সাহিদুল ইসলাম চৌধুরী, ঢাকা

মানবিক সহায়তা পাঠানোর জন্য মিয়ানমারের রাখাইনের সঙ্গে ‘করিডর’ বা ‘প্যাসেজ’ চালুর বিষয়ে অন্তর্বর্তী সরকারের ‘নীতিগত সিদ্ধান্ত’ নিয়ে তীব্র প্রতিক্রিয়া দেখা দিয়েছে।
রাজনৈতিক দলগুলো এমন সিদ্ধান্ত নেওয়ার ক্ষেত্রে অন্তর্বর্তী সরকারের এখতিয়ার নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন। অন্যদিকে আন্তর্জাতিক ও স্থানীয় কোন আইনের আওতায় করিডর করা হচ্ছে, এটা দীর্ঘমেয়াদি জাতীয় স্বার্থের সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ কি না এবং নিরাপত্তা ব্যবস্থা কী হবে, সেসব বিষয়ে প্রশ্ন তুলেছেন কূটনৈতিক ও নিরাপত্তা বিশ্লেষক। বিষয়টি জাতীয় নিরাপত্তার সঙ্গে যুক্ত থাকায় রাষ্ট্রের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ কর্তৃপক্ষ এর বিরুদ্ধে অবস্থান নিতে পারে, এমন সম্ভাবনাও আছে বলে সংশ্লিষ্ট একটি সূত্র জানিয়েছে।
বাংলাদেশের ভেতর দিয়ে রাখাইনে মানবিক সহায়তা দিতে করিডরের বিষয়ে সরকারের ‘নীতিগত সম্মতির’ কথা পররাষ্ট্র উপদেষ্টা মো. তৌহিদ হোসেন রোববার সাংবাদিকদের জানান। এরপর প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম মঙ্গলবার দাবি করেন, সরকার জাতিসংঘ বা অন্য কারও সঙ্গে মানবিক করিডর নিয়ে আলোচনা করেনি। আর রাখাইনে জাতিসংঘের নেতৃত্বাধীন মানবিক সহায়তা দেওয়া হলে বাংলাদেশ লজিস্টিক সহায়তা দিতে ইচ্ছুক।
এ বিষয়ে ঢাকায় জাতিসংঘের আবাসিক প্রতিনিধির একজন মুখপাত্র বলেন, বাংলাদেশ থেকে মিয়ানমারের রাখাইন রাজ্যে মানবিক সহায়তা পাঠানোর আগে উভয় দেশের সরকারের সম্মতি প্রয়োজন।
বিএনপি, জামায়াতে ইসলামীসহ অনেক রাজনৈতিক দল এরই মধ্যে করিডরের বিষয়ে সরকারের প্রতি সতর্কবার্তা দিয়েছে।
বিএনপির আইনবিষয়ক সম্পাদক ব্যারিস্টার কায়সার কামাল গতকাল বুধবার বলেছেন, করিডর দেওয়া বা না দেওয়া রাষ্ট্রের নীতিগত সিদ্ধান্তের বিষয়।
এ সিদ্ধান্ত নেওয়ার এখতিয়ার অন্তর্বর্তী সরকারের নেই। কারণ, সরকার জনগণের ভোটে নির্বাচিত নয়। জনগণ ও সংসদের কাছে সরকারের জবাবদিহি নেই। ঢাকায় সুপ্রিম কোর্ট অ্যানেক্স ভবনের সামনে সাংবাদিকদের প্রশ্নে তিনি এসব কথা বলেন।
বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব পিস অ্যান্ড সিকিউরিটি স্টাডিজ (বিআইপিএসএস) ফেসবুক পেজে ‘রাখাইনে মানবিক করিডরের কৌশলগত ও আইনি চ্যালেঞ্জ’ শীর্ষক এক বিশ্লেষণ তুলে ধরেছে। বিআইপিএসএস প্রেসিডেন্ট ও নিরাপত্তা বিশ্লেষক এ এন এম মুনীরুজ্জামান বলেছেন, করিডরের বিষয়ে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেওয়ার আগে স্থানীয় ও আন্তর্জাতিক কোন আইনের তা আওতায় করা হচ্ছে, কীভাবে পরিচালিত হবে, নিরাপত্তাব্যবস্থা কী হবে, আর পুরো বিষয়টি জাতীয় স্বার্থের সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ কি না, তা খতিয়ে দেখতে হবে।
সেনাবাহিনীর সাবেক এই মেজর জেনারেল বলেন, রাখাইন একটি সংঘাতপূর্ণ এলাকা। সেখানে কিছু করতে গেলে সংঘাতে জড়িত সব পক্ষের লিখিত সম্মতি থাকতে হবে। মিয়ানমার সরকারের সম্মতি ছাড়া করিডর চালু হলে আন্তর্জাতিক আইনে তা বৈধতা পাবে না। আর তাতে মারাত্মক আইনগত ও কূটনৈতিক জটিলতা দেখা দিতে পারে। তিনি বলেন, আন্তর্জাতিক কাঠামো ও রীতিনীতির আওতায় প্রতিষ্ঠিত না হলে প্রভাবশালী বিভিন্ন পক্ষ এমন করিডরের ধারণা ভবিষ্যতে বাংলাদেশে পার্বত্য অঞ্চলের ক্ষেত্রেও প্রয়োগের দাবি তুলতে পারে।
