সাহিদুল ইসলাম চৌধুরী, ঢাকা

দেড় দশক আগে শেখ হাসিনা সরকার ক্ষমতা গ্রহণের পর থেকে পাকিস্তানের সঙ্গে সম্পর্কের অবনতি শুরু হয়। একপর্যায়ে দুই দেশের রাজধানীতে হাইকমিশনগুলোয় কূটনীতিক পাঠানো ছাড়া সরকারি পর্যায়ে আসা-যাওয়া প্রায় বন্ধ হয়ে যায়। ঢাকায় গত আগস্টে ক্ষমতার পালাবদলের পর দ্বিপক্ষীয় সম্পর্কের এই অস্বাভাবিক অবস্থা কাটিয়ে উঠতে বেশ তৎপর হয় পাকিস্তান সরকার। তবে এ ক্ষেত্রে একটু ধীরেসুস্থে প্রস্তুতি নিয়ে এগোনোর কৌশল নিয়েছে অন্তর্বর্তী সরকার।
দ্বিপক্ষীয় সম্পর্ক স্বাভাবিক করার উদ্যোগের অংশ হিসেবে পাকিস্তানের উপপ্রধানমন্ত্রী ও পররাষ্ট্রমন্ত্রী ইসহাক দার আগামী ফেব্রুয়ারি মাসের প্রথম সপ্তাহে ঢাকা সফরের আগ্রহ প্রকাশ করেন কয়েক দিন আগে। যদিও সম্পর্কের অস্বাভাবিক এই অবস্থার মধ্যে এখনই এমন উচ্চপর্যায়ের সফরের জন্য কোনো পক্ষই প্রস্তুত নয়, এমনটা মনে করছেন বাংলাদেশের কূটনীতিকেরা। এ কারণে সফরটি আগামী মাসে না-ও হতে পারে, এমনটা জানালেন তাঁরা।
ইসহাক দার দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার একটি দেশে যাওয়া-আসার পথে আগামী ৫ থেকে ৭ ফেব্রুয়ারির মধ্যে এক দিনের জন্য ঢাকা সফর করতে চেয়েছিলেন। ঢাকায় পাকিস্তানের হাইকমিশনার সৈয়দ আহমেদ মারুফ এই আগ্রহের কথা গত বৃহস্পতিবার পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়কে জানান।
সরকারের একজন ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা গতকাল সোমবার আজকের পত্রিকাকে জানান, পাকিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সফরটি সম্ভবত এখন হচ্ছে না।
এ বিষয়ে সাবেক রাষ্ট্রদূত এম হুমায়ুন কবির গতকাল আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘পাকিস্তানের সঙ্গে সম্পর্ক অস্বাভাবিক হয়ে গিয়েছিল। এটা স্বাভাবিক করতে চাওয়া কোনো পক্ষের জন্য দোষের নয়। কিন্তু এখনই এটা করা জরুরি কি না, সেটা সুবিবেচনার দাবি রাখে।’
গবেষণা প্রতিষ্ঠান বাংলাদেশ এন্টারপ্রাইজ ইনস্টিটিউটের এই প্রেসিডেন্ট বলেন, বাংলাদেশ এখন ক্রান্তিকালে আছে।
বিভিন্ন ক্ষেত্রে সংস্কার এবং একটি সুষ্ঠু জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠানের মাধ্যমে গণতন্ত্রে উত্তরণের মতো কিছু বিষয়ে সরকার অগ্রাধিকার ভিত্তিতে কাজ করছে। এমন অবস্থায় খুব জরুরি না হলে এমন কোনো কিছু করা ঠিক হবে না, যাতে মনোযোগ ভিন্ন দিকে নিয়ে যাওয়ার ঝুঁকি দেখা দেয়।
গত ৫ আগস্ট শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পর দুই দিকের ব্যবসায়ীদের একটি অংশ ব্যবসা বাড়াতে তৎপর হয়। পাকিস্তান থেকে পরপর দুটি কনটেইনারবাহী জাহাজের করাচি থেকে চট্টগ্রাম বন্দরে ভেড়া বেশ আলোচনায় আসে।
২০২২ সালের তথ্য অনুযায়ী, দ্বিপক্ষীয় বাণিজ্যের পরিমাণ ১০০ কোটি ডলারের কম। এর মধ্যে পাকিস্তান থেকে আমদানি ৮৪ কোটি ডলারের; আর বাংলাদেশ থেকে রপ্তানি সাড়ে ৭ কোটি ডলারের।
ইসলামাবাদে বাংলাদেশের হাইকমিশনারের দায়িত্ব পালন করেছেন এমন একজন কূটনীতিক বলেন, আকাশপথে সরাসরি যোগাযোগ নেই। এর মধ্যেও দুই দেশের নাগরিকদের একটি অংশের মধ্যে নিয়মিত যোগাযোগ আছে। লেনদেন আছে। সম্পর্ক স্বাভাবিক হওয়ার পাশাপাশি আকাশ ও সমুদ্রপথে এবং ব্যবসায়ীদের মধ্যে যোগাযোগ বাড়লে বাংলাদেশের রপ্তানি বাড়ানোর সুযোগ আছে।
বেসরকারি হিসাবে, প্রায় ৩০ লাখ বাঙালি পাকিস্তানের করাচি ও আশপাশের এলাকায় বসবাস করে। তাদের একটি বড় অংশ বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত। অন্যদিকে প্রায় ৫ লাখ মানুষ ‘আটকে পড়া পাকিস্তানি’ হিসেবে পরিচিত, যারা ঢাকা, নীলফামারী, চট্টগ্রামসহ বাংলাদেশের বিভিন্ন স্থানে থাকে।
হুমায়ুন কবির বলেন, পাকিস্তানের সঙ্গে বাংলাদেশের সম্পর্ক জোরালো হতে থাকলে তার ওপর শুধু ভারত নয়, বৈশ্বিক কৌশলগত বিবেচনায় যুক্তরাষ্ট্রও নজর রাখবে। কাজেই এ ক্ষেত্রে ধীরে ধীরে এগোনোই সংগত।
পাকিস্তানের সঙ্গে সম্পর্কের ক্ষেত্রে ভারতের ‘স্পর্শকাতরতা’ প্রসঙ্গে স্থানীয় একজন কূটনীতিক বলেন, ভারতের সঙ্গে ঘনিষ্ঠতায় তাল মেলাতে গিয়ে গত ১৫ বছরে পাকিস্তানের সঙ্গে বাংলাদেশের সম্পর্ক যে তলানিতে গিয়েছে, তাতে দ্বিপক্ষীয় অস্বাভাবিক সম্পর্ক স্বাভাবিক করতে চাওয়াও ভারতের কাছে এখন ‘বাড়াবাড়ি’ মনে হতে পারে।
ভারতের সঙ্গে পাকিস্তানের বৈরিতার প্রসঙ্গটি টেনে অন্য একজন স্থানীয় কূটনীতিক বলেন, ভারতের উদ্বেগ প্রধানত তার নিরাপত্তা নিয়ে। ভারতের বিরুদ্ধে বাংলাদেশের সীমান্তবর্তী এলাকা এবং কৌশলগত জায়গাগুলো ব্যবহারের সুযোগ কেউ পেয়ে যায় কি না, এটার ওপর নজর রাখবে তারা।
