নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) কাজী হাবিবুল আউয়াল বলেছেন, ‘আমরা সব সময় চিন্তা করছি, আমাদের সংলাপেও প্রায় প্রত্যেকটা দল সেনাবাহিনীর কথা বলেছে। এখনো আমরা লক্ষ করছি, সেনাবাহিনীর উপস্থিতিটা একান্তভাবে কাম্য। জনগণ আর্মির ওপর আস্থা রাখতে চায়।’
আজ বৃহস্পতিবার আগারগাঁওয়ের নির্বাচন ভবনে তৃণমূল বিএনপির সঙ্গে বৈঠকে এসব কথা বলেন সিইসি। বৈঠকে সিইসির দেওয়া বক্তব্যটির ভিডিও সন্ধ্যার দিকে নির্বাচন কমিশনের (ইসি) ফেসবুকে শেয়ার করা হয়েছে।
বৈঠকে সিইসি বলেন, ‘আমি কতটা স্বাধীন, কতটা কী করতে পারব, আমার যে কাজ—সাংবিধানিকভাবে সরকার বাধ্য নির্বাচন কমিশনকে সহায়তা করতে। সরকারের সহায়তার ওপর আমাদের ব্যাপকভাবে নির্ভর করতে হবে। আপনারা জানেন যে সরকার ক্ষমতায় থাকবে। মানে সরকারি দল একটা ভিন্ন জিনিস বা সরকার একটা...। কিন্তু এই সরকারের পেছনে একটি দলও আছে। তো শুরুতে অনেকেই একটা দুশ্চিন্তায় থাকেন যে সরকার আসলেই নিরপেক্ষ হবে কি না। সাংবিধানিকভাবে সরকার সেই নিরপেক্ষ সরকার দিতে বাধ্য।’
সিইসি হাবিবুল আউয়াল বলেন, ‘মূলত সরকার বলতে আমরা যেটা বুঝে থাকি সেটা হলো জেলা প্রশাসন এবং পুলিশ প্রশাসন। সেটিই হচ্ছে বাংলাদেশের মূল সরকার। আমাদের লার্জলি ডিপেন্ড করতে হবে কিন্তু জনপ্রশাসন, পুলিশ প্রশাসন এবং আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর ওপর। এর পাশাপাশি আপনাদের একটা কথা বলব—এটি (নির্বাচন) একটি খেলা। আপনি যদি ভালো না খেলেন, তাহলে জেতার প্রত্যাশা করা কঠিন।’
সিইসি আরও বলেন, ‘যাঁরাই প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবেন, অবশ্যই সেখানে পোলিং এজেন্ট থাকতে হবে। এজেন্ট যদি অনুগত হয়, সাহসী হয় এবং অনুগত হয়, সে যদি শক্ত হয়ে দাঁড়ায়, তাহলে অন্যের পক্ষে আপনার বিপক্ষে অনাচার করা কঠিন হবে। আমি কিন্তু ওখানে বসে আপনার ঘর পাহারা দিতে পারব না। ৪২ হাজার কেন্দ্র, ৩ লাখ বুথে একজন মানুষের পক্ষে বিভাজিত হয়ে কোটি কোটি হয়ে, যেটা ফেরেশতারা পারে। কিন্তু আমরা পারব না। যতটা সম্ভব আমরা মনিটরিং করব, পর্যবেক্ষণ। কীভাবে রাজনীতির মাঠে নিরপেক্ষতা সৃষ্টি করতে হয়, কীভাবে প্রতিপক্ষকেও নিয়ন্ত্রণে রাখতে হয়, নিশ্চয়ই সেই অভিজ্ঞতা আপনাদের (দলগুলোর) আছে। না থাকলে থাকতে হবে।’
এ সময় নির্বাচন কমিশনেরও সীমাবদ্ধতার কথা উল্লেখ করে প্রধান নির্বাচন কমিশনার বলেন, ‘আমাদের সীমাবদ্ধতা অবশ্যই থাকবে। আমাদের আন্তরিকতা ও নিষ্ঠা থাকতে পারে। সামর্থ্যের বিষয়টি সব সময় আপেক্ষিক। আমরা চাই অবাধ, নিরপেক্ষ, অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন। আমাদের ক্ষমতা সর্বোচ্চভাবে ব্যবহার করার চেষ্টা করব। এতে আপনাদের সহযোগিতা লাগবে।’
সিইসি বলেন, ‘ভোটবিমুখতা আপনারা (রাজনীতিক) সবাই মিলে তৈরি করেছেন। আমরা করিনি। সামান্য একটি চাকরি করতাম। মাসে মাসে কিছু বেতন পেতাম। পলিটিকস কী, রাজনীতি কী, এত বড় চিন্তার সামর্থ্য আমার ছিল না। কাজেই, আমার জ্ঞান অত্যন্ত সীমিত। রাজনীতি বিষয়ে আপনাদের অগাধ জ্ঞান রয়েছে। সেটি আপনারা প্রয়োগ করবেন। মানুষকে ভোটকেন্দ্রে আনতে আমাদের প্রচার থাকবে। কিন্তু যারা প্রার্থী ও রাজনৈতিক দল, তাদের ভোটারের দ্বারে দ্বারে যেতে হবে। জনগণকে জাগ্রত করতে আপনারা যেটা পারবেন আমরা কিন্তু সেটা পারব না। পেশিশক্তিকে যদি নিয়ন্ত্রণ করা না যায়, তাহলে জনগণের ভোটাধিকার অবশ্যই ব্যাহত হতে পারে।’
এ সময় নির্বাচন কমিশনার ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মো. আহসান হাবিব খান (অব.) বলেন, ‘আমরা ৩৫ থেকে ৪০ বছরের কর্মজীবনের সুনাম এই পাঁচ বছরে খোয়াতে চাই না। শতভাগ ইমান, বিবেক, আমাদের শিক্ষা এবং আইনের মধ্যে থেকে কাজ করব। নির্বাচনটা টিমওয়ার্ক। এতে সকলের সহযোগিতা দরকার।’
বৈঠকে তৃণমূল বিএনপির পক্ষ থেকে নির্বাচনে সেনাবাহিনী মোতায়েনসহ ১২ দফা দাবি তুলে ধরা হয়।

