মাহ্ফুজুল ইসলাম, ঢাকা

১৮ কোটি মানুষের বাংলাদেশে কর্মক্ষম জনগোষ্ঠীর প্রায় ৬৩ লাখই বেকার। আর এই বেকারদের ৮৭ শতাংশই শিক্ষিত বেকার। আর ২১ শতাংশ বেকার বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্নাতক ও স্নাতকোত্তর ডিগ্রি নিয়েও কোনো কাজে যুক্ত নন। বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর (বিবিএস) শ্রমশক্তি জরিপ-২০২৩-এ এই তথ্য উঠে এসেছে। জরিপের তথ্য বলছে, ১৫ থেকে ২৯ বছর বয়সী তরুণেরাই বেশি বেকার, যার সংখ্যা ৩৮ লাখ। তাঁরা কোনো কাজকর্ম না করেই বছরের পর বছর চাকরির পেছনে ছুটছেন।
এ বিষয়ে বিবিএসের উপপরিচালক আজিজা রহমান আজকের পত্রিকা’কে বলেন, ‘শ্রমশক্তি জরিপে এসডিজির সূচক, কর্মসংস্থান, বেকারত্ব ও শ্রমবাজার সংশ্লিষ্ট গুরুত্বপূর্ণ তথ্য তুলে ধরা হয়েছে। জরিপে ২০২২ সালের তুলনায় ২০২৩ সালে বেকারত্ব কমেছে। তবে উচ্চ শিক্ষিত বেকার বৃদ্ধি পেয়েছে। আশা করি, সরকার সংশ্লিষ্ট বিষয়ে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করবে।’
শ্রমশক্তি জরিপ ২০২৩ অনুসারে, দেশে বর্তমানে ৬২ লাখ ৫৭ হাজার মানুষ বেকার রয়েছে। এই বেকারকে তিন ভাগে ভাগ করা হয়েছে। প্রথম ভাগ হচ্ছে, কাজ করতে নিজেকে প্রস্তুত করেছেন এবং সক্রিয়ভাবে কাজ খুঁজছেন। এ রকম মানুষের সংখ্যা ২৬ লাখ ২৫ হাজার, যা মোট বেকারের ৪১ দশমিক ৯৫ শতাংশ। দ্বিতীয় ক্যাটাগরি হলো, সব যোগ্যতা রয়েছে। তারপরও সপ্তাহে ৭ থেকে ৪০ ঘণ্টা কাজ করছেন। অর্থাৎ, যোগ্যতা ও চাহিদা অনুসারে কাজ করতে পারছেন না। এমন মানুষের সংখ্যা ২৪ লাখ ৬১ হাজার, যার মোট বেকারের ৩৯ দশমিক ৩৩ শতাংশ। এই ক্যাটাগরির উদাহরণ হিসেবে বলা হয়েছে, একজন স্নাতক পাস শিক্ষার্থী টিউশনি করছেন। সপ্তাহে ৬ ঘণ্টা কাজ করছেন। কিন্তু, তাঁর যোগ্যতা রয়েছে ৪৮ কিংবা ৫৬ ঘণ্টা কাজ করার।
তৃতীয় ক্যাটাগরি হচ্ছে, শিক্ষাগত যোগ্যতা রয়েছে, কিন্তু চাকরি খুঁজছেন না। কিংবা চাকরি খুঁজছেন, কিন্তু চাকরির জন্য অতিরিক্ত যোগ্যতা প্রয়োজন, যা তাঁর নেই। এ রকম বেকারের সংখ্যা ১১ লাখ ৭১ হাজার, যা মোট বেকারের ১৮ দশমিক ৭২ শতাংশ।
বেসরকারি গবেষণা প্রতিষ্ঠান সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগের (সিপিডি) বিশেষ ফেলো ড. দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য আজকের পত্রিকাকে বলেন, গত ১৫ বছরে দেশে কর্মসংস্থানহীন অর্থনীতির অগ্রগতি হয়েছে। এই সময়ে দেশের বিনিয়োগের পরিবর্তে টাকা বিদেশে পাচার হয়েছে। এ কারণে বেসরকারি খাতে বিনিয়োগ বাড়েনি। এ কারণে বেকারত্বের সংখ্যা বাড়ছে।
বিবিএসের এই জরিপে দেখা যায়, বাংলাদেশে উচ্চশিক্ষিত বেকারের হার সবচেয়ে বেশি। দ্বিতীয় সর্বোচ্চ বেকার মাধ্যমিক পাস করা শিক্ষার্থীরা। এরপরই রয়েছে উচ্চমাধ্যমিক সম্পন্নকারী এবং প্রাথমিকের গণ্ডি পেরোনো। বেকারত্বের হার সবচেয়ে কম অশিক্ষিতদের মধ্যে। অর্থাৎ, যাঁরা পড়াশোনা করেননি, তাঁদের মধ্যে বেকার মানুষ কম।
সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা বলছেন, দেশের শিক্ষাব্যবস্থায় রাজনীতি ঢুকেছে, ফলে দিন দিন শিক্ষার মান কমছে। পর্যাপ্ত কর্মসংস্থানের অভাব এবং কর্মমুখী শিক্ষাব্যবস্থা না থাকায় শিক্ষিত বেকার বাড়ছে।
গত ১৫ বছরে দেশে কর্মসংস্থানহীন অর্থনীতির অগ্রগতি হয়েছে। বেসরকারি খাতে বিনিয়োগ বাড়েনি। এ কারণে বেকারত্ব বাড়ছে। ড. দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য সিপিডির বিশেষ ফেলো
এ বিষয়ে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উন্নয়ন অধ্যয়ন বিভাগের অধ্যাপক ড. তৈয়বুর রহমান বলেন, দেশে সরকারি-বেসরকারি ১৫০টির বেশি বিশ্ববিদ্যালয় রয়েছে। এই বিশ্ববিদ্যালয়ের মান আগের তুলনায় কমেছে। ফলে প্রতিবছর বিশ্ববিদ্যালয় থেকে গ্র্যাজুয়েট তৈরি হচ্ছে, কিন্তু চাকরিযোগ্য করতে পারছে না। এ ছাড়া শিক্ষায় যেরকম জব ক্রিয়েট হওয়ার দরকার ছিল, সে অনুসারে সরকারি ও বেসরকারি খাতে জব নেই। এই কারণে শিক্ষিত বেকার বাড়ছে।
বিবিএসের জরিপের তথ্যমতে, ৬২ লাখ ৫৭ হাজার মানুষের মধ্যে শিক্ষিত বেকার ৫৪ লাখ ১৭ হাজার। আর অশিক্ষিত বেকার ৮ লাখ ৪০ হাজার।
শিক্ষিত বেকারের ব্যাখ্যায় বলা হয়েছে, ২০২৩ সালে প্রাথমিক বিদ্যালয় পাস করে বেকার হয়েছেন ১৩ লাখ ২৮ হাজার, মাধ্যমিক বিদ্যালয় পাস করে বেকার ২০ লাখ ৫ হাজার, উচ্চমাধ্যমিক বিদ্যালয় পাস করে বেকার ৭ লাখ ৭০ হাজার এবং স্নাতক পাস করে বেকার ১৩ লাখ ১৪ হাজার।