সরকারের একজন ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা বলেন, পাকিস্তানের সঙ্গে পররাষ্ট্রমন্ত্রী পর্যায়ে ফলপ্রসূ সফর হতে হলে যে প্রস্তুতি থাকতে হয়, তা দুই দিকেই নেই। পররাষ্ট্রসচিব পর্যায়ে সর্বশেষ আনুষ্ঠানিক বৈঠক (ফরেন অফিস কনসালটেশন—এফওসি) হয়েছে ১৪ বছর আগে, ২০১০ সালে। বাণিজ্যমন্ত্রী পর্যায়ে যৌথ অর্থনৈতিক কমিশনের সর্বশেষ বৈঠক হয়েছে তারও আগে, সম্ভবত ২০০৫ সালে। এ কারণে বহু বিষয়ে সরকারের কাছে হালনাগাদ তথ্যও নেই।
এমন অবস্থায় উচ্চপর্যায়ের সফর আয়োজন করা প্রায় অসম্ভব ব্যাপার, এমনটাই মনে করেন এই কর্মকর্তা।

দেড় দশক আগে শেখ হাসিনা সরকার ক্ষমতা গ্রহণের পর থেকে পাকিস্তানের সঙ্গে সম্পর্কের অবনতি শুরু হয়। একপর্যায়ে দুই দেশের রাজধানীতে হাইকমিশনগুলোয় কূটনীতিক পাঠানো ছাড়া সরকারি পর্যায়ে আসা-যাওয়া প্রায় বন্ধ হয়ে যায়। ঢাকায় গত আগস্টে ক্ষমতার পালাবদলের পর দ্বিপক্ষীয় সম্পর্কের এই অস্বাভাবিক অবস্থা কাটিয়ে উঠতে বেশ তৎপর হয় পাকিস্তান সরকার। তবে এ ক্ষেত্রে একটু ধীরেসুস্থে প্রস্তুতি নিয়ে এগোনোর কৌশল নিয়েছে অন্তর্বর্তী সরকার।
দ্বিপক্ষীয় সম্পর্ক স্বাভাবিক করার উদ্যোগের অংশ হিসেবে পাকিস্তানের উপপ্রধানমন্ত্রী ও পররাষ্ট্রমন্ত্রী ইসহাক দার আগামী ফেব্রুয়ারি মাসের প্রথম সপ্তাহে ঢাকা সফরের আগ্রহ প্রকাশ করেন কয়েক দিন আগে। যদিও সম্পর্কের অস্বাভাবিক এই অবস্থার মধ্যে এখনই এমন উচ্চপর্যায়ের সফরের জন্য কোনো পক্ষই প্রস্তুত নয়, এমনটা মনে করছেন বাংলাদেশের কূটনীতিকেরা। এ কারণে সফরটি আগামী মাসে না-ও হতে পারে, এমনটা জানালেন তাঁরা।
ইসহাক দার দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার একটি দেশে যাওয়া-আসার পথে আগামী ৫ থেকে ৭ ফেব্রুয়ারির মধ্যে এক দিনের জন্য ঢাকা সফর করতে চেয়েছিলেন। ঢাকায় পাকিস্তানের হাইকমিশনার সৈয়দ আহমেদ মারুফ এই আগ্রহের কথা গত বৃহস্পতিবার পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়কে জানান।
সরকারের একজন ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা গতকাল সোমবার আজকের পত্রিকাকে জানান, পাকিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সফরটি সম্ভবত এখন হচ্ছে না।
এ বিষয়ে সাবেক রাষ্ট্রদূত এম হুমায়ুন কবির গতকাল আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘পাকিস্তানের সঙ্গে সম্পর্ক অস্বাভাবিক হয়ে গিয়েছিল। এটা স্বাভাবিক করতে চাওয়া কোনো পক্ষের জন্য দোষের নয়। কিন্তু এখনই এটা করা জরুরি কি না, সেটা সুবিবেচনার দাবি রাখে।’
গবেষণা প্রতিষ্ঠান বাংলাদেশ এন্টারপ্রাইজ ইনস্টিটিউটের এই প্রেসিডেন্ট বলেন, বাংলাদেশ এখন ক্রান্তিকালে আছে।
বিভিন্ন ক্ষেত্রে সংস্কার এবং একটি সুষ্ঠু জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠানের মাধ্যমে গণতন্ত্রে উত্তরণের মতো কিছু বিষয়ে সরকার অগ্রাধিকার ভিত্তিতে কাজ করছে। এমন অবস্থায় খুব জরুরি না হলে এমন কোনো কিছু করা ঠিক হবে না, যাতে মনোযোগ ভিন্ন দিকে নিয়ে যাওয়ার ঝুঁকি দেখা দেয়।
গত ৫ আগস্ট শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পর দুই দিকের ব্যবসায়ীদের একটি অংশ ব্যবসা বাড়াতে তৎপর হয়। পাকিস্তান থেকে পরপর দুটি কনটেইনারবাহী জাহাজের করাচি থেকে চট্টগ্রাম বন্দরে ভেড়া বেশ আলোচনায় আসে।
২০২২ সালের তথ্য অনুযায়ী, দ্বিপক্ষীয় বাণিজ্যের পরিমাণ ১০০ কোটি ডলারের কম। এর মধ্যে পাকিস্তান থেকে আমদানি ৮৪ কোটি ডলারের; আর বাংলাদেশ থেকে রপ্তানি সাড়ে ৭ কোটি ডলারের।
ইসলামাবাদে বাংলাদেশের হাইকমিশনারের দায়িত্ব পালন করেছেন এমন একজন কূটনীতিক বলেন, আকাশপথে সরাসরি যোগাযোগ নেই। এর মধ্যেও দুই দেশের নাগরিকদের একটি অংশের মধ্যে নিয়মিত যোগাযোগ আছে। লেনদেন আছে। সম্পর্ক স্বাভাবিক হওয়ার পাশাপাশি আকাশ ও সমুদ্রপথে এবং ব্যবসায়ীদের মধ্যে যোগাযোগ বাড়লে বাংলাদেশের রপ্তানি বাড়ানোর সুযোগ আছে।
বেসরকারি হিসাবে, প্রায় ৩০ লাখ বাঙালি পাকিস্তানের করাচি ও আশপাশের এলাকায় বসবাস করে। তাদের একটি বড় অংশ বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত। অন্যদিকে প্রায় ৫ লাখ মানুষ ‘আটকে পড়া পাকিস্তানি’ হিসেবে পরিচিত, যারা ঢাকা, নীলফামারী, চট্টগ্রামসহ বাংলাদেশের বিভিন্ন স্থানে থাকে।
হুমায়ুন কবির বলেন, পাকিস্তানের সঙ্গে বাংলাদেশের সম্পর্ক জোরালো হতে থাকলে তার ওপর শুধু ভারত নয়, বৈশ্বিক কৌশলগত বিবেচনায় যুক্তরাষ্ট্রও নজর রাখবে। কাজেই এ ক্ষেত্রে ধীরে ধীরে এগোনোই সংগত।
পাকিস্তানের সঙ্গে সম্পর্কের ক্ষেত্রে ভারতের ‘স্পর্শকাতরতা’ প্রসঙ্গে স্থানীয় একজন কূটনীতিক বলেন, ভারতের সঙ্গে ঘনিষ্ঠতায় তাল মেলাতে গিয়ে গত ১৫ বছরে পাকিস্তানের সঙ্গে বাংলাদেশের সম্পর্ক যে তলানিতে গিয়েছে, তাতে দ্বিপক্ষীয় অস্বাভাবিক সম্পর্ক স্বাভাবিক করতে চাওয়াও ভারতের কাছে এখন ‘বাড়াবাড়ি’ মনে হতে পারে।
