নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

নির্বাচন কমিশনের (ইসি) ডাকে আলোচনায় বসে অংশগ্রহণমূলক নির্বাচনের তাগিদ দিয়েছেন বিশিষ্টজনেরা। এদিকে সরকারের পক্ষ থেকে বিভিন্ন সময় আগামী সংসদ নির্বাচন সুষ্ঠু হওয়ার বিষয়ে দেওয়া প্রতিশ্রুতিতে আস্থা রাখতে চান বলে জানিয়েছেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) কাজী হাবিবুল আউয়াল।
আজ বুধবার আগারগাঁওয়ের নির্বাচন ভবনে আয়োজিত ‘দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন: প্রত্যাশা ও বাস্তবতা’ শীর্ষক কর্মশালার আলোচনা সভায় এ কথা বলেন সুধীজনেরা।
এ ছাড়া নির্বাচনে সবার জন্য সমান সুযোগ রাখা, পুলিশ-প্রশাসনের নিরপেক্ষতা বজায় রাখার ব্যবস্থা করা, গাইবান্ধা-৫ উপনির্বাচনে দায়ী ব্যক্তিদের শাস্তির বিষয়টির ফলোআপ না করা, পোস্টাল ব্যালট ব্যবস্থা কার্যকর করা, ইভিএমে ভোট না নিলেও এই মেশিনের মাধ্যমে ভোটার শনাক্ত করা, নির্বাচনে সেনাবাহিনী মোতায়েন, ইসির নিজস্ব কর্মকর্তাদের বিচারিক ক্ষমতা দিয়ে রিটার্নিং অফিসারের দায়িত্ব দেওয়া এবং কিছু কেন্দ্রে হলেও সিসি ক্যামেরা ব্যবহার করার বিষয়গুলো আলোচনা-পর্যালোচনায় উঠে আসে।
সমালোচনার বিষয়ে সিইসি বলেন, ‘বলা হচ্ছে এই নির্বাচন কমিশন আগেই পক্ষপাত করে ফেলেছে সরকারের সঙ্গে। দ্যাট ইজ নট ট্রু। আমরা অতটা কাওয়ার্ড নই।’
সিইসি বলেন, ‘আমরা একটা কঠিন অবস্থানের মধ্যে আছি। অনেকগুলো সংকট কিন্তু নিরসন করতে হবে রাজনীতিকদের। এই কথাটি আমি বারবার বলেছি-আমাদের যদি অনুকূল পরিবেশ রাজনীতিবিদরা তৈরি না করে দেন, তাহলে আমাদের পক্ষে নির্বাচনটা অনুষ্ঠান করা কষ্টসাধ্য হবে। আর যদি অনুকূল করে দেন তাহলে আমাদের জন্য সহজ হবে।’
কাজী হাবিবুল আউয়াল আরও বলেন, ‘সরকারি দল বলতে আইনে কিছু নেই। আমরা এটা মুখে বলে থাকি। যখনই একটা দল সরকার হয়ে যায়, সে কিন্তু সকল দলের, পুরো দেশকেই প্রতিনিধিত্ব করে। আমরা অত্যন্ত আশ্বস্ত বোধ করছি যে, সরকারের তরফ থেকে বারবার বলা হয়েছে, মাননীয় প্রধানমন্ত্রীসহ আমরা আগামী নির্বাচনটাকে সুষ্ঠু, অংশগ্রহণমূলক করতে চাই। সেই প্রতিশ্রুতি কিন্তু সরকার দিয়েছেন। আগে কিন্তু কখনো সরকার সেই প্রতিশ্রুতি দেয় নাই। এই প্রথমবারের সরকারই প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন। আইনমন্ত্রী, তথ্যমন্ত্রী, যোগাযোগমন্ত্রী সরকার শব্দটা বলেছেন। মাননীয় প্রধানমন্ত্রীও স্পষ্টভাবে বেশ কয়েকবার বলেছেন। আমি বলব-আস্থা রাখতে চাই।’