বিপরীতে এর মধ্যে অক্ষরজ্ঞানহীন ৭৬ হাজার মানুষ বেকার হয়েছেন। স্বাক্ষর জানেন তবে স্কুলের আঙিনায় পা রাখেননি—এমন মানুষের সংখ্যা ৭ লাখ ৬৪ হাজার।
অশিক্ষিতদের তুলনায় শিক্ষিতরা বেকার বেশি। এই তালিকায় শীর্ষে রয়েছেন জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় থেকে পাস করা শিক্ষার্থীরা। বাংলাদেশ উন্নয়ন গবেষণা প্রতিষ্ঠানের (বিআইডিএস) এক গবেষণায় বলা হয়, বিশ্ববিদ্যালয়ের ২৮ দশমিক ২৪ শতাংশই বেকার।
কর্মমুখী শিক্ষাব্যবস্থা না থাকায় পোশাক খাতের অধিকাংশ প্রতিষ্ঠানের বড় পদে চাকরি করছেন ভারতীয় ও শ্রীলঙ্কান নাগরিকেরা। ফারুক হাসান বিজিএমইএর সাবেক সভাপতি
বিআইডিএসের গবেষণা পরিচালক এস এম জুলফিকার আলী বলেন, নারী ও গ্রামের শিক্ষার্থীর মধ্যে বেকারত্বের হার তুলনামূলক বেশি। তিনি বলেন, সারা দেশের কলেজগুলোর মানের ঘাটতি, শিক্ষার্থীদের কম উপস্থিতি, শিক্ষকদের প্রশিক্ষণ ও প্রণোদনার অভাব এবং চাকরির বাজারমুখী শিক্ষার অভাব সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ। এ ছাড়া গ্রামীণ অঞ্চলের শিক্ষার্থী ও নারী শিক্ষার্থীদের কর্মসংস্থান নিশ্চিত করতে শিক্ষাব্যবস্থায় যুগোপযোগী পরিবর্তন আনার প্রয়োজনীয়তার ওপর জোর দেন তিনি।
দেশের সবচেয়ে বেশি কর্মক্ষম বা উৎপাদনশীল মানুষ হলেন তরুণেরা। জরিপে বলা হয়, ২০২৩ সালে প্রায় ৬৩ লাখ বেকার মানুষের মধ্যে ১৫ থেকে ২৯ বয়সী ৩৭ লাখ ৯৬ হাজার তরুণ। ৩০ থেকে ৬৪ বছর বয়সী ২৩ লাখ ৫১ হাজার মানুষ এবং ৬৫ বছর বয়সী ১ লাখ ১০ হাজার মানুষ বেকার হয়েছেন। অর্থাৎ মোট বেকারের তিন ভাগের দুই ভাগই তরুণ।
অপর দিকে ২০২৩ সালের ৬২ লাখ ৫৭ হাজার বেকার মানুষের মধ্যে পুরুষ বেকার ৩৩ লাখ ৬২ হাজার। আর নারী বেকার ২৮ লাখ ৯৫ হাজার জন। ২০২২ সালের শ্রমশক্তি জরিপের বেকার ছিল ৬৭ লাখ ৬৩ হাজার। এর মধ্যে পুরুষ ছিল ৪০ লাখ আর নারী ছিল ২৭ লাখ ৬০ হাজার। গ্রাম ও শহর উভয় এলাকায় মহিলার তুলনায় পুরুষেরা বেশি বেকার ছিলেন।
এ বিষয়ে পোশাকমালিকদের সংগঠন বিজিএমইএর সাবেক সভাপতি ফারুক হাসান বলেন, কর্মমুখী শিক্ষাব্যবস্থা না থাকায় পোশাক খাতের অধিকাংশ প্রতিষ্ঠানের বড় পদে চাকরি করছেন ভারতীয় ও শ্রীলঙ্কান নাগরিকেরা। কিন্তু সরকার পক্ষ থেকে তার কোনো ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে না।

১৮ কোটি মানুষের বাংলাদেশে কর্মক্ষম জনগোষ্ঠীর প্রায় ৬৩ লাখই বেকার। আর এই বেকারদের ৮৭ শতাংশই শিক্ষিত বেকার। আর ২১ শতাংশ বেকার বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্নাতক ও স্নাতকোত্তর ডিগ্রি নিয়েও কোনো কাজে যুক্ত নন। বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর (বিবিএস) শ্রমশক্তি জরিপ-২০২৩-এ এই তথ্য উঠে এসেছে। জরিপের তথ্য বলছে, ১৫ থেকে ২৯ বছর বয়সী তরুণেরাই বেশি বেকার, যার সংখ্যা ৩৮ লাখ। তাঁরা কোনো কাজকর্ম না করেই বছরের পর বছর চাকরির পেছনে ছুটছেন।
এ বিষয়ে বিবিএসের উপপরিচালক আজিজা রহমান আজকের পত্রিকা’কে বলেন, ‘শ্রমশক্তি জরিপে এসডিজির সূচক, কর্মসংস্থান, বেকারত্ব ও শ্রমবাজার সংশ্লিষ্ট গুরুত্বপূর্ণ তথ্য তুলে ধরা হয়েছে। জরিপে ২০২২ সালের তুলনায় ২০২৩ সালে বেকারত্ব কমেছে। তবে উচ্চ শিক্ষিত বেকার বৃদ্ধি পেয়েছে। আশা করি, সরকার সংশ্লিষ্ট বিষয়ে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করবে।’
শ্রমশক্তি জরিপ ২০২৩ অনুসারে, দেশে বর্তমানে ৬২ লাখ ৫৭ হাজার মানুষ বেকার রয়েছে। এই বেকারকে তিন ভাগে ভাগ করা হয়েছে। প্রথম ভাগ হচ্ছে, কাজ করতে নিজেকে প্রস্তুত করেছেন এবং সক্রিয়ভাবে কাজ খুঁজছেন। এ রকম মানুষের সংখ্যা ২৬ লাখ ২৫ হাজার, যা মোট বেকারের ৪১ দশমিক ৯৫ শতাংশ। দ্বিতীয় ক্যাটাগরি হলো, সব যোগ্যতা রয়েছে। তারপরও সপ্তাহে ৭ থেকে ৪০ ঘণ্টা কাজ করছেন। অর্থাৎ, যোগ্যতা ও চাহিদা অনুসারে কাজ করতে পারছেন না। এমন মানুষের সংখ্যা ২৪ লাখ ৬১ হাজার, যার মোট বেকারের ৩৯ দশমিক ৩৩ শতাংশ। এই ক্যাটাগরির উদাহরণ হিসেবে বলা হয়েছে, একজন স্নাতক পাস শিক্ষার্থী টিউশনি করছেন। সপ্তাহে ৬ ঘণ্টা কাজ করছেন। কিন্তু, তাঁর যোগ্যতা রয়েছে ৪৮ কিংবা ৫৬ ঘণ্টা কাজ করার।
তৃতীয় ক্যাটাগরি হচ্ছে, শিক্ষাগত যোগ্যতা রয়েছে, কিন্তু চাকরি খুঁজছেন না। কিংবা চাকরি খুঁজছেন, কিন্তু চাকরির জন্য অতিরিক্ত যোগ্যতা প্রয়োজন, যা তাঁর নেই। এ রকম বেকারের সংখ্যা ১১ লাখ ৭১ হাজার, যা মোট বেকারের ১৮ দশমিক ৭২ শতাংশ।