ভারতের সঙ্গে পাকিস্তানের বৈরিতার প্রসঙ্গটি টেনে অন্য একজন স্থানীয় কূটনীতিক বলেন, ভারতের উদ্বেগ প্রধানত তার নিরাপত্তা নিয়ে। ভারতের বিরুদ্ধে বাংলাদেশের সীমান্তবর্তী এলাকা এবং কৌশলগত জায়গাগুলো ব্যবহারের সুযোগ কেউ পেয়ে যায় কি না, এটার ওপর নজর রাখবে তারা।
সরকারের একজন ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা বলেন, পাকিস্তানের সঙ্গে পররাষ্ট্রমন্ত্রী পর্যায়ে ফলপ্রসূ সফর হতে হলে যে প্রস্তুতি থাকতে হয়, তা দুই দিকেই নেই। পররাষ্ট্রসচিব পর্যায়ে সর্বশেষ আনুষ্ঠানিক বৈঠক (ফরেন অফিস কনসালটেশন—এফওসি) হয়েছে ১৪ বছর আগে, ২০১০ সালে। বাণিজ্যমন্ত্রী পর্যায়ে যৌথ অর্থনৈতিক কমিশনের সর্বশেষ বৈঠক হয়েছে তারও আগে, সম্ভবত ২০০৫ সালে। এ কারণে বহু বিষয়ে সরকারের কাছে হালনাগাদ তথ্যও নেই।
এমন অবস্থায় উচ্চপর্যায়ের সফর আয়োজন করা প্রায় অসম্ভব ব্যাপার, এমনটাই মনে করেন এই কর্মকর্তা।

উপদেষ্টা বলেন, বর্তমান সরকার প্রবাসীদের কল্যাণে বিভিন্ন কার্যক্রম নিয়েছে। এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো—প্রথমবারের মতো প্রবাসীদের জন্য ভোটাধিকার চালু করা। এর ফলে তাঁরা প্রবাসে থেকেও ভোটাধিকার প্রয়োগ করতে পারবেন।
২ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার জানাজা ও দাফন পূর্ণ রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় অনুষ্ঠিত হবে। তাই তাঁর লাশবাহী গাড়ি এভারকেয়ার হাসপাতাল থেকে জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজা পর্যন্ত নেওয়া, জানাজা ও দাফন ঘিরে কড়া নিরাপত্তাব্যবস্থা নিয়েছে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী। নিরাপত্তা
২ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপির চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার জানাজায় যোগ দিতে ঢাকায় আসছেন ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর। আজ মঙ্গলবার বিকেলে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের একজন জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তা বাংলাদেশি সংবাদমাধ্যমকে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
৩ ঘণ্টা আগে
দেশের প্রথম নারী প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার প্রয়াণে গভীর শোক প্রকাশ করছে সংবাদপত্রের মালিকদের সংগঠন, নিউজপেপার্স ওনার্স অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (নোয়াব)। আজ মঙ্গলবার (৩০ ডিসেম্বর) সংগঠনটির সভাপতি এ. কে. আজাদের স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে এ শোক প্রকাশ করা হয়।
৪ ঘণ্টা আগেবিশেষ প্রতিনিধি, ঢাকা

প্রবাসীরা জাতীয় অর্থনীতির অন্যতম চালিকাশক্তি বলে মন্তব্য করেছেন প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা ড. আসিফ নজরুল। তিনি বলেছেন, জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের বিজয় অর্জনে প্রবাসীদের সমর্থন ও ত্যাগ অতুলনীয়। তাঁদের কল্যাণে সরকার বদ্ধপরিকর।
আজ মঙ্গলবার প্রবাসী কল্যাণ ভবনে ওয়েজ আর্নার্স কল্যাণ বোর্ডের উদ্যোগে আয়োজিত ক্ষুদ্র উদ্যোক্তা বিনিয়োগ ও রেমিট্যান্সের সর্বোত্তম ব্যবহারবিষয়ক অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
উপদেষ্টা বলেন, বর্তমান সরকার প্রবাসীদের কল্যাণে বিভিন্ন কার্যক্রম নিয়েছে। এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো—প্রথমবারের মতো প্রবাসীদের জন্য ভোটাধিকার চালু করা। এর ফলে তাঁরা প্রবাসে থেকেও ভোটাধিকার প্রয়োগ করতে পারবেন। এ ছাড়া মালয়েশিয়ায় প্রবাসী কর্মীদের জন্য মাল্টিভিসার ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। সৌদি আরবের সঙ্গে সাধারণ কর্মী নিয়োগ-সংক্রান্ত আনুষ্ঠানিক চুক্তি স্বাক্ষরিত হওয়ায় বাংলাদেশ থেকে সৌদি আরবে দক্ষ কর্মী নিয়োগ বাড়বে এবং কর্মী ও নিয়োগকর্তার অধিকার ও স্বার্থ অধিকতর সুরক্ষিত হবে।
আসিফ নজরুল বলেন, ‘ডিজিটাল পদ্ধতিতে কর্মী পাঠানো শুরু করেছি। দক্ষতার ভিত্তিতে শ্রমিক পাঠানোর উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। জর্ডানে নারী শ্রমিকদের বিনা ফি-তে ও জরিমানা ছাড়া রেজিস্ট্রেশনের ব্যবস্থা করা হয়েছে। প্রবাসীরা দেশে আসার সময় আগে একটি মোবাইল ফোন আনতে পারতেন। আমরা এটি বাড়িয়ে দুটি আনতে পারার সুযোগ করেছি। এ ছাড়া বিমানবন্দরে প্রবাসীদের জন্য প্রবাসী লাউঞ্জ স্থাপন করা হয়েছে এবং আংশিক মালিকানায় হাসপাতাল স্থাপনের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। আগামী দিনে এ ধারা অব্যাহত থাকলে প্রবাসীদের কল্যাণে মাইলফলক অগ্রগতি অর্জিত হবে।’
অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের জ্যেষ্ঠ সচিব ড. নেয়ামত উল্যা ভূঁইয়া। এ ছাড়া বক্তব্য দেন ওয়েজ আর্নার্স কল্যাণ বোর্ডের মহাপরিচালক ব্যারিস্টার মো. গোলাম সরওয়ার ভূঁইয়া ও ইফাদের কান্ট্রি ডিরেক্টর ড. আই আর ভ্যালেন্টাইন।

