই রাতে জাতির উদ্দেশে দেওয়া ভাষণে আজ এক দিনের রাষ্ট্রীয় শোক ঘোষণা করেন...
২৯ মিনিট আগে
দেশের পাঠকপ্রিয় দুই সংবাদমাধ্যম দৈনিক প্রথম আলো ও দ্য ডেইলি স্টার কার্যালয়ে হামলা, ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগের ঘটনা এবং প্রবীণ সাংবাদিক ও দ্য নিউ এজ সম্পাদক নূরুল কবীরকে নাজেহাল ও হেনস্তা করার ঘটনায় তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছে বাংলাদেশ পার্লামেন্ট জার্নালিস্টস অ্যাসোসিয়েশন (বিপিজেএ)।
৯ ঘণ্টা আগে
দেশের শীর্ষস্থানীয় দৈনিক প্রথম আলো ও দ্য ডেইলি স্টারের কার্যালয়ে হামলা, ভাঙচুর, অগ্নিসংযোগের ন্যক্কারজনক ঘটনায় গভীর উদ্বেগ, ক্ষোভ এবং তীব্র নিন্দা জানিয়েছে সম্পাদক পরিষদ ও সংবাদপত্র মালিকদের সংগঠন নোয়াব। একই সঙ্গে এসব ঘটনায় তীব্র নিন্দা ও জড়িতদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি করেছে সংগঠন দুটি।
১১ ঘণ্টা আগে