বেসরকারি গবেষণা প্রতিষ্ঠান সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগের (সিপিডি) বিশেষ ফেলো ড. দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য আজকের পত্রিকাকে বলেন, গত ১৫ বছরে দেশে কর্মসংস্থানহীন অর্থনীতির অগ্রগতি হয়েছে। এই সময়ে দেশের বিনিয়োগের পরিবর্তে টাকা বিদেশে পাচার হয়েছে। এ কারণে বেসরকারি খাতে বিনিয়োগ বাড়েনি। এ কারণে বেকারত্বের সংখ্যা বাড়ছে।
বিবিএসের এই জরিপে দেখা যায়, বাংলাদেশে উচ্চশিক্ষিত বেকারের হার সবচেয়ে বেশি। দ্বিতীয় সর্বোচ্চ বেকার মাধ্যমিক পাস করা শিক্ষার্থীরা। এরপরই রয়েছে উচ্চমাধ্যমিক সম্পন্নকারী এবং প্রাথমিকের গণ্ডি পেরোনো। বেকারত্বের হার সবচেয়ে কম অশিক্ষিতদের মধ্যে। অর্থাৎ, যাঁরা পড়াশোনা করেননি, তাঁদের মধ্যে বেকার মানুষ কম।
সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা বলছেন, দেশের শিক্ষাব্যবস্থায় রাজনীতি ঢুকেছে, ফলে দিন দিন শিক্ষার মান কমছে। পর্যাপ্ত কর্মসংস্থানের অভাব এবং কর্মমুখী শিক্ষাব্যবস্থা না থাকায় শিক্ষিত বেকার বাড়ছে।
গত ১৫ বছরে দেশে কর্মসংস্থানহীন অর্থনীতির অগ্রগতি হয়েছে। বেসরকারি খাতে বিনিয়োগ বাড়েনি। এ কারণে বেকারত্ব বাড়ছে। ড. দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য সিপিডির বিশেষ ফেলো
এ বিষয়ে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উন্নয়ন অধ্যয়ন বিভাগের অধ্যাপক ড. তৈয়বুর রহমান বলেন, দেশে সরকারি-বেসরকারি ১৫০টির বেশি বিশ্ববিদ্যালয় রয়েছে। এই বিশ্ববিদ্যালয়ের মান আগের তুলনায় কমেছে। ফলে প্রতিবছর বিশ্ববিদ্যালয় থেকে গ্র্যাজুয়েট তৈরি হচ্ছে, কিন্তু চাকরিযোগ্য করতে পারছে না। এ ছাড়া শিক্ষায় যেরকম জব ক্রিয়েট হওয়ার দরকার ছিল, সে অনুসারে সরকারি ও বেসরকারি খাতে জব নেই। এই কারণে শিক্ষিত বেকার বাড়ছে।
বিবিএসের জরিপের তথ্যমতে, ৬২ লাখ ৫৭ হাজার মানুষের মধ্যে শিক্ষিত বেকার ৫৪ লাখ ১৭ হাজার। আর অশিক্ষিত বেকার ৮ লাখ ৪০ হাজার।
শিক্ষিত বেকারের ব্যাখ্যায় বলা হয়েছে, ২০২৩ সালে প্রাথমিক বিদ্যালয় পাস করে বেকার হয়েছেন ১৩ লাখ ২৮ হাজার, মাধ্যমিক বিদ্যালয় পাস করে বেকার ২০ লাখ ৫ হাজার, উচ্চমাধ্যমিক বিদ্যালয় পাস করে বেকার ৭ লাখ ৭০ হাজার এবং স্নাতক পাস করে বেকার ১৩ লাখ ১৪ হাজার।
বিপরীতে এর মধ্যে অক্ষরজ্ঞানহীন ৭৬ হাজার মানুষ বেকার হয়েছেন। স্বাক্ষর জানেন তবে স্কুলের আঙিনায় পা রাখেননি—এমন মানুষের সংখ্যা ৭ লাখ ৬৪ হাজার।
অশিক্ষিতদের তুলনায় শিক্ষিতরা বেকার বেশি। এই তালিকায় শীর্ষে রয়েছেন জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় থেকে পাস করা শিক্ষার্থীরা। বাংলাদেশ উন্নয়ন গবেষণা প্রতিষ্ঠানের (বিআইডিএস) এক গবেষণায় বলা হয়, বিশ্ববিদ্যালয়ের ২৮ দশমিক ২৪ শতাংশই বেকার।
কর্মমুখী শিক্ষাব্যবস্থা না থাকায় পোশাক খাতের অধিকাংশ প্রতিষ্ঠানের বড় পদে চাকরি করছেন ভারতীয় ও শ্রীলঙ্কান নাগরিকেরা। ফারুক হাসান বিজিএমইএর সাবেক সভাপতি
বিআইডিএসের গবেষণা পরিচালক এস এম জুলফিকার আলী বলেন, নারী ও গ্রামের শিক্ষার্থীর মধ্যে বেকারত্বের হার তুলনামূলক বেশি। তিনি বলেন, সারা দেশের কলেজগুলোর মানের ঘাটতি, শিক্ষার্থীদের কম উপস্থিতি, শিক্ষকদের প্রশিক্ষণ ও প্রণোদনার অভাব এবং চাকরির বাজারমুখী শিক্ষার অভাব সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ। এ ছাড়া গ্রামীণ অঞ্চলের শিক্ষার্থী ও নারী শিক্ষার্থীদের কর্মসংস্থান নিশ্চিত করতে শিক্ষাব্যবস্থায় যুগোপযোগী পরিবর্তন আনার প্রয়োজনীয়তার ওপর জোর দেন তিনি।
দেশের সবচেয়ে বেশি কর্মক্ষম বা উৎপাদনশীল মানুষ হলেন তরুণেরা। জরিপে বলা হয়, ২০২৩ সালে প্রায় ৬৩ লাখ বেকার মানুষের মধ্যে ১৫ থেকে ২৯ বয়সী ৩৭ লাখ ৯৬ হাজার তরুণ। ৩০ থেকে ৬৪ বছর বয়সী ২৩ লাখ ৫১ হাজার মানুষ এবং ৬৫ বছর বয়সী ১ লাখ ১০ হাজার মানুষ বেকার হয়েছেন। অর্থাৎ মোট বেকারের তিন ভাগের দুই ভাগই তরুণ।
অপর দিকে ২০২৩ সালের ৬২ লাখ ৫৭ হাজার বেকার মানুষের মধ্যে পুরুষ বেকার ৩৩ লাখ ৬২ হাজার। আর নারী বেকার ২৮ লাখ ৯৫ হাজার জন। ২০২২ সালের শ্রমশক্তি জরিপের বেকার ছিল ৬৭ লাখ ৬৩ হাজার। এর মধ্যে পুরুষ ছিল ৪০ লাখ আর নারী ছিল ২৭ লাখ ৬০ হাজার। গ্রাম ও শহর উভয় এলাকায় মহিলার তুলনায় পুরুষেরা বেশি বেকার ছিলেন।
এ বিষয়ে পোশাকমালিকদের সংগঠন বিজিএমইএর সাবেক সভাপতি ফারুক হাসান বলেন, কর্মমুখী শিক্ষাব্যবস্থা না থাকায় পোশাক খাতের অধিকাংশ প্রতিষ্ঠানের বড় পদে চাকরি করছেন ভারতীয় ও শ্রীলঙ্কান নাগরিকেরা। কিন্তু সরকার পক্ষ থেকে তার কোনো ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে না।