নিজের অভিজ্ঞতার কথা জানিয়ে সাবেক মন্ত্রিপরিষদ সচিব আলী ইমাম মজুমদার বলেন, ‘অনেক নির্বাচনে ভোটার উপস্থিতি না থাকলেও ফলাফলে ভোটার বেশি দেখানো হয়েছে।’
আলী ইমাম মজুমদার বলেন, ‘বিদেশি রাষ্ট্রগুলো আমাদের নির্বাচন ব্যবস্থা নিয়ে কথা বলছে। তাদের আমরাই ডেকে এনেছি। যদি আমরা ঠিক থাকতাম তাহলে এমনটা হতো না। পৃথিবীর বিভিন্ন রাষ্ট্র আমাদের নির্বাচনের দিকে তাকিয়ে রয়েছে।’
সাবেক নির্বাচন কমিশনার ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) এম সাখাওয়াত বলেন, ‘জামালপুরের মতো ডিসিদের বিরুদ্ধে আপনাদের সিদ্ধান্ত নিতে হবে, কী করবেন। কীভাবে কাজ করবেন। এক জেলায় চারজন রিটার্নিং কর্মকর্তা দিয়ে নির্বাচন করাতে পারেন। একই ডিসিদের রিটার্নিং করাতে হবে বিষয়টি এমন নয়।’
এম সাখাওয়াত বলেন, পলিটিক্যাল পার্টি সেন্টার পাহারা দেয়। কার ভোটার কে এরা জানে? প্রত্যেক সেন্টারে পাহারা দেয় এদের শনাক্ত করে পদক্ষেপ নিতে হবে। কারণ এদের কারণে ভোটাররা ভোটকেন্দ্রে যেতে পারে না।
স্থানীয় সরকার বিশেষজ্ঞ ড. তোফায়েল আহমেদ বলেন, যার কাজ তাকে করতে হবে। সব দায় কমিশনের ওপর চাপিয়ে দিলে হবে না।
ভোটের পরিবেশ না থাকলে প্রিসাইডিং অফিসারদের কেন্দ্র ফেলে চলে আসার বিষয়ে প্রশ্ন তুলে তোফায়েল আহমেদ বলেন, কার ঘাড়ে কয়টা মাথা আছে সেখান থেকে চলে আসবে?
নির্বাচনের সময় নির্বাচন কমিশনের নির্দেশনায় কাজ করা কর্তব্য। কিন্তু কাজ না করলে কী হবে সে বিষয়ে কিছু বলা নেই। এই বিষয়ে কিছু নির্দেশনা থাকা উচিত বলে মনে করেন তোফায়েল আহমেদ।
সাবেক সচিব আবু আলম মো. শহীদ খান বলেন, এখনো গাইবান্ধা নির্বাচনে দায়িত্বের বিরুদ্ধে কোনো ব্যবস্থা নেওয়া হয় নাই। কোনো দলের পক্ষে বক্তব্য দেওয়া কর্মকর্তাদের নজরদারিতে রাখার পরামর্শ দেন তিনি।
সাবেক রাষ্ট্রদূত মো. হুমায়ূন কবীর বলেন, মানুষ প্রতিষ্ঠানগুলোর ওপর আস্থা হারিয়ে ফেলছে। এর মধ্যে নির্বাচন কমিশনও রয়েছে। সব রাজনৈতিক দলের অংশগ্রহণ, ভোটারদের ভোট দেওয়ার ব্যবস্থা করা এবং পছন্দের প্রার্থীকে ভোট দেওয়ার ব্যবস্থা করতে হবে।
প্রথম আলোর যুগ্ম-সম্পাদক সোহরাব হাসান বলেন, নির্বাচনকে অংশগ্রহণমূলক হতে হবে। প্রধান চ্যালেঞ্জ সবাইকে নিয়ে নির্বাচন করা। গণতন্ত্র না থাকলে এমন নির্বাচন অর্থহীন।
নির্বাচন কমিশনার ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মো. আহসান হাবিব খানের সঞ্চালনায় ওয়ার্কশপে নির্বাচন কমিশনার মো. আলমগীর ও মো. আনিছুর রহমান, ইসি সচিব ও অন্যান্য সুধীজনরা উপস্থিত ছিলেন।

