নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

কোটা সংস্কার আন্দোলনে হতাহত ও সহিংসতার ঘটনায় পাল্টাপাল্টি সংবাদ সম্মেলন করেছে সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতি। আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে সমিতির মিলনায়তনে প্রথমে সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতির সভাপতি ব্যারিস্টার এ এম মাহবুব উদ্দিন খোকন সংবাদ সম্মেলন করেন। এরপরই সংবাদ সম্মেলন করেন সম্পাদক শাহ মঞ্জুরুল হক।
সুপ্রিম কোর্ট বারের সভাপতি বলেন, ‘কোটাবিরোধী ছাত্র আন্দোলন শান্তিপূর্ণভাবে চলছিল। একজন প্রভাবশালী মন্ত্রীর উসকানিমূলক বক্তব্য দেওয়ার পরপরই কোটাবিরোধীদের ওপর হামলা করা হয় এবং তাদের সঙ্গে সংঘর্ষে লিপ্ত হয়। সারা দেশে সংঘর্ষ ছড়িয়ে পড়ে। গণমাধ্যমের খবর অনুযায়ী কয়েক শ আন্দোলনকারী নিহত হয়েছে। আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর গুলিতে আন্দোলনকারীদের অনেকের চোখ চিরতরে নষ্ট হয়ে গেছে। সারা দেশে হাজার হাজার আন্দোলনকারী আহত হয়েছে। অনেকে মৃত্যুর সঙ্গে পাঞ্জা লড়ছে। অথচ এখনো পর্যন্ত কতজন কোটা আন্দোলনকারী নিহত ও আহত হয়েছে, এর কোনো সংখ্যা সরকারের পক্ষ থেকে জানানো হয়নি। এই সংখ্যা গোপন করায় আমরা হতবাক হয়েছি। অনতিবিলম্বে আহত ও নিহতদের সংখ্যা ও পরিচয় জনসমক্ষে প্রকাশ করার দাবি জানাচ্ছি।’
খোকন বলেন, ‘অনেকের লাশ ময়নাতদন্ত ছাড়াই দাফন করা হয়েছে। অনেকের লাশ আঞ্জুমান মুফিদুল ইসলামকে দেওয়া হয়েছে। আবু সাঈদসহ অনেককে ঠান্ডা মাথায় হত্যা করা হয়েছে। অনেক শিশুও নিহত হয়েছে। অনতিবিলম্বে যেসব আইনশৃঙ্খলা বাহিনী এসব হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে জড়িত, তাঁদের গ্রেপ্তার করে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণের দাবি জানাচ্ছি।’
তিনি বলেন, ‘কোটাবিরোধী আন্দোলন দমনে হেলিকপ্টার থেকে গুলি করা হয়। সাউন্ড গ্রেনেড ছোড়া হয়। এগুলো রাষ্ট্রের পক্ষ থেকে জনগণের ওপর অতিরিক্ত বলপ্রয়োগ। রাষ্ট্রীয় সম্পদ ও বেসরকারি সম্পদ ধ্বংসকারীদের সত্যিকার পরিচয় উদ্ঘাটন না করে বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতা-কর্মী ও আইনজীবীদের গণহারে গ্রেপ্তার শুরু হয়েছে। এটি সংবিধানের মৌলিক অধিকার ও মানবাধিকার লঙ্ঘন বলে আমরা মনে করি। আন্দোলন দমন করার জন্য জাতিসংঘে শান্তিরক্ষী বাহিনী লেখা হেলিকপ্টার ও আরমারবিহেকেল ব্যবহার করা হয়, যা অত্যন্ত নিন্দনীয়। এর কারণে ভবিষ্যতে জাতিসংঘে শান্তিরক্ষী বাহিনীতে বাংলাদেশের নিয়োগ প্রশ্নবিদ্ধ হতে পারে।’
বারের সভাপতি বলেন, ‘রাষ্ট্রপক্ষ যদি ১৫ দিন আগে হাইকোর্টের রায় বাতিল চেয়ে চেম্বার জজে আবেদন করত এবং শুনানি অগ্রগামীর আবেদন করত, তাহলে শত শত আন্দোলনকারী নিহত ও আহত হতো না এবং সরকারি ও বেসরকারি সম্পদ ক্ষতিগ্রস্তও হতো না। আমরা মনে করি, সরকারের ধীর গতি সিদ্ধান্তের কারণে বাংলাদেশে এই পরিস্থিতি সৃষ্টি হয়েছে। এই দায়ভার সম্পূর্ণ সরকারের। এ সময় তিনি কোটাবিরোধী আন্দোলন চলাকালে আইনজীবীদের বিনা কারণে গ্রেপ্তার ও রিমান্ডে নেওয়ার নিন্দা এবং তাঁদের মুক্তি দাবি করেন।’ এ ছাড়া সত্য তুলে ধরতে গণমাধ্যমের প্রতি অনুরোধ করেন ব্যারিস্টার খোকন।
এদিকে স্বাধীনতাবিরোধী চক্র ও মৌলবাদী শক্তি কর্তৃক সারা দেশে অরাজকতা, ধ্বংসযজ্ঞের ঘটনায় নিন্দা জানান বারের সম্পাদক শাহ মঞ্জুরুল হক। তিনি বলেন, বিএনপি খড়কুটোর মতো ভাসমান আন্দোলনে হাত ধরতে চায়। আকাশ ধরার চেষ্টা করে, কিন্তু সেখানে পৌঁছাতে পারে না। এবারও বিএনপি রশি ছিঁড়ে পড়ে গেছে। স্বপ্ন আর বাস্তবায়িত হবে না।
সম্পাদক বলেন, দেশের শান্তি-শৃঙ্খলা, রাষ্ট্রীয় সম্পদ ও জানমাল বিনষ্টের লক্ষ্যে বিএনপি-জামায়াত ও স্বাধীনতাবিরোধী চক্র সারা দেশে ধ্বংসযজ্ঞ চালায়। এতে মেট্রোরেল, সেতু ভবন, ডাটা সেন্টার, বাংলাদেশ টেলিভিশন ও অসংখ্য রাষ্ট্রীয় সম্পদ ধ্বংস করা হয়। দেশবিরোধী ষড়যন্ত্রের অংশ হিসেবে তারা দেশ ও জনগণের জানমালের ক্ষতি করে বাংলাদেশকে একটি অকার্যকর মৌলবাদী রাষ্ট্রে পরিণত করতে তৎপর। দেশের জনগণ তাদের এই চক্রান্ত ধ্বংসযজ্ঞের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ।
শাহ মঞ্জুরুল হক বলেন, ‘বাংলাদেশে আইনের শাসন বিদ্যমান। আইনের শাসনে যেভাবে গ্রেপ্তার করতে হয়, সেভাবে সুনির্দিষ্ট তথ্যের ভিত্তিতে করা হচ্ছে। আমরা বারের পক্ষ থেকে সবার বিচার দাবি করছি।’ শুনানি এগিয়ে আনার বিষয়ে বারের সভাপতির বক্তব্যের জবাবে তিনি বলেন, ‘অ্যাটর্নি জেনারেল কার্যালয় ও আমি নিজে সিএমপি ও সিপি ফাইল করে এই মামলার তড়িৎ শুনানির ব্যবস্থা করেছি।’
ছয়জনের মৃত্যুর বিষয়ে কমিশন তদন্ত করছে। বাকি হতাহতের বিষয়ে জানতে চাইলে বারের সম্পাদক বলেন, পুলিশ সেগুলো তদন্ত করছে। এই মুহূর্তে যেভাবে তদন্ত চলছে সেটাকেই তাঁরা সমর্থন করেন বলে জানান তিনি।