আজ মঙ্গলবার এক শোকবার্তায় রাষ্ট্রপতি বলেছেন, গণতন্ত্র এবং জনগণের অধিকার প্রতিষ্ঠায় তাঁর আপসহীন ভূমিকা বাংলাদেশের রাজনৈতিক ইতিহাসে স্মরণীয় হয়ে থাকবে।
২ মিনিট আগে
বিএনপি চেয়ারপারসন, সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও দেশের রাজনীতির ‘আপসহীন’ নেত্রী বেগম খালেদা জিয়া আর নেই (ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)। আজ মঙ্গলবার সকাল ৬টার দিকে রাজধানীর এভারকেয়ার হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি শেষ নিশ্বাস ত্যাগ করেন। তাঁর বয়স হয়েছিল ৮০ বছর।
১৪ মিনিট আগে
নির্বাচন কমিশনের পরিচালক (জনসংযোগ) মো. রুহুল আমিন মল্লিক স্বাক্ষরিত এক শোকবার্তায় জানানো হয়, বেগম খালেদা জিয়া বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক রাজনীতিতে একজন প্রভাবশালী ও গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তি ছিলেন।
১৮ মিনিট আগে
বাংলাদেশের রাজনৈতিক ইতিহাসের এক স্মরণীয় অধ্যায়ের অবসান ঘটিয়ে চিরবিদায় নিলেন বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের (বিএনপি) চেয়ারপারসন ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়া (ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)।
২৫ মিনিট আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে গভীর শোক ও দুঃখ প্রকাশ করেছেন রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন।
আজ মঙ্গলবার এক শোকবার্তায় রাষ্ট্রপতি বলেছেন, গণতন্ত্র এবং জনগণের অধিকার প্রতিষ্ঠায় তাঁর আপসহীন ভূমিকা বাংলাদেশের রাজনৈতিক ইতিহাসে স্মরণীয় হয়ে থাকবে। জাতির এই অপূরণীয় ক্ষতির মুহূর্তে আমি মরহুমার বিদেহী আত্মার মাগফিরাত কামনা করছি এবং শোকসন্তপ্ত পরিবারবর্গ ও অনুসারীদের প্রতি গভীর সমবেদনা জানাচ্ছি।
দেশবাসীকে মরহুমার স্মৃতির প্রতি সম্মান জানিয়ে তাঁর জন্য দোয়া ও প্রার্থনা করার আহ্বান জানিয়েছেন রাষ্ট্রপতি।

সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে গভীর শোক ও দুঃখ প্রকাশ করেছেন রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন।
আজ মঙ্গলবার এক শোকবার্তায় রাষ্ট্রপতি বলেছেন, গণতন্ত্র এবং জনগণের অধিকার প্রতিষ্ঠায় তাঁর আপসহীন ভূমিকা বাংলাদেশের রাজনৈতিক ইতিহাসে স্মরণীয় হয়ে থাকবে। জাতির এই অপূরণীয় ক্ষতির মুহূর্তে আমি মরহুমার বিদেহী আত্মার মাগফিরাত কামনা করছি এবং শোকসন্তপ্ত পরিবারবর্গ ও অনুসারীদের প্রতি গভীর সমবেদনা জানাচ্ছি।
দেশবাসীকে মরহুমার স্মৃতির প্রতি সম্মান জানিয়ে তাঁর জন্য দোয়া ও প্রার্থনা করার আহ্বান জানিয়েছেন রাষ্ট্রপতি।

১৮ কোটি মানুষের বাংলাদেশে কর্মক্ষম জনগোষ্ঠীর প্রায় ৬৩ লাখই বেকার। আর এই বেকারদের ৮৭ শতাংশই শিক্ষিত বেকার। আর ২১ শতাংশ বেকার বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্নাতক ও স্নাতকোত্তর ডিগ্রি নিয়েও কোনো কাজে যুক্ত নন। বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর (বিবিএস) শ্রমশক্তি জরিপ-২০২৩-এ এই তথ্য উঠে এসেছে। জরিপের তথ্য বলছে, ১৫ থেকে
১২ ডিসেম্বর ২০২৪
বিএনপি চেয়ারপারসন, সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও দেশের রাজনীতির ‘আপসহীন’ নেত্রী বেগম খালেদা জিয়া আর নেই (ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)। আজ মঙ্গলবার সকাল ৬টার দিকে রাজধানীর এভারকেয়ার হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি শেষ নিশ্বাস ত্যাগ করেন। তাঁর বয়স হয়েছিল ৮০ বছর।
১৪ মিনিট আগে
নির্বাচন কমিশনের পরিচালক (জনসংযোগ) মো. রুহুল আমিন মল্লিক স্বাক্ষরিত এক শোকবার্তায় জানানো হয়, বেগম খালেদা জিয়া বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক রাজনীতিতে একজন প্রভাবশালী ও গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তি ছিলেন।
১৮ মিনিট আগে
বাংলাদেশের রাজনৈতিক ইতিহাসের এক স্মরণীয় অধ্যায়ের অবসান ঘটিয়ে চিরবিদায় নিলেন বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের (বিএনপি) চেয়ারপারসন ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়া (ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)।
২৫ মিনিট আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