জাতিসংঘের মাধ্যমে বাংলাদেশের ভেতর দিয়ে রাখাইনে সহায়তা পাঠানো প্রসঙ্গে এ এন এম মুনীরুজ্জামান বলেন, জাতিসংঘও আইনের ঊর্ধ্বে নয়। এ ক্ষেত্রে নিরাপত্তা পরিষদের সিদ্ধান্ত দরকার হতে পারে।
বিআইপিএসএস বলছে, সংসদীয় প্রক্রিয়া ও নজরদারি ছাড়া আন্তসীমান্ত সহায়তা চালু হলে তা পররাষ্ট্র ও নিরাপত্তা বিষয়ে সিদ্ধান্ত গ্রহণের ক্ষেত্রে গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়া এড়িয়ে যাওয়ার মতো বিপজ্জনক নজির হবে। সার্বভৌম কর্তৃপক্ষ হিসেবে রাখাইনের অরাষ্ট্রীয় সশস্ত্র গোষ্ঠী আরাকান আর্মির স্বীকৃতি না থাকায় তা করিডরের ক্ষেত্রে অবিশ্বস্ত অংশীদার হিসেবে গণ্য হয়। এ ছাড়া এই বাহিনী বাংলাদেশ সীমান্তে যে আচরণ করছে, তাতে তা সীমান্ত এলাকায় অস্থিতিশীলতা ও জাতীয় সার্বভৌমত্বের দিক থেকে তারা ঝুঁকি হয়ে দেখা দিতে পারে। করিডর হয়ে মিয়ানমার থেকে অস্ত্র, মাদক ও মানব পাচারের মতো ঝুঁকিও দেখা দিতে পারে।
করিডরের ধারণা বাস্তবায়ন করতে গেলে রাখাইনের অরাষ্ট্রীয় সশস্ত্র গোষ্ঠী আরাকান আর্মির সহযোগিতা দরকার হবে। বাংলাদেশ এর আগে কখনো অন্য দেশের অরাষ্ট্রীয় সশস্ত্র গোষ্ঠীর সঙ্গে যুক্ত হয়নি, এটা উল্লেখ করে কূটনৈতিক বিশ্লেষক ও সাবেক রাষ্ট্রদূত এম হুমায়ুন কবীর বলেন, আরাকান আর্মির সঙ্গে কোনো একটি ব্যবস্থায় যুক্ত হলে তা হবে বাংলাদেশের পররাষ্ট্রনীতির ক্ষেত্রে একটি বড় ধরনের নীতিগত পরিবর্তন। তিনি বলেন, এ করিডরের বিনিময়ে বাংলাদেশ কী পাবে, আন্তর্জাতিক ক্ষেত্রে এমন করিডর তৈরি ও বাস্তবায়নের ক্ষেত্রে যে কূটনৈতিক দক্ষতা থাকতে হয়, তা আছে কি না, দেশের ভেতরকার বিভিন্ন কর্তৃপক্ষের মধ্যে সমন্বয় আছে কি না—এগুলোও বড় প্রশ্ন।
যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশের সাবেক এই রাষ্ট্রদূত বলেন, করিডরের ধারণাটি রাখাইনের মানুষকে মানবিক সহায়তা দেওয়ার জন্য। বিষয়টি বাংলাদেশে আশ্রয় নেওয়া রোহিঙ্গাদের সেখানে ফেরত পাঠানোর সঙ্গে সরাসরি সম্পর্কিত নয়। এ দুটি বিষয়কে কীভাবে যুক্ত করা হবে, সেটাও দেখার বিষয়। পুরো বিষয়টি স্পর্শকাতর, এমনটা উল্লেখ করে তিনি বলেন, রাজনৈতিক, নিরাপত্তা, কূটনৈতিক, আইনসহ সংশ্লিষ্ট সব পক্ষের যুক্ত হওয়া দরকার হবে।
কূটনৈতিক সূত্রের তথ্য অনুযায়ী, রাখাইনের সঙ্গে করিডরে যুক্তরাষ্ট্রসহ কয়েকটি পশ্চিমা দেশের বেশ আগ্রহ আছে। রাখাইনের ভূরাজনৈতিক জটিলতার মধ্যে এই অঞ্চলে চীন, ভারত, জাপানের পাশাপাশি রাশিয়ারও আগ্রহ থাকায় করিডর চালুর সিদ্ধান্ত একতরফা হলে এই দেশগুলো নেতিবাচক প্রতিক্রিয়া দেখাতে পারে।
বাম গণতান্ত্রিক জোটের কেন্দ্রীয় পরিচালনা পরিষদের সভায় গতকাল নেওয়া এক প্রস্তাবে বলা হয়, করিডরের মতো স্পর্শকাতর বিষয়ে সরকারের একক ও অপরিণামদর্শী সিদ্ধান্তের ফলে বাংলাদেশ মার্কিন সাম্রাজ্যবাদসহ সাম্রাজ্যবাদী-আধিপত্যবাদী শক্তিগুলোর যুদ্ধ চক্রান্তের শিকার হতে পারে।