প্রবাসীরা জাতীয় অর্থনীতির অন্যতম চালিকাশক্তি বলে মন্তব্য করেছেন প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা ড. আসিফ নজরুল। তিনি বলেছেন, জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের বিজয় অর্জনে প্রবাসীদের সমর্থন ও ত্যাগ অতুলনীয়। তাঁদের কল্যাণে সরকার বদ্ধপরিকর।
আজ মঙ্গলবার প্রবাসী কল্যাণ ভবনে ওয়েজ আর্নার্স কল্যাণ বোর্ডের উদ্যোগে আয়োজিত ক্ষুদ্র উদ্যোক্তা বিনিয়োগ ও রেমিট্যান্সের সর্বোত্তম ব্যবহারবিষয়ক অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
উপদেষ্টা বলেন, বর্তমান সরকার প্রবাসীদের কল্যাণে বিভিন্ন কার্যক্রম নিয়েছে। এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো—প্রথমবারের মতো প্রবাসীদের জন্য ভোটাধিকার চালু করা। এর ফলে তাঁরা প্রবাসে থেকেও ভোটাধিকার প্রয়োগ করতে পারবেন। এ ছাড়া মালয়েশিয়ায় প্রবাসী কর্মীদের জন্য মাল্টিভিসার ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। সৌদি আরবের সঙ্গে সাধারণ কর্মী নিয়োগ-সংক্রান্ত আনুষ্ঠানিক চুক্তি স্বাক্ষরিত হওয়ায় বাংলাদেশ থেকে সৌদি আরবে দক্ষ কর্মী নিয়োগ বাড়বে এবং কর্মী ও নিয়োগকর্তার অধিকার ও স্বার্থ অধিকতর সুরক্ষিত হবে।
আসিফ নজরুল বলেন, ‘ডিজিটাল পদ্ধতিতে কর্মী পাঠানো শুরু করেছি। দক্ষতার ভিত্তিতে শ্রমিক পাঠানোর উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। জর্ডানে নারী শ্রমিকদের বিনা ফি-তে ও জরিমানা ছাড়া রেজিস্ট্রেশনের ব্যবস্থা করা হয়েছে। প্রবাসীরা দেশে আসার সময় আগে একটি মোবাইল ফোন আনতে পারতেন। আমরা এটি বাড়িয়ে দুটি আনতে পারার সুযোগ করেছি। এ ছাড়া বিমানবন্দরে প্রবাসীদের জন্য প্রবাসী লাউঞ্জ স্থাপন করা হয়েছে এবং আংশিক মালিকানায় হাসপাতাল স্থাপনের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। আগামী দিনে এ ধারা অব্যাহত থাকলে প্রবাসীদের কল্যাণে মাইলফলক অগ্রগতি অর্জিত হবে।’
অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের জ্যেষ্ঠ সচিব ড. নেয়ামত উল্যা ভূঁইয়া। এ ছাড়া বক্তব্য দেন ওয়েজ আর্নার্স কল্যাণ বোর্ডের মহাপরিচালক ব্যারিস্টার মো. গোলাম সরওয়ার ভূঁইয়া ও ইফাদের কান্ট্রি ডিরেক্টর ড. আই আর ভ্যালেন্টাইন।

দেড় দশক আগে শেখ হাসিনা সরকার ক্ষমতা গ্রহণের পর থেকে পাকিস্তানের সঙ্গে সম্পর্কের অবনতি শুরু হয়। একপর্যায়ে দুই দেশের রাজধানীতে হাইকমিশনগুলোয় কূটনীতিক পাঠানো ছাড়া সরকারি পর্যায়ে আসা-যাওয়া প্রায় বন্ধ হয়ে যায়। ঢাকায় গত আগস্টে ক্ষমতার পালাবদলের পর দ্বিপক্ষীয় সম্পর্কের এই অস্বাভাবিক অবস্থা কাটিয়ে উঠতে বেশ
০৭ জানুয়ারি ২০২৫
বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার জানাজা ও দাফন পূর্ণ রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় অনুষ্ঠিত হবে। তাই তাঁর লাশবাহী গাড়ি এভারকেয়ার হাসপাতাল থেকে জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজা পর্যন্ত নেওয়া, জানাজা ও দাফন ঘিরে কড়া নিরাপত্তাব্যবস্থা নিয়েছে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী। নিরাপত্তা
২ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপির চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার জানাজায় যোগ দিতে ঢাকায় আসছেন ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর। আজ মঙ্গলবার বিকেলে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের একজন জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তা বাংলাদেশি সংবাদমাধ্যমকে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
৩ ঘণ্টা আগে
দেশের প্রথম নারী প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার প্রয়াণে গভীর শোক প্রকাশ করছে সংবাদপত্রের মালিকদের সংগঠন, নিউজপেপার্স ওনার্স অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (নোয়াব)। আজ মঙ্গলবার (৩০ ডিসেম্বর) সংগঠনটির সভাপতি এ. কে. আজাদের স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে এ শোক প্রকাশ করা হয়।
৪ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার জানাজা ও দাফন পূর্ণ রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় অনুষ্ঠিত হবে। তাই তাঁর লাশবাহী গাড়ি এভারকেয়ার হাসপাতাল থেকে জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজা পর্যন্ত নেওয়া, জানাজা ও দাফন ঘিরে কড়া নিরাপত্তাব্যবস্থা নিয়েছে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী। নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে বিভিন্ন গোয়েন্দা সংস্থার সদস্য, পুলিশ, র্যাব, বিজিবি, সেনাবাহিনীসহ বিভিন্ন সংস্থার ১০ হাজারের বেশি সদস্য মোতায়েন থাকবে।
