রাজউকের প্লট বরাদ্দে দুর্নীতি
নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
রাজধানীর পূর্বাচলে রাজউকের প্লট বরাদ্দে দুর্নীতির অভিযোগে দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) দায়ের করা পৃথক দুই মামলায় সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, তাঁর ছেলে সজীব ওয়াজেদ জয়সহ ১৮ জনের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করা হয়েছে। আজ মঙ্গলবার ঢাকার মহানগর দায়রা জজ ও সিনিয়র বিশেষ জজ আদালতের বিচারক মো. জাকির হোসেন পরোয়ানা জারির এই পৃথক পৃথক নির্দেশ দেন।
দুই মামলায় শেখ হাসিনাসহ অন্যদের বিরুদ্ধে অভিযোগ আমলে নিয়ে আদালত গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেছেন। আগামী ২৯ এপ্রিল গ্রেপ্তারি পরোয়ানার পরবর্তী প্রতিবেদনের জন্য দিন ধার্য করেন আদালত।
দুর্নীতি দমন কমিশনের আদালতের প্রসিকিউশন কার্যালয়ের সহকারী পরিচালক আমিনুল ইসলাম বিষয়টি নিশ্চিত করেন।
নিজের এবং স্বজনদের নামে প্লট বরাদ্দে অনিয়ম ও দুর্নীতির অভিযোগে শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে ছয়টি মামলা দায়ের করা হয়েছে। গত ১২, ১৩ ও ১৪ জানুয়ারি দুদক এই মামলাগুলো দায়ের করে। এর মধ্যে চারটিতে আগেই শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করা হয়। আজ দুই মামলায় পরোয়ানা জারি হওয়ায় শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে দুর্নীতির ছয়টি মামলায় গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করা হলো।
এর মধ্যে দুই মামলায় শেখ হাসিনাকে আসামি করা হয়েছে। এক মামলায় শেখ হাসিনা ও জয়সহ ১৭ জন আসামি। অন্য মামলায় শেখ হাসিনাসহ ১২ জন আসামি। ১১ জন দুই মামলার আসামি। সেই হিসাবে দুই মামলায় ১৮ জনের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করা হলো।
এর আগে ২৫ মার্চ দুদক দুই মামলায় হাসিনা, জয়সহ ১৮ জনের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র দাখিল করে। অভিযোগপত্রে দুই মামলায় শেখ হাসিনাসহ ১৮ জনকে পলাতক দেখানো হয়েছে।
দুদকের নথি অনুসারে, শেখ হাসিনা রাজউক কর্মকর্তাদের সঙ্গে যোগসাজশ করে নিজের জন্য, বোন শেখ রেহানা, ছেলে সজীব ওয়াজেদ জয়, কন্যা সায়মা ওয়াজেদ পুতুল ও শেখ রেহানার ছেলেমেয়েদের জন্য তথ্য গোপন করে প্লট বরাদ্দ নিয়েছিলেন।
অন্য যাঁদের বিরুদ্ধে পরোয়ানা জারি করা হয়েছে, তাঁরা হলেন—গৃহায়ণ ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ের প্রশাসনিক কর্মকর্তা সাইফুল ইসলাম সরকার; সিনিয়র সহকারী সচিব পুরবি গোলদার, অতিরিক্ত সচিব কাজী ওয়াছি উদ্দিন, সাবেক সচিব শহিদ উল্লা খন্দকার এবং রাজউকের সাবেক চেয়ারম্যানের ব্যক্তিগত সহকারী মো. আনিসুর রহমান মিঞা, রাজউকের সাবেক সদস্য মো. খুরশীদ আলম, মেজর (অব) শামসুদ্দিন আহমেদ চৌধুরী ও মো. শফিউল হক, সদস্য তন্ময় দাস, মো. নাসির উদ্দিন ও মো. নুরুল ইসলাম, সহকারী পরিচালক মো. মাজহারুল ইসলাম, উপপরিচালক নায়েব আলী শরীফ, পরিচালক কামরুল ইসলাম, মো. সালাউদ্দিন এবং সাবেক গণপূর্ত প্রতিমন্ত্রী শরীফ আহমেদ।
রাজধানীর পূর্বাচলে রাজউকের প্লট বরাদ্দে দুর্নীতির অভিযোগে দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) দায়ের করা পৃথক দুই মামলায় সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, তাঁর ছেলে সজীব ওয়াজেদ জয়সহ ১৮ জনের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করা হয়েছে। আজ মঙ্গলবার ঢাকার মহানগর দায়রা জজ ও সিনিয়র বিশেষ জজ আদালতের বিচারক মো. জাকির হোসেন পরোয়ানা জারির এই পৃথক পৃথক নির্দেশ দেন।
দুই মামলায় শেখ হাসিনাসহ অন্যদের বিরুদ্ধে অভিযোগ আমলে নিয়ে আদালত গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেছেন। আগামী ২৯ এপ্রিল গ্রেপ্তারি পরোয়ানার পরবর্তী প্রতিবেদনের জন্য দিন ধার্য করেন আদালত।