নির্বাচন কমিশনের (ইসি) ডাকে আলোচনায় বসে অংশগ্রহণমূলক নির্বাচনের তাগিদ দিয়েছেন বিশিষ্টজনেরা। এদিকে সরকারের পক্ষ থেকে বিভিন্ন সময় আগামী সংসদ নির্বাচন সুষ্ঠু হওয়ার বিষয়ে দেওয়া প্রতিশ্রুতিতে আস্থা রাখতে চান বলে জানিয়েছেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) কাজী হাবিবুল আউয়াল।
আজ বুধবার আগারগাঁওয়ের নির্বাচন ভবনে আয়োজিত ‘দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন: প্রত্যাশা ও বাস্তবতা’ শীর্ষক কর্মশালার আলোচনা সভায় এ কথা বলেন সুধীজনেরা।
এ ছাড়া নির্বাচনে সবার জন্য সমান সুযোগ রাখা, পুলিশ-প্রশাসনের নিরপেক্ষতা বজায় রাখার ব্যবস্থা করা, গাইবান্ধা-৫ উপনির্বাচনে দায়ী ব্যক্তিদের শাস্তির বিষয়টির ফলোআপ না করা, পোস্টাল ব্যালট ব্যবস্থা কার্যকর করা, ইভিএমে ভোট না নিলেও এই মেশিনের মাধ্যমে ভোটার শনাক্ত করা, নির্বাচনে সেনাবাহিনী মোতায়েন, ইসির নিজস্ব কর্মকর্তাদের বিচারিক ক্ষমতা দিয়ে রিটার্নিং অফিসারের দায়িত্ব দেওয়া এবং কিছু কেন্দ্রে হলেও সিসি ক্যামেরা ব্যবহার করার বিষয়গুলো আলোচনা-পর্যালোচনায় উঠে আসে।
সমালোচনার বিষয়ে সিইসি বলেন, ‘বলা হচ্ছে এই নির্বাচন কমিশন আগেই পক্ষপাত করে ফেলেছে সরকারের সঙ্গে। দ্যাট ইজ নট ট্রু। আমরা অতটা কাওয়ার্ড নই।’
সিইসি বলেন, ‘আমরা একটা কঠিন অবস্থানের মধ্যে আছি। অনেকগুলো সংকট কিন্তু নিরসন করতে হবে রাজনীতিকদের। এই কথাটি আমি বারবার বলেছি-আমাদের যদি অনুকূল পরিবেশ রাজনীতিবিদরা তৈরি না করে দেন, তাহলে আমাদের পক্ষে নির্বাচনটা অনুষ্ঠান করা কষ্টসাধ্য হবে। আর যদি অনুকূল করে দেন তাহলে আমাদের জন্য সহজ হবে।’
কাজী হাবিবুল আউয়াল আরও বলেন, ‘সরকারি দল বলতে আইনে কিছু নেই। আমরা এটা মুখে বলে থাকি। যখনই একটা দল সরকার হয়ে যায়, সে কিন্তু সকল দলের, পুরো দেশকেই প্রতিনিধিত্ব করে। আমরা অত্যন্ত আশ্বস্ত বোধ করছি যে, সরকারের তরফ থেকে বারবার বলা হয়েছে, মাননীয় প্রধানমন্ত্রীসহ আমরা আগামী নির্বাচনটাকে সুষ্ঠু, অংশগ্রহণমূলক করতে চাই। সেই প্রতিশ্রুতি কিন্তু সরকার দিয়েছেন। আগে কিন্তু কখনো সরকার সেই প্রতিশ্রুতি দেয় নাই। এই প্রথমবারের সরকারই প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন। আইনমন্ত্রী, তথ্যমন্ত্রী, যোগাযোগমন্ত্রী সরকার শব্দটা বলেছেন। মাননীয় প্রধানমন্ত্রীও স্পষ্টভাবে বেশ কয়েকবার বলেছেন। আমি বলব-আস্থা রাখতে চাই।’
নিজের অভিজ্ঞতার কথা জানিয়ে সাবেক মন্ত্রিপরিষদ সচিব আলী ইমাম মজুমদার বলেন, ‘অনেক নির্বাচনে ভোটার উপস্থিতি না থাকলেও ফলাফলে ভোটার বেশি দেখানো হয়েছে।’
আলী ইমাম মজুমদার বলেন, ‘বিদেশি রাষ্ট্রগুলো আমাদের নির্বাচন ব্যবস্থা নিয়ে কথা বলছে। তাদের আমরাই ডেকে এনেছি। যদি আমরা ঠিক থাকতাম তাহলে এমনটা হতো না। পৃথিবীর বিভিন্ন রাষ্ট্র আমাদের নির্বাচনের দিকে তাকিয়ে রয়েছে।’
সাবেক নির্বাচন কমিশনার ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) এম সাখাওয়াত বলেন, ‘জামালপুরের মতো ডিসিদের বিরুদ্ধে আপনাদের সিদ্ধান্ত নিতে হবে, কী করবেন। কীভাবে কাজ করবেন। এক জেলায় চারজন রিটার্নিং কর্মকর্তা দিয়ে নির্বাচন করাতে পারেন। একই ডিসিদের রিটার্নিং করাতে হবে বিষয়টি এমন নয়।’
এম সাখাওয়াত বলেন, পলিটিক্যাল পার্টি সেন্টার পাহারা দেয়। কার ভোটার কে এরা জানে? প্রত্যেক সেন্টারে পাহারা দেয় এদের শনাক্ত করে পদক্ষেপ নিতে হবে। কারণ এদের কারণে ভোটাররা ভোটকেন্দ্রে যেতে পারে না।
স্থানীয় সরকার বিশেষজ্ঞ ড. তোফায়েল আহমেদ বলেন, যার কাজ তাকে করতে হবে। সব দায় কমিশনের ওপর চাপিয়ে দিলে হবে না।
ভোটের পরিবেশ না থাকলে প্রিসাইডিং অফিসারদের কেন্দ্র ফেলে চলে আসার বিষয়ে প্রশ্ন তুলে তোফায়েল আহমেদ বলেন, কার ঘাড়ে কয়টা মাথা আছে সেখান থেকে চলে আসবে?
নির্বাচনের সময় নির্বাচন কমিশনের নির্দেশনায় কাজ করা কর্তব্য। কিন্তু কাজ না করলে কী হবে সে বিষয়ে কিছু বলা নেই। এই বিষয়ে কিছু নির্দেশনা থাকা উচিত বলে মনে করেন তোফায়েল আহমেদ।
সাবেক সচিব আবু আলম মো. শহীদ খান বলেন, এখনো গাইবান্ধা নির্বাচনে দায়িত্বের বিরুদ্ধে কোনো ব্যবস্থা নেওয়া হয় নাই। কোনো দলের পক্ষে বক্তব্য দেওয়া কর্মকর্তাদের নজরদারিতে রাখার পরামর্শ দেন তিনি।
সাবেক রাষ্ট্রদূত মো. হুমায়ূন কবীর বলেন, মানুষ প্রতিষ্ঠানগুলোর ওপর আস্থা হারিয়ে ফেলছে। এর মধ্যে নির্বাচন কমিশনও রয়েছে। সব রাজনৈতিক দলের অংশগ্রহণ, ভোটারদের ভোট দেওয়ার ব্যবস্থা করা এবং পছন্দের প্রার্থীকে ভোট দেওয়ার ব্যবস্থা করতে হবে।
প্রথম আলোর যুগ্ম-সম্পাদক সোহরাব হাসান বলেন, নির্বাচনকে অংশগ্রহণমূলক হতে হবে। প্রধান চ্যালেঞ্জ সবাইকে নিয়ে নির্বাচন করা। গণতন্ত্র না থাকলে এমন নির্বাচন অর্থহীন।
নির্বাচন কমিশনার ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মো. আহসান হাবিব খানের সঞ্চালনায় ওয়ার্কশপে নির্বাচন কমিশনার মো. আলমগীর ও মো. আনিছুর রহমান, ইসি সচিব ও অন্যান্য সুধীজনরা উপস্থিত ছিলেন।