আজ মঙ্গলবার দুপুরে অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম এসব তথ্য জানান।
শফিকুল আলম বলেন, খালেদা জিয়ার লাশবাহী গাড়িকে ঘিরে সর্বোচ্চ নিরাপত্তা দেওয়া হবে। ১০ হাজারের বেশি পুলিশ ও এপিবিএন সদস্য থাকবেন। কিছু কিছু জায়গায় সেনাবাহিনীর সদস্যও থাকবেন।
প্রেস সচিব বলেন, খালেদা জিয়া তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ছিলেন। তিনি সাবেক রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের স্ত্রী। আপসহীন নেত্রী। তাঁর বলিষ্ঠ নেতৃত্বে দেশে গণতন্ত্র ফিরে এসেছে। দেশের জন্য তিনি যা করেছেন, এটা অতুলনীয়। এভারকেয়ার থেকে খালেদা জিয়ার লাশবাহী গাড়ি সংসদে ভবনের দক্ষিণ প্লাজায় আসা পর্যন্ত জানাজা এবং দাফন—সবকিছু পূর্ণ রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় অনুষ্ঠিত হবে। তাঁর জানাজা, দাফনসহ প্রতিটি অনুষ্ঠান সুচারুভাবে করার সর্বোচ্চ চেষ্টা করবে সরকার। এ জন্য বিএনপির পক্ষ থেকে সহযোগিতা দেওয়া হবে।
রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় খালেদা জিয়ার জানাজা, দাফন, সাধারণ জনগণের শ্রদ্ধা জ্ঞাপনসহ সার্বিক নিরাপত্তার বিষয়ে সচিবালয়ে অনুষ্ঠিত এই সভায় সভাপতিত্বে করেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী। সভা শেষে প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম, খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানের নিরাপত্তা টিমের প্রধান ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) এ কে এম শামসুল ইসলাম সাংবাদিকদের বিভিন্ন প্রশ্নের জবাব দেন।
সার্বিক কার্যক্রম ঘিরে কোনো ধরনের নিরাপত্তা শঙ্কা নেই জানিয়ে শফিকুল আলম বলেন, আগামীকাল সর্বোচ্চ নিরাপত্তা নিশ্চিত করা হবে। ডিএমপির ১০ হাজারের বেশি পুলিশ, এপিবিএন এবং অন্য নিরাপত্তা সংস্থার সদস্যরা থাকবেন। কিছু কিছু জায়গায় সেনাবাহিনীর তরফ থেকে একটা ব্যবস্থাপনা থাকবে।
নিরাপত্তার বিষয়ে প্রেস সচিব বলেন, পুলিশ, নিরাপত্তা সংস্থার তরফ থেকে প্রত্যেকটা বিষয়ে পর্যালোচনা করা হয়েছে। কিছুদিন আগে একটি বড় জানাজা হয়েছে। ফলে পুলিশের এবং নিরাপত্তা সংস্থাগুলোর নিজেদের মধ্যে কিছু প্রস্তুতি আগে থেকেই ছিল, এখন আরও বড় আকারে প্রস্তুতি নেওয়া যাবে।
শফিকুল আলম বলেন, আগামীকাল সকালে তাঁর লাশবাহী গাড়ি এভারকেয়ার হাসপাতাল থেকে সংসদ ভবন এলাকায় নেওয়া হবে। নেওয়ার পথে রাস্তার দুই পাশে বিশেষ নিরাপত্তাব্যবস্থা করা হবে। তবে কখন লাশ সংসদ ভবন এলাকায় নেওয়া হবে, তা পরে জানিয়ে দেওয়া হবে। রাষ্ট্রীয় সম্মানে তাঁকে নিয়ে আসা হবে।
প্রেস সচিব বলেন, খালেদা জিয়ার জানাজায় প্রধান উপদেষ্টা, উপদেষ্টা ও কূটনীতিকেরা উপস্থিত থাকবেন। কিছুদিন আগে সংসদ ভবন এলাকায় বড় একটি জানাজা হয়েছে। খালেদা জিয়ার জানাজা আরও বড় আকারে হবে। সে আলোকে প্রস্তুতি নেওয়া হচ্ছে।
সংবাদ সম্মেলনের অন্তর্বর্তী সরকারের প্রস্তুতিতে কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করে শামসুল ইসলাম বলেন, খালেদা জিয়া শুধু বিএনপির নেত্রী ছিলেন না, তিনি জাতীয় নেত্রী ছিলেন। বিএনপির দলীয় অবস্থান থেকে সরকারকে সব ধরনের সহযোগিতা করা হবে। খালেদা জিয়ার শেষ বিদায়ে তাঁকে প্রাপ্য সম্মান দিতে সরকারের সহযোগিতা কামনা করেন তিনি।
শামসুল ইসলাম বলেন, খালেদা জিয়ার লাশ যখন এভারকেয়ার হাসপাতাল থেকে জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজা নেওয়া হবে, তখন রাস্তার দুপাশে জনসাধারণ ও বিএনপির নেতা-কর্মীরা তাঁকে শ্রদ্ধা জানাবেন।

বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার জানাজা ও দাফন পূর্ণ রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় অনুষ্ঠিত হবে। তাই তাঁর লাশবাহী গাড়ি এভারকেয়ার হাসপাতাল থেকে জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজা পর্যন্ত নেওয়া, জানাজা ও দাফন ঘিরে কড়া নিরাপত্তাব্যবস্থা নিয়েছে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী। নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে বিভিন্ন গোয়েন্দা সংস্থার সদস্য, পুলিশ, র্যাব, বিজিবি, সেনাবাহিনীসহ বিভিন্ন সংস্থার ১০ হাজারের বেশি সদস্য মোতায়েন থাকবে।
আজ মঙ্গলবার দুপুরে অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম এসব তথ্য জানান।
শফিকুল আলম বলেন, খালেদা জিয়ার লাশবাহী গাড়িকে ঘিরে সর্বোচ্চ নিরাপত্তা দেওয়া হবে। ১০ হাজারের বেশি পুলিশ ও এপিবিএন সদস্য থাকবেন। কিছু কিছু জায়গায় সেনাবাহিনীর সদস্যও থাকবেন।