প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) কাজী হাবিবুল আউয়াল বলেছেন, ‘আমরা সব সময় চিন্তা করছি, আমাদের সংলাপেও প্রায় প্রত্যেকটা দল সেনাবাহিনীর কথা বলেছে। এখনো আমরা লক্ষ করছি, সেনাবাহিনীর উপস্থিতিটা একান্তভাবে কাম্য। জনগণ আর্মির ওপর আস্থা রাখতে চায়।’
আজ বৃহস্পতিবার আগারগাঁওয়ের নির্বাচন ভবনে তৃণমূল বিএনপির সঙ্গে বৈঠকে এসব কথা বলেন সিইসি। বৈঠকে সিইসির দেওয়া বক্তব্যটির ভিডিও সন্ধ্যার দিকে নির্বাচন কমিশনের (ইসি) ফেসবুকে শেয়ার করা হয়েছে।
বৈঠকে সিইসি বলেন, ‘আমি কতটা স্বাধীন, কতটা কী করতে পারব, আমার যে কাজ—সাংবিধানিকভাবে সরকার বাধ্য নির্বাচন কমিশনকে সহায়তা করতে। সরকারের সহায়তার ওপর আমাদের ব্যাপকভাবে নির্ভর করতে হবে। আপনারা জানেন যে সরকার ক্ষমতায় থাকবে। মানে সরকারি দল একটা ভিন্ন জিনিস বা সরকার একটা...। কিন্তু এই সরকারের পেছনে একটি দলও আছে। তো শুরুতে অনেকেই একটা দুশ্চিন্তায় থাকেন যে সরকার আসলেই নিরপেক্ষ হবে কি না। সাংবিধানিকভাবে সরকার সেই নিরপেক্ষ সরকার দিতে বাধ্য।’
সিইসি হাবিবুল আউয়াল বলেন, ‘মূলত সরকার বলতে আমরা যেটা বুঝে থাকি সেটা হলো জেলা প্রশাসন এবং পুলিশ প্রশাসন। সেটিই হচ্ছে বাংলাদেশের মূল সরকার। আমাদের লার্জলি ডিপেন্ড করতে হবে কিন্তু জনপ্রশাসন, পুলিশ প্রশাসন এবং আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর ওপর। এর পাশাপাশি আপনাদের একটা কথা বলব—এটি (নির্বাচন) একটি খেলা। আপনি যদি ভালো না খেলেন, তাহলে জেতার প্রত্যাশা করা কঠিন।’
সিইসি আরও বলেন, ‘যাঁরাই প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবেন, অবশ্যই সেখানে পোলিং এজেন্ট থাকতে হবে। এজেন্ট যদি অনুগত হয়, সাহসী হয় এবং অনুগত হয়, সে যদি শক্ত হয়ে দাঁড়ায়, তাহলে অন্যের পক্ষে আপনার বিপক্ষে অনাচার করা কঠিন হবে। আমি কিন্তু ওখানে বসে আপনার ঘর পাহারা দিতে পারব না। ৪২ হাজার কেন্দ্র, ৩ লাখ বুথে একজন মানুষের পক্ষে বিভাজিত হয়ে কোটি কোটি হয়ে, যেটা ফেরেশতারা পারে। কিন্তু আমরা পারব না। যতটা সম্ভব আমরা মনিটরিং করব, পর্যবেক্ষণ। কীভাবে রাজনীতির মাঠে নিরপেক্ষতা সৃষ্টি করতে হয়, কীভাবে প্রতিপক্ষকেও নিয়ন্ত্রণে রাখতে হয়, নিশ্চয়ই সেই অভিজ্ঞতা আপনাদের (দলগুলোর) আছে। না থাকলে থাকতে হবে।’
এ সময় নির্বাচন কমিশনেরও সীমাবদ্ধতার কথা উল্লেখ করে প্রধান নির্বাচন কমিশনার বলেন, ‘আমাদের সীমাবদ্ধতা অবশ্যই থাকবে। আমাদের আন্তরিকতা ও নিষ্ঠা থাকতে পারে। সামর্থ্যের বিষয়টি সব সময় আপেক্ষিক। আমরা চাই অবাধ, নিরপেক্ষ, অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন। আমাদের ক্ষমতা সর্বোচ্চভাবে ব্যবহার করার চেষ্টা করব। এতে আপনাদের সহযোগিতা লাগবে।’
সিইসি বলেন, ‘ভোটবিমুখতা আপনারা (রাজনীতিক) সবাই মিলে তৈরি করেছেন। আমরা করিনি। সামান্য একটি চাকরি করতাম। মাসে মাসে কিছু বেতন পেতাম। পলিটিকস কী, রাজনীতি কী, এত বড় চিন্তার সামর্থ্য আমার ছিল না। কাজেই, আমার জ্ঞান অত্যন্ত সীমিত। রাজনীতি বিষয়ে আপনাদের অগাধ জ্ঞান রয়েছে। সেটি আপনারা প্রয়োগ করবেন। মানুষকে ভোটকেন্দ্রে আনতে আমাদের প্রচার থাকবে। কিন্তু যারা প্রার্থী ও রাজনৈতিক দল, তাদের ভোটারের দ্বারে দ্বারে যেতে হবে। জনগণকে জাগ্রত করতে আপনারা যেটা পারবেন আমরা কিন্তু সেটা পারব না। পেশিশক্তিকে যদি নিয়ন্ত্রণ করা না যায়, তাহলে জনগণের ভোটাধিকার অবশ্যই ব্যাহত হতে পারে।’
এ সময় নির্বাচন কমিশনার ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মো. আহসান হাবিব খান (অব.) বলেন, ‘আমরা ৩৫ থেকে ৪০ বছরের কর্মজীবনের সুনাম এই পাঁচ বছরে খোয়াতে চাই না। শতভাগ ইমান, বিবেক, আমাদের শিক্ষা এবং আইনের মধ্যে থেকে কাজ করব। নির্বাচনটা টিমওয়ার্ক। এতে সকলের সহযোগিতা দরকার।’
বৈঠকে তৃণমূল বিএনপির পক্ষ থেকে নির্বাচনে সেনাবাহিনী মোতায়েনসহ ১২ দফা দাবি তুলে ধরা হয়।