বিএনপির চেয়ারপারসন ও তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে দেশের রাজনৈতিক অঙ্গনে গভীর শোকের আবহ বিরাজ করছে। তাঁর স্মৃতির প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানিয়ে বিএনপি চেয়ারপারসনের গুলশান কার্যালয়ে রাখা শোক বইয়ে স্বাক্ষর করেছেন বিভিন্ন রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দ, বিশিষ্ট নাগরিক ও সর্বস্তরের জনগণ।
৩৩ মিনিট আগে
বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার রাষ্ট্রীয় জানাজায় অংশ নেবেন নেপালের পররাষ্ট্রমন্ত্রী বালা নন্দ শর্মা। আগামীকাল বুধবারের জানাজায় অংশগ্রহণ ও শ্রদ্ধা জানাতে আজ মঙ্গলবারই তিনি ঢাকার উদ্দেশে রওনা দিয়েছেন।
১ ঘণ্টা আগে
বিএনপির চেয়ারপারসন, তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশগ্রহণে ইচ্ছুক নারীদের জন্য বিশেষ ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজা ও মানিক মিয়া অ্যাভিনিউ এলাকায় নারীদের জন্য পৃথক ব্যবস্থা রাখা হয়েছে। যাতে তাঁরা সুশৃঙ্খল ও নিরাপদ পরিবেশে জানাজায় অংশ নিতে পারেন।
১ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশ নিতে ঢাকায় আসছেন পাকিস্তানের পার্লামেন্টের স্পিকার সরদার আইয়াজ সাদিক।
২ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

