শাহরিয়ার হাসান, ঢাকা

ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) সদস্যদের নিজেদের মধ্যে আধুনিক যোগাযোগব্যবস্থা, অপরাধ নজরদারি ও ট্রাফিক ব্যবস্থাপনার জন্য নেওয়া একটি প্রকল্পের কাজ শেষে ১৫ বছরেও চালু হয়নি। ২০০১ সালে অনুমোদিত ১০০ কোটি টাকার এই প্রকল্পের কাজ ২০১০ সালে শেষ হলে পুলিশ গ্রহণও করেছিল। কিন্তু নানা জটিলতা তৈরি করে প্রকল্প চালু আটকে রাখা হয়েছে।
অভিযোগ রয়েছে, প্রকল্প শেষ হলেও শুধু রাজনৈতিক কারণে ১৫ বছর প্রকল্পটি চালু করা হয়নি। ২০০১ সালে বিএনপির নেতৃত্বাধীন চারদলীয় জোট সরকারের আমলে প্রকল্পটি নেওয়ার কারণে কয়েকজন উচ্চপদস্থ পুলিশ কর্মকর্তা জটিলতা তৈরি করে এটি আটকে রেখেছিলেন। সম্প্রতি প্রকল্পটি বাস্তবায়নে অন্তর্বর্তী সরকারের কাছে আবেদন করলে বিষয়টি আলোচনায় আসে।
বাংলাদেশ পুলিশের সূত্র বলেছে, প্রকল্পটি চালু হলে রাজধানীর যানজট নিরসন, অপরাধ নিয়ন্ত্রণ এবং পুলিশের কার্যকারিতা সহজে বাড়ত। এর সুফল পেত রাজধানীবাসী।
প্রকল্পটি চালু না হওয়ায় আর্থিক ক্ষতির শিকার হওয়ার দাবি করেছে ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের স্থানীয় প্রতিনিধি রাফা ট্রেডিং লিমিটেড। তারা প্রতিকার পেতে আইনের দ্বারস্থ হওয়ার কথা জানিয়েছে।
সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা যায়, ডিএমপির জন্য ‘আধুনিক কমান্ড কন্ট্রোল সেন্টার’ স্থাপনে ২০০১ সালে ১০০ কোটি টাকার একটি প্রকল্প একনেকে অনুমোদন হয়। ২০০৬ সালে বিএনপির নেতৃত্বাধীন চারদলীয় জোট সরকারের মেয়াদ শেষে আব্দুল গণি রোডে একটি নিয়ন্ত্রণকক্ষ (কন্ট্রোল রুম) স্থাপন করা হয়। প্রকল্পের আওতায় ১৫৫টি সিসিটিভি ক্যামেরা, ৩১টি ট্রাফিক ডিসপ্লে বোর্ড, নিয়ন্ত্রণকক্ষে ৩৫টি মনিটর, ৩০টি এভিএল সিস্টেমসংবলিত থানার টহল গাড়ি এবং ১ হাজার ৫০০টি টেট্রা ওয়াকিটকি হ্যান্ডসেট দেওয়া হয়। এগুলোর সাহায্যে ওই নিয়ন্ত্রণকক্ষ থেকে পুরো ঢাকা শহরের অপরাধ ও ট্রাফিক ব্যবস্থাপনায় নজরদারি করা সম্ভব ছিল।
সূত্র জানায়, এই প্রকল্পের আওতায় ডিএমপির জন্য আধুনিক ডিজিটাল কমিউনিকেশন নেটওয়ার্ক এবং মাল্টি সাইট ডিজিটাল ট্রাঙ্কিং ওয়্যারলেস সিস্টেম তৈরি করা হয়েছিল। এতে সিসিটিভি মনিটরিংয়ের মাধ্যমে অপরাধ ও ট্রাফিক নিয়ন্ত্রণ, বার্তার মাধ্যমে ট্রাফিক অবস্থা জানা, ৯৯৯-এ ফোন করার সুবিধা এবং স্বয়ংক্রিয়ভাবে গাড়ির লোকেশন সিস্টেমের মাধ্যমে থানার মোবাইল গাড়ির অবস্থান জানার সুবিধা ছিল।
ওই সময় ডিএমপির ট্রাফিক বিভাগে কাজ করা একজন পরিদর্শক বলেন, ‘পরীক্ষামূলকভাবেই ওই প্রকল্পের ট্রাফিক সংকেতের কাজ ভালোভাবে চলেছিল। আমরাও ভেবেছিলাম আধুনিক ট্রাফিক ব্যবস্থার দিকে যাচ্ছে পুলিশ। কিন্তু তা কেন শেষ পর্যন্ত এগোলো না, তা জানি না।’
প্রকল্পের বিষয়ে খোঁজ নিয়ে জানা যায়, প্রকল্পের প্রাথমিক পর্যায়ে পুলিশ সদস্যদের জন্য মাইক্রোওয়েভ প্রযুক্তির মাধ্যমে যোগাযোগ স্থাপন করা হয়েছিল। কিন্তু পরে রাজধানীতে একের পর এক সুউচ্চ ভবন ওঠায় মাইক্রোওয়েভ সিগন্যালের কার্যকারিতা কমে যায়। এই সমস্যা সমাধানে সরকারি উচ্চপর্যায়ের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী বিটিসিএলের ফাইবার অপটিকের মাধ্যমে পুরো ব্যবস্থা পরিচালনার সিদ্ধান্ত হয়। পরে পুরো প্রকল্প ফাইবার অপটিকের সংযোগের আওতায় নেওয়া হয়। ২০১০ সালে কাজ শেষে পুলিশ প্রকল্প গ্রহণ করলেও এরপর থেকে ২০১৫ সাল পর্যন্ত আনুষ্ঠানিক উদ্বোধনের জন্য চলতে থাকে চিঠি চালাচালি। কিন্তু সেই উদ্বোধন আর হয়নি।
সংশ্লিষ্ট সূত্র বলছে, ওই প্রকল্পের অধীনে স্থাপিত সরঞ্জাম কার্যকর থাকলেও কিছু পুলিশ কর্মকর্তা ব্যবস্থাটি আনুষ্ঠানিকভাবে চালু না করে ফেলে রাখেন। বিগত আওয়ামী লীগ সরকারের ১৫ বছরের শাসনামলে পুলিশের মহাপরিদর্শক (আইজিপি) পদে কয়েকজন বসলেও প্রকল্পটির ভাগ্য খোলেনি। বিগত সরকারের আমলে আইজিপি ছিলেন জাবেদ পাটোয়ারী, বেনজীর আহমেদ, চৌধুরী আবদুল্লাহ আল-মামুন। প্রস্তুত প্রকল্প চালু না করে পুলিশের উচ্চপর্যায়ের কর্মকর্তাদের সঙ্গে পুলিশ টেলিকমের কয়েকজন কর্মকর্তা মিলে সিন্ডিকেট তৈরি করে একটি ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের কাছ থেকে মালামাল কিনেছেন।
অভিযোগ রয়েছে, গত ১০ বছরে রাজনৈতিক প্রভাবের সুযোগ নিয়ে ওই সিন্ডিকেট নির্দিষ্ট ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের কাছ থেকে প্রায় ৬০০ কোটি টাকার যোগাযোগ সরঞ্জাম কিনেছে। অথচ এই প্রকল্প চালু করলে খরচ বাঁচত। প্রকল্প শেষ করে ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানও পুরো বিল পায়নি।
জানতে চাইলে রোড সেফটি ফাউন্ডেশনের নির্বাহী পরিচালক মো. সাইদুর রহমান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘সরকার পরিবর্তনের সঙ্গে সঙ্গে সবকিছু পরিবর্তন করে ফেলা হয়। এর মাধ্যমে একটি আর্থিক সুযোগ-সুবিধা খোঁজা হয়। কোনটাতে জনগণের ভালো হবে, সেটা চিন্তা না করে সবকিছু রাজনৈতিক করে ফেলা হয়।’
বিষয়টি নিয়ে তৎকালীন পুলিশ কর্মকর্তাদের সঙ্গে যোগাযোগের চেষ্টা করে কাউকে পাওয়া যায়নি। ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে গত বছরের ৫ আগস্ট আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর ওই সরকারের ঘনিষ্ঠ বলে পরিচিত পুলিশ কর্মকর্তাদের কেউ আত্মগোপনে, কেউ রয়েছেন কারাগারে। তাই তাঁদের কারও বক্তব্য পাওয়া যায়নি।
ওই প্রকল্পের ঠিকাদারের স্থানীয় প্রতিনিধি রাফা ট্রেডিং লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক কাজী জাকারিয়া আজকের পত্রিকাকে বলেন, পুলিশের কয়েকজন কর্মকর্তার সিদ্ধান্তহীনতার কারণে পৃথিবীর অত্যাধুনিক এই কমান্ড কন্ট্রোল সিস্টেমের শতভাগ কাজ সম্পন্ন হওয়ার পরও কার্যক্রম চালাতে পারেনি। এতে একদিকে তিনি আর্থিক ক্ষতিতে পড়েছেন, অন্যদিকে তাঁর সঙ্গে যেসব বিদেশি কোম্পানি কাজ করত, তারা বিরূপ ধারণা নিয়ে বাংলাদেশ ছেড়েছে। তিনি বলেন, এখন সময় বদলেছে। তিনি আর্থিকভাবে যে ক্ষতির শিকার হয়েছেন, তার প্রতিকার পেতে সব ধরনের আইনি ব্যবস্থা নেবেন।

ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) সদস্যদের নিজেদের মধ্যে আধুনিক যোগাযোগব্যবস্থা, অপরাধ নজরদারি ও ট্রাফিক ব্যবস্থাপনার জন্য নেওয়া একটি প্রকল্পের কাজ শেষে ১৫ বছরেও চালু হয়নি। ২০০১ সালে অনুমোদিত ১০০ কোটি টাকার এই প্রকল্পের কাজ ২০১০ সালে শেষ হলে পুলিশ গ্রহণও করেছিল। কিন্তু নানা জটিলতা তৈরি করে প্রকল্প চালু আটকে রাখা হয়েছে।
অভিযোগ রয়েছে, প্রকল্প শেষ হলেও শুধু রাজনৈতিক কারণে ১৫ বছর প্রকল্পটি চালু করা হয়নি। ২০০১ সালে বিএনপির নেতৃত্বাধীন চারদলীয় জোট সরকারের আমলে প্রকল্পটি নেওয়ার কারণে কয়েকজন উচ্চপদস্থ পুলিশ কর্মকর্তা জটিলতা তৈরি করে এটি আটকে রেখেছিলেন। সম্প্রতি প্রকল্পটি বাস্তবায়নে অন্তর্বর্তী সরকারের কাছে আবেদন করলে বিষয়টি আলোচনায় আসে।
বাংলাদেশ পুলিশের সূত্র বলেছে, প্রকল্পটি চালু হলে রাজধানীর যানজট নিরসন, অপরাধ নিয়ন্ত্রণ এবং পুলিশের কার্যকারিতা সহজে বাড়ত। এর সুফল পেত রাজধানীবাসী।
প্রকল্পটি চালু না হওয়ায় আর্থিক ক্ষতির শিকার হওয়ার দাবি করেছে ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের স্থানীয় প্রতিনিধি রাফা ট্রেডিং লিমিটেড। তারা প্রতিকার পেতে আইনের দ্বারস্থ হওয়ার কথা জানিয়েছে।
সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা যায়, ডিএমপির জন্য ‘আধুনিক কমান্ড কন্ট্রোল সেন্টার’ স্থাপনে ২০০১ সালে ১০০ কোটি টাকার একটি প্রকল্প একনেকে অনুমোদন হয়। ২০০৬ সালে বিএনপির নেতৃত্বাধীন চারদলীয় জোট সরকারের মেয়াদ শেষে আব্দুল গণি রোডে একটি নিয়ন্ত্রণকক্ষ (কন্ট্রোল রুম) স্থাপন করা হয়। প্রকল্পের আওতায় ১৫৫টি সিসিটিভি ক্যামেরা, ৩১টি ট্রাফিক ডিসপ্লে বোর্ড, নিয়ন্ত্রণকক্ষে ৩৫টি মনিটর, ৩০টি এভিএল সিস্টেমসংবলিত থানার টহল গাড়ি এবং ১ হাজার ৫০০টি টেট্রা ওয়াকিটকি হ্যান্ডসেট দেওয়া হয়। এগুলোর সাহায্যে ওই নিয়ন্ত্রণকক্ষ থেকে পুরো ঢাকা শহরের অপরাধ ও ট্রাফিক ব্যবস্থাপনায় নজরদারি করা সম্ভব ছিল।
সূত্র জানায়, এই প্রকল্পের আওতায় ডিএমপির জন্য আধুনিক ডিজিটাল কমিউনিকেশন নেটওয়ার্ক এবং মাল্টি সাইট ডিজিটাল ট্রাঙ্কিং ওয়্যারলেস সিস্টেম তৈরি করা হয়েছিল। এতে সিসিটিভি মনিটরিংয়ের মাধ্যমে অপরাধ ও ট্রাফিক নিয়ন্ত্রণ, বার্তার মাধ্যমে ট্রাফিক অবস্থা জানা, ৯৯৯-এ ফোন করার সুবিধা এবং স্বয়ংক্রিয়ভাবে গাড়ির লোকেশন সিস্টেমের মাধ্যমে থানার মোবাইল গাড়ির অবস্থান জানার সুবিধা ছিল।
ওই সময় ডিএমপির ট্রাফিক বিভাগে কাজ করা একজন পরিদর্শক বলেন, ‘পরীক্ষামূলকভাবেই ওই প্রকল্পের ট্রাফিক সংকেতের কাজ ভালোভাবে চলেছিল। আমরাও ভেবেছিলাম আধুনিক ট্রাফিক ব্যবস্থার দিকে যাচ্ছে পুলিশ। কিন্তু তা কেন শেষ পর্যন্ত এগোলো না, তা জানি না।’
প্রকল্পের বিষয়ে খোঁজ নিয়ে জানা যায়, প্রকল্পের প্রাথমিক পর্যায়ে পুলিশ সদস্যদের জন্য মাইক্রোওয়েভ প্রযুক্তির মাধ্যমে যোগাযোগ স্থাপন করা হয়েছিল। কিন্তু পরে রাজধানীতে একের পর এক সুউচ্চ ভবন ওঠায় মাইক্রোওয়েভ সিগন্যালের কার্যকারিতা কমে যায়। এই সমস্যা সমাধানে সরকারি উচ্চপর্যায়ের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী বিটিসিএলের ফাইবার অপটিকের মাধ্যমে পুরো ব্যবস্থা পরিচালনার সিদ্ধান্ত হয়। পরে পুরো প্রকল্প ফাইবার অপটিকের সংযোগের আওতায় নেওয়া হয়। ২০১০ সালে কাজ শেষে পুলিশ প্রকল্প গ্রহণ করলেও এরপর থেকে ২০১৫ সাল পর্যন্ত আনুষ্ঠানিক উদ্বোধনের জন্য চলতে থাকে চিঠি চালাচালি। কিন্তু সেই উদ্বোধন আর হয়নি।
সংশ্লিষ্ট সূত্র বলছে, ওই প্রকল্পের অধীনে স্থাপিত সরঞ্জাম কার্যকর থাকলেও কিছু পুলিশ কর্মকর্তা ব্যবস্থাটি আনুষ্ঠানিকভাবে চালু না করে ফেলে রাখেন। বিগত আওয়ামী লীগ সরকারের ১৫ বছরের শাসনামলে পুলিশের মহাপরিদর্শক (আইজিপি) পদে কয়েকজন বসলেও প্রকল্পটির ভাগ্য খোলেনি। বিগত সরকারের আমলে আইজিপি ছিলেন জাবেদ পাটোয়ারী, বেনজীর আহমেদ, চৌধুরী আবদুল্লাহ আল-মামুন। প্রস্তুত প্রকল্প চালু না করে পুলিশের উচ্চপর্যায়ের কর্মকর্তাদের সঙ্গে পুলিশ টেলিকমের কয়েকজন কর্মকর্তা মিলে সিন্ডিকেট তৈরি করে একটি ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের কাছ থেকে মালামাল কিনেছেন।
অভিযোগ রয়েছে, গত ১০ বছরে রাজনৈতিক প্রভাবের সুযোগ নিয়ে ওই সিন্ডিকেট নির্দিষ্ট ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের কাছ থেকে প্রায় ৬০০ কোটি টাকার যোগাযোগ সরঞ্জাম কিনেছে। অথচ এই প্রকল্প চালু করলে খরচ বাঁচত। প্রকল্প শেষ করে ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানও পুরো বিল পায়নি।
জানতে চাইলে রোড সেফটি ফাউন্ডেশনের নির্বাহী পরিচালক মো. সাইদুর রহমান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘সরকার পরিবর্তনের সঙ্গে সঙ্গে সবকিছু পরিবর্তন করে ফেলা হয়। এর মাধ্যমে একটি আর্থিক সুযোগ-সুবিধা খোঁজা হয়। কোনটাতে জনগণের ভালো হবে, সেটা চিন্তা না করে সবকিছু রাজনৈতিক করে ফেলা হয়।’
বিষয়টি নিয়ে তৎকালীন পুলিশ কর্মকর্তাদের সঙ্গে যোগাযোগের চেষ্টা করে কাউকে পাওয়া যায়নি। ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে গত বছরের ৫ আগস্ট আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর ওই সরকারের ঘনিষ্ঠ বলে পরিচিত পুলিশ কর্মকর্তাদের কেউ আত্মগোপনে, কেউ রয়েছেন কারাগারে। তাই তাঁদের কারও বক্তব্য পাওয়া যায়নি।
ওই প্রকল্পের ঠিকাদারের স্থানীয় প্রতিনিধি রাফা ট্রেডিং লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক কাজী জাকারিয়া আজকের পত্রিকাকে বলেন, পুলিশের কয়েকজন কর্মকর্তার সিদ্ধান্তহীনতার কারণে পৃথিবীর অত্যাধুনিক এই কমান্ড কন্ট্রোল সিস্টেমের শতভাগ কাজ সম্পন্ন হওয়ার পরও কার্যক্রম চালাতে পারেনি। এতে একদিকে তিনি আর্থিক ক্ষতিতে পড়েছেন, অন্যদিকে তাঁর সঙ্গে যেসব বিদেশি কোম্পানি কাজ করত, তারা বিরূপ ধারণা নিয়ে বাংলাদেশ ছেড়েছে। তিনি বলেন, এখন সময় বদলেছে। তিনি আর্থিকভাবে যে ক্ষতির শিকার হয়েছেন, তার প্রতিকার পেতে সব ধরনের আইনি ব্যবস্থা নেবেন।