বিএনপির চেয়ারপারসন ও তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে দেশের রাজনৈতিক অঙ্গনে গভীর শোকের আবহ বিরাজ করছে। তাঁর স্মৃতির প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানিয়ে বিএনপি চেয়ারপারসনের গুলশান কার্যালয়ে রাখা শোক বইয়ে স্বাক্ষর করেছেন বিভিন্ন রাজনৈতিক নেতা, বিশিষ্ট নাগরিক ও সর্বস্তরের জনগণ।
৫ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার রাষ্ট্রীয় জানাজায় অংশ নেবেন নেপালের পররাষ্ট্রমন্ত্রী বালা নন্দ শর্মা। আগামীকাল বুধবারের জানাজায় অংশগ্রহণ ও শ্রদ্ধা জানাতে আজ মঙ্গলবারই তিনি ঢাকার উদ্দেশে রওনা দিয়েছেন।
৬ ঘণ্টা আগে
বিএনপির চেয়ারপারসন, তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশগ্রহণে ইচ্ছুক নারীদের জন্য বিশেষ ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজা ও মানিক মিয়া অ্যাভিনিউ এলাকায় নারীদের জন্য পৃথক ব্যবস্থা রাখা হয়েছে। যাতে তাঁরা সুশৃঙ্খল ও নিরাপদ পরিবেশে জানাজায় অংশ নিতে পারেন।
৬ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশ নিতে ঢাকায় আসছেন পাকিস্তানের পার্লামেন্টের স্পিকার সরদার আইয়াজ সাদিক।
৬ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