মানবিক সহায়তা পাঠানোর জন্য মিয়ানমারের রাখাইনের সঙ্গে ‘করিডর’ বা ‘প্যাসেজ’ চালুর বিষয়ে অন্তর্বর্তী সরকারের ‘নীতিগত সিদ্ধান্ত’ নিয়ে তীব্র প্রতিক্রিয়া দেখা দিয়েছে।
রাজনৈতিক দলগুলো এমন সিদ্ধান্ত নেওয়ার ক্ষেত্রে অন্তর্বর্তী সরকারের এখতিয়ার নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন। অন্যদিকে আন্তর্জাতিক ও স্থানীয় কোন আইনের আওতায় করিডর করা হচ্ছে, এটা দীর্ঘমেয়াদি জাতীয় স্বার্থের সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ কি না এবং নিরাপত্তা ব্যবস্থা কী হবে, সেসব বিষয়ে প্রশ্ন তুলেছেন কূটনৈতিক ও নিরাপত্তা বিশ্লেষক। বিষয়টি জাতীয় নিরাপত্তার সঙ্গে যুক্ত থাকায় রাষ্ট্রের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ কর্তৃপক্ষ এর বিরুদ্ধে অবস্থান নিতে পারে, এমন সম্ভাবনাও আছে বলে সংশ্লিষ্ট একটি সূত্র জানিয়েছে।
বাংলাদেশের ভেতর দিয়ে রাখাইনে মানবিক সহায়তা দিতে করিডরের বিষয়ে সরকারের ‘নীতিগত সম্মতির’ কথা পররাষ্ট্র উপদেষ্টা মো. তৌহিদ হোসেন রোববার সাংবাদিকদের জানান। এরপর প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম মঙ্গলবার দাবি করেন, সরকার জাতিসংঘ বা অন্য কারও সঙ্গে মানবিক করিডর নিয়ে আলোচনা করেনি। আর রাখাইনে জাতিসংঘের নেতৃত্বাধীন মানবিক সহায়তা দেওয়া হলে বাংলাদেশ লজিস্টিক সহায়তা দিতে ইচ্ছুক।
এ বিষয়ে ঢাকায় জাতিসংঘের আবাসিক প্রতিনিধির একজন মুখপাত্র বলেন, বাংলাদেশ থেকে মিয়ানমারের রাখাইন রাজ্যে মানবিক সহায়তা পাঠানোর আগে উভয় দেশের সরকারের সম্মতি প্রয়োজন।
বিএনপি, জামায়াতে ইসলামীসহ অনেক রাজনৈতিক দল এরই মধ্যে করিডরের বিষয়ে সরকারের প্রতি সতর্কবার্তা দিয়েছে।
বিএনপির আইনবিষয়ক সম্পাদক ব্যারিস্টার কায়সার কামাল গতকাল বুধবার বলেছেন, করিডর দেওয়া বা না দেওয়া রাষ্ট্রের নীতিগত সিদ্ধান্তের বিষয়।
এ সিদ্ধান্ত নেওয়ার এখতিয়ার অন্তর্বর্তী সরকারের নেই। কারণ, সরকার জনগণের ভোটে নির্বাচিত নয়। জনগণ ও সংসদের কাছে সরকারের জবাবদিহি নেই। ঢাকায় সুপ্রিম কোর্ট অ্যানেক্স ভবনের সামনে সাংবাদিকদের প্রশ্নে তিনি এসব কথা বলেন।
বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব পিস অ্যান্ড সিকিউরিটি স্টাডিজ (বিআইপিএসএস) ফেসবুক পেজে ‘রাখাইনে মানবিক করিডরের কৌশলগত ও আইনি চ্যালেঞ্জ’ শীর্ষক এক বিশ্লেষণ তুলে ধরেছে। বিআইপিএসএস প্রেসিডেন্ট ও নিরাপত্তা বিশ্লেষক এ এন এম মুনীরুজ্জামান বলেছেন, করিডরের বিষয়ে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেওয়ার আগে স্থানীয় ও আন্তর্জাতিক কোন আইনের তা আওতায় করা হচ্ছে, কীভাবে পরিচালিত হবে, নিরাপত্তাব্যবস্থা কী হবে, আর পুরো বিষয়টি জাতীয় স্বার্থের সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ কি না, তা খতিয়ে দেখতে হবে।
সেনাবাহিনীর সাবেক এই মেজর জেনারেল বলেন, রাখাইন একটি সংঘাতপূর্ণ এলাকা। সেখানে কিছু করতে গেলে সংঘাতে জড়িত সব পক্ষের লিখিত সম্মতি থাকতে হবে। মিয়ানমার সরকারের সম্মতি ছাড়া করিডর চালু হলে আন্তর্জাতিক আইনে তা বৈধতা পাবে না। আর তাতে মারাত্মক আইনগত ও কূটনৈতিক জটিলতা দেখা দিতে পারে। তিনি বলেন, আন্তর্জাতিক কাঠামো ও রীতিনীতির আওতায় প্রতিষ্ঠিত না হলে প্রভাবশালী বিভিন্ন পক্ষ এমন করিডরের ধারণা ভবিষ্যতে বাংলাদেশে পার্বত্য অঞ্চলের ক্ষেত্রেও প্রয়োগের দাবি তুলতে পারে।
জাতিসংঘের মাধ্যমে বাংলাদেশের ভেতর দিয়ে রাখাইনে সহায়তা পাঠানো প্রসঙ্গে এ এন এম মুনীরুজ্জামান বলেন, জাতিসংঘও আইনের ঊর্ধ্বে নয়। এ ক্ষেত্রে নিরাপত্তা পরিষদের সিদ্ধান্ত দরকার হতে পারে।
বিআইপিএসএস বলছে, সংসদীয় প্রক্রিয়া ও নজরদারি ছাড়া আন্তসীমান্ত সহায়তা চালু হলে তা পররাষ্ট্র ও নিরাপত্তা বিষয়ে সিদ্ধান্ত গ্রহণের ক্ষেত্রে গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়া এড়িয়ে যাওয়ার মতো বিপজ্জনক নজির হবে। সার্বভৌম কর্তৃপক্ষ হিসেবে রাখাইনের অরাষ্ট্রীয় সশস্ত্র গোষ্ঠী আরাকান আর্মির স্বীকৃতি না থাকায় তা করিডরের ক্ষেত্রে অবিশ্বস্ত অংশীদার হিসেবে গণ্য হয়। এ ছাড়া এই বাহিনী বাংলাদেশ সীমান্তে যে আচরণ করছে, তাতে তা সীমান্ত এলাকায় অস্থিতিশীলতা ও জাতীয় সার্বভৌমত্বের দিক থেকে তারা ঝুঁকি হয়ে দেখা দিতে পারে। করিডর হয়ে মিয়ানমার থেকে অস্ত্র, মাদক ও মানব পাচারের মতো ঝুঁকিও দেখা দিতে পারে।
করিডরের ধারণা বাস্তবায়ন করতে গেলে রাখাইনের অরাষ্ট্রীয় সশস্ত্র গোষ্ঠী আরাকান আর্মির সহযোগিতা দরকার হবে। বাংলাদেশ এর আগে কখনো অন্য দেশের অরাষ্ট্রীয় সশস্ত্র গোষ্ঠীর সঙ্গে যুক্ত হয়নি, এটা উল্লেখ করে কূটনৈতিক বিশ্লেষক ও সাবেক রাষ্ট্রদূত এম হুমায়ুন কবীর বলেন, আরাকান আর্মির সঙ্গে কোনো একটি ব্যবস্থায় যুক্ত হলে তা হবে বাংলাদেশের পররাষ্ট্রনীতির ক্ষেত্রে একটি বড় ধরনের নীতিগত পরিবর্তন। তিনি বলেন, এ করিডরের বিনিময়ে বাংলাদেশ কী পাবে, আন্তর্জাতিক ক্ষেত্রে এমন করিডর তৈরি ও বাস্তবায়নের ক্ষেত্রে যে কূটনৈতিক দক্ষতা থাকতে হয়, তা আছে কি না, দেশের ভেতরকার বিভিন্ন কর্তৃপক্ষের মধ্যে সমন্বয় আছে কি না—এগুলোও বড় প্রশ্ন।
যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশের সাবেক এই রাষ্ট্রদূত বলেন, করিডরের ধারণাটি রাখাইনের মানুষকে মানবিক সহায়তা দেওয়ার জন্য। বিষয়টি বাংলাদেশে আশ্রয় নেওয়া রোহিঙ্গাদের সেখানে ফেরত পাঠানোর সঙ্গে সরাসরি সম্পর্কিত নয়। এ দুটি বিষয়কে কীভাবে যুক্ত করা হবে, সেটাও দেখার বিষয়। পুরো বিষয়টি স্পর্শকাতর, এমনটা উল্লেখ করে তিনি বলেন, রাজনৈতিক, নিরাপত্তা, কূটনৈতিক, আইনসহ সংশ্লিষ্ট সব পক্ষের যুক্ত হওয়া দরকার হবে।
কূটনৈতিক সূত্রের তথ্য অনুযায়ী, রাখাইনের সঙ্গে করিডরে যুক্তরাষ্ট্রসহ কয়েকটি পশ্চিমা দেশের বেশ আগ্রহ আছে। রাখাইনের ভূরাজনৈতিক জটিলতার মধ্যে এই অঞ্চলে চীন, ভারত, জাপানের পাশাপাশি রাশিয়ারও আগ্রহ থাকায় করিডর চালুর সিদ্ধান্ত একতরফা হলে এই দেশগুলো নেতিবাচক প্রতিক্রিয়া দেখাতে পারে।
বাম গণতান্ত্রিক জোটের কেন্দ্রীয় পরিচালনা পরিষদের সভায় গতকাল নেওয়া এক প্রস্তাবে বলা হয়, করিডরের মতো স্পর্শকাতর বিষয়ে সরকারের একক ও অপরিণামদর্শী সিদ্ধান্তের ফলে বাংলাদেশ মার্কিন সাম্রাজ্যবাদসহ সাম্রাজ্যবাদী-আধিপত্যবাদী শক্তিগুলোর যুদ্ধ চক্রান্তের শিকার হতে পারে।