বিএনপির চেয়ারপারসন ও তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে দেশের রাজনৈতিক অঙ্গনে গভীর শোকের আবহ বিরাজ করছে। তাঁর স্মৃতির প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানিয়ে বিএনপি চেয়ারপারসনের গুলশান কার্যালয়ে রাখা শোক বইয়ে স্বাক্ষর করেছেন বিভিন্ন রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দ, বিশিষ্ট নাগরিক ও সর্বস্তরের জনগণ।
আজ মঙ্গলবার (৩০ ডিসেম্বর) বেলা ৩টার দিকে খোলা হয় শোক বই। এরপর থেকেই আসতে থাকেন দলের নেতাকর্মীসহ বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষ।

আজ মঙ্গলবার রাতে শোকবইয়ে স্বাক্ষর করেন আইন উপদেষ্টা ড. আসিফ নজরুল, সংস্কৃতি উপদেষ্টা মোস্তফা সারয়ার ফারুকী এবং জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা ড. খলিলুর রহমান। তাঁরা রাজধানীর গুলশানের বিএনপি চেয়ারপার্সনের কার্যালয়ে উপস্থিত হয়ে শোক প্রকাশ করেন। এ সময় বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর উপস্থিত ছিলেন।

এর আগে, জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম শোক বইয়ে স্বাক্ষর করে বেগম খালেদা জিয়ার প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানান। পরে তিনি বিএনপির মহাসচিবসহ দলটির সিনিয়র নেতৃবৃন্দের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ ও মতবিনিময় করেন।

অন্যদিকে, বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর পক্ষ থেকেও শোক জানানো হয়েছে। দলটির নায়েবে আমির ও সাবেক সংসদ সদস্য ডা. সৈয়দ আব্দুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের মঙ্গলবার সন্ধ্যায় শোক বইয়ে স্বাক্ষর করেন।
খালেদা জিয়ার প্রতি শোক ও শ্রদ্ধা জানাতে শোক বইটি উন্মুক্ত রয়েছে। এতে দেশের বিভিন্ন রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দ, রাষ্ট্রীয় ব্যক্তিত্ব ও সর্বস্তরের মানুষ স্বাক্ষর অব্যাহত রেখেছেন।

বিএনপির চেয়ারপারসন ও তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে দেশের রাজনৈতিক অঙ্গনে গভীর শোকের আবহ বিরাজ করছে। তাঁর স্মৃতির প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানিয়ে বিএনপি চেয়ারপারসনের গুলশান কার্যালয়ে রাখা শোক বইয়ে স্বাক্ষর করেছেন বিভিন্ন রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দ, বিশিষ্ট নাগরিক ও সর্বস্তরের জনগণ।
আজ মঙ্গলবার (৩০ ডিসেম্বর) বেলা ৩টার দিকে খোলা হয় শোক বই। এরপর থেকেই আসতে থাকেন দলের নেতাকর্মীসহ বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষ।

আজ মঙ্গলবার রাতে শোকবইয়ে স্বাক্ষর করেন আইন উপদেষ্টা ড. আসিফ নজরুল, সংস্কৃতি উপদেষ্টা মোস্তফা সারয়ার ফারুকী এবং জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা ড. খলিলুর রহমান। তাঁরা রাজধানীর গুলশানের বিএনপি চেয়ারপার্সনের কার্যালয়ে উপস্থিত হয়ে শোক প্রকাশ করেন। এ সময় বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর উপস্থিত ছিলেন।

এর আগে, জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম শোক বইয়ে স্বাক্ষর করে বেগম খালেদা জিয়ার প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানান। পরে তিনি বিএনপির মহাসচিবসহ দলটির সিনিয়র নেতৃবৃন্দের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ ও মতবিনিময় করেন।

অন্যদিকে, বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর পক্ষ থেকেও শোক জানানো হয়েছে। দলটির নায়েবে আমির ও সাবেক সংসদ সদস্য ডা. সৈয়দ আব্দুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের মঙ্গলবার সন্ধ্যায় শোক বইয়ে স্বাক্ষর করেন।
খালেদা জিয়ার প্রতি শোক ও শ্রদ্ধা জানাতে শোক বইটি উন্মুক্ত রয়েছে। এতে দেশের বিভিন্ন রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দ, রাষ্ট্রীয় ব্যক্তিত্ব ও সর্বস্তরের মানুষ স্বাক্ষর অব্যাহত রেখেছেন।

নির্বাচন কমিশনের (ইসি) ডাকে আলোচনায় বসে অংশগ্রহণমূলক নির্বাচনের তাগিদ দিয়েছেন বিশিষ্টজনেরা। এদিকে সরকারের পক্ষ থেকে বিভিন্ন সময় আগামী সংসদ নির্বাচন সুষ্ঠু হওয়ার বিষয়ে দেওয়া প্রতিশ্রুতিতে আস্থা রাখতে চান বলে জানিয়েছেন
১৩ সেপ্টেম্বর ২০২৩
বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার রাষ্ট্রীয় জানাজায় অংশ নেবেন নেপালের পররাষ্ট্রমন্ত্রী বালা নন্দ শর্মা। আগামীকাল বুধবারের জানাজায় অংশগ্রহণ ও শ্রদ্ধা জানাতে আজ মঙ্গলবারই তিনি ঢাকার উদ্দেশে রওনা দিয়েছেন।
১ ঘণ্টা আগে
বিএনপির চেয়ারপারসন, তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশগ্রহণে ইচ্ছুক নারীদের জন্য বিশেষ ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজা ও মানিক মিয়া অ্যাভিনিউ এলাকায় নারীদের জন্য পৃথক ব্যবস্থা রাখা হয়েছে। যাতে তাঁরা সুশৃঙ্খল ও নিরাপদ পরিবেশে জানাজায় অংশ নিতে পারেন।
১ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশ নিতে ঢাকায় আসছেন পাকিস্তানের পার্লামেন্টের স্পিকার সরদার আইয়াজ সাদিক।
২ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার রাষ্ট্রীয় জানাজায় অংশ নেবেন নেপালের পররাষ্ট্রমন্ত্রী বালা নন্দ শর্মা। আগামীকাল বুধবারের জানাজায় অংশগ্রহণ ও শ্রদ্ধা জানাতে আজ মঙ্গলবারই তিনি ঢাকার উদ্দেশে রওনা দিয়েছেন।
নেপালের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এক বিজ্ঞপ্তিতে এ খবর জানিয়েছে।
নেপালের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, এই সফর সাবেক নেত্রীর প্রতি নেপালের গভীর শ্রদ্ধা এবং তাঁর তৃতীয় মেয়াদে প্রধানমন্ত্রীর দায়িত্বকালে নেপাল-বাংলাদেশ সম্পর্ক উন্নয়নের অবদানকে সম্মান জানানোর প্রতিফলন।
সফরের সময় পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে মন্ত্রণালয়ের উচ্চপদস্থ কর্মকর্তারা থাকবেন। জানাজা সম্পন্ন হওয়ার পর পররাষ্ট্রমন্ত্রী ২০২৬ সালের ১ জানুয়ারি কাঠমান্ডু ফিরবেন।
নেপালের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এই সফরকে নেপাল ও বাংলাদেশের মধ্যে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক এবং কূটনৈতিক সহযোগিতাকে আরও শক্তিশালী করার একটি গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ হিসেবেও উল্লেখ করেছে।

বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার রাষ্ট্রীয় জানাজায় অংশ নেবেন নেপালের পররাষ্ট্রমন্ত্রী বালা নন্দ শর্মা। আগামীকাল বুধবারের জানাজায় অংশগ্রহণ ও শ্রদ্ধা জানাতে আজ মঙ্গলবারই তিনি ঢাকার উদ্দেশে রওনা দিয়েছেন।
নেপালের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এক বিজ্ঞপ্তিতে এ খবর জানিয়েছে।
নেপালের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, এই সফর সাবেক নেত্রীর প্রতি নেপালের গভীর শ্রদ্ধা এবং তাঁর তৃতীয় মেয়াদে প্রধানমন্ত্রীর দায়িত্বকালে নেপাল-বাংলাদেশ সম্পর্ক উন্নয়নের অবদানকে সম্মান জানানোর প্রতিফলন।
সফরের সময় পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে মন্ত্রণালয়ের উচ্চপদস্থ কর্মকর্তারা থাকবেন। জানাজা সম্পন্ন হওয়ার পর পররাষ্ট্রমন্ত্রী ২০২৬ সালের ১ জানুয়ারি কাঠমান্ডু ফিরবেন।
নেপালের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এই সফরকে নেপাল ও বাংলাদেশের মধ্যে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক এবং কূটনৈতিক সহযোগিতাকে আরও শক্তিশালী করার একটি গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ হিসেবেও উল্লেখ করেছে।

নির্বাচন কমিশনের (ইসি) ডাকে আলোচনায় বসে অংশগ্রহণমূলক নির্বাচনের তাগিদ দিয়েছেন বিশিষ্টজনেরা। এদিকে সরকারের পক্ষ থেকে বিভিন্ন সময় আগামী সংসদ নির্বাচন সুষ্ঠু হওয়ার বিষয়ে দেওয়া প্রতিশ্রুতিতে আস্থা রাখতে চান বলে জানিয়েছেন
১৩ সেপ্টেম্বর ২০২৩
বিএনপির চেয়ারপারসন ও তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে দেশের রাজনৈতিক অঙ্গনে গভীর শোকের আবহ বিরাজ করছে। তাঁর স্মৃতির প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানিয়ে বিএনপি চেয়ারপারসনের গুলশান কার্যালয়ে রাখা শোক বইয়ে স্বাক্ষর করেছেন বিভিন্ন রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দ, বিশিষ্ট নাগরিক ও সর্বস্তরের জনগণ।
৩৩ মিনিট আগে
বিএনপির চেয়ারপারসন, তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশগ্রহণে ইচ্ছুক নারীদের জন্য বিশেষ ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজা ও মানিক মিয়া অ্যাভিনিউ এলাকায় নারীদের জন্য পৃথক ব্যবস্থা রাখা হয়েছে। যাতে তাঁরা সুশৃঙ্খল ও নিরাপদ পরিবেশে জানাজায় অংশ নিতে পারেন।
১ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশ নিতে ঢাকায় আসছেন পাকিস্তানের পার্লামেন্টের স্পিকার সরদার আইয়াজ সাদিক।
২ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