বিএনপির চেয়ারপারসন ও তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে দেশের রাজনৈতিক অঙ্গনে গভীর শোকের আবহ বিরাজ করছে। তাঁর স্মৃতির প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানিয়ে বিএনপি চেয়ারপারসনের গুলশান কার্যালয়ে রাখা শোক বইয়ে স্বাক্ষর করেছেন বিভিন্ন রাজনৈতিক নেতা, বিশিষ্ট নাগরিক ও সর্বস্তরের জনগণ।
আজ মঙ্গলবার (৩০ ডিসেম্বর) বেলা ৩টার দিকে খোলা হয় শোক বই। এর পর থেকে আসতে থাকেন দলের নেতা-কর্মীসহ বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষ।

আজ রাতে শোক বইয়ে স্বাক্ষর করেন আইন উপদেষ্টা ড. আসিফ নজরুল, সংস্কৃতি উপদেষ্টা মোস্তফা সরয়ার ফারুকী ও জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা ড. খলিলুর রহমান। তাঁরা রাজধানীর গুলশানে বিএনপি চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে উপস্থিত হয়ে শোক প্রকাশ করেন। এ সময় বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর উপস্থিত ছিলেন।

এর আগে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম শোক বইয়ে স্বাক্ষর করে বেগম খালেদা জিয়ার প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানান। পরে তিনি বিএনপির মহাসচিবসহ দলটির সিনিয়র নেতাদের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ ও মতবিনিময় করেন।

অন্যদিকে, বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর পক্ষ থেকেও শোক জানানো হয়েছে। দলটির নায়েবে আমির ও সাবেক সংসদ সদস্য সৈয়দ আবদুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের আজ সন্ধ্যায় শোক বইয়ে স্বাক্ষর করেন।
খালেদা জিয়ার প্রতি শোক ও শ্রদ্ধা জানাতে শোক বইটি উন্মুক্ত রয়েছে। এতে দেশের বিভিন্ন রাজনৈতিক নেতা, রাষ্ট্রীয় ব্যক্তিত্ব ও সর্বস্তরের মানুষ স্বাক্ষর অব্যাহত রেখেছেন।

বিএনপির চেয়ারপারসন ও তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে দেশের রাজনৈতিক অঙ্গনে গভীর শোকের আবহ বিরাজ করছে। তাঁর স্মৃতির প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানিয়ে বিএনপি চেয়ারপারসনের গুলশান কার্যালয়ে রাখা শোক বইয়ে স্বাক্ষর করেছেন বিভিন্ন রাজনৈতিক নেতা, বিশিষ্ট নাগরিক ও সর্বস্তরের জনগণ।
আজ মঙ্গলবার (৩০ ডিসেম্বর) বেলা ৩টার দিকে খোলা হয় শোক বই। এর পর থেকে আসতে থাকেন দলের নেতা-কর্মীসহ বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষ।

