নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

শুরু হলো মোবাইল নিবন্ধন কার্যক্রম। নিরাপত্তা ও শৃঙ্খলা বজায় রাখতে বাধ্যমূলক সিম কার্ড নিবন্ধনের পর এবার মোবাইল সেট নিবন্ধনের এই পদক্ষেপ নিয়েছে নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশন (বিটিআরসি)।
আজ বৃহস্পতিবার আনুষ্ঠানিকভাবে ন্যাশনাল ইকুইপমেন্ট আইডেন্টিটি রেজিস্টার (এনইআইআর) পরীক্ষামূলক কার্যক্রমের উদ্বোধন করেন ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রী মোস্তফা জব্বার।
এনইআইআর সিস্টেম চালু করা আমাদের জন্য একটি মাইলফলক উল্লেখ করে মন্ত্রী বলেন, অবৈধ মোবাইল ফোন সেট তৈরি, আমদানি ও বিক্রির সঙ্গে জড়িতদের কার্যক্রম বন্ধের জন্য এই উদ্যোগ। এতে সরকারের রাজস্ব বাড়বে। এ ছাড়া বর্তমানে অনলাইনে অপরাধের প্রবণতা বেড়েছে। যার ক্ষেত্র সীমাহীন। এই বিষয়ে আমাদের সতর্ক থাকতে হবে। এই সিস্টেম ব্যক্তি, সমাজ, দেশকে নিরাপদ রাখতে উল্লেখযোগ্য হাতিয়ার হিসেবে কাজ করবে।
এই কার্যক্রমের গ্রাহকদের যেন কোনো ভোগান্তি না হয় সে বিষয়ে কর্মকর্তাদের সতর্ক করে দিয়েছেন মন্ত্রী।
ভার্চ্যুয়াল এ অনুষ্ঠানে এনইআইআর সিস্টেম নিয়ে বিস্তারিত উপস্থাপন করেন স্পেকট্রাম বিভাগের মহাপরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মো. শহিদুল আলম। তিনি জানান, ৩০ জুন পর্যন্ত নেটওয়ার্কে চালু থাকা সব মোবাইল ফোনের ডাটা মাইগ্রেশন সম্পন্ন হয়েছে।
কোনো সেট বন্ধ হবে না উল্লেখ করে শহিদুল আলম বলেন, ১ জুলাই থেকে চালু হওয়া সেটগুলো নেটওয়ার্কে সচল থাকবে। সেটটি বৈধ না অবৈধ তা গ্রাহককে মেসেজ দিয়ে জানানোর পর সেটটি বৈধ করার প্রক্রিয়া শুরু হবে। অবৈধ হলেও সেটগুলো তিন মাস চালু থাকবে। এরপর সরকারের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
টেলিটক এখন পর্যন্ত এই প্রক্রিয়ার অংশ হতে না পারলেও সেপ্টেম্বরেই এতে যুক্ত হবে বলে জানান টেলিটকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. সাহাবউদ্দিন।
টেলিযোগাযোগ সংস্থা বিটিআরসির উদ্যোগে সিনোসিস আইটির কারিগরি বাস্তবায়নে, এই সিস্টেমে গ্রাহকের জাতীয় পরিচয়পত্র ও সিম নম্বরের সঙ্গে মোবাইলের আইএমইআই যোগ করে মোবাইল নিবন্ধন করা হবে। এ বিষয়ে কিছু নির্দেশনাও দেওয়া হয়েছে।
মোবাইল কেনা বা বিক্রির আগে করণীয়
১ জুলাই থেকে যে কোনো মাধ্যম হতে (বিক্রয় কেন্দ্র, অনলাইন বিক্রয় কেন্দ্র, ই-কমার্স সাইট ইত্যাদি) মোবাইল হ্যান্ডসেট কেনার আগে অবশ্যই হ্যান্ডসেটটির বৈধতা কয়েকটি পদ্ধতি অনুসরণ করে যাচাই করতে হবে। কেনার পর হ্যান্ডসেটের ক্রয় রশিদ সংরক্ষণ করতে হবে।। মোবাইল হ্যান্ডসেটটি বৈধ হলে তা স্বয়ংক্রিয়ভাবে এনইআইআর সিস্টেমে নিবন্ধিত হয়ে যাবে।
ধাপ-১: মোবাইল ফোনের মেসেজ অপশনে গিয়ে KYD লিখে স্পেস দিয়ে ১৫ ডিজিটের IMEI নম্বর লিখতে হবে।
ধাপ-২: IMEI নম্বর লেখার পর ১৬০০২ নম্বরে পাঠাতে হবে।
ধাপ-৩: ফিরতি মেসেজ এর মাধ্যমে মোবাইল হ্যান্ডসেটের বৈধতা সম্পর্কে জানা যাবে।
বিদেশ থেকে কেনা বা বিদেশ থেকে উপহার হিসেবে পাওয়া সেট যেভাবে নিবন্ধন করা যাবে
বিদেশ থেকে ব্যক্তি পর্যায়ে বৈধভাবে কেনা অথবা উপহার পাওয়া মোবাইল ফোন স্বয়ংক্রিয়ভাবে নেটওয়ার্কে সচল হবে। দশ দিনের মধ্যে অনলাইনে তথ্য/দলিল দিয়ে নিবন্ধন করার জন্য এসএমএস দেওয়া হবে। দশ দিনের মধ্যে নিবন্ধন শেষ করলে হ্যান্ডসেটগুলো বৈধ হিসেবে বিবেচিত হবে। ওই সময়ের মধ্যে নিবন্ধন সম্পন্ন করা না হলে হ্যান্ডসেটটি অবৈধ হিসেবে বিবেচিত হবে। সে সম্পর্কে গ্রাহককে এসএমএসের মাধ্যমে জানিয়ে পরীক্ষাকালীন সময়ের জন্য নেটওয়ার্কে যুক্ত রাখা হবে। পরীক্ষাকাল অতিবাহিত হলে সরকারের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী পরবর্তী ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
যেভাবে মোবাইল ফোন নিবন্ধন করা যাবে
ধাপ-১: https://neir.btrc.gov.bd লিংকে ভিজিট করে গ্রাহকের ব্যক্তিগত অ্যাকাউন্ট রেজিস্টার করতে হবে।
ধাপ-২: পোর্টালের Special Registration সেকশনে গিয়ে মোবাইল ফোনের IMEI নম্বর দিতে হবে।
ধাপ-৩: গ্রাহকের প্রয়োজনীয় ডকুমেন্ট এর ছবি/স্ক্যান কপি (যেমন, পাসপোর্টের ভিসা/ইমিগ্রেশন তথ্যাদি, ক্রয় রসিদ ইত্যাদি) আপলোড করতে হবে এবং Submit বাটন-টি প্রেস করতে হবে।
ধাপ-৪: ফোনটি বৈধ হলে স্বয়ংক্রিয়ভাবে নিবন্ধিত হবে। আর বৈধ না হলে এসএমএস এর মাধ্যমে গ্রাহককে জানিয়ে করে পরীক্ষাকালীন সময়ের জন্য নেটওয়ার্কে সংযুক্ত রাখা হবে। পরীক্ষাকাল পার হয়ে গেলে সরকারের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী পরবর্তী ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