বিএনপির চেয়ারপারসন, তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশগ্রহণে ইচ্ছুক নারীদের জন্য বিশেষ ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজা ও মানিক মিয়া অ্যাভিনিউ এলাকায় নারীদের জন্য পৃথক ব্যবস্থা রাখা হয়েছে। যাতে তাঁরা সুশৃঙ্খল ও নিরাপদ পরিবেশে জানাজায় অংশ নিতে পারেন।
আজ মঙ্গলবার (৩০ ডিসেম্বর) প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং থেকে পাঠানো বিবৃতিতে জানানো হয়েছে, বেগম খালেদা জিয়ার প্রতি শেষ শ্রদ্ধা জানাতে সর্বস্তরের মানুষের অংশগ্রহণ নিশ্চিত করতে প্রয়োজনীয় প্রস্তুতি গ্রহণ করেছে সরকার। এই প্রেক্ষাপটে বেগম খালেদা জিয়ার নামাজে জানাজায় অংশগ্রহণ করতে ইচ্ছুক নারীদের জন্য বিশেষ ব্যবস্থা রাখা হয়েছে।
উল্লেখ্য, বেগম খালেদা জিয়ার নামাজে জানাজা বাদ জোহর বেলা ২টায় জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজায় অনুষ্ঠিত হবে। জানাজায় অংশগ্রহণকারীদের নিরাপত্তার স্বার্থে কোনো ধরনের ব্যাগ বা ভারী সামগ্রী বহন না করার জন্য অনুরোধ জানানো হয়েছে।
বেগম খালেদা জিয়াকে শেষ বিদায় জানাতে আগত সবার সার্বিক নিরাপত্তা ও শৃঙ্খলা নিশ্চিত করতে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ প্রয়োজনীয় সব ধরনের ব্যবস্থা গ্রহণ করেছে।

বিএনপির চেয়ারপারসন, তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশগ্রহণে ইচ্ছুক নারীদের জন্য বিশেষ ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজা ও মানিক মিয়া অ্যাভিনিউ এলাকায় নারীদের জন্য পৃথক ব্যবস্থা রাখা হয়েছে। যাতে তাঁরা সুশৃঙ্খল ও নিরাপদ পরিবেশে জানাজায় অংশ নিতে পারেন।
আজ মঙ্গলবার (৩০ ডিসেম্বর) প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং থেকে পাঠানো বিবৃতিতে জানানো হয়েছে, বেগম খালেদা জিয়ার প্রতি শেষ শ্রদ্ধা জানাতে সর্বস্তরের মানুষের অংশগ্রহণ নিশ্চিত করতে প্রয়োজনীয় প্রস্তুতি গ্রহণ করেছে সরকার। এই প্রেক্ষাপটে বেগম খালেদা জিয়ার নামাজে জানাজায় অংশগ্রহণ করতে ইচ্ছুক নারীদের জন্য বিশেষ ব্যবস্থা রাখা হয়েছে।
উল্লেখ্য, বেগম খালেদা জিয়ার নামাজে জানাজা বাদ জোহর বেলা ২টায় জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজায় অনুষ্ঠিত হবে। জানাজায় অংশগ্রহণকারীদের নিরাপত্তার স্বার্থে কোনো ধরনের ব্যাগ বা ভারী সামগ্রী বহন না করার জন্য অনুরোধ জানানো হয়েছে।
বেগম খালেদা জিয়াকে শেষ বিদায় জানাতে আগত সবার সার্বিক নিরাপত্তা ও শৃঙ্খলা নিশ্চিত করতে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ প্রয়োজনীয় সব ধরনের ব্যবস্থা গ্রহণ করেছে।