বিএনপির চেয়ারপারসন ও তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে দেশের রাজনৈতিক অঙ্গনে গভীর শোকের আবহ বিরাজ করছে। তাঁর স্মৃতির প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানিয়ে বিএনপি চেয়ারপারসনের গুলশান কার্যালয়ে রাখা শোক বইয়ে স্বাক্ষর করেছেন বিভিন্ন রাজনৈতিক নেতা, বিশিষ্ট নাগরিক ও সর্বস্তরের জনগণ।
১০ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার রাষ্ট্রীয় জানাজায় অংশ নেবেন নেপালের পররাষ্ট্রমন্ত্রী বালা নন্দ শর্মা। আগামীকাল বুধবারের জানাজায় অংশগ্রহণ ও শ্রদ্ধা জানাতে আজ মঙ্গলবারই তিনি ঢাকার উদ্দেশে রওনা দিয়েছেন।
১১ ঘণ্টা আগে
বিএনপির চেয়ারপারসন, তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশগ্রহণে ইচ্ছুক নারীদের জন্য বিশেষ ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজা ও মানিক মিয়া অ্যাভিনিউ এলাকায় নারীদের জন্য পৃথক ব্যবস্থা রাখা হয়েছে। যাতে তাঁরা সুশৃঙ্খল ও নিরাপদ পরিবেশে জানাজায় অংশ নিতে পারেন।
১১ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশ নিতে ঢাকায় আসছেন পাকিস্তানের পার্লামেন্টের স্পিকার সরদার আইয়াজ সাদিক।
১১ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