বোরো ধানের মৌসুমে দেশে জ্বালানি মজুতে টান পড়েছে। বর্তমান ডিজেলের মজুত একেবারেই তলানিতে রয়েছে। সরকারি তেল বিপণনকারী তিনটি কোম্পানি পদ্মা, মেঘনা ও যমুনা অয়েলে মজুত প্রতিবেদনে বিষয়টি উঠে এসেছে।
১৩ ঘণ্টা আগে
রাজবাড়ীর পাংশা থানাধীন এলাকায় গত বুধবার রাতে সংঘটিত একটি দুঃখজনক হত্যাকাণ্ডকে কেন্দ্র করে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ও বিভিন্ন সংবাদমাধ্যম বিভ্রান্তিকর তথ্য ছড়ানোর বিষয়টি সরকারের নজরে এসেছে।
১৫ ঘণ্টা আগে
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের আগমনে বাংলাদেশের রাজনৈতিক শূন্যতা পূরণ হবে বলে মনে করছেন প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম। আজ বৃহস্পতিবার বড়দিন উপলক্ষে রাজধানীর তেজগাঁওয়ের পবিত্র জপমালা রাণী গির্জায় খ্রিষ্টধর্মাবলম্বীদের সঙ্গে শুভেচ্ছা বিনিময় করতে যান শফিকুল আলম।
১ দিন আগে
খ্রিষ্টধর্মাবলম্বীদের সবচেয়ে বড় ধর্মীয় উৎস বড়দিনে খ্রিষ্টান ধর্মের বিশিষ্ট ব্যক্তি, বিভিন্ন দেশের রাষ্ট্রদূত ও হাইকমিশনার এবং আন্তর্জাতিক সংস্থার প্রতিনিধিদের সঙ্গে শুভেচ্ছা বিনিময় করেছেন রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন।
১ দিন আগেআবু বকর ছিদ্দিক, চট্টগ্রাম