কোটা সংস্কার আন্দোলনে হতাহত ও সহিংসতার ঘটনায় পাল্টাপাল্টি সংবাদ সম্মেলন করেছে সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতি। আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে সমিতির মিলনায়তনে প্রথমে সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতির সভাপতি ব্যারিস্টার এ এম মাহবুব উদ্দিন খোকন সংবাদ সম্মেলন করেন। এরপরই সংবাদ সম্মেলন করেন সম্পাদক শাহ মঞ্জুরুল হক।
সুপ্রিম কোর্ট বারের সভাপতি বলেন, ‘কোটাবিরোধী ছাত্র আন্দোলন শান্তিপূর্ণভাবে চলছিল। একজন প্রভাবশালী মন্ত্রীর উসকানিমূলক বক্তব্য দেওয়ার পরপরই কোটাবিরোধীদের ওপর হামলা করা হয় এবং তাদের সঙ্গে সংঘর্ষে লিপ্ত হয়। সারা দেশে সংঘর্ষ ছড়িয়ে পড়ে। গণমাধ্যমের খবর অনুযায়ী কয়েক শ আন্দোলনকারী নিহত হয়েছে। আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর গুলিতে আন্দোলনকারীদের অনেকের চোখ চিরতরে নষ্ট হয়ে গেছে। সারা দেশে হাজার হাজার আন্দোলনকারী আহত হয়েছে। অনেকে মৃত্যুর সঙ্গে পাঞ্জা লড়ছে। অথচ এখনো পর্যন্ত কতজন কোটা আন্দোলনকারী নিহত ও আহত হয়েছে, এর কোনো সংখ্যা সরকারের পক্ষ থেকে জানানো হয়নি। এই সংখ্যা গোপন করায় আমরা হতবাক হয়েছি। অনতিবিলম্বে আহত ও নিহতদের সংখ্যা ও পরিচয় জনসমক্ষে প্রকাশ করার দাবি জানাচ্ছি।’
খোকন বলেন, ‘অনেকের লাশ ময়নাতদন্ত ছাড়াই দাফন করা হয়েছে। অনেকের লাশ আঞ্জুমান মুফিদুল ইসলামকে দেওয়া হয়েছে। আবু সাঈদসহ অনেককে ঠান্ডা মাথায় হত্যা করা হয়েছে। অনেক শিশুও নিহত হয়েছে। অনতিবিলম্বে যেসব আইনশৃঙ্খলা বাহিনী এসব হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে জড়িত, তাঁদের গ্রেপ্তার করে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণের দাবি জানাচ্ছি।’
তিনি বলেন, ‘কোটাবিরোধী আন্দোলন দমনে হেলিকপ্টার থেকে গুলি করা হয়। সাউন্ড গ্রেনেড ছোড়া হয়। এগুলো রাষ্ট্রের পক্ষ থেকে জনগণের ওপর অতিরিক্ত বলপ্রয়োগ। রাষ্ট্রীয় সম্পদ ও বেসরকারি সম্পদ ধ্বংসকারীদের সত্যিকার পরিচয় উদ্ঘাটন না করে বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতা-কর্মী ও আইনজীবীদের গণহারে গ্রেপ্তার শুরু হয়েছে। এটি সংবিধানের মৌলিক অধিকার ও মানবাধিকার লঙ্ঘন বলে আমরা মনে করি। আন্দোলন দমন করার জন্য জাতিসংঘে শান্তিরক্ষী বাহিনী লেখা হেলিকপ্টার ও আরমারবিহেকেল ব্যবহার করা হয়, যা অত্যন্ত নিন্দনীয়। এর কারণে ভবিষ্যতে জাতিসংঘে শান্তিরক্ষী বাহিনীতে বাংলাদেশের নিয়োগ প্রশ্নবিদ্ধ হতে পারে।’
বারের সভাপতি বলেন, ‘রাষ্ট্রপক্ষ যদি ১৫ দিন আগে হাইকোর্টের রায় বাতিল চেয়ে চেম্বার জজে আবেদন করত এবং শুনানি অগ্রগামীর আবেদন করত, তাহলে শত শত আন্দোলনকারী নিহত ও আহত হতো না এবং সরকারি ও বেসরকারি সম্পদ ক্ষতিগ্রস্তও হতো না। আমরা মনে করি, সরকারের ধীর গতি সিদ্ধান্তের কারণে বাংলাদেশে এই পরিস্থিতি সৃষ্টি হয়েছে। এই দায়ভার সম্পূর্ণ সরকারের। এ সময় তিনি কোটাবিরোধী আন্দোলন চলাকালে আইনজীবীদের বিনা কারণে গ্রেপ্তার ও রিমান্ডে নেওয়ার নিন্দা এবং তাঁদের মুক্তি দাবি করেন।’ এ ছাড়া সত্য তুলে ধরতে গণমাধ্যমের প্রতি অনুরোধ করেন ব্যারিস্টার খোকন।
এদিকে স্বাধীনতাবিরোধী চক্র ও মৌলবাদী শক্তি কর্তৃক সারা দেশে অরাজকতা, ধ্বংসযজ্ঞের ঘটনায় নিন্দা জানান বারের সম্পাদক শাহ মঞ্জুরুল হক। তিনি বলেন, বিএনপি খড়কুটোর মতো ভাসমান আন্দোলনে হাত ধরতে চায়। আকাশ ধরার চেষ্টা করে, কিন্তু সেখানে পৌঁছাতে পারে না। এবারও বিএনপি রশি ছিঁড়ে পড়ে গেছে। স্বপ্ন আর বাস্তবায়িত হবে না।
সম্পাদক বলেন, দেশের শান্তি-শৃঙ্খলা, রাষ্ট্রীয় সম্পদ ও জানমাল বিনষ্টের লক্ষ্যে বিএনপি-জামায়াত ও স্বাধীনতাবিরোধী চক্র সারা দেশে ধ্বংসযজ্ঞ চালায়। এতে মেট্রোরেল, সেতু ভবন, ডাটা সেন্টার, বাংলাদেশ টেলিভিশন ও অসংখ্য রাষ্ট্রীয় সম্পদ ধ্বংস করা হয়। দেশবিরোধী ষড়যন্ত্রের অংশ হিসেবে তারা দেশ ও জনগণের জানমালের ক্ষতি করে বাংলাদেশকে একটি অকার্যকর মৌলবাদী রাষ্ট্রে পরিণত করতে তৎপর। দেশের জনগণ তাদের এই চক্রান্ত ধ্বংসযজ্ঞের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ।
শাহ মঞ্জুরুল হক বলেন, ‘বাংলাদেশে আইনের শাসন বিদ্যমান। আইনের শাসনে যেভাবে গ্রেপ্তার করতে হয়, সেভাবে সুনির্দিষ্ট তথ্যের ভিত্তিতে করা হচ্ছে। আমরা বারের পক্ষ থেকে সবার বিচার দাবি করছি।’ শুনানি এগিয়ে আনার বিষয়ে বারের সভাপতির বক্তব্যের জবাবে তিনি বলেন, ‘অ্যাটর্নি জেনারেল কার্যালয় ও আমি নিজে সিএমপি ও সিপি ফাইল করে এই মামলার তড়িৎ শুনানির ব্যবস্থা করেছি।’
ছয়জনের মৃত্যুর বিষয়ে কমিশন তদন্ত করছে। বাকি হতাহতের বিষয়ে জানতে চাইলে বারের সম্পাদক বলেন, পুলিশ সেগুলো তদন্ত করছে। এই মুহূর্তে যেভাবে তদন্ত চলছে সেটাকেই তাঁরা সমর্থন করেন বলে জানান তিনি।

