কূটনৈতিক প্রতিবেদক, ঢাকা

অন্তর্বর্তী সরকার দায়িত্ব নেওয়ার আগে-পরে সহিংসতায় প্রাণহানি, মানবাধিকার লঙ্ঘন, সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের মানুষ ও বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতা-কর্মীদের ওপর হামলার ঘটনায় উদ্বেগ প্রকাশ করেছে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের বিভিন্ন অংশ ও প্রতিবেশী ভারত।
এই উদ্বেগ আমলে নিয়ে পররাষ্ট্র উপদেষ্টা মো. তৌহিদ হোসেন আজ রোববার বলেছেন, ধর্মীয় ও রাজনৈতিক কারণে কেউ অত্যাচার-অনাচারের শিকার হয়ে থাকলে প্রতিটি ঘটনা বিচারের আওতায় আনা হবে।
পররাষ্ট্র উপদেষ্টা হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণের পর সাংবাদিকদের সঙ্গে আয়োজিত এক মতবিনিময় সভায় এ কথা বলেন উপদেষ্টা।
মতবিনিময় সভা বলা হলেও বাস্তবে আয়োজনটি ছিল প্রেস ব্রিফিং। পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে এটি অনুষ্ঠিত হয়। পররাষ্ট্রসচিব মাসুদ বিন মোমেন সেখানে উপস্থিত ছিলেন।
পররাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেন, ‘যে উদ্বেগগুলোর কথা বলা হচ্ছে, সেগুলো সরকারেরও উদ্বেগের বিষয়। এটা অস্বীকার করার উপায় নেই। ঘটনাগুলো ঘটতে না দেওয়া গেলে ভালো হতো।’
তৌহিদ হোসেন বলেন, ‘সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের মানুষের বাড়িঘরে কিছু হামলা হয়েছে। একই ধরনের আক্রমণ পাশে মুসলমানের ঘরেও হয়েছে।’
এসব হামলা ধর্মীয় কারণে নয়, রাজনৈতিক কারণে—এমনটা দাবি করে পররাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেন, ‘তার মানে এই নয় যে এসব কারণে আগুন লাগিয়ে দেওয়া অথবা আঘাত করা যায়। যেকোনো কারণেই হোক, সহিংসতা মেনে নেওয়া যায় না। এটা কোনো অবস্থাতেই গ্রহণযোগ্য নয় যে, কোনো একজন ধর্মের কারণে বা তাঁর রাজনৈতিক বিশ্বাসের কারণে নির্যাতনের শিকার হবেন।’
সংখ্যালঘুদের মধ্যে পৃথিবীর সর্বত্রই একধরনের অস্থিরতা কাজ করে, এমনটা উল্লেখ করে উপদেষ্টা বলেন, ‘এ কারণে তাঁদের সুরক্ষা একটু বেশি দিতে হয়।’
উপদেষ্টা বলেন, ‘সারা দেশে ঘটে যাওয়া অত্যাচার-অনাচারের বিষয়ে তথ্য চাওয়া হয়েছে—কোথায় কী ধরনের অনাচার-অত্যাচার হয়েছে। এগুলো যারা করেছে, তাদের দলমত না দেখে বিচারের আওতায় আনা হবে।’