আজ রাতে শোক বইয়ে স্বাক্ষর করেন আইন উপদেষ্টা ড. আসিফ নজরুল, সংস্কৃতি উপদেষ্টা মোস্তফা সরয়ার ফারুকী ও জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা ড. খলিলুর রহমান। তাঁরা রাজধানীর গুলশানে বিএনপি চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে উপস্থিত হয়ে শোক প্রকাশ করেন। এ সময় বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর উপস্থিত ছিলেন।

এর আগে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম শোক বইয়ে স্বাক্ষর করে বেগম খালেদা জিয়ার প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানান। পরে তিনি বিএনপির মহাসচিবসহ দলটির সিনিয়র নেতাদের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ ও মতবিনিময় করেন।

অন্যদিকে, বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর পক্ষ থেকেও শোক জানানো হয়েছে। দলটির নায়েবে আমির ও সাবেক সংসদ সদস্য সৈয়দ আবদুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের আজ সন্ধ্যায় শোক বইয়ে স্বাক্ষর করেন।
খালেদা জিয়ার প্রতি শোক ও শ্রদ্ধা জানাতে শোক বইটি উন্মুক্ত রয়েছে। এতে দেশের বিভিন্ন রাজনৈতিক নেতা, রাষ্ট্রীয় ব্যক্তিত্ব ও সর্বস্তরের মানুষ স্বাক্ষর অব্যাহত রেখেছেন।

প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) কাজী হাবিবুল আউয়াল বলেছেন, ‘আমরা সব সময় চিন্তা করছি, আমাদের সংলাপেও প্রায় প্রত্যেকটা দল সেনাবাহিনীর কথা বলেছে। এখনো আমরা লক্ষ করছি, সেনাবাহিনীর উপস্থিতিটা একান্তভাবে কাম্য। জনগণ আর্মির ওপর আস্থা রাখতে চায়।’
১২ অক্টোবর ২০২৩
বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার রাষ্ট্রীয় জানাজায় অংশ নেবেন নেপালের পররাষ্ট্রমন্ত্রী বালা নন্দ শর্মা। আগামীকাল বুধবারের জানাজায় অংশগ্রহণ ও শ্রদ্ধা জানাতে আজ মঙ্গলবারই তিনি ঢাকার উদ্দেশে রওনা দিয়েছেন।
৬ ঘণ্টা আগে
বিএনপির চেয়ারপারসন, তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশগ্রহণে ইচ্ছুক নারীদের জন্য বিশেষ ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজা ও মানিক মিয়া অ্যাভিনিউ এলাকায় নারীদের জন্য পৃথক ব্যবস্থা রাখা হয়েছে। যাতে তাঁরা সুশৃঙ্খল ও নিরাপদ পরিবেশে জানাজায় অংশ নিতে পারেন।
৬ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশ নিতে ঢাকায় আসছেন পাকিস্তানের পার্লামেন্টের স্পিকার সরদার আইয়াজ সাদিক।
৬ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার রাষ্ট্রীয় জানাজায় অংশ নেবেন নেপালের পররাষ্ট্রমন্ত্রী বালা নন্দ শর্মা। আগামীকাল বুধবারের জানাজায় অংশগ্রহণ ও শ্রদ্ধা জানাতে আজ মঙ্গলবারই তিনি ঢাকার উদ্দেশে রওনা দিয়েছেন।
নেপালের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এক বিজ্ঞপ্তিতে এ খবর জানিয়েছে।
নেপালের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, এই সফর সাবেক নেত্রীর প্রতি নেপালের গভীর শ্রদ্ধা এবং তাঁর তৃতীয় মেয়াদে প্রধানমন্ত্রীর দায়িত্বকালে নেপাল-বাংলাদেশ সম্পর্ক উন্নয়নের অবদানকে সম্মান জানানোর প্রতিফলন।
সফরের সময় পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে মন্ত্রণালয়ের উচ্চপদস্থ কর্মকর্তারা থাকবেন। জানাজা সম্পন্ন হওয়ার পর পররাষ্ট্রমন্ত্রী ২০২৬ সালের ১ জানুয়ারি কাঠমান্ডু ফিরবেন।
নেপালের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এই সফরকে নেপাল ও বাংলাদেশের মধ্যে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক এবং কূটনৈতিক সহযোগিতাকে আরও শক্তিশালী করার একটি গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ হিসেবেও উল্লেখ করেছে।

বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার রাষ্ট্রীয় জানাজায় অংশ নেবেন নেপালের পররাষ্ট্রমন্ত্রী বালা নন্দ শর্মা। আগামীকাল বুধবারের জানাজায় অংশগ্রহণ ও শ্রদ্ধা জানাতে আজ মঙ্গলবারই তিনি ঢাকার উদ্দেশে রওনা দিয়েছেন।
নেপালের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এক বিজ্ঞপ্তিতে এ খবর জানিয়েছে।
নেপালের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, এই সফর সাবেক নেত্রীর প্রতি নেপালের গভীর শ্রদ্ধা এবং তাঁর তৃতীয় মেয়াদে প্রধানমন্ত্রীর দায়িত্বকালে নেপাল-বাংলাদেশ সম্পর্ক উন্নয়নের অবদানকে সম্মান জানানোর প্রতিফলন।
সফরের সময় পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে মন্ত্রণালয়ের উচ্চপদস্থ কর্মকর্তারা থাকবেন। জানাজা সম্পন্ন হওয়ার পর পররাষ্ট্রমন্ত্রী ২০২৬ সালের ১ জানুয়ারি কাঠমান্ডু ফিরবেন।
নেপালের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এই সফরকে নেপাল ও বাংলাদেশের মধ্যে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক এবং কূটনৈতিক সহযোগিতাকে আরও শক্তিশালী করার একটি গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ হিসেবেও উল্লেখ করেছে।

প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) কাজী হাবিবুল আউয়াল বলেছেন, ‘আমরা সব সময় চিন্তা করছি, আমাদের সংলাপেও প্রায় প্রত্যেকটা দল সেনাবাহিনীর কথা বলেছে। এখনো আমরা লক্ষ করছি, সেনাবাহিনীর উপস্থিতিটা একান্তভাবে কাম্য। জনগণ আর্মির ওপর আস্থা রাখতে চায়।’
১২ অক্টোবর ২০২৩
বিএনপির চেয়ারপারসন ও তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে দেশের রাজনৈতিক অঙ্গনে গভীর শোকের আবহ বিরাজ করছে। তাঁর স্মৃতির প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানিয়ে বিএনপি চেয়ারপারসনের গুলশান কার্যালয়ে রাখা শোক বইয়ে স্বাক্ষর করেছেন বিভিন্ন রাজনৈতিক নেতা, বিশিষ্ট নাগরিক ও সর্বস্তরের জনগণ।
৫ ঘণ্টা আগে
বিএনপির চেয়ারপারসন, তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশগ্রহণে ইচ্ছুক নারীদের জন্য বিশেষ ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজা ও মানিক মিয়া অ্যাভিনিউ এলাকায় নারীদের জন্য পৃথক ব্যবস্থা রাখা হয়েছে। যাতে তাঁরা সুশৃঙ্খল ও নিরাপদ পরিবেশে জানাজায় অংশ নিতে পারেন।
৬ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশ নিতে ঢাকায় আসছেন পাকিস্তানের পার্লামেন্টের স্পিকার সরদার আইয়াজ সাদিক।
৬ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

বিএনপির চেয়ারপারসন, তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশগ্রহণে ইচ্ছুক নারীদের জন্য বিশেষ ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজা ও মানিক মিয়া অ্যাভিনিউ এলাকায় নারীদের জন্য পৃথক ব্যবস্থা রাখা হয়েছে। যাতে তাঁরা সুশৃঙ্খল ও নিরাপদ পরিবেশে জানাজায় অংশ নিতে পারেন।
আজ মঙ্গলবার (৩০ ডিসেম্বর) প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং থেকে পাঠানো বিবৃতিতে জানানো হয়েছে, বেগম খালেদা জিয়ার প্রতি শেষ শ্রদ্ধা জানাতে সর্বস্তরের মানুষের অংশগ্রহণ নিশ্চিত করতে প্রয়োজনীয় প্রস্তুতি গ্রহণ করেছে সরকার। এই প্রেক্ষাপটে বেগম খালেদা জিয়ার নামাজে জানাজায় অংশগ্রহণ করতে ইচ্ছুক নারীদের জন্য বিশেষ ব্যবস্থা রাখা হয়েছে।
উল্লেখ্য, বেগম খালেদা জিয়ার নামাজে জানাজা বাদ জোহর বেলা ২টায় জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজায় অনুষ্ঠিত হবে। জানাজায় অংশগ্রহণকারীদের নিরাপত্তার স্বার্থে কোনো ধরনের ব্যাগ বা ভারী সামগ্রী বহন না করার জন্য অনুরোধ জানানো হয়েছে।
বেগম খালেদা জিয়াকে শেষ বিদায় জানাতে আগত সবার সার্বিক নিরাপত্তা ও শৃঙ্খলা নিশ্চিত করতে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ প্রয়োজনীয় সব ধরনের ব্যবস্থা গ্রহণ করেছে।