বিএনপির চেয়ারপারসন ও তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে দেশের রাজনৈতিক অঙ্গনে গভীর শোকের আবহ বিরাজ করছে। তাঁর স্মৃতির প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানিয়ে বিএনপি চেয়ারপারসনের গুলশান কার্যালয়ে রাখা শোক বইয়ে স্বাক্ষর করেছেন বিভিন্ন রাজনৈতিক নেতা, বিশিষ্ট নাগরিক ও সর্বস্তরের জনগণ।
১০ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার রাষ্ট্রীয় জানাজায় অংশ নেবেন নেপালের পররাষ্ট্রমন্ত্রী বালা নন্দ শর্মা। আগামীকাল বুধবারের জানাজায় অংশগ্রহণ ও শ্রদ্ধা জানাতে আজ মঙ্গলবারই তিনি ঢাকার উদ্দেশে রওনা দিয়েছেন।
১০ ঘণ্টা আগে
বিএনপির চেয়ারপারসন, তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশগ্রহণে ইচ্ছুক নারীদের জন্য বিশেষ ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজা ও মানিক মিয়া অ্যাভিনিউ এলাকায় নারীদের জন্য পৃথক ব্যবস্থা রাখা হয়েছে। যাতে তাঁরা সুশৃঙ্খল ও নিরাপদ পরিবেশে জানাজায় অংশ নিতে পারেন।
১০ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশ নিতে ঢাকায় আসছেন পাকিস্তানের পার্লামেন্টের স্পিকার সরদার আইয়াজ সাদিক।
১১ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