অন্তর্বর্তী সরকার দায়িত্ব নেওয়ার আগে-পরে সহিংসতায় প্রাণহানি, মানবাধিকার লঙ্ঘন, সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের মানুষ ও বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতা-কর্মীদের ওপর হামলার ঘটনায় উদ্বেগ প্রকাশ করেছে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের বিভিন্ন অংশ ও প্রতিবেশী ভারত।
এই উদ্বেগ আমলে নিয়ে পররাষ্ট্র উপদেষ্টা মো. তৌহিদ হোসেন আজ রোববার বলেছেন, ধর্মীয় ও রাজনৈতিক কারণে কেউ অত্যাচার-অনাচারের শিকার হয়ে থাকলে প্রতিটি ঘটনা বিচারের আওতায় আনা হবে।
পররাষ্ট্র উপদেষ্টা হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণের পর সাংবাদিকদের সঙ্গে আয়োজিত এক মতবিনিময় সভায় এ কথা বলেন উপদেষ্টা।
মতবিনিময় সভা বলা হলেও বাস্তবে আয়োজনটি ছিল প্রেস ব্রিফিং। পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে এটি অনুষ্ঠিত হয়। পররাষ্ট্রসচিব মাসুদ বিন মোমেন সেখানে উপস্থিত ছিলেন।
পররাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেন, ‘যে উদ্বেগগুলোর কথা বলা হচ্ছে, সেগুলো সরকারেরও উদ্বেগের বিষয়। এটা অস্বীকার করার উপায় নেই। ঘটনাগুলো ঘটতে না দেওয়া গেলে ভালো হতো।’
তৌহিদ হোসেন বলেন, ‘সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের মানুষের বাড়িঘরে কিছু হামলা হয়েছে। একই ধরনের আক্রমণ পাশে মুসলমানের ঘরেও হয়েছে।’
এসব হামলা ধর্মীয় কারণে নয়, রাজনৈতিক কারণে—এমনটা দাবি করে পররাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেন, ‘তার মানে এই নয় যে এসব কারণে আগুন লাগিয়ে দেওয়া অথবা আঘাত করা যায়। যেকোনো কারণেই হোক, সহিংসতা মেনে নেওয়া যায় না। এটা কোনো অবস্থাতেই গ্রহণযোগ্য নয় যে, কোনো একজন ধর্মের কারণে বা তাঁর রাজনৈতিক বিশ্বাসের কারণে নির্যাতনের শিকার হবেন।’
সংখ্যালঘুদের মধ্যে পৃথিবীর সর্বত্রই একধরনের অস্থিরতা কাজ করে, এমনটা উল্লেখ করে উপদেষ্টা বলেন, ‘এ কারণে তাঁদের সুরক্ষা একটু বেশি দিতে হয়।’
উপদেষ্টা বলেন, ‘সারা দেশে ঘটে যাওয়া অত্যাচার-অনাচারের বিষয়ে তথ্য চাওয়া হয়েছে—কোথায় কী ধরনের অনাচার-অত্যাচার হয়েছে। এগুলো যারা করেছে, তাদের দলমত না দেখে বিচারের আওতায় আনা হবে।’

তিনবারের প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার প্রয়াণে তাঁর জ্যেষ্ঠ পুত্র এবং বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানকে গভীর শোক ও সমবেদনা জানিয়েছেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি।
৫ ঘণ্টা আগে
পোস্টে প্রেস সচিব লিখেছেন, ‘শহীদ বেগম খালেদা জিয়ার মৃত্যুর পর থেকে আমার মনে হচ্ছে তিনি (মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর) ভীষণ একা হয়ে পড়েছেন। একত্রে এই দুই নেতা আমাদের রাজনৈতিক ইতিহাসের অন্যতম এক সম্মানিত ও নির্ভরযোগ্য অংশীদারিত্বের দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছিলেন। সহমর্মিতা এবং নীরবে ধৈর্য ধরার ক্ষমতার...
৭ ঘণ্টা আগে
জেলা বিএনপির সাবেক সদস্য সচিব মাহমুদুল হক সানু জানান, রাজধানীতে নিজ বাসায় বর্ষীয়ান এ রাজনীতিকের মৃত্যু হয়েছে। আগামীকাল বৃহস্পতিবার বাদ জোহর টাঙ্গাইল শহরের বিন্দুবাসিনী সরকারি বালক উচ্চ বিদ্যালয় মাঠে মরহুমের নামাজে জানাজা অনুষ্ঠিত হবে।
৯ ঘণ্টা আগে
সদ্য সমাপ্ত ২০২৫ সালে সারা দেশে অন্তত ৪২৮টি গণপিটুনির ঘটনা ঘটেছে, যা ২০২৪ সালের তুলনায় দ্বিগুণের বেশি। ২০২৪ সালে গণপিটুনির ১৬৯টি ঘটনায় নিহত হয়েছিল ১৪৬ জন এবং আহত ছিল ১২৬ জন। আর ২০২৫ সালে গণপিটুনিতে ১৬৬ জন নিহত হয়েছে, আহত হয়েছে ৪৬০ জন। ২২০ জনকে আহতাবস্থায় পুলিশে সোপর্দ করা হয়েছে। গণপিটুনির ঘটনায় আহত
৯ ঘণ্টা আগে