বিএনপির চেয়ারপারসন ও তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে দেশের রাজনৈতিক অঙ্গনে গভীর শোকের আবহ বিরাজ করছে। তাঁর স্মৃতির প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানিয়ে বিএনপি চেয়ারপারসনের গুলশান কার্যালয়ে রাখা শোক বইয়ে স্বাক্ষর করেছেন বিভিন্ন রাজনৈতিক নেতা, বিশিষ্ট নাগরিক ও সর্বস্তরের জনগণ।
আজ মঙ্গলবার (৩০ ডিসেম্বর) বেলা ৩টার দিকে খোলা হয় শোক বই। এর পর থেকে আসতে থাকেন দলের নেতা-কর্মীসহ বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষ।

আজ রাতে শোক বইয়ে স্বাক্ষর করেন আইন উপদেষ্টা ড. আসিফ নজরুল, সংস্কৃতি উপদেষ্টা মোস্তফা সরয়ার ফারুকী ও জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা ড. খলিলুর রহমান। তাঁরা রাজধানীর গুলশানে বিএনপি চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে উপস্থিত হয়ে শোক প্রকাশ করেন। এ সময় বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর উপস্থিত ছিলেন।

এর আগে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম শোক বইয়ে স্বাক্ষর করে বেগম খালেদা জিয়ার প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানান। পরে তিনি বিএনপির মহাসচিবসহ দলটির সিনিয়র নেতাদের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ ও মতবিনিময় করেন।

অন্যদিকে, বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর পক্ষ থেকেও শোক জানানো হয়েছে। দলটির নায়েবে আমির ও সাবেক সংসদ সদস্য সৈয়দ আবদুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের আজ সন্ধ্যায় শোক বইয়ে স্বাক্ষর করেন।
খালেদা জিয়ার প্রতি শোক ও শ্রদ্ধা জানাতে শোক বইটি উন্মুক্ত রয়েছে। এতে দেশের বিভিন্ন রাজনৈতিক নেতা, রাষ্ট্রীয় ব্যক্তিত্ব ও সর্বস্তরের মানুষ স্বাক্ষর অব্যাহত রেখেছেন।

বিএনপির চেয়ারপারসন ও তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে দেশের রাজনৈতিক অঙ্গনে গভীর শোকের আবহ বিরাজ করছে। তাঁর স্মৃতির প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানিয়ে বিএনপি চেয়ারপারসনের গুলশান কার্যালয়ে রাখা শোক বইয়ে স্বাক্ষর করেছেন বিভিন্ন রাজনৈতিক নেতা, বিশিষ্ট নাগরিক ও সর্বস্তরের জনগণ।
আজ মঙ্গলবার (৩০ ডিসেম্বর) বেলা ৩টার দিকে খোলা হয় শোক বই। এর পর থেকে আসতে থাকেন দলের নেতা-কর্মীসহ বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষ।

আজ রাতে শোক বইয়ে স্বাক্ষর করেন আইন উপদেষ্টা ড. আসিফ নজরুল, সংস্কৃতি উপদেষ্টা মোস্তফা সরয়ার ফারুকী ও জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা ড. খলিলুর রহমান। তাঁরা রাজধানীর গুলশানে বিএনপি চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে উপস্থিত হয়ে শোক প্রকাশ করেন। এ সময় বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর উপস্থিত ছিলেন।

এর আগে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম শোক বইয়ে স্বাক্ষর করে বেগম খালেদা জিয়ার প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানান। পরে তিনি বিএনপির মহাসচিবসহ দলটির সিনিয়র নেতাদের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ ও মতবিনিময় করেন।

অন্যদিকে, বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর পক্ষ থেকেও শোক জানানো হয়েছে। দলটির নায়েবে আমির ও সাবেক সংসদ সদস্য সৈয়দ আবদুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের আজ সন্ধ্যায় শোক বইয়ে স্বাক্ষর করেন।
খালেদা জিয়ার প্রতি শোক ও শ্রদ্ধা জানাতে শোক বইটি উন্মুক্ত রয়েছে। এতে দেশের বিভিন্ন রাজনৈতিক নেতা, রাষ্ট্রীয় ব্যক্তিত্ব ও সর্বস্তরের মানুষ স্বাক্ষর অব্যাহত রেখেছেন।

