আমানুর রহমান রনি, ঢাকা

ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর সেই সরকারের হত্যা, নির্যাতন, গুম, অর্থ পাচার ও দুর্নীতি নিয়ে প্রতিদিন মামলা হচ্ছে সারা দেশে। তবে যে গতিতে মামলা হচ্ছে, সে তুলনায় আসামি গ্রেপ্তার হচ্ছে খুবই কম। সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা জানিয়েছেন, এখনই বড় অভিযান পরিচালনার পক্ষে নয় অন্তর্বর্তী সরকার। গণগ্রেপ্তারের দুর্নাম এবং মানুষ হয়রানি এড়াতে ধীরে চলো নীতিতে চলছে তারা।
পুলিশ পুনর্গঠনের পর সুনির্দিষ্ট অপরাধীদের বিরুদ্ধে, সুনির্দিষ্ট অভিযান পরিচালনা করে তাঁদের আইনের আওতায় আনা হবে। মামলা ও গ্রেপ্তারের বিষয়ে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় ও পুলিশ সদর দপ্তরের একাধিক দায়িত্বশীল কর্মকর্তার সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, ভুক্তভোগী ও ক্ষতিগ্রস্তরা মামলা করেছেন, মামলার আসামিও এজাহারে উল্লেখ আছে। গ্রেপ্তারের বিষয়টি তদন্ত কর্মকর্তা সমন্বয় করে সিদ্ধান্ত নেবেন। তদন্ত কর্মকর্তার প্রয়োজন অনুযায়ী তাঁকে সহযোগিতা করা হবে।
স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের জননিরাপত্তা বিভাগের একজন কর্মকর্তা বলেন, হাজার হাজার মানুষ গ্রেপ্তার করে লাভ নেই, অপরাধীদের গ্রেপ্তার করা হবে। হাজার হাজার গ্রেপ্তারের পর দেখা গেল, মূল অপরাধী বিচারের মুখোমুখি হলো না, এই সংস্কৃতি থেকে বের হতে হবে। প্রতিটি অপরাধের ঘটনার যথেষ্ট প্রমাণ রয়েছে। কে হত্যা করেছে, কে মানুষ তুলে নিয়েছে, কারা অস্ত্রের মহড়া দিয়ে গুলি করেছে, সবার নাম-ঠিকানা ও পরিচয় রয়েছে। প্রত্যেককে আইনের আওতায় আনা হবে। তবে নিরপরাধ কাউকে হয়রানি করা হবে না। সে জন্য সরকার কিছু পদক্ষেপ নিয়েছে, সেই অনুযায়ী আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী কাজ করবে।
তবে আসামি গ্রেপ্তার না হওয়ায় ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন অনেক মামলার বাদীরা। এ রকম একাধিক মামলার বাদীদের সঙ্গে কথা হয়েছে আজকের পত্রিকার। তাঁরা সবাই দুশ্চিন্তার কথা জানিয়েছেন। কেউ কেউ রয়েছেন আতঙ্কে। মামলার বাদীরা জানান, তাঁরা বিভিন্ন ধরনের অনাকাঙ্ক্ষিত ফোন পাচ্ছেন, যেসব ফোনে তাঁদের হুমকি ও প্রলোভন দেওয়া হচ্ছে।
৫ আগস্ট বাড্ডার লিংক রোডে সোহাগ মিয়া নামের এক তরুণ গুলিতে নিহত হন। তাঁর ভাই বিল্লাল মিয়া বাড্ডা থানায় ১৭৮ জনের নাম উল্লেখ করে মামলা করেন। মামলায় শেখ হাসিনা, সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান, ডিএনসিসির সাবেক মেয়র আতিকুল ইসলামের নামও রয়েছে। তবে এই মামলায় এখনো কাউকে গ্রেপ্তার করতে পারেনি পুলিশ। এ বিষয়ে নিহতের ভাই ও মামলার বাদী বিল্লাল মিয়া আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘একজন আসামিও এখন পর্যন্ত গ্রেপ্তার হয়নি। বিভিন্ন অপরিচিত নম্বর থেকে ফোন দিয়ে আমাকে ডিস্টার্ব করে। আমি এ নিয়ে দুশ্চিন্তায় রয়েছি। কেউ বলে, অনেক টাকা দেওয়া হবে; কেউ বলে ঢাকায় এসে দেখা করতে। এই নম্বর পরে বন্ধ পাওয়া যায়।’
ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে ২৯ আগস্ট পর্যন্ত শতাধিক হত্যা মামলা হয়েছে দেশের বিভিন্ন জেলায়। সব কটি মামলা হয়েছে বিভিন্ন সময় গুম ও জুলাই হত্যাকাণ্ড নিয়ে। শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে প্রথম হত্যা মামলা করা হয় ১৩ আগস্ট, রাজধানীতে। আর শততম মামলাটি করা হয়েছে ২৯ আগস্ট আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে। হত্যা মামলাগুলোর তথ্য বিশ্লেষণে দেখা যায়, গণহত্যার অভিযোগে ৮টি মামলা আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের তদন্ত সংস্থায় জমা পড়েছে। আর ৯৪টি মামলা করা হয়েছে দেশের বিভিন্ন থানায়। সব মিলিয়ে শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে এ পর্যন্ত ১০১টি হত্যা মামলা করার তথ্য পাওয়া গেছে। এ ছাড়া অপহরণ করে গুমের অভিযোগেও একটি মামলা করা হয়েছে তাঁর বিরুদ্ধে। তিনি ছাড়াও তাঁর মন্ত্রিসভায় থাকা মন্ত্রী, এমপি, সচিব ও পুলিশ কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে মামলা হয়েছে। তবে গ্রেপ্তারের সংখ্যা খুবই কম।
গ্রেপ্তার ও মামলার বিষয়ে জানতে চাইলে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী গতকাল বিকেলে এ বিষয়ে কোনো মন্তব্য করতে রাজি হননি। তিনি জানিয়েছেন, এ বিষয়ে এখনো মন্তব্য করার সময় হয়নি।
র্যাবের মুখপাত্র লেফটেন্যান্ট কর্নেল মো. মুনিম ফেরদৌস আজকের পত্রিকাকে বলেন, প্রতিটি মামলার তদন্ত কর্মকর্তা রয়েছেন। তাঁরা কোনো সহায়তা চাইলে র্যাব করবে। ইতিমধ্যে সাবেক বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশিকে গ্রেপ্তার করে পুলিশে সোপর্দ করেছে র্যাব। এভাবে মামলার তদন্ত কর্মকর্তা যদি চান, তাহলে র্যাব তাঁদের সহযোগিতা করবে।
যৌথ কোনো অভিযানে র্যাব অংশ নেবে কি না জানতে চাইলে র্যাবের এই মুখপাত্র বলেন, আপাতত যৌথ অভিযানের কোনো পরিকল্পনা নেই। র্যাব বিশেষত ইউনিট হিসেবে আইন অনুযায়ী ব্যবস্থা নেবে।
এদিকে পুলিশ জানিয়েছে, ইতিমধ্যে উল্লেখযোগ্য কয়েকজন গ্রেপ্তার হয়েছেন। তাঁদের মধ্যে রয়েছেন সাবেক আইনমন্ত্রী আনিসুল হক, সাবেক শিক্ষামন্ত্রী ড. দীপু মনি এবং সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার উপদেষ্টা ও বেক্সিমকো গ্রুপের ভাইস চেয়ারম্যান সালমান এফ রহমান। এ ছাড়া আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক আহমদ হোসেন, সাবেক মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক প্রতিমন্ত্রী এ বি তাজুল ইসলাম, সাবেক তথ্যমন্ত্রী হাসানুল হক ইনু, সাবেক বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটনমন্ত্রী রাশেদ খান মেনন ও সাবেক বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশি গ্রেপ্তার হয়েছেন।
আওয়ামী লীগের নেতারা ছাড়াও গ্রেপ্তার হয়েছেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা ও ন্যাশনাল টেলিকমিউনিকেশন মনিটরিং সেন্টারের (এনটিএমসি) সাবেক মহাপরিচালক মেজর জেনারেল জিয়াউল আহসান। চট্টগ্রাম বন্দরের সদ্য সাবেক চেয়ারম্যান রিয়ার অ্যাডমিরাল মোহাম্মদ সোহায়েলকেও গ্রেপ্তার করেছে ঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিএমপি)।
জুলাই ও আগস্টে যত হত্যা এবং সহিংসতার ঘটনা ঘটেছে, সেগুলোর তুলনায় অপরাধী শনাক্ত ও গ্রেপ্তারের সংখ্যা কম কেন জানতে চাইলে ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) কমিশনার মো. মাইনুল হাসান বলেন, ‘দেশ একটি পরিস্থিতির মধ্য দিয়ে উঠে এসেছে।সবকিছুই এখানে নতুন করে শুরু করতে হচ্ছে, পুলিশের কার্যক্রম স্বাভাবিক হলেই মামলার তদন্ত, অপরাধী গ্রেপ্তার, অভিযানের কার্যক্রম—সবকিছু ঠিক হবে। এ জন্য আমাদের কার্যক্রম চলছে।’

ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর সেই সরকারের হত্যা, নির্যাতন, গুম, অর্থ পাচার ও দুর্নীতি নিয়ে প্রতিদিন মামলা হচ্ছে সারা দেশে। তবে যে গতিতে মামলা হচ্ছে, সে তুলনায় আসামি গ্রেপ্তার হচ্ছে খুবই কম। সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা জানিয়েছেন, এখনই বড় অভিযান পরিচালনার পক্ষে নয় অন্তর্বর্তী সরকার। গণগ্রেপ্তারের দুর্নাম এবং মানুষ হয়রানি এড়াতে ধীরে চলো নীতিতে চলছে তারা।
পুলিশ পুনর্গঠনের পর সুনির্দিষ্ট অপরাধীদের বিরুদ্ধে, সুনির্দিষ্ট অভিযান পরিচালনা করে তাঁদের আইনের আওতায় আনা হবে। মামলা ও গ্রেপ্তারের বিষয়ে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় ও পুলিশ সদর দপ্তরের একাধিক দায়িত্বশীল কর্মকর্তার সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, ভুক্তভোগী ও ক্ষতিগ্রস্তরা মামলা করেছেন, মামলার আসামিও এজাহারে উল্লেখ আছে। গ্রেপ্তারের বিষয়টি তদন্ত কর্মকর্তা সমন্বয় করে সিদ্ধান্ত নেবেন। তদন্ত কর্মকর্তার প্রয়োজন অনুযায়ী তাঁকে সহযোগিতা করা হবে।
স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের জননিরাপত্তা বিভাগের একজন কর্মকর্তা বলেন, হাজার হাজার মানুষ গ্রেপ্তার করে লাভ নেই, অপরাধীদের গ্রেপ্তার করা হবে। হাজার হাজার গ্রেপ্তারের পর দেখা গেল, মূল অপরাধী বিচারের মুখোমুখি হলো না, এই সংস্কৃতি থেকে বের হতে হবে। প্রতিটি অপরাধের ঘটনার যথেষ্ট প্রমাণ রয়েছে। কে হত্যা করেছে, কে মানুষ তুলে নিয়েছে, কারা অস্ত্রের মহড়া দিয়ে গুলি করেছে, সবার নাম-ঠিকানা ও পরিচয় রয়েছে। প্রত্যেককে আইনের আওতায় আনা হবে। তবে নিরপরাধ কাউকে হয়রানি করা হবে না। সে জন্য সরকার কিছু পদক্ষেপ নিয়েছে, সেই অনুযায়ী আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী কাজ করবে।
তবে আসামি গ্রেপ্তার না হওয়ায় ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন অনেক মামলার বাদীরা। এ রকম একাধিক মামলার বাদীদের সঙ্গে কথা হয়েছে আজকের পত্রিকার। তাঁরা সবাই দুশ্চিন্তার কথা জানিয়েছেন। কেউ কেউ রয়েছেন আতঙ্কে। মামলার বাদীরা জানান, তাঁরা বিভিন্ন ধরনের অনাকাঙ্ক্ষিত ফোন পাচ্ছেন, যেসব ফোনে তাঁদের হুমকি ও প্রলোভন দেওয়া হচ্ছে।
৫ আগস্ট বাড্ডার লিংক রোডে সোহাগ মিয়া নামের এক তরুণ গুলিতে নিহত হন। তাঁর ভাই বিল্লাল মিয়া বাড্ডা থানায় ১৭৮ জনের নাম উল্লেখ করে মামলা করেন। মামলায় শেখ হাসিনা, সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান, ডিএনসিসির সাবেক মেয়র আতিকুল ইসলামের নামও রয়েছে। তবে এই মামলায় এখনো কাউকে গ্রেপ্তার করতে পারেনি পুলিশ। এ বিষয়ে নিহতের ভাই ও মামলার বাদী বিল্লাল মিয়া আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘একজন আসামিও এখন পর্যন্ত গ্রেপ্তার হয়নি। বিভিন্ন অপরিচিত নম্বর থেকে ফোন দিয়ে আমাকে ডিস্টার্ব করে। আমি এ নিয়ে দুশ্চিন্তায় রয়েছি। কেউ বলে, অনেক টাকা দেওয়া হবে; কেউ বলে ঢাকায় এসে দেখা করতে। এই নম্বর পরে বন্ধ পাওয়া যায়।’
ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে ২৯ আগস্ট পর্যন্ত শতাধিক হত্যা মামলা হয়েছে দেশের বিভিন্ন জেলায়। সব কটি মামলা হয়েছে বিভিন্ন সময় গুম ও জুলাই হত্যাকাণ্ড নিয়ে। শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে প্রথম হত্যা মামলা করা হয় ১৩ আগস্ট, রাজধানীতে। আর শততম মামলাটি করা হয়েছে ২৯ আগস্ট আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে। হত্যা মামলাগুলোর তথ্য বিশ্লেষণে দেখা যায়, গণহত্যার অভিযোগে ৮টি মামলা আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের তদন্ত সংস্থায় জমা পড়েছে। আর ৯৪টি মামলা করা হয়েছে দেশের বিভিন্ন থানায়। সব মিলিয়ে শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে এ পর্যন্ত ১০১টি হত্যা মামলা করার তথ্য পাওয়া গেছে। এ ছাড়া অপহরণ করে গুমের অভিযোগেও একটি মামলা করা হয়েছে তাঁর বিরুদ্ধে। তিনি ছাড়াও তাঁর মন্ত্রিসভায় থাকা মন্ত্রী, এমপি, সচিব ও পুলিশ কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে মামলা হয়েছে। তবে গ্রেপ্তারের সংখ্যা খুবই কম।
গ্রেপ্তার ও মামলার বিষয়ে জানতে চাইলে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী গতকাল বিকেলে এ বিষয়ে কোনো মন্তব্য করতে রাজি হননি। তিনি জানিয়েছেন, এ বিষয়ে এখনো মন্তব্য করার সময় হয়নি।
র্যাবের মুখপাত্র লেফটেন্যান্ট কর্নেল মো. মুনিম ফেরদৌস আজকের পত্রিকাকে বলেন, প্রতিটি মামলার তদন্ত কর্মকর্তা রয়েছেন। তাঁরা কোনো সহায়তা চাইলে র্যাব করবে। ইতিমধ্যে সাবেক বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশিকে গ্রেপ্তার করে পুলিশে সোপর্দ করেছে র্যাব। এভাবে মামলার তদন্ত কর্মকর্তা যদি চান, তাহলে র্যাব তাঁদের সহযোগিতা করবে।
যৌথ কোনো অভিযানে র্যাব অংশ নেবে কি না জানতে চাইলে র্যাবের এই মুখপাত্র বলেন, আপাতত যৌথ অভিযানের কোনো পরিকল্পনা নেই। র্যাব বিশেষত ইউনিট হিসেবে আইন অনুযায়ী ব্যবস্থা নেবে।
এদিকে পুলিশ জানিয়েছে, ইতিমধ্যে উল্লেখযোগ্য কয়েকজন গ্রেপ্তার হয়েছেন। তাঁদের মধ্যে রয়েছেন সাবেক আইনমন্ত্রী আনিসুল হক, সাবেক শিক্ষামন্ত্রী ড. দীপু মনি এবং সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার উপদেষ্টা ও বেক্সিমকো গ্রুপের ভাইস চেয়ারম্যান সালমান এফ রহমান। এ ছাড়া আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক আহমদ হোসেন, সাবেক মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক প্রতিমন্ত্রী এ বি তাজুল ইসলাম, সাবেক তথ্যমন্ত্রী হাসানুল হক ইনু, সাবেক বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটনমন্ত্রী রাশেদ খান মেনন ও সাবেক বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশি গ্রেপ্তার হয়েছেন।
আওয়ামী লীগের নেতারা ছাড়াও গ্রেপ্তার হয়েছেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা ও ন্যাশনাল টেলিকমিউনিকেশন মনিটরিং সেন্টারের (এনটিএমসি) সাবেক মহাপরিচালক মেজর জেনারেল জিয়াউল আহসান। চট্টগ্রাম বন্দরের সদ্য সাবেক চেয়ারম্যান রিয়ার অ্যাডমিরাল মোহাম্মদ সোহায়েলকেও গ্রেপ্তার করেছে ঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিএমপি)।
জুলাই ও আগস্টে যত হত্যা এবং সহিংসতার ঘটনা ঘটেছে, সেগুলোর তুলনায় অপরাধী শনাক্ত ও গ্রেপ্তারের সংখ্যা কম কেন জানতে চাইলে ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) কমিশনার মো. মাইনুল হাসান বলেন, ‘দেশ একটি পরিস্থিতির মধ্য দিয়ে উঠে এসেছে।সবকিছুই এখানে নতুন করে শুরু করতে হচ্ছে, পুলিশের কার্যক্রম স্বাভাবিক হলেই মামলার তদন্ত, অপরাধী গ্রেপ্তার, অভিযানের কার্যক্রম—সবকিছু ঠিক হবে। এ জন্য আমাদের কার্যক্রম চলছে।’

