রাজনৈতিক পরিস্থিতি
নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বিদ্যমান পরিস্থিতিতে রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে সর্বদলীয় বৈঠকের বিষয়ে সরকারের পক্ষ থেকে কোনো সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে না বলে জানা গেছে। সরকারের সূত্র বলছে, রাজনৈতিক দলগুলো নিজেদের মধ্যে আলোচনা করে ঐকমত্যে পৌঁছাতে পারলেই সে ক্ষেত্রে সর্বদলীয় বৈঠক সম্ভব হতে পারে।
গত বৃহস্পতিবার প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের পদত্যাগ ভাবনার খবর প্রকাশের পর কয়েকজন উপদেষ্টা রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে অনানুষ্ঠানিকভাবে আলোচনা করেন। এ কারণে বিএনপি নেতা ইশরাক হোসেন অবস্থান কর্মসূচি প্রত্যাহার করেছেন।
প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের এক কর্মকর্তা গতকাল শুক্রবার আজকের পত্রিকাকে বলেন, সরকারপ্রধান তাঁর অবস্থান জানিয়ে দিয়েছেন। পরিস্থিতির সর্বশেষ ওই পর্যায়ে রয়েছে; এখন রাজনৈতিক দলগুলোই সিদ্ধান্ত নেবে। বিদ্যমান রাজনৈতিক পরিস্থিতি নিয়ে আজ শনিবার জাতির উদ্দেশে ভাষণ দিতে পারেন তিনি।
প্রধান উপদেষ্টার পদত্যাগের গুঞ্জনে বৃহস্পতিবার থেকে নড়েচড়ে বসে জামায়াতে ইসলামী, এনসিপি, ইসলামী আন্দোলনসহ ডান ও মধ্যপন্থী দলগুলো। বিদ্যমান পরিস্থিতিতে তারা সরকারপ্রধানের পক্ষে থাকার কথা জানিয়েছে। এদিন রাতেই ইসলামী আন্দোলনের কার্যালয়ে এনসিপি, গণঅধিকার পরিষদ, এবি পার্টি, খেলাফতে মজলিসের নেতারা বৈঠক করেন। বৈঠক থেকে জামায়াতের আমির ডা. শফিকুর রহমানের সঙ্গে মোবাইলে কথাও বলেন তাঁরা। অন্য দলগুলো নিজেদের মধ্যে অনানুষ্ঠানিক আলোচনা করছে বলে জানা গেছে। আজ গণতন্ত্র মঞ্চ বৈঠক করবে। বিএনপির সঙ্গেও তারা আলোচনা করবে বলে জানা গেছে।
জানতে চাইলে জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দলের (জেএসডি) সাধারণ সম্পাদক শহীদ উদ্দিন মাহমুদ স্বপন বলেন, প্রধান উপদেষ্টার পদত্যাগ কোনো সমাধান নয়, সংকট আরও ঘনীভূত হবে। সরকার রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে পারস্পরিক যোগাযোগ বাড়িয়ে যেকোনো বিষয় আলাপ-আলোচনার মধ্য দিয়ে দূরত্ব ঘোচাতে পারে। নির্বাচন, বিচার ও সংস্কারের বিষয়ে সুনির্দিষ্ট পথনকশা ঘোষণা করলে সংশয় কেটে যাবে।
জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি) সূত্রে জানা গেছে, প্রধান উপদেষ্টা পদত্যাগ করতে পারেন, এমন কথা ছড়িয়ে পড়ার পর বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় তাঁর সঙ্গে দেখা করেন এনসিপির আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম। বিষয়টি নিয়ে বৈঠক করেন দলটির নেতারাও। সেখানে বলা হয়, নানা কারণে জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের পক্ষের শক্তির মধ্যে বিবাদ দেখা গেছে। যার জন্য আত্মসমালোচনাও করেন তাঁরা। পরে তাঁরা সিদ্ধান্ত নিয়েছেন, রাজনৈতিক ঐক্য তৈরি করতে দলগুলোর সঙ্গে বৈঠক করবেন। এরই মধ্যে বৃহস্পতিবার রাতে একাধিক দলের সঙ্গে কথা বলেন তাঁরা। গতকালও বৈঠক করেন। প্রয়োজনে বিএনপির সঙ্গে বৈঠক করবেন তাঁরা।
বিদ্যমান পরিস্থিতিতে রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে সর্বদলীয় বৈঠকের বিষয়ে সরকারের পক্ষ থেকে কোনো সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে না বলে জানা গেছে। সরকারের সূত্র বলছে, রাজনৈতিক দলগুলো নিজেদের মধ্যে আলোচনা করে ঐকমত্যে পৌঁছাতে পারলেই সে ক্ষেত্রে সর্বদলীয় বৈঠক সম্ভব হতে পারে।
গত বৃহস্পতিবার প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের পদত্যাগ ভাবনার খবর প্রকাশের পর কয়েকজন উপদেষ্টা রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে অনানুষ্ঠানিকভাবে আলোচনা করেন। এ কারণে বিএনপি নেতা ইশরাক হোসেন অবস্থান কর্মসূচি প্রত্যাহার করেছেন।