মানবিক সহায়তা পাঠানোর জন্য মিয়ানমারের রাখাইনের সঙ্গে ‘করিডর’ বা ‘প্যাসেজ’ চালুর বিষয়ে অন্তর্বর্তী সরকারের ‘নীতিগত সিদ্ধান্ত’ নিয়ে তীব্র প্রতিক্রিয়া দেখা দিয়েছে। রাজনৈতিক দলগুলো এমন সিদ্ধান্ত নেওয়ার ক্ষেত্রে অন্তর্বর্তী সরকারের এখতিয়ার নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন।
০১ মে ২০২৫
বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার রাষ্ট্রীয় জানাজায় অংশ নেবেন নেপালের পররাষ্ট্রমন্ত্রী বালা নন্দ শর্মা। আগামীকাল বুধবারের জানাজায় অংশগ্রহণ ও শ্রদ্ধা জানাতে আজ মঙ্গলবারই তিনি ঢাকার উদ্দেশে রওনা দিয়েছেন।
১১ ঘণ্টা আগে
বিএনপির চেয়ারপারসন, তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশগ্রহণে ইচ্ছুক নারীদের জন্য বিশেষ ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজা ও মানিক মিয়া অ্যাভিনিউ এলাকায় নারীদের জন্য পৃথক ব্যবস্থা রাখা হয়েছে। যাতে তাঁরা সুশৃঙ্খল ও নিরাপদ পরিবেশে জানাজায় অংশ নিতে পারেন।
১১ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশ নিতে ঢাকায় আসছেন পাকিস্তানের পার্লামেন্টের স্পিকার সরদার আইয়াজ সাদিক।
১১ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার রাষ্ট্রীয় জানাজায় অংশ নেবেন নেপালের পররাষ্ট্রমন্ত্রী বালা নন্দ শর্মা। আগামীকাল বুধবারের জানাজায় অংশগ্রহণ ও শ্রদ্ধা জানাতে আজ মঙ্গলবারই তিনি ঢাকার উদ্দেশে রওনা দিয়েছেন।
নেপালের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এক বিজ্ঞপ্তিতে এ খবর জানিয়েছে।
নেপালের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, এই সফর সাবেক নেত্রীর প্রতি নেপালের গভীর শ্রদ্ধা এবং তাঁর তৃতীয় মেয়াদে প্রধানমন্ত্রীর দায়িত্বকালে নেপাল-বাংলাদেশ সম্পর্ক উন্নয়নের অবদানকে সম্মান জানানোর প্রতিফলন।
সফরের সময় পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে মন্ত্রণালয়ের উচ্চপদস্থ কর্মকর্তারা থাকবেন। জানাজা সম্পন্ন হওয়ার পর পররাষ্ট্রমন্ত্রী ২০২৬ সালের ১ জানুয়ারি কাঠমান্ডু ফিরবেন।
নেপালের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এই সফরকে নেপাল ও বাংলাদেশের মধ্যে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক এবং কূটনৈতিক সহযোগিতাকে আরও শক্তিশালী করার একটি গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ হিসেবেও উল্লেখ করেছে।

বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার রাষ্ট্রীয় জানাজায় অংশ নেবেন নেপালের পররাষ্ট্রমন্ত্রী বালা নন্দ শর্মা। আগামীকাল বুধবারের জানাজায় অংশগ্রহণ ও শ্রদ্ধা জানাতে আজ মঙ্গলবারই তিনি ঢাকার উদ্দেশে রওনা দিয়েছেন।
নেপালের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এক বিজ্ঞপ্তিতে এ খবর জানিয়েছে।
নেপালের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, এই সফর সাবেক নেত্রীর প্রতি নেপালের গভীর শ্রদ্ধা এবং তাঁর তৃতীয় মেয়াদে প্রধানমন্ত্রীর দায়িত্বকালে নেপাল-বাংলাদেশ সম্পর্ক উন্নয়নের অবদানকে সম্মান জানানোর প্রতিফলন।
সফরের সময় পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে মন্ত্রণালয়ের উচ্চপদস্থ কর্মকর্তারা থাকবেন। জানাজা সম্পন্ন হওয়ার পর পররাষ্ট্রমন্ত্রী ২০২৬ সালের ১ জানুয়ারি কাঠমান্ডু ফিরবেন।
নেপালের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এই সফরকে নেপাল ও বাংলাদেশের মধ্যে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক এবং কূটনৈতিক সহযোগিতাকে আরও শক্তিশালী করার একটি গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ হিসেবেও উল্লেখ করেছে।

মানবিক সহায়তা পাঠানোর জন্য মিয়ানমারের রাখাইনের সঙ্গে ‘করিডর’ বা ‘প্যাসেজ’ চালুর বিষয়ে অন্তর্বর্তী সরকারের ‘নীতিগত সিদ্ধান্ত’ নিয়ে তীব্র প্রতিক্রিয়া দেখা দিয়েছে। রাজনৈতিক দলগুলো এমন সিদ্ধান্ত নেওয়ার ক্ষেত্রে অন্তর্বর্তী সরকারের এখতিয়ার নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন।
০১ মে ২০২৫
বিএনপির চেয়ারপারসন ও তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে দেশের রাজনৈতিক অঙ্গনে গভীর শোকের আবহ বিরাজ করছে। তাঁর স্মৃতির প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানিয়ে বিএনপি চেয়ারপারসনের গুলশান কার্যালয়ে রাখা শোক বইয়ে স্বাক্ষর করেছেন বিভিন্ন রাজনৈতিক নেতা, বিশিষ্ট নাগরিক ও সর্বস্তরের জনগণ।
১০ ঘণ্টা আগে
বিএনপির চেয়ারপারসন, তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশগ্রহণে ইচ্ছুক নারীদের জন্য বিশেষ ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজা ও মানিক মিয়া অ্যাভিনিউ এলাকায় নারীদের জন্য পৃথক ব্যবস্থা রাখা হয়েছে। যাতে তাঁরা সুশৃঙ্খল ও নিরাপদ পরিবেশে জানাজায় অংশ নিতে পারেন।
১১ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশ নিতে ঢাকায় আসছেন পাকিস্তানের পার্লামেন্টের স্পিকার সরদার আইয়াজ সাদিক।
১১ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