বিএনপির চেয়ারপারসন ও তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে দেশের রাজনৈতিক অঙ্গনে গভীর শোকের আবহ বিরাজ করছে। তাঁর স্মৃতির প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানিয়ে বিএনপি চেয়ারপারসনের গুলশান কার্যালয়ে রাখা শোক বইয়ে স্বাক্ষর করেছেন বিভিন্ন রাজনৈতিক নেতা, বিশিষ্ট নাগরিক ও সর্বস্তরের জনগণ।
আজ মঙ্গলবার (৩০ ডিসেম্বর) বেলা ৩টার দিকে খোলা হয় শোক বই। এর পর থেকে আসতে থাকেন দলের নেতা-কর্মীসহ বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষ।

আজ রাতে শোক বইয়ে স্বাক্ষর করেন আইন উপদেষ্টা ড. আসিফ নজরুল, সংস্কৃতি উপদেষ্টা মোস্তফা সরয়ার ফারুকী ও জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা ড. খলিলুর রহমান। তাঁরা রাজধানীর গুলশানে বিএনপি চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে উপস্থিত হয়ে শোক প্রকাশ করেন। এ সময় বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর উপস্থিত ছিলেন।

এর আগে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম শোক বইয়ে স্বাক্ষর করে বেগম খালেদা জিয়ার প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানান। পরে তিনি বিএনপির মহাসচিবসহ দলটির সিনিয়র নেতাদের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ ও মতবিনিময় করেন।