বোরো ধানের মৌসুমে দেশে জ্বালানি মজুতে টান পড়েছে। বর্তমান ডিজেলের মজুত একেবারেই তলানিতে রয়েছে। সরকারি তেল বিপণনকারী তিনটি কোম্পানি পদ্মা, মেঘনা ও যমুনা অয়েলে মজুত প্রতিবেদনে বিষয়টি উঠে এসেছে। যেকোনো পরিস্থিতিতে তিন মাসের জ্বালানি মজুত থাকার কথা থাকলেও বাংলাদেশ পেট্রোলিয়াম করপোরেশনের (বিপিসি) নথি বিশ্লেষণ করে দেখা গেছে, বর্তমানে আর ১৩ থেকে ২০ দিনের জ্বালানি তেলের মজুত রয়েছে। যদিও বিপিসির দাবি, দেশে জ্বালানি-সংকট দেখা দেওয়ার আশঙ্কা নেই।
বিপিসির মজুত প্রতিবেদনে জানা যায়, ২৩ ডিসেম্বর পর্যন্ত দেশে মোট ডিজেল ৩ লাখ ৩৬ হাজার ৪৯৭ টন মজুত রয়েছে। এর মধ্যে দেশের ২৪টি ডিপোর ট্যাংকে ২ লাখ ৬৮ হাজার ৮২৯ টন মজুত রয়েছে। এ ছাড়া বিভিন্ন লাইটার জাহাজসহ ট্রানজিটে রয়েছে ৪৯ হাজার ৬৬৮ টন। ২২ ডিসেম্বর বিপিসির বিক্রয় প্রতিবেদনে দেখা যায়, এদিন ১৬ হাজার ৬০১ টন ডিজেল সারা দেশে বিক্রি করা হয়েছে। সে হিসাবে দেখা যায়, বর্তমানে বিপিসির কাছে ২০ দিনের ডিজেল মজুত রয়েছে। একইভাবে বিপিসি বিভিন্ন ডিপোতে পেট্রল মজুত আছে ২২ হাজার ১১৪ টন। ২২ ডিসেম্বর বিপিসির বিক্রয় প্রতিবেদনে দেখা যায়, এদিন ১ হাজার ৬১৮ টন পেট্রল বিক্রি করা হয়েছে। এই হিসাবে বিপিসির কাছে পেট্রল ১৩ দিনের মজুত আছে।
বিপিসির ২৩ ডিসেম্বরের স্টক প্রতিবেদনে দেখা যায়, সারা দেশে মোট ২৮ হাজার ২৭০ টন অকটেন মজুত রয়েছে। ২২ ডিসেম্বর বিপিসির বিক্রয় প্রতিবেদনে দেখা যায়, এদিন ১ হাজার ৮৮৫ টন অকটেন বিক্রি করা হয়েছে। এই হিসাবে বিপিসির কাছে ১৫ দিনের অকটেন মজুত আছে।
বিষয়টি নিয়ে জানতে চাইলে বিপিসির পরিচালক এ কে এম আজাদুর রহমান জানান, সারা দেশে ২৫ দিনের অকটেন ও পেট্রল মজুত রয়েছে। এ ছাড়া ডিজেল ৩৫ দিনের মজুত রয়েছে বলে দাবি করেন তিনি। দেশে ডিজেলের মজুত কম কিনা জানতে চাইলে তিনি বলেন, এখন শুষ্ক মৌসুমে সব জায়গায় বিদ্যুতের ব্যবহার হচ্ছে। তাই ডিজেলের চাহিদা কম।
এদিকে রাষ্ট্রায়ত্ত তেল বিপণনকারী প্রতিষ্ঠান মেঘনা অয়েল কোম্পানি লিমিটেডের ২৩ ডিসেম্বরের মজুত প্রতিবেদনে দেখা যায়, সারা দেশে ১৭টি ডিপোতে ৫ হাজার ৬৯৫ টন অকটেন মজুত রয়েছে। আর পেট্রল মজুত রয়েছে ৪ হাজার ২৯৫ টন। সারা দেশের ১৭টি ডিপোতে ৯২ হাজার ৮৯৫ টন ডিজেল মজুত রয়েছে। একইভাবে সরকারি তেল বিপণনকারী প্রতিষ্ঠান পদ্মা অয়েল কোম্পানি লিমিটেডের ২৩ ডিসেম্বরের মজুত প্রতিবেদনে দেখা যায়, সারা দেশে ১৭টি ডিপোতে ৮০ হাজার ২১৩ টন ডিজেল মজুত রয়েছে। এ ছাড়া ২ হাজার ৯১৪ টন পেট্রল এবং ৪ হাজার ১৮৭ টন অকটেন মজুত রয়েছে। পদ্মা অয়েল কোম্পানি লিমিটেডের ২৩ ডিসেম্বরের মজুত প্রতিবেদনে দেখা যায়, ফতুল্লা, রাজশাহী, হরিয়ান, চিলমারী ডিপোতে কোনো জ্বালানি তেল নাই। পদ্মা অয়েল কোম্পানি লিমিটেডের নাটোর ডিপোতে ৩০ টন, রংপুর ডিপোতে ৫৭ টন এবং ব্রাহ্মণবাড়িয়ার ডিপোতে ২ টন ডিজেল রয়েছে।
নাম না প্রকাশে সরকারি তেল বিপণনকারী এক কর্মকর্তা জানান, বিপিসির আমদানি করা জ্বালানি তেলের মজুত আশঙ্কাজনকভাবে কম রয়েছে। ডিজেলের মজুত একবারেই কম। তাঁর মতে ১৩ থেকে ১৫ দিনের জ্বালানি মজুত রয়েছে বর্তমানে।
পদ্মা অয়েল কোম্পানি লিমিটেডের মহাব্যবস্থাপক আসিফ মালিক বলেন, দেশে পর্যাপ্ত জ্বালানি মজুত রয়েছে। সংকটের কোনো আশঙ্কা নেই। নিয়মিতভাবে জ্বালানি তেলের জাহাজ আসা অব্যাহত রয়েছে বলেও জানান।
তবে গাজীপুর ধান গবেষণা ইনস্টিটিউটের জ্যেষ্ঠ বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা আবদুল মোমিন বলেন, দেশে ধান উৎপাদনের জন্য সবচেয়ে বড় মৌসুম হচ্ছে বর্তমান বোরো মৌসুম। এ সময় প্রায় ৫২ লাখ হেক্টর জমিতে চাষাবাদ হয়। এই মৌসুমে জ্বালানি-সংকট হলে সেটা দেশের খাদ্য উৎপাদনে ছেদ পড়বে।