প্রেস সচিব বলেন, খালেদা জিয়া তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ছিলেন। তিনি সাবেক রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের স্ত্রী। আপসহীন নেত্রী। তাঁর বলিষ্ঠ নেতৃত্বে দেশে গণতন্ত্র ফিরে এসেছে। দেশের জন্য তিনি যা করেছেন, এটা অতুলনীয়। এভারকেয়ার থেকে খালেদা জিয়ার লাশবাহী গাড়ি সংসদে ভবনের দক্ষিণ প্লাজায় আসা পর্যন্ত জানাজা এবং দাফন—সবকিছু পূর্ণ রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় অনুষ্ঠিত হবে। তাঁর জানাজা, দাফনসহ প্রতিটি অনুষ্ঠান সুচারুভাবে করার সর্বোচ্চ চেষ্টা করবে সরকার। এ জন্য বিএনপির পক্ষ থেকে সহযোগিতা দেওয়া হবে।
রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় খালেদা জিয়ার জানাজা, দাফন, সাধারণ জনগণের শ্রদ্ধা জ্ঞাপনসহ সার্বিক নিরাপত্তার বিষয়ে সচিবালয়ে অনুষ্ঠিত এই সভায় সভাপতিত্বে করেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী। সভা শেষে প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম, খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানের নিরাপত্তা টিমের প্রধান ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) এ কে এম শামসুল ইসলাম সাংবাদিকদের বিভিন্ন প্রশ্নের জবাব দেন।
সার্বিক কার্যক্রম ঘিরে কোনো ধরনের নিরাপত্তা শঙ্কা নেই জানিয়ে শফিকুল আলম বলেন, আগামীকাল সর্বোচ্চ নিরাপত্তা নিশ্চিত করা হবে। ডিএমপির ১০ হাজারের বেশি পুলিশ, এপিবিএন এবং অন্য নিরাপত্তা সংস্থার সদস্যরা থাকবেন। কিছু কিছু জায়গায় সেনাবাহিনীর তরফ থেকে একটা ব্যবস্থাপনা থাকবে।
নিরাপত্তার বিষয়ে প্রেস সচিব বলেন, পুলিশ, নিরাপত্তা সংস্থার তরফ থেকে প্রত্যেকটা বিষয়ে পর্যালোচনা করা হয়েছে। কিছুদিন আগে একটি বড় জানাজা হয়েছে। ফলে পুলিশের এবং নিরাপত্তা সংস্থাগুলোর নিজেদের মধ্যে কিছু প্রস্তুতি আগে থেকেই ছিল, এখন আরও বড় আকারে প্রস্তুতি নেওয়া যাবে।
শফিকুল আলম বলেন, আগামীকাল সকালে তাঁর লাশবাহী গাড়ি এভারকেয়ার হাসপাতাল থেকে সংসদ ভবন এলাকায় নেওয়া হবে। নেওয়ার পথে রাস্তার দুই পাশে বিশেষ নিরাপত্তাব্যবস্থা করা হবে। তবে কখন লাশ সংসদ ভবন এলাকায় নেওয়া হবে, তা পরে জানিয়ে দেওয়া হবে। রাষ্ট্রীয় সম্মানে তাঁকে নিয়ে আসা হবে।
প্রেস সচিব বলেন, খালেদা জিয়ার জানাজায় প্রধান উপদেষ্টা, উপদেষ্টা ও কূটনীতিকেরা উপস্থিত থাকবেন। কিছুদিন আগে সংসদ ভবন এলাকায় বড় একটি জানাজা হয়েছে। খালেদা জিয়ার জানাজা আরও বড় আকারে হবে। সে আলোকে প্রস্তুতি নেওয়া হচ্ছে।
সংবাদ সম্মেলনের অন্তর্বর্তী সরকারের প্রস্তুতিতে কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করে শামসুল ইসলাম বলেন, খালেদা জিয়া শুধু বিএনপির নেত্রী ছিলেন না, তিনি জাতীয় নেত্রী ছিলেন। বিএনপির দলীয় অবস্থান থেকে সরকারকে সব ধরনের সহযোগিতা করা হবে। খালেদা জিয়ার শেষ বিদায়ে তাঁকে প্রাপ্য সম্মান দিতে সরকারের সহযোগিতা কামনা করেন তিনি।
শামসুল ইসলাম বলেন, খালেদা জিয়ার লাশ যখন এভারকেয়ার হাসপাতাল থেকে জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজা নেওয়া হবে, তখন রাস্তার দুপাশে জনসাধারণ ও বিএনপির নেতা-কর্মীরা তাঁকে শ্রদ্ধা জানাবেন।

দেড় দশক আগে শেখ হাসিনা সরকার ক্ষমতা গ্রহণের পর থেকে পাকিস্তানের সঙ্গে সম্পর্কের অবনতি শুরু হয়। একপর্যায়ে দুই দেশের রাজধানীতে হাইকমিশনগুলোয় কূটনীতিক পাঠানো ছাড়া সরকারি পর্যায়ে আসা-যাওয়া প্রায় বন্ধ হয়ে যায়। ঢাকায় গত আগস্টে ক্ষমতার পালাবদলের পর দ্বিপক্ষীয় সম্পর্কের এই অস্বাভাবিক অবস্থা কাটিয়ে উঠতে বেশ
০৭ জানুয়ারি ২০২৫
উপদেষ্টা বলেন, বর্তমান সরকার প্রবাসীদের কল্যাণে বিভিন্ন কার্যক্রম নিয়েছে। এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো—প্রথমবারের মতো প্রবাসীদের জন্য ভোটাধিকার চালু করা। এর ফলে তাঁরা প্রবাসে থেকেও ভোটাধিকার প্রয়োগ করতে পারবেন।
২ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপির চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার জানাজায় যোগ দিতে ঢাকায় আসছেন ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর। আজ মঙ্গলবার বিকেলে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের একজন জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তা বাংলাদেশি সংবাদমাধ্যমকে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
৩ ঘণ্টা আগে
দেশের প্রথম নারী প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার প্রয়াণে গভীর শোক প্রকাশ করছে সংবাদপত্রের মালিকদের সংগঠন, নিউজপেপার্স ওনার্স অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (নোয়াব)। আজ মঙ্গলবার (৩০ ডিসেম্বর) সংগঠনটির সভাপতি এ. কে. আজাদের স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে এ শোক প্রকাশ করা হয়।
