কূটনৈতিক প্রতিবেদক, ঢাকা

পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সত্যায়ন করা কাগজপত্র আর অন্য দেশে আবার সত্যায়ন করতে হবে না। বাংলাদেশ এপোস্টল কনভেনশনে যুক্ত হওয়ায় এ সুবিধা পাওয়া যাবে। পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ আজ সোমবার নেদারল্যান্ডসে এক অনুষ্ঠানে দেশের পক্ষে এপোস্টল কনভেনশনে যোগ দেওয়ার ক্ষেত্রে বাংলাদেশের সম্মতিপত্র আনুষ্ঠানিকভাবে হস্তান্তর করেন।
এর আগে গত ২০ মে মন্ত্রিসভায় এপোস্টল কনভেনশন স্বাক্ষরের অনুমোদন দেওয়া হয়। আন্তর্জাতিক এই কনভেনশন অনুযায়ী বিদেশগামী শিক্ষার্থী ও মানুষের বিভিন্ন সনদ, দলিল, হলফনামায় নিজ দেশের যথাযথ সত্যায়ন থাকলে অন্য দেশে গিয়ে পুনরায় সত্যায়নের প্রয়োজন হয় না। এতে দেশের মানুষের বছরে সাশ্রয় হবে প্রায় ৬০০ কোটি টাকা।
নেদারল্যান্ডস পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে এই অনুষ্ঠানের মাধ্যমে বাংলাদেশ ‘দ্য কনভেনশন অন অ্যাবোলিশিং দ্য রিকোয়ারমেন্ট অব লিগালাইজেশন অব ফরেন পাবলিক ডকুমেন্ট’ বা এপোস্টল কনভেনশন–১৯৬১–এর পক্ষভুক্ত হলো।
পররাষ্ট্রমন্ত্রী এ সময় তাঁর বক্তৃতায় বাংলাদেশের লাখ লাখ নাগরিকের জন্য এই চুক্তির প্রয়োজনীয়তা ও তাৎক্ষণিক সুবিধাদি ব্যাখ্যা করেন। তিনি বলেন, এর ফলে এখন থেকে বিদেশগামী ছাত্র–ছাত্রী, পেশাজীবী ও অভিবাসন প্রত্যাশীদের বিদেশে ভর্তি ও চাকরি পাওয়ার ক্ষেত্রে যেসব কাগজপত্র সনাতন পদ্ধতিতে সত্যায়িত করতে হতো, তা দ্রুততর, সহজ ও সুলভে করতে পারবে। এতে প্রতি বছর বিদেশগামী বাংলাদেশিদের আনুমানিক ৫০০–৬০০ কোটি টাকা সাশ্রয় হবে।
এতে দেশের শিক্ষার্থীরা সবচেয়ে বেশি উপকৃত হবে উল্লেখ করে ড. হাছান বলেন, কারণ এর ফলে ই–এপিপি বা ইলেকট্রনিক এপোস্টল প্রোগ্রাম পদ্ধতিতে সত্যায়ন করে ইলেকট্রনিক এপোস্টল সার্টিফিকেট ইস্যু করা হবে, যার সত্যতা ও সঠিকতা সার্টিফিকেটে বিদ্যমান কিউআর কোড দিয়ে বিশ্বের যেকোনো স্থান থেকে যাচাই করা যাবে। পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় থেকে ইস্যু করা এপোস্টল সার্টিফিকেট ব্যবহার করলে সত্যায়নের জন্য বিদেশি দূতাবাস বা বিদেশি পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় বা বিদেশি অন্য কোনো কর্তৃপক্ষের দ্বারস্থ হতে হবে না। এতে বিদেশগামী ছাত্র-ছাত্রী এবং পেশাজীবীদের বিভিন্ন ধরনের হয়রানি ও ভোগান্তি সম্পূর্ণ লাঘব হবে।
পররাষ্ট্রমন্ত্রী আশা প্রকাশ করেন, অন্যান্য দেশের মতো কনভেনশনে যোগদানের আট মাসের মধ্যে এতে পক্ষভুক্ত অন্য দেশগুলোর চূড়ান্ত সমর্থন নিয়ে বাংলাদেশি নাগরিকদের জন্য ই–এপিপি বা ইলেকট্রনিক এপোস্টল প্রোগ্রাম সম্পূর্ণভাবে চালু করা সম্ভব হবে।
বর্তমানে বিদেশের বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে উচ্চশিক্ষা গ্রহণ, চাকরির আবেদন, বিদেশে স্থায়ী হওয়া, বিদেশি নাগরিকদের সঙ্গে বিবাহ বন্ধনসহ নানাবিধ প্রয়োজনে বিদেশগামী ও বিদেশে অবস্থানরত নাগরিকদের বিভিন্ন দলিলাদি (যেমন: একাডেমিক সার্টিফিকেট, জন্মনিবন্ধন সনদ, বৈবাহিক সার্টিফিকেট ইত্যাদি) একাধিক কর্তৃপক্ষের সত্যায়নের প্রয়োজন হয়। দেশের বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের সত্যায়নসহ পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সত্যায়ন শেষে সেবা প্রার্থীকে আবার বিদেশি দূতাবাস, সংশ্লিষ্ট দেশের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় ও বিদেশি বিভিন্ন কর্তৃপক্ষের কাছে সত্যায়নের জন্য যেতে হতে হয়, যা অত্যন্ত সময়সাপেক্ষ, শ্রমসাধ্য এবং ব্যয়বহুল।
অনুষ্ঠানে নেদারল্যান্ডসে নিযুক্ত বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত মুহাম্মদ রিয়াজ হামিদুল্লাহ্ ও পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের কনস্যুলার ও কল্যাণ অনুবিভাগের মহাপরিচালক ড. শাহ্ মো. তানভীর মনসুরসহ দুই দেশের কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
অনুষ্ঠান শেষে নেদারল্যান্ডসের পররাষ্ট্রসচিব পল হুজিস ড. হাছান মাহমুদের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করেন।

পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সত্যায়ন করা কাগজপত্র আর অন্য দেশে আবার সত্যায়ন করতে হবে না। বাংলাদেশ এপোস্টল কনভেনশনে যুক্ত হওয়ায় এ সুবিধা পাওয়া যাবে। পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ আজ সোমবার নেদারল্যান্ডসে এক অনুষ্ঠানে দেশের পক্ষে এপোস্টল কনভেনশনে যোগ দেওয়ার ক্ষেত্রে বাংলাদেশের সম্মতিপত্র আনুষ্ঠানিকভাবে হস্তান্তর করেন।
এর আগে গত ২০ মে মন্ত্রিসভায় এপোস্টল কনভেনশন স্বাক্ষরের অনুমোদন দেওয়া হয়। আন্তর্জাতিক এই কনভেনশন অনুযায়ী বিদেশগামী শিক্ষার্থী ও মানুষের বিভিন্ন সনদ, দলিল, হলফনামায় নিজ দেশের যথাযথ সত্যায়ন থাকলে অন্য দেশে গিয়ে পুনরায় সত্যায়নের প্রয়োজন হয় না। এতে দেশের মানুষের বছরে সাশ্রয় হবে প্রায় ৬০০ কোটি টাকা।
নেদারল্যান্ডস পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে এই অনুষ্ঠানের মাধ্যমে বাংলাদেশ ‘দ্য কনভেনশন অন অ্যাবোলিশিং দ্য রিকোয়ারমেন্ট অব লিগালাইজেশন অব ফরেন পাবলিক ডকুমেন্ট’ বা এপোস্টল কনভেনশন–১৯৬১–এর পক্ষভুক্ত হলো।
পররাষ্ট্রমন্ত্রী এ সময় তাঁর বক্তৃতায় বাংলাদেশের লাখ লাখ নাগরিকের জন্য এই চুক্তির প্রয়োজনীয়তা ও তাৎক্ষণিক সুবিধাদি ব্যাখ্যা করেন। তিনি বলেন, এর ফলে এখন থেকে বিদেশগামী ছাত্র–ছাত্রী, পেশাজীবী ও অভিবাসন প্রত্যাশীদের বিদেশে ভর্তি ও চাকরি পাওয়ার ক্ষেত্রে যেসব কাগজপত্র সনাতন পদ্ধতিতে সত্যায়িত করতে হতো, তা দ্রুততর, সহজ ও সুলভে করতে পারবে। এতে প্রতি বছর বিদেশগামী বাংলাদেশিদের আনুমানিক ৫০০–৬০০ কোটি টাকা সাশ্রয় হবে।
এতে দেশের শিক্ষার্থীরা সবচেয়ে বেশি উপকৃত হবে উল্লেখ করে ড. হাছান বলেন, কারণ এর ফলে ই–এপিপি বা ইলেকট্রনিক এপোস্টল প্রোগ্রাম পদ্ধতিতে সত্যায়ন করে ইলেকট্রনিক এপোস্টল সার্টিফিকেট ইস্যু করা হবে, যার সত্যতা ও সঠিকতা সার্টিফিকেটে বিদ্যমান কিউআর কোড দিয়ে বিশ্বের যেকোনো স্থান থেকে যাচাই করা যাবে। পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় থেকে ইস্যু করা এপোস্টল সার্টিফিকেট ব্যবহার করলে সত্যায়নের জন্য বিদেশি দূতাবাস বা বিদেশি পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় বা বিদেশি অন্য কোনো কর্তৃপক্ষের দ্বারস্থ হতে হবে না। এতে বিদেশগামী ছাত্র-ছাত্রী এবং পেশাজীবীদের বিভিন্ন ধরনের হয়রানি ও ভোগান্তি সম্পূর্ণ লাঘব হবে।
পররাষ্ট্রমন্ত্রী আশা প্রকাশ করেন, অন্যান্য দেশের মতো কনভেনশনে যোগদানের আট মাসের মধ্যে এতে পক্ষভুক্ত অন্য দেশগুলোর চূড়ান্ত সমর্থন নিয়ে বাংলাদেশি নাগরিকদের জন্য ই–এপিপি বা ইলেকট্রনিক এপোস্টল প্রোগ্রাম সম্পূর্ণভাবে চালু করা সম্ভব হবে।
বর্তমানে বিদেশের বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে উচ্চশিক্ষা গ্রহণ, চাকরির আবেদন, বিদেশে স্থায়ী হওয়া, বিদেশি নাগরিকদের সঙ্গে বিবাহ বন্ধনসহ নানাবিধ প্রয়োজনে বিদেশগামী ও বিদেশে অবস্থানরত নাগরিকদের বিভিন্ন দলিলাদি (যেমন: একাডেমিক সার্টিফিকেট, জন্মনিবন্ধন সনদ, বৈবাহিক সার্টিফিকেট ইত্যাদি) একাধিক কর্তৃপক্ষের সত্যায়নের প্রয়োজন হয়। দেশের বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের সত্যায়নসহ পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সত্যায়ন শেষে সেবা প্রার্থীকে আবার বিদেশি দূতাবাস, সংশ্লিষ্ট দেশের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় ও বিদেশি বিভিন্ন কর্তৃপক্ষের কাছে সত্যায়নের জন্য যেতে হতে হয়, যা অত্যন্ত সময়সাপেক্ষ, শ্রমসাধ্য এবং ব্যয়বহুল।
অনুষ্ঠানে নেদারল্যান্ডসে নিযুক্ত বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত মুহাম্মদ রিয়াজ হামিদুল্লাহ্ ও পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের কনস্যুলার ও কল্যাণ অনুবিভাগের মহাপরিচালক ড. শাহ্ মো. তানভীর মনসুরসহ দুই দেশের কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
অনুষ্ঠান শেষে নেদারল্যান্ডসের পররাষ্ট্রসচিব পল হুজিস ড. হাছান মাহমুদের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করেন।
বাংলাদেশ পুলিশের নতুন ইউনিফর্ম বা পোশাক মাঠপর্যায়ে ব্যবহার শুরু হয়েছে। প্রথম ধাপে আজ শনিবার থেকে ঢাকা মহানগর পুলিশসহ দেশের সব মহানগর পুলিশ ও বিশেষায়িত ইউনিটের সদস্যরা ‘লোহিত রঙের’ নতুন পোশাক পরেছেন। তবে জেলা ও রেঞ্জ পুলিশ সদস্যরা এখনো নতুন ইউনিফর্ম পাননি; ধাপে ধাপে তাঁদের কাছেও পৌঁছে দেওয়া হবে বলে
৩ ঘণ্টা আগে
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে নিবন্ধিত রাজনৈতিক দলের সঙ্গে গত বৃস্পতিবার থেকে সংলাপ শুরু করেছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। সংলাপের প্রথম দিন আগারগাঁওয়ের নির্বাচন ভবনে সকাল-বিকেল দুই পর্বে ১২টি দলের সঙ্গে সংলাপ করে কমিশন। এরই ধারাবাহিকতায় আগামীকাল রোববার ১২টি এবং পরশু সোমবার আরও ১২টি দলের...
৪ ঘণ্টা আগে
ঐতিহ্যবাহী শতবর্ষী প্যাডেল স্টিমার ‘পি এস মাহসুদ’ অভ্যন্তরীণ নৌরুটে পর্যটন সার্ভিসে যুক্ত হলো। আজ শনিবার সকালে বুড়িগঙ্গার তীরে অনুষ্ঠিত এক জমকালো অনুষ্ঠানে পুনরায় চালু হতে যাওয়া এই ঐতিহ্যবাহী স্টিমারের আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করেন নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা ব্রিগেডিয়ার...
৯ ঘণ্টা আগে
জুলাই সনদ বাস্তবায়ন আদেশ জারি করার মাধ্যমে আমরা একটি ঐতিহাসিক এবং সাংবিধানিক যাত্রা শুরু করতে যাচ্ছি। জুলাই বিপ্লবের মধ্য দিয়ে আমাদের সামাজিক, রাজনৈতিক এবং সাংবিধানিক যাত্রায় যে একটি টেকটোনিক পরিবর্তন এসেছে, তার স্বীকৃতি রয়েছে এই আদেশে।
১৯ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বাংলাদেশ পুলিশের নতুন ইউনিফর্ম বা পোশাক মাঠপর্যায়ে ব্যবহার শুরু হয়েছে। প্রথম ধাপে আজ শনিবার থেকে ঢাকা মহানগর পুলিশসহ দেশের সব মহানগর পুলিশ ও বিশেষায়িত ইউনিটের সদস্যরা ‘লোহিত রঙের’ নতুন পোশাক পরেছেন। তবে জেলা ও রেঞ্জ পুলিশ সদস্যরা এখনো নতুন ইউনিফর্ম পাননি; ধাপে ধাপে তাঁদের কাছেও পৌঁছে দেওয়া হবে বলে জানিয়েছে পুলিশ সদর দপ্তর।
পুলিশ সদর দপ্তরের গণমাধ্যম উইংয়ের সহকারী মহাপরিদর্শক (এআইজি) এ এইচ এম শাহাদাত হোসাইন বলেন, মেট্রোপলিটনে ইউনিফর্ম পরিবর্তন শুরু হয়েছে। জেলা পুলিশ দ্রুতই নতুন পোশাকে রূপান্তরিত হবে। তবে এপিবিএন ও এসপিবিএন আগের পোশাকই ব্যবহার করবে।
বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে দমন-পীড়নের অভিযোগের পর পুলিশ সংস্কারের দাবি ওঠে। এরপর অন্তর্বর্তী সরকার নতুন পোশাক অনুমোদন দেয়। সেই সিদ্ধান্তের অংশ হিসেবে পিবিআই, ট্যুরিস্ট পুলিশ, হাইওয়ে পুলিশ ও নৌ পুলিশের সদস্যরাও এই নতুন রঙের পোশাক পরবেন।
ঢাকা মহানগর পুলিশের গণমাধ্যম ও জনসংযোগ বিভাগের উপকমিশনার মুহাম্মদ তালেবুর রহমান বলেন, গতকাল থেকে দেশের সব মহানগর পুলিশে নতুন পোশাক চালু হয়েছে। পর্যায়ক্রমে সব সদস্যই নতুন ইউনিফর্ম পাবেন।
এর আগে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী জানান, পুলিশ, র্যাব ও আনসারের জন্য তিন ধরনের নতুন পোশাক চূড়ান্ত করা হয়েছে এবং ধীরে ধীরে তা বাস্তবায়ন করা হবে।
তাঁর মতে, পোশাক পরিবর্তনের সঙ্গে সঙ্গে বাহিনীর সদস্যদের মানসিকতার বদলও আসবে বলে আশা করছে অন্তর্বর্তী সরকার। পুলিশে সংস্কার প্রক্রিয়ার অংশ হিসেবে স্বাধীন পুলিশ কমিশন গঠনের কাজও চলছে।
বাংলাদেশ পুলিশের নতুন ইউনিফর্ম বা পোশাক মাঠপর্যায়ে ব্যবহার শুরু হয়েছে। প্রথম ধাপে আজ শনিবার থেকে ঢাকা মহানগর পুলিশসহ দেশের সব মহানগর পুলিশ ও বিশেষায়িত ইউনিটের সদস্যরা ‘লোহিত রঙের’ নতুন পোশাক পরেছেন। তবে জেলা ও রেঞ্জ পুলিশ সদস্যরা এখনো নতুন ইউনিফর্ম পাননি; ধাপে ধাপে তাঁদের কাছেও পৌঁছে দেওয়া হবে বলে জানিয়েছে পুলিশ সদর দপ্তর।
পুলিশ সদর দপ্তরের গণমাধ্যম উইংয়ের সহকারী মহাপরিদর্শক (এআইজি) এ এইচ এম শাহাদাত হোসাইন বলেন, মেট্রোপলিটনে ইউনিফর্ম পরিবর্তন শুরু হয়েছে। জেলা পুলিশ দ্রুতই নতুন পোশাকে রূপান্তরিত হবে। তবে এপিবিএন ও এসপিবিএন আগের পোশাকই ব্যবহার করবে।
বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে দমন-পীড়নের অভিযোগের পর পুলিশ সংস্কারের দাবি ওঠে। এরপর অন্তর্বর্তী সরকার নতুন পোশাক অনুমোদন দেয়। সেই সিদ্ধান্তের অংশ হিসেবে পিবিআই, ট্যুরিস্ট পুলিশ, হাইওয়ে পুলিশ ও নৌ পুলিশের সদস্যরাও এই নতুন রঙের পোশাক পরবেন।
ঢাকা মহানগর পুলিশের গণমাধ্যম ও জনসংযোগ বিভাগের উপকমিশনার মুহাম্মদ তালেবুর রহমান বলেন, গতকাল থেকে দেশের সব মহানগর পুলিশে নতুন পোশাক চালু হয়েছে। পর্যায়ক্রমে সব সদস্যই নতুন ইউনিফর্ম পাবেন।
এর আগে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী জানান, পুলিশ, র্যাব ও আনসারের জন্য তিন ধরনের নতুন পোশাক চূড়ান্ত করা হয়েছে এবং ধীরে ধীরে তা বাস্তবায়ন করা হবে।
তাঁর মতে, পোশাক পরিবর্তনের সঙ্গে সঙ্গে বাহিনীর সদস্যদের মানসিকতার বদলও আসবে বলে আশা করছে অন্তর্বর্তী সরকার। পুলিশে সংস্কার প্রক্রিয়ার অংশ হিসেবে স্বাধীন পুলিশ কমিশন গঠনের কাজও চলছে।

পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সত্যায়ন করা কাগজপত্র আর অন্য দেশে আবার সত্যায়ন করতে হবে না। বাংলাদেশ এপোস্টল কনভেনশনে যুক্ত হওয়ায় এ সুবিধা পাওয়া যাবে। পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ আজ সোমবার নেদারল্যান্ডসে এক অনুষ্ঠানে দেশের পক্ষে এপোস্টল কনভেনশনে যোগ দেওয়ার ক্ষেত্রে বাংলাদেশের সম্মতিপত্র আনুষ্ঠানিকভাবে হ
২৯ জুলাই ২০২৪
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে নিবন্ধিত রাজনৈতিক দলের সঙ্গে গত বৃস্পতিবার থেকে সংলাপ শুরু করেছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। সংলাপের প্রথম দিন আগারগাঁওয়ের নির্বাচন ভবনে সকাল-বিকেল দুই পর্বে ১২টি দলের সঙ্গে সংলাপ করে কমিশন। এরই ধারাবাহিকতায় আগামীকাল রোববার ১২টি এবং পরশু সোমবার আরও ১২টি দলের...
৪ ঘণ্টা আগে
ঐতিহ্যবাহী শতবর্ষী প্যাডেল স্টিমার ‘পি এস মাহসুদ’ অভ্যন্তরীণ নৌরুটে পর্যটন সার্ভিসে যুক্ত হলো। আজ শনিবার সকালে বুড়িগঙ্গার তীরে অনুষ্ঠিত এক জমকালো অনুষ্ঠানে পুনরায় চালু হতে যাওয়া এই ঐতিহ্যবাহী স্টিমারের আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করেন নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা ব্রিগেডিয়ার...
৯ ঘণ্টা আগে
জুলাই সনদ বাস্তবায়ন আদেশ জারি করার মাধ্যমে আমরা একটি ঐতিহাসিক এবং সাংবিধানিক যাত্রা শুরু করতে যাচ্ছি। জুলাই বিপ্লবের মধ্য দিয়ে আমাদের সামাজিক, রাজনৈতিক এবং সাংবিধানিক যাত্রায় যে একটি টেকটোনিক পরিবর্তন এসেছে, তার স্বীকৃতি রয়েছে এই আদেশে।
১৯ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে নিবন্ধিত রাজনৈতিক দলের সঙ্গে গত বৃস্পতিবার থেকে সংলাপ শুরু করেছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। সংলাপের প্রথম দিন আগারগাঁওয়ের নির্বাচন ভবনে সকাল-বিকেল দুই পর্বে ১২টি দলের সঙ্গে সংলাপ করে কমিশন। এরই ধারাবাহিকতায় আগামীকাল রোববার ১২টি এবং পরশু সোমবার আরও ১২টি দলের সঙ্গে সংলাপে বসবে ইসি।
ইসি জানিয়েছে, আগামীকাল রোববার সকাল ১০টা থেকে দুপুর ১২টা পর্যন্ত গণফোরাম, গণফ্রন্ট, ইসলামিক ফ্রন্ট বাংলাদেশ, ইসলামী ঐক্যজোট, বাংলাদেশ সুপ্রিম পার্টি-বিএসপি ও বাংলাদেশ জাতীয় পার্টি এবং বেলা ২টা থেকে বিকেল ৪টা পর্যন্ত বাংলাদেশ জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল-বাংলাদেশ জাসদ, বাংলাদেশ ন্যাশনাল আওয়ামী পার্টি-বাংলাদেশ ন্যাপ, তৃণমূল বিএনপি, কৃষক শ্রমিক জনতা লীগ, বাংলাদেশ খেলাফত মজলিস ও ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের সঙ্গে সংলাপে বসবে ইসি।
সূত্র আরও জানায়, পরদিন সোমবার সকাল সাড়ে ১০টা থেকে দুপুর সাড়ে ১২টা পর্যন্ত বাংলাদেশ লেবার পার্টি, বাংলাদেশ সাংস্কৃতিক মুক্তিজোট, বাংলাদেশ ন্যাশনাল আওয়ামী পার্টি, বিকল্পধারা বাংলাদেশ, বাংলাদেশ কল্যাণ পার্টি ও বাংলাদেশ মুসলিম লীগের সঙ্গে সংলাপে বসবে ইসি। আর বেলা ২টা থেকে বিকেল ৪টা পর্যন্ত বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী, আমার বাংলাদেশ পার্টি-এবি পার্টি, বাংলাদেশ ডেভেলপমেন্ট পার্টি, বাংলাদেশ ইসলামী ফ্রন্ট, খেলাফত মজলিস ও জাতীয় গণতান্ত্রিক পার্টি-জাগপার সঙ্গে সংলাপে বসবে ইসি।
সংলাপের প্রথম দিন যে ১২ দলের সঙ্গে বসেছিল ইসি, সেগুলো হলো—লিবারেল ডেমোক্রেটিক পার্টি (এলডিপি), বাংলাদেশ কংগ্রেস, বাংলাদেশ মুসলিম লীগ, ন্যাশনাল পিপলস পার্টি, বাংলাদেশ খেলাফত আন্দোলন ও জমিয়তে উলামায়ে ইসলাম বাংলাদেশ, বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টি (সিপিবি), জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল (জেএসডি), বাংলাদেশের সমাজতান্ত্রিক দল (বাসদ), বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টি, বাংলাদেশ ন্যাশনালিস্ট ফ্রন্ট (বিএনএফ) ও বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী আন্দোলন (বিএনএম)।

ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে নিবন্ধিত রাজনৈতিক দলের সঙ্গে গত বৃস্পতিবার থেকে সংলাপ শুরু করেছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। সংলাপের প্রথম দিন আগারগাঁওয়ের নির্বাচন ভবনে সকাল-বিকেল দুই পর্বে ১২টি দলের সঙ্গে সংলাপ করে কমিশন। এরই ধারাবাহিকতায় আগামীকাল রোববার ১২টি এবং পরশু সোমবার আরও ১২টি দলের সঙ্গে সংলাপে বসবে ইসি।
ইসি জানিয়েছে, আগামীকাল রোববার সকাল ১০টা থেকে দুপুর ১২টা পর্যন্ত গণফোরাম, গণফ্রন্ট, ইসলামিক ফ্রন্ট বাংলাদেশ, ইসলামী ঐক্যজোট, বাংলাদেশ সুপ্রিম পার্টি-বিএসপি ও বাংলাদেশ জাতীয় পার্টি এবং বেলা ২টা থেকে বিকেল ৪টা পর্যন্ত বাংলাদেশ জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল-বাংলাদেশ জাসদ, বাংলাদেশ ন্যাশনাল আওয়ামী পার্টি-বাংলাদেশ ন্যাপ, তৃণমূল বিএনপি, কৃষক শ্রমিক জনতা লীগ, বাংলাদেশ খেলাফত মজলিস ও ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের সঙ্গে সংলাপে বসবে ইসি।
সূত্র আরও জানায়, পরদিন সোমবার সকাল সাড়ে ১০টা থেকে দুপুর সাড়ে ১২টা পর্যন্ত বাংলাদেশ লেবার পার্টি, বাংলাদেশ সাংস্কৃতিক মুক্তিজোট, বাংলাদেশ ন্যাশনাল আওয়ামী পার্টি, বিকল্পধারা বাংলাদেশ, বাংলাদেশ কল্যাণ পার্টি ও বাংলাদেশ মুসলিম লীগের সঙ্গে সংলাপে বসবে ইসি। আর বেলা ২টা থেকে বিকেল ৪টা পর্যন্ত বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী, আমার বাংলাদেশ পার্টি-এবি পার্টি, বাংলাদেশ ডেভেলপমেন্ট পার্টি, বাংলাদেশ ইসলামী ফ্রন্ট, খেলাফত মজলিস ও জাতীয় গণতান্ত্রিক পার্টি-জাগপার সঙ্গে সংলাপে বসবে ইসি।
সংলাপের প্রথম দিন যে ১২ দলের সঙ্গে বসেছিল ইসি, সেগুলো হলো—লিবারেল ডেমোক্রেটিক পার্টি (এলডিপি), বাংলাদেশ কংগ্রেস, বাংলাদেশ মুসলিম লীগ, ন্যাশনাল পিপলস পার্টি, বাংলাদেশ খেলাফত আন্দোলন ও জমিয়তে উলামায়ে ইসলাম বাংলাদেশ, বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টি (সিপিবি), জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল (জেএসডি), বাংলাদেশের সমাজতান্ত্রিক দল (বাসদ), বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টি, বাংলাদেশ ন্যাশনালিস্ট ফ্রন্ট (বিএনএফ) ও বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী আন্দোলন (বিএনএম)।

পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সত্যায়ন করা কাগজপত্র আর অন্য দেশে আবার সত্যায়ন করতে হবে না। বাংলাদেশ এপোস্টল কনভেনশনে যুক্ত হওয়ায় এ সুবিধা পাওয়া যাবে। পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ আজ সোমবার নেদারল্যান্ডসে এক অনুষ্ঠানে দেশের পক্ষে এপোস্টল কনভেনশনে যোগ দেওয়ার ক্ষেত্রে বাংলাদেশের সম্মতিপত্র আনুষ্ঠানিকভাবে হ
২৯ জুলাই ২০২৪বাংলাদেশ পুলিশের নতুন ইউনিফর্ম বা পোশাক মাঠপর্যায়ে ব্যবহার শুরু হয়েছে। প্রথম ধাপে আজ শনিবার থেকে ঢাকা মহানগর পুলিশসহ দেশের সব মহানগর পুলিশ ও বিশেষায়িত ইউনিটের সদস্যরা ‘লোহিত রঙের’ নতুন পোশাক পরেছেন। তবে জেলা ও রেঞ্জ পুলিশ সদস্যরা এখনো নতুন ইউনিফর্ম পাননি; ধাপে ধাপে তাঁদের কাছেও পৌঁছে দেওয়া হবে বলে
৩ ঘণ্টা আগে
ঐতিহ্যবাহী শতবর্ষী প্যাডেল স্টিমার ‘পি এস মাহসুদ’ অভ্যন্তরীণ নৌরুটে পর্যটন সার্ভিসে যুক্ত হলো। আজ শনিবার সকালে বুড়িগঙ্গার তীরে অনুষ্ঠিত এক জমকালো অনুষ্ঠানে পুনরায় চালু হতে যাওয়া এই ঐতিহ্যবাহী স্টিমারের আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করেন নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা ব্রিগেডিয়ার...
৯ ঘণ্টা আগে
জুলাই সনদ বাস্তবায়ন আদেশ জারি করার মাধ্যমে আমরা একটি ঐতিহাসিক এবং সাংবিধানিক যাত্রা শুরু করতে যাচ্ছি। জুলাই বিপ্লবের মধ্য দিয়ে আমাদের সামাজিক, রাজনৈতিক এবং সাংবিধানিক যাত্রায় যে একটি টেকটোনিক পরিবর্তন এসেছে, তার স্বীকৃতি রয়েছে এই আদেশে।
১৯ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

ঐতিহ্যবাহী শতবর্ষী প্যাডেল স্টিমার ‘পি এস মাহসুদ’ অভ্যন্তরীণ নৌরুটে পর্যটন সার্ভিসে যুক্ত হলো। আজ শনিবার সকালে বুড়িগঙ্গার তীরে অনুষ্ঠিত এক জমকালো অনুষ্ঠানে পুনরায় চালু হতে যাওয়া এই ঐতিহ্যবাহী স্টিমারের আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করেন নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) এম সাখাওয়াত হোসেন। এ সময় উপস্থিত ছিলেন প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী লুৎফে সিদ্দিকীসহ সরকারের একাধিক সিনিয়র সচিব ও দায়িত্বশীল কর্মকর্তারা।
উদ্বোধনকালে নৌপরিবহন উপদেষ্টা এম সাখাওয়াত হোসেন বলেন, ‘প্যাডেল স্টিমার পি এস মাহসুদ হবে বাংলাদেশের ঐতিহ্য ও নদীভিত্তিক পর্যটনের এক অনন্য মেলবন্ধন। এটি কেবল একটি নৌযান নয়, এটি বাংলাদেশের নদী সংস্কৃতি ও ঐতিহ্যের জীবন্ত প্রতীক।’

উপদেষ্টা জানান, প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌপরিবহন করপোরেশনের (বিআইডব্লিউটিসি) অধীনে থাকা এই শতবর্ষী স্টিমারকে প্রমোদতরি হিসেবে পুনরায় চালুর সিদ্ধান্তে উচ্ছ্বাস প্রকাশ করেছেন।
উপদেষ্টা আরও বলেন, সরকার চায় নতুন প্রজন্ম কাছ থেকে দেখুক, কীভাবে একসময় নদীপথই ছিল যোগাযোগ ও সংস্কৃতির প্রাণ। তিনি নিশ্চিত করেন, পি এস মাহসুদের পাশাপাশি পি এস অস্ট্রিচ, পি এস লেপচা, পি এস টার্নসহ আরও কয়েকটি পুরোনো স্টিমার সংস্কারের পরিকল্পনা নেওয়া হয়েছে। নদীপথের ঐতিহ্য সংরক্ষণ ও নদীভিত্তিক পর্যটনের সম্ভাবনাকে বিস্তৃত করাই এর লক্ষ্য।
বিআইডব্লিউটিসি জানিয়েছে, ২১ নভেম্বর (শুক্রবার) থেকে ঢাকা-বরিশাল নৌরুটে এটি পর্যটন সার্ভিস হিসেবে নিয়মিত চলাচল শুরু করবে।

