নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
২০২৪ সালের আগস্ট-সেপ্টেম্বর মাসে বন্যায় ক্ষতিগ্রস্তদের কাছে বিশেষ আবাসন প্রকল্পে নির্মিত ৩০০ ঘর হস্তান্তর করেছেন প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস। দেশের চারটি জেলা—ফেনী, নোয়াখালী, কুমিল্লা ও চট্টগ্রাম জেলায় এই ঘরগুলো বিতরণ করা হয়। আজ বুধবার সকালে প্রধান উপদেষ্টা নিজ কার্যালয় থেকে ভার্চ্যুয়ালি এ ঘর হস্তান্তর অনুষ্ঠানে যুক্ত হন।
৩০০ ঘরের মধ্যে ফেনীতে ১১০ টি, নোয়াখালীতে ৯০ টি, কুমিল্লায় ৭০টি ও চট্টগ্রামে ৩০টি ঘর বিতরণ করা হয়।
প্রধান উপদেষ্টা বলেন, ‘যারা বাড়ি পেয়েছেন সবাইকে অভিনন্দন। দেশের মানুষ আপনাদের পাশে দাঁড়িয়ে যে সাহস জুগিয়েছে, সে সাহস সব সময় মনের মধ্যে ধারণ করবেন।’
এই প্রকল্প বাস্তবায়নে সংশ্লিষ্ট সবাইকে ধন্যবাদ জানান প্রধান উপদেষ্টা। প্রকল্পের কাজ সঠিক সময়ে সম্পন্ন করায় বাংলাদেশ সেনাবাহিনীকে ধন্যবাদ জানিয়ে তিনি বলেন, ‘এটি একটি ছোট প্রকল্প। ৩০০ ঘর নির্মাণ, কিন্তু এর মাধ্যমে সঠিকভাবে কাজ করার যে দৃষ্টান্ত আমরা স্থাপন করলাম তা আমাদের উদ্বুদ্ধ করবে।’
গৃহ হস্তান্তর অনুষ্ঠানে আরও বক্তব্য রাখেন—সেনাবাহিনী প্রধান জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান, দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা ফারুক ই আজম, প্রধান উপদেষ্টার মুখ্য সচিব এম সিরাজ উদ্দিন মিয়া এবং বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর প্রিন্সিপাল স্টাফ অফিসার লেফটেন্যান্ট জেনারেল এস এম কামরুল হাসান।
আশ্রয়ণ-২ প্রকল্পের পরিচালক মো. মনিরুল ইসলাম পাটোয়ারীর সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে ফেনী, নোয়াখালী, চট্টগ্রাম ও কুমিল্লা জেলার চারজন ঘর পাওয়ার পর তাঁদের অনুভূতি ব্যক্ত করেন।
ঘরগুলো যেন দুর্যোগ সহনীয় ও টেকসই হয়, সে লক্ষ্যে স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তর ও সশস্ত্র বাহিনী বিভাগের সহযোগিতায় দুটি ডিজাইন প্রস্তুত করা হয়।
প্রতিটি ডিজাইনে ২টি মূল কক্ষসহ কমন স্পেস, টয়লেট, রান্নাঘরসহ বারান্দা রয়েছে। প্রথম ডিজাইনের ঘরের আয়তন ৪৯২ বর্গফুট এবং প্রাক্কলিত টাকার পরিমাণ ৭ লাখ ২৫ হাজার ৬৯৪ টাকা এবং দ্বিতীয় ডিজাইনের ঘরের আয়তন ৫০০ বর্গফুট এবং প্রাক্কলিত টাকার পরিমাণ ৭ লাখ ২৬ হাজার ৬৭৮ টাকা। উপকারভোগীদের নিজ বসতভিটার স্থানের সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে কোনো একজন উপকারভোগীর জন্য যেখানে যে ডিজাইন প্রযোজ্য হবে সেভাবেই গৃহগুলো নির্মাণ করা হয়েছে।
ঘরগুলো নির্মাণের জন্য প্রধান উপদেষ্টার ত্রাণ তহবিল থেকে প্রাথমিকভাবে ৫০ কোটি টাকা বরাদ্দ করা হয়েছিল। ৩০০টি ঘর নির্মাণে প্রায় ২৪ কোটি ৯৮ লাখ ৯৫ হাজার টাকা ব্যয় হয়েছে।
২০২৪ সালের আগস্ট-সেপ্টেম্বর মাসে বন্যায় ক্ষতিগ্রস্তদের কাছে বিশেষ আবাসন প্রকল্পে নির্মিত ৩০০ ঘর হস্তান্তর করেছেন প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস। দেশের চারটি জেলা—ফেনী, নোয়াখালী, কুমিল্লা ও চট্টগ্রাম জেলায় এই ঘরগুলো বিতরণ করা হয়। আজ বুধবার সকালে প্রধান উপদেষ্টা নিজ কার্যালয় থেকে ভার্চ্যুয়ালি এ ঘর হস্তান্তর অনুষ্ঠানে যুক্ত হন।
৩০০ ঘরের মধ্যে ফেনীতে ১১০ টি, নোয়াখালীতে ৯০ টি, কুমিল্লায় ৭০টি ও চট্টগ্রামে ৩০টি ঘর বিতরণ করা হয়।