উল্লেখ্য, বিদ্যমান ব্যাগেজ রুলস অনুযায়ী একজন ব্যক্তি বিদেশ থেকে শুল্ক বিহীন সর্বোচ্চ দুইটি এবং শুল্ক দেওয়া সাপেক্ষে আরও ছয়টি মোবাইল সেট সঙ্গে আনতে পারেন।
নিবন্ধিত মোবাইল হ্যান্ডসেট ডি-রেজিস্ট্রেশন করার প্রক্রিয়া
পরীক্ষামূলক সময়কালে তিন মাস ডি-রেজিস্ট্রেশন ছাড়াই হ্যান্ডসেট হস্তান্তর করা যাবে। উল্লেখ্য, একজন গ্রাহক নিজ নামে রেজিস্ট্রেশন করা যে কোনো সিম দিয়ে যে কোনো হ্যান্ডসেট ব্যবহার করতে পারবেন। পরীক্ষামূলক সময় অতিবাহিত হলে ডি-রেজিস্ট্রেশন সম্পর্কে বিস্তারিত জানানো হবে।
যেভাবে ব্যবহৃত মোবাইল হ্যান্ডসেটের বর্তমান অবস্থা যাচাই করা যাবে
ধাপ-১: মোবাইল হ্যান্ডসেট হতে *১৬১৬১# নম্বরে ডায়াল করতে হবে।
ধাপ-২: স্ক্রিনে প্রদর্শিত অপশন হতে Status Check অপশন সিলেক্ট করতে হবে।
ধাপ-৩: অটোমেটিক বক্স আসলে হ্যান্ডসেট এর ১৫ ডিজিটের IMEI নম্বরটি লিখে পাঠাতে হবে।
ধাপ-৪: হ্যাঁ/না অপশনের একটি অটোমেটিক বক্স এলে হ্যাঁ Select করে নিশ্চিত করতে হবে।
ধাপ-৫: ফিরতি মেসেজ এর মাধ্যমে ব্যবহৃত মোবাইল ফোনের/হ্যান্ডসেটের হালনাগাদ অবস্থা জানানো হবে।
তাছাড়া, neir. btrc. gov. bd লিংকের মাধ্যমে বিদ্যমান সিটিজেন পোর্টাল অথবা মোবাইল অপারেটরের কাস্টমার কেয়ার সেন্টারের সাহায্যে এই সেবা গ্রহণ নেওয়া যাবে।

শুরু হলো মোবাইল নিবন্ধন কার্যক্রম। নিরাপত্তা ও শৃঙ্খলা বজায় রাখতে বাধ্যমূলক সিম কার্ড নিবন্ধনের পর এবার মোবাইল সেট নিবন্ধনের এই পদক্ষেপ নিয়েছে নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশন (বিটিআরসি)।
আজ বৃহস্পতিবার আনুষ্ঠানিকভাবে ন্যাশনাল ইকুইপমেন্ট আইডেন্টিটি রেজিস্টার (এনইআইআর) পরীক্ষামূলক কার্যক্রমের উদ্বোধন করেন ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রী মোস্তফা জব্বার।
এনইআইআর সিস্টেম চালু করা আমাদের জন্য একটি মাইলফলক উল্লেখ করে মন্ত্রী বলেন, অবৈধ মোবাইল ফোন সেট তৈরি, আমদানি ও বিক্রির সঙ্গে জড়িতদের কার্যক্রম বন্ধের জন্য এই উদ্যোগ। এতে সরকারের রাজস্ব বাড়বে। এ ছাড়া বর্তমানে অনলাইনে অপরাধের প্রবণতা বেড়েছে। যার ক্ষেত্র সীমাহীন। এই বিষয়ে আমাদের সতর্ক থাকতে হবে। এই সিস্টেম ব্যক্তি, সমাজ, দেশকে নিরাপদ রাখতে উল্লেখযোগ্য হাতিয়ার হিসেবে কাজ করবে।
এই কার্যক্রমের গ্রাহকদের যেন কোনো ভোগান্তি না হয় সে বিষয়ে কর্মকর্তাদের সতর্ক করে দিয়েছেন মন্ত্রী।
ভার্চ্যুয়াল এ অনুষ্ঠানে এনইআইআর সিস্টেম নিয়ে বিস্তারিত উপস্থাপন করেন স্পেকট্রাম বিভাগের মহাপরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মো. শহিদুল আলম। তিনি জানান, ৩০ জুন পর্যন্ত নেটওয়ার্কে চালু থাকা সব মোবাইল ফোনের ডাটা মাইগ্রেশন সম্পন্ন হয়েছে।
কোনো সেট বন্ধ হবে না উল্লেখ করে শহিদুল আলম বলেন, ১ জুলাই থেকে চালু হওয়া সেটগুলো নেটওয়ার্কে সচল থাকবে। সেটটি বৈধ না অবৈধ তা গ্রাহককে মেসেজ দিয়ে জানানোর পর সেটটি বৈধ করার প্রক্রিয়া শুরু হবে। অবৈধ হলেও সেটগুলো তিন মাস চালু থাকবে। এরপর সরকারের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
টেলিটক এখন পর্যন্ত এই প্রক্রিয়ার অংশ হতে না পারলেও সেপ্টেম্বরেই এতে যুক্ত হবে বলে জানান টেলিটকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. সাহাবউদ্দিন।
টেলিযোগাযোগ সংস্থা বিটিআরসির উদ্যোগে সিনোসিস আইটির কারিগরি বাস্তবায়নে, এই সিস্টেমে গ্রাহকের জাতীয় পরিচয়পত্র ও সিম নম্বরের সঙ্গে মোবাইলের আইএমইআই যোগ করে মোবাইল নিবন্ধন করা হবে। এ বিষয়ে কিছু নির্দেশনাও দেওয়া হয়েছে।
মোবাইল কেনা বা বিক্রির আগে করণীয়
১ জুলাই থেকে যে কোনো মাধ্যম হতে (বিক্রয় কেন্দ্র, অনলাইন বিক্রয় কেন্দ্র, ই-কমার্স সাইট ইত্যাদি) মোবাইল হ্যান্ডসেট কেনার আগে অবশ্যই হ্যান্ডসেটটির বৈধতা কয়েকটি পদ্ধতি অনুসরণ করে যাচাই করতে হবে। কেনার পর হ্যান্ডসেটের ক্রয় রশিদ সংরক্ষণ করতে হবে।। মোবাইল হ্যান্ডসেটটি বৈধ হলে তা স্বয়ংক্রিয়ভাবে এনইআইআর সিস্টেমে নিবন্ধিত হয়ে যাবে।
ধাপ-১: মোবাইল ফোনের মেসেজ অপশনে গিয়ে KYD লিখে স্পেস দিয়ে ১৫ ডিজিটের IMEI নম্বর লিখতে হবে।
ধাপ-২: IMEI নম্বর লেখার পর ১৬০০২ নম্বরে পাঠাতে হবে।
ধাপ-৩: ফিরতি মেসেজ এর মাধ্যমে মোবাইল হ্যান্ডসেটের বৈধতা সম্পর্কে জানা যাবে।