বিএনপি চেয়ারপারসন, সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও দেশের রাজনীতির ‘আপসহীন’ নেত্রী বেগম খালেদা জিয়া আর নেই (ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)। আজ মঙ্গলবার সকাল ৬টার দিকে রাজধানীর এভারকেয়ার হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি শেষ নিশ্বাস ত্যাগ করেন। তাঁর বয়স হয়েছিল ৮০ বছর।
বর্ষীয়ান এই নেত্রীর প্রয়াণে রাজনৈতিক অঙ্গনসহ সারা দেশে শোকের ছায়া নেমে এসেছে।
বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদ জানিয়েছেন, সাবেক এই প্রধানমন্ত্রীর দাফন রাজধানীর শেরেবাংলা নগরে জিয়া উদ্যানে তাঁর স্বামী, সাবেক রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের কবরের পাশে হতে পারে। এটি দল ও পরিবারের প্রাথমিক সিদ্ধান্ত।
এ ছাড়া আগামীকাল বুধবার রাজধানীর মানিক মিয়া অ্যাভিনিউতে খালেদা জিয়ার জানাজা অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা রয়েছে। জানাজা ও দাফন প্রক্রিয়ার সুষ্ঠু ব্যবস্থাপনার জন্য বিএনপি বর্তমানে অন্তর্বর্তী সরকারের সঙ্গে নিবিড় যোগাযোগ রক্ষার চেষ্টা করছে।
বেগম খালেদা জিয়া দীর্ঘদিন ধরে বার্ধক্যজনিত বিভিন্ন জটিলতাসহ নানা রোগে ভুগছিলেন। চলতি বছরের ৮ জানুয়ারি উন্নত চিকিৎসার জন্য যুক্তরাজ্যের লন্ডনে যান খালেদা জিয়া। চিকিৎসা শেষে ৬ মে তিনি দেশে ফেরেন। সে সময় স্বাস্থ্যের কিছুটা উন্নতিও দেখা গিয়েছিল। কিন্তু দীর্ঘদিনের শারীরিক জটিলতা এবং মানসিক ধকলের কারণে তিনি অত্যন্ত দুর্বল হয়ে পড়েছিলেন।
গত ২৩ নভেম্বর তাঁর শারীরিক অবস্থার অবনতি হলে তাঁকে পুনরায় এভারকেয়ার হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছিল। সেখানে এক মাসেরও বেশি সময় চিকিৎসাধীন থাকার পর আজ ভোরে তিনি চিকিৎসায় সাড়া দেওয়া বন্ধ করে দেন এবং চিরবিদায় নেন।
বাংলাদেশের রাজনীতিতে দীর্ঘ কয়েক দশক ধরে নেতৃত্ব দেওয়া খালেদা জিয়া ‘দেশনেত্রী’ হিসেবে জনগণের কাছে সমাদৃত ছিলেন। সংসদীয় গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠা এবং স্বৈরাচারবিরোধী আন্দোলনে তাঁর অটল ভূমিকার কারণে তাঁকে ‘আপসহীন’ উপাধিতে ভূষিত করা হয়। তিনবারের সাবেক এই প্রধানমন্ত্রীর মৃত্যুতে একটি যুগের অবসান ঘটল বলে মনে করছেন রাজনৈতিক বিশ্লেষকেরা।
হাসপাতাল সূত্রে জানা গেছে, বর্তমানে তাঁর মরদেহ হিমাগারে রাখা হয়েছে এবং আনুষ্ঠানিকতা শেষে তা পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হবে। দলের পক্ষ থেকে পরবর্তী কর্মসূচি বিস্তারিতভাবে ঘোষণা করার প্রক্রিয়া চলছে।

বিএনপি চেয়ারপারসন, সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও দেশের রাজনীতির ‘আপসহীন’ নেত্রী বেগম খালেদা জিয়া আর নেই (ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)। আজ মঙ্গলবার সকাল ৬টার দিকে রাজধানীর এভারকেয়ার হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি শেষ নিশ্বাস ত্যাগ করেন। তাঁর বয়স হয়েছিল ৮০ বছর।
বর্ষীয়ান এই নেত্রীর প্রয়াণে রাজনৈতিক অঙ্গনসহ সারা দেশে শোকের ছায়া নেমে এসেছে।
বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদ জানিয়েছেন, সাবেক এই প্রধানমন্ত্রীর দাফন রাজধানীর শেরেবাংলা নগরে জিয়া উদ্যানে তাঁর স্বামী, সাবেক রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের কবরের পাশে হতে পারে। এটি দল ও পরিবারের প্রাথমিক সিদ্ধান্ত।
এ ছাড়া আগামীকাল বুধবার রাজধানীর মানিক মিয়া অ্যাভিনিউতে খালেদা জিয়ার জানাজা অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা রয়েছে। জানাজা ও দাফন প্রক্রিয়ার সুষ্ঠু ব্যবস্থাপনার জন্য বিএনপি বর্তমানে অন্তর্বর্তী সরকারের সঙ্গে নিবিড় যোগাযোগ রক্ষার চেষ্টা করছে।
বেগম খালেদা জিয়া দীর্ঘদিন ধরে বার্ধক্যজনিত বিভিন্ন জটিলতাসহ নানা রোগে ভুগছিলেন। চলতি বছরের ৮ জানুয়ারি উন্নত চিকিৎসার জন্য যুক্তরাজ্যের লন্ডনে যান খালেদা জিয়া। চিকিৎসা শেষে ৬ মে তিনি দেশে ফেরেন। সে সময় স্বাস্থ্যের কিছুটা উন্নতিও দেখা গিয়েছিল। কিন্তু দীর্ঘদিনের শারীরিক জটিলতা এবং মানসিক ধকলের কারণে তিনি অত্যন্ত দুর্বল হয়ে পড়েছিলেন।
গত ২৩ নভেম্বর তাঁর শারীরিক অবস্থার অবনতি হলে তাঁকে পুনরায় এভারকেয়ার হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছিল। সেখানে এক মাসেরও বেশি সময় চিকিৎসাধীন থাকার পর আজ ভোরে তিনি চিকিৎসায় সাড়া দেওয়া বন্ধ করে দেন এবং চিরবিদায় নেন।