বিএনপির চেয়ারপারসন ও তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে দেশের রাজনৈতিক অঙ্গনে গভীর শোকের আবহ বিরাজ করছে। তাঁর স্মৃতির প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানিয়ে বিএনপি চেয়ারপারসনের গুলশান কার্যালয়ে রাখা শোক বইয়ে স্বাক্ষর করেছেন বিভিন্ন রাজনৈতিক নেতা, বিশিষ্ট নাগরিক ও সর্বস্তরের জনগণ।
২ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার রাষ্ট্রীয় জানাজায় অংশ নেবেন নেপালের পররাষ্ট্রমন্ত্রী বালা নন্দ শর্মা। আগামীকাল বুধবারের জানাজায় অংশগ্রহণ ও শ্রদ্ধা জানাতে আজ মঙ্গলবারই তিনি ঢাকার উদ্দেশে রওনা দিয়েছেন।
৩ ঘণ্টা আগে
বিএনপির চেয়ারপারসন, তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশগ্রহণে ইচ্ছুক নারীদের জন্য বিশেষ ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজা ও মানিক মিয়া অ্যাভিনিউ এলাকায় নারীদের জন্য পৃথক ব্যবস্থা রাখা হয়েছে। যাতে তাঁরা সুশৃঙ্খল ও নিরাপদ পরিবেশে জানাজায় অংশ নিতে পারেন।
৩ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশ নিতে ঢাকায় আসছেন পাকিস্তানের পার্লামেন্টের স্পিকার সরদার আইয়াজ সাদিক।
৪ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