বিদেশ থেকে কেনা বা বিদেশ থেকে উপহার হিসেবে পাওয়া সেট যেভাবে নিবন্ধন করা যাবে
বিদেশ থেকে ব্যক্তি পর্যায়ে বৈধভাবে কেনা অথবা উপহার পাওয়া মোবাইল ফোন স্বয়ংক্রিয়ভাবে নেটওয়ার্কে সচল হবে। দশ দিনের মধ্যে অনলাইনে তথ্য/দলিল দিয়ে নিবন্ধন করার জন্য এসএমএস দেওয়া হবে। দশ দিনের মধ্যে নিবন্ধন শেষ করলে হ্যান্ডসেটগুলো বৈধ হিসেবে বিবেচিত হবে। ওই সময়ের মধ্যে নিবন্ধন সম্পন্ন করা না হলে হ্যান্ডসেটটি অবৈধ হিসেবে বিবেচিত হবে। সে সম্পর্কে গ্রাহককে এসএমএসের মাধ্যমে জানিয়ে পরীক্ষাকালীন সময়ের জন্য নেটওয়ার্কে যুক্ত রাখা হবে। পরীক্ষাকাল অতিবাহিত হলে সরকারের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী পরবর্তী ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
যেভাবে মোবাইল ফোন নিবন্ধন করা যাবে
ধাপ-১: https://neir.btrc.gov.bd লিংকে ভিজিট করে গ্রাহকের ব্যক্তিগত অ্যাকাউন্ট রেজিস্টার করতে হবে।
ধাপ-২: পোর্টালের Special Registration সেকশনে গিয়ে মোবাইল ফোনের IMEI নম্বর দিতে হবে।
ধাপ-৩: গ্রাহকের প্রয়োজনীয় ডকুমেন্ট এর ছবি/স্ক্যান কপি (যেমন, পাসপোর্টের ভিসা/ইমিগ্রেশন তথ্যাদি, ক্রয় রসিদ ইত্যাদি) আপলোড করতে হবে এবং Submit বাটন-টি প্রেস করতে হবে।
ধাপ-৪: ফোনটি বৈধ হলে স্বয়ংক্রিয়ভাবে নিবন্ধিত হবে। আর বৈধ না হলে এসএমএস এর মাধ্যমে গ্রাহককে জানিয়ে করে পরীক্ষাকালীন সময়ের জন্য নেটওয়ার্কে সংযুক্ত রাখা হবে। পরীক্ষাকাল পার হয়ে গেলে সরকারের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী পরবর্তী ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
উল্লেখ্য, বিদ্যমান ব্যাগেজ রুলস অনুযায়ী একজন ব্যক্তি বিদেশ থেকে শুল্ক বিহীন সর্বোচ্চ দুইটি এবং শুল্ক দেওয়া সাপেক্ষে আরও ছয়টি মোবাইল সেট সঙ্গে আনতে পারেন।
নিবন্ধিত মোবাইল হ্যান্ডসেট ডি-রেজিস্ট্রেশন করার প্রক্রিয়া
পরীক্ষামূলক সময়কালে তিন মাস ডি-রেজিস্ট্রেশন ছাড়াই হ্যান্ডসেট হস্তান্তর করা যাবে। উল্লেখ্য, একজন গ্রাহক নিজ নামে রেজিস্ট্রেশন করা যে কোনো সিম দিয়ে যে কোনো হ্যান্ডসেট ব্যবহার করতে পারবেন। পরীক্ষামূলক সময় অতিবাহিত হলে ডি-রেজিস্ট্রেশন সম্পর্কে বিস্তারিত জানানো হবে।
যেভাবে ব্যবহৃত মোবাইল হ্যান্ডসেটের বর্তমান অবস্থা যাচাই করা যাবে
ধাপ-১: মোবাইল হ্যান্ডসেট হতে *১৬১৬১# নম্বরে ডায়াল করতে হবে।
ধাপ-২: স্ক্রিনে প্রদর্শিত অপশন হতে Status Check অপশন সিলেক্ট করতে হবে।
ধাপ-৩: অটোমেটিক বক্স আসলে হ্যান্ডসেট এর ১৫ ডিজিটের IMEI নম্বরটি লিখে পাঠাতে হবে।
ধাপ-৪: হ্যাঁ/না অপশনের একটি অটোমেটিক বক্স এলে হ্যাঁ Select করে নিশ্চিত করতে হবে।
ধাপ-৫: ফিরতি মেসেজ এর মাধ্যমে ব্যবহৃত মোবাইল ফোনের/হ্যান্ডসেটের হালনাগাদ অবস্থা জানানো হবে।
তাছাড়া, neir. btrc. gov. bd লিংকের মাধ্যমে বিদ্যমান সিটিজেন পোর্টাল অথবা মোবাইল অপারেটরের কাস্টমার কেয়ার সেন্টারের সাহায্যে এই সেবা গ্রহণ নেওয়া যাবে।

বিএনপি চেয়ারপারসন, সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও দেশের রাজনীতির ‘আপসহীন’ নেত্রী বেগম খালেদা জিয়া আর নেই (ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)। আজ মঙ্গলবার সকাল ৬টার দিকে রাজধানীর এভারকেয়ার হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি শেষ নিশ্বাস ত্যাগ করেন। তাঁর বয়স হয়েছিল ৮০ বছর।
১০ মিনিট আগে
নির্বাচন কমিশনের পরিচালক (জনসংযোগ) মো. রুহুল আমিন মল্লিক স্বাক্ষরিত এক শোকবার্তায় জানানো হয়, বেগম খালেদা জিয়া বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক রাজনীতিতে একজন প্রভাবশালী ও গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তি ছিলেন।
১৪ মিনিট আগে
বাংলাদেশের রাজনৈতিক ইতিহাসের এক স্মরণীয় অধ্যায়ের অবসান ঘটিয়ে চিরবিদায় নিলেন বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের (বিএনপি) চেয়ারপারসন ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়া (ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)।
২১ মিনিট আগে
জাতীয় নির্বাচনের দিন গণভোটের পক্ষে সরকারি প্রচার বিএনপির চেয়ারপারসন ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়ার জানাজা ও দাফন পর্যন্ত বন্ধ রাখার নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।
৩৩ মিনিট আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