বাংলাদেশের রাজনীতিতে দীর্ঘ কয়েক দশক ধরে নেতৃত্ব দেওয়া খালেদা জিয়া ‘দেশনেত্রী’ হিসেবে জনগণের কাছে সমাদৃত ছিলেন। সংসদীয় গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠা এবং স্বৈরাচারবিরোধী আন্দোলনে তাঁর অটল ভূমিকার কারণে তাঁকে ‘আপসহীন’ উপাধিতে ভূষিত করা হয়। তিনবারের সাবেক এই প্রধানমন্ত্রীর মৃত্যুতে একটি যুগের অবসান ঘটল বলে মনে করছেন রাজনৈতিক বিশ্লেষকেরা।
হাসপাতাল সূত্রে জানা গেছে, বর্তমানে তাঁর মরদেহ হিমাগারে রাখা হয়েছে এবং আনুষ্ঠানিকতা শেষে তা পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হবে। দলের পক্ষ থেকে পরবর্তী কর্মসূচি বিস্তারিতভাবে ঘোষণা করার প্রক্রিয়া চলছে।

১৮ কোটি মানুষের বাংলাদেশে কর্মক্ষম জনগোষ্ঠীর প্রায় ৬৩ লাখই বেকার। আর এই বেকারদের ৮৭ শতাংশই শিক্ষিত বেকার। আর ২১ শতাংশ বেকার বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্নাতক ও স্নাতকোত্তর ডিগ্রি নিয়েও কোনো কাজে যুক্ত নন। বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর (বিবিএস) শ্রমশক্তি জরিপ-২০২৩-এ এই তথ্য উঠে এসেছে। জরিপের তথ্য বলছে, ১৫ থেকে
১২ ডিসেম্বর ২০২৪
আজ মঙ্গলবার এক শোকবার্তায় রাষ্ট্রপতি বলেছেন, গণতন্ত্র এবং জনগণের অধিকার প্রতিষ্ঠায় তাঁর আপসহীন ভূমিকা বাংলাদেশের রাজনৈতিক ইতিহাসে স্মরণীয় হয়ে থাকবে।
২ মিনিট আগে
নির্বাচন কমিশনের পরিচালক (জনসংযোগ) মো. রুহুল আমিন মল্লিক স্বাক্ষরিত এক শোকবার্তায় জানানো হয়, বেগম খালেদা জিয়া বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক রাজনীতিতে একজন প্রভাবশালী ও গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তি ছিলেন।
১৮ মিনিট আগে
বাংলাদেশের রাজনৈতিক ইতিহাসের এক স্মরণীয় অধ্যায়ের অবসান ঘটিয়ে চিরবিদায় নিলেন বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের (বিএনপি) চেয়ারপারসন ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়া (ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)।
২৫ মিনিট আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে গভীর শোক ও দুঃখ প্রকাশ করছে বাংলাদেশ নির্বাচন কমিশন।
আজ মঙ্গলবার নির্বাচন কমিশনের পরিচালক (জনসংযোগ) মো. রুহুল আমিন মল্লিক স্বাক্ষরিত এক শোকবার্তায় জানানো হয়, বেগম খালেদা জিয়া বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক রাজনীতিতে একজন প্রভাবশালী ও গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তি ছিলেন। তিনি ১৯৯১ সালে সংসদীয় গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠার পর দেশের প্রথম নারী প্রধানমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণ করেন এবং ১৯৯৬ ও ২০০১ সালে আরও দুই দফা প্রধানমন্ত্রী নির্বাচিত হন। রাজনৈতিক জীবনে তিনি বহুদলীয় গণতন্ত্র, সাংবিধানিক শাসনব্যবস্থা ও রাজনৈতিক অংশগ্রহণের ক্ষেত্রে উল্লেখযোগ্য ভূমিকা পালন করেন। তিনি দীর্ঘদিন বিরোধীদলীয় নেতা হিসেবেও সংসদীয় রাজনীতিতে সক্রিয় থেকে গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠায় আপসহীন ভূমিকা পালন করেন।
নির্বাচনী প্রক্রিয়া ও গণতান্ত্রিক প্রতিষ্ঠানসমূহের বিকাশে তাঁর রাজনৈতিক ভূমিকা বাংলাদেশের ইতিহাসে স্মরণীয় হয়ে থাকবে।
নির্বাচন কমিশন মরহুমার বিদেহী আত্মার মাগফিরাত কামনা করছে এবং তাঁর শোকসন্তপ্ত পরিবার-পরিজন, স্বজন ও সহকর্মীদের প্রতি গভীর সমবেদনা জ্ঞাপন করছে।

সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে গভীর শোক ও দুঃখ প্রকাশ করছে বাংলাদেশ নির্বাচন কমিশন।
আজ মঙ্গলবার নির্বাচন কমিশনের পরিচালক (জনসংযোগ) মো. রুহুল আমিন মল্লিক স্বাক্ষরিত এক শোকবার্তায় জানানো হয়, বেগম খালেদা জিয়া বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক রাজনীতিতে একজন প্রভাবশালী ও গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তি ছিলেন। তিনি ১৯৯১ সালে সংসদীয় গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠার পর দেশের প্রথম নারী প্রধানমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণ করেন এবং ১৯৯৬ ও ২০০১ সালে আরও দুই দফা প্রধানমন্ত্রী নির্বাচিত হন। রাজনৈতিক জীবনে তিনি বহুদলীয় গণতন্ত্র, সাংবিধানিক শাসনব্যবস্থা ও রাজনৈতিক অংশগ্রহণের ক্ষেত্রে উল্লেখযোগ্য ভূমিকা পালন করেন। তিনি দীর্ঘদিন বিরোধীদলীয় নেতা হিসেবেও সংসদীয় রাজনীতিতে সক্রিয় থেকে গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠায় আপসহীন ভূমিকা পালন করেন।