অন্যদিকে, বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর পক্ষ থেকেও শোক জানানো হয়েছে। দলটির নায়েবে আমির ও সাবেক সংসদ সদস্য সৈয়দ আবদুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের আজ সন্ধ্যায় শোক বইয়ে স্বাক্ষর করেন।
খালেদা জিয়ার প্রতি শোক ও শ্রদ্ধা জানাতে শোক বইটি উন্মুক্ত রয়েছে। এতে দেশের বিভিন্ন রাজনৈতিক নেতা, রাষ্ট্রীয় ব্যক্তিত্ব ও সর্বস্তরের মানুষ স্বাক্ষর অব্যাহত রেখেছেন।

বিএনপির চেয়ারপারসন ও তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে দেশের রাজনৈতিক অঙ্গনে গভীর শোকের আবহ বিরাজ করছে। তাঁর স্মৃতির প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানিয়ে বিএনপি চেয়ারপারসনের গুলশান কার্যালয়ে রাখা শোক বইয়ে স্বাক্ষর করেছেন বিভিন্ন রাজনৈতিক নেতা, বিশিষ্ট নাগরিক ও সর্বস্তরের জনগণ।
আজ মঙ্গলবার (৩০ ডিসেম্বর) বেলা ৩টার দিকে খোলা হয় শোক বই। এর পর থেকে আসতে থাকেন দলের নেতা-কর্মীসহ বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষ।

আজ রাতে শোক বইয়ে স্বাক্ষর করেন আইন উপদেষ্টা ড. আসিফ নজরুল, সংস্কৃতি উপদেষ্টা মোস্তফা সরয়ার ফারুকী ও জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা ড. খলিলুর রহমান। তাঁরা রাজধানীর গুলশানে বিএনপি চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে উপস্থিত হয়ে শোক প্রকাশ করেন। এ সময় বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর উপস্থিত ছিলেন।

এর আগে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম শোক বইয়ে স্বাক্ষর করে বেগম খালেদা জিয়ার প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানান। পরে তিনি বিএনপির মহাসচিবসহ দলটির সিনিয়র নেতাদের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ ও মতবিনিময় করেন।

অন্যদিকে, বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর পক্ষ থেকেও শোক জানানো হয়েছে। দলটির নায়েবে আমির ও সাবেক সংসদ সদস্য সৈয়দ আবদুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের আজ সন্ধ্যায় শোক বইয়ে স্বাক্ষর করেন।
খালেদা জিয়ার প্রতি শোক ও শ্রদ্ধা জানাতে শোক বইটি উন্মুক্ত রয়েছে। এতে দেশের বিভিন্ন রাজনৈতিক নেতা, রাষ্ট্রীয় ব্যক্তিত্ব ও সর্বস্তরের মানুষ স্বাক্ষর অব্যাহত রেখেছেন।

কোটা সংস্কার আন্দোলনে হতাহত ও সহিংসতার ঘটনায় পাল্টাপাল্টি সংবাদ সম্মেলন করেছে সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতি। আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে সমিতির মিলনায়তনে প্রথমে সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতির সভাপতি ব্যারিস্টার এ এম মাহবুব উদ্দিন খোকন সংবাদ সম্মেলন করেন। এরপরই সংবাদ সম্মেলন করেন সম্পাদক শাহ মঞ্জুরুল হক
২৫ জুলাই ২০২৪
বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার রাষ্ট্রীয় জানাজায় অংশ নেবেন নেপালের পররাষ্ট্রমন্ত্রী বালা নন্দ শর্মা। আগামীকাল বুধবারের জানাজায় অংশগ্রহণ ও শ্রদ্ধা জানাতে আজ মঙ্গলবারই তিনি ঢাকার উদ্দেশে রওনা দিয়েছেন।
১০ ঘণ্টা আগে
বিএনপির চেয়ারপারসন, তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশগ্রহণে ইচ্ছুক নারীদের জন্য বিশেষ ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজা ও মানিক মিয়া অ্যাভিনিউ এলাকায় নারীদের জন্য পৃথক ব্যবস্থা রাখা হয়েছে। যাতে তাঁরা সুশৃঙ্খল ও নিরাপদ পরিবেশে জানাজায় অংশ নিতে পারেন।
১০ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশ নিতে ঢাকায় আসছেন পাকিস্তানের পার্লামেন্টের স্পিকার সরদার আইয়াজ সাদিক।
১১ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার রাষ্ট্রীয় জানাজায় অংশ নেবেন নেপালের পররাষ্ট্রমন্ত্রী বালা নন্দ শর্মা। আগামীকাল বুধবারের জানাজায় অংশগ্রহণ ও শ্রদ্ধা জানাতে আজ মঙ্গলবারই তিনি ঢাকার উদ্দেশে রওনা দিয়েছেন।
নেপালের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এক বিজ্ঞপ্তিতে এ খবর জানিয়েছে।
নেপালের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, এই সফর সাবেক নেত্রীর প্রতি নেপালের গভীর শ্রদ্ধা এবং তাঁর তৃতীয় মেয়াদে প্রধানমন্ত্রীর দায়িত্বকালে নেপাল-বাংলাদেশ সম্পর্ক উন্নয়নের অবদানকে সম্মান জানানোর প্রতিফলন।
সফরের সময় পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে মন্ত্রণালয়ের উচ্চপদস্থ কর্মকর্তারা থাকবেন। জানাজা সম্পন্ন হওয়ার পর পররাষ্ট্রমন্ত্রী ২০২৬ সালের ১ জানুয়ারি কাঠমান্ডু ফিরবেন।
নেপালের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এই সফরকে নেপাল ও বাংলাদেশের মধ্যে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক এবং কূটনৈতিক সহযোগিতাকে আরও শক্তিশালী করার একটি গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ হিসেবেও উল্লেখ করেছে।

বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার রাষ্ট্রীয় জানাজায় অংশ নেবেন নেপালের পররাষ্ট্রমন্ত্রী বালা নন্দ শর্মা। আগামীকাল বুধবারের জানাজায় অংশগ্রহণ ও শ্রদ্ধা জানাতে আজ মঙ্গলবারই তিনি ঢাকার উদ্দেশে রওনা দিয়েছেন।
নেপালের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এক বিজ্ঞপ্তিতে এ খবর জানিয়েছে।
নেপালের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, এই সফর সাবেক নেত্রীর প্রতি নেপালের গভীর শ্রদ্ধা এবং তাঁর তৃতীয় মেয়াদে প্রধানমন্ত্রীর দায়িত্বকালে নেপাল-বাংলাদেশ সম্পর্ক উন্নয়নের অবদানকে সম্মান জানানোর প্রতিফলন।
সফরের সময় পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে মন্ত্রণালয়ের উচ্চপদস্থ কর্মকর্তারা থাকবেন। জানাজা সম্পন্ন হওয়ার পর পররাষ্ট্রমন্ত্রী ২০২৬ সালের ১ জানুয়ারি কাঠমান্ডু ফিরবেন।
নেপালের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এই সফরকে নেপাল ও বাংলাদেশের মধ্যে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক এবং কূটনৈতিক সহযোগিতাকে আরও শক্তিশালী করার একটি গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ হিসেবেও উল্লেখ করেছে।

কোটা সংস্কার আন্দোলনে হতাহত ও সহিংসতার ঘটনায় পাল্টাপাল্টি সংবাদ সম্মেলন করেছে সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতি। আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে সমিতির মিলনায়তনে প্রথমে সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতির সভাপতি ব্যারিস্টার এ এম মাহবুব উদ্দিন খোকন সংবাদ সম্মেলন করেন। এরপরই সংবাদ সম্মেলন করেন সম্পাদক শাহ মঞ্জুরুল হক
২৫ জুলাই ২০২৪
বিএনপির চেয়ারপারসন ও তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে দেশের রাজনৈতিক অঙ্গনে গভীর শোকের আবহ বিরাজ করছে। তাঁর স্মৃতির প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানিয়ে বিএনপি চেয়ারপারসনের গুলশান কার্যালয়ে রাখা শোক বইয়ে স্বাক্ষর করেছেন বিভিন্ন রাজনৈতিক নেতা, বিশিষ্ট নাগরিক ও সর্বস্তরের জনগণ।
১০ ঘণ্টা আগে
বিএনপির চেয়ারপারসন, তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশগ্রহণে ইচ্ছুক নারীদের জন্য বিশেষ ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজা ও মানিক মিয়া অ্যাভিনিউ এলাকায় নারীদের জন্য পৃথক ব্যবস্থা রাখা হয়েছে। যাতে তাঁরা সুশৃঙ্খল ও নিরাপদ পরিবেশে জানাজায় অংশ নিতে পারেন।
১০ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশ নিতে ঢাকায় আসছেন পাকিস্তানের পার্লামেন্টের স্পিকার সরদার আইয়াজ সাদিক।
১১ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