বিএনপি চেয়ারপারসন, সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও দেশের রাজনীতির ‘আপসহীন’ নেত্রী বেগম খালেদা জিয়া আর নেই (ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)। আজ মঙ্গলবার সকাল ৬টার দিকে রাজধানীর এভারকেয়ার হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি শেষ নিশ্বাস ত্যাগ করেন। তাঁর বয়স হয়েছিল ৮০ বছর।
বর্ষীয়ান এই নেত্রীর প্রয়াণে রাজনৈতিক অঙ্গনসহ সারা দেশে শোকের ছায়া নেমে এসেছে।
বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদ জানিয়েছেন, সাবেক এই প্রধানমন্ত্রীর দাফন রাজধানীর শেরেবাংলা নগরে জিয়া উদ্যানে তাঁর স্বামী, সাবেক রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের কবরের পাশে হতে পারে। এটি দল ও পরিবারের প্রাথমিক সিদ্ধান্ত।
এ ছাড়া আগামীকাল বুধবার রাজধানীর মানিক মিয়া অ্যাভিনিউতে খালেদা জিয়ার জানাজা অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা রয়েছে। জানাজা ও দাফন প্রক্রিয়ার সুষ্ঠু ব্যবস্থাপনার জন্য বিএনপি বর্তমানে অন্তর্বর্তী সরকারের সঙ্গে নিবিড় যোগাযোগ রক্ষার চেষ্টা করছে।
বেগম খালেদা জিয়া দীর্ঘদিন ধরে বার্ধক্যজনিত বিভিন্ন জটিলতাসহ নানা রোগে ভুগছিলেন। চলতি বছরের ৮ জানুয়ারি উন্নত চিকিৎসার জন্য যুক্তরাজ্যের লন্ডনে যান খালেদা জিয়া। চিকিৎসা শেষে ৬ মে তিনি দেশে ফেরেন। সে সময় স্বাস্থ্যের কিছুটা উন্নতিও দেখা গিয়েছিল। কিন্তু দীর্ঘদিনের শারীরিক জটিলতা এবং মানসিক ধকলের কারণে তিনি অত্যন্ত দুর্বল হয়ে পড়েছিলেন।
গত ২৩ নভেম্বর তাঁর শারীরিক অবস্থার অবনতি হলে তাঁকে পুনরায় এভারকেয়ার হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছিল। সেখানে এক মাসেরও বেশি সময় চিকিৎসাধীন থাকার পর আজ ভোরে তিনি চিকিৎসায় সাড়া দেওয়া বন্ধ করে দেন এবং চিরবিদায় নেন।
বাংলাদেশের রাজনীতিতে দীর্ঘ কয়েক দশক ধরে নেতৃত্ব দেওয়া খালেদা জিয়া ‘দেশনেত্রী’ হিসেবে জনগণের কাছে সমাদৃত ছিলেন। সংসদীয় গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠা এবং স্বৈরাচারবিরোধী আন্দোলনে তাঁর অটল ভূমিকার কারণে তাঁকে ‘আপসহীন’ উপাধিতে ভূষিত করা হয়। তিনবারের সাবেক এই প্রধানমন্ত্রীর মৃত্যুতে একটি যুগের অবসান ঘটল বলে মনে করছেন রাজনৈতিক বিশ্লেষকেরা।
হাসপাতাল সূত্রে জানা গেছে, বর্তমানে তাঁর মরদেহ হিমাগারে রাখা হয়েছে এবং আনুষ্ঠানিকতা শেষে তা পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হবে। দলের পক্ষ থেকে পরবর্তী কর্মসূচি বিস্তারিতভাবে ঘোষণা করার প্রক্রিয়া চলছে।

বিএনপি চেয়ারপারসন, সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও দেশের রাজনীতির ‘আপসহীন’ নেত্রী বেগম খালেদা জিয়া আর নেই (ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)। আজ মঙ্গলবার সকাল ৬টার দিকে রাজধানীর এভারকেয়ার হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি শেষ নিশ্বাস ত্যাগ করেন। তাঁর বয়স হয়েছিল ৮০ বছর।
বর্ষীয়ান এই নেত্রীর প্রয়াণে রাজনৈতিক অঙ্গনসহ সারা দেশে শোকের ছায়া নেমে এসেছে।
বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদ জানিয়েছেন, সাবেক এই প্রধানমন্ত্রীর দাফন রাজধানীর শেরেবাংলা নগরে জিয়া উদ্যানে তাঁর স্বামী, সাবেক রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের কবরের পাশে হতে পারে। এটি দল ও পরিবারের প্রাথমিক সিদ্ধান্ত।
এ ছাড়া আগামীকাল বুধবার রাজধানীর মানিক মিয়া অ্যাভিনিউতে খালেদা জিয়ার জানাজা অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা রয়েছে। জানাজা ও দাফন প্রক্রিয়ার সুষ্ঠু ব্যবস্থাপনার জন্য বিএনপি বর্তমানে অন্তর্বর্তী সরকারের সঙ্গে নিবিড় যোগাযোগ রক্ষার চেষ্টা করছে।
বেগম খালেদা জিয়া দীর্ঘদিন ধরে বার্ধক্যজনিত বিভিন্ন জটিলতাসহ নানা রোগে ভুগছিলেন। চলতি বছরের ৮ জানুয়ারি উন্নত চিকিৎসার জন্য যুক্তরাজ্যের লন্ডনে যান খালেদা জিয়া। চিকিৎসা শেষে ৬ মে তিনি দেশে ফেরেন। সে সময় স্বাস্থ্যের কিছুটা উন্নতিও দেখা গিয়েছিল। কিন্তু দীর্ঘদিনের শারীরিক জটিলতা এবং মানসিক ধকলের কারণে তিনি অত্যন্ত দুর্বল হয়ে পড়েছিলেন।
গত ২৩ নভেম্বর তাঁর শারীরিক অবস্থার অবনতি হলে তাঁকে পুনরায় এভারকেয়ার হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছিল। সেখানে এক মাসেরও বেশি সময় চিকিৎসাধীন থাকার পর আজ ভোরে তিনি চিকিৎসায় সাড়া দেওয়া বন্ধ করে দেন এবং চিরবিদায় নেন।