বিএনপির চেয়ারপারসন ও তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে দেশের রাজনৈতিক অঙ্গনে গভীর শোকের আবহ বিরাজ করছে। তাঁর স্মৃতির প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানিয়ে বিএনপি চেয়ারপারসনের গুলশান কার্যালয়ে রাখা শোক বইয়ে স্বাক্ষর করেছেন বিভিন্ন রাজনৈতিক নেতা, বিশিষ্ট নাগরিক ও সর্বস্তরের জনগণ।
আজ মঙ্গলবার (৩০ ডিসেম্বর) বেলা ৩টার দিকে খোলা হয় শোক বই। এর পর থেকে আসতে থাকেন দলের নেতা-কর্মীসহ বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষ।

আজ রাতে শোক বইয়ে স্বাক্ষর করেন আইন উপদেষ্টা ড. আসিফ নজরুল, সংস্কৃতি উপদেষ্টা মোস্তফা সরয়ার ফারুকী ও জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা ড. খলিলুর রহমান। তাঁরা রাজধানীর গুলশানে বিএনপি চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে উপস্থিত হয়ে শোক প্রকাশ করেন। এ সময় বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর উপস্থিত ছিলেন।

এর আগে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম শোক বইয়ে স্বাক্ষর করে বেগম খালেদা জিয়ার প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানান। পরে তিনি বিএনপির মহাসচিবসহ দলটির সিনিয়র নেতাদের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ ও মতবিনিময় করেন।

অন্যদিকে, বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর পক্ষ থেকেও শোক জানানো হয়েছে। দলটির নায়েবে আমির ও সাবেক সংসদ সদস্য সৈয়দ আবদুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের আজ সন্ধ্যায় শোক বইয়ে স্বাক্ষর করেন।
খালেদা জিয়ার প্রতি শোক ও শ্রদ্ধা জানাতে শোক বইটি উন্মুক্ত রয়েছে। এতে দেশের বিভিন্ন রাজনৈতিক নেতা, রাষ্ট্রীয় ব্যক্তিত্ব ও সর্বস্তরের মানুষ স্বাক্ষর অব্যাহত রেখেছেন।

বিএনপির চেয়ারপারসন ও তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে দেশের রাজনৈতিক অঙ্গনে গভীর শোকের আবহ বিরাজ করছে। তাঁর স্মৃতির প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানিয়ে বিএনপি চেয়ারপারসনের গুলশান কার্যালয়ে রাখা শোক বইয়ে স্বাক্ষর করেছেন বিভিন্ন রাজনৈতিক নেতা, বিশিষ্ট নাগরিক ও সর্বস্তরের জনগণ।
আজ মঙ্গলবার (৩০ ডিসেম্বর) বেলা ৩টার দিকে খোলা হয় শোক বই। এর পর থেকে আসতে থাকেন দলের নেতা-কর্মীসহ বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষ।

আজ রাতে শোক বইয়ে স্বাক্ষর করেন আইন উপদেষ্টা ড. আসিফ নজরুল, সংস্কৃতি উপদেষ্টা মোস্তফা সরয়ার ফারুকী ও জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা ড. খলিলুর রহমান। তাঁরা রাজধানীর গুলশানে বিএনপি চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে উপস্থিত হয়ে শোক প্রকাশ করেন। এ সময় বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর উপস্থিত ছিলেন।

এর আগে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম শোক বইয়ে স্বাক্ষর করে বেগম খালেদা জিয়ার প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানান। পরে তিনি বিএনপির মহাসচিবসহ দলটির সিনিয়র নেতাদের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ ও মতবিনিময় করেন।

অন্যদিকে, বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর পক্ষ থেকেও শোক জানানো হয়েছে। দলটির নায়েবে আমির ও সাবেক সংসদ সদস্য সৈয়দ আবদুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের আজ সন্ধ্যায় শোক বইয়ে স্বাক্ষর করেন।
খালেদা জিয়ার প্রতি শোক ও শ্রদ্ধা জানাতে শোক বইটি উন্মুক্ত রয়েছে। এতে দেশের বিভিন্ন রাজনৈতিক নেতা, রাষ্ট্রীয় ব্যক্তিত্ব ও সর্বস্তরের মানুষ স্বাক্ষর অব্যাহত রেখেছেন।

ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর সেই সরকারের হত্যা, নির্যাতন, গুম, অর্থ পাচার ও দুর্নীতি নিয়ে প্রতিদিন মামলা হচ্ছে সারা দেশে। তবে যে গতিতে মামলা হচ্ছে, সে তুলনায় আসামি গ্রেপ্তার হচ্ছে খুবই কম।
৩১ আগস্ট ২০২৪
বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার রাষ্ট্রীয় জানাজায় অংশ নেবেন নেপালের পররাষ্ট্রমন্ত্রী বালা নন্দ শর্মা। আগামীকাল বুধবারের জানাজায় অংশগ্রহণ ও শ্রদ্ধা জানাতে আজ মঙ্গলবারই তিনি ঢাকার উদ্দেশে রওনা দিয়েছেন।
৩ ঘণ্টা আগে
বিএনপির চেয়ারপারসন, তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশগ্রহণে ইচ্ছুক নারীদের জন্য বিশেষ ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজা ও মানিক মিয়া অ্যাভিনিউ এলাকায় নারীদের জন্য পৃথক ব্যবস্থা রাখা হয়েছে। যাতে তাঁরা সুশৃঙ্খল ও নিরাপদ পরিবেশে জানাজায় অংশ নিতে পারেন।
৩ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশ নিতে ঢাকায় আসছেন পাকিস্তানের পার্লামেন্টের স্পিকার সরদার আইয়াজ সাদিক।
৪ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার রাষ্ট্রীয় জানাজায় অংশ নেবেন নেপালের পররাষ্ট্রমন্ত্রী বালা নন্দ শর্মা। আগামীকাল বুধবারের জানাজায় অংশগ্রহণ ও শ্রদ্ধা জানাতে আজ মঙ্গলবারই তিনি ঢাকার উদ্দেশে রওনা দিয়েছেন।
নেপালের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এক বিজ্ঞপ্তিতে এ খবর জানিয়েছে।
নেপালের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, এই সফর সাবেক নেত্রীর প্রতি নেপালের গভীর শ্রদ্ধা এবং তাঁর তৃতীয় মেয়াদে প্রধানমন্ত্রীর দায়িত্বকালে নেপাল-বাংলাদেশ সম্পর্ক উন্নয়নের অবদানকে সম্মান জানানোর প্রতিফলন।
সফরের সময় পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে মন্ত্রণালয়ের উচ্চপদস্থ কর্মকর্তারা থাকবেন। জানাজা সম্পন্ন হওয়ার পর পররাষ্ট্রমন্ত্রী ২০২৬ সালের ১ জানুয়ারি কাঠমান্ডু ফিরবেন।
নেপালের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এই সফরকে নেপাল ও বাংলাদেশের মধ্যে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক এবং কূটনৈতিক সহযোগিতাকে আরও শক্তিশালী করার একটি গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ হিসেবেও উল্লেখ করেছে।

বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার রাষ্ট্রীয় জানাজায় অংশ নেবেন নেপালের পররাষ্ট্রমন্ত্রী বালা নন্দ শর্মা। আগামীকাল বুধবারের জানাজায় অংশগ্রহণ ও শ্রদ্ধা জানাতে আজ মঙ্গলবারই তিনি ঢাকার উদ্দেশে রওনা দিয়েছেন।
নেপালের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এক বিজ্ঞপ্তিতে এ খবর জানিয়েছে।
নেপালের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, এই সফর সাবেক নেত্রীর প্রতি নেপালের গভীর শ্রদ্ধা এবং তাঁর তৃতীয় মেয়াদে প্রধানমন্ত্রীর দায়িত্বকালে নেপাল-বাংলাদেশ সম্পর্ক উন্নয়নের অবদানকে সম্মান জানানোর প্রতিফলন।
সফরের সময় পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে মন্ত্রণালয়ের উচ্চপদস্থ কর্মকর্তারা থাকবেন। জানাজা সম্পন্ন হওয়ার পর পররাষ্ট্রমন্ত্রী ২০২৬ সালের ১ জানুয়ারি কাঠমান্ডু ফিরবেন।
নেপালের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এই সফরকে নেপাল ও বাংলাদেশের মধ্যে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক এবং কূটনৈতিক সহযোগিতাকে আরও শক্তিশালী করার একটি গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ হিসেবেও উল্লেখ করেছে।

ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর সেই সরকারের হত্যা, নির্যাতন, গুম, অর্থ পাচার ও দুর্নীতি নিয়ে প্রতিদিন মামলা হচ্ছে সারা দেশে। তবে যে গতিতে মামলা হচ্ছে, সে তুলনায় আসামি গ্রেপ্তার হচ্ছে খুবই কম।
৩১ আগস্ট ২০২৪
বিএনপির চেয়ারপারসন ও তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে দেশের রাজনৈতিক অঙ্গনে গভীর শোকের আবহ বিরাজ করছে। তাঁর স্মৃতির প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানিয়ে বিএনপি চেয়ারপারসনের গুলশান কার্যালয়ে রাখা শোক বইয়ে স্বাক্ষর করেছেন বিভিন্ন রাজনৈতিক নেতা, বিশিষ্ট নাগরিক ও সর্বস্তরের জনগণ।
২ ঘণ্টা আগে
বিএনপির চেয়ারপারসন, তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশগ্রহণে ইচ্ছুক নারীদের জন্য বিশেষ ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজা ও মানিক মিয়া অ্যাভিনিউ এলাকায় নারীদের জন্য পৃথক ব্যবস্থা রাখা হয়েছে। যাতে তাঁরা সুশৃঙ্খল ও নিরাপদ পরিবেশে জানাজায় অংশ নিতে পারেন।
৩ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশ নিতে ঢাকায় আসছেন পাকিস্তানের পার্লামেন্টের স্পিকার সরদার আইয়াজ সাদিক।
৪ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