বিএনপির চেয়ারপারসন, তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশগ্রহণে ইচ্ছুক নারীদের জন্য বিশেষ ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজা ও মানিক মিয়া অ্যাভিনিউ এলাকায় নারীদের জন্য পৃথক ব্যবস্থা রাখা হয়েছে। যাতে তাঁরা সুশৃঙ্খল ও নিরাপদ পরিবেশে জানাজায় অংশ নিতে পারেন।
আজ মঙ্গলবার (৩০ ডিসেম্বর) প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং থেকে পাঠানো বিবৃতিতে জানানো হয়েছে, বেগম খালেদা জিয়ার প্রতি শেষ শ্রদ্ধা জানাতে সর্বস্তরের মানুষের অংশগ্রহণ নিশ্চিত করতে প্রয়োজনীয় প্রস্তুতি গ্রহণ করেছে সরকার। এই প্রেক্ষাপটে বেগম খালেদা জিয়ার নামাজে জানাজায় অংশগ্রহণ করতে ইচ্ছুক নারীদের জন্য বিশেষ ব্যবস্থা রাখা হয়েছে।
উল্লেখ্য, বেগম খালেদা জিয়ার নামাজে জানাজা বাদ জোহর বেলা ২টায় জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজায় অনুষ্ঠিত হবে। জানাজায় অংশগ্রহণকারীদের নিরাপত্তার স্বার্থে কোনো ধরনের ব্যাগ বা ভারী সামগ্রী বহন না করার জন্য অনুরোধ জানানো হয়েছে।
বেগম খালেদা জিয়াকে শেষ বিদায় জানাতে আগত সবার সার্বিক নিরাপত্তা ও শৃঙ্খলা নিশ্চিত করতে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ প্রয়োজনীয় সব ধরনের ব্যবস্থা গ্রহণ করেছে।

বিএনপির চেয়ারপারসন, তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশগ্রহণে ইচ্ছুক নারীদের জন্য বিশেষ ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজা ও মানিক মিয়া অ্যাভিনিউ এলাকায় নারীদের জন্য পৃথক ব্যবস্থা রাখা হয়েছে। যাতে তাঁরা সুশৃঙ্খল ও নিরাপদ পরিবেশে জানাজায় অংশ নিতে পারেন।
আজ মঙ্গলবার (৩০ ডিসেম্বর) প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং থেকে পাঠানো বিবৃতিতে জানানো হয়েছে, বেগম খালেদা জিয়ার প্রতি শেষ শ্রদ্ধা জানাতে সর্বস্তরের মানুষের অংশগ্রহণ নিশ্চিত করতে প্রয়োজনীয় প্রস্তুতি গ্রহণ করেছে সরকার। এই প্রেক্ষাপটে বেগম খালেদা জিয়ার নামাজে জানাজায় অংশগ্রহণ করতে ইচ্ছুক নারীদের জন্য বিশেষ ব্যবস্থা রাখা হয়েছে।
উল্লেখ্য, বেগম খালেদা জিয়ার নামাজে জানাজা বাদ জোহর বেলা ২টায় জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজায় অনুষ্ঠিত হবে। জানাজায় অংশগ্রহণকারীদের নিরাপত্তার স্বার্থে কোনো ধরনের ব্যাগ বা ভারী সামগ্রী বহন না করার জন্য অনুরোধ জানানো হয়েছে।
বেগম খালেদা জিয়াকে শেষ বিদায় জানাতে আগত সবার সার্বিক নিরাপত্তা ও শৃঙ্খলা নিশ্চিত করতে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ প্রয়োজনীয় সব ধরনের ব্যবস্থা গ্রহণ করেছে।