বাংলাদেশের রাজনীতিতে দীর্ঘ কয়েক দশক ধরে নেতৃত্ব দেওয়া খালেদা জিয়া ‘দেশনেত্রী’ হিসেবে জনগণের কাছে সমাদৃত ছিলেন। সংসদীয় গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠা এবং স্বৈরাচারবিরোধী আন্দোলনে তাঁর অটল ভূমিকার কারণে তাঁকে ‘আপসহীন’ উপাধিতে ভূষিত করা হয়। তিনবারের সাবেক এই প্রধানমন্ত্রীর মৃত্যুতে একটি যুগের অবসান ঘটল বলে মনে করছেন রাজনৈতিক বিশ্লেষকেরা।
হাসপাতাল সূত্রে জানা গেছে, বর্তমানে তাঁর মরদেহ হিমাগারে রাখা হয়েছে এবং আনুষ্ঠানিকতা শেষে তা পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হবে। দলের পক্ষ থেকে পরবর্তী কর্মসূচি বিস্তারিতভাবে ঘোষণা করার প্রক্রিয়া চলছে।

কোনো সেট বন্ধ হবে না উল্লেখ করে শহিদুল আলম বলেন, ১ জুলাই থেকে চালু হওয়া সেটগুলো নেটওয়ার্কে সচল থাকবে। সেটটি বৈধ না অবৈধ তা গ্রাহককে মেসেজ দিয়ে জানানোর পর সেটটি বৈধ করার প্রক্রিয়া শুরু হবে। অবৈধ হলেও সেটগুলো তিন মাস চালু থাকবে। এরপর সরকারের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
০১ জুলাই ২০২১
নির্বাচন কমিশনের পরিচালক (জনসংযোগ) মো. রুহুল আমিন মল্লিক স্বাক্ষরিত এক শোকবার্তায় জানানো হয়, বেগম খালেদা জিয়া বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক রাজনীতিতে একজন প্রভাবশালী ও গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তি ছিলেন।
১৪ মিনিট আগে
বাংলাদেশের রাজনৈতিক ইতিহাসের এক স্মরণীয় অধ্যায়ের অবসান ঘটিয়ে চিরবিদায় নিলেন বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের (বিএনপি) চেয়ারপারসন ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়া (ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)।
২১ মিনিট আগে
জাতীয় নির্বাচনের দিন গণভোটের পক্ষে সরকারি প্রচার বিএনপির চেয়ারপারসন ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়ার জানাজা ও দাফন পর্যন্ত বন্ধ রাখার নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।
৩৩ মিনিট আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে গভীর শোক ও দুঃখ প্রকাশ করছে বাংলাদেশ নির্বাচন কমিশন।
আজ মঙ্গলবার নির্বাচন কমিশনের পরিচালক (জনসংযোগ) মো. রুহুল আমিন মল্লিক স্বাক্ষরিত এক শোকবার্তায় জানানো হয়, বেগম খালেদা জিয়া বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক রাজনীতিতে একজন প্রভাবশালী ও গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তি ছিলেন। তিনি ১৯৯১ সালে সংসদীয় গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠার পর দেশের প্রথম নারী প্রধানমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণ করেন এবং ১৯৯৬ ও ২০০১ সালে আরও দুই দফা প্রধানমন্ত্রী নির্বাচিত হন। রাজনৈতিক জীবনে তিনি বহুদলীয় গণতন্ত্র, সাংবিধানিক শাসনব্যবস্থা ও রাজনৈতিক অংশগ্রহণের ক্ষেত্রে উল্লেখযোগ্য ভূমিকা পালন করেন। তিনি দীর্ঘদিন বিরোধীদলীয় নেতা হিসেবেও সংসদীয় রাজনীতিতে সক্রিয় থেকে গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠায় আপসহীন ভূমিকা পালন করেন।
নির্বাচনী প্রক্রিয়া ও গণতান্ত্রিক প্রতিষ্ঠানসমূহের বিকাশে তাঁর রাজনৈতিক ভূমিকা বাংলাদেশের ইতিহাসে স্মরণীয় হয়ে থাকবে।
নির্বাচন কমিশন মরহুমার বিদেহী আত্মার মাগফিরাত কামনা করছে এবং তাঁর শোকসন্তপ্ত পরিবার-পরিজন, স্বজন ও সহকর্মীদের প্রতি গভীর সমবেদনা জ্ঞাপন করছে।

সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে গভীর শোক ও দুঃখ প্রকাশ করছে বাংলাদেশ নির্বাচন কমিশন।
আজ মঙ্গলবার নির্বাচন কমিশনের পরিচালক (জনসংযোগ) মো. রুহুল আমিন মল্লিক স্বাক্ষরিত এক শোকবার্তায় জানানো হয়, বেগম খালেদা জিয়া বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক রাজনীতিতে একজন প্রভাবশালী ও গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তি ছিলেন। তিনি ১৯৯১ সালে সংসদীয় গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠার পর দেশের প্রথম নারী প্রধানমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণ করেন এবং ১৯৯৬ ও ২০০১ সালে আরও দুই দফা প্রধানমন্ত্রী নির্বাচিত হন। রাজনৈতিক জীবনে তিনি বহুদলীয় গণতন্ত্র, সাংবিধানিক শাসনব্যবস্থা ও রাজনৈতিক অংশগ্রহণের ক্ষেত্রে উল্লেখযোগ্য ভূমিকা পালন করেন। তিনি দীর্ঘদিন বিরোধীদলীয় নেতা হিসেবেও সংসদীয় রাজনীতিতে সক্রিয় থেকে গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠায় আপসহীন ভূমিকা পালন করেন।