স্টিমারটি প্রাথমিকভাবে সপ্তাহে এক দিন চলবে। প্রতি শুক্রবার সকাল ৮টায় ঢাকার সদরঘাট থেকে ছাড়বে এবং রাতে বরিশাল পৌঁছাবে। আবার শনিবার এটি বরিশাল থেকে ঢাকার পথে ফিরবে। বিআইডব্লিউটিসির কর্মকর্তারা আশা করছেন, আগে স্টিমার রাতে চলাচল করলেও এবার দিনের বেলায় চালুর ফলে যাত্রী ও পর্যটকেরা নদী এবং তীরের দৃশ্য উপভোগে আরও বেশি আগ্রহী হবেন।
নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের সচিব ড. নূরুন্নাহার চৌধুরী এনডিসি বলেন, প্যাডেল স্টিমারটি চালু হলে তা দেশ-বিদেশের বহু পর্যটককে আকর্ষণ করবে। বিদেশি পর্যটকদের জন্য এতে বাংলাদেশের ঐতিহ্যবাহী খাবার, বাংলা গানের পরিবেশনাসহ নানা ব্যবস্থা রাখা হবে।

বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌপরিবহন করপোরেশন (বিআইডব্লিউটিসি) জানায়, স্টিমারটির সংস্কার ও আধুনিকায়ন প্রক্রিয়ায় মূল কাঠামো ও ঐতিহাসিক নকশা অক্ষুণ্ন রেখে ইঞ্জিন, নিরাপত্তা এবং ফায়ার সেফটি সিস্টেম সম্পূর্ণ নবায়ন করা হয়েছে। এতে রয়েছে আধুনিক কেবিন, পর্যটকবান্ধব ডেক এবং ডিজিটাল নেভিগেশন ব্যবস্থা।
নিরাপত্তা নিশ্চিতে এতে সংযোজন করা হয়েছে আন্তর্জাতিক মানের নিরাপত্তা সরঞ্জাম, লাইফবোট, ফায়ার সেফটি ও জিপিএস ব্যবস্থা। ইঞ্জিনে ব্যবহৃত হয়েছে কম ধোঁয়া নির্গমনকারী প্রযুক্তি, যা নদীপথে দূষণ হ্রাসে সহায়ক হবে।

ঐতিহ্যবাহী শতবর্ষী প্যাডেল স্টিমার ‘পি এস মাহসুদ’ অভ্যন্তরীণ নৌরুটে পর্যটন সার্ভিসে যুক্ত হলো। আজ শনিবার সকালে বুড়িগঙ্গার তীরে অনুষ্ঠিত এক জমকালো অনুষ্ঠানে পুনরায় চালু হতে যাওয়া এই ঐতিহ্যবাহী স্টিমারের আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করেন নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) এম সাখাওয়াত হোসেন। এ সময় উপস্থিত ছিলেন প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী লুৎফে সিদ্দিকীসহ সরকারের একাধিক সিনিয়র সচিব ও দায়িত্বশীল কর্মকর্তারা।
উদ্বোধনকালে নৌপরিবহন উপদেষ্টা এম সাখাওয়াত হোসেন বলেন, ‘প্যাডেল স্টিমার পি এস মাহসুদ হবে বাংলাদেশের ঐতিহ্য ও নদীভিত্তিক পর্যটনের এক অনন্য মেলবন্ধন। এটি কেবল একটি নৌযান নয়, এটি বাংলাদেশের নদী সংস্কৃতি ও ঐতিহ্যের জীবন্ত প্রতীক।’

উপদেষ্টা জানান, প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌপরিবহন করপোরেশনের (বিআইডব্লিউটিসি) অধীনে থাকা এই শতবর্ষী স্টিমারকে প্রমোদতরি হিসেবে পুনরায় চালুর সিদ্ধান্তে উচ্ছ্বাস প্রকাশ করেছেন।
উপদেষ্টা আরও বলেন, সরকার চায় নতুন প্রজন্ম কাছ থেকে দেখুক, কীভাবে একসময় নদীপথই ছিল যোগাযোগ ও সংস্কৃতির প্রাণ। তিনি নিশ্চিত করেন, পি এস মাহসুদের পাশাপাশি পি এস অস্ট্রিচ, পি এস লেপচা, পি এস টার্নসহ আরও কয়েকটি পুরোনো স্টিমার সংস্কারের পরিকল্পনা নেওয়া হয়েছে। নদীপথের ঐতিহ্য সংরক্ষণ ও নদীভিত্তিক পর্যটনের সম্ভাবনাকে বিস্তৃত করাই এর লক্ষ্য।
বিআইডব্লিউটিসি জানিয়েছে, ২১ নভেম্বর (শুক্রবার) থেকে ঢাকা-বরিশাল নৌরুটে এটি পর্যটন সার্ভিস হিসেবে নিয়মিত চলাচল শুরু করবে।

স্টিমারটি প্রাথমিকভাবে সপ্তাহে এক দিন চলবে। প্রতি শুক্রবার সকাল ৮টায় ঢাকার সদরঘাট থেকে ছাড়বে এবং রাতে বরিশাল পৌঁছাবে। আবার শনিবার এটি বরিশাল থেকে ঢাকার পথে ফিরবে। বিআইডব্লিউটিসির কর্মকর্তারা আশা করছেন, আগে স্টিমার রাতে চলাচল করলেও এবার দিনের বেলায় চালুর ফলে যাত্রী ও পর্যটকেরা নদী এবং তীরের দৃশ্য উপভোগে আরও বেশি আগ্রহী হবেন।
নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের সচিব ড. নূরুন্নাহার চৌধুরী এনডিসি বলেন, প্যাডেল স্টিমারটি চালু হলে তা দেশ-বিদেশের বহু পর্যটককে আকর্ষণ করবে। বিদেশি পর্যটকদের জন্য এতে বাংলাদেশের ঐতিহ্যবাহী খাবার, বাংলা গানের পরিবেশনাসহ নানা ব্যবস্থা রাখা হবে।

বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌপরিবহন করপোরেশন (বিআইডব্লিউটিসি) জানায়, স্টিমারটির সংস্কার ও আধুনিকায়ন প্রক্রিয়ায় মূল কাঠামো ও ঐতিহাসিক নকশা অক্ষুণ্ন রেখে ইঞ্জিন, নিরাপত্তা এবং ফায়ার সেফটি সিস্টেম সম্পূর্ণ নবায়ন করা হয়েছে। এতে রয়েছে আধুনিক কেবিন, পর্যটকবান্ধব ডেক এবং ডিজিটাল নেভিগেশন ব্যবস্থা।
নিরাপত্তা নিশ্চিতে এতে সংযোজন করা হয়েছে আন্তর্জাতিক মানের নিরাপত্তা সরঞ্জাম, লাইফবোট, ফায়ার সেফটি ও জিপিএস ব্যবস্থা। ইঞ্জিনে ব্যবহৃত হয়েছে কম ধোঁয়া নির্গমনকারী প্রযুক্তি, যা নদীপথে দূষণ হ্রাসে সহায়ক হবে।

পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সত্যায়ন করা কাগজপত্র আর অন্য দেশে আবার সত্যায়ন করতে হবে না। বাংলাদেশ এপোস্টল কনভেনশনে যুক্ত হওয়ায় এ সুবিধা পাওয়া যাবে। পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ আজ সোমবার নেদারল্যান্ডসে এক অনুষ্ঠানে দেশের পক্ষে এপোস্টল কনভেনশনে যোগ দেওয়ার ক্ষেত্রে বাংলাদেশের সম্মতিপত্র আনুষ্ঠানিকভাবে হ
২৯ জুলাই ২০২৪বাংলাদেশ পুলিশের নতুন ইউনিফর্ম বা পোশাক মাঠপর্যায়ে ব্যবহার শুরু হয়েছে। প্রথম ধাপে আজ শনিবার থেকে ঢাকা মহানগর পুলিশসহ দেশের সব মহানগর পুলিশ ও বিশেষায়িত ইউনিটের সদস্যরা ‘লোহিত রঙের’ নতুন পোশাক পরেছেন। তবে জেলা ও রেঞ্জ পুলিশ সদস্যরা এখনো নতুন ইউনিফর্ম পাননি; ধাপে ধাপে তাঁদের কাছেও পৌঁছে দেওয়া হবে বলে
৩ ঘণ্টা আগে
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে নিবন্ধিত রাজনৈতিক দলের সঙ্গে গত বৃস্পতিবার থেকে সংলাপ শুরু করেছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। সংলাপের প্রথম দিন আগারগাঁওয়ের নির্বাচন ভবনে সকাল-বিকেল দুই পর্বে ১২টি দলের সঙ্গে সংলাপ করে কমিশন। এরই ধারাবাহিকতায় আগামীকাল রোববার ১২টি এবং পরশু সোমবার আরও ১২টি দলের...
৪ ঘণ্টা আগে
জুলাই সনদ বাস্তবায়ন আদেশ জারি করার মাধ্যমে আমরা একটি ঐতিহাসিক এবং সাংবিধানিক যাত্রা শুরু করতে যাচ্ছি। জুলাই বিপ্লবের মধ্য দিয়ে আমাদের সামাজিক, রাজনৈতিক এবং সাংবিধানিক যাত্রায় যে একটি টেকটোনিক পরিবর্তন এসেছে, তার স্বীকৃতি রয়েছে এই আদেশে।
১৯ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

জুলাই সনদ বাস্তবায়ন আদেশ জারি করার মাধ্যমে আমরা একটি ঐতিহাসিক এবং সাংবিধানিক যাত্রা শুরু করতে যাচ্ছি। জুলাই বিপ্লবের মধ্য দিয়ে আমাদের সামাজিক, রাজনৈতিক এবং সাংবিধানিক যাত্রায় যে একটি টেকটোনিক পরিবর্তন এসেছে, তার স্বীকৃতি রয়েছে এই আদেশে। এখন আমাদের সামনে একটি স্পষ্ট রোডম্যাপ রয়েছে, যা জুলাই সনদের সংস্কার বাস্তবায়নের পথ দেখাবে। এটি অবশ্যই একটি ইতিবাচক অগ্রগতি।
রাজনৈতিক দলগুলো যদি অর্থবহ সংস্কার আনার প্রতিশ্রুতিতে আন্তরিক হয়, তাহলে এই আদেশ কাঙ্ক্ষিত ফলাফল অর্জনের পথ হতে পারে। যদি আদেশের অধীনে অনুষ্ঠিত গণভোটের ফলাফল ইতিবাচক হয়, তাহলে আমরা বৃহৎ আকারের প্রাতিষ্ঠানিক সংস্কারের আশা করতেই পারি। এ সংস্কারগুলো ক্ষমতার বৃহত্তর প্রাতিষ্ঠানিক ভারসাম্য আনবে এবং নাগরিকদের মৌলিক অধিকার রক্ষা করবে বলে আশা করি।
জুলাই বিপ্লবের ফলে প্রকাশিত জনগণের সাংবিধানিক ক্ষমতা প্রয়োগ করে এই আদেশটি জারি করা হয়েছে। এই আদেশটি যে আইনসংগত এবং বৈধ, তাতে কোনো সন্দেহ নেই। কিছু আইন বিশেষজ্ঞ ১৯৭২ সালের সংবিধানের টেক্সট থেকে ক্ষমতার উৎস খুঁজছেন। এটি একটি বড় ভুল। ১৯৭২-এর সংবিধানের টেক্সটের বাইরেও যে সাংবিধানিক প্রথা এবং বিধিবিধান বিদ্যমান, তা আমলে নিতে হবে। জুলাই সনদ বাস্তবায়ন আদেশ রাষ্ট্রপতি কর্তৃক অন্তর্বর্তী সরকারের পরামর্শে জারি করা হয়েছে। অতএব, এই আদেশটি আইনসংগত এবং বৈধ।
যদি এই আদেশের অধীনে গণভোট এবং নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়, তাহলে নির্বাচিত প্রতিনিধিরা একটি সংবিধান সংস্কার পরিষদ গঠন করতে বাধ্য থাকবে। এই পরিষদের ক্ষমতার উৎসই হবে জুলাই সনদ বাস্তবায়ন আদেশের বিধানাবলি। আদেশ দ্বারা সৃষ্টি হওয়ায় পরিষদকে আদেশের শর্তাবলি মেনে চলতে হবে।
তবে আমি মনে করি না, সংবিধান সংস্কার পরিষদকে একটি নির্দিষ্ট পদ্ধতিতে সংস্কারগুলো কার্যকর করতে বাধ্য করার জন্য সুপ্রিম কোর্টে যাওয়া সম্ভব হবে। তা সত্ত্বেও, যদি গণভোটের ফলাফল ইতিবাচক হয়, তাহলে পরিষদ অবশ্যই সনদ সংস্কার বাস্তবায়নের জন্য একটি নৈতিক এবং রাজনৈতিক বাধ্যবাধকতার মধ্যে থাকবে।
জুলাই সনদ বাস্তবায়ন আদেশ একটি আইনি দলিল, যা জনগণের সাংবিধানিক ক্ষমতা প্রয়োগে প্রণীত হয়েছে, ফলে এটি আইনগতভাবে বাধ্যকর একটি দলিল হিসেবে বিবেচিত হবে।