কোটা সংস্কার আন্দোলনে হতাহত ও সহিংসতার ঘটনায় পাল্টাপাল্টি সংবাদ সম্মেলন করেছে সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতি। আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে সমিতির মিলনায়তনে প্রথমে সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতির সভাপতি ব্যারিস্টার এ এম মাহবুব উদ্দিন খোকন সংবাদ সম্মেলন করেন। এরপরই সংবাদ সম্মেলন করেন সম্পাদক শাহ মঞ্জুরুল হক
২৫ জুলাই ২০২৪
বিএনপির চেয়ারপারসন ও তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে দেশের রাজনৈতিক অঙ্গনে গভীর শোকের আবহ বিরাজ করছে। তাঁর স্মৃতির প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানিয়ে বিএনপি চেয়ারপারসনের গুলশান কার্যালয়ে রাখা শোক বইয়ে স্বাক্ষর করেছেন বিভিন্ন রাজনৈতিক নেতা, বিশিষ্ট নাগরিক ও সর্বস্তরের জনগণ।
১০ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার রাষ্ট্রীয় জানাজায় অংশ নেবেন নেপালের পররাষ্ট্রমন্ত্রী বালা নন্দ শর্মা। আগামীকাল বুধবারের জানাজায় অংশগ্রহণ ও শ্রদ্ধা জানাতে আজ মঙ্গলবারই তিনি ঢাকার উদ্দেশে রওনা দিয়েছেন।
১০ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশ নিতে ঢাকায় আসছেন পাকিস্তানের পার্লামেন্টের স্পিকার সরদার আইয়াজ সাদিক।
১১ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশ নিতে ঢাকায় আসছেন পাকিস্তানের পার্লামেন্টের স্পিকার সরদার আইয়াজ সাদিক।
পাকিস্তানের উপপ্রধানমন্ত্রী ও পররাষ্ট্রমন্ত্রী ইসহাক দার আজ মঙ্গলবার তাঁর এক্স হ্যান্ডলে এ তথ্য জানিয়েছেন। ইসহাক দার লিখেছেন, আগামীকাল ঢাকায় খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশ নেবেন পাকিস্তানের জাতীয় পরিষদের স্পিকার।
এর আগে দুপুরে ঢাকায় পাকিস্তান হাইকমিশনের একটি সূত্র জানিয়েছিল খালেদা জিয়ার নামাজে জানাজায় যোগ দিতে ঢাকায় আসবেন সে দেশের উপপ্রধানমন্ত্রী ও পররাষ্ট্রমন্ত্রী ইসহাক দার।
Sardar Ayaz Sadiq, Speaker, National Assembly of Pakistan, will represent Pakistan tomorrow at the funeral of Late Begum Khaleda Zia in Dhaka, Bangladesh. https://t.co/BBV93jK5a7
— Ishaq Dar (@MIshaqDar50) December 30, 2025

বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশ নিতে ঢাকায় আসছেন পাকিস্তানের পার্লামেন্টের স্পিকার সরদার আইয়াজ সাদিক।
পাকিস্তানের উপপ্রধানমন্ত্রী ও পররাষ্ট্রমন্ত্রী ইসহাক দার আজ মঙ্গলবার তাঁর এক্স হ্যান্ডলে এ তথ্য জানিয়েছেন। ইসহাক দার লিখেছেন, আগামীকাল ঢাকায় খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশ নেবেন পাকিস্তানের জাতীয় পরিষদের স্পিকার।
এর আগে দুপুরে ঢাকায় পাকিস্তান হাইকমিশনের একটি সূত্র জানিয়েছিল খালেদা জিয়ার নামাজে জানাজায় যোগ দিতে ঢাকায় আসবেন সে দেশের উপপ্রধানমন্ত্রী ও পররাষ্ট্রমন্ত্রী ইসহাক দার।
Sardar Ayaz Sadiq, Speaker, National Assembly of Pakistan, will represent Pakistan tomorrow at the funeral of Late Begum Khaleda Zia in Dhaka, Bangladesh. https://t.co/BBV93jK5a7
— Ishaq Dar (@MIshaqDar50) December 30, 2025

কোটা সংস্কার আন্দোলনে হতাহত ও সহিংসতার ঘটনায় পাল্টাপাল্টি সংবাদ সম্মেলন করেছে সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতি। আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে সমিতির মিলনায়তনে প্রথমে সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতির সভাপতি ব্যারিস্টার এ এম মাহবুব উদ্দিন খোকন সংবাদ সম্মেলন করেন। এরপরই সংবাদ সম্মেলন করেন সম্পাদক শাহ মঞ্জুরুল হক
২৫ জুলাই ২০২৪
বিএনপির চেয়ারপারসন ও তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে দেশের রাজনৈতিক অঙ্গনে গভীর শোকের আবহ বিরাজ করছে। তাঁর স্মৃতির প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানিয়ে বিএনপি চেয়ারপারসনের গুলশান কার্যালয়ে রাখা শোক বইয়ে স্বাক্ষর করেছেন বিভিন্ন রাজনৈতিক নেতা, বিশিষ্ট নাগরিক ও সর্বস্তরের জনগণ।
১০ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার রাষ্ট্রীয় জানাজায় অংশ নেবেন নেপালের পররাষ্ট্রমন্ত্রী বালা নন্দ শর্মা। আগামীকাল বুধবারের জানাজায় অংশগ্রহণ ও শ্রদ্ধা জানাতে আজ মঙ্গলবারই তিনি ঢাকার উদ্দেশে রওনা দিয়েছেন।
১০ ঘণ্টা আগে
বিএনপির চেয়ারপারসন, তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশগ্রহণে ইচ্ছুক নারীদের জন্য বিশেষ ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজা ও মানিক মিয়া অ্যাভিনিউ এলাকায় নারীদের জন্য পৃথক ব্যবস্থা রাখা হয়েছে। যাতে তাঁরা সুশৃঙ্খল ও নিরাপদ পরিবেশে জানাজায় অংশ নিতে পারেন।
১০ ঘণ্টা আগে