নির্বাচনী প্রক্রিয়া ও গণতান্ত্রিক প্রতিষ্ঠানসমূহের বিকাশে তাঁর রাজনৈতিক ভূমিকা বাংলাদেশের ইতিহাসে স্মরণীয় হয়ে থাকবে।
নির্বাচন কমিশন মরহুমার বিদেহী আত্মার মাগফিরাত কামনা করছে এবং তাঁর শোকসন্তপ্ত পরিবার-পরিজন, স্বজন ও সহকর্মীদের প্রতি গভীর সমবেদনা জ্ঞাপন করছে।

কোনো সেট বন্ধ হবে না উল্লেখ করে শহিদুল আলম বলেন, ১ জুলাই থেকে চালু হওয়া সেটগুলো নেটওয়ার্কে সচল থাকবে। সেটটি বৈধ না অবৈধ তা গ্রাহককে মেসেজ দিয়ে জানানোর পর সেটটি বৈধ করার প্রক্রিয়া শুরু হবে। অবৈধ হলেও সেটগুলো তিন মাস চালু থাকবে। এরপর সরকারের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
০১ জুলাই ২০২১
বিএনপি চেয়ারপারসন, সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও দেশের রাজনীতির ‘আপসহীন’ নেত্রী বেগম খালেদা জিয়া আর নেই (ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)। আজ মঙ্গলবার সকাল ৬টার দিকে রাজধানীর এভারকেয়ার হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি শেষ নিশ্বাস ত্যাগ করেন। তাঁর বয়স হয়েছিল ৮০ বছর।
১০ মিনিট আগে
বাংলাদেশের রাজনৈতিক ইতিহাসের এক স্মরণীয় অধ্যায়ের অবসান ঘটিয়ে চিরবিদায় নিলেন বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের (বিএনপি) চেয়ারপারসন ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়া (ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)।
২১ মিনিট আগে
জাতীয় নির্বাচনের দিন গণভোটের পক্ষে সরকারি প্রচার বিএনপির চেয়ারপারসন ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়ার জানাজা ও দাফন পর্যন্ত বন্ধ রাখার নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।
৩৩ মিনিট আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

বাংলাদেশের রাজনৈতিক ইতিহাসের এক স্মরণীয় অধ্যায়ের অবসান ঘটিয়ে চিরবিদায় নিলেন বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের (বিএনপি) চেয়ারপারসন ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়া (ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)। আজ মঙ্গলবার ভোরে রাজধানীর এভারকেয়ার হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন। তাঁর বয়স হয়েছিল ৮০ বছর।
বেগম জিয়ার মৃত্যুতে দেশে শোকের ছায়া নেমে এসেছে। তাঁর মৃত্যুপরবর্তী রাষ্ট্রীয় কর্মসূচি ও শোক পালনের রূপরেখা নির্ধারণে জরুরি বৈঠকে বসেছে অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টা পরিষদ। প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সভাপতিত্বে এই বিশেষ বৈঠকটি অনুষ্ঠিত হচ্ছে। বৈঠকে বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরও উপস্থিত আছেন।
সরকারি সূত্র জানিয়েছে, বেলা ১২টার পর প্রধান উপদেষ্টা জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেবেন। এই ভাষণেই রাষ্ট্রীয় শোক এবং সাবেক এই প্রধানমন্ত্রীর শেষ বিদায়ের রাষ্ট্রীয় কর্মসূচি ঘোষণা করার কথা রয়েছে।
অন্যদিকে, দলের চেয়ারপারসনের মৃত্যুতে পরবর্তী করণীয় ও জানাজার সময়সূচি নির্ধারণে স্থায়ী কমিটির জরুরি সভা ডেকেছে বিএনপি। দুপুর সাড়ে ১২টায় গুলশানে চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে এই বৈঠক অনুষ্ঠিত হবে।
জাতীয় নির্বাচনের দিন জুলাই সনদের বিষয়ে প্রস্তাবিত গণভোটের সরকারি প্রচার কার্যক্রম স্থগিত করা হয়েছে। গণভোট বিষয়ে জনসচেতনতামূলক প্রচার কার্যক্রমের মুখ্য সমন্বয়ক ও প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী অধ্যাপক আলী রীয়াজ জানিয়েছেন, খালেদা জিয়ার জানাজা ও দাফন শেষ না হওয়া পর্যন্ত সব ধরনের প্রচার বন্ধ থাকবে। আগামী ১২ ফেব্রুয়ারি জাতীয় সংসদ নির্বাচনের দিনই এই গণভোট অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা রয়েছে।
১৯৪৫ সালে জন্ম নেওয়া বেগম খালেদা জিয়া ১৯৯১ সালে বাংলাদেশের প্রথম নারী প্রধানমন্ত্রী হিসেবে শপথ নিয়ে ইতিহাস গড়েছিলেন। তিন মেয়াদে দেশের প্রধানমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব পালন করা এই নেত্রী মুক্তবাজার অর্থনীতি এবং নারী শিক্ষার প্রসারে আমৃত্যু কাজ করে গেছেন। দীর্ঘস্থায়ী অসুস্থতা এবং রাজনৈতিক চড়াই-উতরাই পেরিয়ে ২০২৪ সালের আগস্ট বিপ্লবের পর তিনি পূর্ণ মুক্তি পেলেও শারীরিক জটিলতার কারণে দীর্ঘদিন হাসপাতালেই কাটছিল তাঁর সময়।