নির্বাচনী প্রক্রিয়া ও গণতান্ত্রিক প্রতিষ্ঠানসমূহের বিকাশে তাঁর রাজনৈতিক ভূমিকা বাংলাদেশের ইতিহাসে স্মরণীয় হয়ে থাকবে।
নির্বাচন কমিশন মরহুমার বিদেহী আত্মার মাগফিরাত কামনা করছে এবং তাঁর শোকসন্তপ্ত পরিবার-পরিজন, স্বজন ও সহকর্মীদের প্রতি গভীর সমবেদনা জ্ঞাপন করছে।

১৮ কোটি মানুষের বাংলাদেশে কর্মক্ষম জনগোষ্ঠীর প্রায় ৬৩ লাখই বেকার। আর এই বেকারদের ৮৭ শতাংশই শিক্ষিত বেকার। আর ২১ শতাংশ বেকার বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্নাতক ও স্নাতকোত্তর ডিগ্রি নিয়েও কোনো কাজে যুক্ত নন। বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর (বিবিএস) শ্রমশক্তি জরিপ-২০২৩-এ এই তথ্য উঠে এসেছে। জরিপের তথ্য বলছে, ১৫ থেকে
১২ ডিসেম্বর ২০২৪
আজ মঙ্গলবার এক শোকবার্তায় রাষ্ট্রপতি বলেছেন, গণতন্ত্র এবং জনগণের অধিকার প্রতিষ্ঠায় তাঁর আপসহীন ভূমিকা বাংলাদেশের রাজনৈতিক ইতিহাসে স্মরণীয় হয়ে থাকবে।
২ মিনিট আগে
বিএনপি চেয়ারপারসন, সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও দেশের রাজনীতির ‘আপসহীন’ নেত্রী বেগম খালেদা জিয়া আর নেই (ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)। আজ মঙ্গলবার সকাল ৬টার দিকে রাজধানীর এভারকেয়ার হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি শেষ নিশ্বাস ত্যাগ করেন। তাঁর বয়স হয়েছিল ৮০ বছর।
১৪ মিনিট আগে
বাংলাদেশের রাজনৈতিক ইতিহাসের এক স্মরণীয় অধ্যায়ের অবসান ঘটিয়ে চিরবিদায় নিলেন বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের (বিএনপি) চেয়ারপারসন ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়া (ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)।
২৫ মিনিট আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

বাংলাদেশের রাজনৈতিক ইতিহাসের এক স্মরণীয় অধ্যায়ের অবসান ঘটিয়ে চিরবিদায় নিলেন বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের (বিএনপি) চেয়ারপারসন ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়া (ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)। আজ মঙ্গলবার ভোরে রাজধানীর এভারকেয়ার হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি শেষনিশ্বাস ত্যাগ করেন। তাঁর বয়স হয়েছিল ৮০ বছর।
খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে দেশে শোকের ছায়া নেমে এসেছে। তাঁর মৃত্যু-পরবর্তী রাষ্ট্রীয় কর্মসূচি ও শোক পালনের রূপরেখা নির্ধারণে জরুরি বৈঠকে বসেছে অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টা পরিষদ। প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সভাপতিত্বে বিশেষ বৈঠকটি অনুষ্ঠিত হচ্ছে। বৈঠকে বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরও উপস্থিত আছেন।
সরকারি সূত্র জানিয়েছে, দুপুর ১২টার পর প্রধান উপদেষ্টা জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেবেন। এই ভাষণেই রাষ্ট্রীয় শোক এবং সাবেক এই প্রধানমন্ত্রীর শেষ বিদায়ের রাষ্ট্রীয় কর্মসূচি ঘোষণা করার কথা রয়েছে।
অন্যদিকে দলের চেয়ারপারসনের মৃত্যুতে পরবর্তী করণীয় ও জানাজার সময়সূচি নির্ধারণে স্থায়ী কমিটির জরুরি সভা ডেকেছে বিএনপি। দুপুর সাড়ে ১২টায় গুলশানে চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে এই বৈঠক অনুষ্ঠিত হবে।
জাতীয় নির্বাচনের দিন জুলাই সনদের বিষয়ে প্রস্তাবিত গণভোটের সরকারি প্রচার কার্যক্রম স্থগিত করা হয়েছে। গণভোট বিষয়ে জনসচেতনতামূলক প্রচার কার্যক্রমের মুখ্য সমন্বয়ক ও প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী অধ্যাপক আলী রীয়াজ জানিয়েছেন, খালেদা জিয়ার জানাজা ও দাফন শেষ না হওয়া পর্যন্ত সব ধরনের প্রচার বন্ধ থাকবে। আগামী ১২ ফেব্রুয়ারি জাতীয় সংসদ নির্বাচনের দিনই এই গণভোট অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা রয়েছে।
১৯৪৫ সালে জন্ম নেওয়া খালেদা জিয়া ১৯৯১ সালে বাংলাদেশের প্রথম নারী প্রধানমন্ত্রী হিসেবে শপথ নিয়ে ইতিহাস গড়েছিলেন। তিন মেয়াদে দেশের প্রধানমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব পালন করা এই নেত্রী মুক্তবাজার অর্থনীতি এবং নারী শিক্ষার প্রসারে আমৃত্যু কাজ করে গেছেন। দীর্ঘস্থায়ী অসুস্থতা এবং রাজনৈতিক চড়াই-উতরাই পেরিয়ে ২০২৪ সালের আগস্ট বিপ্লবের পর তিনি পূর্ণ মুক্তি পেলেও শারীরিক জটিলতার কারণে দীর্ঘদিন হাসপাতালেই কাটছিল তাঁর সময়।