দুর্নীতি দমন কমিশনের আদালতের প্রসিকিউশন কার্যালয়ের সহকারী পরিচালক আমিনুল ইসলাম বিষয়টি নিশ্চিত করেন।
নিজের এবং স্বজনদের নামে প্লট বরাদ্দে অনিয়ম ও দুর্নীতির অভিযোগে শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে ছয়টি মামলা দায়ের করা হয়েছে। গত ১২, ১৩ ও ১৪ জানুয়ারি দুদক এই মামলাগুলো দায়ের করে। এর মধ্যে চারটিতে আগেই শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করা হয়। আজ দুই মামলায় পরোয়ানা জারি হওয়ায় শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে দুর্নীতির ছয়টি মামলায় গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করা হলো।
এর মধ্যে দুই মামলায় শেখ হাসিনাকে আসামি করা হয়েছে। এক মামলায় শেখ হাসিনা ও জয়সহ ১৭ জন আসামি। অন্য মামলায় শেখ হাসিনাসহ ১২ জন আসামি। ১১ জন দুই মামলার আসামি। সেই হিসাবে দুই মামলায় ১৮ জনের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করা হলো।
এর আগে ২৫ মার্চ দুদক দুই মামলায় হাসিনা, জয়সহ ১৮ জনের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র দাখিল করে। অভিযোগপত্রে দুই মামলায় শেখ হাসিনাসহ ১৮ জনকে পলাতক দেখানো হয়েছে।
দুদকের নথি অনুসারে, শেখ হাসিনা রাজউক কর্মকর্তাদের সঙ্গে যোগসাজশ করে নিজের জন্য, বোন শেখ রেহানা, ছেলে সজীব ওয়াজেদ জয়, কন্যা সায়মা ওয়াজেদ পুতুল ও শেখ রেহানার ছেলেমেয়েদের জন্য তথ্য গোপন করে প্লট বরাদ্দ নিয়েছিলেন।
অন্য যাঁদের বিরুদ্ধে পরোয়ানা জারি করা হয়েছে, তাঁরা হলেন—গৃহায়ণ ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ের প্রশাসনিক কর্মকর্তা সাইফুল ইসলাম সরকার; সিনিয়র সহকারী সচিব পুরবি গোলদার, অতিরিক্ত সচিব কাজী ওয়াছি উদ্দিন, সাবেক সচিব শহিদ উল্লা খন্দকার এবং রাজউকের সাবেক চেয়ারম্যানের ব্যক্তিগত সহকারী মো. আনিসুর রহমান মিঞা, রাজউকের সাবেক সদস্য মো. খুরশীদ আলম, মেজর (অব) শামসুদ্দিন আহমেদ চৌধুরী ও মো. শফিউল হক, সদস্য তন্ময় দাস, মো. নাসির উদ্দিন ও মো. নুরুল ইসলাম, সহকারী পরিচালক মো. মাজহারুল ইসলাম, উপপরিচালক নায়েব আলী শরীফ, পরিচালক কামরুল ইসলাম, মো. সালাউদ্দিন এবং সাবেক গণপূর্ত প্রতিমন্ত্রী শরীফ আহমেদ।
আইন উপদেষ্টা আসিফ নজরুলকে নিয়ে ভারতীয় অনলাইন পোর্টাল ‘নিউজ অ্যারেনা ইন্ডিয়া’য় প্রকাশিত মিথ্যা ও বিভ্রান্তিকর প্রতিবেদনের বিষয়ে বিবৃতি দিয়েছে আইন মন্ত্রণালয়। গতকাল শুক্রবার রাতে ওই বিবৃতি গণমাধ্যমে পাঠানো হয়।
১৩ মিনিট আগেসংস্কার প্রক্রিয়ায় সকলেই একত্র আছে বলে জানিয়েছেন জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সহসভাপতি অধ্যাপক আলী রীয়াজ। তিনি বলেছেন, ‘সবাই মিলেই আমরা চেষ্টা করছি। এটি কোনো রাজনৈতিক দলের একক বিষয় নয়, কেবল মাত্র রাজনৈতিক দলের বিষয় নয়, সবার বিষয়।’
২ ঘণ্টা আগেতৃতীয় দেশে সরাসরি ফ্লাইট পরিচালনার অনুমতি এভিয়েশন খাতের পরিভাষায় ‘ফিফথ ফ্রিডম ট্রাফিক রাইট’ নামে পরিচিত। বাংলাদেশে আকাশপথে যাত্রী পরিবহনে বর্তমানে এ সুবিধা দেওয়া হয় না। ফলে বিদেশি এয়ারলাইনসগুলোকে বাংলাদেশ থেকে তৃতীয় দেশে যাত্রী পরিবহনে প্রথমে নিজ দেশে যেতে হয়, তারপর তৃতীয় দেশে যেতে হয়।
২ ঘণ্টা আগেনিজের সাবেক সহকারী একান্ত সচিব (এপিএস) মোয়াজ্জেম হোসেনের বিরুদ্ধে ওঠা নানা অভিযোগের বিষয়ে দুদককে তদন্ত করার অনুরোধ করেছেন উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভুঁইয়া। ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে দেওয়া এক পোস্টে দুর্নীতি দমন কমিশনকে (দুদক) এমন অনুরোধ করার বিষয়টি জানিয়েছেন স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয় এবং যুব ও ক্রীড়া...
৩ ঘণ্টা আগে