৪ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপির চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার জানাজায় যোগ দিতে ঢাকায় আসছেন ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর। আজ মঙ্গলবার বিকেলে ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের একটি সূত্র বাংলাদেশি সংবাদমাধ্যমকে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
আগামীকাল বুধবার ঢাকায় খালেদা জিয়ার জানাজা অনুষ্ঠিত হবে। পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় সূত্রে জানা গেছে, জানাজায় দক্ষিণ ও দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার একাধিক দেশের প্রতিনিধিরাও উপস্থিত থাকবেন। বিষয়টিকে বাংলাদেশ ও সংশ্লিষ্ট দেশগুলোর সঙ্গে কূটনৈতিক সৌজন্য ও রাজনৈতিক শ্রদ্ধা প্রদর্শনের অংশ হিসেবে দেখছেন সংশ্লিষ্টরা।
এর আগে খালেদা জিয়ার জানাজায় পাকিস্তানের উপপ্রধানমন্ত্রী ও পররাষ্ট্রমন্ত্রী ইসহাক দার যোগ দেবেন বলে নিশ্চিত করেছে ঢাকায় অবস্থিত পাকিস্তান হাইকমিশন। হাইকমিশনের একটি সূত্র জানায়, ইসহাক দার আগামীকাল বুধবার ঢাকায় এসে সরাসরি জানাজায় অংশ নেবেন।
কূটনৈতিক সূত্রগুলো বলছে, একাধিক দেশের উচ্চপর্যায়ের প্রতিনিধিদের উপস্থিতি খালেদা জিয়ার রাজনৈতিক অবস্থান ও দীর্ঘদিনের রাষ্ট্রীয় ভূমিকার আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি হিসেবে বিবেচিত হচ্ছে। তিনি তিনবার বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী ছিলেন এবং বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের সহধর্মিণী হিসেবে দেশের রাজনৈতিক ইতিহাসে একটি গুরুত্বপূর্ণ অধ্যায়ের প্রতিনিধিত্ব করেন।
এদিকে, জানাজা ঘিরে ঢাকায় কঠোর নিরাপত্তাব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী জানিয়েছে, দেশি-বিদেশি অতিথিদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে প্রয়োজনীয় সব প্রস্তুতি নেওয়া হয়েছে। বিএনপি ও এর অঙ্গসংগঠনগুলোও জানাজা এবং সংশ্লিষ্ট আনুষ্ঠানিকতায় ব্যাপক জনসমাগমের জন্য প্রস্তুতি সম্পন্ন করেছে।
খালেদা জিয়ার জানাজাকে কেন্দ্র করে রাজনৈতিক মতভেদ ছাপিয়ে দেশজুড়ে শোক ও শ্রদ্ধার আবহ তৈরি হয়েছে বলে মনে করছেন বিশ্লেষকেরা।

বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপির চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার জানাজায় যোগ দিতে ঢাকায় আসছেন ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর। আজ মঙ্গলবার বিকেলে ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের একটি সূত্র বাংলাদেশি সংবাদমাধ্যমকে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
আগামীকাল বুধবার ঢাকায় খালেদা জিয়ার জানাজা অনুষ্ঠিত হবে। পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় সূত্রে জানা গেছে, জানাজায় দক্ষিণ ও দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার একাধিক দেশের প্রতিনিধিরাও উপস্থিত থাকবেন। বিষয়টিকে বাংলাদেশ ও সংশ্লিষ্ট দেশগুলোর সঙ্গে কূটনৈতিক সৌজন্য ও রাজনৈতিক শ্রদ্ধা প্রদর্শনের অংশ হিসেবে দেখছেন সংশ্লিষ্টরা।
এর আগে খালেদা জিয়ার জানাজায় পাকিস্তানের উপপ্রধানমন্ত্রী ও পররাষ্ট্রমন্ত্রী ইসহাক দার যোগ দেবেন বলে নিশ্চিত করেছে ঢাকায় অবস্থিত পাকিস্তান হাইকমিশন। হাইকমিশনের একটি সূত্র জানায়, ইসহাক দার আগামীকাল বুধবার ঢাকায় এসে সরাসরি জানাজায় অংশ নেবেন।
কূটনৈতিক সূত্রগুলো বলছে, একাধিক দেশের উচ্চপর্যায়ের প্রতিনিধিদের উপস্থিতি খালেদা জিয়ার রাজনৈতিক অবস্থান ও দীর্ঘদিনের রাষ্ট্রীয় ভূমিকার আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি হিসেবে বিবেচিত হচ্ছে। তিনি তিনবার বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী ছিলেন এবং বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের সহধর্মিণী হিসেবে দেশের রাজনৈতিক ইতিহাসে একটি গুরুত্বপূর্ণ অধ্যায়ের প্রতিনিধিত্ব করেন।
এদিকে, জানাজা ঘিরে ঢাকায় কঠোর নিরাপত্তাব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী জানিয়েছে, দেশি-বিদেশি অতিথিদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে প্রয়োজনীয় সব প্রস্তুতি নেওয়া হয়েছে। বিএনপি ও এর অঙ্গসংগঠনগুলোও জানাজা এবং সংশ্লিষ্ট আনুষ্ঠানিকতায় ব্যাপক জনসমাগমের জন্য প্রস্তুতি সম্পন্ন করেছে।
খালেদা জিয়ার জানাজাকে কেন্দ্র করে রাজনৈতিক মতভেদ ছাপিয়ে দেশজুড়ে শোক ও শ্রদ্ধার আবহ তৈরি হয়েছে বলে মনে করছেন বিশ্লেষকেরা।

দেড় দশক আগে শেখ হাসিনা সরকার ক্ষমতা গ্রহণের পর থেকে পাকিস্তানের সঙ্গে সম্পর্কের অবনতি শুরু হয়। একপর্যায়ে দুই দেশের রাজধানীতে হাইকমিশনগুলোয় কূটনীতিক পাঠানো ছাড়া সরকারি পর্যায়ে আসা-যাওয়া প্রায় বন্ধ হয়ে যায়। ঢাকায় গত আগস্টে ক্ষমতার পালাবদলের পর দ্বিপক্ষীয় সম্পর্কের এই অস্বাভাবিক অবস্থা কাটিয়ে উঠতে বেশ