জুলাই সনদ বাস্তবায়ন আদেশ জারি করার মাধ্যমে আমরা একটি ঐতিহাসিক এবং সাংবিধানিক যাত্রা শুরু করতে যাচ্ছি। জুলাই বিপ্লবের মধ্য দিয়ে আমাদের সামাজিক, রাজনৈতিক এবং সাংবিধানিক যাত্রায় যে একটি টেকটোনিক পরিবর্তন এসেছে, তার স্বীকৃতি রয়েছে এই আদেশে। এখন আমাদের সামনে একটি স্পষ্ট রোডম্যাপ রয়েছে, যা জুলাই সনদের সংস্কার বাস্তবায়নের পথ দেখাবে। এটি অবশ্যই একটি ইতিবাচক অগ্রগতি।
রাজনৈতিক দলগুলো যদি অর্থবহ সংস্কার আনার প্রতিশ্রুতিতে আন্তরিক হয়, তাহলে এই আদেশ কাঙ্ক্ষিত ফলাফল অর্জনের পথ হতে পারে। যদি আদেশের অধীনে অনুষ্ঠিত গণভোটের ফলাফল ইতিবাচক হয়, তাহলে আমরা বৃহৎ আকারের প্রাতিষ্ঠানিক সংস্কারের আশা করতেই পারি। এ সংস্কারগুলো ক্ষমতার বৃহত্তর প্রাতিষ্ঠানিক ভারসাম্য আনবে এবং নাগরিকদের মৌলিক অধিকার রক্ষা করবে বলে আশা করি।
জুলাই বিপ্লবের ফলে প্রকাশিত জনগণের সাংবিধানিক ক্ষমতা প্রয়োগ করে এই আদেশটি জারি করা হয়েছে। এই আদেশটি যে আইনসংগত এবং বৈধ, তাতে কোনো সন্দেহ নেই। কিছু আইন বিশেষজ্ঞ ১৯৭২ সালের সংবিধানের টেক্সট থেকে ক্ষমতার উৎস খুঁজছেন। এটি একটি বড় ভুল। ১৯৭২-এর সংবিধানের টেক্সটের বাইরেও যে সাংবিধানিক প্রথা এবং বিধিবিধান বিদ্যমান, তা আমলে নিতে হবে। জুলাই সনদ বাস্তবায়ন আদেশ রাষ্ট্রপতি কর্তৃক অন্তর্বর্তী সরকারের পরামর্শে জারি করা হয়েছে। অতএব, এই আদেশটি আইনসংগত এবং বৈধ।
যদি এই আদেশের অধীনে গণভোট এবং নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়, তাহলে নির্বাচিত প্রতিনিধিরা একটি সংবিধান সংস্কার পরিষদ গঠন করতে বাধ্য থাকবে। এই পরিষদের ক্ষমতার উৎসই হবে জুলাই সনদ বাস্তবায়ন আদেশের বিধানাবলি। আদেশ দ্বারা সৃষ্টি হওয়ায় পরিষদকে আদেশের শর্তাবলি মেনে চলতে হবে।
তবে আমি মনে করি না, সংবিধান সংস্কার পরিষদকে একটি নির্দিষ্ট পদ্ধতিতে সংস্কারগুলো কার্যকর করতে বাধ্য করার জন্য সুপ্রিম কোর্টে যাওয়া সম্ভব হবে। তা সত্ত্বেও, যদি গণভোটের ফলাফল ইতিবাচক হয়, তাহলে পরিষদ অবশ্যই সনদ সংস্কার বাস্তবায়নের জন্য একটি নৈতিক এবং রাজনৈতিক বাধ্যবাধকতার মধ্যে থাকবে।
জুলাই সনদ বাস্তবায়ন আদেশ একটি আইনি দলিল, যা জনগণের সাংবিধানিক ক্ষমতা প্রয়োগে প্রণীত হয়েছে, ফলে এটি আইনগতভাবে বাধ্যকর একটি দলিল হিসেবে বিবেচিত হবে।

পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সত্যায়ন করা কাগজপত্র আর অন্য দেশে আবার সত্যায়ন করতে হবে না। বাংলাদেশ এপোস্টল কনভেনশনে যুক্ত হওয়ায় এ সুবিধা পাওয়া যাবে। পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ আজ সোমবার নেদারল্যান্ডসে এক অনুষ্ঠানে দেশের পক্ষে এপোস্টল কনভেনশনে যোগ দেওয়ার ক্ষেত্রে বাংলাদেশের সম্মতিপত্র আনুষ্ঠানিকভাবে হ
২৯ জুলাই ২০২৪বাংলাদেশ পুলিশের নতুন ইউনিফর্ম বা পোশাক মাঠপর্যায়ে ব্যবহার শুরু হয়েছে। প্রথম ধাপে আজ শনিবার থেকে ঢাকা মহানগর পুলিশসহ দেশের সব মহানগর পুলিশ ও বিশেষায়িত ইউনিটের সদস্যরা ‘লোহিত রঙের’ নতুন পোশাক পরেছেন। তবে জেলা ও রেঞ্জ পুলিশ সদস্যরা এখনো নতুন ইউনিফর্ম পাননি; ধাপে ধাপে তাঁদের কাছেও পৌঁছে দেওয়া হবে বলে
৩ ঘণ্টা আগে
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে নিবন্ধিত রাজনৈতিক দলের সঙ্গে গত বৃস্পতিবার থেকে সংলাপ শুরু করেছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। সংলাপের প্রথম দিন আগারগাঁওয়ের নির্বাচন ভবনে সকাল-বিকেল দুই পর্বে ১২টি দলের সঙ্গে সংলাপ করে কমিশন। এরই ধারাবাহিকতায় আগামীকাল রোববার ১২টি এবং পরশু সোমবার আরও ১২টি দলের...
৪ ঘণ্টা আগে
ঐতিহ্যবাহী শতবর্ষী প্যাডেল স্টিমার ‘পি এস মাহসুদ’ অভ্যন্তরীণ নৌরুটে পর্যটন সার্ভিসে যুক্ত হলো। আজ শনিবার সকালে বুড়িগঙ্গার তীরে অনুষ্ঠিত এক জমকালো অনুষ্ঠানে পুনরায় চালু হতে যাওয়া এই ঐতিহ্যবাহী স্টিমারের আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করেন নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা ব্রিগেডিয়ার...
৯ ঘণ্টা আগে