বিএনপির চেয়ারপারসন, তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশগ্রহণে ইচ্ছুক নারীদের জন্য বিশেষ ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজা ও মানিক মিয়া অ্যাভিনিউ এলাকায় নারীদের জন্য পৃথক ব্যবস্থা রাখা হয়েছে। যাতে তাঁরা সুশৃঙ্খল ও নিরাপদ পরিবেশে জানাজায় অংশ নিতে পারেন।
আজ মঙ্গলবার (৩০ ডিসেম্বর) প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং থেকে পাঠানো বিবৃতিতে জানানো হয়েছে, বেগম খালেদা জিয়ার প্রতি শেষ শ্রদ্ধা জানাতে সর্বস্তরের মানুষের অংশগ্রহণ নিশ্চিত করতে প্রয়োজনীয় প্রস্তুতি গ্রহণ করেছে সরকার। এই প্রেক্ষাপটে বেগম খালেদা জিয়ার নামাজে জানাজায় অংশগ্রহণ করতে ইচ্ছুক নারীদের জন্য বিশেষ ব্যবস্থা রাখা হয়েছে।
উল্লেখ্য, বেগম খালেদা জিয়ার নামাজে জানাজা বাদ জোহর বেলা ২টায় জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজায় অনুষ্ঠিত হবে। জানাজায় অংশগ্রহণকারীদের নিরাপত্তার স্বার্থে কোনো ধরনের ব্যাগ বা ভারী সামগ্রী বহন না করার জন্য অনুরোধ জানানো হয়েছে।
বেগম খালেদা জিয়াকে শেষ বিদায় জানাতে আগত সবার সার্বিক নিরাপত্তা ও শৃঙ্খলা নিশ্চিত করতে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ প্রয়োজনীয় সব ধরনের ব্যবস্থা গ্রহণ করেছে।

প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) কাজী হাবিবুল আউয়াল বলেছেন, ‘আমরা সব সময় চিন্তা করছি, আমাদের সংলাপেও প্রায় প্রত্যেকটা দল সেনাবাহিনীর কথা বলেছে। এখনো আমরা লক্ষ করছি, সেনাবাহিনীর উপস্থিতিটা একান্তভাবে কাম্য। জনগণ আর্মির ওপর আস্থা রাখতে চায়।’
১২ অক্টোবর ২০২৩
বিএনপির চেয়ারপারসন ও তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে দেশের রাজনৈতিক অঙ্গনে গভীর শোকের আবহ বিরাজ করছে। তাঁর স্মৃতির প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানিয়ে বিএনপি চেয়ারপারসনের গুলশান কার্যালয়ে রাখা শোক বইয়ে স্বাক্ষর করেছেন বিভিন্ন রাজনৈতিক নেতা, বিশিষ্ট নাগরিক ও সর্বস্তরের জনগণ।
৫ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার রাষ্ট্রীয় জানাজায় অংশ নেবেন নেপালের পররাষ্ট্রমন্ত্রী বালা নন্দ শর্মা। আগামীকাল বুধবারের জানাজায় অংশগ্রহণ ও শ্রদ্ধা জানাতে আজ মঙ্গলবারই তিনি ঢাকার উদ্দেশে রওনা দিয়েছেন।
৬ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশ নিতে ঢাকায় আসছেন পাকিস্তানের পার্লামেন্টের স্পিকার সরদার আইয়াজ সাদিক।
৬ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশ নিতে ঢাকায় আসছেন পাকিস্তানের পার্লামেন্টের স্পিকার সরদার আইয়াজ সাদিক।
পাকিস্তানের উপপ্রধানমন্ত্রী ও পররাষ্ট্রমন্ত্রী ইসহাক দার আজ মঙ্গলবার তাঁর এক্স হ্যান্ডলে এ তথ্য জানিয়েছেন। ইসহাক দার লিখেছেন, আগামীকাল ঢাকায় খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশ নেবেন পাকিস্তানের জাতীয় পরিষদের স্পিকার।
এর আগে দুপুরে ঢাকায় পাকিস্তান হাইকমিশনের একটি সূত্র জানিয়েছিল খালেদা জিয়ার নামাজে জানাজায় যোগ দিতে ঢাকায় আসবেন সে দেশের উপপ্রধানমন্ত্রী ও পররাষ্ট্রমন্ত্রী ইসহাক দার।
Sardar Ayaz Sadiq, Speaker, National Assembly of Pakistan, will represent Pakistan tomorrow at the funeral of Late Begum Khaleda Zia in Dhaka, Bangladesh. https://t.co/BBV93jK5a7
— Ishaq Dar (@MIshaqDar50) December 30, 2025

বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশ নিতে ঢাকায় আসছেন পাকিস্তানের পার্লামেন্টের স্পিকার সরদার আইয়াজ সাদিক।
পাকিস্তানের উপপ্রধানমন্ত্রী ও পররাষ্ট্রমন্ত্রী ইসহাক দার আজ মঙ্গলবার তাঁর এক্স হ্যান্ডলে এ তথ্য জানিয়েছেন। ইসহাক দার লিখেছেন, আগামীকাল ঢাকায় খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশ নেবেন পাকিস্তানের জাতীয় পরিষদের স্পিকার।
এর আগে দুপুরে ঢাকায় পাকিস্তান হাইকমিশনের একটি সূত্র জানিয়েছিল খালেদা জিয়ার নামাজে জানাজায় যোগ দিতে ঢাকায় আসবেন সে দেশের উপপ্রধানমন্ত্রী ও পররাষ্ট্রমন্ত্রী ইসহাক দার।
Sardar Ayaz Sadiq, Speaker, National Assembly of Pakistan, will represent Pakistan tomorrow at the funeral of Late Begum Khaleda Zia in Dhaka, Bangladesh. https://t.co/BBV93jK5a7
— Ishaq Dar (@MIshaqDar50) December 30, 2025

প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) কাজী হাবিবুল আউয়াল বলেছেন, ‘আমরা সব সময় চিন্তা করছি, আমাদের সংলাপেও প্রায় প্রত্যেকটা দল সেনাবাহিনীর কথা বলেছে। এখনো আমরা লক্ষ করছি, সেনাবাহিনীর উপস্থিতিটা একান্তভাবে কাম্য। জনগণ আর্মির ওপর আস্থা রাখতে চায়।’
১২ অক্টোবর ২০২৩
বিএনপির চেয়ারপারসন ও তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে দেশের রাজনৈতিক অঙ্গনে গভীর শোকের আবহ বিরাজ করছে। তাঁর স্মৃতির প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানিয়ে বিএনপি চেয়ারপারসনের গুলশান কার্যালয়ে রাখা শোক বইয়ে স্বাক্ষর করেছেন বিভিন্ন রাজনৈতিক নেতা, বিশিষ্ট নাগরিক ও সর্বস্তরের জনগণ।
৫ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার রাষ্ট্রীয় জানাজায় অংশ নেবেন নেপালের পররাষ্ট্রমন্ত্রী বালা নন্দ শর্মা। আগামীকাল বুধবারের জানাজায় অংশগ্রহণ ও শ্রদ্ধা জানাতে আজ মঙ্গলবারই তিনি ঢাকার উদ্দেশে রওনা দিয়েছেন।
৬ ঘণ্টা আগে
বিএনপির চেয়ারপারসন, তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশগ্রহণে ইচ্ছুক নারীদের জন্য বিশেষ ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজা ও মানিক মিয়া অ্যাভিনিউ এলাকায় নারীদের জন্য পৃথক ব্যবস্থা রাখা হয়েছে। যাতে তাঁরা সুশৃঙ্খল ও নিরাপদ পরিবেশে জানাজায় অংশ নিতে পারেন।
৬ ঘণ্টা আগে