বোরো ধানের মৌসুমে দেশে জ্বালানি মজুতে টান পড়েছে। বর্তমান ডিজেলের মজুত একেবারেই তলানিতে রয়েছে। সরকারি তেল বিপণনকারী তিনটি কোম্পানি পদ্মা, মেঘনা ও যমুনা অয়েলে মজুত প্রতিবেদনে বিষয়টি উঠে এসেছে। যেকোনো পরিস্থিতিতে তিন মাসের জ্বালানি মজুত থাকার কথা থাকলেও বাংলাদেশ পেট্রোলিয়াম করপোরেশনের (বিপিসি) নথি বিশ্লেষণ করে দেখা গেছে, বর্তমানে আর ১৩ থেকে ২০ দিনের জ্বালানি তেলের মজুত রয়েছে। যদিও বিপিসির দাবি, দেশে জ্বালানি-সংকট দেখা দেওয়ার আশঙ্কা নেই।
বিপিসির মজুত প্রতিবেদনে জানা যায়, ২৩ ডিসেম্বর পর্যন্ত দেশে মোট ডিজেল ৩ লাখ ৩৬ হাজার ৪৯৭ টন মজুত রয়েছে। এর মধ্যে দেশের ২৪টি ডিপোর ট্যাংকে ২ লাখ ৬৮ হাজার ৮২৯ টন মজুত রয়েছে। এ ছাড়া বিভিন্ন লাইটার জাহাজসহ ট্রানজিটে রয়েছে ৪৯ হাজার ৬৬৮ টন। ২২ ডিসেম্বর বিপিসির বিক্রয় প্রতিবেদনে দেখা যায়, এদিন ১৬ হাজার ৬০১ টন ডিজেল সারা দেশে বিক্রি করা হয়েছে। সে হিসাবে দেখা যায়, বর্তমানে বিপিসির কাছে ২০ দিনের ডিজেল মজুত রয়েছে। একইভাবে বিপিসি বিভিন্ন ডিপোতে পেট্রল মজুত আছে ২২ হাজার ১১৪ টন। ২২ ডিসেম্বর বিপিসির বিক্রয় প্রতিবেদনে দেখা যায়, এদিন ১ হাজার ৬১৮ টন পেট্রল বিক্রি করা হয়েছে। এই হিসাবে বিপিসির কাছে পেট্রল ১৩ দিনের মজুত আছে।
বিপিসির ২৩ ডিসেম্বরের স্টক প্রতিবেদনে দেখা যায়, সারা দেশে মোট ২৮ হাজার ২৭০ টন অকটেন মজুত রয়েছে। ২২ ডিসেম্বর বিপিসির বিক্রয় প্রতিবেদনে দেখা যায়, এদিন ১ হাজার ৮৮৫ টন অকটেন বিক্রি করা হয়েছে। এই হিসাবে বিপিসির কাছে ১৫ দিনের অকটেন মজুত আছে।
বিষয়টি নিয়ে জানতে চাইলে বিপিসির পরিচালক এ কে এম আজাদুর রহমান জানান, সারা দেশে ২৫ দিনের অকটেন ও পেট্রল মজুত রয়েছে। এ ছাড়া ডিজেল ৩৫ দিনের মজুত রয়েছে বলে দাবি করেন তিনি। দেশে ডিজেলের মজুত কম কিনা জানতে চাইলে তিনি বলেন, এখন শুষ্ক মৌসুমে সব জায়গায় বিদ্যুতের ব্যবহার হচ্ছে। তাই ডিজেলের চাহিদা কম।
এদিকে রাষ্ট্রায়ত্ত তেল বিপণনকারী প্রতিষ্ঠান মেঘনা অয়েল কোম্পানি লিমিটেডের ২৩ ডিসেম্বরের মজুত প্রতিবেদনে দেখা যায়, সারা দেশে ১৭টি ডিপোতে ৫ হাজার ৬৯৫ টন অকটেন মজুত রয়েছে। আর পেট্রল মজুত রয়েছে ৪ হাজার ২৯৫ টন। সারা দেশের ১৭টি ডিপোতে ৯২ হাজার ৮৯৫ টন ডিজেল মজুত রয়েছে। একইভাবে সরকারি তেল বিপণনকারী প্রতিষ্ঠান পদ্মা অয়েল কোম্পানি লিমিটেডের ২৩ ডিসেম্বরের মজুত প্রতিবেদনে দেখা যায়, সারা দেশে ১৭টি ডিপোতে ৮০ হাজার ২১৩ টন ডিজেল মজুত রয়েছে। এ ছাড়া ২ হাজার ৯১৪ টন পেট্রল এবং ৪ হাজার ১৮৭ টন অকটেন মজুত রয়েছে। পদ্মা অয়েল কোম্পানি লিমিটেডের ২৩ ডিসেম্বরের মজুত প্রতিবেদনে দেখা যায়, ফতুল্লা, রাজশাহী, হরিয়ান, চিলমারী ডিপোতে কোনো জ্বালানি তেল নাই। পদ্মা অয়েল কোম্পানি লিমিটেডের নাটোর ডিপোতে ৩০ টন, রংপুর ডিপোতে ৫৭ টন এবং ব্রাহ্মণবাড়িয়ার ডিপোতে ২ টন ডিজেল রয়েছে।
নাম না প্রকাশে সরকারি তেল বিপণনকারী এক কর্মকর্তা জানান, বিপিসির আমদানি করা জ্বালানি তেলের মজুত আশঙ্কাজনকভাবে কম রয়েছে। ডিজেলের মজুত একবারেই কম। তাঁর মতে ১৩ থেকে ১৫ দিনের জ্বালানি মজুত রয়েছে বর্তমানে।
পদ্মা অয়েল কোম্পানি লিমিটেডের মহাব্যবস্থাপক আসিফ মালিক বলেন, দেশে পর্যাপ্ত জ্বালানি মজুত রয়েছে। সংকটের কোনো আশঙ্কা নেই। নিয়মিতভাবে জ্বালানি তেলের জাহাজ আসা অব্যাহত রয়েছে বলেও জানান।
তবে গাজীপুর ধান গবেষণা ইনস্টিটিউটের জ্যেষ্ঠ বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা আবদুল মোমিন বলেন, দেশে ধান উৎপাদনের জন্য সবচেয়ে বড় মৌসুম হচ্ছে বর্তমান বোরো মৌসুম। এ সময় প্রায় ৫২ লাখ হেক্টর জমিতে চাষাবাদ হয়। এই মৌসুমে জ্বালানি-সংকট হলে সেটা দেশের খাদ্য উৎপাদনে ছেদ পড়বে।

ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) সদস্যদের নিজেদের মধ্যে আধুনিক যোগাযোগব্যবস্থা, অপরাধ নজরদারি ও ট্রাফিক ব্যবস্থাপনার জন্য নেওয়া একটি প্রকল্পের কাজ শেষে ১৫ বছরেও চালু হয়নি। ২০০১ সালে অনুমোদিত ১০০ কোটি টাকার এই প্রকল্পের কাজ ২০১০ সালে শেষ হলে পুলিশ গ্রহণও করেছিল।
১৬ ফেব্রুয়ারি ২০২৫
রাজবাড়ীর পাংশা থানাধীন এলাকায় গত বুধবার রাতে সংঘটিত একটি দুঃখজনক হত্যাকাণ্ডকে কেন্দ্র করে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ও বিভিন্ন সংবাদমাধ্যম বিভ্রান্তিকর তথ্য ছড়ানোর বিষয়টি সরকারের নজরে এসেছে।
১৫ ঘণ্টা আগে
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের আগমনে বাংলাদেশের রাজনৈতিক শূন্যতা পূরণ হবে বলে মনে করছেন প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম। আজ বৃহস্পতিবার বড়দিন উপলক্ষে রাজধানীর তেজগাঁওয়ের পবিত্র জপমালা রাণী গির্জায় খ্রিষ্টধর্মাবলম্বীদের সঙ্গে শুভেচ্ছা বিনিময় করতে যান শফিকুল আলম।
১ দিন আগে
খ্রিষ্টধর্মাবলম্বীদের সবচেয়ে বড় ধর্মীয় উৎস বড়দিনে খ্রিষ্টান ধর্মের বিশিষ্ট ব্যক্তি, বিভিন্ন দেশের রাষ্ট্রদূত ও হাইকমিশনার এবং আন্তর্জাতিক সংস্থার প্রতিনিধিদের সঙ্গে শুভেচ্ছা বিনিময় করেছেন রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন।
১ দিন আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

রাজবাড়ীর পাংশা থানাধীন এলাকায় গত বুধবার রাতে সংঘটিত একটি দুঃখজনক হত্যাকাণ্ডকে কেন্দ্র করে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ও বিভিন্ন সংবাদমাধ্যম বিভ্রান্তিকর তথ্য ছড়ানোর বিষয়টি সরকারের নজরে এসেছে।
পুলিশের তথ্য ও প্রাথমিক তদন্ত থেকে প্রতীয়মান হচ্ছে, ঘটনাটি মোটেই সাম্প্রদায়িক হামলা নয়। এটি চাঁদাবাজি ও সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড থেকে উদ্ভূত সহিংস পরিস্থিতির থেকে সৃষ্ট ঘটনা। নিহত ব্যক্তি শীর্ষ সন্ত্রাসী অমৃত মন্ডল ওরফে সম্রাট চাঁদা দাবির উদ্দেশ্যে এলাকায় উপস্থিত হন এবং বিক্ষুব্ধ স্থানীয় জনতার সঙ্গে সংঘর্ষের একপর্যায়ে প্রাণ হারান। তিনি ইতিপূর্বে ২০২৩ সালে রুজুকৃত হত্যা, চাঁদাবাজির মামলাসহ একাধিক গুরুতর মামলার আসামি ছিলেন। এসব মামলায় তাঁর বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানাও রয়েছে।
পুলিশ ঘটনাস্থল থেকে সম্রাটের সহযোগী সেলিমকে একটি বিদেশি পিস্তল, ১টি পাইপগানসহ আটক করে। এই ঘটনায় ইতিমধ্যে তিনটি মামলা দায়ের হয়েছে।
এই হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় সরকার কঠোর নিন্দা জানায়। সরকার সুস্পষ্টভাবে জানাতে চায়, যেকোনো ধরনের আইনবহির্ভূত কর্মকাণ্ড, গণপিটুনি বা সহিংসতা সরকার কোনোভাবেই সমর্থন করে না। এ ঘটনায় যারা প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষভাবে জড়িত, তাদের প্রত্যেকের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। এ বিষয়ে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী তদন্ত কার্যক্রম চালিয়ে যাচ্ছে।
একই সঙ্গে সরকার গভীর উদ্বেগের সঙ্গে লক্ষ করছে, একটি মহল নিহত ব্যক্তির ধর্মীয় পরিচয়কে সামনে এনে ঘটনাটিকে সাম্প্রদায়িক হামলা হিসেবে উপস্থাপনের অপচেষ্টা চালাচ্ছে, যা সম্পূর্ণ ভিত্তিহীন ও অসদুদ্দেশ্যপ্রণোদিত। এ ধরনের অপপ্রচার সামাজিক সম্প্রীতি বিনষ্ট করতে পারে এবং আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি ঘটাতে পারে।
সরকারসংশ্লিষ্ট সবাইকে দায়িত্বশীল আচরণ করার আহ্বান জানাচ্ছে এবং বিভ্রান্তিকর, উসকানিমূলক ও সাম্প্রদায়িক বক্তব্য প্রচার থেকে বিরত থাকার জন্য অনুরোধ জানাচ্ছে।
আইনের শাসন ও ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠায় সরকার দৃঢ়প্রতিজ্ঞ। বাংলাদেশ একটি সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির দেশ, এ দেশের শান্তি ও স্থিতিশীলতা নষ্ট করার যেকোনো অপচেষ্টা সরকার কঠোরহস্তে দমন করবে।

রাজবাড়ীর পাংশা থানাধীন এলাকায় গত বুধবার রাতে সংঘটিত একটি দুঃখজনক হত্যাকাণ্ডকে কেন্দ্র করে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ও বিভিন্ন সংবাদমাধ্যম বিভ্রান্তিকর তথ্য ছড়ানোর বিষয়টি সরকারের নজরে এসেছে।
পুলিশের তথ্য ও প্রাথমিক তদন্ত থেকে প্রতীয়মান হচ্ছে, ঘটনাটি মোটেই সাম্প্রদায়িক হামলা নয়। এটি চাঁদাবাজি ও সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড থেকে উদ্ভূত সহিংস পরিস্থিতির থেকে সৃষ্ট ঘটনা। নিহত ব্যক্তি শীর্ষ সন্ত্রাসী অমৃত মন্ডল ওরফে সম্রাট চাঁদা দাবির উদ্দেশ্যে এলাকায় উপস্থিত হন এবং বিক্ষুব্ধ স্থানীয় জনতার সঙ্গে সংঘর্ষের একপর্যায়ে প্রাণ হারান। তিনি ইতিপূর্বে ২০২৩ সালে রুজুকৃত হত্যা, চাঁদাবাজির মামলাসহ একাধিক গুরুতর মামলার আসামি ছিলেন। এসব মামলায় তাঁর বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানাও রয়েছে।
পুলিশ ঘটনাস্থল থেকে সম্রাটের সহযোগী সেলিমকে একটি বিদেশি পিস্তল, ১টি পাইপগানসহ আটক করে। এই ঘটনায় ইতিমধ্যে তিনটি মামলা দায়ের হয়েছে।
এই হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় সরকার কঠোর নিন্দা জানায়। সরকার সুস্পষ্টভাবে জানাতে চায়, যেকোনো ধরনের আইনবহির্ভূত কর্মকাণ্ড, গণপিটুনি বা সহিংসতা সরকার কোনোভাবেই সমর্থন করে না। এ ঘটনায় যারা প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষভাবে জড়িত, তাদের প্রত্যেকের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। এ বিষয়ে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী তদন্ত কার্যক্রম চালিয়ে যাচ্ছে।
একই সঙ্গে সরকার গভীর উদ্বেগের সঙ্গে লক্ষ করছে, একটি মহল নিহত ব্যক্তির ধর্মীয় পরিচয়কে সামনে এনে ঘটনাটিকে সাম্প্রদায়িক হামলা হিসেবে উপস্থাপনের অপচেষ্টা চালাচ্ছে, যা সম্পূর্ণ ভিত্তিহীন ও অসদুদ্দেশ্যপ্রণোদিত। এ ধরনের অপপ্রচার সামাজিক সম্প্রীতি বিনষ্ট করতে পারে এবং আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি ঘটাতে পারে।
সরকারসংশ্লিষ্ট সবাইকে দায়িত্বশীল আচরণ করার আহ্বান জানাচ্ছে এবং বিভ্রান্তিকর, উসকানিমূলক ও সাম্প্রদায়িক বক্তব্য প্রচার থেকে বিরত থাকার জন্য অনুরোধ জানাচ্ছে।
আইনের শাসন ও ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠায় সরকার দৃঢ়প্রতিজ্ঞ। বাংলাদেশ একটি সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির দেশ, এ দেশের শান্তি ও স্থিতিশীলতা নষ্ট করার যেকোনো অপচেষ্টা সরকার কঠোরহস্তে দমন করবে।

ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) সদস্যদের নিজেদের মধ্যে আধুনিক যোগাযোগব্যবস্থা, অপরাধ নজরদারি ও ট্রাফিক ব্যবস্থাপনার জন্য নেওয়া একটি প্রকল্পের কাজ শেষে ১৫ বছরেও চালু হয়নি। ২০০১ সালে অনুমোদিত ১০০ কোটি টাকার এই প্রকল্পের কাজ ২০১০ সালে শেষ হলে পুলিশ গ্রহণও করেছিল।
১৬ ফেব্রুয়ারি ২০২৫
বোরো ধানের মৌসুমে দেশে জ্বালানি মজুতে টান পড়েছে। বর্তমান ডিজেলের মজুত একেবারেই তলানিতে রয়েছে। সরকারি তেল বিপণনকারী তিনটি কোম্পানি পদ্মা, মেঘনা ও যমুনা অয়েলে মজুত প্রতিবেদনে বিষয়টি উঠে এসেছে।
১৩ ঘণ্টা আগে
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের আগমনে বাংলাদেশের রাজনৈতিক শূন্যতা পূরণ হবে বলে মনে করছেন প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম। আজ বৃহস্পতিবার বড়দিন উপলক্ষে রাজধানীর তেজগাঁওয়ের পবিত্র জপমালা রাণী গির্জায় খ্রিষ্টধর্মাবলম্বীদের সঙ্গে শুভেচ্ছা বিনিময় করতে যান শফিকুল আলম।
১ দিন আগে
খ্রিষ্টধর্মাবলম্বীদের সবচেয়ে বড় ধর্মীয় উৎস বড়দিনে খ্রিষ্টান ধর্মের বিশিষ্ট ব্যক্তি, বিভিন্ন দেশের রাষ্ট্রদূত ও হাইকমিশনার এবং আন্তর্জাতিক সংস্থার প্রতিনিধিদের সঙ্গে শুভেচ্ছা বিনিময় করেছেন রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন।
১ দিন আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের আগমনে বাংলাদেশের রাজনৈতিক শূন্যতা পূরণ হবে বলে মনে করছেন প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম। আজ বৃহস্পতিবার বড়দিন উপলক্ষে রাজধানীর তেজগাঁওয়ের পবিত্র জপমালা রাণী গির্জায় খ্রিষ্টধর্মাবলম্বীদের সঙ্গে শুভেচ্ছা বিনিময় করতে যান শফিকুল আলম। সেখানে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে এ কথা বলেন তিনি।
শফিকুল আলম বলেন, ‘আমরা তাঁকে (তারেক রহমান) স্বাগত জানাই। উনি বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় দলের নেতা এবং আমি বলব তাঁর বাংলাদেশে আসা খুবই একটা ইতিবাচক প্রভাব পড়বে। বাংলাদেশে তো সত্যিকার অর্থে কিছু রাজনৈতিক শূন্যতা আছে। উনি আসলে সেটা পূরণ হবে।’
তিনি আরও বলেন, ‘বাংলাদেশের সামনে আমাদের একটা বড় ইলেকশন, আমরা একটা ডেমোক্রেটিক ট্রানজিশনে (গণতান্ত্রিক উত্তরণে) আছি। আমরা আশা করছি, আমাদের এই ট্রানজিশনটা আরও স্মুথ হবে।’
তারেক রহমানের নিরাপত্তা নিয়ে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নে জবাবে শফিকুল আলম বলেন, ‘তাঁর নিরাপত্তা তো তাঁর পার্টি দেখছেন, তবে তাঁরা আমাদের কাছে যেই ধরনের সহযোগিতা চাচ্ছেন, আমরা সব সহযোগিতাই করছি।’
দীর্ঘ ১৭ বছরের নির্বাসিত জীবন কাটানোর পর তারেক রহমানকে বহনকারী বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনসের ফ্লাইটটি যুক্তরাজ্যের লন্ডন থেকে সকাল ৯টা ৫৬ মিনিটে সিলেটে আসে। সিলেটে যাত্রাবিরতি শেষে ফ্লাইটটি বেলা ১১টা ৩৯ মিনিটে ঢাকার হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণ করে। সেখান থেকে তাঁর বাসটি সংবর্ধনাস্থলে আসে। কিছুক্ষণ আগে তিনি মঞ্চে অবস্থান নিয়ে তিনি বক্তব্য শুরু করেন।

বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের আগমনে বাংলাদেশের রাজনৈতিক শূন্যতা পূরণ হবে বলে মনে করছেন প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম। আজ বৃহস্পতিবার বড়দিন উপলক্ষে রাজধানীর তেজগাঁওয়ের পবিত্র জপমালা রাণী গির্জায় খ্রিষ্টধর্মাবলম্বীদের সঙ্গে শুভেচ্ছা বিনিময় করতে যান শফিকুল আলম। সেখানে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে এ কথা বলেন তিনি।
শফিকুল আলম বলেন, ‘আমরা তাঁকে (তারেক রহমান) স্বাগত জানাই। উনি বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় দলের নেতা এবং আমি বলব তাঁর বাংলাদেশে আসা খুবই একটা ইতিবাচক প্রভাব পড়বে। বাংলাদেশে তো সত্যিকার অর্থে কিছু রাজনৈতিক শূন্যতা আছে। উনি আসলে সেটা পূরণ হবে।’
তিনি আরও বলেন, ‘বাংলাদেশের সামনে আমাদের একটা বড় ইলেকশন, আমরা একটা ডেমোক্রেটিক ট্রানজিশনে (গণতান্ত্রিক উত্তরণে) আছি। আমরা আশা করছি, আমাদের এই ট্রানজিশনটা আরও স্মুথ হবে।’
তারেক রহমানের নিরাপত্তা নিয়ে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নে জবাবে শফিকুল আলম বলেন, ‘তাঁর নিরাপত্তা তো তাঁর পার্টি দেখছেন, তবে তাঁরা আমাদের কাছে যেই ধরনের সহযোগিতা চাচ্ছেন, আমরা সব সহযোগিতাই করছি।’
দীর্ঘ ১৭ বছরের নির্বাসিত জীবন কাটানোর পর তারেক রহমানকে বহনকারী বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনসের ফ্লাইটটি যুক্তরাজ্যের লন্ডন থেকে সকাল ৯টা ৫৬ মিনিটে সিলেটে আসে। সিলেটে যাত্রাবিরতি শেষে ফ্লাইটটি বেলা ১১টা ৩৯ মিনিটে ঢাকার হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণ করে। সেখান থেকে তাঁর বাসটি সংবর্ধনাস্থলে আসে। কিছুক্ষণ আগে তিনি মঞ্চে অবস্থান নিয়ে তিনি বক্তব্য শুরু করেন।

ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) সদস্যদের নিজেদের মধ্যে আধুনিক যোগাযোগব্যবস্থা, অপরাধ নজরদারি ও ট্রাফিক ব্যবস্থাপনার জন্য নেওয়া একটি প্রকল্পের কাজ শেষে ১৫ বছরেও চালু হয়নি। ২০০১ সালে অনুমোদিত ১০০ কোটি টাকার এই প্রকল্পের কাজ ২০১০ সালে শেষ হলে পুলিশ গ্রহণও করেছিল।
১৬ ফেব্রুয়ারি ২০২৫
বোরো ধানের মৌসুমে দেশে জ্বালানি মজুতে টান পড়েছে। বর্তমান ডিজেলের মজুত একেবারেই তলানিতে রয়েছে। সরকারি তেল বিপণনকারী তিনটি কোম্পানি পদ্মা, মেঘনা ও যমুনা অয়েলে মজুত প্রতিবেদনে বিষয়টি উঠে এসেছে।
১৩ ঘণ্টা আগে
রাজবাড়ীর পাংশা থানাধীন এলাকায় গত বুধবার রাতে সংঘটিত একটি দুঃখজনক হত্যাকাণ্ডকে কেন্দ্র করে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ও বিভিন্ন সংবাদমাধ্যম বিভ্রান্তিকর তথ্য ছড়ানোর বিষয়টি সরকারের নজরে এসেছে।
১৫ ঘণ্টা আগে
খ্রিষ্টধর্মাবলম্বীদের সবচেয়ে বড় ধর্মীয় উৎস বড়দিনে খ্রিষ্টান ধর্মের বিশিষ্ট ব্যক্তি, বিভিন্ন দেশের রাষ্ট্রদূত ও হাইকমিশনার এবং আন্তর্জাতিক সংস্থার প্রতিনিধিদের সঙ্গে শুভেচ্ছা বিনিময় করেছেন রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন।
১ দিন আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

খ্রিষ্টধর্মাবলম্বীদের সবচেয়ে বড় ধর্মীয় উৎস বড়দিনে খ্রিষ্টান ধর্মের বিশিষ্ট ব্যক্তি, বিভিন্ন দেশের রাষ্ট্রদূত ও হাইকমিশনার এবং আন্তর্জাতিক সংস্থার প্রতিনিধিদের সঙ্গে শুভেচ্ছা বিনিময় করেছেন রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন।
আজ বৃহস্পতিবার বঙ্গভবনে তিনি এই শুভেচ্ছা বিনিময় করেন বলে বঙ্গভবনের এক বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে।

সেখানে বলা হয়, রাষ্ট্রপতি দেশের খ্রিষ্টান সম্প্রদায়সহ বিশ্ববাসীর প্রতি বড় দিনের আন্তরিক শুভেচ্ছা ও উষ্ণ অভিনন্দন জানান। জাতি, ধর্ম ও বর্ণ নির্বিশেষে এ দেশের মানুষের মধ্যে সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি চিরকাল অটুট ও অক্ষুণ্ন রাখার আহ্বান জানান তিনি।

খ্রিষ্টধর্মাবলম্বীদের সবচেয়ে বড় ধর্মীয় উৎস বড়দিনে খ্রিষ্টান ধর্মের বিশিষ্ট ব্যক্তি, বিভিন্ন দেশের রাষ্ট্রদূত ও হাইকমিশনার এবং আন্তর্জাতিক সংস্থার প্রতিনিধিদের সঙ্গে শুভেচ্ছা বিনিময় করেছেন রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন।
আজ বৃহস্পতিবার বঙ্গভবনে তিনি এই শুভেচ্ছা বিনিময় করেন বলে বঙ্গভবনের এক বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে।

সেখানে বলা হয়, রাষ্ট্রপতি দেশের খ্রিষ্টান সম্প্রদায়সহ বিশ্ববাসীর প্রতি বড় দিনের আন্তরিক শুভেচ্ছা ও উষ্ণ অভিনন্দন জানান। জাতি, ধর্ম ও বর্ণ নির্বিশেষে এ দেশের মানুষের মধ্যে সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি চিরকাল অটুট ও অক্ষুণ্ন রাখার আহ্বান জানান তিনি।

ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) সদস্যদের নিজেদের মধ্যে আধুনিক যোগাযোগব্যবস্থা, অপরাধ নজরদারি ও ট্রাফিক ব্যবস্থাপনার জন্য নেওয়া একটি প্রকল্পের কাজ শেষে ১৫ বছরেও চালু হয়নি। ২০০১ সালে অনুমোদিত ১০০ কোটি টাকার এই প্রকল্পের কাজ ২০১০ সালে শেষ হলে পুলিশ গ্রহণও করেছিল।
১৬ ফেব্রুয়ারি ২০২৫
বোরো ধানের মৌসুমে দেশে জ্বালানি মজুতে টান পড়েছে। বর্তমান ডিজেলের মজুত একেবারেই তলানিতে রয়েছে। সরকারি তেল বিপণনকারী তিনটি কোম্পানি পদ্মা, মেঘনা ও যমুনা অয়েলে মজুত প্রতিবেদনে বিষয়টি উঠে এসেছে।
১৩ ঘণ্টা আগে
রাজবাড়ীর পাংশা থানাধীন এলাকায় গত বুধবার রাতে সংঘটিত একটি দুঃখজনক হত্যাকাণ্ডকে কেন্দ্র করে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ও বিভিন্ন সংবাদমাধ্যম বিভ্রান্তিকর তথ্য ছড়ানোর বিষয়টি সরকারের নজরে এসেছে।
১৫ ঘণ্টা আগে
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের আগমনে বাংলাদেশের রাজনৈতিক শূন্যতা পূরণ হবে বলে মনে করছেন প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম। আজ বৃহস্পতিবার বড়দিন উপলক্ষে রাজধানীর তেজগাঁওয়ের পবিত্র জপমালা রাণী গির্জায় খ্রিষ্টধর্মাবলম্বীদের সঙ্গে শুভেচ্ছা বিনিময় করতে যান শফিকুল আলম।
১ দিন আগে