বিএনপির চেয়ারপারসন, তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশগ্রহণে ইচ্ছুক নারীদের জন্য বিশেষ ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজা ও মানিক মিয়া অ্যাভিনিউ এলাকায় নারীদের জন্য পৃথক ব্যবস্থা রাখা হয়েছে। যাতে তাঁরা সুশৃঙ্খল ও নিরাপদ পরিবেশে জানাজায় অংশ নিতে পারেন।
আজ মঙ্গলবার (৩০ ডিসেম্বর) প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং থেকে পাঠানো বিবৃতিতে জানানো হয়েছে, বেগম খালেদা জিয়ার প্রতি শেষ শ্রদ্ধা জানাতে সর্বস্তরের মানুষের অংশগ্রহণ নিশ্চিত করতে প্রয়োজনীয় প্রস্তুতি গ্রহণ করেছে সরকার। এই প্রেক্ষাপটে বেগম খালেদা জিয়ার নামাজে জানাজায় অংশগ্রহণ করতে ইচ্ছুক নারীদের জন্য বিশেষ ব্যবস্থা রাখা হয়েছে।
উল্লেখ্য, বেগম খালেদা জিয়ার নামাজে জানাজা বাদ জোহর বেলা ২টায় জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজায় অনুষ্ঠিত হবে। জানাজায় অংশগ্রহণকারীদের নিরাপত্তার স্বার্থে কোনো ধরনের ব্যাগ বা ভারী সামগ্রী বহন না করার জন্য অনুরোধ জানানো হয়েছে।
বেগম খালেদা জিয়াকে শেষ বিদায় জানাতে আগত সবার সার্বিক নিরাপত্তা ও শৃঙ্খলা নিশ্চিত করতে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ প্রয়োজনীয় সব ধরনের ব্যবস্থা গ্রহণ করেছে।

বিএনপির চেয়ারপারসন, তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশগ্রহণে ইচ্ছুক নারীদের জন্য বিশেষ ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজা ও মানিক মিয়া অ্যাভিনিউ এলাকায় নারীদের জন্য পৃথক ব্যবস্থা রাখা হয়েছে। যাতে তাঁরা সুশৃঙ্খল ও নিরাপদ পরিবেশে জানাজায় অংশ নিতে পারেন।
আজ মঙ্গলবার (৩০ ডিসেম্বর) প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং থেকে পাঠানো বিবৃতিতে জানানো হয়েছে, বেগম খালেদা জিয়ার প্রতি শেষ শ্রদ্ধা জানাতে সর্বস্তরের মানুষের অংশগ্রহণ নিশ্চিত করতে প্রয়োজনীয় প্রস্তুতি গ্রহণ করেছে সরকার। এই প্রেক্ষাপটে বেগম খালেদা জিয়ার নামাজে জানাজায় অংশগ্রহণ করতে ইচ্ছুক নারীদের জন্য বিশেষ ব্যবস্থা রাখা হয়েছে।
উল্লেখ্য, বেগম খালেদা জিয়ার নামাজে জানাজা বাদ জোহর বেলা ২টায় জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজায় অনুষ্ঠিত হবে। জানাজায় অংশগ্রহণকারীদের নিরাপত্তার স্বার্থে কোনো ধরনের ব্যাগ বা ভারী সামগ্রী বহন না করার জন্য অনুরোধ জানানো হয়েছে।
বেগম খালেদা জিয়াকে শেষ বিদায় জানাতে আগত সবার সার্বিক নিরাপত্তা ও শৃঙ্খলা নিশ্চিত করতে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ প্রয়োজনীয় সব ধরনের ব্যবস্থা গ্রহণ করেছে।