বিএনপির চেয়ারপারসন, তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশগ্রহণে ইচ্ছুক নারীদের জন্য বিশেষ ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজা ও মানিক মিয়া অ্যাভিনিউ এলাকায় নারীদের জন্য পৃথক ব্যবস্থা রাখা হয়েছে। যাতে তাঁরা সুশৃঙ্খল ও নিরাপদ পরিবেশে জানাজায় অংশ নিতে পারেন।
আজ মঙ্গলবার (৩০ ডিসেম্বর) প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং থেকে পাঠানো বিবৃতিতে জানানো হয়েছে, বেগম খালেদা জিয়ার প্রতি শেষ শ্রদ্ধা জানাতে সর্বস্তরের মানুষের অংশগ্রহণ নিশ্চিত করতে প্রয়োজনীয় প্রস্তুতি গ্রহণ করেছে সরকার। এই প্রেক্ষাপটে বেগম খালেদা জিয়ার নামাজে জানাজায় অংশগ্রহণ করতে ইচ্ছুক নারীদের জন্য বিশেষ ব্যবস্থা রাখা হয়েছে।
উল্লেখ্য, বেগম খালেদা জিয়ার নামাজে জানাজা বাদ জোহর বেলা ২টায় জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজায় অনুষ্ঠিত হবে। জানাজায় অংশগ্রহণকারীদের নিরাপত্তার স্বার্থে কোনো ধরনের ব্যাগ বা ভারী সামগ্রী বহন না করার জন্য অনুরোধ জানানো হয়েছে।
বেগম খালেদা জিয়াকে শেষ বিদায় জানাতে আগত সবার সার্বিক নিরাপত্তা ও শৃঙ্খলা নিশ্চিত করতে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ প্রয়োজনীয় সব ধরনের ব্যবস্থা গ্রহণ করেছে।

বিএনপির চেয়ারপারসন, তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশগ্রহণে ইচ্ছুক নারীদের জন্য বিশেষ ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজা ও মানিক মিয়া অ্যাভিনিউ এলাকায় নারীদের জন্য পৃথক ব্যবস্থা রাখা হয়েছে। যাতে তাঁরা সুশৃঙ্খল ও নিরাপদ পরিবেশে জানাজায় অংশ নিতে পারেন।
আজ মঙ্গলবার (৩০ ডিসেম্বর) প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং থেকে পাঠানো বিবৃতিতে জানানো হয়েছে, বেগম খালেদা জিয়ার প্রতি শেষ শ্রদ্ধা জানাতে সর্বস্তরের মানুষের অংশগ্রহণ নিশ্চিত করতে প্রয়োজনীয় প্রস্তুতি গ্রহণ করেছে সরকার। এই প্রেক্ষাপটে বেগম খালেদা জিয়ার নামাজে জানাজায় অংশগ্রহণ করতে ইচ্ছুক নারীদের জন্য বিশেষ ব্যবস্থা রাখা হয়েছে।
উল্লেখ্য, বেগম খালেদা জিয়ার নামাজে জানাজা বাদ জোহর বেলা ২টায় জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজায় অনুষ্ঠিত হবে। জানাজায় অংশগ্রহণকারীদের নিরাপত্তার স্বার্থে কোনো ধরনের ব্যাগ বা ভারী সামগ্রী বহন না করার জন্য অনুরোধ জানানো হয়েছে।
বেগম খালেদা জিয়াকে শেষ বিদায় জানাতে আগত সবার সার্বিক নিরাপত্তা ও শৃঙ্খলা নিশ্চিত করতে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ প্রয়োজনীয় সব ধরনের ব্যবস্থা গ্রহণ করেছে।

ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর সেই সরকারের হত্যা, নির্যাতন, গুম, অর্থ পাচার ও দুর্নীতি নিয়ে প্রতিদিন মামলা হচ্ছে সারা দেশে। তবে যে গতিতে মামলা হচ্ছে, সে তুলনায় আসামি গ্রেপ্তার হচ্ছে খুবই কম।
৩১ আগস্ট ২০২৪
বিএনপির চেয়ারপারসন ও তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে দেশের রাজনৈতিক অঙ্গনে গভীর শোকের আবহ বিরাজ করছে। তাঁর স্মৃতির প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানিয়ে বিএনপি চেয়ারপারসনের গুলশান কার্যালয়ে রাখা শোক বইয়ে স্বাক্ষর করেছেন বিভিন্ন রাজনৈতিক নেতা, বিশিষ্ট নাগরিক ও সর্বস্তরের জনগণ।
২ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার রাষ্ট্রীয় জানাজায় অংশ নেবেন নেপালের পররাষ্ট্রমন্ত্রী বালা নন্দ শর্মা। আগামীকাল বুধবারের জানাজায় অংশগ্রহণ ও শ্রদ্ধা জানাতে আজ মঙ্গলবারই তিনি ঢাকার উদ্দেশে রওনা দিয়েছেন।
৩ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশ নিতে ঢাকায় আসছেন পাকিস্তানের পার্লামেন্টের স্পিকার সরদার আইয়াজ সাদিক।
৪ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশ নিতে ঢাকায় আসছেন পাকিস্তানের পার্লামেন্টের স্পিকার সরদার আইয়াজ সাদিক।
পাকিস্তানের উপপ্রধানমন্ত্রী ও পররাষ্ট্রমন্ত্রী ইসহাক দার আজ মঙ্গলবার তাঁর এক্স হ্যান্ডলে এ তথ্য জানিয়েছেন। ইসহাক দার লিখেছেন, আগামীকাল ঢাকায় খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশ নেবেন পাকিস্তানের জাতীয় পরিষদের স্পিকার।
এর আগে দুপুরে ঢাকায় পাকিস্তান হাইকমিশনের একটি সূত্র জানিয়েছিল খালেদা জিয়ার নামাজে জানাজায় যোগ দিতে ঢাকায় আসবেন সে দেশের উপপ্রধানমন্ত্রী ও পররাষ্ট্রমন্ত্রী ইসহাক দার।
Sardar Ayaz Sadiq, Speaker, National Assembly of Pakistan, will represent Pakistan tomorrow at the funeral of Late Begum Khaleda Zia in Dhaka, Bangladesh. https://t.co/BBV93jK5a7
— Ishaq Dar (@MIshaqDar50) December 30, 2025

বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশ নিতে ঢাকায় আসছেন পাকিস্তানের পার্লামেন্টের স্পিকার সরদার আইয়াজ সাদিক।
পাকিস্তানের উপপ্রধানমন্ত্রী ও পররাষ্ট্রমন্ত্রী ইসহাক দার আজ মঙ্গলবার তাঁর এক্স হ্যান্ডলে এ তথ্য জানিয়েছেন। ইসহাক দার লিখেছেন, আগামীকাল ঢাকায় খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশ নেবেন পাকিস্তানের জাতীয় পরিষদের স্পিকার।
এর আগে দুপুরে ঢাকায় পাকিস্তান হাইকমিশনের একটি সূত্র জানিয়েছিল খালেদা জিয়ার নামাজে জানাজায় যোগ দিতে ঢাকায় আসবেন সে দেশের উপপ্রধানমন্ত্রী ও পররাষ্ট্রমন্ত্রী ইসহাক দার।
Sardar Ayaz Sadiq, Speaker, National Assembly of Pakistan, will represent Pakistan tomorrow at the funeral of Late Begum Khaleda Zia in Dhaka, Bangladesh. https://t.co/BBV93jK5a7
— Ishaq Dar (@MIshaqDar50) December 30, 2025

ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর সেই সরকারের হত্যা, নির্যাতন, গুম, অর্থ পাচার ও দুর্নীতি নিয়ে প্রতিদিন মামলা হচ্ছে সারা দেশে। তবে যে গতিতে মামলা হচ্ছে, সে তুলনায় আসামি গ্রেপ্তার হচ্ছে খুবই কম।
৩১ আগস্ট ২০২৪
বিএনপির চেয়ারপারসন ও তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে দেশের রাজনৈতিক অঙ্গনে গভীর শোকের আবহ বিরাজ করছে। তাঁর স্মৃতির প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানিয়ে বিএনপি চেয়ারপারসনের গুলশান কার্যালয়ে রাখা শোক বইয়ে স্বাক্ষর করেছেন বিভিন্ন রাজনৈতিক নেতা, বিশিষ্ট নাগরিক ও সর্বস্তরের জনগণ।
২ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার রাষ্ট্রীয় জানাজায় অংশ নেবেন নেপালের পররাষ্ট্রমন্ত্রী বালা নন্দ শর্মা। আগামীকাল বুধবারের জানাজায় অংশগ্রহণ ও শ্রদ্ধা জানাতে আজ মঙ্গলবারই তিনি ঢাকার উদ্দেশে রওনা দিয়েছেন।
৩ ঘণ্টা আগে
বিএনপির চেয়ারপারসন, তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশগ্রহণে ইচ্ছুক নারীদের জন্য বিশেষ ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজা ও মানিক মিয়া অ্যাভিনিউ এলাকায় নারীদের জন্য পৃথক ব্যবস্থা রাখা হয়েছে। যাতে তাঁরা সুশৃঙ্খল ও নিরাপদ পরিবেশে জানাজায় অংশ নিতে পারেন।
৩ ঘণ্টা আগে