তাঁর মৃত্যুতে দেশ-বিদেশের বিভিন্ন রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দ গভীর শোক প্রকাশ করছেন। হাসপাতালের সামনে এবং নয়াপল্টনে দলীয় কার্যালয়ের সামনে ভিড় করছেন হাজার হাজার শোকাতুর নেতা-কর্মী।

বাংলাদেশের রাজনৈতিক ইতিহাসের এক স্মরণীয় অধ্যায়ের অবসান ঘটিয়ে চিরবিদায় নিলেন বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের (বিএনপি) চেয়ারপারসন ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়া (ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)। আজ মঙ্গলবার ভোরে রাজধানীর এভারকেয়ার হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন। তাঁর বয়স হয়েছিল ৮০ বছর।
বেগম জিয়ার মৃত্যুতে দেশে শোকের ছায়া নেমে এসেছে। তাঁর মৃত্যুপরবর্তী রাষ্ট্রীয় কর্মসূচি ও শোক পালনের রূপরেখা নির্ধারণে জরুরি বৈঠকে বসেছে অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টা পরিষদ। প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সভাপতিত্বে এই বিশেষ বৈঠকটি অনুষ্ঠিত হচ্ছে। বৈঠকে বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরও উপস্থিত আছেন।
সরকারি সূত্র জানিয়েছে, বেলা ১২টার পর প্রধান উপদেষ্টা জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেবেন। এই ভাষণেই রাষ্ট্রীয় শোক এবং সাবেক এই প্রধানমন্ত্রীর শেষ বিদায়ের রাষ্ট্রীয় কর্মসূচি ঘোষণা করার কথা রয়েছে।
অন্যদিকে, দলের চেয়ারপারসনের মৃত্যুতে পরবর্তী করণীয় ও জানাজার সময়সূচি নির্ধারণে স্থায়ী কমিটির জরুরি সভা ডেকেছে বিএনপি। দুপুর সাড়ে ১২টায় গুলশানে চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে এই বৈঠক অনুষ্ঠিত হবে।
জাতীয় নির্বাচনের দিন জুলাই সনদের বিষয়ে প্রস্তাবিত গণভোটের সরকারি প্রচার কার্যক্রম স্থগিত করা হয়েছে। গণভোট বিষয়ে জনসচেতনতামূলক প্রচার কার্যক্রমের মুখ্য সমন্বয়ক ও প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী অধ্যাপক আলী রীয়াজ জানিয়েছেন, খালেদা জিয়ার জানাজা ও দাফন শেষ না হওয়া পর্যন্ত সব ধরনের প্রচার বন্ধ থাকবে। আগামী ১২ ফেব্রুয়ারি জাতীয় সংসদ নির্বাচনের দিনই এই গণভোট অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা রয়েছে।
১৯৪৫ সালে জন্ম নেওয়া বেগম খালেদা জিয়া ১৯৯১ সালে বাংলাদেশের প্রথম নারী প্রধানমন্ত্রী হিসেবে শপথ নিয়ে ইতিহাস গড়েছিলেন। তিন মেয়াদে দেশের প্রধানমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব পালন করা এই নেত্রী মুক্তবাজার অর্থনীতি এবং নারী শিক্ষার প্রসারে আমৃত্যু কাজ করে গেছেন। দীর্ঘস্থায়ী অসুস্থতা এবং রাজনৈতিক চড়াই-উতরাই পেরিয়ে ২০২৪ সালের আগস্ট বিপ্লবের পর তিনি পূর্ণ মুক্তি পেলেও শারীরিক জটিলতার কারণে দীর্ঘদিন হাসপাতালেই কাটছিল তাঁর সময়।
তাঁর মৃত্যুতে দেশ-বিদেশের বিভিন্ন রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দ গভীর শোক প্রকাশ করছেন। হাসপাতালের সামনে এবং নয়াপল্টনে দলীয় কার্যালয়ের সামনে ভিড় করছেন হাজার হাজার শোকাতুর নেতা-কর্মী।

কোনো সেট বন্ধ হবে না উল্লেখ করে শহিদুল আলম বলেন, ১ জুলাই থেকে চালু হওয়া সেটগুলো নেটওয়ার্কে সচল থাকবে। সেটটি বৈধ না অবৈধ তা গ্রাহককে মেসেজ দিয়ে জানানোর পর সেটটি বৈধ করার প্রক্রিয়া শুরু হবে। অবৈধ হলেও সেটগুলো তিন মাস চালু থাকবে। এরপর সরকারের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
০১ জুলাই ২০২১
বিএনপি চেয়ারপারসন, সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও দেশের রাজনীতির ‘আপসহীন’ নেত্রী বেগম খালেদা জিয়া আর নেই (ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)। আজ মঙ্গলবার সকাল ৬টার দিকে রাজধানীর এভারকেয়ার হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি শেষ নিশ্বাস ত্যাগ করেন। তাঁর বয়স হয়েছিল ৮০ বছর।
১০ মিনিট আগে
নির্বাচন কমিশনের পরিচালক (জনসংযোগ) মো. রুহুল আমিন মল্লিক স্বাক্ষরিত এক শোকবার্তায় জানানো হয়, বেগম খালেদা জিয়া বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক রাজনীতিতে একজন প্রভাবশালী ও গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তি ছিলেন।
১৪ মিনিট আগে
জাতীয় নির্বাচনের দিন গণভোটের পক্ষে সরকারি প্রচার বিএনপির চেয়ারপারসন ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়ার জানাজা ও দাফন পর্যন্ত বন্ধ রাখার নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।
৩৩ মিনিট আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