০৭ জানুয়ারি ২০২৫
উপদেষ্টা বলেন, বর্তমান সরকার প্রবাসীদের কল্যাণে বিভিন্ন কার্যক্রম নিয়েছে। এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো—প্রথমবারের মতো প্রবাসীদের জন্য ভোটাধিকার চালু করা। এর ফলে তাঁরা প্রবাসে থেকেও ভোটাধিকার প্রয়োগ করতে পারবেন।
২ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার জানাজা ও দাফন পূর্ণ রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় অনুষ্ঠিত হবে। তাই তাঁর লাশবাহী গাড়ি এভারকেয়ার হাসপাতাল থেকে জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজা পর্যন্ত নেওয়া, জানাজা ও দাফন ঘিরে কড়া নিরাপত্তাব্যবস্থা নিয়েছে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী। নিরাপত্তা
২ ঘণ্টা আগে
দেশের প্রথম নারী প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার প্রয়াণে গভীর শোক প্রকাশ করছে সংবাদপত্রের মালিকদের সংগঠন, নিউজপেপার্স ওনার্স অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (নোয়াব)। আজ মঙ্গলবার (৩০ ডিসেম্বর) সংগঠনটির সভাপতি এ. কে. আজাদের স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে এ শোক প্রকাশ করা হয়।
৪ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

দেশের প্রথম নারী প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার প্রয়াণে গভীর শোক প্রকাশ করছে সংবাদপত্রের মালিকদের সংগঠন, নিউজপেপার্স ওনার্স অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (নোয়াব)।
আজ মঙ্গলবার (৩০ ডিসেম্বর) সংগঠনটির সভাপতি এ. কে. আজাদের স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ‘বাংলাদেশের গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় তাঁর সংগ্রাম সকল গোষ্ঠী ও মতের ঊর্ধ্বে। আমরা তাঁর বিদেহী আত্মার মাগফিরাত কামনা এবং শোকসন্তপ্ত পরিবার ও দলের প্রতি গভীর সমবেদনা জানাই।’
আজ মঙ্গলবার সকাল ৬টার দিকে রাজধানীর এভারকেয়ার হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় শেষ নিশ্বাস ত্যাগ করেন খালেদা জিয়া। গত ২৩ নভেম্বর থেকে এই হাসপাতালেই ভর্তি ছিলেন বিএনপির চেয়ারপারসন।

দেশের প্রথম নারী প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার প্রয়াণে গভীর শোক প্রকাশ করছে সংবাদপত্রের মালিকদের সংগঠন, নিউজপেপার্স ওনার্স অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (নোয়াব)।
আজ মঙ্গলবার (৩০ ডিসেম্বর) সংগঠনটির সভাপতি এ. কে. আজাদের স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ‘বাংলাদেশের গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় তাঁর সংগ্রাম সকল গোষ্ঠী ও মতের ঊর্ধ্বে। আমরা তাঁর বিদেহী আত্মার মাগফিরাত কামনা এবং শোকসন্তপ্ত পরিবার ও দলের প্রতি গভীর সমবেদনা জানাই।’
আজ মঙ্গলবার সকাল ৬টার দিকে রাজধানীর এভারকেয়ার হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় শেষ নিশ্বাস ত্যাগ করেন খালেদা জিয়া। গত ২৩ নভেম্বর থেকে এই হাসপাতালেই ভর্তি ছিলেন বিএনপির চেয়ারপারসন।

দেড় দশক আগে শেখ হাসিনা সরকার ক্ষমতা গ্রহণের পর থেকে পাকিস্তানের সঙ্গে সম্পর্কের অবনতি শুরু হয়। একপর্যায়ে দুই দেশের রাজধানীতে হাইকমিশনগুলোয় কূটনীতিক পাঠানো ছাড়া সরকারি পর্যায়ে আসা-যাওয়া প্রায় বন্ধ হয়ে যায়। ঢাকায় গত আগস্টে ক্ষমতার পালাবদলের পর দ্বিপক্ষীয় সম্পর্কের এই অস্বাভাবিক অবস্থা কাটিয়ে উঠতে বেশ
০৭ জানুয়ারি ২০২৫
উপদেষ্টা বলেন, বর্তমান সরকার প্রবাসীদের কল্যাণে বিভিন্ন কার্যক্রম নিয়েছে। এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো—প্রথমবারের মতো প্রবাসীদের জন্য ভোটাধিকার চালু করা। এর ফলে তাঁরা প্রবাসে থেকেও ভোটাধিকার প্রয়োগ করতে পারবেন।
২ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার জানাজা ও দাফন পূর্ণ রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় অনুষ্ঠিত হবে। তাই তাঁর লাশবাহী গাড়ি এভারকেয়ার হাসপাতাল থেকে জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজা পর্যন্ত নেওয়া, জানাজা ও দাফন ঘিরে কড়া নিরাপত্তাব্যবস্থা নিয়েছে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী। নিরাপত্তা
২ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপির চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার জানাজায় যোগ দিতে ঢাকায় আসছেন ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর। আজ মঙ্গলবার বিকেলে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের একজন জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তা বাংলাদেশি সংবাদমাধ্যমকে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
৩ ঘণ্টা আগে