নির্বাচন কমিশনের (ইসি) ডাকে আলোচনায় বসে অংশগ্রহণমূলক নির্বাচনের তাগিদ দিয়েছেন বিশিষ্টজনেরা। এদিকে সরকারের পক্ষ থেকে বিভিন্ন সময় আগামী সংসদ নির্বাচন সুষ্ঠু হওয়ার বিষয়ে দেওয়া প্রতিশ্রুতিতে আস্থা রাখতে চান বলে জানিয়েছেন
১৩ সেপ্টেম্বর ২০২৩
বিএনপির চেয়ারপারসন ও তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে দেশের রাজনৈতিক অঙ্গনে গভীর শোকের আবহ বিরাজ করছে। তাঁর স্মৃতির প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানিয়ে বিএনপি চেয়ারপারসনের গুলশান কার্যালয়ে রাখা শোক বইয়ে স্বাক্ষর করেছেন বিভিন্ন রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দ, বিশিষ্ট নাগরিক ও সর্বস্তরের জনগণ।
৩৩ মিনিট আগে
বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার রাষ্ট্রীয় জানাজায় অংশ নেবেন নেপালের পররাষ্ট্রমন্ত্রী বালা নন্দ শর্মা। আগামীকাল বুধবারের জানাজায় অংশগ্রহণ ও শ্রদ্ধা জানাতে আজ মঙ্গলবারই তিনি ঢাকার উদ্দেশে রওনা দিয়েছেন।
১ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশ নিতে ঢাকায় আসছেন পাকিস্তানের পার্লামেন্টের স্পিকার সরদার আইয়াজ সাদিক।
২ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশ নিতে ঢাকায় আসছেন পাকিস্তানের পার্লামেন্টের স্পিকার সরদার আইয়াজ সাদিক।
পাকিস্তানের উপপ্রধানমন্ত্রী ও পররাষ্ট্রমন্ত্রী ইসহাক দার আজ মঙ্গলবার তাঁর এক্স হ্যান্ডলে এ তথ্য জানিয়েছেন। ইসহাক দার লিখেছেন, আগামীকাল ঢাকায় খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশ নেবেন পাকিস্তানের জাতীয় পরিষদের স্পিকার।
এর আগে দুপুরে ঢাকায় পাকিস্তান হাইকমিশনের একটি সূত্র জানিয়েছিল খালেদা জিয়ার নামাজে জানাজায় যোগ দিতে ঢাকায় আসবেন সে দেশের উপপ্রধানমন্ত্রী ও পররাষ্ট্রমন্ত্রী ইসহাক দার।
Sardar Ayaz Sadiq, Speaker, National Assembly of Pakistan, will represent Pakistan tomorrow at the funeral of Late Begum Khaleda Zia in Dhaka, Bangladesh. https://t.co/BBV93jK5a7
— Ishaq Dar (@MIshaqDar50) December 30, 2025

বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশ নিতে ঢাকায় আসছেন পাকিস্তানের পার্লামেন্টের স্পিকার সরদার আইয়াজ সাদিক।
পাকিস্তানের উপপ্রধানমন্ত্রী ও পররাষ্ট্রমন্ত্রী ইসহাক দার আজ মঙ্গলবার তাঁর এক্স হ্যান্ডলে এ তথ্য জানিয়েছেন। ইসহাক দার লিখেছেন, আগামীকাল ঢাকায় খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশ নেবেন পাকিস্তানের জাতীয় পরিষদের স্পিকার।
এর আগে দুপুরে ঢাকায় পাকিস্তান হাইকমিশনের একটি সূত্র জানিয়েছিল খালেদা জিয়ার নামাজে জানাজায় যোগ দিতে ঢাকায় আসবেন সে দেশের উপপ্রধানমন্ত্রী ও পররাষ্ট্রমন্ত্রী ইসহাক দার।
Sardar Ayaz Sadiq, Speaker, National Assembly of Pakistan, will represent Pakistan tomorrow at the funeral of Late Begum Khaleda Zia in Dhaka, Bangladesh. https://t.co/BBV93jK5a7
— Ishaq Dar (@MIshaqDar50) December 30, 2025

নির্বাচন কমিশনের (ইসি) ডাকে আলোচনায় বসে অংশগ্রহণমূলক নির্বাচনের তাগিদ দিয়েছেন বিশিষ্টজনেরা। এদিকে সরকারের পক্ষ থেকে বিভিন্ন সময় আগামী সংসদ নির্বাচন সুষ্ঠু হওয়ার বিষয়ে দেওয়া প্রতিশ্রুতিতে আস্থা রাখতে চান বলে জানিয়েছেন
১৩ সেপ্টেম্বর ২০২৩
বিএনপির চেয়ারপারসন ও তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে দেশের রাজনৈতিক অঙ্গনে গভীর শোকের আবহ বিরাজ করছে। তাঁর স্মৃতির প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানিয়ে বিএনপি চেয়ারপারসনের গুলশান কার্যালয়ে রাখা শোক বইয়ে স্বাক্ষর করেছেন বিভিন্ন রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দ, বিশিষ্ট নাগরিক ও সর্বস্তরের জনগণ।
৩৩ মিনিট আগে
বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার রাষ্ট্রীয় জানাজায় অংশ নেবেন নেপালের পররাষ্ট্রমন্ত্রী বালা নন্দ শর্মা। আগামীকাল বুধবারের জানাজায় অংশগ্রহণ ও শ্রদ্ধা জানাতে আজ মঙ্গলবারই তিনি ঢাকার উদ্দেশে রওনা দিয়েছেন।
১ ঘণ্টা আগে
বিএনপির চেয়ারপারসন, তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশগ্রহণে ইচ্ছুক নারীদের জন্য বিশেষ ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজা ও মানিক মিয়া অ্যাভিনিউ এলাকায় নারীদের জন্য পৃথক ব্যবস্থা রাখা হয়েছে। যাতে তাঁরা সুশৃঙ্খল ও নিরাপদ পরিবেশে জানাজায় অংশ নিতে পারেন।
১ ঘণ্টা আগে