জাতীয় নির্বাচনের দিন গণভোটের পক্ষে সরকারি প্রচার বিএনপির চেয়ারপারসন ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়ার জানাজা ও দাফন পর্যন্ত বন্ধ রাখার নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।
আজকের পত্রিকাকে এই তথ্য জানিয়েছেন গণভোট বিষয়ে জনসচেতনতামূলক প্রচার কার্যক্রমের মুখ্য সমন্বয়ক ও প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী (উপদেষ্টা পদমর্যাদা) অধ্যাপক আলী রীয়াজ।
আলী রীয়াজ বলেন, ‘খালেদা জিয়ার জানাজা ও দাফন না হওয়া পর্যন্ত গণভোটের সমস্ত রকম প্রচার বন্ধ থাকবে।’
আগামী ১২ ফেব্রুয়ারি জাতীয় নির্বাচন ও জুলাই সনদের বিষয়ে গণভোট অনুষ্ঠিত হবে। জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ভোট গ্রহণের দিন গণভোট দিতে জনগণকে উদ্বুদ্ধ করতে সারা দেশে প্রচার করছে সরকার। সংস্কৃতিবিষয়ক মন্ত্রণালয়, তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়সহ ১৯টি মন্ত্রণালয়ের সমন্বয়ে এই প্রচার চলছে।
দীর্ঘদিন ধরে হাসপাতালে চিকিৎসাধীন ছিলেন বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া। আজ মঙ্গলবার ভোরে তিনি মারা যান। তাঁর মৃত্যুতে রাষ্ট্রীয় কর্মসূচি ঠিক করতে উপদেষ্টা পরিষদ বিশেষ বৈঠকে বসেছে। এতে সভাপতিত্ব করছেন প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। দুপুর ১২টার পরে জাতির উদ্দেশে ভাষণে কর্মসূচি ঘোষণা করতে পারেন প্রধান উপদেষ্টা।

জাতীয় নির্বাচনের দিন গণভোটের পক্ষে সরকারি প্রচার বিএনপির চেয়ারপারসন ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়ার জানাজা ও দাফন পর্যন্ত বন্ধ রাখার নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।
আজকের পত্রিকাকে এই তথ্য জানিয়েছেন গণভোট বিষয়ে জনসচেতনতামূলক প্রচার কার্যক্রমের মুখ্য সমন্বয়ক ও প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী (উপদেষ্টা পদমর্যাদা) অধ্যাপক আলী রীয়াজ।
আলী রীয়াজ বলেন, ‘খালেদা জিয়ার জানাজা ও দাফন না হওয়া পর্যন্ত গণভোটের সমস্ত রকম প্রচার বন্ধ থাকবে।’
আগামী ১২ ফেব্রুয়ারি জাতীয় নির্বাচন ও জুলাই সনদের বিষয়ে গণভোট অনুষ্ঠিত হবে। জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ভোট গ্রহণের দিন গণভোট দিতে জনগণকে উদ্বুদ্ধ করতে সারা দেশে প্রচার করছে সরকার। সংস্কৃতিবিষয়ক মন্ত্রণালয়, তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়সহ ১৯টি মন্ত্রণালয়ের সমন্বয়ে এই প্রচার চলছে।
দীর্ঘদিন ধরে হাসপাতালে চিকিৎসাধীন ছিলেন বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া। আজ মঙ্গলবার ভোরে তিনি মারা যান। তাঁর মৃত্যুতে রাষ্ট্রীয় কর্মসূচি ঠিক করতে উপদেষ্টা পরিষদ বিশেষ বৈঠকে বসেছে। এতে সভাপতিত্ব করছেন প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। দুপুর ১২টার পরে জাতির উদ্দেশে ভাষণে কর্মসূচি ঘোষণা করতে পারেন প্রধান উপদেষ্টা।

কোনো সেট বন্ধ হবে না উল্লেখ করে শহিদুল আলম বলেন, ১ জুলাই থেকে চালু হওয়া সেটগুলো নেটওয়ার্কে সচল থাকবে। সেটটি বৈধ না অবৈধ তা গ্রাহককে মেসেজ দিয়ে জানানোর পর সেটটি বৈধ করার প্রক্রিয়া শুরু হবে। অবৈধ হলেও সেটগুলো তিন মাস চালু থাকবে। এরপর সরকারের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
০১ জুলাই ২০২১
বিএনপি চেয়ারপারসন, সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও দেশের রাজনীতির ‘আপসহীন’ নেত্রী বেগম খালেদা জিয়া আর নেই (ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)। আজ মঙ্গলবার সকাল ৬টার দিকে রাজধানীর এভারকেয়ার হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি শেষ নিশ্বাস ত্যাগ করেন। তাঁর বয়স হয়েছিল ৮০ বছর।
১০ মিনিট আগে
নির্বাচন কমিশনের পরিচালক (জনসংযোগ) মো. রুহুল আমিন মল্লিক স্বাক্ষরিত এক শোকবার্তায় জানানো হয়, বেগম খালেদা জিয়া বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক রাজনীতিতে একজন প্রভাবশালী ও গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তি ছিলেন।
১৪ মিনিট আগে
বাংলাদেশের রাজনৈতিক ইতিহাসের এক স্মরণীয় অধ্যায়ের অবসান ঘটিয়ে চিরবিদায় নিলেন বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের (বিএনপি) চেয়ারপারসন ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়া (ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)।
২১ মিনিট আগে