প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের এক কর্মকর্তা গতকাল শুক্রবার আজকের পত্রিকাকে বলেন, সরকারপ্রধান তাঁর অবস্থান জানিয়ে দিয়েছেন। পরিস্থিতির সর্বশেষ ওই পর্যায়ে রয়েছে; এখন রাজনৈতিক দলগুলোই সিদ্ধান্ত নেবে। বিদ্যমান রাজনৈতিক পরিস্থিতি নিয়ে আজ শনিবার জাতির উদ্দেশে ভাষণ দিতে পারেন তিনি।
প্রধান উপদেষ্টার পদত্যাগের গুঞ্জনে বৃহস্পতিবার থেকে নড়েচড়ে বসে জামায়াতে ইসলামী, এনসিপি, ইসলামী আন্দোলনসহ ডান ও মধ্যপন্থী দলগুলো। বিদ্যমান পরিস্থিতিতে তারা সরকারপ্রধানের পক্ষে থাকার কথা জানিয়েছে। এদিন রাতেই ইসলামী আন্দোলনের কার্যালয়ে এনসিপি, গণঅধিকার পরিষদ, এবি পার্টি, খেলাফতে মজলিসের নেতারা বৈঠক করেন। বৈঠক থেকে জামায়াতের আমির ডা. শফিকুর রহমানের সঙ্গে মোবাইলে কথাও বলেন তাঁরা। অন্য দলগুলো নিজেদের মধ্যে অনানুষ্ঠানিক আলোচনা করছে বলে জানা গেছে। আজ গণতন্ত্র মঞ্চ বৈঠক করবে। বিএনপির সঙ্গেও তারা আলোচনা করবে বলে জানা গেছে।
জানতে চাইলে জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দলের (জেএসডি) সাধারণ সম্পাদক শহীদ উদ্দিন মাহমুদ স্বপন বলেন, প্রধান উপদেষ্টার পদত্যাগ কোনো সমাধান নয়, সংকট আরও ঘনীভূত হবে। সরকার রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে পারস্পরিক যোগাযোগ বাড়িয়ে যেকোনো বিষয় আলাপ-আলোচনার মধ্য দিয়ে দূরত্ব ঘোচাতে পারে। নির্বাচন, বিচার ও সংস্কারের বিষয়ে সুনির্দিষ্ট পথনকশা ঘোষণা করলে সংশয় কেটে যাবে।
জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি) সূত্রে জানা গেছে, প্রধান উপদেষ্টা পদত্যাগ করতে পারেন, এমন কথা ছড়িয়ে পড়ার পর বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় তাঁর সঙ্গে দেখা করেন এনসিপির আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম। বিষয়টি নিয়ে বৈঠক করেন দলটির নেতারাও। সেখানে বলা হয়, নানা কারণে জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের পক্ষের শক্তির মধ্যে বিবাদ দেখা গেছে। যার জন্য আত্মসমালোচনাও করেন তাঁরা। পরে তাঁরা সিদ্ধান্ত নিয়েছেন, রাজনৈতিক ঐক্য তৈরি করতে দলগুলোর সঙ্গে বৈঠক করবেন। এরই মধ্যে বৃহস্পতিবার রাতে একাধিক দলের সঙ্গে কথা বলেন তাঁরা। গতকালও বৈঠক করেন। প্রয়োজনে বিএনপির সঙ্গে বৈঠক করবেন তাঁরা।
নগর ভবন অবরোধ করে মেয়র হিসেবে শপথের দাবিতে আন্দোলনরত বিএনপি নেতা ইশরাক হোসেনের বিষয়ে সরকারের উচ্চ পর্যায়ের সিদ্ধান্ত আলোচনার মাধ্যমে দ্রুতই আসবে বলে জানিয়েছেন স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া। ইশরাক ইস্যুতে আর চুপ থাকার মতো পরিবেশ নেই বলেও মন্তব্য করেছেন তিনি।
১ ঘণ্টা আগেআন্দোলনরত ‘তথ্য আপা’ প্রকল্পের কর্মীরা সরকারকে ‘ব্ল্যাকমেইল’ করছেন বলে মন্তব্য করেছেন মহিলা ও শিশু বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা শারমীন এস মুরশিদ। আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে রাজধানীর বেইলি রোডে জাতীয় মহিলা সংস্থার সম্মেলন কক্ষে আন্দোলনকারীদের প্রতিনিধিদের সঙ্গে আলোচনাকালে তিনি এমন মন্তব্য করেন।
১ ঘণ্টা আগেগুমের ঘটনার সঙ্গে সেনাবাহিনী প্রাতিষ্ঠানিকভাবে জড়িত না, এই দায় ব্যক্তিগতভাবে কর্মকর্তাদের। কারণ, ডিজিএফআই ও এনএসআইয়ে সশস্ত্র বাহিনীর কর্মকর্তারা দায়িত্ব পালন করেন। তাই প্রাতিষ্ঠানিকভাবে তাদের দায়ী করা যায় না।
১ ঘণ্টা আগেপ্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সভাপতিত্বে আজ বৃহস্পতিবার (১৯ জুন) উপদেষ্টা পরিষদের বিশেষ সভায় এই সিদ্ধান্ত হয়েছে। বৈঠক শেষে ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে সংবাদ সম্মেলনে সংস্কৃতিবিষয়ক উপদেষ্টা মোস্তফা সারয়ার ফারুকী বলেন, এই দিবসের উদ্দেশ্য হচ্ছে—জুলাই-আগস্টের আন্দোলনের পুরো বাংলাদেশ যে রকম এক হয়েছিল
২ ঘণ্টা আগে