মানবিক সহায়তা পাঠানোর জন্য মিয়ানমারের রাখাইনের সঙ্গে ‘করিডর’ বা ‘প্যাসেজ’ চালুর বিষয়ে অন্তর্বর্তী সরকারের ‘নীতিগত সিদ্ধান্ত’ নিয়ে তীব্র প্রতিক্রিয়া দেখা দিয়েছে। রাজনৈতিক দলগুলো এমন সিদ্ধান্ত নেওয়ার ক্ষেত্রে অন্তর্বর্তী সরকারের এখতিয়ার নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন।
০১ মে ২০২৫
বিএনপির চেয়ারপারসন ও তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে দেশের রাজনৈতিক অঙ্গনে গভীর শোকের আবহ বিরাজ করছে। তাঁর স্মৃতির প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানিয়ে বিএনপি চেয়ারপারসনের গুলশান কার্যালয়ে রাখা শোক বইয়ে স্বাক্ষর করেছেন বিভিন্ন রাজনৈতিক নেতা, বিশিষ্ট নাগরিক ও সর্বস্তরের জনগণ।
১০ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার রাষ্ট্রীয় জানাজায় অংশ নেবেন নেপালের পররাষ্ট্রমন্ত্রী বালা নন্দ শর্মা। আগামীকাল বুধবারের জানাজায় অংশগ্রহণ ও শ্রদ্ধা জানাতে আজ মঙ্গলবারই তিনি ঢাকার উদ্দেশে রওনা দিয়েছেন।
১১ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশ নিতে ঢাকায় আসছেন পাকিস্তানের পার্লামেন্টের স্পিকার সরদার আইয়াজ সাদিক।
১১ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশ নিতে ঢাকায় আসছেন পাকিস্তানের পার্লামেন্টের স্পিকার সরদার আইয়াজ সাদিক।
পাকিস্তানের উপপ্রধানমন্ত্রী ও পররাষ্ট্রমন্ত্রী ইসহাক দার আজ মঙ্গলবার তাঁর এক্স হ্যান্ডলে এ তথ্য জানিয়েছেন। ইসহাক দার লিখেছেন, আগামীকাল ঢাকায় খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশ নেবেন পাকিস্তানের জাতীয় পরিষদের স্পিকার।
এর আগে দুপুরে ঢাকায় পাকিস্তান হাইকমিশনের একটি সূত্র জানিয়েছিল খালেদা জিয়ার নামাজে জানাজায় যোগ দিতে ঢাকায় আসবেন সে দেশের উপপ্রধানমন্ত্রী ও পররাষ্ট্রমন্ত্রী ইসহাক দার।
Sardar Ayaz Sadiq, Speaker, National Assembly of Pakistan, will represent Pakistan tomorrow at the funeral of Late Begum Khaleda Zia in Dhaka, Bangladesh. https://t.co/BBV93jK5a7
— Ishaq Dar (@MIshaqDar50) December 30, 2025

বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশ নিতে ঢাকায় আসছেন পাকিস্তানের পার্লামেন্টের স্পিকার সরদার আইয়াজ সাদিক।
পাকিস্তানের উপপ্রধানমন্ত্রী ও পররাষ্ট্রমন্ত্রী ইসহাক দার আজ মঙ্গলবার তাঁর এক্স হ্যান্ডলে এ তথ্য জানিয়েছেন। ইসহাক দার লিখেছেন, আগামীকাল ঢাকায় খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশ নেবেন পাকিস্তানের জাতীয় পরিষদের স্পিকার।
এর আগে দুপুরে ঢাকায় পাকিস্তান হাইকমিশনের একটি সূত্র জানিয়েছিল খালেদা জিয়ার নামাজে জানাজায় যোগ দিতে ঢাকায় আসবেন সে দেশের উপপ্রধানমন্ত্রী ও পররাষ্ট্রমন্ত্রী ইসহাক দার।
Sardar Ayaz Sadiq, Speaker, National Assembly of Pakistan, will represent Pakistan tomorrow at the funeral of Late Begum Khaleda Zia in Dhaka, Bangladesh. https://t.co/BBV93jK5a7
— Ishaq Dar (@MIshaqDar50) December 30, 2025

মানবিক সহায়তা পাঠানোর জন্য মিয়ানমারের রাখাইনের সঙ্গে ‘করিডর’ বা ‘প্যাসেজ’ চালুর বিষয়ে অন্তর্বর্তী সরকারের ‘নীতিগত সিদ্ধান্ত’ নিয়ে তীব্র প্রতিক্রিয়া দেখা দিয়েছে। রাজনৈতিক দলগুলো এমন সিদ্ধান্ত নেওয়ার ক্ষেত্রে অন্তর্বর্তী সরকারের এখতিয়ার নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন।
০১ মে ২০২৫
বিএনপির চেয়ারপারসন ও তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে দেশের রাজনৈতিক অঙ্গনে গভীর শোকের আবহ বিরাজ করছে। তাঁর স্মৃতির প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানিয়ে বিএনপি চেয়ারপারসনের গুলশান কার্যালয়ে রাখা শোক বইয়ে স্বাক্ষর করেছেন বিভিন্ন রাজনৈতিক নেতা, বিশিষ্ট নাগরিক ও সর্বস্তরের জনগণ।
১০ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার রাষ্ট্রীয় জানাজায় অংশ নেবেন নেপালের পররাষ্ট্রমন্ত্রী বালা নন্দ শর্মা। আগামীকাল বুধবারের জানাজায় অংশগ্রহণ ও শ্রদ্ধা জানাতে আজ মঙ্গলবারই তিনি ঢাকার উদ্দেশে রওনা দিয়েছেন।
১১ ঘণ্টা আগে
বিএনপির চেয়ারপারসন, তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশগ্রহণে ইচ্ছুক নারীদের জন্য বিশেষ ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজা ও মানিক মিয়া অ্যাভিনিউ এলাকায় নারীদের জন্য পৃথক ব্যবস্থা রাখা হয়েছে। যাতে তাঁরা সুশৃঙ্খল ও নিরাপদ পরিবেশে জানাজায় অংশ নিতে পারেন।
১১ ঘণ্টা আগে