তাঁর মৃত্যুতে দেশ-বিদেশের বিভিন্ন রাজনৈতিক নেতা গভীর শোক প্রকাশ করছেন। হাসপাতালের সামনে এবং নয়াপল্টনে দলীয় কার্যালয়ের সামনে ভিড় করছেন হাজার হাজার শোকাতুর নেতা-কর্মী।

বাংলাদেশের রাজনৈতিক ইতিহাসের এক স্মরণীয় অধ্যায়ের অবসান ঘটিয়ে চিরবিদায় নিলেন বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের (বিএনপি) চেয়ারপারসন ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়া (ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)। আজ মঙ্গলবার ভোরে রাজধানীর এভারকেয়ার হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি শেষনিশ্বাস ত্যাগ করেন। তাঁর বয়স হয়েছিল ৮০ বছর।
খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে দেশে শোকের ছায়া নেমে এসেছে। তাঁর মৃত্যু-পরবর্তী রাষ্ট্রীয় কর্মসূচি ও শোক পালনের রূপরেখা নির্ধারণে জরুরি বৈঠকে বসেছে অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টা পরিষদ। প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সভাপতিত্বে বিশেষ বৈঠকটি অনুষ্ঠিত হচ্ছে। বৈঠকে বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরও উপস্থিত আছেন।
সরকারি সূত্র জানিয়েছে, দুপুর ১২টার পর প্রধান উপদেষ্টা জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেবেন। এই ভাষণেই রাষ্ট্রীয় শোক এবং সাবেক এই প্রধানমন্ত্রীর শেষ বিদায়ের রাষ্ট্রীয় কর্মসূচি ঘোষণা করার কথা রয়েছে।
অন্যদিকে দলের চেয়ারপারসনের মৃত্যুতে পরবর্তী করণীয় ও জানাজার সময়সূচি নির্ধারণে স্থায়ী কমিটির জরুরি সভা ডেকেছে বিএনপি। দুপুর সাড়ে ১২টায় গুলশানে চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে এই বৈঠক অনুষ্ঠিত হবে।
জাতীয় নির্বাচনের দিন জুলাই সনদের বিষয়ে প্রস্তাবিত গণভোটের সরকারি প্রচার কার্যক্রম স্থগিত করা হয়েছে। গণভোট বিষয়ে জনসচেতনতামূলক প্রচার কার্যক্রমের মুখ্য সমন্বয়ক ও প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী অধ্যাপক আলী রীয়াজ জানিয়েছেন, খালেদা জিয়ার জানাজা ও দাফন শেষ না হওয়া পর্যন্ত সব ধরনের প্রচার বন্ধ থাকবে। আগামী ১২ ফেব্রুয়ারি জাতীয় সংসদ নির্বাচনের দিনই এই গণভোট অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা রয়েছে।
১৯৪৫ সালে জন্ম নেওয়া খালেদা জিয়া ১৯৯১ সালে বাংলাদেশের প্রথম নারী প্রধানমন্ত্রী হিসেবে শপথ নিয়ে ইতিহাস গড়েছিলেন। তিন মেয়াদে দেশের প্রধানমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব পালন করা এই নেত্রী মুক্তবাজার অর্থনীতি এবং নারী শিক্ষার প্রসারে আমৃত্যু কাজ করে গেছেন। দীর্ঘস্থায়ী অসুস্থতা এবং রাজনৈতিক চড়াই-উতরাই পেরিয়ে ২০২৪ সালের আগস্ট বিপ্লবের পর তিনি পূর্ণ মুক্তি পেলেও শারীরিক জটিলতার কারণে দীর্ঘদিন হাসপাতালেই কাটছিল তাঁর সময়।
তাঁর মৃত্যুতে দেশ-বিদেশের বিভিন্ন রাজনৈতিক নেতা গভীর শোক প্রকাশ করছেন। হাসপাতালের সামনে এবং নয়াপল্টনে দলীয় কার্যালয়ের সামনে ভিড় করছেন হাজার হাজার শোকাতুর নেতা-কর্মী।

১৮ কোটি মানুষের বাংলাদেশে কর্মক্ষম জনগোষ্ঠীর প্রায় ৬৩ লাখই বেকার। আর এই বেকারদের ৮৭ শতাংশই শিক্ষিত বেকার। আর ২১ শতাংশ বেকার বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্নাতক ও স্নাতকোত্তর ডিগ্রি নিয়েও কোনো কাজে যুক্ত নন। বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর (বিবিএস) শ্রমশক্তি জরিপ-২০২৩-এ এই তথ্য উঠে এসেছে। জরিপের তথ্য বলছে, ১৫ থেকে
১২ ডিসেম্বর ২০২৪
আজ মঙ্গলবার এক শোকবার্তায় রাষ্ট্রপতি বলেছেন, গণতন্ত্র এবং জনগণের অধিকার প্রতিষ্ঠায় তাঁর আপসহীন ভূমিকা বাংলাদেশের রাজনৈতিক ইতিহাসে স্মরণীয় হয়ে থাকবে।
২ মিনিট আগে
বিএনপি চেয়ারপারসন, সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও দেশের রাজনীতির ‘আপসহীন’ নেত্রী বেগম খালেদা জিয়া আর নেই (ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)। আজ মঙ্গলবার সকাল ৬টার দিকে রাজধানীর এভারকেয়ার হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি শেষ নিশ্বাস ত্যাগ করেন। তাঁর বয়স হয়েছিল ৮০ বছর।
১৪ মিনিট আগে
নির্বাচন কমিশনের পরিচালক (জনসংযোগ) মো. রুহুল আমিন মল্লিক স্বাক্ষরিত এক শোকবার্তায় জানানো হয়, বেগম খালেদা জিয়া বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক রাজনীতিতে একজন প্রভাবশালী ও গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তি ছিলেন।
১৮ মিনিট আগে