প্রধান উপদেষ্টা বলেন, ‘যারা বাড়ি পেয়েছেন সবাইকে অভিনন্দন। দেশের মানুষ আপনাদের পাশে দাঁড়িয়ে যে সাহস জুগিয়েছে, সে সাহস সব সময় মনের মধ্যে ধারণ করবেন।’
এই প্রকল্প বাস্তবায়নে সংশ্লিষ্ট সবাইকে ধন্যবাদ জানান প্রধান উপদেষ্টা। প্রকল্পের কাজ সঠিক সময়ে সম্পন্ন করায় বাংলাদেশ সেনাবাহিনীকে ধন্যবাদ জানিয়ে তিনি বলেন, ‘এটি একটি ছোট প্রকল্প। ৩০০ ঘর নির্মাণ, কিন্তু এর মাধ্যমে সঠিকভাবে কাজ করার যে দৃষ্টান্ত আমরা স্থাপন করলাম তা আমাদের উদ্বুদ্ধ করবে।’
গৃহ হস্তান্তর অনুষ্ঠানে আরও বক্তব্য রাখেন—সেনাবাহিনী প্রধান জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান, দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা ফারুক ই আজম, প্রধান উপদেষ্টার মুখ্য সচিব এম সিরাজ উদ্দিন মিয়া এবং বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর প্রিন্সিপাল স্টাফ অফিসার লেফটেন্যান্ট জেনারেল এস এম কামরুল হাসান।
আশ্রয়ণ-২ প্রকল্পের পরিচালক মো. মনিরুল ইসলাম পাটোয়ারীর সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে ফেনী, নোয়াখালী, চট্টগ্রাম ও কুমিল্লা জেলার চারজন ঘর পাওয়ার পর তাঁদের অনুভূতি ব্যক্ত করেন।
ঘরগুলো যেন দুর্যোগ সহনীয় ও টেকসই হয়, সে লক্ষ্যে স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তর ও সশস্ত্র বাহিনী বিভাগের সহযোগিতায় দুটি ডিজাইন প্রস্তুত করা হয়।
প্রতিটি ডিজাইনে ২টি মূল কক্ষসহ কমন স্পেস, টয়লেট, রান্নাঘরসহ বারান্দা রয়েছে। প্রথম ডিজাইনের ঘরের আয়তন ৪৯২ বর্গফুট এবং প্রাক্কলিত টাকার পরিমাণ ৭ লাখ ২৫ হাজার ৬৯৪ টাকা এবং দ্বিতীয় ডিজাইনের ঘরের আয়তন ৫০০ বর্গফুট এবং প্রাক্কলিত টাকার পরিমাণ ৭ লাখ ২৬ হাজার ৬৭৮ টাকা। উপকারভোগীদের নিজ বসতভিটার স্থানের সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে কোনো একজন উপকারভোগীর জন্য যেখানে যে ডিজাইন প্রযোজ্য হবে সেভাবেই গৃহগুলো নির্মাণ করা হয়েছে।
ঘরগুলো নির্মাণের জন্য প্রধান উপদেষ্টার ত্রাণ তহবিল থেকে প্রাথমিকভাবে ৫০ কোটি টাকা বরাদ্দ করা হয়েছিল। ৩০০টি ঘর নির্মাণে প্রায় ২৪ কোটি ৯৮ লাখ ৯৫ হাজার টাকা ব্যয় হয়েছে।
একের পর এক নাগরিকের গুরুত্বপূর্ণ তথ্য ফাঁসের ঘটনার পর যেন টনক নড়েছে নির্বাচন কমিশনের (ইসি)। তথ্য ফাঁস বন্ধে চুক্তিবদ্ধ প্রতিষ্ঠানের ‘হিট’ নিয়ন্ত্রণে ‘ক্যাপিং’, অর্থাৎ ঊর্ধ্বসীমা বেঁধে দেওয়ার পদ্ধতি চালু করার কথা ভাবছে কমিশন।
২ ঘণ্টা আগেআগামী জুলাই মাস থেকে কক্সবাজার বিমানবন্দরে আন্তর্জাতিক ফ্লাইট চালু করতে চায় সরকার। কিন্তু এ জন্য যে নতুন টার্মিনাল নির্মাণ করা হচ্ছে, সেটির কাজ এখনো শেষ হয়নি। এ অবস্থায় বিদ্যমান টার্মিনাল ব্যবহার করে সীমিত পরিসরে আন্তর্জাতিক ফ্লাইট পরিচালনার চিন্তা রয়েছে।
৩ ঘণ্টা আগেবিদ্যমান পরিস্থিতিতে রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে সর্বদলীয় বৈঠকের বিষয়ে সরকারের পক্ষ থেকে কোনো সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে না বলে জানা গেছে। সরকারের সূত্র বলছে, রাজনৈতিক দলগুলো নিজেদের মধ্যে আলোচনা করে ঐকমত্যে পৌঁছাতে পারলেই সে ক্ষেত্রে সর্বদলীয় বৈঠক সম্ভব হতে পারে।
৩ ঘণ্টা আগেশেখ হাসিনা সরকারের পতনের পর দায়িত্ব নেওয়া অন্তর্বর্তী সরকার ৯ মাস পার করল; কিন্তু গুরুত্বপূর্ণ বিভিন্ন ইস্যুতে রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে মতানৈক্য এবং রাজপথে প্রতিদিনের আন্দোলনে এখনো সুস্থির হতে পারছে না।
৪ ঘণ্টা আগে